Blog

  • Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছয় রাজ্যের সাতটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (Bye Elections) হয়েছিল বৃহস্পতিবার। রবিরার সকাল আটটায় শুরু হয় ফল গণনা। এদিন বেলা আড়াইটা পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, সাতটি আসনের মধ্যে বিজেপি (BJP) জয়ী হয়েছে চারটিতে। একটি আসনে জয়ী হয়েছে লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD)। একটি আসনের রাশ গিয়েছে শিবসেনার (Shiv Sena) হাতে। কংগ্রেসের (Congress) ঝুলি এখনও শূন্য।  

    বৃহস্পতিবার যে রাজ্যগুলিতে ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এই ছয় রাজ্যের যে আসনগুলিতে এদিন ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগর। বিহারের দুটি আসন মোকামা এবং গোপালগঞ্জেও হয়েছে উপনির্বাচন। যে সাতটি আসনের ভোট গণনা চলছে, তার মধ্যে বিজেপির দখলে ছিল তিনটি। কংগ্রেসের দখলে ছিল দুটি আসন। শিবসেনা এবং আরজেডির হাতে ছিল একটি করে আসনের রশি।

    এদিন বেলা আড়াইটে নাগাদ পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, বিহারের গোপালগঞ্জে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থী। হরিয়ানার আনন্দপুরেও জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রানাথ কেন্দ্রেও জয়ী হয়েছে মোদি-অমিত শাহের দল। আদমপুর বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন বিজেপির ভব্যা বিষ্ণোই। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের জয়প্রকাশকে প্রায় ১৬ হাজার ভোটে হারিয়েছেন তিনি। গত ৬৮ বছর ধরে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়ে আসছে বিষ্ণোই পরিবারই। একটি আসনে জয়ী হয়েছেন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীর প্রার্থী রুটুজা লাটকে। আন্ধেরি পূর্ব কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

    এদিকে, বিহারের মোকামা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন আরজেডি প্রার্থী নীলিমা দেবী। এই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তাঁর স্বামী অনন্ত সিং। অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত হওয়ায় বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে যায় তাঁর।  উপনির্বাচনে লালু প্রসাদ যাদবের দল ওই কেন্দ্রে প্রার্থী করে তাঁর স্ত্রী নীলিমাকে। এই কেন্দ্রের রাশ গিয়েছে নীলিমার হাতেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Alia-Ranbir Baby: আলিয়া-রণবীরের জীবনে নতুন অতিথি! কোল আলো করে এল কন্যা সন্তান

    Alia-Ranbir Baby: আলিয়া-রণবীরের জীবনে নতুন অতিথি! কোল আলো করে এল কন্যা সন্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিপাড়ার নতুন বাবা-মা হলেন রণবীর-আলিয়া। তাঁদের জীবনে এল নতুন অতিথি। আলিয়ার কোল আলো করে জন্ম নিল কন্যা সন্তান। নতুন অতিথির আগমনে খুশির জোয়ার ভাট-কাপুর পরিবারে। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুরাগীদের শুভেচ্ছার বন্যা বয়ে চলেছে। 

  • Rajpur-Sonarpur Municipality: তৃণমূলের দুর্নীতির সেই ট্র্যাডিশন, অপসারিত রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ভাইস চেয়্যারম্যান

    Rajpur-Sonarpur Municipality: তৃণমূলের দুর্নীতির সেই ট্র্যাডিশন, অপসারিত রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ভাইস চেয়্যারম্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির অভিযোগে অপসারিত রাজপুর- সোনারপুর পুরসভার (Rajpur- Sonarpur Municipality) উপ প্রধান মোফারজাল হোসেন। বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। শনিবার বিকেল বেলা রাজপুর- সোনারপুর পুরসভার চেয়্যারম্যান পল্লব কুমার দাস এই অপসারণের নোটিস জারি করেছেন। অপসারণের নোটিস প্রত্যেক কাউন্সিলরকে দিয়েও দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ৩,০০০ টাকা মাস মাইনের স্কুলের চাকরিও করেছেন, জানালেন অমিতাভ-কন্যা শ্বেতা

