Blog

  • Maharasthra Political Crisis: এবার ভাঙন শিবসেনা পরিবারে, শিন্ডে শিবিরে উদ্ধবের ভাইপোও!

    Maharasthra Political Crisis: এবার ভাঙন শিবসেনা পরিবারে, শিন্ডে শিবিরে উদ্ধবের ভাইপোও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলে ভাঙন ধরেছিল আগেই। এবার ভাঙন ধরল শিবসেনার (Shiv Sena) পরিবারেও! মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার খোয়ানোর পর এতদিন শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) পাশ থেকে সরে যাচ্ছিলেন একের পর এক বিধায়ক। এবার সদ্য মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসা একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) শিবিরে নাম লেখালেন উদ্ধবের ভাইপো নীহার ঠাকরে (Nihar Thackeray)। শিবসেনার এই ‘ডামাডোলে’র আগে রাজনৈতিকভাবে তেমন সক্রিয় ছিলেন না নীহার। ইদানিং হয়েছেন। এবং হয়েই দেখা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের সঙ্গে। শিন্ডের সঙ্গে দেখা করে তাঁর প্রতি নিজের সমর্থন ব্যক্ত করেছেন নীহার।

    নীহার পেশায় আইনজীবী। রাজনৈতিক ও পারিবারিকভাবে শিবসেনা প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের আত্মীয়দের মধ্যে কোনও ঘনিষ্ঠতা না থাকলেও, নীহারের এই সিদ্ধান্ত উদ্ধবের জন্য বড় ধাক্কা বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিকে নিয়ে গঠিত মহাবিকাশ আঘাড়ি জোট ছেড়ে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়ার পক্ষপাতী ছিলেন শিবসেনা বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। তা নিয়ে উদ্ধরের সঙ্গে বিবাদ বাঁধে শিন্ডের। অনুগত বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাট ও আসামে উড়ে যান একনাথ। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন একনাথ।

    আরও পড়ুন : শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    এর পরেই আসল শিবসেনা কে, তা নিয়ে বিবাদ শুরু হয় উদ্ধব-শিন্ডে শিবিরের। শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক পেতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয় শিন্ডে শিবির। এর পরেই উদ্ধব শিবিরের পক্ষ থেকে পিটিশন দাখিল করা হয়েছে আদালতে। জানা গিয়েছে, শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বাল ঠাকরের তিন ছেলে। তাঁর মধ্যে বড় ছেলে বিন্দুমাধব। প্রয়াত বিন্দুমাধবের ছেলে নীহার। পেশায় বিন্দুমাধব হিন্দি সিনেমার প্রযোজক ছিলেন। তিনি কখনও সরাসরি রাজনীতিতে ছিলেন না। তাঁর ছেলের একনাথ শিবিরে যোগ দেওয়া তাৎপর্যপূর্ণ বইকি!সূত্রের খবর, কেবল নীহার নন, বাল ঠাকরের ছোট ছেলের প্রাক্তন স্ত্রী স্মিতা ঠাকরেও দেখা করেছেন শিন্ডের সঙ্গে।

    উদ্ধব বলেন, আমার সরকার গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর পদ গিয়েছে। এতে আমার কোনও দুঃখ নেই। কিন্তু আমার নিজের লোকেরা বিশ্বাসঘাতকদের শিবিরে নাম লেখাচ্ছেন! আমার যখন অস্ত্রোপচার হচ্ছিল, তখনও তাঁরা আমার সরকার ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। তিনি বলেন, আদালত এবং রাস্তা সর্বত্রই জয়ী হবে শিবসেনা।

    আরও পড়ুন : নির্বাচন কমিশনকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে শিবির

  • World Tiger Day: বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব বাঘ দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন কি?

    World Tiger Day: বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব বাঘ দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ‘বিশ্ব বাঘ দিবস’ (International Tiger Day)। বিশ্বজুড়ে পালন করা হয় এই দিনটিকে। কিন্তু দুঃখের বিষয় যে বাঘ দেশের জাতীয় পশু হওয়া সত্ত্বেও এই প্রাণীটি বর্তমানে বিলুপ্তির পথে। বাঘ সংরক্ষণের জন্য সচেতন করতেই পালন করা হয় বাঘ দিবস। এই দিনটির সূচনা হয়েছিল ২০১০ সালে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে বিশ্ব বাঘ সম্মেলনে। এরপর থেকে বাঘ সংরক্ষণের তাৎপর্য সম্বন্ধে সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যেই বিশ্বের নানা প্রান্তে ২৯ জুলাই দিনটিকে ‘বিশ্ব বাঘ দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। এই দিবস পালনের প্রধান উদ্দেশ্যই হল বাঘের প্রাকৃতিক বাসস্থান রক্ষা করা এবং বাঘের সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলা। প্রতি বছর বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটি পালন করা হয়।

