Blog

  • Nirmala Sitharamam: ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    Nirmala Sitharamam: ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েনের (Derek O’ Brien) দাবি রাজ্যসভায় তৃণমূলের তোলা সব প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharamam)। সরাসরি কিছু না বলে ট্যুইটারে তার জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী।  ট্যুইটবার্তায় তিনি জানিয়ে দেন, জিএসটি (GST) এবং মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে তিনি যখন কথা বলতে গিয়েছিলেন, তখন ওয়াক আউট করেছিলেন তৃণমূল সাংসদরা। ট্যুইট বার্তায় সীতারামণ লেখেন, এমনকী আপনাদের অনুপস্থিতিতে আমি সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। সেস, এলপিজি, জিএসটি এবং বিশেষত ভারতীয় মুদ্রার বিষয়ে। সংসদ টিভির একটি লিংক এমবেড করে অর্থমন্ত্রী লেখেন, দয়া করে এটা দেখে নিন।

    এর আগে মাইক্রোব্লগ সাইটে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ট্যাগ করে তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সেখানে দেখান কীভাবে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ উচ্চ কক্ষে মূল্যবৃদ্ধি ও জিএসটি বিতর্কে উত্তর দিয়েছেন। একটি ভিডিও শেয়ার করে তিনি লেখেন, আমরা নির্দিষ্ট ছটি প্রশ্ন তুলেছিলাম। তিনি সব প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছেন। সংসদে তাঁর কোনও দায়িত্ব নেই। হতে পারে ট্যুইটারে আমার ভাগ্য সহায় হয়েছে।

    আরও পড়ুন : তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির প্রতিবাদে রাস্তায় নামল বিজেপি

    সংসদে বাদল অধিবেশন শুরু হয়েছে ১৮ জুলাই। তার পর থেকেই মূল্যবৃদ্ধি, জিএসটি সহ নানা ইস্যুতে বিরোধীদের বিক্ষোভের জেরে বারবার ব্যাহত হয়েছে সংসদের কাজ। সংসদে অসংসদীয় আচরণের কারণে রাজ্যসভার ২০ জন ও লোকসভার চারজন সদস্যকে সাসপেন্ডও করা হয়েছে। যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে তৃণমূলেরও কয়েকজন ছিলেন। ঘটনার প্রতিবাদে বিরোধীরা সংসদ চত্বরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ৫০ ঘণ্টার জন্য ধর্নায়ও বসেছিলেন।

    আরও পড়ুন : ৫০ ঘণ্টার ধর্নায় সাসপেন্ডেড সাংসদরা, বিরোধী বৈঠকে গরহাজির আপ, তৃণমূল

     

  • Supreme Court on Freebies: ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট 

    Supreme Court on Freebies: ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বার নির্বাচনের আগে ভোটারদের নিখরচায় নানা সুবিধা (Freebies) দেওয়ার কথা ঘোষণা করে রাজনৈতিক দলগুলি (Political Parties)। তাদের এহেন ঘোষণায় আদতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশের অর্থনীতি, বুধবার এমনটাই জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, এই বিষয়টি বিশদে বিবেচনা করার জন্য প্রয়োজন কমিটি গঠন করার। রিজার্ভ ব্যাংক (Reserve Bank), নীতি আয়োগ, অর্থ কমিশন ছাড়াও সরকার এবং বিরোধী দলগুলিকে নিয়ে গঠন করতে হবে ওই কমিটি। তারাই খতিয়ে দেখবে বিষয়টি। এদিন আদালতে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ আইনজীবী কপিল সিবাল। তাঁকেও পরামর্শ দেওয়ার অনুরোধ জানান প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা। দেশের প্রধান বিচারপতি বলেন, বিনামূল্যে সুবিধা প্রদানের কথা বলে আদতে লাভবান হয় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই।

    কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দায়ের করা একটি মামলায় বলা হয়েছিল, নির্বাচনের আগে ভোটারদের সমর্থন পেতে বিনামূল্যে পরিষেবা দেওয়ার কথা ঘোষণা করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তাদের দেওয়া সেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির জেরে প্রভাবিত হন ভোটাররা। ক্ষমতার আসার পর প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে গিয়ে নেমে আসে আর্থিক বিপর্যয়। এ ব্যাপারে সরকার কিছু করতে পারে না। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকেই।

    আরও পড়ুন : ‘অযৌক্তিক’ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া বন্ধে উদ্যোগী হল সুপ্রিম কোর্ট

    এই মামলায় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করছেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেন, এভাবে (বিনামূল্যে সামগ্রী বিতরণ) আমরা অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি। তিনি বলেন, এসব জনপ্রিয় প্রতিশ্রুতি ভোটারদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।

