Blog

  • Dhoni-Hardik Dance: হার্দিক-বাদশাদের সঙ্গে নাচছেন ধোনি, মুহূর্তেই ভাইরাল ভিডিও

    Dhoni-Hardik Dance: হার্দিক-বাদশাদের সঙ্গে নাচছেন ধোনি, মুহূর্তেই ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার অন্য মেজাজে ধরা দিলেন ক্যাপ্টেন কুল। দুবাইতে জমিয়ে পার্টি করলেন ক্রিকেট তারকারা। ধোনি (MS Dhoni), হার্দিক পান্ডিয়াদের (Hardik Pandya) সঙ্গে ডান্স ফ্লোরে হুল্লোড় করলেন জনপ্রিয় র‍্যাপার বাদশাকেও। শনিবার রাতে দুবাইয়ের এক জন্মদিন পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন ২২ গজের তারকারা। সেখানেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নাচতে দেখা গেল ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি, হার্দিক পান্ডিয়া (Dhoni-Hardik Pandya Dance Video), ক্রুনাল পান্ডিয়া (Krunal Pandya) সহ আরও অনেককে।  

    আরও পড়ুন: মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে লড়ছে দেশ, সুনকের বাগানে ১৬ কোটির মূর্তি দেখে ক্ষুব্ধ জনতা

     

    পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন ক্যাপ্টেন কুলের স্ত্রী সাক্ষী ধোনিও। সাক্ষী নিজের ইনস্টা স্টোরিতে শেয়ার করেন সেই পার্টির বিভিন্ন ছবি। মুহূর্তেই ভাইরাল হয় সেইসব ছবি। সিদ্ধার্থ মলহোত্রা (Sidharth Malhotra) এবং ক্যাটরিনা কাইফ অভিনীত ‘বার বার দেখো’ (Baar Baar Dekho) ছবির জনপ্রিয় ‘কালা চশমা’ গানে র‍্যাপ করতে দেখা যাচ্ছে বাদশাকে। আর তাতেই কোমর দোলালেন ক্রিকেটাররা। ধোনিকে ( (Dhoni-Hardik Pandya Dance Video)) সচারচর এমন অবতারে দেখা যায় না। পার্টি, গেট টুগেদার থেকে নিজেকে দূরেই রাখেন তিনি। কিন্তু এদিন  দুবাইয়ে (Dubai) পার্টি মুডে প্রিয় ধোনিকে দেখে বেশ উৎসুক ভক্তকুল।    

    দেখুন সেই ভিডিও

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by MS Dhoni FC 🔵 (@bleed.dhonism)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

  • Rishi Sunak: মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে লড়ছে দেশ, সুনকের বাগানে ১৬ কোটির মূর্তি দেখে ক্ষুব্ধ জনতা

    Rishi Sunak: মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে লড়ছে দেশ, সুনকের বাগানে ১৬ কোটির মূর্তি দেখে ক্ষুব্ধ জনতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুক্তরাজ্যের সদ্য নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীর ঋষি সুনকের (Rishi Sunak) দফতর ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাগানে বসানো হয়েছে একটি ধাতুর ভাস্কর্য। এটি কিনতে দেশটির সরকার খরচ করেছে ১৫ লক্ষ ব্রিটিশ পাউন্ড। যা  ভারতীয় প্রায় ১৬ কোটি টাকার সমান। ভাস্কর্যটি ব্রোঞ্চের। আর এত টাকা খরচ করে ভাস্কর্য কেনায় এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা ঋষি সুনক এ বাগানটি নতুন করে সাজাচ্ছেন। এর অংশ হিসেবে এখানে বসেছে নতুন ভাস্কর্য।     

    যুক্তরাজ্যের (Rishi Sunak) সংবাদমাধ্যম দ্য সানের খবর অনুযায়ী, বিখ্যাত ভাস্কর হেনরি মুর ১৯৮০ সালে ‘ওয়ার্কিং মডেল ফর সিটেড ওমেন’ নামের ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যটি তৈরি করেছিলেন। এটি গত মাসে নিলামে তোলা হয়েছিল। সেই নিলাম থেকে ভাস্কর্যটি কিনে নেয় যুক্তরাজ্যের সরকারি আর্ট কালেকশন বিভাগ। এজন্য তারা খরচ করে ১৫ লক্ষ পাউন্ড।

    আরও পড়ুন: ‘মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন’, বললেন সুকান্তও 

    যুক্তরাজ্যে (Rishi Sunak) যখন মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে, সাধারণ মানুষকে আগের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ টাকা খরচ করতে হচ্ছে এবং তাদের নিজেদের খরচ কমাতে হয়েছে তখন প্রধানমন্ত্রীর বাগানের জন্য ১৬ কোটি টাকা দিয়ে ভাস্কর্য কেনার বিষয়টি ভালো ভাবে নেননি দেশের জনতা।

    কী বলল প্রধানমন্ত্রীর দফতর?   

