Blog

  • Suvendu Adhikari: ‘‘রাজ্যটাকে উত্তর কোরিয়া বানিয়ে দিয়েছেন ‘লেডি কিম’…’’, মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘রাজ্যটাকে উত্তর কোরিয়া বানিয়ে দিয়েছেন ‘লেডি কিম’…’’, মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবান্ন অভিযান (Nabanna Abhiyan) থেকেই পরের নির্বাচনের দামামা বাজিয়ে দিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu)। এদিন লালবাজার (Lalbazar) থেকে ফেসবুক লাইভের (Suvendu Facebook Live) মাধ্যমে মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘লেডি কিম’ উল্লেখ করে তীব্র আক্রমণ শানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। একইসঙ্গে জানিয়ে রাখলেন, ক্ষমতায় এলে ভাইপো সহ-আইপিএসদের ভিতরে ঢোকানো হবে।

    রাজ্যে ক্রমবৃদ্ধিমান দুর্নীতির (West Bengal Corruption) বিরুদ্ধে প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছিল বিজেপি (BJP)। ডাক দেওয়া হয়েছিল নবান্ন অভিযানের (Nabanna Abhijan)। সেখানই, আলিপুর পিটিএসে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর অ্যাপ্রোচ ওয়ের কাছে আটক করা হয় শুভেন্দু অধিকারীকে। একইসঙ্গে আটক করা হয় লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee) ও রাহুল সিনহাকে। তাঁদের সকলকে নিয়ে আসা হয় লালবাজারে। সেখান থেকে ফেসবুক লাইভ করেন বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুন: আলিপুরে শুভেন্দুকে প্রিজন ভ্যানে তুলল পুলিশ, আটক লকেট-রাহুলও

    নন্দীগ্রামের (Nandigram) বিধায়ক বলেন, ‘‘আজকে আমার দায়িত্ব ছিল আমাদের যে মিছিল সাঁতরাগাছি থেকে বের হবে, তার নেতৃত্ব দেওয়া। জগিং করার পোশাক পরে কিছু মহিলা পুলিশ কর্মী ছিলেন ওখানে। পোশাক নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। সাধারণ ভাবে আমরা যাদের গুন্ডা বলি। লিঙ্গ পরিবর্তন করলে হয় গুন্ডি। তারা রাহুল সিনহাকে চোখে, হাতে আঁচড়ে দিয়েছে। বাড়িতে স্বামী-স্ত্রী বা শ্বশুর-বউমা ঝগড়া হলে যেমন হয় তেমন ভাবে আঁচড়ে দিয়েছে।’’

    শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমাদের রাজ্যে এক দশকের বেশী সময় ধরে যে দুর্নীতি হচ্ছে, সেই দুর্নীতির যিনি কিংপিন তাঁকে আজ আমি নতুন নাম দিয়েছি লেডি কিম। পার্টির ক্যাডাররা ঘরে ঢুকে গেছে। পুলিশগুলোকে বাধ্য করা হয়েছে রাস্তায় নামতে। আর জ্ঞানবন্ত সিংয়ের (Gyanwant Singh) মতো কিছু বাছাই করা আইপিএস অফিসারদের ব্যবহার করা হয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: দুর্নীতি নয়, বিজেপির নবান্ন অভিযান আটকাতেই সক্রিয় মমতার পুলিশ! কীসের ভয়?

    শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি, ক্ষমতায় এলে আজকে যে আইপিএস-রা শাসকের দলদাসের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে, তাঁদের ভেতরে ঢোকানো হবে। তিনি বলেন, ‘‘কোনও প্ররোচনায় পা দেবে না। দীর্ঘমেয়াদি লড়াই হবে। ডিসেম্বরের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার চালাতে পারবে না। এই আইপিএসগুলোকে ভেতরে ঢোকাবো। ভাইপোতো যাবেই। একদম প্ররোচনায় পা দেবেন না। আইনি লড়াই করবই। কোন কর্মী যেন লস না হয়।

    এদিন আটক হওয়ার আগে, শুভেন্দু বলেছিলেন, রাজ্যবাসীর সমর্থন হারিয়ে এখন উত্তর কোরিয়ার মতো পশ্চিমবঙ্গে স্বৈরতন্ত্র স্থাপন করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানিয়ে রাখেন, সোমবার থেকে পুলিশ যেভাবে বিজেপি নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার করেছে, তার ফল ভুগতে হবে। তিনি জানিয়ে রাখেন, ‘‘বিজেপি আসছে…।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rishi Agarwal: ব্যাংক জালিয়াতিকাণ্ডে সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার এবিজি শিপইয়ার্ডের কর্ণধার ঋষি আগরওয়াল

