Blog

  • Suvendu Adhikari:  সৌজন্য সাক্ষাত! রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যপালকে রিপোর্ট দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: সৌজন্য সাক্ষাত! রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যপালকে রিপোর্ট দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজভবনে নতুন রাজ্যপালের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পরে আলাদাভাবে নতুন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের  সঙ্গে দেখা করতে যান তিনি। তাঁকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়ার পর ইংরেজিতে লেখা একটি গীতা তাঁকে উপহার দেন শুভেন্দু। রাজ্যপালও তাঁর নিজের লেখা একটি হিন্দি বই শুভেন্দুকে উপহার দেন। রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষেই ডিসেম্বর রহস্যের উন্মোচন করেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, ডিসেম্বরে রাজ্যের সবচেয়ে বড় চোর ধরা পড়বে। 

    রাজ্যপালকে রিপোর্ট

    বুধবার বিকেলে রাজভবনে আনন্দ বোসের হাতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের একটি রিপোর্ট তুলে দেন শুভেন্দু। তাঁর কথায়, “পশ্চিমবঙ্গে শাসকের আইন চলে, আইনের শাসন চলে না।” রাজ্যের সামগ্রিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয়ে রাজ্যপালকে বোঝানোর জন্যই এই রিপোর্ট তুলে দেওয়া হয়েছে। শুভেন্দু বলেন, “ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন যে বইটি প্রকাশ করেছে, সেই বইটি তাঁর অনুমতি নিয়ে তাঁকে উপহার দিয়েছি। উনি এসেছেন সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য। যাতে সরকার ফর দা পার্টি, বাই দা পার্টি, অব দা পার্টি না চলে… যাতে সরকার ফর দা পিপল, বাই দা পিপল, অব দা পিপল চলে… জাতীয় মানবাধিকার কমিশন পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে যা বলে গিয়েছে, তা প্রথমদিন রাজ্যপালের কাছে বিরোধী দলনেতা হিসেবে তুলে দেওয়া আমার দায়িত্ব ছিল। বিরোধী দলনেতার পদকে আমি সম্মান করি। তার দায়িত্বটাও বুঝি। সেটাই পালন করেছি।” রাজ্যপাল সংবিধানকে রক্ষা করবেন। সংবিধানের যে চারটি স্তম্ভ রয়েছে – বিধানসভা, আমলা, বিচারব্যবস্থা ও সংবাদমাধ্যম যাতে আক্রান্ত না হয় তা উনি দেখবেন বলে আশাপ্রকাশ করেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে গরহাজির শুভেন্দু-সুকান্তরা, কেন?

    ডিসেম্বর তত্ত্ব

    গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে মাসখানেক আগে থেকেই বারবার ডিসেম্বর তত্ত্বের কথা উঠে এসেছে। অনেকেই বলছেন সরকার বদলাবে। অনেকে বলছেন অপেক্ষা করুন, কী হবে দেখাই যাবে। তবে এদিন নয়া রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করার পর ডিসেম্বরে কী হতে চলেছে তা পরিষ্কার করে দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “ডিসেম্বরে রাজ্যের সবথেকে বড় চোর ধরা পড়বে। বিধায়ক ভাঙিয়ে নয়, ভোটে জিতে সরকার গড়বে বিজেপি।” তবে রাজ্যের সবথেকে বড় চোর কে সে প্রসঙ্গে খোলসা করে কিছু বলেননি শুভেন্দু। তাঁর কথায়, সময় হলেই সবাই সব কিছু দেখতে পাবে। সত্যি সামনে আসবে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • US Shooting: মার্কিন মুলুকে ফের বন্দুকবাজ হামলা, ওয়ালমার্ট স্টোরে এলোপাথারি গুলিতে মৃত অন্তত ১০

    US Shooting: মার্কিন মুলুকে ফের বন্দুকবাজ হামলা, ওয়ালমার্ট স্টোরে এলোপাথারি গুলিতে মৃত অন্তত ১০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বন্দুকবাজ হামলার (US Shooting) সাক্ষী হল যুক্তরাষ্ট্র। ভার্জিনিয়ায় ওয়ালমার্টে বন্দুকবাজের এলোপাথাড়ি গুলিতে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ১০ জনের। একই সঙ্গে এই ঘটনায় আহত  হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। ভার্জিনিয়া পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রাথমিক ভাবে ওয়ালমার্ট স্টোর থেকে ১০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। হামলার ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই ওয়ালমার্টের আশপাশের এলাকা সিল করেছে মার্কিন পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর বন্দুকবাজ নিজেও এই হামলার পর আত্মঘাতী হয়েছেন।

     

    তবে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। মঙ্গলবার গভীর রাতে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যাচ্ছে। চেসাপিক সিটি পুলিশ জানিয়েছে, গুলি চালানোর খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁরা সেখানে উপস্থিত হন।