    দ্য সানকে একজন ভাস্কর (Rishi Sunak) বিশেষজ্ঞ বলেছেন, “মুরের খুবই সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি শিল্পকর্ম এ ভাস্কর্যটি। কিন্তু তবুও বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করলে এটিকে অযথা খরচ হিসেবেই ধরা হবে।”

    সমালোচনা হওয়ার পরে এ নিয়ে মুখ খুলেছে প্রধানমন্ত্রীর (Rishi Sunak) দফতর। তাদের বক্তব্য, “ভাস্কর্য কেনায় কোনও রাজনীতিবিদ জড়িত ছিলেন না।” বৃহস্পতিবার ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাগানে এটি বসানো হয়। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গত ৪০ বছর ধরে মুরের ভাস্কর্য রয়েছে। যেগুলো মাঝে মাঝে পরিবর্তন করা হয়।     

    এদিকে যুক্তরাজ্যের (Rishi Sunak) আর্ট কালেকশন বিভাগের মালিকানায় রয়েছে প্রায় ১৪ হাজার মূল্যবান শিল্পকর্ম। যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন সরকারি দফতর এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে তাদের এসব শিল্পকর্ম রাখা আছে।  

    ভাস্কর্যটির (Rishi Sunak) নিলাম সংস্থা ক্রিস্টির ওয়েবসাইট অনুসারে, ভাস্কর্যটি গর্ভধারণ তথা মাতৃত্বের শক্তিশালী অনুভূতি প্রকাশ করে। হেনরি স্পেন্সার মুর ১৯৮৬ সালে মারা যান। তাঁকে ২০ শতকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্রিটিশ শিল্পীদের একজন বলে মনে করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Canada: কানাডায় ট্রাক পিষে দিল ভারতীয় পড়ুয়াকে

    Canada: কানাডায় ট্রাক পিষে দিল ভারতীয় পড়ুয়াকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় (Canada) একটি পিকআপ ট্রাক পিষে দিল এক ভারতীয় ছাত্রকে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ সাইকেল করে রাস্তা পার হওয়ার সময় ২০ বছর বয়সী ওই ছাত্রকে ধাক্কা মারে ট্রাকটি। ঘটনাটি ঘটেছে কানাডার টরোন্টো শহরের ইয়ং স্ট্রিট এবং সেন্ট ক্লেয়ার অ্যাভিনিউয়ের সংযোগস্থলে। দুর্ঘটনা ঘটার পর জরুরি পরিষেবার মাধ্যমে ওই ছাত্রকে বাঁচানোর সম্পূর্ণ চেষ্টা করা হয়।  

    গুরুতর চোট পান ওই ভারতীয় পড়ুয়া। মৃত্যু হয় তাঁর। ২০২১ সালে ভারত থেকে কানাডায় (Canada) এসেছিলেন কার্তিক সাইনি নামে ওই ছাত্র। কানাডার শেরিডান কলেজের ছাত্র ছিলেন কার্তিক। এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষও। জানা গিয়েছে, কানাডায় তদন্ত সম্পূর্ণ হলেই মৃতদেহ সৎকারের জন্য নিয়ে আসা হবে ভারতে। টরোন্টো পুলিশ জানিয়েছে, দুর্ঘটনার সম্পূর্ণ তদন্ত চলছে। ঠিক কিভাবে ঘটনাটি ঘটেছে তা জানা গেলেই মৃতদেহ ভারতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে।

    বিদেশের মাটিতে মৃত্যু ভারতীয় তরুণের

    গত বুধবার বিকেলে সাইকেল নিয়ে একটি রাস্তা পেরোনোর চেষ্টা করছিলেন ওই ছাত্র (Canada)। পিছন থেকে একটি মালবাহী ট্রাক এসে ধাক্কা মারে তাঁকে। ছিটকে পড়ার পরিবর্তে ট্রাকেরই একটি অংশের সঙ্গে আটকে যান কার্তিক। সেই অবস্থাতেই কার্তিককে টানতে টানতে এগিয়ে চলে ট্রাক। বেশ কিছুটা যাওয়ার পর কার্তিক আটকে আছেন বুঝতে পারেন ট্রাকের চালক। ট্রাক থামিয়ে কার্তিককে বার করার চেষ্টা করেন তিনি। জরুরি পরিষেবা প্রদানকারীরা চেষ্টা করেও কার্তিককে বাঁচাতে পারেননি। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। 

