Blog

  • Partha – Arpita: তাইল্যান্ডেও রয়েছে ‘অপা’-র সম্পত্তি! ইডির চার্জশিটে খোঁজ মিলল বিলাসবহুল বাংলোর

    Partha – Arpita: তাইল্যান্ডেও রয়েছে ‘অপা’-র সম্পত্তি! ইডির চার্জশিটে খোঁজ মিলল বিলাসবহুল বাংলোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সম্পত্তির হদিশ পাওয়া গেল পার্থঅর্পিতার (Partha – Arpita)। তবে এবার আর নিজের দেশে নয়, বিদেশে তাঁদের রয়েছে বিশাল সম্পত্তি। এমনটাই ইডি-র চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ডায়মন্ডসিটির ফ্ল্যাট, শান্তিনিকেতনের বাংলো ছেড়ে এবারে তাইল্যান্ডে (Thailand) একটি বিলাসবহুল বাংলো কিনেছেন তাঁরা। আর এখানেও অর্ধেক মালিকানা অর্পিতার নামে।

    সম্প্রতি এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam) মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ১৭২ পাতার চার্জশিট জমা দিয়েছে ইডি। ওই চার্জশিট থেকে বিস্ফোরক তথ্য উঠে এসেছে বলে জানা গিয়েছে। চার্জশিটেই ইডি দাবি করেছে যে,তাইল্যান্ডে একটি বাংলো কিনেছেন পার্থ। তদন্তকারীদের অনুমান, তাইল্যান্ডের সম্পত্তিও অপা ইউটিলিটি সার্ভিসের নামেই কেনা হয়েছে। শুধু তাই নয়, তাইল্যান্ডে তাঁরা অনেকবার ঘুরতে যেতেন, এর প্রমাণও আগে পাওয়া গিয়েছে। এবার এই বাংলোর কথা সামনে এসেছে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে বাড়ছে নাবালিকা বিয়ে, কন্যাশ্রীর সাফল্য কি শুধুই বিজ্ঞাপনে?

    ইডির চার্জশিটে দাবি করা হয়েছে, পার্থর সেল কোম্পানি সিম্বায়োসিস ট্রেডার্স-এর ডিরেক্টর স্নেহময় দত্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরেই চাঞ্চল্যকর তথ্য জানতে পেরেছে ইডি। স্নেহময় দত্ত তদন্তকারীদের জানিয়েছেন যে ২০১৪-১৫ সালে তাইল্যান্ডের ফুকেট গিয়েছিলেন পার্থ-অর্পিতা। এইচআর অ্যাসোসিয়েশনের নামের এক সংগঠনের তরফে পার্থকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সেখানেই গিয়েছিলেন পার্থ। আর তাঁর সঙ্গী ছিলেন অর্পিতা ও তাঁর সমস্ত খরচ বহন করেন এই মন্ত্রী। এমনকি অপার একসঙ্গে গোয়া যাওয়ার দাবিও করা হয়েছে এই চার্জশিটে।

    তবে তাইল্যান্ডের সম্পত্তি নিয়ে পার্থকে জিজ্ঞসাবাদ করা হলে তিনি কিছুই জানাননি। কিন্তু পরে স্নেহময়কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানা যায়, কালো টাকা সাদা করতেই সেল কোম্পানিগুলিকে ব্যবহার করতেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। শুধু তাইল্যান্ড নয়, দুজনে গোয়াও গিয়েছিলেন। আর এই সফরে অপার সঙ্গে ছিলেন স্নেহময়ও। তাঁরও খরচ বহন করেছিলেন পার্থ। তদন্তকারীরা এও জানিয়েছে যে, বিদেশে অপার সম্পত্তি কেনার বিষয়ে স্নেহময়েরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

    ফলে এত পরিমাণ সম্পত্তির পরিমাণ দেখে চক্ষু চড়কগাছ তদন্তকারী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষেরও। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য এসেই চলেছে ও একাধিক সম্পত্তিও উদ্ধার হয়েই চলেছে। একদিকে যখন বহুবার জেরা করার পরও পার্থ অর্পিতাকে চেনেন না বলেই দাবি করে এসেছেন, আবার অন্যদিকে তাঁদের সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতার প্রমাণ করার একাধিক তথ্য দিয়ে চলেছে ইডি। ফলে এবার এটাই বোঝা গেল যে, দুর্নীতির টাকাতেই তাইল্যান্ডের বাংলো কেনা হয়েছে।

  • Congress Crisis: ক্ষমতা হস্তান্তর বারবার ভুগিয়েছে কংগ্রেসকে, অন্যদিকে লক্ষ্যে অবিচল বিজেপি

