Blog

  • Saudi Arabia: সস্তা হবে সোনা, তামা? সৌদি আরবে মিলল দুই খনি

    Saudi Arabia: সস্তা হবে সোনা, তামা? সৌদি আরবে মিলল দুই খনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সৌদি আরবে (Saudi Arabia) মিলল সোনা ও তামার খনি। মক্কায় পাওয়া গেল এই খনিগুলি। সম্প্রতি, সৌদি আরবের ভূতাত্ত্বিক বিভাগ জানিয়েছে, মদিনার আবা-আল-রাহা অঞ্চলে পাওয়া গিয়েছে সোনার খনির সন্ধান। আর মদিনার ওয়াদি-আল-ফারা (Wadi Al-Faraa) অঞ্চলের আল-মাদিক এলাকার চারটি স্থানে মিলেছে তামার খনির হদিশ। সৌদি আরবের রাজপরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, সোনা ও তামার খনির সন্ধান মেলায় বিশ্বের এক বিরাট বিনিয়োগের দরজা খুলে গেল দেশে। সরকার বিদেশি বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে।

    আরও পড়ুন: অপারেশন মেঘচক্র, শিশু পর্নোগ্রাফি রুখতে দেশজুড়ে অভিযান সিবিআই- এর

    সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে নতুন এই খনিগুলি বিনিয়োগকারীদের (Invetment) দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলেই আশা করছে সরকার। তাদের ধারণা, খনিতে বিনিয়োগ হবে অন্তত ৫.৩৩ লক্ষ কোটি টাকা। কর্মসংস্থান হতে পারে চার হাজার মানুষের। দাম কমতে পারে সোনা ও তামার।

    আরও পড়ুন: ‘যুদ্ধ থামান’, রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়াকে আর্জি জয়শঙ্করের

    সৌদির ভূতত্ত্ববিদ সমবায় সমিতির চেয়ারম্যান (Chairman) আবদুল আজিজ জানান, সৌদিতে ৫ হাজার ৩০০টিরও বেশি স্থানে আবিষ্কার হয়েছে বিভিন্ন খনি। সেই খনিগুলিতে মূল্যবান পাথর সহ নানা গুরুত্বপূর্ণ আকরিকের সন্ধান মিলেছে। এর মধ্যে যেমন সোনা এবং তামা রয়েছে, তেমনি রয়েছে অফুরান তেলও। 

    সৌদি আরবের প্রিন্স (Saudi Prince) মহম্মদ বিন সালমন জানিয়েছেন ২০৩০ সালের মধ্যে তৈল সমৃদ্ধ দেশ সৌদি আরবের আমূল বদলের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে খনি শিল্প (Mine Industry)। সরকারের প্রাথমিক লক্ষ্যই হল গবেষণা ও উন্নয়নমূলক খাতে বিনিয়োগ করা। রাজপরিবারের বাণিজ্য ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রক ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা বিদেশি বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে।

    আরও পড়ুন : সজাগ থাকুন’, কানাডাবাসী ভারতীয়দের সতর্ক করল বিদেশমন্ত্রক

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Gaming App Scam: খাটের তলায় মিলেছিল ১৭ কোটি, গাজিয়াবাদ থেকে ধৃত গার্ডেনরিচের আমির

    Gaming App Scam: খাটের তলায় মিলেছিল ১৭ কোটি, গাজিয়াবাদ থেকে ধৃত গার্ডেনরিচের আমির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিন রাজ্যে গা ঢাকা দিয়েও শেষরক্ষা হল না। অনলাইন গেমিং অ্যাপ প্রতারণাকাণ্ডে (Online Gaming App Scam) উত্তরপ্রদেশ থেকে ধরা পড়লেন গার্ডেনরিচের (Garden Reach) পরিবহণ ব্যবসায়ী আমির খান (Amir Khan)। শুক্রবার রাতে গাজিয়াবাদ থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। 

