Blog

  • Mansukh Mandaviya: কৃষকদের চাপ কমাতে সারে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি ভর্তুকির ঘোষণা কেন্দ্রের

    Mansukh Mandaviya: কৃষকদের চাপ কমাতে সারে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি ভর্তুকির ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বাজারে সারের দামে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে রবি ফসলের মরশুমে কৃষকদের জন্য সারে ভর্তুকির পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ করল কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। রবি মরশুমে নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশ এবং সালফার সারে ভর্তুকির জন্য ৫১, ৮৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় রাসায়নিক এবং সার মন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য (Mansukh Mandaviya) একথা ঘোষণা করেছেন।   

    বাজেটে ২১ হাজার কোটির ভর্তুকির কথা বলা হলেও, পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্তে তা দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। ববৈঠকের পরে তিনি সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছেন, সারের দাম বৃদ্ধির কথা মাথায় রেখে ভর্তুকির পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। যা সর্বকালের মধ্যে সর্বোচ্চ। রবি মরশুমে ইউরিয়ার ভর্তুকির পরিমাণ ৮০ হাজার কোটি ধরে সবমিলিয়ে ১,৩৮,৮৭৫ কোটি টাকা। আর রবি এবং খরিফ মরশুম ধরে ভর্তুকির পরিমাণ ২.২৫ লক্ষ কোটি টাকা। মন্ত্রী জানিয়েছেন, গত বছরে এই ভর্তুকির  পরিমাণ ছিল ১.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।   

     
    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন, ভর্তুকি ছাড়া এক ব্যাগ ফসফেট সারের দাম ২৬৫০ টাকা। যা ভর্তুকির পরে দাঁড়াচ্ছে ১৩৫০ কোটি টাকা। অন্যদিকে ইউরিয়ায় ব্যাগ প্রতি ভর্তুকির পরিমাণ প্রায় ২৪০০ টাকা। যেখানে একব্যাগ ইউরিয়ার দাম ২৭০০ টাকা, সেখানে তা কৃষকরা পাচ্ছেন ২৬৬ টাকায়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় সরকার দেশে ইউরিয়ার উৎপাদন বাড়ানোর ব্যাপারে পরিকল্পনা নিয়েছে। যেখানে দেশে ইউরিয়ার চাহিদা ৩৫০ লক্ষ মেট্রিক টন, সেখানে দেশে উৎপাদিত ইউরিয়ার পরিমাণ ২৫০ লক্ষ মেট্রিক টন। মন্ত্রী জানিয়েছেন, এব্যাপারে চারটি নতুন প্ল্যান্ট কাজ শুরু করবে। তিনি কৃষকদের আশ্বস্ত করে বলেন, “দেশে প্রচুর পরিমাণে সার মজুত রয়েছে।”

    এ বিষয়ে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ভর্তুকি বৃদ্ধির ফলে সার কৃষকদের কাছে আরও সহজলভ্য হবে রবি মরশুমে। এছাড়াও আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম ও কাঁচামাল নিয়ে যে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে সেই বিষয়টির দায়িত্বও কেন্দ্র নেবে বলে এদিন আশ্বস্ত করছে।

    কেন্দ্রীয় সারমন্ত্রী বলেছেন, “রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে রাসায়নিকের দাম এখন দ্বিগুণ। এছাড়াও রয়েছে মহামারী। সেই কারণে কেন্দ্রের তরফে ভর্তুকির পরিমাণ দ্বিগুণ করা হয়েছে। কেন্দ্র ভেবে দেখেছে সারের দাম বৃদ্ধির কারণে তা কৃষকদের বোঝার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। সেই কারণে কেন্দ্রের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যাতে পরের ছয়মাসে কৃষকরা সারের দাম বৃদ্ধিজনিত কোনও সমস্যায় না পড়েন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
  • Coal Scam: কয়লা-পাচারকাণ্ডে এবার পুরুলিয়ার তৃণমূল নেতা সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিল্লিতে তলব ইডির

