Blog

  • Drishyam 2: দৃশ্যম ২ নিয়ে ফের পর্দায় ফিরছেন অজয় দেবগণ

    Drishyam 2: দৃশ্যম ২ নিয়ে ফের পর্দায় ফিরছেন অজয় দেবগণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেমাপ্রেমীদের জন্য বড়সড় সারপ্রাইজ! ১৮ নভেম্বর মুক্তি পাবে অজয় দেবগণের ‘দৃশ্যম ২’ (Drishyam)। যদিও কয়েক মাস আগেই সিনেমাপ্রেমীরা জেনে গিয়েছিলেন যে ‘দৃশ্যম ২’ নিয়ে ফিরছেন অজয়। সিনেমাটির প্রথম পার্ট ‘দৃশ্যম’ দেখার পর থেকেই অনুরাগীরা সিনেমাটির সিক্যুয়েলের অপেক্ষায় ছিলেন। মঙ্গলবার খোদ অজয় দেবগণ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) শেয়ার করলেন এই ছবির সঙ্গে সম্পর্কিত কয়েকটি ছবি। চিত্রনাট্যে যে বড়সড় প্যাঁচ রয়েছে সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে ছবিগুলি। যা দর্শকের মনে দৃশ্যম ২ এর রহস্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

    আরও পড়ুন: দাদাসাহেব ফালকে সম্মানে ভূষিত হচ্ছেন আশা পারেখ

    প্রথম ছবিতে রয়েছে ‘অশোক’ নামে রেস্তরাঁর (Restaurant) বিল। দ্বিতীয় ছবিতে চিন্ময়ানন্দের সিডি। তারপর কোনও এক সিনেমার (Cinema) টিকিট। শেষ ছবিতে রয়েছে পাঞ্জিম থেকে পান্ডোলেম যাওয়ার টিকিট। এসব কীসের ধাঁধা রেখেন অজয়? তা নিয়ে বিস্তর জল্পনা শুরু হয়েছে অনুগামীদের মধ্যে। ক্যাপশানে অজয় স্বয়ং লিখেছেন, কিছু পুরানো বিল খুঁজে পেলাম।

    [tw]https://www.instagram.com/p/Ci_5DOQpwc2/?utm_source=ig_embed&ig_rid=24812621-6d30-4734-9754-81919117bfdc[/tw]

    ট্যুইটারেও দৃশ্যম ২ এর টিজার পোস্ট করেছেন অজয়। লিখেছেন, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে বিজয় আর তাঁর পরিবারের কাহিনি? আমি কি মনে করাব। তিনি সকলকে প্রেক্ষাগৃহে ১৮ নভেম্বর সিনেমাটি দেখার জন্য অনুরোধ করেছেন।

    [tw]https://www.instagram.com/p/CjC58-puCnV/?utm_source=ig_embed&ig_rid=4b05d07f-c0f8-4d88-91f7-289fdce8ac33[/tw]

    ‘দৃশ্যম’ এ সাড়া ফেলেছিলেন অজয় ও তব্বু এবং শ্রিয়া সরন। ছবির জনপ্রিয়তার কথা মাথায় রেখেই সিক্যুয়েলের কাজ শুরু করেন পরিচালক অভিষেক পাঠক। ২০২১ সালে করোনা অতিমারির সময় মালায়ালাম ভাষায় ‘দৃশ্যম ২’ সিনেমাটি আমাজন প্রাইম (Amazon Prime) ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি (Release) পেয়েছিল। তাই দ্বিতীয়বার দর্শকদের মন জিততে বাড়তি পরিশ্রম করতে হবে অজয়দের। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ২ অক্টোবর থেকে ছবির প্রচার শুরু হবে।

    ‘দৃশ্যম ২’ ছাড়াও অজয়ের একগুচ্ছ ছবি এখন মুক্তির অপেক্ষায়। যার মধ্যে রয়েছে ‘থ্যাঙ্ক গড’, ‘ময়দান’ থেকে শুরু করে নিজের পরিচালিত ছবি ‘ভোলা’ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Porn Sites Ban: ৬৩ পর্নসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র, দেখুন পূর্ণ তালিকা

