Blog

  • Coimbatore Blast Case: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ১, তদন্তভার এনআইএ-র হাতে

    Coimbatore Blast Case: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ১, তদন্তভার এনআইএ-র হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast) কাণ্ডের তদন্তভার গেল এনআইএর (NIA) হাতে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে বৃহস্পতিবার তদন্তভার তুলে দেওয়া হয় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে। এর ঠিক একদিন আগেই তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন তদন্তভার এনআইএর হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সেই মতো তদন্তভার দেওয়া হল এনআইএর হাতে। এ প্রসঙ্গে এক প্রবীণ সরকারি আধিকারিক বলেন, কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণকাণ্ডের তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়েছে এনআইএর হাতে। এই সংস্থা নতুন করে এফআইআর করবে।

    গত রবিবার সকালে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাতুরের কোট্টাই ঈশ্বরান মন্দিরের কাছে একটি গাড়িতে বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast) ঘটে। মৃত্যু হয় গাড়িতে থাকা বছর পঁচিশের যুবক জামেজা মুবিনের। তিনি ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। ওই ঘটনার পরে পরেই মুবিনের বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর বিস্ফোরক। তদন্তকারীদের অনুমান, ভবিষ্যতে বড় ধরনের নাশকতার ছক ছিল। বছর কয়েক আগেও একবার মুবিনকে জেরা করেছিল এনআইএ।

    বিস্ফোরণের (Coimbatore Blast) ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এঁরা হলেন মহম্মদ তালকা, মহম্মদ আজহারউদ্দিন, মহম্মদ রিয়াজ, ফিরোজ ইসমাইল এবং মহম্মদ নওয়াজ ইসমাইল। প্রত্যেকেরই বয়স কুড়ির কোঠায়। জানা গিয়েছে, এঁদের মধ্যে কয়েকজনকে ২০১৯ সালে একবার জেরা করেছিল এনআইএ। ধৃতদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে সংযোগকারীদের খুঁজতে তল্লাশি এনআইএ-র, আইনজীবী সহ গ্রেফতার ২

    এদিকে, কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast)-কাণ্ডে বৃহস্পতিবার আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে তামিলনাড়ু পুলিশ। বিস্ফরণে নিহত মুবিনের আত্মীয় তিনি। বছর আঠাশের ওই যুবকের নাম আফসার খান। ভিনসেন্ট রোডের বাসিন্দা তিনি। জানা গিয়েছে, পুরো ষড়যন্ত্রে আফসার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। বিস্ফোরক তৈরিতে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সরবরাহ করেছিলেন তিনি। ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলি থেকে তিনি সেগুলি সংগ্রহ করেছিলেন বলে অভিযোগ। এক প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক বলেন, আফসার মুবিনকে কাঁচামালগুলো মেশাতেও সাহায্য করেছিল। পরে সেই মিশ্রণ নিয়ে যাওয়া হয় গাড়িতে। ছোট ছোট তিনটে পাত্রে ভরে তা নিয়ে যাওয়া হয়। সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় পেরেক এবং মার্বেল। এনআইএর এক আধিকারিক বলেন, সংস্থা প্রয়োজনীয় অর্ডার পেয়েছে। অকুস্থল খতিয়ে দেখতে একটি দল গিয়েছে কোয়েম্বাতুরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India beat Netherlands: ফের দুর্দান্ত ইনিংস কোহলির, ৫৬ রানে নেদারল্যান্ডকে হারাল ভারত

    India beat Netherlands: ফের দুর্দান্ত ইনিংস কোহলির, ৫৬ রানে নেদারল্যান্ডকে হারাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত জয়ের মাধ্যমে টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T20 World Cup) শুরু করার পর আজ নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধেও দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে জয়ের ধারা অব্যহত রাখল মেন ইন ব্লু। যদিও এই ম্যাচের ফলাফল সম্পর্কে সকলেই প্রায় নিশ্চিত ছিল। নেদারল্যান্ডকে এই ম্যাচ হারানোর ফলে গ্রুপ ২ এর শীর্ষ স্থানে পৌঁছে গেল টিম ইন্ডিয়া। এমন পরিস্থিতিতে ভারতীয় দল আর দুটি ম্যাচ জিতলেই সেমিফাইনালে পৌঁছাতে পারবে। আজ ম্যাচের শুরুতেই ভারত টসে জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

    সিডনির একই মাঠে পরপর দুটো ম্যাচ।ফলে ২০ ওভারের ক্রিকেটের প্রত্যাশিত ছন্দে শুরু করতে পারেননি রোহিত, লোকেশ রাহুলরা। তার উপর রাহুল আউট হলেন ৯ রানে। ভারতীয় দলের সহ-অধিনায়ক অবশ্য আউট ছিলেন না। আম্পায়ার আউট দিলেও অধিনায়ক রোহিতের পরামর্শে রিভিউ না নিয়েই সাজঘরে ফিরে যান রাহুল। পরে দেখা যায় বল লেগ স্টাম্পের বাইরে ছিল।ভারতীয় ইনিংসের প্রথম কয়েক ওভার তেমন রান ওঠেনি। আট-নয় ওভার থেকে হাত খুলতে শুরু করেন ভারতীয় ব্যাটাররা। মন্থর উইকেটের সুবিধা কাজে লাগাতে পারলেন না নেদারল্যান্ডসের বোলাররা।

