Blog

  • Asia Cup: পাকিস্তানে হচ্ছে না এশিয়া কাপ, কোথায় হবে জানেন?

    Asia Cup: পাকিস্তানে হচ্ছে না এশিয়া কাপ, কোথায় হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানে (Pakistan) অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল এশিয়া কাপ (Asia Cup)। তবে এশীয় ক্রিকেট কাউন্সিলের (ACC) চেয়ারম্যান জয় শাহ সাফ জানিয়ে দেন, পাকিস্তানে যাবে না ভারত। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানে এবার হচ্ছে না এশিয়া কাপ। এশিয়া কাপ আয়োজনের দৌড়ে এগিয়ে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশারি। যদিও সূত্রের খবর, আয়োজক দেশের নাম চূড়ান্ত হবে মার্চে। শনিবার বাহরিনে জয় শাহ এবং পাক বোর্ডের চেয়ারম্যান নাজাম শেঠি দেখা করেন। তার পরেই জানা যায়, এবারের এশিয়া কাপ হচ্ছে না পাকিস্তানে।

    জয় শাহ…

    গত অক্টোবরেই জয় শাহ জানিয়ে দিয়েছিলেন এশিয়া কাপ (Asia Cup) খেলতে ভারত পাকিস্তানে যাবে না। নিরপেক্ষ কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে এশিয়া কাপ। তার পরেও এশিয়া কাপ আয়োজনের জেদ ধরে বসে থাকেন পার বোর্ডের চেয়ারম্যান। জয়ের সেই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে শনিবার জরুরি বৈঠকে ডাকেন তিনি। এশীয় ক্রিকেট কাউন্সিলের সব দেশই উপস্থিত ছিল সেখানে। তখনই সিদ্ধান্ত হয়, এশিয়া কাপ এবার হচ্ছে না পাকিস্তানে।

    বোর্ডের এক কর্তা বলেন, সব দেশের উপস্থিতিতে গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে। আয়োজকদের নাম ঘোষণা মার্চ মাস পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, ভারত কোনওভাবেই পাকিস্তানে যাবে না। তাই প্রতিযোগিতাকেই স্থানান্তরিত করা হবে। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, শুভমন গিলরা এ ধরনের প্রতিযোগিতায় না খেললে স্পনসররা কেউ এগিয়ে আসবে না।

    আরও পড়ুুন: বাজেটে রেকর্ড বরাদ্দ, অথচ জমি জটে আটকে রেল প্রকল্প, খরচ কীভাবে?

    বৈঠকের পর এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল এক বিবৃতিতে বলেছে, এসিসি আসন্ন এশিয়া কাপ (Asia Cup) ২০২৩ নিয়ে একটি গঠনমূলক আলোচনা করেছে। বোর্ড টুর্নামেন্টের সাফল্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অপারেশন, টাইমলাইন এবং অন্য যে কোনও সুনির্দিষ্ট বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে। পরবর্তীতে এই বিষয়ে একটি আপডেট নেওয়া হবে। কাউন্সিলের সভা মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে।

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ সাল পর্যন্ত এশিয়ান ক্রিকেটের জন্য ফিক্সচার নিশ্চিত করেছিল এসিসি এবং তারা বলেছিল যে এশিয়া কাপ ২০২৩ সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। ৫০ ওভারের টুর্নামেন্টের হোস্টিং রাইটস রয়েছে পাকিস্তানের কাছে। বিসিসিআইয়ের এক আধিকারিক বলেন, ভারতীয় দল কোনওভাবেই পাকিস্তানে যাবে না। তাই এশিয়া কাপই সরাতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Rail Projects: বাজেটে রেকর্ড বরাদ্দ, অথচ জমি জটে আটকে রেল প্রকল্প, খরচ কীভাবে?

    Rail Projects: বাজেটে রেকর্ড বরাদ্দ, অথচ জমি জটে আটকে রেল প্রকল্প, খরচ কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাকা দিচ্ছে না বলে নানা সময় কেন্দ্রীয় সরকারের মুণ্ডপাত করে বাংলার তৃণমূল (TMC) পরিচালিত রাজ্য সরকার। অথচ টাকা মিললেও, যে খরচ করতে পারে না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকার, তা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিও। বাংলার জন্য এবারের বাজেটে রেলে (Rail Projects) রেকর্ড পরিমাণ বরাদ্দ হয়েছে। রাজ্য পেয়েছে ১১ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা। ট্রেন হোক কিংবা মেট্রো বিগত বছরগুলির তুলনায় এ বছর বাজেট বরাদ্দ পাওয়ার ক্ষেত্রে রেকর্ড করেছে পশ্চিমবঙ্গ। অন্তত এমনই ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বনী বৈষ্ণব। রেলমন্ত্রকেরও দাবি, ইউপিএ জমানার চেয়ে এবার তিনগুণ বেড়েছে বরাদ্দ অর্থরাশির পরিমাণ। তবে বরাদ্দ মিললেই হবে না, অভিযোগ, রেল প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণে সহযোগিতা করছে না রাজ্য।

