Blog

  • Gujarat Election: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    Gujarat Election: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একজ়িট পোলের সমীক্ষাকে সত্যি করে গুজরাটে ফের গেরুয়া-ঝড় (Gujarat Election) । আবারও মোদি-ম্যাজিকের ছোঁয়া গুজরাটে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৮২ আসন বিশিষ্ট গুজরাট বিধানসভায় ১৫০-এর বেশি আসনে ইতিমধ্য়েই এগিয়ে গিয়েছে গেরুয়া শিবির। 

    বিগত ২৭ বছর ধরে গুজরাটে টানা ক্ষমতায় থেকেছে বিজেপি। ১৯৯৫ সাল থেকে গুজরাটে টানা ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। ১৮২ আসন বিশিষ্ট গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) এবারও এগিয়ে বিজেপি। আড়াই দশকেরও বেশি সময় পর আজও সেই রাজ্যে অব্যাহত মোদি ম্যাজিকই। তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে গুজরাটের ভোটবাক্সে। প্রাথমিক ট্রেন্ডে ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে গিয়েছে বিজেপি। শেষ পর্যন্ত কত ব্যবধানে বিজেপি জেতে সেটাই দেখার। 

    গুজরাটে গেরুয়া-ঝড়

    সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে ভোট গণনা (Gujarat Election)। বেশিরভাগ বুথ ফেরত সমীক্ষা গুজরাটে টানা সপ্তমবারের মতো বিজেপির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা প্রকাশ করেছিল। বিভিন্ন বুথফেরত সমীক্ষায় ভবিষ্যদ্‌বাণী করা হয়েছিল এবার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে বিজেপি। এবিপি-সি ভোটার সমীক্ষায় বলা হয়েছে বিজেপি ১২৮-১৪০টি আসন পেতে পারে। ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার সমীক্ষা অনুযায়ী বিজেপি পেতে পারে ১৩১-১৫১টি আসন। টুডে’জ চাণক্যর বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, এ বার বিজেপির আসন সংখ্যা হতে পারে ১৫০টি। উল্লেখ্য, বুথফেরত সমীক্ষার ফল সব সময় যে মেলে, তা নয়। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি থাকায়, এই ধরনের সমীক্ষাকে অস্বীকার করাও যায় না। তবে, সব সমীক্ষাকে সত্যি প্রমাণ করে এবারও গুজরাটে বিজয়ধ্বজা ওড়াতে চলেছে ‘পদ্ম-ব্রিগেড’। 

    হিমাচলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই

    অন্যদিকে, অপর রাজ্য হিমাচল প্রদেশে চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই (Himachal Pradesh Election)। এখানে লড়াই মূলত বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে। সবশেষ ফলাফল অনুযায়ী ৬৮ আসনের হিমাচলে কংগ্রেসের ঘরে ঢুকেছে ৩২ আর বিজেপির ৩৩টি আসন। প্রদেশটিতে বিজয়ী হতে হলে প্রয়োজন ৩৫টি আসন। হিমাচলে, ১২ নভেম্বর ৬৮টি আসনের জন্য ভোটপর্ব অনুষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে গুজরাটে ১৮২টি আসনের জন্য ১ এবং ৫ ডিসেম্বর দুটি ধাপে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

  • Gilgit Baltistan: চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে ক্ষুব্ধ গিলগিট বালতিস্তানের বাসিন্দারা

    Gilgit Baltistan: চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে ক্ষুব্ধ গিলগিট বালতিস্তানের বাসিন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের (CPEC) কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে মরিয়া পাক প্রশাসন। কিন্তু পাকিস্তানের এই ক্রমাগত চেষ্টায় ক্ষুব্ধ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট বালতিস্তানের (Gilgit Baltistan) বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট করছে চিন। সম্প্রতি পাক সেনাকে গিলগিট বালতিস্তানে পাঠানো হয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দাদের সুরক্ষার অজুহাতে সেনা এলেও আদতে তাঁদের মূল কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছিল প্রাকৃতিক সম্পদ শোষণে চিনকে সাহায্য করা।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসে অর্থ বিনিয়োগ আটকালেই জঙ্গি-কার্যকলাপ কমে যাবে, মত অজিত ডোভালের

    কেন এই ক্ষোভ? 