    [tw]


    [/tw]

    রোহিত, কোহলিরা চেনা মেজাজে ব্যাট করলেন। তাঁরা দু’জন ছাড়াও অর্ধশতরান এল সূর্যকুমার যাদবের ব্যাট থেকেও। রোহিত করলেন ৩৯ বলে ৫৩ রান। তাঁর ইনিংসে রয়েছে চারটি বাউন্ডারি এবং তিনটি ওভার বাউন্ডারি। মেলবোর্নে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে মেজাজে ছিলেন, সিডনিতে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধেও সেই মেজাজে দেখা গেল প্রাক্তন অধিনায়ককে। এই ম্যাচেও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন কোহলি। ৪৪ বলে ৬২ রানের ইনিংস খেলার পথে মারলেন তিনটি চার এবং দু’টি ছক্কা। প্রতিপক্ষ তুলনায় দুর্বল হলেও কোহলির চোখে-মুখে ছিল চেনা সংকল্পের ছাপ।

    রোহিত আউট হওয়ার পর চার নম্বরে ব্যাট করতে নামেন সূর্যকুমার যাদব। প্রত্যাশা মতো প্রথম থেকেই আগ্রাসী মেজাজে ব্যাট করলেন সূর্যকুমার। তিনি নামার পর বেশ খানিকটা বাড়ল ভারতের রান তোলার গতিও। সূর্যকুমারও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন ২৫ বলে ৫১ রানের ইনিংস খেলে।ভারতীয় ব্যাটারদের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসের বোলারদের কেউই তেমন সুবিধা করতে পারলেন না। নেদারল্যান্ডসের সফলতম বোলার পল ভ্যান মিকিরেন ৩২ রানে ১ উইকেট নিলেন। ফ্রেড ক্লাসেন ১ উইকেট পেলেন ৩৩ রান দিয়ে।

    [tw]


    [/tw] 

    জয়ের জন্য ১৮০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে সাধ্য মতো লড়াই করল স্কট এডওয়ার্ডসের দল।তবে, প্রথমে অক্ষর প্যাটেল, রবিচন্দ্রন অশ্বিনদের দাপটে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে ডাচরা। অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস করলেন ৫ রান। সর্বোচ্চ ২০ রান টিম প্রিঙ্গলের। ১৭তম ওভারে পরপর দুই বলে উইকেট নেন অর্শদীপ সিং। দুটি করে উইকেট ভাগ করে নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন, অক্ষর প্যাটেল, ভুবনেশ্বর কুমার, অর্শদীপ সিং। একটি উইকেট নেন মহম্মদ সামির। অবশেষে ভারতের দেওয়া ১৭৯ রান তাড়া করতে নেমে ১২৩ রানেই গুটিয়ে গেল ডাচরা।

    গত মঙ্গলবার অনুশীলনের পর খাবার ‘অযোগ্য’ এবং ‘অপর্যাপ্ত’ মধ্যহ্নভোজের ব্যবস্থা করা হয়েছিল সিডনির আয়োজকদের পক্ষে। না খেয়েই মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন রোহিত, কোহলিরা। তাতেও যে ভারতকে দমানো যায় না, তা মাঠে নেমে প্রমাণ করে দিলেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা।

    তুলনায় দুর্বল প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধেও কোনও পরীক্ষা নিরীক্ষার পথে যায়নি ভারতীয় দল। পাকিস্তান ম্যাচের প্রথম একাদশে কোনও পরিবর্তন করেনি। উইনিং কম্বিনেশন ভাঙতে চাননি কোচ রাহুল দ্রাবিড়। ভারতের পরবর্তী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • JU Finanacial Crisis: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক সংকটে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হয়ে সাহায্য চেয়ে পোস্ট ৯২ বছর বয়সী প্রাক্তনীর

    JU Finanacial Crisis: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক সংকটে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হয়ে সাহায্য চেয়ে পোস্ট ৯২ বছর বয়সী প্রাক্তনীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের শিক্ষা পরিষ্ঠানের আর্থিক সংকটের (JU Financial Crisis) কথা জানতে পেরে ফেসবুকে আর্থিক সাহায্যের অনুরোধ করলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯২ বছর বয়সী প্রাক্তনী স্যানফ্রান্সিস্কোর বাসিন্দা রমেন চক্রবর্তী (Ramen Chakrabarti)। ১৯৫৪ সালে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে স্নাতক হন রমেন বাবু। তিনি বলেন, সংবাদমাধ্যম থেকে তিনি জানতে পারেন ল্যাবরেটারি রক্ষণাবেক্ষণের জন্যে প্রয়োজনীয় টাকা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ের।

    গ্লোবাল যাদবপুর ইউনিভার্সিটি অ্যালুমনাই ফাউন্ডেশনের পেজে তিনি ২৩ অক্টোবর একটি ভিডিও পোস্ট করেন। সেখানে লেখেন, “সংবাদমাধ্যম থেকে আমি জানতে পারি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটারি রক্ষণাবেক্ষণের টাকা নেই। শুধু শিক্ষকদের মায়নে দেওয়ার মতো সামর্থটুকু আছে। আর্থিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে আমার বিশ্ববিদ্যালয় এটা ভেবে কান্না পাচ্ছে।” 

