Blog

  • Suvendu Adhikari: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম পাল্টে ‘আবাস প্লাস’! ফের মুখ্যমন্ত্রীকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম পাল্টে ‘আবাস প্লাস’! ফের মুখ্যমন্ত্রীকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ আসার পরেও ৮ মাস পর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) রাজ্যকে ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্র। কিন্তু এরপরও ফের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা নিয়ে নাম বদলের অভিযোগ আনলেন রাজ্যের বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এর আগেও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। এই প্রকল্পের ফের নাম পরিবর্তনের বিস্ফোরক দাবি করে এবারে সোশ্যাল মিডিয়া ট্যুইটারে সরব হলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)।

    আবাস যোজনা নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ফের অভিযোগ শুভেন্দুর…

    তিনি (Suvendu Adhikari) এক পোস্টার শেয়ার করেছেন, যেখান দেখা যাচ্ছে, প্রকল্পের নতুন নামকরণ করা হয়েছে – “আবাস প্লাস প্রকল্প”। তাঁর অভিযোগ অনুযায়ী, এবারে প্রকল্পে “প্রধানমন্ত্রী” আর “বাংলা” দুই শব্দই বাদ। আর সেখানে যাচ্ছে লেখা আবাস প্লাস প্রকল্প। সঙ্গে রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর ছবিও। শুধু এখানেই থেমে নেই তিনি, তিনি এই পোস্টারের সঙ্গে একাধিক শর্তের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন,

    “ মাননীয় যশস্বী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদিজির স্বপ্নের প্রকল্প – প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) বাস্তবায়িত করতে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক উদ্যত হন একটাই মহৎ উদ্দেশ্যে; যাতে গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী সব গরীব ও প্রান্তিক মানুষের মাথার ওপর পাকা ছাদের ব্যবস্থা করে দেওয়া যায়।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ২০২৪ সালের মার্চ মাস অবধি সারা দেশে এই প্রকল্পে মোট ২ কোটি ৯৫ লক্ষ বাড়ি নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছেন। উক্ত প্রকল্পের অধীনে ইতিপূর্বে রাজ্য সরকারকে নতুন লক্ষ্যমাত্রা অনুমোদন করা হয়নি কারণ এই প্রকল্প  রূপায়ণের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন অভিযোগ ও অসন্তোষজনক তথ্য জমা পড়ে এবং নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রকল্পের নাম বদলে “বাংলা আবাস যোজনা” করা হয়।

    পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রককে আশ্বস্ত করেছেন যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রালয়ের নির্দেশাবলী ও পরামর্শ অনুযায়ী রাজ্য জুড়ে প্রকল্পের সরকারি নাম তথা “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)” ও লোগো প্রদর্শিত হবে। কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক তাই পশ্চিমবঙ্গকে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের জন্য ১১,৩৬,৪৮৮ টি বাড়ি নির্মাণ করার অনুমোদন প্রদান করেছেন ও এই জন্যে ৮২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন।

    তবে বেশ কয়েকটি নিয়ম ও শর্ত মেনে চলতে হবে রাজ্য সরকারকে-

    ১) সমস্ত কেন্দ্রীয় প্রকল্পের মূল বৈশিষ্ট্য হল প্রকল্পের নাম ও লোগো। তাই প্রকল্পের আসল নাম; “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)” ও লোগো, জনগণকে অবগত করানোর জন্য প্রকল্পের তথ্য সহ সাইনবোর্ডে প্রদর্শন করতে হবে। কেন্দ্রীয় গাইডলাইন অনুসারে এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত প্রতিটি বাড়িতেই তা লাগাতে হবে। অন্য কোনো নাম, লোগো বা ব্রান্ডিং এই সকল বাড়িতে লাগানো যাবে না।

    ২) রাজ্য সরকার সমস্ত জেলার জেলাশাসকদের ও সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের যেন নির্দেশ জারি করেন, যে শুধুমাত্র সরকারি নিয়ম মেনে “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)” প্রকল্পের যথাযথ রূপায়ণ করতে হবে এবং পার্মানেন্ট ওয়েটিং লিস্ট এর মধ্যে থেকেই উপভোক্তাদের নাম নির্বাচন/চয়ন করতে হবে। গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের ভবনগুলোতে পার্মানেন্ট ওয়েটিং লিস্টে থাকা উপভোক্তাদের নামের তালিকা টাঙানো থাকবে, কোনোরকম কোন বিচ্যুতি ঘটলে তা সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। শুধুমাত্র গরীব ও দুঃস্থদের জন্য এই প্রকল্প। চার চাকা গাড়ির মালিক অথবা বাড়িতে ‘এয়ার কন্ডিশনার’ মেশিন রয়েছে তাদের জন্য এই প্রকল্প নয়। অথবা আগে থেকেই পাকা বাড়ি রয়েছে কিন্তু বাড়তি জমি খালি পড়ে রয়েছে, তাই সখ করে বানিয়ে ফেলবো, তারাও যেনো এই প্রকল্পের উপভক্তাদের তালিকায় না আসে।

    ৩) প্রকল্পের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্তাবলী হল যে এই প্রকল্পের অন্ততপক্ষে ৬০% উপভক্তা যেন তপশীলি জাতি ও উপজাতি জনগোষ্ঠীর ব্যক্তিরা হন।

    ৪) যেহেতু ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে, তাই ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসের ২৫ তারিখের মধ্যে উপভোক্তাদের বাড়ি নির্মাণের অনুমোদন দিতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব প্রথম কিস্তির টাকা উপভোক্তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করতে হবে।

