Blog

  • Jammu Kashmir: বানচাল অনুপ্রবেশের চেষ্টা, কাশ্মীরে খতম ৩ পাক জঙ্গি, উদ্ধার সমরাস্ত্রও

    Jammu Kashmir: বানচাল অনুপ্রবেশের চেষ্টা, কাশ্মীরে খতম ৩ পাক জঙ্গি, উদ্ধার সমরাস্ত্রও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অনুপ্রবেশের (Infiltration) চেষ্টা বন্ধ করল ভারতীয় সেনা (Indian Army)। বৃহস্পতিবার জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বারমুলা জেলার উরি সেক্টরে অনুপ্রেবেশের চেষ্টা করে পাকিস্তান (Pakistan) মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। বাধা দেয় সীমান্তে প্রহরারত জওয়ানরা। দু পক্ষে শুরু হয় গুলির লড়াই। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তিন অনুপ্রবেশকারীর। উদ্ধার হয়েছে সমরাস্ত্রও।

    শ্রীনগরে থাকা ভারতীয় সেনার জনসংযোগ আধিকারিক কর্নেল এমরন মুসাভি জানান, উত্তর কাশ্মীরের বারামুল্লা জেলার উরি সেক্টরের কামালকোটের মাদিয়ান নানক পোস্ট দিয়ে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেছিল পাকিস্তানের তিন জঙ্গি। গোয়েন্দা সূত্রে খবর পেয়ে আগে থেকেই তৈরি ছিলেন জওয়ানরা। জনসংযোগ আধিকারিক বলেন, অনুপ্রবেশের খবর পেয়ে ২৪ অগাস্ট বিকাল থেকেই তৈরি ছিলেন জওয়ানরা। সীমান্তরেখার বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। বৈদ্যুতিন নজরদারিও চালানো হচ্ছিল। ২৫ অগাস্ট সকাল ৭টা নাগাদ তিন জঙ্গির অনুপ্রবেশের চেষ্টা নজরে আসে।

    তিনি বলেন, ২৫ অগাস্ট সকাল পৌনে ৯টা নাগাদ নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় প্রান্তে জঙ্গিদের রোখে ভারতীয় সেনা। সেখানে দু’ পক্ষের মধ্যে প্রবল গুলির লড়াই হয়। তখনই মৃত্যু হয় তিন পাক জঙ্গির। জানা গিয়েছে, মৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে ২টি একে রাইফেল, একটি চিনা এম-১৬ রাইফেল এবং বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। মুসাভি বলেন, ভারতীয় সেনার সফল অপারেশনের জেরে তিন জঙ্গির মৃত্যু নয়, জঙ্গি অনুপ্রবেশের নেপথ্যে পাকিস্তানের মদতের দিকটিও উন্মোচিত হয়েছে। এই ঘটনায় সামনে এসেছে জম্মু-কাশ্মীরের শান্তি নষ্ট করতে পাকিস্তানের মদতের বিষয়টিও।

    আরও পড়ুন : ফের জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা, শহিদ তিন জওয়ান, নিকেশ দুই জঙ্গি

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালেও পাক মদতপুষ্ট দুই জঙ্গির দেহ উদ্ধার হয় সীমান্তে। এই জঙ্গিরাও ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছিল। সময় মতো ঘটনাটি প্রহরারত জওয়ানদের নজরে পড়ে যাওয়ায় ব্যর্থ হয় অনুপ্রবেশের চেষ্টা। উদ্ধার হয় দুই জঙ্গির দেহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Supreme Court: ২৯ অগাস্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু

    Supreme Court: ২৯ অগাস্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) শুনানি শুরু হবে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের (Constitution Bench) মামলার। ২৯ অগাস্ট ওই মামলাগুলির শুনানি শুরু হবে। এর মধ্যে রয়েছে বহু-বিবাহের বৈধতা, নিকাহ হালালা এবং মুসলিম বিবাহ সংক্রান্ত কয়েকটি প্রথা (Muslim Marriage Practices)। এছাড়া, শুনানির তালিকায় রয়েছে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য আর্থিক সংরক্ষণ, হোয়াটসঅ্যাপ প্রাইভেসি পলিসি (Whatsapp Privacy Policy), আঞ্চলিক আপিল কোর্ট (Regional Appeal court) প্রতিষ্ঠা, পাঞ্জাবের শিখদের সংখ্যালঘু মর্যাদাদান (Sikh Minority status) এবং ২০১৬ সালের নোটবন্দির সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ মামলাও।