    Coal Scam: কয়লা-পাচারকাণ্ডে এবার পুরুলিয়ার তৃণমূল নেতা সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিল্লিতে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লাপাচার কাণ্ডে (Caol Scam) এবার পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিল্লিতে তলব করল ইডি। আগামী ১৪ নভেম্বর তৃণমূল নেতা সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়কে (TMC Leader) দিল্লিতে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। বুধবারই এই মর্মে নোটিশ এসেছে তাঁর কাছে।  সূত্রের খবর, সুজয়ের থেকে তাঁর আর্থিক বিষয় সম্পর্কে জানতে চাওয়া হবে। তবে এ নিয়ে প্রাথমিক ভাবে মুখ খুলতে চাননি পুরুলিয়ার তৃণমূল নেতা। প্রসঙ্গত, কয়লাপাচারকাণ্ডে আগেই নাম জড়িয়েছে একাধিক তৃণমূল নেতার। নাম জড়িয়েছে সস্ত্রীক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়েরও। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের শ্যালিকাকেও ডেকে পাঠিয়েছে ইডি।

    আরও পড়ুন: টানা ২ দিন দিল্লিতে ইডি জেরার মুখে সুকন্যা, কলকাতায় সিবিআইয়ের সামনে কেরিম

    ইডি সূত্রে খবর, কয়লা কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত লালার ডায়েরিতে নাম পাওয়া গিয়েছে সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁর সঙ্গে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের তথ্য মিলেছে। এর ভিত্তিতেই এই তলব করা হয়েছে, বলে ইডি সূত্রে খবর। কয়লাপাচারকাণ্ডের তদন্তে নেমে রাজ্যের খনি অঞ্চলের শাসকদলের নেতা ও পুলিশ আধিকারিকদের মধ্যে যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছে সিবিআই। ওদিকে টাকা কী ভাবে কার কার কাছে পৌঁছেছে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে ইডি। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত যুব তৃণমূলের প্রাক্তন নেতা বিকাশ মিশ্র দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তার ভাই বিনয় মিশ্রকে সিবিআই গ্রেফতার করলেও সম্প্রতি জামিন পেয়েছেন তিনি। এই মামলায় রাজ্যের একাধিক পুলিশকর্তাকেও জেরা করেছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে ইডির দফতরে মুখোমুখি জেরা সায়গল-সুকন্যাকে! কী বললেন অনুব্রত-তনয়া?

    ইডির নোটিশের পরই সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ তুলেছে পুরুলিয়া জেলার বিজেপি নেতারা। পুরুলিয়ার বিজেপি সভাপতি বিবেক রাঙার বলেছেন, ‘‘তৃণমূল সবসময় চক্রান্তের অভিযোগ তুলবে। কিন্তু পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘরে যে টাকা পাওয়া গিয়েছে তা কি বিজেপি রেখে এসেছে? ওরা গোটা রাজ্য এবং এই জেলাকে শেষ করেছে। যেমন কর্ম তেমন ফল।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • TET Scam: ফের পরীক্ষায় বসতে পারবে ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট অনুত্তীর্ণরা, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    TET Scam: ফের পরীক্ষায় বসতে পারবে ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট অনুত্তীর্ণরা, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের টেট পরীক্ষা (TET Scam) নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আজ নির্দেশ দিয়েছেন যে ২০১৪ এবং ২০১৭-র অনুত্তীর্ণরা ফের টেট পরীক্ষা দিতে পারবেন। ২১ জন টেট অনুত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীকে এই সুযোগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। অর্থাৎ ২০২২ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট অনুত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীরা।

    কয়েকদিন আগেই ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট উত্তীর্ণদের বিক্ষোভ অবস্থানে শহর জুড়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। চাকরি চুরির প্রতিবাদ বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে পড়ে গোটা রাজ্য। আর তারই মাঝে আবার নতুন করে টেট পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। ফলে এরও প্রতিবাদে আরও আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়িয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। আর এবারে টেট পরীক্ষায় বসা নিয়ে বড় নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি ২০১৪ এবং ২০১৭-র পরীক্ষার্থীদের টেট পরীক্ষায় বসতে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গি ইস্যুতে বিজেপির পুরসভা অভিযানে ধুন্ধুমার, আটক অগ্নিমিত্রা, সজল সহ একাধিক নেতা

