Blog

  • Jagdeep Dhankhar: কৃষক-পুত্র জগদীপ ধনখড়কে শুভেচ্ছা নরেন্দ্র মোদি সহ অন্যান্য নেতা-নেত্রীদের

    Jagdeep Dhankhar: কৃষক-পুত্র জগদীপ ধনখড়কে শুভেচ্ছা নরেন্দ্র মোদি সহ অন্যান্য নেতা-নেত্রীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল এবং এনডিএ মনোনীত প্রার্থী জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। সদ্যনির্বাচিত উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনগড়ের জয়ের পরেই শুভেচ্ছা বার্তা জানান রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন মন্ত্রীরা। তিনি ভারতের ১৪তম উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) নির্বাচিত হলেন। ধনখড় পেয়েছেন ৫২৮টি ভোট যা মোট ভোটের ৭০ শতাংশ। শনিবার তিনি ইউপিএ প্রার্থী মার্গারেট আলভাকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন। এদিন বিকেলে ফল ঘোষণার পর থেকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নায়ডু (M Venkaiah Naidu), কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi), দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (rahul Gandhi)-সহ বহু নেতানেত্রী।

    রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) টুইট করে তাঁকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে দেখা করেন ও তাঁকে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান। মোদি টুইট করে বলেছেন, “আমি সেই সমস্ত সাংসদদের ধন্যবাদ জানাই যাঁরা শ্রী জগদীপ ধনখড়কে ভোট দিয়েছেন ৷  যখন ভারত আজাদি কা অমৃত মহোৎসব পালন করছে, তখন আমরা একজন কৃষক পুত্রকে উপরাষ্ট্রপতি হিসাবে পেয়ে গর্বিত।“

    [tw]


    [/tw]

    বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা টুইট করে লিখেছেন যে, একজন কৃষক পুত্রকে উপ-রাষ্ট্রপতি হিসেবে পেয়ে দেশ গর্বিত।

    [tw]


    [/tw]

    জগদীপ ধনখড়কে শুভেচ্ছা জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ টুইট করেন, “আমি নিশ্চিত যে উপরাষ্ট্রপতি এবং রাজ্যসভার চেয়ারম্যান হিসাবে ধনখড়জি সংবিধানের একজন আদর্শ অভিভাবক হিসেবে প্রমাণিত হবেন। আমি তাঁকে এই বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানাই।“  

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী জগদীপ ধনখড়, জানেন তিনি কত ভোট পেলেন?

    কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীও এদিন জগদীপ ধনখড়কে অভিনন্দন জানিয়েছেন। রাহুল ধনকড়কে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি আলভাকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিরোধী দলের হয়ে লড়াই করার জন্য।

    [tw]


    [/tw]

    দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং টুইট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    আবার বিরোধীদের উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী মার্গারেট আলভা (Margarate Alva) ধনখড়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং যারা তাঁকে নির্বাচনে ভোট  দিয়েছেন তাঁদেরও ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    এছাড়াও এদিন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন টুইটে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

     

  • ED: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    ED: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁদের দেওয়া জবাবে সন্তুষ্ট নন ইডির (ED) আধিকারিকরা। তাই ফের ইডির জেরার মুখে পড়তে পারেন কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) এবং কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) তাঁদের ফের জেরা করা হতে পারে বলে ইডি সূত্রে খবর। তবে ঠিক কবে গান্ধী পরিবারের এই দুই সদস্যকে ফের ইডির মুখোমুখি হতে হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় নাম জড়িয়েছে কংগ্রেসের। ওই মামলায় জেরা করার জন্য রাহুলকে তলব করেছিল ইডি। রাহুল বিদেশে থাকায় নির্ধারিত সময়ে হাজিরা দিতে পারেননি। দেশে ফিরেই অবশ্য ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। ছ দিন ধরে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাহুলকে। রেকর্ড করা হয় তাঁর বয়ান। ওই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সোনিয়াকেও। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে হাজিরা দেন ইডি দফতরে। মোট তিন দফায় ন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় সোনিয়াকে। ওই মামলায় দিন কয়েক আগে ন্যাশনাল হেরাল্ডের অফিস সহ দেশের ১২টি জায়গায় তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে চালানো হয় তল্লাশিও।