    সম্প্রতি এই মর্মে একটি নোটিশ জারি করা হয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত কর্তৃপক্ষের তরফে। তাতে বলা হয়েছে পাঁচ বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত সাংবিধানিক বেঞ্চে শুরু হবে নানা মামলার শুনানি। জানা গিয়েছে, ১ অগাস্ট প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সব মিলিয়ে সাংবিধানিক বেঞ্চে বিবেচনাধীন রয়েছে ৪৯২টি মামলা। তার মধ্যে ৫৩ মামলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই মামলাগুলির শুনানি এখনও শেষ হয়নি। এই ৪৯২টি মামলার মধ্যে পাঁচ বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত সাংবিধানিক বেঞ্চে রয়েছে ৪১টি প্রধান মামলা। সাতজন বিচারপতিকে নিয়ে গঠিতে সাংবিধানিক বেঞ্চে শুনানি হবে সাতটি প্রধান মামলা ও সেই সংক্রান্ত আরও আটটি মামলা। নজন বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত সাংবিধানিক বেঞ্চে শুনানি বকেয়া রয়েছে পাঁচটি প্রধান মামলা এবং সেই সংক্রান্ত ১৩০টি মামলার।

    আরও পড়ুন : খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    প্রসঙ্গত, সংবিধানের ১৪৫ (৩) ধারা অনুযায়ী, সেসব মামলায় সংবিধানের ব্যাখ্যার প্রয়োজন, সেক্ষেত্রে অন্তত পাঁচজন বিচারপতিকে নিয়ে গড়তে হবে সাংবিধানিক বেঞ্চ। পরবর্তীকালে এই মামলাগুলি যাতে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকতে পারে, সেই কারণেই গঠন করতে হবে সাংবিধানিক বেঞ্চ। কারণ সাংবিধানিক বেঞ্চে এই সব মামলার শুনানির জেরে যে রায় ঘোষণা হবে, সেগুলির সামাজিক-রাজনৈতিক প্রভাব অস্বীকার করা যায় না। নয়া অধিকার সম্পর্কে মন্তব্য এবং নীতি পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও ওই রায়গুলি কাজে লাগবে।

    ১৫ অগাস্ট প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা বলেছিলেন, গত ১৬ মাসে আমরা শারীরিকভাবে আদালতে আসতে পেরেছি মাত্র ৫৫ দিন। আমি মনে করি এখন পরিস্থিতি বদলেছে। তাই আমাদের আরও বেশি করে কাজ করতে হবে। এ ব্যাপারে মানুষের প্রত্যাশাও বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলছি প্রকৃতির শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে সুপ্রিম কোর্টে বকেয়া মামলা রয়েছে ৭১ হাজার ৪০০টি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Army: ভারতীয় সেনার উপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে টাকা দিয়েছিল পাক কর্নেল! জেরায় স্বীকার ধৃত জঙ্গির

    Indian Army: ভারতীয় সেনার উপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে টাকা দিয়েছিল পাক কর্নেল! জেরায় স্বীকার ধৃত জঙ্গির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার (Indian Army) উপর হামলা চালানোর জন্য টাকা দিয়েছিল পাক সেনা (Pakistan Army) কর্নেল ইউনুস চৌধুরি। জানাল, ভারতীয় সেনার জালে ধরা পড়া এক পাকিস্তানি জঙ্গি (Pak Terrorist)। সেনা সূত্রে খবর, ২১ অগাস্ট জম্মুর রাজৌরি জেলায় নওশেরার ঝাঙ্গর সেক্টরে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালায় পাকিস্তানি জঙ্গিরা। কিন্তু নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর পুঁতে রাখা মাইন ফিল্ডের ফাঁদে পড়ে যায় তারা।

    সেনার তরফে জানানো হয়েছে, ওইদিন নিয়ন্ত্রণরেখা (Line of Control) বরাবর সন্দেহজনক গতিবিধি দেখতে পান জওয়ানরা (Army Jawans)। পাকিস্তানের দিক থেকে ভারতের জমিতে অনুপ্রবেশের (Terrorists Infiltration) চেষ্টা করতে দেখা যায় কয়েকজন সন্ত্রাসবাদীকে। নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে কিছুটা ঢুকেও পড়ে পাকিস্তানের মদতপুষ্ট ওই জেহাদিরা। কিন্তু সেখানে পেতে রাখা মাইন ফিল্ডে পা দিতেই বিস্ফোরণে খতম হয় দু’জন জঙ্গি। আহত অবস্থায় ধরা পড়ে তাবারক হোসেন (Pak Militant Tabarak Hussain) নামের এক সন্ত্রাসবাদী। বর্তমানে সে চিকিৎসাধীন। ধৃত জঙ্গি পাক অধিকৃত কাশ্মীরের কোটলি জেলার সবজকোট গ্রামের বাসিন্দা। জেরায় সে জানায়, পাক সেনার কর্নেল ইউনুস চৌধুরি তাকে ৩০ হাজার টাকা দিয়ে ভারতীয় সেনার উপর হামলার নির্দেশ দেয়।

