Blog

  • Ayodhya Ram Temple: টার্গেট অযোধ্যার রাম মন্দির! কোন পথে হামলার ছক জঙ্গিদের? গোয়েন্দা রিপোর্টে চাঞ্চল্য

    Ayodhya Ram Temple: টার্গেট অযোধ্যার রাম মন্দির! কোন পথে হামলার ছক জঙ্গিদের? গোয়েন্দা রিপোর্টে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে অযোধ্যার রাম মন্দিরে হতে পারে জঙ্গি হামলা! এমনটাই জানা যাচ্ছে সূত্রের খবর অনুযায়ী। সূত্রের খবর, পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন এবার অযোধ্যার রাম জন্মভূমি মন্দিরে হামলার ছক কষছে৷ জইশ-এ-মহম্মদ এবং লস্কর ই তৈবা সেই আতঙ্ক সংগঠনগুলির মধ্যে অন্যতম, যারা অযোধ্যায় এই বড় হামলার ছক কষছে৷ বিশেষভাবে রামমন্দিরে হামলার ছক কষা হচ্ছে৷ গোপন সূত্রের খবর অনুযায়ী, জঙ্গি সংগঠন নেপালের পথ দিয়ে গুলি-বারুদ এবং আত্মঘাতী জঙ্গি পাঠানোর ব্যবস্থা করছে৷

    রাম মন্দিরে হামলার ছক

    সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বাবরি মসজিদ ভেঙে সেখানে রাম মন্দির নির্মাণের পর থেকেই জঙ্গিদের থেকে একাধিকবার হুমকি মিলছে। একাধিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী অযোধ্যার রাম মন্দিরে বিস্ফোরণ ঘটানো এবং ধ্বংস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। এইসবের মধ্যেই আজ হামলার ব্যাপারে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।

    কোন পথে হামলা করার পরিকল্পনা করা হয়েছে?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, নেপাল হয়ে এই হামলার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। নেপাল থেকে ভারতের পথে বিস্ফোরক ও আত্মঘাতী বোমা আনার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই হামলা করার পিছনে জইশের পাশাপাশি লস্কর জঙ্গিরাও রয়েছে বলে এক সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। ভারত ও পাকিস্তানের সীমানায় রয়েছে কড়া নিরাপত্তা। তার তুলনায় নেপাল-ভারত সীমান্তে তেমন নিরাপত্তা নেই। সেজন্যই এই পথকে বেছে নিয়ে হামলার ছক সাজিয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলি।

    আরও পড়ুন: বোকা বনল পুলিশ! বাবুঘাটেই গঙ্গারতি বিজেপির, আটক রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার

    ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত ও অন্যান্য সীমান্তে কড়া নিরাপত্তা রয়েছে। অনুপ্রবেশের সুড়ঙ্গগুলি চিহ্নিত করে বন্ধ করা হয়েছে, এবং মাদক চোরাচালানও বন্ধ করা হয়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পরে তেমন কিছু করে উঠতে পারেনি। ফলে আইএসআই তাদের অবস্থান ক্রমাগত হারিয়ে চলেছে ভারতে। ফলে নিজেদেরকে ফের প্রাসঙ্গিক করে তুলতে এই পরিকল্পনা করছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    কেন এই পরিকল্পনা?

    অযোধ্যা রাম মন্দির নিয়ে সবসময়ই বিতর্ক লেগে রয়েছে। এটি নির্ধারিত সময়ের আগে তৈরি করাই হল প্রধান লক্ষ্য। জানা গিয়েছে, রামমন্দিরেই হামলা চালিয়ে দেশের অভ্যন্তরে হিন্দু-মুসলিম বিবাদকে উস্কে দেওয়ার জন্যই ছক সাজিয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলি। যেহেতু রাম মন্দির হিন্দু এবং ভারতীয় জনতা পার্টির নেতৃত্বাধীন সরকার উভয়ের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আইএসআই তাই মনে করেছে যে, যে কোনও বড় বা ছোট হামলাই তাদের আবার প্রাসঙ্গিক করে তুলতে পারে। প্রসঙ্গত, ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দিরের দরজা। আর তার আগেই এই হামলার পরিকল্পনা করেছে পাক জঙ্গি গোষ্ঠী।

