Blog

  • Calcutta High Court: মোমিনপুর নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ হাইকোর্টের, দেওয়া হল মামলা দায়ের করার অনুমতি

    Calcutta High Court: মোমিনপুর নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ হাইকোর্টের, দেওয়া হল মামলা দায়ের করার অনুমতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে মোমিনপুর-একবালপুরের ঘটনা নিয়ে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। লক্ষ্মীপুজোর আগের দিন থেকে একবালপুর ও মোমিনপুর জুড়ে যে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, সেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার লক্ষ্যেই আদালতের দ্বারস্থ হলেন আইনজীবী সু্স্মিতা দত্ত। আবার এই ঘটনায় মামলা দায়ের করার অনুমতি দেয় বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, মঙ্গলবারই এই গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে আদালতে শুনানির আর্জি জানানো হয়। যদিও এদিনই শুনানির আবেদন খারিজ করে দিয়েছে আদালত। তবে বুধবার শুনানি হতে পারে বলে আদালত সূত্রে খবর। এই ঘটনার পর থেকেই রাজ্য পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে বারবার। কলকাতা পুলিশ এই পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগে গতকাল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কেন্দ্রীয় সেনা মোতায়েনের দাবি করেছিলেন। আর তারপরেই হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলার (Calcutta High Court) খবর শোনা যায়। এরপর আজ আবার এই ঘটনায় মামলা দায়ের করার অনুমতি দিল বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: একবালপুর-মোমিনপুর কাণ্ডের জেরে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের আর্জি, জনস্বার্থ মামলা কলকাতা হাইকোর্টে

    একবালপুর-মোমিনপুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সকাল থেকেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজ্য রাজনীতি। ঘটনায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির পর থেকেই রাজ্য বিজেপি ট্যুইটারে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দাগেন ও এর পাশাপাশি পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ আনেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। গতকাল উত্তেজনাপূর্ণ এলাকা পরিদর্শনে যাওয়ার আগে চিংড়িহাটায় তাঁকে আটকও করা হয়। সন্ধ্যার পর লালবাজার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় সুকান্তকে। ফলে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে।

    অন্যদিকে জানা গিয়েছে, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে একবালপুর থানা এলাকায় তিনদিনের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। এলাকায় আর যাতে আইন শৃঙ্খলার অবনতি না হয় তাই বাড়তি বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছে এলাকায়। এবার আরও কড়া পদক্ষেপ নিল কলকাতা পুলিশ৷ শেষমেশ জারি হল ১৪৪ ধারা। তবে ঘটনার এতদিন পর এই পদক্ষেপ নেওয়ার পরে কটাক্ষের শিকার হতে হচ্ছে প্রশাসন সহ পুলিশকে। এলাকার মানুষ থানায় অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও কেন পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি, এই নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে এতকিছুর পরে একবালপুর-মোমিনপুরের কাণ্ড শেষ পর্যন্ত গড়াল আদালত (Calcutta High Court) পর্যন্ত।

  • India Military: পশ্চিমী বিশ্ব থেকে ভারত কোনও সাহায্য পায়নি, রুশ অস্ত্র ইস্যুতে সাফ কথা জয়শঙ্করের

    India Military: পশ্চিমী বিশ্ব থেকে ভারত কোনও সাহায্য পায়নি, রুশ অস্ত্র ইস্যুতে সাফ কথা জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ত্রের জন্য ভারতের (India) রাশিয়ার (Russia) ওপর নির্ভরতা কয়েক দশকের পুরানো। কারণ আমেরিকা এবং পশ্চিমী বিশ্ব থেকে ভারত কোনও অস্ত্র সাহায্য পায়নি। অস্ট্রেলিয়ার ক্যানেবেরায় সোমবার একথা বলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ভারতকে ছেড়ে পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতানোয়ও এদিন আমেরাকিকে একহাত নিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী। সম্প্রতি পাকিস্তানকে এফ ১৬ যুদ্ধাস্ত্রের সরঞ্জাম দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে আমেরিকা। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, এদিন তাকেই কটাক্ষ করেছেন জয়শঙ্কর।