     

     

    তাবারক হোসেনের কথায়, “আরও চার পাঁচজনের সঙ্গে আমি এখানে একটি আত্মঘাতী হামলার উদ্দেশে এসেছিলাম ৷ ভারতীয় সেনার ১-২ টো চৌকিতে রেকিও করেছি আমরা৷ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মেজর রজ্জাকের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছি আমি। ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপরে আক্রমণ চালানোর জন্য ৬ মাস প্রশিক্ষণ নিই। পাকিস্তানি সেনা পরিচালিত লস্কর-ই-তৈবা ও জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গি শিবিরেও একাধিকবার গিয়েছি।” সঙ্গী জঙ্গিদের বিশ্বাসঘাতকতার জন্যই সে ভারতীয় সেনার হাতে ধরা পড়ে বলে অভিযোগ তাবারকের ৷ 

    আরও পড়ুন: বিক্রান্তের জন্য ২৬টি যুদ্ধবিমান! দৌড়ে এগিয়ে কে?

    রজৌরির (Rajouri) সেনা হাসাপাতালের কম্যান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার রাজীব নায়ার জানিয়েছেন, হুসেনের অবস্থা স্থিতিশীল ৷ তাকে রক্ত দেওয়া হয়েছে ৷ খাওয়ানোও হয়েছে ৷  ঘটনাচক্রে, একই সেক্টর থেকে ২০১৬ সালেও তাবারক হোসেনকে গ্রেফতার করেছিল ভারতীয় সেনা। সে বার তার সঙ্গে ধরা পড়ে তার ভাই হারুন আলিও। মানবিকতার খাতিরে ২০১৭ সালের নভেম্বরে পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয় দুজনকেই।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • College Teachers Transfer: কলেজ শিক্ষকদের জন্য চালু হচ্ছে অনলাইন বদলি ব্যবস্থা, জানুন কবে

    College Teachers Transfer: কলেজ শিক্ষকদের জন্য চালু হচ্ছে অনলাইন বদলি ব্যবস্থা, জানুন কবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল শিক্ষকদের (School Teacher) জন্য অনলাইনে বদলির (On Line System) ব্যবস্থা চালু হয়েছে আগেই। এবার একই ধাঁচে অনলাইন বদলির ব্যবস্থা চালু হচ্ছে রাজ্যের সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত কলেজ শিক্ষকদের জন্যও। শুক্রবার এ খবর জানান রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। তিনি জানান, সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত কলেজগুলির শিক্ষকরা অনলাইনের মাধ্যমে শীঘ্রই বদলির আবেদন করতে পারবেন।

    এতদিন রাজ্যের স্কুল কিংবা কলেজের শিক্ষকদের বদলি নিতে গেলে ঝক্কি পোহাতে হত। পরে স্কুল শিক্ষকদের জন্য অনলাইন বদলি ব্যবস্থা চালু হয়। রাজ্য সরকারের তৈরি ওই পোর্টালের নাম দেওয়া হয় উৎসশ্রী। সেই পোর্টাল চালুর পরে অনলাইনে আবেদন করে নিজের জেলায় কিংবা বাড়ি থেকে স্বল্প দূরত্বের স্কুলগুলিতে বদলি হয়ে আসতে পারছেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। কলেজ শিক্ষকদের ক্ষেত্রে এই ব্যবস্থা এখনও চালু হয়নি। সেই কারণেই হয়তো কোচবিহারের কোনও কলেজের শিক্ষক চাকরি করছেন কাকদ্বীপের কোনও কলেজে। দক্ষিণবঙ্গের কোনও শিক্ষককে হয়তো ঘরসংসার ছেড়ে যেতে উত্তরবঙ্গের কোনও কলেজে পড়াতে। এতদিন এ নিয়ে বারংবার সোচ্চার হয়েছেন রাজ্যের সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত কলেজগুলির শিক্ষক শিক্ষিকারা। তার পরেও টনক নড়েনি সরকারের।

    আরও পড়ুন : এনআইআরএফ তালিকায় দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মাদ্রাজ, সেরা কলেজ মিরান্ডা হাউজ