  • Air India: জবাব দিতে দেরি কেন? এয়ার ইন্ডিয়াকে প্রশ্ন করল ডিজিসিএ

    Air India: জবাব দিতে দেরি কেন? এয়ার ইন্ডিয়াকে প্রশ্ন করল ডিজিসিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ঘিরে। সম্প্রতি এক বয়স্ক মহিলার উপর একজন যাত্রী প্রস্রাব করে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। এবার এক অভিযোগ, এক ব্যক্তি মত্ত অবস্থায় বিমানের টয়লেটে ধূমপান করছিলেন। অন্য এক যাত্রী আবার মত্ত অবস্থায় এক মহিলা যাত্রীর কম্বলে প্রস্রাব করে দিয়েছিলেন বলে খবর। ডিজিসিএর তরফে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে,  গত ৬ ডিসেম্বর AI-142 বিমানে দুটি ঘটনা ঘটেছে। 

    রিপোর্ট চাইল ডিজিসিএ

    ডিজিসিএ জানিয়েছে, প্যারিস থেকে দিল্লির দিকে আসছিল ওই বিমানটি। সেই সময় একজন মাতাল যাত্রী টয়লেটে সিগারেট খাচ্ছিলেন। তিনি ধরাও পড়ে যান। এদিকে তিনি ক্রু মেম্বারদের কথাও শুনতে চাননি বলে অভিযোগ। ডিজিসিএ আর একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই বিমানেই অপর এক যাত্রী মত্ত অবস্থায় তাঁর পাশের মহিলা যাত্রীর কম্বলে প্রস্রাব করে দেন। তখন ওই মহিলা যাত্রী শৌচালয়ে গিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: মুক্তি পেল ‘পাঠান’- এর ট্রেলার, উন্মাদনা নেট পাড়ায়

    এই দুই বিষয় নিয়ে এয়ার ইন্ডিয়াকেও এক হাত নিয়েছে ডিজিসিএ। তাদের বক্তব্য রিপোর্ট না চাইলে এনিয়ে কিছু বলছে না বিমান সংস্থা। ডিজিসিএর দাবি, বিমান সংস্থা দেরি করে জবাব দিচ্ছে। এ বিষয়ে, এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, যে যাত্রী অপর মহিলা যাত্রীর কম্বলে প্রস্রাব করে দিয়েছিলেন তাঁকে আলাদা করে রাখা হয়েছিল। এরপর দিল্লি এয়ারপোর্টে বিমানটি আসার পরে তাঁকে হেফাজতে পাঠানো হয়। তিনি ওই মহিলা সহযাত্রীর কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন। অন্যদিকে ওই মহিলাও প্রথমে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। পরে অবশ্য় তিনি আর লিখিতভাবে কিছু জানাতে চাননি। তবে টয়লেটে যে যাত্রী ধূমপান করেছিলেন তাঁকে কী করেছে বিমান সংস্থা এনিয়ে বিশেষ কিছু জানা যায়নি। এনিয়ে বিমান সংস্থা আর কিছু জানায়নি। তবে বার বার একই ধরনের ঘটনার জেরে এবার অত্যন্ত কড়া দৃষ্টিভঙ্গি নিচ্ছে এয়ার ইন্ডিয়া।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jammu and Kashmir: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    Jammu and Kashmir: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাজৌরিতে গ্রাম প্রতিরক্ষা রক্ষীদের (ভিডিজি) বিশেষ অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ (Jammu and Kashmir)। তাদের আধুনিক রাইফেল এসএলআর প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। ১ জানুয়ারি, বছরের প্রথম দিন রাজৌরির ডাংরি গ্রামে ৭ জন হিন্দুকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসবাদীরা। এরপর গ্রামবাসীরা সন্ত্রাসবাদীর বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তলে নেওয়ার দাবি জানায়। গ্রামবাসীদের মধ্যে অনেকেই ভিডিজি- র অংশ হয়ে চেয়েছেন। এখন তাঁদের নির্বাচন করার জন্য সিআরপিএফ ক্যাম্পের আয়োজন করেছে।

    কী জানা গেল? 

