Blog

  • PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা (Urban Naxals)। এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন তাঁরা। শুক্রবার গুজরাটের (Gujrat) নর্মদা জেলার একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ এনভায়রনমেন্ট মিনিস্টার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন শহুরে নকশালদের।

    গুজরাটের সর্দার সরোবর বাঁধ তৈরিতে প্রথম পদক্ষেপ করেছিলেন জওহরলাল নেহরু, ১৯৬১ সালে। এদিন সে  প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, নর্মদা নদীর ওপর এই সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘ সময় আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষ। যার জেরে বাঁধ তৈরিতে নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা দশক। এই শহুরে নকশাল ও উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষের বাধার জেরে বাঁধ উঁচু করতে ঋণ দিতেও অস্বীকার করেছিল বিশ্বব্যাংক। মোদি বলেন, এই ষড়যন্ত্র বুঝতে কিছু সময় লেগেছিল। তবে শেষমেশ জয়ী হয়েছেন গুজরাটের বাসিন্দারা। বলা হয়েছিল, এই বাঁধ পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর। আজ সেই একই বাঁধ পরিবেশ রক্ষা করছে। এই শহুরে নকশালদের থেকে সতর্ক থাকতে বলেন মোদি।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    তিনি বলেন, শহুরে নকশালদের মতো গোষ্ঠীর থেকে প্রত্যেকের সতর্ক থাকতে হবে। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন রাজ্যের ছ হাজারেরও বেশি পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র এবং সাড়ে ছ হাজারের বেশি জঙ্গল সংক্রান্ত ছাড়পত্র পড়ে রয়েছে। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, এই প্রস্তাবগুলিকে তাড়াতাড়ি ছাড়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ঠিকঠাক থাকে। ব্যাকলগ থাকলে কোটি কোটি টাকা মূল্যের প্রোজেক্ট আটকে যাবে। মোদি বলেন, এটা অর্থনীতি এবং পরিবেশের পক্ষে একটা উইন-উইন পরিস্থিতি। অযথা পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনও প্রকল্প আটকে রাখা ঠিক নয়। জীবনকে সহজ করতে যা করণীয়, তা করা হবে। তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি পরিবেশের ছাড়পত্র মিলবে, তত তাড়াতাড়ি হবে উন্নয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bangladesh Boat Accident: মাঝ নদীতে ডুবল নৌকা, ৪০ হিন্দু সহ বাংলাদেশে মৃত ৫১

    Bangladesh Boat Accident: মাঝ নদীতে ডুবল নৌকা, ৪০ হিন্দু সহ বাংলাদেশে মৃত ৫১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহালয়ার (Mahalaya) ভোরেই নৌকাডুবি। মন্দিরে যেতে গিয়ে ডুবল যাত্রী বোঝাই নৌকা। ঘটনায় মৃত অন্তত ৫১ জন। বাংলাদেশের (Bangladesh) উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড় জেলার ঘটনা। নিখোঁজ যাত্রীর সংখ্যা ৩০। তাঁদের খোঁজে জারি তল্লাশি। 

    পঞ্চগড় (Panchagarh) জেলার পুলিশ সুপার (Superintendent) এস এম সিরাজুল হুদা জানান, সোমবার রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ৪৬৮ কিলোমিটার দূরে করতোয়া নদী থেকে ৫১ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। তার মধ্যে ৪০ জনই হিন্দু (Hindu)। মৃতদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। এই পুলিশকর্তার মতে, প্রায় ১০০ জন যাত্রী বোঝাই নৌকাটি আচমকাই তলিয়ে যায় নদীগর্ভে। শুরু হয়েছে উদ্ধার কাজ। তবে এখনও অনেকের খোঁজ না মেলায় মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে। 

    আরও পড়ুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া প্রয়োজন ভারতের, ফের সওয়াল রাশিয়ার 

