Blog

  • Dengue: ডেঙ্গি থেকে মুক্তি পেতে এই খাবারগুলো খাওয়া উচিত

    Dengue: ডেঙ্গি থেকে মুক্তি পেতে এই খাবারগুলো খাওয়া উচিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি (Dengue) জ্বর এডিস ইজিপ্টাই নামক মশাবাহিত রোগ। এই জ্বর সাধারণত পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় (Pacific ocean) দ্বীপপুঞ্জ, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় দেশগুলিতে দেখা যায়। মূলত বর্ষাকালে জমা জলে বংশ বিস্তার করে ডেঙ্গির জীবাণুবাহী মশা। ডেঙ্গি জীবাণুবাহী এডিস প্রজাতির স্ত্রী মশা কামড়ালে, আক্রান্ত ব্যক্তি ৪ থেকে ৭ দিনের মধ্যে জ্বরে আক্রান্ত হন। অনেক সময় ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত কোনও ব্যক্তিকে এডিস মশা (Aedes Mosquito) কামড়ালে, সেই মশাটিও ডেঙ্গি জ্বরের জীবাণুবাহী মশায় পরিণত হয়। চিকিৎসকদের মতে, সুস্থ ব্যক্তির শরীরে সাধারণত ১.৫ লাখ থেকে ৪ লাখ পর্যন্ত প্লেটলেট থাকে। কিন্তু ডেঙ্গি আক্রান্ত ব্যক্তির প্লেটলেট নেমে যায় ৫০ হাজারের নীচে। তাই ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীর জীবনে ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে। করোনার মতো মহামারির সময় ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ায় ডাক্তারদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

    ডেঙ্গি থেকে মুক্তি পেতে নিম্নে এই খাবারগুলো খাওয়া উচিত।

    পেঁপে

    যারা ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত তাদের জন্য পেঁপে পাতা সবচেয়ে ভালো বিকল্প। পেঁপে পাতা গুঁড়ো করে ছেঁকে রস বের করে নিন। পেঁপে পাতার নির্যাস উল্লেখযোগ্যভাবে প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়ায়। এছাড়াও আপনি পেঁপে পাতা জলে সিদ্ধ করে এর ছেঁকে রস বের পান করতে পারেন। এটি সম্ভবত ডেঙ্গি জ্বরের চিকিৎসার সেরা ঘরোয়া প্রতিকার।

    ডাবের জল

    ডাবের জল প্লেটলেট সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এই পানীয়টি রিহাইড্রেটিং এবং ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য, সিস্টেমের ডিটক্সিফিকেশন এবং শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমের বিকাশে সহায়তা করে।

    বেদানা/ডালিম

    এতে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং খনিজ রয়েছে, যা শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। বেদানা খেলে ক্লান্তির অনুভূতি দূর হয়। প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় এটি রক্তের জন্য বিশেষ উপকারী। এটি স্বাভাবিকভাবে রক্তের প্লেটলেট গণনা রক্ষণাবেক্ষণে সহায়তা করে, যা ডেঙ্গি থেকে দ্রুত নিরাময় করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Xi Jinping: গদি বাঁচাতে হংকং, তাইওয়ানের পর এবার গলওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং!

    Xi Jinping: গদি বাঁচাতে হংকং, তাইওয়ানের পর এবার গলওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গদি বাঁচাতে খেলেছিলেন হংকং তাস। প্লে করেছিলেন তাইওয়ান তাসও। এবার চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping) সরাসরি খেলে দিলেন ইন্দো-চিন বর্ডারের গলওয়ান (galwan) সংঘর্ষ তাস! রবিবার চিনা কমিউনিস্ট পার্টি কংগ্রেসে (CPC) গলওয়ান কার্ড প্লে করেন চিনের সর্বাধিনায়ক শি জিনপিং। এদিন তিনি বলেন, চিনা সেনা সব সময় ট্রেনিংয়ের মধ্যে থাকে। প্রস্তুত থাকে যুদ্ধের জন্য। জয়ের খিদেও তাদের রয়েছে। প্রসঙ্গত, সাতদিন ধরে চলবে এই পার্টি কংগ্রেস। প্রতি পাঁচ বছরে একবার বসে কংগ্রেসের এই অধিবেশন।