    Congress Crisis: ক্ষমতা হস্তান্তর বারবার ভুগিয়েছে কংগ্রেসকে, অন্যদিকে লক্ষ্যে অবিচল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুদুচেরি হোক বা পাঞ্জাব কিংবা রাজস্থান (Rajasthan) বরাবর মুখ্যমন্ত্রী বদল করতে গিয়েই সমস্যায় পড়েছে কংগ্রেস (Congress crisis)। দলের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে কার্যত ব্যর্থ কংগ্রেস হাইকমান্ড (congress highcomand)। সনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) বা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) দিল্লির বাইরে দলের রাশ নিজেদের হাতে রাখতে পারেননি। স্থানীয় নেতৃত্ব বারবার আঘাত হেনেছে দলের আভ্যন্তরীন শৃঙ্খলায়। অন্যদিকে সেই সমস্যায় খুব একটা পড়তে হয়নি বিজেপিকে। যখনই প্রয়োজন পড়েছে দলের স্বার্থে, শৃঙ্খলার প্রশ্নে, ভাবধারা বজায় রাখতে সক্রিয় থেকেছেন অমিত শাহ (Amit Shah), নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi।)। দলের সর্ভারতীয় নেতৃত্বের কথা সর্বদাই বিনা প্রশ্নে মেনে নিয়েছে স্থানীয় নেতৃত্ব। তা সে ত্রিপুরা হোক বা আসাম। গুজরাট হোক বা কর্নাটক।

    আরও পড়ুন: মোদির সফল নেতৃত্বের দৌলতেই আজ বিশ্বে ভারতের গুরুত্ব বৃদ্ধি, বললেন জয়শঙ্কর

    সম্প্রতি রাজস্থানে সরকার সামলানো দায় হয়ে গিয়েছে কংগ্রেসের। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে দেখতে চাইছেন সনিয়া-রাহুলরা। সনিয়া ঘনিষ্ঠ অশোক সেই পদে আসীন হলেও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীত্ব ছাড়তে নারাজ। কিন্তু কংগ্রেসের এক ব্যক্তি এক পদ নীতিতে মুখ্যমন্ত্রীত্ব ছাড়তে হবে গেহলটকে। তাহলে মরুরাজ্যে পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে? কংগ্রেস হাইকমান্ডের পছন্দ রাহুল-ঘনিষ্ঠ সচিন পাইলট। কিন্তু রাজস্থানের রাজনীতিতে গেহলট-পাইলট দ্বৈরথ দীর্ঘদিনের। দুজনেই হাত শিবিরের প্রতিনিধি হলেও তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য বহুদিনের।  ফলে সচিনকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দেখতে নারাজ গেহলট শিবির। ইতিমধ্যেই গেহলট শিবিরের ৮৩ জন বিধায়ক,হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যদি সচিন পাইলট রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হন,তাহলে তাঁরা ইস্তফা দেবেন। যার অবিশ্যম্ভাবী ফলাফল হল রাজস্থানে কংগ্রেসের সরকার পড়ে যাওয়া। 

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    একটু পিছন দিকে হাঁটা যাক, ২০০৮ সালে রাজস্থান থেকে বেশ খানিকটা দূরে পুদুচেরিতে একই ছবি দেখা যায়। কংগ্রেসের হাইকমান্ডের মত শুনে এন রঙ্গস্বামীকে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরানো হয়। তিনি নতুন পার্টি তৈরি করেন। হাইকমান্ডের মতে পুদুচেরির শাসনভার যায় কংগ্রেসের বৈথিলিঙ্গমের কাছে। ২০২০ সালে কংগ্রেসের সরকারও পড়ে যায়,রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয় পুদুচেরিতে। সম্প্রতি পাঞ্জাবেও ধাক্কা খায় কংগ্রেস। এ বছর মার্চে সেখানে বিধানসভা নির্বাচনে ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। ভোটের চার মাস আগে সেখানে মুখ্যমন্ত্রী বদল করেন সনিয়া,রাহুল। ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের জায়গায় মুখ্যমন্ত্রী করা হয় চরঞ্জিত সিং চান্নিকে। প্রাক্তন ক্রিকেটার নভজ্যোত সিং সিধুর সঙ্গে অমরিন্দরের বিবাদের জেরে মুখ্যমন্ত্রী বদলই একমাত্র বিকল্প ছিল কিনা তা নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয় কংগ্রেসে।

    আরও পড়ুন: রাজস্থানে ৮২ জন কংগ্রেস বিধায়কের ইস্তফা! আজ কি সনিয়ার সঙ্গে বৈঠক অশোক, সচিনের?