    মামলাকারিদের দাবি ছিল, ২০১৭ এর টেটে এই প্রার্থীরা ১৫০ এর মধ্যে ৮২ নম্বর পেয়েছেন। ফলে এরা গড়ে ৫৪.৬৭ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। নিয়ম অনুসারে ৫৪.৬৭ কে ৫৫ নম্বর হিসাবে গণ্য করতে হবে। কারণ গাণিতিক নিয়ম অনুসারে, দশমিকের পরের অঙ্ক ৫-এর ওপরে থাকলেই তা পরের নম্বর হিসাবে গণ্য করা হবে। আর এদিকে ৫৫ পেলেই এরা যোগ্য প্রার্থী হিসাবে মান্যতা পাবেন। মামলাকারীদের আরও দাবি, ২০১৭ সালেও ৮ টি প্রশ্ন ভুল ছিল, যা নিয়ে মামলা বিচারাধীন।

    আর এরপরেই ১৬ জন পরীক্ষার্থীর মামলার প্রেক্ষিতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন যে, ২০১৪ সালের ৫ জন এবং ২০১৭ সালের ১৬ জন, মোট ২১ জন অংশ নিতে পারবেন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। এরা সকলেই অনুত্তীর্ণ বলে জানিয়েছিল পর্ষদ। প্রসঙ্গত, চাকরির দাবিতে তুমুল আন্দোলন চলছে রাজ্য জুড়ে। কোটি কোটি টাকা নিয়ে অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি দেওয়ার অভিযোগে সরব হয়েছেন আন্দোলনকারীরা। কয়েকদিন আগে করুনাময়ীতে পর্ষদের অফিসের পাশে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন তাঁরা। চাকরি না নিয়ে বাড়ি যাবেন না এই দাবিতে অনশন শুরু করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু টানা অনশন করার পর পুলিশ তাঁদের জোর করে সেখান থেকে তুলে দেয়। এমনকি আদালতের নির্দেশে ১৪৪ ধারা জারি করে রাতারাতি আন্দোলনকারীদের তুলে দেওয়া হয় করুনাময়ী থেকে। আবার  এরই মাঝে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিল আদালত।

  • ITR Filing: সরল হচ্ছে আয়কর রিটার্ন প্রক্রিয়া! সকল করদাতাদের জন্য একটিই ফর্মের প্রস্তাব

    ITR Filing: সরল হচ্ছে আয়কর রিটার্ন প্রক্রিয়া! সকল করদাতাদের জন্য একটিই ফর্মের প্রস্তাব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব ধরনের করদাতাদের জন্য একটিই মাত্র ফর্মের প্রস্তাব দিল আয়কর দফতর। এখন যত ধরনের ফর্ম রয়েছে, সেগুলিকে জুড়ে দিয়ে একটিই মাত্র ফর্ম করার প্রস্তাব দিয়েছে আয়কর দফতর। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল (ITR Filing) করতে গিয়ে জনগণকে যাতে অযথা হয়রান হতে না হয়, করদান প্রক্রিয়া যাতে অনায়াস হয় তাই এই প্রস্তাব বলে জানিয়েছে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেস (CBDT)।

    বর্তমানে যে ইনকাম ট্যাক্স (Income Tax) রিটার্ন-১ এবং ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন-৪ রয়েছে, তা থাকবে। করদাতা যখন ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল করবেন, তখন কোন ফর্ম পূরণ করবেন, তা বেছে নেওয়ার অপশন করদাতাদের দেওয়া হবে। ১ নভেম্বর থেকেই এই সুবিধা মিলবে। 

    বর্তমানে করদাতাদের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল (ITR Filing) করতে হয় আইটিআর-১ থেকে আইটিআর-৭ ফর্মের মধ্যে একটি বা একাধিক পূরণ করে। তাঁরা কোন শ্রেণির করদাতা, তার ভিত্তিতেই পূরণ করতে হয় আলাদা আলাদা ফর্ম। সিবিডিটি জানিয়েছে, প্রস্তাবিত নয়া ফর্মে তাঁরা যে শিডিউলে পড়েন না, তাঁদের তা দেখার প্রয়োজন হবে না। সিবিডিটিতে এও বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত খসড়া অনুযায়ী আয়কর জমা দেওয়ার প্রক্রিয়াটিকে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সাযুজ্য করে তৈরি করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: ৮ বছরে আয় বেড়েছে প্রায় ১৭৫ গুণ! অনুব্রত কন্যা সুকন্যার আয়কর রিটার্ন চমকে দেবে আপনাকেও

