Blog

  • Rahul Athiya Marriage: রাহুল-আথিয়ার বিয়ে, সেজেছে সুনীলের বাড়ি, দেখুন ছবি

    Rahul Athiya Marriage: রাহুল-আথিয়ার বিয়ে, সেজেছে সুনীলের বাড়ি, দেখুন ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুনীল শেঠির মেয়ে আথিয়া শেঠি এবং জনপ্রিয় ক্রিকেটার কেএল রাহুল (Rahul Athiya Marriage) শিগগিরই গাঁটছড়া বাঁধতে যাচ্ছেন। আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা। এরই মধ্যে বিয়ের প্রস্তুতি পুরোদমে শুরু হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বাড়ির ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। শোনা যাচ্ছে কে এল রাহুলের বাড়ির ভিডিও সেগুলি। 

    ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বহুতল ভবনের গেটের পাশের গাছে শোভা (Rahul Athiya Marriage) পাচ্ছে আলোকসজ্জা। গেট দিয়ে ভেতরে যাওয়ার পরও রয়েছে বাহারি আলো। চার তলা বাড়িটি পুরোটাই সাজানো হয়েছে। 

    ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হয় আথিয়া এবং রাহুলের (Rahul Athiya Marriage) সম্পর্ক। বন্ধু আকাঙ্ক্ষা রঞ্জন কাপুরের মাধ্যমেই দুজনের পরিচয়। যদিও তাদের প্রেমের বিষয়টি নিয়ে মিডিয়ায় প্রথম চর্চা শুরু হয় সেই বছরের জুন থেকে। এরপর ডিসেম্বরে ইনস্টাগ্রামে আথিয়ার সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেন রাহুল, তাতে প্রেমের গুঞ্জন আরও জোড়ালো হয়। পরবর্তী সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আকার ইঙ্গিতে একাধিকবার নিজেদের প্রেমের বিষয়টি প্রকাশ করেন রাহুল ও আথিয়া।

    একাধিক সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, আগামী ২৩ জানুয়ারি বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন রাহুল ও আথিয়া (Rahul Athiya Marriage)। জানা যাচ্ছে, খান্ডালায় সুনীল শেট্টির ফার্ম হাউসে বসবে রাহুল-আথিয়ার বিয়ের আসর। বিলাসবহুল সেই ফার্ম হাউজের ছবি ভাইরাল নেটপাড়ায়। তিন দিবন ব্যাপী চলবে এই বিয়ের অনুষ্ঠান। শোনা যাচ্ছে, ইতিমধ্যেই বিয়ের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে দুই পরিবার। প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে অতিথি তালিকাও। বলিউড এবং ক্রিকেট মাঠের নামজাদা তারকারা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন বলেই প্রাথমিক অনুমান। দেখে নিন কিছু ছবি। 

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by @varindertchawla

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Suniel Shetty (@suniel.shetty)



    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Didir Doot: তৃণমূলের বিক্ষোভের মুখে দলবদলু ‘দিদির দূত’ জয়প্রকাশ, বিশ্বজিৎ, দেখে নিন সম্পূর্ণ তালিকা  

    Didir Doot: তৃণমূলের বিক্ষোভের মুখে দলবদলু ‘দিদির দূত’ জয়প্রকাশ, বিশ্বজিৎ, দেখে নিন সম্পূর্ণ তালিকা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলায় জেলায় বিক্ষোভের মুখে দিদির দূতরা (Didir Doot)! যত দিন যাচ্ছে, ততই দীর্ঘ হচ্ছে এই তালিকা। বুধবার বাঁকুড়ার (Bankura) তালডাংরা বিধানসভার সিমলাপালের মাচাতোড়ায় দিদির দূত হয়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষোভের মুখে পড়েন দলবদলু জয়প্রকাশ মজুমদার। তৃণমূলের (TMC) সহ সভাপতিকে হাতের কাছে পেয়ে দলেরই একটি গোষ্ঠী ক্ষোভ উগরে দেন। তাঁদের দাবি, পুরানো তৃণমূল কর্মীরা দলে গুরুত্ব পাচ্ছেন না। পরিস্থিতি না বদলালে তৃণমূল ছাড়ার হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।

