Blog

  • Hemant Soren: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    Hemant Soren: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোর বিপাকে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)! নির্বাচনী বিধিভঙ্গের (Electoral Law) অভিযোগে তাঁর বিধায়ক পদ কেড়ে নেওয়ার সুপারিশ করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। এই মর্মে রাজ্যপালকে (Govornor) রিপোর্টও পাঠিয়েছে কমিশন। বৃহস্পতিবারই রাজ্যপাল এ ব্যাপারে তাঁর সিদ্ধান্তের কথা জানাতে পারেন বলে সূত্রের খবর।

    ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্তের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে খনি লিজ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এর পরেই তদন্ত শুরু করে নির্বাচন কমিশন। শুনানি শেষ হয় ১৮ অগাস্ট। তার আগে ১২ অগাস্ট হেমন্তের আইনজীবীরা নির্বাচন কমিশনের সামনে তাঁদের মতামত তুলে ধরেছিলেন। তাঁদের দাবি, এই মামলা জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৫১র ধারা ৯ এর অন্তর্ভুক্ত নয়। পাল্টা সওয়াল করেন বিজেপির আইনজীবীরা। এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়ের উল্লেখও করেন তাঁরা। এর পরেই নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে রাজ্যপালের কাছে রিপোর্ট পাঠায় নির্বাচন কমিশন।

    মুখ্যমন্ত্রী হেমন্তের অধীনে রয়েছে খনি দফতরও। ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি অবৈধভাবে খনির লিজ দেন বলে অভিযোগ। এর জেরেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ। সংবিধানের ১৯২ নম্বর ধারা অনুযায়ী, আইনসভার কোনও সদস্যের যোগ্যতা বা পদ থাকবে কিনা, সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে রাজ্যপালের। বলা হয়েছে, এ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে রাজ্যপালকে তা জানাতে হবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। রাজ্যপাল নির্বাচন কমিশনের সুপারিশ জানবেন এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করবেন।

    আরও পড়ুন : ভারতীয় সেনার উপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে টাকা দিয়েছিল পাক কর্নেল! জেরায় স্বীকার ধৃত জঙ্গির

    জানা গিয়েছে, এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবারই সিদ্ধান্ত নিয়ে পারেন রাজ্যপাল রমেশ ব্যাস। সূত্রের খবর, একটি মুখবন্ধ খামে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ তাঁর কাছে এসে পৌঁছেছে। এদিন দুপুর দুটো নাগাদ দিল্লি থেকে রাঁচি পৌঁছবেন রাজ্যপাল। তার পরেই সিদ্ধান্ত নেবেন তিনি। 

    যদিও মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিধায়ক পদ খারিজের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপালকে চিঠি পাঠিয়েছে বলে যে খবর ছড়িয়েছে, তা ঠিক নয়। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন কিংবা রাজ্যপালের তরফে সিএমওর সঙ্গে কোনওরকম যোগাযোগ করা হয়নি। এদিকে, একটি সূত্রের খবর, হেমন্তের বিধায়ক পদ খারিজ হলে তিনি আর মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে তাঁর স্ত্রী কল্পনা সোরেনকে ওই পদে বসানো হতে পারে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ED CBI on Cattle Case: সায়গলকে হেফাজতে চায় ইডি, সিবিআই- এর নজরে অনুব্রতর ড্রাইভার

    ED CBI on Cattle Case: সায়গলকে হেফাজতে চায় ইডি, সিবিআই- এর নজরে অনুব্রতর ড্রাইভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) তদন্তের ভার পেয়েছে সিবিআই (CBI)। ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। 

    পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মতো অনুব্রত মামলায় এখনও যকের ধনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। গুরুপাচার মামলার বিপুল টাকা কোথায় গেল? এখন সেই প্রশ্নই ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। তাই এবার মঞ্চে নামতে চাইছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। এবার সায়গল হোসেনকে (Saigal Hossian) নিজেদের হেফাজতে (Custody) নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে ইডি। দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে আবেদন জানিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।

    আরও পড়ুন: বীরভূমে ১৭টি চালকলে ঢুকেছে গরু পাচারের টাকা? কেষ্টর যোগসূত্রে তদন্তে ইডি-সিবিআই 

    ইডি যে এই মামলায় তদন্তে নামতে পারে, এরকম জল্পনা আগেই ছিল। এবার তা সত্যি হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই  সায়গল হোসেনের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইডি। সম্প্রতি সায়গলের বোলপুরের ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। এবার ইডির নজরে গরুপাচারের টাকা। 