    ১) করদাতাদের (Tax Payers) ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বেসিক ইনফর্মেশন, টোটাল ইনকামের কম্পিউটেশনের শিডিউল, ট্যাক্সের কম্পউটেশনের শিডিউল, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের ডিটেইলস এবং ট্যাক্স পেমেন্টের শিডিউল।
    ২) ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করার ক্ষেত্রে শিডিউলগুলিতে গিয়ে নির্দিষ্ট কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে করদাতাদের।
    ৩) প্রশ্নগুলি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে, যেসব প্রশ্নের উত্তর ‘না’ হবে, সেসব প্রশ্নের সঙ্গে সম্পর্ক থাকা প্রশ্নগুলি আর দেখাবেই না।
    ৪) ট্যাক্স ফাইল রিটার্নে সহায়তা করতে বেশ কিছু নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশাবলী অ্যাপ্লিকেবল শিডিউলের ক্ষেত্রেও সহায়ক হবে।
    ৫) প্রস্তাবিত ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নের খসড়াটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে প্রতিটি সারির আলাদা আলাদা মূল্য রয়েছে। এটা রিটার্ন ফাইলিং পদ্ধতিকে অনায়াস করে তুলবে। 
    সুতরাং, করদাতাদের প্রয়োজন কেবল সেই সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যেগুলির উত্তর ‘হ্যাঁ’ হবে। এরকম একটি প্রশ্নের উত্তর দিলে, তার সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রশ্নগুলির উত্তরও হ্যাঁ হয়ে যাবে আপনা থেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • T20 World Cup: বিরাট রেকর্ড কোহলির! সচিনকে পিছনে ফেলে বিদেশের মাঠে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক কে জানেন?

    T20 World Cup: বিরাট রেকর্ড কোহলির! সচিনকে পিছনে ফেলে বিদেশের মাঠে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেটের ঈশ্বর সচিন তেন্ডুলকরও এখন তাঁর পিছনে। বিদেশের মাটিতে ভারতের সর্বাধিক আন্তর্জাতিক রান স্কোরার বিরাট কোহলি। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বিরাটের নামে রয়েছে ৩৩৫০ আন্তর্জাতিক রান। গড় ৫৬.৭৭,যার মধ্যে ১১টি সেঞ্চুরি এবং ১৮টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সচিনের সংগ্রহে ৩৩০০ রান। বিদেশের মাটিতে ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় সচিনই ছিলেন প্রথম। অস্ট্রেলিয়া ছাড়াও শ্রীলঙ্কার মাটিতে ২৬৮৬ রান করেছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। ইংল্যান্ডের মাটিতে ২৬২৬ রান করেছেন বান্দ্রার বাদশা। এই তালিকায় দ্রাবিড়ও রয়েছেন। ভারতের বর্তমান হেড কোচ ইংল্যান্ডের মাটিতে ২৬৪৫ রান করেছিলেন। এখন সবাইকে পিছনে ফেলে দিলেন কিং কোহলি।

    চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বিরাট ব্যাটেই দিশেহারা প্রতিপক্ষ। পুরনো মেজাজে ফিরেছেন কোহলি (Virat Kohli)। পাকিস্তানের (৫৩ বলে অপরাজিত ৮২ রান) পর নেদারল্য়ান্ডসের (৪৪ বলে অপরাজিত ৬২) বিরুদ্ধে ব্যাক-টু-ব্যাক ঝকঝকে ফিফটি প্লাস ইনিংস খেলেছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সাময়িক ছন্দপতন। তবে বুধবার অ্যাডিলেড ওভালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ফের ঝলসে উঠল তাঁর ব্যাট। এই ম্যাচে চতুর্থ ওভারে ব্যাট করতে নেমে ৪৪ বলে অপরাজিত ৬৪ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ১৬ রান করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় প্রথম স্থান এখন বিরাটের। এর আগে এই রেকর্ডটি ছিল মাহেলা জয়াবর্ধনের নামে। 

