Blog

  • Menoka Gambhir: হঠাৎ মধ্যরাতে আইনজীবীকে নিয়ে ইডি দফতরে হাজির মেনকা গম্ভীর! কেন?

    Menoka Gambhir: হঠাৎ মধ্যরাতে আইনজীবীকে নিয়ে ইডি দফতরে হাজির মেনকা গম্ভীর! কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমনটা ঘটার কথা নয়। তবু ঘটল। রবিবার রাত সাড়ে ১২ টার সময় ইডির দফতরে পৌঁছলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) শ্যালিকা (sister-in-law) মেনকা গম্ভীর (Menoka Gambhir)। কয়লা মামলায় (Coal scam) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে তলব করে ইডি (ED)। মধ্য রাতে সিজিও কমপ্লেক্সে স্বাভাবিক ভাবেই সেই সময়ে সিজিও-র মূল দরজায় তালা ঝোলানো ছিল। কর্তব্যরত জওয়ানদের মেনকারা জানান, এই সময়ে তাঁদের তলব করা হয়েছে। তারপর তাঁদের ঢুকতে দেওয়া হয়। মেনকা এবং তাঁর আইনজীবী যান পাঁচতলায়। কিন্তু সেখানেও কেউ ছিলেন না। ফলে খানিকক্ষণ অপেক্ষা করে রাত একটা নাগাদ সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন তাঁরা।

    কিন্তু এত রাতে এই নাটকের মানে কী? স্বভাবতই যে কেউ বুঝতে পারবেন এত রাতে কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হতে পারে না। এটা হয়ত বা যান্ত্রিক ত্রুটি। কী কোনওভাবে ভুলবশত হয়ে গিয়েছে। যদিও বা এই ধরনের ভুল কাম্য নয়। কিন্তু এই বিচিত্র সময়ে ডাকার কারণ আগেই চিঠি দিয়ে জানতে চাইতে পারতেন মেনকা। কিন্তু তিনি তা না করে নিজের আইনজীবী  সৌমেন মহান্তিকে নিয়ে রাতেই ইডির দফতরে যান। শুরু হয় নাটক। সংবাদ মাধ্যমকে ডেকে এই খবর দেওয়া হয়। এটা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে ছোট করার জন্য পরিকল্পিত ভাবে করা হয়েছে, বলেই মত রাজনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন: বাংলায় কালো টাকার পাহাড়! এবার ইডি হানা কোথায়?

    এর আগে শনিবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্যালিকা মেনকাকে ব্যাঙ্কক যাওয়ার আগে কলকাতা বিমানবন্দরেই আটকে দেয় ইডি। লুকআউট সার্কুলার থাকায় তাঁকে ফিরতে হয় কলকাতা বিমানবন্দর থেকে।  বিমানবন্দর সূত্রে খবর,মেনকা অভিবাসন দফতরের কাউন্টারে যাওয়ার পরই সেখানকার অফিসাররা তাঁকে ইডির লুকআউট সার্কুলারের কথা জানান।  এরপর তাঁকে প্রায় আড়াই ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয় অভিবাসন দফতরের একটি ঘরে। অভিবাসন দফতর বিষয়টি জানায় দিল্লির ইডি দফতরে। তারপর কলকাতার ইডি দফতরের এক অফিসার পৌঁছে যান বিমানবন্দরে। আগামী সপ্তাহে কলকাতার ইডি দফতরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে ইডির নোটিস ধরানো হয় মেনকাকে। ওই নোটিসেই সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর ‘টুয়েলভ থার্টি PM’-এর বদলে কোনওভাবে ‘টুয়েলভ থার্টি AM’হয়ে যায়। 

    সূত্রের খবর, নোটিস পাঠিয়েও ইডির তরফে কারও না থাকাকে হাতিয়ার করে এবার পাল্টা আইনি লড়াইয়ে হাঁটতে পারেন মেনকা গম্ভীর। যদিও এ ব্যাপারে সোমবার পর্যন্ত স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। সময়ের গণ্ডগোলের জন্য আজ হয়ত হাজিরা দেবেন না মেনকা যদি না পাল্টা সমন জারি করা হয় এমনটাই জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী।

    এদিকে, ভুল সংশোধন করে সোমবার সকালে মেনকাকে নতুন সমন পাঠানো হয়। সেই মতো, দুপুর ১২টা ৪৩ মিনিটে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি দফতরে হাজিরা দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্যালিকা। এদিন তাঁকে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। 

  • Durga Puja 2022: প্রথম দুর্গাপুজো কে করেছিলেন জানেন?