    আরও পড়ুন :ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি

    ইডি সূত্রে খবর, সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেসের যাঁদের ওই মামলায় জেরা করা হয়েছে, তাঁরা জানিয়েছেন কোষাধ্যক্ষ থাকায় অর্থনীতি সংক্রান্ত যা কিছু সিদ্ধান্ত তা নিতেন দলের কোষাধ্যক্ষ প্রয়াত মতিলাল ভোরা। প্রসঙ্গত, সোনিয়া এবং রাহুল ছাড়াও কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, পবন বনশল এবং সুমন দুবেকে এখনও পর্যন্ত জেরা করেছে ইডি। এঁরাও প্রত্যেকেই ভোরার নাম নিয়েছেন। তবে এখনও অব্দি তার স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ পায়নি ইডি। সোনিয়া এবং রাহুলের জবাবেও সন্তুষ্ট নন ইডির আধিকারিকরা। সেই কারণেই ফের করা হতে পারে জেরা। ইডি সূত্রে খবর, ইয়ং ইন্ডিয়া ও অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড যে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে টাকা নিয়েছিল, তার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সেটাও গান্ধীদের ফের জেরা করার একটা কারণ।

    আরও পড়ুন :ইডির দফতরে হাজির সোনিয়া, কংগ্রেস কর্মীদের বিক্ষোভে উত্তাল সংসদ থেকে রাস্তা

  • Partha-Arpita: জেলে খাট পেলেন পার্থ! কেমন কাটছে পার্থ- অর্পিতার জেলের জীবন, জানেন কী?

    Partha-Arpita: জেলে খাট পেলেন পার্থ! কেমন কাটছে পার্থ- অর্পিতার জেলের জীবন, জানেন কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ঘুমোনোর জন্য জেলে খাট পেলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। শুক্রবার পার্থ – অর্পিতাকে (Arpita Mukherjee) ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তারপর কেটে গেল দ্বিতীয় রাতও। প্রেসিডেন্সি জেলের ২ নম্বর সেলে রয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, তাঁর জন্য জেলে আনা হয়েছে খাট। জেলে প্রথম রাতে শোয়ার জন্য কম্বল দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু তিনি মাটিতে অর্থাৎ মেঝেতে শুয়ে ঘুমোতে পারেননি। তাই তাঁকে খাট দেওয়ার জন্য বিশেষভাবে জানানো হয়েছিল। এরপরেই প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে একটা খাট দেওয়া হয়েছে জেল কর্তৃপক্ষের তরফে। এত কিছু ঘটে যাওয়ার পরেও তাঁকে কীভাবে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে, তা নিয়ে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ডাল-রুটি খেয়ে মেঝেয় কম্বল পেতে শুয়ে পড়লেন পার্থ, খাবার মুখেই তুললেন না অর্পিতা

    শুধু খাটই নয়, তাঁর জন্য রয়েছে খাবারের বিশেষ সুবিধাও। শুক্রবার রাতে তাঁর জন্যে খাবারের মধ্যে ছিল রুটি, ডাল, সবজি। শনিবার সকালে জলখাবারে খেয়েছেন মুড়ি, চা, বিস্কুট। আর দুপুরে খেয়েছেন ভাত, ডাল, মাছ, সবজি। তবে কেন তাঁকে খাট দিয়েছে, এই নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে, ভারী চেহারার কারণেই মেঝেতে বসা, শোওয়া তাঁর পক্ষে কষ্টকর। ফলে চিকিৎসকের পরামর্শে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে যেন একটা চেয়ার বা খাট দেওয়া হয়, এই নিয়ে আবেদন করা হয়। এরপর তাঁকে জেল কর্তৃপক্ষের তরফে খাট দেওয়া হয়। এমনকি জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, সেলের শৌচাগারে ছিল কমোড। তাই মাটিতে বসতে না পারায় শুক্রবার রাতে সেই কমোডের উপরে বসেই কাটাতে হয় মন্ত্রীকে। এরপরেই গতাকাল তাঁকে খাট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: প্রাণনাশের আশঙ্কা রয়েছে অর্পিতার! কী বিশেষ নির্দেশ দিলেন বিচারক?

