Blog

  • JEE Main 2023: নভেম্বর মাসেই জেইই মেইন ২০২৩ -এর রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে এনটিএ

    JEE Main 2023: নভেম্বর মাসেই জেইই মেইন ২০২৩ -এর রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে এনটিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি ( NTA) নভেম্বর মাসেই জেইই মেইন ২০২৩ (JEE Main 2023) -এর আবেদন এবং রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে। যোগ্য এবং আগ্রহী প্রার্থীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, jeemain.nta.nic.in থেকে তাদের আবেদনপত্র তথা রেজিস্ট্রেশন ফর্মে আবেদন করে জমা দিতে পারেন।  

    জেইই মেইন ২০২২-এর মতো, জেইই মেইন ২০২৩ পরীক্ষাও দুটি সেশনে নেওয়া হবে -সেশন ১ এবং সেশন ২৷ সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, জেইই মেইন ২০২৩ সেশন ১- এর পরীক্ষা জানুয়ারি মাসে নেওয়া হতে পারে। সেশন ২- র পরীক্ষা এপ্রিল মাসে নেওয়া হতে পারে।   

    প্রার্থীরা জেইই মেইন ২০২৩ -এর উভয় সেশনে অথবা দুটির যেকোনও একটিতে উপস্থিত হতে পারেন। দুটি সেশনের যেকোনও একটিতে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ নম্বরের হিসেবে র‍্যাঙ্ক দেওয়া হবে পরীক্ষার্থীদের। করোনার আগের সময় মেনেই নেওয়া হবে জেইই মেইন ২০২৩- এর পরীক্ষা। পরীক্ষা পেছানো হবে না। এটি জেইই নীট এবং কুয়েটের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।   

    জানা গিয়েছে, জেইই মেইন ২০২৩ সেশন ১ -এর আবেদনপত্র নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে প্রকাশ করা হবে এবং পরীক্ষা নেওয়া হবে জানুয়ারিতে। এছাড়াও, জেইই মেইন ২০২৩ সেশন ২ -এর আবেদনপত্র সম্ভবত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হবে এবং পরীক্ষা এপ্রিলে নেওয়া হবে।  

    আরও পড়ুন: পুলওয়ামা আক্রমণ নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ, ৫ বছরের জেল বেঙ্গালুরুর ছাত্রের

    জেইই মেইন ২০২২ -এ মোট আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল প্রতি সেশনে প্রায় ৯.৫ লক্ষ। এমন অনেক প্রার্থী রয়েছেন যারা ভালো স্কোর করতে দুটি সেশনেই বসেন। মনে করা হচ্ছে জেইই মেইন ২০২৩ -এও একই সংখ্যক আবেদন জমা পড়বে৷ এই বছর, ২৪ জন প্রার্থী ১০০% নম্বর পেয়ে র‍্যাঙ্ক ১- এ জায়গা পেয়েছেন ৷    

    জেইই মেইন ২০২২ -এর মতো, জেইই মেইন ২০২৩ -এর পরীক্ষার প্যাটার্ন একই থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রার্থীদের দুটি বিভাগ থেকে প্রশ্ন করা হবে। বিভাগ এ এবং বিভাগ বি। বিভাগ এ হবে এমসিকিউ (MCQ)। প্রার্থীদের প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ৪ নম্বর দেওয়া হবে। প্রতিটি ভুলের জন্য এক নম্বর করে কাটা হবে। বিভাগ বি হবে নিউমেরিক্যাল টাইপ। প্রার্থীদের ১০টির মধ্যে ৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। বিভাগ বি- তে কোনও নেগেটিভ মার্কিং নেই।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  
     
     
  • Vitamin D Foods: শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি? এই ৫টি খাবারে দূর হবে বিভিন্ন সমস্যা

