Blog

  • Terrorists: চার দিনে দুই গোষ্ঠী এবং ৪ জঙ্গিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র

    Terrorists: চার দিনে দুই গোষ্ঠী এবং ৪ জঙ্গিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তপারের মদত দেওয়া সন্ত্রাস বন্ধে ফের কড়া পদক্ষেপ নিল মোদি সরকার। লস্কর-ই-তৈবা (LeK) এবং জইশ-ই-মহম্মদের (JeM) দুই ছায়া সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। গত চারদিনে চারজনকে জঙ্গিও (Terrorists) ঘোষণা করেছে মোদি সরকার। সন্ত্রাসবাদ বন্ধে কেন্দ্রের মোদি (PM Modi) সরকার জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। সরকার যে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে, তা বারংবার জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে…

    জানুয়ারির ৪ তারিখে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, আইজাজ আহমেদ আহাঙ্গার ওরফে আবু উসমান আল-কাশ্মীরির জন্ম কাশ্মীরে। সে সন্ত্রাসবাদী। আল কায়দার সঙ্গে যোগ রয়েছে তার। অন্যান্য গ্লোবাল টেররিস্ট গ্রুপের সঙ্গেও যোগ রয়েছে তার। সে ভারতে ইসলামিক স্টেট (IS) শুরু করার কাজে নিয়োজিত। তাকে ইনডিভিজ্যুয়াল টেররিস্ট ঘোষণা করা হয়েছে। আইজাজ আহমেদ বর্তমানে রয়েছে আফগানিস্তানে। সে জম্মু-কাশ্মীরে ইসলামিক স্টেটের প্রধান নিয়োগ কর্তা। ১৯৭৪ সালে কাশ্মীরের শ্রীনগরে জন্ম আইজাজের। দু দশকেরও বেশি সময় ধরে জম্মু-কাশ্মীরে সে ওয়ান্টেড টেররিস্ট। কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলে সে টেরর রিলেটেড স্ট্র্যাটেজি তৈরির পরিকল্পনা করতে শুরু করেছিল। বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে সমন্বয় সাধন করার চেষ্টা করেছিল সে।

    আরও পড়ুুন: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে হাওড়ায় এসটিএফের জালে দুই, আইএসআইএসের সঙ্গে যোগ ধৃতদের?

    ৫ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক লস্কর-ই-তৈবার ছায়া সংগঠন দ্য রেসিস্ট্যান্স ফ্রন্টকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। ওই দিনই ওই মন্ত্রক মহম্মদ আমিন খুবাইব ওরফে আবু খুবাইবকেও ইন্ডিভিজ্যুয়াল টেরিরিস্ট (Terrorists) ঘোষণা করেছে। জন্মু-কাশ্মীরে বেড়ে ওঠা খুবাইব বর্তমানে রয়েছে পাকিস্তানে। সে বর্তমানে লস্কর-ই-তৈবার লঞ্চিং কমান্ডার। ৬ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জইশ-ই-মহম্মদের ছায়া সংগঠন পিপলসস অ্যান্টি-ফ্যাসিস্ট ফ্রন্টকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসের কাজে যুক্ত ছিল এই সংগঠন। ওই রাতেই আলাদা একটি নোটিশ জারি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক আরবাজ আহমেদ মিরকে ইন্ডিভিজ্যুয়াল জঙ্গি ঘোষণা করে। জম্মু-কাশ্মীরে বেড়ে উঠলেও, বর্তমানে সে থাকে পাকিস্তানে। ৭ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক আশিফ মকবুল দারকে ইন্ডিভিজ্যুয়াল জঙ্গি (Terrorists) ঘোষণা করে। আশিফ সৌদি আরবে থাকে। কাশ্মীরি তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে নিতে উৎসাহিত করে সে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Twitter: ট্যুইটারে আসতে চলেছে বড় আকারের ট্যুইট সহ একাধিক ফিচার, ঘোষণা ইলন মাস্কের