    অন্যদিকে দেখতে গেলে বিধানসভা ভোটের আগে বহু রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী পরিবর্তন করেছে বিজেপি। পার্টির যাবতীয় ক্ষোভ বিক্ষোভ সামলে তা সফল হয়েছে। ক্ষমতার হস্তান্তর নিয়ে কোথাও সংঘাত প্রকট হয়নি। উত্তরাখণ্ডে সেই ফর্মুলার পর সামনেই ২০২২ গুজরাতে নির্বাচনের আগে গোটা মন্ত্রিসভা বদল করেছে বিজেপি। ত্রিপুরাতেও মুখ্যমন্ত্রী বদল করা হয়েছে। কিন্তু দলের প্রতি আনুগত্যের প্রশ্নে চুপ থেকেছেন সবাই। হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করেছেল পদ্ম শিবির।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gold Recovery: বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ভোররাতে গাড়ি থেকে  উদ্ধার ১১ কেজি সোনা, কোথায় যাচ্ছিল?

    Gold Recovery: বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ভোররাতে গাড়ি থেকে উদ্ধার ১১ কেজি সোনা, কোথায় যাচ্ছিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোররাতে সোনাপ্রাপ্তি। বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে (Belghoria Expressway) থেকে উদ্ধার ১১ কেজি সোনা (11 kg Gold)। সোনার দাম প্রায় ৬ কোটি টাকা। একটি মারুতি অল্টো করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ওই সোনা। শুক্রবার ভোর চারটে নাগাদ ওই গাড়িকে আটকায় পুলিশ। চলে তল্লাশি। আর তাতেই উদ্ধার হয় এই বিপুল পরিমাণ সোনা। ঘটনায় গাড়ির চালক- সহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কোথা থেকে আনা হচ্ছিল এই সোনা, কোথায়-ই বা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তা জানতে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।  

    আরও পড়ুন: এসএসসিতে ভুয়ো নিয়োগ কত? ১৩ হাজারের নামের তালিকা পর্ষদের!

    জানা গিয়েছে, পুলিশের কাছে আগেই এই সোনাপাচারের খবর ছিল। তাই ওই এলাকার পুলিশ আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। শুক্রবার রাত থেকেই ওই এলাকায় টহল দিচ্ছিল পুলিশ। ব্যারাকপুরের কাছে রাস্তার উপর একটি গাড়িটিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের। গাড়িতে তল্লাশি চালাতেই উদ্ধার করা হয় ১১ কেজি সোনা। পুলিশ জানিয়েছে মারুতি গাড়ির ভিতর একটি ব্যাগে ওই সোনার বাটগুলি রাখা ছিল। 

    পুলিশের প্রাথমিক অনুমান মেদিনীপুরের দিকে যাচ্ছিল ওই গাড়ি। গাড়িটি এই রাজ্যের বলেই নিশ্চিত করেছে পুলিশ। কারণ গাড়ির নম্বর প্লেটটই পশ্চিমবঙ্গের। পুলিশের আধিকারিক অজয় জানিয়েছেন, বেআইনি ভাবে পাচার করা হচ্ছিল ওই সোনা। গাড়ির ভিতর চালক-সহ যে চারজন ছিল তাঁদের প্রত্যেককেই গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের নাম সুরজিত মুখোপাধ্যায়, রাজারাম পাওয়ার, ময়ুর মনোহর পাতিল এবং গনেশ চৌহান। তাঁরা কোথা থেকে ওই সোনা এনেছিলেন, কার নির্দেশে এই কাজ করছিলেন, তা জানতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে চার জনকেই। শুক্রবারই এই চারজনকে আদালতে পেশ করা হবে। আদালতে ১৪ দিনের হেফাজতের আবেদন জানাবে পুলিশ। 

    আরও পড়ুন: পুর-ভোটে অর্পিতাকে প্রার্থী করতে মরিয়া ছিলেন পার্থ? প্রকাশ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য 

    পুলিশ সূত্রে খবর, এক্সপ্রেসওয়ের ধারে যেখানে ময়লা ফেলা হয় সেখানে দাঁড়িয়েছিল গাড়িটি। সন্দেহ হওয়ায় তল্লাশি চালায় পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত এখন প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে, তাই কোথায় গাড়িটি যাচ্ছিল তা এখনও স্পষ্ট নয়। যারা গ্রেফতার হয়েছেন, তাঁরা কাছাকাছি এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Cattle Smuggling: দুটি গাড়ি দিয়েছিলেন নেতাকে,  অনুব্রত ঘনিষ্ঠ মলয় পিটকে তলব সিবিআই-এর

