Blog

  • Recruitment: এলআইসিতে ৩০০ পদে কর্মী নিয়োগ, বেতন মাসে ৫৩ হাজার টাকা, জানুন বিস্তারিত

    Recruitment: এলআইসিতে ৩০০ পদে কর্মী নিয়োগ, বেতন মাসে ৫৩ হাজার টাকা, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০০ পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে লাইফ ইন্সুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (Recruitment)। অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসারস পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। যেকোন ভারতীয় নাগরিক এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে ফের বিয়ে করেছেন দাউদ ইব্রাহিম! এনআইএ-কে জানালেন ভাগ্নে 

    এলআইসি সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মী নিয়োগ করা হবে। এলআইসি-তে অ্যাসিস্টেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। যারা এই শূন্য়পদে আবেদন (Recruitment) করতে আগ্রহী, তারা সরাসরি এলআইসি-র অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে পারেন। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, যেকোনও স্নাতকরাই এই শূন্য়পদে আবেদন করতে পারেন।  ইতিমধ্যেই এই শূন্যপদে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩ অবধি আবেদন করা যাবে।

    এই বিষয়ে জেনে নিন কিছু বিশেষ তথ্য।  

    পদের নাম

    অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসারস

    শূন্যপদ

    ৩০০ টি।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা 

    যেকোনও স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক ডিগ্রি  করা থাকলে আবেদন করতে পারবেন।

    বেতন

    পে লেভেল অনুযায়ী প্রতিমাসে বেতন ৫৩,৬০০/- টাকা। সর্বাধিক বেতন ৯২ হাজার ৮৭০ টাকা হবে।

    বয়স

    প্রার্থীর বয়স ২১ বছর থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীরা বয়সের ছাড় পাবেন।

    কীভাবে বেছে নেওয়া হবে?

    লিখিত প্রিলিমস পরীক্ষা নেওয়া হবে। এরপর সেখানে পাশ করা প্রার্থীকে মেনস লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। এরপর ইন্টারভিউের মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীকে এলআইসি বেছে নেবে। সব শেষে হবে ডকুমেন্টস ভ্যারিফিকেশন এবং মেডিক্যাল টেস্ট। 

    আবেদন পদ্ধতি

    ইচ্ছুক প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় প্রার্থীর বৈধ ইমেইল আইডি, মোবাইল নাম্বার, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।

    আবেদন ফি

    অসংরক্ষিত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৭০০ টাকা এবং সংরক্ষিত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৮৫ টাকা ধার্য করা হয়েছে।

    আবেদন শুরু

    ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩। 

    আবেদনের শেষ তারিখ

    ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • IND vs NZ ODI: আজ ভারত-নিউজিল্যান্ড প্রথম একদিনের ম্যাচ, কখন কোথায় দেখবেন খেলা?

    IND vs NZ ODI: আজ ভারত-নিউজিল্যান্ড প্রথম একদিনের ম্যাচ, কখন কোথায় দেখবেন খেলা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে বছরের প্রথম একদিনের সিরিজে দুরন্ত জয় ছিনিয়ে নিয়েছে ভারতীয় দল। এবার মিশন নিউজিল্যান্ড। সাদা বলের ক্রিকেটে বরাবর ভারতের কাছে শক্ত গাঁট কিউয়িরা। সেটা ভালমতই জানেন রোহিতরা। এবার সেই রেকর্ড উল্টে দেওয়ার সুযোগ রয়েছে মেন ইন ব্লু-দের সামনে। বর্তমানে আইসিসি একদিনের ক্রমতালিকায় এক নম্বরে রয়েছে কিউয়িরা। তার ওপর পাকিস্তানের মাটতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্ট এবং একদিনের সিরিজ খেলে ভারতে আসছে তারা। ফলে, উপমহাদেশের উইকেট সম্পর্কে তারা যথেষ্ট ওয়াকিবহাল। অন্যদিকে, ঘরের মাঠে সদ্য শ্রীলঙ্কাকে একদিনের সিরিজে হোয়াইওয়াশ করে উজ্জীবিত ভারতীয় দল। ফলে, সিরিজ যে হাড্ডাহাড্ডি হবে, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। 

    চোটের জন্য নেই শ্রেয়স

    তবে, কিউয়িদের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগেই ভারতীয় শিবিরে বড় ধাক্কা। চোটের জন্য এবার গোটা নিউজিল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন শ্রেয়স আয়ার। বিসিসিআই সূত্রে খবর, পিঠের সমস্যায় কাবু নাইট রাইডার্স অধিনায়ক। আপাতত জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে রিহ্যাবে যাবেন তিনি। এছাড়া, ব্যক্তিগত কারণে চলতি সিরিজে দলে নেই কেএল রাহুল এবং অক্ষর প্যাটেল। চোটের জন্য চলতি সিরিজে ভারত পাচ্ছে না জসপ্রীত বুমরাহকেও।