    Porn Sites Ban: ৬৩ পর্নসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র, দেখুন পূর্ণ তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ৬৩টি পর্নোগ্রাফিক সাইট (Porn Site) নিষিদ্ধ করল কেন্দ্রীয় সরকার। এই মর্মে সাইটগুলির অ্যাক্সেস ব্লক করার নির্দেশিকা জারি করেছে ভারতীয় টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ (Department of Telecommunications বা DoT)। ২০২১ সালের নতুন তথ্য প্রযুক্তি আইন (I-T law) লঙ্ঘনের জন্য এই পর্ন ওয়েবসাইটগুলিকে ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।

    ইন্টারনেট পরিষেবা সরবরাহকারী (Internet service provider) সংস্থাগুলির কাছে ভারত সরকারের টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ইমেল (Email) পাঠানো হয়েছে। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, আদালতের নির্দেশ মেনেই টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ এই ওয়েবসাইটগুলির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। পুনে আদালত ৬৩টি ওয়েবসাইটই বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল।

    আরও পড়ুন:কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের 

    মন্ত্রক জানিয়েছে, এই ওয়েবসাইটগুলি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৩(২)(খ) ডিজিটাল মিডিয়া নৈতিকতা বিধি লঙ্ঘন করেছে। এই ওয়েবসাইটগুলিতে (Website) অশ্লীল কনটেন্ট (Obscene content) রয়েছে। মহিলাদের ভারমূর্তিকে আঘাত করার মতো কনটেন্ট রয়েছে। তাই অবিলম্বে ওয়েবসাইটগুলি ব্লক করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের নিষিদ্ধ ঘোষণার পরেই, পিএফআইকে ‘বেআইনি সংগঠন’ আখ্যা তিন রাজ্যের 

    ২০২১ সালে নয়া বিধি অনুযায়ী কোনও ওয়েবসাইটে নগ্নতা বা যৌনতা সম্পর্কিত (Sex related) কনটেন্ট থাকলে সরকার সেই ওয়েবসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারে। এমনকি ইন্টারনেট সরবরাহকারীদের বাধ্য করতে পারে ওই ওয়েবসাইটের ইউআরএল বন্ধ করাতে। পর্ন সাইটগুলি ব্লক করা হলে তা আর ফোন, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ সহ কোনও গ্যাজেটের আর অ্যাক্সেস করা যাবে না।

    আরও পড়ুন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের আগেই জোড়া বিস্ফোরণে কাঁপল উপত্যকা 

    প্রসঙ্গত ২০১৮ সালে উওরাখণ্ড (Uttarakhand) হাইকোর্টের নির্দেশনায় প্রায় ৮০০টিরও বেশী পর্নোগ্রাফিক সাইট নিষিদ্ধ করেছিল সরকার। এবার নয়া নিষিদ্ধ ৬৩টি ওয়েবসাইটের নামের তালিকা নীচে দেওয়া হল।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
  • Russia: ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    Russia: ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেনের (Ukraine) চার অঞ্চলকে দখল করতে চলেছে রাশিয়া (Russia)। মস্কোর (Moscow) দাবি, ইউক্রেনের ওই চার এলাকায় গণভোট করানো হয়েছে। সেখানকার বাসিন্দারা রাশিয়ায় যাওয়ার পক্ষেই মত দিয়েছেন। তাই ওই চার এলাকাকে নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করতে চলেছে রাশিয়া। শুক্রবার একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ওই চার এলাকাকে নিজেদের দেশের অন্তর্ভুক্ত করবে রাশিয়া। স্বাক্ষরিত হবে চুক্তি। রাশিয়া সরকারের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ বলেন, গ্র্যান্ড ক্রেমলিন প্রাসাদের গ্রেগরিয়ান হলে গ্রিনিচ মিন টাইম ১২টায় গানের অনুষ্ঠান হবে। ওই অনুষ্ঠানেই হবে ভূখণ্ড অন্তর্ভুক্তিকরণ।

    ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে শুরু হয় রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিকেই ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি এলাকা দখল করে পুতিনের দেশ। এর মধ্যে ছিল লুগানস্ক, ডনেৎস্ক, খেরসন এবং জাপোরঝিয়াও। ওই চার অঞ্চলে সেনা মোতায়েন করার পাশাপাশি পুতুল প্রশাসন বসায় রাশিয়া। সম্প্রতি করায় গণভোট। তার পরেই রাশিয়া ঘোষণা করে ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলকে অন্তর্ভুক্ত করার কথা। রাশিয়ার এই ঘোষণায় তীব্র প্রতিক্রিয়া আন্তর্জাতিক মহলে। মস্কোর এই পদক্ষেপকে সমর্থন করে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে পশ্চিমের দেশগুলি। জি-৭-ও জানিয়ে দিয়েছে, ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলকে কখনওই রাশিয়ার অংশ বলে মেনে নেবে না তারা।

    আরও পড়ুন : ‘রাশিয়া – ইউক্রেন যুদ্ধে ভারত শান্তির পক্ষে রয়েছে…’, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ঘোষণা করলেন বিদেশমন্ত্রী

    কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের তরফেও। রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেন অ্যান্টনিও গুতেরেস রাশিয়ার এই পরিকল্পনাকে বিপজ্জনক আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর মতে, এটি শান্তির পরিপন্থী। তিনি বলেন, ইউক্রেনের লুগানস্ক, ডনেৎস্ক, খেরসন ও জাপোরঝিয়া অন্তর্ভুক্তিকরণের সিদ্ধান্তের আইনি কোনও মূল্য নেই। এজন্য রাশিয়াকে অভিযুক্ত করাই যায়। তিনি বলেন, যুদ্ধের আবহে ইউক্রেনের দখলীকৃত যে চার অঞ্চলে গণভোটের কথা বলা হচ্ছে, তাকে মূল্য দিচ্ছি না। তিনি বলেন, এটা ওই চার এলাকার জনগণের ইচ্ছার প্রকৃত প্রতিফলন নয়। প্রসঙ্গত, আট বছর আগে ক্রিমিয়া উপদ্বীপকেও এভাবেই নিজেদের দেশের সঙ্গে যুক্ত করে নিয়েছিল রাশিয়া। তার জেরে এখনও দু দেশের মধ্যে অব্যাহত সংঘাত। এবার মস্কোর নজর ইউক্রেনের দিকে।

    এর শেষ কোথায়? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     

     

     

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, শুভেন্দুর চিঠি নির্মলাকে, আরটিআই পত্রবোমা রাজ্যকেও

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, শুভেন্দুর চিঠি নির্মলাকে, আরটিআই পত্রবোমা রাজ্যকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাপঞ্চমীতে বিস্ফোরক পত্র বোমা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)! শুক্রবার তিনি চিঠি লিখলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণকে (Nirmala Sitaraman)। নন্দীগ্রামের (Nandigram) বিধায়কের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ অর্থ সঠিক খাতে ব্যয় না করে নিজেদের সরকারের প্রকল্পের টাকা হিসেবে বিলি করছে রাজ্য। নির্মলাকে লেখা তিন পাতার ওই চিঠিতে শুভেন্দু জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্য কেন্দ্রীয় বরাদ্দ অর্থ লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রকল্পে বেআইনিভাবে ব্যবহার করছে রাজ্য সরকার। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদনও জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুন : চিকিৎসা ভাতা বন্ধ করে দেওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ শানালেন শুভেন্দু অধিকারী

    নির্মলাকে চিঠি দেওয়ার আগে রাজ্যকে এক দফা তোপ দাগেন শুভেন্দু। বৃহস্পতিবার নিউটাউনে এক দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে গিয়ে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থ রাজ্য সরকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ যে সব প্রকল্প রয়েছে, সেই সব প্রকল্পে ঘুরপথে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থ খরচ করছে। যা সম্পূর্ণ আইন বিরুদ্ধ।