    হরিয়ানার কারনালের বাসিন্দা কার্তিক গত বছরই পড়াশোনা করতে টরোন্টোর শেরিডন কলেজে  (Canada)গিয়েছিলেন। কলেজের পড়ুয়া সংসদের পক্ষ থেকে কার্তিকের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শোকসভার আয়োজন করা হয়েছে। কার্তিকের দেহ দেশে ফেরানোর বন্দোবস্ত করা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন’, বললেন সুকান্তও

    Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন’, বললেন সুকান্তও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী (CM) বিজেপির (BJP) কাছে সারেন্ডার করেছেন। রবিবার এ কথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মন কি বাত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বোলপুরের কাছারিপট্টিতে গিয়েছিলেন সুকান্ত। ওই অনুষ্ঠানে হাজির থাকার কথা ছিল বিজেপির তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তীরও। তবে অসুবিধা থাকায় মিঠুন হাজির হতে পারেননি। যোগ দিয়েছিলেন সুকান্ত। সেখানেই মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    সংবিধান দিবস…

    শনিবার দেশজুড়ে পালিত হয় সংবিধান দিবস। তার আগের দিন বিধানসভায় এই উপলক্ষে হয় অনুষ্ঠান। বক্তৃতা দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। পরে মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে চায়ের নেমতন্ন করেন। তিন বিধায়ককে নিয়ে শুভেন্দু মুখ্যমন্ত্রীর ঘরেও যান। মমতা-শুভেন্দুর এই সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন। বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে দিল্লি যাবেন বলেছিলেন মমতা। সে প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, কোনও সরকারি অনুষ্ঠানে বিজেপি বিধায়কদের ডাকা হয় না। এখন মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে দিল্লি যাব। সুকান্ত বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাকে খত দিয়েছেন!

    আরও পড়ুন: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি যাওয়ার কথা তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তা নিয়ে রাজ্যে শুরু হয়েছে নয়া জল্পনা। এদিন সেই জল্পনায় জল ঢেলে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, শুভেন্দু অধিকারীর ভাই তৃণমূলের সাংসদ। তিনি তাঁর দলের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ করেছেন। সুকান্ত বলেন, আমরা থার্ড পার্টি। আমরা কী বলব এতে? তিনি বলেন, এটা দলের বিষয় নয়।

    এদিন পৌষমেলা নিয়েও দলের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, দু বছর পৌষমেলা বন্ধ ছিল। বিজেপির ঘোষিত স্ট্যান্ড পৌষমেলা আগের মতোই হোক। আমরা বোলপুরের মানুষের সঙ্গে আছি। তিনি বলেন, প্রয়োজনে তাঁদের সঙ্গে রাস্তায় নেমে লড়াই করব।

    রবিবার সুকান্ত (Sukanta Majumdar) যা বললেন, শনিবার তার নান্দীমুখের কাজটি করে রেখেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। মুখ্যমন্ত্রীর সৌজন্যের রাজনীতি এক পাশে সরিয়ে রেখে ঠাকুরবাড়ির জনসভায় শুভেন্দু বলেন, নন্দীগ্রামে ওঁকে হারিয়েছি। গণতান্ত্রিক উপায়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বানাব। রবিবার মন কি বাতের সময় শুভেন্দু উপস্থিত ছিলেন নন্দীগ্রামে। ওই অনুষ্ঠানে শুভেন্দু বলেন, রাজ্যে উত্তর কোরিয়ার মতো শাসন চলছে। প্রসঙ্গত, এর আগে তৃণমূল নেত্রীকে ‘লেডি কিম’ বলে উল্লেখ করেছিলেন শুভেন্দু। শুভেন্দুর অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে একের পর এক মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন। সেগুলি তিনি পুস্তিকাকারে প্রকাশ করবেন বলেও জানান বিরোধী দলনেতা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

     

  • Aftaab Poonawala: শ্রদ্ধা হত্যার পরে আফতাবের ফ্ল্যাটে যেতেন এক মহিলা চিকিৎসক! দাবি পুলিশের

    Aftaab Poonawala: শ্রদ্ধা হত্যার পরে আফতাবের ফ্ল্যাটে যেতেন এক মহিলা চিকিৎসক! দাবি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্রিজের মধ্যে রাখা রয়েছে লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধা ওয়ালকারের কাটা মুণ্ডু (Shraddha Walker Murder)। সেই ঘরেই নিত্যনতুন মহিলাদের সঙ্গে প্রেমালাপ চলত আফতাব আমিনের (Aftab Poonawala)। চাঞ্চল্যকর এই তথ্যই উঠে এসেছে তদন্তকারী আধিকারিকদের কাছে। দিল্লি পুলিশ সুত্রে খবর, বাম্বেল নামক ডেটিং আপ মারফত আফতাবের যোগাযোগ হত বিভিন্ন মহিলার সঙ্গে। ইতিমধ্যে পুলিশ ঐ ডেটিং আপের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে এবং লিখিত চিঠি পাঠিয়েছে আফতাবের প্রোফাইল বিষয়ে জানতে চেয়ে । জানা গেছে, শ্রদ্ধা ওয়ালকরের দেহ লোপাটের কাজ চলাকালীন ছত্তরপুরে আফতাবের ফ্ল্যাটে আসতেন এক মহিলা, পেশায় তিনি সাইক্রিয়াটিস্ট। ঐ মহিলাকে ডেকে পাঠিয়ে ইতিমধ্যে একপ্রস্থ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দিল্লি পুলিশ।