    বিজেপি…

    রাজ্যকে কাঠগড়ায় তুলে এ প্রসঙ্গে বিজেপি (BJP) নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, শুধু রেল নয়, এখানে বিএসএফ পোস্ট তৈরি করতে পারছে না। যেখানে দেশের নিরাপত্তার প্রশ্ন আছে, সেখানেও তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও সহযোগিতা নেই। তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার ৩ হাজার ২১৭ কোটি টাকা তাঁদের কোষাগারে ফেলে রেখেছে, খরচ করতে পারছে না। কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারও দাবি করেন, জমি জট (Rail Projects) কাটাতে রাজ্য সরকারের তরফে কোনও প্রচেষ্টাই করা হয়নি। তাঁর অভিযোগ, এ বিষয়ে রাজ্য সরকারকে বহুবার জানানো হলেও, কোনও সদর্থক উত্তর মেলেনি।

    আরও পড়ুুন: ‘ক্ষমা চান, না হলে নবান্ন অভিযান হবে’, মতুয়া বিতর্কে মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি পরিষদের

    জানা গিয়েছে, রাজ্যে রেলের মোট ৪৪টি প্রকল্প আটকে রয়েছে। সব মিলিয়ে আটকে থাকা প্রকল্পের মোট আয়তন ১ হাজার ২৯ কিলোমিটার। পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার অরুণ অরোরা জানান, জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে প্রকল্প। তাঁর দাবি, এ ব্যাপারে রাজ্যকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। তার পরেও সমস্যা মেটেনি। আরও জানা গিয়েছে, জমি জটে আটকে রয়েছে শান্তিপুর-নবদ্বীপ ব্রডগেজ লাইন। অথচ অনুমোদনের পর কেটে গিয়েছে ১৪ বছর। থমকে রয়েছে তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেল প্রকল্পের কাজও। ভাবাদিঘির ৫২ বিঘা জলাশয় বাঁচানোর আন্দোলনের জেরে আটক রয়েছে এই রেল প্রকল্পও।

    রেলমন্ত্রী (Rail Projects) বলেন, শতাংশের নিরিখে বৃদ্ধি পাওয়া বাজেটের পরিমাণ ১৭৩। প্রধানমন্ত্রী সবকা সাথ, সবকা বিকাশ ও সবকা প্রয়াসের কথা বলেন। তাই রাজ্য সরকারের কাছে আমার অনুরোধ যে তারাও যেন এই প্রকল্পগুলিকে বাস্তবায়িত করার জন্য পূর্ণ সহযোগিতা করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railway: বিপুল বরাদ্দ রেলের, নতুনভাবে সাজবে বাংলার ৯৪টি স্টেশন! কোনগুলো জানেন?

    Indian Railway: বিপুল বরাদ্দ রেলের, নতুনভাবে সাজবে বাংলার ৯৪টি স্টেশন! কোনগুলো জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছরের বাজেটে বাংলার জন্য রেলের বরাদ্দ অনেকটাই বাড়িয়েছে কেন্দ্র। জানা গিয়েছে ,ইউপিএ আমলে যত বরাদ্দ ছিল, তার থেকে তিন গুন বাড়ানো হয়েছে বরাদ্দ। রেল (Indian Railway) থেকে মেট্রো সব ক্ষেত্রে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে এবারের বাজেটে। সামনে এসেছে স্টেশন পুনর্গঠন তালিকা। কেন্দ্রের ‘অমৃত ভারত স্টেশন স্কিম’এ সারা ভারত জুড়ে অসংখ্য স্টেশনকে আধুনিক এবং উন্নত মানের বানানো হবে বলে জানা গিয়েছে।  মোট ১২৭৫ টি রেল স্টেশনের তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের ৯৪টি রেল স্টেশন রয়েছে এই তালিকায়।

