Blog

  • Union Budget: প্রকল্পের কাজ শেষ হলে তবেই টাকা পাবে রাজ্য, নয়া ভাবনার পথে মোদি সরকার

    Union Budget: প্রকল্পের কাজ শেষ হলে তবেই টাকা পাবে রাজ্য, নয়া ভাবনার পথে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, ফেল কড়ি, মাখো তেল। একথার দিন বোধহয় ফুরোতে চলেছে। এবার যা দাঁড়াতে চলেছে, তা হল আগে তেল মাখাতে হবে, তার পরেই মিলবে কড়ি। হেঁয়ালি ছেড়ে এবার আসল কথায় আসা যাক। কেন্দ্র-রাজ্য (Center- State) যৌথ প্রকল্পে এতদিন পর্যন্ত কাজ শুরু হওয়ার পরে পরেই মিলত অর্থ। তবে পরে দেখা যেত কাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি। অথচ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। এই পদ্ধতিতে বদল আনার চিন্তাভাবনা করছে কেন্দ্র (Union Budget)। জানা গিয়েছে, জল জীবন মিশন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা বা গ্রাম সড়ক যোজনার মতো যে সব কেন্দ্রীয় সাহায্যে চলা প্রকল্পে কেন্দ্র ও রাজ্য দুই সরকারই অর্থ খরচ করে, তার মধ্যে বাছাই করা কিছু প্রকল্পে এই ব্যবস্থা চালু করতে চাইছে মোদি সরকার। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে হলেও, পরে তা হয়ে যাবে পাকাপাকি।

    বাজেট…

    ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট (Union Budget) পেশ করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (nirmala sitharaman) বলেছিলেন, উন্নয়নের প্রয়োজনীয় অর্থ ঠিকভাবে খরচ করতে কিছু বাছাই করা প্রকল্পে অর্থ মঞ্জুরির পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে বদলানো হবে। কাজের অগ্রগতির বদলে কাজ শেষে ফল মেলার ভিত্তিতে টাকা দেওয়া হবে। কেন্দ্রের যুক্তি, এর ফলে রাজ্যগুলি যে কোনও প্রকল্পের সুফল মানুষের হাতে পৌঁছে দিতে উৎসাহিত হবে। দ্রুত কাজ শেষ হবে। কেন্দ্রের পাঠানো অর্থ খরচ না করে রাজ্যগুলি বসে থাকে। সেই সমস্যাও দূর হবে। কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের শীর্ষ সূত্রের ব্যাখ্যা, প্রাথমিকভাবে কাজ শুরুর জন্য রাজ্যকে পুঁজি হিসেবে কিছু অর্থ দেওয়া হবে। কিন্তু অধিকাংশ অর্থই মিলবে কাজের ফল মেলার পরে।

    আরও পড়ুুন: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    এদিকে, কেন্দ্রীয় সরকার যে প্রকল্পের (Union Budget) যে নাম দেবে, তা কোনওভাবেই বদলানো যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থসচিব। যে কোনও প্রকল্পে অর্থ পাওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যতা অর্জনের মূল শর্ত দুটি। এক কেন্দ্রীয় সরকার যে প্রকল্পের যে নাম দেবে, তা কোনওভাবেই বদলানো যাবে না। আর দুই, কেন্দ্রীয় সরকারের টাকা পাওয়ার জন্য ওই প্রকল্পের জন্য একটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। রাজ্যের অর্থও সেই অ্যাকাউন্টে যাবে। এর ফলে সেই অ্যাকাউন্টে কেন্দ্র ও রাজ্য দু পক্ষই নজরদারি করতে পারবে। কোনওভাবেই সেই অর্থ রাজ্য অন্য কোনও প্রয়োজনে খরচ করতে পারবে না। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় অনেক প্রকল্পেরই নাম বদলে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। এক খাতের অন্য খাতে খরচ করার অভিযোগও রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Pradhan Mantri Awas Yojana: আবাস যোজনা নিয়ে ঘাটালে পঞ্চায়েত কর্মীদের ধমক কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের

    Pradhan Mantri Awas Yojana: আবাস যোজনা নিয়ে ঘাটালে পঞ্চায়েত কর্মীদের ধমক কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনা নিয়ে এবারে পঞ্চায়েত কর্মীদের ধমক দিল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। রবিবার কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ঘাটালের মনোহরপুর পরিদর্শনে আসেন। আবাস যোজনা থেকে ১০০ দিনের কাজ, কেন্দ্রের প্রকল্পগুলির অবস্থা সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে জেলায় জেলায় ঘুরছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। ফলে গতকাল তাঁরা পৌঁছে গিয়েছিলেন ঘাটালে। সেখানে অভিযোগ উঠেছে যে, মানা হচ্ছে না কোনও সঠিক নিয়ম, উপযুক্ত প্রাপকদের দেওয়া হচ্ছে না বাড়ি, এমনকি আবাস যোজনার প্রকল্পের বাড়ি নিয়ে করা হয়েছে বাথরুম ও রান্নাঘর। ফলে একাধিক প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় পঞ্চায়েত কর্মীদের।

    কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের ধমক

    আবাস যোজনার বাড়ি নিয়ে চরম গাফিলতি ধরা পড়ল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল ব্লকের মনোহরপুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রতাপপুর এলাকায়। সঠিক নিয়ম না মেনে আবাস যোজনায় ঘর বণ্টন করা হয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় দলের প্রতিনিধিদের। সঠিক নিয়ম না মানায়, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের ধমক খেতে হল গ্রাম পঞ্চায়েত কর্মীদেরও। স্থানীয় বিজেপি নেতা দেবাশিষ সামন্ত বলেন, “কেন্দ্রীয় আবাস যোজনায় এই অঞ্চলে অনেকেই বাড়ি পাননি। কোনও জায়গায় শৌচালয়ের ভেতরে ঘর করা হয়েছে। সেটা থাকার যোগ্য নয়। এরকম একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেই কারণে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদের গাড়ি দাঁড় করিয়ে বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে।”

    স্থানীয় গ্রামবাসীদের বিক্ষোভ

    রবিবার, ঘাটালে কেন্দ্রীয় দল পৌঁছলে মনসুকা গ্রামে ১০০ দিনের কাজের টাকার দাবিতে একাধিক অভিযোগ এনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বাসিন্দাদের একাংশ। কেন্দ্রীয় দলের আসার খবর পেয়েই একাধিক অভিযোগ নিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয়ে এসে হাজির হন গ্রামের মানুষ। ওই এলাকার বাসিন্দা ঝর্না রুইদাস বলেন, “১০০ দিনের কাজের টাকা পাচ্ছি না। অনেকেই যোগ্য আবাস যোজনায় বাড়ি পাচ্ছে না।” আবার বাগদাতেও বিক্ষোভ করেন সেখানকার বাসিন্দারা। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের কাছে ১০০দিনের কাজের টাকার বন্দোবস্ত করে দেওয়ার কথা বলেছেন বাসিন্দারা। বাগদার সিন্দ্রাণী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় চরমণ্ডলে রাস্তার দাবিতে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে শাসকদলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনে ক্ষোভ উগরে দেন বাসিন্দারা।

  • Mohan Bhagwat: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঈশ্বরের (God) কাছে সকলের সমান কদর। জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই। সমাজে শ্রেণি তৈরি করেন পুরোরিতরাই, যা ভুল ছিল। কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি আর কেউ নন স্বয়ং মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat), আরএসএস (RSS) প্রধান। রবিবার মুম্বইয়ের রবীন্দ্র নাট্য মন্দির মিলনায়তনে সাধক শিরোমণি রোহিদাসের ৬৪৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজন করা হয়েছিল এক অনুষ্ঠানের। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবত। সেখানেই তিনি বলেন, ঈশ্বরের কাছে সকলের সমান কদর। জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই। সমাজে শ্রেণি তৈরি করেন পুরোরিতরাই, যা ভুল ছিল।

    ভাগবত উবাচ…

    সরসংঘ চালক বলেন, আমাদের সমাজের এই বিভেদের ফায়দা তোলে বহিঃশত্রুরা। সেই জন্যই বার বার আক্রমণ হয়েছে। বাইরে থেকে এসে আমাদের মধ্যেকার বিভেদকে কাজে লাগিয়ে ফায়দা তুলেছে কিছু মানুষ। ভাগবত বলেন, দেশের বিবেক এবং চেতনা সবই এক, শুধু মতামত ভিন্ন। অন্যান্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ ছাড়াই কোনও ব্যক্তির তাঁর নিজ ধর্ম পালন করা উচিত। তিনি বলেন, ধর্মীয় বার্তাগুলিকে পৌঁছে দেওয়ার পদ্ধতিগুলি ভিন্ন হলেও, বার্তাগুলি অভিন্ন।