    আরও পড়ুন: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক

    তথ্য অনুযায়ী, বিগত ১০ বছরে বাঘের সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমে গিয়েছে। তাই বাঘ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ভারত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। ফলে এখন থেকেই বিশেষ পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে বাঘও ডাইনোসরের মতই বিলুপ্ত হতে থাকবে। জাতীয় বাঘ সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষের (National Tiger Conservation Authority) তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ সালের ফ্রেবুয়ারীতে বাঘের সংখ্যা ছিল মাত্র ১৪১১। এরপরেই ভারত, নেপাল, ভুটান সহ ১৩টি দেশ বাঘ সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নেয় ও ২০২২ -এর বাঘের সংখ্যা দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা করে। তবে ভারত ছাড়া কোনও দেশই বাঘ সংরক্ষণের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি। তথ্য থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ভারতে বাঘের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৯৬৭।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    বিশ্বের প্রায় ৭০ শতাংশ বাঘই আছে ভারতবর্ষে। তাই বাঘ সংরক্ষণের জন্যে ভারতবাসীকে আরও সচেতন হতে হবে। নয়তো এই প্রজাতিও কয়েক বছরের মধ্যেই বিলুপ্তির পথে যেতে থাকবে। আর বিলুপ্তির কারণে বাস্ততন্ত্রের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। তাই ভারসাম্য রক্ষা করতে ভারত সরকার থেকে বিশেষ সতর্ক বার্তার প্রচার চলছে।   

  • IB Recruitment 2022: ৭৬৬টি শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি আইবির, জানুন বিস্তারিত

    IB Recruitment 2022: ৭৬৬টি শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি আইবির, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একাধিক শূন্য পদে নিয়োগের জন্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (Intelligence Bureau Recruitment 2022)। ডেপুটেশনের ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে অ্যাসিসট্যান্ট সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স অফিসার, জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার, সিকিওরিটি অ্যাসিসট্যান্ট, রাঁধুনি এবং কেয়ারটেকার। বিজ্ঞপ্তি জারির দিন থেকে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে পদগুলিতে আবেদন করতে হবে। ৭৬৬টি শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে আইবি।

    আরও পড়ুন: ৪৮১ শূন্যপদে নিয়োগ কোল ইন্ডিয়ায়, জানুন বিস্তারিত

    আবেদনের শেষ তারিখ 

    বিজ্ঞপ্তি জারির দিন থেকে ৬০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: জুনিয়র রিসার্চ ফেলো নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ডিআরডিওর, জানুন বিস্তারিত 

    শূন্য পদের সংখ্যা

    ৭৬৬

    বেতন

    অ্যাসিসট্যান্ট সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স অফিসার-১/ এগজিকিউটিভ (গ্রুপ- বি): ৪৬,৬০০-১৫১,১০০ টাকা। 

    অ্যাসিসট্যান্ট সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স অফিসার- ২/ এগজিকিউটিভ: ৪৪,৯০০-১,৪২,৪০০ টাকা। 

    জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার-১/  এগজিকিউটিভ: ২৯,২০০-৯২,৩০০ টাকা। 

    জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার-২/  এগজিকিউটিভ: ২৫,৫০০- ৮১,১০০ টাকা।  

    সিকিওরিটি অ্যাসিসট্যান্ট/  এগজিকিউটিভ: ২১,৭০০-৬৯,১০০ টাকা। 

    জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার-১ (মোটর ট্রান্সপোর্ট): ২৫,৫০০-৮১,১০০ টাকা। 

    জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার-২ (মোটর ট্রান্সপোর্ট): ২১,৭০০-৬৯,১০০ টাকা। 

    রাঁধুনি: ২১,৭০০-৬৯,১০০ টাকা। 

    কেয়ার টেকার: ২৯,২০০-৯২,৩০০ টাকা। 

    জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার- ২/ টেক: ২৫,৫০০-৮১,১০০ টাকা। 