    ৫) বাড়ির অনুমোদন এবং বাড়ি বানানোর জন্য অর্থ প্রদান করা, নির্দিষ্ট সময় মেনে করতে হবে। যদি রাজ্য সরকার উপভোক্তাদের নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে বাড়ির অনুমোদন দিতে এবং প্রথম কিস্তির টাকা ছাড়তে ব্যর্থ হয়, কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গকে দেওয়া বাড়ি নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা প্রত্যাহার করে নেবে।

    ৬)”প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)” প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত “সিঙ্গেল নোডাল অ্যাকাউন্ট” এ কেন্দ্র ও রাজ্যের আনুপাতিক হারের অর্থ যথাযথ সময়মতো একসাথে ট্রেজারি থেকে জমা দিতে হবে।

    ৭) কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের গাইড লাইন অনুযায়ী Area Officers Mobile অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন আধিকারিকদের দিয়ে যথাযথ ভাবে পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করাতে হবে।

    ৮) কোনোরকম দুর্নীতি বা আর্থিক লেনদেনের ব্যাপারে যেনো রাজ্যে, “জিরো টলারেন্স” নীতি গ্রহণ করে। সমস্ত জেলার সিনিয়ার অফিসার ও ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে ‘স্পেশাল টিম’ গঠন করতে হবে, যাতে এই ধরনের অভিযোগ উঠলে তা যথাযথ ভাবে যাচাই করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে উপযুক্ত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

    ৯) প্রতিটি ব্লক/গ্রাম পঞ্চায়েতের উপভোক্তাদের, তাঁদের অধিকার সম্বন্ধে সচেতন করাতে “উপভোক্তা সচেতনতা শিবির” অনুষ্ঠিত করতে হবে।

    ১০) রাজ্য সরকার যেন নির্দেশ জারি করে যে, অন্তত পক্ষে ১৫% নির্মিত বাড়ি ব্লক ও পঞ্চায়েত স্তরের আধিকারিকদের দিয়ে এবং নূন্যতম ২% বাড়ি জেলা শাসক এর দফতরের সিনিয়র আধিকারিকদের দিয়ে যথাযথ পরিদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। এর থেকে সুনিশ্চিত করা যাবে যে বাড়ি গুলো নিয়ম মেনে তৈরি হচ্ছে।

    ১১) প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) -এর বাস্তবায়নের জন্য যে কাঠামো কেন্দ্রীয় সরকার তৈরি করেছেন তা রাজ্য সরকারকে বিচক্ষণতার সাথে মেনে চলতে হবে ও সঠিক সময়ে নির্মিত বাড়ি গুলির সামাজিক নিরীক্ষণ করতে হবে।

    ১২) রাজ্যের সমস্ত জেলা, ব্লক ও গ্রাম পঞ্চয়েত গুলিকে প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী জারি করতে হবে যাতে AwasSoft এর ব্যবহার বিধি অনুসারে লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে যত জলদি সম্ভব এই বাড়ি গুলি অনুমোদন করতে হবে এবং সময়মত বাড়িগুলোর নির্মাণ কার্য শেষ করতে হবে অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে। ত্রৈমাসিক সময়কালীন লক্ষ্যমাত্রা স্থির করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কর্ম পরিকল্পনা বানিয়ে বাড়িগুলোর নির্মাণ কার্য শেষ করতে যাতে ১০০% লক্ষ্য পূরণ করা যায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে।

    আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে এই রাজ্য সরকার, বিশেষ করে নিচুতলার আধিকারিক ও গ্রাম স্তরের তৃণমূলের নেতারা এত নিয়মের বেড়া জালের মধ্যে আটকে থাকবেন না, কারণ এরা কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা লুঠ করতে সিদ্ধহস্ত ও অভ্যস্ত।

    ইতিমধ্যেই আমার এই আশঙ্কার প্রতিফলন চোখে পড়ছে। নিম্ন প্রকাশিত পোস্টারটি শাসকদলের নিযুক্ত একটি কর্পোরেট সংস্থার মাধ্যমে বিতরণ ও প্রচার করানো হচ্ছে, যেখানে প্রকল্পের নতুন নামকরণ করা হয়েছে – “আবাস প্লাস প্রকল্প” !!!

    তাই আমি সকল সচেতন নাগরিক ও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) প্রকল্পের উপভোক্তাদের আহ্বান জানাই যে নিজেরাই সতর্ক থাকুন। কোনওরকম বেচাল অথবা নিয়ম বহির্ভূত কাজ চোখে পড়লে তথ্য প্রমাণ (যতটা জোগাড় করতে পারেন) সহ কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের এই ইমেল আইডিগুলিতে অভিযোগগুলো ইমেল মারফত পাঠান:-min-mopr@gov.inofficeministerahdf@gmail.comআপনারা আমার ইমেল আইডি তেও ইমেল পাঠাতে পারেন। আমার ইমেল আইডি হলো :-adhikarisuvenduwb1@gmail.com আপনাদের পাঠানো অভিযোগ সঠিক জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব আমার রইল।”

  • Suvendu Adhikari: মানতে হবে একগুচ্ছ শর্ত, শুভেন্দু-গড়ে অভিষেকের সভাকে অনুমতি আদালতের

    Suvendu Adhikari: মানতে হবে একগুচ্ছ শর্ত, শুভেন্দু-গড়ে অভিষেকের সভাকে অনুমতি আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সভা করতে পারবেন তবে মানতে হবে একগুচ্ছ শর্ত। কাঁথিতে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা নিয়ে এমনই নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। কাঁথিতে তৃণমূল কংগ্রেসের সভা নিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর করা মামলায় তাৎপর্যপূর্ণ নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