    গত ১০ সেপ্টেম্বর গার্ডেনরিচের শাহী আস্তাবল গলিতে অবস্থিত আমিরের দোতলার বাড়িতে হানা দিয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। অফিসাররা কল্পনাও করতে পারেননি, ভিতরে তাঁদের জন্য ‘গুপ্ত’-ধন অপেক্ষা করছে। আমির খানের বাড়িতে খাটের তলা থেকে প্লাস্টিকের থলিতে বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার হয় বান্ডিলে মোড়া কোটি কোটি টাকা। মোট ১৭ কোটির বেশি টাকা উদ্ধার হয়। তার বাড়ি থেকে যে টাকা উদ্ধার হয়েছিল তার মধ্যে ছিল ৫০০ এবং ২০০০ টাকার নোট। এই ঘটনার সময় থেকেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন আমির। অবশেষে তাঁকে গাজিয়াবাদ থেকে গ্রেফতার করা হয়। উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের এক ঘনিষ্ঠর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন আমির। তাঁকে ট্রানজিট রিমান্ডে কলকাতায় নিয়ে আসা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: বিছানার তলায় ১৭ কোটি! মোবাইল গেমিংয়ের নামে কীভাবে চলত লোক ঠকানোর কাজ?

    মূলত, অনলাইন গেমিং অ্যাপের (Online Gaming App) মাধ্যমে প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে আমির খানের বিরুদ্ধে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সি জানিয়েছে, গার্ডেনরিচ (Garden Reach) এলাকার ট্রাভেলের ব্যবসা করেন নিসার আহমেদ খান। তাঁর ছেলে হল আমির। বছর কয়েক আগে এই আমির মানুষ ঠকানোর কারবার শুরু করেছিল। ই-নাগেটস নামে একটি মোবাইল গেমিং অ্যাপ্লিকেশন শুরু করেছিল আমির। কিন্তু সেই মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তথা অ্যাপের আসল উদ্দেশ্য ছিল জালিয়াতি (Fraud) করে মানুষের টাকা হাতিয়ে নেওয়া। 

    ইডির দাবি, একটি মোবাইল গেমিং অ্যাপের প্রতারণা চক্রে শুধু আমিরই নয় যুক্ত ছিল আরও বেশ কয়েকজন। তদন্তে উঠে এসেছে একাধিক ব্যক্তির নাম। এপ্রসঙ্গে, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি পার্ক স্ট্রিট থানায় একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। ওই এফআইআরে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪০৬, ৪০৯, ৪৬৮, ৪৭১, এবং ৩৪ ধারায় প্রতারণা, বিশ্বাসভঙ্গ-সহ একাধিক অভিযোগ যোগ করা হয়।

    আরও পড়ুন: যোগ রাজ্যের এক মন্ত্রীরও? এবার পরিবহণ ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে উদ্ধার বিপুল নগদ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • PFI: পিএফআই-এর বিরুদ্ধে বাংলা সহ ১০ রাজ্যে ইডি-এনআইএ যৌথ হানা, গ্রেফতার ১০০

    PFI: পিএফআই-এর বিরুদ্ধে বাংলা সহ ১০ রাজ্যে ইডি-এনআইএ যৌথ হানা, গ্রেফতার ১০০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বেশ কয়েকটি রাজ্যে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front Of India)-র বিরুদ্ধে যৌথভাবে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (NIA) এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে শুরু হয়েছে অভিযান। রাজ্য পুলিশের সহযোগিতায় দুই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা উত্তরপ্রদেশ, কেরল, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, কর্নাটক এবং তামিলনাড়ু সহ দশটি রাজ্যে একযোগে অভিযানে নেমেছে।

    এখন অবধি ১০০ জনেরও বেশি শীর্ষস্থানীয় পিএফআই নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুক্ত এমন ব্যক্তিদেরই গ্রেফতার করা হয়েছে। গোয়েন্দাদের দাবি, অভিযুক্তরা সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপে আর্থিক সাহায্য করা, সন্ত্রাসবাদীদের জন্য ট্রেনিং ক্যাম্পের আয়োজন করা এবং সাধারণ মানুষদের এই নিষিদ্ধ সংগঠনে যোগ দেওয়ার জন্য মগজ ধোলাই করার মতো অসামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল।  কলকাতাতেও চলছে এনআইএ ও ইডি-র তল্লাশি অভিযান। গতকাল গভীর রাতে পার্ক সার্কাসে পিএফআই নেতা শেখ মোক্তারের বাড়িতে হানা দেয় এনআইএ। চলছে তল্লাশি। 

    আরও পড়ুন: অবশেষে এনআইএ-এর জালে মাওবাদী নেতা সম্রাট চক্রবর্তী, জানেন কীভাবে?  