    আরও পড়ুন: জি-২০ শীর্ষ সম্মলেন ভারতের নেতৃত্ব দেওয়াটা একটা সুযোগ, গর্বের মুহূর্ত, বললেন মোদি

    আফতাব আমিনের নতুন ঠিকানা দিল্লির তিহার জেল

    শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত আফতাবের (Aftaab Poonawala) পলিগ্রাফ ও নার্কো অ্যানালিসিস টেস্ট করা হচ্ছে। এদিকে, পুলিশ হেফাজতের পরে গতকালই আফতাব আমিনের নতুন ঠিকানা হয়েছে দিল্লির তিহার জেলের ৪ নম্বর সেল। ২৪ ঘণ্টা কড়া নজরদারি রাখা হচ্ছে তার উপর। গত শনিবার আম্বেদকর হাসপাতাল থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তার শুনানি হয়।

    শুনানি চলাকালীন আফতাব (Aftaab Poonawala) কোর্টকে জানায়, ঘটনার অনেক কিছুই মনে করতে তার অসুবিধা হচ্ছে, কারণ ঘটনাটি পুরনো এবং এই জায়গায় সে নতুন। কোর্ট তার স্বাস্থ্যের খবর নেয় এবং তার কাছে জানতে চায়, কোনও রকম থার্ড ডিগ্রি তার উপর দেওয়া হয়েছে কি না! উত্তরে আফতাব জানায়, কোনও থার্ড ডিগ্রির সম্মুখীন তাকে হতে হয়নি। তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতা করছে সে। 

    আরও পড়ুন: নতুন জীবন পেল আর্জেন্টিনা! বিশ্বকাপে এগিয়ে যেতে এবারে কী করতে হবে মেসিদের?

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
          
            

     

  • China: ‘শি জিনপিংকে টেনে নামাও’, এবার দাবি উঠল খোদ চিনেই

    China: ‘শি জিনপিংকে টেনে নামাও’, এবার দাবি উঠল খোদ চিনেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শি জিনপিংকে (Xi Jinping) টেনে নামাও! চিনা কমিউনিস্ট পার্টিকে (China Communist Party) টেনে নামাও। রবিবার সকালে এমনই স্লোগান শোনা গেল চিনের (China) একটি শহরে বিক্ষোভকারীদের গলায়। করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলায় ফের লকডাউন (Lockdown) করা হয়েছে চিনের বিভিন্ন অংশে। এহেন পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার উরুমকি শহরের এক আবাসনে আগুন লাগে। এই উরুমকি হল শিংজিয়াং এলাকার রাজধানী। এই বহুতলের একাংশ তালাবন্দি করে রাখায় আবাসনের বাইরে বেরতে পারেননি বাসিন্দারা। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় ১০ জনের। সে খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিক্ষোভ শুরু হয়েছে চিনের বিভিন্ন অংশে। তার পরেই লকডাউন তুলে নেওয়ার দাবিতেও শুরু হয় বিক্ষোভ।

    বাড়ছে সংক্রমণ…

    গোটা বিশ্বে করোনা অতিমারির বাড়বাড়ন্ত কমলেও, চিনে তা ধারণ করেছে ভয়াবহ আকার। চিনের জাতীয় স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, দৈনিক সংক্রমণ এখন সর্বোচ্চ। বুধবার ৩১ হাজার ৪৫৪ জন করোনা সংক্রমিত হয়েছেন। জানা গিয়েছে, অতিমারি পর্বে চিনে এটিই সর্বোচ্চ দৈনিক সংক্রমণ।

    সম্প্রতি চিনের শাসক দল কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, এবার দেশে কড়াকড়ি কমানো হবে। করোনা পরিস্থিতি চলায় এতদিন জিরো কোভিড পলিসি থেকে এতটুকুও সরেনি বেজিং। নিয়ম ভাঙলে কপালে জুটত শাস্তি। দিন কয়েক আগেও সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, এবার কিছুটা লঘু করা হবে করোনা নীতি। কিন্তু সম্প্রতি ফের সংক্রমণ বাড়ায় ফের হয়েছে কড়া লকডাউন। বৃহস্পতিবার এক সঙ্গে দশজনের জীবন্ত দগ্ধ হওয়ার খবরে খেপে যান চিনাদের একাংশ।

    আরও পড়ুন: পার্টি কংগ্রেসে হংকং, তাইওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং, কেন জানেন?