    শি জিনপিং (Xi Jinping) সে দেশের মিলিটারিকে একটি স্পেশাল সেকশন উৎসর্গ করেছেন। নাম অ্যাচিভিং দ্য সেন্ট্রাল গোল অফ দ্য পিএলএ অ্যান্ড ফার্দার মর্ডানাইজেশন ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যান্ড মিলিটারি। ৬৩ পাতার রিপোর্টে বলা হয়েছে, চিনা পিপলস লিবারেশন আর্মির (PLA) আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ডের জেরে ২০২০ সালের মে মাস থেকে চিন-ভারত (India) সীমান্তে বিশেষ করে পূর্ব লাদাখে দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনার ছাপ পড়ছিল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। দুই দেশের মধ্যে ১৬ দফা বৈঠক হয়। অমীমাংসিত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনার জন্য সম্মত হয় দুই দেশই। এদিন অবশ্য বিশেষ কোনও দেশের নাম করেননি শি জিনপিং। তবে এদিন পার্টি কংগ্রেসে উপস্থিত ছিলেন চিনা মিলিটারির কমান্ডার কুই ফাবাও। গলওয়ান উপত্যকা সংঘর্ষের সময় জখম হয়েছিলেন তিনি। চিনের সর্বাধিনায়ক বলেন, আমাদের জনগণের সশস্ত্র বাহিনী যাতে যুদ্ধ করতে পারে এবং জয়ী হতে পারে, তা দেখার জন্য আমরা সৈন্যদের প্রশিক্ষণ আরও জোরদার করব। বাড়াব যুদ্ধের প্রস্তুতিও।

    আরও পড়ুন: পার্টি কংগ্রেসে হংকং, তাইওয়ান তাস খেললেন শি জিনপিং, কেন জানেন?

    মনে রাখতে হবে, শি জিনপিং কেবল দেশের প্রেসিডেন্টই নন, তিনি সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের সামগ্রিক হাইকমান্ডেরও প্রধান। তিনি বলেন, কৌশলগত প্রতিরোধের একটি শক্তিশালী ব্যবস্থা আমরা গড়ে তুলব। বাড়াব কমব্যাট ক্ষমতা, মানুষ ছাড়া, বুদ্ধিমান কমব্যাট ক্ষমতাও বাড়াব। নেটওয়ার্ক ইনফর্মেশন সিস্টেমকেও আরও উন্নত করব। প্রসঙ্গত, চিনা প্রেসিডেন্টের ওপর বেজায় ক্ষিপ্ত দেশবাসীর একটা বড় অংশ। পার্টি কংগ্রেসের আগে তাঁকে বিশ্বাসঘাতক একনায়কতন্ত্র দেগে দিয়ে ব্যানার পড়েছিল দেশের বিভিন্ন অংশে। কূটনৈতিক মহলের মতে, জনরোষের সেই আগুনে জল ঢালতেই হংকং, তাইওয়ানের পর এবং গলওয়ান তাস খেললেন শি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RSS: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা  

    RSS: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার শুরু হয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) চারদিন ব্যাপী কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠক। উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে (prayagraj) হচ্ছে ওই বৈঠক। সংঘের কাজকর্মের বিস্তার এবং কারেন্ট ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবেন বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিরা। এই বৈঠকে ইতিমধ্যেই উপস্থিত হয়েছেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) ও সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসেবল। অনুষ্ঠানের উদ্বোধনও করেছেন তাঁরাই।

    জানা গিয়েছে, ৪৫টি প্রদেশ ও ১১টি জোনের প্রবীণ আধিকারিকরা যোগ দিয়েছেন প্রয়াগরাজের ওই বার্ষিক বৈঠকে। যোগ দিয়েছেন তাঁদের ডেপুটিরাও। সব মিলিয়ে উপস্থিত থাকার কথা ৩৭৭ জন প্রতিনিধির। বৈঠকে স্বাগত ভাষণ দেন হোসেবল। শ্রদ্ধা জানানো হয় প্রয়াত বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের। এঁদের মধ্যে ছিলেন দ্বারকাপীঠের জগৎ গুরু শঙ্করাচার্য স্বামী স্বরূপানন্দ মহারাজ, পাঁচপীঠাধীশ্বর আচার্য ধর্মেন্দ্র, দেশের ভূতপূর্ব প্রধান বিচারপতি আরসি লাহোটি, কমেডিয়ান রাজু শ্রীবাস্তব, শিল্পপতি সাইরাস মিস্ত্রি, আর্কিওলজিস্ট বিবি লাল এবং সমাজবাদী পার্টি প্রধান মুলায়ম সিং যাদব।  

    প্রথম দিনের আলোচনায় আরএসএসের (RSS) শাখা বিস্তারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। ২০২৫ সালে আরএসএসের শতবর্ষপূর্তি। তার মধ্যে গোটা দেশে শাখা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বর্তমানে আরএসএসের ৫৫ হাজার শাখা রয়েছে। ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে এই সংখ্যাটা বাড়িয়ে এক লাখে নিয়ে যেতে চাইছেন সংঘের কর্তাব্যক্তিরা।