    কোথায় গেল গরুপাচারের টাকা? তার পরিমাণ কী? কোন কোন খাতে এই টাকা কোথায় পাঠানো হয়েছে? এই সব জানতেই সায়গলকে জেরা করতে চান ইডি গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে ইতিমধ্যে গরুপাচার মামলায় অনুব্রত এবং সায়গলের বিষয়ে সিবিআই- এর থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে ইডি। সূত্রের খবর, প্রয়োজনে অনুব্রত মণ্ডলকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে ইডি। 

    এদিকে অনুব্রত, সায়গলের পর এবার সিবিআই- এর স্ক্যানারে অনুব্রতর ড্রাইভার আনারুল শেখ। অনুব্রত মণ্ডলের ড্রাইভারের ঝাঁ চকচকে দোতলা বাড়ির রহস্য কী তা জানতে চায় সিবিআই। 

    দীর্ঘদিন ধরেই বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ড্রাইভার হিসাবে কাজ করছেন আনারুল শেখ। এই আনারুল শেখের (Anarul Shekh) গ্রামের বাড়ি বোলপুর শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে খিরুলি গ্রামে। তবে গ্রামের বাড়ি ছেড়ে তিনি বেশ কয়েক বছর আগে বোলপুরের গুরুপল্লিতে একটি ঝাঁ চকচকে দোতলা বাড়ি বানান আনারুল। সেখানেই এখন থাকে আনারুলের পরিবার।

    আরও পড়ুন: কৌশিকী অমাবস্যায় জেলেই মা তারার ছবিতে পুজো কেষ্টর, বিতরণ করলেন নকুলদানাও! 

    আনারুলের বোলপুরের গুরুপল্লিতে যে বাড়িটি রয়েছে সেই বাড়িটি আনুমানিক তিন কাঠা জায়গার উপর তৈরি। বাড়িটির কারুকার্য চোখে পড়ার মতো। যে জায়গায় এই বাড়িটি তৈরি করা হয়েছে সেখানকার জমির মূল্য ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা কাঠা। পাশাপাশি তাঁদের বোলপুর ইলামবাজার রোডের ওপর একটি এক বিঘা সমান জায়গা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, এই জায়গার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা।   

    অনুব্রত গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই আনারুল এবং তাঁর দাদার রোজগার নিয়ে এলাকাবাসীদের মধ্যে গুঞ্জন শোনা গিয়েছে। যদিও আনারুল শেখের বৌদি দাবি করেছেন, তাঁরা গ্রামের জমি-বাড়ি বিক্রি করে এই বাড়ি তৈরি করেছেন। অন্যদিকে আনারুল শেখের দাদা আলমের দাবি, রাজমিস্ত্রির কাজ করে টাকা জমিয়ে এই সম্পত্তি তৈরি করেছেন।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Swarm Drone: শয়ে শয়ে ড্রোন আছড়ে পড়বে শত্রুর ওপর! ভারতীয় সেনার নয়া অস্ত্র ‘সোয়ার্ম ড্রোন’

    Swarm Drone: শয়ে শয়ে ড্রোন আছড়ে পড়বে শত্রুর ওপর! ভারতীয় সেনার নয়া অস্ত্র ‘সোয়ার্ম ড্রোন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে আসতে চলেছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত সোয়ার্ম ড্রোন সিস্টেম। এটি ব্যবহার করবে ভারতীয় সেনার মেকানাইজড ডিভিশন। লক্ষ্যবস্তু নির্দিষ্ট করে তার উপর নির্ভুল আঘাত হানতে সক্ষম এই ড্রোন। একদিকে পাকিস্তান, অন্যদিকে চিন। জোড়া শত্রুর মোকাবিলা ভারতীয় সেনার কাছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের।

    সোয়ার্ম ড্রোনগুলি একই স্টেশন থেকে নিয়ন্ত্রিত বেশ কয়েকটি ড্রোন নিয়ে গঠিত। নজরদারি চালানো, শত্রু দমন -সহ বিভিন্ন কাজে পারদর্শী এই ড্রোন। একটি বিশেষ অ্যালগরিদম ব্যবহার করে এর প্রোগ্রাম নির্ধারিত করা হয়। ভবিষ্যতে সীমান্ত প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে ভারতীয় সেনার বড় ভরসা হয়ে উঠবে এই ড্রোন, এমনটাই দাবি সেনার। শুক্রবার এই ড্রোন নিয়ে ট্যুইটও করে ভারতীয় সেনা। এই ড্রোন আত্মনির্ভর ভারত তৈরির ক্ষেত্রেও এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেবে, বলে মনে করছে সেনা। শুধুমাত্র নজরদারি নয়, সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই সশস্ত্র ড্রোন শত্রুর উপর দ্রুত আঘাত হানতে পারবে। অনেক উঁচুতে দীর্ঘক্ষণ ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এর।