    চিনের সব চেয়ে জনবহুল শহর সাংহাই। এটি দেশের ফাইনান্সিয়াল হাবও। শনিবার রাতে এই শহরের বাসিন্দারা এলাকায় বিভোক্ষ দেখান। বিক্ষোভ দেখানো হয় রবিবার সাত সকালেও। সম্প্রতি সেই বিক্ষোভের একটি ভিডিও ফুটেজ ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে বিক্ষোভকারীদের সমস্বরে বলতে শোনা যায়, উরুমকি থেকে লকডাউন তোল। শিনজিয়াং থেকে লকডাউন তোল। গোটা চিন থেকে লকডাউন তোল। এর পরেই উত্তেজিত জনতার একাংশকে বলতে শোনা যায়, টেনে নামাও শি জিনপিংকে (Xi Jinping)। টেনে নামাও চিনা কমিউনিস্ট পার্টিকে। উরুমকিকে মুক্ত কর। প্রসঙ্গত, এর আগে পার্টি কংগ্রেসের সময়ও শি জিনপিংকে একনায়ক বিশ্বাসঘাতক বলে দেগে দিয়ে পোস্টার সাঁটিয়েছিলেন চিনের বাসিন্দাদের একাংশ। এবার দাবি উঠল টেনে নামানোর।

    গদি কি ক্রমেই নড়বড়ে হচ্ছে জিনপিংয়ের (Xi Jinping)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • FIFA World Cup: নতুন জীবন পেল আর্জেন্টিনা! বিশ্বকাপে এগিয়ে যেতে এবারে কী করতে হবে মেসিদের?

    FIFA World Cup: নতুন জীবন পেল আর্জেন্টিনা! বিশ্বকাপে এগিয়ে যেতে এবারে কী করতে হবে মেসিদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন নতুন করে প্রাণ ফিরে পেল! মেক্সিকোর বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়িয়ে দেশকে জয় এনে দিয়ে আর্জেন্টিনার খেলোয়াড় এবং সমর্থকদের এখন তেমনটাই মনে হচ্ছে। লিওনেল মেসির দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্সে দারুণ এক জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। এই জয়ের ফলে বিশ্বকাপের শেষ ষোলোতে যাওয়ার আশা বেঁচে রইল আর্জেন্টিনার। পরের ম্যাচে পোল্যান্ডকে হারালেই নিশ্চিত হবে দ্বিতীয় রাউন্ড।

    সৌদির কাছে হার

    আগের ম্যাচে সৌদির আরবের কাছে অবাক করা হারের পর আর্জেন্টিনার চাপ ছিল পাহাড় প্রমাণ। ফলে এ বার মেক্সিকোর বিরুদ্ধে নামার আগে লিওনেল মেসিদের চাপটা ছিল অনেক বেশি। সৌদি আরবের কাছে হারের পর মেক্সিকোর বিরুদ্ধে জয় ছাড়া বিশ্বকাপে টিকে থাকার কোনও রাস্তা ছিল না মেসিদের। কারণ সি গ্রুপের ম্যাচে পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে সৌদি আরব হেরে যাওয়ায়, মেসিদের চাপটা দ্বিগুণ বেড়ে গিয়েছিল। তবে সেই চাপ সামলে ফিনিক্স পাখির মত ফিরে এসেছে মেসির আর্জেন্টিনা।

    মেসির গুরুত্বপূর্ণ গোল

    ম্যাচের পর থেকেই মেসির গোল নিয়ে ট্রেন্ডিং শুরু হয়েছে ‘WHAT A Goal’, তবে বিশেষজ্ঞমহল মনে করেছে, এর থেকেও মেসি আগে ভালো গোল করেছেন। তবে এবারের গোলটি তাৎপর্যপূর্ণ ছিল ও এটি এখন পর্যন্ত তাঁর বিশ্বকাপ জীবনের গুরুত্বপূর্ণ গোল ছিল। এদিন ৬৪ মিনিটে দুর্দান্ত গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন সেই মেসি। ডান দিক থেকে দি মারিয়া পাস দিয়েছিলেন মেসিকে। আবার শেষে ৮৭ মিনিটে গোল করে আর্জেন্টিনার পক্ষে ব্যবধান বাড়ালেন এনজো ফার্নান্ডেজ। এরপরের লক্ষ্য পোল্যান্ড।

    আরও পড়ুন: ফুটবল মাঠে রাজনীতি! সরকার বিরোধী ইরানি সমর্থকদের থেকে পতাকা কাড়ল সরকারের সমর্থকরা

    বিশ্বকাপে টিকে থাকতে কী করতে হবে মেসিদের?