    ক্ষোভের আগুন…

    এদিনই উত্তর ২৪ পরগনার বারাসাতের দত্তপুকুর জয়পুল এলাকায় দিদির দূত হিসেবে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েন তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা সৌগত রায়। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা সহ নানা দুর্নীতি নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন তাঁরা। কেবল এদিনই নয়, বস্তুত দিদির দূত কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে প্রথম থেকেই পদে পদে হোঁচট খেতে হয়েছে তৃণমূল নেতাদের। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েন অর্জুন সিং, রামপুরহাটের মাড়গ্রামে শতাব্দী রায়, বীরভূমের বালিজুড়ির কুখুটিয়া গ্রামে দেবাংশু ভট্টাচার্য, বাঁকুড়ায় সায়ন্তিকা ব্যানার্জি, মুর্শিদাবাদে সাংসদ আবু তাহের, ময়ূরেশ্বরে সাংসদ অসিত মাল ও বিধায়ক অভিজিৎ রায়, গলসিতে বিধায়ক নেপাল ঘোরুই, পটাশপুরে বিধায়ক জুন মাল্য। বিক্ষোভের জেরে পশ্চিম মেদিনীপুরে কর্মসূচি বাতিল করেন কুণাল ঘোষ। নদিয়ায় গিয়ে জনরোষের মুখে পড়েন খোদ বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।

    আরও পড়ুুন: নথি জাল করে বাবার স্কুলে চাকরি! ভূগোল শিক্ষকের কাণ্ডে সিআইডি ডাকল হাইকোর্ট

    কোচবিহারের দিনহাটায় বিক্ষোভের মুখে পড়েন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ এবং বুলুচিক বরাইক, সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায় চৌধুরী, নানুরের তৃণমূল বিধায়ক বিধান মাঝি, ইলামবাজারে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা, খড়িবাড়ি ব্লকের বিন্নাবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের দার্জিলিং জেলা কমিটির চেয়ারম্যান অলোক চক্রবর্তী, সিতাইয়ের বিধায়ক জগদীশ বর্মা বাসুনিয়া, খড়দহে শোভন দেব চট্টোপাধ্যায়। বিক্ষোভের মুখে পড়েন বাগদার বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাসও। তবে তাঁকে অপ্রস্তুত হতে হয় সম্পূর্ণ অন্য কারণে। অন্যদের কাছে যেমন নানা অভাব-অভিযোগ, তৃণমূল নেতাদের একাংশের সীমাহীন দুর্নীতি নিয়ে ক্ষোভ জানাতে দেখা গিয়েছিল স্থানীয়দের, বাগদায় দলবদলু বিশ্বজিৎকে জিজ্ঞাসা করা হয়, দল বদল করলেন কেন? দৃশ্যতই অপ্রস্তুতে পড়ে যান বিশ্বজিৎ। প্রসঙ্গত, বিজেপির টিকিটে জিতে বাগদার বিধায়ক হয়েছিলেন বিশ্বজিৎ। পরে দল বদলে তিনি যোগ দেন তৃণমূলে। এদিন তারই কৈফিয়ত চাইলেন বাগদাবাসী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mohan Bhagwat: সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ! ৬ দিনের সফরে রাজ্যে এলেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ! ৬ দিনের সফরে রাজ্যে এলেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরে পা রাখলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। বুধবার কাকভোরে হাওড়া স্টেশনে এসে পৌঁছান তিনি। মোহন ভাগবতের জন্য হাওড়া স্টেশনে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এদিন ভোরে ৫টা ১৫ মিনিট নাগাদ ১৮০০৬ সমলেশ্বরি এক্সপ্রেসে RSS প্রধান হাওড়া স্টেশনের (Howrah Station) ২২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে এসে নামেন। সেখান থেকে তিনি কলকাতার (Kolkata) উদ্দেশ্যে রওনা হন।

    মোহন ভাগবতের কর্মসূচি

    দলীয় সূত্রে খবর, কলকাতায় আর এসএস-এর সাংগঠনিক বৈঠক আছে, আর এই কর্মসূচিতে অংশ নিতেই মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) কলকাতা (Kolkata) পৌঁছেছেন।  ৬ দিনের সফরে রাজ্যে এসেছেন তিনি। এই সফরে মোহন ভগবত (Mohan Bhagwat) বৃহস্পতিবার রাজ্যের বিশিষ্টদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন। মোহন ভাগবত পৌছনোর সময়, হাওড়া স্টেশনে (Howrah Station) কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। মোহন ভাগবত ট্রেন থেকে নেমে ব্যাটারি চালিত গাড়ি ব্যবহার না করে হেঁটে নিজের গাড়ির সামনে পৌঁছন। তারপর চলে যান সংগঠনের কাজে।