    রাজ্য সরকারকে চাপে ফেলতে তথ্যের অধিকার আইনে রাজ্য সরকারের অর্থ দফতরের অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারি মনোজ পন্থকে নবান্নে চিঠি পাঠিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। পরে দুটি ট্যুইট করেন। আরটিআইয়ে তাঁর আবেদনপত্রের ছবি দেন। ট্যুইট বার্তায় লেখেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারে এখনও এমন কিছু আধিকারিক রয়েছেন, যাঁরা এখনও পদের মর্যাদা রেখে কাজ করেন। তাঁদের থেকে তিনি জানতে পেরেছেন যে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা বেআইনিভাবে ঘুরপথে রাজ্যের প্রকল্পে ব্যবহার করা হচ্ছে। অন্য ট্যুইটটিতে তিনি লেখেন, একটি বেসরকারি ব্যাংকে পাবলিক ফিনান্স ম্যানেজমেন্ট রিলিফ ফান্ডের জন্য রাজ্যের একটি নোডাল অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। ওই ব্যাংকেই আবার রাজ্যের জরুরি ত্রাণ তহবিলের অ্যাকাউন্ট রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Supreme Court: “স্ত্রী-সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেওয়া স্বামীর কর্তব্য…”, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: “স্ত্রী-সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেওয়া স্বামীর কর্তব্য…”, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) থেকে এবারে সরাসরি জানানো হল যে, স্ত্রী-সন্তানের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নিতে হবে স্বামীকে। প্রায়ই এমন ঘটনা দেখা গিয়েছে যে, বিবাহ-বিচ্ছেদের পরে স্বামী, তাঁর স্ত্রী-সন্তানের দায়িত্ব নিতে চান না ও আর এই ঘটনা ঘিরেই একাধিক অভিযোগ দায়ের হয়। এবার একটি মামলার শুনানিতে রায় জানানোর সময় এই ঘোষণা করা হল যে, শারীরিক পরিশ্রম করেও হোক, কিন্তু স্ত্রী-সন্তানের ভরণ-পোষণের সব দায়িত্ব স্বামীকেই নিতে হবে। কারণ এটি তাঁর কর্তব্য ও দায়িত্ব।

    এদিন শীর্ষ আদালত (Supreme Court) থেকে জানানো হয়েছিল যে, যেসব মহিলারা তাঁর স্বামীর বাড়িতে অত্যাচারিত হয়ে বাড়ি ছেড়েছেন, ফলে তাঁদের আর্থিক সাহায্য ও তাঁদের সন্তানের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য যাতে কোনও ব্যবস্থা করা যায়, বিশেষভাবে নারী ও শিশুদের সুরক্ষার জন্যই সিআরপিসি-এর ১২৫ ধারাটি তৈরি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    যাদের মামলা নিয়ে গতকাল রায় দেওয়া হয়েছে, তাঁরা ১৯৯১ সালে ৭ ডিসেম্বর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁদের একটি মেয়ে ও একটি ছেলে আছে। মহিলাটি অভিযোগ করেছিলেন যে, তাঁর ওপরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার পরেই তিনি তাঁর স্বামীর বাড়ি ছেড়ে চলে যান। তিনি আরও অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর বাবার কাছ থেকে ১ কোটি টাকা পণের দাবিও করা হয়েছিল। এমনকি তাঁর চরিত্রের ওপর প্রশ্ন তুলেছিলেন ও তাঁদের ছেলেকেও তাঁর স্বামী নিজের সন্তান বলে মেনে নিতে রাজি হননি। এর পাশাপাশি তাঁর ছেলের ডিএনএ টেস্ট করার কথা বলেছিলেন। অন্যদিকে তাঁর স্বামী এই সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, তাঁর এখন কাজ নেই ও তাই তাঁর স্ত্রী তাঁদের সন্তানকে নিয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছেন।

    এরপর গতকাল বিচারপতি দীনেশ মহেশ্বরী এবং বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চে এই মামলার রায় দেওয়ার সময় এই দায়িত্বহীন স্বামীকে নির্দেশ দেন যে, তাঁদের ছেলের জন্য প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা ও তাঁর পরিবারের জন্য ১০০০০ টাকা দিতে হবে। আরও বলা হয় যে, “স্ত্রী এবং নাবালক সন্তানদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা স্বামীর কর্তব্য। স্বামীকে শারীরিক শ্রম দিয়েও অর্থ উপার্জন করতে হবে, যদি সে সক্ষম হয়, এবং আইনগতভাবে তিনি এই বাধ্যবাধকতাকে এড়াতে পারে না।“

  • Gaming App Scam: গেমিং অ্যাপ প্রতারণা কাণ্ডে ফের টাকার হদিশ! প্রায় ১৩ কোটির ক্রিপটো ফ্রিজ করল ইডি