    আরও পড়ুন: অ্যাকশনে ভরপুর সিনেমা দিয়ে প্রত্যাবর্তন বলিউড বাদশার, মুক্তি পেল ‘পাঠান’- এর টিজার

    অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বরাবরই ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠেন কোহলি। এদিনের ঝকঝকে ইনিংসের পর তিনি বলেন, “যখনই জানতে পেরেছিলাম যে, বিশ্বকাপ অস্ট্রেলিয়ায় হবে, তখনই বুঝে গিয়েছিলাম যে, ভালো ক্রিকেটীয় শটই এখানে গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। আমি জানতাম আমার অস্ট্রেলিয়ায় খেলার অভিজ্ঞতা দলের জন্য কাজে লাগবে। আমি এখানকার মাঠে খেলতে ভালোবাসি। নেট সেশন থেকে শুরু করে ম্যাচ। অস্ট্রেলিয়ায় ঘরের মতো অনুভূতি হয়। এমসিজি-র নক হোক বা অ্যাডিলেড। আমি এখানে ব্যাটিং উপভোগ করি।” তবে এদিনের ম্যাচ যে  ক্লোজ গেম ছিল তা জানান বিরাট। 

     

  • Gujarat Assembly Elections: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষিত, ভোট হবে দুই দফায়

    Gujarat Assembly Elections: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষিত, ভোট হবে দুই দফায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভা (Gujarat Assembly Election) নির্বাচনের দিন ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। নির্বাচন হবে দুই দফায়। আগামী ১ এবং ৫ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফলাফল জানা যাবে ডিসেম্বর মাসের ৮ তারিখ। সেদিনই ভোটগণনা হবে হিমাচল নির্বাচনেরও। আজ, বৃহস্পতিবার দিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক রাজীব কুমার একথা জানান।

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার এদিন জানান, গুজরাটে প্রথম দফায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১ ডিসেম্বর। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হবে ৫ ডিসেম্বর। ভোট গণনা ৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হওয়ার পরেই, গুজরাটে আদর্শ আচরণবিধি কার্যকর হয়ে গিয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে প্রথম দফার গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ নভেম্বরের ৫ এবং  দ্বিতীয় দফার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে ১০ নভেম্বর। প্রথম দফার মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৪ নভেম্বর। দ্বিতীয় দফার মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন  ১৭ নভেম্বর। প্রথম দফার নির্বাচনের জন্য প্রার্থীপদ প্রত্যাহার এবং মনোনয়ন যাচাই করার শেষ তারিখ ১৫ নভেম্বর। দ্বিতীয় দফার জন্য এই কাজের শেষ তারিখ ১৮ নভেম্বর।

    আরও পড়ুন: ইভিএম থেকে রাজনৈতিক দলের প্রতীক সরানোর আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

    গুজরাট বিধানসভায় মোট আসন সংখ্যা ১৮২টি। গুজরাটে মোট ভোটার ৪.৯ কোটি। তারমধ্যে যুব সম্প্রদায় ৪.৬ লক্ষ। ৫১ হাজার ৭৮২টি বুথে ভোটগ্রহণ হবে রাজ্যজুড়ে। ৫০% বুথে ওয়েবকাস্টিং-র সুবিধা থাকবে। ১২৪৭টি পোলিং স্টেশন সম্পূর্ণ মহিলা দ্বারা পরিচালিত হবে। যেসব প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা থাকবে তাঁদেরকে অন্তত সোশ্যাল মিডিয়াতে মামলার কারণ ভোটারদের জানাতে হবে। আর নির্বাচনের সময় কোস্টগার্ডরা যাতে উপকূল বরাবর বিশেষ নজরদারি বজায় রাখে সেদিকে নজর রাখতে হবে। কড়া নজরদারিতে ভোটগ্রহণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কোথাও কোনও রকম অশান্তি হলে, ৬০ মিনিটের মধ্যে কমিশন তা খতিয়ে দেখে ১০০ মিনিটের মধ্যে অভিযোগের সমাধান করবে, বলে জানানো হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dengue: রাজ্যে ডেঙ্গির পরিস্থিতি ভয়াবহ, এর থেকে রেহাই পেতে কী করবেন ও কী করবেন না?