    Twitter: ট্যুইটারে আসতে চলেছে বড় আকারের ট্যুইট সহ একাধিক ফিচার, ঘোষণা ইলন মাস্কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেসলার কর্ণধার ইলন মাস্ক ট্যুইটার অধিগ্রহণ করার পর থেকেই একের পর এক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছেন। কর্মী ছাঁটাইয়ের জন্য একাধিক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন ইলন। কিন্তু এবার আর কর্মী ছাঁটাই, বিতর্ক নয়, ট্যুইটারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনার কথা ঘোষণা করলেন মাস্ক। তিনি জানিয়েছেন, এবার থেকে ছোট ট্যুইট নয়, বড়সড় ট্যুইট করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। ট্যুইটার ইন্টারফেসকে এক নতুন রূপ দিতে ইলন মাস্ক আনতে চলেছেন একাধিক বৈশিষ্ট্য। তবে সেই বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী জেনে নিন।

    ট্যুইটারের ইন্টারফেসে একাধিক পরিবর্তন

    রবিবার ট্যুইট করে মাইক্রোব্লগিং সাইটটির সিইও ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, ট্যুইটারের বহু প্রতীক্ষিত ‘ইউজার ইন্টারফেস’ (ইউআই)-এ বদল আসতে চলেছে। তার মধ্যে অন্যতম হল ২৮০ ক্যারেক্টারের বেশি ট্যুইট করার সুবিধা। এছাড়াও তিনি ট্যুইটারে লিখেছেন, “চলতি সপ্তাহের শেষ থেকে রেকমেন্ডড ট্যুইট বা অনুসরণ করা ট্যুইট ডান বা বাঁ-দিকে সহজে সরিয়ে ট্যুইট দেখা যাবে।” ট্যুইটারে এবার ওয়েব ব্রাউজারের মত ‘বুকমার্ক বাটন’-ও থাকবে বলে জানিয়েছেন মাস্ক। ওই ট্যুইটে তিনি আরও লিখেছেন, “এক সপ্তাহ পরে ট্যুইটে ‘বুকমার্ক বাটন’ দেখা যাবে। ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে বড় আকারের ট্যুইট আসছে।”

    নতুন বৈশিষ্ট্য নিয়েও বিতর্ক

    ট্যুইটারের নয়া মালিক ইলন মাস্ক ইউজার ইন্টারফেস পরিবর্তনের কথা ঘোষণা করলে এটি নিয়েও নতুন করে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ট্যুইটার ইউজারদের মতে, ২৮০ ক্যারেক্টারের বেশি ট্যুইটের কোনও প্রয়োজনই নেই। নির্দিষ্ট ক্যারেক্টারের মধ্যে বা সংক্ষিপ্ত রূপই ট্যুইটারের বিশেষ বৈশিষ্ট্য। কিন্তু ২৮০-এর বেশি ক্যারেক্টারের পরিবর্তনটি আনলে ট্যুইটারের বিশেষত্বই থাকবে না। যাঁরা ট্যুইটারের এই পরিবর্তন নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, তাঁরা জানিয়েছেন, সংক্ষিপ্ত ট্যুইটের সঙ্গে যে খবরের ‘থ্রেড’ জুড়ে দেওয়া হয়, সেখানে ‘ক্লিক’ করলেই গোটা বিষয়টি সবিস্তার জানা যায়। তাই বড় আকারের ট্যুইটের কোনও প্রয়োজনই নেই।

  • Dehradun Student: দেরাদুনের এক খুদের স্বরচিত কবিতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরেন্দ্র মোদি, দেখুন ভিডিও

    Dehradun Student: দেরাদুনের এক খুদের স্বরচিত কবিতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরেন্দ্র মোদি, দেখুন ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই অনেক কিছুই শেয়ার করে থাকেন। অনেকে নিজেদের প্রতিভাকেও সবার সামনে তুলে ধরেন। ফলে নেটিজেনরাও তাঁদের প্রতিভার প্রশংসা করে থাকেন। কিন্তু যদি কারোর প্রতিভায় স্বয়ং দেশের প্রধানমন্ত্রী প্রশংসা করেন, তবে কার না ভালো লাগবে! কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা পাওয়া অতটাও সোজা নয়। এবারে এমনই এক অসাধ্য সাধন করল দেরাদুনের এক খুদে। এই খুদে স্ট্রেস ফ্রি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য নিজেই একটি কবিতা লিখেছে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছে। আর এটিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