    Vitamin D Foods: শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি? এই ৫টি খাবারে দূর হবে বিভিন্ন সমস্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন ভিটামিনের মত ভিটামিন ডিও আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত জরুরী। ভিটামিন ডি এর প্রধান কাজ হল রক্তে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রায় রাখা, যা সুস্থ হাড় বজায় রাখতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন যে, গাঁটের ব্যথা, কোমরে ব্যথা, পেশির যন্ত্রণা অর্থাৎ হাড় সংক্রান্ত যেকোনও সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে ভিটামিন ডি। ভিটামিন ডি-এর অভাবে আর্থারাইটিস, রিকেটস, অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ে।

    প্রসঙ্গত, প্রায় ৪০শতাংশ ভারতীয়দের পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি এর অভাব রয়েছে। ভিটামিন ডি-এর মূল উৎস হল সূর্য, এটা প্রায় সবারই জানা। তবে সূর্য ছাড়াও কিছু খাবার রয়েছে যা ভিটামিন ডি-এ সমৃদ্ধ। তাই ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ করার জন্য আপনাকে নিয়মিত কোন কোন খাবার খেতে হবে দেখে নিন।

    চিজ- নিরামিষ খাবারের মধ্যে ভিটামিন ডি-এর অন্যতম উৎস হল চিজ। আপনার ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণের সবচেয়ে সহজ এবং সুস্বাদু উপায় হল বেশি করে চিজ খাওয়া। রিকোটা চিজে যেকোনো ধরনের চিজের মধ্যে ভিটামিন ডি-এর সর্বাধিক ঘনত্ব রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ওজন কমাতে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করেন? সাবধান! ডেকে আনছেন না তো বিপদ?

    ডিম- ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি আছে। এটি ভিটামিন ডি-এর একটি অন্যতম ভালো উৎস। শুধু ভিটামিন ডি নয়, এতে আছে একাধিক পুষ্টিকর এবং জরুরি ফ্যাট, প্রোটিন। তাই ডিম খেলে এনার্জি পাওয়া যায়।

    মাশরুম- এমনিতে মাশরুমে ভিটামিন ডি অত থাকে না। কিন্তু অতি বেগুনি রশ্মিতে রাখলে মাশরুম ভিটামিন ডি তৈরি করে। এটি একমাত্র অপ্রাণিজ খাদ্য যেখান থেকে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন ডি মেলে। ভিটামিন ডি ২ সরবরাহ করে মাশরুম, যা শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি করতে সাহায্য করে।

    স্যালমন মাছ- ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ করতে চাইলে আপনার ডায়েটে রাখুন স্যালমন মাছ। এই মাছ খুবই পুষ্টিকর কারণ এতে প্রোটিন এবং ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিডও রয়েছে।

    সয়া মিল্ক- সয়া মিল্কে গরুর দুধের মতো প্রায় একই প্রোটিন উপাদান রয়েছে, তবে এতে উচ্চ মাত্রায় আয়রন, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ডি রয়েছে।

  • TET Scam: টেট উত্তীর্ণদের শংসাপত্র দেওয়া হয়নি কেন? পর্ষদকে প্রশ্ন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    TET Scam: টেট উত্তীর্ণদের শংসাপত্র দেওয়া হয়নি কেন? পর্ষদকে প্রশ্ন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দুবারের টেট পাশদের শংসাপত্র দেয়নি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এই অভিযোগে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন পরীক্ষার্থীরা। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) মঙ্গলবার মামলকারীদের পরামর্শ দিয়ে বলেন, সরাসরি পর্ষদ সভাপতির কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন কী কারণে শংসাপত্র দেওয়া হচ্ছে না। তার পরই এই মামলার শুনানি হবে।

    চাকরিপ্রার্থীদের এই বিষয়ে মামলা করার অনুমতি দিয়েছেব বিচারপতি। তিনি বলেন, “প্রার্থীদের প্রাপ্ত নম্বর কীভাবে প্রকাশ করা যায় তা দেখুক পর্ষদ (Primary Education Board)।” চাকরিপ্রার্থীদের এই সমস্যার কথা স্বীকার করে নেন পর্ষদের আইনজীবীও। এই বিষয়ে পর্ষদের পক্ষ থেকে কিছুটা সময় চেয়ে নেন তিনি। বিচারপতি পর্ষদের আইনজীবীকে আজই বিকেলের মধ্যে পর্ষদের চেয়ারম্যানকে নিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করার পরামর্শ দেন।