    আরও পড়ুন: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত রাজ্যে থাকবেন সংঘ প্রধান। এই ৬ দিনের মধ্যে একদিকে যেমন বেশ কয়েকবার সাংগঠনিক বৈঠক করবেন, তেমনই শহিদ মিনারে জনসভাও করবেন মোহন ভাগবত। আগামী ২৩ জানুয়ারি শহিদ মিনারে জনসভা করবেন ভাগবত। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে শ্রদ্ধা জানিয়েই তাঁর জন্মদিনে জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। সেই জনসভায় রাজ্য বিজেপির নেতারাও উপস্থিত থাকবেন বলে সূত্রের খবর। বুধবার রাতেই বাংলায় আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা (Jagat Prakash Nadda)। সূত্রের খবর, আজ বুধবার বঙ্গ সফরে এসে নাড্ডা, নদিয়ার (Nadia) উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। সেখানে বেথুয়াডহরিতে সভা করার কথা রয়েছে তাঁর। পাশাপাশি রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকও করবেন তিনি। জানা গিয়েছে, আগামী ২০ জানুয়ারি ও ২১ জানুয়ারি দুর্গাপুরে (Durgapur) রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন নাড্ডা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: ভোটের আশা না করেই মুসলিমদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়ান! বিজেপি কর্মীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: ভোটের আশা না করেই মুসলিমদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়ান! বিজেপি কর্মীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্ম নয়, উন্নয়নকে হাতিয়ার করে ২০২৪ লোকসভা ভোটে জিতে আসতে হবে। বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে দলের কর্মীদের উদ্দেশে এমনই বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লোকসভা নির্বাচনের বাকি আর ৪০০ দিন। এই আবহে ভোটের আশা না করেই বিজেপি কর্মীদের মুসলিমদের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধির নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিজেপি এখন আর শুধু রাজনৈতিক আন্দোলন নয়। এটি একটি সামাজিক আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। অমৃত কালকে কর্তব্য কালে রূপান্তরিত করার জন্য সমাজের সকল মানুষকে এক সঙ্গে নিয়ে চলতে হবে।”

    মুসলিম ভোটে জোর

    ২০১৪ সালে প্রথম বার দিল্লির মসনদে বসেছিলেন মোদি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছেন নরেন্দ্র মোদি। এ বার লক্ষ্য ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। লোকসভার আগে চলতি বছরেই তেলঙ্গনা,কর্ণাটকের মতো রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। এই রাজ্যগুলিতে মুসলিম ভোটাররা বড় ফ্যাক্টার। তাই মুসলিম তথা সংখ্যালঘু ভোটকে খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি। সেই লক্ষ্যেই বিজেপি-র জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে দলের নেতা-কর্মীদের শিক্ষিত মুসলিমদের কাছে পৌঁছনোর কথা বলেন। তাঁদের সামনে উন্নযনের লেখচিত্র তুলে ধরার নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    ঐক্যের বার্তা

    পাশাপাশি মুসলিমদের উদ্দেশ্য কোনওরকম কু কথা-আক্রমণ করা যাবে না বলেও দলীয় কর্মীদের বারবার বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। যোগী আদিত্যনাথ থেকে প্রজ্ঞা ঠাকুর,নুপুর শর্মা সহ বিজেপির নেতা,মন্ত্রী প্রকাশ্যে বারবার মুসলিম বিরোধী মন্তব্য করেছেন। তাতে দলের ভাবমূর্তির ক্ষতি হয়েছে বলেই মনে করেন মোদি। বিজেপির এক শীর্ষ স্থানীয় নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বিজেপি কর্মীদের ভোটের আশা না করেই পাসমান্ডা মুসলিম, বোহরা সম্প্রদায়, পেশাদার এবং শিক্ষিত মুসলিমদের সঙ্গে দেখা করার আহ্বান জানান।’কর্মী-সমর্থকদের অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে মন্তব্য করতেও নিষেধ করেন মোদি। সম্প্রতি বিজেপির একাধিক নেতা ‘অপ্রাসঙ্গিক’ বিষয় নিয়ে আলপটকা মন্তব্য করেছেন। তাতে আখেরে অস্বস্তিতে পড়তে হয়েছে বিজেপিকে। মোদির বার্তা, এই সব বিতর্কের জেরে দলের প্রচার ধাক্কা খেয়েছে। ওই অপ্রাসঙ্গিক বিষয়গুলি সামনে চলে আসছে। বিজেপির উন্নয়নের প্রচার পিছনের দিকে চলে যাচ্ছে। ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এই নীতির অধীনে, সমস্ত রাজ্যের একে অপরকে সহযোগিতা করা উচিত এবং একে অপরের ভাষা ও সংস্কৃতির সাথে মিলিত হওয়া উচিত, বলেও মত প্রধানমন্ত্রীর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Assembly Elections 2023: কবে বিধানসভা নির্বাচন ত্রিপুরা-মেঘালয়-নাগাল্যান্ডে? আজই ঘোষণা করবে কমিশন