    সরকারের এই বক্তব্যের পরে দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি রামানা বলেন, ভারতের সব করদাতা মনে করেন উন্নয়নূলক কাজে ব্যয় করার জন্য তাঁরা সরকারকে কর দেন। কিন্তু তাঁদের মতামত প্রকাশ করা এবং আলোচনা করার জন্য একটি ফোরাম তৈরি করা প্রয়োজন। এর পরেই তিনি বলেন, মানুষকে বিনামূল্যে সুবিধা দেওয়ার কথা বলে আসলে লাভবান হয় রাজনৈতিক দলগুলি।

    আরও পড়ুন : পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন, সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই উত্তর প্রদেশে গিয়ে বিনামূল্যে সুবিধা দেওয়ার বিষয়টির তীব্র সমালোচনা করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন দেশের শীর্ষ আদালতের রায় প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্যকেই সমর্থন করছে বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।

     

  • Bengal Cabinet Reshuffle: দফতর বণ্টনও সম্পন্ন, পার্থর হাতে থাকা তিন দফতরের দায়িত্বে এবার তিনজন

    Bengal Cabinet Reshuffle: দফতর বণ্টনও সম্পন্ন, পার্থর হাতে থাকা তিন দফতরের দায়িত্বে এবার তিনজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য মন্ত্রিসভায় রদবদল (Bengal Cabinet Reshuffle) করলেন মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্ব ঘোষণামতো, এদিন শপথগ্রহণ হয়ে গিয়েছিল বিকেলেই। সন্ধ্যায় হয়ে গেল দফতর বণ্টনও। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভায় বুধবার যাঁরা শপথ নিলেন, তাঁরা কে কোন দফতর পেলেন দেখে নেওয়া যাক—

    পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় (Sovandeb Chatterjee)। এর আগে এই দফতর সামলাতেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। নারী শিশুকল্যাণের সঙ্গে শিল্প-বাণিজ্য মন্ত্রী হলেন শশী পাঁজা (Sashi Panja)। শিল্প-বাণিজ্য দফতর ছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) অধীনে। 

    এছাড়া, রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি ও পর্যটন মন্ত্রী হলেন বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। তথ্যপ্রযুক্তির দফতরও সামলাতেন পার্থ। পরিবহণ দফতরের মন্ত্রী হলেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী। পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী হলেন প্রদীপ মজুমদার। এই দফতর ছিল প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের কাছে। সেচ ও জলপথ মন্ত্রী হলেন পার্থ ভৌমিক।

    আরও পড়ুন: খরচের ক্ষমতা মাত্র দেড় কোটি, মমতার মন্ত্রীদের প্রাপ্য শুধু পাইলট আর নীলবাতি

    স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মৎস্য প্রতিমন্ত্রী বিপ্লব রায় চৌধুরী। ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্প ও বস্ত্র দফতরের প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেন। শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হলেন সত্যজিৎ বর্মন। এই দায়িত্বে ছিলেন এসএসসি কাণ্ডে (SSC scam) জড়িত পরেশ অধিকারী (Paresh Adhikary)। অন্যদিকে, বন দফতরের সঙ্গে স্বনির্ভর-স্বনিযুক্তি গোষ্ঠীর প্রতিমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা।

    এদিন বিকেল ৪টে নাগাদ রাজভবনে নতুন মন্ত্রীদের শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল লা গণেশন। এদিন যে নজন শপথ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আটজনই নতুন। আর প্রতিমন্ত্রী থেকে স্বাধীন দফতরের দায়িত্ব পেলেন বীরবাহা হাঁসদা। এদিন পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়, স্নেহাশিস চক্রবর্তী, উদয়ন গুহ, প্রদীপ মজুমদার। স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন বীরবাহা হাঁসদা এবং বিপ্লব রায়চৌধুরী। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সত্যজিৎ বর্মন এবং তাজমুল হোসেন।

    আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভায় রদবদল, শপথ নিলেন বাবুল, উদয়ন সহ ৯

    এদিকে, রাজ্য মন্ত্রিসভার রদবদল নিয়ে কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রীদের আমরা ল্যাম্পপোস্ট মন্ত্রী বলতে পারি। বঙ্গের মন্ত্রীদের অধিকার, মর্যাদা, কাজ করার সুযোগ, ক্ষমতা ইত্যাদি কতটা, তা আমার থেকে ভাল কেউ জানে না। এখানে সবটাই একজন করেন, অন্য কারও কোনও ভূমিকা থাকে না। অন্তত আমার সাড়ে ৪ বছরের অভিজ্ঞতায় বাস্তব তাই দেখেছি।’ 

     

  • Maharashtra Political Crisis: নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই, সাফ জানালেন শিন্ডে 

    Maharashtra Political Crisis: নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই, সাফ জানালেন শিন্ডে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রতীকের (Symbol) প্রয়োজন নেই। সাফ জানিয়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি আমার বিধানসভা ক্ষেত্রের উন্নয়নে প্রচুর কাজ করেছি। তাই নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই। এদিন পুণের (Pune) একটি জন সমাবেশে একথা বলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী (CM)।  

    শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিকে নিয়ে গড়া মহা বিকাশ আগাড়ি জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার চালানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। তা নিয়েই তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে শিন্ডের। বিরোধের জল এতদূর গড়ায় যে পরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটিতে পৌঁছে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন তিনি। এর পরেই শিন্ডে শিবির দাবি করে তারাই আসল শিবসেনা। এদিকে, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেও জানান, তাঁর বাবার তৈরি দলের নাম বা প্রতীক ব্যবহারের অধিকার অন্য কারও নেই। শিবসেনার রাশ নিজের হাতে রাখতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হন ঠাকরে। দু পক্ষের এই দাবি ও পাল্টা দাবির প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, দুই শিবিরকেই ৮ আগস্টের মধ্যে তথ্যপ্রমাণ জমা দিতে হবে। 

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    শিবসেনার প্রতীক তির ধনুক।এই প্রতীক কারা পাবে, তা নিয়েই চলছে বিবাদ। সেই প্রেক্ষিতেই এদিনের সমাবেশে শিন্ডে জানিয়ে দিলেন, ভোটে জিততে তাঁর প্রতীকের প্রয়োজন নেই। তিনি তাঁর বিধানসভা ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য প্রচুর কাজ করেছেন। তাই প্রতীকে প্রয়োজন নেই। প্রসঙ্গত, গত মাসেই শিবসেনা প্রধান তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে জানান, শিবসেনার প্রতীক তির ধনুক কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। শিন্ডে শিবিবকে আসল শিবসেনা মানতে রাজি নন উদ্ধব। তাদের ‘গদ্দার’ তকমা দিয়েছেন তিনি।

    উদ্ধবের বিশ্বাসঘাতকতা অভিযোগের জবাবও এদিন দিয়েছেন শিন্ডে। তাঁর প্রশ্ন, কে, কার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে? আমরা না অন্য কেউ? আমরা স্বাভাবিক জোট সরকার গড়েছি। এবং এটাই জনগণের সরকার। এদিন উদ্ধবকেও নিশানা করেছেন শিন্ডে। বলেন, সরকার ক্ষমতায় এল। মুখ্যমন্ত্রী হলেন আমাদের পার্টির প্রধান। আমরা কাজে নেমে পড়লাম। লোকজন এবং পার্টির নেতারা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে এলেন। কিন্তু কিছু লোকের (উদ্ধব ঠাকরে) তাঁদের সঙ্গে দেখা করার সময়ই হল না। আমাদের লোকজন সাফার করতে লাগল। তখন সরকারে যা ঘটছিল, তা কখনওই মেনে নেওয়া যায় না। নয়া জোট প্রসঙ্গে শিন্ডে বলেন, আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কারণ আসন্ন নির্বাচনে শিবসেনার হাতে গোণা কয়েকজন বিধায়ক জয়ী হতেন। লোকেদের জেলে যেতে হত। নিজেদের বাঁচাতে তখন তাঁরা দল ছেড়ে অন্য দলে গিয়ে ভিড়তেন।

    আরও পড়ুন : বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

     

  • Modi on Maldives: মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা ভারতের

    Modi on Maldives: মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদ্বীপকে (Maldives) অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ (Credit) দেওয়ার প্রস্তাব দিল ভারত (India)। দিল্লিতে এই ঘোষণা করেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) বলেন, “মালদ্বীপের দুর্দিনে সবার আগে পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। আমরা মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যাতে তারা পূর্ব পরিকল্পিত প্রকল্পগুলিকে সময়ের মধ্যে বাস্তবায়িত করতে পারে।”

    মঙ্গলবার গ্রেটার মালে কানেক্টিভিটি প্রজেক্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, “আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: প্রোফাইলে তেরঙ্গা! নিজে ছবি বদল করে সকলকে এই কর্মসূচিতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    আজ গ্রেটার মালে কানেক্টিভিটি প্রকল্প যৌথভাবে উদ্বোধন করেন মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি (Ibrahim Mohamed Solih) এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পে টাকা জুগিয়েছে দিল্লি। এর আগেই ভারত মালেতে ৪০০০ সোশ্যাল হাউজিং ইউনিট নির্মাণের জন্যে অর্থ সাহায্য করেছিল মালদ্বীপকে। এবার আরও অতিরিক্ত ২০০০ সোশ্যাল হাউজিং ইউনিট নির্মাণের জন্যে টাকা দেবে ভারত।”

    আন্তঃদেশীয় বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের দিকে ইঙ্গিত করে মোদি বলেন,”ভারত মহাসাগরে নাশকতা, জঙ্গিবাদ, বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের প্রবণতা বাড়ছে। তাই দুই দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করতে ভারত এবং মালদ্বীপের মধ্যে সুসম্পর্ক থাকা অত্যন্ত জরুরি। এতে ভারত মহাসাগরের সমগ্র এলাকাজুড়েই শান্তি বজায় থাকবে।” 