    যোগ্যতা 

    অ্যাসিসট্যান্ট সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স অফিসার-১ – এর ক্ষেত্রে প্রার্থীকে সরকারের অনুমোদনপ্রাপ্ত কোনও প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক হতে হবে। সিকিওরিটি বা ইন্টেলিজেন্সে কাজ করার দু বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 

    অ্যাসিসট্যান্ট সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স অফিসার-২ – এর ক্ষেত্রে প্রার্থীকে সরকারের অনুমোদনপ্রাপ্ত কোনও প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক হতে হবে। সিকিওরিটি বা ইন্টেলিজেন্সে কাজ করার দু বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 

    বিজ্ঞপ্তিতে কোন পদে কী যোগ্যতা প্রয়োজন তা বিস্তারিত দেওয়া আছে। সেখানে গিয়ে দেখে নিতে পারেন। 

    কী করে আবেদন করবেন?

    প্রয়োজনীয় তথ্যের সঙ্গে আবেদনপত্রটি ‘the Assistant Director/G-3, Intelligence Bureau, Ministry of Home Affairs, 35 S P Marg, Bapu Dham, New Delhi-110021’ – এই ঠিকানায় পাঠাতে হবে। 

      

     

     

  • Partha-Arpita: শুধু এসএসসি নয়, পার্থ-অর্পিতা জড়িত প্রাথমিক টেট দুর্নীতিতেও! আদালতে দাবি ইডি-র

    Partha-Arpita: শুধু এসএসসি নয়, পার্থ-অর্পিতা জড়িত প্রাথমিক টেট দুর্নীতিতেও! আদালতে দাবি ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি কাণ্ডের (SSC scam) তদন্তে নেমে আদালতে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। তদন্তকারী সংস্থা আদালতে জানিয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়  (Partha Chatterjee) ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) মধ্যে ‘যোগাযোগ’ ২০১২ সাল থেকে চলে আসছে। তখন থেকেই দুজন মিলে আর্থিক বোঝাপড়া তখন থেকেই চলছে বলেও দাবি তদন্তকারীদের। তদন্তকারীদের দাবি, শুধু এসএসসি নয়, পার্থ-অর্পিতা জড়িত প্রাথমিক টেট (Primary TET) দুর্নীতিতেও। 

    এসএসসি কাণ্ডে পার্থ-অর্পিতার হেফাজত চেয়ে আদালতে আবেদন করে ইডি (ED)। ভুবনেশ্বর এইমসে স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলায় ভার্চুয়ালি পেশ করা হয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা বর্তমান শিল্পমন্ত্রীকে। অন্যদিকে, ব্যাঙ্কশাল কোর্টের বিশেষ ইডি আদালতে সশরীরে হাজির ছিলেন অর্পিতা। সেখানে, পার্থ-অর্পিতার হেফাজতের আবেদন চেয়ে তদন্তকারী সংস্থার তরফে একের পর এক চাঞ্চল্যকর দাবি পেশ করা হয়।

    ইডি-র তরফে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল সূর্যপ্রকাশ ভি রাজু দাবি করেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ অর্পিতা। দু-জনের মধ্যে সম্পর্ক ছিল।  মন্ত্রীর বাড়ি থেকে অর্পিতার বেশকিছু নথি উদ্ধার হয়েছে। এমনকি পার্থ ও অর্পিতার এই ‘যুগলবন্দি’ যে ২০১২ সাল থেকে চলছিল, তাও আদালতে জানায় ইডি। তদন্তকারীদের পক্ষের আইনজীবী বলেন, তল্লাশি অভিযানে ২০১২ সালের একটি দলিল মিলেছে, যা থেকে জানা গেছে তাঁরা দু’জনে মিলে একটি জমি কিনেছিলেন।

    আরও পড়ুন: সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হল মন্ত্রীকে, আজই মুখোমুখি জেরা পার্থ-অর্পিতাকে?

    শুধু তাই নয়, ইডি-র তরফে আরও বলা হয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে গ্রুপ-ডি কর্মীর প্রচুর পরিচয়পত্র এবং প্রাথমিক শিক্ষকদের নথি উদ্ধার করা হয়েছে। তা থেকেই স্পষ্ট হয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায় শুধুমাত্র গ্রুপ-ডি ও এসএসসি-র নিয়োগ দুর্নীতিতে নন, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতিতেও সক্রিয়ভাবে যুক্ত। এর সঙ্গেই, ইডি-র তরফে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয় এই মর্মে যে, অবৈধভাবে চাকরি বিক্রির টাকা দিয়ে চলত বিভিন্ন ধরনের আর্থিক তছরুপ কর্মকাণ্ড। 