    অন্যদিকে অর্পিতাকে আলিপুর মহিলা সংশোধনাগারের ২ নম্বর ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। তাঁকে শুক্রবার সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ জেলে আনা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তাঁকে বাড়তি নজরদারিতে রাখা হয়েছে। জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, খুবই মনখারাপ করে বসে থাকছে অর্পিতা। মাঝে মাঝে কান্নাকাটিও করছে। অর্পিতার প্রাণহানির আশঙ্কা আছে বলে জানায় ইডি। তাই জেলের মধ্যেও তাঁর জন্য বিশেষ নিরাপত্তাকর্মীর ব্যবস্থা করা হয়েছে ও কোনও খাবার দেওয়ার আগেও সেটি চেক করে নেওয়া হচ্ছে।

     

  • Jagdeep Dhankhar: একুশ শতকে রেকর্ড, উপরাষ্ট্রপতি পদে সব চেয়ে বেশি ভোটে জয়ী ধনখড় 

    Jagdeep Dhankhar: একুশ শতকে রেকর্ড, উপরাষ্ট্রপতি পদে সব চেয়ে বেশি ভোটে জয়ী ধনখড় 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চতুর্দশতম উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে জয়ী হলেন বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। বিজেপির (BJP) ধনখড় এনডিএর (NDA) প্রার্থী ছিলেন। বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলের সম্মিলিত প্রার্থী মার্গারেট আলভাকে (Margaret Alva) আক্ষরিক অর্থেই ধরাশায়ী করেছেন তিনি। ধনখড় পেয়েছেন ৫২৮টি ভোট। আর আলভা পেয়েছেন মাত্র ১৮২টি ভোট। ১৯৯৭ সালের পর এই প্রথম কোনও উপরাষ্ট্রপতি জয়ী হলেন এত ভোটে।

    পেশায় আইনজীবী ধনখড়ের জন্ম ১৯৫১ সালের ১৮ মে, রাজস্থানের ঝুনঝুন জেলার কিথানায়। স্কুলের পাঠ শেষে আইনবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন তিনি। ১৯৭৮-৭৯ সালে রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি পাশ করেন ধনখড়। আইনজীবী হিসেবে দীর্ঘদিন রাজস্থান হাইকোর্ট ও পরে সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করেন তিনি। পরে আসেন রাজনীতিতে। ১৯৮৯ সালে রাজস্থানের ঝুনঝুন লোকসভায় জনতা দলের প্রার্থী হন ধনখড়। জয়ীও হন। তার পরের বছরই হন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী। ১৯৯৩ সাল থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত তিনি ছিলেন রাজস্থানের কিষণগড়ের বিধায়ক। ২০০৩ সালে তিনি যোগ দেন বিজেপিতে। ২০১৯ সালে রাজ্যপাল হয়ে আসেন বাংলায়।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী জগদীপ ধনখড়, জানেন তিনি কত ভোট পেলেন?

    এহেন ধনখড়কে চতুর্দশতম উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনীত করে এনডিএ। ৭২.৮ শতাংশ ভোট পেয়ে জয়ী হন তিনি। তাঁর জয়ের ফলে দেশের প্রধান তিনটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে নিল গেরুয়া শিবির। রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি এবং লোকসভার স্পিকার। প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই। উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বৈধ ভোট পড়েছে ৭২৫টি। এর মধ্যে ধনখড় পেয়েছেন ৭২.৮ শতাংশ। ১৯৯৭ সালের পর আর এত ভোটে জয়ী হননি কোনও উপরাষ্ট্রপতি। ১৯৯২ সালে ৭০১টি বৈধ ভোটের মধ্যে ৭০০টি পেয়ে রেকর্ড করেছিলেন কেআর নারায়ণন। ২০১৭ সালে বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু যে ভোট পেয়েছিলেন, তার চেয়েও বেশি ভোট পেয়েছেন ধনখড়। নাইডু জয়ী হয়েছিলেন ৬৭.৮৯ শতাংশ ভোটে। ২০০৭ সালে কংগ্রেসের হামিদ আনসারি উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হয়েছিলেন ৬০.৫১ শতাংশ ভোটে। তিনি ওই পদে ছিলেন পর পর দুটো টার্ম।

    ধনখড়ের আগে রাজস্থান থেকে আরও একজনকে দেশ পেয়েছিল উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে। তিনি হলেন ভৈঁরো সিং শেখাওয়াত। ধনখড় উঠে এসেছেন জাঠ কৃষক পরিবার থেকে। পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন আইনবিদ্যাকে। যে বিজেপির প্রার্থী হয়ে আজ তিনি বসতে চলেছেন উপরাষ্ট্রপতি পদে, এক সময় তিনিই একাধিক মামলা লড়েছেন আরএসএস নেতাদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন : সুপ্রিম কোর্টে বরাদ্দ চেম্বার ছাড়লেন জগদীপ ধনখড়, কেন জানেন?