    Durga Puja 2022: প্রথম দুর্গাপুজো কে করেছিলেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজো (Durga Pujo)। দেবী দশভুজা চার ছেলেমেয়েকে নিয়ে মর্তে আসেন। মর্ত্যবাসী তাঁকে নিজের মেয়ের মতো মনে করেই বরণ করে নেন। প্রশ্ন হল, কবে প্রচলন হয় দুর্গাপুজোর? এর খুঁজতে হলে আমাদের আশ্রয় করতে হবে পুরাণের (Puranas) ওপর। বিভিন্ন শাস্ত্র গ্রন্থ ছাড়া এ ব্যাপারে আর নির্ভর করার মতো তেমন কিছু নেই।

    ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ অনুযায়ী, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ প্রথম দুর্গাপুজো করেছিলেন। তিনি পুজো করেছিলেন বৈকুণ্ঠের মহারাস মণ্ডলে। ওই শাস্ত্রের প্রমাণ বাক্যটি হল, প্রথমে পূজিতা সা চ কৃষ্ণেন পরমাত্মনা। শ্রীকৃষ্ণের পরে দুর্গাপুজো করেছিলেন স্বয়ং ব্রহ্মা। মহামায়ার পুজো করেছিলেন স্বয়ং মহাদেবও। ত্রিপুরাসুরের সঙ্গে যুদ্ধ করার আগে তিনি পুজো করেছিলেন দেবী দুর্গার। মহাদেবীর আরাধনা করেছিলেন দেবরাজ ইন্দ্রও। তার অনেক পরে মর্ত্যে শুরু হয় মহামায়ার আরাধনা।  

    দেবী ভাগবত পুরাণ মতে, ব্রহ্মার মানসপুত্র মনু প্রথম পৃথিবীতে দুর্গাপুজো প্রচলন করেন। শ্রী শ্রী চণ্ডী অনুযায়ী, রাজা সুরথ রাজ্য লাভের আশায় দেবী দুর্গার পুজো করেন। বাল্মীকি রামায়ণে দুর্গাপুজোর কোনও বর্ণনা নেই। তবে কৃত্তিবাস ওঝা বিরচিত রামায়ণে দুর্গাপুজোর উল্লেখ রয়েছে। বাসন্ত কালে দুর্গার পুজো করেছিলেন রাবণও। মৈথিলি কবি বিদ্যাপতি দুর্গা ভক্তি তরঙ্গিনীতে দুর্গাপুজোর উল্লেখ রয়েছে।

    কারও কারও মতে, ১৫০০ খ্রিস্টাব্দের শেষ দিকে দিনাজপুরের জমিদার প্রথম দুর্গাপুজো করেন। কারও কারও মতে আবার ষোড়শ শতকে রাজশাহী তাহেরপুর এলাকার রাজা কংস নারাযণ প্রথম দুর্গাপুজো করেন মর্তে। কোচবিহারে ১৫১০ সালে দুর্গাপুজো করেন রাজসিংহ। কেউ কেউ মনে করেন ১৬০৬ সালে দুর্গাপুজোর প্রচলন করেন নদিয়ার ভবনানন্দ মজুমদার।কলকাতার বরিশাল রায় চৌধুরী পরিবার প্রথম দুর্গাপুজো শুরু করেছিলেন বলেও মনে করেন অনেকে। আবার কারও কারও মতে, ১৬১০ সালে প্রথম দুর্গাপুজো করেছিলেন কলকাতার সাবর্ণ রায় চৌধুরীর পরিবার। তাঁরা মহিষমর্দিনী দুর্গার পুজো করেননি। ওই পরিবারে দেবীর আগমন ঘটেছিল ছেলেমেয়ে সহ।

  • Bengal BJP: পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির পর্যবেক্ষক নিযুক্ত মঙ্গল পাণ্ডে, জানেন কে তিনি?

    Bengal BJP: পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির পর্যবেক্ষক নিযুক্ত মঙ্গল পাণ্ডে, জানেন কে তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাখির চোখ ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (2024 Lok sabha Elections)। আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। সেই কারণেই পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) সহ বিভিন্ন রাজ্যের রশি তুলে দেওয়া হল দক্ষ সংগঠকদের হাতে। শুক্রবার বৈঠকে বসেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেখানে বিভিন্ন রাজ্যের পর্যবেক্ষক নিয়োগ করা হয়। বাংলার দায়িত্ব বর্তাল মঙ্গল পাণ্ডের হাতে। বিহারের প্রাক্তন মন্ত্রী কাঁধে তুলে দেওয়া হল দায়িত্ব। 

    কে এই মঙ্গল পাণ্ডে? জানা গিয়েছে, বিহারের প্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মঙ্গল পাণ্ডে বাংলার সংগঠনের দেখভাল করবেন। পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির পর্যবেক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে তাঁকে। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা তাঁকে নিয়োগ করেন। মঙ্গল পাণ্ডেকে সাহায্য করবেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য এবং নেত্রী আশা লাখরা। এরাজ্যে সহ-পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন তাঁরা।