    ওয়ালমার্ট স্টোর পৌঁছেই পুলিশ মৃত ও আহত ব্যক্তি পড়ে থাকতে দেখতে পাওয়া যায়। চেসাপিক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের আধিকারিক লিও কোসিন্সকি সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা বেশ কিছু মৃতদেহ ও আহত ব্যক্তিদের দেখতে পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পৌঁছেই পুলিশ তৎক্ষণাৎ স্টোরের মধ্যে ঢুকে পড়ে।” চেসাপিক সিটি পুলিশের অনুমান, কোনও একজন বন্দুকবাজই এই হামলা চালিয়েছে। সেই বন্দুকবাজেরও মৃত্যু হয়েছে বলে খবর।

     

    সহকর্মীদের ওপর ম্যানেজারের আক্রমণ 

    বিবিসির রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, ওই ওয়ালমার্ট স্টোরের ম্যানেজারই সহকর্মীদের ওপর গুলি চালায়। পরে নিজেকে গুলি করে আত্মহত্যা করে সে। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছে ওয়ালমার্ট কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হামলায় একটি স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেছেন বন্দুকবাজ। এই নিয়ে চারদিনে দ্বিতীয়বার এই ধরনের বন্দুকবাজের হামলার ঘটনা ঘটল আমেরিকায়। এখনও পর্যন্ত ১০ জনের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আহতদের চিকিৎসার জন্য স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।   

  • Shraddha Walkar: মাদকাসক্ত ছিল আফতাব, রিহ্যাব সেন্টারেও নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন শ্রদ্ধা, দাবি মুম্বই অভিনেতার

    Shraddha Walkar: মাদকাসক্ত ছিল আফতাব, রিহ্যাব সেন্টারেও নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন শ্রদ্ধা, দাবি মুম্বই অভিনেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রদ্ধা ওয়ালকর (Shraddha Walkar) হত্যাকাণ্ডে ফের চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এল। জানা গিয়েছে যে, আফতাব মাদকাসক্ত ছিল ও প্রায় ২-৩ বছর ধরে সে নিয়মিত মাদক সেবন করত। আর এ কথা দাবি করেন মুম্বইয়ের এক অভিনেতা ইমরান নাজির খান। তিনি বলেন, শ্রদ্ধা নিজেই ২ বছর আগে তাঁকে এই কথাগুলো বলেছিলেন ও আফতাবকে নেশা মুক্ত করার জন্য তাঁর কাছে রিহ্যাব সেন্টারের খোঁজও করেছিলেন। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে মুখ খুলেছেন ইমরান। তিনি আরও দাবি করেছেন যে, শ্রদ্ধা যে আফতাবের সঙ্গে ভালো নেই, সেই কথাও শ্রদ্ধা (Shraddha Walkar) ইমরানকে জানিয়েছিলেন।

    মাদকাসক্ত ছিল আফতাব, দাবি মুম্বই অভিনেতার

    অভিনেতা ইমরান সম্প্রতি জানিয়েছেন, তিনি কয়েকদিন মুম্বইয়ের বাইরে নিজের শহর কাশ্মীরের কুপওয়ারার চৌকিবলে ছিলেন, যার ফলে মুম্বইয়ে কী ঘটছে, তা তিনি জানতেন না। পরে যখন তিনি মুম্বইয়ে আসলেন, তারপর শ্রদ্ধার খুনের খবর শুনে তিনি হতবাক। তারপরেই তিনি সংবাদমাধ্যমে এই খবর দেন। তিনি বলেন, “শ্রদ্ধার সঙ্গে আমার পরিচয় ছিল। ২০২১-এ ফেব্রুয়ারিতে শ্রদ্ধা আমাকে বলেছিলেন, ওঁর জীবন নরকের মত হয়ে উঠেছে। প্রেমিক আফতাব নিয়মিত মাদক সেবন করে। গত ২ থেকে ৩ বছর ধরে সে মাদকাসক্ত। আফতাবকে রিহ্যাব সেন্টারে পাঠানোর কথাও ভেবেছিলেন শ্রদ্ধা। আমাকে তেমন কোনও সংস্থার সঙ্গে যোগযোগ করিয়ে দিতে বলেছিলেন।’’

    আরও পড়ুন: ‘রাগের বশে শ্রদ্ধাকে খুন করেছিলাম…’ আদালতে জানাল ‘কিলার’ আফতাব

    তিনি আরও জানিয়েছেন, শ্রদ্ধা (Shraddha Walkar) চেয়েছিলেন তিনি যেন আফতাবকে রিহ্যাবে পাঠাতে তাঁকে সাহায্য করে। তাই তিনি শ্রদ্ধাকে সাহায্য করতে রাজি হয়েছিলেন। কিন্তু তার পরে শ্রদ্ধা দিল্লি চলে যাওয়ার পর তাঁর সঙ্গে আর যোগাযোগ হয়নি। ফলে আফতাবের নেশা ছাড়ানোর জন্য রিহ্যাব সেন্টারের খোঁজ আর শ্রদ্ধাকে দিতে পারেননি ইমরান।

    কে এই ইমরান নাজির খান?