    ছাত্রীর কবিতার প্রশংসা মোদির

    দেরাদুনের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের (ওএনজিসি) ছাত্রী কে এম দিয়া পরীক্ষার উপর তার স্বরচিত একটি কবিতা নেট মাধ্যমে তুলে ধরেছে সকলের কাছে। এজন্য তার প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠনের এক ট্যুইট বার্তার উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “খুবই সৃজনশীল একটি বিষয়। যে পরীক্ষাকে ঘিরে কোনও দুশ্চিন্তা থাকে না, তা হল সবচেয়ে সেরা পরীক্ষা। এ মাসের ২৭ তারিখে #ParikshaPeCharcha2023 – এর মঞ্চে এই বিষয়টি নিয়ে আমরা আরও বিস্তারিত আলোচনা করব।”

    ‘পরীক্ষা পে চর্চা’…

    প্রসঙ্গত, বিগত ২০১৮ থেকে ৫ বছর ধরে বোর্ড পরীক্ষা এবং প্রবেশিকা পরীক্ষায় যাতে শিক্ষার্থীরা চিন্তামুক্ত হয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন, তাঁদের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছিল ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগেই ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।  মূলত ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে সরাসরি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকরা কথা বলতে পারেন এই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে।

    ২০২৩ সালে সমস্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচির রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ডিসেম্বর মাসে। এখন রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বাড়িয়ে ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩ পর্যন্ত করা হয়েছে। এবছর ২৭ জানুয়ারি নয়াদিল্লির তালকাটোরা ইনডোর স্টেডিয়াম এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

  • Coal Mine: আসানসোলের কয়লা খাদানে ধস, ভেতরে কতজন আটকে জানেন?

    Coal Mine: আসানসোলের কয়লা খাদানে ধস, ভেতরে কতজন আটকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সাত সকালে ধস আসানসোলের (Asansol) কয়লা খাদানে (Coal Mine)। অন্তত ২৫ জন আটকে রয়েছে বলে আশঙ্কা। ঘটনাস্থলে পুলিশ, সিআইএসএফ (CISF)। রয়েছেন কোলিয়ারি কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিও। অভিযোগ, খাদানে যাঁরা আটকে রয়েছেন, তাঁরা ভিন রাজ্যের শ্রমিক। তাঁদের দিয়েই চলছিল ওই খাদান থেকে কয়লা সরানোর কাজ।

    আচমকাই ধস…

    এদিন সকালে আচমকাই ধস নামে কুলটির বোডরা গ্রামে বিসিসিএলের বারো নম্বর হাজলা পিটের বিস্তীর্ণ অংশে। স্থানীয়দের দাবি, খাদানের নীচে চাপা পড়তে পারেন প্রায় ২৫জন। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে এলাকায় আসে পুলিশ। খাদানের ভিতরে ঠিক কতজন আটকে রয়েছে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। স্থানীয়দের অভিযোগ, ভিন রাজ্যের শ্রমিক এনে খাদানে চলছিল কয়লা সরানোর কাজ। আচমকাই ধস নামে খাদানে। চাপা পড়ে যান খনির মধ্যে থাকা লোকজন। এ ব্যাপারে অবশ্য  মুখে কুলুপ এঁটেছেন বিসিসিএল কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুুন: প্রতিশোধের আগুন! ধর্ষণ করল ছেলে, বদলা নিতে মাকে গুলি করল দিল্লির এক কিশোরী

    ঘটনার জন্য প্রশাসনের উদাসীনতাকেই দায়ী করেছেন স্থানীয় কাউন্সিলর লালন মেহরা। তিনি বলেন, এখানে অবৈধভাবে কয়লার কারবার চলছে। কাউকে জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি। তাঁর অভিযোগ, পুলিশ ও প্রশাসন মিলে সিন্ডিকেট করে এই অবৈধ কাজ (Coal Mine) করে। লালন বলেন, এখানে বেকারত্বের সমস্যা চূড়ান্ত। সামান্য ১০০ টাকার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কয়লা তোলার কাজ করেন অনেকেই। সেই সুযোগ নিয়ে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করেন অন্যরা।    

