Blog

  • Saigal Hossain: সায়গলকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করতে পারবে ইডি, অনুমতি আদালতের

    Saigal Hossain: সায়গলকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করতে পারবে ইডি, অনুমতি আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশ কিছু দিন ধরেই অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে (Saigal Hossain) দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করার চেষ্টা চালাচ্ছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। দিল্লিরই রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে আর্জি জানিয়েছিল ইডি। অবশেষে সেই অনুমতি পেল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এবার দিল্লি উড়িয়ে নিয়ে গিয়ে জেরা করা হবে সায়গলকে। 

    গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার হয়েছেন সায়গল হোসেন। আপাতত তিনি আসানসোল জেলে রয়েছেন। কিন্তু সংশোধনাগারেই তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি। তারপর ইডি গোয়েন্দারা আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে সায়গলকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করার আর্জি জানান। কিন্তু আদালত সে আর্জি খারিজ করে দেয়।      

    নিম্ন আদালতের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে যায় ইডি। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টও সায়গলকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করার আর্জি খারিজ করে দেয়। হাইকোর্ট গোয়েন্দাদের প্রশ্ন করে, কেন সায়গলকে দিল্লি নিয়ে যেতে হবে? কলকাতায় কি ইডির অফিস নেই? এখানেই জেরা করা হোক।    

    আরও পড়ুন : কেষ্টর বাড়ির পরিচারক থেকে কাউন্সিলর! তাঁর ব্যাংক থেকেও হত কোটি টাকার লেনদেন! কী বলছে সিবিআই?

    তারপরই ইডি দিল্লিতে একটি পৃথক মামলা করে। সোমবার রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে সেই মামলার শুনানি ছিল। সায়গলের তরফে ক্যাভিয়েট করে রাখায় তাঁর আইনজীবীরাও সওয়াল করেন। কিন্তু সব শুনে দিল্লির আদালত ইডিকে সায়গলকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করার অনুমতি দিয়েছে।  

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, সায়গল হোসেনের (Saigal Hossain) বিপুল সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। মাত্র কয়েক হাজার টাকা বেতন পান রাজ্য পুলিশের কন্সটেবল সায়গল। এই আয়ে তিনি কী করে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি করলেন তা সায়গলের কাছে জানতে চান গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে যাচ্ছিলেন সায়গল। বেশ কিছু ক্ষেত্রে তাঁদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছিলেন। এছাড়াও গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, সায়গলের নামে ও বেনামে আরও সম্পত্তি উদ্ধার বাকি রয়েছে। এছাড়া গরুপাচারের টাকা কার কার কাছে পৌঁছত তাও সায়গলের থেকে জানতে চান তাঁরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
     
  • Recruitment Scam: ইডি হেফাজতেই মানিক ভট্টাচার্য, মঙ্গলবার ফের শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    Recruitment Scam: ইডি হেফাজতেই মানিক ভট্টাচার্য, মঙ্গলবার ফের শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্তত আরও একদিন ইডি (ED) হেফাজতেই থাকতে হচ্ছে প্রাথমিক টেট কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় ধৃত মানিক ভট্টাচার্যকে। সোমবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। মঙ্গলবার ফের শুনানি হবে এই মামলার। সোমবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির হয়ে সওয়াল করেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেন, সিবিআই তদন্তের থেকে ইডি তদন্ত সম্পূর্ণ আলাদা। ইডি তদন্তে মানি ট্রেল উঠে এসেছে। কিন্তু রাজ্যের সওয়াল অভিযুক্তদের মতো মনে হচ্ছে। এদিকে, ওই মামলায় রক্ষাকবচ থাকলেও, কেন গ্রেফতার করা হল মানিককে, তা নিয়ে এদিন সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিল ইডি। ইডির তরফে ওই হলফনামা জমা দেন তুষার।

    গত সপ্তাহেই ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত তিনি রয়েছে ইডি হেফাজতেই। গ্রেফতারি এড়াতে রক্ষাকবচের জন্য সুপ্রিম কোর্টের শরণ নিয়েছিলেন মানিক। তবে গ্রেফতারির পর তাতে হস্তক্ষেপ করেনি দেশের শীর্ষ আদালত। তাই ইডি-দশাও ঘোঁচেনি। ৩০ সেপ্টেম্বর প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে চলা শুনানি শেষে এই মামলার রায়দান স্থগিত রাখে দেশের শীর্ষ আদালত। আজ, সোমবার রায় দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এদিনও স্থগিত হয়ে যায় রায়দান। এদিন সিবিআইয়ের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসুর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের কাছে আরও এক দিন সময় চান। বেঞ্চ তা মঞ্জুর করে। তার জেরেই ইডি হেফাজত বাড়ল মানিকের। মঙ্গলবার ফের হবে এই মামলার শুনানি। তবে এদিনই রায়দান হবে কিনা, তা জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: মানিক ঘনিষ্ঠের টিচার্স ট্রেনিং সেন্টারে ইডি! ভাঙা হল তালা, জানেন কী মিলল?

