Blog

  • Education Business: শিক্ষা কোনও ব্যবসা নয়, টিউশন ফি সাশ্রয়ী হতে হবে, মন্তব্য শীর্ষ আদালতের

    Education Business: শিক্ষা কোনও ব্যবসা নয়, টিউশন ফি সাশ্রয়ী হতে হবে, মন্তব্য শীর্ষ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষা কোনও মুনাফা অর্জনের ব্যবসা নয় (Education Business)। তাই টিউশন ফি সাধ্যের মধ্যেই রাখতে হবে। এমনটাই সাফ জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। অন্ধ্রপ্রদেশ (Andhra Pradesh) সরকার ডাক্তারি শিক্ষার (MBBS) বার্ষিক ফি ২৪ লক্ষ টাকা করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তার পরিপ্রেক্ষিতেই গতকাল এমন মন্তব্য করল শীর্ষ আদালত।

    শীর্ষ আদালতের রায়

    এর আগেই অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার এমবিবিএস পড়ার খরচ ৭ গুণ বাড়িয়ে বছরে ২৪ লক্ষ টাকা করেছিল (Education Business)। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত খারিজ করে দিয়েছিল অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্ট। তারপর হাইকোর্টের রায়কে শীর্ষ আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছিল অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার। আর সেই মামলার রায় ঘোষণার সময়, এই বিশেষ পর্যবেক্ষণ করেছে বিচারপতি এম আর শাহ এবং সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্চ। মেডিক্যাল কলেজগুলিতে টিউশন ফি বার্ষিক ২৪ লক্ষ টাকা করার রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্তকে বাতিল করে অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট।

    “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    গতকাল বিচারপতি এমআর শাহ বলেন, “২০১৭ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭-২০২০ সালের টিউশন ফি বৃদ্ধির যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার, তা হাইকোর্ট বাতিল করেছিল (Education Business)। এই রায়ে কোনও ভুল নেই। খরচ ৭ গুণ বাড়িয়ে ডাক্তারি পড়ার ফি ২৪ লক্ষ টাকা করার কোনও যুক্তি নেই। এটি ন্যায্য নয়। শিক্ষা কোনও ব্যবসা নয়, যা মুনাফা বাড়াতে কাজে লাগানো হবে। টিউশন ফি সবসময় সাশ্রয়ী হওয়া উচিত।”

    প্রসঙ্গত, আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার ডাক্তারি শিক্ষার খরচ বছরে ২৪ লক্ষ টাকা করার সিদ্ধান্ত নেয় (Education Business)। এর ফলে একলাফে এই খরচ ৭ গুণ বেড়ে যায়। এরপরই সিদ্ধান্তটির বিরোধিতা করে মামলা দায়ের হয়। অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্ট সিদ্ধান্তটির বিরুদ্ধেই রায় দিয়েছিল। কিন্তু এই মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। আর এখন পূর্ববর্তী রায়ই বহাল রাখল বিচারপতি এম আর শাহ ও সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: ‘১০ হাজার মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে…’, শেষ দিনে আর কী বললেন প্রধান বিচারপতি

  • Chitradurga: নাবালিকাদের মাদক খাইয়ে যৌন নির্যাতন করতেন মুরুগা মঠের প্রধান, চার্জশিটে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য

    Chitradurga: নাবালিকাদের মাদক খাইয়ে যৌন নির্যাতন করতেন মুরুগা মঠের প্রধান, চার্জশিটে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুরুগা মঠের (Murugha Math) প্রধানের যৌন নির্যাতন মামলায় এবারে চার্জশিট জমা দিল চিত্রদুর্গ পুলিশ। যৌন নির্যাতনের অভিযোগে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছে কর্ণাটকের অন্যতম জনপ্রিয় চিত্রদুর্গের (Chitradurga) মুরুগা মঠের প্রধানকে (Shivamurthy Murugha Sharanaru)। আর এবারে শিবমূর্তি মুরুগার বিরুদ্ধে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, পানীয়, চকোলেট ও ফলের সঙ্গে মাদক মিশিয়ে নাবালিকাদের খাওয়ানো হত ও তাদের উপর যৌন নির্যাতন করা হত। এমনটাই চিত্রদুর্গের পুলিশের ৬৯৪ পৃষ্ঠার চার্জশিটে উঠে এসেছে।