    মঙ্গলবার সুন্দরবানী সেক্টরের (Jammu and Kashmir) মহাদেব মানেকা ফায়ারিং রেঞ্জে গুলি চালানোর অনুশীলন হয়েছিল। যেখানে এলওসি- র কাছাকাছি গ্রামের ৫০ জনেরও বেশি গ্রামবাসী অংশগ্রহণ করেছিলেন। 

    সাম্প্রতিক হামলার পর, জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসন ভিডিজিকে ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের আগে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদীরা জম্মু অঞ্চলের শান্তি নষ্ট করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন। তাই ভিডিজিগুলি জম্মু, সাম্বা এবং কাঠুয়া জেলাগুলির পাশাপাশি ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তে সক্রিয় হয়ে উঠেছে৷ 

    এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ জনকে জঙ্গি সন্দেহে আটক করা হয়েছে। ক্রমাগত তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। জেলার অনেক জায়গায় পুলিশের পোস্টারও লাগানো হয়েছে। সন্ত্রাসবাদীদের সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার জন্য ১০ লক্ষ টাকার পুরস্কারের ঘোষণা করা হয়েছে।

    ৫ জানুয়ারি রাজৌরি জেলার (Jammu and Kashmir) বেশ কয়েকটি গ্রামে গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল প্রশাসন। এতে ভিডিসির সদস্য হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের নামের তালিকা প্রস্তুত করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন    

    হামলার পরে, ডাংরির পঞ্চায়েত (Jammu and Kashmir) প্রধান ধীরাজ শর্মা বলেন, “এলাকায় একটি গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি ছিল, তবে পুলিশ ৬০ বছরের বেশি বয়সী লোকদের কাছ থেকে অস্ত্র ফিরিয়ে নিয়েছে। সেই অস্ত্রগুলো আবার বরাদ্দও করা হয়নি। ভিডিসি সদস্যদের কাছে অস্ত্র থাকলে তারা সন্ত্রাসীদের যোগ্য জবাব দিত।”  

    ১৯৯০-এর দশকে, জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসন পার্বত্য এলাকায় সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে গ্রাম নিরাপত্তা কমিটি গঠন করে। সেই সময় গ্রামবাসীদের নিজেদের এবং তাদের প্রিয়জনকে রক্ষা করার জন্য অস্ত্র ব্যবহার করতে শেখানো হয়েছিল। এই কমিটিতে স্থানীয় লোকজনকে নিয়োগ করে অস্ত্র বন্টন করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Industrial Park: ‘কলঙ্কিত’ ভাবমূর্তি, খদ্দের নেই, শিল্পনগরীর জমির দাম কমাচ্ছে রাজ্য!

    Industrial Park: ‘কলঙ্কিত’ ভাবমূর্তি, খদ্দের নেই, শিল্পনগরীর জমির দাম কমাচ্ছে রাজ্য!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘটা করে ঘোষণা করা হয়েছিল শিল্পনগরী (Industrial Park) তৈরির জন্য জমি লিজ দেওয়ার কথা। আস্ত একটা বছর পার হয়ে গেলেও, সরকারের প্রস্তাবে তেমন কোনও উৎসাহ দেখাননি শিল্পপতিরা। মুখ বাঁচাতে এবার জমির দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। জমির দাম যে কমানো হচ্ছে, তা স্বীকারও করে নিয়েছেন রাজ্যের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা। তবে জমির দাম ঠিক কতটা কমানো হবে, সে ব্যাপারে কুলুপ এঁটেছেন সরকারি কর্তারা।

    শিল্পনগরী…

    গত বছর অগাস্ট মাসে শিল্পনগরী গড়তে শিল্পপতিদের ৯৯ বছরের জন্য জমি লিজে দেওয়ার কথা ঘোষণা করে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ঘোষণায় শর্তও ছিল। বলা হয়েছিল, শিল্পপতিদের ন্যূনতম পাঁচ একর জমি নিতে হবে। জমি বণ্টনের ৩০ দিনের মধ্যে মিটিয়ে দিতে হবে দামের ১০ শতাংশ। ঘোষণাই সার। তার পরেও শিল্পপতিদের মধ্যে শিল্পনগরী (Industrial Park) গড়তে তেমন কোনও উৎসাহ দেখা যায়নি। কারণ অনুসন্ধান করতে নামে রাজ্য সরকার। জানা যায়, রাজ্য সরকার নির্ধারিত জমির দর বাজারের চেয়ে অনেকটাই বেশি। এর চেয়ে জমির মালিকদের থেকে সরাসরি জমি কিনলে শিল্পপতিরা বেশি লাভবান হবেন। সেই কারণেই অবিক্রিত থেকে গিয়েছে সরকারি জমি।