    পিএফআই-র বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে অর্থ সাহায্য, প্রশিক্ষণ শিবির চালানো এবং এই নিষিদ্ধ সংগঠনে যোগদানের জন্য মৌলবাদী ধারণায় অন্যদের উদ্বুদ্ধ করার অভিযোগ রয়েছে। এখন পর্যন্ত পিএফআই-র বিরুদ্ধে এটাই সবচেয়ে বড় ক্র্যাকডাউন বলে দাবি করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।      

    এদিন সকাল থেকেই তিলজলার অফিসে তল্লাশি চালাচ্ছেন এনআইএ গোয়েন্দারা। এর আগে ওই অফিসে তল্লাশি চালায় ইডি। ওই অফিস থেকে কীভাবে জঙ্গি কার্যকলাপ চালানো হত, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ২০২০ সালে বেঙ্গালুরুর সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে পিএফআইয়ের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ। এছাড়া, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে উত্তরপ্রদেশে হিংসায় উস্কানি ও মদত দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। 

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদীদের খোঁজে দক্ষিণের দুই রাজ্যে ৩৮ জায়গায় তল্লাশি এনএইএ-র 

    পিএফআই এক বিবৃতিতে বলেছে, “পিএফআই-র জাতীয়, রাজ্য এবং স্থানীয় নেতাদের বাড়িতে অভিযান চালানো হচ্ছে। রাজ্য কমিটির অফিসেও অভিযান চালানো হচ্ছে। ভিন্নমতের কণ্ঠকে স্তব্ধ করার জন্য এজেন্সিগুলিকে ব্যবহার করার জন্য ফ্যাসিবাদী শাসনের পদক্ষেপের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমরা।”

    কেরলের মঞ্জেরিতে পিএফআই চেয়ারম্যান ও এম এ সালেমের (OMA Salam) বাড়িতেও সকাল থেকে অভিযান চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর কেরালাতেই ৫০-এর বেশি জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে। 

    এর আগে অন্ধ্রপ্রদেশে এবং তেলাঙ্গানার প্রায় ৪০টি জায়গায় তল্লাশি চালায় এনআইএ। গ্রেফতার করা হয় পিএফআই-এর চার নেতাকে। সেই তল্লাশিতে বেশ কিছু নথি এবং ডিজিটাল ডিভাইস উদ্ধার করা হয়। মঙ্গলবারের গ্রেফতারির পরেই বৃহস্পতিবারের দেশজোড়া অভিযান।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Malviya: কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহার মন্তব্যে মমতাকে মোক্ষম জবাব মালব্যর

    Amit Malviya: কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহার মন্তব্যে মমতাকে মোক্ষম জবাব মালব্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) কোনও নেতা মায় প্রধানমন্ত্রীরও প্রয়োজন নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) শংসাপত্রের। এমনই জানিয়ে দিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya)। সিবিআই (CBI) এবং ইডি (ED) এই দুই কেন্দ্রীয় সংস্থার যথেচ্ছ ব্যবহারের বিরুদ্ধে এক সময় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার তিনি এ ব্যাপারে ক্লিন চিট দেন প্রধানমন্ত্রীকে। যদিও তিনি এজন্য দোষারোপ করেন বিজেপি নেতৃত্বকে। তার প্রেক্ষিতেই বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য জানিয়ে দেন বিজেপির কোনও নেতা মায় প্রধানমন্ত্রীরও প্রয়োজন নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শংসাপত্রের।

    রাজ্যে একাধিক কেলেঙ্কারির তদন্তের দায় বর্তেছে ইডি এবং সিবিআইয়ের ওপর। তদন্তে নেমে এই দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তার পরেই  একাধিকবার কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিরোধীদের দমাতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগে সোচ্চার হয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তবে সোমবার এ ব্যাপারে তিনি ক্লিনচিট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরাও দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন। তাঁরা পালাচ্ছেন ইডি এবং সিবিআইয়ের অপব্যবহারের ভয়ে। আমি মনে করি না যে মোদি এটা করেছেন। মমতা বলেন, আপনারা অনেকেই জানেন না যে সিবিআই প্রধানমন্ত্রীকে রিপোর্ট করে না। এরা রিপোর্ট করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। মমতা বলেন, কিছু বিজেপি নেতা ষড়যন্ত্র করছে এবং তাঁরা প্রায়ই নিজাম প্যালেসে যাতায়াত করেন। প্রসঙ্গত, কলকাতায় সিবিআই দফতর রয়েছে এই নিজাম প্যালেসেই।