    তিনি আরও লেখেন। “এরকমটা কেন হবে? বিশ্ববিদ্যালয়ের কত ছাত্র-ছাত্রী গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, যারা নিজ জীবনে প্রতিষ্ঠিত এবং প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন। আমি যাদবপুরের সব ছাত্র-ছাত্রীর কাছে অনুরোধ করতে চাই সবাই নিজের সাধ্যমতো অর্থ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে দাঁড়ান। আমার দেখা বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে যাদবপুর অন্যতম। যাদবপুর আপনাদের দুহাত ভরে দিয়েছে, এবার আপনাদের পালা।” 

    আর দু’মাস পরেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক সমাবর্তন সভা (Jadavpur University Convocation) অনুষ্ঠিত হবে। তবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় যে আর্থিক সংকটের (Extreme fund crunch) মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, তাতে সভার আয়োজন নিয়ে মাথায় হাত পড়েছে কর্তৃপক্ষের। এই নিয়ে রাজ্য সরকারকেও চিঠি লিখেছে কর্তৃপক্ষ। অতিমারির জেরে গত দু’বছর বন্ধ থাকার পর এ বছর ডিসেম্বর মাসে আবার হতে চলেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন। তবে ধাপে ধাপে কমেছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের বরাদ্দ। ব্যাপক আর্থিক সংকটের মধ্যে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। এ বছরে বার্ষিক সমাবর্তন হলেও হবে না বিশেষ বা সাম্মানিক সমাবর্তন। এমনটাই জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। প্রতিবারের মতো এ বারে সমাবর্তন সভা বড় পরিসরে করা যাবে কি না, তা নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে অধ্যাপকদের মনে। ২০১৭ সালের পর থেকেই ধাপে ধাপে কমেছে আর্থিক অনুদান । এরপর করোনা সংক্রমণের জেরে সেই আর্থিক অনুদানের পরিমাণ আরও হ্রাস পায়। এর ফলে থমকে গিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্নয়নের কাজ। শুধু তাই নয়, করোনা কালে যখন একটানা দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল বিশ্ববিদ্যালয়, তখন আর্থিক অনুদান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সমস্যার সমুখীন হতে হয়েছিল গবেষণার সঙ্গে যুক্ত শিক্ষার্থীদেরও।

    আরও পড়ুন: “আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত”, বললেন চিনা রাষ্ট্রদূত

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায় বলেন, “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বেতন বাদ দিয়ে বার্ষিক খরচ হয় প্রায় ৪৫ কোটি টাকা। চলতি বছরে দুই ধাপে ১২ কোটি টাকা পেয়েছে কর্তৃপক্ষ। তৃতীয় ধাপের টাকা এলে এই সংখ্যাটা ১৮ কোটিতে গিয়ে দাঁড়াবে। তাই এই আর্থিক সংকটের মধ্যে কত ভালো ভাবে সমাবর্তন সভা করা যাবে, সেই বিষয়টা নিয়েও আমাদের মনে একটা আশংকা রয়েছে। কারণ গত দুবছর করোনা কালের সমাবর্তন সভা করা যায়নি ৷ স্বাভাবিকভাবেই এই বছর যাতে খুব ভালো করে এই সমাবর্তন সভা করা যায় সেটাই আমাদের ইচ্ছা।” 
      
    তিনি আরও বলেন, “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোড রয়েছে, তাদের বৈঠকে উপাচার্য সুরঞ্জন দাসকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়ে যেন আটকে থাকা বরাদ্দ টাকা দেওয়ার জন্য আবেদন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত সমস্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার চূড়ান্ত বিভাগ হচ্ছে এই কোড যেখানে প্রতিটি দফতরের প্রধানরা থাকেন।”

    চলতি বছরে বেতন বাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজ্য সরকারি ব্যয় বরাদ্দ ২৩ শতাংশ কমেছে । গবেষণার খাতেও টাকা বন্ধ হয়েছে। ডিএসটির মতো প্রজেক্টের ক্ষেত্রে শর্ত চাপানো হয়েছে । জানানো হয়েছে যে, বাজেটের ২৫ ভাগ ব্যয়ভার বহন করতে হবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস বলেন, “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে রাজ্য সরকারকে এই বিষয়টি জানিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি খুব দ্রুতই আমাদের আবেদনে সাড়া দেবে সরকার।” প্রসঙ্গত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক সমাবর্তনের দুটি ভাগ থাকে। একটি হল স্পেশাল বা বিশেষ সমাবর্তন । আরেকটি হল সাধারণ সমাবর্তন। এ বছর বিশেষ সমাবর্তন করা হবে না বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, এর আগেও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারগুলির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে থাকা প্রক্তনীদের থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়ার আশায় অ্যালুমনি সেল তৈরি করা হয়েছিল ৷