    Rishi Agarwal: ব্যাংক জালিয়াতিকাণ্ডে সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার এবিজি শিপইয়ার্ডের কর্ণধার ঋষি আগরওয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের সব থেকে বড় ব্যাংকঋণ জালিয়াতি-কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত এবিজি শিপইয়ার্ডের (ABG Shipyard) প্রাক্তন প্রধান ঋষি আগরওয়ালকে (Rishi Agarwal) গ্রেফতার করল সিবিআই (CBI)। ঋষিসহ একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মোট ২২,৮৪২ কোটি টাকার আর্থিক জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। বুধবার তাঁকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।  

    আগেই ঋষির বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিস জারি করেছিল সিবিআই। গোয়েন্দাদের অভিযোগ, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI), আইসিআইসিআইসহ অন্তত ২৮টি ব্যাংকের সঙ্গে ঋণখেলাপি করেছে গুজরাটের জাহাজ নির্মাণকারী এবং মেরামতি সংস্থা এবিজি।

    সংস্থার প্রাক্তন চেয়ারম্যান এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর ঋষি, ডিরেক্টর শান্থনম মুথুস্বামী এবং অশ্বিনী কুমার-সহ অন্য অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, জালিয়াতি, বিশ্বাসভঙ্গের ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এক অডিট সংস্থার করা ফরেন্সিক অডিটে দেখা যায় যে, ২০১২ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে অভিযুক্তেরা একে অপরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে অর্থ তছরুপ করেছেন। অভিযোগ, ওই বিপুল অঙ্কের ঋণের প্রায় ২৩ হাজার কোটি টাকা অন্তত ৯৮টি সংস্থায় সরিয়েছে এবিজি।  

    আরও পড়ুন: বোলপুরে শিশুহত্যার ঘটনায় সিবিআই তদন্ত দাবি শুভেন্দুর, বিধানসভায় ওয়াকআউট বিজেপির

    কীভাবে এই জালিয়াতি করল এবিজি? 

    ১৯৮৫ সালে ঋষি আগরওয়ালের হাতে তৈরি হয় সংস্থাটি। জাহাজ নির্মাণ এবং মেরামতি সংস্থার অফিস তৈরি হয় গুজরাটের সুরাট এবং দাহেশে। আইসিআইসিআই-সহ মোট ২৮টি ব্যাংক এই সংস্থার জন্যে ঋণ দেয়। ২০০৯ সালে বিশ্ব মন্দা থাকা সত্ত্বেও ২০০৫-২০১০ সাল অবধি ব্যাংক থেকে একাধিকবার ঋণ পেয়েছে এই সংস্থা। ২০১৪ সালে এবিজিকে ঋণ দেয় এসবিআই। কিন্তু ঋণ এবং তার সুদ শোধে ব্যর্থ হয় এবিজি। এর পর থেকে বার বার ঋণখেলাপি করে এবিজি। ২০১৭ সালে এবিজিকে দেউলিয়া ঘোষণা করে। সংস্থা থেকে ২৭,৪০০ কোটি টাকা পাওনা দাবি করে আইসিআইসিআইসহ অন্যান্য ব্যাংকগুলি। ২০১৯ সালে আর্থিক তছরুপ দুর্নীতি চিহ্নিত করে এসবিআই। ওই বছরই একটি মামলা দায়ের করে এসবিআই। ২০২২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি মামলার  তদন্তের দায়িত্ব পায় সিবিআই। সিবিআই জানায়, ২২,৮৪২ কোটি টাকার মধ্যে, আইসিআইসিআই- এর পাওনা ৭,০৮৯ কোটি টাকা, এসবিআই- এর ২,৯২৫ কোটি টাকা, আইডিবিআই- এর পাওনা ৩,৬৩৯ কোটি টাকা, ব্যাংক অফ বারোদার ১,৬১৪ কোটি টাকা, পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের ১,২৪৪ কোটি টাকা, এক্সিম ব্যাংকের ১,৩২৭ কোটি টাকা, ইন্ডিয়ান ওভারসিস ব্যাংকের ১,২৪৪ কোটি টাকা, ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার ৭১৯ কোটি টাকা।  

    আরও পড়ুন: পিএফআই-এর বিরুদ্ধে বাংলা সহ ১০ রাজ্যে ইডি-এনআইএ যৌথ হানা, গ্রেফতার ১০০

    উল্লেখ্য, হলদিয়া বন্দরে হ্যান্ডলিংয়ের কাজের জন্য এবিজি শিপইয়ার্ড বরাত পেয়েছিল। তার পর ২০১২ সালে হঠাৎই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে কাজ বন্ধ করে তারা। শুধু তাই নয়, তাদের অভিযোগ ছিল হলদিয়ায় আইন শৃঙ্খলার সমস্যা রয়েছে ও তারা নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন। এ কথা বলে হলদিয়া থেকে কাজ গোটোনোর কথা ঘোষণা করেছিল এবিজি। তা নিয়ে বাংলায় তীব্র রাজনৈতিক জলঘোলা হয়।      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Partha Manik Connection: ‘মানিক ইজ টেকিং মানি…’, অভিযোগ পেয়েও চেপে গিয়েছিলেন পার্থ! দাবি ইডির

    Partha Manik Connection: ‘মানিক ইজ টেকিং মানি…’, অভিযোগ পেয়েও চেপে গিয়েছিলেন পার্থ! দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে (SSC Recruitment Scam) আরও জড়িয়ে গেলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) এবং পলাশিপাড়ার বিধায়ক তথা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। পার্থ এবং মানিকের মেসেজ চালাচালির হদিশ পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি (ED)। তার পরেই ঝুলি থেকে বেরিয়ে এসেছে বেড়াল!