    আসানসোলের বিস্তীর্ণ অংশে উন্নত মানের কয়লা পাওয়া যায়। দেশ তো বটেই, বিদেশেও চাহিদা রয়েছে আসানসোলের ওই কয়লার। কোনও খনি থেকে কয়লা তোলা হয়ে গেলে খনি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। সেখানে মানুষের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। অভিযোগ, তার পরেও ভিন রাজ্যের শ্রমিক এনে নামানো হয় ওই পরিত্যক্ত খনিগুলিতে। সামান্য কিছু পয়সার বিনিময়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই খনিগুলিতেই নামেন শ্রমিকরা। সেখান থেকে পাওয়া কয়লা বেচে ফুলে ফেঁপে ওঠে কারবারিরা। শ্রমিকরা থাকেন কয়লা মতোই নিকষ কালো অন্ধকারে। যেদিন খনিতে ধস নামে, সেদিন দুশ্চিন্তার প্রহর গোণে দিন আনি দিন খাই শ্রমিকদের পরিবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • PM Modi: মুখ্যসচিবদের বৈঠকে উন্নয়নে জোর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী জানেন?

    PM Modi: মুখ্যসচিবদের বৈঠকে উন্নয়নে জোর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যখন প্রকল্প তৈরি এবং নীতি নির্ধারণ করবেন তখন মানব বিকাশ, দক্ষতার বিকাশ, গতিশীল অর্থনীতি এবং স্থানীয় অর্থনীতির ওপর জোর দেবেন। শনিবার ছিল সব রাজ্যের মুখ্যসচিবদের (Chief Secretaries) নিয়ে দু দিন ব্যাপী বৈঠকের শেষ দিন। এদিনই রাজ্যের মুখ্যসচিবদের এই নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বলেন, অর্থনীতির যে কোনও ক্ষেত্রে কাজের গুণমানের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। বৈঠক শেষে এদিন ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, গত দু দিনে দিল্লিতে মুখ্যসচিবদের বৈঠকে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের জীবনের মানোন্নয়নে কাজে লাগবে এবং ভারতের উন্নয়নের পথকে মজবুত করবে।

    দ্বিতীয় দফার বৈঠক…

    গত বছর হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় রাজ্যগুলির মুখ্যসচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেবারই ছিল প্রথম বৈঠক। এবার বৈঠক হল নয়াদিল্লিতে। এবারের বৈঠকে ক্ষুদ্র, কুটির এবং মাঝারি শিল্পের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। সমাজমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছেন, আমি ভীষণভাবে বিশ্বাস করি, আত্মনির্ভর ভারত গড়তে ও অর্থনৈতিক বৃদ্ধিকে চাঙা করতে হলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ওপর জোর দেওয়া প্রয়োজন।

    আরও পড়ুুন: ‘যদি ভোট দিতে না দেয়…’, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মীদের কী নিদান দিলেন শুভেন্দু?

    দেশবাসীর স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির বিষয়টিও আলোচনা হয়েছে ওই বৈঠকে। পুষ্টির বিষয়টি মাথায় রেখে মিলেট, বাজরার মতো দানাশস্যের ওপর জোর দেওয়ার বিষয়ে রাজ্যগুলিকে আরও এগিয়ে আসার ডাক দেওয়া হয়েছে ওই বৈঠকে। জানা গিয়েছে, ওই বৈঠকে মূলত বিভিন্ন পরিকাঠামোগত প্রকল্প সময়ে শেষ করা, একাধিক রাজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত পরিকাঠামোগত প্রকল্পগুলিতে জমি অধিগ্রহণজনিত সমস্যা দূর করার ওপর বিশেষভাবে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের উন্নয়নে যে সংস্কার জরুরি, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশে যেখানে নজিরবিহীন সংস্কার চলছে, সেখানে যুক্তিহীন বিধিনিষেধ থাকার কোনও মানে হয় না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Delhi Firing: প্রতিশোধের আগুন! ধর্ষণ করল ছেলে, বদলা নিতে মাকে গুলি করল দিল্লির এক কিশোরী