     ইঞ্জিনিয়ারিং এবং গবেষণার ক্ষেত্রে উপরের তালিকায় রয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। তবে বেশ কয়েকদিন ধরে এই বিশ্ববিদ্যালয় আর্থিক সংকটে ভুগছে। ফলে কীভাবে এই র‌্যাঙ্কিং ধরে রাখা যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সাধারণত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্তনীদের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য চাইলেও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এখনও পর্যন্ত প্রক্তনীদের কাছ থেকে পরিকল্পিতভাবে আর্থিক সাহায্য চায়নি। তবে আর্থিক সংকট মেটাতে এখন পরিকল্পিতভাবেই সেই পথে এগোতে চাইছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস বলেন, ‘প্রাক্তনীরা বিভিন্নভাবে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসছেন। মুম্বই, সিঙ্গাপুর আমেরিকায় থাকা প্রাক্তনীরা সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসছেন।’ উপাচার্যের আশায় এভাবে প্রক্তনীদের সহায়তায় যাদবপুর এগিয়ে যাবে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Akshata Murty: রোজগেরে স্বামীর থেকে পিছিয়ে নেই সুনক-পত্নী! তিনটি কোম্পানির দায়িত্ব তাঁর কাঁধে

    Akshata Murty: রোজগেরে স্বামীর থেকে পিছিয়ে নেই সুনক-পত্নী! তিনটি কোম্পানির দায়িত্ব তাঁর কাঁধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের (UK) পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। চলতি মাসের ২৮ তারিখ অর্থাৎ আগামীকালই প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) এবং তাঁর স্ত্রী অক্ষত মূর্তির সম্মিলিত সম্পত্তির পরিমাণ ছাড়িয়ে যাবে প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সম্পত্তির পরিমাণকেও। তবে আরও জানা গিয়েছে যে, ঋষি সুনকের স্ত্রী অক্ষত-এর একারই কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। তাঁর কাঁধে রয়েছে তিনটি কোম্পানির দায়িত্ব।

    অক্ষত মূর্তি-র LinkedIn-এ লেখা রয়েছে, The capital and private equity firm Catamaran Ventures, The gym chain Digme Fitness ও The gentlemen’s outfitters New & Lingwood – এই তিনটি কোম্পানিরই ডিরেক্টর অক্ষত মূর্তি। এছাড়াও ইনফোসিসেও তাঁর শেয়ার রয়েছে। অক্ষত মূর্তির বাবা এনআর নারায়ণ মূর্তি ছিলেন Infosys -এর কো-ফাউন্ডার। ফলে ইনফোসিসে অক্ষত মূর্তির শেয়ার রয়েছে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন ডলার যা কিনা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৫৭৯৩ কোটি।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ রাজা-রানির থেকেও বেশি!

    Catamaran Ventures

    অক্ষত মূর্তির (Akshata Murty) মূল ব্যবসা হল Catamaran Ventures। এটিও পারিবারিক ব্যবসা। এটি মূলত বেঙ্গালুরুভিত্তিক একটি কোম্পানি। ২০১৩ সালের মে মাস থেকেই এই কোম্পানির ডিরেক্টর তিনি। তিনি ব্রিটিশ শাখার একমাত্র পরিচালক এবং শেয়ারহোল্ডার৷ ভারতে এই সংস্থার প্রায় ১৫ জন কর্মী রয়েছেন। ক্যাটামারানের মাধ্যমে মূর্তির অন্তত ছয়টি ব্রিটিশ কোম্পানিতে সরাসরি মালিকানা রয়েছে – ডিগমে ফিটনেস, জেমি’স ইতালিয়ান, জেমি’স পিজারিয়া, নিউ অ্যান্ড লিংউড, সোরোকো এবং ওয়েন্ডি’স। ডিগমে ফিটনেস এবং নিউ অ্যান্ড লিংউড কোম্পানিরও তিনি পরিচালক।

    Digme Fitness

    ২০১৭ সালে মূর্তি লন্ডন-ভিত্তিক ফিটনেস কোম্পানি ডিগমেতেও একজন পরিচালক মূর্তি এবং তিনি ৪.৪ শতাংশ শেয়ারের মালিক (Akshata Murty)। কোম্পানির ওয়েবসাইট অনুসারে, এটি হোম প্রোগ্রাম ছাড়াও ব্যাংক, কভেন্ট গার্ডেন, মুরগেট এবং রিচমন্ডের স্টুডিওতে ফিটনেস প্রোগ্রাম অফার করে।

    New & Lingwood

    ২০১৭ সাল থেকে নিউ অ্যান্ড লিংউডের পরিচালক তিনি (Akshata Murty)। কোম্পানির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে যে, নিউ অ্যান্ড লিংউড হল একটি ব্রিটিশ হেরিটেজ ব্র্যান্ড যার চারটি স্টোর আমেরিকা এবং নিউইয়র্কে এবং একটি পপ-আপ মেরিলেবোনে রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, একটি সংবাদ মাধ্যমের তরফে করা সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ব্রিটেনের ভাবী প্রধানমন্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ ১.৩ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার। ব্রিটেনের ২২২তম ধনীতম বাসিন্দার তালিকায় রয়েছেন সুনক দম্পতিও (Rishi Sunak) (Akshata Murty)। সেই তুলনায় প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সম্পত্তির পরিমাণ কম। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ৬৬৬ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার।

  • Sun Weidong: “আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত”, বললেন চিনা রাষ্ট্রদূত