    ইমরান নাজির খান একজন টিভি অভিনেতা। তিনি বিভিন্ন সিরিয়াল যেমন- গাঠবন্ধন (কালারস হিন্দি), আলাদিন – নাম তো সুনা হোগা (সাব টিভি), মরিয়ম খান রিপোর্টিং লাইভ (স্টার প্লাস), হামারি বহু সিল্ক (জি টিভি), ম্যাডাম স্যার (সাব টিভি)- তে অভিনয় করেছেন। এর পাশাপাশি তিনি একজন জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারও। অন্যদিকে তিনি তামিল, তেলেগু, মালায়ালাম এবং কন্নড় চলচ্চিত্রেও সাপোর্টিং চরিত্রে অভিনয় করেছেন। আবার তিনি বেশ কয়েকটি এনজিওর সঙ্গেও জড়িত আছেন এবং একজন পরিচিত সমাজকর্মীও ইমনরান। তিনি গরীব শিশুদের শিক্ষা ও চিকিৎসার খরচ দিয়ে সহায়তা করেন।

  • Mangaluru: তামিলনাড়ুতে কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণের চক্রীর সঙ্গে দেখা করেছিল মহম্মদ শারিক?

    Mangaluru: তামিলনাড়ুতে কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণের চক্রীর সঙ্গে দেখা করেছিল মহম্মদ শারিক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকের মেঙ্গালুরুতে (Mangaluru) অটোরিক্সা বিস্ফোরণের মূল চক্রী মহম্মদ শারিক। তার সঙ্গে তামিলনাড়ুর যোগ ছিল বলেও জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। শুধু তাই নয়, শারিক নিজে কোয়েম্বাতুর গাড়ি বিস্ফোরণে (Coimbatore Blast) অভিযুক্ত জামেসা মুবিনের সঙ্গে গত সেপ্টেম্বরে দেখা করেছিলেন বলেও জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। তামিলনাড়ুর (Tamilnadu) সিরিঙ্গানেল্লুরে তারা দুজনে সাক্ষাৎ করেছিল।  

    মেঙ্গালুরুতে বিস্ফোরণ…

    শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ মেঙ্গালুরুতে (Mangaluru) বিস্ফোরণের জেরে একটি অটোরিক্সায় আগুন ধরে যায়। অটোর যাত্রী ও চালককে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। জখম অটোচালক দাবি করেন, অটোর এক যাত্রীর ব্যাগে আগুন ধরে যায়। সেখান থেকেই বিস্ফোরণ ঘটে। দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যায় ফরেনসিক টিম। নমুনা সংগ্রহ করে তারা। পরে জানা যায়, ওই ব্যাগের ভিতরে ছিল একটি প্রেশার কুকার। যেটি ব্যাটারি ও বিস্ফোরকে ঠাসা ছিল। 

    আরও জানা গিয়েছে, শারিক কোয়েম্বাতুরে একটি ডর্মেটরিতে থাকত। সেখানকারই সুরেন্দ্রন নামে একজনের নামে কেনা সিমকার্ডও ব্যবহার করত। সেই সুরেন্দ্রন অবশ্য এখন পুলিশি হেফাজতে। সুরেন্দ্রন ছাড়া শারিক কোয়েম্বাতুরে আর কার কার সঙ্গে সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিল, তাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। সুরেন্দ্রন কেন তাকে সিম কার্ড ব্যবহার করতে দিল, তাও জানতে চাইছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: আইএস আদর্শে অনুপ্রাণিত মেঙ্গালুরু অটো বিস্ফোরণের মূল অভিযুক্ত

    দীপাবলির ঠিক আগের দিন বিস্ফোরণ ঘটে কোয়েম্বাতুরে। ওই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল জামেসা মুবিনের। ওই বিস্ফোরণে শারিকের কোনও হাত রয়েছে কিনা, তাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। মুবিনের ছয় সঙ্গীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মামলা দায়ের হয়েছে ইউএপিএ ধারায়। ঘটনার মূলে পৌঁছতে এনআইএ এবং কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করে শারিকের ব্যাপারে আরও তথ্য সংগ্রহ করতে চাইছে।

    এদিকে, সইদ ইয়াসিন, মাজ মুনির আহমেদ এবং শারিক এই তিনজনে মেঙ্গালুরু (Mangaluru) বিস্ফোরণের রিহার্সাল দিয়েছিল বলেও জেনেছেন তদন্তকারীরা। শিবামোগ্গা জেলার তুঙ্গা নদীর তীরে মহড়া দিয়েছিল তারা। সেখানে বিস্ফোরণ সফলও হয়েছিল বলে জেনেছেন তদন্তকারীরা। মূল অভিযুক্ত শারিক ইসলামিক স্টেটের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে সে সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান তদন্তকারীদের। আইসিসের কয়েকজনের সঙ্গে সইদ ইয়াসিন ও মুনির আহমেদের যোগাযোগও শারিক করে দিয়েছিল বলেই জেনেছেন গোয়েন্দারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mithun Chakraborty: দুর্নীতি থেকে হিংসা, শীর্ষে বাংলা! রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে হতাশ মিঠুন