    ইডি জানিয়েছে, প্রথম থেকেই তদন্তে একেবারেই সহযোগিতা করছেন না মন্ত্রী। উল্টে, একবার ইডি-র তরফে এও দাবি করা হয়, এসএসকেএমে পৌঁছনোর পর একেবারে ‘ডন’-এর মতো আচরণ শুরু করেছিলেন পার্থ। ইডি আধিকারিকদের হুমকি দিচ্ছিলেন। ইডি-র দাবি, তৃণমূল মহাসচিব বলেছিলেন— ‘এটা আমার হাসপাতাল। এখানে আমি যা খুশি করব। যেমন খুশি রিপোর্ট বার করব।’

    আরও পড়ুন: ৩ অগাস্ট পর্যন্ত ইডি হেফাজতে পার্থ-অর্পিতা, ভুবনেশ্বর থেকে কলকাতায় ফিরলেন মন্ত্রী

  • Nirmala Mishra: প্রয়াত নির্মলা মিশ্র, থেমে গেল আরও এক সুরেলা কণ্ঠ

    Nirmala Mishra: প্রয়াত নির্মলা মিশ্র, থেমে গেল আরও এক সুরেলা কণ্ঠ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী নির্মলা মিশ্র । বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। শনিবার রাত বারোটা পাঁচ মিনিটে চেতলার নিজের বাড়িতে মৃত্যু হয় তাঁর। বার্ধক্যজনিত কারণে দীর্ঘদিন ভুগছিলেন শিল্পী। গত এক মাস প্রায় কথাই বলতে পারছিলেন না। খাওয়ানো হচ্ছিল টিউবের সাহায্যে। হাসপাতালে ভর্তিও হতে চাননি। তাই চিকিৎসা চলছিল বাড়িতেই। শনিবার রাতে অবস্থার অবনতি হলে বাড়িতে চলে আসেন ব্যক্তিগত চিকিৎসক। প্রবল শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। চিকিৎসক জানিয়েছেন, হৃদযন্ত্র বিকল হয়েই মৃত্যু হয়েছে বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পীর।  

    ২০১৫ সালে ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন নির্মলা মিশ্র। একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি হন। সব মিলিয়ে মোট তিন বার স্ট্রোক হয়েছিল শিল্পীর। হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল দু বার। গত ডিসেম্বর মাসেও নার্সিংহোমে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপর সুস্থ হয়েই বাড়ি ফিরে এসেছিলেন। এভাবেই চলছিল লড়াই। কিন্তু সব লড়াই থেমে গেল শনিবার মধ্যরাতে। রবিবার শিল্পীর দেহ শায়িত থাকবে রবীন্দ্রসদনে। সেখানেই তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন তাঁর গুণমুগ্ধ শ্রোতারা। এরপর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে ক্যাওড়াতলা মহাশ্মশানে। 

    বাংলা আধুনিক গানের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে নির্মলা মিশ্রের নাম। এমন একটি ঝিনুক খুঁজে পেলাম না, ও তোতা পাখি রে, বলো তো আরশি তুমি মুখটি দেখে, আমি তো তোমার হাসি কান্নার চিরদিনের সাথী, কাগজের ফুল বলে –  থেকে একের পর এক হিট গান উপহার দিয়েছেন তিনি। যা মুগ্ধ করেছে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে। বাংলা সিনেমাতেও গান গেয়েছেন তিনি। নির্মলা মিশ্রের স্বামী প্রদীপ দাশগুপ্তও ছিলেন একজন শিল্পী এবং গীতিকার।

    নির্মলা মিশ্রর জন্ম ১৯৩৮ সালে।  তাঁর বাবা পণ্ডিত মোহিনীমোহন মিশ্র এবং মা ভবানীদেবী। চাকরিসূত্রেই দক্ষিণ ২৪ পরগণা থেকে কলকাতায় চলে আসেন মোহিনীবাবু। গ্রামের মেয়ের মধুঝরা কন্ঠ  শুরু করে অনুশীলন।  ষাটের দশকের একেবারে শুরুতে সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন নির্মলা। বাকিটা ইতিহাস। দশকের পর দশক তাঁর স্বর্ণঝরা কন্ঠ বাঙালি শ্রোতাকে বুঁদ করে রাখে। কয়েক মাস আগেই বাঙালি হারিয়েছিল আর এক প্রাণের শিল্পী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়কে। এবার চলে গেলেন নির্মলা মিশ্র। সঙ্গীত জগতে তাই শোকের ছায়া। 