    এই জয়ের মানে আর্জেন্টিনা এখন গ্রুপ সি-তে দুই ম্যাচে তিন পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। আর দুই ম্যাচে চার পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছে পোল্যান্ড। সৌদি আরব তিন পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় এবং মেক্সিকো মাত্র এক পয়েন্ট নিয়ে চার দলের গ্রুপের নীচে রয়েছে। ১৬-এর রাউন্ডে পৌঁছানোর জন্য তাঁদের এখনও অনেক কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। সহজভাবে বলতে গেলে, কোনো জটিলতা এড়াতে আর্জেন্টিনাকে তাদের চূড়ান্ত গ্রুপের খেলা জিততে হবে। আর্জেন্টিনা তাদের শেষ গ্রুপ খেলায় পোল্যান্ডকে হারালে, তারা নকআউট রাউন্ডে চলে যাবে। একটি ড্রও তাদের জন্য যথেষ্ট হতে পারে। তবে তাদের তখন সৌদি আরব এবং মেক্সিকোর মধ্যেকার ম্যাচের ফলাফলের উপর নির্ভর করতে হবে, যা একই সঙ্গে খেলা হবে। আর্জেন্টিনার সঙ্গে পোল্যান্ডের ম্যাচ রয়েছে আগামী বুধবার (বৃহস্পতিবার,  ভারতীয় সময়ে ১২টা ৩০ মিনিটে)।

    মারাদোনাকে ছুঁয়ে ফেললেন মেসি

    মেক্সিকোর বিরুদ্ধে ৬৪ মিনিটে গোল করলেন লিওনেল মেসি। এই গোলের সঙ্গে সঙ্গে এ বারের বিশ্বকাপে নতুন জীবন পেলেন আর্জেন্টিনার সমর্থকরা। এ বারের বিশ্বকাপে নিজের দ্বিতীয় গোল করলেন মেসি। আর এর সঙ্গে সঙ্গে তিনি ছুঁয়ে ফেললেন দিয়েগো মারাদোনাকে। বিশ্বকাপে ৮টি গোল রয়েছে মারাদোনার। মেক্সিকোর বিরুদ্ধে গোল করে মেসিও ৮টি গোল করে ফেললেন বিশ্বকাপে। মেসি ও মারাদোনা দু’জনেই বিশ্বকাপে ২১টি ম্যাচ খেলে ৮টি গোল করেছেন।

     

  • Suvendu Adhikari: ‘বাংলায় আল্ট্রা ইমার্জেন্সি পরিস্থিতি’, রাজ্য সরকারকে ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘বাংলায় আল্ট্রা ইমার্জেন্সি পরিস্থিতি’, রাজ্য সরকারকে ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC) সরকারের হাতে রাজ্য পচছে। বাংলায় আল্ট্রা ইমার্জেন্সি পরিস্থিতি। শনিবার এই ভাষায়ই রাজ্য সরকারকে বিঁধলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন একটি ট্যুইট করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। সেখানেই রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট ‘অপমানজনক’ হওয়ায় নয়া রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে তৃণমূলে যাওয়া দুই দলবদলু বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস এবং কৃষ্ণকল্যাণীর সঙ্গে একাসনে বসতে দেওয়া হয়েছে তাঁকে। এর পর শুক্রবার সংবিধান দিবস উপলক্ষে বিধানসভায় ভাষণ দেন শুভেন্দু। পরে মমতাই চায়ের নেমতন্ন করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে। এদিন শুভেন্দুর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর ঘরে গিয়েছিলেন বিধায়ক বিজেপির অশোক লাহিড়ি, অগ্নিমিত্রা পল ও মনোজ টিগ্গা। তার পরেই রাজনৈতিক মহলের একাংশ ভেবেছিলেন, যে শুভেন্দুকে চায়ের নেমতন্ন এবং স্নেহের ভাই সম্বোধন করে ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী। সম্প্রতি শুভেন্দুকে বলতে শোনা যায়, এই ডিসেম্বরেই পড়ে যাবে তৃণমূল সরকার। তিনি এও জানিয়েছিলেন, জোর করে সরকার ফেলবেন না তাঁরা। সরকার পড়ে যাবে আপনা থেকেই। রাজনৈতিক মহলের মতে, এই ‘ডিসেম্বর সিনড্রোম’-এর কারণেই শুভেন্দুকে চায়ের নেমতন্ন করেন মমতা।