    আরও পড়ুন: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান, ‘মসজিদ’ মামলায় রায় কেরল হাইকোর্টের

    এই ড্রোন হাতে পেলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারতের কর্তৃত্ব অনেকটাই বাড়বে বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। সেনা সূত্রে খবর, ছোট্ট অথচ শক্তিশালী এই ড্রোনগুলি যে কোনও জায়গায় অত্যন্ত সুক্ষতার সঙ্গে স্বয়ংক্রিয় ভাবে কাজ করতে পারবে। আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি এই ড্রোন ভারতকে অনেকটা এগিয়ে দেবে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এখনও এই ড্রোন সেনাবাহিনী ব্যবহার শুরু করেনি। তবে তাদের জন্যই এটি তৈরি করা হয়েছে। ভারতীয় সেনা নানা দুর্গম এলাকায় কাজ করে। এই ড্রোন সেনার কাজ সহজ করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Supreme Court: ঘৃণা ভাষণ মামলায় ‘সুপ্রিম’ রায়ে স্বস্তি পেলেন যোগী আদিত্যনাথ

    Supreme Court: ঘৃণা ভাষণ মামলায় ‘সুপ্রিম’ রায়ে স্বস্তি পেলেন যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘৃণা ভাষণ (Hate Speech) ছড়ানোর মামলায় রেহাই পেলেন উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) রায়দান হয় ওই মামলার। সেখানেই দেশের প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা জানিয়ে দেন, এই মামলা আর চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে উত্তর প্রদেশের গোরক্ষপুরের একটি জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন যোগী। সেখানেই তাঁর বিরুদ্ধে ঘৃণা ভাষণ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে।

    ২০০৭ সালে গোরক্ষপুরের জনসভায় বক্তৃতা দিয়েছিলেন যোগী। তখন তিনি সাংসদ। অভিযোগ, ওই সভায় ঘৃণা ভাষণ দিয়েছিলেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে দায়ের হয় মামলা। ওই মামলারই শুনানি চলছিল দেশের প্রধান বিচারপতি এনভি রামানার বেঞ্চে। ২৪ অগাস্ট ওই মামলার শেষ শুনানি ছিল। শুক্রবার হয় রায়দান। ঘটনাচক্রে এদিনই ছিল প্রধান বিচারপতি হিসেবে সুপ্রিম কোর্টে রামানার শেষ দিন। এই মামলার রায় দিতে গিয়ে তিনি জানিয়ে দেন, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া এই মামলা আর চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনও মানে হয় না। প্রসঙ্গত, ১০১৮ সালেও এই একই রায় দিয়েছিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। তার পরেও সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন জনৈক আবেদনকারী। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই এদিন রায় দেন রামানা।

    আরও পড়ুন : ২৯ অগাস্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু

    শুনানিতে উত্তর প্রদেশ সরকারের হয়ে সওয়াল করছিলেন বর্ষীয়ান আইনজীবী মুকুল রোহতাগী। ওই মামলায় প্রধান বিচারপতি রামানার নেতৃত্বে গঠিত বেঞ্চে তিনি জানান, ওই মামলা সংক্রান্ত সিডি জমা দেন সিএফএসএলের কাছে। এবং তাতে কিছু মেলেনি। তিনি বলেন, আবেদনকারী সে পিটিশন দাখিল করেছেন সেটা আগেই হাইকোর্ট পরীক্ষা করেছে। এর পরেই তিনি বলেন, ১৫ বছর ধরে এই মামলা চালিয়ে নিয়ে যাওয়া অর্থহীন। কারণ যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল, তিনি এখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UGC: ইউজিসির ২১টি ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে কলকাতার দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

    UGC: ইউজিসির ২১টি ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে কলকাতার দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের (West Bengal) দুটি স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ‘ভুয়ো’ ঘোষণা করল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC)। এদের মধ্যে একটি চৌরঙ্গির ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অল্টারনেটিভ মেডিসিন’ এবং অপরটি ঠাকুরপুকুরের ‘ইনস্টিটিউট অফ অল্টারনেটিভ মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চ’। সারা দেশের মোট ২১টি বিশ্ববিদ্যালয়কে ভুয়ো (Fake University) ঘোষণা করেছে ইউজিসি।