    Mithun Chakraborty: দুর্নীতি থেকে হিংসা, শীর্ষে বাংলা! রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে হতাশ মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতি থেকে হিংসা বাংলা এখন সব কিছুতেই শীর্ষে। আগে বাঙালি বলে গর্ববোধ হতো আর এখন বাঙালি শুনলে লোকে হাসে। শহরে এসেই বাংলার সাম্প্রতিক অবস্থা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করলেন বাঙালির রোল মডেল মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। শীতের শুরুতেই শাসক-বিরোধী দ্বন্দে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayet Election) সলতে পাকানো চলছে। এরই মধ্যে শহরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার নির্দেশে বাংলায় দলের হয়ে প্রচারে এসেছেন মিঠুন। রাজ্যে পা দিয়েই এখানকার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে শাসক থেকে সংবাদ মাধ্যম সবাইকেই দুষলেন মহাগুরু।

    মিঠুনের কথা

    কলকাতা বিমানবন্দরে পা রেখে মিঠুন (Mithun Chakraborty) জানান, দলের সভাপতির নির্দেশে রাজ্যে এসেছেন। যা করবেন সবাই জানতে পারবেন তিনি লুকিয়ে কিছু করবেন না। ইদানিং বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে কটাক্ষের সুরে মিঠুন বলেন,  “বাংলার ইমেজ এখন ফাটাফাটি। সব জিনিস টপ গিয়ারে চলছে। দুর্নীতিতে নম্বর ওয়ান। হিংসায় নম্বর ওয়ান। এখন বাংলাকে হারানো মুশকিল আছে।” মিঠুনের দাবি, একটা সময় ছিল যখন বাঙালি বলে গর্ববোধ করা যেত। এখন কিছু বললে সকলে হাসে। সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মিঠুন বলেন, “আগে একটা সময় ছিল যখন বাঙালি মানে গর্ববোধ করা যেত। সেটা যেন কোথায় একটা চলে গিয়েছে। যে জায়গায় চলে গিয়েছে বাংলা সেখান থেকে কী করে ফিরবে আমি জানি না। তবে এর জন্য আমরা সকলেই দায়ী।”

    আরও পড়ুন: সাংসদ ও বিধায়কেরা শাসক শিবির ছেড়ে বিজেপিতে আসতে চাইছেন! দাবি মহাগুরু মিঠুনের

    সংবাদ মাধ্যমের সমালোচনা

    ক্ষোভের সুরে মিঠুন (Mithun Chakraborty) সংবাদমাধ্যমেরও সমালোচনা করেন। বলেন, “মিডিয়া দায়ী। ভোটের পরে যে হিংসা হয়েছে, সেটা কতটুকু দেখিয়েছে মিডিয়া? দেখালে আজকে এই জায়গাটা আসত না। একটা রাজ্যে কোনও মিডিয়াই ছিল না যারা এই হিংসাকে দেখাবে। ৫৯ জন মানুষকে খুন করা হয়েছে। ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে শেষ করে দিয়েছে। কিন্তু, এক-দুজন ছাড়া কোনও সংবাদমাধ্যম সামনে আসেনি। আমি বিজেপির হয়ে কথা বলছি না। আমি এটা সাধারণ মানুষ হিসাবে বলছি।”

    বিপ্লবের ডাক

    রাজ্যে শাসক দলের দুর্নীতি দূর করতে সাধারণ মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মিঠুন (Mithun Chakraborty)। তিনি বলেন, দিনের পর দিন রাস্তায় বসে আন্দোলন করছেন চাকরিপ্রার্থীরা। তারপরও হুঁশ ফিরছে না বাংলার মানুষের। তাঁর কথায়, “কোনও পলিটিক্যাল সাপোর্ট না নিয়ে রাস্তায় বসেছে, আন্দোলন করছে, এটা অনেক বড় ব্যাপার। কোনও বিজেপি, সিপিএম বা কংগ্রেসের সাপোর্ট নেয়নি। কিন্তু, বাংলার মানুষের হল কী? যে বাংলাকে আন্দোলনের মুখ বলা হত, বিপ্লবের মুখ বলা হত সেই মানুষরা কোথায়? কেন পার্টিদের আসতে হবে? কেন লাগবে পার্টি? কালকে সব ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে যদি মাঠে মানুষ নেমে পড়ে। কিন্তু তারা কোথায়? আমি বিপ্লবের মধ্যে বড় হয়েছি। সেখানে এটা বুঝতেই পারি না কী করে হল। আমার মাথায় কিছু আসে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • West Bengal Weather: আজ এই মরশুমের শীতলতম দিন, আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    West Bengal Weather: আজ এই মরশুমের শীতলতম দিন, আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বরের শেষ সপ্তাহেই শীতের ব্যাটিং শুরু হতে চলেছে, আলিপুর আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী (West Bengal Weather)। যার কিছুটা টের পাওয়া গেল আজকেই। আজ শহর কলকাতায় এই মরশুমের শীতলতম দিন। পারদ আগে ১৭-এর ঘরে নামলেও আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবারেই তাপমাত্রা সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও মঙ্গলবার ছিল ১৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে একধাক্কায় আজ অনেকটাই কমেছে তাপমাত্রা। আগামী কয়েকদিনে তাপমাত্রা আরও কমবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