    তবে ইদানিং একের পর এক কেলেঙ্কারির জেরে মুখ পুড়েছে রাজ্য সরকারের। এর মধ্যে অন্যতম স্কুল শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই কলেজ শিক্ষকদের বদলির জন্য অনলাইন ব্যবস্থা চালু করে বিষয়টিতে স্বচ্ছতা নিয়ে আসতে চাইছে রাজ্য সরকার। জানা গিয়েছে, এর মাধ্যমে উপকৃত হবেন রাজ্যের সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত ৪৫০টি কলেজের শিক্ষক শিক্ষিকারা। বর্তমানে বদলির জন্য কলেজ শিক্ষকদের আবেদন করতে হয় উচ্চ শিক্ষা দফতরের অফিসে। বিষয়টিতে সময় লাগে ঢের বেশি। কোন কলেজে কত শূন্যপদ রয়েছে, তা খতিয়ে দেখেই নিতে হয় ব্যবস্থা। ব্রাত্য জানান, অনলাইল সিস্টেম চালু হলে এই সমস্যা দূর হবে। উপকৃত হবেন রাজ্যের সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত কলেজগুলির শিক্ষক শিক্ষিকারা। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই এই অনলাইন ব্যবস্থা চালু করতে চলেছি আমরা। ব্যবস্থাটি চালু হলে যে কোনও শিক্ষক অনলাইনে শূন্যপদ দেখে পোস্টিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন। দু-তিন দিনের মধ্যেই আমরা এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করব, জানান ব্রাত্য।

    আরও পড়ুন : বিনা টেটে সুকন্যার মাস্টারি কাঠগড়ায় তুলল ব্রাত্যকে!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kerala High Court: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান, ‘মসজিদ’ মামলায় রায় কেরল হাইকোর্টের

    Kerala High Court: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান, ‘মসজিদ’ মামলায় রায় কেরল হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান (Illegal Religious Places) ও প্রার্থনা গৃহ (Prayer Hall)। শুক্রবার এই মর্মে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিল কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)। মালাপ্পুরমের নুরুল ইসলাম সংস্কারিকা সঙ্গমের তরফে একটি কমার্সিয়াল বিল্ডিংকে মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রার্থনা গৃহে পরিণত করার আবেদন করা হয় কেরল হাইকোর্টে। সেই মামলার রায় দিতে গিয়ে এদিন রাজ্য সরকারকে এই নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। বিচারপতি পিভি কুনহিকৃষ্ণানের পর্যবেক্ষণ, ভগবান সর্বত্র রয়েছেন। যদি মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ কেবল মসজিদেই (Mosque) প্রার্থনা করতে চান, তাহলে বাড়ির কাছে নতুন করে প্রার্থনা গৃহ তৈরি করার চেয়ে তাঁদের যেতে হবে নিকটবর্তী মসজিদে।

    আদালত জানায়, ওই বিল্ডিংয়ের পাঁচ কিলোমিটার ব্যাসার্ধে ৩৬টি মসজিদ রয়েছে। তার পরেও আবেদনকারী আরও একটি প্রর্থনা গৃহের জন্য আবেদন করেছেন। তাঁর যুক্তি, মুসলিমদের পাঁচ ওয়াক্ত নমাজ পড়া জরুরি। তাই প্রতিটি মুসলিমের নাগালের মধ্যে প্রার্থনা গৃহ থাকা প্রয়োজন। আদালত জানায়, এটা যদি অনুমোদন করা হয় তাহলে রাজ্যে প্রতিটি কোণে প্রার্থনা গৃহের প্রয়োজন হবে। এর পরেই আদালত রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিশকে নির্দেশ দেয় এই সংক্রান্ত অর্ডার জারি করতে হবে, যাতে করে রাজ্যে কোনও অবৈধ প্রার্থনা গৃহ থাকে। এই অবৈধ প্রার্থনা গৃহ বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিতে হবে।

    আরও পড়ুন :ঘৃণা ভাষণ মামলায় ‘সুপ্রিম’ রায়ে স্বস্তি পেলেন যোগী আদিত্যনাথ

    যে কমার্সিয়াল বিল্ডিংকে প্রার্থনা গৃহে পরিণত করার আবেদন করা হয়েছে, সেই বহুতলের আশপাশে রয়েছে ৩ হাজার ৯৯০ মুসলিম পরিবার। খ্রিস্টান পরিবার রয়েছে ১ হাজার ১৬৪টি। আর হিন্দু পরিবার রয়েছে ৩ হাজার ৪৯৮। বিল্ডিংটিকে মুসলিম প্রার্থনা গৃহে পরিণত করা হলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে বলে জেলা কালেক্টরের অভিমত। আদালতের পর্যবেক্ষণ, পবিত্র কোরাণের কোথাও বলা নেই যে প্রতিটি মুসলিম পরিবারের বাড়ির কাছেই প্রার্থনা গৃহ থাকতে হবে। দূরত্বটা বড় কথা নয়, মসজিদে পৌঁছানোটাই গুরুত্বপূর্ণ। এদিন রায় দিতে গিয়ে আদালত একটি মালয়ালাম গানের দুটি কলি তুলে ধরেন। সেটি হল, মানুষ ধর্ম সৃষ্টি করেছে। ধর্ম সৃষ্টি করেছে ঈশ্বর। বিচারপতি বলেন, এই গানের রচয়িতা বেঁচে থাকলে দ্বিতীয় লাইনটি বদলে বলতেন, ধর্ম ধর্মীয় স্থানের স্রষ্টা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Man Removes Thumb Skin: স্যানিটাইজার হাতে দিতেই খসে পড়ল ত্বক! নিজের বুড়ো আঙ্গুলের চামড়া  বন্ধুর আঙ্গুলে জুড়ে পরীক্ষায় বসল ছাত্র