    অস্ট্রেলিয়ায় এদিনের অনুষ্ঠানে ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, আপনারা সবাই জানেন যে ভারতের অস্ত্র ভাণ্ডারে (India Military) রাশিয়ার তৈরি প্রচুর অস্ত্র রয়েছে। এই অস্ত্র ভাণ্ডার ক্রমেই স্ফীত হয়েছে নানা কারণে। শুধুমাত্র যে অস্ত্রগুলো ভাল, তা নয়, বিগত কয়েক দশক ধরে পশ্চিমের দেশগুলি ভারতকে অস্ত্র সরবহার করেনি। আমি মনে করি, আন্তর্জাতিক রাজনীতির ক্ষেত্রে আমরা সব সময়ই তা নিয়ে কাজ করি, যা আমাদের কাছে উপলব্ধ রয়েছে। বর্তমান ও ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি।

    অস্ত্রের জন্য রাশিয়ার ওপর ভারতের নির্ভরতা আমেরিকা-ভারতের বন্ধুত্বের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি রাশিয়া থেকে প্রায় ৩৯ হাজার কোটি টাকার এস ৪০০ মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম কিনছে ভারত। মার্কিন আইন অনুযায়ী, এর জেরে ভারতের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আমেরিকার চোখ রাঙানি উপেক্ষা করেই ভারত রাশিয়া থেকে কিনেছে ওই অস্ত্র।

    আরও পড়ুন : আলোচনার মাধ্যমেই রাশিয়া-ইউক্রেন সমস্যার সমাধান সম্ভব! জানেন রাষ্ট্রসংঘে কী বলল ভারত?

    এদিন ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, নানা কারণে ভারতকে রাশিয়া থেকে অস্ত্র কিনতে হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল রাশিয়ার অস্ত্র ভাণ্ডারের কার্যক্ষমতা। কিন্তু পশ্চিম বিশ্বের দেশগুলি যেভাবে ভারতের বদলে সামরিক শাসনে থাকা অন্য একটি দেশকে অস্ত্র সরবরাহ করছে, তাতে রাশিয়া থেকে ভারতের অস্ত্র আমদানির প্রয়োজনীয়তা আরও বেড়ছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর বদলে গিয়েছে বিশ্ব রাজনীতির চালচিত্র। যুদ্ধের জন্য রাশিয়াকে দায়ী করে রাষ্ট্রসংঘে একাধিক রেজলিউশন পাশ করার চেষ্টা করেছে আমেরিকা। যদিও প্রতিবারই ভোটাভুটিতে বিরত থেকেছে ভারত। প্রত্যাশিতভাবেই ভারতের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Body Toxin: শরীরকে টক্সিন মুক্ত রাখার কিছু সহজ উপায় জেনে নিন

    Body Toxin: শরীরকে টক্সিন মুক্ত রাখার কিছু সহজ উপায় জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়েটিশিয়ানরা সবসময় শরীর ডিটক্স করার কথা বলে থাকেন। তবে কী এই ডিটক্স? অনেকেরই এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই। টক্সিন ( Body Toxin) ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ, যা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। প্রতিদিনই পরিবেশ, খাবার থেকে কিছু বিষাক্ত পদার্থ আমাদের শরীরে পৌঁছয়, আর এগুলোই টক্সিন। সুস্থ থাকার জন্য এইসব টক্সিন শরীর থেকে দূর করা খুবই প্রয়োজন। অর্থাৎ, শরীরকে ডিটক্স (Detox) করা প্রয়োজন। তা না হলে শরীরে ঘটতে পারে রোগ জীবাণুর সংক্রমণ। আর এর ফলে শারীরিক অসুস্থতা বড় আকারে দেখা দিতে পারে। তাই সহজ উপায়ে শরীর থেকে টক্সিন বের করার উপায় জেনে নিন।

    পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া

    জল শরীরের পক্ষে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। জলই শরীরের ভেতরটা ধুয়ে পরিস্কার করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে কিডনির জন্য পরিমিত পরিমাণে জল খাওয়া প্রয়োজন। শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে অর্থাৎ শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে খান জল।

    পুষ্টিকর খাবার খান

    আপনি যাই খান না কেন, তার প্রভাব শরীর, বিশেষ করে লিভারের ওপর পড়ে। তাই ডায়েটে সবসময় পুষ্টিকর খাবারই রাখা উচিত, নয়তো অন্যান্য খাবারের মাধ্যমে শরীরে বিষাক্ত পদার্থ প্রবেশ করে। আর এর ফলে শরীরে রোগ সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পায়।

    আরও পড়ুন: হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণের উপযুক্ত খাদ্য

    ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা

    অতিরিক্ত চর্বি লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। ওজন বৃদ্ধির ফলেও শরীরে নানারকমের ব্যাধি দেখা যায়। ফলে অপুষ্টিকর খাবারের পরিবর্তে পুষ্টিকর খাবার খেয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় ও এর ফলে শরীরে টক্সিনও প্রবেশ করার সম্ভাবনা কম।

    পর্যাপ্ত ঘুম

    বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে কমপক্ষে ৭ ঘন্টা ঘুম স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো। আর ঘুম শরীরকে সু্স্থ রাখতে সাহায্য করে। ঘুমের সঙ্গে পরোক্ষভাবে লিভারের স্বাস্থ্যও জুড়ে রয়েছে। তাই লিভার ভালো থাকলে বোঝা যাবে যে, শরীরও টক্সিন মুক্ত।

    পর্যাপ্ত ব্যায়াম করা

    নিয়মিত ব্যায়াম করাও স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। আর এর ফলেও দেহকে টক্সিন মুক্ত রাখা যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Mominpur: ৪ ঘণ্টা পর মুক্তি পেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি, লালবাজার থেকে সরাসরি গেলেন সিএমআরআই-এ

    Mominpur: ৪ ঘণ্টা পর মুক্তি পেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি, লালবাজার থেকে সরাসরি গেলেন সিএমআরআই-এ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোমিনপুরের উদ্দেশে বেরিয়েছিলেন, কিন্তু চিংড়িঘাটার কাছে আটক করা হয় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar)। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল লালবাজারে। তারপর সন্ধ্যাবেলায় ছাড়া পেলেন তিনি। এরপরেই তিনি সরাসরি চলে যান সিএমআরআই-এ। সংঘর্ষে আহত হয়েছিলেন কয়েকজন। আর তাঁদের দেখতেই পৌঁছে যান সুকান্ত মজুমদার। চিকিৎসাধীন ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলার জন্য লালবাজার থেকে সরাসরি যান হাসপাতালে। অন্যদিকে সুকান্ত মজুমদারের আগেই হাসপাতালে পৌঁছে যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    আরও পড়ুন: মোমিনপুর যাওয়ার পথে চিংড়িঘাটায় গ্রেফতার সুকান্ত মজুমদার, নিয়ে আসা হল লালবাজার

    এদিন সুকান্ত মজুমদার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মোমিনপুরের ঘটনা নিয়ে তোপ দাগেন। এমনকি মমতার পদত্যাগের দাবি তুলে সরব হন তিনি। পাশাপাশি কলকাতা পুলিশকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি তিনি। রাজ্য পুলিশকে ‘অপদার্থ’ বলে আখ্যা দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি প্রশ্ন তোলেন, “এরাজ্যের নাগরিকদের নিরাপত্তা কোথায়?” তিনি রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, গত ২ দিন ধরে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে মাত্র ৩ কিমি দূরে খিদিরপুর সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতি দ্বারা তাণ্ডব চলেছে। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন সাধারণ মানুষ। ফলে এরাজ্যের নাগরিকদের নিরাপত্তা কোথায়? মহিলাদের সুরক্ষা কোথায়? ফলে প্রথম থেকেই রাজ্যের বিরোধী দল মোমিনপুরের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন ও এই পরিস্থিতির জন্য শাসক দলকেই কটাক্ষ করেছেন।

    অন্যদিকে আজ সুকান্ত মজুমদারকে গ্রেফতারির প্রতিবাদে শহরের পাশাপাশি জেলায় জেলায় বিক্ষোভে নামেন বিজেপির কর্মীরা। মুরলীধর সেন লেন, এমজি রোড, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে বিক্ষোভে রাস্তায় নামেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। গ্রেফতারির প্রতিবাদ ও রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা অবনতির অভিযোগে মুরলীধর সেন লেন থেকে বিজেপির মিছিল বের হয়। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ আটকে বিক্ষোভ দেখিয়েছিল বিজেপি নেতা-কর্মীরা। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ছিলেন কাউন্সিলর সজল ঘোষও। এদিকে মোমিনপুরের ঘটনার প্রতিবাদে এদিন রাজভবনে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ অন্যান্যরা। সেখান থেকে ঘটনার প্রতিবাদে সোচ্চার হন তাঁরা। এরপর লালবাজারে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    প্রসঙ্গত, শনিবার থেকে উত্তপ্ত মোমিনপুর। আজ সেখানেই যাচ্ছিলেন সুকান্ত মজুমদার। যাওয়ার পথেই আটক করা হয়েছিল তাঁকে ও লালবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও পরে তাঁকে সন্ধ্যাবেলায় ছেঁড়ে দেওয়া হয়। আবার মোমিনপুরের ঘটনার পর রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার অবনতি হয়েছে, এর ফলে রাজ্যপাল এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।

