Blog

  • Gujarat Bridge collapse: মোরবির দুর্ঘটনায় মোদির পাশে থাকার বার্তা বাইডেনের! আজ ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    Gujarat Bridge collapse: মোরবির দুর্ঘটনায় মোদির পাশে থাকার বার্তা বাইডেনের! আজ ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদের সময় ভারতের পাশে থাকার বার্তা দিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সমবেদনা জানালেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। মোরবিতে সেতু বিপর্যয়ের (Morbi Bridge Collapse) ঘটনায়  শোক প্রকাশ করে ট্যুইট করেছেন বাইডেন। তিনি লেখেন, ‘জিল ও আমি ভারতে সেতু বিপর্যয়ে যাঁরা নিজের প্রিয়জনদের হারিয়েছেন তাঁদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। এবং গুজরাটের জনগণের শোকে সমব্যথী। আমরা ভারতীয় জনগণের পাশে রয়েছি এবং তাঁদের সমর্থন করে যাব।’ তিনি বলেছেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত অপরিহার্য অংশীদার। তার সঙ্গে মার্কিন নাগরিক ও ভারতীয় নাগরিকদের মধ্যেও গভীর বন্ধন রয়েছে। এই কঠিন সময়ে আমরা তাঁদের পাশে রয়েছি।’ 

    জো বাইডেন ছাড়াও বিশ্বের একাধিক রাষ্ট্রনেতা গুজরাটের এই ঘটনায় সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী ইয়ের ল্যাপিড, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিঙ্ঘে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা সহ একাধিক বিশ্বনেতা দুঃখ প্রকাশ করে বার্তা পাঠিয়েছেন। চিনা বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ানও এই দুর্ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা-সহ নানা দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা ভারতের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। শোকবার্তা জানিয়েছেন পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীও। 

    প্রসঙ্গত, রবিবার সন্ধ্যায় গুজরাটের মোরবিতে ব্রিটিশ আমলে তৈরি কেবল সেতু ভেঙে এখনও পর্যন্ত কমপক্ষে ১৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মঙ্গলবারই মোরবি যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এখন গুজরাটেই রয়েছেন মোদি। আজ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবেন প্রধানমন্ত্রী, স্বজনহারাদের সঙ্গে কথাও বলতে পারেন তিনি। সেতু ভেঙে পড়ার বিপর্যয় নিয়ে সোমবার গান্ধীনগরে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। মোরবির দুর্ঘটনার জন্য গুজরাট সরকার বুধবার রাজ্যজুড়ে শোক পালনের ডাক দিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indian Citizenship: তিন প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব, বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    Indian Citizenship: তিন প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব, বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat) দুই জেলায় বসবাসকারী তিন দেশের সংখ্যালঘুদের দেওয়া হচ্ছে ভারতীয় নাগরিকত্ব (Indian Citizenship)। নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়টি ঘোষণা করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (MHA)। সোমবার এই মর্মে জারি হয়েছে নির্দেশিকাও। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর না হওয়ায় ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের আওতায় এই পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    গুজরাটের মেহসানা ও আনন্দ জেলায় বসবাসকারী পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি ও খ্রিস্টানদের ভারতীয় নাগরিকত্ব (Indian Citizenship) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। জেলা আধিকারিকদের এই মর্মে শংসাপত্র দেওয়ার অনুমতিও দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে এ দেশে অন্তত পাঁচ বছর বসবাস করতে হয়। এ ক্ষেত্রে তাও প্রযোজ্য হবে না।

    ভারতীয় নাগরিকত্ব (Indian Citizenship) কয়েকটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে অর্জন করা যায়। এগুলি হল, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যক্তির রেজিস্ট্রেশনের ভিত্তিতে, কোনও ভারতীয়কে বিয়ে করে, নাবালক, শিশু যার বাবা মা ভারতের নাগরিক, ভারতের বিদেশি নাগরিক এবং ভারতীয় কনস্যুলেটে একটি শিশুর রেজিস্ট্রেশন। তবে গুজরাটের দুই জেলার যাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হচ্ছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এগুলির কোনওটিই প্রযোজ্য নয়। তা সত্ত্বেও তাঁদের নাগরিকত্ব দিয়ে মহানুভবতার পরিচয় দিল ভারত। অন্তত ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের অভিমত এমনই।