    প্রাকৃতিক সম্পদের উপস্থিতি যেকোনও অঞ্চলের অগ্রগতির ক্ষেত্রে খুব বড় ভূমিকা পালন করে। কিন্তু গিলগিট বালতিস্তানের (Gilgit Baltistan) ক্ষেত্রে পরিস্থিতি ঠিক উল্টো। উন্নতির অনেক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও এই এলাকা বরাবরই উপেক্ষিত। এই অঞ্চলে কোটি কোটি টাকার খনিজ এবং জল সম্পদ থাকা সত্ত্বেও, প্রশাসনের উদাসীনতায় এই এলাকার বাসিন্দারা চরম দারিদ্র্যের সম্মুখীন  হয়।

    সম্প্রতি বালতিস্তানের (Gilgit Baltistan) মুখ্যমন্ত্রী খালিদ খুরশিদ খান ইসলামাবাদকে এই অঞ্চলের দুর্দশার জন্যে দায়ী করেছেন। তাঁর অভিযোগ, এই অঞ্চলের অর্থ বরাদ্দ কমিয়ে অর্ধেক করা হয়েছে। এই মুহূর্তে বালতিস্তানের জন্যে অর্থ বরাদ্দ মাত্র ২ কোটি ৩০ লক্ষ পাক মুদ্রা। তাঁর কথায়, “অঞ্চলটিকে পিছনের দিকে ঠেলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে পাক প্রশাসন।” 

    সিপিইসির ব্যানারে গিলগিট বালতিস্তানে (Gilgit Baltistan) মেগা ড্যাম, তেল ও গ্যাস পাইপলাইনের কাজ শুরু হয়েছে। এছাড়াও ইউরেনিয়াম ও ভারী ধাতু উত্তোলনের কাজও শুরু হয়েছে। এতে স্থানীয় জীবিকা এবং বাসিন্দাদের জীবনযাপনে খারাপ প্রভাব পড়ছে। উল্লেখ্য, বালতিস্তান গোটা পাকিস্তানের চাহিদার অর্ধেকেরও বেশি জল সরবরাহ করে। চিনা মেগা প্রকল্পগুলি স্থানীয় জলবায়ুর উপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে, যার ফলে দূষণ বাড়ছে এবং জলজ বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। 

    এই অঞ্চলে নিযুক্ত চিনা কোম্পানিগুলি পরিবেশ নিয়ে স্থানীয়দের উদ্বেগের প্রতি একেবারের সংবেদনশীল নয়। গিলগিট বালতিস্তানের (Gilgit Baltistan) বাসিন্দাদের অভিযোগ কারাকোরাম মহাসড়কের সম্প্রসারণের জন্যে যে মারাত্মক পরিবেশ দূষণ হয়েছে তার জন্যে দায়ী চিনের একটি সংস্থা চায়না রোডস অ্যান্ড ব্রিজ কর্পোরেশন। 

    এমনকি এই চিনা সংস্থাগুলি প্রাকৃতিক সম্পদ শোষণ করলেও কোনও রাজস্ব দিতে রাজি নয়। বিদেশী কোম্পানিগুলিও গিলগিট সরকারকে কর প্রদান করে না। কারণ তারা ইসলামাবাদ-ভিত্তিক ফেডারেল প্রতিষ্ঠান গিলগিট-বালতিস্তান (Gilgit Baltistan) কাউন্সিল (GBC) নামের সংস্থার সঙ্গে চুক্তি সাক্ষর করে। এই সংস্থার এই অঞ্চলের বন, জলের রিজার্ভ সম্পর্কিত আইনী বিষয়গুলির উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। গিলগিট প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ না করেই পাক সরকার বিদেশি সংস্থাগুলিকে বাণিজ্য, ট্রানজিট রুট এবং খনির লাইসেন্স প্রদান করে।

    যদিও ইসলামাবাদ বাণিজ্য ও ট্রানজিট, জলসম্পদ, ট্রফি শিকার, ইকো-ট্যুরিজম, খনিজ অনুসন্ধান এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ফেডারেল কর মিলিয়ে এই অঞ্চল থেকে বছরে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে। কিন্তু তবুও এই আয়ের কোনও বড় অংশ অঞ্চলের (Gilgit Baltistan) উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ করা হয় না। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

     

     

  • Ajit Doval: সন্ত্রাসে অর্থ বিনিয়োগ আটকালেই জঙ্গি-কার্যকলাপ কমে যাবে, মত অজিত ডোভালের