    Cattle Smuggling: দুটি গাড়ি দিয়েছিলেন নেতাকে, অনুব্রত ঘনিষ্ঠ মলয় পিটকে তলব সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার (Cattle Smuggling Case) মামলায় আগেই গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। সিবিআই (CBI) স্ক্যানারে আসছেন একের পর এক অনুব্রত ঘনিষ্ঠ। নেতার ঘনিষ্ঠ মহলের তালিকায় রয়েছে বিভিন্ন পেশার মানুষ। ব্যবসায়ী থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্ণধার কে নেই অনুব্রতর বন্ধু তালিকায়! গরু পাচার মামলার তদন্ত যত এগোচ্ছে তত ভিন্ন ভিন্ন নাম হাতে আসছে গোয়েন্দাদের। এবার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী মলয় পিটকে তলব করল সিবিআই। এর আগে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে এক পলিটেকনিক কলেজে হানা দিয়েছিলেন গোয়েন্দারা। অনেকদিন ধরেই গোয়েন্দাদের নজরে ছিলেন মলয় পিট (Malay Peet)। কলেজে গিয়ে তাঁকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ফের সিবিআই ক্যাম্পে তলব করা হল তাঁকে।  

    আরও পড়ুন: কেষ্টর পুজো কাটবে গারদেই! ফের খারিজ অনুব্রত মণ্ডলের জামিন

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, বীরভূমে একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে মলয় পিটের। তৃণমূল সরকারের আমলেই শান্তিনিকেতনে মেডিকেল কলেজও তৈরি করেছেন মলয় পিট। এছাড়াও রয়েছে দুটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। একটি হল ‘স্বাধীন ট্রাস্ট’ এবং অপরটি ‘সতীর্থ চ্যারিটেবল ট্রাস্ট’। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা দুটির অধীনেই রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। 

    এর আগে শান্তিনিকেতন মেডিক্যাল কলেজ তৈরির সময় অনুব্রতকে পাশে থাকার কৃতিত্ব দিয়েছেন খোদ ব্যবসায়ী। সূত্রের খবর, ওই মেডিক্যাল কলেজ তৈরিতে অনুব্রত মণ্ডল আর্থিক সাহায্য করেছেন বলেও জানতে পেরেছে সিবিআই। সেই আর্থিক লেনদেন সম্পর্কেই এ দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে মলয় পিটকে বলে জানা গিয়েছে। মেডিক্যাল কলেজ তৈরির এই বিপুল টাকা কোথা থেকে এল, প্রশ্ন করা হবে সে বিষয়ে। কোন পথে হয়েছিল লেনদেন  পুঙ্খানুপুঙ্খ জানতে চান গোয়েন্দারা। গতকাল তলব করা হয়েছিল বেশ কিছু ব্যাংক কর্মীকে। আজ নিশানায় মলয় পিট।  

    আরও পড়ুন: কয়েক হাজার টাকা মাসমাইনেতে কীভাবে রাইস মিলের মালিক? অনুব্রত-কন্যা সুকন্যাকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের
     
    বোলপুরে ভোলে ব্যোম রাইস মিলের গ্যারাজে সতীর্থ চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে কেনা একটি গাড়ি ও স্বাধীন ট্রাস্টের নামে থাকা আর একটি গাড়ি দেখতে পেয়েছিলেন গোয়েন্দারা। সাংবাদিকরা মলয়কে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি স্বীকার করে নেন যে, ওই দুটি গাড়ি তিনিই দিয়েছিলেন অনুব্রতকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Mohan Bhagwat: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ আখ্যা ভারতীয় ইমাম সংগঠনের

    Mohan Bhagwat: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ আখ্যা ভারতীয় ইমাম সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতকে (Mohan Bhagwat) ‘রাষ্ট্রপিতা’ (Rashtra Pita) আখ্যা দিল ভারতীয় ইমামদের সংগঠন। তাঁকে ‘রাষ্ট্রঋষি’ (Rashtra Rishi) বলেও সম্বোধন করেছে ইমামদের ওই সংগঠন। মুসলিম ইমামদের সংগঠনের তরফে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতকে এহেন অভিধায় ভূষিত করায় খুশি তামাম ভারত।

    দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা বজায় রাখার চেষ্টায় প্রাণপাত করছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। দিন দুই আগে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের এই প্রধান বৈঠক করেছিলেন মুসলমান সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। তার পরে পরেই পরিদর্শন করেন দিল্লির একটি মসজিদ। সেখানে ভাগবতের সঙ্গে ইমাম উমের আহমেদ ইলিয়াসির রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে ঘণ্টাখানেক ধরে। ইলিয়াসির ভাই সুহাইব ইলিয়াসি বলেছিলেন, এটা দেশের পক্ষে একটি ভাল বার্তা দেবে।