    গত বছরই এই প্রক্রিয়া শুরু করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। সেই কারণে গুজরাট, রাজস্থান, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা ও পাঞ্জাবের মোট ১৩টি জেলায় বসবাসকারী অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব পেতে আবেদন জানানোর নির্দেশ দিয়েছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। সেখানে ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন ও ২০০৯ সালের নিয়ম অনুযায়ী এই নির্দেশ কার্যকর করতে বলা হয়েছিল। কারণ সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, ২০১৯ এ বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে আগত হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি ও খ্রিস্টানদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু যেহেতু এই আইনের অধীনে বিধিগুলি এখনও সরকার প্রণয়ন করেনি, তাই এখনও পর্যন্ত কাউকে এই আইনের অধীনে নাগরিকত্ব দেওয়া যায়নি। ২০১৬, ২০১৮ এবং ২০২১ সালেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক গুজরাট, রাজস্থান, ছত্তিশগড়, পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা এই পাঁচটি রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলার কালেক্টরদের বৈধ নথিতে ভারতে আসা ছটি সম্প্রদায়ের অভিবাসীদের নাগরিকত্ব (Indian Citizenship) শংসাপত্র দেওয়ার ক্ষমতা দান করে।

    আরও পড়ুন: ‘রাজনীতির ঊর্ধ্বে সমাজসেবা, সবার ওপরে মাতৃত্ব…’, জানুন আরএসএসের মহিলা সংগঠনের আদর্শ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Aadhaar PAN: প্যান আধার লিংক করাননি? কত জরিমানা দিতে হবে জানেন?

    Aadhaar PAN: প্যান আধার লিংক করাননি? কত জরিমানা দিতে হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেক আগেই প্যানের সঙ্গে আধার (Aadhaar PAN) কার্ড লিংক করানোর নির্দেশিকা জারি করেছিল কেন্দ্র। তার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক মাস। এখনও অনেকেই প্যানের সঙ্গে আধার কার্ড লিংক করে উঠতে পারেননি। অথচ এটা না করালেই নয়। তাই আপনি যদি জানেন যে আপনার প্যানের সঙ্গে আধার লিংক করানো হয়নি, তাহলে সাধু সাবধান! সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেসের (CBDT) বক্তব্য, আপনি যদি এখনও প্যানের সঙ্গে আধার লিংক করিয়ে উঠতে না পারেন, তাহলে আপনার প্যান কার্ড অকেজো হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে নানা সমস্যায় পড়তে হবে আপনাকে। বন্ধ হয়ে যেতে পারে ফিনান্সিয়াল ট্রানজেকশন। বোর্ডের পরামর্শ, তাই দ্রুত লিংক করিয়ে নিন প্যানের সঙ্গে আধার কার্ড।

    এতে অবশ্য ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনি যদি প্যানের সঙ্গে আধার (Aadhaar PAN) লিংক না করিয়ে থাকেন, তাহলে তা করিয়ে ফেলুন। সিবিডিটি এই লিংক করানোর সময়সীমা চলতি বছরের ৩১ মার্চ থেকে বাড়িয়ে করেছে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ এর ৩১ মার্চ পর্যন্ত। চলতি বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে যাঁরা প্যানের সঙ্গে আধার লিংক করেননি, তাঁদের পেনাল্টি গুণতে হবে। যাঁরা জুনের ৩০ তারিখের মধ্যে প্যান-আধার লিংক করিয়েছেন, তাঁদের জরিমানা বাবদ দিতে হবে ৫০০ টাকা। তবে যেহেতু সেই তারিখ চলে গিয়েছে, তাই এখন যাঁরা করাবেন, জরিমানা বাবদ তাঁদের দিতে হবে ১০০০ টাকা।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    ইনকাম ট্যাক্সের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাচ্ছে, প্রতিটি ব্যক্তি যাঁদের ২০১৭ সালের ১ জুলাই প্যান নম্বর দেওয়া হয়েছে এবং যাঁদের আধার নম্বর রয়েছে, তাঁরাই নির্দিষ্ট ফর্ম এবং পদ্ধতি মেনে প্যান আধার (Aadhaar PAN) লিংক করবেন। অন্যভাবে বলা যায়, এই সব ব্যক্তিদের আধার-প্যান লিংক করতে হবে জরিমানা ছাড়া চলতি বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে। আর জরিমানা দিলে আগামী বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Intermittent Fasting: ওজন কমাতে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করেন? সাবধান! ডেকে আনছেন না তো বিপদ?