    Ajit Doval: সন্ত্রাসে অর্থ বিনিয়োগ আটকালেই জঙ্গি-কার্যকলাপ কমে যাবে, মত অজিত ডোভালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসে যারা আর্থিক মদত দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে লড়াই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। ভারত-মধ্য এশিয়া প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের বৈঠকে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে কড়া বার্তা দিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। আফগানিস্তানসহ মধ্য এশিয়ার গোটা এলাকায় সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে মতামত দিয়েছেন তিনি।  

    বৈঠকে অজিত ডোভাল (Ajit Doval) বলেন, “আফগানিস্তান একটি বড় ইস্যু। এই রিজিয়নে সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি বড় দুশ্চিন্তার বিষয়। অর্থনৈতিক যোগান সন্ত্রাসবাদকে পুষ্ট করে। সেই ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদকে যারা অর্থনৈতিকভাবে মদত দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করাটাও আমাদের প্রধান দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

    আরও পড়ুন: এবার বাংলাতেও বন্দে ভারত এক্সপ্রেস?    

    এই বৈঠকে ভারতের পাশাপাশি কাজাকিস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কেমেনিস্তানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল আরও বলেন, “মধ্য এশিয়া আমাদের সম্প্রসারিত প্রতিবেশী। যাদের সঙ্গে আমাদের সভ্যতার যোগসূত্র ছিল। এই রিজিয়নের ব্যাপারটা আমাদের অগ্রাধিকার দেওয়া দরকার। শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ, সমৃদ্ধ মধ্য এশিয়া সকলের কাম্য।”

    বিবৃতিতে কী বলা হয়েছে? 

    বৈঠকের পরে একটি যৌথ বিবৃতিতে (Ajit Doval) উল্লেখ করা হয়েছে, ৬টি দেশ একটি ব্যাপারে সহমত হয়েছে যে জঙ্গি সংগঠনের প্রসার, জঙ্গি দলে নিয়োগ, অর্থ যোগানের চেষ্টা গোটা রিজিয়নে একটা উদ্বেগের বিষয়। এক্ষেত্রে জঙ্গিদের রুখতে যৌথ উদ্যোগের উপরেও জোর দেওয়া হবে। বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার, অস্ত্র ও মাদক পাচার, আন্তঃসীমান্ত জঙ্গিবাদ, বিকৃত তথ্য ছড়ানোর ক্ষেত্রে সাইবার স্পেসের অপব্যবহার, মানববিহীন এরিয়াল সিস্টেমের ব্যবহার জঙ্গিবাদ মোকাবিলার ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ।  

    উল্লেখ্য মধ্য এশিয়াতে নিজের থাবা বসাতে উদ্যোগী চিন। চিনকে নিরস্ত্র করতে এবার মধ্য এশিয়ার সুরক্ষার দিকে জোর দিচ্ছে ভারতও (Ajit Doval)। আফগানিস্তানের তালিবান শাসনও গোটা বিশ্বের জন্যে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

    ৬টি দেশের পদস্থ আধিকারিক কড়া ভাষায় সন্ত্রাসবাদের সমালোচনা করেছেন (Ajit Doval)। আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি ও তার জেরে এই রিজিয়নের নিরাপত্তার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলায় সায়গলের দেড় কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলায় সায়গলের দেড় কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলার (Cattle Smuggling Case) তদন্ত যত এগোচ্ছে, তত একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। আর এবারে গরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের ৩২টি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইডি সূত্রে খবর, প্রায় ১ কোটি ৫৮ লাখ ৪৭ হাজার ৪৯০ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বর্তমানে সায়গল হোসেন তিহার জেলে বন্দি।

    সায়গলের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) অন্যতম অভিযুক্ত হলেন অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা সায়গল হোসেন দীর্ঘদিন ধরেই বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষীর কাজ করেছেন। গরু পাচার মামলা সংক্রান্ত চার্জশিটে সায়গলের বিরুদ্ধে ইডির অভিযোগ ছিল, বীরভূম করিডর দিয়ে যে সমস্ত গরু পাচার হত, তার জন্য অনুব্রতর হয়ে টাকা নিতেন সায়গল। সিবিআই তাদের চার্জশিটেও এ কথা উল্লেখ করেছিল।

    আরও পড়ুন: ঘেরাওমুক্ত অধ্যক্ষ-সহ বিভাগীয় প্রধানরা! মেডিক্যাল কলেজে বিক্ষোভ তুলল ছাত্ররা