    এর পরে পরেই ইমাম ইলিয়াসি বলেন, মোহন ভাগবতের আমাদের এখানে আসা বিরাট ব্যাপার। তিনি বৈঠক করতে ইমাম হাউসে এসেছিলেন। তিনি বলেন, তিনি (ভাগবত) আমাদের রাষ্ট্রপিতা এবং রাষ্ট্রঋষি। ইমাম বলেন, দেশের ঐক্য এবং একতা বজায় রাখা উচিত। আমরা প্রত্যেকেই আলাদা আলাদা পথে সর্বশক্তিমানের আরাধনা করতে পারি। কিন্তু তারও আগে আমরা মানুষ। আমরা ভারতে বাস করি এবং আমরা ভারতীয়। তিনি বলেন, ভারত অচিরেই বিশ্বগুরুতে পরিণত হবে। এবং এজন্য আমাদের প্রত্যেকের লড়াই করা উচিত। উমরের ভাই সুহাইব ইলিয়াসি বলেন, সংঘের সঙ্গে আমাদের বাবার একটা পুরানো সম্পর্ক রয়েছে। জামিল ইলিয়াসির মৃত্যুবার্ষিকীতে মোহন ভাগবত মসজিদে এসেছিলেন। এটা একটা পারিবারিক প্রোগ্রাম।

    আরও পড়ুন : ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    আরএসএসের তরফে জানানো হয়েছে, ইলিয়াসি একটি মাদ্রাসাও চালান। সেই মাদ্রাসা দেখতে ভাগবতকে আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। মসজিদের পাশাপাশি সেই মাদ্রাসাও পরিদর্শন করেন সরসংঘ চালক। আরএসএসের এক নেতা জানান, মাদ্রাসায় ছাত্রদের কোরান পড়তে দেখে ভাগবত তাদের গীতা পড়ানো হয় না কেন, তা জানতে চান। তিনি বলেন, ভাগবতজি মাদ্রাসার ছাত্রদের কাছে দেশের নাম জানতে চান। বড় হয়ে তারা কী হতে চায়, তাও জানতে চান। পড়ুয়াদের তিনি বলেন, গোটা ভারতটাই এক, অখণ্ড। আসমুদ্র হিমাচল এক। প্রত্যেকের পথকে শ্রদ্ধা করা উচিত। প্রত্যেকের জীবন রক্ষা করা উচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • England vs India: ইতিহাস ভারতীয় মহিলাদের! ২৩ বছর বাদে ইংল্যান্ডে সিরিজ জয় ঝুলনদের

    England vs India: ইতিহাস ভারতীয় মহিলাদের! ২৩ বছর বাদে ইংল্যান্ডে সিরিজ জয় ঝুলনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইংল্যান্ডে ইতিহাস ভারতের মেয়েদের। ২৩ বছর বাদে ইংল্যান্ডের মাটিতে সিরিজ জিতল ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। ১৯৯৯ সালে শেষ বার ইংল্যান্ডে (INDWvsENGW) ওয়ান ডে সিরিজ জেতে মেয়েরা। বুধবার হরমনপ্রীত কৌরের (Harmanpreet Kaur)  শতরানে ভর করে  তিন ম্যাচের ওয়ান ডে সিরিজ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই জিতে নিল ভারত। এবার শনিবার লর্ডসের মাটিতে সিরিজের শেষ ম্যাচ জিতে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করাই লক্ষ্য ভারতের। লর্ডসেই শেষ ম্যাচ খেলবেন বাংলার মেয়ে ভারতের কিংবদন্তি মহিলা পেসার ঝুলন গোস্বামী। সেই ম্যাচকে স্মরণীয় করে রাখতে বদ্ধপরিকর তাঁর সতীর্থেরা।

    এদিন  টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যামি জোন্স। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচে অধিনায়ক হরমনপ্রীতের ‘হারিকেনে’ ভর করে ৫ উইকেটে ৩৩৩ রান তোলে ভারত। ১১১ বলে অপরাজিত ১৪৩ রান করেন হরমনপ্রীত। প্রথমে দ্রুত উইকেট পড়ে গেলেও ঝড়ের আন্দাজ কেউ করতে পারেননি। প্রথমে একটু সময় নিলেও শেষের দিকে রীতিমতো ঝড় তোলেন। তাঁর ইনিংসে ছিল চোখ ধাঁধানো  ১৮টি চার ও চারটি ছয়। শেষ ১১ বলে ৪২ রান করেন হরমনপ্রীত। তার মধ্যে ছিল ৬টি চার ও ৩টি ছয়। ভারতের ৩৩৩ রানকে টার্গেট করে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ড গুটিয়ে যায় ২৪৫ রানে। ৮৮ রানে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিশাল জয় পায় ভারত। কমনওয়েলথ গেমসের মতো অনবদ্য পারফর্ম করেন রেনুকা সিং ঠাকুর। ১০ ওভারে ৫৭ রান দিয়ে তিনি নেন ৪ উইকেট। ঝুলন উইকেট না পেলেও রান আটকান। ৭ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ৩১ রান।