    Intermittent Fasting: ওজন কমাতে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করেন? সাবধান! ডেকে আনছেন না তো বিপদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওজন কমাতে কত রকমেরই কৌশল-উপায় বেছে নেন সাধারণ মানুষ। তবে নানরকমের কৌশলের মধ্যে যেটি কার্যকরী সেটি হল ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং (Intermittent Fasting)। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই উপবাস রেখে বা এইভাবে ডায়েট করলে ওজন সত্যি কমে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং-এ সারা দিনে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যাবতীয় খাবার খাওয়া শেষ করে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা উপোস করে থাকতে হয়।

    কিন্তু তাই বলে আপনিও কি নিজের ওজন কমানোর জন্য এই উপায়কেই (Intermittent Fasting) বেছে নিয়েছেন। তবে তা আজই বন্ধ করুন। কারণ নতুন এক গবেষণায় এক অন্য তথ্যই উঠে এসেছে। জাানা গিয়েছে, এই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং সরাসরি মহিলাদের প্রজনন হরমোনের ওপর ব্যাপকভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

    আরও পড়ুন: শীতের বাতাস শুরু! হাওয়া-বদলে কাবু না হতে কী কী সতর্কতা নেবেন?

    সম্প্রতি শিকাগোর ‘ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয়েস’-এর একদল গবেষক কিছু মেনোপজ-পরবর্তী স্থূলকায় মহিলাদের দুটি গ্রুপে ভাগ করে তাদের উপর ৮সপ্তাহ ধরে এই ‘ওয়ারিয়র ডায়েট’ পদ্ধতি প্রয়োগ করে দেখেছেন। এই দলের নেতৃত্বে ছিলেন ক্রিস্টা ভারাডি। এই ডায়েট পদ্ধতিতে (Intermittent Fasting) ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মাত্র ৪ ঘণ্টা খাবার খাওয়ার অনুমতি মেলে। এই সময়ের মধ্যে সমস্ত কিছু খাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। পরিমাণের ক্ষেত্রেও কোনও বিধি নিষেধ থাকে না। কিন্তু চার ঘণ্টার পরে আর কিছু খাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়না।

    এরপরে ওই সমস্ত মহিলাদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে দেখা গিয়েছে, যারা এই উপোস করেছেন তাদের হরমোনের মাত্রায় পার্থক্য রয়েছে। আর যারা এই ফাস্টিং করেনি তাদের হরমোনে কোনও প্রভাবই পড়েনি। ক্রিস্টা ভারাডি এবং তাঁর দল দেখেছে যে উপোস করা লোকজনের মধ্যে গ্লোবুলিন হরমোনের মাত্রা আট সপ্তাহ পরে অপরিবর্তিত ছিল। এছাড়াও অপরিবর্তিত ছিল টেস্টোস্টেরন এবং ইস্ট্রোজেনের মতো অন্যান্য হরমোনও। কিন্তু ডিহাইড্রোপিয়ান্ড্রোস্টেরন বা ডিএইচইএ হরমোন মেনোপজ-পূর্ব এবং পরবর্তী উভয় মহিলাদের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে কম ছিল। এটি ১৪ শতাংশ কমে গিয়েছিল। ডিম্বাণুর গুণমানেও পরিবর্তন ঘটেছে। ফলে এই গবেষণা থেকেই বোঝা গিয়েছে যে, কীভাবে মহিলাদের দেহে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং (Intermittent Fasting) প্রভাব ফেলতে পারে।

  • T20 World Cup 2022: পিঠের চোটে কাবু কার্তিক! বিশ্বকাপ কি এখানেই শেষ? বাংলাদেশ ম্যাচে পরিবর্তন ভারতীয় দলে