    Assembly Elections 2023: কবে বিধানসভা নির্বাচন ত্রিপুরা-মেঘালয়-নাগাল্যান্ডে? আজই ঘোষণা করবে কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খুব শীঘ্রই উত্তর-পূর্ব ভারতে ভোটের দামামা বাজতে চলেছে। নির্বাচন কমিশন আজ দুপুরেই ত্রিপুরা (Tripura), মেঘালয় (Meghalaya) ও নাগাল্যান্ডের (Nagaland) বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করতে চলেছে। আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করে তিন রাজ্যের নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করবে কমিশন। উল্লেখ্য, এই তিন রাজ্যের বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি বছরের মার্চেই।

    দেশের তিন রাজ্যের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা আজই

    আগামী ১২ মার্চ নাগাল্যান্ড বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। মেঘালয় এবং ত্রিপুরা বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে যথাক্রমে ১৫ মার্চ এবং ২২ মার্চ। ফলে উপরিউক্ত তারিখের মধ্যেই ভোট করতে হবে রাজ্যগুলিতে। সেইমতই তিন রাজ্যের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশন সূত্রের খবর, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের নেতৃত্বে কমিশনের ফূল বেঞ্চ সম্প্রতি নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা ও মেঘালয় সফর করেছে।

    এই তিন রাজ্যের নির্বাচেনর দিনক্ষণ নিয়ে বহুদিন ধরেই জল্পনা চলছিল। তারই মধ্যে নির্বাচন কমিশন দিয়ে দিল নির্বাচনের বার্তা। সমস্ত জল্পনার অবসান করে আজ নির্বাচন কমিশন একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এই সাংবাদিক বৈঠকের কথা। তবে এখনও পর্যন্ত ভোটের তারিখ ঘোষণা করা না হলেও ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। এবারে এই তিন রাজ্যের মধ্যে মেঘালয় এবং ত্রিপুরায় নির্বাচনী লড়াইয়ে নেমেছে তৃণমূল কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন: ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ২৫টি আসন পাবে বিজেপি! দাবি সুকান্তর

    কোন রাজ্যে কোন সরকার রয়েছে?

    এই তিন রাজ্যের মধ্যে নাগাল্যান্ডে চলছে সর্বদলীয় সরকার। সেখানে বিধানসভায় কোনও বিরোধী দল নেই। মেঘালয়ে চলছে বিজেপি ন্যাশনাল পিপলস পার্টির জোট সরকারের শরিক। তবে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে দুই দল আলাদা লড়াই করবে বলে ঠিক আছে। অন্যদিকে, ত্রিপুরায় বিজেপি রয়েছে ক্ষমতায়। অন্যদিকে, বিরোধী শিবিরের দুই প্রধান দল কংগ্রেস ও সিপিএম জোট করে লড়াই করার পথে হাঁটছে। তবে ত্রিপুরায় ২০২৩-এও ফের গেরুয়া ঝড় উড়বে এই নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বিজেপির শীর্ষনেতৃত্ব। আবার ইতিমধ্যেই বিজেপির বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে তৃণমূল কংগ্রেসও।

    এই তিন রাজ্য সহ ২০২৩-এ মোট ৯টি রাজ্যে ভোট হবে। তার মধ্যে নাগাল্যান্ড, মেঘালয় ও ত্রিপুরার ভোট ঘোষণা আজ হতে চলেছে। এরপর ভোট রয়েছে কর্ণাটকে। তারপর ভোট হওয়ার কথা মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মিজোরাম ও তেলেঙ্গানায়। ডিসেম্বরে ভোট হওয়ার কথা জম্মু ও কাশ্মীরেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • West Bengal Weather: শহরে ফের চড়ল পারদ! রাজ্য জুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস, কোন কোন জেলায় বর্ষণের সম্ভাবনা?