    আরও পড়ুুন: “আমার টিআরপি মৃত্যু পর্যন্ত কমাতে পারবি না”, কুনালকে ‘এলি তেলি গঙ্গারাম’ কটাক্ষ মিঠুনের

    গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো রয়েছে সরকারের ‘কলঙ্কিত’ভাবমূর্তি। শিল্পপতিদের একাংশ রাজ্য সরকারে ভুল নীতি এবং দুর্নীতিকেও শিল্পনগরী না হওয়ার কারণ বলে ঠাওরেছেন। তার জেরে মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা হয়েছে নিছক ফাঁকা বুলি। জমি রয়ে গিয়েছে পড়ে। অগত্যা দাম কমাতে হচ্ছে রাজ্য সরকারকে। চন্দ্রনাথ বলেন, রাজ্য সরকার দেখেছে বাজারের তুলনায় জমির দাম বেশি হচ্ছে। শিল্পপতিরা অনেকেই জানিয়েছিলেন। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের মনে হয় মানুষ আরও আকৃষ্ট হবেন, এগিয়ে আসবেন। ঘটনা প্রসঙ্গে সরকারকে একহাত নিয়েছেন বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, যে রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা বলে কোনও বস্তু নেই, সেখানে শিল্পপতিরা আসবেন না। একথা তো তাঁরা রাজ্য সরকারকে সরাসরি বলতে পারছেন না। তাই জমির দামকে অজুহাত হিসেবে খাড়া করেছেন। তিনি বলেন, এ রাজ্যে বিচারব্যবস্থাও ছাড় পাচ্ছে না। রাজ্য সরকার যে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক করেছিল, সেখানে ছাগল চরে বেড়াচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amitabh Bachchan: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন

    Amitabh Bachchan: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের (Amitabh Bachchan) সোশ্যাল মিডিয়া প্রীতির কথা সবার জানা। সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ অ্যাক্টিভ মিস্টার বচ্চন। সিনেমার খবর থেকে দৈনিক আবেগ, ভক্তদের সঙ্গে সবসময় নিজের সুখদুঃখ ভাগ করে নিতে দেখা যায় তাঁকে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করতে গিয়েই ভুল করে বসেন তিনি। আর সেই ভুল উল্লেখ করেই নেটিজেনদের থেকে ক্ষমা চেয়ে নেন। ভুলকে নিজেই ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: “আমার টিআরপি মৃত্যু পর্যন্ত কমাতে পারবি না”, কুনালকে ‘এলি তেলি গঙ্গারাম’ কটাক্ষ মিঠুনের

    কিন্তু কী ভুল করলেন অমিতাভ?

    মিস্টার বচ্চন (Amitabh Bachchan) সাধারণত তাঁর প্রতিটি ট্যুইটের নম্বর দিয়ে থাকন। কিন্তু ৪৫১৪ নম্বর ট্যুইটের পর থেকে নম্বর দেওয়ায় ভুল হয়ে যায়। ৪৫১৪ এর পর সাতটি ট্যুইটের নম্বর গন্ডগোল হয়ে যায়। আর ভুলেই ক্ষমা চেয়ে নেন অমিতাভ। অমিতাভের এই ক্ষমা চাওয়া নিয়ে হাসির রোল পড়ে নেট দুনিয়ায়। ‘ভয়ংকর ভুল’ কথাটা নিয়েও ট্রোল করা হয় তাঁকে। 

    এক নেটিজেন লেখেন, “এই ব্যাখা দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ স্যার। অর্ডারটা ভুল হওয়ায় আমি সত্যিই চিন্তায় ছিলাম। এই কারণে আমার ব্যালান্স শিট ট্যালি করা যাচ্ছিল না।”

    অন্য এক নেটিজেন মজা করে লেখেন, “স্যার এটা ব্যাখা করার জন্য ধন্যবাদ। আমি ঘুমাতে পারছিলাম না।” 

    অন্য একজন লেখেন, “এবার মার্কেট ক্র্যাশ করব।” 

    অন্য একজন লেখেন, ‘স্যার অ্যাপোলজি বানান ভুল আছে, টি ৪৫১৬-এ সংশোধন করে নেবেন।”

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
     

  • Justice Rajasekhar Mantha: এজলাস বয়কটের ডাক আইনজীবীদের! আদালত অবমাননার রুল জারি বিচারপতি মান্থার