    নীতীশ কুমার যখন বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার চালাচ্ছিলেন, তখন মঙ্গল পাণ্ডে পালন করেছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব। দুঁদে রাজনীতিকের পাশাপাশি তিনি দক্ষ সংগঠকও। সেই কারণেই তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বাংলার দায়িত্ব। একুশের ভোটে বাংলায় আশাব্যঞ্জক ফল হয়নি বিজেপির। তাই রাজ্য বিজেপির তরফে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে একাধিকবার স্থায়ী পর্যবেক্ষকের জন্য আবেদন করা হয়েছিল। রাজ্য বিজেপির সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই মঙ্গল পাণ্ডেকে দেওয়া হল বাংলার দায়িত্ব। 

    আরও পড়ুন : লক্ষ্য ২০২৪, মেগা বৈঠকে বিজেপি, কী আলোচনা হল জানেন?

    গতমাসেই রাজ্যের ভারপ্রাপ্ত নেতা নিযুক্ত হন বহু-যুদ্ধের ঘোড়া সুনীল বনসল। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও, ওড়িশা ও তেলঙ্গানার দায়িত্বে রয়েছেন সুনীল। ওড়িশা ও তেলঙ্গানায় বিধানসভা ভোট আসন্ন। দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গের নেতৃত্বের কাছে, এই দুই বিরোধী-শাসিত রাজ্যে জয়ী হতে চাইছে বিজেপি নেতৃত্ব। ফলত, সুনীলের ওপর গুরুদায়িত্ব রয়েছে। সব দিক বিচার করে, পশ্চিমবঙ্গকে গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষক হিসেবে মঙ্গলকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। জানা গিয়েছে, সুনীলের অধীনে থাকবেন মঙ্গল পাণ্ডে, অমিত মালব্য ও আশা লখরা।

    বাংলার পাশাপাশি বিজেপি নজর দিয়েছে বিহারের দিকেও। বিহারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিনোদ টাওডেকে। বিহারের সহ পর্যবেক্ষক থাকছেন হরিশ দ্বিবেদী। দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রকেও। উত্তর পূর্বের আটটি রাজ্যের কোঅর্ডিনেটর করা হয়েছে তাঁকে। দলের জাতীয় সম্পাদক ঋতুরাজ সিনহাকে দেওয়া হয়েছে জয়েন্ট কো-অর্ডিনেটরের দায়িত্ব। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পাঞ্জাব ও ছত্তিশগড়ের। ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবকে দেওয়া হয়েছে হরিয়ানার দায়িত্ব। কেরলের ভার দেওয়া হয়েছে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকরের হাতে। 

    গুজরাট এবং ত্রিপুরায় সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। আরও কয়েকটি রাজ্যেও রয়েছে নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচনের আগে সেই রাজ্যগুলির কুর্সি দখলই এই মুহূর্তে পাখির চোখ গেরুয়া নেতৃত্বের। এই বিধানসভা নির্বাচনের পর্ব মিটতে মিটতে বাজবে লোকসভা ভোটের বাদ্যি। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই অগোছাল বিরোধীদের একজোট হওয়ার আগেই ঘর গুছিয়ে ফেলল বিজেপি। সেই কারণেই রদবদল হল পদ্মশিবিরে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Devika Bulchandani: দেবীকা বালচন্দানি অগিলভির নতুন প্রধান, আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত আন্তর্জাতিক সংস্থার শীর্ষে 

    Devika Bulchandani: দেবীকা বালচন্দানি অগিলভির নতুন প্রধান, আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত আন্তর্জাতিক সংস্থার শীর্ষে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজ্ঞাপন ও জনসংযোগ সংস্থা অগিলভির (Ogilvy) আন্তর্জাতিক প্রধান (Global Head) হিসেবে নির্বাচিত হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত দেবীকা বালচন্দানি (Devika Bulchandani)। এর আগে ওই সংস্থারই উত্তর আমেরিকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। আন্তর্জাতিক প্রধান অ্যান্ডি মেনের পদত্যাগের পর ওই পদের দায়িত্ব পেয়েছেন মিসেস বালচন্দানি। প্রেস বিবৃতিতে এমনটাই জানিয়েছে অগিলভি।