    আরও পড়ুন: কুয়েটের সঙ্গে জেইই এবং নীট সংযুক্তিকরণের পথে ইউজিসি? জানুন বিস্তারিত 

    ইউজিসির নির্ধারণ করা নিয়মগুলি মেনে না চলায় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে ভুয়ো ঘোষণা করা হয়েছে। একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে ইউজিসি। ২১টি বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা দিতেই নারাজ ইউজিসি। প্রসঙ্গত, সবচেয়ে বেশি ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয় চিহ্নিত হয়েছে দিল্লিতে (Delhi)। দিল্লির মোট আটটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ভুয়ো ঘোষণা করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে গেল ইউজিসি নেটের দ্বিতীয় পর্ব, জানুন বিস্তারিত

    উত্তরপ্রদেশের চারটি প্রতিষ্ঠানকে ভুয়ো করেছে ইউজিসি। দিল্লি সরকারের অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক অ্যান্ড ফিজিক্যাল হেলথ সায়েন্স, কমার্শিয়াল ইউনিভার্সিটি লিমিটেড, ইউনাইটেড নেশনস ইউনিভার্সিটি, ভোকেশনাল ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, বিশ্বকর্মা ওপেন ইউনিভার্সিটি ফর সেলফ এমপ্লয়মেন্ট, আধ্যাত্মিক বিশ্ববিদ্যালয়কে ভুয়ো ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।   

    আরও পড়ুন: ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে কুয়েট পিজি, জানাল ইউজিসি 

    কেরলের সেন্ট জোনস, মহারাষ্ট্রের রাজা আরাবিক ইউনিভার্সিটিকেও ভুয়ো ঘোষণা করা হয়েছে ইউজিসির তরফ থেকে। 

    আরও পড়ুন: বিনামূল্যে উচ্চশিক্ষার সুযোগ! নিখরচায় ২৩,০০০ -এরও বেশি কোর্স করাবে ইউজিসি 

    উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের গান্ধি হিন্দি বিদ্যাপীঠ, কানপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব ইলেক্ট্রো কমপ্লেক্স, সুভাষচন্দ্র বোস মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ফৈজাবাদের ভারতীয় শিক্ষা পরিষদকে ভুয়ো ঘোষণা করা হয়েছে। ওড়িশার দুটি, অন্ধপ্রদেশের একটি এবং পুদুচেরির একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেও ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Nepal on Agnipath: অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে গোর্খা নিয়োগ স্থগিতের আর্জি নেপালের 

    Nepal on Agnipath: অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে গোর্খা নিয়োগ স্থগিতের আর্জি নেপালের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনায় ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পে (Agnipath scheme) গোর্খাদের নিয়োগ (Gorkha Recruitment) স্থগিতের আর্জি করল নেপাল। কিছুদিন পরেই নেপাল (Nepal) সফরে যাবেন ভারতীয় সেনাপ্রধান। নেপাল সেনাবাহিনীর ‘সাম্মানিক জেনারেল’ পদে ভূষিত করা হবে ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডেকে (Manoj Pande)।  

    সেনাবাহিনীতে ভারত ও নেপালি গোর্খাদের নিয়ে গোর্খা রেজিমেন্ট ৪৩টি গোর্খা ব্যাটালিয়ন রয়েছে। নেপালের অর্থনীতিতেও বড়সড় ভূমিকা রয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর। তবে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে গোর্খা সেনা নিয়োগ স্থগিত করতে ভারতকে অনুরোধ করেছে নেপাল। নেপাল বিদেশমন্ত্রকের বক্তব্য, বিষয়টি যেহেতু নতুন, তাই নেপালের সব রাজনৈতিক দল এই বিষয়ে আলোচনায় বসতে চায়। সেই অবধি সময় দিক ভারতীয় সেনা (Indian Army)। সেনায় অস্থায়ী এই চাকরি ব্যবস্থা নেপাল-ভারত-ব্রিটেনের আগের চুক্তির পরিপন্থী বলেও দাবি করেছে নেপাল সরকার। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল বায়ুসেনা, দেখবেন কী করে?

    ভারতীয় সেনায় করোনা ঢেউ আসার আগে অবধিও প্রতি বছর ১২০০-১৫০০ নেপালি গোর্খা চাকরি পেয়েছেন। ভারতীয় সেনায় চাকরি করে হাজার-হাজার নেপালি গোর্খা। পেনশনও পান অনেকে। 