    Justice Rajasekhar Mantha: এজলাস বয়কটের ডাক আইনজীবীদের! আদালত অবমাননার রুল জারি বিচারপতি মান্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বিক্ষোভকারী আইনজীবীদের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha)। কেবল তাই নয়, বিক্ষোভকারীদের আদালত অবমাননার রুলও জারি করলেন তিনি। স্বতঃপ্রণোদিত মামলাটির শুনানি হবে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে। প্রসঙ্গত, সোমবার থেকেই হাইকোর্টের বিচারপতি মান্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন আইনজীবীদের একাংশ।

    বিচার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ…

    এদিন বিচারপতি মান্থা সোমবারের ঘটনাকে বিচার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, আইনজীবীদের একাংশ সোমবার যা যা করেছেন, তাতে উশৃঙ্খল মনোভাব দেখা গিয়েছিল। বিচারপতি মান্থা আরও বলেন, হাইকোর্টের ১৩ নম্বর এজলাসের বাইরে যে সিসি ক্যামেরাগুলি রয়েছে, সেগুলির ফুটেজ সংরক্ষণ করে প্রধান বিচারপতির এজলাসে পাঠাতে হবে। সবটা দেখে প্রধান বিচারপতি সিদ্ধান্ত নেবেন ওই ঘটনায় কোনও ফৌজদারি মামলা রুজু হবে কিনা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির গঙ্গা আরতি কর্মসূচি নিয়ে ধুন্ধুমার বাবুঘাট, গ্রেফতার সজল ঘোষ

    এদিকে, এদিন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে ওই মামলার শুনানি হয়। সোমবার বিচারপতির কাজে বাধা কাঙ্ক্ষিত ছিল না। এখন যে আইনজীবীরা আদালতে এসে বলছেন, সমস্যা মিটিয়ে নিতে, ওই দিন ঘটনার সময় সেই আইনজীবীরা এজলাস সচল করতে কোনও অনুরোধ করলেন না কেন? কেন তখন আন্দোলনকারীদের আন্দোলন তুলতে অনুরোধ করলেন না তাঁরা? আদালত সব কিছু নজর রাখছে। মন্তব্য প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের।

    এদিন সওয়াল করতে গিয়ে আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) বেঞ্চে কাজে বাধাই নয়, সামাজিকভাবে বিচারপতির মানহানিও করা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিচারপতির বাড়ির বাইরে রঙিন পোস্টার সাঁটানো হয়েছে, কুৎসা রটানো হচ্ছে। আজ বিচারপতি মান্থা, কাল হয়তো অন্য কোনও বিচারপতির বিরুদ্ধে একই কাজ হবে। বিকাশরঞ্জন বলেন, কড়া পদক্ষেপ না নিলে এই ধরনের কাজকে উৎসাহ জোগানো হবে। আবেদন খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেবে আদালত। জানিয়ে দিলে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। সূত্রের খবর, বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha)বেঞ্চের বাইরের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে ১৫ জন আইনজীবীকে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Justice Rajsekhar Mantha: ‘কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে যেন বাধা দেওয়া না হয়’, কড়া নির্দেশ বিচারপতি মান্থার   

    Justice Rajsekhar Mantha: ‘কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে যেন বাধা দেওয়া না হয়’, কড়া নির্দেশ বিচারপতি মান্থার   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে তাঁকে যেন বাধা দেওয়া না হয়। মঙ্গলবার হাইকোর্টের (Calcutta High Court) ওসিকে ডেকে এমনই নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা (Justice rajasekhar Mantha)।