    শিল্পীর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। শোকবার্তায় তিনি লেখেন, ‘বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী নির্মলা মিশ্রের প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি গভীর রাতে কলকাতায়  শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে কণ্ঠের জাদুতে তিনি শ্রোতাদের মুগ্ধ করে রেখেছিলেন। তাঁর গাওয়া  এই বাংলার মাটিতে, এমন একটি ঝিনুক খুঁজে পেলাম না, ও তোতা পাখি রে-র মতো অজস্র কালজয়ী  গান আজও  শ্রোতাদের স্মৃতিতে উজ্জ্বল হয়ে আছে।  আধুনিক, নজরুলগীতি, শ্যামাসঙ্গীত, দেশাত্মবোধক, লোকগীতি ছাড়াও বহু ছায়াছবিতে তিনি গান গেয়েছেন’। আজ তাঁর শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন ফিরহাদ হাকিম।

    তাঁর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন গায়িকা ইমন চক্রবর্তী ।

    [tw]


    [/tw]

    গায়ক শিলাজিৎ মজুমদার ফেসবুকে তাঁর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করে লিখেছেন…

    [fb]https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=pfbid0DMxGv2igtH7gAhHmVC9QtDEQPMfVgmkqvytfpfw7uRfesVfyhJgqS7ARVMzijB34l&id=100044223424496[/fb]

     

     

     

     

  • Roshni Nadar Malhotra: ফের ভারতের ধনী মহিলাদের শীর্ষস্থানে রোশনি নাদার মালহোত্রা

    Roshni Nadar Malhotra: ফের ভারতের ধনী মহিলাদের শীর্ষস্থানে রোশনি নাদার মালহোত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হয়েছে দেশের ধনীতম মহিলাদের তালিকা। এবছরও ধনীতম মহিলার খেতাব জয় করলেন এইচসিএল টেকনোলজিসের (HCL Technologies) চেয়ারপার্সন রোশনি নাদার মালহোত্রা (Roshni Nadar Malhotra)।

    আরও পড়ুন: বিজেপি যুবনেতা খুনের ঘটনায় বাতিল সরকারি অনুষ্ঠান! শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার আর্জি মুখ্যমন্ত্রীর

    ২০২১ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে রোশনির সম্পত্তির পরিমাণ ৫৪ শতাংশ বেড়েছে। এই মুহূর্তে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৮৪,৩৩০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৫৪,৮৫০ কোটি টাকা। এইচসিএল টেকনোলজিসের প্রতিষ্ঠাতা শিব নাদারের মেয়ে রোশনি। বয়স ৪০ বছর। শিব নাদার অবসর নেওয়ার পরে রোশনি সংস্থার দায়িত্ব নেন।

    আরও পড়ুন: ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগে ফারুক আবদুল্লার বিরুদ্ধে চার্জশিট ইডি-র  

    বুধবার প্রকাশিত হয়েছে কোটাক প্রাইভেট ব্যাঙ্কিং হুরুন তালিকা (Kotak Private Banking and Hurun India)। ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবধি কোন ধনী মহিলার কত সম্পত্তি তার ওপর ভিত্তি করে তৈরি এই তালিকা। আর সেই তালিকাতেই শীর্ষস্থানে রোশনি। তালিকা অনুসারে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন নাইকা কসমেটিক্সের (Nykaa Cosmetics) প্রতিষ্ঠাতা ফাল্গুনী নায়ার (Falguni Nayar)। প্রায় ১০ বছর আগে চাকরি ছেড়ে এই কসমেটিক্স ব্র্যান্ড তৈরি করেছিলেন এই ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার। বর্তমানে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৫৭,৫২০ কোটি টাকা। এই বছরে তাঁর সম্পত্তি ৯৬৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।   

    তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বায়োটেকনোলজি সংস্থা বায়োকন লিমিটেডের চেয়ারপার্সন (chairperson of Biocon) এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর কিরণ মজুমদার শ (Kiran Mazumdar Shaw)। তিনিই এই সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৯ হাজার ৩০ কোটি টাকা। শিল্পোদ্যোগী এবং অন্যান্য ভূমিকার জন্যে পদ্মশ্রী ও পদ্মভূষণের মত একাধিক সম্মানে ভূষিত হয়েছেন।   