    সম্প্রতি নেপালের বিদেশমন্ত্রী নারায়ণ খড়কে (Narayan Khadke) সেদেশে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত নবীন শ্রীবাস্তবকে অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে আপত্তির কথা জানিয়েছেন। বর্তমানে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমেই ভারতীয় সেনায় নিয়োগ চলছে। নেপালের বিদেশমন্ত্রীর মতে, “এখন গোর্খাদের ভারতীয় সেনায় যেভাবে নিয়োগের কথা বলা হচ্ছে তা ১৯৪৭-এর ৯ নভেম্বর নেপাল-ভারত-ব্রিটেনের মধ্যে স্বাক্ষরিত ত্রিপাক্ষিক চুক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। কাঠমাণ্ডু রাজনৈতিক দল এবং এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল মহলের প্রত্যেকের সঙ্গে বিস্তারিতভাবে আলোচনার পরেই এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক।”      

    নেপালের বিদেশ মন্ত্রী আরও বলেন, “১৯৪৭-এর যে চুক্তির ভিত্তিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে গোর্খাদের নিয়োগ করা হয়, অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে ভারতীয় সেনায় নতুন নিয়োগ নীতি তার থেকে আলাদা। তাই নেপালকেও নতুন এই নীতি সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে হবে।”

    আরও পড়ুন: নেপালি এবং গোর্খাদেরও সেনায় নিয়োগ করা হবে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে 

    ১৯৪৭-র ত্রিপাক্ষিক চুক্তিতে বলা হয়, ভারতীয় সেনাদের মতোই বেতন, অবসরভাতা এবং অন্যান্য সুযোগ- সুবিধা দিতে হবে গোর্খাদের। নেপালের আশঙ্কা, অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগ হলে সেই চুক্তি বিঘ্নিত হতে পারে। সেনায় চাকরি করার সুবাদে বহু গোর্খা ভারতেই থেকে যান। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগের ৪ বছরের মাথায় যাঁদের বসিয়ে দেওয়া হবে, তাঁদের ভবিষ্যৎ কী হবে? সেই প্রশ্ন তুলেছে নেপাল সরকার। আলোচনায় বসতে চায় প্রতিবেশী দেশ। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী বলেন, অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে নেপাল গোর্খাদের নিয়োগ করতে চলেছে ভারতীয় সেনা। তারপর নেপালের তরফ থেকে এই দাবি ওঠে। কিন্তু ভারতের তরফে পরিষ্কার করা হয়েছে, এখন প্রক্রিয়া স্থগিত করা সম্ভব নয়।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
      

     

  • CJI UU Lalit: প্রধান বিচারপতি পদে শপথ ললিতের, লক্ষ্য, দ্রুত মামলার নিষ্পত্তি করা

    CJI UU Lalit: প্রধান বিচারপতি পদে শপথ ললিতের, লক্ষ্য, দ্রুত মামলার নিষ্পত্তি করা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ৪৯তম প্রধান বিচারপতি (CJI) পদে শপথ নিলেন উদয় উমেশ ললিত (UU Lalit)। শনিবার তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ভবনে ললিতকে শপথবাক্য পাঠ করান দেশের পঞ্চদশতম রাষ্ট্রপতি। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি পদে অবসর নিয়েছেন এনভি রামানা (NV Ramana)। তাঁরই স্থলাভিষিক্ত হলেন প্রধান বিচারপতি ললিত। প্রথা অনুযায়ী, অবসর গ্রহণের আগে আগে পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নাম প্রস্তাব করেন প্রধান বিচারপতি। সেই মতো ললিতের নাম প্রস্তাব করেন রামানাই। পরে তাতে সিলমোহর দেন রাষ্ট্রপতি। প্রসঙ্গত, মাত্র ৭৪ দিনের জন্য প্রধান বিচারপতি পদ অলঙ্কৃত করবেন ললিত। কারণ সুপ্রিম কোর্টে অবসর গ্রহণের বয়স ৬৫ বছর।  

    এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ললিত পরিবারের তিন প্রজন্ম। এবং তিনজনেই রয়েছেন আইনি পেশায়। ললিতের বাবা উমেশ রঙ্গনাথ ললিতের বয়স ৯০। প্রবীণ এই আইনবিদ হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। তাঁর বাবা রঙ্গনাথ ললিত স্বাধীনতার আগে সোলাপুরের আইনজীবী ছিলেন। এদিনের অনুষ্ঠানে দুই ছেলেকে নিয়ে উপস্থিত ছিলেন ললিতের স্ত্রী অমিতা। নয়ডায় তিনি একটি স্কুল চালান। তাঁর দুই ছেলে হর্ষদ ও শ্রীয়েশ ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেন। পরে শ্রীয়েশ আইনের পাঠ নেন। তাঁর স্ত্রী রবীনাও রয়েছেন আইনি পেশায়।