  • Asia Cup 2022: পাকিস্তান ম্যাচের আগে ফুরফুরে মেজাজে রোহিত-কোহলিরা! জাদেজার অভাব টের পাবে ভারত ?

    Asia Cup 2022: পাকিস্তান ম্যাচের আগে ফুরফুরে মেজাজে রোহিত-কোহলিরা! জাদেজার অভাব টের পাবে ভারত ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপার সানডে তে ভারত- পাকিস্তান সুপার ব্যাটেলের আগে হালকা মেজাজে টিম ইন্ডিয়া। ব্যাট বল ছেড়ে দুবাইয়ে বিচ ভলি থেকে রোয়িংয়ে মেতে উঠলেন বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল, সূর্যকুমার যাদবরা। কঠিন ম্যাচে মাঠে নামার আগে দলকে মানসিকভাবে ফুরফুরে রাখতে চাইছেন হেড কোচ রাহুল দ্রাবিড়। দলের একতা বাড়িয়ে দলকে আরও চাঙ্গা করতে তাই কোহলিদের একদিন ছুটি দিলেন হেড স্যার।

    বোর্ডের তরফে মজার এই দিনের ভিডিও পোস্ট করা হয়। সেখানে দেখা যাচ্ছে যে রোহিত, বিরাট, অশ্বিন, কার্তিকরা সবাই রোয়িং করছেন। আবার বিচ ভলিতেও মেতে উঠেছেন। তবে সবাই মেতে উঠলেও দূরে রাহুল স্যারের সঙ্গে বিশেষ আলোচনা করতে দেখা গেল হার্দিক পান্ডিয়াকে। আবারও পাক-বধের পরিকল্পনা নয় তো? ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে যুজবেন্দ্র চাহাল বলছেন,”আমাদের একদিন ছুটি ছিল। তাই রাহুল স্যার বললেন যে আজ একটু অন্যরকম কার্যকলাপ হবে। সেই মতই আমরা রোয়িং ও বিচ ভলিতে মেতে উঠেছি। টিম বন্ডিংয়ের জন্য এই সেশন খুব উপযোগী।”

    আরও পড়ুন: ৫ দিনে তিনটে ম্যাচ রোহিতদের! সুপার ফোরে কবে কার বিরুদ্ধে খেলবে ভারত?

    তবে মেগা ম্যাচে ভারতীয় দলে নেই রবীন্দ্র জাদেজা (Ravindra Jadeja)। ডান হাঁটুতে চোটের কারণে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গিয়েছেন দুরন্ত ফর্মে থাকা অলরাউন্ডার। যা রোহিতদের জন্য বড় ধাক্কা হতে পারে। তাঁর পরিবর্ত হিসেবে দলে অক্ষর প্যাটেল। জাদেজা আপাতত বোর্ডের মেডিক্যাল টিমের নজরদারিতে রয়েছেন। 

    জাদেজা চলতি এশিয়া কাপে ব্যাটে-বলে-ফিল্ডিংয়ে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যাট হাতে দলের হয়ে যুগ্ম সর্বোচ্চ ৩৫ রান করেন তিনি। পরে ২ ওভার বল করে উইকেট না পেলেও মাত্র ১১ রান খরচ দেন তিনি। অক্ষর প্যাটেলের বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাটের হাতটাও মন্দ নয়। তবে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যাট বল হলেও ফিল্ডিংয়ে জাদেজার মতো ক্ষীপ্রতা দেখানো মুশকিল প্যাটেলের পক্ষে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CBI Summons Anubrata Mondal: বুধবার ফের সিবিআইয়ের তলব, এবার কী করবেন কেষ্ট?

    CBI Summons Anubrata Mondal: বুধবার ফের সিবিআইয়ের তলব, এবার কী করবেন কেষ্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) ফের তলব (Summon) করল সিবিআই (CBI)। আগামীকাল অর্থাৎ বুধবারই দিতে হবে হাজিরা। এবার কী করবেন অনুব্রত? প্রতিবারের মত এবারেও কী সিবিআই জেরা এড়িয়ে যাওয়ার অজুহাত প্রস্তুত রেখেছেন গরু পাচার কাণ্ডে অভিযুক্ত এই নেতা? নাকি এবার আর শেষ রক্ষা হবে না? 

    আরও পড়ুন: বালি-পাথরের ‘নবগ্রহ’ ইডি-সিবিআইয়ের নজরে, কেষ্টর পর কে কে?