  • Bomb threat: মস্কো থেকে দিল্লিগামী বিমানে বোমাতঙ্ক! উড়ো খবরে আতঙ্ক ছড়াল বিমানবন্দরে

    Bomb threat: মস্কো থেকে দিল্লিগামী বিমানে বোমাতঙ্ক! উড়ো খবরে আতঙ্ক ছড়াল বিমানবন্দরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল হতে না হতেই বোমাতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লো দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে। সূত্রের খবর, মস্কো থেকে দিল্লিতে (Moscow-Delhi Flight) আসা একটি বিমানে বোমা রাখা হয়েছে বলে ফোন আসে। আর তারপরেই হাই অ্যালার্ট জারি হয় বিমানবন্দরে। ফোনের পাশাপাশি, হুমকি মেলও আসে বলে বিমানবন্দর সূত্রের খবর। সিআইএসএফের কাছে মেল করে ওই বিমানে বোমা রাখার কথা জানান হয়। সেই হুমকি মেল পেতেই গোটা বিমানবন্দরকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়। এয়ারপোর্টে নিরাপত্তারক্ষীরা কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপ তৈরি করে। সঙ্গে সঙ্গে খবর যায় দিল্লি পুলিশে (Delhi Police)। খবর পাঠানো হয় বম্ব স্কোয়াডকেও (Bomb Squad)। 

    আরও পড়ুন: ফের আইনি গেরোয় প্রাথমিকে নিয়োগ, বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা 

    পুলিশি সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোর ৩:১৫ নাগাদ ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসে মস্কো থেকে ফ্লাইট নাম্বার SU232। ৩৮৬ জন যাত্রী এবং ১৬ জন ক্রু মেম্বার নিয়ে ২৯ নং রানওয়েতে বিমানটি অবতরণ করে। প্রত্যেক যাত্রীকে নিরাপদে বিমান থেকে নামানো হয়। তারপর গোটা বিমান জুড়ে চলে তল্লাশি। বিমান পরীক্ষা করে দেখার পরও কিছু পাওয়া যায়নি। তবে বিমানবন্দরে সুরক্ষা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। একইসাথে বম্ব স্কোয়াডকে তৈরি রাখা হয়েছে। পাশাপাশি সকল যাত্রীদের ভালোভাবে পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং বিমানবন্দরের বাইরে ও ভিতরে দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) পক্ষ থেকে চূড়ান্ত সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিতে মমতার নাম ইডির নথিতে, সব জানতেন মুখ্যমন্ত্রী

     দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, যে নম্বর থেকে ফোন করা হয়েছিল এবং কে করেছিল তার সন্ধান চালাচ্ছে পুলিশ। এর আগে সেপ্টেম্বরের ১০ তারিখে একটি লন্ডন থেকে আগত এয়ার ইন্ডিয়ার উড়ানে বোম আছে বলে হুমকি ফোন এসেছিল। সে সময়ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। প্রসঙ্গত, এক সপ্তাহ আগেই ভারতের আকাশসীমায় ইরানের যাত্রীবাহী বিমান ঘিরে বোমাতঙ্ক ছড়িয়েছিল। ইরানের তেহরান থেকে চিনের গুয়াংজু যাওয়ার পথে মাহান এয়ার সংস্থার তরফে দিল্লি বিমানবন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। মাঝ আকাশে বোমার হুমকি থাকায় বিমানটি দিল্লিতে অবিলম্বে অবতরণের জন্য অনুমতি চায় তারা। বিমানটিকে জয়পুর যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় দিল্লি এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের তরফে। তবে শেষমেশ বিমানের পাইলট ভারতের আকাশসীমা ছেড়ে চলে যান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Scam: ভুয়ো নিয়োগের সংখ্যা কত জানতে ফের বৈঠকে বসছে এসএসসি