    Delhi Firing: প্রতিশোধের আগুন! ধর্ষণ করল ছেলে, বদলা নিতে মাকে গুলি করল দিল্লির এক কিশোরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রাজধানী দিল্লির বুকে গা শিউরে ওঠা ঘটনা! প্রতিশোধের আগুন এক বছরের বেশি সময় ধরে চেপে রেখেছিল এক ১৬ বছরের কিশোরী। ফলে দোষীকে না পেয়ে অভিযুক্তের মাকেই গুলি করে বসে এই কিশোরী। তবে কেন তাঁকে গুলি করল ও কী এমন অপরাধ করেছিল, হামলার কারণ জানতে চাওয়া হলে, ওই কিশোরী যা জানাল, তাতে চমকে ওঠেন পুলিশ কর্মীরাও। জানা গিয়েছে, প্রায় ১ বছরেরও আগে ওই মহিলার ছেলে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেছিল। পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হলেও তার কোনও সুবিচার হয়নি। শেষপর্যন্ত তাই আইন নিজের হাতেই তুলে নেয় সে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি রাজধানী দিল্লির ভজনপুরা এলাকার। শনিবার বিকাল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ দিল্লির ভজনপুরা এলাকার এক নাবালিকার বিরুদ্ধে স্থানীয় এক মহিলাকে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে। সূ্ত্রের খবর অনুযায়ী, অভিযুক্ত ছেলে ও তার মায়ের একটি মুদির দোকান রয়েছে। গতকাল সবে মাত্র দোকান খুলেছিলেন ওই মহিলা, আর তখন দূর থেকে হেঁটে আসছিল এক কিশোরী। আর দোকানের সামনে আসতেই পকেট থেকে বন্দুক বের করে ৫০ বছর বয়সী ওই মহিলাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় ওই কিশোরী। গুলিতে আহত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই মহিলাকে নিয়ে হাসপাতালে ছোটেন স্থানীয়রা। প্রাণে বেঁচে যান তিনি। এখনও দিল্লির জিটিবি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি।

    আরও পড়ুন: সহযাত্রীর গায়ে প্রস্রাবকাণ্ডে অভিযুক্ত শঙ্কর মিশ্রের খোঁজ দিল্লি পুলিশ কীভাবে পেল জানেন?

    এর পর হামলাকারী ওই কিশোরীকে আটক করে পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে ওই কিশোরী জানায়, আহত মহিলার ছেলে তাকে ধর্ষণ করেছিল। তার প্রতিশোধ নিতেই মহিলার উপরে গুলি চালায় সে। ২০২১ সালে ওই কিশোরী ওই কিশোরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেছিল। সেসময় অভিযুক্ত ওই ধর্ষকও ছিল নাবালক। তার বিরুদ্ধে আইপিসি (IPC) এবং পকসো (POCSO) দুই আইনেই মামলা করা হয়। কিন্তু সেই মামলার কোনও সুবিচার হয়নি। তাই শেষপর্যন্ত নিজেই শাস্তি দেওয়ার কথা ভেবে অভিযুক্তের মাকেই গুলি করে ওই তরুণী।

    পুলিশ সূত্রে খবর, নাবালিকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই হামলার কারণ নিয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে তারা। মেয়েটির কাছে বন্দুক কোথা থেকে এল সেটাও জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। আইন মেনেই নাবালিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।

  • Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামে (Nandigram) একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু (Hindu), তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলে আমি জিতেছি। শনিবার নন্দীগ্রাম দিবসে একথা বলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নন্দীগ্রাম আন্দোলনের জন্যই যে রাজ্যে পালাবদল হয়, এদিন পরোক্ষে তাও জানিয়ে দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি বলেন, উনি দিদি থেকে দিদিমা হয়ে যেতেন, যদি নন্দীগ্রাম না থাকত। এর পরেই শুভেন্দু বলেন, এদের (তৃণমূল) থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল সিপিএম। অনেক বেশি ক্ষমতা ছিল বামফ্রন্ট সরকারের। শুভেন্দু বলেন, বামপন্থীরা সবাই খারাপ নন। আমাদের সঙ্গে প্রচুর বামপন্থী এসেছেন। নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলে আমি জিতেছি। আমি তা অকপটে স্বীকার করি।