    অনুব্রত-সিবিআই লুকোচুরি চলছে বেশ কয়েক মাস ধরে। সিবিআই তলব প্রতিবারই কোনও না কোনও ভাবে এড়িয়ে যাচ্ছেন কেষ্ট। আর প্রতিবারই বাহানা শরীর খারাপের। গতকালও সিবিআই জেরা থেকে বাঁচতে এসেছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালে (SSKM Hospital) ভর্তি হতে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে হাসপাতালে ভরতি হওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই, সুস্থ আছে কেষ্টা। এবার অসুস্থতার অজুহাতও কাজ করবে না। তাহলে কী এবার পার্থর মত অনুব্রতরও ঠাই হবে শ্রীঘরে? নাকি এক রাতেই নতুন কোনও ফন্দি এঁটে ফেলবেন অনুব্রত? 

    আরও পড়ুন: অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ কেরিম খান, টুলু মণ্ডলের বাড়িতে যৌথ অভিযানে ইডি-সিবিআই

    বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতিকে আগামীকাল সকাল ১১টার মধ্যে নিজাম প্যালেসে ( Nizam Palace ) হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তার আগে পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করতে দিল্লি থেকে এলেন সিবিআইয়ের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর অজয় ভাটনগর। বৈঠক করবেন দুর্নীতিদমন শাখার জয়েন্ট ডিরেক্টর, এসপি পদমর্যাদার অফিসার ও গরুপাচার মামলার তদন্তকারী অফিসারের সঙ্গে। তলব সত্ত্বেও গতকাল সিবিআই দফতরে হাজিরা দেননি অনুব্রত মণ্ডল। 

    সোমবার নিজাম প্যলেসে অনুব্রতকে তলব করে সিবিআই। কিন্তু সেদিন নিজাম প্যালেসের পরিবর্তে এসএসকেএম হাসপাতালে গিয়ে হাজির হন তিনি। হাসপাতাল থেকে তাঁকে পরিষ্কার জানানো হয়, হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার মতো ততটাও অসুস্থ নন তিনি। তারপরেই সিবিআই নির্দেশ দিয়েছিল হাসপাতাল থেকেই সোজা নিজাম প্যালেসে হাজিরা দিতে হবে তাঁকে। কিন্তু সেই কথায় পাত্তা না দিয়েই অনুব্রত মণ্ডল চলে গিয়েছিলেন তাঁর কলকাতার চিনার পার্কের বাড়িতে। সেখান থেকে যান বোলপুরের বাড়িতে।  এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের এই নেতা জানিয়েছিলেন আবার সিবিআই তলব করলে তিনি যাবেন কিনা সেটা পরে জানিয়ে দেবেন। এবার বীরভূমে যেতে না যেতেই ফের তলব করা হয়েছে। 

    গতকাল অনুব্রতর চিনার পার্কের বাড়িতে হানা দেন সিবিআই গোয়েন্দারা। কিন্তু সেখানে কেউ ছিলেন না। তার আগেই, অনুব্রত বোলপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে দিয়েছিলেন। সিবিআই যখন পৌঁছয়, ফ্ল্যাটটি সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল। বাড়ির কেয়ারটেকারের সঙ্গে কথা বলেই চলে যান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দারা। ফলে নোটিস দেওয়া ‌যায়নি তাকে। পরে অনুব্রতকে তলবের চিঠি ই-মেল করে পাঠিয়েছে সিবিআই। পাশাপাশি, আজই বোলপুরে অনুব্রতর বাড়িতে গিয়ে নোটিস দিয়ে আসবেন সিবিআই অফিসাররা। এর পাল্টা কী কৌশল নেন অনুব্রত তাই দেখার।  

    মূলত রাজ্যের শাসকদলের এই হেভিওয়েট নেতা গরুপাচার মামলায় অভিযুক্ত। এখন অবধি অসংখ্য বার তিনি ইডি-সিবিআইয়ের হাজিরা এড়িয়েছেন। এসএসসি দুর্নীতি মামলায় তলব এড়িয়ে কিছুতেই যাতে এসএসকেমে না যেতে পারেন অভিযুক্ত নেতারা, তার জন্য পার্থ ইস্যুতে আগেই প্রস্তুতি নিয়েছিল সিবিআই। তারপরেই হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, এখন আর চাইলেই এসএসকেএমের উডবার্ন বিভাগে ভর্তি হওয়া যাবে না। আর এবার তাই আর এসএসকেএমে ভর্তি হতে পারেননি অনুব্রত। 