    আরও পড়ুন: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসের ১১-১৩ তারিখে গুজরাটের পিরানায় প্রেরণা পীঠে অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে সংগঠনের বাৎসরিক ওয়ার্কি প্ল্যান তৈরি হয়েছিল। তখনই বলা হয়েছিল, ২০২২ সালে আরএসএসের (RSS) শাখার সংখ্যা বাড়িয়ে করতে হবে ৬০ হাজার ৯২৯। ২০২১ সালে এর সংখ্যা ছিল ৫৫ হাজার ৫৬২টি। এ থেকে এটা স্পষ্ট যে মাত্র এক বছরে আরএসএসের শাখার সংখ্যা বেড়েছে ৫ হাজার ২৭৭টি। ওই বৈঠকে পরবর্তী ছ মাসে আরএসএসের শাখার সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি বাড়াতে বলা হয়েছিল। সব মিলিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে ৬৫ হাজার করার।২০২৪ এর মধ্যে এক লক্ষ করতে হলে প্রয়োজন এই সময় সীমার মধ্যে আরও ৩৫ হাজার শাখা তৈরি। কীভাবে তা করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছিল ওই বৈঠকে। আরএসএসের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর জানান, সংঘের বিভিন্ন বৈঠকে দেশজুড়ে শাখার সংখ্যা কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে। রবিবার এক ট্যুইট বার্তায় একথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন মধ্যপ্রদেশ সরকারের উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে ওই কথা বলেন মোদি। রবিবারই হিন্দিতে অনূদিত চিকিৎসা বিজ্ঞানের (Hindi mbbs textbooks) তিনটি বিষয়ের বই প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    মধ্যপ্রদেশ সরকারের উদ্যোগেই হয়েছে ওই কাজ। দিনটিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছিলেন শাহ। বলেছিলেন, দেশের মধ্যে মধ্যপ্রদেশ সরকারই প্রথম রাজ্য যারা এমবিবিএসের ছাত্রছাত্রীদের হিন্দিতে বই পড়ার সুযোগ করে দিয়েছে। এদিন শাহের ট্যুইট উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ট্যুইট বার্তায় লেখেন, চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষা ক্ষেত্রে এই উদ্যোগ দেশে বড় ইতিবাচক বদল আনবে। এর ফলে লক্ষ লক্ষ পড়ুয়া নিজেদের ভাষায় পড়াশোনা করতে পারবেন। তাঁদের জন্য অনেক সুযোগের দরজা খুলে যাবে। ভোপালের ওই বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে শাহ জানিয়েছিলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানের হিন্দি ভাষায় (Hindi mbbs textbooks) অনূদিত বই প্রকাশ করে মধ্যপ্রদেশের ভারতীয় জনতা পার্টির সরকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন পূরণ করেছে। তিনি বলেন, এই মুহূর্তটা দেশে শিক্ষা ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। তবে কেবল হিন্দি নয়, বাংলা, তামিল সহ আরও ছটি ভাষায় চিকিৎসা বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে সরকার উদ্যোগী হয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    ওই অনুষ্ঠানে হিন্দি ও আঞ্চলিক ভাষার প্রচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্ক বলতে গিয়ে অমিত শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি হিন্দি, মারাঠি, তামিল, তেলগু, গুজরাটি, মালয়ালি থেকে বাংলা পর্যন্ত সব ভাষায় চিকিৎসা বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষা প্রদানের মিশন শুরু করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী আমাদের ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং ১২টি ভাষায় প্রবেশিকা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ওই অনুষ্ঠানে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেছিলেন, দরিদ্র সন্তানদের জন্য নতুন ভোরের সূচনা করলেন অমিত শাহ। অনেকেই মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হতেন। ইংরেজির ফাঁদে পড়ে পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে তাঁদের অনেকেই পড়াশোনা ছেড়ে দিতে বাধ্য হতেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Anubrata Mondal: নানারকমের সোনার অলঙ্কারই অনুব্রতর কালী প্রতিমার বৈশিষ্ট্য! জানেন কী কী রয়েছে সেই তালিকায়?