    আরও পড়ুন : কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমাতে আসছে ‘প্রধানমন্ত্রী প্রণাম’ প্রকল্প

    মুখ্যমন্ত্রীর এই মোদি-স্তুতি ও বিজেপি নেতাদের দোষারোপ করাকেই নিশানা করেছেন পদ্ম নেতা অমিত মালব্য। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, বিজেপির কোনও নেতা মায় প্রধানমন্ত্রীরও প্রয়োজন নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শংসাপত্রের। তাঁর পুরো সরকার, পদস্থ মন্ত্রীরা, দলের ওপরতলার নেতারা এবং গোটা পরিবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার রাডারে রয়েছেন। কারণ আদালতের নির্দেশে চলছে তদন্ত। একের পর এক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়েছে শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীর নাম। লুঠ হয়েছে গরিব মানুষের টাকা। এই লুঠ, এই দুর্নীতির জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে জবাবদিহি করতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Joe Biden on Taiwan: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভ্রুকুটি! চিন হামলা করলে তাইওয়ানের হয়ে লড়বে মার্কিন ফৌজ, হুঁশিয়ারি বাইডেনের

    Joe Biden on Taiwan: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভ্রুকুটি! চিন হামলা করলে তাইওয়ানের হয়ে লড়বে মার্কিন ফৌজ, হুঁশিয়ারি বাইডেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন দিন সম্পর্কের অবনতি হচ্ছে বিশ্বের দুই শক্তিধর দেশ চিন (China) এবং আমেরিকার (USA)। আর এর মাঝেই চিনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন (US President Joe Biden)। বাইডেন বলেন, “চিন তাইওয়ান আক্রমণ করলে যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানকে (Taiwan) রক্ষা করবে।” চিন বহুদিন ধরেই তাইওয়ানের ওপর নিজের অধিকার দাবি করে আসছে। এই বিষয়ে রবিবার এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাইডেন বলেন, “যদি তাইওয়ানের ওপর অপ্রত্যাশিত কোনো হামলা আসে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের পাশে থাকবে।” সত্যিই কী বিশ্বের দুই শক্তিধর দেশ এবার সম্মুখ সমরে? এটাই কী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বাভাস? এখন এই চিন্তাই ভাবাচ্ছে রাজনৈতিক মহলকে। যদিও এই সাক্ষাৎকার সম্প্রচারিত হওয়ার পরই হোয়াইট হাউজ জানায়, তাইওয়ান নিয়ে মার্কিন নীতিতে কোনও পরিবর্তন হয়নি।

    আরও পড়ুন: এবার আস্তিন গুটিয়ে চিনের পাল্টা মহড়ায় নামল তাইওয়ানও

    চিনের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত স্বশাসিত দ্বীপ তাইওয়ান। বহুদিন ধরেই দ্বীপরাষ্ট্রটিকে নিজের অংশ বলে দাবি করে আসছে জিংপিং- এর দেশ। ওয়াশিংটন এই ইস্যুতে বরাবরই কূটনৈতিক অবস্থান নিয়েছে। এ বিষয়ে এর আগে সরাসরি ঢুকতে চায়নি যুক্তরাষ্ট্র। দ্বীপদেশটির সঙ্গে ওয়াশিংটনের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তবে তাইওয়ানের সঙ্গে ওয়াশিংটনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। তাইওয়ান রিলেশনস অ্যাক্ট অনুসারে ওয়াশিংটন তাইওয়ানে অস্ত্র বিক্রি করে। এ মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা খাতে ১১০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করতে সম্মত হয়েছে। আমেরিকা চায় তাইওয়ানের সমস্যাটির শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান হোক।  