    নন্দীগ্রাম…

    দীর্ঘ দিন নন্দীগ্রামের রাশ ছিল সিপিআইয়ের হাতে। পালাবদল হয় ২০১১ সালে। সেবার জিতেছিল তৃণমূল। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে প্রার্থী হন বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) হারাতে লড়াইয়ের ময়দানে অবতীর্ণ হন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং। এই কেন্দ্রে বাম-কংগ্রেস জোটের প্রার্থী হন সিপিএমের মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। ১৯৫৬ ভোটে নন্দীগ্রামে জয়ী হন শুভেন্দু। এর পর গণনা প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে আদালতের শরণাপন্ন হন পরাজিত মমতা। এই ভোটের প্রচারে গিয়ে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য বামপন্থীদের আবেদন করেছিলেন শুভেন্দু। তাঁর বক্তব্য ছিল, তৃণমূল জয়লাভ করলে কোনও বিরোধী শক্তিকেই মাথা তুলতে দেবে না। তাই গণতন্ত্রের স্বার্থে বিজেপিকে ভোট দিন বামেরা। শনিবার নন্দীগ্রাম দিবসে বামেদের ধন্যবাদ জানালেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর থেকে ফি বছর ৭ জানুয়ারি দিনটি পালিত হয়ে আসছে নন্দীগ্রাম দিবস হিসেবে। সেই উপলক্ষে এদিন সকালে নন্দীগ্রামে যান তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। পরে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন বিজেপির শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, যাঁদের দেখছেন, তাঁরা হালি নেতা। তাঁদের সঙ্গে আন্দোলনের কোনও সম্পর্কই নেই। ওরা পতাকা টাঙিয়েছে। নীচে ওই শহিদ বেদিটা আমার বানানো। সরকারি জায়গায়, কিন্তু বেদিটা সরকারি টাকায় তৈরি নয়। শুভেন্দু বলেন, ইট-সিমেন্ট-বালি সব আমার দেওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Metabolism: বাড়তি ওজন কমছে না? ডায়েট চার্টে রাখুন এই ৬টি খাবার

    Metabolism: বাড়তি ওজন কমছে না? ডায়েট চার্টে রাখুন এই ৬টি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি এখনকার দিনে একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন, যে কোনও ধরনের ক্রনিক রোগকে টেনে আনে এই বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি। ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের মতো রোগ হতে পারে শরীরে ওজন বেশি থাকলে।

    বাড়তি ওজন ঝরানোর জন্য মানুষের চেষ্টার খামতি নেই সকালে জিমে যাওয়া থেকে আরম্ভ করে মর্নিং ওয়ার্ক এ ভিড় চোখে পড়ার মতো থাকে। প্রত্যেকেই এখন মেদমুক্ত শরীর পেতে চাইছেন। শরীরের ক্যালরি সাধারণত খরচ হতে থাকে যখন মানুষ  দৈহিক পরিশ্রম করে। আজকে আমরা ছটি উপাদান সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলি ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়ায়। অর্থাৎ ওজন কমানোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে মেটাবলিজম (Metabolism) বাড়ার।

    ১) আদা

    আদার পাউডার যদি গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে আমরা পান করতে পারি তাহলে মেটাবলিজম (Metabolism) অনেকটাই বেড়ে যায়।

    ঠিক খাবার আগে এই টোটকা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন। গরম জলে আদার পাউডার মিশিয়ে পান ক্যালরি অনেকটাই খরচ হয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতিদিন ২ থেকে ৪ গ্রাম করে আদা ডায়েটে রাখতে।

    ২) জল

    ওজন কমানোর ক্ষেত্রে জল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং শরীরের জলের অভাব অনেক রকমের রোগকে টেনে আনতে পারে। জল মেটাবলিজমকে (Metabolism) ৩৫ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে সাহায্য করে।

    স্বাভাবিকভাবেই বাড়তি ওজন কমানোতে জলের একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।