    পার্থের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। সেখানেই উল্লেখ করা হয়েছে কয়েকটি মেসেজের। তার একটি হল, এক ব্যক্তি পার্থকে লিখেছেন, দাদা মানিক ভট্টাচার্য ইজ টেকিং মানি যা তা ভাবে। কোভিডের সময় প্রাইভেট কলেজগুলো থেকে ছাত্র পিছু ও ৫০০ টাকা করে নিয়েছে। ছাত্ররা দিতে না পারলে কলেজকে ধমকি দিয়েছে, তাদের হয়রান করছে। নদিয়ায় টেটের ইন্টারভিউ শেষ হয়েছে। কিন্তু ও চেয়ারম্যানকে বলেছে, ফাঁকা সাইন করা ডকুমেন্ট মাস্টার শিট জমা দিতে। ইন্টারভিউয়ের কোনও নম্বর লিখতে বারণ করছে। আবার ও টাকা নিয়ে করবে। আবার কেস হবে। আবার পার্টি খাস্তা হবে। প্লিজ এটা দেখুন। লাভ। ইডির দাবি, পরে এই মেসেজটি পার্থ রি-ফরোয়ার্ড করেন।

    আরও পড়ুন : পার্থ-অর্পিতার ১০৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! এসএসসি মামলায় চার্জশিট পেশ ইডি-র

    শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্তে নেমে ২৩ জুলাই পার্থকে গ্রেফতার করে ইডি। মানিককে গ্রেফতার করা না হলেও, তাঁকে ইতিমধ্যেই জেরা করেছেন তদন্তকারীরা। তার পরেই উঠে আসছে পার্থ-মানিক মেসেজ চালাচালির কথা। আদালতে পেশ করা চার্জশিটে এরকম কয়েকটি মেসেজের উল্লেখ করেছে ইডি। চার্জশিটে ইডির তদন্তকারীরা বলেছেন, ২০২০ সালের ১২ ডিসেম্বর পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে একটি মেসেজ পাঠান মানিক। পলাশিপাড়ার বিধায়ক লেখেন, দশ মিনিট দিস, কাল বাড়ি যাব। মেসেজ পেয়ে পার্থ লেখেন ওকে। ২০২১ সালের ১০ জানুয়ারি পার্থকে অন্য একটি মেসেজে মানিক লেখেন, ইন্টারভিড স্টার্টেড অল ওভার দ্য স্টেট। পার্থ লেখেন টিকেএস। তদন্তকারীদের দাবি, টিকেএস লিখে মানিককে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন পার্থ।

    জনৈক ব্যক্তি মানিক সম্পর্কে পার্থকে সতর্ক করে দিলেও রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী কোনও ব্যবস্থা নেননি বলে অভিযোগ। উল্টে তিনি মেসেজটি ফরওয়ার্ড করে দেন বলে ইডির দাবি। এদিকে, নিয়ম অনুযায়ী, গ্রেফতারির ৬০ দিনের মধ্যে জমা দিতে হয় চার্জশিট। এক্ষেত্রে গ্রেফতারির ৫৮ দিনের মাথায় পার্থ ও তাঁর ঘনিষ্ট অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিল ইডি। ব্যাংকশাল কোর্টে বিশেষ সিবিআই আদালতে এই চার্জশিট জমা দিয়েছে ইডি। তার পরেই প্রকাশ্যে এসেছে মেসেজের খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • EPFO: ইপিএফও-তে নতুন সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০.৫৮ লক্ষ! কীসের ইঙ্গিত, বাড়ছে চাকরির সম্ভাবনা?