    সম্প্রতি, মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি সহ বেশ কয়েকজন আধিকারিক তাইওয়ান সফর করেন। এর পরেই মার্কিন-চিন সম্পর্কে আরও অবনতি হয়েছে। মার্কিন প্রতিনিধিদের তাইওয়ান থেকে ফিরে যাওয়ার পরেই সামরিক অনুশীলন শুরু করে চিন।

    আরও পড়ুন: তাইওয়ানের ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণকারী সংস্থার শীর্ষ আধিকারিকের মৃত্যু, রহস্য  

    সম্প্রতি তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি বিল মার্কিন সেনেটে পাশ হয়েছে। এই বিল অনুমোদন পাওয়ার পরেই চিন অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। চিনের বিদেশ মন্ত্রক আমেরিকার বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করে বলে, ‘এক চিন নীতি’- র অবমাননা করেছে আমেরিকা। চিনের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে আমেরিকার হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া হবে না। 

    এই মুহূর্তে চিনের শি জিনপিংয়ের সরকার সমুদ্রে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে এবং আশেপাশের এলাকায় ফাইটার প্লেন উড়িয়ে তাইওয়ানকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে। আর এর মাঝেই তাইওয়ানের পাশে থাকার আশ্বাস দিলেন বাইডেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Justice Dipankar Dutta: সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত?

    Justice Dipankar Dutta: সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বম্বে হাইকোর্টের (Bomby High Court) প্রধান বিচারপতি (Chief Justice) দীপঙ্কর দত্ত (Dipankar Dutta) সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বিচারপতি হতে চলেছেন। কারণ তাঁর পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করেছে সুপ্রিম কোর্টের কলেজিয়াম। গত ২৬ সেপ্টেম্বর দেশের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের (U U Lalit) নেতৃ্ত্বে সুপ্রিম কোর্টের কলেজিয়াম (Collegium) এক বৈঠকে অনুষ্ঠিত হয় ও সেখানেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত বম্বে হাইকোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে দীর্ঘদিন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব সামলেছেন। তিনি ২০০৬ সালের ২২ জুন এই দায়িত্ব নিয়েছিলেন। এরপর ২০২০ সালের ২৮ এপ্রিল বম্বে হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন তিনি। এবার কলেজিয়াম তাঁকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি করার সুপারিশ করল।

    আরও পড়ুন: রাত ৮টার মধ্যে মানিককে সিবিআই দফতরে হাজিরার নির্দেশ হাইকোর্টের, আজই কি গ্রেফতার?

    বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের জন্ম ১৯৬৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি। ১৯৮৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (University of Calcutta) থেকে তিনি এলএলবি ডিগ্রি (LLB Degree) নেন। সেই বছরের ১৬ নভেম্বরে তিনি আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন। তিনি কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি প্রয়াত সলিল কুমার দত্তের ছেলে এবং বিচারপতি অমিতাভ রায়ের শ্যালক, যিনি সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি ছিলেন।

    এছাড়াও তিনি ২০০২-এর মে থেকে ২০০৪-এর জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গের জুনিয়র স্ট্যান্ডিং কাউন্সেল হিসেবে দায়িত্ব সামলেছেন। তার আগে তিনি ১৯৯৮ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের কাউন্সেল ছিলেন। এরপর ২০০৬ সালে কলকাতা হাই কোর্টের স্থায়ী বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। ২০২০ সাল পর্যন্ত সেই দায়িত্ব সামলানোর পর বম্বে হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন তিনি। আবার তিনি ১৯৯-৯৭ থেকে ১৯৯৯-২০০০ সাল পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ ল-এ গেস্ট লেকচারার ছিলেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rupee Vs Dollar: ডলারের তুলনায় টাকার দামে সর্বকালীন পতন!

    Rupee Vs Dollar: ডলারের তুলনায় টাকার দামে সর্বকালীন পতন!