    বাংলার কোন কোন স্টেশন অমৃত ভারত স্টেশন স্কিমের আওতায় পড়বে 

    বর্ধমান, রামপুরহাট, বোলপুর, নবদ্বীপ ধাম, খাগড়াঘাট, কাটোয়া, তারকেশ্বর, শেওড়াফুলি, বালি, আজিমগঞ্জ, ডানকুনি, সাঁইথিয়া, চন্দননগর, অম্বিকা কালনা, শিয়ালদহ, কৃষ্ণনগর, কল্যাণী, শান্তিপুর, ক্যানিং, চাঁদপাড়া, সোনারপুর, বহরমপুর কোর্ট, বেথুয়াডহরি, বনগাঁ, কল্যাণী ঘোষপাড়া, নৈহাটি, ব্যারাকপুর, দমদম জংশন, গেদে, অন্ডাল, সীতারামপুর, পাণ্ডবেশ্বর, সিউড়ি, পানাগড়, মালদা টাউন, নিউ ফারাক্কা, ধূলিয়ান গঙ্গা, জঙ্গিপুর রোড, নিউ আলিপুরদুয়ার, ডালগাঁও, হাসিমারা, দিনহাটা, নিউ মাল জংশন, জলপাইগুড়ি রোড, ধূপগুড়ি, ফালাকাটা, কামাক্ষ্যাগুড়ি, বান্নাগুড়ি, মালদা কোর্ট, কালিয়াগঞ্জ, হলদিবাড়ি, ভালুকারোড, আলুয়াবাড়ি, জলপাইগুড়ি, ডালখোলা, হরিশচন্দ্রপুর, সামসি, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, আদ্রা, বিষ্ণুপুর, বরাভূম, বার্নপুর, চন্দ্রকোণা রোড, গড়বেতা, আনাড়া, জয়চাঁদি পাহাড়, শালবনি, মধুকুণ্ডা, আন্দুল, বেলদা, দিঘা, হলদিয়া, হিজলি, ঝাড়গ্রাম, খড়গপুর, মেচেদা, মেদিনীপুর, পাঁশকুড়া, তমলুক, ঝালিদা, সুইসা, তুলিন, বাগনান, উলুবেড়িয়া, গোসিগাঁও হাট, শালিমার, হাওড়া, আলিপুরদুয়ার জংশন, নিউ কোচবিহার, নিউ জলপাইগুড়ি, আসানসোল, ব্যান্ডেল, হাওড়া, কলকাতা টার্মিনাল।

    কী এই ‘অমৃত ভারত স্টেশন স্কিম’

    জানা যাচ্ছে, স্টেশনগুলিতে যা যা পরিষেবা দেওয়া হত, তার থেকে বেশি পরিষেবা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে এই স্কিমে। যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের কথা ভেবে রুফ প্লাজার কথারও উল্লেখ রয়েছে কেন্দ্রের এই স্কিমে। স্টেশনের প্রবেশ পথে যাতে যথেষ্ট জায়গা থাকে, সেই ব্যবস্থাও রাখা হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pervez Musharraf Death: দুবাইয়ের হাসপাতালেই প্রয়াত পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ

    Pervez Musharraf Death: দুবাইয়ের হাসপাতালেই প্রয়াত পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত্যুর গুজব ছড়িয়েছিল আগেও একবার। তবে সেটা ছিল নিছকই গুজব। এবার আর গুজব নয়, নিখাদ সত্য। ৭৯ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মুশারফ (Pervez Musharraf Death)। মাস কয়েক ধরে ভর্তি ছিলেন দুবাইয়ের একটি হাসপাতালে। সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট।

    পারভেজ…

    ১৯৪৩ সালের ১১ অগাস্ট অবিভক্ত ভারতের দিল্লিতে (Delhi) জন্ম পারভেজের। পরে পাকিস্তানে চলে যায় তাঁর পরিবার। করাচির সেন্ট প্যাট্রিকস হাইস্কুলে পড়াশোনা শেষে উচ্চশিক্ষার পাঠ নিতে যান লাহোরের ফোরম্যান ক্রিশ্চিয়ান কলেজে। কলেজের পাঠ চুকিয়ে পারভেজ যোগ দেন পাকিস্তানের সেনাবাহিনীতে। পরে হন সেনা প্রধান এবং শেষমেশ দেশের ক্ষমতা দখল। ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন পাকিস্তানের শাসক। ২০১৯ সালে দেশদ্রোহিতার দায়ে প্রাণদণ্ড দেওয়া হয় তাঁকে। পরবর্তীকালে অবশ্য বাতিল হয় মৃত্যুদণ্ড।

    পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর দুবাইয়ের হাসপাতালে প্রয়াত হন প্রাক্তন পাক রাষ্ট্রপতি (Pervez Musharraf Death)। কার্গিল যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের অন্যতম মাথা ছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালে পারভেজকে সেনাপ্রধান নিযুক্ত করেছিলেন পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। তিনি সেনা প্রধান হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরেই বাসে করে লাহোরে গিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী। তিনি যখন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতির চেষ্টা করছিলেন, সেই সময়ই কার্গিল সেক্টর দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিল পাক সেনারা।

    আরও পড়ুুন: মার্কিন সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্বের জনপ্রিয় নেতাদের মধ্যে শীর্ষে নরেন্দ্র মোদি