    ৩) মেথি বীজ

    মেথি ওজন কমানোর ক্ষেত্রে একটি ভাল উপাদান। মেথির বীজ রাত্রিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পান করার নিয়ম খুবই কার্যকরী বাড়তি ওজন ঝরানোর জন্য।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন মেথিতে থাকে গ্যালাকটোমান্নান, যা জলে গুলে যায়। এটি একধরনের ফাইবার। এই ফাইবার মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়ায় যার ফলে বাড়তি ওজন কমে।

    ৪) গোলমরিচ

    গোলমরিচ এমন একটি উপাদান যেটি শরীরের তাপমাত্রাকে বৃদ্ধি করে যা মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়াতে সাহায্য করে।

    গোলমরিচ ফ্যাটও কমাতে সাহায্য করে ।

    ৫) দারুচিনি

    দারুচিনিও শরীরের মেটাবলিজমকে (Metabolism) ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করে। ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে দারুচিনির একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

    ইনসুলিনের ক্ষরণও বাড়াতে সক্ষম দারুচিনি। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন খালি পেটে ১৪ চামচ দারুচিনির পাউডার এক কাপ ঈষৎ উষ্ণ জলে গুলে পান করার।

    ৬) গ্রিন টি

    বাড়তি ওজন কম করতে গ্রিন টির একটি ভূমিকা রয়েছে এবং এটা আমাদের সকলেরই জানা।

    epigallocatechin gallate এবং ক্যাফিন হলো গ্রিন টি এর অন্যতম উপাদান যেটি মেটাবলিজমকে (Metabolism) বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্টও বটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • West Bengal Weather: পৌষ সংক্রান্তিতে পারদ হবে ঊর্ধ্বমুখী! শীত কি তবে বিদায়ের পথে?

    West Bengal Weather: পৌষ সংক্রান্তিতে পারদ হবে ঊর্ধ্বমুখী! শীত কি তবে বিদায়ের পথে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েকদিন ধরেই হাড়কাঁপুনি ঠান্ডায় কেঁপেছে গোটা বাংলা। কিন্তু আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন পর থেকেই আবহাওয়ায় বড় পরিবর্তন আসতে চলেছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, মকর সংক্রান্তির দিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রির উপরে থাকবে। মঙ্গলবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি কম। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকায় আগামী কয়েক দিনে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে।

    কলকাতার আবহাওয়া

    আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সকালের দিকে কুয়াশা থাকলেও আকাশ সাধারণভাবে পরিষ্কার থাকবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৬ ও ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। ১৫ জানুয়ারি নাগাদ কলকাতায় ন্যূনতম তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠে যেতে পারে।

    পৌষে শীত কি বিদায়ের পথে?

    ডিসেম্বরে তেমন শীতের আমেজ অনুভব করতে পারেনি শহরবাসী। তবে নতুন বছরের শুরুর থেকেই শীতের দাপট দেখা গিয়েছে। গোটা বাংলায় ছিল হাড়কাঁপানো ঠান্ডা। কিন্তু এই শীতও এখন বিদায়ের পথে, এমনটাই পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। আবহবিদরা জানিয়েছেন, উত্তর-পশ্চিম ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে তাপমাত্রা ফের বাড়তে পারে। সেই সঙ্গে দুর্বল হয়ে এসেছে উত্তুরে হাওয়া। বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্পপূর্ণ উষ্ণ বাতাস রাজ্যে প্রবেশ করছে। সেই কারণেই আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে কয়েক ডিগ্রি। দু’টি পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণেই আগামী ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হবে। তবে শীতের আমেজ বজায় থাকবে।

    উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই ঘন কুয়াশার সতর্কতা রয়েছে। উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে ঘন কুয়াশা থাকবে আগামী ৪৮ ঘণ্টা। এছাড়াও দুই দিনাজপুর এবং মালদাতে ঘন কুয়াশা থাকবে। দিনের বেলাতেও ভালো ঠান্ডা থাকবে এই জেলাগুলিতে। এই মুহূর্তে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই উত্তরবঙ্গে। তবে জোড়া পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে আগামী ৪৮ ঘণ্টার পর থেকে তুলনামূলক ভাবে তাপমাত্রা বাড়তে পারে উত্তরবঙ্গেও।