    এরপর মামলার (Cattle Smuggling Case) তদন্তে নামলে তাঁর একাধিক জমি, সম্পত্তি, বাড়ি রয়েছে বলে জানা যায়। আর সেই অনুযায়ী সায়গলের ৩২টি সম্পত্তির হদিশ মেলে। গত ২ ডিসেম্বর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেয় আদালত। তারই জেরে সায়গলের সম্পত্তি আটক করে বাজেয়াপ্ত করা হয়। ফলে এই সব সম্পত্তির টাকার সঙ্গে গরু পাচারের টাকার যোগ আছে কি না, তা জানতে মরিয়া তদন্তকারীরা।

    উল্লেখ্য, গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) প্রথমে সিবিআই সায়গলকে গ্রেফতার করে। এরপর তাঁকে পাঠানো হয় আসানসোলের জেলে। এরপরই তাঁকে হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। আদালত সেই অনুমতি দেওয়ায় তাঁকে আসানসোল থেকে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়। আপাতত দিল্লির তিহার জেলেই রয়েছেন তিনি। ইতিমধ্যেই সায়গলের মা-স্ত্রীকেও একাধিকবার তলব করেছে ইডি। অন্যদিকে অনুব্রত মণ্ডলকেও দিল্লি নিয়ে যাওয়ার জন্য তোড়জোড় শুরু করেছে ইডি।

    ইডি সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) ধৃতদের কাছ থেকে ২০ কোটি ২৫ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মোট ২৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকার অপরাধ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইডি (ED)। গরু পাচারের সঙ্গে সায়গলের যোগ কতটা, তা আরও খতিয়ে দেখতে তদন্ত করছে ইডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China: ‘অগ্নি’ পরীক্ষার আগেই ভারত মহাসাগরে হাজির চিনের সেই ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, কেন জানেন?

    China: ‘অগ্নি’ পরীক্ষার আগেই ভারত মহাসাগরে হাজির চিনের সেই ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) মহাসাগরে ফের চিনা (China) গুপ্তচর জাহাজ (Spy Ship)! এর আগে একবার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছিল ভারত। সেই সময়ও ভারত মহাসাগরে ঘোরাফেরা করতে দেখা গিয়েছিল চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫-কে। দিন কয়েকের মধ্যেই ভারত ফের অত্যাধুনিক অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে। সেই কারণে বঙ্গোপসাগরকে নো ফ্লাই জোন ঘোষণা করা হয়েছে সরকারের তরফে। তার আগেই ভারত মহাসাগরে ফের হাজির চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫। বারবার একই গুপ্তচর জাহাজ পাঠানোয় চিন্তা বাড়চ্ছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ১৫-১৬ তারিখের মধ্যে ওড়িশার আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে উৎক্ষেপণ করার কথা অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র।

    নৌবাহিনীর দাবি…

    ভারতীয় নৌবাহিনীর দাবি, চিনা (China) গুপ্তচর জাহাজটিকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার সুন্দ প্রণালীতে রয়েছে সেটি। চলতি বছরের অগাস্টে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দরে যে চিনা গুপ্তচর জাহাজটি নোঙর করেছিল, এটা সেটাই। জানা গিয়েছে, এই জাহাজটির ওজন ২০ হাজার টন। এতে রয়েছে একটি বড় অ্যান্টেনা, অত্যাধুনিক সেন্সর এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম। জাহাজটিতে ৪০০রও বেশি নাবিক রয়েছেন। চিনের এই জাহাজটি ইউয়ান ওয়াং শ্রেণির চারটি জাহাজের মধ্যে একটি। এই জাহাজ উপগ্রহ এবং আন্তর্মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের গতিবিধি ট্র্যাক করতে পারদর্শী।

    ভারত সরকারের দাবি, অত্যাধুনিক অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পাঁচ হাজার কিলোমিটার দূরের কোনও লক্ষ্যবস্তুতেও আঘাত হানতে সক্ষম। এই পাল্লার মধ্যে চলে আসবে পাকিস্তান এবং চিন (China)। অনুমান, অগ্নি ৫ এর ক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে চিনে। তাই কাছ থেকে অগ্নি ৫ এর ক্ষমতা ‘চাক্ষুষ’ করতে ভারত মহাসাগরে অবস্থান করছে জাহাজটি।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রসংঘে সংস্কার সাধনে চেষ্টা করবে ভারত, জানালেন রুচিরা কম্বোজ