    শীত জাঁকিয়ে বসতে চলেছে শহরে…

    শহরে সকাল-সন্ধ্যায় শীতের আমেজ ভালোই অনুভূত হচ্ছে। সকালের দিকে কোথাও কোথাও কুয়াশা বেশি পরিমাণে দেখা যাচ্ছে। আপেক্ষিক আর্দ্রতা কমায় বাতাসে শীত শীত ভাব অনুভব করা যাচ্ছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চড়া রোদের তেজের ফলে ঠান্ডা ভাবও চলে যাচ্ছে। তবে কনকনে ঠান্ডা পড়তে শহরবাসীদের ডিসেম্বরের অপেক্ষায় থাকতে হবে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আরও জানিয়েছে যে, আগামী চার-পাঁচ দিনে ২ থেকে ৩  ডিগ্রি তাপমাত্রা কমে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে (West Bengal Weather)।

    কেমন আবহাওয়া থাকবে আজ?

    আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল থাকবে। সপ্তাহ জুড়ে এমন মনোরম আবহাওয়া বজায় থাকবে। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া শুষ্ক ও পরিস্কার থাকবে (West Bengal Weather)।

    জেলায় জেলায় কেমন পরিস্থিতি?

    শহরে শীতের আমেজের আসা-যাওয়া থাকলেও আশেপাশের জেলায় বেশ জাঁকিয়ে বসেছে কনকনে শীত (West Bengal Weather)। রাজ্যের বাকি জেলাতে আজ পর্যন্ত আংশিক মেঘলা আকাশ থাকবে। কাল থেকে মেঘমুক্ত পরিস্কার আকাশ দেখা যাবে। ফলে শুক্রবার থেকে রাজ্যজুড়ে আরও শুষ্ক আবহাওয়া দেখা যাবে৷ এর ফলে তাপমাত্রা অনেকটাই নিম্নগামী হবে। আগামীকাল থেকে পানাগড়, শ্রীনিকেতনের মতো কিছু এলাকার তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে। বাকি গোটা পশ্চিমাঞ্চলের সব জেলায় নামবে পারদ। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর ও বীরভূম, এই জেলাগুলিতে শীতের প্রভাব বেশি থাকবে।

    তবে, আগামীকাল, ২৪ নভেম্বর আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অনেক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রপাত সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু শুষ্ক থাকবে বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, সিকিম এবং পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত জেলাগুলি। উত্তরবঙ্গেও আবহাওয়া শুষ্কই থাকবে। সেখানে আগামী কয়েকদিনে তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না (West Bengal Weather)।

  • Indo Pakistan Border: ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা এক পাকিস্তানির! গুলি করে মারল বিএসএফ, ধৃত আরও ১

    Indo Pakistan Border: ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা এক পাকিস্তানির! গুলি করে মারল বিএসএফ, ধৃত আরও ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক বড় সাফল্য পেল সীমান্তরক্ষীরা। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে (Indo Pakistan Border) অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে এক পাকিস্তানি। সীমান্তরক্ষা বাহিনীর তৎপরতায় খতম করা গিয়েছে ওই অনুপ্রবেশকারীকে। আবার আরও এক পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ, মঙ্গলবার সীমান্তরক্ষীদের তৎপরতায় ফের ভেস্তে গেল ভূস্বর্গে সন্ত্রাসবাদীদের নাশকতার ছক।

    বিএসএফের গুলিতে খতম অনুপ্রবেশকারী

    সূত্রের খবর, জম্মু-কাশ্মীরের আর্নিয়া সেক্টর দিয়ে (Indo Pakistan Border) ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল এক পাকিস্তানি। তাঁকে দেখতে পেয়েই প্রথমে সাবধান করে বিএসএফ আধিকারিকরা। কিন্তু তাতে ওই অনুপ্রবেশকারী কান না দিলে গুলি চালায় বাহিনী। সেই গুলিতে প্রাণ হারায় ওই পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী। বিএসএফ-এর মুখপাত্র জানিয়েছেন, জম্মুর আর্নিয়া সেক্টরে এবং সাম্বা জেলার রামগড় সেক্টরে সর্তক সেনা জওয়ানরা অনুপ্রবেশের এই চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দেয়। তিনি আরও বলেন, আর্নিয়া সেক্টরে সীমান্তের দিকে আক্রমণাত্মকভাবে এগিয়ে আসতে দেখে বিএসএফ-এর জওয়ানরা পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তাকে থামার জন্য অনেকবার বলা হলেও সে কোনও কর্ণপাত করেনি। তাই অন্য কোন বিকল্প না পেয়ে জওয়ানরা তাকে গুলি করে হত্যা করে।