    West Bengal Weather: শহরে ফের চড়ল পারদ! রাজ্য জুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস, কোন কোন জেলায় বর্ষণের সম্ভাবনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঘের শুরুতেই বৃষ্টিতে ভিজবে বাংলা! এমনই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের। মকর সংক্রান্তির আগে উধাও হয়েছিল শীত। কিন্তু সংক্রান্তি কাটতেই ফের শীতের ব্যাটিং শুরু হয়েছে। তবে আগের মত হাড়কাঁপানো ঠা্ন্ডা নেই। মঙ্গলবার থেকে আজ তাপমাত্রার পারদ সামান্য বেড়েছে। রয়েছে হালকা শীতের আমেজ। তবে উত্তরবঙ্গে জাঁকিয়ে বসেছে শীত। আগামী কয়েকদিনে আরও নামতে পারে তাপমাত্রা। তার মধ্যেই হাওয়া অফিসের আভাস, বুধবার রাজ্যের বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টি হতে পারে।

    কলকাতার আবহাওয়া

    বুধবার সকালে ঘন কুয়াশায় ঢাকা ছিল কলকাতার আকাশ। পরে ধীরে ধীরে আকাশ পরিষ্কার হয়েছে। শহরে সকালের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। মঙ্গলবার কলকাতার এই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ থাকবে ৫৩ থেকে ৮৩ শতাংশের মধ্যে। পশ্চিমি ঝঞ্ঝার কারণে উত্তুরে হাওয়ার দাপট কমে যাওয়ায় তাপমাত্রার পারদ উপরের দিকে চড়েছে।

    আরও পড়ুন: রাত থেকে রাজ্যের বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, জানাচ্ছে হাওয়া অফিস

    বাংলা জুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস

    দক্ষিণবঙ্গে ফের ঊর্ধ্বমুখী পারদ। আজ ও বৃহস্পতিবার রাজ্যের উপকূলে হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়। কলকাতা, হাওড়া ও উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ, ১৮ জানুয়ারি পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এদিকে আজ দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হালকা বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই তিন জেলা ছাড়া দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। আগামী পাঁচদিনে দক্ষিণের জেলাগুলিতে আবহাওয়ার তেমন কোনও পরিবর্তন ঘটবে না।

    উত্তরবঙ্গে আগামী ২৪ ঘন্টায় দিনের তাপমাত্রা অনেকটাই কম থাকবে। আগামী দু’ তিন দিন হালকা বৃষ্টি থাকবে দার্জিলিং, কালিম্পং-এ। ১৮ ও ১৯ জানুয়ারি দার্জিলিং-ও হালকা বৃষ্টি হতে পারে। আজ হালকা বৃষ্টি হতে পারে কালিম্পং-এ। আলিপুরদুয়ারেও আজ বৃষ্টি হতে পারে। ঘন কুয়াশা থাকবে উত্তরবঙ্গে। কোচবিহার,  উত্তর দিনাজপুর, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে বেশি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে।

  • Narendra Modi: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    Narendra Modi: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনসংযোগে জোর দিন। জেলায় জেলায় সমাবেশ করুন। সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতে যান। ঘরে ঘরে প্রচার করুন। রাজধানী দিল্লিতে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের (BJP National Executive Party Meeting) শেষ দিনে দলীয় কর্মী ও নেতাদের এমনই বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)।

    বিজেপি জোড় প্রচার

    মঙ্গলবার,  বিজেপির কার্যনির্বাহী সমিতির দুই দিনের বৈঠকের শেষদিনে, বিজেপি কর্মীদের সতর্ক করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘‘মোদি এলেই জিতব এই মানসিকতা নিয়ে বসে থাকলে চলবে না।’’ কর্মীরা যেন আত্মতুষ্টিতে না ভোগেন। প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ, কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন নীতিগুলি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে জনগণের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করুন। পাশাপাশি আরও বেশি সংখ্যক মানুষকে দলের সঙ্গে যুক্ত করতে ‘বিজেপি জোড়’ প্রচার শুরুর পরামর্শও দিয়েছেন মোদি। 