    আরও পড়ুন: কিং খানের জন্মদিনে ফের মুক্তি পাচ্ছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে

    চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, ২০১৪ এবং ২০১৭ সালের দুই টেট পরীক্ষাতেই উত্তীর্ণ হয়েছেন তাঁরা। পর্ষদের নিয়ম অনুযায়ী তাঁদেরকে এবার আর টেট পরীক্ষায় বসতে হবে না। কিন্তু তাঁদের কাছে আগে টেট পাশ করার শংসাপত্র না থাকার কারণে নতুন করে তাঁরা আবেদন করতে পারছেন না। কারণ, তাঁরা আগের পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর জানেন না। ফলে নতুন করে আবেদন করার সময় বুঝতে পারছেন না কোন পরীক্ষায় বেশি নম্বর পেয়েছিলেন, কোন পরীক্ষার কথা আবেদনপত্রে উল্লেখ করবেন। আর এই সমস্যা সমাধানের জন্য পরীক্ষার্থীরা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন। মঙ্গলবার বিষয়টি নিয়ে মামলা করার অনুমতি দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আগামী বৃহস্পতিবার দুপুর ২টোয় মামলাটির শুনানি হবে। 

    পরীক্ষার্থীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিম জানান, শংসাপত্র পাননি প্রায় ১ লক্ষ ৩৫ হাজার পরীক্ষার্থী। তিনি আরও বলেন, প্রতিটি টেটের নম্বর বিভাজন-সহ শংসাপত্র দেওয়া উচিৎ পর্ষদের। তাতে সবাই নিজের নিজের নম্বর জানতে পারবেন। দুর্নীতি হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যাবে। এই বিষয়টি অবিলম্বে বিবেচনা করা দরকার বলে আদালতকে জানিয়েছেন আইনজীবী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

          

     

        

      

  • Pulwama Attack: পুলওয়ামা আক্রমণ নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ, ৫ বছরের জেল বেঙ্গালুরুর ছাত্রের

    Pulwama Attack: পুলওয়ামা আক্রমণ নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ, ৫ বছরের জেল বেঙ্গালুরুর ছাত্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালের মর্মান্তিক পুলওয়ামা হামলা (Pulwama Attack) নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে পোস্ট করে গ্রেফতার বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) এক যুবক। তাঁকে ৫ বছরের জেলের সাজা শোনালো বিশেষ আদালত। ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফ কনভয়ে জঙ্গি হামলা হয়। এর পরেই ২২ বছর বয়সী ওই যুবক সোশ্যাল মিডিয়ায় কুরুচিপূর্ণ, অবমাননাকর পোস্ট করে। সেই মামলাতেই ৫ বছরের সাজা শোনালো বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালত। ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে তাকে। যুবকের নাম ফয়েজ রশিদ।   

    যখন এই পোস্ট করে তখন ওই যুবকের বয়স ছিল ১৯ বছর। সেই সময়ে কলেজে পড়াশোনা করত সে। বিগত সাড়ে তিন বছর ধরে সেই মামলা বিচারাধীন। জেল হেফাজতে রয়েছে সে। আদালত অভিযুক্তকে ধারা ১৫৩ এ (ধর্মের ভিত্তিতে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতা প্রচার) এবং ২০১ (প্রমাণ নষ্ট করা) -এর অধীনে দোষী সাব্যস্ত করেছে। ১২৪এ (রাষ্ট্রদ্রোহ) ধারার মামলা এখনও বিচারাধীন। আইপিসির ১৫৩এ ধারার অধীনে আদালত এর আগে অভিযুক্তকে ৩ বছরের জন্য কারাদণ্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছিল। পরে আইপিসির ২০১ ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ড এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। উল্লেখ্য, ওই যুবক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে সন্ত্রাসবাদী হামলা নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিল। সেনাবাহিনীকে উপহাস করে কমেন্ট করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। 