    গত বছরের ১০ জুন পারভেজের (Pervez Musharraf Death) পরিবারের তরফে জানানো হয়েছিল, তিনি এমন রোগে ভুগছেন ও ভোগান্তির এমন স্তরে এসে পৌঁছেছেন যে তাঁর পক্ষে পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করা আর সম্ভব নয়। তাঁর অর্গ্যান ম্যালফাংশন করছে। ভেন্টিলেশনেও সব সময় কাজ হচ্ছে না। সেই কারণে পারভেজের পরিবারের তরফে শুভাকাঙ্খীদের কাছে আবেদন করা হয়েছিল এই বলে যে পারভেজ দুরারোগ্য রোগে ভুগলেও, তিনি যেন বাকি জীবনটুকু যন্ত্রণাবিহীনভাবে বেঁচে থাকতে পারেন, তাঁরা যেন সেই প্রার্থনা করেন ভগবানের কাছে। পাকিস্তানের তেহরিক-ই-ইনসাফের এক প্রবীণ নেতা ফাওয়াদ হুসেন ট্যুইট-বার্তায় লেখেন, মুশারফের মনে সব ক্ষেত্রে পাকিস্তানই ছিল অগ্রাধিকার। তাঁর চিন্তা ও দর্শন ছিল পাকিস্তানকেন্দ্রিক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
  • Nirmala Sitharaman: আয়কর সরল হোক, চেয়েছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী, জানালেন নির্মলা সীতারমন

    Nirmala Sitharaman: আয়কর সরল হোক, চেয়েছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী, জানালেন নির্মলা সীতারমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়করের ক্ষেত্রে নতুন কর নীতিতেই ভরসা কেন্দ্রের৷ বাজেট পেশ করার পর সংবাদমাধ্যমকে নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman) জানান, প্রধানমন্ত্রী নিজেও সরল কর ব্যবস্থার পক্ষে৷ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর বলেন, “প্রধানমন্ত্রী সবসময় চেয়েছেন যাতে ব্যক্তিগত আয়কর ব্যবস্থা সরল হোক৷ প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিলেন, কর দেওয়ার জন্য যেন প্রচুর কাগজপত্র জমা দেওয়ার প্রয়োজন না হয়৷”

    কী বলেন অর্থমন্ত্রী? 

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর দাবি, অন্তত পঞ্চাশ শতাংশ করদাতা নতুন আয়কর ব্যবস্থাকেই বেছে নেবেন৷ তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য খুব পরিষ্কার ছিল, করদাতাদের জানা উচিত তাঁরা ঠিক কত টাকা আয়কর দিচ্ছেন৷” 

    বাজেট প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) আরও বলেন, “ভাল বাজেট সেটাই যা সমাজের সব স্তরের মানুষকে ছুঁয়ে যায়৷ বাজেটের সুফল আগামী দিনে বোঝা যাবে৷ সরকার নতুন কর পদ্ধতিকে সাধারণ করদাতাদের জন্য আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে চেয়েছে৷ মধ্যবিত্তের কথা ভেবেই নতুন কর কাঠামো তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার৷”

    বিমা শিল্প ও বিশেষজ্ঞদের অভিযোগ, নতুন ব্যবস্থা সঞ্চয়ের পাশাপাশি বিমাকেও নিরুৎসাহ করবে। ফলে কর বাঁচলেও, ঝুঁকি তৈরি হবে মধ্যবিত্তের আর্থিক সুরক্ষা নিয়ে। এই প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী নিশ্চিত হয়ে বলেন, তেমন কোনও আশঙ্কা নেই। আয়কর সংক্রান্ত প্রস্তাব বিমার প্রসারে বাধা সৃষ্টি করবে না। নতুন কর ব্যবস্থা সঞ্চয়েও কোপ ফেলবে, এই অভিযোগ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, “কর কমে যাওয়ায় হাতে থাকা টাকা দিয়ে করদাতা খুশি মতো সঞ্চয় প্রকল্প বাছবেন। আর করছাড়ের সুবিধা পেতে পুরনো প্রকল্প তো রইলই।”

    কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে আরও বিভিন্ন ভ্রান্তি তৈরি হয়েছে দেশের জনগণের মধ্যে। কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে যে কোনও প্রকার সংশয় দূর করতে আমজনতাকে তা কীভাবে বোঝাতে হবে, তার রূপরেখা তৈরি করে দিলেন খোদ অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। কোন কোন বিষয়গুলির জোর দিতে হবে, তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: সৌরভ গাঙ্গুলির বায়োপিকে কে অভিনয় করবেন নাম ভূমিকায়? কবে থেকে শুটিং?