    মহারাষ্ট্রে বাস ললিত পরিবারের। ১৯৮০ সালে দিল্লি আসেন দেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি। তার আগে তিনি প্র্যাকটিস করতেন বম্বে হাইকোর্টে। পরবর্তীকালে সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করতে শুরু করেন ললিত। দ্রুত নাম করেন ফৌজদারি মামলায়। যেসব হাই-প্রোফাইল মামলা তিনি লড়েছেন, তার মধ্যে উল্লেযোগ্য হল ২জি স্পেকট্রাম অ্যালোকেশন মামলা। ওই মামলায় ললিত নিযুক্ত হয়েছিলেন স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে। ২০১৪ সালে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হন ললিত। আইনি দক্ষতার জেরে ল’ ইয়ার থেকে সরসরি ওই পদে বসেন তিনি। তার পর প্রধান বিচারপতি পদে। ললিত বলেন, আমি বিশ্বাস করি যে দেশের শীর্ষ আদালতের ভূমিকা হল আইনের ব্যাখ্যা দেওয়া। বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠিয়ে যত দ্রুত সম্ভব মামলার নিষ্পত্তি করা।

    আরও পড়ুন : খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Sonali Phogat Death: সোনালিকে জোর করে খাওয়ানো হয়েছিল মাদক, চাঞ্চল্যকর দাবি গোয়া পুলিশের 

    Sonali Phogat Death: সোনালিকে জোর করে খাওয়ানো হয়েছিল মাদক, চাঞ্চল্যকর দাবি গোয়া পুলিশের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত বিজেপি নেত্রী এবং টিকটক স্টার সোনালি ফোগাটের (Sonali Phogat) মৃত্যুর তদন্তে নেমে পুলিশ পরতে পরতে রহস্যের গন্ধ পাচ্ছে। এবার এক চাঞ্চল্যকর দাবি করল গোয়া পুলিশ। পুলিশের দাবি, সোনালিকে একটি বোতলের মধ্যে ১.৫ গ্রাম এমডিএমএ নামক মাদক (Drug) দেওয়া হয়েছিল। তাঁর আপ্তসহায়ক অভিযুক্ত সুধীরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে একথা জানতে পেরেছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: সোনালি ফোগাটের পোস্টমর্টেম রিপোর্টে ঘনীভূত রহস্য, গ্রেফতার দুই সহকারী

    তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ (Goa Police) জানতে পেরেছে, সোনালিকে জোর করে  এই মাদক খাওয়ানো হয়েছিল। ইতিমধ্যেই সোনালির সহকারী সুধীর ও সুখবিন্দরকে গ্রেফতার করেছে গোয়া পুলিশ। পরিবারের সদস্যরা সুধীরের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ করেছেন। পুলিশের তদন্তেও উঠে এসেছে সেরকমই কিছু তথ্য। একটি নতুন সিসিটিভি ফুটেজ পুলিশের হাতে এসেছে। তাতে দেখা গিয়েছে, সোনালিকে বোতল থেকে কিছু একটা দিচ্ছেন সুধীর। সোনালি বার বার বাঁধা দিচ্ছিলেন তাঁকে। খেতে চাইছিলেন না তিনি। পুলিশের অনুমান, সেটাই ছিল সেই মাদক। নিশ্চিত করতে রাসায়নিক পরীক্ষা করা হচ্ছে।   

    পুলিশের মাদকতত্ত্ব মেনে নিয়েছেন অভিযুক্তও। স্বীকার করেছেন, সোনালিকে মাদক দেওয়া হয়েছিল। তবে মাদকের কারণে সোনালির মৃত্যু হয়েছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী, সোনালির শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাঁকে ভোঁতা কোনও অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ খুনের ধারায় এফআইআর করেছে।  

    আরও পড়ুন: ধর্ষণ করে খুন বিজেপি নেত্রীকে! বিস্ফোরক অভিযোগ সোনালি ফোগাটের পরিবারের

    এদিকে শনিবার সকালে পুলিশ সোনালি যে রেস্তোরাঁর শেষবার খেয়েছিলেন তার মালিককে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, কার্লিস রেস্তোরাঁর (Goa Curlis Restaurant) মালিক এডউই নানসকে প্রায় সাত ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁর বক্তব্য একাধিক অসঙ্গতি ধরা পড়ায় এবং রেস্তোরাঁর শৌচালয় থেকে মাদক উদ্ধার হওয়ার পরই গ্রেফতার করা হয় মালিককে। মাদক পাচারকারী সন্দেহে আরও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশের অনুমান, এই ধৃত ব্যক্তিই ওইদিন সোনালি ফোগাটকে খাওয়ানোর জন্য মাদক সরবরাহ করেছিলেন রেস্তরাঁয়। 

    পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে আরও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। গ্রেফতার হওয়া দুই আপ্তসহায়কের একজনের নথিতে সোনালি ফোগাটকে তাঁর স্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যত দিন যাচ্ছে, তত ঘনীভূত হচ্ছে রহস্য। উল্লেখ্য, এই দুই আপ্ত সহায়ককে আরও ১০ দিনের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Rice Mills and Cattle Smuggling: বীরভূমে ১৭টি চালকলে ঢুকেছে গরু পাচারের টাকা?  কেষ্টর যোগসূত্রে তদন্তে ইডি-সিবিআই

    Rice Mills and Cattle Smuggling: বীরভূমে ১৭টি চালকলে ঢুকেছে গরু পাচারের টাকা? কেষ্টর যোগসূত্রে তদন্তে ইডি-সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচারের (Cattle Smuggling) তদন্তে নেমে বীরভূমেই অন্তত ১৭টি চালকলের সন্ধান পেল ইডিসিবিআই (ED-CBI)। জেলার ৮২টি চালকলের মধ্যে এই ১৪টি চালকলে তৃণমূল বোমমারা নেতা অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ যোগসূত্র রয়েছে বলে জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। তবে তদন্ত এখানেই থেমে থাকছে না জেলার এক মন্ত্রী এবং এক বিধায়কের বকলমে নেওয়া কয়েকটি চালকলের সন্ধানও তদন্তকারীরা পেয়েছেন। অনুব্রত পর্ব মেটার পরই ওই চালকলগুলি নিয়ে তদন্ত শুরু করবে ইডি। কারণ, জানা গিয়েছে, গত পাঁচ বছরে জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা মিশনের অধীনে যে চাল মিলগুলি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল তাতেও প্রভাব খাটানো হয়েছে। বীরভূমের অন্য চালকলগুলিকে বঞ্চিত করে বিপুল পরিমাণে চাল রাজ্য খাদ্য দফতরকে সরবরাহ করেছে অনুব্রত ও তার বেনামে থাকা চালকলগুলি। অন্য চালকল মালিকেরা সে বিষয়ে ইতিমধ্যেই বিশদ তথ্য তদন্তকারীদের হাতে তুলে দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: সিবিআই থেকে জেল হেফাজত হতেই কেষ্ট-‘কলঙ্ক’ ঝেড়ে ফেলতে চাইছে তৃণমূল?

    তদন্তকারী সূত্রের খবর, ২০১১ সালে সরকারে আসার পর থেকেই বীরভূমের একের পর এক চালকল হাতে নিতে থাকেন অনুব্রত ও তাঁর বেনামিরা। গত ১১ বছরে এমনই ১৭টি মিল দখল করেছে তাঁরা। এখন ইডির তদন্তের সামনে তাঁদের দেখাতে হবে, কীভাবে লগ্নি এনে এই চালকলগুলি তাঁরা দখল করেছিলেন বা কিনে নিয়েছিলেন। তদন্ত সংস্থা সূত্রের দাবি, শ্রী অম্বিকা, শান্তিময়ী, সাংড়া, সর্বোত্তম, জয় মা দুর্গা, জয় মা ভগবতী, জয় মা মহায়ামা, শ্রী কৃষ্ণ, শিবশম্ভু, মোহনানন্দ, জয় ভারত, সিউড়ি কেন্দ্রীয় সমবায় কৃষি বিপণনের নামে থাকা মিল, ইলামবাজারের জোনাল কোঅপারেটিভের অধীনে থাকা চালকল, ভোলে ব্যোম, বাবা জম্পেশ্বর, জয় বাবা জম্পেশ্বর, জম্পেশ্বর অ্যাগ্রো নামে চালকলগুলিতে অনুব্রত মণ্ডলের বিনিয়োগ লুকিয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। এছাড়া বর্ধমান এবং পুরুলিয়ার কয়েকটি মিলেও নজর রয়েছে তদন্তকারীদের।

    ইডি-সিবিআইয়ের দাবি, অনুব্রতের কন্যা, বিদ্যুৎ গায়েন, রাজীব ভট্টাচার্য, চন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, সঞ্জীব মজুমদার, রাজা ঘোষ, সিদ্ধার্থ মণ্ডলের নামে থাকা মিলগুলি নিয়ে তদন্ত চালানো হচ্ছে। চালকল মালিকদের নথিপত্র, ব্যাংকের কাগজপত্র দেখিয়ে প্রমাণ করতে হবে তাঁরা অনুব্রত মণ্ডলের টাকা এই চালকলগুলিতে খাটাচ্ছেন না। তাঁদের নিজস্ব বিনিয়োগের তথ্যও দিতে হবে। 