    প্রাথমিক টেট কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চও বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ই বহাল রাখে। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যান মানিক। পুজোর আগেই সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি শেষ হয়। যদিও রায় ঘোষণা হয়নি। তখনই মানিককে অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ দেয় আদালত। যার জেরে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে পারেনি সিবিআই। এদিকে, ইডি হেফাজতে থাকলেও, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হচ্ছে মানিকের। সোমবার আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। দ্রুত তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় জোকার ইএসআই হাসপাতালে। সেখানে শারীরিক পরীক্ষা করানো হয় মানিকের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bank Fraud Case: বক্স খাটের ভিতর থেকে মিলল ৬কোটি টাকা! ব্যাঙ্ক জালিয়াতি কাণ্ডে শিবপুরের শৈলেশকে খুঁজছে পুলিশ

    Bank Fraud Case: বক্স খাটের ভিতর থেকে মিলল ৬কোটি টাকা! ব্যাঙ্ক জালিয়াতি কাণ্ডে শিবপুরের শৈলেশকে খুঁজছে পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে হাওয়ায় ভাসছে টাকা। কখনও গাড়ি থেকে তো কখনও বাড়ি থেকে মিলছে কোটি কোটি টাকা। ব্যাঙ্ক জালিয়াতি কাণ্ডে (Bank Fraud Case) এবার শিবপুরের (Shinpur) একটি ফ্ল্যাটের ভিতর থাকা বক্স খাট থেকে প্রায় ৬ কোটি টাকা উদ্ধার হল। রবিবার রাতে  শিবপুরের ৩৫ নম্বর অপ্রকাশ মুখার্জি লেনে তল্লাশি চালিয়ে এই টাকা উদ্ধার করে লালবাজারের ব্যাঙ্ক জালিয়াতি দমন শাখার গোয়েন্দারা।

    জানা গিয়েছে, একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিপুল টাকার লেনদেন নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়। বিষয়টি লালবাজারের নজরে আনা হয়। তদন্তে নেমে হাওড়ার শৈলেশ পাণ্ডে নামক এক ব্যক্তির নাম উঠে আসে। গত ১৪ তারিখ হেয়ার স্ট্রিট থানায় এই নিয়ে অভিযোগ দায়ের হয়। শনিবার রাতে হাওড়া শিবপুরে শৈলেশ পাণ্ডের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। সেখানে একটি আবাসনের সামনে রাখা গাড়ি থেকে দুই কোটি কুড়ি লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা উদ্ধার করে পুলিশ। মেলে সোনার গয়নাও। পুলিশ সূত্রে খবর, যে গাড়ি থেকে সোনা এবং গয়নাগুলি উদ্ধার হয়েছে তা শৈলেশ পান্ডের ভাই অরবিন্দ পান্ডের।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর সফর, সরকারি টাকায় সাজছে তৃণমূল নেতার রিসর্ট! সত্য ফাঁস শুভেন্দুর

    এরপরই শৈলেশের ভাই রোহিত পান্ডের  ফ্ল্যাটে হানা দেয় পুলিশ। রবিবার বিকেলে পুলিশ আধিকারিকেরা ফ্ল্যাটে দেখেন, দরজা তালাবন্ধ। তদন্তকারীদের সূত্রে খবর, পরে নকল চাবি দিয়ে তালা খুলে ওই ফ্ল্যাটে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়।  গভীর রাতে তল্লাশি শেষ হয়। টাকা উদ্ধারের পর ফ্ল্যাটটি সিল করে দেওয়া হয়েছে।  আবাসনের অন্যান্য বাসিন্দারা জানান, এই ফ্ল্যাটেই শৈলেশের পরিবার থাকত। রোহিত মাঝে মধ্যে আসত সেখানে। জানা গিয়েছে, উদ্ধার হওয়া টাকার অধিকাংশই ৫০০ টাকার নোট। 