    জেলাশাসক জহরুল ইসলাম জানান, ঘটনাস্থল থেকে ১৭ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে যাওয়া হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ (Authority) তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মহালয়া উপলক্ষে শতাধিক মানুষ নৌকায় করে বদেশ্বরী মন্দিরের দিকে যাচ্ছিলেন। ঘাট থেকে নৌকাটি কিছু দূর যাওয়ার পর দুলতে শুরু করে। মাঝি নৌকাটি ঘাটে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন। তখনই নৌকাটি ডুবে যায়।

    আরও পড়ুন: একপেশে সংবাদ পরিবেশন! মার্কিন মিডিয়াকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর

    নৌকার যাত্রীদের অনেকেই সাঁতরে তীরে ওঠেন। তাঁদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন উদ্ধারকাজে নামেন। খবর দেওয়া হয় পুলিশ ও দমকলকেও। খবর পেয়ে উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা এসে হাত লাগান উদ্ধারকাজে। এখনও অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। প্রশাসন উদ্ধারকার্য চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারি সূত্রে খবর, এখনও ৩০ জনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশ সরকার এই মর্মান্তিক ঘটনায় মৃতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে। মৃতদের পরিবারকে (Victim Family) ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য করা হবে বলেও জানানো হয়েছে সরকারের তরফে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Women’s IPL: ফেব্রুয়ারি-মার্চেই দেশের মাটিতে মহিলাদের আইপিএল! ইঙ্গিত বিসিসিআই সভাপতির

    Women’s IPL: ফেব্রুয়ারি-মার্চেই দেশের মাটিতে মহিলাদের আইপিএল! ইঙ্গিত বিসিসিআই সভাপতির

    মাধম্য নিউজ ডেস্ক: দাবি অনেকদিনের। কিন্তু বার বার নানা কারণে তা বাস্তবায়িত হয়নি। অবশেষে আশার আলো দেখা গেল। আগামী বছরের শুরুতে মহিলাদের আইপিএল (Women’s IPL)  আয়োজন করতে চেয়ে রাজ্য ক্রিকেট সংস্থাগুলিকে চিঠি দিল বিসিসিআই (BCCI)। খুব সম্ভবত ফেব্রুয়ারি-মার্চে দেশের মাটিতেই বসবে মহিলাদের আইপিএলের প্রথম আসর। সেই ইঙ্গিত মিলেছিল কয়েকদিন আগে বিসিসিআই সভাপতি (BCCI President) সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) কথায়। শহরে এক অনুষ্ঠানে, তিনি ভারতীয় মহিলা দলের ভূয়সী প্রশংসা করেন। হরমনপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে ভারত ইংল্যান্ডের মাটিতে ওয়ান ডে সিরিজ জিতে নজির গড়েছে। তাই মেয়েদের প্রশংসা শোনা গেল বিসিসিআই সভাপতির মুখে।

    আরও পড়ুন: পুজোর পরেই ভারত-পাকিস্তান! মেয়েদের এশিয়া কাপে ৭ অক্টোবর হরমনপ্রীতদের মুখোমুখি মিসবারা

    প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে শুরু হয়েছিল ভারতীয় প্রিমিয়ার লিগ (Indian Premeire legue)। আইপিএল ভারতীয় ক্রিকেটকে আমূল বদলে দিয়েছে। শুধু আথির্ক দিক থেকে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড শক্তিশালী হয়নি, একই সঙ্গে মজবুত হয়েছে ভারতীয় দলের সাপ্লাই লাইন। তাই বিসিসিআই কর্তারা মনে করছেন, আইপিএল শুরু হলে দেশের মহিলা ক্রিকেটেও জোয়ার আসবে।