    Sun Weidong: “আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত”, বললেন চিনা রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ানে সংঘর্ষের পরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (LAC) ভারত ও চিনের মধ্যে উত্তেজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। ভারতে নিযুক্ত সেই চিনা রাষ্ট্রদূত সান উইদং (Sun Weidong) বিদায় নেওয়ার আগে  বুধবার দেখা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (S Jaishankar) সঙ্গে। সেখানে সান বলেন, ‘‘দু’দেশের গুরুতর কোনও মতপার্থক্য না থাকলেও সীমান্তে উত্তেজনা স্বাভাবিক ঘটনা। আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত।’’ 

    ভারতে চিনা রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেওয়ার আগে মঙ্গলবার বিদায়ী বক্তৃতায় সান বলেছিলন, ‘‘কিছু মতপার্থক্য থাকলেও ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়া প্রয়োজন।’’ প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য কোনও অস্বাভাবিক ঘটনা নয় বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। সাউথ ব্লকে বিদায়ী চিনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাতের পর বুধবার এ প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, “সীমান্তে শান্তি ফিরলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে, এবং তা এশিয়া এবং গোটা বিশ্বের জন্যে মঙ্গল।” 

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদীদের কোনও ভালো-খারাপ হয় না, মুম্বাইয়ে রাষ্টসংঘের বৈঠকের আগে বলল ভারত

    প্রসঙ্গত, ২০২০-র জুনে পূর্ব লাদাখের গালওয়ানে ভারত ও চিন সেনার সম্পর্কের অবনতি হয়। এর ফলে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তলানিতে এসে ঠেকেছিল। সে সময় সান নয়াদিল্লিকে বলেছিলেন,  “পড়শি দেশকে শত্রু ভাবা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। তিক্ততা ভুলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে কী ভাবে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা যায়, সেই চেষ্টাই করতে হবে দুই দেশকে।” তাঁর ওই বিবৃতির পরেই সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য কূটনৈতিক এবং সামরিক স্তরে নতুন করে তৎপরতা শুরু হয়েছিল।  

    লাদাখ সীমান্তের ঘটনার পর নয়াদিল্লি-বেজিং আর্থিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্কেও প্রভাব পরে। সে সময় একাধিক চিনা অ্যাপকে নিষিদ্ধ করেছিল ভারত সরকার। সে প্রসঙ্গে সান সেই সময় বলেছিলেন, ‘‘সংঘাতের পরিস্থিতিতেও ভারতকে নিয়ে চিনের মত বদলায়নি। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কেও ছেদ পড়েনি। গোটা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে কোনও দেশের পক্ষেই আত্মনির্ভর হওয়া সম্ভব নয়। বিশ্বায়নের যুগে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ যত বাড়বে, ততই মঙ্গল। তবেই উন্নতিসাধন সম্ভব।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • J&K Encounter: কাশ্মীরে একের পর এক এনকাউন্টারে খতম একাধিক লস্কর জঙ্গি

    J&K Encounter: কাশ্মীরে একের পর এক এনকাউন্টারে খতম একাধিক লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার জম্মু ও কাশ্মীরের বারমুল্লায় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে খতম হল লস্কর  ই তৈবা জঙ্গি। বারামুল্লার (Baramulla) ওয়ানসিরান তরিপোরা এলাকায় সেনা এবং জঙ্গিদের মধ্যে বহুক্ষণ বন্দুক যুদ্ধ চলে। 

    কাশ্মীর জোন পুলিশ ট্যুইট করে জানিয়েছে, বারমুল্লার ওয়ানসিরান তারিপোরা এলাকায় এনকাউন্টার (Encounter) শুরু হয়েছে। পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।” 
     
    এর আগে পুলিশ মঙ্গলবার এবং বুধবার মাঝরাতে কাশ্মীরের কুপওয়ারার (Kupwara) তাংধর সেক্টরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এক সন্ত্রাসবাদী দলের অনুপ্রবেশের চেষ্টা বানচাল করেছে। সেখানেও সেনার হাতে খতম হয় এক লস্কর জঙ্গি। 

    আরও পড়ুন: চিটফান্ড কাণ্ডে গ্রেফতার রাজু সাহানির ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী, আজই তোলা হবে আদালতে 

    তাংধরে যুদ্ধ সামগ্রী এবং মাদক চোরাচালানের সম্পর্কে আগেই খবর ছিল গোয়েন্দাদের কাছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে একটি যৌথ অভিযান, চালায় সেনা এবং কাশ্মীর পুলিশ। একজন লস্কর জঙ্গিকে নিকেশ করা হলেও, অন্য একজন অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর (পিওকে) অঞ্চলে পালিয়ে যায়।

    আরও পড়ুন: সুরজকুণ্ডে অমিত শাহের ডাকে চিন্তন বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন না মমতা, কেন? 