    T20 World Cup 2022: পিঠের চোটে কাবু কার্তিক! বিশ্বকাপ কি এখানেই শেষ? বাংলাদেশ ম্যাচে পরিবর্তন ভারতীয় দলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটা পরাজয়ে বদলে গেলো পুরো ছবিটাই। ফিল গুড ফ্যাক্টর উধাও ভারতীয় শিবির থেকে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার পর অনেকগুলো প্রশ্ন চলে এসেছে সামনে। দীনেশ কার্তিকের বিশ্বকাপ কি এখানেই শেষ? লোকেশ রাহুলের ধারাবাহিক ব্যর্থতার পর ঋষভ পন্থকে কি এবার খেলানোর কথা ভাববেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়? এর উত্তর হয়তো পাওয়া যাবে আগামী দিনে। তবে ভারতীয় দলের উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান দীনেশ কার্তিক যেভাবে পিঠের ব্যথায় কাতরাতে কাতরাতে মাঠ ছেড়েছেন তাতে আশঙ্কার কালো মেঘ ঘনীভূত হয়েছে তাঁকে ঘিরে।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফিনিশার হিসেবে দেখা হচ্ছিল কার্তিককে। কিন্তু রবিবার প্রোটিয়াবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রবল চাপের মুখে সূর্য কুমার যাদব যখন অসাধারণ ব্যাটিং করছিলেন, তখন ক্রিজের উল্টোদিকে ছিলেন দীনেশ কার্তিক। শুরুতেই পরপর উইকেট পড়ে যাওয়ায় সেই মুহূর্তে খেলাটা ধরার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু একইসঙ্গে রান রেট সচল রাখাও দরকার ছিল। সূর্য কুমার যাদব মরিয়া চেষ্টা করলেও দীনেশ কার্তিকের খেলায় সেই তাগিদ লক্ষ্য করা যায়নি। মাত্র ছয় রান করতে তিনি খেলেছেন ১৫ টি বল। যা নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠতে শুরু করেছে। প্রাক্তন ক্রিকেটারদের অনেকেই কটাক্ষ করে বলছেন, কার্তিক হয়তো ভুলে গেছে, এটা পার্থের স্টেডিয়াম বেঙ্গালুরু নয়। আসলে দক্ষিণ আফ্রিকার পেশারদের বিরুদ্ধে ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। লোকেশ রাহুল, রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির পাশাপাশি দীনেশ কার্তিকও গুটিয়েছিলেন। তাই কটাক্ষের সুরে অনেকে বলছেন, কার্তিক ফিনিশারের ভূমিকায় দেখা দেওয়ার আগে নিজেই যেন ফিনিশ হয়ে গেল। দীনেশ কার্তিকের চোট কতটা গুরুতর সেটা অবশ্য এখনও ভারতীয় দলের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করা হয়নি। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারের পর টিম ম্যানেজমেন্ট যে প্রথম একাদশে কিছু পরিবর্তন আনার কথা ভাববে সেটা বলাই বাহুল্য। খুব সম্ভবত পরের ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সেই পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘ভুয়ো মিস্টার বিন!’ ম্যাচের পর ট্যুইট-যুদ্ধে পাক, জিম্বাবোয়ের রাষ্ট্রপ্রধানরা

    অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারের জন্য ফিল্ডিংকেই দুষলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন, গুরুত্বপূর্ণ সময় সহজ ক্যাচ মিস এবং রান আউটের সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার কারণেই দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানো গেল না। তিনটি ম্যাচ খেলে ভারতের ঝুলিতে এখন চার পয়েন্ট। রোহিতরা রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। সম সংখ্যক ম্যাচ খেলে পাঁচ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। একটা গ্রুপ থেকে দুটো দল সেমিফাইনালে উঠবে। ভারতের এখনো খেলা বাকি বাংলাদেশ ও জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে। বাকি দুটি ম্যাচ জিতলে রোহিতরা শেষ চারের টিকিট পাকা করে ফেলবেন। 

  • Gujarat bridge collapse: মোরবি সেতু দুর্ঘটনায় মৃত্যু বিজেপি সাংসদের ১২ আত্মীয়র! মারা গেলেন বাংলার এক যুবকও

    Gujarat bridge collapse: মোরবি সেতু দুর্ঘটনায় মৃত্যু বিজেপি সাংসদের ১২ আত্মীয়র! মারা গেলেন বাংলার এক যুবকও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের মোরবিতে সেতু (Morbi Bridge Collapse) বিপর্যয়কাণ্ডে রাজকোটের বিজেপি সাংসদের পরিবারের ১২ জন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ৫ জন শিশু। রবিবার সন্ধ্যায় মোরবির ওই ঝুলন্ত সেতু দেখতে যান রাজকোটের সাংসদ মোহনভাই কল্যাণজী কুন্দারিয়ার বোনের পরিবারের সদস্যরা। সেতু ছিঁড়ে পড়ায় সকলেই মাছু নদীতে পড়ে গিয়েছিলেন। রাতভর তল্লাশি চালিয়ে তাঁদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার কথা বলতে গিয়ে শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন পদ্ম-শিবিরের ওই সাংসদ। তিনি বলেন, “কী ভাবে কী হয়ে গেল, কিছুই বুঝতে পারছি না। আমার বোনের পরিবারটাই শেষ হয়ে গেল। ওই অভিশপ্ত সেতু সব কেড়ে নিয়েছে আমার।” 