    দেশের মহিলা এবং যুব সম্প্রদায়ের জন্য বাজেটে যে সমস্ত ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলি মানুষের সামনে বেশি করে তুলে ধরার জন্য দলীয় সাংসদদের পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। শুক্রবার সংসদের অধিবেশন শুরুর আগেই বিজেপি সাংসদদের বাজেট নিয়ে বোঝান নির্মলা। বাজেটে সাধারণ মানুষের জন্য কী কী রয়েছে, তার সংক্ষিপ্তসার তুলে ধরে কোন কোন বিষয়গুলিকে নিয়ে মানুষের কাছে যেতে হবে সেই তালিকাও একপ্রকার ঠিক করে দেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: ‘শুধু আমলার স্ত্রীই নন, ভিক্টোরিয়ায় যেন অনুষ্ঠানের সুযোগ পান অন্য শিল্পীরাও’, রাজ্যপালকে আবেদন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘শুধু আমলার স্ত্রীই নন, ভিক্টোরিয়ায় যেন অনুষ্ঠানের সুযোগ পান অন্য শিল্পীরাও’, রাজ্যপালকে আবেদন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিক্টোরিয়া মেমরিয়ালে গানের অনুষ্ঠান করেছেন রাজ্যের আমলা মণীশ জৈনের স্ত্রী রুচিরা জৈন। বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। যেহেতু এই স্মৃতি সৌধের ট্রাস্টির চেয়ারপার্সন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose), তাই তাঁর কাছেই আর্জি জানিয়েছেন শুভেন্দু। তাঁর আর্জি, শুধু আমলার স্ত্রীই নন, ভিক্টোরিয়ায় যেন অনুষ্ঠানের সুযোগ পান অন্য শিল্পীরাও। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, শুভেন্দুর এই আবেদন আদতে রাজ্যপালের ওপর চাপ জারি রাখার কৌশল।

    সি ভি আনন্দ বোস…

    সি ভি আনন্দ বোসের আগে রাজ্যপাল পদে ছিলেন জগদীপ ধনখড়। পরে উপরাষ্ট্রপতি হয়ে চলে যান তিনি। তাঁর জায়গায় রাজ্যপাল পদে আসেন সিভি আনন্দ বোস। তার পরেই রাজ্য সরকারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বঙ্গ বিজেপি। স্বপন দাশুগুপ্তের মতো নেতারা আগেই বলেছেন, জগদীপ ধনখড়ের বিকল্প খুঁজে পাওয়া ভার। তার পরেই সরস্বতী পুজোয় রাজ্যপালের বাংলা শেখার হাতে খড়ি অনুষ্ঠানে জয় বাংলা মন্তব্য নিয়ে শোলগোল পড়ে যায়। তৃণমূলেক বিঁধে রাজ্যপালের শব্দ চয়ন নিয়ে সতর্ক হওয়ারও পরামর্শ দিয়েছিলেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুুন: ‘ক্ষমা চান, না হলে নবান্ন অভিযান হবে’, মতুয়া বিতর্কে মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি পরিষদের 

    রুচিরার সঙ্গীতানুষ্ঠান নিয়ে ট্যুইট-বার্তায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন, শ্রীমতি রুচিরা জৈন, শ্রী মণীশ জৈন (আইএএস) এর স্ত্রী, প্রধান সচিব, স্কুল শিক্ষা বিভাগ, পশ্চিমবঙ্গ সরকার আজ ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে অনুষ্ঠান করবেন। আমি মাননীয় রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে অনুরোধ করব পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য গায়ক ও সঙ্গীতশিল্পীদের একই সুযোগ দেওয়ার জন্য।

    রাজ্যপালের প্রতি বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) আবেদন, ঐতিহ্যবাহী মেমরিয়ালের ট্রাস্টির চেয়ারপার্সন হিসেবে আশা করব এরপর ভিক্টোরিয়ায় পশ্চিমবঙ্গের প্রতিভাবান সঙ্গীতশিল্পীরাও অনুষ্ঠান করার সুযোগ পাবেন। গান গাইতে পারবেন, ভাওয়াইয়া, চটকা, ভাদু, টুসু, জাওয়া, ঝুমুর, আলকাপ, বোলান, পাঞ্চালুর মতো লোকশিল্পীরাও। ভিক্টোরিয়ার মতো জায়গায় এঁরা নিজেদের মেলে ধরার সুযোগ পেলে উপকৃত হবেন। শুভেন্দুর অভিযোগ, বিভিন্ন কাগজে রুচিরা জৈনের গানের অনুষ্ঠানের প্রচারের খরচ জুগিয়েছেন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Sourav Ganguly: সৌরভ গাঙ্গুলির বায়োপিকে কে অভিনয় করবেন নাম ভূমিকায়? কবে থেকে শুটিং?