    আরও পড়ুন: প্রথম ভারতীয়! ডায়মন্ড লিগ জিতে ইতিহাস নীরজ চোপড়ার

    নতুন ভূমিকায় ৯৩টি দেশে ১৩১টি  অফিসের দায়িত্বে থাকবেন তিনি। বিজ্ঞাপন, জনসংযোগ, অভিজ্ঞতা, পরামর্শ এবং স্বাস্থ্য সব বিভাগ তাঁরই তত্ত্বাবধানে থাকবে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিপণন এবং জনসংযোগ সংস্থা ডাব্লিউপিপি- এর অংশ অগিলভি। এই পদে উন্নীত হওয়ার পরে ডাব্লিউপিপি- এর এক্সিকিউটিভ কমিটিতেও যুক্ত হয়েছেন দেবীকা। এমনটাই জানিয়েছেন ডাব্লিউপিপি- এর কর্ণধার মার্ক রিড।

    আরও পড়ুন: তারার দেশে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ! শোকবার্তা মোদির  

    পাঞ্জাবের অমৃতসরে জন্ম হয় দেবীকা বালচন্দানির। জীবনের ২৬ বছর বিভিন্ন পদে ম্যাকক্যানে চাকরি করেছেন। একটা সময় ম্যাকক্যানের উত্তর আমেরিকার সভাপতিও ছিলেন তিনি। 

    গত সপ্তাহেই কফি জায়ান্ট স্টারবাকস- এর এক্সিকিউটিভ লক্ষণ নরসিংহন। একের পর এক আন্তর্জাতিক জায়ান্টগুলোতে শীর্ষস্থান পাচ্ছেন ভারতীয়রা। মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা, অ্যাডব সিইও শান্তনু নারায়ণ, গুগল সিইও সুন্দর পিচাই, ট্যুইটার প্রধান পরাগ আগরওয়াল, সেনেলের প্রধান লীনা নাইয়ার, আইবিএম- এর প্রধান অরবিন্দ কৃষ্ণ। এক কথায় আন্তর্জাতিক স্তরে ছড়ি ঘোরাচ্ছেন ভারতীয় বংশোদ্ভুতরাই। যা ভারতীয়দের জন্যে নিঃসন্দেহে গর্বের বিষয়। 

    আরও পড়ুন: পুনিরস্ত্র আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল যুক্তরাষ্ট্র

    মাস্টারকার্ডের দীর্ঘদিনের প্রচার অভিযান ‘প্রাইসলেস’ এবং ট্রান্স জেণ্ডার দের প্রচার অভিযান ‘ট্রু নেম’ – এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দেবীকা। এছাড়া ‘ফিয়ারলেস গার্ল’ নামের ক্যাম্পেনের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। এটিই কান্স লায়ন্স ইন্টারন্যাশনাল ফেস্টিভ্যালের সবথেকে বেশি পুরষ্কারপ্রাপ্ত  ক্যাম্পেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Trump on Modi: “দারুণ কাজ করছেন”, মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

    Trump on Modi: “দারুণ কাজ করছেন”, মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করলেন আমেরিকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) কথা বলতে গিয়ে বলেন, “দারুণ কাজ করেছেন। ভারতে তাঁর থেকে ভাল বন্ধু আর কেউ ছিল না।” ২০২৪ সালে  ফের হোয়াইট হাউজের দখল পেতে পারেন বলেও বিশ্বাসী তিনি। ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়, আমেরিকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা, বর্তমান রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন এবং তাঁর সময়কালের মধ্যে ভারতের সঙ্গে কোন সময় সম্পর্ক সবথেকে ভাল ছিল? এই প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, “আমি মনে করি আমার সময় সম্পর্ক সব থেকে ভালো ছিল। আপনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। উত্তর পাবেন রাষ্ট্রপতি ট্রাম্পের থেকে ভাল সম্পর্ক আর কারও সঙ্গে ছিল না।” 

    আরও পড়ুন: দেড় বছর পর ওয়াশিংটনে, আবারও প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

    ফের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটে লড়াইয়ে তিনি আবার নামবেন কি না, তার জবাবে ট্রাম্প বলেন, “সকলে চাইছেন আমি লড়াইয়ে নামি। আমি লড়াইয়ের শীর্ষে রয়েছি। এ বিষয়ে আগামী দিনে সিদ্ধান্ত নেব।”    

    ভারতীয়দের মধ্য়ে তাঁর বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়েও গর্ব করেছেন ট্রাম্প। প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে সুসম্পর্কের কথাও বার বার উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। প্রেসিডেন্ট থাকার সময় হাউস্টনে মোদির ভাষণ দেওয়ার বিষযটিও উল্লেখ করেছেন তিনি। এ ব্যাপারে ট্রাম্প বলেছেন, “আমার সঙ্গে ভারতের এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দারুণ সম্পর্ক ছিল। আমরা বন্ধু ছিলাম। আমি মনে করে উনি সেরা ব্যক্তি এবং দারুণ কাজ করেছেন। কিন্তু তাঁর কাজ অত সহজ ছিল না। আমরা একে অপরকে অনেক দিন ধরেই জানি।”