    আরও পড়ুন: ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    তিনি আরও বলেন, “মালদ্বীপ ভারতের প্রতিবেশী। প্রতিবেশী দেশের স্বার্থ দেখা আমাদের প্রথম কাজ। মালদ্বীপের সঙ্গে বরাবরই ভারত সুসম্পর্ক বজায় রেখেছে। কোভিড মহামারীরতেও সেই সম্পর্কে ভাটা পড়েনি।” 

    মালদ্বীপে ভারতের রূপে কার্ডকে মানতা দিয়েছেন মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি।  

    এদিকে মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি বলেন, “ভারত-মালদ্বীপের সম্পর্ক সমস্ত কূটনীতির ঊর্ধ্বে। আমার এই ভারত সফর আমাদের দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্কেরই প্রমাণ।”

    গতকালই উচ্চ পদস্থ অফিসার এবং শিল্পপতিদের সঙ্গে ভারতে এসেছেন  মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি। আগামী ৪ অগাস্ট অবধি এ দেশেই থাকবেন তিনি। 

    ভারতের বিদেশমন্ত্রক ট্যুইট করে স্বাগত জানিয়েছে প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রপতিকে। ট্যুইটে লেখা হয়, “কাছের বন্ধু এবং সমুদ্র পাড়ের প্রতিবেশীকে স্বাগত। মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি ভারত সফরে দিল্লিতে এসেছেন। এতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে আমরা আরও উন্নত করার সুযোগ পাব। আমাদের মধ্যে অংশীদারিত্বও বাড়োবে।”

    [tw]


    [/tw]

     

     

     

     

     

     

     

        

  • Commonwealth Games: বড় মঞ্চে আবারও পরাজিত পাকিস্তান! কমনওয়েলথ ক্রিকেটে দাপুটে জয় ভারতের

    Commonwealth Games: বড় মঞ্চে আবারও পরাজিত পাকিস্তান! কমনওয়েলথ ক্রিকেটে দাপুটে জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমনওয়েলথ গেমসে ক্রিকেটে পদকের আশা জিইয়ে রাখলেন হরমনপ্রীত কৌররা। প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে হেলায় হারাল ভারত। বিসমা মারুফদের বিরুদ্ধে ১১.৪ ওভারেই ১০২ রান তুলল ভারত। পর পর দুই ম্যাচ হেরে চাপে বিসমারা। আর ৮ উইকেটে পাকিস্তানকে হারিয়ে গ্রুপ তালিকায় শীর্ষে ভারতের মেয়েরা।

    এদিন বৃষ্টির জন্য এজবাস্টনে দেরিতে শুরু হয় দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের মহিলা দলের ম্যাচ। গত ম্যাচে বার্বাডোজের বিরুদ্ধে হারের পর, ভাগ্য বদলের আশায় ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাক অধিনায়িকা বিসমাহ মারুফ। প্রায় দেড় ঘণ্টা পরে ম্যাচ শুরু হওয়ায় তা ২০ ওভারের বদলে ১৮ ওভারে অনুষ্ঠিত হয়।

    আরও পড়ুন: আশা করি এবার একটা সিনেমা দেখার সুযোগ পাবে! অচিন্ত্যর প্রশংসায় মোদি

    ম্যাচের দ্বিতীয় ওভারেই মেঘনা সিংহ ইরাম জাভেদকে শূন্য রানে সাজঘরে ফিরিয়ে ভারতকে প্রথম সাফল্য এনে দেন। তবে মন্থর গতিতে হলেও অধিনায়িকা বিসমা ও মুনিবা দলের ইনিংসকে সামলানোর চেষ্টা করেন। দ্বিতীয় উইকেটে দুইজনে মিলে ৫০ রান যোগও করেন। তবে তারপরেই হার্লিন দেওলের পরিবর্তে এই ম্যাচে সুযোগ পাওয়া স্নেহ রানা বিসমাকে সাজঘরের রাস্তা দেখান। ওই একই ওভারে সেট মুনিবাকেও ফেরান স্নেহ। তিনি ৩২ রানে আউট হন। ম্যাচের রাশ ভারতের দখলে চলে আসে। নির্দিষ্ট ১৮ ওভারে মাত্র ৯৯ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা। মুনিবা আলির ৩২ ছাড়া বাকিরা কেউ ২০ রানের গণ্ডি টপকাতে পারেননি। ভারতের হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন স্নেহ রানা এবং রাধা যাদব।

    আরও পড়ুন: পাঁচদিনের মাথায় ভারতের ছটি পদক কমনওয়েলথ গেমসে! কে কোন পদক পেলেন ছবিতে দেখে নিন

    জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রানে পৌঁছতে কোনও বেগই পেতে হয় না ভারতকে। আগ্রাসী মেজাজে শুরু করেন দুই ওপেনার স্মৃতি মন্ধানা এবং শেফালি বর্মা। বেশি আগ্রাসী ছিলেন সহ-অধিনায়ক মন্ধানা। দুই ওপেনার মাত্র ৫ ওভারেই তুলে নেন ৫২ রান। এর পর ভারতের জয় ছিল স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। তাতেও আগ্রাসী মেজাজের কোনও পরিবর্তন হয়নি ভারতের ব্যাটারদের। নেট রান রেট ভাল রাখার লক্ষ্য নিয়ে পাক শাসন অব্যাহত রাখেন তাঁরা। ৯ বলে ১৬ রান করে শেফালি আউট হওয়ার পরেও শুরু ছন্দই ধরে রেখেছিলেন মন্ধানা। সেই মেজাজেই পূর্ণ করলেন অর্ধশতরান। মাঠ ছাড়লেন দলকে জিতিয়ে। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন ৪২ বলে ৬৩ রান করে। মারলেন ৮টি চার এবং ৩টি ছক্কা।

    প্রসঙ্গত, এর আগে পাক ব্রিগেডের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে কুয়ালালামপুরে এবং ২০১০ সালে ব্যাসেটেরেতে যথাক্রমে ২৩ এবং ২০ বল বাকি থাকতে জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল ভারত। এ দিন সেই সব রেকর্ডকে ছাপিয়ে গেল হরমনপ্রীত কৌররা।

     

  • Arpita Mukherjee: তৃণমূলের হয়ে প্রচার অর্পিতার, প্রকাশ্যে ছবি, এর পরেও অস্বীকার করবে শাসক দল?

    Arpita Mukherjee: তৃণমূলের হয়ে প্রচার অর্পিতার, প্রকাশ্যে ছবি, এর পরেও অস্বীকার করবে শাসক দল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদে পড়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। সংকটে তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ও (Arpita Mukherjee)। পার্থের পাশাপাশি এবার অর্পিতার সঙ্গেও দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করল তৃণমূল (TMC)। রাজ্যের শাসক দলের দাবি, অর্পিতার সঙ্গে তাদের কোনও সম্পর্কই নেই। 

    এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Recruitment Scam) কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে কেউটের সন্ধান পেয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে ৫০ কোটিরও বেশি টাকা। ঘটনাটিকে ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করেছিলেন পার্থ। টাকা উদ্ধারের ঘটনার প্রেক্ষিতে মন্ত্রিত্ব খোয়াতে হয়েছে পার্থকে। তদন্ত শেষ না হওয়া ইস্তক তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে তৃণমূল থেকে। যা আদতে বহিষ্কারেরই শামিল। কারণ তদন্ত করে শেষ হবে তা কেউ জানে না। অর্পিতার ফ্ল্যাটে পাওয়া টাকা কার, তা জানেন না বলেই দাবি করেছেন পার্থ। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর দাবি, আমার কোনও টাকা নেই। ইডির বাজেয়াপ্ত করা টাকা যে তাঁর নয়, তাও জানিয়ে দিয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। অর্পিতার জন্য যে জোড়াফুল শিবিরের ভাবমূর্তি কলঙ্কিত হয়েছে, তা বেশ ভালোই বুঝতে পারছেন তৃণমূল নেতারা। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই শুরু হয়েছে অর্পিতার সঙ্গে দূরত্ব রচনার প্রয়াস।

    আরও পড়ুন : এবার ইডি-র নজরে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে থাকা পার্থ-অর্পিতার একাধিক জমি?

    সম্প্রতি তৃণমূলের একটি কর্মসূচির ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়া পার্থের সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করেছেন অর্পিতা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে পার্থ-অর্পিতার সঙ্গে ওই সমাবেশে ভাষণ দিয়েছিলেন তৃণমূলের অন্য নেতানেত্রীরাও। সংবাদ মাধ্যমে এই ছবি প্রকাশ্যে এলেও, অর্পিতার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই বলেই দাবি করেছে তৃণমূল। ২২ জুলাই তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ দাবি করেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ষড়যন্ত্রের শিকার। অর্পিতার সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্কও অস্বীকার করেন তিনি। ইডি সূত্রের খবর, তাঁর ফ্ল্যাট থেকে টাকা এবং সোনা উদ্ধারের পর অর্পিতা তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের জানিয়েছিলেন ওই টাকা এবং সোনা পার্থের। তবে দল তাঁকে সাসপেন্ড করায় তিনি যে যারপরনাই অখুশি, তা গোপন করেননি তৃণমূলের সাসপেন্ডেড মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন : ঘরে টাকা থাকলেও তা ছোঁয়ার অধিকার ছিল না! জানুন ইডির জেরায় কী বললেন অর্পিতা

  • Nag Panchami 2022: নাগ পঞ্চমী তিথি কবে, কখন? এই দিনের তাৎপর্য জানেন কি?