    Anubrata Mondal: নানারকমের সোনার অলঙ্কারই অনুব্রতর কালী প্রতিমার বৈশিষ্ট্য! জানেন কী কী রয়েছে সেই তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বীরভূমে অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) মা কালীর অন্যতম বিশেষত্বই হল তাঁর হালকা-ভারি সোনার গয়না। কালী পুজোর (Kali Pujo) আগের দিন সেই সব গয়না একত্রিত করা হয়। এরপর অনুব্রত মণ্ডলের উপস্থিতিতে সেই গয়না মা কালীর অঙ্গে এক এক করে পরানো হয়। কী নেই সেই তালিকায়? সীতাহার থেকে চিক, বাজুবন্ধ থেকে মান্তাসা।

    আরও পড়ুন: ৮ বছরে আয় বেড়েছে প্রায় ১৭৫ গুণ! অনুব্রত কন্যা সুকন্যার আয়কর রিটার্ন চমকে দেবে আপনাকেও

    বীরভূম তৃণমূল সূত্রে খবর, কালী প্রতিমার জন্য রয়েছে সোনার মুকুট। রয়েছে নানা রকমের হার। এ ছাড়া, সীতাহার, চেন, গলার চিক, টায়রা-টিকলিও রয়েছে প্রতিমা সাজানোর জন্য। সাজসজ্জার জন্য রয়েছে চূড়, রতনচূড়, মান্তাসা এবং বেশ কয়েকটি আংটিও। রয়েছে, বালা, বাউটি, বাজুবন্ধ ইত্যাদিও। কালীপুজোর সময় ওই সব গয়না বার করে সাজানো হয় প্রতিমাকে। তৃণমূলের বীরভূম জেলার সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, অনুব্রতর অনুপস্থিতিতে এ বছর জেলা কমিটির নেতারাই গয়নায় সাজিয়ে দেবেন প্রতিমাকে। কেষ্ট নিজে হাতে এই গয়না পরিয়ে দিতেন মা কালীকে। কিন্তু বিধি বাম! এবার পুজোর সময় দেবীকে গয়না পরাবেন পুরোহিত রেবতীরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় ও তার সহকারী পুরোহিত।

    আরও পড়ুন: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ প্রমোটার রানা সরকারকে সিবিআইয়ের জেরা! কী জানতে চাইলেন অফিসারেরা

    সূত্রের খবর, যে পরিমাণ অলঙ্কার প্রতিবছর দেবীকে পরানো হত এ বছর তা পরানো হবে না। শুধুমাত্র মাথার মুকুট, গলার হার, কানের দুল আর পায়ের নূপুরই পরানো হবে এবার। দলীয় সূত্রে খবর, ২০১৮ সালে কালী প্রতিমার সোনার গয়নার পরিমাণ ছিল ১৮০ ভরি। ২০১৯ সালে তা বেড়ে হয় ২৬০ ভরি। ২০২০ সালে এই  সোনার গয়নার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩৬০ ভরি। ঠিক তার পরের বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে সোনার মুকুট, বাউটি, বাজুবন্ধন, চুর, কানের দুল, গলার হার মিলিয়ে প্রায় ৫৭০ ভরি সোনার গয়নায় কালীমূর্তিকে সাজিয়েছিলেন অনুব্রত নিজে। কিন্তু গরু পাচার মামলায় এবার তিনি জেলে। সিবিআইয়ের নজর রয়েছে কালী প্ররতিমার গয়নার উপরেও। কোন কোন জায়গা থেকে সেই গয়না এনে জড়ো করা হবে তা-ও দেখবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। তাই সবাই একটু সতর্ক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Duronto Express: হাওড়াগামী দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডাকাতি! বিহারে বন্দুকের মুখে সব হারালেন যাত্রীরা

    Duronto Express: হাওড়াগামী দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডাকাতি! বিহারে বন্দুকের মুখে সব হারালেন যাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়াগামী দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডাকাতির (Robbery) অভিযোগ উঠল (Duronto Express)। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ২০ জনের সশস্ত্র ডাকাতের একটি দল ট্রেনের উপর চড়ে যাত্রীদের জিনিসপত্র লুঠ করেছে। যদিও ডাকাতির বিষয়ে আপাতত কোনও খবর পায়নি বলে জানিয়েছে পূর্ব রেল।  

    জানা গিয়েছে, ভোর ৩টে নাগাদ পাটনা স্টেশন পার হতেই ট্রেনটির ছয়-সাতটি কামরায় প্রায় ২০ জন ডাকাতের দল উঠে পড়ে। তাদের হাতে অস্ত্র ছিল বলে যাত্রী দাবি। যাত্রীদের অভিযোগ, পাটনা স্টেশনেই ট্রেন থেকে নেমে যান রেল পুলিশের কর্মীরা। ট্রেনের চালক ওই সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, পাটনা ছাড়তেই কেউ এক জন চেন টানেন। তার পর থেমে যায় ট্রেন আর তাতে উঠে পড়ে ডাকাতের দলটি। 