    EPFO: ইপিএফও-তে নতুন সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০.৫৮ লক্ষ! কীসের ইঙ্গিত, বাড়ছে চাকরির সম্ভাবনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা কালে (Covid-19) অনেকেই চাকরি হারিয়েছিলেন। তবে ছবিটা ধীরে ধীরে বদলাচ্ছে। তার বড় ইঙ্গিত মিলল কেন্দ্রীয় শ্রম দফতরের একটি রিপোর্টে। যেখানে বলা হয়েছে, চলতি বছরের জুলাই মাসে প্রায় ১৮.২৩ লক্ষ সদস্য যুক্ত হয়েছে ইপিএফও’তে (EPFO)।  পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর এই মাসে ইপিএফও’তে যুক্ত হওয়া সদস্য সংখ্যার চেয়ে এবার সদস্য সংখ্যা প্রায় ২৪.৪৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, এর মধ্যে নতুন সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০.৫৮ লক্ষ। পে রোল ডাটা থেকে আরও একটা তথ্য সামনে এসেছে যে, এই নতুন সদস্যের মধ্যে আবার অধিকাংশের বয়স ১৮-২৫ বছরের মধ্যে। অর্থাৎ চাকরির বাজার আবার উর্দ্ধমুখী হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভর ভারতে আস্থা! আধুনিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনার জন্য দেশীয় সংস্থাগুলির কাছে দরপত্র চাইল সেনা

    এবছর জুলাইয়ে ইপিএফও’তে যুক্ত হওয়া নতুন প্রায় সাড়ে দশ লক্ষ্য সদস্যর মধ্যে মহিলা চার লক্ষের বেশি। জুলাইয়ে নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে মহিলাদের সংখ্যা প্রায় ৩৪.৮৪শতাংশ, যা গত বছরের একই মাসের হিসেবের তুলনায় অনেকটা বেশি। শুধু তাই নয়, সারা বছরে মাসের নিরিখে যুক্ত হওয়া সদস্য সংখ্যার বিচারের জুলাই মাসেই সবচেয়ে বেশি মহিলা নতুন কর্মজীবন শুরু করেছেন বলে তথ্যে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: সাইরাস-কাণ্ডের জের! বাধ্যতামূলক হতে চলেছে গাড়ির পিছনের সিটবেল্ট অ্যালার্মও?

    রাজ্য ওয়াড়ি হিসেবে দেখা গিয়েছে কর্নাটকের পাশাপাশি, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, দিল্লি থেকেই বেশি সদস্য ইপিএফও’তে নতুন করে যোগ দিয়েছেন। এই রাজ্যগুলি থেকে ইপিএফও-তে প্রায়  ১২.৪৬ লক্ষ নতুন সদস্য যোগ দিয়েছেন। পরিসংখ্যানে আরও দেখা গিয়েছে, স্কুল, বিল্ডিং ও কনস্ট্রাকশন শিল্প এবং ফিনান্সিয়াল সেক্টরেই সবচেয়ে বেশি চাকরি হয়েছে। কারণ, এই সেক্টরগুলি থেকেই ইপিএফও’তে নতুন সদস্য যোগ দিয়েছে সবচেয়ে বেশি। অতএব আগামী দিনেও যে এই সেক্টরগুলিতে চাকরি হবে, এমন আশা করাই যেতে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Al Qaeda Terrorist: বাংলাদেশি ব্লগার হত্যায় জড়িত? আল কায়দা জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার মালদার যুবক

    Al Qaeda Terrorist: বাংলাদেশি ব্লগার হত্যায় জড়িত? আল কায়দা জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার মালদার যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি (Terrorist) সন্দেহে গ্রেফতার মালদহের সুজাপুরের নাজিরপুর এলাকার যুবক। উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) সাহারানপুর থেকে গ্রেফতার করা হল হাসনাত শেখকে। সাহারানপুর থেকে তাকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের (Calcutta Police) এসটিএফ (STF)। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত হাসনাত আল কায়দা ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্টের (Al Queda Indian Sub Continent) সদস্য। ২০১৫ সালে খুন হন বাংলাদেশি ব্লগার (Blogger) অভিজিৎ রায়। ওই ঘটনায় হাসনাতের হাত রয়েছে বলে সন্দেহ পুলিশের। ধৃতকে জেরা করে এ রাজ্যে জঙ্গিদের শেকড় কতটা গভীরে তা জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।  

    পুলিশ সূত্রে খবর, বছর পঁচিশের হাসনাত প্রথমে সুজাপুরের লাল মহম্মদ মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে। পরে পড়াশোনা করে বর্ধমানের একটি মাদ্রাসায়। বছর সাতেক আগে ধর্মশিক্ষার জন্য সে চলে যায় উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরের একটি মাদ্রাসায়। মাস চারেক পরে মৌলবী হয়ে ফেরার কথা ছিল তার। ঘটনার জেরে বিস্মিত হাসনাতের প্রতিবেশীরা। নাজিরপুর এলাকায় ভদ্র ও মৃদুভাষী হিসেবেই পরিচিত ছিল সে। তাই তার সঙ্গে জঙ্গিযোগের খবর মেনে নিতে পারছেন না হাসনাতের পরিবারও। হাসনাতের মা রেজি বিবি বলেন, কিছু দিন আগেই ছেলে বাড়ি ঘুরে গেল। ওর কাছে ফোন ছিল না। প্রতি বৃহস্পতি ও শুক্রবার মাদ্রাসা হস্টেলের সুপারের ফোন থেকে বাড়িতে কথা বলত। আমি বিশ্বাস করি না জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে ওর আছে।   

    আরও পড়ুন : বন্দরে আটক ২০০ কোটি টাকার হেরোইন আসছিল তৃণমূল নেতার জন্য?