    ডলারের তুলনায় টাকার সর্বকালীন পতন (Rupee to Dollar)

    ভারতীয় টাকার দর (Indian Rupee Price) ক্রমশ কমেই চলেছে। মার্কিন ডলারের (Rupee to Dollar) তুলনায় রেকর্ড পতন ভারতীয় মুদ্রায়। এই প্রথম টাকার দাম এতটা কমেছে। ফলে ডলার প্রতি টাকার দামে ফের একবার সর্বকালীন পতন ঘটল (Rupee to Dollar)। কিছুদিন আগেই টাকার দর নামে ৮১ টাকা ৯ পয়সায়। আর আজ আগের রেকর্ডকেও টপকে গেল ভারতীয় মুদ্রার দাম। আজ, বুধবার প্রতি ডলার পিছু টাকার দাম ৮১.৯৩-তে নামে। ডলার প্রতি টাকার মূল্য ৮২ হওয়ার দিকে দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে বলে আশঙ্কা করেছেন অর্থনীতিবিদরা।

    এই দাম আসার আগে এদিন সকালে ১০ টা নাগাদ ডলার প্রতি টাকার দাম হয়েছিল ৮১. ৯০৫০ ও এর আগে অর্থাৎ মঙ্গলবার বাজার বন্ধের সময় ডলার প্রতি টাকার দাম ছিল ৮১.৫৭৮৮। এর আগে কখনও এত নিচে নামেনি টাকার দর। এক বছর আগেও যেখানে ৭৪ টাকা দিলেই ১ ডলার পাওয়া যেত, সেখানে বর্তমানে ১ ডলার পেতে হলে ভারতীয়দের খরচ করতে হবে প্রায় ৮২ টাকা (Rupee to Dollar)। এইভাবে টাকার দর কমতে থাকলে তা ভারতীয় অর্থনীতিতেও প্রভাব পড়বে বলে আশা করা হচ্ছো। আর এমনটা বজায় থাকলে দেশের মানুষের জন্য মোটেই এটি সুবিধার হবে না।

    ফেডারেল রিজার্ভে রেপো রেট বৃদ্ধি 

    গত সপ্তাহে আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভের (US Federal Reserve) তরফে তৃতীয় বারের জন্য সুদের হার বাড়ানো হয়। রেপো রেট (Repo Rate) ৭৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোয় ধসের মুখে পড়েছে টাকা। আর তারপর থেকেই টাকার দামে ২.২৫ শতাংশ পতন লক্ষ্য করা গিয়েছে। বিগত ২০ বছরে ডলারের দাম সর্বোচ্চ (Rupee to Dollar) হয়েছে। আগামী দিনেও সুদের হার আরও বাড়বে বলে আগাম জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমেরিকায় মুদ্রাস্ফীতির ফলেই তাদের সুদের হার বাড়ানো হয়। আর তারপর থেকেই ভারতীয় মুদ্রার এই বেহাল পরিস্থিতি। যত দিন যাচ্ছে ততই তলানিতে গিয়ে পৌঁছোচ্ছে ভারতীয় মুদ্রা।

    অন্যদিকে এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা অনুমান করেছেন, রিজার্ভ ব্যাংক এই পরিস্থিতিকে ঠিক করতে রেপো রেট বাড়াতে পারে। কিন্তু এতে টাকার দাম বাড়লেও অন্যদিকে সাধারণ মানুষের পকেটে টান পড়বে। কারণ তখন ভারতের বিভিন্ন ব্যাংক ও লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছেন তাঁরা। হু হু করে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়তে শুরু করবে। যদিও উৎসবের মরশুম থেকেই একাধিক জিনিসের জিনিসের দাম বাড়তে শুরু করেছে।

  • DA Hike: প্রাক-পুজো উপহার! কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদির মন্ত্রিসভা

    DA Hike: প্রাক-পুজো উপহার! কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদির মন্ত্রিসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর ঠিক আগেই কেন্দ্র সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর। সরকারি কর্মীদের পুজো, দীপাবলির উপহার দিল মোদির মন্ত্রিসভা।  কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ ৩৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হল ৩৮ শতাংশ। আর্থাৎ পুজোর আগে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বাড়ল ৪ শতাংশ। এর ফলে উপকৃত হবেন ৫০ লাখ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী ও ৬২ লাখ পেনশন প্রাপক। 

    আরও পড়ুন: ‘‘যাঁরা বেআইনি চাকরি পেয়েছেন, পদত্যাগ করুন নইলে…’’, নির্দেশ হাইকোর্টের

    সূত্রের খবর, সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় চার শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবুজ সংকেত দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। দুর্গাপুজোর আগে বুধবার মোদির নেতৃত্বে বৈঠকে বসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সেই বৈঠকে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি তার মধ্যে একটি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এদিন ডিএ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেন অনুরাগ ঠাকুর। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, ৪ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির ফলে কেন্দ্রকে অতিরিক্ত ১২,৮৫২ কোটি টাকা খরচ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: হদিশ মিলল সিবিআই-এর হাজিরা এড়ানো ‘নিখোঁজ’ মানিকের! কোথায় তিনি?