    পুলিশ সূত্রে খবর, শৈলেশ ঋণ পাইয়ে দেওয়ার নামে প্রতারণা করত। নরেন্দ্রপুরে ব্যাঙ্কের শাখার একটি অ্যাকাউন্টে বিপুল টাকার লেনদেন নিয়ে সন্দেহ তৈরি হতেই কানাড়া ব্যাঙ্কের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়। শৈলেশের বিরুদ্ধে অভিযোগ, একাধিক লোককে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রতারণা করেছেন তিনি। ঋণ না পেয়ে প্রতারিত কয়েকজন ওই রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের কাছে অভিযোগ জানান। এরপরই ওই ব্যাংকের তরফ থেকে শৈলেশের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করা হয় ও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। শৈলেশের দুই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ২০ কোটি টাকা রয়েছে বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। সেই অর্থ ফ্রিজ করা হয়েছে। ঘটনায় মূল অভিযুক্ত শৈলেশ পাণ্ডে এখনও পলাতক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Actor Vaishali Takkar Suicide: অভিনেত্রীর আত্মহত্যা! কার নাম লিখে গেলেন সুইসাইড নোটে?

    Actor Vaishali Takkar Suicide: অভিনেত্রীর আত্মহত্যা! কার নাম লিখে গেলেন সুইসাইড নোটে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল সাসুরাল সিমার কা’ এবং ‘ইয়ে রিশতা কেয়া কেহলাতা হ্যায় খ্যাত অভিনেত্রী বৈশালী তক্করকে (Vaishali Takkar) আজ সকালে মধ্যপ্রদেশে তার নিজস্ব বাসভবন থেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে।
    ইন্দোরের সহকারী পুলিশ কমিশনার এম রহমান বলেছেন যে অভিনেত্রীর ঘর একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে যা থেকে বোঝা যায় যে তিনি মানসিক চাপে ছিলেন। প্রাক্তন প্রেমিকের দ্বারা তাকে হয়রানি করা হচ্ছিল।

    আরও পড়ুন: বলিউডে এন্ট্রি শিখর ধাওয়ানের! কোন সিনেমায় হুমা কুরেশির সঙ্গে দেখা যাবে ভারতীয় ক্রিকেটারকে? 

    পুলিশ মৃতদেহকে ময়নাতদন্তের জন্য মহারাজা যশবন্ত রাও হাসপাতালে পাঠিয়েছে। পুলিশ মৃত অভিনেত্রীর মোবাইল ফোন সংগ্রহ করার পর পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে।

    [tw]


    [/tw]  
    এই অভিনেত্রী বাবা ভাইয়ের সাথে ইন্দোরে বসবাস করতে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত্যুর আগে তার আচরণে কোনও অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করেনি পরিবার। বৈশালী যে এত বড়ো সিদ্ধান্ত নিতে পারে তা ভাবতেও পারেনি পরিবারের সদস্যরা। ২০১৫ সালে  ইয়ে রিশতা কেয়া কেহলাতা হ্যায় নামে জনপ্রিয় এই সিরিয়াল দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। সম্প্রতি তিনি বিগ বস’ খ্যাত নিশান্ত মালকানির বিপরীতে অভিনয় করছিলেন।
    মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনী থেকে কর্মসূত্রে মুম্বাই চলে যান। পরে অবশ্য ইন্দোরের তেজাজি নগর থানা এলাকার সাই বাগ কলোনিতে তার ভাই এবং বাবার সাথে গত এক বছর ধরে ছিলেন।

      হেল্পলাইন
      মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভান্দ্রেভালা ফাউন্ডেশন 9999666555 অথবা help@vandrevalafoundation.com
      টিআইএসএস আইকল 022-25521111 (সোম-শনিবার: সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা)
      ( আপনি যদি নিজে মানসিক সমস্যায় আছেন বা মানসিক সমস্যায় আছে এমন কাউকে চেনেন সেক্ষেত্রে অনুগ্রহ করে নিকটস্থ মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের কাছে পরামর্শ নিন।)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Manish Sisodia: সোমবারই কি গ্রেফতার হচ্ছেন দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া?