    কেন ট্রেন থামিয়েছেন, তা নিয়ে চালককে প্রশ্ন করেন যাত্রীরা। চালক জানান, ট্রেনের চেন টানা হয়েছিল। সেজন্য থামিয়েছিলেন ট্রেন। এক যাত্রী জানান, পাটনা পর্যন্ত ট্রেনে জিআরপির আধিকারিকরা ছিলেন। পাটনায় ট্রেন থেকে নেমে যান তাঁরা। সঙ্গে যাত্রীদের নিজেদের ফোন এবং চার্জার লুকিয়ে রাখার পরামর্শ দেন। 

    আরও পড়ুন : মুখ্যমন্ত্রীর সফর, সরকারি টাকায় সাজছে তৃণমূল নেতার রিসর্ট! সত্য ফাঁস শুভেন্দুর 

    হাওড়ার এক জিআরপি আধিকারিক বলেন, “পাটনার কাছে একটি ঘটনা ঘটেছে। কয়েকজন যাত্রীর সামগ্রী চুরি করা হয়েছে। পাটনায় জিআরপির কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন কয়েকজন যাত্রীরা। কিন্তু এই ঘটনাটি আমাদের এলাকায় ঘটেনি। আমরা যে অভিযোগ পেয়েছি, তা দানাপুর জিআরপির কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি।”

    মাসখানেক আগেও বন্দুক ঠেকিয়ে একই কায়দায় নয়াদিল্লি-হাওড়া দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডাকাতির অভিযোগ উঠেছে। অনেকেই মনে করছেন  বিহারের সেই পুরনো ‘জঙ্গলরাজ’ ফিরে এল।

    পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক একলব্য চক্রবর্তী বলেছেন, “এই বিষয়টি নিয়ে আমাদের কাছে এখনও পর্যন্ত কোনও খবর নেই। এরকম ঘটনা ঘটলে সাধারণত আমরা এতক্ষণে খবর পেয়ে যাই।’”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Dengue: হু হু করে বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা, জনগণকে দুষছে প্রশাসন

    Dengue: হু হু করে বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা, জনগণকে দুষছে প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মাঝেই ভয় বাড়াচ্ছে রাজ্যের ডেঙ্গি (Dengue) পরিস্থিতি। লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। সংক্রমিতের সংখ্যা প্রায় ৩৩ হাজার। আক্রান্তের সংখ্যা সব থেকে বেশি ২৪ পরগনায়। কলকাতার পরিস্থিতিও বেশ উদ্বেগজনক।  

    রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ডেঙ্গি সংক্রমণের নিরিখে গত ছয় বছরের মধ্যে ২০২২-এর সংক্রমণ সর্বাধিক। এবারের ডেঙ্গি সংক্রমণ ইতিমধ্যে ২০১৯-এর রেকর্ডকে ছাপিয়ে গিয়েছে। প্রায় প্রত্যেক দিনই ডেঙ্গিতে মৃত্যুর খবর আসছে।

    ২০১৯-এ রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩১,৭৪৩ জন। এবছর এখনই সেই সংখ্যা ৩৩ হাজার ছাড়িয়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া  পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই বছর এখনও পর্যন্ত গত সপ্তাহে সর্বাধিক সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। ২০১৭, ২০১৮ সালে রাজ্যে ডেঙ্গি  আক্রান্তের সংখ্যাটা ছিল যথাক্রমে ১৪,৬৮৬ এবং ১৪,৬৪৭। ২০২০ ও ২০২১-এ আক্রান্তের সংখ্যাটা ছিল যথাক্রমে ২০১৮ এবং ২১৭৬ জন। এই দুবছরে করোনার কারণে ডেঙ্গির সংক্রমণ কম ছিল।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর সফর, সরকারি টাকায় সাজছে তৃণমূল নেতার রিসর্ট! সত্য ফাঁস শুভেন্দুর 