    ঘরের মাঠে নামতে মুখিয়ে সিরাজ

    তবে, সদ্যসমাপ্ত শ্রীলঙ্কা সিরিজে বুমরাহদের অনুপস্থিতি টের পেতে দেননি মহম্মদ সিরাজ-উমরান মালিকরা। ঘরের মাঠে প্রথমবার নীল জার্সিতে নামতে মুখিয়ে রয়েছেন হায়দ্রাবাদের ক্রিকেটার মহম্মদ সিরাজ। এই মুহূর্তে দুরন্ত ফর্মে রয়েছেন তিনি। শেষ ম্যাচে, তিনি একাই শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং অর্ডার ধসিয়ে দিয়েছিলেন। বাইশ গজে আগুন ধরাচ্ছেন তিনি। ফলে, তাঁকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ চড়ছে। এই ম্যাচে পরিবারের সামনে ভাল পারফরম্যান্স করার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন তিনি।

    শুভমানের সামনে অনন্য রেকর্ডের হাতছানি

    অনন্য কীর্তির সামনে দাঁড়িয়ে ভারতের এই মুহূর্তে নির্ভরযোগ্য ওপেনার ব্যাটার শুভমান গিল। গত সিরিজে দারুন ছন্দে ছিলেন। প্রত্যাশা, কিউয়িদের বিরুদ্ধেও তাঁর এই ফর্ম বজায় থাকবে। আর তা হলে, নতুন নজির স্থাপন করতে পারেন এই তরুণ ব্যাটার। ভারতের হয়ে একদিনের ক্রিকেটে দ্রুততম ১০০০ রান করার তালিকায় যুগ্ম শীর্ষস্থানে রয়েছেন বিরাট কোহলি ও শিখর ধবন। দুজনই ২৪ ইনিংসে এই মাইলস্টোন পার করেন। এখন ১৮ ইনিংসে ৮৯৪ রান করে ফেলেছেন গিল। ফলে, আশা করা যায়, চলতি সিরিজেই তিনি হাজার রান পার করে ফেলবেন। সেই অপেক্ষাতেই ক্রিকেটভক্তরা।

    ভারত-নিউজিল্যান্ড পূর্ণ সফরসূচি:

    প্রথম একদিনের ম্যাচ- ১৮ জানুয়ারি, হায়দ্রাবাদ
    দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচ- ২১ জানুয়ারি, রায়পুর
    তৃতীয় একদিনের ম্যাচ- ২৪ জানুয়ারি, ইন্দোর

    প্রথম টি২০ – ২৭ জানুয়ারী, রাঁচি
    দ্বিতীয় টি২০ – ২৯ জানুয়ারী, লখনউ
    তৃতীয় টি২০ – ১ ফেব্রুয়ারি, আহমেদাবাদ

    কবে, কোথায় আয়োজিত হবে ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড প্রথম একদিনের ম্যাচ?

    বুধবার, ১৮ জানুয়ারি হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড প্রথম একদিনের ম্যাচটি আয়োজিত হবে।

    কখন থেকে শুরু হবে ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড প্রথম একদিনের ম্যাচ?

    ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড প্রথম একদিনের ম্যাচ শুরু হবে ভারতীয় সময় দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে। টস হবে দুপুর ১টায়।

    টিভিতে কোথায় সরাসরি দেখা যাবে খেলা?

    সরাসরি টিভিতে খেলা দেখতে পাবেন স্টার স্পোর্টস নেটওয়ার্কে (Star Sports Network) এবং দূরদর্শন স্পোর্টসে (Doordarshan Sports)

    অনলাইনে কোথায় সরাসরি দেখবেন খেলা?

    সরাসরি অনলাইনে দেখতে পাবেন ডিজনি+ হটস্টার অ্যাপে (Disney+ Hotstar App)।

  • Mithun Chakraborty: পাখির চোখ পঞ্চায়েত নির্বাচন, বেকায়দায় পড়া তৃণমূলকে জব্দ করতে আসরে মিঠুন

    Mithun Chakraborty: পাখির চোখ পঞ্চায়েত নির্বাচন, বেকায়দায় পড়া তৃণমূলকে জব্দ করতে আসরে মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির চোখে এখনও তিনি সুপার স্টার। সম্প্রতি প্রজাপতি সিনেমাও নানা কারণে মাইলেজ দিয়েছে তাঁকে। রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ তাঁর সমালোচনায় মুখর হয়েছেন। তবে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন তাঁর সহ অভিনেতা তথা শাসক দলের নেতা অভিনেতা দেব (Deb)। এহেন মিঠুন চক্রবর্তীর (Mithun Chakraborty) জনপ্রিয়তাকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে অন্যতম হাতিয়ার করতে চাইছে পদ্ম শিবির (BJP)। ইতিমধ্যেই গ্রাম বাংলায় একপ্রস্ত প্রচার করে ফেলেছেন মিঠুন। আজ, বুধবার থেকে দ্বিতীয় দফার প্রচারে নামবেন তিনি। এদিন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে জনসভা করবেন মহাগুরু। মিঠুনের সঙ্গে থাকবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল সহ অন্য নেতৃবৃন্দ। এদিন এলাকায় প্রতিবাদ মিছিলেও অংশ নেবেন ‘অন্যায় অবিচারে’র নায়ক। পরে যোগ দেবেন ওই জেলারই দলের সাংগঠনিক বৈঠকে। কারণ মিঠন দলের ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্যও বটে।