    ট্যুইট-বাণ

    তবে চায়ের নেমতন্ন করে যে শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) বাগে আনা যাবে না, তা বোধহয় কল্পনাও করতে পারেননি তৃণমূল নেত্রী। মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যের বিরোধী দলনেতা সাক্ষাৎকার পর্ব চব্বিশ ঘণ্টার চৌকাঠ পেরনোর আগেই রাজ্য সরকারকে ট্যুইট-বাণে বিদ্ধ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি লেখেন, দুর্নীতি করে কেনা অবৈধ নিয়োগকে যেভাবে মন্ত্রিসভা বাঁচানোর চেষ্টা করছে, তা সত্যিই বিস্ময়কর। এটা যদি সাংবিধানিক সঙ্কট না হয়, তাহলে আর কী হবে? এর পরেই তিনি লেখেন, তৃণমূল সরকারের হাতে বাংলা পচছে। বাংলায় এক আল্ট্রা ইমার্জেন্সির পরিস্থিতি।

    এ নিয়ে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরের লেটারহেডে মে মাসের একটি লেখাও নিজের ট্যুইটারে তুলে ধরেছেন তিনি। প্রতিলিপিগুলির একটি পাতায় লেখা রয়েছে, ৫ হাজার ২৬১টি সুপার নিউমেরারি পোস্ট তৈরির প্রস্তাব। এর মধ্যে নবম দশমের জন্য ১ হাজার ৯৩২টি পদ, একাদশ-দ্বাদশের জন্য ২৪৭টি পদ।

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল নেত্রীকে নন্দীগ্রামে ১৯৫৬ ভোটে হারিয়েছিলেন বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তার পর দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল দুজনের মুখ দেখাদেখি। শুক্রবার সংবিধান দিবসের অনুষ্ঠানে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চেষ্টা করতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। কিন্তু শনিবার মুখ্যমন্ত্রীর সেই চেষ্টায় জল ঢেলে দিলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক স্বয়ং!

    আরও পড়ুন: আবাস যোজনার বরাদ্দ পেতে রাজ্যকে মানতে হচ্ছে কোন কোন শর্ত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mithun Chakraborty: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    Mithun Chakraborty: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যে বিনিয়োগের জোয়ার আসবে। শিল্প আসবে। স্বনির্ভর হবে শিক্ষিত যুবকরা। চাকরির জন্য হা-হুতাশ করতে হবে না। রাজ্যের বাইরে পাড়ি দিতে হবে না। পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে অনির্দিষ্ট ভবিষ্যতের হাতে ছেলে-মেয়েদের জীবন সঁপে দিতে হবে না। বিষ্ণুপুরে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে পাশে বসিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)।

    কী বললেন মিঠুন

    পঞ্চায়েত ভোটের আগে রাজ্য নির্বাচনী প্রচার সারছেন মহাগুরু। রাজ্যে বিনিয়োগের আকাল নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সরব বিরোধীরা। রাজ্যে যে বড় বিনিয়োগ আসেনি তা কখনও সরাসরি, কখনও ঘুরিয়ে মেনে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। বিকল্প হিসাবে তুলে ধরতে চেয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে। কিন্তু রাজ্যের এই নীতি যে ভ্রান্ত তা ইতিমধ্যে ছবির মতো স্পষ্ট। রাজ্যে কাজ না পেয়ে ভিনরাজ্যে গিয়েছেন লক্ষ লক্ষ দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমিক। প্রতিদিন ভিন রাজ্যে শ্রমিকদের দুরবস্থা চোখে পড়ে। এরই মধ্যে এদিন বিষ্ণুপুরে সভা করতে গিয়ে মিঠুন বললেন,  “যেদিন বিজেপি ক্ষমতায় আসবে সেদিন দেখবেন, বাংলায় জোয়ার এসেছে। এত বিনিয়োগ হবে যে দেখে ভাববেন এটা সত্যি নাকি স্বপ্ন।”

    আরও পড়ুন: পরের মাসেই টেট, পরীক্ষায় স্বচ্ছতা আনতে কী কী উদ্যোগ নিয়েছে পর্ষদ?

    উল্লেখ্য, রাজ্যে শিল্পায়নের প্রথম চেষ্টা সিঙুরেই মাঠে মারা গিয়েছিল বলে মত উদ্যোগপতিদের। যে ভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জেদ তৈরি হয়ে যাওয়ায়, একটা কারখানাকে ভেঙে ফেলতে বাধ্য করেছিল তা শিল্পপতিদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের। তার ওপর টাটা গোষ্ঠীর মতো সংস্থা, যারা গোটা বিশ্বে দেশের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে তাদের সঙ্গে এই আচরণ মেনে নিতে পারেনি উদ্যোগপতি সমাজ। যার জেরে সরকারে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দফায় দফায় শিল্প সম্মেলনের আয়োজন করলেও বিনিয়োগ আসেনি। ফলে অবধারিতভাবে বাংলার ছেলে-মেয়েদের কাজের খোঁজে ছুটতে হয়েছে ভিনরাজ্যে। পশ্চিমের সমৃদ্ধ রাজ্যগুলি তো বটেই, উত্তর-পূর্বে মিজোরামের মতো রাজ্যে খনিশ্রমিকের কাজ করতে গিয়ে বোঘোরে প্রাণ হারাতে হচ্ছে কম বয়সী যুবকদের।