    আক্রান্তের সংখ্যা সব থেকে বেশি উত্তর ২৪ পরগনায়। গত সপ্তাহে উত্তরবঙ্গে আক্রান্ত হয়েছেন ১২৫৩ জন। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত  এবছরে আক্রান্ত প্রায় ৬ হাজার। হাওড়ায় গত সপ্তাহের আক্রান্তের  সংখ্যা ছিল ৬৩৬। আর এই বছরে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮৬৬। কলকাতায় গত সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৬০০। এই  বছরে এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত প্রায় ৩ হাজার। স্বাস্থ্য দফতরের তরফে ১০ জেলার ১২ টি ব্লককে সতর্ক করা হয়েছে। এছাড়াও ৯ জেলার যে ১২ টি পুরসভাকে সতর্ক করা হয়েছে। তার মধ্যে কলকাতা ও দক্ষিণ দমদম ছাড়াও রয়েছে ব্যারাকপুর, হাওড়া, শিলিগুড়ি, বালি, বহরমপুর, কালিম্পং, কামারহাটি, বাঁকুড়া এবং উত্তরপাড়া।   

    কয়েক দিনের ব্যবধানে ২ জন ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যুতে উদ্বেগ ছড়িয়েছে দক্ষিণ দমদম পুর এলাকায়। এই পরিস্থিতিতে প্রশাসন সাময়িক তৎপরতা দেখালেও বিভিন্ন জায়গায় জল জমে থাকতে দেখা যায়। যদিও স্থানীয় প্রশাসন দায় চাপিয়েছে বাসিন্দাদের কাঁধে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Shehbaz Sharif: বাইডেনের “বিপজ্জনক দেশ” মন্তব্যে কী বলছে পাকিস্তান?

    Shehbaz Sharif: বাইডেনের “বিপজ্জনক দেশ” মন্তব্যে কী বলছে পাকিস্তান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই তোপ দেগেছিলেন মর্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। তার পর চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই তীব্র প্রতিক্রিয়া দিল পাকিস্তান (Pakistan)। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif) রবিবার বাইডেনের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে দাবি করেন, তাঁর মন্তব্য তথ্যগতভাবে ভুল এবং বিভ্রান্তিকর। এদিন সাংবাদ মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে শেহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif) বলেন, গত কয়েক দশক ধরে পাকিস্তান প্রমাণ করেছে যে সে সব চেয়ে দায়িত্বশীল পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র। যাবতীয় পারমাণবিক কর্মসূচি পালিত হয় উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে। পুরো বিষয়টি ওপর আমাদের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। কর্মসূচি পালনের সময় নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার যাবতীয় ব্যবস্থাও করা হয়।

    শেহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif) বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে আমেরিকার বন্ধুত্বের একটা দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। পারস্পরিক সাহায্যের সম্পর্ক রয়েছে। যখন গোটা বিশ্ব নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি তখন অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য এড়িয়ে মার্কিন-পাক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করা প্রয়োজন। আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে আমরা চাই আমেরিকা আমাদের সহযোগিতা করুক। শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে ডেমক্রেটিক কংগ্রেসনার ক্যাম্পেন কমিটির রিসেপশনে ভাষণ দিচ্ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তখন তিনি বলেন, পাকিস্তান বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক দেশ। উপযুক্ত সুরক্ষা ছাড়াই পরমাণু অস্ত্র রেখেছে। এদিন তারই প্রতিক্রিয়া দিল পাকিস্তান।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    বাইডেন বলেন, এই লোকটি (শি জিনপিং) যিনি বোঝেন তিনি কী চান, কিন্তু তাঁর সামনে রয়েছে সমস্যার পাহাড়। আমরা কীভাবে সেটা হ্যান্ডেল করব? রাশিয়ায় বর্তমানে যা চলছে, তাই বা হ্যান্ডেল করব কীভাবে? এর পরেই পাকিস্তানকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, আমি মনে করি, বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক একটি দেশ হল পাকিস্তান। যারা সুরক্ষা ছাড়াই রেখেছে পারমাণবিক অস্ত্র। সম্প্রতি পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমানের সরঞ্জাম সরবরাহের আশ্বাস দিয়েছিল আমেরিকা। তখন পাকিস্তানের হয়ে সাফাই দিতে গিয়ে মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, খুব স্পষ্ট করে বলতে গেলে পাকিস্তানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান। এগুলি পুরানো প্লেন এবং সিস্টেম, যা ইতিমধ্যেই তাদের কাছে রয়েছে। আমরা এই বহরের রক্ষণাবেক্ষণ ও টিকিয়ে রাখার জন্য সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করি। তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর পর কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছিল ভারত। তার জেরেই শনিবার বাইডেন পাকিস্তানকে নিশানা করেন বলে ধারণা কূটনৈতিক মহলের একাংশের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Hema Malini Birthday: ৭৪-এ  ‘ড্রিম গার্ল’,  জন্মদিনে দেখুন কিছু বিশেষ ছবি