    পঞ্চায়েত নির্বাচন…

    দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষের পরে পরেই হতে পারে এই নির্বাচন। নানা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ায় এবার রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল বেশ খানিকটা ব্যাকফুটে। তাই এখনই শক্তি বাড়িয়ে নেওয়ার সময়। রাজনৈতিক মহলের মতে, শাসক দল ব্যাকফুটে চলে যাওয়ায় অ্যাডভান্টেজ বিজেপি। এর সঙ্গে ‘মহাগুরু’র ((Mithun Chakraborty)) ইমেজ যোগ হলে বিজেপির জয় হবে অনায়াস। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনের আগে যা পদ্ম শিবিরকে বাড়তি মাইলেজ দেবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুুন: ভোটের আশা না করেই মুসলিমদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়ান! বিজেপি কর্মীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    এই লক্ষ্যেই গত নভেম্বর মাসের আগেও জনসংযোগের লক্ষ্যে মিঠুনকে প্রচারের কাজে লাগিয়েছে বিজেপি। গত ২৩ নভেম্বর থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত মিঠুন দক্ষিণবঙ্গে একাধিক সভা করেছেন। বিজেপির সেই সভাগুলিতে ভিড় ছিল উপচে পড়ার মতো। বিজেপির সভায় ভিড় দেখে চোখ কপালে ওঠে তৃণমূলের। তার পরেই প্রজাপতি সিনেমা নিয়ে তীব্র আক্রমণ শানান তৃণমূল নেতৃত্ব। যার জবাব দিয়েছেন মিঠুনও। বিজেপি সূত্রের খবর, বুধবার বাসন্তীর পর জেলায় জেলায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারের কাজেও লাগানো হবে মিঠুনকে। দিন দুয়েক আগে বঙ্গ বিজেপির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বাংলায় বিজেপি নেতাকর্মীরা যেভাবে লড়ছেন, তাকে উৎসাহিত করেছেন তিনি। বলেছেন, লড়াই চলবে। সেই লড়াইয়ের লক্ষ্যেই কোমর কষে মাঠে নেমে পড়েছেন বিজেপির বঙ্গ বাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Sukanta Majumdar: ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বাংলায়  ২৫টি আসন পাবে বিজেপি! দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ২৫টি আসন পাবে বিজেপি! দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আর বাকি ৪০০ দিন। বছর ঘুরলেই বাজবে লোকসভা নির্বাচনের দামামা। তার আগে দিল্লিতে দলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক শেষে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানিয়ে দিলেন, ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় অন্তত ২৫টি আসন পাবে বিজেপি। 

    ২৫ টি আসনের ঘোষণা

    সুকান্তের দাবি, ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে বিজেপি ২০১৯-এর থেকে বেশি আসন পাবে। তিনি বলেন, “২০১৯-এর নির্বাচনে আমরা অনেক ভালো ফল করেছিলাম। এবার তার থেকেও ভালো ফল করব। ২০১৯-এর নির্বাচনে বিজেপি বাংলায় ১৮টি আসনে জিতেছিল। ২ থেকে বেড়ে ১৮ হয়েছিল।” তাঁর কথায়, এবার ২৫-এর কাছাকাছি পৌঁছবে বিজেপির আসন, এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত।

    প্রসঙ্গত, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিপুল আসন নিয়ে কেন্দ্রে ক্ষমতায় এসেছিল। একাই বিজেপি পেরিয়ে গিয়েছিল ৩০০ আসনের গণ্ডি। বিরোধীরা কেউ ধরা-ছোঁয়ার মধ্যে ছিল না। এবার বিজেপি ২০১৯-এর ফলাফলকেও টপকে যাবে বলে দাবি করছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ২০১৪ সালে প্রথম বার দিল্লির মসনদে বসেছিলেন মোদি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছেন নরেন্দ্র মোদি। এ বার লক্ষ্য ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। ‘হ্যাটট্রিক’ করতে মরিয়া বিজেপি। দলীয় সূত্রে খবর, দেশ জুড়ে মোট ১৬০টি লোকসভা আসনকে চিহ্নিত করেছেন মোদি, শাহ, নড্ডারা। সেই আসনগুলির জন্য নেওয়া হচ্ছে বিশেষ কৌশল। প্রচারে ঝড় তুলতে খতিয়ে দেখা হচ্ছে সমস্ত দিক।

    আরও পড়ুুন: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    সুকান্তের যুক্তি

    এই আবহেই সুকান্ত মজুমদার দাবি করেন বাংলায় ২৫টি আসন পাবে বিজেপি। তাঁর যুক্তি, আগে বাংলায় ১০ থেকে ১১ শতাংশ ভোট পেত বিজেপি। এখন সেই ভোটের হার বেড়ে হয়েছে ৩৯ থেকে প্রায় ৪০ শতাংশ। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ঝুলিতে ২ কোটি ৩০ লক্ষ ভোট এসেছিল বলে দাবি করেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি।  তিনি আরও বলেন, “২০১৪ সালের আগে আমাদের দল রাজ্যে সেভাবে দাগ কাটতে পারেনি। তবে তারপর থেকে আমাদের ভোট বেড়েছে জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে।” জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে প্রত্য়েক বিজেপি নেতা তাঁদের বক্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের নাম উল্লেখ করেছেন বলে দাবি করেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ” পশ্চিমবঙ্গে জয় পেতে প্রত্যেক নেতাই সংকল্পবদ্ধ। “

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Microsoft Layoffs: ফের গণ ছাঁটাই! আজই ১১ হাজার কর্মী বরখাস্ত করতে চলেছে মাইক্রোসফট?