    দীর্ঘদিন ধরে দুই নাবালিকা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে সম্প্রতি গ্রেফতার হন আচার্য শিবমূর্তি মুরুগা। গত ১ সেপ্টেম্বর, পকসো ধারায় (POSCO) তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয় ও তাঁকে গ্রেফতার করে কর্ণাটক পুলিশ। বর্তমানে তিনি বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন। গতকাল চিত্রদুর্গ পুলিশ (Chitradurga) চার্জশিট জমা দিলে তাতে অনেক তথ্যই উঠে এসেছে। ওই দুই নাবালিকা জানিয়েছেন, মাদক খাওয়ানোর পর তাদের প্রধানের বাথরুম ও অফিসেও পাঠানো হত। তারা যেতে না চাইলে হস্টেলের ওয়ার্ডেন তাদের হুমকি ও শাস্তি দিতেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। নাবালিকাদের বয়ান সিআরপিসি ধারা ১৬৪-এর অধীনে রেকর্ড করা হয়েছে ও এই ধারার অধীনে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে এটি মূল প্রমাণ হিসেবে ধরা হবে।

    আরও পড়ুন: ঘুষ নেওয়ার জের! ডিএসপি থেকে সাব-ইন্সপেক্টর বানিয়ে শাস্তি দিল যোগী সরকার

    চিত্রদুর্গ (Chitradurga) এসপি কে পরশুরাম বলেছেন, “আমরা ওয়ার্ডেন ও অন্যান্য অভিযুক্তদের বিরুদ্ধেও অভিযোগের তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আরও প্রমাণ সংগ্রহ করছি।” পুলিশ আরও জানিয়েছে, মঠ প্রধান মুরুগার দেওয়া ফল এবং চকোলেটের ফলেই তারা অজ্ঞান হয়ে যেত। নাবালিকারা জ্ঞান হারানোর পর সারারাত তাঁর ব্যক্তিগত কক্ষে আটকে রাখতেন শিবমূর্তি মুরুগা শারনারু। আর, নাবালিকাদের জ্ঞান ফেরার পর, তাঁদের ভয় দেখাতেন তিনি। এছাড়াও নাবালিকারা আরও অভিযোগ করেছে যে তারা শরীরের বিভিন্ন অংশে এবং গোপনাঙ্গে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করত।

    আবার কর্ণাটক-অন্ধ্রপ্রদেশ সীমান্তে রেলপথে রহস্যজনকভাবে একটি মেয়ের মৃত্যুর কথাও এই চার্জশিটে উল্লেখ রয়েছে। কারণ এই মেয়েটি মঠের হস্টেলেরই একজন ছিল ও তাকে সেখানে বন্দি করে রাখা হয়েছিল এবং তার মৃত্যুর কিছুদিন আগেই তাকে মঠ থেকে বের করে দেওয়া হয়। ফলে এই মৃত্যুর সঙ্গে প্রধানের কোনও সম্পর্ক রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    মুরুগা মঠ নিয়ে রাজ্য সরকারের পরিকল্পনা

    মুরুগা মঠের (Chitradurga) এই পরিস্থিতির ফলে কর্ণাটক সরকার এই মঠের দায়িত্ব নেওয়ার পরিকল্পনা করছে ও রাজ্য প্রশাসক নিয়োগের কথা ভাবছে। মুখ্যমন্ত্রী বাসভরাজ বোম্মাই বলেছেন “আমরা ডিসির কাছে একটি প্রতিবেদন চেয়েছি, রিপোর্টটি দেখার পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”  আর এই পরিস্থিতির মাঝেই শিবমূর্তি মুরুগা শারনারুকে মঠের প্রধান পদ থেকে সরানোর জন্য পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।

  • Earthquake Delhi: একদিনে চারবার ভূমিকম্প নেপালে! কম্পন অনুভূত দিল্লিতে, সকালে ফের কাঁপল উত্তরাখণ্ডও