    আরও পড়ুন: ঝুলন সকলের কাছে অনুপ্রেরণা! বঙ্গকন্যাকে নিয়ে আবেগে ভাসলেন সৌরভ

    অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ডের মতো দেশগুলিতে পুরুষদের মতো সম্মান পান মহিলা ক্রিকেটাররা। বেতনের ক্ষেত্রেও তেমন কোনও তারতম্য চোখে পড়ে না। তবে এক্ষেত্রে বিসিসিআই ব্যতিক্রমী। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মারা বোর্ডের সঙেগ চুক্তির ফলে যে অর্থ পান, তার থেকে অনেক কম পান স্মৃতি মান্ধানা, হরমনপ্রীত কৌররা। এই বৈষম্য দ্রুত মেটানোর দাবিও তুলেছেন মহিলা ক্রিকেটাররা। কিন্তু তাতে বিসিসিআই কর্তারা কর্ণপাত করেননি। তবে সময় বদলেছে। দেশের মহিলা ক্রিকেটের কাঠামোকে আরও উন্নত করার চেষ্টা শুরু করেছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, জয় শাহরা। এই মরশুম থেকেই শুরু হয়েছে অনুর্ধ্ব-১৫ মহিলা ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। যেখান থেকে বহু ক্রিকেটার আগামী দিনে ভারতীয় মহিলা দলে সুযোগ পাবেন বলে মত প্রাক্তনদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Chit Fund Scam: চিটফান্ড কাণ্ডে চারজনকে গ্রেফতার সিবিআই-এর, কোন মামলার তদন্ত?

    Chit Fund Scam: চিটফান্ড কাণ্ডে চারজনকে গ্রেফতার সিবিআই-এর, কোন মামলার তদন্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিট ফান্ড (Chit Fund) কাণ্ডে মঙ্গলবার আরও চারজনকে গ্রেফতার করল সিবিআই (CBI)। সন্মার্গ চিটফান্ড সংস্থার তদন্তে নেমে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছে হালিশহর পুরসভার চেয়ারম্যান রাজু সাহানিকে। এবার সংস্থায় ডেপুটি ম্যানেজার, ফান্ডিং ডিরেক্টর, টেরটরি ম্যানেজার-সহ মোট চার জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার নজরে রয়েছে বীজপুরের তৃণমূল বিধায়ক সুবোধ অধিকারী এবং তাঁর ভাই তথা কাঁচরাপাড়া পুরসভার চেয়ারম্যান কমল অধিকারী। আর এবার মঙ্গলবার চিটফান্ড মামলায় কলকাতায় তল্লাশি চালাল সিবিআই। গতকাল বিরাটি থেকে এই ৪ জনকে গ্রেফতার করেন সিবিআই গোয়েন্দারা। তাদেরকে জেরা করে নতুন তথ্য হাতে পেয়েছেন গোয়েন্দারা। তবে এই তল্লাশি অভিযানের সঙ্গে রাজু সাহানির মামলার সরাসরি যোগ রয়েছে কি না, তা এখনও জানা যায়নি।   

    আরও পড়ুন: গরুপাচার মামলায় কেন হবে সিআইডি তদন্ত? রাজ্যের জবাব তলব হাইকোর্টের       

    সিবিআই সূত্রে খবর, বিরাটি থেকে ধৃত চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে যে নয়া তথ্য মিলেছে, তার ভিত্তিতেই দক্ষিণ কলকাতার একটি আবাসনে তল্লাশি অভিযান চালান আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, ২৫৫ নং যোধপুর পার্কের দ্বিতীয় তলায় এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানো হয়৷ অন্যদিকে, গণেশ চন্দ্র অ্যাভিনিউতেও তল্লাশি করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা।   

    আরও পড়ুন: স্বস্তি জিতেন্দ্রর, কয়লা পাচার কাণ্ডে সিআইডি তদন্তে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    জানা যায়, সকাল সকাল তিনটি গাড়িতে করে সিবিআই তদন্তকারীরা তল্লাশি অভিযানে বের হন। এর মধ্যে একটি গাড়ি যোধপুর পার্কের একটি  বহুতলে যায়। ফ্ল্যাটটির মালিক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। তিনি তখন বাড়িতেই ছিলেন। তাঁর এবং তাঁর পরিবারের লোকের সঙ্গে তদন্তকারীরা কথা বলছেন বলে জানা গিয়েছে। তবে ঠিক কোন মামলার তদন্ত চালানো হচ্ছে সে বিষয়ে এখনই কিছু বলতে নারাজ তদন্তকারী গোয়েন্দারা। তাই এই সিবিআই হানা নিয়ে ঘনীভূত হচ্ছে রহস্য। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Alzheimer’s Day 2022: আজ বিশ্ব অ্যালজাইমার্স দিবস, এই দিনের গুরুত্ব জানেন?