    আরও পড়ুুন: “নোটার থেকেও কম ভোট পাবে তৃণমূল”, পিংলা সভা থেকে তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    সরসংঘ চালক (Mohan Bhagwat) বলেন, যখন আমরা জীবিকা অর্জন করি, তখন সমাজের প্রতিও আমাদের একটা দায়বদ্ধতা থাকে। প্রতিটি কাজই সমাজের বৃহত্তর মঙ্গলের জন্য করা হয়। তাঁর প্রশ্ন, তাহলে কীভাবে কোনও কাজ বড়, কোনও কাজ ছোট হতে পারে? ভাগবত বলেন, আমাদের নির্মাতার কাছে আমরা সবাই সমান। কোনও জাতি বা সম্প্রদায় ভেদ নেই। এই পার্থক্যগুলি তৈরি করেছিলেন আমাদের পুরোহিতরা। এর পরেই তিনি বলেন, দেশের বিবেক এবং চেতনা সব একই, শুধু মতামত ভিন্ন।  

    রোহিদাস যে অনেক উঁচু দরের সাধক, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, সাধক রোহিদাসের মর্যাদা তুলসীদাস, কবির এবং সুরদাসের চেয়েও বড়। তাই তাঁকে সাধক শিরোমণি বলা হয়। ভাগবত বলেন, তিনি (সাধক রোহিদাস) শাস্ত্রজ্ঞানে ব্রাহ্মণদের হারাতে পারেননি ঠিকই, তবে অনেকের হৃদয় স্পর্শ করতে পেরেছিলেন। সরসংঘ চালক বলেন, ধর্ম মানে শুধু পেট ভরানো নয়। নিজের কাজ করুন এবং আপনার ধর্ম মেনে তা করুন। সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করুন। তার উন্নতির জন্য কাজ করুন। এটাই ধর্মের মূল কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Turkey Earthquake: তীব্রতা ৭.৮! জোরালো ভূমিকম্প তুরস্ক-সিরিয়ায়! মৃত ৩৬০, সাহায্যের আশ্বাস মোদির

    Turkey Earthquake: তীব্রতা ৭.৮! জোরালো ভূমিকম্প তুরস্ক-সিরিয়ায়! মৃত ৩৬০, সাহায্যের আশ্বাস মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক। তাও একবার নয়, পর পর দু’ বার জোরালো কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে খবর৷ এদিন, সোমবার স্থানীয় সময় ভোর ৪.১৭ মিনিট নাগাদ সে দেশের দক্ষিণ প্রান্তে এই শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৮। এরপরে ৬.৭ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়েছে। এখনও অবধি ভূমিকম্পের জেরে অন্তত ৩৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে৷ আশঙ্কা, ৫০০ পেরিয়ে যেতে পারে এই সংখ্যা। পরপর দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হওয়ায় ব্য়াপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

    তুরস্কে প্রবল ভূমিকম্প

    সূত্রের খবর, সোমবার ভোরে প্রথম ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। এর উৎসস্থল ছিল দক্ষিণ তুরস্কের গাজিয়ানটেপ প্রদেশের নুরদাগি শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার পূর্বে ভূগর্ভের প্রায় ১৮ কিলোমিটার গভীরে। এর কিছুক্ষণ পর আরও একটি কম্পন অনুভূত হয়েছে মধ্য তুরস্কে। ১০ মিনিট পরেই আফটার শক। দ্বিতীয়বার কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৭। এটি আঘাত হানে মধ্য তুরস্কে, ৯.৯ কিলোমিটার গভীরে। ভূমিকম্পের তীব্রতা এতটাই ছিল যে, লেবানন, সিরিয়াতেও প্রবল কম্পন অনুভূত হয়। এই সব ভূমিকম্পের জেরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। একাধিক বাড়িঘর ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাটেও ফাটল দেখা দিয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নীচে বহু মানুষ আটকে রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। তুরস্ক এবং সিরিয়ায় ৩৬০ জনের উপরে মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে মৃতের সংখ্যা ৫০০ পেরিয়ে যেতে পারে।

    ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিও-তে দেখা গিয়েছে, কম্পনের জেরে একের পর এক বহুতল ভেঙে পড়েছে৷ যদিও এই ভিডিওগুলির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি৷ তবে এই মাত্রায় ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েছেন বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে৷ ১৯৯৯ সালের পর তুরস্ক এমন ভয়াবহ ভূকম্প দেখেনি। গাজিয়ানটেপ প্রদেশের গভর্নর দাভুট গুল ট্যুইটারে শোকপ্রকাশ করে লিখেছেন, ‘‘আমাদের শহরে তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আপনারা শান্ত থাকুন। বাড়ির বাইরে অপেক্ষা করুন। এই পরিস্থিতিতে গাড়ি চালাবেন না। দয়া করে রাস্তায় ভিড় করবেন না।’’