    কী বলল আদালত

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে অভিযোগ জানিয়েছিলেন, তাঁর পরিবারের সদস্যদের হেনস্থা করার উদ্দেশ্যেই আগামী শনিবার (৩ ডিসেম্বর) বাড়ির ১০০ মিটারের মধ্যে কাঁথি প্রভাতকুমার কলেজের মাঠে সভা করছে তৃণমূল। এ বিষয়ে স্থানীয় থানা এবং পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি বলে আদালতে অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক। কিন্তু অভিষেকের সভায় নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি মান্থা। তিনি জানান, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সভা আটকানো যায় না। তবে সভা বা সমাবেশের নামে কারও ব্যক্তি স্বাধীনতা যাতে খর্ব না হয় তা-ও নজরে রাখা প্রয়োজন। তিনি বলেন, “আইন মেনে করতে হবে সভা। বাড়ির সামনে কোনও জটলা নয়। শব্দবিধি মেনে মাইকের ব্যবহার। সভায় যাওয়ার পথে কোনও অবাঞ্ছিত জমায়েত বাড়িতে ঢুকতে পারবে না। শুভেন্দু এবং তাঁর বাবা শিশির অধিকারীর অনুমতি ছাড়া কেউ শান্তিকুঞ্জের বাড়িতে প্রবেশ করতে না পারেন তা সুনিশ্চিত করতে হবে পুলিশকে। নির্দেশ মানা হয়েছে কি না স্থানীয় থানা এবং জেলার পুলিশ সুপারকে আগামী মঙ্গলবার পরবর্তী শুনানি দিন আদালতে রিপোর্ট দিয়ে জানাতে হবে।”

    আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮৩ ভুয়ো নিয়োগের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    এদিন আদালতে শুভেন্দুর আইনজীবী সৌম্য মজুমদার জানান, তৃণমূলের মহিলা বাহিনী বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনসংযোগের একটি কর্মসূচি নিয়েছে। তাঁরা বাড়িতে গিয়ে দেখা করতে পারেন।রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানান, শিশির অধিকারী এখনও তৃণমূলের সাংসদ। ফলে দলের কোনও কর্মসূচি নিয়ে কেউ কি বাড়িতে যেতে পারে না? জবাবে বিচারপতি জানান, সে ক্ষেত্রে শান্তিকুঞ্জে প্রবেশের জন্য শিশির অধিকারীর অনুমতি প্রয়োজন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • DY Chandrachud: মহিলা বিচারপতিদের নিয়ে পৃথক ডিভিশন বেঞ্চ গঠন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির

    DY Chandrachud: মহিলা বিচারপতিদের নিয়ে পৃথক ডিভিশন বেঞ্চ গঠন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সুপ্রিম কোর্টে ফের ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। তৃতীয়বারের মতো দেশের শীর্ষ আদালতের ইতিহাসে বৃহস্পতিবার এমন একটি ডিভিশন বেঞ্চ বসল যেখানে সকলেই মহিলা বিচারপতি, অর্থাৎ সম্পূর্ণ মহিলা বেঞ্চ। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বুধবার বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চ গঠন করেছেন। সুপ্রিম কোর্টে বর্তমানে মাত্র তিনজন মহিলা বিচারপতি রয়েছেন –বিচারপতি কোহলি, বিভি নাগরত্ন এবং বেলা এম ত্রিবেদী। বিচারপতি বিভি নাগরত্ন ২০২৭ সালে দেশের প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতি পদ অলংকৃত করবেন।

    আরও পড়ুন: “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    ইতিহাসে মহিলা বিচারপতিদের বেঞ্চ

    এই নিয়ে তিনবার সুপ্রিম কোর্টে মহিলা বিচারপতির ফুল বেঞ্চ (all women bench) বসল।  আদালত সূত্রের খবর, ২০১৩ সালে প্রথম সুপ্রিম কোর্টে মহিলা বিচারপতির বেঞ্চ বসে। বিচারপতি জ্ঞানসুধী মিশ্র এবং বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাই তখন বেঞ্চের সদস্য ছিলেন। ২০১৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর বিচারপতি আর ভানুমতী এবং বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মহিলা বেঞ্চ বসেছিল। বৃহস্পতিবার বিচারপতি কোহলি এবং বিচারপতি ত্রিবেদির বেঞ্চে ৩২টি বিষয় রয়েছে। তার মধ্যে বিবাহ সংক্রান্ত দশটি এবং জামিন সংক্রান্ত দশটি মামলা আছে। বিচারপতি কোহলির মেয়াদ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, বিচারপতি ত্রিবেদী জুন, ২০২৫ পর্যন্ত পদে থাকবেন। সবকিছু ঠিক থাকলে বিচারপতি নাগরত্ন ২০২৭ সালে দেশের প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতি হতে চলেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘গণতন্ত্রে কোনও প্রতিষ্ঠানই একশো শতাংশ ত্রুটিমুক্ত নয়’, বললেন প্রধান বিচারপতি