    যুব সম্প্রদায় লক্ষ্য

    প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, ‘‘লোকসভা নির্বাচনের আর মাত্র ৪০০ দিন বাকি আছে। ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী যুবরা এর আগের সরকারের অপশাসন দেখেনি। বর্তমান সরকারের অধীনে ভারতে কীভাবে অপশাসন সরে গিয়ে সুশাসন এসেছে, তা তারা জানে না।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘বিরোধী দলগুলিকে দুর্বল মনে করলে চলবে না। সবাইকে নিজ নিজ ভূমিকা পালন করতে হবে। যুব সম্প্রদায়কে মোদি সরকারের কাজ নিয়ে সচেতন করতে হবে। বিজেপি কর্মীদের সমাজের সকল শ্রেণির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে হবে। শুধুমাত্র ভোটের জন্য কাজ করলে চলবে না, দেশে পরিবর্তন আনার জন্য কাজ করতে হবে।’’ 

    আরও পড়ুুন: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    গ্রামীণ এলাকায় যান

    জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে গ্রামীণ এলাকায় বিজেপির সংগঠন মজবুত করার বার্তাও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সব শ্রেণির মানুষের কাছে গিয়ে বিজেপি সরকার কী কী ভাল কাজ করেছে, সেই বার্তা পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেছেন মোদি। দেশের প্রত্যেক প্রান্তের নেতাদের কাছে তাঁর আর্জি, সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছতে হবে। বাংলায় বিজেপি কর্মীরা যেভাবে লড়াই করছেন, তার প্রশংসাও করেন তিনি। বিশেষত সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতে কার্যকলাপ বাড়ানোর দিকে নজর দিতে বলেন তিনি। প্রয়োজনে প্রত্যেক জেলায় সমাবেশ করার কথাও বলেন। সংখ্যালঘুদের কাছে গিয়েও বিজেপি সরকারের ‘সুশাসনে’র প্রচার চালানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। মোদির কথায়, ‘‘ভারতে সেরা সময় চলছে। এই উন্নয়নের কর্মযজ্ঞে আমাদের নিজেদের উৎসর্গ করা দরকার।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Skipping Meals: উপোষ এবং খাবারে কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়! কী বলছে গবেষণা?

    Skipping Meals: উপোষ এবং খাবারে কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়! কী বলছে গবেষণা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবার না খাওয়া (Skipping Meals) এবং খাবারের কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকিকে ত্বরান্বিত করে। এমনই দাবি করছে একটি গবেষণা। অনেক সময় ব্যস্ত জীবনে মানুষ খাবার খাওয়া এড়িয়ে যান। এর দীর্ঘমেয়াদী ফল অত্যন্ত ক্ষতিকারক। খাদ্য আমাদের শরীরে শক্তির যোগান দেয়। খাবার না খেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রভাবিত হয়। এক সমীক্ষায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে, প্রতিদিনের সাধারণ তিনটি খাবারের একটি বাদ পড়লে তার গুরুতর প্রভাব পড়তে পারে।   

    ৪০ বছরের বেশি বয়সী ২৪,০১১ জন প্রাপ্তবয়স্ক মার্কিন নাগরিকের ওপর একটি গবেষণা (Skipping Meals) করা হয়। গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে, দিনে শুধুমাত্র একবার খাবার খেলে মৃত্যুর ঝুঁকি সবথেকে বেশি হয়। এদিকে, যারা প্রাতঃরাশ বাদ দেন তাদের কার্ডিওভাসকুলার রোগ-সম্পর্কিত মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রতিদিন তিনবার খাবার যারা খান, তাঁদের প্রতিটি খাবারের মধ্যে, কমপক্ষে সাড়ে চার ঘণ্টার বিরতি থাকা জরুরি।

    কী বললেন বিশেষজ্ঞরা?   

    টেনেসি বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামারী বিশেষজ্ঞ ইয়াংবো সান বলেন, “আমাদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যারা প্রতিদিন বেশি খাবার খেয়েছেন (Skipping Meals) তাদের তুলনায় যারা দিনে মাত্র একবার খাবার খান তাদের মৃত্যুর সম্ভাবনা বেশি। এই ফলাফলের ভিত্তিতে, আমরা সারাদিনে কমপক্ষে দুই থেকে তিনবার খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিই।”  

    গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, যারা বেশি ধূমপান করেন, বেশি অ্যালকোহল পান করেন, যারা কম পুষ্টিকর খাবার খান এবং বেশি স্ন্যাকস খান, তাদের মিল স্কিপ করার (Skipping Meals) সম্ভাবনা বেশি। 

    আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামারীবিদ ওয়েই বাও বলেন, ”আমাদের গবেষণা খাবারের সময় এবং দৈনিক মিলের সময়কালের পরিপ্রেক্ষিতে শরীরের আচরণ এবং মৃত্যুর মধ্যে সম্পর্কের বিষয়টি তুলে ধরে।”

    আরও পড়ুন: পরীক্ষা না নিয়েই পুরো নম্বর, পর্ষদ সভাপতির কাছে জবাব চাইল হাইকোর্ট

    গবেষণায় কাজের সময়, চাপ, দারিদ্র্য, বিভিন্ন ডায়েটিং এবং উপবাসের পদ্ধতির মতো কারণগুলিকে দায়ী করা হয়েছে। মানুষের দিনে তিনবেলা (Skipping Meals) খাবার না খাওয়ার মূল কারণই এগুলি। খাবার না খাওয়া একজন ব্যক্তির মানসিক সুস্থতাকেও ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে এবং ব্রেনেও প্রভাব ফেলতে পারে। ২০১৯ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা যায় যে,  যারা মিল স্কিপ করেন তাদের মেজাজের সমস্যাও দেখা যায়। একটি খাবার না খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমতে পারে এবং মেজাজে তার প্রভাব পড়তে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Justice Abhijit Ganguly: পরীক্ষা না নিয়েই পুরো নম্বর, পর্ষদ সভাপতির কাছে জবাব চাইল হাইকোর্ট

    Justice Abhijit Ganguly: পরীক্ষা না নিয়েই পুরো নম্বর, পর্ষদ সভাপতির কাছে জবাব চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানিক ভট্টাচার্য জমানার আরও এক দুর্নীতি এল কলকাতা হাইকোর্টের নজরে! অ্যাপটিটিউড পরীক্ষা না নিয়েই ‘ফুল মার্কস’ পেয়েছেন পরীক্ষার্থীরা! ৬ পরীক্ষার্থীর বয়ান নিয়ে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্যবেক্ষণ, “২০১৬ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও অ্যাপটিটিউড টেস্ট হয় নি।” প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতির হলফনামা আকারে কৈফিয়ত তলব হাইকোর্টের। ৭ দিনে এই মামলার হলফনামা তলব করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। আদালত হলফনামায় জানতে চান, অ্যাপটিটিউড টেস্ট না হলে নম্বর বন্টন কী ভাবে হল? ফের অস্বস্তিতে পড়ল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

    কী অভিযোগ?         

    প্রাথমিকে অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়াই ২০১৬ সালে শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে! কলকাতা হাইকোর্টে সাক্ষী দেন ৬ জন চাকরিপ্রার্থী। এ বিষয়ে ৭ দিনের মধ্যে আদালতে হলফনামা জমা দিতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতিকে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) নির্দেশ, ২৪ জানুয়ারির মধ্যে পর্ষদ সভাপতিকে জানাতে হবে ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অ্যাপটিটিউড টেস্ট হয়েছিল কি না। পাশাপাশি, তিনি হলফনামা দিয়ে জানাবেন এ বছর কী পদ্ধতিতে অ্যাপটিটিউড টেস্ট নেওয়া হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ‘মানচিত্রে আজাদ কাশ্মীর চিহ্নিত করো’!, পর্ষদের মাধ্যমিক টেস্ট পেপারের প্রশ্নে বিতর্ক     
     
    প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে ইন্টারভিউর অংশ হিসাবে অ্যাপটিটিউড টেস্ট করা হয়। তার জন্যে আলাদা নম্বর নির্ধারিত ছিল। নিয়ম অনুযায়ী (Justice Abhijit Ganguly) অ্যাপটিটিউড টেস্ট বাধ্যতামূলক। মূলত চক পেনসিল, ব্ল্যাকবোর্ডের ব্যবহারের মাধ্যমে অ্যাপটিটিউড টেস্ট করা হয়। কিন্তু অভিযোগ এই অংশটিকে বাদ দিয়েই শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে।

    এই মামলায় প্রিয়ঙ্কা নস্কর-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থীর থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। চাকরিপ্রার্থীরা সাক্ষী দিয়ে জানা যায়, বেশির ভাগ জেলাতেই অ্যাপটিটিউড টেস্ট করা হয়নি। অনেক জায়গায় শ্রেণিকক্ষের পরিবর্তে বারান্দায় ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। একজন পরীক্ষার্থী জানান, সব নিয়ে ৪টে প্রশ্ন করা হয়। ঘরে দুজন ছিলেন ইন্টারভিউ নেওয়ার সময়। কোনও ব্ল্যাকবোর্ড ছিল না।