    Microsoft Layoffs: ফের গণ ছাঁটাই! আজই ১১ হাজার কর্মী বরখাস্ত করতে চলেছে মাইক্রোসফট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটার, মেটা, অ্যামাজনের পর এবার মাইক্রোসফট। এই সংস্থাগুলি সম্প্রতি বিপুল সংখ্যায় কর্মী ছাঁটাই করেছে। এবারে একই পথে হাঁটতে চলেছে মাইক্রোসফটও। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আজ, বুধবার প্রায় হাজার কর্মী বরখাস্ত করা হবে। গতবছর থেকেই হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হেঁটেছে মার্কিন বহুজাতিক সংস্থাটি। জানা গিয়েছে, আগামী দিনে এই সংস্থাটি প্রায় ১১ হাজারের মত কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে। মাইক্রোসফটের হিউম্যান রিসোর্চ ও ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট থেকেই আজ বেশিরভাগ কর্মী বরখাস্ত করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    মোট কর্মীর ৫ শতাংশ ছাঁটাইয়ের পথে বিল গেটস

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, কর্মী ছাঁটাইয়ের ফলে কাজের জায়গায় নেই অর্ধেক কর্মীও। যারা আছেন তাঁরাও বেশিরভাগই ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ (Work From Home) কাজ করছেন। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালের জুন মাসে বেলভিউয়ের ২৬ তলা সিটি সেন্টার প্লাজার অফিসের লিজ আরও বাড়ানো হবে না বলে এখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে মাইক্রোসফট। আবার এরই মধ্যে প্রকাশ্যে এসেছে টেকনোলজি জায়েন্ট সংস্থাটি প্মোট কর্মীর প্রায় ৫ শতাংশ ছাঁটাই করতে চলেছে। অর্থাৎ প্রায় ১১ হাজার কর্মী বরখাস্ত হতে চলেছে চলতি বছরেই।

    আরও পড়ুন: চলতি মাসেই ফের কর্মী ছাঁটাই করবে আমাজন, এই দফায় কত জানেন?

    রিপোর্ট অনুযায়ী, গত বছরের জুন মাস পর্যন্ত এই সংস্থায় বিশ্বব্যাপী ২ লক্ষ ২১ হাজার কর্মী রয়েছে, এর মধ্যে আমেরিকাতেই রয়েছেন ১ লক্ষ ২২ হাজার জন কর্মী। গতবছরের জুলাই মাসেও হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হেঁটেছিল মার্কিন বহুজাতিক সংস্থাটি। অর্থাৎ মোট কর্মীর ১ শতাংশ বরখাস্ত করা হয়েছিল।

    উল্লেখ্য, এর আগে গতবছর নভেম্বরে প্রায় ১১,০০০ কর্মীকে একধাক্কায় ছাঁটাই করা হয়েছে মেটার তরফে। মেটা-র ১৮ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম এত বড় সংখ্যক ছাঁটাই ঘোষিত হয়। মুদ্রাস্ফীতি, বিশাল ক্ষতির কারণে এই পদক্ষেপ করেছিল সংস্থা।

    কেন এই পদক্ষেপ?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, মন্দার আশঙ্কার জেরেই একই পদক্ষেপ নিয়েছে বিশ্বের অন্যতম বড় সংস্থা মাইক্রোসফটও। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে জানা গিয়েছে, পার্সোনাল কম্পিউটার মার্কেটে কয়েক চতুর্থাংশ উইন্ডোজ এবং ডিভাইসের বিক্রিতে ক্ষতির পর মাইক্রোসফট তার ক্লাউড ইউনিট অ্যাজুরের গ্রোথ রেট বজায় রাখার জন্য আর্থিক চাপের মধ্যে রয়েছে। ফলে মাইক্রোসফটের পরিকল্পনা চূড়ান্ত হলে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা আসতে পারে ২৪ জানুয়ারির আগেই। ওই দিনই কোম্পানির আর্থিক অবস্থার বিষয়ে জানাবেন মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই সত্য নাদেলা এক সাক্ষাৎকারে সতর্ক করেছিলেন যে, আগামী দু’বছর মাইক্রোসফটের জন্য খুব চ্যালেঞ্জিং হতে চলেছে। আj এরপরেই এই গণ ছাঁটাইয়ের খবর প্রকাশ্যে এল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Accident: রেফার চক্রে ঘুরপাক! ৩ সরকারি হাসপাতাল ঘুরে মৃত্যু যুবকের, কাঠগড়ায় পরিষেবা

    Accident: রেফার চক্রে ঘুরপাক! ৩ সরকারি হাসপাতাল ঘুরে মৃত্যু যুবকের, কাঠগড়ায় পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেফারের গেরোয় পড়ে আবারও ২৬ বছরের যুবকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটল এ রাজ্যে। মৃতের নাম মেঘনাথ চন্দ্র। জানা যাচ্ছে যে রোগীর পরিবার মেঘনাথকে নিয়ে একের পর এক হাসপাতালে ঘুরছিলেন কিন্তু কোথাও ভর্তি হতে না পেরে শেষ পর্যন্ত ভোরবেলায় এনআরএস হাসপাতালে মৃত্যু হয় যুবকের।