    Sourav Ganguly: সৌরভ গাঙ্গুলির বায়োপিকে কে অভিনয় করবেন নাম ভূমিকায়? কবে থেকে শুটিং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌরভ গাঙ্গুলির (Sourav Ganguly) বায়োপিকের কাজ শুরু হতে চলেছে। সেই কাজেই গত ২৩ জানুয়ারি মুম্বাই উড়ে গিয়েছিলেন মহারাজ। লাভ ফিল্মসের অন্যতম কর্ণধার অঙ্কুর গর্গের সঙ্গে আলোচনা হয় সেখানে। শুরু হয়ে গিয়েছে চিত্রনাট্য লেখার কাজ। চিত্রনাট্য লেখা হয়ে গেলেই, নভেম্বর-ডিসেম্বর নাগাদ শুরু হয়ে যাবে শুটিং। বাজেট প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। ভবিষ্যতে বাড়তেও পারে এই বাজেট।

    এবার প্রশ্ন মহারাজের চরিত্রে দেখা যাবে কাকে? সৌরভ আগেই জানিয়েছেন, তাঁর পছন্দের তালিকায় সবার ওপরে রয়েছেন রনবীর কাপুর। এমনকি একটা সময় হৃতিক রোশনের নামও শোনা গিয়েছিল। তবে এখন জানা যাচ্ছে, কার্তিক আরিয়ানও অভিনয় করতে পারেন এই চরিত্রে।

    কী জানালেন ডোনা? 

    সংবাদমাধ্যমকে ডোনা গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly) বলেন, “সৌরভের চরিত্রে কে অভিনয় করবেন, সেটা তো সিনেমার পরিচালক কিংবা প্রযোজকই বলতে পারবেন। তাঁদের হাত দিয়েই তো এই সিনেমা জন্ম নেবে। আমার ফেবারিট তো অমিতাভ বচ্চন কিংবা শাহরুখ খান। কিন্তু সেটা তো সম্ভব নয়। কারণ ২৪ বছরের সৌরভকে সিনেমায় পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে হবে। তাছাড়া সময়ের সঙ্গে সিনেমায় সৌরভের ‘লুক’-ও বদলে যাবে। তাই সেটা মেনেই নায়ককে বেছে নেওয়া হবে।”

    জানা গিয়েছে, সৌরভ (Sourav Ganguly) নিজে তাঁর বায়োপিকের চিত্রনাট্য লিখছেন না। তিনি শুধু ক্রিকেট কেরিয়ার ও ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ও অজানা বিষয় গল্পের আকারে বলে গিয়েছেন। প্রোডাকশন হাউসের লোকজন তাঁর সেই বক্তব্য ক্যামেরায় রেকর্ড করে রেখেছে। সেগুলো শুনেই লেখা হবে চিত্রনাট্য।

    আরও পড়ুন: কুন্তলের থেকেও টাকা এসেছিল পার্থ-ঘনিষ্ঠ অর্পিতার ফ্ল্যাটে, নয়া তথ্য ইডির

    চিত্রনাট্যের কাজ কতদূর এগিয়েছে, সে বিষয়ে ডোনা জানান, “সৌরভ (Sourav Ganguly) খুবই ব্যস্ত। তবুও চিত্রনাট্যের যাবতীয় ব্যাপার নিজেই দেখছে। পুরো বিষয়টা এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা খুব সহজ নয়। এটা সময় সাপেক্ষ বিষয়। তাই সবাইকে অপেক্ষা করতেই হবে।”

    জানা গিয়েছে, ক্রিকেট শিক্ষার দিন থেকে শুরু হতে পারে এই সিনেমা। গ্রেগ চ্যাপেল থাকতে পারেন সিনেমার বড় জায়গা নিয়ে। হাজার প্রতিকুলতার বিরুদ্ধে সৌরভের কামব্যাকই হতে চলেছে সিনেমার ইউএসপি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: ‘ক্ষমা চান, না হলে নবান্ন অভিযান হবে’, মতুয়া বিতর্কে মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি পরিষদের

    Suvendu Adhikari: ‘ক্ষমা চান, না হলে নবান্ন অভিযান হবে’, মতুয়া বিতর্কে মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মতুয়া (Matua) সম্প্রদায়ের গুরুর নাম বিকৃত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সেজন্য মালদহের গাজোলে গিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে মুখ্যমন্ত্রীকে। এবার এই দাবিতে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। এই দুই বিজেপি নেতার অভিযোগ, গাজোলের একটি সভা থেকে মতুয়া সম্প্রদায়ের আরাধ্য হরিচাঁদ ঠাকুর ও গুরুচাঁদ ঠাকুরের নাম ইচ্ছাকৃতভাবে বিকৃত করেছেন মমতা। শনিবার নদিয়ার একটি জনসভায় এনিয়ে ফের সরব হন শুভেন্দু। আগামী সাত দিনের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী ক্ষমা না চাইলে নবান্ন অভিযানের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু-শান্তনু।