    SSC Scam: ভুয়ো নিয়োগের সংখ্যা কত জানতে ফের বৈঠকে বসছে এসএসসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ভুয়ো শিক্ষক খুঁজতে বৈঠক ডাকল স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। ১৮ অক্টোবর বিকেল পাঁচটায় ওই বৈঠক হবে। গ্রপ সি, গ্রুপ ডি ও নবম দশমে ভুয়ো শিক্ষকের প্রকৃত শিক্ষকের সংখ্যা কত, তা খুঁজে বের করতেই হবে ত্রিপাক্ষিক বৈঠক। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন এসএসসি, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ও মামলাকারীদের আইনজীবীরা। ভুয়ো নিয়োগের (SSC Scam) সংখ্যা খুঁজে বের করে নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে হাইকোর্টে (High Court)।

    ব্যাপক কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছিল এসএসসির নিয়োগে (SSC Scam)। তার জেরে হয় মামলা। তদন্তে নামে সিবিআই। সিবিআইয়ের রিপোর্টের ভিত্তিতে আদালত জানিয়েছে, নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রচুর সাদা উত্তরপত্র জমা পড়েছিল। কোনও কোনও উত্তরপত্রে মাত্র পাঁচ-ছটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছিল। একই ঘটনা ঘটেছিল গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি নিয়োগ প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রেও। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহের মধ্যে কমিশন এবং পর্ষদকে বৈঠকের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছিলেন, কতজনকে বেআইনিভাবে সুপারিশপত্র দেওয়া হয়েছে এবং কতজন অবৈধভাবে চাকরি পেয়েছেন, সিবিআইয়ের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে কমিশনকে সেই সংখ্যা খুঁজে বের করতে হবে। ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মামলাকারীদের আইনজীবীরাও।

    আরও পড়ুন: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে মাস্টারমাইন্ড পার্থই, কী বলছে সিবিআই চার্জশিট?

    নবম দশমে ঘুরপথে কতজন চাকরি পেয়েছেন, তা খুঁজে বের করতে গত মাসের শেষের দিকে একবার ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে বসেছিলেন কমিশন, পর্ষদ ও মামলাকারীদের আইনজীবীরা। কমিশনের তরফে হাজির ছিলেন চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদারও। ওই বৈঠকে ১৩ হাজার নামের তালিকা দিয়েছিল পর্ষদ। সেই তালিকার ভিত্তিতে রিপোর্ট তৈরি করেছিল কমিশন। ওই রিপোর্টই পেশ করা হয়েছিল হাইকোর্টে। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই বৈঠক ডাকার নির্দেশ দেয় আদালত। আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত ও ফিরদৌস শামিম জানান, তদন্তে স্কুল সার্ভিস কমিশনের দেওয়া ভুয়ো নিয়োগ (SSC Scam) সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি অসঙ্গতি খুঁজে পেয়েছে সিবিআই (CBI)। ভুয়ো নিয়োগের সংখ্যাটা ঠিক কত, তা খুঁজে বের করাই উদ্দেশ্য এই বৈঠকের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Solicitor General: অযোধ্যা মামলার রায়ে উপসনাস্থল আইন কভার করা হয়নি, জানালেন সলিসিটর জেনারেল

    Solicitor General: অযোধ্যা মামলার রায়ে উপসনাস্থল আইন কভার করা হয়নি, জানালেন সলিসিটর জেনারেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালেই মিটে গিয়েছে বহু বিতর্কিত অযোধ্যা মামলা। কিন্তু সেই রায়ে কি ১৯৯১ সালের উপাসনাস্থল আইনে বৈধতা সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাব মিলেছে? প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত এমনই প্রশ্ন রেখেছিলেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতার কাছে। তুষার মেহতা সুপ্রিম কোর্টকে জানাল, উপাসনাস্থল আইনে বৈধতা সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাব কভার করা হয়নি অযোধ্যা মামলার রায়ে। প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিতের সভাপতিত্বে একটি বেঞ্চ ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭-এ প্রচলিত উপসনাস্থল আইন সম্পর্কে তুষার মেহতাকে এই প্রশ্নটি করে।   

    বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভাট এবং অজয় ​​রাস্তোগির সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ তাঁকে প্রশ্ন করে, “অযোধ্যা রায় কি ১৯৯১ সালের উপাসনা আইন কভার করে? আপনার ব্যক্তিগত মতামত কী?” মেহতা জবাব দেন, “না কভার করে না।” 