    গ্রেফতার এক পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী

    অপরদিকে, জম্মু-কাশ্মীরের রামগড় সেক্টর দিয়েও (Indo Pakistan Border) একজন পাকিস্তানি ভারতে অনুপ্রবেশ করার চেষ্টা করছিল। সীমান্তের কাঁটাতার টপকে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করার সময় পাকড়াও করে বিএসএফ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে বিএসএফের কর্তারা। পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হবে ওই পাকিস্তানিকে, এমনটাই জানানো হয়েছে বিএসএফের তরফে।  দুই সেক্টরেই তল্লাশি চালাচ্ছে বিএসএফ জওয়ানরা।

    উল্লেখ্য, চলতি বছরে উপত্যকা রক্তাক্ত হওয়ার অনেক ঘটনাই উঠে এসেছে। একাধিক নাশকতার ছক কষা হয়েছে। এমনকি জইশ, লস্কর সহ একাধিক পাকিস্তানি নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর শীর্ষ নেতাদের মধ্যে এই নিয়ে বৈঠকও হয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। কোথায় কিভাবে হামলা করা যাবে সেই ব্লু প্রিন্টও নাকি তৈরি হয়েছে। তাই এবারে সীমান্তে কড়া নজর রাখছে বিএসএফ। সীমান্তে পাহারা দেওয়া সত্ত্বেও পর পর জম্মু-কাশ্মীর জুড়ে যে খুনের ঘটনা ঘটছে তা রুখতেও বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি, ভূস্বর্গে অনুপ্রবেশের ঘটনাও দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। তাই ভারত-পাক সীমান্ত  (Indo Pakistan Border) এলাকায় আরও কড়া নজরদারি চালাচ্ছে বিএসএফ।

  • Satyendar Jain: জেলে সত্যেন্দ্রকে মালিশ করা ব্যক্তি ধর্ষণে অভিযুক্ত বন্দি! সরব বিজেপি

    Satyendar Jain: জেলে সত্যেন্দ্রকে মালিশ করা ব্যক্তি ধর্ষণে অভিযুক্ত বন্দি! সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিহার জেলের ভিতর ভিআইপি পরিষেবা-ই পাচ্ছেন আপ মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন (Satyendar Jain)। ইতিমধ্যেই জেলের অন্দরে সত্যেন্দ্র জৈনের পা মালিশের ভাইরাল ভিডিও ঘিরে তোলপাড় দেশ। এরই মধ্যে নয়া তথ্য আগুনে ঘি ঢালার কাজ করল। জানা গিয়েছে, ভিডিও-য় যে ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছিল আপ নেতার (Aam Aadmi Party) পায়ে তেল মালিশ করতে, সে আদতে কোনও ফিজিওথেরাপিস্টই নয়। তিনি একজন ‘রেপিস্ট’। ধর্ষণের অভিযোগে তিহার জেলে রয়েছে সে।

    কী হয়েছিল

    সম্প্রতি আপ মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের (Satyendar Jain) একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে জেলের ভিতরে বিছানায় আয়েশ করে শুয়ে আছেন আম আদমি পার্টির (আপ) মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন। তার ঠিক পায়ের নীচের দিকে বসে এক ব্যক্তি মন্ত্রীর পা মালিশ করছেন। এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে যায়। আর্থিক তছরুপে তিহার জেল বন্দি আপ মন্ত্রীকে ‘ভিআইপি’ পরিষেবা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। এই ভিডিও সামনে আসতে আপের তরফে বলা হয়েছিল, সত্যেন্দ্র অসুস্থ। তাঁর ফিজিও থেরাপি চলছে। তবে কিন্তু যাঁকে থেরাপিস্ট বলে দাবি করা হয়েছে, তিনি আসলে কোনও থেরাপিস্ট নন, জেলের এক সূত্রকে উদ্ধৃত করে এমনটাই জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা এএনআই।

    আরও পড়ুন: ‘কয়লা পাচারের হাজার কোটি টাকা গিয়েছে…’, কাকে নিশানা করলেন শুভেন্দু?