    মোফারজাল হোসেন ওরফে ভুলুর বিরুদ্ধে মিউটেশনের ফাইল বাড়ি নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে বহুবার। মনে করা হচ্ছে ফাইল বাড়ি নিয়ে গিয়ে, কাজ করিয়ে দেওয়ার কথা বলে বাড়িতেই টাকার অনৈতিক লেনদেন সারতেন তিনি। যদিও সেই কারণেই এই অপসারণ কি না সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি। পল্লব কুমার দাসকে এই বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে, তিনি বলেন, ওপর তলা থেকে আদেশ এসেছিল। এর বেশি কিছু জানেন না তিনি।

    এর আগেও এই পুরসভার  ভাইস চেয়্যারম্যানকে অপসারণ করা হয়েছিল। প্রশ্ন উঠছে তাহলে কি দুর্নীতিই তৃণমূল শাসিত এই পঞ্চায়েত-পুরসভাগুলির প্রথা হয়ে দাঁড়িয়েছে? এ তো তৃণমূল জমানায় নতুন কোনও ঘটনা নয়। কিন্তু হঠাৎ দুর্নীতি দমনে তৃণমূলের শীর্ষ মহলে এত সক্রিয়তা কেন? পঞ্চায়েত ভোটের আগে মানুষের আস্থা ফিরে পেতে চাইছে মমতা সরকার? নাকি পুরোটাই ‘গিমিক’! এ নিয়েই এখন জল্পনা তুঙ্গে। 

    মোফারজাল হোসেন সোনারপুর কাউন্সিলরদের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। তাঁর প্রতি আস্থা দেখিয়েছে মমতা প্রশাসনও। প্রথমবার কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পরই তাঁকে উপ প্রধানের পদ দেওয়া হয়। কিন্তু অল্প সময়েই ভেঙে গেল বিশ্বাস। কী এমন হল? তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েই যাচ্ছে। 

    কিন্তু এ ঘটনা নতুন নয়। এর আগে ২০১৯ সালের জুন মাসে রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ভাইস চেয়্যারম্যান শান্তা সরকারকেও সরিয়ে দিয়েছিল তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। তাঁর বিরুদ্ধে কাটমানি নেওয়ার এবং দুর্ব্যবহার করার অভিযোগ ছিল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • North Korea Missile Tests: শান্তি ও নিরাপত্তায় প্রভাব ফেলবে, উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ প্রসঙ্গে বলল ভারত

    North Korea Missile Tests: শান্তি ও নিরাপত্তায় প্রভাব ফেলবে, উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ প্রসঙ্গে বলল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক ধরে পর পর ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করছে উত্তর কোরিয়া (North Korea Missile Tests)। স্বাভাবিকভাবেই কোরিয়া (Korea) উপদ্বীপে বেড়েছে উত্তেজনা। ঘটনার নিন্দে করেছেন রাষ্ট্রসংঘের সিকিউরিটি জেনারেল অ্যান্টোনিও গুতেরেস। পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে আলোচনার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। উত্তর কোরিয়ার ওই ঘটনায় এবার রাষ্ট্রসংঘে (UN) উদ্বেগ প্রকাশ করল ভারতও (India)। ভারতের প্রতিক্রিয়া, শান্তি এবং নিরাপত্তার ওপর প্রভাব ফেলবে। ভারতের বার্তা, আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে হবে।

    রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক কালে ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অফ কোরিয়া যে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে, সেই বিষয়ে আমরা আগেই আমাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছি। নিরাপত্তা পরিষদের ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অফ কোরিয়া সম্পর্কিত প্রস্তাবনা লঙ্ঘন করে এই উৎক্ষেপণগুলি। এই ঘটনা গোটা অঞ্চলের শান্তি ও নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করে। ভারত ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অফ কোরিয়া সংক্রান্ত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনা বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে। তিনি বলেন, পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির বিস্তার উদ্বেগের বিষয়। এগুলি এই অঞ্চলের শান্তি ও নিরাপত্তার ওপর বিরুপ প্রভাব ফেলে। রুচিরা আরও বলেন, কোরিয়া উপদ্বীপে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে আমরা পরমাণু নিরস্ত্রীকণকে সমর্থন করেই যাব। সামগ্রিক স্বার্থেই এটা আমাদের করতে হবে। আমরা এনিয়ে কথাবার্তা চালিয়ে যাব। কূটনৈতিক স্তরেও আলোচনা চলবে। কোরিয়া উপদ্বীপে উত্তেজনা কমাতে এটা আমাদের করতে হবে।

    জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে কুড়িটিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে উত্তর কোরিয়া (North Korea Missile Tests)। এর একটি মিসাইল গিয়ে পড়ে দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূল থেকে মাত্র ৬০ কিলোমিটার দূরে, আন্তর্জাতিক সমুদ্রে। সেটি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছিল। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়া ও আমেরিকার বায়ুসেনার যৌথ মহড়ার বিরোধিতা করে এসেছে উত্তর কোরিয়া। এই আবহে মিসাইল উৎক্ষেপণের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দুই কোরিয়াজুড়ে।

    আরও পড়ুন: তাইওয়ানের চারপাশে ১১টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল চিন, কেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Necrophiliac: শতাধিক শবদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক! আদালতে অপরাধ স্বীকার অভিযুক্তের

    Necrophiliac: শতাধিক শবদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক! আদালতে অপরাধ স্বীকার অভিযুক্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসপাতালের মর্গে ২৩ জন মৃত মহিলাকে যৌন নির্যাতনের কথা স্বীকার করে নিলেন ডেভিড ফুলার (David Fuller)। ৬৮ বছর বয়সী এই ব্রিটিশ নাগরিক জোড়া খুনের অভিযোগেও অভিযুক্ত। বৃহস্পতিবার ক্রয়ডন ক্রাউন কোর্টে ২০০৭ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ১২টি মৃতদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক এবং চারটি পর্নোগ্রাফি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।  

    এছাড়াও ওয়েন্ডি কেনেল (২৫) এবং ক্যারোলিন পিয়ার্স (২০) নামের দুই তরুণীকে ১৯৮৭ সালে কেন্টের টুনব্রিজ ওয়েলস-এ দুটি পৃথক আক্রমণে যৌন নিপীড়নের পরে বেঁধে এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করার অভিযোগ রয়েছে ফুলারের বিরুদ্ধে। জোড়া খুনের অভিযোগে গত বছরই যাবজ্জীবনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তাঁকে। ২০০৮ থেকে নভেম্বর ২০২০-এর মধ্যে মর্গে ৭৮ টি মৃতদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। এর সঙ্গে সম্পর্কিত ৪৪টি অভিযোগ-সহ কেনেল এবং পিয়ার্সকে হত্যার অভিযোগ এবং আরও ৫১টি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ফুলার।         

    ফুলার বর্তমানে বন্ধ কেন্ট ও সাসেক্স হাসপাতাল এবং টুনব্রিজ ওয়েলস হাসপাতালে মৃতদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করার ভিডিও- ও নিজের কাছে রেখেছিলেন। ১৯৮৯ সাল থেকে ফুলার সেখানে ইলেকট্রিশিয়ান হিসাবে কাজ  করতেন। কেন্ট পুলিশ জানিয়েছে, ফুলারের কুকীর্তির বিষয়ে তদন্ত করতে গিয়ে জানা যায় মোট ১০১ মৃতদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছিলেন ফুলার। বাকি ২৩ জনের বিষয়ে তদন্ত চলছে। এদের সবাই- ই মৃত। এবং প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা। দশজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।   