    আরও পড়ুন: আমি মর্মাহত, মন পড়ে রয়েছে আক্রান্তদের সঙ্গে! আজ মোরবি যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত সেতু বিপর্যয়কাণ্ডে ১৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে আরও ১৭৭ জনকে। এদের মধ্যে অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছে প্রশাসন। মোরবিতে ব্রিজ বিপর্যয়ে মৃতদের মধ্যে রয়েছেন বাংলার এক যুবকও। সোনার কাজ করতে গুজরাটে গিয়েছিলেন পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীর ওই যুবক। রবিবার রাতে অন্যদের সঙ্গে ওই যুবকও মোরবির ঝুলন্ত ব্রিজে ঘুরতে গিয়েছিলেন। ব্রিজ ভেঙে অন্য অনেকের সঙ্গে নদীতে পড়ে যান হাবিবুল শেখ নামে ওই যুবক। রাতেই তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়।

    আরও পড়ুন: গুজরাটে সেতু ভেঙে মৃত অন্তত ১৩২, ঘটনাস্থলে তদন্তকারী দল

    গুজরাট প্রশাসন সূত্রে খবর, গত ১৫ বছর ধরে মোরবির এই ঝুলন্ত সেতুর রক্ষণা-বেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে ‘ওরেভা কোম্পানি’ নামে একটি বেসরকারি সংস্থা। গত ৭ মাস ধরে সংস্কারের জন্য সেতু বন্ধ রাখা হয়েছিল। মোরবি পুরসভার দাবি, প্রায় ২ কোটি টাকা খরচ করে সেতু সংস্কার করে ওই সংস্থা। চলতি বছরের ২৬ অক্টোবর জনসাধারণের জন্য়ে খুলে দেওয়া হয় সেতুটি। সংস্কারের ৫ দিনের মাথাতেই বিপর্যয় ঘটায় এই নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছে রক্ষণা-বেক্ষণের দায়িত্বে থাকা ওই সংস্থা। কিন্তু পুরসভার অভিযোগ, ফিটনেস সার্টিফিকেট ছাড়াই খুলে দেওয়া হয়েছিল সেতুটি। কেন ফিটনেস সার্টিফিকেট না দিয়েই সেতু খুলে দেওয়া হল, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এই সেতুতে উঠতে গেলে টিকিট কাটতে হয়। বেশি লাভের জন্য অতিরিক্ত লোক সেখানে তোলা হয়েছিল বলেও অভিযোগ তুলেছে মোরবি পুর কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে গুজরাট সরকার। 

  • Sonali Chakraborty: চিরঘুমের দেশে ‘খড়ির জেঠিমা’ তথা অভিনেত্রী সোনালি চক্রবর্তী, শোকস্তব্ধ বিনোদন জগত

    Sonali Chakraborty: চিরঘুমের দেশে ‘খড়ির জেঠিমা’ তথা অভিনেত্রী সোনালি চক্রবর্তী, শোকস্তব্ধ বিনোদন জগত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টলিউড জগতে ফের গভীর শোকের ছায়া। চিরঘুমের দেশে চলে গেলেন প্রতিভাময়ী অভিনেত্রী সোনালি চক্রবর্তী (Sonali Chakraborty)। তিনি শংকর চক্রবর্তীর (Shankar Chakraborty) স্ত্রী। জানা গিয়েছে, দীর্ঘ দিন ধরেই লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। গত দুই দিন ধরে তিনি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এরপর আজ, সোমবার ভোর চারটে নাগাদ দক্ষিণ কলকাতার একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী। এই মুহূর্তে প্রয়াত অভিনেত্রীর মরদেহ বাসভবনে নিয়ে আসা হয়েছে। পরিবার সূত্রে খবর, অভিনেত্রীর শেষকৃত্য হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে।

    একটা সময় দাপটের সঙ্গে বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন সোনালি চক্রবর্তী। খলনায়িকা হিসেবে একটা সময় খুব জনপ্রিয় ছিলেন তিনি। সিনেমা ছাড়াও তাঁকে ছোটপর্দাতেও দেখা গিয়েছে। সম্প্রতি গাঁটছড়া নামক সিরিয়ালে তিনি খড়ির জেঠিমার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন, কিন্তু হঠাৎই সিরিয়ালে তাঁকে আর দেখা যায়নি। শারীরিক অসুস্থতার কারণেই খুব বেশিদিন শ্যুটিং করতে পারেননি বলে জানা গিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আগামী বছরেই ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাচ্ছে একগুচ্ছ ওয়েব সিরিজ