    বিচারপতি মান্থা…

    সোমবার থেকেই বিচারপতি মান্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন হাইকোর্টের আইনজীবীদের একাংশ। তাঁর বিরুদ্ধে পোস্টারও পড়ে। মঙ্গলবার সকালেও বেশ কিছু আইনজীবী তাঁর এজলাসের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। হাইকোর্ট সূত্রে খবর, এই সময় এক আইনজীবী বিচারপতি মান্থার এজলাসে ঢুকতে গিয়ে বাধা পান বলে অভিযোগ। সে খবর কানে যায় বিচারপতি মান্থার। এর পরই তিনি তলব করেন হাইকোর্টের ওসিকে। নির্দেশ দেন, তাঁর কক্ষে এবং এজলাসের বাইরে যেন পুলিশি প্রহরা আরও বাড়ানো হয়। ওসিকে তিনি বলেন, প্রয়োজনে এজলাসের বাইরে ফোর্স বাড়ান। কিন্তু কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে যেন তাঁকে বাধা দেওয়া না হয়। বিচারপতির এই নির্দেশর পরেই বাড়ানো হয় পুলিশি প্রহরা। আইনজীবীদের অনেকেই ভিতরে প্রবেশ করলে শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। তবে অধিকাংশ মামলার শুনানিই হয়েছে একতরফা। বেশিরভাগ আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় স্বাভাবিক বিচার প্রক্রিয়া এগোয়নি বলে হাইকোর্ট সূত্রে খবর। প্রসঙ্গত, সোমবারও বিচারপতি মান্থার (Justice rajasekhar Mantha) এজলাস বয়কট হওয়ায় ৪০০টি মামলার বিচারপ্রক্রিয়া থমকে গিয়েছে। এর মধ্যে অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ মামলাও রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: কলকাতা এসটিএফের বড় সাফল্য! মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা কুরেশি

    এদিকে, শহরে মিছিল করার অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ। পুলিশ অনুমতি না দেওয়ায় কর্মসূচি পালনের আবেদন নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। মঙ্গালবার বিচারপতি মান্থা তাঁদের মামলা করার অনুমতি দেন। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় সেই মামলার শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা। মামলাকারীদের আইনীজীব কৌস্তভ বাগচি বলেন, আগামী ১৬ জানুয়ারি চাকরি প্রার্থীদের ১০টি সংগঠন মহামিছিলের ডাক দিয়েছে। সংগঠনগুলির সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দিন তিন দিক থেকে মিছিল করে ধর্মতার মেট্রো চ্যানেলে জমায়েতের পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু তাতে পুলিশ আপত্তি জানিয়েছে বলে চাকরি প্রার্থীদের একাংশের দাবি। জানা গিয়েছে, হাওড়া, কলেজ স্ট্রিট এবং শিয়ালদহ থেকে তিনটি মিছিল ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manpreet Monica Singh: মার্কিন মুলুকে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন মনপ্রীত মনিকা সিং

    Manpreet Monica Singh: মার্কিন মুলুকে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন মনপ্রীত মনিকা সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মনপ্রীত মনিকা সিং (Manpreet Monica Singh)। টেক্সাসের হ্যারিস কাউন্টি সিভিল আদালতের বিচারক হিসেবে শপথ নিয়েছেন তিনি। শপথগ্রহণের সময় তাঁর সন্তানরাও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও মনপ্রীতের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন মুলুকে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম বিচারক ভারতের রবি সান্দিল। মার্কিন মুলুকে ইতিহাস গড়লেন শিখ কন্যা মনপ্রীত কৌর মনিকা সিং। 

    কী বললেন মনপ্রীত? 

    বিচারক হয়ে আপ্লুত মনপ্রীত (Manpreet Monica Singh) শপথগ্রহণের পর বলেন, “আমার মনে হয় যে আমার সন্তানদের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। পড়াশোনার সময়ই তারা দেখতে পাচ্ছে যে এমন পেশার ক্ষেত্রে উন্নতির কতটা সম্ভাবনা রয়েছে।” আমেরিকার বেশ কয়েকটি নাগরিক অধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন মনপ্রীত। বেশ কয়েকটি বড় মামলা লড়ে দারুণ সুনাম পান তিনি।

    রবি সান্দিল বলেন, “শিখ সম্প্রদায়ের কাছে এটা খুব বড় মুহূর্ত। মনপ্রীত শুধু শিখদের দূত, ও হল সব বর্ণের মহিলাদের দূত।” 
     
    মনপ্রীতের (Manpreet Monica Singh) জন্ম হাউস্টনে। ১৯৭০ সালে মনপ্রীতের বাবা ভারত ছেড়ে আমেরিকায় পাড়ি দেন। পেশায় আইনজীবী মনপ্রীত ২০ বছর ধরে আমেরিকার বিভিন্ন আদালতে আইন চর্চা করেছেন।  স্বামী এবং দুই সন্তানের সঙ্গে বেলায়ারে বসবাস করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত 