    Man Removes Thumb Skin: স্যানিটাইজার হাতে দিতেই খসে পড়ল ত্বক! নিজের বুড়ো আঙ্গুলের চামড়া বন্ধুর আঙ্গুলে জুড়ে পরীক্ষায় বসল ছাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি চাই। যে কোনও মূল্যে। পরীক্ষায় ফল কেমন হবে তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। তাই মেধাবী বন্ধুর সাহায্য প্রার্থনা। অবশেষে অভিনব পন্থা অবলম্বন। বন্ধুকে দিয়ে রেলের পরীক্ষা দেওয়ানোর জন্য নিজের বুড়ো আঙ্গুলের চামড়া তুলে বন্ধুর আঙ্গুলে জুড়ে দিয়েছিলেন এক পরীক্ষার্থী। তবে শেষরক্ষা হল না। ভুয়ো পরীক্ষার্থীর কাণ্ড দেখে চক্ষু চড়কগাছ সুপারভাইজারের! তাঁর তৎপরতায় হাতেনাতে ধরা পড়লেন ওই যুবক। ঘটনাটি ঘটে গুজরাটের ভাদোদরাতে। অভিযুক্তরা দুজনেই বিহারের মুঙ্গেরের বাসিন্দা। ইতিমধ্যেই তাদেরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    ভাদোদরার অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এস এম বারোতারিয়া জানান, গত সোমবার রেলের গ্রুপ ডি পদে নিয়োগের জন্য একটি পরীক্ষার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখান থেকে রাজ্যগুরু গুপ্তা নামে এক ভুয়ো পরীক্ষার্থীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে যার হয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছিল, সেই মণীশ কুমারকেও আটক করা হয়। একসঙ্গে দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা পাশ করেছিল তারা। রাজ্যগুরু পড়াশোনায় অত্যন্ত ভালো। তাই চাকরির পরীক্ষার বৈতরণি পেরতে তাকেই আশ্রয় করে মণীশ। উভয়ের বয়স ২০ বছর।

    আরও পড়ুন: আর্টেমিস-১ মুন মিশনে ভারতীয় যোগ, প্রকল্পে যুক্ত হলেন বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে

    রেলের পরীক্ষাতে নকল আটকাতে বুড়ো আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়ে থাকে। আধার কার্ডের সাথে সেটা মিলিয়ে দেখা হয়। মণীশের আঙুলের ছাপ নিতে গেলে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে তা নথিভুক্ত হয় না। যিনি পরীক্ষার দায়িত্বে ছিলেন বিষয়টি তাঁর নজরে আসে। তিনি দেখেন রাজ্যগুরু কিছু লুকিয়ে ফেলার চেষ্টা করছে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ওই পরীক্ষার্থীর হাতে স্যানিটাইজার স্প্রে করে দেন। আর তাতেই ওই ভুয়ো পরীক্ষার্থীর আঙুল থেকে খসে পড়ে চামড়াটি। প্রশ্ন করতেই আসল তথ্য বেরিয়ে আসে। তাকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে।

    পুলিসের জেরায় রাজ্যগুরু জানিয়েছে, পরীক্ষার আগের দিন মণীশ বাঁ হাতের বুড়ো আঙুলটি একটি গরম প্যানে ঠেকায়। এর ফলে আঙুলে যে ফোস্কা পড়ে, সেই চামড়াটি ব্লেড দিয়ে কেটে তাকে দিয়ে দেয়। বায়োমেট্রিক দেওয়ার সময় ওই কাটা চামড়াটি নিজের আঙুলে লাগিয়ে ছাপ দিতে যায় সে। কিন্তু ধরা পড়ে যাওয়ায় আর কাজ এগোতে পারেনি। এই অভিনব কৌশল চমকে দিয়েছে সবাইকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Jaiveer Shergill : নেতৃত্বকে দায়ী করে কংগ্রেসের জাতীয় মুখপাত্রের পদ থেকে ইস্তফা জয়বীর শেরগিলের