    Nag Panchami 2022: নাগ পঞ্চমী তিথি কবে, কখন? এই দিনের তাৎপর্য জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মে শ্রাবণ মাসে পড়া উত্‍সবগুলির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, শ্রাবণ মাসের শুক্ল পক্ষের পঞ্চমী তিথিতে নাগ পঞ্চমী পালিত হয়। ভগবান শঙ্করকে উত্সর্গীকৃত, শ্রাবণ মাসে এই উত্‍সবটি হিন্দু ধর্মে আড়ম্বর সহকারে পালিত হয়। এই পবিত্র দিনে আচার-অনুষ্ঠানের সাহায্যে সাপের দেবতার পুজো করা হয়। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, সর্পদেরও দেবতা হিসাবে পুজো করা হয়। সাপও ভগবান শিবের খুব প্রিয়। এই পবিত্র দিনে সর্প দেবতার পুজো করে ভগবান শঙ্করও খুশি হন। জেনে নিন নাগ পঞ্চমীর তিথি, শুভ সময় ও পূজা পদ্ধতি—

    হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, এবছর পঞ্চমী তিথি ২ অগাস্ট ভোর ৫:১৪ মিনিট থেকে শুরু হবে, যা চলবে ৩ অগাস্ট ভোর ৫:৪২ পর্যন্ত। নাগ পঞ্চমী পুজোর মুহূর্ত ০২ অগাস্ট সকাল ০৫:২৪ থেকে ০৮.২৪ পর্যন্ত হবে। মুহূর্তের সময়কাল হবে ০২ ঘন্টা ৪১ মিনিট।

    নাগ পঞ্চমীর তাৎপর্য

    এই দিনে নাগ দেবতার পুজো করলে কাল সর্পদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। নাগ দেবতাকে বাড়ির রক্ষকও মনে করা হয়। এই দিনে নাগ দেবতার পুজো করলে ঘরে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে।

    আরও পড়ুন: ভরা শ্রাবণ মাস, শিবপুজোর নিয়ম জানেন তো?

    নাগ পঞ্চমী পুজো – পদ্ধতি

    সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান করে নিন। এর পর বাড়ির মন্দিরে প্রদীপ জ্বালান। এই পবিত্র দিনে শিবলিঙ্গে জল নিবেদন করুন। সাপের দেবতার পুজো করুন। সাপের দেবতাকে দুধ নিবেদন করুন। ভগবান শঙ্কর, মাতা পার্বতী এবং ভগবান গণেশকেও নৈবেদ্য নিবেদন করুন। সম্ভব হলে এই দিনেও উপোস রাখুন।

    নাগ পঞ্চমী পুজোর উপকরণ-

    সাপের দেবতার মূর্তি বা ছবি, দুধ, ফুল, পাঁচটি ফল, পাঁচটি বাদাম, রত্ন, সোনা, রৌপ্য, দই, খাঁটি দেশী ঘি, মধু, চাল, গঙ্গাজল, সুগন্ধি, পঞ্চ মিষ্টান্ন, রোলী, বিল্বপত্র, দাতুরা (ধুতুরা), গাঁজা, আমের মঞ্জরি, তুলসীর ডাল, কর্পূর, ধূপ, দীপ, তুলা, মলয়গিরি চন্দন এবং শিব-পার্বতীর ছবি।

    নাগ পঞ্চমীর দিনে কী করবেন

    এদিন সূর্যোদয়ের আগে উঠে স্নান করে পুজোর সংকল্প গ্রহণ করুন। পুজোর স্থানে নাগদেবতার ছবি লাগান বা মাটি নাগ দেবতা তৈরি করুন এবং চৌকির ওপর লাল কাপড় বিছিয়ে সেখানে স্থাপন করে দিন। হলুদ, রোলী, চাল, কাঁচা দুধ ও ফুল অর্পণ করে নাগ দেবতার পুজো করুন। এর পর কাঁচা দুধ, চিনি, ঘি মিশিয়ে তাঁকে অর্পণ করুন।

    নাগ পঞ্চমীর দিনে অনন্ত, বাসুকী, পদ্ম, মহাপদ্ম, কুলীর, কর্কট ও শঙ্খ নামক অষ্টনাগের ধ্যান করে পুজো করা উচিত। এবার নাগদেবতার আরতি করে সেখানে বসেই নাগ পঞ্চমীর ব্রতকথা পড়ুন। এর পর সুখ-শান্তির প্রার্থনা করুন।

    এদিন মহিলারা নাগ দেবতাকে নিজের ভাই জ্ঞানে পুজো করে পরিবারের রক্ষার প্রতিশ্রুতি প্রার্থনা করতে হয়। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী নাগ পঞ্চমীর দিন নাগেদের দুধ অর্পণ করলে অক্ষয় পুণ্য লাভ করা যায়।