    আরও পড়ুন: কিং খানের মুক্তির দিন ফের মুক্তি পাচ্ছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে         

    আদালত রায় দিয়ে জানিয়েছে, ধর্মীয় অশান্তি সৃষ্টি করার মতলবেই পুলওয়ামায় সিআরপিএফ জওয়ানদের উপর হামলাকে সমর্থন করেছিল ওই যুবক। ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একের পর এক অবমানকর পোস্ট করে সে। এতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও ছিল বলে দাবি আদালতের। 

    ফাইয়াজের আইনজীবী তার পক্ষে সওয়াল করে বলেন, অভিযুক্তের বয়স কম। আগে কোনও অপরাধের ইতিহাস নেই। তাই তাকে মুক্তি দেওয়া উচিৎ। আদালত সেই আবেদন খারিজ করে দিয়ে বলে, ফাইয়াজ যা করেছে তা ভেবেচিন্তেই করছে। অভিযুক্ত ফেসবুকের সব পোস্টেই পুলওয়ামা হামলা নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  
  • CRPF: সিআরপিএফের ইনস্পেক্টর জেনারেল পদে প্রথম দুই মহিলা, গড়লেন নতুন ইতিহাস

    CRPF: সিআরপিএফের ইনস্পেক্টর জেনারেল পদে প্রথম দুই মহিলা, গড়লেন নতুন ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস রচনা করলেন সীমা ধুন্দিয়া এবং অ্যানি আব্রাহাম। ভারতের আধা সামরিক বাহিনী সিআরপিএফের ইতিহাসে এই দুই মহিলাই প্রথম ইনস্পেক্টর জেনারেল পদে নিযুক্ত হলেন। সিআরপিএফের (Central Reserve Police Force) আইজি (Inspector General) পদে বসলেন দুজন মহিলা আধিকারিক (women officers)। 

    আইজি সীমা ধুন্ধিয়া (IG Seema Dhundiya) সিআরপিএফের বিহার সেক্টরের (Bihar Sector) প্রধান (head) হচ্ছেন এবং আইজি অ্যানি আব্রাহাম (IG Annie Abhram) হচ্ছেন আরএএফ (Rapid Action Force)-এর প্রধান (head)। দুই আধিকারিকই সিআরপিএফের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ১৯৮৭ সাল থেকে।

    এর আগেও মহিলা অফিসাররা দেশের বিভিন্ন আধা-সামরিক এবং কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীতে সিনিয়র পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। কিন্তু সিআরপিএফে এই প্রথম। অর্চনা রামাসুন্দরাম অতীতে সশস্ত্র সীমা বল (SSB) এর ডিজি এবং মঞ্জরি জারুহর সিআইএসএফ-এর বিশেষ ডিজি হিসাবে কাজ করেছেন। তাঁরা দুজনেই ছিলেন আইপিএস আধিকারিক। 

    কেন্দ্রীয় আধা-সামরিক বাহিনীগুলির মধ্যে সিআরপিএফ প্রথম ১৯৮৬ সালে সর্ব-মহিলা ব্যাটালিয়ন গঠন করে। এক বছর পরে ১৯৮৭ সালে মহিলা অফিসারদের নিযুক্ত করা শুরু হয়। আব্রাহাম এবং ধুন্দিয়া উভয়ই সিআরপিএফের মহিলা অফিসারদের এই প্রথম ব্যাচেই নিযুক্ত হন।

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারের দায়িত্ব পেয়েই ৩৭০০ কর্মী ছাটাইয়ের পথে ইলন মাস্ক