    Dengue: রাজ্যে ডেঙ্গির পরিস্থিতি ভয়াবহ, এর থেকে রেহাই পেতে কী করবেন ও কী করবেন না?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গির দাপট কিছুতেই কমছে না। দিনের পর দিন বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। এর পাশাপাশি বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। ফলে এই সময় চিকিৎসকেরাও পরামর্শ দেন খাবার ও পানীয়ের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়ার জন্য। তবে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলে কিছু করণীয় রয়েছে। আবার কোনও কোনও কাজ রয়েছে যেগুলো ডেঙ্গি রোগীদের ভুলেও করা উচিত না। তাই এই সময়ে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলে কী করবেন আর কী করবেন না, তা একনজরে দেখে নিন।

    ডেঙ্গি হলে শরীরে জলের ঘাটতি দেখা দেয়। তাই জ্বর হলে চিকিৎসকের পরামর্শে জ্বরের ওষুধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বারে বারে জল ও জলীয় খাবার খেতে হবে। শরবত, ফলের রস, পাতলা ঝোল, ডাল, স্যুপ, লিকার চা ইত্যাদি খাবার বারে বারে খেতে হবে।

    প্রতি ৩ ঘণ্টা অন্তর জ্বর মাপতে হবে। এই সময় রক্তচাপ কমে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। তাই নিয়মিত সেটাও মাপতে হবে। জ্বর হলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া প্যারাসিটামল ওষুধ খাবেন না।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ, কেন্দ্রকে পাঠানো রিপোর্টে আশঙ্কা প্রকাশ রাজ্যের

    এই সময় রক্তে প্লাজমা ও অণুচক্রিকার মাত্রা কমে যায়। তাই ডায়েটে বেশি করে মরসুমি ফল, ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ফল ও শাক-সব্জি রাখতে হবে।

    কোভিডের মতো ডেঙ্গি রোগীকেও আইসোলেশনে থাকতে হবে। এই সময় মশারি অবশ্যই ব্যবহার করা উচিত। আর রোগীর উপসর্গগুলি খুব ভাল করে লক্ষ রাখতে হবে।

    ডেঙ্গি শক সিনড্রোম থেকে মানবদেহে জলশূন্যতা তৈরি হয়। সঙ্গে সঙ্গে পালস রেট অনেকটা বেড়ে যায় এবং রক্তচাপ খুব কমে যায়। শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়। শ্বাস-প্রশ্বাস খুব দ্রুত চলে। রোগী অস্থির হয়ে ওঠেন। তখন সময় নষ্ট না করে হাসপাতালে ভর্তি করানো উচিত।

    জ্বর, সর্দি-কাশি হলে কখনোই রোগীকে সাধারণ জ্বর ভেবে ওষুধ খাওয়াবেন না। কোনও উপসর্গ দেখলেই সরাসরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Anubrata Mondal: দিল্লিতে ইডির দফতরে মুখোমুখি জেরা সায়গল-সুকন্যাকে! কী বললেন অনুব্রত-তনয়া?

    Anubrata Mondal: দিল্লিতে ইডির দফতরে মুখোমুখি জেরা সায়গল-সুকন্যাকে! কী বললেন অনুব্রত-তনয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবারই দিল্লিতে (Delhi) ইডি (ED) দফতরে হাজিরা দিয়েছেন অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল (Sukanya Mondal)।  ইডি সূত্রে খবর,  সুকন্যার বিপুল সম্পত্তির উৎস কী? বোলপুরের (Bolpur) একাধিক জমি রয়েছে, যাঁর বাজারমূল্য প্রায় ২৫ কোটি! শিক্ষকতার কাজ করে এত টাকার মালিক কী করে হলেন তিনি? এসব প্রশ্নই এদিন তাঁকে করা হয়। সুকন্যার পাশাপাশি এদিন অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকেও আনা হয় ইডি দফতরে। এদিন দুজনকে একেবারে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, একক জেরায় সায়গল ও সুকন্যার কথায় একাধিক অসঙ্গতি দেখতে পান ইডি কর্তারা। জেরা পর্বের শুরু থেকেই দুজনের বক্তব্যের মধ্যে বৈপরীত্য থাকায় তাঁদের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার সিদ্ধান্ত নেন ইডি কর্তারা। 