    দেশের মোট ১০০ জন ধনী মহিলার নামের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। এই ১০০ জন মহিলার সামগ্রিক সম্পত্তি এক বছরে ৫৩ শতাংশ বেড়েছে। ২০২০ সালে ছিল ২.৭২ লক্ষ কোটি টাকা, ২০২১ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৪.১৬ লক্ষ কোটি টাকা। ভারতের জিডিপিতে বর্তমানে তাঁদের অবদান ২ শতাংশ। 

     

  • SCO Summit: এসসিও-র বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে উজেবেকিস্তান যাচ্ছেন জয়শঙ্কর

    SCO Summit: এসসিও-র বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে উজেবেকিস্তান যাচ্ছেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু দিনের উজবেকিস্তান (Uzbekistan) সফরে যাচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী (Foreign Minister) এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ২৮-২৯ জুলাই সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের, সংক্ষেপে এসসিও (SCO)-র বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হবে। ওই বৈঠকে যোগ দিতেই উজেবেকিস্তান যাচ্ছেন জয়শঙ্কর। বৈঠকে আসন্ন এসসিও কাউন্সিলের বৈঠকের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হবে।

    সেপ্টেম্বর মাসের ১৫-১৬ উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠিত হবে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের  প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। মুখোমুখি হবেন আরও কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা।

    চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। চলতি বছরের প্রথম দিনে তিন বছরের মেয়াদে এই আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর নয়া সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছেন ঝাং মিং। তিনি জানান, সংগঠনের সম্ভাবনা ও কর্তৃত্ব বৃদ্ধির পাশাপাশি আঞ্চলিক শান্তি স্থিতিশীলতা সুনিশ্চিত করা, দারিদ্র হ্রাস এবং খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করাও।

    আরও পড়ুন : এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    পূর্ণ সদস্যদের রাষ্ট্রপ্রধানরা মুখোমুখি হওয়ার আগে ফি বার হয় বিদেশ মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। এবারও তা হবে। তাতেই যোগ দিতে জয়শঙ্কর উড়ে যাচ্ছেন উজবেকিস্তান। সেখানে আঞ্চলিক এবং বিশ্ব উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানান মন্ত্রী।  উজবেকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ভ্লাদিমির নরভের সঙ্গে সঙ্গে জয়শঙ্কর চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-র সঙ্গে বৈঠক করতে আগ্রহী। আর যদি তা হয়, তবে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার হবে জয়শঙ্কর-ওয়াং বৈঠক।

    আরও পড়ুন : তাসখন্দে মুখোমুখি জয়শঙ্কর-ওয়াং ই! চলতি মাসের শেষে ফের বৈঠক চিন ও ভারতের

    প্রসঙ্গত, গলওয়ানে ভারত-চিন যুদ্ধের পর থেকে দু দেশের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে। সমস্যা মেটাতে দু দেশের মধ্যে সেনা পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে ১৬ বার। এসসিও সামিটে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা বৈঠকে বসেন কিনা, সেদিকেই তাকিয়ে তামাম বিশ্ব।  

    আরও পড়ুন : পরমাণু জ্বালানি সরবরাহকারী গোষ্ঠীতে যোগ দিতে মুখিয়ে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

  • Fitness Tips: জন আব্রাহামের মত বডি পেতে চান? তবে মেনে চলুন এই ৪টি ফিটনেস টিপস

    Fitness Tips: জন আব্রাহামের মত বডি পেতে চান? তবে মেনে চলুন এই ৪টি ফিটনেস টিপস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দর, ফিট ও সুস্থ চেহারা সকলেই চায়। কিন্তু জিমে যাওয়া আর হয়ে ওঠে না, তাই তো? তবে আর চিন্তা নেই। একমাত্র জিম করলেই যে ফিট থাকা যায়, এটি একদমই ভুল ধারণা। দৈনিক জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন আনলে আপনিও হয়ে উঠবেন ফিট। এমনই কিছু ভালো অভ্যাসের কথা বলেছেন বলিউড অভিনেতা জন আব্রাহাম (John Abraham)। বলিউড সেনসেশন হওয়ার আগেও, জন আব্রাহাম তাঁর ফিট বডির জন্য জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর মত বডি, সিক্স প্যাক সবাই পেতে চান। তাই যদি আপনিও জনের মতই ফিট হতে চান, মেনে চলুন কিছু নিয়ম। এক সংবাদমাধ্যমে অভিনেতা তাঁর ওয়ার্কআউটের ৪টি টিপস সবার সঙ্গে শেয়ার করেছেন।

    রাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ুন- জন সাধারণত রাতে বেশিক্ষণ জেগে থাকেতে পছন্দ করেবন না। তিনি রাত ৯টা ৩০ মিনিটে ঘুমোতে যান এবং ভোর সাড়ে চার টায় ওঠেন। মনে করা হয় যারা আর্লি রাইজার তাঁরা বেশি প্রোডাক্টিভ হন। ফলে সকাল সকাল উঠলে মনও ভালো থাকে, আর মন ভালো থাকলেই শরীরও সুস্থ থাকে।

    আরও পড়ুন: ব্যায়াম শুরুর আগে ব্যাস এক চিমটে নুন, তাতেই কেল্লা ফতে!