    সাহায্যের হাত মোদির

    তুরস্কে ভূমিকম্পে প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতিতে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।  তুরস্কের প্রেসিডেন্টের উদ্দেশে তিনি লিখেছেন, “তুরস্কের ভূমিকম্পে যে অপূরণীয় ক্ষতি হল, তার জন্য আমি মর্মাহত। মৃতের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল। আহতরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন এই কামনা করি। এই বিপদের সময়ে তুরস্কের পাশে দাঁড়িয়ে সমস্ত সাহায্য করতে প্রস্তুত ভারত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “নোটার থেকেও কম ভোট পাবে তৃণমূল”, পিংলা সভা থেকে তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “নোটার থেকেও কম ভোট পাবে তৃণমূল”, পিংলা সভা থেকে তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে সভা করেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সেখানে কটাক্ষ করেছেন বিজেপিকে। তারই কড়া জবাব দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আবার সভা শেষে ফের হামলারও শিকার হয় বিজেপি সমর্থক। গতকাল পিংলায় শুভেন্দু অধিকারীর সভা থেকে ফেরার পথে হামলার মুখে পড়ে বিজেপি কর্মী, সমর্থকদের বাস। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চরম উত্তেজনা ছড়ায় ঘাটাল দাসপুর রাজ্য সড়কের  নিমতলা এলাকায়। বাসের উপর ইটবৃষ্টি করা হয়। দুষ্কৃতীদের ছোড়া ইটের আঘাতে আহত হয় বাসের চালক। অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা তাঁদের যাত্রাপথে আক্রমণ ঘটিয়েছে। তৃণমূলের লোকজন এই হামলা চালিয়েছে। বিরোধী দলনেতার সভায় মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখে তটস্থ তারা। পঞ্চায়েত ভোটের আগে কাঁপন ধরছে শাসকশিবিরে। তাই এভাবে হামলা করা হচ্ছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    রবিবার পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায় সভা করেন শুভেন্দু অধিকারী। স্থানীয় সূত্রে খবর, বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাটের নেতৃত্বে ঘাটাল থেকে বেশ কিছু কর্মী সমর্থক বাসে করে শুভেন্দু অধিকারীর সভায় যোগ দিতে যায়। সভা থেকে বাড়ি ফেরার পথে দাসপুরের নিমতলার কাছে হঠাৎই ইট দিয়ে কিছু দুষ্কৃতী হামলা চালায় বিজেপি সমর্থকদের বাসে। আক্রমণের প্রতিবাদে বাস থেকে নেমে বেশ কিছুক্ষণ পথ অবরোধ করে বিজেপি কর্মীরা। এই ঘটনায় কেউ গুরুতর জখম না হলেও ইটের আঘাতে একজন বাসচালক চোট পান। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। কোনওক্রমে বিজেপি কর্মীদের বুঝিয়ে এলাকা থেকে সরিয়ে দেয় তারা। কারা হামলা চালাল তা খতিয়ে দেখছে ঘাটাল ও দাসপুর থানার পুলিশ।

    মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    রবিবার পিংলায় সভা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ৷ নাম না-করে শুভেন্দু এদিন বলেন, “মাননীয়া হলেন কোম্পানির মালিক ও মাননীয় কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর৷” মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের মানুষকে টুপি পরিয়ে এখন অন্যের টুপি নিয়ে টানাটানি করছেন বলেও এদিন মন্তব্য করেন শুভেন্দু। এছাড়াও রাজ্যের দুর্নীতি ও গণতন্ত্রহীনতা নিয়ে সরব হন শুভেন্দু অধিকারী৷ তিনি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প এবং প্রকল্পের টাকা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পাঠিয়েছেন৷ কিন্তু এখানকার শাসকদলের মাননীয়া এবং তার ম্যানেজিং ডিরেক্টর সেই টাকা ঝেড়ে দিয়েছে। যার জন্য এখানকার জনগণকে জিজ্ঞেস করলে তাঁরা উত্তরে বলবে যে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা তাঁরা পাচ্ছেন না।”