    আরও পড়ুন: তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি চাইছেন হাসিনা, জাতীয় স্বার্থের কথা মাথায় রাখতে হচ্ছে মোদিকে     

    দ্বিতীয় বার যুক্তরাষ্ট্রের মসনদে বসবেন কী না সেই প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প বলেন, “আমেরিকার জন্য শক্তিতে স্বাধীনতা দরকার। আমেরিকার বিষয়ে আমি বলতে পারি, আমেরিকা শক্তিক্ষেত্রে স্বাধীন হওয়ার দিকে এগোচ্ছে। আমরা অর্থনৈতিক ভাবে আরও শক্তিশালী হতে চাই। আমি ক্ষমতায় এলে এমন বেশ কিছু কাজ করব, যা গত ২ বছর ধরে হচ্ছে না।”      
     
    ২০১৯ সালে মোদি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরে আমেরিকায় মোদিকে সম্বোর্ধনা দিতে ‘হাউডি মোদি’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন ট্রাম্প। তার কিছুদিন পরেই ২০২০ সালের শুরুর দিকে মোদির আমন্ত্রণে গুজরাট এসেছিলেন তিনি। মোদি-ট্রাম্প বন্ধুত্বের কথা কারোরই অজানা নয়। তা আরও একবার নিজেই স্বীকার করে নিলেন ট্রাম্প।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Modi Unveils Netaji Statue: উচ্চতম নেতাজি মূর্তির আবরণ উন্মোচন করবেন মোদি, সাজ সাজ রব ইন্ডিয়া গেটে

    Modi Unveils Netaji Statue: উচ্চতম নেতাজি মূর্তির আবরণ উন্মোচন করবেন মোদি, সাজ সাজ রব ইন্ডিয়া গেটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন শোভা পাচ্ছিল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) হলোগ্রাম মূর্তি। এবার সেখানেই বসেছে ২৮ ফুট উচ্চতার পাথরের মূর্তি (Stone made statue)। ইন্ডিয়া গেটের (India Gate) কাছে নেতাজির সেই মূর্তিরই আবরণ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    চলতি বছরই নেতাজির ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। সেই সময়ই প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতাজির অবদানকে স্বীকৃতি দিতে বসানো হবে মূর্তি। কালো গ্রানাইট পাথরের সেই মূর্তি বসানোর কাজ শেষ। এদিন হবে আবরণ উন্মোচন। এক সময় এই জায়গায় ব্রিটিশ শাসক পঞ্চম জর্জের মূর্তি ছিল। সেখানেই বসানো হয়েছে নেতাজির মূর্তি।

    সরকারি এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ২৮ ফুট উচ্চতার নেতাজির মূর্তিটি ভারতের একটি উচ্চতম, বাস্তবসম্মত, মোনোলিথিক, হস্তনির্মিত মূর্তি। তাঁর প্রতি জাতির ঋণ হিসেবেই ইন্ডিয়া গেটের সামনে বসানো হবে মূর্তিটি। জানা গিয়েছে, মূর্তিটি নির্মাণ করেছেন মাইসুরুর খোদাইকার যোগীনাথ। বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রী যখন মূর্তির আবরণ উন্মোচন করতে চাঁদোয়ার নীচে যাবেন, তখন মনিপুরী শাঁখ বাদ্যম ও কেরলের পাঁচ বাদ্যম এবং ছন্দ বাজানো হবে। মূর্তির আবরণ উন্মোচনের সময় বাজানো হবে আইএনএ-র ঐতিহ্যমণ্ডিত গান কদম কদম বাড়ায়ে যা-র সুর।

    আরও পড়ুন : শব্দ দিয়ে অনুভূতি প্রকাশ করতে পারব না! বিক্রান্তের ডেকে উঠে আবেগপ্রবণ মোদি

    বৃহস্পতিবার সন্ধে সাতটা হবে মূর্তির আবরণ উন্মোচন অনুষ্ঠান। বদলে যাবে প্রজাতন্ত্র দিবসে যে রাস্তায় কুচকাওয়াজ হত, সেই রাস্তার নামও। এতদিন ওই রাস্তা লোকে চিনত রাজপথ হিসেবে। আজ থেকে নাম বদলে হবে কর্তব্য পথ। ব্রিটিশ আমলে এই রাস্তার নাম ছিল কিংস ওয়ে। স্বাধীনতার পরে সেটি হয় রাজপথ। এখন থেকে পরিচিত হবে কর্তব্যপথ নামে।