    চিনি না খাওয়া- জন মনে করেন সিগারেট খাওয়ার চেয়ে চিনি বেশি বিপজ্জনক। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি মিষ্টিজাতীয় খাবার এবং কোল্ড ড্রিঙ্কসের অতিরিক্ত গ্রহণ হৃদরোগ এবং রক্তে শর্করার সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়। ফলে চিনি থেকে দূরে থাকাই ভালো।

    সকালের ব্রেকফাস্ট স্কিপ না করা- কখনওই ব্রেকফাস্ট বাদ দেওয়া উচিত নয়। আর সকালের খাবার সবসময় প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালে যদি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া হয় তা হলে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে, প্রচুর এনার্জিও পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: ভাত খেয়েও ওজন কমাতে চান? জেনে নিন এই পাঁচটি টিপস

    খেলাধুলা করা- সবসময় কোনও না কোনও খেলাধুলার মধ্যে থাকতে হয়, যাতে শরীর অ্যাক্টিভ থাকে। এর ফলস্বরূপ আপনার পুরো শরীর আরও ফিট হয়ে ওঠে ও আপনি আরও বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠবেন। জনও ফুটবল খেলার সঙ্গে জড়িত।

  • Arpita Mukherjee: টালিগঞ্জের পর বেলঘরিয়া! অর্পিতার আরেকটি ফ্ল্যাটেও মিলল বিপুল টাকার হদিশ!

    Arpita Mukherjee: টালিগঞ্জের পর বেলঘরিয়া! অর্পিতার আরেকটি ফ্ল্যাটেও মিলল বিপুল টাকার হদিশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টালিগঞ্জের পর এবার বেলঘরিয়া। ফের ইডি-র হাতে এল ‘কুবেরের ধন’। এবার অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাট থেকে মিলল বিপুল টাকার হদিশ। টাকা গুনতে মেশিন সমেত এসেছেন ব্যাঙ্ককর্মীরা।

    মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ অর্পিতার বিপুল সম্পত্তির খোঁজ পেতে কলকাতার একাধিক জায়গায় একযোগে হানা দেয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। বেলঘরিয়ার অভিজাত ফ্ল্যাট থেকে কসবায় সংস্থার অফিস— সর্বত্র তল্লাশি চালায় তদন্তকারীরা।

    এদিন দুপুরে রথতলা এলাকায় অভিজাত ক্লাবটাউন হাইটসে পৌঁছে যায় ইডি তদন্তকারী দল। সেখানে রয়েছে অর্পিতার ২টি ফ্ল্যাট। একটি ১১০০ ও আরেকটি ১৪০০ স্কোয়ার ফিটের। ২টি ফ্ল্যাটের একটি রয়েছে ব্লক-২ তে, আরেকটি ব্লক-৫ তে। ২টি ফ্ল্যাটই ছিল  তালাবন্ধ। তালা ভেঙে সেখানে ঢুকে তল্লাশি শুরু করে ইডি আধিকারিকরা। 

    আরও পড়ুন: ঘরে টাকা থাকলেও তা ছোঁয়ার অধিকার ছিল না! জানুন ইডির জেরায় কী বললেন অর্পিতা

    সূত্রের খবর, দুটি ফ্ল্যাটে আলমারি থেকে শুরু করে একাধিক ওয়ার্ড্রোব ও লকারের সন্ধান পায় ইডি। সেগুলো খুলতেই বেরিয়ে পড়ে টাকার পাহাড়। এখনও পর্যন্ত ইডির তরফে জানানো হয়নি, ঠিক কত পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়েছে। তবে, চারটি নোট গোনার মেশিন আনা হয়েছে। ফলে, সহজেই অনুমেয়, টালিগঞ্জের মতো এখানেও ‘যক্ষের ধন’ রাখা ছিল। 