    Gaming App Scam: গেমিং অ্যাপ প্রতারণা কাণ্ডে ফের টাকার হদিশ! প্রায় ১৩ কোটির ক্রিপটো ফ্রিজ করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিপুল পরিমাণ টাকার সন্ধান! কলকাতা পুলিশের পর এবারে ই-নাগেটস অ্যাপ (E-Nuggets App) প্রতারণায় অভিযুক্ত আমির খানের আরও বিনিয়োগের খোঁজ পেল ইডি (ED)। এবারে গতকাল আমিরের ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং বিটকয়েন হিসেবে ব্যবহৃত ১২ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।

    উল্লেখ্য, মঙ্গলবারই এই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে তদন্তে নেমে ১৪ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছিল কলকাতা পুলিশ। আর এই টাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করা হয়েছিল বলে পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়। ইডির গোয়েন্দারা বুধবার কলকাতায় ৩ জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে মোট ১২.৮৩ কোটি টাকা মূল্যের ক্রিপটোকারেন্সি বাজেয়াপ্ত করেছে।

    আরও পড়ুন: খাটের তলায় মিলেছিল ১৭ কোটি, গাজিয়াবাদ থেকে ধৃত গার্ডেনরিচের আমির

    বুধবার দুপুর ১.৩০ মিনিট নাগাদ বিকে পাল অ্যাভিনিউয়ের জগদ্ধাত্রী ভিলায় যান ইডির ৭ আধিকারিক। তার মধ্যে ব্যাংকের আধিকারিকরাও ছিলেন। এরপর ১২ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা মূল্যের ক্রিপটোকারেন্সি বাজেয়াপ্ত করল ইডি। এই ই-নাগেটস(E-Nuggets)  নামক একটি মোবাইল গেমিং অ্যাপ দিয়ে লোক ঠকানোর কারবারে কোটি কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে ইডি (Enforcement Directorate)। ফলে শুধু  নগদ টাকা উদ্ধারই নয়, এই প্রতারণার সম্পত্তি আরও কোথায় কোথায় রয়েছে, তা খুঁজে বের করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন ইডির গোয়েন্দারা।

    প্রসঙ্গত, ১০ সেপ্টেম্বর, কলকাতার গার্ডেনরিচে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন ইডির গোয়েন্দারা। সেই বাড়িতে খাটের তলা থেকে নোটের গাদা উদ্ধার করেছিলেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। সেদিন মোট ১৭ কোটি ৩২ লক্ষ নগদ টাকা উদ্ধার করেছিলেন গোয়েন্দারা। ফলে এবারে উদ্ধার হওয়া টাকা ব্যবসায়ীর ছেলে আমির খানের প্রতারণা চক্রের সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে ধারণা করেছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সব মিলিয়ে তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪৪ কোটিরও বেশি টাকা। তবে গোয়েন্দারা অনুমান করেছেন যে, এই প্রতারণা চক্রে আরও অনেক টাকা উদ্ধার করা যেতে পারে। ফলে এই প্রতারণার বিপুল টাকা আর কোথায় কোথায় রাখা আছে, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। উল্লেখ্য, এই চক্রে অভিযুক্ত আমির খান উত্তরপ্রদেশ থেকে ধরা পড়েছেন। শুক্রবার রাতে গাজিয়াবাদ থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

  • Sukanta Majumdar: এফআইআর নিচ্ছে না পুলিশ! অভিষেকের ‘গুলি’ মন্তব্যের বিরুদ্ধে আদালতে সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: এফআইআর নিচ্ছে না পুলিশ! অভিষেকের ‘গুলি’ মন্তব্যের বিরুদ্ধে আদালতে সুকান্ত

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) নবান্ন অভিযানে পুলিশের ধৈর্যের প্রশংসা করে গুলি চালানো নিয়ে একটি মন্তব্য করেছিলেন তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তা নিয়ে অভিযোগ জানাতে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। অভিযোগ, অভিষেকের বিরুদ্ধে মামলা নিতে চায়নি পুলিশ। অগত্যা ব্যাংকশাল কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সুকান্ত।