    Earthquake Delhi: একদিনে চারবার ভূমিকম্প নেপালে! কম্পন অনুভূত দিল্লিতে, সকালে ফের কাঁপল উত্তরাখণ্ডও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যরাতের ঘুম ভাঙল ভূমিকম্পের কম্পনে (Earthquake Delhi)। মাঝরাতে জোরালো ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল নেপাল। আর এর জের অনুভূত হল দেশের রাজধানী দিল্লিতেও। এছাড়াও কম্পন অনুভূত হয়েছে উত্তরাখণ্ড-সহ উত্তর ভারতের বিভিন্ন জায়গায়। ৬.৩ মাত্রার কম্পন ধরা পড়েছে রিখটার স্কেলে। ইতিমধ্যে নেপালে কমপক্ষে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে দিল্লিতে কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, গতকাল, এক দিনেই মোট চারবার কেঁপে উঠেছে নেপাল। সকালে যখন প্রথম ভূমিকম্প হয়, তখন কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৫। কম্পনের উৎসস্থল ছিল কাঠমাণ্ডু থেকে ১৫৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে, মাটি থেকে ১০০ কিলোমিটার গভীরে। এর পরে রাত ৯টা নাগাদ নেপালে জোড়া ভূমিকম্প হয়েছিল। রিখটার স্কেলে একটির মাত্রা ছিল ৪.৯। দ্বিতীয়টির মাত্রা ছিল ৩.৫। আর এরপর গভীর রাত প্রায় ১টা ৫৭ মিনিটে ফের কেঁপে ওঠে নেপাল। আর এবারের কম্পনের মাত্রাও ছিল বেশি। সেটির উৎসস্থলটি ছিল নেপাল সীমানার কাছে, মাটি থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে (Earthquake Delhi)।

    নেপালের পরিস্থিতি

    জানা গিয়েছে, নেপালের দুই জেলায় ভূমিকম্পের তীব্রতা বেশি ছিল (Earthquake Delhi)। আর এর জেরেই দোতি জেলায় একটি বাড়ি ভেঙে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। সবমিলিয়ে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তাঁদের মধ্যে কমপক্ষে একজন মহিলা ও দুই জন শিশুও রয়েছে। দোতির মুখ্য জেলা আধিকারিক কল্পনা শ্রেষ্ঠা জানিয়েছেন, পাঁচজন আহত হয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ধস নেমেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে একাধিক বাড়ি।

    আজ উত্তরাখণ্ডেও ভূমিকম্প

    গভীর রাতের ভূমিকম্পের কম্পন দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, হরিয়ানা-সহ উত্তর ভারতের একাংশে অনুভূত হয়েছে (Earthquake Delhi)। তবে এই জায়গাগুলোতে এখনও পর্যন্ত কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর সামনে আসেনি। কিন্তু ভূমিকম্পের এক আতঙ্ক কাটতে না কাটতেই ফের আজ সকালে উত্তরাখণ্ডের পিথোরাগড়ে নতুন করে ভূমিকম্প হয়েছে। যে এলাকা নেপাল সীমান্তের কাছে অবস্থিত। ন্যাশানাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬ টা ২৭ মিনিট ১৩ সেকেন্ডে ভূমিকম্প হয়েছে পিথোরাগড়ে। ভূপৃষ্ঠের পাঁচ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পের উৎসস্থল। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৩। ফলে এই ভূমিকম্পের তীব্রতা অনেকটাই কম ছিল।

  • African Cheetahs: কোয়ারেন্টাইন থেকে ছাড়া পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই কুনোয় চিতল শিকার দুই আফ্রিকান চিতার

    African Cheetahs: কোয়ারেন্টাইন থেকে ছাড়া পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই কুনোয় চিতল শিকার দুই আফ্রিকান চিতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত সেপ্টেম্বরেই আফ্রিকার নামিবিয়া থেকে মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে (Kuno National Park) আনা হয়েছে দুটি চিতা (African Cheetah)। ৮০ বছর পর ভারতের মাটিতে পা রেখেছে চিতা। প্রথমে দুমাসের জন্যে তাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। কোয়ারেন্টাইন থেকে ছাড়া পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই চিতল হরিণ শিকার করল দুই চিতা। চিতা দুটির নাম ফ্রেডি ও এলটন। এই দুই পুরুষ চিতা আদতে সহোদর। ৬-৭ নভেম্বরের মধ্যে তারা একটি চিতল হরিণ বা স্পটেড ডিয়ার শিকার করেছে। রবিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে সোমবার সকালের মধ্যে চিতাদুটি ওই শিকার করেছে। এমনটাই জানিয়েছেন মধ্যপ্রদেশের বনদফতর।

    এই খবরে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর জন্মদিন ১৭ সেপ্টেম্বরেই চিতাদুটিকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। একটি ট্যুইটের প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “বিরাট খবর! আমাকে জানানো হয়েছে যে বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনের শেষে দুটি চিতাকে বৃহত্তর বনাঞ্চলে ছাড়া হয়েছে। অন্যান্য চিতাগুলোকেও খুব শীঘ্রই ছেড়ে দেওয়া হবে। আমি খুব আনন্দের সঙ্গে জানাতে চাই যে সমস্ত চিতারই স্বাস্থ্য ভালো আছে। তারা রীতিমতো সক্রিয়। আর, পরিবেশের সঙ্গে ভালোভাবে মানিয়ে নিয়েছে।”   