    তাই রাজ্যে এই পরিস্থিতির বদলের আহ্বান জানান মিঠুন। তিনি বলেন, তৃণমূলকে হারাতে বিরোধীদের একজোট হওয়া উচিত। শনিবার বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে তিনি বলেন, তৃণমূলের মতো শক্তিকে হারাতে গেলে মতাদর্শগত বিভেদ ভুলে সবার একজোট হওয়া উচিত। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ৫ দিনের সফরে পশ্চিমবঙ্গে এসেছেন মিঠুন চক্রবর্তী। পাঁচ দিনের পশ্চিমবঙ্গ সফরের চতুর্থ দিনে শনিবার বিষ্ণুপুর পৌঁছন মিঠুন চক্রবর্তী। সঙ্গে ছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

  • Egypt Tejas: ভারতীয় ‘তেজস’-এর ভক্ত, আগামী প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি মিশরের প্রেসিডেন্ট

    Egypt Tejas: ভারতীয় ‘তেজস’-এর ভক্ত, আগামী প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি মিশরের প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালে ২৬ জানুয়ারি, সাধারণতন্ত্র দিবসের (Republic Day) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভূমিকা পালন করবেন মিশরের (Egypt) প্রেসিডেন্ট আবদেল ফতেহ এল সিসি। এই অনুষ্ঠানে আসার জন্য ইতিমধ্যেই তাঁকে আমন্ত্রণও জানানো হয়েছে ভারতের (India) তরফে। এই ঘটনা থেকেই প্রমাণ হয় আরব দুনিয়ার সঙ্গে নয়া দিল্লির নিবিড় সম্পর্ক। তবে কেবল ভারতই নয়, এই সম্পর্ক আরও মজবুত হলে লাভ হবে মিশরেরও। কারণ তারাও চাইছে ভারতের সঙ্গে মিলিটারি বন্ধন (Egypt Tejas) আরও পোক্ত করতে। জানা গিয়েছে, অক্টোবরের ১৬ তারিখে সরকারি সফরে মিশর গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস কে জয়শঙ্কর। কায়রোয় তিনি সাক্ষাৎ করেন মিশরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে। তখনই তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় আমন্ত্রণপত্র।

    জি-২০ সম্মেলন…

    ২০২৩ সালে জি-২০ সম্মেলন হবে ভারতে। এই সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ন’ টি অতিথি দেশকে। এই দেশগুলির মধ্যে একটি হল মিশর। সাধারণতন্ত্র দিবসে যে সব দেশকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়, সেগুলি তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের প্রতীক। এবার সেই কারণেই ডাকা হয়েছে মিশরকে। করোনা অতিমারি পরিস্থিতির জেরে ২০২১ ও ‘২২ সালে ২৬শে জানুয়ারির অনুষ্ঠান হয়েছে সাদামাটাভাবে। তাই ওই দু বছর প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি কোনও দেশকেই। ২০২০ সালে ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির মর্যাদা দেওয়া হয়েছিল ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জেয়ার বোলসোনারোকে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি জাকির নায়েককে, ভারতকে জানিয়ে দিল কাতার

    তবে ২৬শে জানুয়ারির অনুষ্ঠানে মিশরের প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণ জানানোটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মিশর ভারতের সঙ্গে মিলিটারি সম্পর্ক (Egypt Tejas) আরও উন্নত করার সুযোগ পাবে। গত বছর দুই দেশ অংশ নিয়েছিল যৌথ মহড়ায়। মহড়া হয়েছিল আকাশে। তার পর থেকেই মিশরের নজর ভারতের লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট তেজসের (Egypt Tejas) দিকে। তারা এ দেশ থেকে ৭০টি ফাইটার জেট কিনতে চায়। জানা গিয়েছে, মিশরের এয়ার ফোর্স চিফ মহম্মদ ফাহাদ আবেদ আল গাওয়াদ এই সূত্রেই জুলাই মাসে ভারতে এসেছিলেন। ২০২১ সালের অক্টোবরে প্রথমবার দুই দেশের মধ্যে যৌথ মহড়া হয় আকাশে। প্রসঙ্গত, আফ্রিকা মহাদেশে মিশরই ভারতের সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক অংশীদার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share