    আরও পড়ুন: সিবিআই হেফাজত শেষ, জেলেই গেলেন অনুব্রত

    তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, ২০১৪ সালের পর থেকে পর পর চালকলে যে বিপুল বিনিয়োগ হয়েছে তাতে গরু, কয়লা, বালি, পাথরের বেআইনি টাকা ঢুকে থাকতে পারে। সেই কারণেই তদন্তের মুখে এই ১৭টি মিল। তদন্তকারীদের বক্তব্য, ওই মিলগুলির মালিকরা তাঁদের স্বাধীন লগ্নির তথ্য না দিতে পারলে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির মামলা আলাদাভাবে রুজু হবে বলে তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Asia Cup 2022: ‘বিরাট’ ব্যাটে ভরসা! শততম ম্যাচে শতরানের আশায় নয়া হাতিয়ার কোহলির

    Asia Cup 2022: ‘বিরাট’ ব্যাটে ভরসা! শততম ম্যাচে শতরানের আশায় নয়া হাতিয়ার কোহলির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ভাগ্য বদলানোর আশায় ব্যাটটাই পাল্টে ফেললেন বিরাট। এশিয়া কাপে রানমেশিনের নয়া হাতিয়ার গোল্ড উইজার্ড ব্যাট।আগামী রবিবার দুবাইয়ে চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের (India vs Pakistan) মুখোমুখি ভারত। এই ম্যাচ দিয়েই এশিয়া কাপে (2022 Asia Cup) অভিযান শুরু করতে চলেছে টিম ইন্ডিয়া (Team India)। বিরাটের কেরিয়ারে এটি শততম আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচ। শততম ম্যাচে শতরানের আশাতেই ব্যাট বদল বিরাটের (Virat Kohli)।

    বিশেষভাবে তৈরি এই ব্যাটের দাম কমপক্ষে ২২ হাজার টাকা। বিরাট যে ব্যাট বর্তমানে ব্যবহার করেন তার থেকে সামান্য ভারী নতুন ব্যাটটি। ওজন ১.১৫ কিলোগ্রাম। এখনকার ব্যাটের ওজন ১.১ কিলোগ্রাম। শেষ মুহূর্তে শটের গতিপথ পরিবর্তনে সাহায্য করে হালকা ওজনের ব্যাট। কবজি ঘুরিয়ে শট খেলা প্রতিভাধর ক্রিকেটারদের মধ্যে একজন কোহলি। ব্যাটের ওজনের সামান্য তারতম্য বিপক্ষের বোলারদের ডেলিভারি দূরে আছড়ে ফেলতে সাহায্য করতে পারে বিরাটকে।

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Saurav Yaduvanshi (@sports.launchpad)

     

    সচিন তেন্ডুলকর এবং বীরেন্দ্র সেহওয়াগ, দু’জনেই প্রায় ১.৩৫ কেজি ওজনের ভারী ব্যাট ব্যবহার করতেন।  ভারী ব্যাট ব্যবহারের জন্য জিমে গিয়ে পেশি শক্তি বাড়ানোর দিকে জোর দিয়েছেন বিরাট। কোহলি এখন এমআরএফের ব্যাট ব্যবহার করেন। তবে এবার তাঁর ব্যাটে লেখা থাকবে এমআরএফ গোল্ড উইজার্ড। এতদিন অবধি বিরাট খেলছিলেন এমআরএফ জিনিয়াস ব্যাট নিয়ে।

    আরও পড়ুন: এশিয়া কাপে সবচেয়ে বেশি রান সংগ্রহকারী পাঁচ ব্যাটসম্যান

    ইতিমধ্যেই বিরাট কোহলি ভারতীয় ক্রিকেট দলের (Indian Cricket Team)  সঙ্গে দুবাইয়ে (Dubai) অনুশীলন শুরু করে দিয়েছেন। ভারতীয় ক্রিকেট দলের এই প্রাক্তন অধিনায়ককে নেটে দুর্দান্ত ফর্মে দেখতে পাওয়া গিয়েছে। নেটে রবীন্দ্র জাদেজা, যুজবেন্দ্র চাহাল এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে তিনি নির্বিচারে ব্যাট হাতে ঠেঙিয়ে যাচ্ছেন।

    এশিয়া কাপেই ভারতীয় ক্রিকেট দলে প্রত্যাবর্তন করেছেন কোহলি। গত জুলাই মাসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জাতীয় ক্রিকেট দলের জার্সিতে তাঁকে শেষবার দেখতে পাওয়া গিয়েছিল।  বিগত কয়েকবছর ধরেই বিরাটের ব্যাটে রানের খরা অব্যাহত। ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসের পর থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আর কোনও শতরান করতে পারেননি কিং কোহলি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share