    এর আগেও সোনালি দেবী হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন লিভারের সমস্যা নিয়েই। তারপর ছেড়েও দেওয়া হয়। ছাড়া পাওয়ার পর তিনি আবার শুটিংয়ের কাজও শুরু করেছিলেন। পরে তাঁর পেটে হঠাৎ ফ্লুইড জমা হওয়ার কারণে আবার অসুস্থ হয়ে পড়ায় শুক্রবার হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছিল তাঁকে। ক্রমশই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। ফলে শেষ রক্ষা করা গেল না। জানা গিয়েছে, অসুস্থতার কারণে শেষের দিকে বাড়িতেই থাকতেন সোনালী দেবী।

    আজ তাঁর মৃত্যুর খবর সোশ্যাল মিডিয়াতে নিশ্চিত করেন অভিনেত্রীর স্বামী তথা শংকর চক্রবর্তী। তিনি পোস্টে লেখেন, “ভরা থাক স্মৃতি সুধায়”।

    অন্যদিকে শোকপ্রকাশ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি বলেছেন, ‘‘ বিশিষ্ট অভিনেত্রী সোনালি চক্রবর্তীর প্রয়াণে আমি গভীর শোকপ্রকাশ করছি। তাঁর মৃত্যু অভিনয় জগতের এক বড় ক্ষতি। আমি সোনালি চক্রবর্তীর স্বামী শংকর চক্রবর্তী সহ অন্যান্য পরিবার-পরিজন ও অনুরাগীদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।’’

  • Anubrata Mondal: গরু পাচার-কাণ্ডে ইডির সামনে হাজিরা বুধবার! দিল্লি গেলেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা

    Anubrata Mondal: গরু পাচার-কাণ্ডে ইডির সামনে হাজিরা বুধবার! দিল্লি গেলেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় বুধবার ইডি-র সামনে হাজিরা দিতে দিল্লি গেলেন অনুব্রত (Anubrata Mandal)-কন্যা সুকন্যা মণ্ডল। গত ২৭ অক্টোবর তাঁকে তলব করে ইডি। কিন্তু সেদিন তিনি হাজিরা দেননি। সুকন্যা মণ্ডল জানিয়েছিলেন তিনি রাজ্যের বাইরে রয়েছেন। সেকারণে হাজিরা দিতে পারবেন না।  দ্বিতীয়বার ২ নভেম্বর (বুধবার) দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে গিয়ে তাঁকে হাজিরা দেওয়ার কথা বলে ইডি। তাই ৩১ তারিখ দিল্লি রওনা দেন সুকন্যা। প্রয়োজনীয় নথিপত্র-সহ সুকন্যা মণ্ডল সোমবার সকালে বোলপুর (Bolpur) থেকে সড়কপথে অন্ডাল বিমানবন্দরে পৌঁছে যান। সেখান থেকে আকাশপথে দিল্লির উদ্দেশে রওনা হন। তাঁর সঙ্গে তাঁদের পারিবারিক হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারি ও অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ আহেমদপুরের চালকল মালিক তথা তৃণমূল (TMC) যুব নেতা রাজীব ভট্টাচার্যও দিল্লি রওনা হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: তিন প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব, বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    প্রসঙ্গত, গরুপাচার মামলার তদন্তে নেমে শুরু থেকেই বিপুল সম্পত্তির হদিশ পান তদন্তকারীরা। উঠে আসে ভোলেব্যোম রাইস মিল সহ একাধিক চালকলের নাম। তদন্তের শিকড়ে পৌঁছতে গিয়ে তদন্তকারীদের সামনে উঠে আসে এএনএম অ্যাগ্রোকেম ফুড প্রাইভেট লিমিটেড ও নীড় ডেভেলপার্স প্রাইভেট লিমিটেড নামে দুই সংস্থার নাম। এই দুই সংস্থার ডিরেক্টর পদে রয়েছেন সুকন্যা। সিবিআই চার্জশিটেও এই সংস্থাগুলির নাম রয়েছে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলকে পঞ্চায়েত ভোটে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন! অভিযোগ শুভেন্দুর