    অভিষেককে জবাব বিরোধী দলনেতার

    আবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় শনিবার কেশপুরের সভা থেকে বলেছিলেন, “বিরোধীরা আদৌ সব আসনে দিতে পারবে তো?” মন্তব্যের কড়া জবাব দিয়ে শুভেন্দু বলেছেন “তুমি কে হরিদাস পাল? আমাদের প্রার্থী ঠিক করে দেবে। আমরা পঞ্চায়েত নির্বাচনের লড়ে নেব।” কটাক্ষের সুরে শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেন, “ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনে ‘নোটা’র থেকেও কম ভোট পাবে তৃণমূল। আমরা তৃণমূলকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই মানছি না, সেই কারণেই ত্রিপুরায় দলীয় প্রচারে আমি কিংবা আমাদের কোনও নেতাই তৃণমূল শব্দটাই উচ্চারণ করেনি। আমার কথা মিলিয়ে নেবেন, ভোটের ফলাফলে তৃণমূল ‘নোটা’ র থেকেও কম ভোট পাবে।” উল্লেখ্য, শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে গতকাল মঞ্চে উপস্থিত হয়েছিলেন খড়্গপুরের বিজেপি বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়-সহ বিজেপির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ৷

  • Indian Railway: শহরতলির নিত্যযাত্রীদের সুবিধার জন্য এবার চলবে বন্দে মেট্রো! কবে থেকে জানেন

    Indian Railway: শহরতলির নিত্যযাত্রীদের সুবিধার জন্য এবার চলবে বন্দে মেট্রো! কবে থেকে জানেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারতের আবার নতুন চমক রেলের। জানা যাচ্ছে, বন্দে মেট্রো আনছে ভারতীয় রেল (Indian Railway)। শোনা যাচ্ছে, বড় শহরগুলি থেকে ৫০-৬০ কিলোমিটারের মধ্যে শহরতলিগুলিকে যুক্ত করার জন্য এই ট্রেনগুলি নির্মাণ করা হবে।

    কী বললেন রেলমন্ত্রী

    রেলমন্ত্রী এদিন বলেন, “বড় শহরগুলির আশেপাশে প্রচুর মানুষ থাকেন। তাঁদের জন্যই এই ট্রেন। তবে এতে চড়ার জন্য খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না তাঁদের। ২০২৩ সালের মধ্যেই এর নকশা আঁকার কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী আমরা। প্রোটোটাইপ তৈরি শুরু হয়ে যাবে। এরপর আগামী অর্থবর্ষে পুরোদমে উত্পাদনে নেমে পড়বে রেল (Indian Railway)।”

    রেলমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘বড় বড় মেট্রো সিটিগুলির আশেপাশের ৫০-৬০ কিলোমিটার এলাকাগুলি থেকে বহু মানুষকেই কাজের জন্য যাতায়াত করতে হয়, তাঁদের কথা মাথায় রেখেই এই বন্দে মেট্রো ট্রেন (Indian Railway) তৈরি করা হবে। রাজ্যের মধ্যেই বিভিন্ন এলাকায় সহজে যাতায়াতের জন্য এই ট্রেন। প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাবনা অনুযায়ী, ভারতেই এই ট্রেনগুলি (Indian Railway) নির্মাণ করা হবে।

    রেলমন্ত্রী ব্যাখা করে বলেন, ‘অনেকটা দ্রুতগামী শাটেলের মতো অভিজ্ঞতা হবে যাত্রীদের।’ বিশ্বমানের প্রযুক্তি দিয়ে এই ট্রেনগুলি নির্মাণ করা হবে। এই বিষয়ে রেলের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সম্ভবত ৮টি কোচ থাকবে বন্দে মেট্রোতে। আমাদের পরিচিত মেট্রো ট্রেনের (Indian Railway) মতোই অনেকটা হবে। নিত্যযাত্রীদের আরাম ও দ্রুত যাতায়াতের ভাবনা মাথায় রেখেই এই ট্রেনগুলি তৈরি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলের আধিকারিকরা।

    কোথায় তৈরি হবে বন্দে মেট্রো

    কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্রে জানা গিয়েছে, চেন্নাই-এর ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (ICF) এবং লখনউয়ের রিসার্চ ডিজাইন অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অর্গানাইজেশন (RDSO)- কে ইতিমধ্যে ৮ কোচের বন্দে ভারত মেট্রো বানানোর জন্য রেলমন্ত্রক নির্দেশ দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • Birbhum Blast: বোমা বিস্ফোরণের জের! ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলি বীরভূমের এসপি নগেন্দ্র ত্রিপাঠীর

    Birbhum Blast: বোমা বিস্ফোরণের জের! ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলি বীরভূমের এসপি নগেন্দ্র ত্রিপাঠীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাড়গ্রাম বিস্ফোরণে (Birbhum Blast) তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানের ভাইসহ ২ জনের মৃত্যুর ঘটনায় উত্তপ্ত বীরভূম। আর এই ঘটনার জেরে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলির চিঠি পেলেন বীরভূমের পুলিশ সুপার নগেন্দ্র ত্রিপাঠীর কাছে। রবিবার ছুটির দিনেও তাঁর বদলির নির্দেশ জারি করেছে নবান্ন। তাঁকে কম গুরুত্বপূর্ণ পদ, অফিসার অন স্পেশ্যাল ডিউটিতে পাঠানো হয়েছে।   