    বুধবার সিআরপিএফের এক মুখপাত্র বলেন, আব্রাহাম এবং ধুন্দিয়া উভয়েরই চাকরি জীবন অত্যন্ত ঝকঝকে। তাঁরা বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যে কাজ করেও সফলতার মুখ দেখেছেন। ধুন্দিয়া সারা দেশের বিভিন্ন সংবেদনশীল এলাকায় দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বাহিনীর ২য় মহিলা ব্যাটালিয়ন গঠনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। তিনি লাইবেরিয়ায় জাতিসংঘ মিশনে প্রথম সর্ব-মহিলা এফপিইউ-এর কন্টিনজেন্ট কমান্ডারও ছিলেন। তিনি এর আগে র‍্যাফের ডিআইজি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

    আব্রাহাম, লাইবেরিয়ায় জাতিসংঘ মিশনে সর্ব-মহিলা এফপিইউ-এর কমান্ড করার পাশাপাশি, সিআরপিএফ সদর দফতরে ডিআইজি ইন্টেলিজেন্স, কাশ্মীর অপারেশন সেক্টরে ডিআইজি অপারেশন এবং ডিআইজি সিআর অ্যান্ড ভিজিল্যান্স হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

    সিআরপিএফের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আইজি হিসাবে পদোন্নতি হওয়া উভয় মহিলা অফিসারই তাঁদের বিশেষ পরিষেবার জন্য রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক, মেধাবী পরিষেবার জন্য পুলিশ পদক এবং অন্যান্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির পাশাপাশি সেবা পদকও পেয়েছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anubrata Mondal: ডিয়ার লটারিতে কোটি টাকা জয় অনুব্রতর, বিক্রেতাকে তলব সিবিআইয়ের

    Anubrata Mondal: ডিয়ার লটারিতে কোটি টাকা জয় অনুব্রতর, বিক্রেতাকে তলব সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু এবং কয়লাকাণ্ডের পর এবার লটারিকাণ্ডেও জড়াতে চলেছেন তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)! বছরখানেক আগে ডিয়ার লটারিতে টিকিট কেটে এক কোটি টাকা জিতেছিলেন অনুব্রত। বীরভূমের যে দোকান থেকে ওই লটারির টিকিট বিক্রি করা হয়েছিল, সেই লটারির দোকানের মালিককে তলব করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI)। বুধবার বাপি গঙ্গোপাধ্যায় নামে ওই লটারি টিকিট বিক্রেতাকে ডেকে পাঠানো হয় নিজাম প্যালেসে। তাঁকে দীর্ঘক্ষণ ধরে জেরা করা হয়।

    বোলপুরে রয়েছে বাপির লটারি টিকিট বিক্রির দোকান। নাম গাঙ্গুলি লটারি। জানা গিয়েছে, ওই দোকান থেকে ডিয়ার লটারির টিকিট কাটা হয়েছিল। প্রথম পুরস্কার বাবদ এক কোটি টাকা পেয়েছিলেন অনুব্রত (Anubrata Mondal)। এদিন বাপিকে দীর্ঘক্ষণ জেরা করেন তদন্তকারীরা। অনুব্রত স্বয়ং গিয়ে টিকিট কিনেছিলেন, নাকি কারও মাধ্যমে টিকিট কাটা হয়েছিল, তাও জানতে চান তদন্তকারীরা। কীভাবে তিনি ওই পুরস্কার জিতলেন, এদিন তাও জানার চেষ্টা করছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন: ডিসেম্বরেই পতন হচ্ছে তৃণমূল সরকারের? কী বললেন শুভেন্দু?