    বিজেপির নবান্ন অভিযানের দিন ব্যাপক অশান্তি হয়। জখম হন এক পুলিশ কর্তাও। তাঁকে দেখতে গিয়ে অভিষেক বলেন, ওনাকে বলেছি, আপনাকে স্যালুট জানাই। আপনার জায়গায় যদি আমি থাকতাম, তাহলে মাথায় গুলি করতাম। তৃণমূল নেতার এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে গিয়েছিলেন সুকান্ত। পুলিশ অভিযোগ না নেওয়ায় আদালতের শরণ নেন তিনি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ দায়ের করতে গেলে তা নেওয়া হয়নি। তাই আদালতের দ্বারস্থ হলাম।

    আরও পড়ুন : বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    আইনজীবী লোকনাথ চট্টোপাধ্যায় জানান, এদিন ব্যাংকশাল কোর্টে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের ওই ‘গুলি’ মন্তব্য নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতির দুই আইনজীবী কল্লোল মণ্ডল ও অজিত মিশ্র আদালতকে বলেন, রাজ্যের শাসক দলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিজেপির কর্মসূচি ছিল। সেই কর্মসূচিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের নামে কর্মীদের ওপর অত্যাচার করে পুলিশ। লাঠি, কাঁদানে গ্যাস, বোম সহ নানা ধরনের পদক্ষেপ করা হয়। এর ফলে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে আবার বিজেপি কর্মীদেরই মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়। এর পর অভিষেক ওই মন্তব্য করেন। এই দুই আইনজীবী বলেন, এটি এক ধরনের অপরাধমূলক মন্তব্য। এ নিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতে গেলে নেওয়া হয়নি। তাঁদের প্রশ্ন, তাহলে মানুষ কোথায় অভিযোগ জানাতে যাবেন? শুনানি পর্ব চলাকালীন সরকারি আইনজীবীরা আদালতে হইচই করেন বলে অভিযোগ সুকান্তর। তিনি বলেন, তবে বিচার ব্যবস্থার ওপর আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sunil Chhetri: সুনীল ছেত্রীকে নিয়ে তথ্যচিত্র ফিফার, ভারত অধিনায়ককে শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Sunil Chhetri: সুনীল ছেত্রীকে নিয়ে তথ্যচিত্র ফিফার, ভারত অধিনায়ককে শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ফুটবল দলের (Indian Football captain) অধিনায়ক সুনীল ছেত্রীর (Sunil Chetri) মুকুটে যোগ হল আরও একটি পালক। তাঁকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করল ফিফা (FIFA)। যা নিঃসন্দেহে বিরাট এক সম্মান। ফিফার তথ্যচিত্রে জায়গা করে নেওয়ার জন্য সুনীলকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    দীর্ঘ ফুটবল জীবনে বহু সাফল্য অর্জন করেছেন সুনীল ছেত্রী। পেয়েছেন বহু সম্নান ও পুরস্কারও। আন্তর্জাতিক আঙিনায় একের পর এক রেকর্ড যোগ হয়েছে তাঁর নামের পাশে। কিন্তু তা যেন বিশ্ববাসীর কাছে অজানাই থেকে গিয়েছে। আসলে ভারতীয় ফুটবল নিয়ে কখনওই তেমন আগ্রহ ছিল না বিশ্বফুটবলের প্রথম সারির দেশগুলির। ফলে সুনীলকেও অনেকেই চেনে না। তাই এগিয়ে এল ফিফা। সুনীলকে নিয়ে তৈরি হয়েছে তিন পর্বের তথ্যচিত্র। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ক্যাপ্টেন ফ্যানটাস্টিক’। সোশ্যাল মিডিয়ায় সুনীলের তথ্যচিত্র প্রকাশের খবর জানানোর সময় ফিফা লিখেছে, ‘সবাই রোনাল্ডো, মেসির ব্যাপারে অনেক কিছু জানেন। পুরুষদের আন্তর্জাতিক ফুটবলে তৃতীয় সর্বাধিক গোলদাতার কাহিনী জানতে পারবেন। সুনীল ছেত্রী, ক্যাপ্টেন ফ্যানটাস্টিক এখন দেখতে পাবেন ফিফা প্লাসে।