    ১৯৮৯ সালে প্রথমবারের মতো শীর্ষ আদালতে একজন মহিলা বিচারপতি নিয়োগ করা হয়েছিল। কেরালা হাইকোর্টের বিচারপতি হিসাবে অবসর নেওয়ার পর বিচারপতি এম ফাতিমা বিবি যখন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে নিযুক্ত হন। তাঁর পরে বিচারপতি সুজাতা মনোহর, বিচারপতি রুমা পাল, বিচারপতি জ্ঞান সুধা মিশ্র, বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাই, বিচারপতি আর ভানুমতি, বিচারপতি ইন্দু মালহোত্রা, বিচারপতি ইন্দিরা ব্যানার্জি, বিচারপতি কোহলি, বিচারপতি নাগরত্ন এবং বিচারপতি ত্রিবেদী সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Scam: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮৩ ভুয়ো নিয়োগের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    SSC Scam: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮৩ ভুয়ো নিয়োগের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারের মধ্যে অবৈধ উপায়ে সুপারিশপত্র (SSC Scam) নিয়েছেন এমন ১৮৩ জনের তালিকা প্রকাশ করতে হবে এসএসসিকে (SSC)। তাঁদের নাম স্কুল সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বুধবার তিনি এমন নির্দেশ দিয়েছিলেন। ওই ১৮৩ জনের মধ্যে কতজন চাকরি পেয়েছিলেন, তা জানানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল। এদিনই পরে অবৈধ নিয়োগ সংক্রান্ত অন্য একটি মামলায় শুনানির সময় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, বৃহস্পতিবারই প্রকাশ করতে হবে না অবৈধদের তালিকা। আজ, বৃহস্পতিবার ফের মামলাটি ওঠে আদালতে। এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই ১৮৩ জনের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। এই ১৮৩ জনের মধ্যে কত জন কোন স্কুলে যোগ দিয়েছেন, তা জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে জানার জন্য এসএসসি কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর নির্দেশ, তিন দিনের মধ্যে কমিশনকে এই তথ্য জানাবেন জেলা স্কুল পরিদর্শকরা। ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে এ বিষয়ে পরবর্তী রিপোর্ট পেশ করার জন্য এসএসসি কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

    ওএমআর শিটের নমুনা…

    এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, আগামী ৩ ডিসেম্বর এসএসসি কর্তৃপক্ষ, মামলাকারী এবং সিবিআই (CBI) নিজেদের মধ্যে বৈঠক করবেন। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে দুই সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে বেআইনি সুপারিশ ‘১৮৩’ তথ্য জানাতে নির্দেশ এসএসসি কে। গাজিয়াবাদ ও এসএসসির দফতর থেকে বাজেয়াপ্ত হওয়া হার্ডডিস্ক থেকে ইতিমধ্যেই ওএমআর শিটের যে নমুনা দেওয়া হয়েছে, তা খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দেবে সিবিআই। এর পরেই এসএসসির উদ্দেশে বিচারপতি বলেন, কোনও রকম ভয় পাবেন না। অনেক ধেড়ে ইঁদুর বেরবে। তিনি বলেন, ওএমআর শিটে ৩ আর এসএসসি দেখাচ্ছে ৫৩! সুবীরেশ ভট্টাচার্য কেন মুখ খুলছেন না, এদিন সে প্রশ্ন করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, সুবীরেশ ভট্টাচার্য মুখ খুলছে না? মুখ খোলানোর কৌশল প্রয়োগ করুক সিবিআই। দিল্লি নিয়ে যাক।  এদিন সিবিআইকে বিচারপতির নির্দেশ, দুপুর তিনটের সময় এসে আমাকে জানান যে সুবীরেশ ভট্টাচার্য মুখ খুলছেন কিনা। তারপরেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, অকল্পনীয় নির্দেশ দেব। এরা সরকারকে  সমস্যায় ফেলছে। কমিশনের অফিসে ভুরি ভুরি দুর্নীতি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মিলল না জামিন, ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতেই পার্থ-অর্পিতা

    প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে নবম-দশমে নিয়োগের তালিকায় রয়েছে প্রায় ১৩ হাজারের নাম। নবম-দশমে নিয়োগের মেধা তালিকার নীচে থাকা প্রার্থীদের নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। বুধবার আদালতে এসএসসির আইনজীবী জানিয়েছিলেন, মূলত র‌্যাঙ্ক জাম্প করে সুপারিশের তথ্য খুঁজে পেয়েছে কমিশন। তালিকায় নীচের দিকে থাকা চাকরি প্রার্থীদের আগে নিয়োগ করার অভিযোগ উঠেছে। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ের নিয়োগের ক্ষেত্রেও এমনই অভিযোগ উঠেছিল। ওই দিনই অবৈধ নিয়োগ সংক্রান্ত অন্য একটি মামলায় শুনানির সময় সিবিআই জানিয়েছিল, ১৮৩ নয়, ভুয়ো সুপারিশ (SSC Scam) দেওয়া হয়েছে ৯৫২ জনকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • WhatsApp New Features: আরও এক নতুন ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ, জানুন কন্ট্যাক্ট কার্ড সম্পর্কে

    WhatsApp New Features: আরও এক নতুন ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ, জানুন কন্ট্যাক্ট কার্ড সম্পর্কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন নতুন ফিচার (WhatsApp New Features) হোয়াটসঅ্যাপে এসেই চলেছে। সেরকমই হল, হোয়াটসঅ্যাপ কন্ট্যাক্ট কার্ড। এটি আদতে একটি বিন্যস্ত তথ্যপুঞ্জ যা কোনও কথোপকথনে কাজে লাগবে। নিজেদের উইন্ডোজ বিটা নেটিভ অ্যাপ উন্নত করছে হোয়াটসঅ্যাপ। এখানেই থাকবে এই কন্ট্যাক্ট কার্ড (WhatsApp New Features)।

    আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপ স্টেটাসে দেওয়া যাবে ‘ভয়েস নোট’! কবে আসবে এই নয়া ফিচার?

    কী এই কন্ট্যাক্ট কার্ড ? 