    ১২ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। আগামী ২৪ ঘন্টায় রাতের তাপমাত্রার তেমন বড় কোনও পরিবর্তন হবে না। তবে তার পরের তিন দিনে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের।

  • NIA Arrest: হাওড়া থেকে ধৃত দুই আইএস জঙ্গি, তদন্তে এনআইএ

    NIA Arrest: হাওড়া থেকে ধৃত দুই আইএস জঙ্গি, তদন্তে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি কার্যকলাপে যুক্ত থাকার অভিযোগে শুক্রবার মহম্মদ সাদ্দাম এবং মহম্মদ সৈয়দ নামের দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার করে এসটিএফ। এসটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাদ্দাম হাওড়া থানার আফতাবউদ্দিন মুন্সি লেনের বাসিন্দা। সইদ হাওড়ার শিবপুর থানা এলাকার গোলাম হোসেন লেনের বাসিন্দা। এবার এই ঘটনার তদন্তে নামল এনআইএ (NIA Arrest)! 

    কী জানা গেল? 

    দুই জঙ্গিকে জেরা করতে প্রথমে লালবাজার যায় এনআইএ (NIA Arrest) টিম। সেখান থেকে তাঁরা যান রিপন স্ট্রিটে। এই দুই জঙ্গির আইএস যোগ রয়েছে বলে জানতে পেরেছে এসটিএফ। এসটিএফের থেকে দুই জঙ্গির বিষয়ে তথ্য নেয় এনআইএ। সূত্রের খবর, আইএসের হয়ে শপথ নিয়েছিল ধৃত ২ জঙ্গি। এসটিএফ সূত্রে খবর, ধৃত ২ জন, সৈয়দ ও সাদ্দামের ডায়েরিতে শপথবাক্য মিলেছে।  

    এসটিএফের দাবী, ধৃত সাদ্দাম ও সৈয়দের পরিকল্পনা ছিল ২৬ জানুয়ারির আগে নাশকতা করার। এসটিএফ জানিয়েছে, ভিন রাজ্যের দুই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ধর্মীয় ব্যক্তিকে টার্গেট করেছিল এই দুই জঙ্গি। তাঁদের উপর হামলার ব্লু প্রিন্ট তৈরী করা হয়েছিল বলেও জানিয়েছে এসটিএফ। আর সেকারণে অস্ত্র জোগাড় করা হচ্ছিল এই রাজ্য থেকে। আর সে বিষয়েই এসটিএফের থেকে তথ্য নিয়েছে এনআইএ (NIA Arrest)।

    আরও পড়ুন: মিড ডে মিলের খাবারে সাপ! স্কুলেই অসুস্থ একাধিক পড়ুয়া

    এরাজ্য থেকে অস্ত্র সংগ্রহ করার জন্য কার কার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল ওই দুই জঙ্গি তা জানতেই সাদ্দাম এবং সৈয়দকে জেরা করতে চায় এনআইএ (NIA Arrest)? ওই দুই যুবকের কল লিস্ট খতিয়ে দেখছে এসটিএফ। সাদ্দাম ও সৈয়দের মোবাইল ল্যাপটপ ফরেন্সিকে পাঠানো হবে। আইএস সংগঠনের  হয়ে প্রচার করত সাদ্দাম, ফলে এদের মোবাইল ল্যাপটপ ঘেঁটে এদেরকে কে নিয়োগ করেছিল সেই আইএস মাথারও হদিশ পেতে চাইছে এসটিএফ। এ রাজ্যে বিভিন্ন জেলা থেকে সংগঠনের সদস্য হিসাবে শিক্ষিত যুবকদের সাদ্দাম নিয়োগ করত তার তালিকা খোঁজার চেষ্টা চলছে।

    কী উদ্দেশ্যে ঘাঁটি গেড়েছিল সন্দেহভাজন জঙ্গিরা, জানতে লাগাতার জেরা চালাচ্ছেন এনআইএ গোয়েন্দারা। লালবাজারের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছে এনআইএ, ধৃত ২ জনকেও জেরা করেছেন তাঁরা। ২ জঙ্গিকে নিজেদের হেফাজতে নিতে পারে এনআইএ (NIA Arrest)।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share