     

    আরও পড়ুন: বন্ধ ১০০ দিনের প্রকল্পের টাকা, নেই বিকল্প কাজ, পঞ্চায়েত ভোটের মুখে সঙ্কটে রাজ্য

    জাস্টিস চিমা-গ্রুব জানান, ফুলার, এইচএমপি ফ্রাঙ্কল্যান্ড থেকে ভিডিও কলের মাধ্যমে আদালতে হাজির হন। এরপর তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হতে হবে। প্রসিকিউটর মাইকেল বিসগ্রোভ বলেন, “নির্যাতিতাদের ব্যক্তিগত বক্তব্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।” 

    জানা গিয়েছে নেক্রোফিলিয়া নামের এক বিরল মানসিক বিকারের শিকার ডেভিড। এই মানসিক বিকারে মানুষের শব দেহের সঙ্গে সঙ্গমের ইচ্ছে জাগে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Tapas Mondal: “যা বলার সব ইডিকে বলেছি…”, কী বললেন মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল?

    Tapas Mondal: “যা বলার সব ইডিকে বলেছি…”, কী বললেন মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ১২ ঘণ্টা ইডির (ED) দফতরে ছিলেন তাপস মণ্ডল (Tapas Mondal)। তিনি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ। বৃহস্পতিবার রাত বারোটা নাগাদ ইডি দফতর থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন, যা বলার সব ইডিকে বলেছি। সব হিসেব মিলিয়ে দিয়েছি।

    ডিএলএড (DLED) কোর্সে ভর্তির জন্য পড়ুয়াদের কাছ থেকে প্রায় ২১ কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন তাপস (Tapas Mondal)। তাঁর আরও অভিযোগ, টাকা সংগ্রহ করতেন মানিকের লোক। এই মামলায় তাপসকে প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, টানা জেরায় সব বলে দেন তাপস। জানিয়ে দেন, ২০১৮ সাল থেকে ২০২২ পর্যন্ত মোট ৪১ হাজার পড়ুয়ার কাছ থেকে অফলাইনে ভর্তির জন্য টাকা নেওয়া হয়েছে। পুরো টাকাটাই গিয়েছে পলাশিপাড়ার বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের কাছে। বুধবার সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বের হওয়ার পর তিনি দাবি করেছিলেন, বৃহস্পতিবার ইডি দফতরে হাজিরা দিয়ে হিসেব দেবেন ওই ২১ কোটি টাকার।

    আরও পড়ুন: ‘‘সব বলে এসেছি…’’, ইডি-র সামনে কোন কোন সত্যের খোলসা করলেন কেষ্ট-কন্যা?

    এদিন তাপস (Tapas Mondal) বলেন, পর্ষদের সভাপতি ছিলেন উনি। স্বাভাবিকভাবেই উনি সব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কোনও অনিয়ম হয়েছে কিনা, তা বলতে পারবে বোর্ড। তাপসের দাবি, তাঁর মহিষবাথানের অফিসে টাকার লেনদেন হয়েছে। তাপসের (Tapas Mondal) দাবি, ২০১৮ সাল থেকে ডিএলএড কলেজে অনলাইন ভর্তি শেষ হওয়ার পর দেখা যায় অনেক আসন ফাঁকা পড়ে রয়েছে। এনিয়ে মানিকের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তখনই সিদ্ধান্ত হয়, পড়ুয়াদের কাছ থেকে লেট ফি বাবদ নগদ পাঁচ হাজার করে টাকা নিয়ে অফলাইনে রেজিস্ট্রেশন করানো হবে।