    সিবিআইয়ের জমা দেওয়া চার্জশিট অনুসারে ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে সুকন্যার আয় ছিল ৩ লক্ষ ১০ হাজার টাকা। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে তা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা। অন্তত ৩ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট রয়েছে সুকন্যার নামে। সুকন্যার মালিকানাধীন সংস্থা এএনএম অ্যাগ্রোকেম লিমিটেডের আয়ব্যায়ের হিসাব চেয়েছে ইডি। আয়বৃদ্ধিতে বাবা অনুব্রত মণ্ডলকেও পিছনে ফেলেছেন সুকন্যা। দিল্লিতে অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে জেরা করেছেন ইডি গোয়েন্দারা। তাঁর থেকে সুকন্যার ধনসম্পত্তির বহু তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর, সেই তথ্য যাচাই করতেই সুকন্যাকে দিল্লিতে তলব করেছে ইডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Team India: রোহিত, বিরাটদের বিশ্রাম দিল বিসিসিআই! নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-২০ ম্যাচে নেতা হার্দিক, একদিনের সিরিজে শিখর

    Team India: রোহিত, বিরাটদের বিশ্রাম দিল বিসিসিআই! নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-২০ ম্যাচে নেতা হার্দিক, একদিনের সিরিজে শিখর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সাদা বলের সিরিজে রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলিকে বিশ্রাম দেওয়া হল। বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে লোকেশ রাহুল, দীনেশ কার্তিককেও। কিউইদের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন হার্দিক পান্ডিয়া। তাঁর ডেপুটি ঋষভ পন্থ। দলে ডাক পেয়েছেন সঞ্জু স্যামসন এবং উমরান মালিকও। টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর একদিনের সিরিজে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে হার্দিককে। ওয়ান-ডে ম্যাচে ভারতের অধিনায়কত্ব সামলাবেন শিখর ধাওয়ান। দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে ভালো বোলিং এবং ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেলার সুবাদে দলে সুযোগ পেয়েছেন বাংলার শাহবাজ আহমেদ। সোমবার নিউজিল্যান্ড ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সিরিজের দল ঘোষণা করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)। আগামী ডিসেম্বরে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট এবং একদিনের সিরিজ খেলবে ভারত। আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে একদিনের সিরিজ শুরু হবে। তারপর টেস্ট সিরিজ শুরু হবে ১৪ ডিসেম্বর থেকে। চলবে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নিরিখে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দুটি টেস্ট ভারতের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি দল: হার্দিক পান্ডিয়া (অধিনায়ক), ঋষভ পন্থ (সহ-অধিনায়ক এবং উইকেটকিপার), শুভমন গিল, ইশান কিষান, দীপক হুডা, সূর্যকুমার যাদব, শ্রেয়স আইয়ার, সঞ্জু স্যামসন (উইকেটকিপার), ওয়াশিংটন সুন্দর, যুজবেন্দ্র চাহাল, কুলদীপ যাদব, আর্শদীপ সিং, হার্ষাল প্যাটেল, মহম্মদ সিরাজ, ভুবনেশ্বর কুমার এবং উমরান মালিক।

    নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের দল: শিখর ধাওয়ান (অধিনায়ক), ঋষভ পন্থ (সহ-অধিনায়ক এবং উইকেটকিপার), শুভমন গিল, দীপক হুডা, সূর্যকুমার যাদব, শ্রেয়স আইয়ার, সঞ্জু স্যামসন (উইকেটকিপার), ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দুল ঠাকুর, শাহবাজ আহমেদ, যুজবেন্দ্র চাহাল, কুলদীপ যাদব, আর্শদীপ সিং, দীপক চাহার, কুলদীপ সেন এবং উমরান মালিক।

    ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড সিরিজ

    ১) প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ: ১৮ নভেম্বর (শুক্রবার), ওয়েলিংটন। 

    ২) দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচ: ২০ নভেম্বর (রবিবার), বে ওভাল। 

    ৩) তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচ: ২২ নভেম্বর (মঙ্গলবার), নেপিয়ার।

    ৪) প্রথম একদিনের ম্যাচ: ২৫ নভেম্বর (শুক্রবার), অকল্যান্ড। 

    ৫) দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচ: ২৭ নভেম্বর (রবিবার), হ্যামিলটন। 

    ৬) তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ৩০ নভেম্বর (বুধবার), ক্রাইস্টচার্চ।

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একদিনের দল: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কেএল রাহুল (সহ-অধিনায়ক), শিখর ধাওয়ান, বিরাট কোহলি, রজত পতিদার, শ্রেয়স আইয়ার, রাহুল ত্রিপাঠী, ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), ইশান কিষান (উইকেটকিপার), রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দুল ঠাকুর, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, দীপক চাহার এবং যশ দয়াল।