    প্রতিরক্ষা আধিকারিকরা জানিয়েছেন, “জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলায় নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে জঙ্গিদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা  বানচাল করে নিরাপত্তা বাহিনী। এই অভিযান চলাকালীন এক লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গিকে খতম করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: কুয়েটের সঙ্গে জেইই এবং নীট সংযুক্তিকরণের পথে ইউজিসি? জানুন বিস্তারিত 

    বিড বানচাল হওয়ার কয়েক ঘন্টা পরে, কাশ্মীরে “ক্রমাগত সন্ত্রাসবাদ চালানোর প্রচেষ্টা” এবং “যুদ্ধবিরতি সমঝোতার বিপরীতে গিয়ে শান্তি ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত করার” জন্য পাকিস্তানকে পাল্টা দেয় ভারতীয় সেনা বাহিনী।” 

    শ্রীনগরের প্রতিরক্ষা মুখপাত্র কর্নেল এমরন মুসাভি এবিষয়ে বলেন “সুদপুরা তাংধরে একটি যৌথ অভিযান শুরু হয়েছিল। জম্মু এবং কাশ্মীর  পুলিশের অনুপ্রবেশ সংক্রান্ত নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে চালানো হয় এই অভিযান। অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলিও সেই তথ্য নিশ্চিত করে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • DDLJ: কিং খানের জন্মদিনে ফের মুক্তি পাচ্ছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে

    DDLJ: কিং খানের জন্মদিনে ফের মুক্তি পাচ্ছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র একটা দিনের অপেক্ষা। রাত পোহালেই বলিউডের বাদসার জন্মদিন। আর তার একদিন কিং খানের ভক্তদের জন্যে বড় ঘোষণা করল যশ রাজ ফিল্মস (Yash Raj Films)। শাহরুখের (Shah Rukh Khan) জন্মদিন উপলক্ষে দেশজুড়ে একাধিক প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হবে শাহরুখ খান অভিনীত কাল্ট ক্লাসিক ‘দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে’ (Dilwale Dulhania Le Jayenge)। ডিডিএলজে ফের মুক্তি পাচ্ছে সিনেমা হলে। 

    ২ নভেম্বর ৫৭ বছর বয়সে পা দিতে চলেছেন শাহরুখ। সেই উপলক্ষ্যেই ওই দিন অভিনেতার কালজয়ী ছবি ‘দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে’ ফের প্রেক্ষাগৃহে দেখানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিনেমা প্রযোজনা সংস্থা। মঙ্গলবার, সংস্থার অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একটি পোস্টে জানানো হয়েছে, যে রাজ-সিমরনের প্রেম কাহিনি দেখানো হবে ‘পিভিআর’, ‘আইনক্স’ ও ‘সিনেপলিস’-এর সব সিনেমা হলে।

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Yash Raj Films (@yrf)

    ২৭ বছর পেরিয়ে গেলেও একটুও ভাটা পরেনি রাজ-সিমরনের জনপ্রিয়তায়। আজও অমর এই সিনেমার প্রতিটি গান। আজও প্রেমের গান মানেই সেই ‘তুঝে দেখা তো ইয়ে জানা সনম’। শাহরুখ-কাজলের ম্যাজিক, সংগীত পরিচালক জুটি যতীন-ললিতের প্রেমের সুর। সব মিলিয়ে ‘ডিডিএলজে’ মাইলস্টোন। এই প্রজন্মের কাছে সেই ম্যাজিককেই ফিরিয়ে আনতে যশরাজ ব্যানার পর্দায় ফের নিয়ে আসছে ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’। ২ নভেম্বর শাহরুখ খানের জন্মদিন উপলক্ষে ফের মুক্তি পাচ্ছে এই বলিউড ব্লক বাস্টার।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত ভারতের ‘স্টিল ম্যান’ জে জে ইরানি  

    দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা, কানপুর, আহমেদাবাদ, লখনউ, পুনে এবং সুরাটে ২ নভেম্বর দেখানো হবে ডিডিএলজে, শুরু হয়ে গিয়েছে অগ্রিম বুকিম। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটি হিন্দি ছবির সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল সেই সময়ে। সেই নস্ট্যালজিয়াই বাদশাহের জন্মদিনে শাহরুখভক্তদের উপহার দিচ্ছে পিভিআর।
     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 
     

     

     

  • Digital Rupee: দেশে শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির ট্রায়াল, ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে পার্থক্য কি জানেন?

    Digital Rupee: দেশে শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির ট্রায়াল, ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে পার্থক্য কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির (Digital Rupee) ট্রায়াল। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল রুপিতে প্রথম পাইলট, ২০২২ সালের ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। জানা গিয়েছে, পাইলট প্রজেক্টে (Pilot Project) অংশ নেওয়ার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে নটি ব্যাঙ্ককে (Bank)। এই ব্যাঙ্কগুলি হল, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, ব্যাঙ্ক অফ বরোদা, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক, আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্ক এবং এইচএসবিসি। আরবিআইয়ের মতে, ডিজিটাল রুপি হোলসেল আন্তঃব্যাঙ্ক বাজারের দক্ষতা আরও বাড়িয়ে তুলবে। এটি খরচও কমিয়ে আনবে।