    কী বলছেন পরিবারের লোক

    মর্মান্তিক এই ঘটনায় ক্ষোভ উগরে দিয়েছে যুবকের পরিবারের লোক। তাঁরা বলেন, চিকিৎসাক্ষেত্রে এমন গুরুত্বহীনতার জন্য একজনের প্রাণ চলে গেল আর কবে টনক নড়বে? 
    পরিবার সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে যে মেঘনাথ চন্দ্র একজন উঠতি ফুটবলার ছিলেন এবং নিয়মিতভাবে মাঠে যেতেন প্র্যাকটিস করতে। কয়েকদিন আগে অনুশীলনের সময় কুঁচকিতে চোট লাগে, ঘটনাক্রমে ওই একই জায়গায় ক’দিন আগেই তিনি বাইক থেকে পড়ে গিয়ে (Accident) আঘাত পান। এরপর থেকেই নাকি চরম যন্ত্রণার মধ্যে ছিলেন ওই যুবক। বাধ্য হয়ে পরিবারের লোকেরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নেন। 

    অসুস্থ যুবকের ঠাঁই হয়নি কোনও হাসপাতালে

    এদিন সন্ধ্যা বেলায় মেঘনাথকে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে নিয়ে ছুটে বেড়ালেও কোথাও একটি বেড জোগাড় করা করা যায়নি, এমনটাই বলছেন পরিবারের লোকেরা।  প্রথমে বাঙ্গুরে নিয়ে যাওয়া হয় ওই যুবককে। সেখান থেকে এসএসকেএম, তারপর চিত্তরঞ্জন। কিন্তু ঠাঁই হয়নি কোথাও। এভাবেই ঘুরপাক খেতে থাকেন অসুস্থ যুবক। অবশেষে আজকে ভোরে মৃত্যু হয় ওই যুবকের। 

    কী বলছেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা

    এই ঘটনায় রাজ্যের চিকিৎসা পরিষেবায় গাফিলতির অভিযোগ তুলেছে মৃত মেঘনাদের পরিবার এবং তার প্রতিবেশীরা। এ ব্যাপারে এক স্বাস্থ্য অধিকর্তা বলেন রোগীকে প্রাথমিক পরিষেবা এবং চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে কিনা তা আমরা খতিয়ে দেখছি। তিনটি হাসপাতাল থেকেই রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে, যেগুলিতে তাকে ভর্তি নেওয়া হয়নি। রোগীর আঘাতের মাত্রা কতটা ছিল তা খতিয়ে দেখা হয়েছে। ময়নাতদন্তে রিপোর্টও খতিয়ে দেখা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Test Paper Controversy: ‘মানচিত্রে আজাদ কাশ্মীর চিহ্নিত করো’!, পর্ষদের মাধ্যমিক টেস্ট পেপারের প্রশ্নে বিতর্ক

    Test Paper Controversy: ‘মানচিত্রে আজাদ কাশ্মীর চিহ্নিত করো’!, পর্ষদের মাধ্যমিক টেস্ট পেপারের প্রশ্নে বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমিকের টেস্ট পেপারে ইতিহাসের প্রশ্নপত্রে ‘আজাদ কাশ্মীর’-এর উল্লেখ! ভারতের ম্যাপ পয়েন্টিংয়ে চিহ্নিত করতে বলা হল ‘আজাদ কাশ্মীর’! পাকিস্তানের ভাষা কেন মাধ্যমিকের টেস্ট পেপারে? আর এই নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। এই বিতর্কিত প্রশ্ন নিয়ে সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। ওই টেস্ট পেপার সংশোধন করা হোক, দাবি তাঁর। আবার এই বিষয়টি সামনে আসা মাত্রই এ নিয়ে ট্যুইট করেছেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। ১৩২ নম্বর পাতার ওই অংশের ছবি ট্যুইট করে তিনি লিখেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থন করছে।

    মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রশ্ন নিয়ে তোলপাড় রাজ্য

    বিভিন্ন স্কুলের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নিয়ে সদ্যই প্রকাশিত হয়েছে মাধ্যমিকের টেস্ট পেপার। আর সেই টেস্ট পেপারের এক প্রশ্ন নিয়েই বিতর্ক তুঙ্গে। অভিযোগ, মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির পরীক্ষার্থীদের ভারতের মানচিত্রে ‘আজাদ কাশ্মীর’ চিহ্নিত করতে বলেছে। টেস্ট পেপারে রাখা হয়েছে সেই প্রশ্ন। আজ,মঙ্গলবার সেই প্রশ্নমালা প্রকাশ্যে আসতেই বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    এই নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করেছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। তিনি বলেন, “এ নিয়ে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীকে খোঁজ নিতে হবে। কে বা কারা এর পিছনে রয়েছেন, জানতে হবে। অভিযোগ যদি সত্যি হয়, প্রকাশকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এটি রাজ্যের তোষণ নীতির পরিণাম। এর মধ্যে জাতীয়তাবাদ বিরোধী একটা প্রচ্ছন্ন সুর রয়েছে। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের উৎসাহিত করবে এ সব।” তিনি আরও জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার আলাদা ভাবে স্বাধীন তদন্ত করবে। আবার এই প্রশ্ন নিয়ে মমতার সরকারকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি সাংসদ তথা দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি লেখেন, “বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির সমর্থক হল মমতার সরকার। পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরকে আজাদ কাশ্মীর হিসেবে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে পড়ুয়াদের।”

    মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রতিক্রিয়া

    পর্ষদের এমন প্রশ্ন নিয়ে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে বিভিন্ন মহলে। বিষয়টি নিয়ে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “এটা যখন নজরে এসেছে, আমরা পুরো বিষয়টা জানার চেষ্টা করছি। জেনে নিয়ে বাকি পদক্ষেপ করব। যদি আমরা সংশোধন করতে পারি, তাহলে সংশোধন করব। নাহলে প্রয়োজনীয় তথ্য জানানো যাবে।”  তিনি আরও বলেন, “যাঁরা প্রশ্নপত্র তৈরি করেছেন, তাঁরা কেন এরকম প্রশ্ন রেখেছেন, তা আমরা জানি না। আমরা পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখব এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করব।”

    স্কুলের কী প্রতিক্রিয়া?

    প্রশ্ন নিয়ে বিতর্ক শুরু হলে মালদহের সেই স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ থেকে যোগাযোগ করা হয়। ‘আজাদ কাশ্মীর’ নিয়ে তাঁরা কোনও ভুল করেননি বলেই দাবি করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের প্রধান শিক্ষক স্বামী তপহারানন্দ মহারাজ বলেন, “আমাদের প্রশ্নপত্র নিয়ে একটা বিতর্ক হয়েছে। যিনি প্রশ্নপত্রটি করেছেন তাঁর সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। তিনি যেটা বলেছেন, সেটাই আমি বলছি। এখানে বইতে যে তথ্য রয়েছে সেই তথ্যই প্রশ্নপত্রে তুলে ধরা হয়েছে। যে প্রশ্নটা নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে, সেটি ইতিহাসের একটা অংশ। সিলেবাস থেকেই প্রশ্ন তুলে ধরা হয়েছে। সরকারি বইতে ওরকম ধরণের উল্লেখ আছে। পরীক্ষায় ম্যাপ পয়েন্টিং থাকে। সেখানে এমন একটা জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে, সেই জায়গাটাকে ভারত সরকার মান্যতা দেয় না। ‘আজাদ কাশ্মীর’টা কিন্তু পাঠ্যপুস্তক থেকেই উল্লেখ করা হয়েছে।”

    তবে এখানেই বিতর্ক থামছে না। কীভাবে এই রকম একটি স্পর্শকাতর ও বিতর্কিত শব্দ পর্ষদের মাধ্যমিক টেস্টপেপারে জায়গা পেল ও তা নিয়ে কী পদক্ষেপ নিতে চলেছে পর্ষদ, সেটিই এখন দেখার। 

  • Rafale: শুরু ফ্রান্স-ভারত যৌথ নৌ মহড়া, নৌবাহিনীর জন্য রাফাল-এম যুদ্ধবিমানই পছন্দ ভারতের?

    Rafale: শুরু ফ্রান্স-ভারত যৌথ নৌ মহড়া, নৌবাহিনীর জন্য রাফাল-এম যুদ্ধবিমানই পছন্দ ভারতের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌসেনায় যুক্ত হচ্ছে রাফাল ফাইটার জেট। আগামী মার্চ মাসেই ভারত সফরে আসার কথা রয়েছে ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁর। প্রতিরক্ষা সূত্রে খবর,তখনই নৌসেনার জন্য রাফাল কেনার চুক্তি স্বাক্ষর করবে দুই দেশ। ফ্রান্স থেকে অন্তত ২৬টি রাফাল জেট কিনবে ভারত। এর আগেই সোমবার থেকে ভারতীয় ও ফ্রান্স নৌবাহিনীর মধ্যে ২১তম দ্বিপাক্ষিক নৌ মহড়া (Naval Exercise) শুরু হয়েছে।

    ফ্রান্স-ভারত যৌথ নৌ মহড়া

    নৌসেনা সূত্রে খবর, ফ্রান্স ও ভারতের যৌথ নৌ মহড়া পশ্চিম সমুদ্র তীরে শুরু হয়েছে। ১৯৯৩ সাল থেকে এই মহড়া প্রথম হয়েছিল। ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত সম্পর্কের সাক্ষর এই দ্বিপাক্ষিক মহড়ার নাম ২০০১ সালে ‘বরুণ’ রাখা হয়েছিল। এই মহড়ায় দেশীয় গাইডেড মিসাইল স্টিলথ ডেস্ট্রয়ার আইএনএস চেন্নাই, গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট আইএনএস তেগ, মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফ্ট পি-৮আই এবং ডর্নিয়ার ও মিগ২৯ কে যুদ্ধবিমান অংশ নেবে। অন্যদিকে, ফ্রান্স নৌবাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করবে বিমানবাহী বাহক চার্লস ডি গল, এফএস ফোরবিন এবং প্রোভেন্স,সহায়ক জাহাজ এফএস মার্নে এবং সামুদ্রিক টহল বিমান আটলান্টিক। ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুশীলন চলবে। 