    তাঁকে ডিজি পদমর্যাদার ওএসডি পদে পাঠানো হয়েছে। যা পুলিশ সুপারের পদ থেকে অনেক কম গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর জায়গায় বদলি হয়ে আসছেন সুন্দরবনের পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায়। সুন্দরবনের পুলিশ সুপার (Birbhum Blast) হয়েছেন কোটেশ্বর রাও।  
     
    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণের দিন নন্দীগ্রামে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে নগেন্দ্র ত্রিপাঠীর ‘ম্যাডাম উর্দিতে দাগ লাগতে দেব না’ ডায়লগ বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ায় বাধা দিতে শাসকদল পরিকল্পনা করে শিবঠাকুর মণ্ডলকে দিয়ে অভিযোগ করিয়েছিল বলে সংবাদমাধ্যমের সামনে স্বীকার করেছিলেন বীরভূম তৃণমূলের সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়। এই ষড়যন্ত্রের মধ্যে নগেন্দ্রবাবুর জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। অবশেষে মাড়গ্রাম বিস্ফোরণ দিয়ে শেষ হল তাঁর বীরভূম অধ্যায়।

    আরও পড়ুন: সোমবার এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার তৈরির কারখানা উদ্বোধন করবেন মোদি

    মৃত্যু লাল্টু শেখেরও 

    উল্লেখ্য, এদিনের বিস্ফোরণের (Birbhum Blast) ঘটনায় আগেই মারা যান পঞ্চায়েত প্রধানের ভাইয়ের বন্ধু নিউটন শেখ। চিকিৎসার জন্য মাড়গ্রাম থেকে এসএসকেএম হাসপাতালে আনা হয়েছিল প্রধানের ভাই লাল্টু শেখকে। সেখানেই মারা যায় লাল্টু। হাসপাতাল সূত্রের খবর, চিকিৎসা চলাকালীন অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হচ্ছিল লাল্টু শেখের। চিকিৎসার সময়েই তিনবার হার্ট অ্যাটাক হয় লাল্টুর। এদিনই ময়নাতদন্ত হতে পারে বলে সূত্রের খবর। প্রাথমিক সূত্রের খবর, তৃণমূলের প্রধানের ভাই লাল্টু শেখের শরীরে একাধিক আঘাত ছিল। পরিবারের অভিযোগ ছিল, বোমার আঘাতে আহত হওয়ার পরে কয়েকজন মিলে তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়ে ওই অবস্থায় বেধড়ক মারধর করা হয়। চিকিৎসা চলাকালীন শেষপর্যন্ত মারা যান লাল্টু শেখ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

        

         

  • Chit Fund: বীরভূমে চিটফান্ডের হদিশ, আত্মসাত ৩০ কোটি, যুবক গ্রেফতার

    Chit Fund: বীরভূমে চিটফান্ডের হদিশ, আত্মসাত ৩০ কোটি, যুবক গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরের শিরোনামে অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) জেলা বীরভূম। এবার পর্দা ফাঁস চিটফান্ডকাণ্ডের (Chit Fund)। ৩০ কোটিরও বেশি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। জেলার প্রায় দেড়শো যুবকের কাছে সুদ সহ টাকা ফেরতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওই পরিমাণ টাকা তোলা হয়েছে। পরে সংস্থাকে দেউলিয়া ঘোষণা করে গা ঢাকা দেন সংস্থার কর্ণধার শুভ্রায়ন শীল নামে এক যুবক। রবিবার তাঁকে আটক করেছে বোলপুর থানার পুলিশ। বীরভূমে গোরুপাচার মামলার তদন্তে নেমে একাধিক দুর্নীতির হদিশ পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। ওই মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে। বর্তমানে তিনি বন্দি জেলের অন্ধকার কুঠুরিতে। সিবিআইয়ের দাবি, লটারির টিকিটের মাধ্যমে গোরু পাচারের কোটি কোটি কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। এহেন আবহে জেলায় চিটফান্ডের হদিশ মেলায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

    কারবার…

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এসএস কনসালটেন্সি নামের একটি সংস্থা (Chit Fund) শেয়ার বাজারে লগ্নির নামে বাজার থেকে তুলেছে কোটি কোটি টাকা। চড়া সুদ সহ টাকা ফেরত দেওয়ার নাম করে ব্যক্তি বিশেষে দু লাখ থেকে শুরু করে দু কোটি টাকা পর্যন্ত তুলেছে এই সংস্থা। এভাবে তারা বাজার থেকে তুলেছে ৩০ কোটি টাকারও বেশি। পরবর্তীকালে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করে গা ঢাকা দেন সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা। মাস তিনেক পরে সংস্থার কর্ণধার শুভ্রায়নকে খুঁজে পান লগ্নিকারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে প্রলোভন দেখিয়ে ১৫০ জনেরও বেশি যুবকের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: বাজেটে রেকর্ড বরাদ্দ, অথচ জমি জটে আটকে রেল প্রকল্প, খরচ কীভাবে?