    কে পা টিপছেন

    দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তি ২০২১ সালে এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিল রিঙ্কু। বর্তমানে তিহাড় জেলে বন্দি সে। তার বিরুদ্ধে নিজের মেয়েক ধর্ষণ করার অভিযোগ রয়েছে। বিজেপির মুখপাত্র শাহজাদ পুনাওয়ালা এ প্রসঙ্গে ট্যুইট করেন, “আচ্ছা, যাকে থেরাপিস্ট হিসাবে দেখানো হচ্ছিল, সে কোনও থেরাপিস্ট নয়! সে আসলে একজন ধর্ষক। ওর নাম রিঙ্কু। ওর বিরুদ্ধে পকসো এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ধারায় মামলা চলছে। কেন এক জন ধর্ষককে থেরাপিস্ট বলে চালানোর চেষ্টা করা হচ্ছে? কেজরিওয়ালকে এর জবাব দিতে হবে। এই দাবির মধ্যে দিয়ে উনি থেরাপিস্টদের অপমান করেছেন।” সুর চড়িয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরও। তিনি ট্যুইট করে বলেন, “আম আদমি পার্টি নতুন করে রাজনীত তৈরি করছে। পকসো মামলায় অভিযুক্তকে ফিজিওথেরাপিস্ট সাজানো হচ্ছে। মন্ত্রীরা আর্থিক তছরুপের মামলায় অভিযুক্ত, আবগারি দুর্নীতি মামলায় সরকার জর্জরিত। দুর্নীতি ধামাচাপা দিতে মানুষকে বোকা বানানোর রাজনীতি চলছে।”

  • WhatsApp New Feature: ল্যাপটপে হোয়াটসঅ্যাপ খোলা? কেউ মেসেজ পড়ছে না তো?

    WhatsApp New Feature: ল্যাপটপে হোয়াটসঅ্যাপ খোলা? কেউ মেসেজ পড়ছে না তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউজারদের সুরক্ষার কথা ভেবে সবসময় হোয়াটসঅ্যাপ কিছু না কিছু ফিচার নিয়ে আসে। এবারেও ব্যতিক্রম কিছু হল না। বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp) এবারও ইউজারদের সুবিধার্থে নতুন ফিচার লঞ্চ করার কথা জানিয়েছে (WhatsApp New Feature)। আর এবারে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) ডেস্কটপ ভার্সনের জন্য নিয়ে আসতে চলেছে নতুন সিকিউরিটি ফিচার। অর্থাৎ হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব ভার্সনের জন্যও স্ক্রিন লক ফিচার আনতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ। যার সাহায্যে আপনি ডেস্কটপেও কোনও সমস্যা ছাড়া খুব সহজেই হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন।

    স্ক্রিন লক ফিচার উপলব্ধ মোবাইলে

    এতদিন অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস ব্যবহারকারীদের জন্য সুরক্ষা বজায় রাখতে এই ফিচার উপলব্ধ ছিল। এই ফিচারের সাহায্যে ব্যবহারকারীরা তাঁদের চ্যাট, তথ্য ইত্যাদি সুরক্ষিত রাখতে পারেন। এই ফিচারে ব্যবহারকারীরা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিন আনলক করতে পারেন। অন্যদিকে আইফোন- এ হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিন আনলক করা যায় টাচ আইডি বা ফেস আইডির সাহায্যে। এতদিন যে সুবিধাটা ফোনে উপলব্ধ ছিল সেটাই এবার ওয়েব ভার্সনে আসতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপের (WhatsApp New Feature)।

    ওয়েব ভার্সনে স্ক্রিন লক ফিচার

    WaBetaInfo-এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, হোয়াটসঅ্যাপ এখন এই নতুন ফিচারের উপর কাজ করছে। এই ফিচারের সাহায্যে ব্যবহারকারীরা ডেস্কটপের স্ক্রিন লক করে রাখতে পারবেন একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে। আপনি যদি আপনার হোয়াটসঅ্যাপ ডেস্কটপে ব্যবহার করেন, তবে ধরুন আপনি কোনও কাজে আপনার ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ খুলেই সেখান থেকে দূরে গেলেন, আর এদিকে আপনার ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপ খোলা, তখন আপনার হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট অন্য কেউ পড়তেই পারে বা কোনও তথ্য নিয়ে নিতেই পারে। ফলে এটি আটকাতেই অর্থাৎ আপনার তথ্য, চ্যাটের সুরক্ষা আরও বাড়াতেই নতুন ফিচার আনা হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপে (WhatsApp New Feature)। আর এর ফলে আপনি আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ ছেড়ে উঠলেও কেউ আপনার চ্যাট দেখতে পারবে না।

    কীভাবে ব্যবহার করবেন এই ফিচার?