    নাগ দেবতার পুজো করলে বাড়িতে ধন আগমনের উৎস বৃদ্ধি পায়। শাস্ত্র মতে নাগ দেবতা গুপ্তধনের রক্ষা করেন। এঁদের পুজো করলে আর্থিক অনটন দূর হয় ও বংশবৃদ্ধির পথে বাধার অবসান ঘটে। তাই এ দিন ধন বৃদ্ধির জন্য নাগ দেবতার পুজোকরা উচিত। 

    গৃহ নির্মাণ, পিতৃদোষ ও বংশের উন্নতির জন্য নাগ পুজো করা উচিত।

    আরও পড়ুন: পুজোয় মঙ্গল ঘট কেন স্থাপন করা হয়, জানেন?

    এদিন কী করবেন না

    এদিন জমি খুড়তে নেই। মনে করা হয় সাপ বা নাগ জমির ভিতরে বাস করেন। ফলে জমি খুড়লে তাঁদের ক্ষতি হতে পারে।

    নাগ পঞ্চমীর দিন কৃষকদের জমিতে লাঙল চালাতে নেই।

    প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী সুচের মধ্যে সুতো পরানো, কাঁচি বা ছুরি দিয়ে সবজি কাটার কাজও করা উচিত নয়।

    নাগ ও সাপকে দুধ অর্পণ করুন, তবে পান করাবেন না। জীব হত্যা করবেন না এবং সাপের ক্ষতি করবেন না।

     

  • Jharkhand MLA Arrested: গাড়ি ভর্তি টাকা! হাওড়ায় আটক ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়কের ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত

    Jharkhand MLA Arrested: গাড়ি ভর্তি টাকা! হাওড়ায় আটক ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়কের ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ায় বিপুল টাকাসহ আটক ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) তিন বিধায়ক (MLA)। ১০ দিনের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ (Police Custody)। শনিবার হাওড়ার (Howrah)পাঁচলায় ঝাড়খণ্ডের ৩ বিধায়কের গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ৪৯ লক্ষ টাকা। সেই ঘটনার পর রবিবার কংগ্রেসের (Congress) ওই ৩ বিধায়ককে গ্রেফতার করে হাওড়া পুলিশ। টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর কংগ্রেসের ৩ বিধায়ক রাজেশ কাচ্ছপ, নমন বিকসল ও ইরফান আনসারিকে গ্রেফতার করেছে পাঁচলা থানার পুলিশ।    

    যদিও তিন বিধায়কই দাবি এক আদিবাসী উৎসবের জন্যে বড়বাজার থেকে শাড়ি কিনতেই তাঁরা ওই টাকা ঝাড়খণ্ড থেকে নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু এই দাবির সপক্ষে কোনও প্রমাণ দিতে পারেননি তাঁরা। ওই ৩ বিধায়ককে ইতিমধ্য়েই সাসপেন্ড করেছে ঝাড়খণ্ড কংগ্রেস।  

    আরও পড়ুন: হরিয়ানার পর এবার ঝাড়খণ্ডে মাফিয়াদের হাতে খুন পুলিশকর্মী

    পুলিশ সূত্রে খবর, বিধায়করা জানিয়েছেন, বড়বাজার থেকে শাড়ি কেনার জন্যে টাকা নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই শাড়ি আদিবাসী দিবস উপলক্ষে ঝাড়খণ্ডের গ্রামীণ অঞ্চলে বিলি করার কথা ছিল। 

     

    শনিবার বিকেলে সাঁকরাইলের নামঘর মুম্বই রোড থেকে ঝাড়খণ্ডের জামতারার কংগ্রেস বিধায়ক ইরফান আনসারির গাড়ি আটকায় পুলিশ। ওই গাড়িতেই ছিলেন রাজেশ কাচ্ছপ ও নমন বিকসল নামের আরও ২ কংগ্রেস বিধায়ক। গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ব্যাগভর্তি টাকা। তাঁদের পাকড়াও করে পাঁচলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। টাকা গুনতে আনা হয় মেশিন। রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে ঝাড়খন্ডের বিধায়কদের। তদন্তের ভার ইতিমধ্যেই গিয়েছে সিআইডির হাতে। 

    এই টাকা উদ্ধার নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর তুঙ্গে। তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, “কংগ্রেসের বিধায়কদের কাছ থেকে গুচ্ছ গুচ্ছ টাকা পাওয়া গিয়েছে। এতদিন তো কংগ্রেসের নেতার প্রচুর কথা বলছিলেন, এবার তারা বুঝুক কী করবেন।”

    আরও পড়ুন: রবিবার নয় ছুটি শুক্রবার! ঝাড়খণ্ডের দুমকায় ৩৩টি সরকারি স্কুলে আজব নিয়ম