    Hema Malini Birthday: ৭৪-এ ‘ড্রিম গার্ল’, জন্মদিনে দেখুন কিছু বিশেষ ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবীণ অভিনেত্রী, রাজনীতিবিদ, নৃত্যশিল্পী- সর্বোপরি ‘ড্রিম গার্ল’ হেমা মালিনীর আজ জন্মদিন (Hema Malini Birthday)। ৭৪ বছরে পা দিলেন হেমা। তাঁর জন্মদিনে তাঁর অনুরাগীরা ও পুরো বলিউডের তারকারা শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছেন। এছাড়াও সাধারণ মানুষের পাশাপাশি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তবে তিনি এখন আর এই দিনটিতে তেমন জাঁকজমক পছন্দ করেন না, তাই পরিবারের সঙ্গেই ছোট করে নিজের জন্মদিন পালন করেন।

    হেমা মালিনী (Hema Malini Birthday) বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে সবচেয়ে বিখ্যাত ও সফল অভিনেত্রীর মধ্যে অন্যতম একজন। সিনেমা জগতে তাঁর অবদান অপরিসীম। বড় পর্দার পাশাপাশি তিনি রাজনীতিবিদ হিসেবেও বেশ সক্রিয় ছিলেন। একসময় বিজেপির সক্রিয় নেত্রী ছিলেন। হেমা মালিনী ১৯৬৩ সালে তামিল ছবি ‘ইধু সাথিয়াম’-এর মাধ্যমে অভিনয় জগতে পা রাখেন। ১৯৬৮ সালের বিখ্যাত অভিনেতা রাজ কাপুরের বিপরীতে ‘স্বপ্নকা সওদাগর’ সিনেমার মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করেন বলিউডে। সেই ছবির পর আর পেছনে তাকাতে হয়নি তাঁকে। এরপর ‘সীতা গীতা’ ‘নসিব’, ‘জনি মেরা নাম’, ‘সত্তে পে সাত্তা’, ‘ক্রান্তি’ ‘প্রেম নগর’-এর ছবিতে কাজ করেছেন।

    হেমা মালিনীর শুধুমাত্র সৌন্দর্য ও অভিনয় নয়, তাঁর নাচ নিয়েও সবাই পাগল। হেমা মালিনী তাঁর ক্যারিয়ারে অনেক বড় তারকাদের সঙ্গে কাজ করেছেন তবে যে জুটি বেশ হিট ছিল তাঁর মধ্যে একজন হলেন রাজেশ খান্না। সুপারস্টার রাজেশ খান্নার সঙ্গে হিমা দশটি হিট ছবি দিয়েছিলেন। আবার ধর্মেন্দ্রের সঙ্গে তিনি ৩৫টি ছবি অভিনয় করেছিলেন।

    হেমা মালিনীর জন্মদিন (Hema Malini Birthday) উপলক্ষে ইনস্টাগ্রামে সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন তাঁর মেয়ে এষা দেওল (Esha Deol)। নিজের ও মায়ের দু’টি ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। ছবিগুলির সঙ্গে এষা লিখেছেন, “শুভ জন্মদিন মা। ঈশ্বর তোমার শরীরের খেয়াল রাখুক। খুব সুখি থাকো। আমি সবসময় তোমার পাশে আছি। আই লভ ইউ।”

    [insta]https://www.instagram.com/p/Cjwng3IIYgI/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    এছাড়াও হেমা মালিনীর তাঁর স্বামী ধর্মেন্দ্র ও তাঁদের দুই মেয়ের সঙ্গে সময় কাটানোর কিছু মুহুর্ত একনজরে দেখে নিন।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CdC3Tkevocn/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/CZGT4ErPB5e/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/BcbjZ1-h80f/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/Ce0N__zri6p/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/CVE7ocJNkUc/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/BpCUQv4B3Jh/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

  • Anubrata Mondal: কেষ্টর বিপুল সম্পত্তির রহস্য কী? উত্তর মিলবে ব্যাংক কর্মীদের বয়ানে

    Anubrata Mondal: কেষ্টর বিপুল সম্পত্তির রহস্য কী? উত্তর মিলবে ব্যাংক কর্মীদের বয়ানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার কারণে গোটা বিশ্বের অর্থনীতি টালমাটাল হলেও, ফুলে ফেঁপে উঠেছে অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) কোষাগার। বীরভূমের তৃণমূলের সভাপতির ব্যবসাপত্রে এত লেনদেন বাড়ল কী করে, সেই প্রশ্ন ভাবাচ্ছে সিবিআই (CBI) গোয়েন্দাদের। এর উত্তর একমাত্র দিতে পারেন সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কর্মীরা। এমনটাই মনে করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন: কেষ্টহীন কালী পুজো কেমন হবে বোলপুরে? নজর সিবিআইয়ের 