    ম্যাচ শেষে হরমনপ্রীত কৌর বলেন, “আমরা সিরিজ জয়ের লক্ষ্য নিয়েই এখানে এসেছিলাম। লক্ষ্যপূরণ হল। আমি নেতৃত্ব উপভোগ করছি। সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচকেও উপভোগ করি। ব্যাটিং সহজ ছিল না। আমি সময় নিয়ে হার্লিনের সঙ্গে পার্টনারশিপ তৈরি করি। একবার ক্রিজে সেট হওয়ার পর নিজের খেলাটা খেলে গেছি। বোলিংয়ে যখনই দরকার তখনই কেউ না কেউ উইকেট নিয়েছেন।” প্রথম ওয়ান ডে জিতে, সহ অধিনায়ক স্মৃতি মান্ধানা বলেছিলেন, ‘এই সিরিজ ঝুলুদির জন্য। আমরা সর্বস্ব দিয়ে খেলব।’ কথা রাখলেন সতীর্থরা। এক ম্যাচ বাকি থাকতেই ঝুলনকে সিরিজ উপহার দিলেন তাঁরা। তবে এখনই সেলিব্রেশন নয়। হোয়াইটওয়াশের পর লর্ডসেই হবে উৎসব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Work Stress: অফিসে কাজের চাপে স্ট্রেস অনুভব করছেন? মানসিক ক্লান্তি কাটাতে যা করণীয়

    Work Stress: অফিসে কাজের চাপে স্ট্রেস অনুভব করছেন? মানসিক ক্লান্তি কাটাতে যা করণীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অফিসে কাজের চাপ আর নিরাপত্তাহীনতার শিকার বিশ্বের বহু কর্মরত মানুষ। কখনও কখনও স্ট্রেস এতটাই বেড়ে যায়, যে এটির ফলে দেখা দিতে পারে কঠিন কঠিন রোগ। অফিসে কাজের চাপ তো থাকেই, সঙ্গে অফিসে যখন-তখন চাকরি চলে যাওয়ার ভয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন অধিকাংশ মানুষ। আবার বেতনের পরিমাণও মন মত না হলে তারা একটি চাকরি করার পাশাপাশি অন্য পার্ট-টাইম কাজ করার দিকে চলে যায়। আর তখনই ঘটে বিপদ। এমনই ঘটনা ঘটে গেল দেশের অন্যতম সেরা তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা উইপ্রো (Wipro)-এর ৩০০ জন কর্মীদের সঙ্গে।

    সংস্থার ৩০০ কর্মীকে ‘মুনলাইটিং’-এর অভিযোগে বরখাস্ত করেছে এই তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা। তবে কী এই মুনলাইটিং (Moonlighting)? কোনও এক সংস্থায় কর্মরত এবং সেই সংস্থা থেকে বেতন নেওয়ার পরও যখন কোনও কর্মী অর্থের বিনিময়ে অন্য কোনও সংস্থার হয়ে কাজ করে, তখন তাকে ‘মুনলাইটিং’ বলে। আর এই মুনলাইটিং-এর অভিযোগ এনে বলা হয়েছে যে, এই কর্মীরা উইপ্রোর প্রতিদ্বন্দ্বী এক সংস্থার সঙ্গেই কাজ করেছে। আর এই কথা জানিয়েছে সংস্থার চেয়ারম্যান রিশদ প্রেমজি (Rishad Premji)।

    কোভিডের পর থেকেই বহু সংস্থায় হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে, বেতন কমানো হয়েছে বা বেতন দেওয়া হয়নি। আর এসবের কারণেই বহু কর্মী একটি সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকার পরও অন্য সংস্থায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন। তবে কোনও কোনও ক্ষেত্রে মুনলাইটিং-এর জন্য সুযোগ দেওয়া হয়। কিন্তু দুই চাকরিতেই একই ধরনের কাজ করলে গোপনীয়তা লঙ্ঘন হয় এবং এটি তখন বেআইনি।

    আরও পড়ুন: কেন অল্প বয়স্কদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    কী কী লক্ষণ দেখে বুঝবেন যে কাজের ফলে আপনি মানসিক চাপে রয়েছেন?

    ক্লান্তি, পেশীতে টান, মাথাব্যথা, ঘুম না হওয়া, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা, যেমন ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য, বিষণ্নতা, উদ্বেগ, বিরক্তি ইত্যদি দেখে বুঝবেন যে আপনি স্ট্রেসে রয়েছেন।

    কর্মক্ষেত্রে স্ট্রেস প্রতিরোধ করার উপায়

    • বাকিদের সঙ্গে আপনার উদ্বেগ নিয়ে কথা বলুন।
    • স্বাস্থ্যকর খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম করে আপনার খাদ্য ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।
    • যোগাসন করার চেষ্টা করুন।
    • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন এবং অন্যান্য কাজ নির্দিষ্ট সময় মত করুন।
    • ধূমপান, অ্যালকোহল এবং ড্রাগের নেশা দূরে থাকুন।
    • এর পাশাপাশি সাইকোলজিস্টের থেকে পরামর্শ নিন।
  • Election Commission of India: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    Election Commission of India: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক দলের তহবিলে মোটা অঙ্কের অনুদান দিতে গেলে এবার থেকে মানতে হবে বেশ কিছু নিয়মাবলী। নির্বাচনের সময় কালো টাকার রমরমা রুখতে এই সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India। এই মর্মে কমিশনের তরফে সরকারের কাছে একটি সুপারিশ পত্রও পাঠানো হয়েছে। 