    নেতাজির এই মূর্তি বসছে জানতে পেরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন নেতাজির কন্য অনিতা বসু পাফ। বুধবার তিনি ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলির কাছে অনুরোধ করেছেন জাপানের টোকিও-র রেনকোজি মন্দিরে রাখা নেতাজির চিতাভস্ম দেশে ফিরিয়ে আনতেও উদ্যোগী হতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court: উপাসনা স্থল আইন সংক্রান্ত আবেদন পত্র পাঠানো হতে পারে সাংবিধানিক বেঞ্চে, মত সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: উপাসনা স্থল আইন সংক্রান্ত আবেদন পত্র পাঠানো হতে পারে সাংবিধানিক বেঞ্চে, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯১ সালের উপাসনা স্থল আইনকে (Places Worship Act) চ্যালেঞ্জ জানিয়ে যেসব আবেদন  জমা করা হয়েছিল, সেই আবেদন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে (Constitution Bench) পাঠানো যেতে পারে। শুক্রবার একথা জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ওই আইনে বলা হয়েছিল, স্বাধীনতার পরে যেসব ধর্মীয় স্থানের চরিত্র যা ছিল, তাই থাকবে। যার জেরে ওই আইনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যেত না। এবার সেই আইন সংক্রান্ত আবেদনের বিচার হবে দেশের শীর্ষ আদালতের সাংবিধানিক বেঞ্চে। এদিন আদালতে হাজির ছিলেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তাঁর কাছে ১৯৯১ সালের ওই আইনের বৈধতা সংক্রান্ত বিভিন্ন জনস্বার্থ রক্ষা আবেদনের জবাবও চাইল আদালত। 
    বারাণসীর জ্ঞানবাপী এবং মথুরায় যে দুটি উপাসনা স্থল মসজিদ ছিল বলে দাবি করা হয়, সেগুলির ওপর আলোকপাত করতে দেশের শীর্ষ আদালতে আবেদন করেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্যসভার সদস্য সুব্রহ্মণিয়ম স্বামী। সুপ্রিম কোর্টে এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করেছিলেন জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়। 

    আরও পড়ুন : শিখদের পাগড়ি কিংবা কৃপাণের সঙ্গে তুলনা চলে না হিজাবের, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের
    এদিকে, জামায়েত উলেমা-ই-হিন্দের তরফে এদিন আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী ইজাজ মকবুল। তিনি বলেন, অযোধ্যার রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ মামলায় ১৯৯১ সালের আইনের রেফারেন্স দেওয়া হয়েছিল। এখন এটা সরিয়ে রাখা যায় না। এদিন অশ্বিনীর হয়ে সওয়াল করেন প্রবীণ আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী। তিনি বলেন, এই মামলার বিচার করতে গিয়ে যে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, তা কেবল রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এটা কোনও যুক্তি নয়। দু পক্ষের সওয়াল জবাব শোনর পরে প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত বলেন, এই সংক্রান্ত মামলার পাঠানো যেতে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে। তিন বিচারপতির বেঞ্চেও হতে পারে শুনানি। 
    আদালত জানায়, এই মামলার অগ্রগতি নিয়ে প্রচুর আবেদনপত্র জমা পড়েছে। আমরা সব আবেদন গ্রহণ করেছি এবং আবেদনকারীকে মামলায় অংশ নেওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছি। প্রত্যকেকে বলা হয়েছে আবেদনপত্র যেন পাঁচ পাতার বেশি না হয়। তিন বিচারপতির বেঞ্চে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১১ অক্টোবর। 
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • CISF Recruitment 2022: ৫৪০ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে সিআইএসএফ, জানুন বিস্তারিত

    CISF Recruitment 2022: ৫৪০ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে সিআইএসএফ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হেড কনস্টেবল এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর (স্টেনোগ্রাফার) পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স (CISF Recruitment 2022)। চাকরিপ্রার্থীরা সিআইএসএফ-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট cisf.gov.in-এ গিয়ে আবেদন (Application) করতে পারেন। এই পদগুলির জন্য আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর শুরু হবে।

    আরও পড়ুন: ৫০০০- এর বেশি পদে নিয়োগ, বিজ্ঞপ্তি জারি এফসিআই- এর  

    এছাড়াও, প্রার্থীরা এই পদগুলির জন্য সরাসরি আবেদন করতে পারেন https://www.cisf.gov.in/cisfeng/ লিঙ্কে। এছাড়াও, এই লিঙ্কে গিয়ে CISF HC ASI Recruitment 2022 Notification PDF- এর অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি (Notification) দেখতে পারেন। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ৫৪০টি শূন্যপদ পূরণ করা হবে। এর মধ্যে হেড কন্টেবল পদের জন্য ৪১৮ এবং এএসআই পদে ১২২ জনকে নেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: শূন্য পদে কর্মী নিয়োগ করবে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী, জানুন বিস্তারিত   