    মতুয়া…

    আন্তর্জাতিক মতুয়া পরিষদের আহ্বায়ক সুকেশ চৌধুরী। শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করেন তিনি। সেই সময় মতুয়া পরিষদের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাত দিনের মধ্যে ক্ষমা চাওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। এই সময়সীমার মধ্যে তিনি ক্ষমা না চাইলে নবান্ন অভিযানের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরাও।

    এদিন নদিয়ার সভা শেষে শান্তনু বলেন, শুধুমাত্র একটা সম্প্রদায়ের মানুষকে খুশি করার জন্য, ভোটব্যাঙ্কের জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মালদহের গাজোলে দাঁড়িয়ে হরিচাঁদ ও গুরুচাঁদ ঠাকুরের নাম বিকৃতি করে উচ্চারণ করেছেন। তাঁকে এই মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। এর পরেই শুভেন্দুও বলেন, গাজোলে গিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মতুয়া সম্প্রদায়ের পথেই হাঁটতে হবে গোটা রাজ্যের মানুষকে। এর আগেও ট্যুইট করে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তখনও তিনি জানিয়েছিলেন, গুরুচাঁদের নাম বিকৃত করে মতুয়া ও নমঃশুদ্র সমাজকে অপমান করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সারাজীবন মতুয়া সমাজকে ভোট ব্যাঙ্ক ভেবেছেন, মন থেকে সম্মান করেননি।

    আরও পড়ুুন: সবাই নাগরিক হলে ৭১- এর দলিল চায় কেন? সিএএ প্রসঙ্গে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    প্রসঙ্গত, গাজোলের একটি জনসভায় মতুয়াদের ধর্মগুরুর নাম ভুল বলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিষয়টি নিয়ে তখন থেকেই শুরু হয় রাজনৈতিক তরজা। মুখ্যমন্ত্রী ক্ষমা না চাইলে আন্দোলন হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে সর্বভারতীয় মতুয়া মহাসংঘ। বিষয়টি নিয়ে পথে নামবেন বলে ঘোষণা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতাও। শনিবার উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায় বিক্ষোভেও শামিল হন মতুয়া সম্প্রদায়ের লোকজন। তৃণমূল ভোট চাইতে এলে মতুয়াদের লাঠি নিয়ে তৈরি থাকার নির্দেশ দিয়েছেন বনগাঁ দক্ষিণের বিধায়ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Kuntal Ghosh: কুন্তলের থেকেও টাকা এসেছিল পার্থ-ঘনিষ্ঠ অর্পিতার ফ্ল্যাটে, নয়া তথ্য ইডির

    Kuntal Ghosh: কুন্তলের থেকেও টাকা এসেছিল পার্থ-ঘনিষ্ঠ অর্পিতার ফ্ল্যাটে, নয়া তথ্য ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের হাতে এল এক নয়া তথ্য। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের-ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া টাকার সঙ্গে যোগ আছে কুন্তল ঘোষেরও (Kuntal Ghosh)। টাকা এসেছিল কুন্তলের থেকেও। 

    কুন্তল ঘোষের (Kuntal Ghosh) বাড়ি থেকে টাকা উদ্ধার না হলেও কেন দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার করা হল তাঁকে? তৃণমূল যুবনেতার আইনজীবীর এই প্রশ্নের জবাবে আদালতে ইডি দাবি করে, পার্থ-অর্পিতার সঙ্গে কুন্তলের যোগ রয়েছে। 

    প্রসঙ্গত, কুন্তলের (Kuntal Ghosh) বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে চাকরি করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মানিক ভট্টাচার্য-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের বয়ানের ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা হয় কুন্তলকে। ইডি হেফাজতে জেরা করে কুন্তলের থেকে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে বলে খবর রয়েছে।

    কী দাবি ইডির? 

    ইডির তদন্তে উঠে এসেছে, চাকরি দেওয়ার নাম করে বাজার থেকে কুন্তল কোটি কোটি টাকা তুলেছে। কীভাবে টাকা তোলা হয়েছে? ইডি আদালতে দাবি করেছে, ১৩০ জনের থেকে ৮ লক্ষ টাকা নিয়েছেন কুন্তল। শুধু তাই নয়, ১২০০ জনের থেকে ২০ হাজার করে নেওয়া হয়েছে। এর আগে আদালতে ইডি জানিয়েছিল, কুন্তলের (Kuntal Ghosh) বাড়ি থেকে ৩০টি ওএমআর শিট উদ্ধার হয়েছে। আশ্চর্যের বিষয, সেই ওএমআর শিটগুলি ছিল গত ১১ ডিসেম্বর নেওয়া টেট পরীক্ষার। শুক্রবার আদালতে ইডি ফের দাবি করেছে, কুন্তলের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া ওএমআর শিটের সংখ্যা ৩০ নয়, ২৫০!