    এই ফিচার চালু হয়ে গেলেই ইউজাররা যতবার হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব ভার্সানে লগ-ইন করতে চাইবেন তখন প্রয়োজন হবে পাসওয়ার্ডের। তবে প্রত্যককে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতেই হবে, একেবারেই তেমনটা নয়। কেউ চাইলে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন বা কেউ না করেত পারেন, ঠিক আইফোন বা অ্যন্ড্রয়েড ফোনের মতই। আবার পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে প্রয়োজনে তা পালটে ফেলাও খুব সহজ। তবে পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের ক্ষেত্রে নতুন করে কিউআর কোড স্ক্যান করে লগ ইন করতে হবে (WhatsApp New Feature)।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, বর্তমানে এই ফিচারটি নিয়ে কাজ করা শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে প্রথমে এটি তৈরি হওয়ার পর বিটা ভার্সন ব্যবহারকারীদের জন্য আনা হবে তারপর সেটা সাধারণ মানুষের জন্য আনা হবে। তবে কবে এই ফিচারটি জনসাধারণের জন্য আনা হবে, তা মেটা পক্ষ থেকে জানানো হয়নি (WhatsApp New Feature)।

  • Anubrata Mondal: অনুব্রতর গাড়িতে লালবাতি কেন? প্রশ্নের মুখে রাজ্য

    Anubrata Mondal: অনুব্রতর গাড়িতে লালবাতি কেন? প্রশ্নের মুখে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি রাজ্যের মন্ত্রী নন। হোমরাচোমরাও কেউ নন। তিনি তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনু্ব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। তৃণমূল (TMC) নেত্রীর আদরের কেষ্ট। এহেন এক তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল গাড়িতে লালবাতি ব্যবহার করতেন। বীরভূম থেকে তিনি যখন কলকাতায় আসতেন, কিংবা কলকাতারই এক স্থান থেকে অন্যত্র যেতেন তাঁর গাড়ির মাথায় শোভা পেত লালবাতি। বাজত হুটার। এনিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। তার পরেই নবান্নের কাছে হাইকোর্ট জানতে চেয়েছে, লাল-নীল কত বাতি, কতজনকে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তার অপব্যবহারের জন্য সরকার কি কোনও ব্যবস্থা নিয়েছে?

    মামলার নেপথ্যে…

    গত এপ্রিল মাসের শেষের দিকে অনুব্রতর (Anubrata Mondal) গাড়িতে লালবাতির ব্যবহার নিয়ে হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। মামলাটি করেন আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। তাঁর যুক্তি ছিল, অনুব্রত মণ্ডল এমন কোনও পদে নেই, যাতে লালবাতি লাগানো গাড়ি ব্যবহার করা যায়। তাহলে তিনি লালবাতি লাগানো গাড়ি ব্যবহার করেন কীভাবে? কীভাবে একটি রাজনৈতিক দলের জেলা সভাপতি লালবাতি লাগানো গাড়িতে পুলিশের নজর এড়িয়ে বীরভূম থেকে কলকাতায় আসেন সেই প্রশ্ন তুলে মামলা দায়ের করেন ওই আইনজীবী। মঙ্গলবার হচ্ছিল ওই মামলার শুনানি। এদিন ওই মামলার শুনানিতেই আদালতের গুচ্ছ প্রশ্নের মুখে পড়ে রাজ্য সরকার। প্রধান বিচারপতি রাকেশ শ্রীবাস্তবের প্রশ্ন, রাজ্যজুড়ে লালবাতি, নীলবাতির গাড়ি যথেচ্ছ ব্যবহার হচ্ছে কেন? সবই কি বৈধ? প্রধান বিচারপতি এদিন শুনানির সময় বলেন, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী মামলা রুজু করে পদক্ষেপ নেওয়া যায়। এমন কত মামলা হয়েছে রাজ্যে? তাঁর এও প্রশ্ন, রাজ্যে মাল্টি কালার বাতির প্রচলন রয়েছে কি? এ ব্যাপারে সোমবারের মধ্যে জবাব চেয়েছে হাইকোর্ট। নবান্ন সূত্রে খবর, জেলাস্তরের বহু নেতা বিভিন্ন কমিশন বা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে গাড়িতে বিকন লাইট লাগানোর অনুমতি পেয়েছিলেন। অনুব্রতও (Anubrata Mondal) সেভাবে অনুমতি পেয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: জেলেই অনুব্রত! গরু পাচার মামলায় জামিনের আর্জি খারিজ, পরবর্তী শুনানি ২৫ নভেম্বর

    প্রসঙ্গত, কয়েক বছর আগে লালবাতি লাগানো গাড়িতে চড়ে বর্ধমানের অরবিন্দ স্টেডিয়ামে দলীয় বৈঠকে যোগ দিতে এসেছিলেন অনুব্রত (Anubrata Mondal)। তখন তিনি এসেছিলেন স্টেট রুরাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সির বোর্ড লাগানো একটি গাড়িতে চড়ে। এই গাড়ির মাথায় লাগানো ছিল লালবাতি। তবে সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইন অনুযায়ী, ওই পদে থেকে গাড়িতে লালবাতি ব্যবহার করা যায় না। তা সত্ত্বেও কীভাবে লালবাতি লাগানো গাড়িতে ঘুরেছিলেন অনুব্রত? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share