    এ বিষয়ে জেনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য 

    অনলাইনে আবেদন শুরু হচ্ছে – ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ 
    অনলাইনে আবেদনের শেষ তারিখ – ২৫ অক্টোবর ২০২২

    আরও পড়ুন: কর ছাড়ের প্রমাণপত্র জোগাড় করে রেখেছেন তো? সাবধান ২০০% জরিমানা হতে পারে 

    মোট শূন্যপদ – ৫৪০

    শিক্ষাগত যোগ্যতা 

    প্রার্থীদের যে কোনও স্বীকৃত বোর্ড থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ হতে হবে।

    আরও পড়ুন: এফডি করার কথা ভাবছেন? আগে জেনে নিন রিজার্ভ ব্যাংকের নয়া নিয়ম 

    বয়স 

    প্রার্থীদের বয়স সীমা হতে হবে ১৮ থেকে ২৫-এর মধ্যে।

    আবেদন ফি

    প্রার্থীদের দিতে হবে ১০০ টাকা আবেদন ফি।

    বেতনক্রম 
     
    হেড কনস্টেবল- বেতন স্তর-৪ (২৫,৫০০-৮১,১০০ টাকা) 

    এএসআই- বেতন স্তর-৫ (পে ম্যাট্রিক্সে ২৯,২০০-৯২,৩০০ টাকা) 

    নিয়োগ প্রক্রিয়া  

    প্রার্থীদের ফিজিক্যাল স্ট্যান্ডার্ড টেস্ট (PST) এবং ডকুমেন্টেশন ওএমআর / কম্পিউটার বেসড টেস্ট (CBT) মোডে লিখিত পরীক্ষা, স্কিল টেস্ট এবং মেডিক্যাল টেস্টের মাধ্যমে নিয়োগ করা হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Guava Leaf Tea: পেয়ারা পাতার চা কমাবে ওজন! এর গুণাগুণ জানলে চমকে যাবেন আপনিও

    Guava Leaf Tea: পেয়ারা পাতার চা কমাবে ওজন! এর গুণাগুণ জানলে চমকে যাবেন আপনিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেয়ারা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন ও এই ফল ভিটামিনে ভরপুর। তাই এটি স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী, এই কথা প্রায় সবাই জানে। পেয়ারা ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির একটি সমৃদ্ধ উৎস। এগুলিতে ক্যালোরি কম এবং প্রোটিন এবং ফাইবারেও সমৃদ্ধ। দস্তা, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনের মতো খনিজগুলিও অল্প পরিমাণে উপস্থিত থাকে।

    কিন্তু জানেন কী পেয়ারার পাশাপাশি পেয়ারার পাতাও খুব উপকারী? পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই পেয়ারা পাতা দিয়ে বানানো চায়ের এমন কিছু উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।

    রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

    পেয়ারা পাতার চা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে গ্লুকোজের শোষণকে পরিমিত করে। পাতাগুলি বেশ কিছু এনজাইমকেও বাধা দেয় যা হজমের সময় কার্বোহাইড্রেটকে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করে, যা টাইপ-2 ডায়াবেটিস মেলিটাসযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য উপকারী হবে।

    ডায়রিয়া থেকে মুক্তি পান

    গবেষণা অনুসারে এটি দেখা গেছে যে পেয়ারা পাতার চা খাওয়ার পরে ডায়রিয়া দ্রুত নিরাময় হয়। কারণ ডায়রিয়ার স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে বাধা দেয়। এটি পেটের ব্যথা কম করতে সহায়তা করে।

    আরও পড়ুন: দীর্ঘমেয়াদি ব্যথায় ভুগছেন? ফিজিওথেরাপি নিন, সুস্থ থাকুন

    ওজন কমাতে সাহায্য করে

    পেয়ারা পাতার রস বিভিন্ন এনজাইমকে বাধা দেওয়ার ক্ষমতা রাখে যা কার্বোহাইড্রেটকে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করে, যার ফলে ওজন কমতে সুবিধে হয়। এছাড়াও  এতে ক্যালোরি কম।

    অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য

    পেয়ারার পাতার রসে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পাতায় বেশ কিছু উপাদান – ফ্ল্যাভোনয়েড, ট্যানিন এবং অ্যাসিড রয়েছে। ফলে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলির চিকিৎসা করতে সহায়তা করে।

    কোলেস্টেরল কমায়

    গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পেয়ারা পাতার চা LDL (লো-ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন) কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, যা “খারাপ কোলেস্টেরল” নামেও পরিচিত। আবার ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

    ভিটামিন সি-এর একটি সমৃদ্ধ উৎস হিসেবে পেয়ারা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বা একটি ইমিউনো সিস্টেম বজায় রাখতে সাহায্য করে।

    ঋতুস্রাবের ক্র্যাম্প কম করে

    একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে মহিলারা পিরিয়ডের সময় পেয়ারা পাতার চা খেলে যন্ত্রণাদায়ক ক্র্যাম্প থেকে মুক্তি পায়।

    পেয়ারা পাতা দিয়ে কীভাবে চা বানাবেন?