    Jaiveer Shergill : নেতৃত্বকে দায়ী করে কংগ্রেসের জাতীয় মুখপাত্রের পদ থেকে ইস্তফা জয়বীর শেরগিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) জাতীয় মুখপাত্রের (National Spoke Person) পদে ইস্তফা (Resign) দিলেন জয়বীর শেরগিল (​Jaiveer Shergill)! বুধবার পদত্যাগের আগে গান্ধি পরিবারের বিরুদ্ধে চিঠিতে ক্ষোভ উগরে দিলেন তিনি। পদত্যাগের পর সাংবাদিক বৈঠকে জয়বীর জানান, তিন গান্ধিই এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তাঁর সঙ্গে কোনও রকম যোগাযোগ রাখেননি। তিনি বলেন, “দলের বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় তা কখনই বাস্তবায়িত হয় না। আমি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে রাহুল গান্ধি, সনিয়া গান্ধি এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধির কাছে সময় চাইছি, কিন্তু অফিসে আমাদের ঢুকতেই দেওয়া হয় না।” 

    আরও পড়ুন: রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন?

    তিনি আরও বলেন, “গত আট বছরে, আমি কংগ্রেসের কাছ থেকে কিছুই নিইনি, কেবল দিয়ে গিয়েছি। আজ আমাকে জনগণের সামনে মাথা নত করার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে, সেটা মেনে নিতে পারব না।” পদত্যাগপত্রে এই কংগ্রেস নেতা অভিযোগ করেছেন ‘তোষামদকারীদের’ দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে নেতৃত্ব। চিঠিতে জয়বীর লেখেন, “এটা বলতে আমার কষ্ট হচ্ছে যে, দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ আর জনসাধারণের এবং দেশের স্বার্থের জন্য নয়, তোষামদকারীদের স্বার্থ দেখা হচ্ছে। বাস্তবতাকে উপেক্ষা করছে নেতৃত্ব। এসব আমি নৈতিকভাবে মেনে নিতে পারি না।”  

     

    ৩৯ বছর বয়সী এই আইনজীবী কংগ্রেসের সর্বকনিষ্ঠ এবং সবচেয়ে বিশিষ্ট মুখপাত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। দুই প্রবীণ নেতা, গুলাম নবী আজাদ এবং আনন্দ শর্মা নিজ রাজ্যে তাঁদের দলীয় পদ ছেড়ে দেওয়ার পর এই মাসে এই নিয়ে কংগ্রেসে এটি তৃতীয় হাইপ্রোফাইল পদত্যাগ। ‘

    আরও পড়ুন: বাম-বিজেপি নেতাদের সম্পত্তি বৃদ্ধি সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে নয়া মোড়! কী হল আদালতে?

    জানা গিয়েছে, গত কয়েক মাস ধরে জয়বীরকে সংবাদ সম্মেলন করতে দেওয়া হচ্ছিল না। জয়বীরের পদত্যাগের মধ্যে দিয়ে কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ্ব আবারও প্রকাশ্যে এসেছে। সামনেই রয়েছে কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন। এর আগে জয়বীরের পদত্যাগ কংগ্রেসের জন্যে বড় ধাক্কা বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    পদত্যাগের পর, ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকেও কংগ্রেসের নাম সরিয়ে দিয়েছেন জয়বীর শেরগিল। গত কয়েক মাস ধরেই দলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছিল ওই নেতার। গত কয়েক মাসে তাঁকে একটিও সাংবাদিক সম্মেলন করতে দেখা যায়নি। বছর শেষেই হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। ঠিক তার আগে দলের স্টিয়ারিং কমিটির প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন আনন্দ শর্মা। তিনি জানিয়েছিলেন, দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় তাঁকে যুক্ত করা হচ্ছে না। আত্মসম্মানের সঙ্গে আপোস করবেন না বলেই পদ ছাড়ছেন বলে জানিয়েছিলেন তিনি।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • CBI on SSC Scam: এসএসসিকাণ্ডে এবার উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ডেরায় সিবিআই

    CBI on SSC Scam: এসএসসিকাণ্ডে এবার উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ডেরায় সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় (SSC Recruitment Case) নয়া মোড়!