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ লক্ষ শিখ রয়েছে, যার মধ্যে ২০ হাজার শিখ হিউস্টন এলাকায় বাস করেন। মনপ্রীতের (Manpreet Monica Singh) শপথগ্রহণের সময় আদালত কক্ষ সম্পূর্ণ ঠাসা ছিল। হিউস্টনের মেয়র সিলভেস্টার টার্নার বলেন, “এটি শিখ সম্প্রদায়ের জন্য একটি গর্বের দিন। সমস্ত অ-শ্বেতাঙ্গ লোকদের জন্যও একটি গর্বের দিন আজ। বৈচিত্র্যের মাধ্যমে হিউস্টন শহরের বৈচিত্র্যের প্রতিনিধিত্ব করবে এই  আদালত।”


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tunisha Sharma: মাদক সেবনের জন্য নিয়মিত তুনিশার থেকে টাকা নিত শীজান! বিস্ফোরক অভিনেত্রীর মা বনিতা

    Tunisha Sharma: মাদক সেবনের জন্য নিয়মিত তুনিশার থেকে টাকা নিত শীজান! বিস্ফোরক অভিনেত্রীর মা বনিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক সেবন এবং নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য তুনিশাকে চাপ দিত শীজান। তাঁকে ব্যবহার করত অর্থ উপার্জনের জন্য। শীজানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিনেত্রী তুনিশার মা বনিতা শর্মা। এটা খুন নাকি আত্মহত্যা তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন বনিতা। তিনি জানান, নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য গত তিন মাসে তুনিশাকে তিনি ৩ লাখ টাকা দিয়েছিলেন। তা-ও তুনিশা বন্ধুদের থেকে টাকা নিতেন এবং তা সম্ভবত শীজানকে দিতেন তাঁর নেশা পূরণের জন্য দাবি বনিতার।

    আত্মহত্যা না খুন!

    তুনিশা শর্মা মৃত্যুর পরেই তাঁর শেষ মুহূর্তের একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। জানা যায় যে, ভিডিয়োটি হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ। যেখানে তুনিশার প্রাক্তন প্রেমিক শীজান খানকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা যায় অভিনেত্রীকে। যে ভিডিয়োতে তুনিশা ছাড়াও আরও বেশকয়েকজনকে দেখা যায়। প্রাথমিকভাবে তাঁদের পরিচয় না জানা গেলেও তাঁরা ধারাবাহিকের কর্মী বলেই মনে করা হচ্ছে। এই হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গেও শীজানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন বনিতা। তিনি অভিযোগ করেন যে, যখন তুনিশাকে মেকআপরুমের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়, তখনও তুনিশা বেঁচে ছিল। সেই সময় তাড়াতাড়ি কাছের কোনও হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে কেন তাঁকে দূরের হাসপাতালে নিয়ে গেল শীজান? তুনিশার মা বলেন, ‘এটা সুইসাইডও হতে পারে, খুনও হতে পারে। ওকে যখন উদ্ধার করা হয়। তখনও ও শ্বাস নিচ্ছিল। ওকে বাঁচানো সম্ভব হত।’ 

    আরও পড়ুন: “মেয়েকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঠকিয়েছে”, শীজানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক তুনিশার মা

    গত ২৪শে ডিসেম্বর ‘আলিবাবা-দাস্তান-এ-কবুল’-এর মেকআপ রুমে আত্মহত্যা করেন সিরিয়ালের লিড নায়িকা তুনিশা শর্মা। পরদিন প্রয়াত অভিনেত্রী মায়ের আনা অভিযোগের ভিত্তিতে তুনিশাকে আত্মহত্যায় প্ররোচণা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হন সিরিয়ালের নায়ক তথা তুনিশার প্রাক্তন প্রেমিক শীজান খান। বনিতা জানান, সিরিয়াল চলাকালীন শীজানের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায় তুনিশা। তারপর থেকেই তুনিশা উর্দুতে কথা বলতে থাকেন। হিজাবও পরেন। তুনিশার মায়ের দাবি, শীজানের পরিবার তাঁকে এ বিষয়ে চাপ দিত। প্রসঙ্গত, এই মামলায় আত্মহত্যার প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে তুনিশার প্রাক্তন শীজান খানকে। ইতমধ্যেই ভাসাই কোর্টে জামিনের আবেদন করেন শীজান। ১১ জানুয়ারি অবধি রায় স্থগিত রেখেছে আদালত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Awas Yajona: দলের লোক ভুল করলেও সেটা ভুল! আবাস দুর্নীতি প্রসঙ্গে সরব দেব