    প্রশ্ন হল, ডিজিটাল রুপি কী (Digital Rupee)? আরবিআইয়ের ওয়েবসাইটে এ প্রসঙ্গে লেখা হয়েছে, সেন্ট্রাল বোর্ড ডিজিটাল কারেন্সি হল ফিয়াট কারেন্সির সমতুল এবং ফিয়াট কারেন্সির মতো একজনের সঙ্গে অন্যজনের বিনিময়ও করা যাবে। ফিয়াট কারেন্সি হল যে মুদ্রা সবাই ব্যবহার করে, তাই। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের ব্যাখ্যা, সিবিডিসি হল লিগ্যাল টেন্ডার, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক যা ইস্যু করে ডিজিটাল ফর্মে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতে, ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহারে লেনদেন আরও সহজ হয়ে যাবে। বিষেষজ্ঞদের মতে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ডিজিটাল রুপিই কাগুজে নোটের সব চেয়ে শক্তিশালী ও সুবিধাজনক বিকল্প হয়ে উঠবে। মনে রাখতে হবে, দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের কাছে ডিজিটাল মুদ্রার (Digital Rupee) সংবিধিবদ্ধ স্বীকৃতি থাকবে। একে ই-রুপি বলা যায়। তবে কখনওই ক্রিপ্টোকারেন্সি  নয়।

    আরও পড়ুন: ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    ডিজিটাল রুপির (Digital Rupee) সঙ্গে মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহারের যে পার্থক্য রয়েছে, তা জানিয়ে দিয়েছে সরকারি একটি সূত্র। ওই সূত্রের মতে, ডিজিটাল রুপির ক্ষেত্রে কাগুজে মুদ্রা হাতে নয়, আপনার ফোনে থাকবে। মুদ্রা ব্যবহার করলে সেখান থেকে চলে যাবে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কে। সেখান থেকে চলে যাবে কোনও ব্যবসায়ীর কাছে। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের ব্যালেন্স শিটে একে লায়াবিলিটিজ হিসেবে দেখানো হবে। প্রসঙ্গত, বিটকয়েন থেকে প্রাণিত হয়েই সিবিডিসির ধারণা এসেছে। তবে বিটকয়েনের সঙ্গে এর বিরাট পার্থক্য রয়েছে। সেটি হল, বিটকয়েনের লিগ্যাল টেন্ডার নেই। যা রয়েছে ডিজিটাল রুপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Jamaat-e-Islami: অ-মুসলিম মহিলাদের নিয়ে গেট টুগেদারের আয়োজন জামাতের, জল ঢালল ভিএইচপি

    Jamaat-e-Islami: অ-মুসলিম মহিলাদের নিয়ে গেট টুগেদারের আয়োজন জামাতের, জল ঢালল ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুষ্ঠানের পোশাকি নাম গেট টুগেদার। উদ্যোক্তা জামাত-ই-ইসলামি (Jamaat-e-Islami) হিন্দ। ওই অনুষ্ঠানে কোনও মুসলিম (Muslims) নয়, ডাকা হয়েছিল অ-মুসলিম সম্প্রদায়ের মহিলাদের। এঁদের মধ্যে যেমন কমবয়সীরা ছিলেন, তেমনি ছিলেন মধ্য বয়সীরাও। তেলঙ্গানার করিমনগর এলাকায় এই অনু্ষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে শুনে ততক্ষণাৎ পুলিশকে বিষয়টি দেখতে বলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) কর্মকর্তারা। এরপর পুলিশ ওই অনুষ্ঠানের অনুমতি দিতে অস্বীকার করে। প্রত্যাশিতভাবেই বন্ধ হয়ে যায় অনুষ্ঠান।

    খবরে প্রকাশ, করিমনগরের ওই গেট টুগেদার অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল ইসলামিক সংগঠন, জামাত-ই-ইসলামি (Jamaat-e-Islami) হিন্দ। সংগঠনের সদস্যরা চেয়েছিলেন গেট টুগেদারে অংশ নিন অ-মুসলিম মহিলারা। এজন্য তাঁরা ছাপিয়েছিলেন আমন্ত্রণপত্রও (Invitation Letter)। পরে সেটি ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ঘটনায় ছড়ায় উত্তেজনা।

    জামাত-ই-ইসলামি (Jamaat-e-Islami) হিন্দের এই অনুষ্ঠানের বিষয়টি নজরে আসে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের। ইসলামিক ওই সংগঠনের অনুষ্ঠান বন্ধে উদ্যোগী হয় তারা। করিমনগরের পুলিশকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে বলা হয় সংঘের তরফে। পুলিশকে অনুষ্ঠানের অনুমতি না দিতেও অনুরোধ করা হয়। এও বলা হয়, এই গেট টুগেদারের ফল হতে পারে মারাত্মক। অশান্তির আশঙ্কায় তড়িঘড়ি অনুষ্ঠানস্থলে মোতায়েন করা হয় পুলিশ। যদিও তার আগেই এলাকায় ছড়ায় উত্তেজনা।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) শাখা গৌ রক্ষার সভাপতি ভুতুকুরু রাধাকৃষ্ণাণ রেড্ডির অভিযোগ, লাভ জিহাদের ফাঁদে ফেলার চেষ্টার অঙ্গ হিসেবেই আয়োজন করা হয়েছিল এমন একটি গেট টুগেদার অনুষ্ঠানের। তিনি বলেন, প্রস্তাবিত এই অনুষ্ঠান হিন্দুদের আত্ম-শ্রদ্ধায় আঘাত হেনেছে। পুলিশ গেট টুগেদারের উদ্যোক্তা জামাত-ই-ইসলামি (Jamaat-e-Islami) হিন্দের সদস্যদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিক, চাইছেন রাধাকৃষ্ণাণ রেড্ডি। পুলিশকে কড়া ব্যবস্থা নিতে বলার পাশাপাশি হিন্দু মহিলাদেরও কোনও মূল্যেই এমন অনুষ্ঠানে যোগ না দেওয়ার আর্জিও জানিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Jagadhatri Puja: দেবী জগদ্ধাত্রীর পৌরাণিক আখ্যান জানুন