    এবার উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (North Bengal University) উপাচার্য (Vice Chancellor) সুবীরেশ ভট্টাচার্যের বাড়িতে হানা দিল সিবিআই (CBI)। বুধবার প্রায় ১২ জন তদন্তকারীর একটি দল উপাচার্যের কোয়ার্টার ও দফতরে তল্লাশি চালায়। সূত্রের খবর, সুবীরেশের দক্ষিণ কলকাতার বাঁশদ্রোণীর ফ্ল্যাটেও হানা দেন সিবিআইয়ের কয়েকজন আধিকারিক।

    জানা গিয়েছে, স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান পদে সুবীরেশ ছিলেন ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত। শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে বিচারপতি রঞ্জিত বাগ কমিটির রিপোর্টে নাম রয়েছে তাঁর। বাগ কমিটির ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ৩৮১টি ভুয়ো নিয়োগ হয়েছে। এর মধ্যে পরীক্ষাই দেননি ২২২ জন। এনিয়ে চলছিল বিচারবিভাগীয় তদন্ত। সেই প্রেক্ষিতেই এদিন সুবীরেশের দুই ডেরায় হানা দেয় সিবিআই। এদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে রওনা দেন সুবীরেশ। তার পরে পরেই উত্তরবঙ্গে তাঁর কোয়ার্টার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের দফতরে হানা দেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, বেশ কিছু নথি খতিয়ে দেখছেন তাঁরা। সুবীরেশকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে। এদিকে এদিনই সিল করে দেওয়া হয়েছে তাঁর বাঁশদ্রোণীর ফ্ল্যাট।

    আরও পড়ুন : এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় গোপন জবানবন্দি দিচ্ছেন পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা?

    এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রেফতার হয়েছেন তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ও। অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে নগদ ৫০ কোটি টাকার কাছাকাছি। প্রচুর সোনাও বাজেয়াপ্ত করেছেন তদন্তকারীরা। পার্থর দাবি, ওই টাকার সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্ক নেই। অর্পিতারও দাবি, টাকার বিষয়টি তাঁর জানা নেই। পার্থর লোকজনই ফ্ল্যাটে গিয়ে টাকা রেখে আসতেন। পার্থ গ্রেফতার হতেই উঠে আসে সুবীরেশের নামও। সিবিআই সূত্রে খবর, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য সুবীরেশকে জেরা করলেই হাতে আসবে অনেক অজানা তথ্য। তাই তাঁকে জেরা করা প্রয়োজন। সেই কারণেই এবার সুবীরেশের ডেরায় হানা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Delhi HC on Muslim Minor Girl Marriage: বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত মুসলিম নাবালিকা করতে পারে বিয়ে! জানুন কী বলল দিল্লি হাইকোর্ট

    Delhi HC on Muslim Minor Girl Marriage: বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত মুসলিম নাবালিকা করতে পারে বিয়ে! জানুন কী বলল দিল্লি হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলিম আইন (Sharia Law) অনুযায়ী বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত নাবালিকার বাবা-মায়ের সম্মতি ছাড়াই স্বামীর সঙ্গে বসবাস করার অধিকার রয়েছে। এমনকি যদি ওই নাবালিকার বয়স ১৮ বছরের কম হয়, তাও একই নিয়ম প্রযোজ্য থাকবে। এমনই অভিমত, দিল্লি হাইকোর্টের (Delhi Highcourt)। পরিবারের কাছ থেকে সুরক্ষা চেয়ে সম্প্রতি এক কিশোরী আদালতে আবেদন দাখিল করে। ওই পিটিশনে সে জানায়, মুসলিম আইন অনুসারে সে বিয়ে করেছিল। সেই বিয়েতে বাবা-মায়ের সম্মতি ছিল না। তাদের বাবা-মা এখন তাদের একসঙ্গে থাকতে দিতে চাইছেন না। ওই দম্পতি আদালতের কাছে আবেদন করেছে, তাদের যেন কেউ আলাদা না করে। 

    বিষয়টি বিবেচনা করে বিচারপতি জসমিত সিংয়ের বেঞ্চ কিশোরীর আবেদন স্বীকার করে নেয়। ওই দম্পতি ২০২২ এর মার্চ মাসে মুসলিম রীতি অনুযায়ী বিয়ে করেছিল। তারা আদালতে আবেদন করেছিল, কেউ যাতে তাদের সম্পর্কের বিচ্ছেদ না ঘটায়। মেয়েটির অভিযোগ অনুযায়ী, তার বাবা-মা তাদের বিয়ের বিরোধিতা করেন। এমনকি তার স্বামীর বিরুদ্ধে আইপিসির ৩৬৩ ধারার অধীনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। তার স্বামীর ওপর ধর্ষণের দোষ এবং পকসো ধারা যুক্ত করা হয়। 

    আরও পড়ুন: নিয়ম-রীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিহারের মন্দিরে অহিন্দু মন্ত্রী! ক্ষুব্ধ বিজেপি, কী বলছে মন্দির কর্তৃপক্ষ