    সরকারি সূত্রের খবর, সোমবার আইন মন্ত্রকের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ওই চিঠিতে, বলা হয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কোনও ব্যক্তির কাছ থেকে দলীয় তহবিলের জন্য ২০০০ টাকা বা তার বেশি অনুদান নেওয়া যাবে না। বর্তমানে সেই সীমা রয়েছে ২০ হাজার টাকা। এছাড়াও বলা হয়েছে, নগদ অনুদানের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলির পাওয়া পুরো অনুদানের সর্বাধিক ২০ শতাংশ অথবা ২০ কোটির কম হতে হবে। এর জন্য একটি সীমারেখা নির্ধারিত করার কথা বলেছে কমিশন।

    আরও পড়ুন: অবশেষে এনআইএ-এর জালে মাওবাদী নেতা সম্রাট চক্রবর্তী, জানেন কীভাবে?

    প্রসঙ্গত, ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী, কারা দলের তহবিলে অনুদান দিলেন, রাজনৈতিক দলগুলি তাঁদের নাম জানাতে বাধ্য। কিন্তু এই নিয়ম প্রযোজ্য ছিল কোনও ব্যক্তি যদি ২০ হাজার টাকার বেশি অনুদান দিতেন, তাঁর ক্ষেত্রে। কিন্তু এখন কমিশন সেই ঊর্ধ্বসীমা কমিয়ে আনতে চাইছে।  কোনও ব্যক্তি যদি ২ হাজার টাকার বেশি অনুদান দেন, এবার থেকে তাঁর নাম বা সংস্থার নাম-ঠিকানা সংক্রান্ত বিশদ তথ্য রাজনৈতিক দলগুলিকে জানাতে হবে। 

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনার ‘প্রোজেক্ট চিতা’! ভারতেই হবে ইজরায়েলি ‘হেরন’-কে মারণ ক্ষমতা দেওয়ার কাজ

    এই নিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরণ রিজিজুকে (Law Minister Kiren Rijiju) একটি চিঠিও দিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধন করতে পারে সরকার। তাই এই চিঠি দেওয়া হয়েছে।  কোথায় কোথায় সংশোধন করা যেতে পারে, সেই সব বিষয়ই উল্লেখ করা হয়েছে সুপারিশপত্রে। নির্বাচনের সময় কালো টাকার প্রভাব কমাতে এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • WhatsApp: এবার হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো ভুল মেসেজ ‘এডিট’ করা যাবে! শীঘ্রই আসছে নয়া ফিচার

    WhatsApp: এবার হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো ভুল মেসেজ ‘এডিট’ করা যাবে! শীঘ্রই আসছে নয়া ফিচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপের মধ্যে একটি হল হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। শুধু ভারতেই ৪০ কোটির বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে এই প্ল্যাটফর্মে। ব্যবহারকারীদের আকর্ষণ করতে ও তাঁদের সুবিধার্থে নিয়মিত নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হয় হোয়াটসঅ্যাপ। এই মেসেজিং অ্যাপে ফের যুক্ত হতে চলেছে নতুন এক ফিচার। তবে এবারে হোয়াটসঅ্যাপ বহু প্রতীক্ষিত এবং অত্যন্ত জরুরি একটি বৈশিষ্ট্য নিয়ে আসছে। সেটি হল এবার থেকে মেসেজ পাঠানোর পরেও আপনি এটি এডিট করতে পারবেন। অর্থাৎ ‘এডিট মেসেজ’ (Edit Message) নামে ফিচারটি খুব শীঘ্রই হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত করা হবে।

    অনেক সময় মেসেজ টাইপের সময় ভুল হয়ে যায়। আর এক্ষেত্রে উপায় বলতে একটিই, মেসেজ ডিলিট করে ফেলা। কিন্তু এবারে মেসেজ ডিলিট না করেও সেই ভুল শুধরে, মেসেজ ঠিক করার সুযোগ এনে দিচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ। সম্প্রতি WABetaInfo ওয়েবসাইটে প্রকাশিত রিপোর্টে এই খবর জানানো হয়েছে। এখানে জানানো হয়েছে যে, ‘সেন্ট মেসেজ’ ‘এডিট’ করার অপশন খুব শীঘ্রই আসতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুকের মত এবারে হোয়াটসঅ্যাপেও পাবেন পোল বৈশিষ্ট্যের সুবিধা