    কন্ট্যাক্ট কার্ড (WhatsApp New Features) সম্পর্কিত সাম্প্রতিক আপডেটে যাওয়ার আগে, জেনে নেব কন্ট্যাক্ট কার্ড  সম্পর্কিত আরও বেশ কিছু তথ্য। 

    কন্ট্যাক্ট লিস্টে থাকা বিভিন্ন ব্যক্তি সম্পর্কে কন্ট্যাক্ট কার্ড (WhatsApp New Features) সংক্ষিপ্ত তথ্য দেবে। এছাড়াও এই কন্ট্যাক্ট কার্ডের মাধ্যমে কাউকে ফোন করা, বার্তা পাঠানো এবং ইমেল করা যাবে।

    কন্ট্যাক্ট কার্ডে (WhatsApp New Features) ঢুকতে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট অপশনে থাকা ব্যক্তির প্রোফাইলে ক্লিক করতে হবে। এরপর কন্টাক্ট কার্ড, উইন্ডোতে প্রদর্শিত হবে। বিভিন্ন অপশনের মধ্যে থেকে তখন আপনাকে বেছে নিতে হবে সেই অপশনটি, যেটির মাধ্যমে আপনি যোগাযোগ করতে চান ।

    আরও পড়ুন: নিজেকেই মেসেজ করার নতুন ফিচার ‘মেসেজ ইওরসেলফ’ আনল হোয়াটসঅ্যাপ

    হোয়াটসঅ্যাপে এই কন্ট্যাক্ট কার্ড কীভাবে শেয়ার করবেন?

    আপনি চ্যাটে কারও সঙ্গে যদি এই কন্ট্যাক্ট কার্ড (WhatsApp New Features) শেয়ার করতে চান তাহলে এই ধাপগুলি জেনে নিন—

    ১) আইফোনে স্ক্রিনের নীচে + আইকন বা Android-এ পেপারক্লিপ আইকন প্রেস করুন।
    ২) এরপর মেনু দেখাবে, সেখানে গিয়ে কন্টাক্ট ক্লিক করুন ।
    ৩) iPhone-এ Done বা Android-এ Send অ্যারো-তে ট্যাপ করুন।
    ৪) আপনি যে তথ্যগুলি শেয়ার করতে চান না সেই তথ্যের পাশে থাকা সংশ্লিষ্ট চেকমার্কগুলির ‘টিক’ মুছে দিন। এটা হয়ে গেলে সেন্ড অপশনে ক্লিক করলে কন্ট্যাক্ট কার্ডটি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট উইন্ডোতে প্রদর্শিত হবে। আপনি তখন কন্ট্যাক্ট কার্ড শেয়ার করতে পারবেন।

    হোয়াটসঅ্যাপের বিটা ব্যবহারকারীরাই এখন কেবল কন্ট্যাক্ট কার্ড শেয়ারের সুবিধা পাবেন। নতুন ভার্সেন WhatsApp beta for Windows 2.2247.2.0 খুব তাড়াতাড়ি মাইক্রোসফট স্টোরে পাওয়া যাবে বলেই জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • FIFA World Cup: শেষ ষোলোয় আর্জেন্টিনার সামনে অস্ট্রেলিয়া, পোল্যান্ডের মুখোমুখি ফ্রান্স

    FIFA World Cup: শেষ ষোলোয় আর্জেন্টিনার সামনে অস্ট্রেলিয়া, পোল্যান্ডের মুখোমুখি ফ্রান্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রুপ পর্বের প্রায় শেষ পর্যায়ে কাতার বিশ্বকাপ। বুধবার রাতে পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে ২-০ ব্যবধানে জিতে শেষ ষোলোয় পা রেখেছে আর্জেন্টিনা। হেরেও প্রি কোয়ার্টারে উঠেছে রবার্ট লেওয়ানডস্কির পোল্যান্ডও। আজ, বৃহস্পতিবার নজরে থাকবে বেলজিয়াম, ক্রোয়েশিয়া, জার্মানি, স্পেন, জাপানের মতো দলগুলি।  একটি ম্যাচে জয় ও একটিতে হার মিলিয়ে বেলজিয়াম ৩ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের তৃতীয় স্থানে। নকআউটে যেতে হলে ক্রোয়েশিয়াকে হারাতেই হবে তাদের। নজর থাকবে কানাডা-মরক্কো ম্যাচের দিকেও। কানাডাকে হারালেই শেষ ষোলো নিশ্চিত হয়ে যাবে বেলজিয়ামকে হারিয়ে তাক লাগিয়ে দেওয়া মরক্কোর। জার্মানির কাছেও এটি মরণ বাঁচন ম্যাচ। জিততেই হবে তাঁদের।

    পেনাল্টি নষ্ট মেসির

    ম্যাচের ৩৮ মিনিটের মাথায়, পোল্যান্ড বক্সে শরীর শূন্যে ভাসিয়ে হেড করতে যান লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। ফাউল করেন পোলিশ গোলকিপার ওয়েসেক স্কেসনে। পেনাল্টি দেন রেফারি। তবে বল সাজিয়ে তৈরি হয়েও গোল পেলেন না মেসি। তাঁর ডানদিকের শট ঝাঁপিয়ে পড়ে দুরন্ত সেভ করলেন স্কেসন। গোটা স্টেডিয়াম তখন থমথমে। মেসিও হতাশ। সমর্থকদের আশঙ্কা, গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হবে না তো আর্জেন্টিনাকে? আশ্বস্ত করলেন ম্যাক অ্যালিস্টার ও হুলিয়ান আলভারেজ। দুজনই গোল করলেন দ্বিতীয়ার্ধে। পোল্যান্ডকে ২-০ গোলে চূর্ণ করে বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় পৌঁছে গেল আর্জেন্টিনা (Argentina vs Poland)। গ্রুপ সি-র শীর্ষে থেকে শেষ ষোলোর ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবেন মেসিরা।