    অনুব্রত (Anubrata Mondal) একা নন, ডিয়ার লটারির প্রথম পুরস্কার জিতেছেন জোড়াসাঁকোর বিধায়ক তৃণমূলের বিবেক গুপ্তর স্ত্রী রুচিরাও। তার পরেই ডিয়ার লটারি নিয়ে তোপ দেগেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। ট্যুইট-বাণে তিনি বিঁধেছিলেন তৃণমূল নেতৃত্বকে। তিনি লিখেছিলেন, আমি অনেক দিন ধরেই বলছি এই ডিয়ার লটারি আসলে হচ্ছে ভাইপো লটারি। টাকা তছরুপের একটা বন্দোবস্ত। তিনি লিখেছিলেন, টিকিট কাটছে সাধারণ মানুষ আর বাম্পার প্রাইজ জিতছে তৃণমূলের লোকজন। প্রথমে অনুব্রত মণ্ডল। এবার রুচিরা গুপ্ত। এই প্রথম নয়, এর আগেও একাধিকবার ডিয়ার লটারি নিয়ে সরব হয়েছেন শুভেন্দু। তাঁর অভিযোগ, রাজ্য লটারি তুলে দিয়ে এই ডিয়ার লটারির মাধ্যমে আসলে ব্যবস্থা করা হয়েছে শাসকদলের কোষাগার ভরার।

    অনুব্রতর (Anubrata Mondal) জেলার এক তৃণমূল নেতার ভাইয়ের বউও ডিয়ার লটারিতে কোটি টাকা পেয়েছেন। কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তকারীদের অনুমান, গরু পাচার বা কালো টাকা সাদা করতেই লটারি ইস্যু করা হয়ে থাকতে পারে। তবে ঠিক কী হয়েছে, তা জানতেই বাপিকে জেরা করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: নরেন্দ্র মোদির জনসভার প্যান্ডেল থেকে নাট-বোল্ট খোলার ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার যুবক

    Gujarat Election: নরেন্দ্র মোদির জনসভার প্যান্ডেল থেকে নাট-বোল্ট খোলার ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে নরেন্দ্র মোদির জনসভার প্যান্ডেল থেকে নাট-বোল্ট খোলার অভিযোগে গ্রেফতার এক ব্যক্তি। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।  ভিডিওতে দেখা যায় ভিড়ের মাঝে এক ব্যক্তি সন্তর্পণে খুলছেন প্রধানমন্ত্রীর জনসভার প্যান্ডেলের নাট বোল্ট (Nut bolt)। এই ঘটনায় বিস্মিত গোটা দেশ। মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার অভিযোগ তুলেছে অনেকে।

     

    গুজরাটের (Gujarat) বানাসকাঁথার (Banaskantha) জনসভার একটি চাঞ্চল্যকর ভিডিও সামনে এসেছে। ওই ব্যক্তি সন্তর্পণে নাট বোল্ট খোলেন। তারপর কিছুক্ষণ পরে সেই নাট বোল্ট নিয়ে চেয়ারে বসে পড়েন। ইতিমধ্যেই সেই ব্যক্তির ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। তারপরেই গ্রেফতার। তিনি এমন ভাবে কাজ করছিলেন যাতে কেউ দেখতে না পায়। তবে সেখানে উপস্থিত কেউ একজন ঘটনাটির ভিডিও করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওটি পোস্ট হতেই শুরু হয় জল্পনা। উল্লেখ্য, ৩১ অক্টোবর বানাসকাঁথায় জনসভা ছিল মোদির।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষিত, ভোট হবে দুই দফায়

    চলতি বছর ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই গুজরাট নির্বাচন। আর তার আগেই এমন ঘটনায় শঙ্কিত গোটা দেশ। এই মুহূর্তে গুজরাটে বহু প্রকল্পের উদ্বোধন করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বানাসকাঁথাতেও প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন তিনি। মনে করা হচ্ছে, দুর্ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা নিয়েই এই কাজ করা হয়েছে। ভাইরাল ভিডিওই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। ২০১৮ সালের জুলাই মাসেও ঠিক এমন ধরনের একটি ঘটনা ঘটে। মেদিনীপুরে প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশে একটি প্যান্ডেল ভেঙে প্রায় ৯০ জন আহত হন। তখন প্রধানমন্ত্রী নিজে হাসপাতালে গিয়ে আহতদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন।