    শুভ্রায়নকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করেছে বোলপুর থানার পুলিশ। তিনি শহরের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। শুভ্রায়নের গ্রেফতারির খবর পেয়ে তাঁর বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান লগ্নিকারীরা। তিনি বলেন, আমি একটা কোম্পানি খুলেছিলাম। তাতে আমার অনেক টাকা লোকসান হয়েছে। টাকা ফিরিয়ে দেব বলে আমি ওঁদের কাছে সময় চেয়েছিলাম।

    কয়েকজন লগ্নিকারী বলেন, সুদ সহ টাকা ফেরত দেবে বলে আমাদের কাছে টাকা তুলেছিল (Chit Fund)। বোলপুরের শতাধিক ছেলে লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়েছে। সেই টাকা না ফিরিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায়। ৩০ কোটির বেশি টাকা লুঠ করেছে। আমরা চাই পুলিশ আমাদের টাকা আদায় করে দিক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: সোমবার এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার তৈরির কারখানা উদ্বোধন করবেন মোদি

    Narendra Modi: সোমবার এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার তৈরির কারখানা উদ্বোধন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) চলতি সপ্তাহের সোমবার একটি হেলিকপ্টার তৈরির কারখানার উদ্বোধন করবেন বলে জানা গিয়েছে। কর্নাটকের তুমাকুরুতে এই কারখানাটি গড়ে তুলেছে  হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL)। প্রসঙ্গত এটি এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার তৈরির কারখানা হতে চলেছে। 

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দপ্তর কী বলছে

    প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর বলছে, ” এটি এশিয়ার বৃহত্তম কারখানা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে  এবং প্রাথমিকভাবে লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার (LUH) তৈরি করবে এই কারখানা”। লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার বা LUH হল একটি দেশীয়ভাবে ডিজাইন করা হেলিকপ্টার মডেল। 

    প্রকল্পের আরও খুঁটিনাটি

    কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে, ভবিষ্যতে এখানে লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার (LCH) এবং ইন্ডিয়ান মাল্টিরোল হেলিকপ্টারও (IMRH) তৈরি হবে। শুধু তাই নয় হেলিকপ্টার মেরামতির কাজও করবে এই কারখানা। জানা গেছে, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং মন্ত্রকের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরাও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। আগামী ২০ বছরে ১০০০ এরও বেশি কপ্টার তৈরির লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে বলে কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা গেছে। সরকার আশাবাদী এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৬০০০ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। 

    আরও অনেকগুলি প্রকল্পের উদ্বোধন করার কথা প্রধানমন্ত্রীর

    সোমবার আরও অনেকগুলি সরকারি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে কর্নাটকে। যেমন প্রধানমন্ত্রী তুমাকুরু ইন্ডাস্ট্রিয়াল টাউনশিপের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন এদিন এর সঙ্গে দুটি জল সরবরাহ প্রকল্পেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার কথা প্রধানমন্ত্রী মোদির (Narendra Modi)। জানা গিয়েছে, কর্নাটকের তুমাকুরুর টিপটুর এবং চিককানায়কানাহল্লিতে দুটি জলজীবন মিশন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। টিপটুর মাল্টি-ভিলেজ পানীয় জল সরবরাহ প্রকল্পটি ৪৩০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নির্মিত হবে। অন্যদিকে, চিককানায়কানাহল্লির প্রকল্পটির মাধ্যমে অজস্র গ্রামে জল সরবরাহ করা সম্ভব হবে। প্রকল্পটি প্রায় ১১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হবে, এমনটাই জানা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর সূত্রে। প্রকল্পগুলির ফলে এই অঞ্চলের বসবাসকারী মানুষরা সহজেই বিশুদ্ধ পানীয় জল পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Agniveer Recruitment: দ্বিতীয় ব্যাচের অগ্নিবীর নিয়োগ শুরু হতে চলেছে, প্রক্রিয়ায় কী কী বদল এল?