    আরও পড়ুন: শেষ ষোলোয় ব্রাজিল, পর্তুগাল! গোলের বন্যা ক্যামেরুন-সার্বিয়া ম্যাচে

    এই ম্যাচ হেরেও নক আউটে পৌঁছে গেল পোল্যান্ড। অন্য ম্যাচে মেক্সিকো ২-১ গোলে হারিয়েছে সৌদি আরবকে। পোল্যান্ড ও মেক্সিকো, দুই দলেরই পয়েন্ট সমান (৪) হলেও গোলপার্থক্যে এগিয়ে থাকায় পরের রাউন্ডে গেলেন লেয়নডস্কিরা। শেষ ষোলোয় বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের সামনে তাঁরা।

    গতকালের ম্যাচের ফলাফল:

    তিউনিশিয়া ১ : ফ্রান্স ০

    অস্ট্রেলিয়া ১ : ডেনমার্ক ০

    পোল্যান্ড ০ : আর্জেন্টিনা ২

    সৌদি আরব ১ : মেক্সিকো ২

    আজকের ম্যাচ:

    ক্রোয়েশিয়া-বেলজিয়াম (রাত সাড়ে ৮টা)

    কানাডা-মরক্কো (রাত সাড়ে ৮টা)

    জাপান-স্পেন (রাত সাড়ে ১২টা)

    কোস্টারিকা-জার্মানি (রাত সাড়ে ১২টা)

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Partha Chatterjee: মিলল না জামিন, ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতেই পার্থ-অর্পিতা

    Partha Chatterjee: মিলল না জামিন, ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতেই পার্থ-অর্পিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  নিয়োগ দুর্নীতি ও আর্থিক তছরূপের মামলায় জামিন পেলেন না রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। জেল হেফাজতের মেয়াদ শেষে বুধবার ফের পিএমএলএ আদালতে (PMLA Court) পেশ করা হল পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে (Arpita Mukherjee)। এদিনও ভার্চুয়ালি পেশ করা হয় তাঁদের। কিন্তু জামিন পেলেন না প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী ও তাঁর ঘনিষ্ঠ।

    আদালতে সওয়াল-জবাব

    এদিন পার্থর আইনজীবীর তরফে জামিনের আবেদনই করা হয়নি। পার্থর হয়ে এদিন সওয়াল করেন আইনজীবী সেলিম রহমান ও সুকন্যা ভট্টাচার্য। তাঁরা বলেন, ‘কোর্ট অর্ডার অনুযায়ী আমাদের উদ্ধার হওয়া নথির স্ক্যান কপির একটি সিডি দেওয়া হয়েছে। সব নথির স্ক্যান কপি দেওয়া হয়নি।’ তাঁরা দাবি করেন, এই গ্রেফতারি অনৈতিক। তদন্তে কোনও অগ্রগতি নেই। একইসঙ্গে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর আইনজীবী এদিন বিচারকের সামনে জানান, চার্জশিট জমা হওয়ার অর্থ এই নয় যে তিনি এই অপরাধে অপরাধী। তাঁরা আর্জি জানান, ইডির আবেদন খারিজ করা হোক। কার্যত একই অভিযোগ করেন অর্পিতার আইনজীবী। ইডি-র আইনজীবী অভিজিৎ ভদ্র বলেন, ‘‘নথির কোন কোন জায়গা অস্পষ্ট, তা জানালে সেই সব অংশ ফের তুলে দেওয়া হবে।’’ইডি-র তরফে দাবি করা হয়, এখনও পর্যন্ত পার্থ ও অর্পিতা এবং তাঁদের আত্মীয়দের প্রায় ১০৩ কোটি টাকার হদিস পাওয়া গিয়েছে। বিচারক শুভেন্দু সাহা শুনানি শেষে পার্থ ও অর্পিতাকে ফের জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। তাঁদের আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলেই থাকতে হবে।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি

    দুর্নীতিতে আর্থিক লেনদেন

     আদালতে পার্থর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেছে ইডি। ইডির দাবি, পার্থ চট্টোপাধ্যায় শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালীন একাধিক বেসরকারি ল কলেজ এবং ফার্মা কলেজের অনুমোদন দেওয়ার জন্য কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। সেই কোটি কোটি টাকা কোথায় রাখা হয়েছে তার হদিশ জানতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে হেফাজতে রাখা জরুরি বলেও দাবি করেছেন ইডির গোয়েন্দারা। ইডি সূত্রে দাবি করা হয়েছে,অনলাইনে পড়ুয়া ভর্তি করতে বেসরকারি বিএড ও ডিইএলএড কলেজ থেকে যেমন কোটি কোটি টাকা নেওয়া হয়েছিল, একই ভাবে টাকা নেওয়া হয় বেসরকারি আইন এবং ফার্মাসি কলেজের ক্ষেত্রেও। দু’টি ক্ষেত্রেই ইডি বা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অভিযোগের তির রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের দিকে। প্রাথমিক টেট দুর্নীতিতে ইডি-র মামলায় মানিক এখন জেলে আছেন। তদন্তকারীদের দাবি, তাঁকে জেরা করেই এই তথ্য পাওয়া গিয়েছে এবং মানিকের বয়ান অনুযায়ী তাতে পার্থও জড়িত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: পিএফআই-এর ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তই বহাল রাখল কর্নাটক হাইকোর্ট

    PFI: পিএফআই-এর ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তই বহাল রাখল কর্নাটক হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়াকে (PFI) ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখল কর্নাটক হাইকোর্ট। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সম্প্রতি কর্নাটক হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন পিএফআই-এর কর্নাটক শাখার সভাপতি নাসির পাশা। বুধবার সেই আবেদন খারিজ করে দিল আদালত। বিচারপতি এম নাগাপ্রসন্নর বেঞ্চ জানিয়েছে, আবেদনকারীরা এমন কোনও তথ্যপ্রমাণ দাখিল করতে পারেননি, যাতে এই মামলাটি চলতে পারে।