    এদিকে, মানিককে আরও একটা সুযোগ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানান, পর্ষদের সভাপতি পদ থেকে অপসারণের যে রায় দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট, তার বিরুদ্ধে আত্মপক্ষ সমর্থন করে হলফনামা জমা দিতে পারবেন মানিক। ১৮ নভেম্বর আদালতে নিজের বক্তব্য জানাতে পারবেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • The Kerala Story Teaser: কেরলে ৩২ হাজার মহিলার ধর্মান্তকরণ ও আইসিসে যোগদানের কথা বলবে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’

    The Kerala Story Teaser: কেরলে ৩২ হাজার মহিলার ধর্মান্তকরণ ও আইসিসে যোগদানের কথা বলবে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩ নভেম্বর মুক্তি পেয়েছে, ‘দ্য কেরালা স্টোরি’- এর টিজার (The Kerala Story Teaser)। টিজার প্রকাশ্যে আসতেই উত্তাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া। টিজারে তুলে ধরা হয়েছে কেরলে ৩২,০০০ মহিলার ধর্মান্তকরণের গল্প। আর এই  নিয়েই দুভাগে বিভক্ত হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া। টিজারে দাবি করা হয়েছে, এই ৩২,০০০ মহিলা কুখ্যাত উগ্রপন্থী দল আইএসআইএস- এ যোগ দিয়ে নিজেদের জীবন উগ্রপন্থী হিসেবে অতিবাহিত করেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘সব বলে এসেছি…’’, ইডি-র সামনে কোন কোন সত্যের খোলসা করলেন কেষ্ট-কন্যা?

    বিপুল অম্রুতলাল শাহের তত্ত্বাবধানে এই ছবিটি পরিচালনা করেছেন সুদীপ্ত সেন। ছবিটির প্রোডাকশন হাউসের ইউটিউব পেজে প্রথম ছবিটির টিজারটি শেয়ার করা হয়েছে। কেরলের মহিলাদের গল্প তুলে ধরা হয়েছে এই ছবিতে। দাবি করা হয়েছে, রীতিমতো অপহরণ করে আইএসআইএস এবং অন্যান্য ইসলামিক অঞ্চলে পাচার করা হয় এবং কঠোর প্রশিক্ষণ দিয়ে উগ্রপন্থী বানানো হয় তাঁদের। ছবিটির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “কেরলের এই সকল উগ্রপন্থী নারীদের বেদনার পেছনের সত্যতা তুলে ধরা হবে।” 

     

     

    কাহিনীতে দেখানো হয়েছে যে, কী ভাবে কেরলের থেকে মহিলাদের পাচার করা হয়েছিল। এই ছবিটিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন, জনপ্রিয় অভিনেত্রী আদা শর্মা (Adah Sharma)। যে চরিত্রে অভিনয় করেছেন, তিনি একজন নার্স হতে চেয়েছিলেন কিন্তু তাঁকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে আইএসআইএস সন্ত্রাসী হিসেবে আফগানিস্তানে জেলে পাঠানো হয়। সেই গল্পই বলবে এই ছবি।

    এই টিজার নিয়েই বিভক্ত হয়েছে ট্যুইটার। কেউ প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন, কেউ আবার সমালোচনায় সরব হয়েছেন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • WB Medical Council: মমতাকে সারদা মা বলার ‘পুরস্কার’ নির্মল মাজির, রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলে ছাপ্পা ভোট নিয়ে আদালতে বিরোধী শিবির 

    WB Medical Council: মমতাকে সারদা মা বলার ‘পুরস্কার’ নির্মল মাজির, রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলে ছাপ্পা ভোট নিয়ে আদালতে বিরোধী শিবির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাময়িক দূরত্ব তৈরির ‘নাটকে’ আপাতত ইতি। ‘পুরস্কার’ পেয়ে গেলেন রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। নির্মল মাজিকে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের মনোনীত সদস্য করার সিদ্ধান্তকে এমনি ব্যাখ্যা করছেন রাজ্যের চিকিৎসকদের একাংশ। রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল গঠনে (WB Medical Council) বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না। কাউন্সিলের নির্বাচনে ছাপ্পা ভোট, ব্যালট চুরি, এমনকি বিরোধী প্রার্থী চিকিৎসক অর্জুন দাশগুপ্তের নাম ব্যালট থেকে কারচুপি করে বাদ দেওয়ার মতো একাধিক অভিযোগ উঠে। আদালতের নির্দেশ অমান্য করে ভোট গণনার দিন, একটানা গণনা না করে, সাত ঘণ্টার বিরতি নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এর মধ্যেই রাজ্য সরকারের নতুন বিজ্ঞপ্তিতে সেই বিতর্ক আরও দানা বাঁধে। 