    Awas Yajona: দলের লোক ভুল করলেও সেটা ভুল! আবাস দুর্নীতি প্রসঙ্গে সরব দেব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  আবাস দুর্নীতি প্রসঙ্গে এবার সরব তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেতা দেব। ঘাটালে এক অনুষ্ঠানে আবাস দুর্নীতি নিয়ে দেব বলেন,“যাঁদের মাথায় ছাদ নেই,তাঁরা পাচ্ছেন না। যাঁদের পাকা বাড়ি আছে, তাঁরা বাড়ি পাচ্ছেন।’’ এটা ঠিক নয়। আরও একধাপ এগিয়ে দেবের মন্তব্য, ‘‘যেটা ভুল,সেটা ভুল। আমার দল করুক কিংবা অন্য দল করুক। যাঁদের প্রাপ্য, যাঁরা সত্যিই গরিব মানুষ, তাঁদের পাওয়া উচিত।”

    সরগরম রাজ্য-রাজনীতি

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে, বাংলায় এসেছে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিনিধি দল। পূর্ব মেদিনীপুরে ভগবানপুর, খেজুরির বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন কেন্দ্রীয় দলের প্রতিনিধিরা। ভগবানপুর ১ নম্বর ব্লকে, বিডিও অফিসের সামনে, বিক্ষোভের মুখেও পড়েন তাঁরা। গাড়ি ঘিরে দেখানো হয় বিক্ষোভ! কেন্দ্রের আরও একটি প্রতিনিধি দল রয়েছে মালদায়। এরই মধ্যে তৃণমূল সাংসদ দেবের এই মন্তব্য ঘিরে তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। বিজেপি নেতাদের মন্তব্য,আবাস নিয়ে যে দুর্নীতি হয়েছে, সেখানে তাঁর দলের লোকই যে জড়িত,তা সাংসদ বুঝতে পারছেন। তাই বিবেকবানের মতো কথা বলেছেন। অন্যদিকে, তৃণমূলের তরফে দেবকে ভবিষ্যতে সংযত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন অনেকে। আবার অনেকে সাংসদের সঙ্গে সহমত পোষণ করেছেন।

    আরও পড়ুন: ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যেই হয়ে যাবে রাম মন্দির, ত্রিপুরায় ঘোষণা শাহের

    হিংসার রাজনীতি নয়

    সোমবার নিজের লোকসভা কেন্দ্র ঘাটালে একাধিক কর্মসূচিতে যোগ দেন তৃণমূল সাংসদ দেব। দাসপুরে দাঁড়িয়ে রাজ্য রাজনীতির একাধিক বিষয় নিয়ে মুখ খোলেন টলিউড সুপাররস্টার। কয়েকদিন আগেই মুক্তি পেয়েছে দেবের প্রজাপতি। এই সিনেমায় দেবের সঙ্গী ছিলেন বিজেপিতে নাম লেখান মিঠুন চক্রবর্তী। এদিন নিজের দলের নীচু তলার কর্মীদের বার্তা দিতে আরও একবার সেই মিঠুনের সঙ্গে অভিনয় করার বিষয়টিই তুলে আনেন তৃণমল সাংসদ। এ দিন ফের ‘প্রজাপতি’ ছবির প্রসঙ্গ টেনে দেব বলেন, “আমরা যদি ভাল থাকতে পারি, তা হলে গ্রামের মানুষ কেন ভাল থাকবেন না? রাজনীতি মানে মানুষের পাশে থাকা। তার জন্য যদি মারপিট, রক্তারক্তি করতে হয়, সেই রাজনীতি আমি বিশ্বাস করি না।” দেবের সোজা কথা, “তুমি একটা দল করছ মানে এই নয়, বাকি দলগুলো তোমার শত্রু।” পঞ্চায়েত ভোটের আগে দলীয় কোন্দল প্রসঙ্গেও এ দিন দেবকে প্রশ্ন করা হলে, তিনি বলেন, “আমি তো দলের মুখপাত্র নই। তবে নিজেদের মধ্যে গোলমাল করবেন না। আপনার যদি শরীর খারাপ হয়, তখন আপানার পাশের লোক, তিনি যে দলই করুন, তাঁরাই প্রথমে ছুটে আসবেন।” রাজনীতি করলেও সংস্কৃতি যে মানুষকে ভালবাসতে শেখায় এদিন ফের সেই বার্তাই দিলেন অভিনেতা দেব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share