    Jagadhatri Puja: দেবী জগদ্ধাত্রীর পৌরাণিক আখ্যান জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরসুমে দুর্গা পুজো, লক্ষ্মী পুজো, কালী পুজোর পরেই আসে জগদ্ধাত্রী পুজো। মা জগদ্ধাত্রী (Jagadhatri Puja) ত্রিনয়না, চতুর্ভূজা ও সিংহের উপর আসীন। তাঁর হাতে শঙ্খ, চক্র, ধনুক ও বাণ; গলায় নাগযজ্ঞোপবীত। দেবীর গাত্রবর্ণ উদীয়মান সূর্যের মতো। রাজসিক দেবী দুর্গা, তামসিক কালীর পরে সত্ত্ব গুণের দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজো হয়। দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজো অনুষ্ঠিত হয় দুর্গা পুজোর ঠিক একমাস পর কার্তিক মাসের শুক্লা নবমী তিথিতে। কাত্যায়নীতন্ত্র অনুসারে কার্তিকী শুক্লা নবমীতে দেবী জগদ্ধাত্রীর আবির্ভূত হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। দুর্গাকল্প অনুযায়ী,

    কার্তিকে শুক্লপক্ষেঽহনি ভৌমবারে জগৎপ্রসূঃ। 
    সর্বদেবহিতার্থায় দুর্বৃত্তশমনায় চ।।
    আবিরাসীৎ জগচ্ছান্ত্যৈ যুগাদৌ পরমেশ্বরী।।

    যার বাংলা অনুবাদ হলো, দেবতাদের হিত, দুর্বত্তের দমন এবং জগতের কল্যাণের  জন্য যুগের প্রারম্ভে কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের মঙ্গলবারে পরমেশ্বরী  অর্থাৎ মাতা জগদ্ধাত্রী আবির্ভূতা হলেন।

    আবার শূলপাণি লিখছেন:
    কার্তিকোঽমলপক্ষস্য ত্রেতাদৌ নবমেঽহনি।
    পূজয়েত্তাং জগদ্ধাত্রীং সিংহপৃষ্ঠে নিষেদূষীম্।।

    অর্থাৎ ত্রেতাযুগের প্রারম্ভে কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে সিংহপৃষ্ঠে আসীন দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজো করিবে। 

    সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী – এই তিন দিন মাতা জগদ্ধাত্রীর আরাধনা করে থাকেন ভক্তরা। তবে অনেকে নবমীর দিন তিন বার পুজা করে সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী পুজো সম্পন্ন করেন। কোথাও কোথাও প্রথম বা দ্বিতীয় পুজোর পর কুমারী পুজোরও আয়োজন করা হয়। দুর্গা পুজোর মতোই জগদ্ধাত্রী পুজোতেও বিসর্জনকৃত্য বিজয়াকৃত্য নামে পরিচিত। এমনকি পুষ্পাঞ্জলি ও প্রণাম মন্ত্রসহ পুজোর অনেক মন্ত্রও দুর্গা পুজোর অনুরূপ। 

    পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী,  একবার দেবতা ও অসুরদের সংগ্রামে দেবগণ অসুরদের পরাস্ত করলেন। কিন্তু তাঁরা বিস্মৃত হলেন যে নিজ শক্তিতে নয়, বরং ব্রহ্মার বলে বলীয়ান হয়েই তাদের এই বিজয়। ফলত তাঁরা হয়ে উঠলেন অহংকার-প্রমত্ত। তখন দেবী লক্ষ্মী এক কুমারী বালিকার রূপ ধারণ করে তাদের সম্মুখে আবির্ভূত হলেন। তিনি একটি তৃণখণ্ড দেবতাদের সামনে রাখলেন। অগ্নি ও বায়ু তাদের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করেও সেই তৃণখণ্ডটিকে দগ্ধ করতে বা উড়িয়ে দিতে পারলেন না। তখন দেবতারা ইন্দ্রকে বালিকার পরিচয় জানবার জন্য পাঠালেন। ইন্দ্র আত্ম অহংকার নিয়ে দেবীর সামনে আসেননি এসেছিলেন জিজ্ঞাসু মন নিয়ে, তাই ব্রহ্মরূপী দেবী মহালক্ষী তার সম্মুখ হতে তিরোহিত হলেন এবং নিমেষ তার সম্মুখের আকাশে দিব্য স্ত্রীমূর্তিতে আবির্ভূত হলেন হৈমবতী রমা। রমা, ব্রহ্মের স্বরূপ ব্যাখ্যা করে ইন্দ্রের জ্ঞানপিপাসা নিবৃত্ত করলেন। এই দেবী পুরাণে মাতা জগদ্ধাত্রী নামে প্রসিদ্ধ। জগদ্ধাত্রী অর্থাৎ জগৎ কে ধারণ যিনি করেন। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, মাতা জগদ্ধাত্রী সমগ্র জগতে কল্যাণকারী। তাঁর আরাধনায় ভক্তের জীবনে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি বিরাজ করে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share