    রাজ্য সরকার বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানায়, নতুন কাউন্সিলে নির্বাচিত প্রতিনিধি ছাড়াও সরকার মনোনীত প্রতিনিধি থাকছেন। আর সেই মনোনীত প্রতিনিধি তালিকায় রয়েছেন নির্মল মাজি।তৃণমূলের বিধায়ক নির্মল মাজির বিরুদ্ধে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে জীবনদায়ী ইঞ্জেকশন চুরির অভিযোগ উঠেছিল কয়েক মাস আগে। তারপরেই নির্মল বাবু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মা সারদা-র সঙ্গে তুলনা করেন মালদা মেডিক্যাল কলেজের এক সভায়। সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই বিতর্ক অন্য মাত্রা নেয়। সাময়িকভাবে নির্মল বাবুর সঙ্গে দূরত্ব তৈরির চেষ্টা করে তৃণমূল। তাকে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের নির্বাচনে প্রার্থী হতেও নিষেধ করা হয়। 

    আরও পড়ুন: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    যদিও এই সবটাই লোক দেখানো বলে মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। কালীপুজোর রাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতেও নির্মল মাজি উপস্থিত ছিলেন। আর তারপরেই রাজ্য সরকারের মনোনীত প্রতিনিধি হিসেবে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলে জায়গা করে নেন নির্মল মাজি। অস্বচ্ছ নির্বাচনের অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচনের বিরোধী শিবির জয়েন্ট ডক্টর্স প্ল্যাটফর্ম। রাজ্যের শাসক দলের মদতে পেশি শক্তির জোরে মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচন হয়েছে বলেই অভিযোগ তুলেছে বিরোধী শিবির। অধিকাংশ মেডিক্যাল কলেজে ব্যালট পৌঁছায়নি। চিকিৎসকেরা নিজেদের ভোট, নিজেরা দিতে পারেননি। এমনকি জাল ব্যালটের অভিযোগ করেছেন বিরোধী শিবিরের চিকিৎসকেরা। 

    ভোট গণনার দিন জাল ব্যালটের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই গণনা কেন্দ্র থেকে বিরোধীদের বের করে দেওয়া হয়। অভিযোগ, রিটার্নিং অফিসারকে নিয়ে শাসক দলের প্রতিনিধিরা কয়েক ঘণ্টা বন্ধ করে মিটিং করেন। আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও একটানা গণনা প্রক্রিয়া চলে না। গণনায় বিরোধী শিবির এগিয়ে যেতেই সাত ঘণ্টা গণনায় বিরতি নেওয়া হয়। শাসক দলের প্রতিনিধিদের জয়ী ঘোষণা করা হয়। এই সব অভিযোগ নিয়েই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে বিরোধী শিবির। বৃহস্পতিবার তার শুনানি হয়। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য এই অভিযোগগুলো যথাযথ ভাবে যাচাইয়ের নির্দেশ দিয়েছেন। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেও তিনি জানিয়েছেন। আগামী ১০ নভেম্বর বিষয়টির ফের শুনানি হবে। 