    World Alzheimer’s Day 2022: আজ বিশ্ব অ্যালজাইমার্স দিবস, এই দিনের গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যালজাইমার্স (Alzheimer’s) এক ধরনের মস্তিষ্কের রোগ। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশের মূল কারণ হল অ্যালজাইমার্স। এই রোগ ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি বা চিন্তাভাবনার শক্তিকে ধ্বংস করে দেয়। অবশেষে সহজ কাজগুলি করার ক্ষমতাও চলে যায়। আর দিন দিন এই রোগ গোটা বিশ্ব জুড়ে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। তাই যাতে সাধারণ মানুষ এই রোগটা নিয়ে সচেতন হয়, সতর্ক হয়, তার জন্যই ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্ব জুড়ে পালিত হয় অ্যালজাইমার্স ডে (World Alzheimer’s Day)। বিশ্বে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে এটি ডিমেনশিয়ার মূল কারণ।

    এই দিনের গুরুত্ব

    বিশ্ব অ্যালজাইমার রিপোর্ট, ২০০৯ সালের অ্যালজাইমার্স দিবসের দিন প্রকাশ্যে আনা হয়, যাতে সেটার মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা যায়। এর পর থেকে প্রতি বছরই এই দিন রিপোর্টটি প্রকাশ করা হতে থাকে। ফলে এই রোগ সম্পর্কে সচেতন করতে ও কীভাবে এই রোগ ধীরে ধীরে ভয়াবহ রূপ ধারণ করছে, তা সম্পর্কে সতর্ক করতেই এই দিনটি পালন করা হয়।

    আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকা উচিত এই ৫টি খাবার

    অ্যালজাইমারের উপসর্গ

    • স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া হচ্ছে অ্যালজাইমারের প্রাথমিক লক্ষণ। কোথাও কোনও জিনিস রেখে ভুলে যাওয়া, কারও নাম ভুলে যাওয়া, গুরুত্বপূর্ণ কাজ ভুলে যাওয়া বা তারিখ, একই প্রশ্ন বারবার করার মতো সমস্যা দেখা দেয়।
    • এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সময়, তারিখ, মরশুম, দিক- ইত্যাদি ভুলে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।
    • প্রতিদিনের কাজ শেষ করতে না পারা, এই রোগের ক্ষেত্রে দেখা যায়। এছাড়াও কোনও জিনিস বুঝতে, আলোচনা করতে সমস্যা দেখা যায়।
    • অ্যালজাইমার্সে  আক্রান্ত ব্যক্তির মেজাজে পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন- বিভ্রান্ত, সন্দেহ করা, হতাশ, ভীত বা চিন্তিত ইত্যাদির মত লক্ষণ দেখা যায়।

    অ্যালজাইমারের কারণ

    • মস্তিষ্কের বয়সজনিত পরিবর্তন।
    • জেনেটিক, পরিবেশগত এবং বংশগত হতে পারে এই রোগ।
    • বার্ধক্য এই রোগের অন্যতম ঝুঁকির কারণ। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আলজাইমারের ঝুঁকি দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
    • এছাড়াও মাথায় গুরুতর আঘাত পেলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

    এই রোগ প্রতিরোধের উপায়

    যদিও এই রোগ প্রতিরোধ করা কঠিন। তবে জীবনধারায় পরিবর্তন, নিয়মিত ব্যায়াম করা, পুষ্টিকর খাবার এই রোগের মোকাবিলায় সহায়ক হয়ে উঠতে পারে। এছাড়াও রক্তচাপ, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত।

     

  • Russia: পুতিনের সামরিক ঘোষণার পরই রাশিয়া ছাড়ার ধুম, ‘ওয়ান ওয়ে ফ্লাইট’ টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে

    Russia: পুতিনের সামরিক ঘোষণার পরই রাশিয়া ছাড়ার ধুম, ‘ওয়ান ওয়ে ফ্লাইট’ টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুতিনের (Vladimir Putin) রাশিয়ার (Russia) সীমান্তে সেনা গতিবিধি বাড়ানোর পরেই রাশিয়া ছেড়ে পালানোর ধুম পড়ল। একদিনেই বিক্রি হয়ে গেল রাশিয়া থেকে বাইরে যাওয়ার সব ওয়ান ওয়ে টিকিট (One way flight ticket from Russia sold out)। আকাশ ছোঁয়া হল টিকিটের দামও। পুতিনের ঘোষণার পরেই ভয় জন্মেছে রাশিয়াবাসীর মনে। অনেকেই মনে করছেন রাশিয়ায় সামরিক শাসন কায়েম হতে পারে যেকোনও মুহূর্তে। যুদ্ধ করতে পারেন এমন নাগরিকদের দেশের বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না বলে ভয় পাচ্ছেন তাঁরা। আর দেশ ছেড়ে পালানোর এই ঢল। 

    আরও পড়ুন: সীমান্তে ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন রাশিয়ার, পশ্চিমি দেশগুলিকে হুঁশিয়ারি পুতিনের

    আন্তর্জাতিক উড়ান টিকিটিং সার্ভিস ফ্লাইটরাডার২৪- এর একটি ট্যুইটে দেখা গিয়েছে গুগল ট্রেন্ডসে দেখা যাচ্ছে মস্কো এবং সেন্ট পিটারবার্গ থেকে বহু ওয়ান ওয়ে টিকিট কাটা হয়েছে। গগনচুম্বী হয়েছে টিকিটের দাম। 

     

    একটি রিপোর্টে দেখা গিয়েছে বুধবার অবধি বিদ্যুৎ বেগে বিক্রি হয়ে যায় সব টিকিট। রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের ঘোষণার পরই বন্ধ করে দেওয়া হয় টিকিট বিক্রি। 

    আরও পড়ুন: পুতিনকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়ে মাক্রঁর প্রশংসা কুড়োলেন মোদি

    গতকালই রাশিয়ার সীমান্তে সেনা গতিবিধি বাড়ানোর ঘোষণা করেছেন রাষ্ট্রপতি পুতিন। অতিরিক্ত ৩ লক্ষ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (World War II) পর এই প্রথম সেনার গতিবিধি বাড়াল পুতিনের দেশ। আড়াই কোটি রিজার্ভড সেনা থেকে এই ৩ লক্ষ সেনা টানা হয়েছে। বুধবার এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকায় সই করেছেন রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন। এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেন, “পশ্চিমি দেশগুলি রাশিয়াকে ধ্বংস করতে চায়। দেশের সুরক্ষার স্বার্থেই সীমান্তে সেনা সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Gautam Adani: একদিনের উপার্জন ১৬১২ কোটি টাকা! মুকেশ আম্বানিকে ছাপিয়ে ভারতের প্রথম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি

    Gautam Adani: একদিনের উপার্জন ১৬১২ কোটি টাকা! মুকেশ আম্বানিকে ছাপিয়ে ভারতের প্রথম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে ধনীদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও দেশের মধ্যে সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হলেন গৌতম আদানি (Gautam Adani)। ‘আইআইএফএল ওয়েলথ হুরুন ইন্ডিয়া ২০২২-এর রিচ লিস্ট’-এর তালিকা অনুযায়ী ভারতে ধনীতম ব্যক্তি হিসেবে গণ্য হয়েছেন আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে ১০,৯৪,৪০০ কোটি টাকা। গত এক বছরে এক এক দিনে তাঁর সম্পদে বৃদ্ধি এসেছে ১৬১২ কোটি টাকা করে। ফলে ধনী হওয়ার তালিকায় তিনি শুধুমাত্র রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিকেই ছাপিয়ে যাননি, তিনি এক একদিনে ১৬১২ কোটি টাকা উপার্জনের জন্য এক রেকর্ড গড়ে তুলেছেন।