    তবে এসটিএফ সূত্রে খবর, হাসনাত আল কায়দা ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্টের সদস্য। সূত্র মারফত তদন্তকারীরা খবর পেয়েছিলেন, বাংলাদেশি ব্লগার অভিজিৎ রায় খুনের নেপথ্যে ছিল আল কায়দা ইন ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্ট নামক জঙ্গি সংগঠনের হাত। ওই ঘটনায় সম্প্রতি ফয়জল আহমেদ নামে ধৃত এক বাংলাদেশিকে জেরা করে হাসনাতের নাম জানতে পারেন গোয়েন্দারা। এর পরেই হাসনাতকে গ্রেফতার করতে উঠপড়ে লাগে পুলিশ। প্রথমে তদন্তকারীরা যান সুজাপুরে। সেখানে তার নাগাল পাননি তাঁরা। পরে তাঁরা জানতে পারেন, হাসনাত রয়েছে সাহারানপুরে। এর পরেই তদন্তকারীদের একটি দল চলে যায় সেখানে। দিন কয়েক ধরে কড়া নজর রাখা হয় হাসনাতের গতিবিধির ওপর। শেষমেশ বুধবার গ্রেফতার করা হয় তাকে। নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতায়।

    উত্তর ২৪ পরগনার শাসন, দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার, পশ্চিম বর্ধমানের সালানপুর। গত এক মাসেরও কম সময়ে এই এলাকা গুলি থেকে এসটিএফের হাতে গ্রেফতার সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজন জঙ্গি। এবার সেই তালিকায় উঠল মালদহের সুজাপুরের নামও। কারণ সাহারানপুরে ধৃত হাসনাত এখানকারই বাসিন্দা।  

    বাংলা কি তবে ক্রমেই জঙ্গিদের নিশ্চিন্ত আশ্রয় হয়ে দাঁড়াচ্ছে?

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Kerala: লটারিতে ভাগ্যজয়! ২৫ কোটির বাম্পার পুরস্কার জিতলেন কেরলের অটোচালক

    Kerala: লটারিতে ভাগ্যজয়! ২৫ কোটির বাম্পার পুরস্কার জিতলেন কেরলের অটোচালক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লটারি কেটে ভাগ্য ফেরার ঘটনা লাখের মধ্যে একজনের ঘটে। কিন্তু যাঁরাই এই জ্যাকপট জিতেছেন তাঁদের জীবনের মোড় ঘুরে গিয়েছে। তেমনই এক ভাগ্যবান হলেন কেরলের (Kerala) অনুপ, যিনি ওনমের বাম্পার লটারির টিকিট কেটে রাতারাতি কোটিপতি হলেন। তিরুবনন্তপুরমের (Thiruvananthapuram) বাসিন্দা বছর ত্রিশের এই অটোচালক ওনম বাম্পার লটারি (Onam Bumper Lottery) কেটে ২৫ কোটি টাকা জিতেছেন। কেরলের অর্থমন্ত্রী কে এন বালগোপাল এই বিপুল অর্থটি অনুপের হাতে তুলে দিয়েছেন। যদিও সরকারি ট্যাক্সের কাটছাটের পর ১৫.৭৫ কোটি টাকা তার হাতে পৌঁছেছে। 

    শনিবার ভাগ্যবতী এজেন্সি থেকে TJ 750605 নম্বরের টিকিটটি কিনেই ভাগ্যবান হন অনুপ। তিনি জানিয়েছেন, এর আগে পাঁচ হাজার টাকার মতো লটারি জিতেছিলেন। কিন্তু এটি তাঁর মেগা জয়। অনুপের পাশাপাশি দ্বিতীয় বিজয়ী ৫ কোটি টাকা জিতেছেন এবং তৃতীয় বিজয়ী হিসেবে ১ কোটি টাকা করে মোট ১০ জন ব্যাক্তি বাম্পার লটারিটি জিতেছেন। মালয়েশিয়ায় গিয়ে হোটেলে শেফ হিসেবে কাজ করার জন্য ব্যাংক থেকে অনুপ তিন লক্ষ টাকা ধার করেছিলেন। পরের দিনই কোটিপতি অনুপ।