    ভাইরাল ভিডিওটিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একদল নেটিজেন মনে করছেন, মোরবি সেতুর দুর্ঘটনার প্রতিশোধে নিতে এই ষড়যন্ত্র করা হতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • SSC Scam: সুর বদল! ‘মানিকের কাছে না, টাকা যেত বোর্ডে’, আজ ফের ইডির জেরার মুখে বললেন তাপস মণ্ডল

    SSC Scam: সুর বদল! ‘মানিকের কাছে না, টাকা যেত বোর্ডে’, আজ ফের ইডির জেরার মুখে বললেন তাপস মণ্ডল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC Scam) গতকাল ইডির জেরা শেষে ফের আজ তাপস মণ্ডল পৌঁছে গিয়েছেন ইডির দফতরে। মানিক ভট্টাচার্যের ‘ঘনিষ্ঠ’ তাপস মণ্ডলকে গতকাল সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করা হয়েছিল। আর এরপরেই বেরিয়ে আসে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। জানা গিয়েছিল তাঁর দেওয়া কিছু তথ্যে টাকার অমিল ছিল। ফলে তারই হিসেব দিতে তাঁকে বৃহস্পতিবার তলব করা হয়েছে। আর ইতিমধ্যেই তিনি সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন। আর সেখানে গিয়েই দাবি করলেন, মানিক ভট্টাচার্য নয়, টাকা পাঠানো হত বোর্ডকে। ফলে এবারে মানিককে ফাঁসিয়ে দোষ চাপাল প্রাথমিক বোর্ডের উপর।

    এর আগে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) তাপস মণ্ডলকে তিন বার জেরা করেছেন ইডির গোয়েন্দারা। গতকাল দুপুর প্রায় ১২টা ৪৫ মিনিট নাগাদ ইডির অফিসে হাজিরা দেন তাপস। এরপর চলে ১০ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ। রাত্রি প্রায় সাড়ে ১০টা নাগাদ ইডি অফিস থেকে বের হন তিনি। গতকাল ইডির অফিসে হাজিরা দেওয়ার আগে বিস্ফোরক দাবি করেন তাপস মণ্ডল। তিনি বলেন, প্রতিটি ছাত্রের কাছ থেকে অফলাইনে ভর্তির নামে ৫,০০০ টাকা করে আদায় করেন মানিক। এভাবে ৫ হাজার ছাত্রের থেকে মোট ২১ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হয়েছিল। আর ডিএলএড প্রতিষ্ঠানগুলি থেকে অফলাইনে ভর্তির নামে মানিক ভট্টাচার্য যে টাকা তুলেছিলেন তার হিসাব পেতেই আজ ফের তলব করা হয়েছে তাঁকে।

    আরও পড়ুন: লোক পাঠিয়ে ২১ কোটি টাকার তোলাবাজি করেছেন মানিক, বিস্ফোরক তাপস

    তিনি আরও জানান, টাকা নেওয়ার সেই লেনদেন হত মহিষবাথানে তাপসেরই একটি অফিসে। তবে ওই টাকা মানিকের কাছ থেকে কোথায় যেত, এই প্রশ্ন করতেই  তিনি বলেন, ‘অফিস থেকে লোক পাঠিয়েছিল। আমার স্টাফরা তাই বলেছে। স্টাফরা বলেছে, অফিস থেকেই ফাইল ও টাকা যেত।’ কার কাছে যেত সেই টাকা? প্রশ্ন করতেই তাপস জানান, ‘নিশ্চয়ই উনি লোক পাঠাতেন মানে ওনার কাছেই যেত।’ ফলে গতকালই ইডির দফতরে ঢোকার সময় বলেছিলেন, অফলাইনে ছাত্র ভর্তির জন্য টাকা নিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। আর, বৃহস্পতিবার ফের হাজিরা দিতে এসে বললেন, টাকা দেওয়া হত বোর্ডকে।