    এর আগে, গত শুক্রবার, টালিগঞ্জে অর্পিতার ডায়মন্ড সিটি সাউথের বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে সেখান থেকে নগদ ২১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। পাশাপাশি বাজেয়াপ্ত করা হয় প্রায় ৭৯ লক্ষ টাকা মূল্যের সোনার গয়না। এছাড়া ৫৪ লক্ষ টাকার বিদেশি মুদ্রাও উদ্ধার হয় ফ্ল্যাট থেকে। একেবারে, ২ হাজার ও ৫০০-র নোটের ২ বস্তা ভর্তি বাণ্ডিল বাণ্ডিল টাকা উদ্ধার করা হয়। 

    আরও পড়ুন: জোকা ইএসআই-তে ফের স্বাস্থ্য পরীক্ষা পার্থ-অর্পিতার, কী খেতে দেওয়া হচ্ছে মন্ত্রীমশাইকে?

    ইডি সূত্রে খবর, জেরায় অর্পিতা জানিয়েছেন, প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় তাঁর বাড়িটিকে ‘মিনি ব্যাঙ্ক’ হিসাবে ব্যবহার করতেন। কিন্তু ঘর ভর্তি টাকা থাকলেও সেই ঘরে যেতে পারতেন না তিনি। নিষেধ ছিল মন্ত্রীমশাইয়ের। অর্পিতার দাবি, প্রতি সপ্তাহে কিংবা প্রতি ১০ দিন অন্তর মন্ত্রী তাঁর বাড়িতে যেতেন। কিন্তু কোনদিনও পার্থ প্রকাশ করেননি যে ওই ঘরে কত টাকা রয়েছে। 

  • Coconut Water: ত্বক ও চুল ভালো রাখতে চান? আজ থেকেই ব্যবহার করুন ডাবের জল

    Coconut Water: ত্বক ও চুল ভালো রাখতে চান? আজ থেকেই ব্যবহার করুন ডাবের জল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে আপনারা সবসময় ডাবের জলকেই বেছে নেন। তবে জানেন কী ডাবের জল যেমন স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো তেমনি ত্বক ও চুলের জন্যও বেশ উপকারী। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রূপচর্চার জন্য ডাবের জলকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত। আপনারা যেসব দামি ক্রিম, চুলের জন্য শ্যাম্পু, কনডিশনার ও অন্যান্য পণ্য ব্যবহার করে থাকেন, তার ফলে অনেক ক্ষতি হয় চুল ও ত্বকের। তাই এবারে বিশেষজ্ঞরা প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন। দুধ, গোলাপ জল, হলুদের মত প্রাকৃতিক উপাদানগুলো ত্বকের জন্য ব্যবহার করলেও এবারে ব্যবহার করুন ডাবের জল আর তফাৎ নিজের চোখেই দেখে নিন।

    আরও পড়ুন: উজ্জ্বল ত্বক চান? রোজ খান এই জুসটি, পরিবর্তন দেখুন এক সপ্তাহে

    ত্বকের জন্য ডাবের জলের উপকারিতা

    নিয়মিত ডাবের জল (Coconut Water) মাখলে ত্বক ভালো থাকে। ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে ফেস প্যাকে ডাবের জল ব্যবহার করেন। ডাবের জলে উপস্থিত ভিটামিন সি, অ্যামিনো অ্যসিড, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান ব্রণের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। ২চামচ ডাবের জল, দেড় চামচ হলুদ, দেড় চামচ চন্দন মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলেই ব্রণ কমে যায়। শুষ্ক ত্বকের জন্য উপকারী ডাবের জল। শুষ্ক ত্বককে কোমল করে তুলতে ব্যবহার করুন ডাবের জল।

    চুলের জন্য ডাবের জলের উপকারিতা

    ডাবের জলের মধ্যে প্রচুর প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের পাশাপাশি চুলের স্বাস্থ্যও উন্নত করে। চুল পড়া কমাতে ডাবের জল চুলে দিয়ে ২৫ মিনিট রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন। চুলের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে। ডাবের জল চুলে ম্যাসাজ করলে এতে চুলের ফলিকলগুলি আরও মজবুত হয় ও কোচকানো চুলের জন্যও এটি উপকারী। ডাবের জলে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যার কারণে খুশকি কমাতে, স্ক্যাল্প ইনফেকশন কমাতে ডাবের জল উপকারী। ভিনিগারের সঙ্গে ডাবেল জল মিশিয়ে চুলে মাখলে তা আপনার চুলের জন্য উপকারী।

     

LinkedIn
Share