    যদিও গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগ অস্বীকার করেছে ড্রাগনের দেশ। তাদের দাবি, জাহাজটি গবেষণামূলক কাজের জন্য রাখা হয়েছে। তবে তাতে নিশ্চিন্ত হতে পারছে না ভারত। তাই অগ্নি ৫ পরীক্ষার নির্ঘণ্ট পিছিয়ে দেওয়া যায় কিনা, তা নিয়েও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকে আলোচনা শুরু হয়েছে বলে সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, চিনের (China) পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌশক্তি গোটা বিশ্বের মধ্যে সর্ব বৃহৎ। এই নৌ-বাহিনীর অধীনে রয়েছে ৩৫৫টি যুদ্ধ জাহাজ।

     

        দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Telescope: একযোগে বিশ্বের ৮টি দেশ মিলে তৈরি করছে সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, জানুন বিস্তারিত

    Telescope: একযোগে বিশ্বের ৮টি দেশ মিলে তৈরি করছে সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাবিশ্বের রহস্য উন্মোচনে সব দেশই কমবেশি চেষ্টা চালাচ্ছে। সাফল্যও এসেছে বড় বড়, ১৯৬৯ সালে পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছে। মঙ্গলে ঘুরছে রোভার, ২০২৮ সালের মধ্যে চাঁদে বসতি তৈরির চিন্তা করছে চিন। এবার  বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ (Telescope) নির্মাণের কাজ শুরু করেছে ব্রিটেনের দ্য স্কয়ার কিলোমিটার অ্যারে (এসকেএ) অর্গানাইজেশন। টেলিস্কোপের নামও রাখা হয়েছে সংস্থার নামে-দ্য স্কয়ার কিলোমিটার অ্যারে। এই বড় টেলিস্কোপ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সীমান্ত অঞ্চল মুর্চিসন শায়ারে এবং দক্ষিণ আফ্রিকার উত্তর কেপের কারোতে। মুর্চিসন শায়ারে হচ্ছে স্বল্প তরঙ্গের এসকেএ-১। কারোতে মাঝারি তরঙ্গের এসকেএ-২। দুই স্থানেই এদিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রকল্পে অংশগ্রহনকারী ৮ দেশের প্রতিনিধিরা।

    আরও পড়ুন: ব্রহ্মাণ্ডের আদি ছায়াপথগুলির তথ্য দেবে ভারতের ‘সারস’

    টেলিস্কোপ (Telescope) সম্পর্কে আরও কিছু কথা

    শক্তিশালী এই টেলিস্কোপটির (Telescope) নির্মাণকাজ  ২০২৮ সালে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।  ব্রিটেন থেকেই এই প্রকল্পের যাবতীয় সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলে , খবর পাওয়া যাচ্ছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা পৃথিবীর বর্তমান টেলিস্কোপগুলোর (Telescope) চেয়ে ১০ হাজার গুণ কম সময়ে মহাকাশের জটিল সমীকরণের সমাধান করতে পারবে এসকেএ। পৃথিবী থেকে কোটি কোটি আলোকবর্ষ দূরের মহাজাগতিক উৎস থেকে আসা অতি ক্ষীণ রেডিও সংকেত ‘বিগ ব্যাং’র প্রথম কয়েকশ মিলিয়ন বছরে নির্গত সংকেত কিংবা মহাবিশ্বের সবচেয়ে প্রাচুর্যের উপাদান হাইড্রোজেনের ইতিহাস-সবই চলে আসবে হাতের মুঠোয়।  স্কয়ার কিলোমিটার অ্যারে অর্গানাইজেশনের পরিচালক অধ্যাপক ফিল ডায়মন্ড বলেন, ‘এ যাত্রা দীর্ঘ ৩০ বছরের। প্রথম ১০ বছর কেটেছে পরিকল্পনায়। দ্বিতীয় ১০ বছর কেটেছে  প্রযুক্তিগত উন্নয়নে। শেষ দশক কেটেছে সরকারি অনুমোদন, তহবিল সংগ্রহে।