  • NASA: পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে ছায়াপথের ছবি পাঠাল নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ

    NASA: পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে ছায়াপথের ছবি পাঠাল নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশের অনেক সুন্দর ছবি ইতিমধ্যেই আমাদের সামনে এনেছে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ (James Webb Space Telescope)। সম্প্রতি একটি কার্ট হুইল ছায়াপথের (Cartwheel Galaxy) ছবি পাঠিয়েছে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। সেই ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (NASA)। দীর্ঘ সময় এবং বিপুল পরিমাণ ধূলিকণার মধ্যে দিয়ে অতিক্রম করে এই অসাধারণ ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছে নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে স্কালপচার (Sculptor) নক্ষত্রপুঞ্জে অবস্থিত এই কার্ট হুইল ছায়াপথ। 

    কার্টহুইল আকৃতির এই ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে দুটো বলয় প্রসারিত হতে দেখা গিয়েছে। পুকুরে ঢিল ছুড়লে যেমন রঙ বা বলয় আকৃতিতে জল প্রসারিত হয়, এখানেও অনেকটা তেমনই হয়েছে বলে জানিয়েছে নাসা এবং ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি। এই দুই স্পেস এজেন্সি জানিয়েছে যে, এই ছায়াপথের কেন্দ্রে একটি সাদা রঙের বলয় রয়েছে। আর বাইরের বলয়ের অংশে অনেক রঙের স্পোক দেখা গিয়েছে। মহাবিশ্বে প্রায় ৪৪০ মিলিয়ন বছর ধরে এই বলয় প্রসারিত হচ্ছে। বাইরের অংশের বলয় প্রসারিত হলে তা গ্যাসে পরিণত হয় এবং নতুন নক্ষত্রের স্ফুলিঙ্গ গঠনের সহায়ক হয়।

    আরও পড়ুন: পৃথিবী থেকে নয়, মহাকাশ থেকে কেমন লাগে সূর্যগ্রহণ? ছবি প্রকাশ করল নাসা

    ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে এই টেলিস্কোপ লঞ্চ করা হয়েছিল। গত মাসে সাধারণ মানুষের সামনে প্রথম ছবি (টেলিস্কোপে তোলা) প্রকাশ করেছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। আগামী দিনে মহাবিশ্বের আরও অনেক অজানা রহস্যের উন্মোচন করবে এই টেলিস্কোপ, সেই ব্যাপারে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা।

  • India-China military talks: পূর্ব লাদাখে ভারত-চিন সেনার মধ্যে গোপন বৈঠক! আকাশসীমা লঙ্ঘন নিয়ে আলোচনা

    India-China military talks: পূর্ব লাদাখে ভারত-চিন সেনার মধ্যে গোপন বৈঠক! আকাশসীমা লঙ্ঘন নিয়ে আলোচনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  আকাশসীমা লঙ্ঘনের ‘অবাঞ্ছিত ঘটনা’ এড়াতে নতুন করে আলোচনা শুরু করল ভারত এবং চিন। সেনা সূত্রের খবর, সম্প্রতি পূর্ব লাদাখের চুশুল-মোলদো সীমান্তে দুই দেশের মধ্যে সেনা পর্যায়ের আলোচনা হয়। ওই আলোচনায় ‘সীমান্ত ব্যবস্থাপনা’ সংক্রান্ত আগেকার চুক্তি ও প্রোটোকল মেনে চলা নিশ্চিত করার দাবি তোলা হয় ভারতীয় সেনার তরফে। ওই চুক্তি অনুযায়ী, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার (LAC) ১০ কিলোমিটারের মধ্যে দু’দেশের আকাশযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। সেই নিয়ম মেনে চলার বিষয়ে দুই দেশই আপাতত  সম্মত হয়েছে, বলে সেনা সূত্রে খবর।

    বছর পাঁচেক আগে কাজাখস্তানে সাংহাই কোঅপরেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এর পার্শ্ববৈঠকে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উপলক্ষ ছিল, উত্তরাখণ্ডের চামোলিতে চিনা সেনার হেলিকপ্টারের ভারতীয় আকাশসীমা লঙ্ঘন।

    আরও পড়ুন: আতঙ্কিত চিন! এবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে ভারতের যুদ্ধবিমান