    অনুব্রতের বিরুদ্ধে চার্জশিটে যে ৯৫ জন সাক্ষীর কথা জানানো হয়েছে, তার একটি বড় অংশ বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাংকের কর্মী-আধিকারিকেরা। সিবিআই সূত্রে খবর, মেয়ে সুকন্যা (Sukanya Mondal), প্রয়াত স্ত্রী ছবি-সহ অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের নামে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাঙ্কের সিউড়ি, বোলপুর, কলকাতার সল্টলেক এবং বাগমারি শাখায় মোট ১৩টি অ্যাকাউন্টের হদিস মিলেছে। ১৩টি অ্যাকাউন্টের মধ্যে রয়েছে ওই চালকল এবং সংস্থাগুলির অ্যাকাউন্টও। ১১ অগাস্ট অনুব্রত গ্রেফতার হওয়ার পরেই অ্যাকাউন্টগুলিতে সমস্ত লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। 

    চার্জশিটে বলা হয়েছে, এক বেসরকারি ব্যাঙ্কের বোলপুরের শাখায় কেষ্ট-ঘনিষ্ঠ এক জনের অ্যাকাউন্টে ২০১১ থেকে ২০২২-এর মধ্যে ১০৫ বারে এক কোটিরও বেশি টাকা জমা পড়েছে। একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের সিউড়ির শাখায় একটি চালকলের অ্যাকাউন্টে ৬৬ বারে প্রায় এক কোটি ৬৯ লক্ষ টাকা, ওই ব্যাঙ্কের বোলপুর শাখায় ওই চালকলেরই অ্যাকাউন্টে ২৪ বারে প্রায় এক কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা, আবার একটি ‘ভুয়ো’ সংস্থার অ্যাকাউন্টে ৭৮ বারে প্রায় এক কোটি ২৫ লক্ষ টাকা জমা পড়েছে।  গত কয়েক বছরে অনুব্রত ও তাঁর মেয়ে সুকন্যার অ্যাকাউন্টে ফিক্সড ডিপোজিট বাবদ জমা পড়েছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। বোলপুরে ব্যাঙ্ক অফ বরোদাতেই ফিক্সড ডিপোজিট রয়েছে বেশি। ওই শাখায় দুজনেরই অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ২০১৯ সালের ২৭ মার্চ থেকে ব্যাঙ্ক অফ বরোদায় অনুব্রত ও তাঁর মেয়ের নামে মোট ৫ কোটি ২৭ লক্ষ টাকার ফিক্সড ডিপোজিট করা হয়েছে। কখনও একলপ্তে জমা করা হয়েছে ৫০ লক্ষ টাকা। কখনও বা ৬০ লক্ষ টাকা। ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে এক ধাক্কায় ১ কোটি ৪০ টাকা স্থায়ী আমানত তথা ফিক্সড ডিপোজিট (Fixed Deposit) করা হয় সেখানে। এছাড়াও সুকন্যা ও অনুব্রতর অ্যাকাউন্ট ছিল সল্টলেকের স্টেট ব্যাঙ্কের একটি শাখায়। সেখানে পাঁচ দফায় ফিক্সড ডিপোজিট করা হয়েছে। তার মধ্যে চারটিতে সুকন্যার নামে রয়েছে। একটি ফিক্সড ডিপোজিট রয়েছে অনুব্রতর নামে। এক একবারে সেখানে ১ কোটি টাকার বেশি করে ফিক্সড ডিপোজিট করা হয়েছে। সেখানে বাবা ও মেয়ে মিলিয়ে দুটি ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে রয়েছে ৪ কোটি ৫৭ লক্ষ ৬৬ হাজার ২৬৪ টাকা।   
     
    চার্জশিটে দাবি করা হয়েছে, গরু পাচারের মূল কাণ্ডারি এনামুল হকের থেকে নেওয়া টাকাই মূলত এই অ্যাকাউন্টগুলিতে জমা পড়েছে। কিছু ব্যাংক কর্মীই এই কাজে অনুব্রতকে সাহায্য করতেন বলেও জানতে পেরেছেন সিবিআই গোয়েন্দারা। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ নেতার বাড়ি বয়ে এসেও টাকা নিয়ে যেতেন। এই কর্মীদের সাক্ষী মামলায় নতুন মোড় আনবে বলে বিশ্বাস গোয়েন্দাদের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share