    আন্তর্জাতিক ফুটবলে সুনীল গোল করেছেন ৮৪টি। রয়েছেন তৃতীয় স্থানে। আর তাঁর সামনে শুধু রোনাল্ডো (১১৭) ও মেসি (৯০)। সুনীলকে ফিফার এই সম্মান ভারতীয় ফুটবলকে দারুণভাবে গর্বিত করেছে। শুভেচ্ছা বন্যায় ভেসে বেড়াচ্ছেন ভারত অধিনায়ক। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে টুইট করেছেন, ‘অনবদ্য সুনীল ছেত্রী। তোমার এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আরও জনপ্রিয় করতে সাহায্য করবে।’

  • Belur Math Durga Puja: মহাষষ্ঠী থেকে শুরু হয়ে গেল দুর্গাপুজো, ভোর থেকেই ভক্তদের ভিড় বেলুড় মঠে

    Belur Math Durga Puja: মহাষষ্ঠী থেকে শুরু হয়ে গেল দুর্গাপুজো, ভোর থেকেই ভক্তদের ভিড় বেলুড় মঠে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মহাষষ্ঠী (Mahashasthi)। শারোৎসবে মেতে উঠেছে পুরো বিশ্ববাসী, বিশেষ করে বাংলার মানুষ। আর এরই মধ্যে বেলুড় মঠেও শুরু হয়ে গেল দুর্গা পুজো (Belur Math Durga Puja)। মহাষষ্ঠীর পুণ্য লগ্নে ভোরবেলায় মণ্ডপে শুরু হয় নারায়ণ পুজো এবং ষষ্ঠীর কল্পারম্ভ। ভোরবেলায় গঙ্গাজলে দেবীর ঘট ধুয়ে তা স্থাপন করা হয়। দেবীর বোধন আমন্ত্রণ ও অধিবাস অনুষ্ঠান হবে সন্ধ্যাবেলায়। সকাল ৭টা থেকে ১০টা এবং সন্ধ্যায় ৬টা ২০ মিনিটে মহাষষ্ঠীর পুজো।

    বিগত দুবছর তেমন জাঁকজমকভাবে পুজো করা হয়নি। দর্শনার্থীদের প্রবেশেও বাধা ছিল বেলুড় মঠে (Belur Math)। তবে এবার আর প্রবেশে নিষেধ না থাকায় ফের আগের ছন্দে ফিরে এসেছে বাংলার মানুষ। ফলে এবছরের পুজোর উন্মাদনাই এক অন্য পর্যায়ে। তাই আজ সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অগণতি দর্শনার্থী আসতে শুরু করেছে। আর এর ফলেই মানুষের ভিড় উপচে পড়েছে বেলুড় মঠে।

    আরও পড়ুন: ষষ্ঠী থেকে দশমী, কী কী রীতি পালিত হয় দুর্গা পুজোয়? রইল পুরো তালিকা

    বেলুড় মঠে রীতিমতো জন্মাষ্টমী থেকেই পুজো শুরু হয়ে যায়। কারণ প্রথা মেনে প্রতি বছর জন্মাষ্টমীর তিথিতে কাঠামো পুজো হয় বেলুড় মঠে। প্রতিবছর দুর্গাপুজোয় প্রতিমা বিসর্জনের পর কাঠামো তুলে রাখা হয় এবং পরের বছর পুজো শুরুর আগে সেই কাঠামোই পুজো করা হয়। আর ওই দিন থেকেই মঠে দুর্গোৎসবের সূচনা হয়ে যায়। আর সেই সময় থেকেই মঠ প্রাঙ্গণে দুর্গাপুজোর মণ্ডপ তৈরির কাজও শুরু হয়ে যায়। ফলে এবারও তেমনটাই হয়েছিল।

    তবে এবারে করোনার (Corona) জন্য অত বিধি-নিষেধ না থাকলেও বাংলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কিন্তু কম নয়। আবার এর পাশাপাশি রয়েছে ডেঙ্গিরও (Dengue) আতঙ্ক। ফলে বেলা যত বাড়বে, দর্শনার্থীদের ভিড়ও তত বাড়বে। আগের দুবছর করোনার প্রকোপের জন্য দুর্গাপুজোর সময় মঠে দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ ছিল। তবে এবার পুজোয় দর্শকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে বেলুড় মঠ। তাই ভিড় বাড়লে করোনা আক্রান্তের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞমহল। তাই উৎসবে মেতে ওঠার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কোভিড বিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে চিকিৎসকমহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jasprit Bumrah: বুমরাহকে নিয়ে আশার আলো দেখালেন বোর্ড সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়