    আরও পড়ুন: মৃত ব্যক্তির সঙ্গে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা মানিকের স্ত্রীর! বিস্ফোরক ইডি

    গরু পাচার কাণ্ডে জেলবন্দি তৃণমূল নেতা অনুব্রত-কন্যাকে এদিন আট ঘণ্টা জেরা করে ইডি। এদিন ২ দফায় সুকন্যাকে জেরা করেন ইডির গোয়েন্দারা। কন্যাকে জেরা করে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে বলে ইডি সূত্রে খবর।  বুধবার সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে পৌঁছন সুকন্যা। তাঁর সঙ্গে ছিল প্রচুর নথি। সেই নথি ইডির কাছে জমা দেন তিনি। এর পর শুরু হয় জেরা। প্রথম পর্বে বেলা ২টো পর্যন্ত জেরা করা হয়। তারপর দুপুরের খাওয়া দাওয়া করেন তিনি। বিকেল ৩টে ৩০ মিনিট থেকে সায়গল হোসেনের মুখোমুখি বসিয়ে সুকন্যাকে দ্বিতীয় পর্বের জেরা করে ইডি। সায়গলের দেওয়া তথ্য সুকন্যাকে দিয়ে খতিয়ে দেখেন গোয়েন্দারা। সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিট নাগাদ ইডির সদর দফতর থেকে গাড়ি করে বেরিয়ে যান সুকন্যা মণ্ডল। বোলপুর থেকে পরিবারের সদস্যরাও তাঁর সঙ্গে দিল্লি গিয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদের পর পরিবারের সদস্যের সঙ্গেই গাড়িতে উঠে বেরিয়ে যান সুকন্যা। 

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে ইডির দফতরে অনুব্রত কন্যা সুকন্যা! কী প্রশ্ন করলেন তদন্তকারীরা?

    ইডি সূত্রে খবর, বোলপুরের ANM অ্যাগ্রোকেম ফুড প্রাইভেট লিমিটেডের অন্যতম ডিরেক্টর সুকন্যা। বোলপুরের কালিকাপুরের হারাধন মণ্ডল রোডে যে ঠিকানায় এই সংস্থার রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে, সেটি হল ভোলে ব্যোম রাইস মিলের। এই ভোলে ব্যোম রাইস মিলের মালিক আবার অনুব্রতর স্ত্রী ছবি মণ্ডল। স্বামী হিসেবে নথিতে নাম রয়েছে অনুব্রতরও। এর আড়ালেই কি চলত গরু পাচার? সেই টাকাতেই কি এত রমরমা? খতিয়ে দেখছে ইডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • North Korea fires missiles প্রথম পরস্পরের বিরুদ্ধে মিসাইল দাগল উওর ও দক্ষিণ কোরিয়া

    North Korea fires missiles প্রথম পরস্পরের বিরুদ্ধে মিসাইল দাগল উওর ও দক্ষিণ কোরিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবারের মতো দক্ষিণ কোরিয়ার জলসীমান্তে মিসাইল ছুড়েছে কিম জং-উনের দেশে উত্তর কোরিয়া। জবাবে তিনটি মিসাইল ছুড়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাকর্তা জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়ার মিসাইলগুলি দক্ষিণ কোরিয়ার জলসীমার খুব কাছে পড়েছে যা দক্ষিণ কোরিয়ার অখন্ডতার ক্ষেত্রে বিপজ্জনক। দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী তা কখনোই বরদাস্ত করবে না বলে সাফ জানিয়েছেন।

    এদিকে, সিওলের প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল (Yoon Suk-yeol) একে কার্যকর আঞ্চলিক আক্রমণ বলে উল্লেখ করেছেন। উত্তর কোরিয়ার ১০টি মিসাইলের মধ্যে তিনটি মিসাইল স্বল্প পাল্লার ব্যালিস্টিক মিসাইল যা উত্তর কোরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল ওনসান থেকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করা হয়েছিল।