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাসে নির্মাণে স্থগিতাদেশ কলকাতা হাইকোর্টের 

    বনদফতরের মতে, চিতা শিকার করছে মানেই স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে। তাদের শারীরিক অবস্থা ভালো। আর, চিতাগুলোর পুনর্বাসন প্রক্রিয়াও সঠিক পথেই চলছে। এই ব্যাপারে বন দফতরের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক বলেন, “প্রত্যাশাতীতভাবে মুক্তির ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই চিতাগুলো প্রথমবার শিকার করল। যার অর্থ চিতাগুলো সম্পূর্ণ সুস্থ আছে। চিতাগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে কি না, এই চিন্তা এবার দূর হল।”

    আফ্রিকা থেকে দীর্ঘ ৮ হাজার কিলোমিটার পথ পেরিয়ে ভারতে এসেছে আটটি চিতা। নামিবিয়ার সঙ্গে ভারতের জলবায়ুর বিস্তর পার্থক্য। চিতাগুলোর কাছে তাই ভারতের পরিবেশ নতুন। বাস্তবে, বিশ্বে এই প্রথমবার বড় আকারের মাংসাশী প্রাণী চিতাকে এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে নিয়ে আসা হয়েছে। তারপর থেকে ওই চিতাগুলোকে দীর্ঘদিন কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। কোয়ারেন্টাইনে থাকাকালীন চিতাগুলো মোষের মাংস খাচ্ছিল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।      

  • MGNREGA: ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক অনিয়ম, সিবিআই তদন্তের দাবিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর

    MGNREGA: ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক অনিয়ম, সিবিআই তদন্তের দাবিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে একশো দিনের কাজ (MGNREGA) প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে একাধিকবার সরব হতে দেখা গিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারিকে (Suvendu Adhikari)। এবার ওই একই অভিযোগে কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী গিরিরাজ সিংকে (Giriraj Singh) চিঠি লিখলেন তিনি। দাবি করেছেন সিবিআই তদন্তেরও। চার পাতার ওই চিঠিতে একশো দিনের কাজ প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে।

    গিরিরাজকে শুভেন্দু যে চিঠি পাঠিয়েছেন, তাতে তারিখ রয়েছে সোমবারেরই। এদিন এনিয়ে একটি ট্যুইটও করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেখানেই গিরিরাজকে পাঠানো চিঠিটি পোস্ট করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের মন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে শুভেন্দুর দাবি, পশ্চিমবঙ্গ সরকার মানুষকে, বিশেষত গ্রাম বাংলার বাসিন্দাদের বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। যাঁদের জবকার্ড রয়েছে, তাঁদের তথ্যের অপব্যবহার করে রাজ্য সরকার ভুয়ো কর্মসংস্থানের তালিকা তৈরি করছে। নন্দীগ্রামের বিধায়কের বক্তব্য, সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই এই ভুয়ো তথ্যভাণ্ডার তৈরি করা হচ্ছে। যাতে রাজ্য সরকার আগামিদিনে বলতে পারে, একশো দিনের কাজে (MGNREGA) কেন্দ্রের পাঠানো টাকার পরিমাণ কমে গেলেও, তারা গ্রাম বাংলায় প্রচুর পরিমাণে কর্মসংস্থান করতে পেরেছে। শুভেন্দুর অভিযোগ, এই অনৈতিক কাজে সরকারকে সাহায্য করছে রাজ্যের প্রশাসন।

    সম্প্রতি এই মর্মে রাজ্য প্রশাসনের তরফে একটি নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু। (মাধ্যমে সে খবর প্রকাশিতও হয়েছে) চিঠিতে স্বাক্ষর রয়েছে মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর। সেই চিঠিতে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগকে বলা হয়েছে, তারা যেন তাদের অধীনস্থ প্রকল্পগুলি রূপায়ণের সময় কেবল জবকার্ড থাকা অসংগঠিত ক্ষেত্রের উপভোক্তাদেরই নিয়োগ করে। নন্দীগ্রামের বিধায়কের দাবি, জবকার্ড হোল্ডাররা যাতে কাজ পান, তা নিশ্চিত করতে সরকার এই নির্দেশিকা জারি করেনি। তাদের উদ্দেশ্য হল, কর্মসংস্থান সংক্রান্ত নথি প্রস্তুত করা। তাঁর অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের আধিকারিকদের এক্ষেত্রে ভুয়ো তথ্য নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাংলার পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন স্তরে এই সীমাহীন দুর্নীতির তদন্ত সিবিআই (CBI) কিংবা অন্য কোনও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে করানোর আর্জিও জানিয়েছেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: এটি আর্থিক তছরুপের সহজ পন্থা, ফের ডিয়ার লটারি নিয়ে সরব শুভেন্দু