    ওই কিশোরীর অভিযোগ, তার বাবা-মা তাকে নিয়মিত মারধর করতেন। যার কারণে সে নিজের ইচ্ছায় পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছিল। মেয়েটির বয়স এখন ১৫ বছর। সব দিক বিবেচনা করে আদালত জানায়, যদি আবেদনকারী নিজের ইচ্ছেতে বিয়ে করে এবং খুশি হয় তাহলে রাষ্ট্র তার ব্যক্তিগত জায়গায় প্রবেশ করে দম্পতিকে আলাদা করার কেউ নয়। আদালতে রায় অনুযায়ী, মেয়েটির পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে তার স্বামীর সঙ্গে বসবাস করার। বাবা-মায়ের অভিযোগের যুক্তিকে প্রত্যাখ্যান করে আদালত জানিয়ে দেয় যে, যৌন অপরাধ থেকে শিশুদের রক্ষা করার জন্য পকসো আইন প্রয়োগ করা হয়। এই আইনের উদ্দেশ্য হল, শিশুদের শোষণের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত করা। কিন্তু এক্ষেত্রে তা কার্যকর হয় না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anubrata Mandal: সিবিআই হেফাজত শেষ, জেলেই গেলেন অনুব্রত

    Anubrata Mandal: সিবিআই হেফাজত শেষ, জেলেই গেলেন অনুব্রত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI) হেফাজতের মেয়াদ শেষ হল অনুব্রতর। তবে এখনই জামিন পাচ্ছেন না গরু পাচার মামলায় সিবিআইয়ের হাতে ধৃত তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal)। বুধবার আসানসোলে (Asansole) সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাঁকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। অনুব্রত অসুস্থ হতে পারেন ভেবে আগেভাগেই আদালত কক্ষে মজুত করে রাখা হয়েছিল ছোট অক্সিজেন সিলিন্ডার ও নেবুলাইজার। যদিও তা কাজে লাগেনি।

    গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case ) সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রত। বার দশেক তলব করা হলেও, মাত্র একবারই সিবিআইয়ের মুখোমুখি হয়েছিলেন বীরভূমের এই তৃণমূল নেতা। পরে বাড়ি ঘিরে ধরে ঠাকুরঘর থেকে তাঁকে তুলে আনে সিবিআই। তার পর থেকে এ পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতেই ছিলেন অনুব্রত। বুধবার তাকে ফের তোলা হয় আসানসোলে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে। সেখানেই হয় শুনানি। এদিন অনুব্রতের জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। বলেন, দরকার হলে বীরভূমে থাকব না। নিজাম প্যালেসের পাশে বাড়ি করে থাকব। বীরভূমের ১০০ মিটারের মধ্যে ঢুকব না। তিনি বলেন, আমার মক্কেলের স্লিপ অ্যাপনিয়া রয়েছে। এই রোগে কারও প্রাণ পর্যন্ত যেতে পারে। তাই তাঁকে জামিন দেওয়া হোক।

    আরও পড়ুন : রাজীবের চালকল থেকে অনুব্রতর স্ত্রীকে ২১ লক্ষ টাকা অগ্রিম, লেনদেনে বিদ্যুৎও, তদন্তে সিবিআই

    অনুব্রতর জামিনের আবেদন প্রসঙ্গে সরকারি আইনজীবী বলেন, এখন তদন্ত খুব গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রয়েছে। এখন অভিযুক্তকে জামিন দেওয়া হলে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে। তাঁর মতে, এটি একটি বৃহত্তর পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। অভিযুক্ত অর্থের উৎস দেখাতে পারেননি। বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি পাওয়া গিয়েছে তাঁর ঘনিষ্ঠ ও বাড়ির লোকেদের নামে। কিন্তু উনি কিছুই বলতে পারছেন না। অভিযুক্ত প্রভাবশালী। এবং শুরু থেকেই তদন্তে অসহযোগিতা করছেন। উনি তদন্তে অংশগ্রহণই করেননি।সরকারি আইনজীবী বলেন, একজন সাধারণ মানুষ পদমর্যাদা আর ক্ষমতা ছাড়া কিছুই করতে পারেন না। উনি সেই এলাকার জেলা সভাপতি যেখানে গরু পাচার চক্র চলছে। নিজের পদ ব্যবহার করে তিনি পাচারের পৃষ্ঠপোষক হয়ে উঠেছিলেন। একে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলা হচ্ছে। সরকারি আইনজীবী বলেন, পশুর হাট থেকে গরু পাচার হত। তার প্রমাণও আছে। বিএসএফও এর সঙ্গে জড়িত। দুপক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পরে বিচারক অনুব্রতকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। জানা গিয়েছে, অনুব্রতকে রাখা হচ্ছে আসানসোল জেলে। এই জেলেই রয়েছেন ওই মামলায় ধৃত অনুব্রতর প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেনও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share