    Manish Sisodia: সোমবারই কি গ্রেফতার হচ্ছেন দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে (Manish Sisodia) তলব করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। সোমবার সকাল ১১টায় তাঁকে সিবিআই দফতরে হাজির হতে বলা হয়েছে। বিতর্কিত দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় তলব করা হয়েছে তাঁকে। এই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন আম আদমি পার্টির প্রবীণ নেতা সৌরভ ভরদ্বাজ। তিনি বলেন, আগামিকালই গ্রেফতার হবেন সিসোদিয়া। সৌরভ বলেন, সিসোদিয়াকে সিবিআই (CBI) তলবের সঙ্গে গুজরাট নির্বাচনের সম্পর্ক রয়েছে। এই নির্বাচনে বিজেপির (BJP) সরাসরি লড়াই হবে আপের (AAP) সঙ্গে। তিনি বলেন, বিজেপির কোনও দোষ নেই, পবিত্র। সিসোদিয়া বলেন, এর আগে যে রেইড হয়েছিল, তাতে কিছুই পায়নি সিবিআই। তবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, সিবিআই ১৪ ঘণ্টা ধরে আমার বাড়িতে তল্লাশি চালাল। কিছুই পায়নি। তারা আমার ব্যাঙ্কের লকার খুঁজেছে, সেখানেও কিছুই পায়নি। বস্তুত, আমার গ্রামেও কিছু খুঁজে পায়নি তারা। ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, আগামীকাল বেলা ১১টায় তারা আমাকে সিবিআইয়ের সদর দফতরে ডেকেছে। আমি যাব এবং পূর্ণ সহযোগিতা করব।

    আরও পড়ুন: ভোট বাক্সের রাজনীতি! মোমিনপুরের ঘটনায় চুপ কেন অভিষেক? প্রশ্ন অমিত মালব্যর

    মনীশ সিসোদিয়ার (Manish Sisodia) পাশে দাঁড়িয়েছেন দিল্লির (Delhi) মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ পার্টি প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ট্যুইটবার্তায় তিনি সিসোদিয়াকে স্বাধীনতা যোদ্ধা ভগৎ সিংয়ের সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি লেখেন, জেলের গারদ এবং ফাঁসির দড়ি কোনওটাই ভগৎ সিংকে তাঁর দৃঢ় প্রতিজ্ঞা থেকে সরাতে পারেনি। এটা দ্বিতীয় স্বাধীনতার যুদ্ধ। মনীশ আর সত্যেন্দ্র (জৈন) আজকের ভগৎ সিং।

    গত বছর নয়া আবগারি নীতি আনে দিল্লির আপ সরকার। নয়া ওই আবগারি নীতির মাধ্যমে আপ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর তদন্তের নির্দেশ দিতেই প্রত্যাহার করা হয় নয়া আবগারি নীতি। ফের চালু হয় পুরানো আবগারি নীতি। পরে তদন্ত শুরু করে সিবিআই। গত মাসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা গ্রেফতার করে আপ কমিউনিকেশন চিফ তথা সিসোদিয়ার (Manish Sisodia) ঘনিষ্ঠ নেতা বিজয় নায়ারকে। এবার তলব করা হল স্বয়ং সিসোদিয়াকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর সফর, সরকারি টাকায় সাজছে তৃণমূল নেতার রিসর্ট! সত্য ফাঁস শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর সফর, সরকারি টাকায় সাজছে তৃণমূল নেতার রিসর্ট! সত্য ফাঁস শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)! সোমবার উত্তরবঙ্গ সফরে যাওয়ার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সেই কারণে মালবাজারের তেসিমলা পঞ্চায়েতের একটি  রিসর্ট সংস্কার করা হচ্ছে। রিসর্টটি মহেশতলার বিধায়ক তৃণমূলের দুলাল দাসের বলে দাবি শুভেন্দুর। সরকারি খরচে একটি ব্যক্তিগত রিসর্ট ঢেলে সাজানোর তৎপরতাকে নিশানা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী।