    লটারি জেতার প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে অনুপ বলেন, আমি ফলাফল নিয়ে নার্ভাস ছিলাম। আমি সন্ধ্যা ৭ টার দিকে প্রথমে অন্য টিকিটটি কিনি কিন্তু পরে তার বদলে এই টিকিট নেই। টিকিটের ফলাফল বের হবার পর স্ত্রীকে বারবার চেক করতে বলেছিলাম। কারণ আমি এই রেজাল্ট স্বপ্নে কল্পনাও করতে পারেনি। বাবার মৃত্যুর পর অনেক আর্থিক সমস্যার ভিতরে পড়তে হয়। জীবন চালাতে গিয়ে অনেক ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। ছেলের জমানো টাকাতেও হাত দিতে হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, এই বছর ৫০০ টাকা মূল্যের ৬৭ লাখ টিকিট, সব গুলোই বিক্রি হয়ে গিয়েছিল। লটারি বিভাগের প্রধান আব্রাহাম রেন জানান, এ বছর বাম্পার লটারি জনসাধারণের ব্যাপক সমর্থন পেয়েছে। এজেন্ট থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যপক উদ্দীপনা দেখা গিয়েছিল। বাংলার দুর্গাপুজোর মতো ওনম কেরলের সবচেয়ে বড় উৎসব। ১০ দিন ব্যাপী এই উৎসবে নৌকার রেস, কথাকলী নৃত্যের মতো ঐতিহ্যশালী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মেতে ওঠেন কেরলবাসী।

  • Siachen Glacier: সিয়াচেনে ভারতীয় সেনার জন্য স্যাটেলাইট নির্ভর ইন্টারনেট পরিষেবা চালু

    Siachen Glacier: সিয়াচেনে ভারতীয় সেনার জন্য স্যাটেলাইট নির্ভর ইন্টারনেট পরিষেবা চালু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন থেকে বিশ্বের সর্বোচ্চ ও সবচেয়ে দুর্গম যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেন হিমবাহেও সুবিধা থাকবে ইন্টারনেটের। ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি কোর (Fire and Fury Corps) তরফে এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এই ইন্টারনেট পরিষেবা স্যাটেলাইট নির্ভর। ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি কোরের তরফে জানানো হয়েছে, স্যাটেলাইট-নির্ভর ইন্টারনেট পরিষেবাটি ‘সিয়াচেন সিগন্যালার’-দের (Siachen Signallers) দ্বারা বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেন হিমবাহের ১৯,০৬১ ফুট উচ্চতায় চালু করা হয়েছে। ট্যুইটারে একটি পোস্টের মাধ্যমে এই খবর জানানো হয়েছে সেনার তরফে।

    উল্লেখ্য, সিয়াচেন হিমবাহ হিমালয়ের পূর্ব কারাকোরাম রেঞ্জে প্রায় ২০,০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। এর আগে রবিবার, লাদাখের লেফটেন্যান্ট গভর্নর আর কে মাথুর প্যাংগং এবং নুব্রা মহকুমা পরিদর্শন করেছিলেন। এ সময় তিনি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে দেখা করেন। সিয়াচেনে সামরিক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট সংযোগ উন্নত করতে মোবাইল টাওয়ার স্থাপন ও  গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের অনুরোধ দীর্ঘদিন ধরেই করে আসছিল ভারতীয় সেনা। এর জন্য, বন্দুক, ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন, কাউন্টার-ড্রোন, লয়টার অ্যামুনেশন, যোগাযোগ ও অপটিক্যাল সিস্টেম, বিশেষজ্ঞ যানবাহনের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ৩৮ বছর আগে নিখোঁজ! সিয়াচেনে বরফের নীচ থেকে উদ্ধার শহিদ জওয়ানের দেহ

    In keeping with its commitment to fight the future wars with Indigenous Solutions, #IndianArmy invites Indian Defence Industry to offer critical defence equipment for Emergency Procurement. #IndianArmy #InStrideWithTheFuture pic.twitter.com/eAHYEM3cp7

    — ADG PI – INDIAN ARMY (@adgpi) September 18, 2022

    এরপরেই ইন্টারনেট সুবিধাার এই ব্যবস্থা করা হয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর জওয়ানদের জন্য। বিশ্বের সর্বোচ্চ ও দুর্গম যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেনে ইন্টারনেটের কোনও সুবিধা না থাকায় জওয়ানদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কিন্তু স্যাটেলাইট নির্ভর ইন্টারনেট চালু করার ফলে আর কোনও সমস্যা হবে না বলে মনে করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Droupadi-Hasina Meet: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে ইংল্যান্ডে দ্রৌপদী-হাসিনার সাক্ষাৎ

    Droupadi-Hasina Meet: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে ইংল্যান্ডে দ্রৌপদী-হাসিনার সাক্ষাৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে (Funeral of Queen Elizabeth II) যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu)। এই মুহূর্তে ইংল্যান্ডে রয়েছেন তিনি। ভারত সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে দেশের তরফে ব্রিটেনের রাজপরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি। লন্ডনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি দেখা করলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Bangladesh Sheikh Hasina) এবং তাঁর বোন শেখ রেহানার (Sheikh Rehana) সঙ্গে। সোমবার লন্ডনে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শুরুর ঠিক আগে সাক্ষাৎ হয় তাঁদের। রাষ্ট্রপতির অফিসিয়াল হ্যান্ডেলে শেয়ার করা হয়েছে দ্রৌপদী-হাসিনার ছবি। এর আগে ৬ সেপ্টেম্বর হাসিনার ভারত সফরের সময় দিল্লিতে দুজনের দেখা হয়। তারপরেই এই সাক্ষাৎ।  