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট দল: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কেএল রাহুল (সহ-অধিনায়ক), শুভমন গিল, চেতেশ্বর পূজারা, বিরাট কোহলি, শ্রেয়স আইয়ার, ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), কেএস ভরত (উইকেটকিপার), রবিচন্দ্রন রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, শার্দুল ঠাকুর, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ এবং উমেশ যাদব। 

    ভারত বনাম বাংলাদেশ

    বাংলাদেশ সফরের পুরো সূচি –

    ১) প্রথম একদিনের ম্যাচ: ৪ ডিসেম্বর (রবিবার), ঢাকা। 

    ২) দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচ: ৭ ডিসেম্বর (বুধবার), ঢাকা। 

    ৩) তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ১০ ডিসেম্বর (শনিবার), ঢাকা।

    ৪) প্রথম টেস্ট: ১৪ থেকে ১৮ ডিসেম্বর, চট্টগ্রাম। 

    ৫) দ্বিতীয় টেস্ট: ২২ থেকে ২৬ ডিসেম্বর, ঢাকা।

  • Citizenship Ammendment Act: পশ্চিমবঙ্গেও সিএএ প্রয়োগ হবে, সুবিধা পাবেন মতুয়ারাও, ঘোষণা শুভেন্দুর

    Citizenship Ammendment Act: পশ্চিমবঙ্গেও সিএএ প্রয়োগ হবে, সুবিধা পাবেন মতুয়ারাও, ঘোষণা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক যাত্রায় পৃথক ফল হবে না। গুজরাটের পর পশ্চিমবঙ্গেও সিএএ (Citizenship Ammendment Act) প্রয়োগ হবে। এতে নমঃশুদ্রদের সুবিধা হবে। মঙ্গলবার এ কথা বলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    গুজরাটের (Gujarat) মেহসানা ও আনন্দ জেলায় বসবাসকারী পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্শি ও খ্রিস্টানদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। জেলা আধিকারিকদের এই মর্মে শংসাপত্র দেওয়ার অনুমতিও দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে এ দেশে অন্তত পাঁচ বছর বসবাস করতে হয়। এ ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য হবে না। গুজরাটের এই খবরেই যারপরনাই উচ্ছ্বসিত রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (Citizenship Ammendment Act) নিয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, এটা তো সিএএ-র অংশ। সিএএ-র বাস্তবায়ন শুরু হয়ে গেল। ভারতবর্ষের অংশ পশ্চিমবঙ্গ। পশ্চিমবঙ্গেও হয়ে যাবে। সিএএ আইন দুটো সংসদেই পাশ করা আছে। আমরা অপেক্ষা করছিলাম। নিশ্চয় রুল হয়ে গিয়েছে। তিনি বলেন, এই একই রুলে পশ্চিমবঙ্গে মতুয়া সমাজ, নমঃশুদ্র সমাজ তাঁরা ভিসা করতে গেলে, পারমিট করতে গেলে, চাকরির ক্লিয়ারেন্স নিতে গেলে বলা হয়, ৭১এর আগের দলিল আনো, সেই সমস্যা আর থাকল না। শুভেন্দু বলেন, এক যাত্রায় পৃথক ফল হয় না। গুজরাটে যখন বাস্তবায়ন হয়ে গিয়েছে, নিশ্চয় রুল ফ্রেম করে ফেলেছে ভারত সরকার।

    আরও পড়ুন: তিন প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব, বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (Citizenship Ammendment Act) প্রয়োগ করা হবে বলে বারংবার বলেছে কেন্দ্র। উনিশের ভোটের আগে সিএএ প্রয়োগের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল বিজেপি। তার পুরস্কারও পেয়েছিল পদ্ম শিবির। মতুয়াদের একটা বিরাট অংশের সমর্থন গিয়ে পড়েছিল গেরুয়া ঝুলিতে। ভোট পর্ব চুকে যাওয়ার পরেও সিএএ কেন লাগু হয়নি, সে প্রশ্নও ওঠে। এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বনগাঁর সাংসদ বিজেপির শান্তনু ঠাকুর। শান্তনু কেন্দ্রের মন্ত্রীও। পরে সিএএ প্রয়োগ করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয় কেন্দ্রের তরফে। শান্ত হন শান্তনু। প্রসঙ্গত, ৬ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টে শুরু হবে সিএএ শুনানি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share