    বুধবার আদালতে মামলার শুনানি চলাকালীন পিএফআই-এর (PFI) আইনজীবী দাবি করেন, এই গোষ্ঠীর উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানোর সিদ্ধান্তের পক্ষে কোনও যুক্তি দিতে পারেনি কেন্দ্র। তাই এই নিষেধাজ্ঞা অন্যায্য। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, “সংবিধানের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদে সংখ্যালঘুদের যে মৌলিক অধিকার দেওয়া হয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা সেই অধিকারকে লঙ্ঘন করে। কিন্তু এই কোনও যুক্তিকেই মান্যতা দেয়নি উচ্চ আদালত।

    কী অভিযোগ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে?

    গত সেপ্টেম্বর মাসে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে যুক্ত থাকার অভিযোগে, সন্ত্রাসবিরোধী আইন ইউএপিএ-র আওতায় পিএফআই (PFI) গোষ্ঠীকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। তার আগে দেশজুড়ে পিএফআই-এর বিভিন্ন কার্যালয় এবং নসদস্যের বাড়িতে হানা দিয়েছিল রাজ্য পুলিশ, অপরাধ দমন শাখা এবং জাতীয় তদন্ত সংস্থার বিভিন্ন দল। প্রায় ৩০০ জনেরও বেশি পিএফআই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছিল সেই সময়। তদন্তকারী সংস্থা দাবি করেছে, গোটা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বেশ কিছু ,সন্ত্রাসবাদী কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল এই গোষ্ঠী। পিএফআই সদস্যদের বিরুদ্ধে ১৪০০টিরও বেশি ফৌজদারী মামলাও রয়েছে। এর মধ্যে বেশ কিছু মামলায় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের খুনের অভিযোগ রয়েছে এই সংগঠনের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: তাপ বাড়ছে শহরের, ডিসেম্বরের শুরুতেও অধরাই শীত   

    গোয়েন্দাদের আরও দাবি, বিভিন্ন নিষিদ্ধ গোষ্ঠী এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গেও যোগ ছিল পিএফআই (PFI) নেতাদের। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অব ইন্ডিয়া বা সিমি, জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশ বা জেএমবি, এমনকী, ইসলামিক স্টেটের মতো জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গেও যোগ ছিল পিএফআই সদস্যদের। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, দেশ-বিদেশ থেকে হাওয়ালা এবং অনুদানের মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করত পিএফআই।

    সেপ্টেম্বর মাসে নিষেধাজ্ঞা জারি করে একটি বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলেছিল, “বাইরে থেকে তহবিল এবং নীতিগত সমর্থনের জোরে, দেশের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে এই সংগঠন (PFI)।” বিবৃতিতে আরও দাবি করা হয়, পিএফআই-এর অন্তত ২০ জন সদস্য ইসলামিক স্টেট জঙ্গি গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দাবি করে, এই গোষ্ঠী সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশকে চরমপন্থী করার গোপন পরিকল্পনা নিয়েছে। দেশের সংবিধানকেও অশ্রদ্ধা করে এই সংগঠন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

      
     

  • Abhijit Ganguly: ‘‘পুরো হযবরল…’’, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Abhijit Ganguly: ‘‘পুরো হযবরল…’’, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Abhijit Ganguly) আরও এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এল। কমিশন পরিসংখ্যান দিয়ে জানিয়েছে, নবম-দশমে ভুয়ো চাকরির সুপারিশ ১৮৩টি। এবার নবম-দশম শিক্ষক নিয়োগে সিবিআই- এর দেওয়া অন্যতম নথি, কারচুপি করা ৪০ ওএমআর শিট জনসমক্ষে আনতে চায় আদালত। 

    কী দেখা যাচ্ছে ওএমআর শিটে?  

    দেখা যাচ্ছে, পরীক্ষায় ওএমআর শিটে ৭ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন পরীক্ষার্থী (Abhijit Ganguly)। যার মধ্যে সঠিক উত্তর ৫ টি। এসএসসি মেধাতালিকায় পরীক্ষার্থী মাম্পি বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাপ্ত নম্বর ৫৩। ৪৮ নম্বর কারচুপি করে বাড়িয়ে ওয়েটিং লিস্টে ২১ নম্বরে ছিলেন মাম্পি। পরবর্তীতে নিয়োগও হয় তাঁর।”

    এই নজিরবিহীন কারচুপির কথা জেনে, বুধবার আদালতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) মন্তব্য করেন, “ছিলো রুমাল হয়ে গেল বেড়াল। পুরো হযবরল! ছিলো ডিম হল প্যাঁকপেঁকে হাঁস।”

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি
     
    আর এরপরেই নবম-দশম শিক্ষক নিয়োগে সিবিআইয়ের দেওয়া কারচুপি করা ৪০ ওএমআর শিট জনসমক্ষে আনার সিদ্ধান্ত নেয় আদালত (Abhijit Ganguly)। বিচারপতি তাঁর পর্যবেক্ষণে জানান, “এসএসসি ওয়েবসাইটে প্রকাশ হোক এই ৪০ ওএমআর শিট। নিজেদের সই ও খাতা দেখে মিলিয়ে নিক চাকরিপ্রাপকরা।”