    সোমবার উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে মালবাজারে যেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুর্গাপুজোর সময় বিসর্জন দিতে গিয়ে মাল নদীতে হড়পা বানের জলে ভেসে গিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে মৃত্যু হয় কয়েকজনের। এই সফরে মৃতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করার কথা মুখ্যমন্ত্রীর।মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী যোগ দিতে পারেন প্রশাসনিক বৈঠকেও। পরে যেতে পারেন মালবাজারের ওই রিসর্টে। যেহেতু মুখ্যমন্ত্রী রিসর্টটিতে যেতে পারেন, তাই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সেটি সংস্কার করা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর। কেবল ওই রিসর্টটিই নয়, তার আশপাশের এলাকাও সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। সংস্কার করা হচ্ছে রিসর্টে যাওয়ার রাস্তাও। প্রসঙ্গত, বিরোধী নেত্রী থাকাকালীন একবার এই রিসর্টে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: ওরা হিন্দুদের তাড়াতে চায়! মোমিনপুর-কাণ্ডে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দাবি, রিসর্টটি দুলাল দাসের। সরকারি টাকা খরচ করে সাজানো হচ্ছে সেটি। রিসর্টে যাওয়ার রাস্তাও সংস্কার করা হচ্ছে সরকারি অর্থ ব্যয়ে। মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে এদিন ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ করেন শুভেন্দু। লেখেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকার আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত। সরকার ডিএ দিতে ব্যর্থ। রাস্তা সংস্কার করতে পারছে না। পারছে না কর্মসংস্থান করতে। এমতাবস্থায় জনগণের টাকা খরচ হচ্ছে তৃণমূল নেতা দুলালচন্দ্র দাসের একটি ব্যক্তিগত রিসর্ট সংস্কারে। কারণ ভিভিআইপি গেস্ট আসছেন। শুভেন্দুর খোঁচা, লেডি কিম কি সেখানে থাকতে যাচ্ছেন? অন্য একটি ট্যুইটে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, এখন জনপ্রতিনিধিরা প্রশাসনিক সভাগুলিতে উন্নয়নের কাজের জন্য তহবিল চাওয়ায় ক্রমাগত মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষোভের মুখে পড়ছেন। ৩০ লক্ষেরও বেশি সরকারি চাকরি খালি পড়ে রয়েছে। কারণ, নিয়োগ করা হলে সরকার বেতন দিতে পারবে না। এই অবস্থায় এই ধরনের ব্যয় কি ন্যায়সঙ্গত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Rana Ayyub: বিশিষ্ট সাংবাদিক রানা আয়ুবের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেটের

    Rana Ayyub: বিশিষ্ট সাংবাদিক রানা আয়ুবের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক তছরুপ মামলায় এবারে বিশিষ্ট সাংবাদিক রানা আয়ুবের (Rana Ayyub) বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করল ইডি (ED)। ইডি সূত্রে খবর, তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠে এসেছে। পিএমএলএ বা (প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট) এর আওতায় এই চার্জশিটে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে রানা আয়ুবের বিরুদ্ধে। গাজিয়াবাদের স্পেশ্যাল কোর্টে এই আবেদন করা হয়েছে। তবে তিনি কীভাবে টাকা সাধারণ জনগণের থেকে সংগ্রহ করেছেন, তা জানলে অবাক হবেন আপনি।

    ইডি সূত্রে খবর, অনলাইন ক্রাউড ফান্ডিং প্ল্যাটফর্ম ‘কেট্টো’র হাত ধরে রানা আয়ুব প্রচুর পরিমাণ অর্থ জনসাধারণের থেকে অবৈধ ভাবে নিয়েছেন বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই, চার্জশিট গঠন করা হয়েছে। ইডি জানিয়েছে, রানা আয়ুব সাহায্যের নাম করে ওই টাকা অবৈধভাবে ব্যবহার করেছেন। ইডির চার্জশিটে বলা হয়েছে, চ্যারিটির নাম করে শুধুমাত্র প্রতারণার জন্যই রানা আয়ুব ওই টাকা নিতে অবৈধ পথ অবলম্বন করেছিলেন। এক্ষেত্রে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও এফডি সংক্রান্ত নানান বিষয় তুলে ধরে মানুষের সঙ্গে তিনি প্রতারণা করেছেন বলে অভিযোগ ইডির। সেই অভিযোগের নিরিখেই রানা আয়ুবের (Rana Ayyub) বিরুদ্ধে ইডির চার্জশিটে উঠে এসেছে নানান তথ্য।  

    আরও পড়ুন:ফের আইনি গেরোয় প্রাথমিকে নিয়োগ, বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা

    ইডি সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, বেআইনিভাবে সংগ্রহ করা অর্থ তাঁর অ্যাকাউন্টে সরাসরি ঢুকত না। জনসাধারণের টাকা প্রথমে রানা আয়ুবের (Rana Ayyub) বাবা ও বোনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে যেত, তারপর সেখান থেকে টাকা নিজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টগুলিতে জমা হত। ইডি দাবি করেছে, রানা তিনটি ক্যাম্পেইন চালিয়ে মোট ২.৬৯ কোটি টাকা জনসাধারণের থেকে পেয়েছেন। এর মধ্যে ৮০.৪৮ লক্ষ টাকা বৈদেশিক মুদ্রায় পেয়েছেন।

    ইডি আরও দাবি করেছে, সংগৃহীত অর্থের ৫০ লক্ষ টাকা দিয়ে তিনি (Rana Ayyub) একটি ফিক্সড ডিপোজিট খুলেছিলেন। আরও ৫০ লক্ষ টাকা রেখেছিলেন একটি নতুন অ্যাকাউন্টে। আর মাত্র ২৯ লক্ষ টাকা ব্যবহার করেছিলেন সামাজিক কাজে। এর আগে ইডি জানিয়েছিল, মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে এবং পিএমকেয়ার্স তহবিলে রানা আয়ুব ৭৪.৫০ লক্ষ টাকা দান করেছিলেন।

    উল্লেখ্য, এই গোটা মামলা উত্তরপ্রদেশে গত বছর দায়ের হওয়া একটি মামলা ঘিরে শুরু হয়। পরবর্তীকালে ফেব্রুয়ারি মাসে ১.৭৭ কোটি টাকা আয়ুবের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ফলে তারপরেই এই মামলা নজরে এসেছে। এরপরেই অভিযোগ ওঠে যে, ত্রাণ বা চ্যারিটির নাম করে টাকা আত্মসাৎ করতেন রানা। অন্যদিকে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন রানা (Rana Ayyub)। তিনি বলেন এই অভিযোগগুলো সব অযৌক্তিক।

  • T20 World Cup: দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচে হার রোহিতদের, বুমরাহর বিকল্প হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় গেল ৩ বোলার

    T20 World Cup: দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচে হার রোহিতদের, বুমরাহর বিকল্প হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় গেল ৩ বোলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের টি-টোয়েন্টি দলের মূল অস্ত্র জশপ্রীত বুমরাহর বিশ্বকাপ খেলা হচ্ছে না। নিঃসন্দেহে এটা রোহিত শর্মার দলের জন্য বড় ধাক্কা। তার জায়গায় কাকে নেওয়া হবে, সেটা নিয়েও দ্বিধাদ্বন্দ্বে নির্বাচকরা। এমন পরিস্থিতিতে তাঁর বিকল্প হিসেবে তিনজনকে অস্ট্রেলিয়ায় ডেকেছে টিম ম্যানেজমেন্ট। ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T20 World Cup) দলে যোগ দিতে অস্ট্রেলিয়া উড়ে গিয়েছেন মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ ও শার্দুল ঠাকুর। তবে তাঁদের মধ্যে কে ভারতের মূল দলে জশপ্রীত বুমরাহর স্থলাভিষিক্ত হবেন, তা এখনও জানানো হয়নি। বিসিসিআই সূত্রের খবর, তিনজন রিজার্ভ ক্রিকেটার – শ্রেয়স আইয়ার, রবি বিষ্ণোই ও দীপক চাহারের কেউই অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন না। তাঁদের মধ্যে পিঠের চোটের জন্য দীপক চাহার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে আগেই ছিটকে গিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজ থেকেও চোটের জন্য ছিটকে গিয়েছিলেন তিনি।

    টি-২০ বিশ্বকাপের আগে দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্য়াচে ধাক্কা খেল ভারতীয় দল। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কোনও লড়াই দিতে পারল না টিম ইন্ডিয়া। রোহিত শর্মা ব্য়াটিং লাইনআপের ভরাডুবি চিন্তায় রাখল ভারতীয় টিম ম্য়ানেজমেন্টকে। ম্য়াচে প্রথেম ব্য়াট করে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬৮ রান করে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩২ থামে টিম ইন্ডিয়া। বৃহস্পতিবারের অনুশীলন ম্যাচে ভারতীয় দলকে ৩৬ রানে হারিয়েছে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া। প্রথমবার কোনও আঞ্চলিক দলের কাছে টি টোয়েন্টিতে ২০ ওভারের ক্রিকেট ম্যাচে হারল ভারতীয় দল। এই পরাজয় ভারতীয় দলের কাছে লজ্জার।  অস্ট্রেলিয়া ও নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৭ ও ১৯ অক্টোবর দুটি ওয়ার্ম আপ ম্যাচ খেলবে ভারত। তারপর মেলবোর্নে যাবে, সেখানেই ২৩ অক্টোবর পাকিস্তানের বিপক্ষে তাদের প্রথম ম্যাচ।