    টেলিস্কোপের (Telescope) প্রাথমিক স্থাপত্যটিতে ২০০টি প্যারাবোলিক অ্যান্টেনা থাকবে। সেসঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হবে ১৩১,০০০টি ডাইপোল। এটি দেখতে কিছুটা ক্রিসমাস ট্রির মতো লাগবে। সিস্টেমটি ৫০ মেগাহার্টজ থেকে ২৫ গিগাহার্টজ পর্যন্ত কাজ করবে।  প্রকল্পটির বর্তমান সদস্যরা হল-দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, চীন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল এবং সুইজারল্যান্ড।  ফ্রান্স, স্পেন এবং অতি সম্প্রতি জার্মানি যোগদান দেবে বলে শোনা যাচ্ছে। কানাডা, ভারত, সুইডেন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানও যোগ দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Abhijit Gangopadhyay: গ্রুপ-ডি নিয়োগের ক্ষেত্রেও দুর্নীতি! ওএমআর শিট সবার সামনে আনার নির্দেশ হাইকোর্টের

    Abhijit Gangopadhyay: গ্রুপ-ডি নিয়োগের ক্ষেত্রেও দুর্নীতি! ওএমআর শিট সবার সামনে আনার নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাদা উত্তরপত্র জমা দিয়েও ৪৩ নম্বর পেয়েছেন একাধিক পরীক্ষার্থী!নবম-দশম শিক্ষক নিয়োগের পরে ওএমআর শিটে বিকৃতির (OMR sheet Corruption) অভিযোগ উঠল গ্রুপ ডি নিয়োগ পরীক্ষার ক্ষেত্রেও। পরীক্ষায় পেয়েছেন শূন্য। অথচ স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)-এর সার্ভারে দেখা যাচ্ছে, গ্রুপ ডির সেই প্রার্থী পেয়েছেন ৪৩। সিবিআইয়ের পেশ করা নথি নিয়েই মঙ্গলবার সরব কলকাতা হাইকোর্ট। 

    কী বলল আদালত

    গ্রুপ ডি নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে মামলা করেছিলেন লক্ষ্মী টুঙ্গা। এই মামলায় বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন, মোট ২৮২৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ১০০ জনের ওএমআর শিটেই এই বিকৃতির অভিযোগ উঠেছে। ওই ১০০ জন গ্রুপ ডি প্রার্থীর উত্তরপত্র (ওএমআর শিট) জনসমক্ষে আনার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি। তবে তার আগে এই নিয়ে বৈঠকে বসার কথা বলেন তিনি। আগামী ১৪ ডিসেম্বর স্কুল সার্ভিস কমিশনের দফতরে বৈঠক করবেন সিবিআই, মামলাকারীর আইনজীবী এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রতিনিধিরা। সূত্রের খবর, স্কুল সার্ভিস কমিশনের বাজেয়াপ্ত করা হার্ডডিক্স এবং ওএমআর শিট খতিয়ে দেখা হবে ওই বৈঠকে। এরপর আগামী ২১ ডিসেম্বর প্রাথমিক রিপোর্ট হাইকোর্টে জমা দেবে সিবিআই। এমনটাই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: ‘‘ঢাকি সমেত বিসর্জন দিয়ে দেব’’, প্রাথমিক শিক্ষকের প্যানেল বাতিলের হুঁশিয়ারি বিচারপতির

    উল্লেখ্য, গাজিয়াবাদের সার্ভার থেকে এসএসসিতে নিয়োগ পরীক্ষার বেশ কিছু উত্তরপত্র মিলেছিল। তার মধ্যে রয়েছে গ্রুপ ডি নিয়োগ পরীক্ষার খাতা। সেগুলি যাচাই করে সিবিআই দেখে, পূর্ব মেদিনীপুরের এক প্রার্থী উত্তরপত্রে পেয়েছেন দুই। এমনকি, ওই জেলার এক জন উত্তরপত্রে পেয়েছেন শূন্য। অথচ এসএসসির সার্ভারে দেখা গিয়েছে, তাঁরা পেয়েছেন ৪৩ নম্বর। এই প্রসঙ্গ উল্লেখ করেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, মঙ্গলবারই ১০০ জন গ্রুপ ডি প্রার্থীর উত্তরপত্র প্রকাশ করতে হবে কমিশনকে। সেগুলি দেখে যাচাই করতে হবে যে, ওই প্রার্থীদের জন্য ভুয়ো সুপারিশ করা হয়েছে কি না।