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • TET Scam: এবার তাপস মণ্ডলের দুই হিসাব রক্ষককে তলব ইডির

    TET Scam: এবার তাপস মণ্ডলের দুই হিসাব রক্ষককে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য (manik Bhattacharya)। মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলও (Tapas Mondal) এই মুহূর্তে গোয়েন্দা দফতরের স্ক্যানারে। এবার তাপস মণ্ডলের দুই হিসাবরক্ষককে তলব করল ইডি। জেরায় মানিকবাবু যে তথ্য দিয়েছেন তা তাঁদের জেরা করে মিলিয়ে নিতে চান ইডির গোয়েন্দারা। তাছাড়া ডিএলএড প্রতিষ্ঠান ও ছাত্রদের থেকে নেওয়া লক্ষ লক্ষ টাকার হিসাবও জানতে চাইবেন গোয়েন্দারা।

    নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় মানিক ভট্টাচার্যের গ্রেফতারির পর জেরায় তাপস মণ্ডলের নাম উঠে আসে। তাপস মণ্ডলই চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা তুলে মানিককে দিতেন বলে জানা যায়। ঠিক কত টাকার লেনদেন হয়েছে সেই হিসাবও চেয়ে পাঠান গোয়েন্দারা। তাতে তাপসবাবু প্রথমে দাবি করেন, ডিএলএড কলেজগুলি থেকে অফলাইনে ভর্তি বাবদ ৫,০০০ টাকা করে নিতেন মানিকবাবু। আর অনলাইনে ক্লাস করানোর জন্য মানিকের ছেলের সংস্থায় প্রতি ছাত্রকে দিতে হত ৫০০ টাকা। লোক পাঠিয়ে সেই টাকা চেয়ে পাঠাতেন বিধায়কই। 

    আরও পড়ুন: আজ বছরের শেষ চন্দ্রগ্রহণ, জানেন কলকাতায় দেখা যাবে কখন?

    যদিও এক দিনের মধ্যেই বয়ান বদলে ফেলেন তাপস। পরবর্তীতে দাবি করেন, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদে যেত টাকা। প্রশ্ন হল, নগদে পাঠানো টাকা কোথায় যেত তা তিনি জানলেন কী করে? জেরায় তাপসবাবু জানিয়েছেন, তাঁর মহিষবাথানের অফিস থেকে টাকা নিয়ে যেতেন মানিক ভট্টাচার্যের লোক। প্রায় ৫০,০০০ ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে নেওয়া হয়েছিল টাকা। কিন্তু মোট কত টাকা নিয়েছেন মানিক তার হিসেব দিতে পারেননি তাপস। এবার সেই হিসাব চাইতেই ২ হিসাবরক্ষককে ডেকে পাঠাল ইডি। ১০ নভেম্বর তাদের সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।

    মানিক ইডি-র হেফাজতে থাকাকালীন তাপসের মুখোমুখি তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাপসের মহিষবাথানের অফিস, বারাসতের বাড়ি, কলকাতার ভাড়াবাড়ি ও অফিসে তল্লাশিতে বহু নথি উদ্ধার করা হয়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • TET Exam 2017: আশার আলো! ২০১৭ সালে টেটের ফল প্রকাশিত, ২০১৪-এর কবে?

    TET Exam 2017: আশার আলো! ২০১৭ সালে টেটের ফল প্রকাশিত, ২০১৪-এর কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ফলপ্রকাশ। ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষার্থীদের নম্বর প্রকাশ করল পর্ষদ। সোমবার পর্ষদের ওয়েবসাইটে নম্বর প্রকাশ করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই ২০১৪ সালের পরীক্ষার্থীদের নম্বরও প্রকাশ করা হবে বলে পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে। পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, ‘‘মোট ১৫০ নম্বরের পরীক্ষায় কে কত নম্বর পেয়েছে, আমরা সেটা দিয়ে দিয়েছি। আশা করছি, ২০১৪ সালের ক্ষেত্রে এই সপ্তাহের মধ্যেই নম্বর জানিয়ে দিতে পারব। যদি কাজ শেষ করতে পারি, তার আগেও জানিয়ে দিতে পারি।” তবে শংসাপত্র এখনই দিচ্ছে না পর্ষদ। যদিও এতে কোনও সমস্যা হবে না বলেও জানানো হয়েছে। পর্ষদের তরফে মোট ১৮৮ পাতার নির্দেশিকা প্রকাশিত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সকালে গরম, বিকেলে নরম…! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের উপরেই আস্থা বিচারপতির