    আরও পড়ুন: ফের আইনি গেরোয় প্রাথমিকে নিয়োগ, বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা 

    প্রসঙ্গত, উপাসনাস্থল আইনের সাংবিধানিক বৈধতাকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায় সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন। সুপ্রিম কোর্টে মামলাকারী উপাধ্যায়ের যুক্তি, উপাসনাস্থল আইন বৈষম্যমূলক। এর ফলে হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধরা বঞ্চিত হচ্ছেন। আবেদনকারী অশ্বিনী উপাধ্যায়ের পক্ষে সওয়াল করা প্রবীণ আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী বলেছেন অযোধ্যা রায়ে করা মন্তব্যগুলি নিছক ‘নির্দেশ’ এবং এতে আইনের বল নেই। এদিকে আবেদনকারী বিশ্ব ভদ্র পূজারি পুরোহিত মহাসঙ্ঘের পক্ষে উপস্থিত হওয়া অ্যাডভোকেট পিবি সুরেশ, বিপিন নায়ার এবং বিষ্ণু শঙ্কর জৈন বলেছেন, “অযোধ্যা মামলায় সাংবিধানিক বেঞ্চের সামনে ১৯৯১ সালের আইনের বৈধতার বিষয়টি উত্থাপিত হয়নি।”   

    দ্বিবেদী বলেন, “১৯৯১ সালের আইনটি কোনও আলোচনা ছাড়াই পাশ করা হয়েছিল। জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে আদালতের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ।” 

    আদালত মেহতাকে জিজ্ঞাসা করেছিল যে, পিটিশনগুলির প্রতিক্রিয়া জানাতে কেন্দ্র কত সময় নেবে? এ বিষয়ে তিনি বলেন, “বিষয়টির সংবেদনশীলতা বিচার করে সরকারের আরও দু সপ্তাহ সময় লাগবে।” তাঁর আবেদন মঞ্জুর করে বেঞ্চ ১৪ ​​নভেম্বর বিষয়টি বিবেচনার জন্য ধার্য করেছে।  

    এর আগে সুপ্রিম কোর্টের অযোধ্যা রায়ে বলা হয়, “১৯৯১ সালের আইনটি আমাদের ইতিহাস এবং জাতির ভবিষ্যতের কথা বলে। জনসাধারণের উপাসনার স্থানগুলির চরিত্র সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে আইনে। তবে অতীতে কোথায় কী ছিল, তা ভেবে ফের মন্দির বা মসজিদের চরিত্র বদল না করাটা ধর্মনিরপেক্ষতার মূলমন্ত্র। সে কারণে এই আইন তৈরি হয়েছে।” উল্লেখ্য, রামমন্দির-বাবরি মসজিদ নিয়ে আইনি বিবাদের চলাকালীন ১৯৯১ সালে উপাসনাস্থল আইন অনুমোদন করেছিল সংসদ। উপাসনাস্থলের চরিত্র বদলে নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি আইনে এও বলা হয়েছিল, এ নিয়ে কোনও মামলা করা যাবে না। অযোধ্যার বিবাদই একমাত্র ব্যতিক্রম থাকবে এই ক্ষেত্রে।     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

       

  • BCCI President: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন রজার বিনি! জানেন তিনি কে?

    BCCI President: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন রজার বিনি! জানেন তিনি কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের জায়গায় বিসিসিআই সভাপতি হতে চলেছেন ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী দলের অলরাউন্ডার রজার বিনি। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে ভারতের হয়ে ৭২টা ওডিআই, ২৭টা টেস্ট খেলেছেন বিনি। ১৮ অক্টোবর মুম্বইয়ে বিসিসিআই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখনও পর্যন্ত সভাপতি পদে আর কেউ মনোনয়ন জমা দেননি। অতএব বলাই যায়, সৌরভ পরবর্তী জমানায়  বিসিসিআইয়ের সভাপতি নির্বাচিত হতে চলেছেন কর্ণাটক ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বর্তমান সভাপতি ৬৭ বছর বয়সী রজার বিনি।

    আরও পড়ুন: বিসিসিআই সভাপতি থাকছেন না মহারাজ! পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে পারেন রজার বিনি