    আরও পড়ুন: মধ্যশিক্ষা পর্ষদ নিজেদের হাইকোর্ট ভাবে! তোপ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    G20: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলের প্রেসিডেন্টদের সঙ্গে চা খেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কারও দিকে তাকিয়ে হাসলেন। হালকা রসিকতাও হল। কারওবা হাত ধরলেন। সোমবার জি-২০ (G20) সম্মেলন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকের এই ছিল ছবি। এদিনের ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গোটা বিশ্বকে ভারতের শক্তি প্রদর্শন করার একটা সুবর্ণ সুযোগ হল এই জি-২০-র সভাপতিত্ব। তিনি বলেন, এই সম্মেলন নিয়ে গোটা বিশ্বের কৌতুহল এবং আকর্ষণ রয়েছে ভারতের দিকে। এই সম্মেলন সফল করাটা যে একটা টিমওয়ার্ক এবং এজন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন বলেও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    সর্বদলীয় বৈঠক…

    এদিন সর্বদলীয় এই বৈঠকটি হয়েছে রাষ্ট্রপতি ভবনে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আয়োজিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজু জনতা দল সুপ্রিমো নবীন পট্টনায়েক, সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সহ বিভিন্ন দলের প্রধানরা। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও। তাঁরই পাশে বসেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। এদিনের সর্ব দলীয় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না টিআরএস প্রেসিডেন্ট কে চন্দ্রশেখর রাও এবং জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো লালন সিং। লালু প্রসাদের আরজেডিও এড়িয়ে গিয়েছেন এই বৈঠক। 

    এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জানান, এক বছর ধরে যে সব অনুষ্ঠান হবে, সেজন্য প্রচুর মানুষ ভারতে আসবেন। দেশের যেসব জায়গায় জি-২০ (G20) গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বৈঠক হবে, সেখানে পর্যটন ও স্থানীয় অর্থনীতি চাঙা হবে। তিনি এও বলেন, জি-২০-র সভাপতিত্ব পাওয়া কোনও একজনের কৃতিত্ব নয়, এই কৃতিত্ব গোটা দেশের।  চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। উল্লেখ্য যে, জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

    আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Pele: কেমন আছেন ‘ফুটবলের রাজা’ পেলে? কী বললেন তাঁর কন্যারা?

    Pele: কেমন আছেন ‘ফুটবলের রাজা’ পেলে? কী বললেন তাঁর কন্যারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলার ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলের (Pele) স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তায় তাঁর অনুরাগীরা। কারণ সংবাদমাধ্যমে খবর এসেছে, কয়েকদিন আগে শ্বাসকষ্টের কারণে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল নয়। ব্রাজিলের একাধিক সংবাদমাধ্যমে জানানো হয়েছে, পেলে মৃত্যুর মুখে রয়েছেন। কিন্তু এইসব দাবি সত্যি নয়, ‘গুজব’ বলে জানিয়ে দিলেন তাঁর মেয়ে ফ্লাভিয়া। তিনি জানালেন, তাঁর বাবা অসুস্থ হলেও তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। অন্য এক মেয়ে কেলিও বললেন, ‘একটু ভাল হলেই বাড়ি ফিরবেন বাবা।’

    পেলের শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে কী বললেন তাঁর মেয়ে?

    ফ্লাভিয়া স্থানীয় সংবাদমাধ্যম গ্লোবো টিভি-তে বললেন, “অনেকে বলছেন বাবা মৃত্যুর মুখে রয়েছেন। তাঁকে রাখা হয়েছে ‘প্যালিয়াটিভ কেয়ার’-এ। যাঁরা এই খবর প্রচার করছেন, তাঁরা ঠিক করছেন না। আমাদের বিশ্বাস করুন। পরিস্থিতি একদমই তেমন নয়।”

    পেলের অন্য মেয়ে কেলি জানান, ৩ সপ্তাহ আগে বাবা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এ কারণে তাঁর ফুসফুসে সমস্যা হয়েছিল, সেই কারণে তাঁর শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছিল। তিনি আরও বলেন ‘‘বাবা অসুস্থ। ওনার বয়স হয়েছে। এখন শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা চলছে। এখনই তিনি বিদায় নিচ্ছেন না। একটু ভাল হলেই বাড়ি ফিরবেন। (Pele) ”

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি ফ্রান্স-ইংল্যান্ড, জানুন ম্যাচের দিনক্ষণ

    সংবাদমাধ্যম থেকে কী জানা গিয়েছিল?