    জানা গিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপের এই জরুরি বৈশিষ্ট্যটি আপাতত ডেভেলপমেন্টের পর্যায়ে রয়েছে। অ্যান্ড্রয়েডের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ বিটা 2.22.20.12 আপডেটে ফিচারটি সর্বপ্রথম দেখা যাবে। হোয়াটসঅ্যাপ এডিট মেসেজ ফিচারটি ভবিষ্যতের আপডেটে ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে যাবে। আর অফিসিয়াল রোলআউটের আগে তা সর্বপ্রথম বিটা পরীক্ষকদের জন্য উপলব্ধ করা হবে। তারা পরীক্ষা করার পর এই ফিচারে যদি কোনও ভুল নজরে আসে, তারপর তা ঠিক করার পরেই অফিসিয়াল রোলআউট করবে হোয়াটসঅ্যাপ।

    আরও জানা গিয়েছে, কোনও মেসেজ একবার এডিট করা হলে পাশে ‘Edited’ চিহ্ন দেখাতে পারে। যদিও আগে কী মেসেজ পাঠানো হয়েছিল তা দেখা যাবে কিনা, তা সম্পর্কে জানানো যায়নি। এও মনে করা হয়েছে, মেসেজ পাঠানোর পরে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তা এডিট করা যাবে। যদিও এই বিষয়ে মেসেজিং অ্যাপের তরফ থেকে এখনও কিছুই জানানো হয়নি। 

  • India vs Pakistan: ১৪ বছর পর ভারত বনাম পাকিস্তান টেস্ট সিরিজ! ইসিবি-র প্রস্তাবে কী জানাল বিসিসিআই?

    India vs Pakistan: ১৪ বছর পর ভারত বনাম পাকিস্তান টেস্ট সিরিজ! ইসিবি-র প্রস্তাবে কী জানাল বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ফের টেস্ট সিরিজ খেলা হবে! সম্প্রতি ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ECB) ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক টেস্ট সিরিজ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেওয়ার পর থেকেই বিশ্ব জুড়ে এই দুই দেশের মধ্যে খেলা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।

    ১৪ বছর আগে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শেষ টেস্ট সিরিজ খেলা হয়েছিল। ভারত বনাম পাকিস্তান টেস্ট সিরিজ শেষবার খেলা হয়েছিল ২০০৮ সালে। যেই সিরিজটি ভারত জিতেছিল। ২০১৩ সালের পর থেকে কোনও ফরম্যাটেই এই দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ হয়নি। এরপর থেকেই প্রতিবেশি দেশ পাকিস্তানে ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাসবাদের কারণে, ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আর এখনও পর্যন্ত এই সিদ্ধান্তেই অটল আছে ভারত। কিন্তু এরই মধ্যে ভারত বনাম পাকিস্তানের টেস্ট সিরিজ খেলার জন্য ইংল্যান্ড বোর্ড থেকে প্রস্তাব দেওয়া হলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সামনে এবার শুধুই ক্রিকেটের ঈশ্বর! সচিনকে টপকে শীর্ষস্থান দখল করতে পারবেন বিরাট?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) ডেপুটি চেয়ারম্যান মার্টিন ডার্লো পাকিস্তানে চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজ চলাকালীন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান রমিজ রাজার সঙ্গে আলোচনা করেছেন এবং ভবিষ্যতে ইংল্যান্ডে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন। গত বছর পাকিস্তান সফর শেষ মুহূর্তে বাতিল করেছিল ইসিবি। এবার ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের সিরিজ আয়োজনের প্রস্তাব দিয়ে পিসিবির সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি ঘটাতে চাইছে ইসিবি বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    জানা গিয়েছে, পাকিস্তানও ভারতের সঙ্গে খেলতে চায় কিন্তু এই মুহূর্তে প্রস্তাব মেনে নিতে পারবে না। অন্যদিকে মনে করা হয়েছে, ভারতকে এর জন্য রাজি করানো কঠিন। বিসিসিআই এই প্রস্তাবে সম্মতি জানায়নি। এছাড়াও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলার বিষয়টি নির্ভর করে কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের উপর। এখনও পর্যন্ত যা ঠিক আছে তাতে, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শুধুমাত্র বহুদেশীয় টুর্নামেন্টে খেলবে ভারত।

    অন্যদিকে, ইংল্যান্ডের টি২০ দলের অধিনায়ক মঈন আলি জানিয়েছেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ যদি চালু হয় তা দুই দেশের পক্ষেই দারুণ ব্যাপার হবে। ফলে এই দুই দেশ টেস্টে মুখোমুখি হলে ক্রিকেটপ্রেমীরাও তাতে খুশি হবে।

LinkedIn
Share