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের যোগ্যতামান নির্ণায়ক টেট-এ অংশগ্রহণ করেছিলেন ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ৫১৪ জন। উত্তীর্ণ হন ৯ হাজার ৮৯৬ জন। হাই কোর্টের নির্দেশে ৮২ নম্বর পাওয়া প্রার্থীদেরও উত্তীর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ১১ হাজার ৭৬৫ শূন্যপদে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ২০১৪ কিংবা ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষা নেওয়া হলেও এত দিন পর্যন্ত পরীক্ষার্থীরা নিজেদের নম্বর জানতে পারেননি। হাতে পাননি শংসাপত্রও। পর্ষদ সভাপতি কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন, পরীক্ষায় পাওয়া নম্বর কিংবা শংসাপত্র এত দিন না দেওয়ার বিষয়ে গাফিলতি ছিল। সোমবারের সংবাদিক সম্মেলনে গৌতম পাল বলেন, ‘‘এবার থেকে টেট পরীক্ষার নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই পরীক্ষার নম্বর ও সার্টিফিকেট দেওয়া হবে। কিছু আইনি জটিলতার কারণে পরীক্ষার নম্বর প্রকাশের ক্ষেত্রে বিলম্ব হয়েছে৷’’

    আরও পড়ুন: ৬০০ দিন পেরোলো চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন, আরও জোরদার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    উল্লেখ্য, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকপদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল ২৬৯ জনকে। সুপ্রিম কোর্ট ওই রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়। সেই নির্দেশের ভিত্তিতেই এদিন পর্ষদের তরফে নয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়,  যোগ্যতা থাকলে ওই ২৬৯ জন চাইলে চাকরিতে ফের যোগ দিতে পারেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Job: মাধ্যমিক পাশ যোগ্যতায় ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে চাকরির সুযোগ, জানুন বিস্তারিত

    Job: মাধ্যমিক পাশ যোগ্যতায় ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে চাকরির সুযোগ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির কৈশোর জীবন অপূর্ণ থেকে যায়, ছুটির দুপুরে ভাতঘুমের আগে ব্যোমকেশ বা ফেলুদা না পড়লে। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৃষ্ট গোয়েন্দা চরিত্র ব্যোমকেশ এবং সত্যজিৎ রায়ের সৃষ্ট ফেলুদাকে নিয়ে অজস্র বাংলা সিনেমা তৈরি হয়েছে। উত্তমকুমার থেকে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় প্রত্যেকেই নিজেদের দক্ষতায় প্রাণবন্ত করে তুলেছেন এই চরিত্রগুলি। কিশোর মন, ভবিষ্যতে ব্যোমকেশ বা ফেলুদা হওয়ার কথা ভাবে। গোয়েন্দাগিরির পেশা বলে কথা! এমন গোয়েন্দা হওয়ার কথা যাঁরা ভাবেন, তাঁদের জন্য রয়েছে বেশ কিছু সরকারি চাকরির (Job) পরীক্ষা। যার মধ্যে অন্যতম হল কেন্দ্রীয় সরকারের ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো। এটি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীন। ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে (IB) ১৬৭১ জনের নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যেই জারি করা হয়েছে। অনলাইন আবেদন চলবে ২৫ শে নভেম্বর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের  https://www.mha.gov.in/ এই ওয়েবসাইটে। এবার আমরা জেনে নেব এই নিয়োগের খুঁটিনাটি তথ্য।

    কারা বসতে পারবে এই পরীক্ষায়?

    এই পরীক্ষায় বসার জন্য শুধুমাত্র মাধ্যমিক পাশ করলেই হবে।

    কোন কোন পদে চাকরি হবে? সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ ও মাল্টি টাস্কিং স্টাফ। এই পদগুলিতে নিয়োগ হবে।

    বয়সের ঊর্ধ্বসীমা কি আছে?

    সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ পদের বেলায় ২৫-১১-২০২২ এর মধ্যে বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে এবং মাল্টি টাস্কিং স্টাফ পদের বেলায় ২৫-১১-২০২২ এর মধ্যে বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। তপশিলিরা ৫ বছর এবং ওবিসিরা বয়সে ৩ বছর ছাড় পাবেন।

    বেতন কত?

    সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ পদে বেতন – ২১,৭০০ টাকা থেকে ৬৯,১০০টাকা। অন্যদিকে মাল্টি টাস্কিং স্টাফের ক্ষেত্রে বেতন ১৮,০০০ টাকা থেকে ৫৬,৯০০ টাকা।

    পরীক্ষার ফি কত?

    জেনারেল, ওবিসিদের ৫০০টাকা এবং বাকিদের ক্ষেত্রে ৪৫০টাকা।

    আবেদন করার সময় নথি কী কী লাগবে?

    একটি বৈধ ই-মেইল আইডি থাকতে হবে। এছাড়া পাসপোর্ট মাপের ফটো ও নিজের সিগনেচার স্ক্যান করে নিতে হবে।

    পরীক্ষার ধরন কেমন?

    প্রার্থী বাছাই হবে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে। মোট তিনটি ধাপে পরীক্ষা হবে।

    টায়ার-১, এই ধাপে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রশ্ন হবে mcq টাইপের। নিম্নলিখিত বিষয়গুলি থেকে প্রশ্ন আসবে।

    ১) জেনারেল অ্যাওয়ারনেস। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ২) কোয়ান্টিটেটিভ অ্যাপটিটিউট। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৩) নিউমেরিক্যাল/ অ্যানালিটিকাল/ লজিক্যাল এবিলিটি অ্যান্ড রিজনিং। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৪) ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৫) জেনারেল স্টাডিজ। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    টায়ার-১ এর ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। নেগেটিভ মার্কিং আছে। ৪টি ভুলের জন্য ১ নম্বর কাটা যাবে।

    টায়ার-২, নিয়োগের এই ধাপের পরীক্ষা ডেসক্রিপ্টিভ টাইপের হবে। প্রথম ধাপ উত্তীর্ণ হলেই এই ধাপ বিবেচ্য হবে। ৪০ নম্বরের এক ঘণ্টার পরীক্ষায় ৫০০ শব্দের মধ্যে স্থানীয় ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হবে। সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট/ এক্সিকিউটিভ পদের বেলায় ১০ নম্বরের স্পোকেন এবিলিটি টেস্ট থাকবে। সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট পদের ক্ষেত্রে ৫০ নম্বরের মধ্যে ২০ পেতে হবে এবং মাল্টি টাস্কিং স্টাফ পদের মধ্যে ৪০ নম্বরের মধ্যে ১৬ পেতে হবে।

    টায়ার-৩, পরীক্ষার এই ধাপে ৫০ নম্বরের ইন্টারভিউ বা পার্সোনালিটি টেস্ট নেওয়া হবে। এরপর চূড়ান্ত মেধাতালিকার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে।

    দেশের কোন কোন জোনে নিয়োগ হবে?

    কলকাতা, শিলিগুড়ি, পাটনা, রাঁচি, গুয়াহাটি, ভুবনেশ্বর, শিলং ইত্যাদি জোনে এই নিয়োগ হবে। যে জোন থেকে আবেদন করা হবে সেই জোনের স্থানীয় ভাষা অবশ্যই প্রার্থীকে জানতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Justice Abhijit Ganguly: সকালে গরম, বিকেলে নরম…! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের উপরেই আস্থা বিচারপতির

    Justice Abhijit Ganguly: সকালে গরম, বিকেলে নরম…! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের উপরেই আস্থা বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানিতে প্রথমে সিবিআইয়ের  (CBI) ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলেও দিনের শেষবেলায় সিবিআই তদন্তের উপরই আস্থা প্রকাশ করলেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। সোমবার দিনের শুরুতে সিবিআইয়ের গঠন করা বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলেও বিকেলে তিনি বলেন, ‘‘সিবিআইয়ের উপর আমার আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: ৬০০ দিন পেরোলো চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন, আরও জোরদার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    এদিন, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানিতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, যোগ্য প্রার্থীরা কেন চাকরি পাননি তদন্ত করে তা সিবিআইকে জানাতে হবে। নইলে বিচারব্যবস্থা ও প্রশাসনের ওপর তাদের আস্থা উঠে যাবে। সিবিআইয়ের গঠিত সিটের কয়েক জন সদস্য ঠিক মতো কাজ করছেন না বলে সোমবার সকালে এই মামলায় পর্যবেক্ষণ করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।  প্রয়োজনে ওই সদস্যদের পরিবর্তন করার কথাও বলেন তিনি। কিন্তু দুপুরে তিনি জানান, ‘বিচারব্যবস্থা যোগ্যদের কথা ভাবে। রাজ্যের ভবিষ্যতের কথা ভাবে। সিবিআইয়ের ওপর আমার আস্থা রয়েছে। কেন দেরি হয়েছে তদন্তকারী আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পেরেছি। সিবিআইকে নিজের জায়গা ধরে রাখতে হবে। অনেকে বলছেন মুড়ি মুড়কির মতো সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি। মুড়ি মুড়কির মতো দুর্নীতি হচ্ছে তাই সিবিআই। সিবিআই ম্যাজিক দেখাতে পারে। আশা করব তারা দেখাবে’।