    আজ, বৃহস্পতিবার জানা যাবে ওএমআর শিট নিয়ে আদতে কী সিদ্ধান্ত নিল আদালত (Abhijit Ganguly)। আজ ফের এই মামলার শুনানি। ৯৫২ ওএমআর শিটে কারচুপি ধরা পড়েছে। কারচুপি সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে দাবি করেছে সিবিআই। এদের মধ্যে ৭৯৬ জন ইতিমধ্যেই নিয়োগপত্র পেয়েছেন। ১৫৬ জন রয়েছেন ওয়েটিং লিস্টে। নবম-দশম শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আরও তথ্য পেশ করতে পারে সিবিআই। 

    এদিকে গতকাল আদালতে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেছে ইডি। ইডির দাবি, পার্থ চট্টোপাধ্যায় শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালীন একাধিক বেসরকারি ল কলেজ এবং ফার্মা কলেজের অনুমোদন দেওয়ার জন্য কোটি কোটি (Abhijit Ganguly) টাকার লেনদেন হয়েছে। সেই কোটি কোটি টাকা কোথায় রাখা হয়েছে তার হদিশ জানতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে হেফাজতে রাখা জরুরি বলেও দাবি করেছেন ইডির গোয়েন্দারা। গোয়েন্দারা আরও জানিয়েছেন একাধিক সাক্ষীকে জেরা করে তাঁরা আরও দুর্নীতির তথ্য পেয়েছেন। সেই সব দুর্নীতির হদিশ পেতেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে হেফাজতে রেখে তাঁরা জেরা করতে চান বলে জানিয়েছেন। 

    ইডি সূত্রে আরও জানানো হয়েছে, পার্থ-অর্পিতার (Abhijit Ganguly) বিরুদ্ধে তদন্ত চালিয়ে এখনও পর্যন্ত মোট ১৪,৬৩০টি নথি পাওয়া গিয়েছে। সেই নথি সিবিআই- এর বিশেষ আদালতে পেশও করা হয়েছে। গত ৩১ অক্টোবর পার্থর আইনজীবী দাবি করেছিলেন, ওইদু’জনের বিরুদ্ধে ইডি চার্জশিট পেশ করা হলেও মামলার তদন্তে উঠে আসা কোনও নথিই অভিযুক্তদের দেওয়া হয়নি। সমস্ত নথি জমা দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন আইনজীবীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BEL Recruitment: ভারত ইলেক্টনিক্স লিমিটেডে ২৬০ শূন্যপদে নিয়োগ, বেতন ৫০,০০০ টাকা

    BEL Recruitment: ভারত ইলেক্টনিক্স লিমিটেডে ২৬০ শূন্যপদে নিয়োগ, বেতন ৫০,০০০ টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৬০ শূন্যপদে নিয়োগ করবে কেন্দ্র সরকারের সংস্থা ভারত ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড (BEL Recruitment)। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। জেনে নিন এই বিষয়ক কিছু তথ্য। 

    বিজ্ঞপ্তি নম্বর

    12949/HR/GAD/TEPE-COMMON/2022

    আরও পড়ুন: কর্মশিক্ষা, শারীরশিক্ষার শিক্ষক নিয়োগে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশের মেয়াদবৃদ্ধি হাইকোর্টের

    শূন্যপদ

    ট্রেনি ইঞ্জিনিয়ার: মেকানিক্যাল ৩৫, ইলেক্ট্রনিক্স: ১১২, কম্পিউটার সায়েন্স ২৫, সিভিল ৪, ইলেক্ট্রিক্যাল ৪।

    প্রোজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার: মেকানিক্যাল ২৬, ইলেক্ট্রনিক্স ৩৮, কম্পিউটার সায়েন্স ৫, সিভিল ৩, ইলেক্ট্রিক্যাল ৮।

    যোগ্যতা

    কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট থেকে ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে সংশ্লিষ্ট ট্রেডে বিই/ বিটেক/ বিএসসি (চার বছরের কোর্স) ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি বা সমতুল।

    ট্রেনি ইঞ্জিনিয়ার পদের ক্ষেত্রে অন্তত ১ বছরের এবং প্রোজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার পদে অন্তত ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

    বয়সসীমা

    টেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার পদে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২৮ বছর এবং প্রোজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার পদে বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় ৩২ বছর।

    ১ নভেম্বর ২০২২ তারিখের হিসেবে বয়স সম্পূর্ণ হতে হবে এবং সংরক্ষিত শ্রেণির প্রার্থীরা নিয়ম অনুযায়ী বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় ছাড় পাবেন।

    আরও পড়ুন: ভুয়ো শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ এখনই নয়, কেন বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়? 

    পারিশ্রমিক

    প্রথম বছরে প্রতি মাসে ৩০০০০ টাকা, দ্বিতীয় বছরে প্রতি মাসে ৩৫০০০ টাকা এবং তৃতীয় বছরে প্রতি মাসে ৪০০০০ টাকা করে দেওয়া হবে। সঙ্গে অন্যান্য ভাতা।

    আবেদনের ফি

    ট্রেনি ইঞ্জিনিয়ার পদে আবেদনের ফি ১৫০ টাকা সঙ্গে ১৮ শতাংশ জিএসটি এবং প্রোজেক্ট ইঞ্জিনিয়ারের ক্ষেত্রে আবেদনের ফি ৪০০ টাকা সঙ্গে ১৮ শতাংশ জিএসটি।

    তপশিলি জাতি/ উপজাতি ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের আবেদনের ফি দিতে হবে না।

    আবেদনের পদ্ধতি

    https://jobapply.in/bel2022NOVGZB/- এই লিঙ্কে গিয়ে অনলাইন আবেদন করতে হবে (BEL Recruitment)। প্রার্থীর বৈধ ইমেল আইডি ও মোবাইল নম্বর থাকতে হবে।

    অনলাইন আবেদন করা যাবে ১৪ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখ পর্যন্ত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

LinkedIn
Share