    আরও পড়ুন: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    ফরাসি রাফালই পছন্দ

    নৌসেনার মতে, মার্কিন যুদ্ধবিমান এফ/এ-১৮ সুপার হর্নেট জেট নয় ফরাসি রাফালই তাদের চাহিদা পূরণে অনেক বড় ভূমিকা নেবে। নৌসেনা এখন রুশ ফাইটার জেট মিগ-২৯কে এবং মিগ-২৯কেইউবি যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করে। বিমানগুলি পুরোনো হয়ে যাওয়ায়, সব মিলিয়ে মোট ৪৩টি মিগ যুদ্ধবিমানকে বসিয়ে দিতে চায় নৌবাহিনী। এর বদলে অত্যাধুনিক জেট বিমান কিনতে চেয়েছিল নৌসেনা। বেশ কয়েকটি দেশের তৈরি যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা হয়। শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত দৌড়ে ছিল রাফাল এম এবং এফ-১৮ যুদ্ধবিমান। ফরাসী নৌবাহিনী বর্তমানে ২৪০টি রাফাল এম যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • KLO Chief: জল্পনার অবসান! অবশেষে আত্মসমর্পণ করলেন কেএলও প্রধান জীবন সিংহ

    KLO Chief: জল্পনার অবসান! অবশেষে আত্মসমর্পণ করলেন কেএলও প্রধান জীবন সিংহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে আত্মসমর্পণ করলেন কেএলও বা কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশনের প্রধান জীবন সিংহ (KLO Chief)। নাগাল্যান্ডের মন জেলায় নয়া বস্তি এলাকায় আত্মসমর্পণ করেন কেএলও নেতা তিমির দাস ওরফে জীবন সিংহ। শুধুমাত্র কেএলও নেতা জীবন সিংহ নন, তাঁর সঙ্গে মোট ৬ জন আত্মসমর্পণ করেছেন বলে খবর। গত ১৩ জানুয়ারি তিনি নাগাল্যান্ডে অসম রাইফেলসের কাছে ধরা দেন বলে জানা গিয়েছে। জানা যাচ্ছে, তাঁদের সবাইকে অসমে নিয়ে গিয়ে রাখা হবে। আপাতত, কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে রয়েছেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর, জীবন ও তাঁর অনুগামীদের আত্মসমর্পণে বড় ভূমিকা রয়েছে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার।

    আত্মসমর্পণ কেএলও নেতা ও তাঁর ৬ অনুগামীর

    কয়েক দিন আগে থেকেই জোর জল্পনা ছিল। অবশেষে সমস্ত জল্পনার অবসান ঘটিয়ে সামনে এল বড় খবর। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে যে, উত্তরবঙ্গে সক্রিয় জঙ্গি সংগঠন কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন (কেএলও)-এর প্রধান জীবন সিংহ ছ’জন অনুগামীকে নিয়ে নাগাল্যান্ডের মন জেলার মায়ানমার সীমান্ত লাগোয়া নয়াবস্তি এলাকায় আত্মসমর্পণ করেছেন।

    প্রসঙ্গত, জলপাইগুড়ির কুমারগ্রামের বাসিন্দা ছিলেন জীবন। ১৯৯৫ সালে তৈরি হয় কেএলও তথা ‘কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন’। রাজবংশীদের জন্য পৃথক রাজ্যের দাবি জানাতে দেখা গিয়েছে কামতাপুরীদের। বাংলা ও অসমের বিক্ষিপ্ত অংশকে জুড়ে এই রাজ্য গঠনের দাবি দীর্ঘদিন ধরেই জানাচ্ছেন তাঁরা। কখনও উত্তরবঙ্গ, কখনও অসম, কখনও বা দেশের বাইরে থেকেও এই বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে নেতৃত্ব দিয়েছেন জীবন সিংহ। কয়েকদিন আগেও জীবন সিংহকে দাবি করতে দেখা গিয়েছিল, তাঁদের দীর্ঘদিনের দাবি শীঘ্রই পূরণ হতে চলেছে। এই নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু এর পরেই আজ তাঁর আত্মসমর্পণের কথা প্রকাশ্যে এল।

    আরও পড়ুন: বিজেপির সভাপতি পদে বহাল রইলেন নাড্ডাই, শাহি ঘোষণার কারণ জানেন?