    সম্প্রতি জানা গিয়েছিল, পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধনী ব্যক্তি হিসেবে উঠে এসেছেন গৌতম আদানি। অ্যামাজন কর্তা জেফ বেজসকেও (Jeff Bezos) পিছনে ফেলে দিয়ে রেকর্ড করেছিলেন তিনি। আবার গতকাল তাঁর এই নতুন রেকর্ডের কথা সামনে এসেছে। ভারতীয় ধনকুবের থেকে এগিয়ে আছেন শুধুমাত্র টেসলার কর্ণধার ইলন মাস্ক। বিশ্বের তালিকায় থাকা ১০ জন ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে কারও সম্পদ এর আগে এত পরিমাণে বৃদ্ধি পায়নি।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের ধনীতম তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন আদানি, সত্যি?

    তবে ভারতে আর কে কে ধনীদের তালিকায় রয়েছেন ও তাঁদের কত পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে, জেনে নিন।

    গৌতম আদানির পর দ্বিতীয় স্থানে আছেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৭ লক্ষ ৯৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। গত বছরের তুলনায় এবছর ১১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে তাঁর সম্পত্তি।

    তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাইরাস এস পুনাওয়ালা। এই গ্রুপের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২ লক্ষ ৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। তাঁদের সম্পত্তির বৃদ্ধি ঘটেছে বছরে ২৫ শতাংশ।

    চতুর্থ স্থানে রয়েছে শিব নাদার। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ১ লক্ষ ৮৫ হাজার কোটি টাকা। পঞ্চম স্থানে রয়েছেন রাধাকিশান দামানি এবং তাঁর মোট সম্পদের মূল্য ১.৭৫ লক্ষ কোটি টাকা। ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন বিনোদ শান্তিলাল আদানি এবং এনার সম্পত্তির পরিমাণ ১.৬৯ লক্ষ কোটি টাকা। সপ্তম স্থানে শ্রীচাঁদ পরমানন্দ হিন্দুজা রয়েছেন। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা। অষ্টম স্থানে রয়েছেন এলএন মিত্তল, তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ১.৫১ লক্ষ কোটি টাকা। নবম স্থানে উঠে এসেছেন বিজয়ী দিলীপ সাংঘভি। বর্তমানে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১.৩৩ লক্ষ কোটি টাকা। দশম স্থানে রয়েছেন উদয় কোটাক। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১.১৯ লক্ষ কোটি টাকা।

     

  • Primary Teacher Recruitment scam: প্রাইমারিতে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে! চার্জশিটে দাবি ইডির

    Primary Teacher Recruitment scam: প্রাইমারিতে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে! চার্জশিটে দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাদা খাতা জমা দিলেই মিলবে চাকরি। সঙ্গে দিতে হবে মোটা টাকা। রাজ্যে প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রেও চলেছে একই কারবার। ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকার রেটে বিক্রি হয়েছে শিক্ষকের চাকরি। চার্জশিটে এ কথাই জানাল ইডি। শিক্ষক নিয়োগ (teacher recruitment) দুর্নীতি কাণ্ডে প্রাথমিক চার্জশিট (charge sheet) জমা দিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। সেখানেই ইডি জানিয়েছে  লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে শিক্ষকের চাকরি বিক্রি করেছিলেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আস্থাভাজন শিক্ষা দফতরের উচ্চপদে থাকা আধিকারিক ও কর্মচারীরা। প্রশ্ন কিছুই কী জানতেন না মন্ত্রী? 