    রাজ্যের চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাজ্যের চিকিৎসা পরিষেবা ঠিকমতো হচ্ছে কিনা, তা নজরদারির দায়িত্ব মেডিক্যাল কাউন্সিলের। রোগী ও চিকিৎসকের সম্পর্ক মজবুত করতেও কাউন্সিলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। রোগীর চিকিৎসা ও চিকিৎসক সংক্রান্ত কোনও অভিযোগ বা সমস্যা থাকলে, সে কাউন্সিলের দ্বারস্থ হবেন। কিন্তু কাউন্সিল যদি অস্বচ্ছ ভাবে তৈরি হয়, তাহলে সেই কাজ কি কাউন্সিল ঠিকমতো করতে পারবে? আর দায়িত্ব পালন না হলে তার প্রভাব রোগী পরিষেবাতেও পরবে।

  • Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) বৈচিত্র (Diversity) আছে। এর তীরে স্বাগত বিশ্বের নিপীড়িতদের। বৃহস্পতিবার একথা বলেন আরএসএস (RSS) নেতা রাম মাধব (Ram Madhav)। এদিন রিলিজিয়ন-২০তে একদল গ্লোবাল রিলিজিয়াস নেতার সঙ্গে কথা বলছিলেন রাম মাধব। তখনই তিনি বলেন এ কথা। অদূর ভবিষ্যতে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হবে বলেও জানিয়ে দেন তিনি। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হল ইন্দোনেশিয়া।

    এদিন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে রিলিজিয়ন-২০তে ভাষণ দিচ্ছিলেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বিশ্বের ধর্মীয় নেতাদের সম্মেলন এটি। জি-২০ সম্মেলনের মতোই। এবার এই সম্মেলন হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ায়। দিন কয়েক পরে এখানেই হবে জি-২০ সম্মেলন। আগামী বছর জি-২০ সম্মেলন হবে ভারতে। রাম মাধব বলেন, আগামী বছর আমরা রিলিজিয়ন-২০-র আয়োজক দেশ হতে চাই।

    এদিনের সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, আমাদের ভারতে ১৮০ মিলিয়ন মুসলমান রয়েছেন। খ্রিস্টান রয়েছেন ২৫ মিলিয়ন। বাস্তব চিত্র বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা ইন্দোনেশিয়ার সমান হয়ে যাবে। আর ২০৫০ সালে আমরা বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হয়ে যাব। সেই সময় আমদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা হবে ৩১০ মিলিয়ন।

    রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, ভারত কেবল বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে তাই নয়, একে উদযাপনও করে। এদেশেই রাষ্ট্রপতি, উপ রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান বিচারপতির পদ অলঙ্কৃত করেছেন মুসলমান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। ভারত সব ধর্ম ও বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে। তিনি বলেন, ভারত আধ্যাত্মিকতার মাতৃভূমি। ভারত এমন একটা দেশ, যেখানে বসবাস করেন বিশ্বের সব ধর্মের মানুষ। নিপীড়ন ছাড়াই তাঁরা রয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্যাতিতরা ভারতে আসেন, আসতেই থাকেন এবং ভারতে আশ্রয়ও নেন।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভাজনে বিশ্বাস করে না আরএসএস, সাফ জানালেন প্রচার প্রমুখ

    এটি যে কেবল ধর্মীয় সম্মেলন নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বলেন, এটা কেবল মাত্র ধর্ম কেন্দ্রিক একটি সম্মেলন নয়, বরং মানবতাকেন্দ্রিক সম্মেলন। আমাদের সামনে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধ, অনৈক্য, ক্ষুধা এবং দারিদ্রের মতো জ্বলন্ত সমস্যা। এই ইস্যুগুলির প্রতি আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • T20 World Cup: শেষ চারে যেতে গেলে জিততে হবে ভারতকে! না হলে নানান অঙ্ক, জেনে নিন কোন দল কোন জায়গায়