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, ২০২০ সালে পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলএসি) চিনা অনুপ্রবেশ এবং গালওয়ানের সংঘাতের পরে সেই প্রবণতা আরও বেড়েছে। হেলিকপ্টারের পাশাপাশি নজরে এসেছে চিনা ড্রোন এমনকি, বিমান অনুপ্রবেশের ঘটনা। তা নিয়ে উত্তাপ ছড়িয়েছে দুই সেনার কোর কমান্ডার স্তরের বৈঠকেও। জুনের চতুর্থ সপ্তাহে শেষ বার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে চিনা আকাশযানের উপস্থিতি নজরে এসেছে ভারতীয় সেনার।
     
     
    কোর কমান্ডার স্তরে বৈঠকের পরেও LAC বরাবর মাঝেমাঝেই চক্কর কেটে চলেছে চিনা ফাইটার জেট (Chinese Fighter Jets)। সম্প্রতি একাধিকবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার (Line of Actual Control) কাছে প্ররোচনা দিয়ে চলেছে চিনা ফৌজ। ভারতীয় প্রতিরক্ষা (Indian defence) ব্যবস্থাকে মাপার জন্য বরাবর সক্রিয় চিন। এবার পাল্টা প্রতিরোধ-ব্যবস্থা হিসেবে ওই এলাকায় ফাইটার জেট মোতায়েন করছে ভারতীয় বায়ুসেনাও (Indian Airforce)। একেবারে সীমান্ত বরাবর যুদ্ধ বিমান উড়িয়েছে ভারত। তাতেই টনক নড়েছে চিনের।
  • Mumbai Drug Bust: মুম্বইয়ে উদ্ধার ৭০০ কেজি নিষিদ্ধ মাদক, গ্রেফতার স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ যুবক সহ ৫

    Mumbai Drug Bust: মুম্বইয়ে উদ্ধার ৭০০ কেজি নিষিদ্ধ মাদক, গ্রেফতার স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ যুবক সহ ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উচ্চশিক্ষাকে বিপথে চালিত করে গ্রেফতার অর্গানিক কেমেস্ট্রির এমএসসি পাশ যুবক। অভিযোগ, অর্গানিক কেমেস্ট্রির জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সে তৈরি করছিল নিষিদ্ধ মাদক, মেফেড্রন (Mephedrone)। সূত্র মারফত খবর পেয়ে গ্রেফতার করা হয় উচ্চ শিক্ষিত ওই যুবককে। উদ্ধার হল বিপুল অঙ্কের টাকার মাদক। বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) পালাঘরের নালাসোপারা এলাকার ঘটনা। বিপথগামী ওই যুবক ছাড়াও আরও চারজনকে গ্রেফতার করেছে মুম্বই পুলিশের (Mumbai police) অ্যান্টি নারকোটিক্স সেল (Anti- Narcotics Cell)।

    বৃহস্পতিবার নালাসোপারা এলাকায় তল্লাশি চালায় মুম্বই পুলিশের অ্যান্টি নারকোটিক্স সেল। সেখান থেকে পুলিশ ৭০০ কিলোগ্রাম নিষিদ্ধ মাদক উদ্ধার করে। এই পরিমাণ মাদকের আনুমানিক বাজার মূল্য ১৪০০ কোটি টাকা। মুম্বই পুলিশ সূত্রে খবর, রীতিমতো আটঘাট বেঁধে মাদকের কারবারে নেমেছিল ওই পাঁচজন। নালাসোপারা এলাকায় নিষিদ্ধ মাদক উৎপাদন করতে তৈরি করা হয়েছিল কারখানাও। সূত্র মারফত খবর পেয়ে এদিন আচমকাই কারখানাটিতে হানা দেয় মুম্বই পুলিশের অ্যান্টি নারকোটিক্স সেল।

    আরও পড়ুন : এখন থেকে মাদক উদ্ধারের ভিডিওগ্রাফি বাধ্যতামূলক, পুলিশকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    পুলিশ জানিয়েছে, এদিন যে নিষিদ্ধ মাদক বাজেয়াপ্ত হয়েছে সেটি আসলে মেফেড্রন। যারা এই মাদক নেয়, তাদের কাছে এটি ম্যাও ম্যাও নামে পরিচিত। খুবই দামি মাদক হওয়ায় মূলত আর্থিকভাবে সম্পন্নরাই এই ধরনের মাদক ব্যবহার করে। পুলিশ জেনেছে, এই মাদক কারবারের মূল চক্রী অর্গানিক কেমেস্ট্রিতে এমএসসি পাশ ওই যুবক। এদিন পুলিশ যখন নালাসোপারা এলাকায় হানা দেয়, তখন সেখানেই ছিল ওই যুবকও। সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় তাকে। পুলিশ জানিয়েছে, নিজের বিদ্যা কাজে লাগিয়ে মোটা মুনাফার লোভে নিষিদ্ধ মাদক তৈরি করছিল ওই যুবক। গ্রেফতার করা হয়েছে তার চার সাগরেদকেও।