    আরও পড়ুন: জুটিতে তাইল্যান্ড-গোয়ায় গিয়েছিলেন পার্থ-অর্পিতা! সেখানেও বিনিয়োগ? কী বলছে ইডি

    চার্জশিটে ইডি দাবি করেছে, সাদা খাতা জমা দিয়েই চাকরি পেয়েছিলেন অনেকে। উত্তরপত্রে লেখা ছিল শুধুমাত্র নাম, ঠিকানা। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে অন্যতম অভিযুক্ত রঞ্জন ওরফে চন্দনের নামও রয়েছে এই চার্জশিটে। ২০১৪ সালে প্রাথমিক টেটের ওপর ভিত্তি করে একটি এফআইআর হয়েছিল। সেখানেই ওঠে দুর্নীতির অভিযোগ। মোট ১৬ হাজার ৫০০ টি শূন্যপদে নিয়োগ হওয়ার কথা ছিল। অভিযোগ, ঘুষ দিয়ে প্রাথমিকে নিয়োগ করা হয়েছে। যাঁদের চাকরি পাওয়ার কথা ছিল না তাঁরা চাকরি পেয়েছেন। অনেকে আবার টাকা দিয়েও প্রতারিত হয়েছেন। চাকরি পাননি। শুধু এর কাছ থেকে ওর কাছে ঘুরেছেন।

    আরও পড়ুন: অর্পিতার ৩১টি পলিসির জন্য দেড় কোটি টাকা প্রিমিয়াম দিতেন পার্থ! চার্জশিটে দাবি ইডির

    ইডি সূত্রে খবর,ওই পরীক্ষায় চরম বেনিয়ম হয়। কেউ কেউ সাদা খাতা জমা দিয়েও চাকরি পান। আবার অনেক যোগ্য প্রার্থী চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হন।  ইডির দাবি, সেই সব অযোগ্য প্রার্থীদের টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়া হয়। বাদ পড়ে যোগ্য প্রার্থীদের নাম। ওই ভাবে চাকরি দেওয়ার জন্য আলাদা করে প্যানেল তৈরি করা হয়েছিল। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই প্রশ্নপত্রে বিশেষ কারসাজি করা হয়েছিল বলেও চার্জশিটে দাবি ইডির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indian Army: ঔপনিবেশক অতীত ঝেড়ে ফেলার পথে ভারতীয় সেনা?

    Indian Army: ঔপনিবেশক অতীত ঝেড়ে ফেলার পথে ভারতীয় সেনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঔপনিবেশ অতীতকে (Colonial Past) মুছে ফেলতে চাইছে ভারতীয় সেনা (Indian Army)। পোশাক, অনুষ্ঠান, রেজিমেন্টের নাম এবং ভবনগুলির নাম প্রাক স্বাধীনতার সংস্কতিকে বদলে ফেলতে তৎপর সেনাবাহিনী। বুধবার হওয়া একটি অভ্যন্তরীণ বৈঠকে, সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল প্রচলিত রীতিনীতি, পুরানো অনুশীলনগুলি পর্যালোচনা করেন। এই বিষয়ক একটি প্রস্তাব পত্র ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে। আর তাতে সেনার এই সিদ্ধন্তের সমালোচনায় সরব হয়েছেন বেশ কিছু বর্ষীয়ান অবসরপ্রাপ্ত সেনা আধিকারিক।    

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    সেনা সূত্র জানা গিয়েছে, প্রস্তাব পত্রের অর্থ এই নয় যে সমস্ত পরামর্শ কার্যকর করা হবে। কোনও পরিবর্তন কার্যকর করার আগে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে। প্রস্তাব পত্রে বলা হয়েছে “প্রাচীন এবং অকার্যকর অনুশীলনগুলিকে বদলানোর সময় এসেছে।” জানা গিয়েছে, সেনাবাহিনীর পোশাক নিয়েও পর্যালোচনা করা হয়েছে। কাঁধের পাশের কর্ড থাকবে কি না সেই বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।   
     
    সেনা ইউনিটগুলির নামেও আসতে পারে বদল। শিখ, গোর্খা, জাট, পাঞ্জাব, ডোগরা, রাজপুত এবং আসামের মতো রেজিমেন্টগুলির নাম দিয়েছিল ব্রিটিশ সরকার।

    আরও পড়ুন: সাইরাস-কাণ্ডের জের! বাধ্যতামূলক হতে চলেছে গাড়ির পিছনের সিটবেল্ট অ্যালার্মও?
     