    ৯ জুলাই ১৯৫৫ তে বেঙ্গালুরুতে জন্মগ্রহণ করেন রজার মাইকেল হামফ্রে বিনি। ছোট থেকেই খেলার প্রতি ছিল তাঁর প্রবল অনুরাগ। স্কুলে থাকাকালীন তিনি ফুটবল ও হকি খেলেন। বর্শা নিক্ষেপ করে রেকর্ডও গড়েন বিনি। তারপর ক্রিকেটের প্রতি প্রেম। রজার বিনি প্রথম অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান হিসেবে ভারতের হয়ে ক্রিকেট খেলার মর্যাদা লাভ করেন। ১৯৭৯ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচে অভিষেক হয় তাঁর। ১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য হিসেবে সর্বোচ্চ ১৮ উইকেট সংগ্রহ করেছিলেন বিনি।

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের আগে বোলিং চিন্তায় ফেলেছে ভারতকে! বুমরাহর পরিবর্ত হিসেবে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারেন সামি

    তবে, সৌরভের বদলে কেন বোর্ড প্রেসিডেন্ট রজার বিনি! ধারে-ভারে, মাঠের গরিমা, মাঠের বাইরের ক্যারিশ্মায় সৌরভের সঙ্গে কোনও তুলনাই চলে না বিনির। তবুও কেন সৌরভের রিপ্লেসেমেন্ট তিনি!বোর্ড সূত্রে খবর, প্রশাসক হিসেবে সৌরভকে নাকি পছন্দ নয় বহু রাজ্যের কর্তাদের। তাই সৌরভকে সরে যেতে হচ্ছে। তবে সৌরভের  জায়াগায় আনা যেতে পারত বোর্ড সচিব জয় শাহকে! তবে, প্রধানমন্ত্রী  নরেন্দ্র মোদি পরিবারতন্ত্রের বিরোধী। স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি সাফ বলেছিলেন, দেশের অনেক সংস্থায় স্বজনপোষণ, পরিবারতন্ত্রের প্রচ্ছন্ন ছায়া রয়েছে। এই পরিবারতন্ত্র আগে নির্মূল করতে হবে। তাই জয় শাহকে সচিব পদ থেকে সভাপতি করা হলে পরিবারতন্ত্রের কথা তুলতেন বিরোধীরা। তাই পছন্দ সদা বিতর্ক থেকে দূরে থাকা বিনিকেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • D Y Chandrachud: বাবার মতো ছেলেও বসতে চলেছে দেশের প্রধান বিচারপতির পদে, চিনে নিন কারা?

    D Y Chandrachud: বাবার মতো ছেলেও বসতে চলেছে দেশের প্রধান বিচারপতির পদে, চিনে নিন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি (Chief Justice of India) হিসাবে ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের (D Y Chandrachud) নাম প্রস্তাব করেছেন বর্তমান সিজেআই উদয় উমেশ ললিত। মঙ্গলবার সকালে শীর্ষ আদালতের বিচারপতিদের বৈঠকে উত্তরসূরির নাম প্রস্তাব করে কেন্দ্রের হাতে চিঠি তুলে দেন তিনি। 

    প্রধান বিচারপতি এন ভি রমণা অবসর নেওয়ার পর চলতি বছরের ২৭ অগাস্ট প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন ইউ ইউ ললিত। চলতি বছরের ৮ নভেম্বর তাঁর অবসর নেওয়ার কথা। তারপর ৯ নভেম্বর প্রধান বিচারপতির পদে বসবেন চন্দ্রচূড়। কার্যকালের মেয়াদ হবে দু বছর। নিয়ম অনুযায়ী, দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিই অবসরগ্রহণের আগে পরবর্তী বিচারপতির নাম প্রস্তাব করে যান। সেই প্রথা মেনেই, ললিতের সুপারিশে দেশের ৫০তম প্রধান বিচারপতি হতে চলেছেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।   

    আরও পড়ুন: অভিযুক্ত কাশির সিরাপের সমস্ত উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছে, জানাল হরিয়ানা সরকার 

    পুরো নাম ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড় (Dhananjaya Yeshwant Chandrachud)৷ তাঁর জন্ম ১৯৫৯ সালের ১১ নভেম্বর ৷ ১৯৯৮ সালে দেশের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল পদে নিযুক্ত বিচারপতি চন্দ্রচূড়। ২০১৩ সালে এলাহাবাদ হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথগ্রহণ করেন। বম্বে হাইকোর্টের দায়িত্বও কিছুদিন পালন করেছেন। ২০১৬ সালে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে নিযুক্ত হন। পারিবারিক সূত্রেই আইনি পেশায় এসেছিলেন বিচারপতি চন্দ্রচূড় ৷   

    বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি জাতীয় আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের (National Legal Services Authority) চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন বিচারপতি চন্দ্রচূড় ৷ দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হলে, এই প্রথম প্রধান বিচারপতির পদে বসার রেকর্ড তৈরি করবে বাবা-ছেলের জুটি ! 
     
    বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের বাবা ওয়াই ভি চন্দ্রচূড়ও দেশের প্রধান বিচারপতি ছিলেন। ১৯৭৮ সালে থেকে ৮৫ সাল পর্যন্ত প্রধান বিচারপতি পদে নিযুক্ত ছিলেন তিনি। ওয়াই ভি চন্দ্রচূড়ই এখন অবধি সব থেকে বেশি সময় পদে থাকা প্রধান বিচারপতি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jasprit Bumrah: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বুমরাহর বিকল্প কে? শামি না সিরাজ দ্বিধাবিভক্ত নির্বাচকরা

    Jasprit Bumrah: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বুমরাহর বিকল্প কে? শামি না সিরাজ দ্বিধাবিভক্ত নির্বাচকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-২০ বিশ্বকাপের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। অস্ট্রেলিয়া পৌঁছে গিয়েছে ভারতীয় দল। প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে পারথে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়াকে ১৩ রানে হারানোয় রোহিত শর্মাদের মনোবল তুঙ্গে। তবে জাতীয় নির্বাচকদের ঘুম উড়ে গিয়েছে যশপ্রীত বুমরাহর পরিবর্ত খুঁজতে গিয়ে। একটা সময় লড়াইয়ে ছিলেন মহম্মদ শামি, দীপক চাহার, মহম্মদ সিরাজ। যদিও চোট পাওয়ায় দীপক চাহারের বিশ্বকাপ খেলার আর কোনও সম্ভাবনা নেই। এখন শামি ও সিরাজের মধ্যে একজনকে বেছে নিতে হবে নির্বাচকদের।

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের আগে বোলিং চিন্তায় ফেলেছে ভারতকে! বুমরাহর পরিবর্ত হিসেবে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারেন সামি

    শামি ও সিরাজের মধ্যে কোনও একজনকে বেছে নেওয়া সহজ কাজ নয়। একদিকে সামির অভিজ্ঞতা। অন্যদিকে সিরাজের তারুণ্য। দু’টোই বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অতীতে শামি অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে দারুণ বল করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা কাজে দিতে পারে টিম ইন্ডিয়ার। আবার সদ্য সমাপ্ত দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধ একদিনের সিরিজে বল হাতে কার্যত আগুন ঝরিয়েছেন সিরাজ। তাঁর গতি অস্ট্রেলিয়ার বাউন্সি উইকেটে দারুণ কার্যকর হতে পারে বলে মত ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের। স্বাভাবিকভাবেই দু’জনের মধ্যে একজনকে বেছে নেওয়া সহজ নয়। তাই বুমরাহর বিকল্প খুঁজতে গিয়ে ঘুম উড়ে গিয়েছে চেতন শর্মাদের।

    আরও পড়ুন: বিসিসিআই সভাপতি থাকছেন না মহারাজ! পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে পারেন রজার বিনি

    পাল্লা কিছুটা হলেও ভারী শামিরই। করোনা মুক্ত হওয়ার পর তিনি কোনও ম্যাচ খেলেননি। তবে ফিট। তাই অস্ট্রলিয়া উড়ে যাচ্ছেন। বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতি ম্যাচে তাঁকে খেলানোর পর নির্বাচকরা হয়তো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। অস্ট্রেলিয়া উড়ে যাচ্ছন সিরাজও। তবে যে রকম ফর্মে তিনি আছেন, তাতে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত দলে তাঁকে না দেখার কোনও কারণ নেই। প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সুনীল গাভাসকরও ব্যাট ধরেছেন সিরাজের হয়ে। তাঁর যুক্তি, ‘শামি অনেকদিন খেলার বাইরে। হঠাৎ করে ওকে বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে নামিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না। তার চাইতে ফর্মে থাকা সিরাজকে খেলানো উচিত। ১৫ জনের দলে এখনও কেউ নির্বাচিত হননি। দেখা যাক নির্বাচকরা কাকে বেছে নেয়।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share