    আরও পড়ুন: ভারত নিজের অধিকারেই বিশ্বে সম্মানিত, স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তায় পুতিন


              

    রবিবার সন্ধ্যায় রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্য উপলক্ষে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা ব্রিটিশ রাজপরিবারের আয়োজন করা সভায় যোগ দেন। সেই সভায় যোগদান করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও। এই সভার আয়োজন করা হয়েছিল বাকিংহাম প্যালেসে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ বিশ্বের তাবড় তাবড় নেতারা যোগ দিয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে। কড়া নিরাপত্তায় ঢেকে ফেলা হয়েছিল বাকিংহাম প্যালেস।  

    আরও পড়ুন: পরনে ইক্কত শাড়ি, সঙ্গে মুক্তোর দুল, সোনার চেন-বালা, আজ যেন ঘরোয়া নারী দ্রৌপদী মুর্মু

    রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ায় শতাধিক বিশ্ব রাষ্ট্রপ্রধান যোগ দেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সোমবার রানি এলিজাবেথের শেষকৃত্যের জন্য লন্ডনে পৌঁছেছেন। এছাড়াও অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ায় যোগদান করেছেন  কানাডার রাষ্ট্রপতি জাস্টিন ট্রুডো, ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যাক্রন, ইতালির রাষ্ট্রপতি সার্জিও মাতারেলা, ইউরোপীয় কাউন্সিলের রাষ্ট্রপতি চার্লস মিশেল, ইউরোপীয় কমিশনের রাষ্ট্রপতি উরসুলা ফন ডার লেইন, চিনের উপরাষ্ট্রপতি ওয়াং কিশান এবং ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • NIA raid: সন্ত্রাসবাদীদের খোঁজে দক্ষিণের দুই রাজ্যে ৩৮ জায়গায় তল্লাশি এনএইএ-র

    NIA raid: সন্ত্রাসবাদীদের খোঁজে দক্ষিণের দুই রাজ্যে ৩৮ জায়গায় তল্লাশি এনএইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদীদের সন্ধানে এবার দক্ষিণের দুই রাজ্যে তল্লাশি শুরু করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA)। রবিবার দিনভর অন্ধ্রপ্রদেশ (Andhra Pradesh) এবং তেলাঙ্গানায় (Telangana) সব মিলিয়ে মোট ৩৮টি জায়গায় হানা দিল এনআইএ-র দল। এর মধ্যে শুধু মাত্র অন্ধ্রপ্রদেশেই ২৩টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়েছে। তেলঙ্গানার নিজামাবাদে এক ব্যক্তির বাড়িতেও হানা দেন গোয়েন্দারা। তাঁকে সোমবার এনআইএ দফতরে তলব করেছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।  

    রবিবার সকালে একসঙ্গে এনআইএ-র ২৩টি দল অন্ধ্রপ্রদেশের ২৩টি জায়গায় হানা দিয়েছে। সন্ত্রাসে মদত এবং বেআইনি কার্যকলাপের অভিযোগে নিষিদ্ধ সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়ার (PFI) সদস্যদের ধরে জিজ্ঞাসাবাদও করেন  এনআইএ গোয়েন্দারা। কুর্নুল, গুন্টুর, নেল্লোরের পাশাপাশি নিজ়ামাবাদেও হানা দেন গোয়েন্দারা।

    আরও পড়ুন: বৃহত্তর বেঞ্চের রায় সবসময় প্রাধান্য পাবে, অভিমত শীর্ষ আদালতের

    কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার তরফ থেকে জানানো হয়েছে, পিএফআই-এর জেলা আহ্বায়ক সাদুল্লাহ, ও সংগঠনের সদস্য মহম্মদ ইমরান এবং মহম্মদ আবদুল মোবিনকে জেরার জন্য পাকড়াও করে আনা হয়েছে। ক্যারাটে শেখানোর  নাম করে অস্ত্র প্রশিক্ষণ এবং হিংসা ছড়ানোর মতো অভিযোগে রয়েছে এই কজনের বিরুদ্ধে। সেই বিষয়েই জেরা করা হয়। আড়াই মাস আগেই ক্যারাটে শিক্ষক আব্দুল কাদের এবং আরও তিনজনকে যুবকদের সন্ত্রাসবাদে উৎসাহ দেওয়া এবং বেআইনিভাবে অস্ত্র শিক্ষা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করে নিজামাবাদ পুলিশ। গত ৪ জুলাই নিজামাবাদ থানায় মামলা দায়ের হয়। এরপরে এই মামলায় তদন্তের দায়িত্ব পায় এনআইএ। 