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “তদন্ত হওয়া উচিত। কোথায় যাচ্ছিল টাকা, সোনিয়া গান্ধীকে ধরে এসএসসি দুর্নীতিতে উদ্ধার হওয়া টাকা পাচার হচ্ছিল কিনা, এ বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত।” 

    যদিও কংগ্রেসের বক্তব্য, “সরকার ফেলতে বিধায়ক কেনার চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি।” 

     

  • Bombay High Court:  মুম্বই বিমানবন্দর সংলগ্ন ৪৮টি বিল্ডিং ভেঙে ফেলার নির্দেশ বোম্বে হাই কোর্টের, জেনে নিন কী কারণ

    Bombay High Court: মুম্বই বিমানবন্দর সংলগ্ন ৪৮টি বিল্ডিং ভেঙে ফেলার নির্দেশ বোম্বে হাই কোর্টের, জেনে নিন কী কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোম্বে হাই কোর্ট (Bombay High Court) এবারে এয়ারপোর্টের (Mumbai Airport) কাছে ৪৮টি বিল্ডিং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কোর্ট থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, এই ৪৮ টি বিল্ডিং-এর বেশ কিছু অংশ বিমান ওঠা-নামায় অসুবিধা সৃষ্টি করছে।  যে অংশগুলোর জন্যে বিল্ডিং-এর উচ্চতা বেশি হচ্ছে, সেইসব অংশগুলো ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে বোম্বে কোর্ট।শুক্রবার বোম্বে হাই কোর্ট মুম্বইের জেলা কালেক্টরকে বিমানবন্দরের চারপাশে ৪৮টি বিল্ডিং-এর বেশ কিছু অংশ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে। বলা হয়েছে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতার উপরে নির্মিত অংশগুলি ভেঙে ফেলতে হবে। কারণ এই বিল্ডিংগুলো মুম্বাই বিমানবন্দরের রানওয়ের অ্যাপ্রোচ সারফেসগুলিতে বাধা সৃষ্টি করছে।

    প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত (Dipankar Datta) এবং বিচারপতি এমএস কার্নিকের (MS Karnik) নেতৃত্বে একটি ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, মুম্বইয়ের জেলা কালেক্টরকে ডিজিসিএ-এর (Director General of Civil Aviation) এই আদেশ মানতে হবে। এর পাশাপাশি এই বিল্ডিংগুলোর বেশি উচ্চতার অংশগুলো যে ভেঙে ফেলা হবে তার জন্যে ১৯ অগাস্টের মধ্যেই কোর্টের কাছে একটি হলফনামা দাখিল করতে হবে। কোর্ট আবার ২২ অগাস্ট এই বিষয়ে শুনানি করবে বলে জানিয়েছে।

    আরও পড়ুন: হত্যার হুমকি! বন্দুক কাছে রাখার আর্জি বজরঙ্গি ভাইজানের

    এছাড়াও ডিভিশন বেঞ্চ কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দিয়েছে যে সমস্ত বিল্ডিংগুলোকে নির্দিষ্ট উচ্চতা লঙ্ঘন করার জন্য নোটিশ জারি করা হয়েছে সেখানে বিদ্যুৎ এবং জল সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। মুম্বই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেড (MIAL) আদালতকে জানিয়েছে যে তারা এখন পর্যন্ত ৬১টি বিল্ডিং চিহ্নিত করেছে যা অবিলম্বে ভেঙে ফেলা যেতে পারে। কর্তৃপক্ষের মতে, এই বিল্ডিংগুলোর উচ্চতার জন্য ছাড়পত্রও নেই। ফলে বেশি উচ্চতার জন্য বিমান ওঠা-নামার সময় বাধার সৃষ্টি করে।

    কোর্ট থেকে জানানো হয়েছে, কালেক্টর আগে থেকেই এই সমস্যার ব্যাপারে জানতেন কিন্তু সময় মতো কোনও পদক্ষেপ নেয়নি ও সমস্ত দায়ভার বিএমসি-এর ওপর চাপিয়ে দেওয়া দেয় কালেক্টর। কালেক্টর জানিয়েছেন কোনও কিছু ভাঙা তাদের ক্ষমতায় নেই। একমাত্র বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (BMC) এটি করতে পারে। ফলে বিল্ডিংগুলোর বেশি উচ্চতার অংশগুলোকে ভেঙে ফেলার ঘটনাটি নিয়ে জোড় জল্পনা শুরু হয়েছে।

    মুম্বাই আরও পড়ুন: ফোন ট্যাপিং কাণ্ডে গ্রেফতার মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার

    প্রসঙ্গত, এই অভিযোগটি প্রথমে অ্যাডভোকেট যশবন্ত শেনয় দায়ের করেছিলেন। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে এই অংশগুলি এখানে বিমানবন্দরে টেক-অফ এবং অবতরণের সময় বিমানের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে এবং কোনও দিন কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

     

LinkedIn
Share