    চারটি বড় পেয়ারা পাতা ধুয়ে নিন, একটি প্যানে এক কাপ জল গরম করে তাতে পেয়ারা পাতা দিন। পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। পাতাগুলো ছেঁকে জলে অর্ধেক লেবুর রস দিয়ে দিন। এরপর স্বাদ অনুযায়ী কিছু মধু যোগ করে ভালো করে মিশিয়ে নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “চোরেদের রানি কে?”, নবান্ন অভিযানের আগে আলিপুরদুয়ারের সভায় প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “চোরেদের রানি কে?”, নবান্ন অভিযানের আগে আলিপুরদুয়ারের সভায় প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবান্ন অভিযানের আগে ফের তৃণমূল (TMC) নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) নিশানা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। আলিপুরদুয়ারে বিজেপির নবান্ন অভিযানের প্রস্তুতি সভায় তিনি প্রশ্ন তোলেন, চোরেদের রানি কে? শুক্রবার আলিপুরদুয়ারের সভায় যাওয়ার পথে তিনি ফের বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই পড়ে যাবে রাজ্যের তৃণমূল সরকার।

    চলতি মাসের ১৩ তারিখে নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছে বিজেপি। এরই প্রস্তুতি সভা চলছে। আলিপুরদুয়ারের সভায় যোগ দিয়ে শুভেন্দু বলেন, আমি পরিবর্তন যাত্রায় এসেছিলাম। আলিপুরদুয়ারের সভা থেকে ফালাকাটা পর্যন্ত গিয়েছিলাম। তৃণমূলের লোকেরা ফালাকাটার সব লাইট অফ করে দিয়েছিল। কিন্তু মানুষ মোবাইলের আলো জ্বালিয়ে আলিপুরদুয়ার থেকে ফালাকাটা পর্যন্ত গিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছিল, যে এবারে পিসিমনিকে আলিপুরদুয়ার থেকে খালি হাতে ফিরতে হবে। পরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারেও এসেছি। এর পরেই তিনি বলেন, আজ কেন এসেছি জানেন তো? বলে দর্শকদের তাঁর সঙ্গে গলা মিলিয়ে বলতে বলেন, চোরেদের জেলে ভরো, ১৩ সেপ্টেম্বর নবান্ন চলো। এর পরেই তিনি প্রশ্ন তোলেন, চোরেদের রানি কে?

    আরও পড়ুন : চিকিৎসা ভাতা বন্ধ করে দেওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ শানালেন শুভেন্দু অধিকারী

    বৃহস্পতিবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে দলীয় কর্মী সম্মেলনে তৃণমূল নেত্রী বলেছিলেন অনুব্রত মণ্ডলকে বীরের মতো ফেরাতে হবে। এদিন আলিপুরদুয়ার যাওয়ার পথে শিলিগুড়িতে মমতার মন্তব্যের জবাব দেন শুভেন্দু। বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাকে বীর বলছেন, তার সঙ্গে দেখা করতে দিল্লির তিহার জেলে যেতে হবে। শনিবার দু দিনের উত্তরবঙ্গ সফরে আসছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সে প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, কাল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসছেন টাকা তুলতে। শুভেন্দু বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস দলটা একটা সম্পূর্ণ প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। দলটা পরিবারবাদ, তোষণ ও দুর্নীতির ওপর চলছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, দুর্নীতিগ্রস্ত একটা দল দুর্নীতিবাজদের সম্মান করবে, এটাই তো স্বাভাবিক। এখন আত্মবিশ্বাস না দেখালে তো পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়ন দিতে পারবে না। তিনি বলেন, কাল যারা দেখা করতে গিয়েছিল, পঞ্চায়েত প্রধানরা, তারা সব চোর। আর ভাইপো সহ ডাকাতরা বসেছিল মঞ্চে। শুভেন্দু বলেন, আত্মবিশ্বাস বজায় রাখার জন্য ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে পঞ্চায়েত ভোট করবে রাজ্য সরকার। এদিন কাওয়াখালি এলাকায় পোড়াঝাড় কাওয়াখালি ভূমি রক্ষা কমিটির আন্দোলনকারীদের সঙ্গে তাঁদের ধর্না মঞ্চে গিয়ে দেখা করেন শুভেন্দু। আশ্বাস দেন পাশে থাকার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share