    জীবনের আত্মসমর্পণে অসম মুখ্যমন্ত্রীর অবদান

    জানা গিয়েছে, জীবন ও তাঁর অনুগামীদের আত্মসমর্পণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার। অসমের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা হিমন্ত গত এক বছর ধরেই শান্তি ফেরাতে কেএলও নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছিলেন। আত্মসমর্পণকারী কেএলও নেতাদের সঙ্গে শীঘ্রই অসমে শান্তি আলোচনা শুরু হবে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দফতরের একটি সূত্রের দাবি, জীবন ভারতে ফিরতে তৈরি- এই বার্তা পাঠানোর পরেই, অসম রাইফেলসের দল নাগাল্যান্ডের মন জেলায় পৌঁছে যায়। আর ওই এলাকাতেই অসম রাইফেলসের সামনে জীবনদের আত্মসমর্পণ করানো হয়।

    প্রসঙ্গত, পৃথক কামতাপুর গড়ার দাবিতে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘ দিন ধরেই সন্ত্রাস ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে কেএলওর বিরুদ্ধে। ২০০৩ সালে আলিপুরদুয়ার লাগোয়া ভুটানের জঙ্গলে ঘাঁটি গড়ে বসা কেএলও এবং তার সহযোগী সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে ‘অপারেশন অল ক্লিয়ার’ এবং ‘অপারেশন ফ্ল্যাশ আউট’ চালিয়েছিল ভারত ও ভুটান সেনা। আগেই জীবনের বোন, ভগ্নীপতি, সহ-সভাপতি হর্ষবর্ধন, সেনাধ্যক্ষ টম অধিকারী, কৈলাশ কোচের মত কেএলও-র শীর্ষ নেতারা আত্মসমর্পণ করেন। কিন্তু জীবন মায়ানমারে পালিয়ে গিয়ে নাগা জঙ্গিগোষ্ঠী এনএসসিএন (খাপলাং)-এর শিবিরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এর পর তাঁর আত্মসমর্পণের কথা প্রকাশ্যে এল। ফলে এখন প্রশ্নে উঠছে যে, এবার কি অস্ত্র ছেড়ে সাধারণ জীবনে ফিরতে চাইছেন তিনি?

  • Justice Rajasekhar Mantha: হাইকোর্ট চত্বরে মিটিং-মিছিলে ‘না’, গুচ্ছ নির্দেশিকা বৃহত্তর বেঞ্চের

    Justice Rajasekhar Mantha: হাইকোর্ট চত্বরে মিটিং-মিছিলে ‘না’, গুচ্ছ নির্দেশিকা বৃহত্তর বেঞ্চের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) চত্বরে করা যাবে না মিটিং-মিছিল। সাঁটানো যাবে না পোস্টারও। মঙ্গলবার এই মর্মে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের তিন সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চ। কেবল তাই নয়, এই নির্দেশ কার্যকর করার ভার দেওয়া হয়েছে হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের ওপর।

    বিচারপতি মান্থা…

    গত সোমবার থেকে বিচারপতি মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন আইনীজীবীদের একাংশ। পরে বার কাউন্সিলের একাংশও বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কটের ডাক দেন। এই সোমবারও মান্থার এজলাসে উপস্থিত হননি আইনজীবীদের একাংশ। তাই থমকে গিয়েছে বহু মামলার শুনানি। বিচারপতি মান্থার বিরুদ্ধে যেভাবে হাইকোর্টে আইনজীবীদের বিক্ষোভ, বয়কট হয় এবং পোস্টার সাঁটানো হয়, তার সমালোচনা করেন বহু আইনজ্ঞ। মঙ্গলবার মামলাটি ওঠে হাইকোর্টের বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম, বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় এবং বিচারপতি চিত্তরঞ্জন দাশের বৃহত্তর বেঞ্চে। বেঞ্চ (Justice Rajasekhar Mantha) মামলাটির শুনানিতে বলে, খবর কাগজে পড়লাম যে কোর্ট চত্বরে প্রতিবাদ করা হয়েছে। তিনজন আইনজীবীকে দেখেছি প্ল্যাকার্ড নিয়ে। এটা ঠিক নয়। সবার আগে এটাই আপাতত মাথায় রাখা দরকার।

    এদিন বেঞ্চ গুচ্ছ নির্দেশ দিয়েছে। নির্দেশে বলা হয়েছে, হাইকোর্ট চত্বরে কোনও মিটিং-মিছিল করা যাবে না। পোস্টারও মারা যাবে না। এই নির্দেশ কার্যকর করার ভার দেওয়া হয়েছে হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের ওপর। কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে রিপোর্ট দিয়ে জানাতে হবে বিচারপতির বাড়ির সামনে পোস্টার মারার ঘটনায় তদন্ত কত দূর। ২ ফেব্রুয়ারি মামলার শুনানি। তার আগে লেক থানা এবং কলকাতা হাইকোর্টের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার অফ পুলিশের কাছে রিপোর্ট তলব।

    বিচারপতি মান্থার এজলাসের সামনে ৯ জানুয়ারির ঘটনায় সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে কিনা, তা জানতে তলব করা হয় রেজিস্ট্রার জেনারেলকে। তিনি জানিয়েছেন, ৯, ১০ ও ১১ জানুয়ারির ফুটেজ চেয়ে আবেদন জানানো হয়েছে। সিসিটিভির ফুটেজ এবং স্টিল ছবি সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। বিচারপতির মান্থার বাড়ির সামনে পোস্টারিংয়ের ঘটনায় লেক থানার পুলিশকে তদন্তের যাবতীয় রিপোর্ট আদালতে জমা দিতে হবে। হাইকোর্ট চত্বর ও বিচারপতির বাড়ির সামনে যে পোস্টার লাগানো হয়েছিল, সেসব কোথায় ছাপানো হয়েছে, কারা সেগুলি লাগিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তাও রিপোর্ট আকারে দিতে হবে পুলিশকে।

     

     

LinkedIn
Share