    উল্লেখ্য, তাপস গতকাল আরও বলেছিলেন, ‘‘ছাত্রের সঙ্গে ‘কালেকশনের’ ২১ কোটি টাকার অঙ্কটা মিলছে না। হিসাবের একটা গন্ডগোল আছে। আমি বলেছি, শরীরটা খারাপ আছে, আজ ছেড়ে দিন, কালকে এসে হিসাবটা দিয়ে দেব।’’ আর এরপরেই তিনি হাজির হয়েছেন ইডির দফতরে। চলছে জেরা। আর এরপরেই এমন দাবি করে বসলেন মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস।

  • By Election: ছয় রাজ্যের ৭ আসনে চলছে উপনির্বাচন, ফল ঘোষণা কবে জানেন?

    By Election: ছয় রাজ্যের ৭ আসনে চলছে উপনির্বাচন, ফল ঘোষণা কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে ছয় রাজ্যের সাত বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (By Election)। ফল বের হবে নভেম্বরের ৬ তারিখে। এই রাজ্যগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এদিন সকাল সাতটায় শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। যে কেন্দ্রগুলিতে উপনির্বাচন হচ্ছে, সেগুলিতে ইতিমধ্যেই করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

    এই আসনগুলিতে বিজেপিই (BJP) মূল শক্তি। তাকে লড়তে হবে বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের সঙ্গে। এর মধ্যে রয়েছে তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি (TSR), রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD), সমাজবাদী পার্টি (SP) এবং বিজু জনতা দল। এবার জেনে নেওয়া যাক ওই ছয় রাজ্যের কোন আসনগুলিতে উপনির্বাচন (By Election) হচ্ছে। এদিন উপনির্বাচন হচ্ছে, মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগরে। বিহারের দুটি আসনেও চলছে উপনির্বাচন। এগুলি হল, মোকামা এবং গোপালগঞ্জ। মোকামায় উপনির্বাচন (By Election) হচ্ছে কারণ রাষ্ট্রীয় জনতা দল বিধায়ক অনন্ত কুমার সিংয়ের বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে গিয়েছে। একটি মামলায় অভিযুক্ত হওয়ায় খারিজ হয়ে গিয়েছে তাঁর বিধায়ক পদ।

    আরও পড়ুন: ভোট লুঠ চলবে না, লাঠির জবাব লাঠিতে দিন! তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    আর গোপালগঞ্জে ভোট হচ্ছে কারণ এখানকার বিধায়ক সুভাষ সিংয়ের মৃত্যু হয়েছে। সুভাষ বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে বিধায়ক হয়েছিলেন। চলতি বছরের অগাস্ট মাসে মৃত্যু হয় তাঁর। আন্ধেরি পূর্ব, গোলা গোক্রান্নাথ এবং ধামনগর বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে কারণ এই তিন বিধানসভা কেন্দ্রেই প্রয়াত হয়েছেন বিধায়করা। মে মাসে মারা গিয়েছেন শিবসেনার রমেশ লাটকে। আর সেপ্টেম্বরে প্রয়াত হয়েছেন বিজেপির অরবিন্দ গিরি এবং বিষ্ণু শেঠী। হরিয়ানায় বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়েছেন কুলদীপ বিষ্ণোই, তেলঙ্গানায় পদত্যাগ করেছেন কে রাজাগোপাল রেড্ডি। সেই কারণে শূন্য হয়েছে আদমপুর এবং মুনুগোড়ে আসন। তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে বিধানসভায় লড়াই হচ্ছে ত্রিমুখী। এখানে লড়াই হচ্ছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির। এই কেন্দ্রে প্রার্থী রয়েছেন ৪৭ জন। তবে জনতার চোখ বিজেপির রাজগোপাল রেড্ডি, প্রাক্তন টিআরএস এমএলএ কুসুকুন্তলা প্রভাকর রেড্ডি এবং কংগ্রেসের (Congress) পালভি শ্রাভান্তির দিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share