    T20 World Cup: শেষ চারে যেতে গেলে জিততে হবে ভারতকে! না হলে নানান অঙ্ক, জেনে নিন কোন দল কোন জায়গায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩৩ রানে হারিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের (T-20 World Cup) সেমি-ফাইনালে ওঠার আশা জাগিয়ে রাখল পাকিস্তান (Pakistan)। আইসিসি’র নিয়ম অনুযায়ী দু’টি গ্রুপ থেকে দু’টি করে দল সেমি-ফাইনালে উঠবে। এই মুহূর্তে দু’নম্বর গ্রুপে চারটি ম্যাচ খেলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারত। দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকার ঝুলিতে সমসংখ্যক ম্যাচে ৫ পয়েন্ট। অনেকটা পিছিয়ে থেকে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে পাকিস্তান। চার ম্যাচে বাবরদের সংগ্রহ ৪ পয়েন্ট। বাংলাদেশও চার পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে চতুর্থ স্থানে।

    আরও পড়ুন: আমার ক্যাপ্টেনের হাসি মুখটা যেন একই রকম থাকে! ইমরানের উপর হামলায় আবেগঘন ট্যুইট মুস্তাকের

    গ্রুপের শেষ ম্যাচে ভারত খেলবে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে। দক্ষিণ আফ্রিকার লড়াই নেদরাল্যান্ডসের বিরুদ্ধে। আর পাকিস্তান মুখোমুখি হবে বাংলাদেশের। ভারত যদি জিম্বাবোয়েকে হারিয়ে দেয় তাহলে রোহিত শর্মারা শীর্ষে থেকেই সেমি-ফাইনালে উঠবেন। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে জেতা উচিত দক্ষিণ আফ্রিকার। সেক্ষেত্রে বাভুমাদের পয়েন্ট দাঁড়াবে সাত। তাদেরও শেষ চারের টিকিট নিশ্চিত হবে। তবে বৃষ্টিতে যদি এই ম্যাচ ভেস্তে যায়, তাহলে অঙ্ক বদলে যেতে পারে। কারণ, সেক্ষেত্র প্রোটিয়া বাহিনীর হবে ৬ পয়েন্ট। আর পাকিস্তান যদি বাংলাদেশকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে দেয়, তাহলে তাদেরও ঝুলিতে থাকবে ৬ পয়েন্ট। সেক্ষেত্রে দেখা হবে নেট রান রেট। দক্ষিণ আফ্রিকার নেট রান রেট ১.৪৪১ আর পাকিস্তানের নেট রান রেট ১.১১৭। তাই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে জিতলেই হবে না, মার্জিনও অনেক বড় রাখতে হবে। তবে ভারত যদি কোনওভাবে জিম্বাবোয়ের কাছে হেরে যায়, তাহলে সুবিধা হবে পাকিস্তানের। কারণ, রোহিত শর্মাদের নেট রান রেট (০.৭৩০) পাকিস্তানের তুলনায় খারাপ। আর জিম্বাবোয়ে যেহেতু পাকিস্তানকে হারিয়ে দিয়েছে, তাই রোহিতরা মোটেও সিকন্দর রাজাদের হাল্কাভাবে নেবেন না।  

    আরও পড়ুন: বিরাট রেকর্ড কোহলির! সচিনকে পিছনে ফেলে বিদেশের মাঠে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক কে জানেন?

    দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে নেদারল্যান্ডস যদি অঘটন ঘটিয়ে দেয়, তাহলে সবচেয়ে বেশি খুশি হবে পাকিস্তান। সেক্ষেত্রে বাবর আজমরা শুধু জিতলেই হবে। কারণ, তখন আর নেট রান রেট দেখার প্রয়োজন পড়বে না। দক্ষিণ আফ্রিকা আটকে থাকবে ৫ পয়েন্টে। আর পাকিস্তান জিতলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে সেমি-ফাইনালে চলে যাবে। তাই নিশ্চিন্তে নেই কোনও দলই। শেষ পর্যন্ত কারা সেমি-ফাইনালে ওঠে সেটাই দেখার।

LinkedIn
Share