    Jasprit Bumrah: বুমরাহকে নিয়ে আশার আলো দেখালেন বোর্ড সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সত্যি কি চোট পেয়ে টি-২০ বিশ্বকাপ (T-20 World Cup) থেকে ছিটকে গিয়েছেন যশপ্রীত বুমরাহ (Jasprit Bumrah), নাকি তিনি সুস্থ হয়ে আইসিসি’র (ICC) মেগা ইভেন্টে মাঠে নামবেন? এই প্রশ্নটাই এখন উঁকি দিচ্ছে ভারতীয় সমর্থকদের মনে। কারণ, কয়েকদিন আগে বিসিসিআইয়ের (BCCI) এক কর্তা দাবি করেছিলেন, পিঠের পুরনো চোট মাথা চাড়া দেওয়ায় ছ’মাস মাঠের বাইরে থাকতে হবে বুমরাহকে। যার অর্থ আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপে তাঁর খেলার কোনও সম্ভাবনা নেই। কিন্তু কয়েক ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় মুখ খুললেন বুমরাহকে নিয়ে। তিনি বলেছেন, ‘বুমরাহ এখনও টি-২০ বিশ্বকাপ স্কোয়াডে রয়েছে। এখনও ছিটকে যায়নি। পিঠের চোট ওকে ভোগাচ্ছে। দলের চিকিৎসকরা নজর রেখেছে বুমরাহর উপর। বিশ্বকাপ শুরু হতে এখনও কিছুটা সময় বাকি। তাই আমরা এখনই ওকে নিয়ে হাল ছাড়ছি না।’

    আরও পড়ুন: টি২০ বিশ্বকাপ খেলছেন না বুমরাহ, ‘খলনায়ক’ স্ট্রেস ফ্র্যাকচার

    বুমরাহর চোট নতুন নয়। গত চার বছর ধরে এই সমস্যায় ভুগছেন তিনি। দীর্ঘদিন দলের বাইরেও তাঁকে থাকতে হয়। সম্প্রতি ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধ টি-২০ সিরিজের শেষ দু’টি ম্যাচ খেলেছিলেন তিনি। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম একদিনের ম্যাচের আগে আচমকা তাঁর চোট-সমস্যা সামনে আসে। পরে জানা যায়, শুধু দক্ষিণ আফ্রিকা সিরজ নয়, বুমরাহকে নাকি টি-২০ বিশ্বকাপেও পাবে না ভারতীয় দল। আর সেই বক্তব্য এক বিসিসিআই কর্তার হওয়ায় শোরগোল পড়ে যায়। কারণ, অস্ট্রলিয়ার মাটিতে টি-২০ বিশ্বকাপে ভারতীয় পেস আক্রমণের রিমোট থাকার কথা বুমরাহর হাতেই। কিন্তু তিনি না খেলতে পারলে সেই দায়িত্ব কে সামলাবেন?

    আরও পড়ুন: ১৪ বছর পর ভারত বনাম পাকিস্তান টেস্ট সিরিজ! ইসিবি-র প্রস্তাবে কী জানাল বিসিসিআই?

    একেবারেই ফর্মে নেই ভুবনেশ্বর কুমার, আর এক সিনিয়র পেসার মহম্মদ সামিকে নিয়েও টিম ম্যানেজমেন্ট দোটানায়। সেখানে অর্শদীপ সিং, হার্শল প্যাটেল, দীপক চাহারদের মতো অনভিজ্ঞ পেসারদের কাঁধে চড়ে বিশ্বকাপ বৈতরণী পার করা সহজ হবে না ভারতের। এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। তবে সৌরভের বক্তব্যে ভারতীয় সমর্থকরা আঁধারে আলো খোঁজার চেষ্টা করছেন। বিসিসিআই সভাপতি বলেছেন, ‘শেষ পর্যন্ত বুমরাহ অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবে কিনা সেটা হয়তো তিন-চার দিনেই স্পষ্ট হয়ে যাবে। আশা করছি সব ঠিক হয়ে যাবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share