    তেলাঙ্গানার নিজ়ামাবাদে শাহিদ চৌসি নামে এক ব্যক্তির বাড়ি গিয়ে তাঁর মোবাইল ফোন, পাসপোর্ট এবং ব্যাঙ্কের পাসবই বাজেয়াপ্ত করেছেন এনআইএ গোয়েন্দারা। তাঁকে হায়দ্রাবাদে  এনআইএ দফতরে সোমবার ডাকা হয়েছে। শাহিদের দাবি, তিনি কোনওবেআইনি লেনদেন বা হিংসার সঙ্গে যুক্ত নন। তিনি একটি পরিষেবা কেন্দ্র চালান। কিন্তু তদন্তকারীরা তাঁর কোনও কথাই শুনতে চাননি বলেও অভিযোগ।  

    আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক! দীর্ঘ ৩০ বছর পর কাশ্মীরে খুলল সিনেমা হল 

     নানদয়াল এবং কুর্নুলে স্থানীয় বাসিন্দারা গোয়েন্দাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। অশান্তিও ছড়ায়। পুলিশের অনুমান ওই এলাকাতে বেশ কিছু পিএফআই সদস্যের বাড়ি। আর সেই কারণে তল্লাশি অভিযানে ব্যাঘাত ঘটাতেই পূর্ব পরিকল্পিত এই অশান্ত। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের অনুমান ওই এলাকার অনেক যুবককে মার্শাল আর্ট এবং অস্ত্র বিদ্যায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া হিংসা ছড়ানোর কথা বলতেও শেখানো হয়েছে তাদের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Roger Federer: তুমিই শিখিয়েছ কত ভালভাবে টেনিস খেলা যায়! ফেডেরারের অবসরে আবেগপ্রবণ আগাসি

    Roger Federer: তুমিই শিখিয়েছ কত ভালভাবে টেনিস খেলা যায়! ফেডেরারের অবসরে আবেগপ্রবণ আগাসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রজার ফেডেরারের (Roger Federer) আচমকা অবসরে বিস্মিত টেনিস দুনিয়া, হতাশও। অনেকেই তাঁর এই সিদ্ধান্ত কিছুতেই মন থেকে মেনে নিতে পারছেন না। গত বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় জীবনের কঠিনতম সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন রজার। দেখতে দেখতে কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক ঘণ্টা। কিন্তু ঘোর কাটেনি। এখনও চোখের জল মুছে চলেছেন সুইস টেনিস তারকার অগণিত ভক্ত।

    শুধু টেনিস নয়, অন্য খেলার তারকারাও ফেডেরারকে জানিয়েছেন বিদায়-শুভেচ্ছা। রাফায়েল নাদাল থেকে নোভাক ডকোভিচ, এক সময়ের প্রতিদ্বন্দ্বীরাও ফেডেরারকে প্রশংসায় ভরিয়েছেন। সেই তালিকায় নবসংযোজন আন্দ্রে আগাসি। তাঁর আবেগঘন বার্তা ও ফেডেরারের প্রতিক্রিয়া রীতিমতো ঝড় তুলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এক সময়ের লড়াই ভুলে তাঁরা আজ ভালো বন্ধু, সেটাই ফুটে উঠেছে দুই টেনিস মহারথীর কথোপকথনে।

    টুইটারে আগাসি লিখেছেন, ‘তোমার খেলা, স্পিরিট আমাদের শিখিয়েছে কত ভালোভাবে টেনিস খেলা যায়। তোমার খেলার প্রতিটি মুহূর্ত স্মৃতির মণিকোঠায় তরতাজা হয়ে থাকবে।’ এর পরিপ্রেক্ষিতে রজার লিখছেন, ‘এটা আমার কাছে অনেক বড় প্রাপ্তি। ভীষণই মিস করি তোমাকে ও তোমার সঙ্গে সেই ম্যাচগুলিকে।’

    আরও পড়ুন: আগামী বছরই আর্থিক মন্দার গ্রাসে গোটা বিশ্ব, আশঙ্কা বিশ্ব ব্যাঙ্কের

    কেরিয়ারে তাঁরা মোট ১১বার মুখোমুখি হয়েছেন। তার মধ্যে ফেডেরার জিতেছেন ৮বার। আর আগাসি মাত্র তিনবার জয়ের স্বাদ পেয়েছিলেন। প্রথমবার তাঁদের সাক্ষাৎ হয়েছিল ১৯৯৮ সালে সুইস ইন্ডোর টেনিস টুর্নামেনেট। ২০০৪ সালে ইউ এস ওপেনে তাঁদের কোয়ার্টার ফাইনাল লড়াই আজও টেনিস ইতিহাসে অক্ষয় হয়ে রয়েছে। কারণ, ম্যাচটি চলেছিল দু’দিন। যদিও শেষ হাসি হেসেছিলেন ফেডেরার। উল্লেখ্য, প্রথম পুরুষ টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে ২০টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ের নজির গড়েছিলেন ফেডেরার। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share