     বর্ধিত ডিএ ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর  হওয়ার কথা। ডিএ বৃদ্ধির ফলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে বাড়বে। কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের বেতনের একটি নির্দিষ্ট ধারা আছে। ন্যূনতম বেতন+ডিএ তার সঙ্গে বিভিন্ন অ্যালাওয়েন্স। যদি কোনও সরকারি কর্মচারীর মাসিক বেসিক হয় ২০,০০০ টাকা। অর্থাৎ এতদিন ডিএ বাবদ মাসে ৬,৮০০ টাকা যদি কোনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী পান এবার সেটাই বেড়ে দাঁড়াবে ৭,৬০০ টাকা। মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই খুশি সরকারি কর্মীরা। শুধু উৎসব নয়, উৎসবের পাশাপাশি রয়েছে মুদ্রাস্ফীতিও। দেশে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ আবার বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বর্ধিত ডিএ নাগরিকদের বিশেষ সুবিধা দেবে বলে মনে করছে অর্থনৈতিক মহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • NASA Artemis Mission: নাসার আর্টেমিস মিশনের সামনে ফের বাধা, চিন্তা বাড়াচ্ছে ‘হ্যারিকেন’

    NASA Artemis Mission: নাসার আর্টেমিস মিশনের সামনে ফের বাধা, চিন্তা বাড়াচ্ছে ‘হ্যারিকেন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাসার (Nasa) আর্টেমিস চন্দ্রাভিযানের (Artemis Mission) জন্য আরও কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে বিশ্ববাসীকে। কিউবার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থানকারী হ্যারিকেন ঝড় মেক্সিকো (Mexico) উপসাগরের ওপর দিয়ে প্রচণ্ড গতিতে ফ্লোরিডার (Florida) দিকে এগিয়ে আসছে। প্রবল বাতাস সহ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকায় চন্দ্রাভিযান আপাতত স্থগিত করছে নাসা। দু’বার পরপর চেষ্টার পরেও ব্যর্থ হয়েছে নাসার আর্টেমিস-১ মিশন। তাই তৃতীয়বারের চেষ্টায় মিশন সফল করতে মরিয়া নাসা। কিন্তু নানা প্রতিবন্ধকতার সামনে দাঁড়িয়ে এই স্পেস রিসার্চ (Space Research) সংস্থাটি। 

    আরও পড়ুন: ডিরেক্ট হিট! মুহূর্তেই ছিটকে গেল গ্রহাণু! নাসার ঐতিহাসিক পরীক্ষা সফল 

    মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা তাদের ওয়েবসাইটে (Website) জানিয়েছে, হ্যারিকেন ঝড়ের ফলে এই মিশনটি রাতারাতি স্থগিত করা হয়েছে। ৩২০ ফুটের লম্বা বিশাল রকেটটিকে ঝড়ের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বিশাল কমলা এবং সাদা রঙের রকেটটি তৈরি করতে কয়েক দশক সময় লেগেছে। গ্রিক পুরাণ অনুযায়ী চাঁদের (Moon) দেবী আর্টেমিসের নাম অনুসারে এই চন্দ্রযানটির নামকরণ করা হয়েছে। নাসা জানিয়েছে বিধ্বংসী এই ঝড়টি চলে গেলেই তারা ফের রকেটটিকে উৎক্ষেপণের চেষ্টা করবে। তবে এখনও পর্যন্ত তার দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়নি। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, অক্টোবরের ১৭ থেকে ৩১ তারিখ অথবা নভেম্বরের ১২ থেকে ২৭ এর মধ্যে ফের উৎক্ষেপণের চেষ্টা হতে পারে।