    কয়েক দিন আগে খবর পাওয়া যায় যে চিকিৎসকরা বলেছেন, বর্তমানে কিংবদন্তি ফুটবলার পেলের (Pele) উপরে কেমোথেরাপিও কোন প্রভাব ফেলছে না। ফলে তাঁকে এখন প্যালিয়াটিভ কেয়ারে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। যাদের অবস্থা খুবই খারাপ শুধুমাত্র তাদেরকেই এই ইউনিটে রাখা হয়। উল্লেখ্য, দীর্ঘ দিন ধরে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন পেলে। গত বছর সেপ্টেম্বরে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল তাঁর। তাঁর কেমোথেরাপিতে কোনও কাজ দেয় নি বলেই তাঁকে আবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কিন্তু আজ এইসব খবরের কোনও ভিত্তি, সত্যতা নেই বলে জানিয়ে দিলেন তাঁর দুই মেয়ে।

    অন্যদিকে ফুটবল কিংবদন্তি পেলের (Pele) ভক্তরা বিশ্বজুড়ে তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করছেন। পেলের ভক্তরা তাঁর পোস্টার দিয়ে তাঁর সুস্থতা কামনা করছেন। ফলে আজ তাঁর পরিবারের সদস্যদের থেকে শারীরিক অবস্থার কথা জানা গেলে অনেকটাই স্বস্তি পেয়েছেন পেলের অনুরাগীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Electrification: রাজ্যের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ না পৌঁছনোর সমস্যা মেটাতে বিশেষ কমিটি গঠন হাইকোর্টের

    Electrification: রাজ্যের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ না পৌঁছনোর সমস্যা মেটাতে বিশেষ কমিটি গঠন হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখনও অনেক প্রত্যন্ত গ্রাম রয়েছে, যেখানে এখনও বিদ্যুতের আলো (Electrification) পৌঁছয়নি। সূর্য ডুবলে টর্চলাইট বা কেরোসিনের আলোই ভরসা। আর সেই অন্ধকার রাস্তার সুযোগ নিয়ে দেদারে চলছে বহু অনৈতিক কাজকর্ম। একটি জনস্বার্থ মামলায় অভিযোগ ওঠে অন্ধকার রাস্তায় ঘটছে ধর্ষণের মতো ঘটনা। সেই মতো প্রত্যন্ত কতগুলি রাস্তায় আলো নেই, তা জানতে চায় হাইকোর্ট। সেই রিপোর্ট আসতেই বড় পদক্ষেপ নিল কলকাতা হাইকোর্ট। প্রত্যন্ত গ্রাম সহ রাজ্যের কোন কোন রাস্তায় বিদ্যুতের অভাব রয়েছে বা বিদ্যুৎ পৌঁছয়নি তা খতিয়ে দেখতে  ৪ সদস্যের কমিটি গঠন করল আদালত। এই নির্দেশ দেয় উচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ।

    জেলাভিত্তিক কমিটিতে রাখা হয়েছে সেই জেলার জেলাশাসক বা তাঁর মনোনীত কোনও প্রতিনিধি, জেলার পুলিশ সুপার বা তাঁর কোনও প্রতিনিধি, বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার আঞ্চলিক ও জোনাল ম্যানেজার এবং মামলাকারী আইনজীবী নীলাদ্রি সাহাকে।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্যে জমি নিলে, ক্ষতিপূরণ দিতে হবে কেন্দ্রীয় হারেই, নির্দেশ হাইকোর্টের

    কেন এই নির্দেশ?

    রাজ্যে পর পর কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনায় জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। সম্প্রতি অন্ধকার (Electrification) রাস্তায় একটি ধর্ষণের ঘটনাও সামনে এসেছে। সেই বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে মামলার শুনানিতে।

    রাজ্যের কোথায় কোথায় এখনও বিদ্যুৎ (Electrification) পৌঁছয়নি, বিদ্যুৎ দফতর এবং বণ্টন সংস্থার কাছে সেই রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছিল হাইকোর্ট। সেখানে দেখা যায় রাজ্যের অনেক রাস্তাতেই এখনও বিদ্যুতের আলো নেই। রাজ্যের তরফে জানানো হয়, অনেক জায়গায় বাতি লাগানোর কাজ চলছে। রাজ্যের বিদ্যুৎ সরবরাহ আগের থেকে ভাল। আগামী ৩০ জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে। শুরুতে পুরুলিয়ার জন্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। পুরুলিয়ার পর অন্য জেলাতেও এমন কমিটি গঠনের পথে হাঁঠতে চায় হাই কোর্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share