    আরও পড়ুন: সবাই নাগরিক হলে ৭১- এর দলিল চায় কেন? সিএএ প্রসঙ্গে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    এদিকে কুন্তলের (Kuntal Ghosh) একাধিক অফিসের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। ইডি সূত্রে দাবি, একাধিক অফিসের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, যেখানে নিয়োগ দুর্নীতির বৈঠক হয়েছে সেই অফিসগুলিতেই। কারা আসতেন সেখানে? তদন্ত করতে গিয়ে ইডি জানতে পেরেছে কুন্তল ঘোষের বিভিন্ন এজেন্ট আসতেন সেখানে। তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতেন কুন্তল। খোঁজ নিতেন এজেন্টরা কি ভাবে কাজ করছেন। এমনকি যে প্রভাবশালী যোগ উঠে এসেছে, এই অফিসগুলিতেই হয়েছে একাধিক বৈঠক, যেখানে এসেছেন প্রভাবশালীরা, দাবি ইডির।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: সবাই নাগরিক হলে ৭১- এর দলিল চায় কেন? সিএএ প্রসঙ্গে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সবাই নাগরিক হলে ৭১- এর দলিল চায় কেন? সিএএ প্রসঙ্গে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের এনআরসি-সিএএ নিয়ে তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শনিবার নবদ্বীপের সভা থেকে মতুয়াদের উদ্দেশে বার্তা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তাঁর বার্তা দ্রুত এই আইন কার্যকর হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর দিকেও আক্রমণ শানান তিনি। বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, ভিন রাজ্যে মতুয়াদের পরিচয় নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়। দেশের অন্যান্য নাগরিকদের সঙ্গে তা হয় না। কিন্তু তা সত্ত্বেও মুখ্যমন্ত্রী কেন বাংলায় সিএএ লাগু হতে দিচ্ছে না, সে বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু।

    কী বলেন শুভেন্দু? 

    নবদ্বীপের সভার শুরুতেই শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “সিএএর দরকার কিসের? আমরা তো সকলেই নাগরিক। পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে আমাদের মতুয়া বন্ধুদের যখন পেটের টানে বাইরে চাকরির জন্য যেতে হয়, ভিসা, পাসপোর্ট করাতে যেতে হয়, বাংলাদেশে আত্মীয়দের বাড়িতে যেতে হয়, তখন ডিআইবি অফিস কেন ৭১ সালের দলিল চায়? অন্যদের থেকে তো চাওয়া হয় না! এই বিভেদ মুছতেই কেন্দ্র সরকার সিএএ চালু করতে চায়। আমরা আশাবাদী, আর বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে না। দ্রুতই সিএএ কার্যকর হবে।”

    মতুয়া ধর্মগুরুর নাম ভুল উচ্চারণ নিয়েও মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন জনসভা থেকে দাবি করেন, মতুয়া সম্প্রদায়ের বড় মায়ের চিকিৎসা করিয়েছেন তিনি। এদিন সেই দাবিকেও নস্যাৎ করেছেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, “চিকিৎসা হয়েছে সরকারি হাসপাতালে। সরকারি খরচে। মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবি অত্যন্ত নিম্নরুচির পরিচয়।”    

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কথায়, “প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ২০১৯ সালে ঠাকুরনগরে এসে যে কথা দিয়েছিলেন, তা মেনে লোকসভা ও রাজ্যসভায় সিএএ গৃহীত হয়েছে। আমরা সকলে প্রত্যাশায় রয়েছি, অপেক্ষায় রয়েছি, আইন তৈরির পর তা কার্যকরের প্রক্রিয়া কবে শুরু হবে! আমরা আশাবাদী, আর বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে না। তাই নবদ্বীপের এই সম্মেলন থেকে আওয়াজ তুলব, অবিলম্বে পশ্চিমবঙ্গে সিএএ চালু করা হোক।”

    আরও পড়ুন: বীরভূমে বোমা বিস্ফোরণে আহত তৃণমূল নেতার ভাই, মৃত ১

    তিনি (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী ১২ বছর পুলিশমন্ত্রী। আপনি তো চাকরি দিতে পারেননি। কর্মসংস্থান দিতে পারেননি। কোটি কোটি টাকায় চাকরি বেচেছেন।” তিনি আরও বলেন, “এই যে মাঝখানে একটা প্রাচীর তৈরি করে রেখেছে, এর বিরুদ্ধে ১৯৪৫ সাল থেকে ঠাকুরের লড়াই। এই লড়াই সফল হয়েছে নরেন্দ্র মোদিজি, অমিত শাহজির সৌজন্যে। ব্যবস্থাপক সুব্রত ঠাকুর, শান্তনু ঠাকুর। এদের বরাবরের জন্য সম্মান করব। এদের কাজকে মর্যাদা দেব।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share