    মামলাকারীদের আইনজীবী (Justice Abhijit Ganguly) তরুনজ্যোতি তিওয়ারি জানান, “অধিকাংশ জেলায় অ্যাপটিটিউড টেস্ট নেওয়াই হয়নি। পরীক্ষার্থী অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়া নম্বর কী ভাবে পেলেন, তা জানতে চায় আদালত। এক্ষেত্রেই দুর্নীতি, বেছে বেছে অ্যাপটিটিউড টেস্টের নম্বর বসানো হয়েছে। আমার মামলাকারীদের অনেককে ২ বা ৩ নম্বর দেওয়া হয়েছে। অথচ চাকরি প্রাপকদের সেই নম্বর বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে৷”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Shahbaz Sharif: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    Shahbaz Sharif: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুদ্ধ নয়, এবারে শান্তি চায় পাকিস্তান, এমনটাই জানালেন পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ (Shahbaz Sharif)। ভারতের সঙ্গে তিন-তিনবার যুদ্ধ করে যথেষ্ট শিক্ষা পেয়েছে পাকিস্তান। তাই এবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৎ ভাবে এবং বিশদে আলোচনায় বসতে চান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। কারণ এই যুদ্ধের ফলে উন্নয়ন তো দূর, বেড়েছে বেকারত্ব, দেশটি আরও দুঃস্থ হয়ে পড়েছে। ফলে এবারে ভারতকে শান্তির প্রস্তাব দিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে কথা বলতে চান। সম্প্রতি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: নেতাজি জন্ম-জয়ন্তী পালন! কালই রাজ্যে আসছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    মোদিকে শান্তির বার্তা শাহবাজের

    সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী (Shahbaz Sharif) বলেছেন, “ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমাদের যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। ঠেকে শিখেছিই বলা চলে। ৩টি যুদ্ধের জেরে প্রায় দেউলিয়া হয়ে যেতে বসেছে পাকিস্তান। তাই আর যুদ্ধ নয়, এ বার পাকিস্তান শান্তি চায়।” তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে কাশ্মীর সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কথা বলতে চান। তিনি বলেন, “ভারতীয় নেতৃত্বকে আমি বলতে চাই, আসুন আমরা একসঙ্গে বসে এক টেবিলে আমাদের যত গুরুতর সমস্যা রয়েছে, তা নিয়ে কথা বলি। কাশ্মীরের মত সমস্যাগুলির সমাধান করি। কারণ আমরা শান্তির বার্তা নিয়ে অগ্রগতি করব, না কি এই ঝগড়া এবং অশান্তি চালিয়ে নিয়ে যাব, তা পুরোপুরি আমাদের উপর নির্ভর করে।” তিনি জানিয়েছেন, ভারত ও পাকিস্তান দু’টি দেশই পরমাণু শক্তিধর। ফলে যুদ্ধ বাঁধলে দুই দেশের কী পরিণতি হতে পারে তা ভেবেও চিন্তিত পাক প্রধানমন্ত্রী।

    যখন পাকিস্তানের এই পরিস্থিতি, তখন সাক্ষাৎকারে শরিফ মন্তব্য করেছেন, যে দেশ পারমাণবিক শক্তিতে বলীয়ান, তাদের অর্থনীতি বাঁচানোর জন্য এভাবে ভিক্ষে করা লজ্জার। বিভিন্ন দেশের কাছে ঋণ চাওয়া নিয়ে এমন মন্তব্য করেন।

    সম্প্রতি পাকিস্তানের একটি বহুল প্রচারিত ইংরেজি সংবাদপত্রে একটি প্রতিবেদন বেরোয়। সেই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, যেখানে ভারতের দিনে দিনে অগ্রগতি হচ্ছে, সেখানে পাকিস্তান ক্রমশ আরও গভীর অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে তলিয়ে যাচ্ছে এবং শরিফকে বিশ্বের দরবারে কার্যত ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে যেতে হচ্ছে। এটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, শরিফ (Shahbaz Sharif) যাতে দ্রুত পাক অর্থনীতিকে মজবুত করার দিকে জোর দেন। অন্যদিকে ভারত যে ২০৩৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে ওঠায় নজর দিয়েছে, সেকথাও বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share