    আরও পড়ুন: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর 

    সোমবার এই মামলার শুনানিতে আদালতে OMR শিট দুর্নীতি সংক্রান্ত রিপোর্ট পেশ করে সিবিআই। কিন্তু এদিন সেই রিপোর্ট গ্রহণ করেননি বিচারপতি। সুপ্রিমকোর্টে মানিক ভট্টাচার্য এই সংক্রান্ত মামলা দায়ের করায় রিপোর্ট সেখানে জমা দিতে বলেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে, চাকরিপ্রার্থীদের ধর্নার বিরোধিতায় সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। আবেদনে বলা হয়, প্রতিবাদকে দুর্ভোগ বানানো যায় না। ট্রাফিকের সমস্যা তৈরি হতে দেওয়া যায় না। সোমবার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। রায়দান স্থগিত রেখেছেন বিচারপতি।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • SSC Scam: ৬০০ দিন পেরোলো চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন, আরও জোরদার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    SSC Scam: ৬০০ দিন পেরোলো চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন, আরও জোরদার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬০০ দিনে পেরোলো এসএসসি চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন (SSC Protest)। প্রায় গান্ধীমূর্তির পাদদেশে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন চাকরি প্রার্থীরা। ঘর-পরিজন ছেড়ে খোলা আকাশের নীচে শুধু বেঁচে থাকার লড়াই। নিজের ন্যায্য পাওনাটুকু বুঝে নেওয়ার লড়াই। এই দাবি থেকে চাকরি প্রার্থীদের একচুলও সরাতে পারেনি রাজ্যের সরকার। প্ল্যাকার্ড হাতে আন্দোলনকারীরা গলা ফাটিয়ে স্লোগান দিয়েই চলেছেন ‘নিয়োগ চাই, নিয়োগ চাই’ বলে। কিন্তু সে স্লোগান কান অবধি পৌছচ্ছে না নবান্নের। আদৌ তাঁদের এই দাবি পূরণ হবে কিনা তা নিয়েও অনিশ্চয়তা। তবুও থামেনি আন্দোলন।

    শুক্রবার ৬০০ দিনে পা রেখেছে কলকাতার গান্ধীমূর্তির পাদদেশে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন। আন্দোলনের মাঝে চাকরি প্রার্থীদের বৈঠক হয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। বৈঠক হয়েছে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে। চাকরির আশ্বাস মিললেও হাতে আসেনি নিয়োগপত্র। আক্ষেপ চাকরি প্রার্থীদের। আন্দোলন করতে গিয়ে অসুস্থ হয়েছেন বেশ কয়েকজন যুবক যুবতী। কিন্তু আজও কোনও সুরাহা হয়নি। 

    আরও পড়ুন: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর 

    এদিকে সোমবার আন্দোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি করে রাজ্য প্রশাসন। গুরুনানক জয়ন্তীর অনুষ্ঠানের কারণে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। প্রসঙ্গত, রেড রোডে পুজো কার্নিভালের সময়ও এইরকম নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। সেইসময় আন্দোলন থেকে বিরত ছিলেন আন্দোলনকারীরা। 

    কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় চাকরি প্রার্থীদের ধর্না নিয়ে এবার জনস্বার্থ মামলা হল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। সোমবার আইনজীবী রামপ্রসাদ সরকার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের এজলাসে মামলা দায়ের করেছেন। মামলাকারীর দাবি, কখনও গান্ধীমূর্তি, কখনও ক্যামাক স্ট্রিট, কখনও রেড রোড ধর্না চলছে। তাঁরা যদি যোগ্য চাকরিপ্রার্থী হন তাহলে আদালতে আসছেন না কেন? এভাবে ধর্না দিয়ে, অনশন করে চাকরি পাওয়া যায় না। 

    তিনি আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রী সাংবিধানিক পদে রয়েছেন বলেই চাকরি দেওয়া তাঁর দায়িত্ব না। রামপ্রসাদ সরকার বলেন, “কলকাতাকে আন্দোলনের ক্ষেত্র বানিয়ে ফেলা হয়েছে। আদালতের অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করা প্রয়োজন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

LinkedIn
Share