    এর মধ্যে অন্তত একটি বুধবার নয়টার আগে নিক্ষেপ করা হয় যা সীমান্তের ২৬ কিলোমিটার দক্ষিণে, সোচো শহরের ৫৭ কিলোমিটার পূর্ব দিকে এবং উলিয়াং দ্বীপের ১৬৭ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে আঘাত হানে। এর ফলে উলিয়াং এ সাইরেন বাজিয়ে অধিবাসীদের ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারগুলোতে আশ্রয় নিতে বলা হয়।

    প্রসঙ্গত, উত্তর কোরিয়ার সীমারেখা পড়েছে সাগরের মাঝ বরাবর। তবে উত্তর কোরিয়া কখনওই এ সীমারেখাকে মেনে নেয়নি। এর আগে উত্তর কোরিয়া দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছিল, যে তারা যদি যৌথ সামরিক মহড়া অব্যাহত রাখে তাহলে তাদেরকে ‘ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন মূল্য দিতে হবে’। এ হুমকিকে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রচ্ছন্ন হুমকি হিসেবে দেখা হয়েছে।

    দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারের তরফে জানানো হয়েছে যে, দক্ষিণ কোরিয়ায় আক্রমণ হলে তারা সেক্ষেত্রে মার্কিন সহযোগিতাও পাবে। উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের পর দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান জাতীয় নিরাপত্তা বৈঠক ডেকেছেন। 

    চলতি বছরেই পঞ্চাশটির বেশি মিসাইল উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। এর মধ্যে একটি ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র জাপান অতিক্রম করে গিয়ে পড়েছে। সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক শক্তি সম্পন্ন সাবমেরিন দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলে এসেছে দু দেশের সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে। গত অগাস্ট মাসে এই মহড়া শুরু হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dengue: ডেঙ্গি থেকে রেহাই পেতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৭ টি খাবার

    Dengue: ডেঙ্গি থেকে রেহাই পেতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৭ টি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গির (Dengue) প্রকোপ এখনও কমেনি। ইতিমধ্যেই ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ২০১৯-এর রেকর্ডকেও ছাপিয়ে গিয়েছে। দৈনিক ডেঙ্গি আক্রান্তের পাশাপাশি বেড়েছে মৃত্যুর সংখ্যা। ফলে ডেঙ্গি থেকে দ্রুত সুস্থ হতে প্রথমে ডায়েটে কিছু পরিবর্তন আনা উচিত। এই পরিস্থিতিতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে বেশি করে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। এ ক্ষেত্রে ডায়েটের উপর দিতে হবে বাড়তি নজর। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এই সময়ে ডায়েটে কী কী খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, জেনে নিন।

    মেথি

    খাবারে প্রায়ই মেথির ব্যবহার করে থাকেন আপনারা। কিন্তু জানেন কি এই উপাদান শরীরের জন্য কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ডেঙ্গিতে যখন মারাত্মক জোরে ভুগছেন কোনও ব্যক্তি তখন তাকে আরাম দিতে সাহায্য করে মেথি।

    বেদানা

    ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীদের শরীরে নানা ব্যথা যন্ত্রণা হয়, সেই ব্যথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয় এই বেদানা। এই ফল নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

    ডাবের জল

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীদের ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে নারকেল অথবা ডাবের জল। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উপকারী উপাদান। শরীরে জলের মাত্রা বজায় রাখার সঙ্গে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গি থেকে ম্যালেরিয়া, সারাতে পারে পেঁপে পাতার রস!

    ব্রকলি

    এতে প্রচুর পরিমাণে থাকে ভিটামিন কে যা অনুচক্রিকা পুনরুৎপাদনে সাহায্য করে। অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ব্রকলি প্রতিদিনের ডায়েটে রাখা উচিত।

    দই

    এই সময়ে দৈনন্দিন খাবারে দইয়ের মত প্রোবায়োটিক রাখা জরুরী। এর ফলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে ও শরীর দূষণমুক্ত করতে সাহায্য করবে।

    কিউই

    এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শর্ট টার্ম এবং লং টার্ম রিকভারির ক্ষেত্রে উপকারী।

    রসুন

    শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে ও সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে ডায়েটে বেশি করে রাখা উচিত রসুন। 

LinkedIn
Share