    অন্যদিকে  গত ৬ অক্টোবর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে রোহিতরা অস্ট্রেলিয়ায় উড়ে গিয়েছেন। ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে অন্য় খেলায় মাততে দেখা গেল ভারতীয় ক্রিকেট দলকে। সেই ভিডিও শেয়ার করেছে বিসিসিআই। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফ থেকে যে ভিডিও শেয়ার করা হয়ছে সেখানে দেখা গিয়েছে,পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার রটনেস্ট দ্বীপে ঘুরতে গিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। সেখানেই ঘুরতে গিয়ে লন বল খেলতে দেখা যায় ভারতীয় ক্রিকেটাদের। সোমবার প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া একাদশকে ১৩ রানে হারিয়ে দিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া। ভারতের জয়ের নায়ক ছিলেন সূর্যকুমার যাদব। বল হাতে সেরা অর্শদীপ সিং। সাফল্য পেয়েছিলেন ভুবনেশ্বর কুমারও। তাই ফুরফুরে মেজাজে ছিল রোহিত এন্ড কোং। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তাল কাটল।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • UNGA: ধারাবাহিক অবস্থান, রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোটদান থেকে বিরত থাকল ভারত

    UNGA: ধারাবাহিক অবস্থান, রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোটদান থেকে বিরত থাকল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘে ফের নিজের কূটনৈতিক অবস্থান বজায় রাখল ভারত। সরাসরি রাশিয়ার (Russia) বিরুদ্ধে ভোটদান (UNGA) থেকে বিরত থাকল দেশ। ইউক্রেনে (Ukraine) গণভোটের মাধ্যমে চারটি অঞ্চল দখল করার প্রক্রিয়াকে বেআইনি ঘোষণা করে একটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করা হয়েছিল। ভারত-সহ ৩৫টি দেশ সেই প্রস্তাবে ভোটদান থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখে। 

    গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল নিজের দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে পুতিনের দেশ। রাশিয়ার এই পদক্ষেপের নিন্দা করে খসড়া প্রস্তাব পেশ করা হয় রাষ্ট্রসংঘে। ১৪৩টি দেশ এই প্রস্তাবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোট দেয়। মাত্র পাঁচটি ভোট পড়ে রাশিয়ার পক্ষে। কিন্তু নিজের আগের অবস্থান থেকে এক চুলও নড়ল না ভারত। মধ্যপন্থাই বজায় রাখল। এর একদিন আগে, সোমবারই ওপেন ব্যালটে ভোটগ্রহণ প্রসঙ্গে রুশ প্রস্তাবের বিরোধিতা করে ভোট দিয়েছিল ভারত।

    আরও পড়ুন: পশ্চিমী বিশ্ব থেকে ভারত কোনও সাহায্য পায়নি, রুশ অস্ত্র ইস্যুতে সাফ কথা জয়শঙ্করের

    সম্প্রতি ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল, ডনেৎস্ক, খেরসন, লুহানস্ক এবং জাপোরিজিয়া দখল করে রাশিয়া। সেখানে গণভোট করিয়ে নিজের দেশের সঙ্গে সেই অঞ্চলগুলি যুক্ত করেন পুতিন। সেই সংযুক্তিকরণের বিষয়টির নিন্দা জানিয়ে একটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করেছিল আলবেনিয়া। সেই প্রস্তাবেই ভোটদান থেকে বিরত থাকল ভারত।   

    রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কাম্বোজ ভোটদান থেকে দেশের বিরত থাকার সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে এদিন বলেন, “এই সিদ্ধান্ত আমাদের সুচিন্তিত জাতীয় অবস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাছাড়া এই ক্ষেত্রে আরও কিছু সমস্যা রয়েছে যা এই প্রস্তাবে পর্যাপ্তভাবে উল্লেখ করা হয়নি।” তিনি আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে এটি যুদ্ধের সময় হতে পারে না। সংলাপ এবং কূটনীতির মাধ্যমে সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রচেষ্টা করতে হবে। এই দৃঢ় সংকল্পের কারণেই ভারত ভোটদান থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” 

    সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে ইউক্রেনে গণভোট করে রাশিয়া। তারপর বিবৃতি জারি করে ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল দখল নেয় তারা। রাশিয়ার তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, ওই চারটি অঞ্চল এখন থেকে রাশিয়ার অংশ। কোনও মতেই এই অঞ্চলগুলি হাতছাড়া করা হবে না। অন্যদিকে, রাশিয়ার পদক্ষেপে নিন্দায় সরব হয় গোটা বিশ্ব। ইউক্রেনের তরফে পাল্টা জানিয়ে দেওয়া হয়, চারটি অঞ্চল ইউক্রেনের অংশ। কোনও ভাবেই সেখানে রুশ শাসন কায়েম করতে দেওয়া হবে না। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

       

  • Anubrata Mondal: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ প্রমোটার রানা সরকারকে সিবিআইয়ের জেরা! কী জানতে চাইলেন অফিসারেরা

    Anubrata Mondal: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ প্রমোটার রানা সরকারকে সিবিআইয়ের জেরা! কী জানতে চাইলেন অফিসারেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় এবার সিবিআই-এর নজরে অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ বোলপুরের প্রোমোটার রানা সরকার। বৃহস্পতিবার তাঁকে তলব করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায়। সেইমতো বৃহস্পতিবার সিবিআই (CBI)-এর অস্থায়ী ক্যাম্পে হাজিরা দেন রানা সরকার। সিবিআইয়ের নির্দেশে শান্তিনিকেতনের রতন কুঠি অস্থায়ী ক্যাম্পে সকালেই চলে আসেন  বোলপুরের  প্রমোটার সৌমেন সরকার ওরফে রানা সরকার। তিনি অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবেই পরিচিত। অনুব্রত মণ্ডল এবং তাঁর মধ্যে বেশ কয়েকবার টাকা লেনদেন হয়েছে অ্যাকাউন্ট মারফত। সেই প্রসঙ্গেই জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ডেকে পাঠানো হয় তাঁকে। শুধু তাই নয়, এই প্রোমোটারের হাত ধরেই কেষ্ট-কন্যা সুকন্যা মণ্ডলের কোম্পানি,বেশ কিছু জমি কিনেছিল বোলপুরেরই বাইপাস সংলগ্ন এলাকায়। সিবিআই সূত্রে খবর, সেই নিয়েও প্রশ্ন করেন আধিকারিকেরা।

    আরও পড়ুন: আরও বিপাকে অনুব্রত! ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ সিবিআই, কী রায় দেবে আদালত?

    বোলপুরের প্রফেসর কলোনির বাসিন্দা রানা। তাঁকে দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। প্রসঙ্গত, গত দু’মাস আগে বোলপুরের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর বিশ্বজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে তল্লাশি চালায় সিবিআই। পাশাপাশি তাঁর অনুগামী ব্যবসায়ী সুদীপ রয়ের বাড়িতেও সিবিআই তল্লাশি চালায় তারা। গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, বিশ্বজ্যোতি দিনের বেশিরভাগ সময় থাকতেন কেষ্টর বাড়িতে। অনুব্রতর কাজের দেখাশোনা করতেন তিনি। এরপর বিশ্বজ্যোতিকে আটক করেন গোয়েন্দারা। তারপর তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই উঠে আসে রানা সরকারের নাম।

    আরও পড়ুন: জেলের ভেতরেই অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার ইডির, চাপ বাড়ল কেষ্টর?

    অনুব্রত কন্যা সুকন্যাকেও  সোমবার সমস্ত নথি নিয়ে সিবিআইয়ের দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা বলা হয়। পুজো মিটতেই  ‘শিব শম্ভু’ রাইসমিলেও অভিযান চালিয়েছেন তদন্তকারীরা। রাইস মিলের বর্তমান মালিক সঞ্জীব মজুমদারকেও তলব করেছে সিবিআই। সিবিআই মনে করছে, গরু পাচারের টাকা একাধিক খাতে ব্যবহার করে সাদা করেছিলেন অনুব্রত। সূত্রের খবর, সিবিআই-এর কাছে এও তথ্য আছে, ২০১৫ সালের পর থেকে অনুব্রত কন্যার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেও নিয়মিত প্রচুর নগদ টাকা জমা হত। সেই সব ক’টি বিষয় খতিয়ে দেখতে চাইছেন তদন্তকারীরা।আগামী সোমবারের মধ্যে সেসব নথি দেখাতে হবে সুকন্যাকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share