    এই প্রথম নয়, চলতি বছরেরই জুলাই মাসেও অ্যান্টি নারকোটিক সেল মাদক চক্রের চারজনকে গ্রেফতার করেছিল। জুন মাসের ৩০ তারিখে প্রায় ৮৪ লক্ষ টাকা মূল্যের ৫৪ কেজি কেনাবিস বাজেয়াপ্ত করেছিল পুলিশ। ১৪ জুলাই নভি মুম্বই পুলিশ বাজেয়াপ্ত করেছিল ৭২.৫১ কেজি হেরোইন। যার আনুমানিক বাজারদর ৩৬২.৫০ কোটি টাকা।  

     

  • RSS: “রাজনীতিকরণ অনভিপ্রেত”, সোশ্যাল হ্যান্ডলে তিরঙ্গা ডিপি ইস্যুতে কটাক্ষের জবাব আরএসএস-এর

    RSS: “রাজনীতিকরণ অনভিপ্রেত”, সোশ্যাল হ্যান্ডলে তিরঙ্গা ডিপি ইস্যুতে কটাক্ষের জবাব আরএসএস-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস (RSS) কেন সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারে তিরঙ্গা (Tricolor) ব্যবহার করছে না? এদিন এ প্রশ্নের জবাব দিলেন আরএসএসের অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar)। তিনি বলেছেন, এই ধরনের ঘটনার রাজনীতিকরণ করা ঠিক নয়। তিনি জানান, আরএসএস ইতিমধ্যেই ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) ও ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ (Azadi ka Amrit Mahotsav) কর্মসূচিকে সমর্থন করেছে। তিনি জানান, সরকারের এই কর্মসূচি সমর্থন করতে জুলাই মাসেই দেশবাসী এবং স্বয়ংসেবকদের বলেছিল সংঘ।

    রবিবার ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) দেশবাসীকে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ আন্দোলনে অংশ নেওয়ার অনুরোধ জানান। ৭৫ বছরের স্বাধীনতা দিবসকে ঐতিহাসিকও আখ্যা দেন তিনি। ওই অনুষ্ঠানের প্রথম দিকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর অধীনে আগামী ১৩ থেকে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত আমরা ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচি পালন করব। আপনারাও সকলে এই কর্মসূচির অংশ হোন। এবং নিজের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। ২ থেকে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারে তিরঙ্গা (Tricolor) ব্যবহারের অনুরোধও জানান তিনি।

    আরও পড়ুন : হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন, মন কি বাতে অনুরোধ মোদির

    তবে আরএসএসের সোশ্যাল মিডিয়ার ডিপিতে কেন তিরঙ্গা ব্যবহার হয়নি, তা নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। এদিন তারই জবাব দেন আম্বেকর। তিনি বলেন, এসব বিষয়ে রাজনীতিকরণ করা ঠিক নয়। তিনি বলেন, এটা একটা পদ্ধতি। আমরাও ভাবছি কীভাবে এটা উদযাপন করব। অমৃত মহোৎসব নিয়ে কেন্দ্রের প্রতিটি কর্মসূচিকে আমরা সমর্থন করেছি। দেশবাসী এবং স্বয়ংসেবকদের কাছেও ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ মর্যাদার সঙ্গে পালনের আবেদন জানানো হয়েছে আরএসএসের তরফে। এজন্য চলছে প্রস্তুতিও। আম্বেকর বলেন, এই হল সংঘের অবস্থান। এটাকে রাজনৈতিক ইস্যু করা ঠিক নয়। তিনি বলেন, এরকম কোনও কঠিন প্রশ্ন করাই উচিত নয়। যেসব রাজনৈতিক দল এজাতীয় প্রশ্ন তুলছে, তারাই দেশভাগের জন্য দায়ী।

    আরও পড়ুন : কৃষিকে পেশা হিসেবে নিক পরবর্তী প্রজন্ম, মত আরএসএস সরকার্যবাহের

LinkedIn
Share