    Agniveer Recruitment: দ্বিতীয় ব্যাচের অগ্নিবীর নিয়োগ শুরু হতে চলেছে, প্রক্রিয়ায় কী কী বদল এল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরতে না ঘুরতেই দ্বিতীয় ব্যাচের অগ্নিবীর নিয়োগের (Agniveer Recruitment) ঘোষণা করল ভারতীয় সেনা। তবে কিছু বদল আনা হয়েছে প্রক্রিয়ায়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার থেকে অগ্নিবীর হিসেবে সেনায় যোগ দিতে হলে শুরুতেই সাধারণ প্রবেশিকা পরীক্ষা বা সিইই দিতে হবে। সিইই- তে উত্তীর্ণ হওয়া প্রার্থীদের এরপর দিতে হবে ফিটনেস টেস্ট। এরপর মেডিক্যাল  পরীক্ষা উতরোতে পারলে তবে ভারতীয় সেনায় সুযোগ পাওয়া যাবে। ইতিমধ্যেই সেনার তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। সূত্রমতে জানা গিয়েছে, চলতি মাসের মাঝামাঝি এই সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য দিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। সেক্ষেত্রে চলতি বছরের এপ্রিলে অগ্নিবীর নিয়োগের জন্য প্রথম সিইই নেওয়া হতে পারে। এই পরীক্ষা অনলাইনে হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। দেশের প্রায় ২০০টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, অগ্নিবীর নিয়োগের ক্ষেত্রে আগেও সিইই নেওয়া হত। তবে সেটা ছিল সব শেষের পরীক্ষা। এবার এই পরীক্ষাটাই নেওয়া হবে শুরুতে।

    কী জানা গেল? 

    ভারতীয় সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘অগ্নিবীর’ (Agniveer Recruitment)  হিসেবে সেনায় যোগ দিয়ে দেশের সেবা করার লক্ষ্যে যুবক-যুবতীরা আবেদনপত্র পাঠাচ্ছেন। আগের নিয়ম অনুযায়ী, প্রথম তাঁদের ফিটনেস টেস্ট নেওয়া হত। তারপর হত মেডিক্যাল পরীক্ষা। এই দু’টিতে যাঁরা নির্বাচিত হতেন, তাঁরা সিইই দিতেন। কিন্তু, এই পদ্ধতিতে সেনায় যোগ দিতে ফিটনেস টেস্টে আসতেন বিশাল সংখ্যক যুবক-যুবতী। তাঁদের সামলাতে রীতিমতো হিমসিম খেতে হত সেনাকর্মী ও অফিসারদের। সেই কারণেই এবার থেকে প্রথমে সিইই টেস্ট নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। এতে ভিড় অনেকটাই কমে যাবে বলে মনে করছেন সেনা কর্তাদের একাংশ।

    এ বছরের সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিয়েছিলেন নৌসেনার ‘অগ্নিবীর’-রা (Agniveer Recruitment) । বর্তমানে ‘অগ্নিবীর’-দের প্রশিক্ষণ চলছে মহারাষ্ট্রের নাসিকের আর্টিলারি ট্রেনিং সেন্টারে। সেনায় এটাই ছিল অগ্নিবীর-দের প্রথম ব্যাচ। প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন প্রায় আড়াই হাজার অগ্নিবীর। এই অগ্নিবীরদের শেখানো হচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র চালানো। এছাড়াও প্রযুক্তিগত সহকারী, রেডিও অপারেটর ও গাড়ির চালক হিসেবে তাঁদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে ভারতীয় সেনা। মোট ৩১ সপ্তাহ ধরে চলবে এই ‘অগ্নিবীর’-দের প্রশিক্ষণ। এর মধ্যে প্রথম ১০ সপ্তাহে শেষ হবে প্রাথমিক প্রশিক্ষণ। পরবর্তী ২১ সপ্তাহ ধরে দেওয়া হবে উন্নত প্রশিক্ষণ।

    আরও পড়ুন: আয়কর সরল হোক, চেয়েছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী, জানালেন নির্মলা সীতারমন

    নরেন্দ্র মোদি সরকার তিন সেনায় নিয়োগের ক্ষেত্রে ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্প চালু  (Agniveer Recruitment) করে। শুধুমাত্র অফিসার পদে এই প্রক্রিয়ায় নিয়োগ হয় না। গত বছর থেকে চালু হয়েছে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া। সাড়ে ১৭ থেকে ২১ বছর পর্যন্ত যে কোনও যুবক-যুবতী এই প্রকল্পের মাধ্যমে সেনায় যোগ দেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে তাঁদের চুক্তি ভিত্তিতে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।      
     
         

LinkedIn
Share