    গত বছর কম্বাইন্ড কমান্ডার কনফারেন্সে ভাষণ দেওয়ার সময়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সশস্ত্র বাহিনীর রীতিনীতিতে স্বদেশীকরণের উপর জোর দিয়েছিলেন। যেসব রীতি অপ্রাসঙ্গিক তা বাদ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। 

    স্যার ক্লড অচিনলেক এবং হার্বার্ট কিচেনারের মতো ব্রিটিশ কমান্ডারদের নাম অনুসারে ভবন, রাস্তা এবং পার্কের নাম রয়েছে। বদল আসতে পারে সেই নামেও। বিদেশী সেনাবাহিনীর সঙ্গে সেনা ইউনিটের অনুমোদনের বিষয়টিকেও পর্যালোচনা করা হয়েছে। থিয়েটার সম্মান এবং ব্যাটেল সম্মান নিয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     কমনওয়েলথ ওয়ার গ্রেভস কমিশনের অনুদান, অনারারি কমিশনের অনুদান, বিটিং দ্য রিট্রিটের মতো অনুষ্ঠান এবং রেজিমেন্টের প্রধান ‘কর্নেল’ পদ নিয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে। 

  • FDI: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    FDI: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত আর্থিক সংস্কারের ধারা। মিলতে শুরু করেছে তার সুফলও। তার জেরে ভারতে বাড়ছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের (FDI) পরিমাণ। শনিবার কেন্দ্রের তরফে শোনানো হয়েছে এই সুখবর। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, চলতি আর্থিকবর্ষে (Fiscal Year) ভারতে (India) প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ আকর্ষণের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থনৈতিক সংস্কার ও ব্যবসা করার অনুকূল পরিবেশের কারণেই এটা সম্ভব হচ্ছে বলে দাবি কেন্দ্রের। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২১-’২২ অর্থবর্ষে ওই বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল সব চেয়ে বেশি, ৮৩.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবর্ষে এটাই বেড়ে হতে পারে ১০০ বিলিয়ন।

    ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এই যে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের কথা বলা হচ্ছে, তা আসবে বিশ্বের ১০১টি দেশ থেকে। বিনিয়োগ হবে দেশের ৫৭টি সেক্টরে। লগ্নিকারীরা লগ্নি করবেন রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৩১টি জায়গায়। ওই মন্ত্রকের তরফে আরও জানানো হয়েছে, অর্থনৈতিক সংস্কার ও ব্যবসার অনুকূল পরিবেশের কারণে চলতি অর্থবর্ষে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নি টানাই লক্ষ্য সরকারের। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বিদেশি বিনিয়োগ টানতে সরকার মুক্ত ও স্বচ্ছতার নীতি নিয়েছে। বর্তমানে স্বয়ংক্রিয় রুটের অধীনে ভারতীয় অর্থনীতির সিংহভাগ ক্ষেত্র খুলে রাখা হয়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য।

    আরও পড়ুন :বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হতে পারে দুটো রুটে। একটি স্বয়ংক্রিয়, অন্যটি সরকারি। স্বয়ংক্রিয় রুটে বিনিয়োগ করতে হলে বিনিয়োগকারীকে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কিংবা সরকারের অনুমতি নিতে হয় না। আর সরকারি রুটে দেশে বিনিয়োগ করতে হলে সরকারের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এবং রিজার্ভ ব্যাংকের অনুমতি নিতে হয়।

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যেসব সংস্কার করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে নির্দেশিকা ও নিয়মবিধির মুক্তিকরণ। যার জেরে বিনিয়োগকারী সহজেই এ দেশে ব্যবসা করতে পারে। ২০২১-’২২ অর্থবর্ষে খেলনা আমদানি কমেছিল ৭০ শতাংশ। আর রফতানি বেড়েছিল ৬১ শতাংশ। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৩২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share