    আর্টেমিস প্রোগ্রামটিকে নাসা তিন ভাগে ভাগ করছে। বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, এই মিশন সফল হলে চাঁদের সঙ্গে পৃথিবীর যোগাযোগ আরও নিবিড় হবে। আর্টেমিস ১ মিশনটিতে (Artemis 1 mission) ইতিমধ্যেই বিরাট অঙ্কের টাকাও খরচ করে ফেলেছে নাসা। তাই দু বার ব্যর্থ হলেও, এই মিশন সফল করতে মরিয়া বিশ্বের বৃহত্তম এই মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রটি।

    প্রসঙ্গত, ৫০ বছর আগে নাসার অভিযানে শেষবার চাঁদের মাটিতে পা রেখেছিল মানুষ। তার পর এবার চাঁদে যাচ্ছে ‘আর্টেমিস-১’। এতে অবশ্য কোনও মহাকাশচারী যাচ্ছেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Scam: বোনকে চাকরি, স্ত্রীর নামের শেয়ারও অর্পিতাকে দেন পার্থ! চার্জশিটে দাবি ইডির

    SSC Scam: বোনকে চাকরি, স্ত্রীর নামের শেয়ারও অর্পিতাকে দেন পার্থ! চার্জশিটে দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam) মামলায় আরও বেকায়দায় রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। ইডির (ED) চার্জশিটে দাবি করা হয়েছে, পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বোনকে চাকরি দিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। অর্পিতার অনুরোধেই তাঁর চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন পার্থ। স্কুল শিক্ষা অধিকর্তার অফিসে চাকরি করেন তিনি। নাম সঙ্গীতা ধর। তাঁর আসল নাম সঙ্গীতা মুখোপাধ্যায়। বিয়ের পরে ধর হয়েছেন। ইডির দাবি, জেরায় সঙ্গীতাকে চাকরি দেওয়ার বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন পার্থ। সঙ্গীতাকে অর্পিতার বোন হিসেবেই চিনতেন তিনি। স্ব-ক্ষমতাবলে তিনি সঙ্গীতার চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন বলেও জেরায় স্বীকার করেছেন অর্পিতা-ঘনিষ্ঠ পার্থ। 

    ইডির আরও দাবি, অর্পিতার দুটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া প্রায় ৫০ কোটি টাকা পার্থের বলেও জেরায় স্বীকার করেছেন অর্পিতা। ওই টাকা রাখার জন্য অর্পিতা নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টও ব্যবহার করতে দিতেন পার্থকে। ইডি সূত্রে খবর, অর্পিতার মতো সঙ্গীতাও পার্থের অফিস, বাড়ি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতেন। ভুয়ো নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিষয়টিও সঙ্গীতা জানতেন। চার্জশিটে ইডির আরও দাবি, শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালীন চাকরি বিক্রিতে যুক্ত ছিলেন পার্থ। কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা করা হয় চারটি সংস্থাকে সামনে রেখে।

    আরও পড়ুন : পার্থ-অর্পিতার ১০৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! এসএসসি মামলায় চার্জশিট পেশ ইডি-র

    অর্পিতার দাবি, তাঁর নামে যে অংশীদারি কোম্পানি খোলা হয়েছিল, সেই সংস্থায় অর্পিতার কোনও বিনিয়োগ ছিল না। তাঁর এও দাবি, অনন্ত টেক্সফ্যাব প্রাইভেট লিমিটেড নামে পার্থর কোম্পানির রেজিস্টার্ড অফিস যে তাঁর ক্লাবটাউনের ফ্ল্যাট, সেটাই জানা ছিল না তাঁর। অর্পিতার আরও দাবি, ওই সংস্থায় পার্থের স্ত্রী বাবলি চট্টোপাধ্যায়ের শেয়ার ছিল। বাবলি প্রয়াত হওয়ার পরে সেই শেয়ার তাঁর নামে হস্তান্তর করা হয়। চার্জশিটে ইডিও এও জানিয়েছে, অর্পিতা একটি ফর্মাল আবেদন করেছেন। এসব ব্যাপারে যে তাঁর দায় নেই, তা বিবেচনা করার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। অর্পিতার এই আবেদন থেকেই কেউ কেউ মনে করছেন রাজসাক্ষী হতে চাইছেন অর্পিতা। তবে তিনি রাজসাক্ষী হবেন কিনা, তা বলবে সময়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share