Blog

  • Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরেই বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে গুজরাটে (Gujrat)। প্রত্যাশিতভাবেই মাঠে নেমে পড়ছে সব দল। ক্ষমতায় ফিরতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) এখনও সেভাবে ঘর গুছিয়ে উঠতে পারেনি। তবে কোমর কষে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি (AAP)। এমতাবস্থায় বিরোধীদের মাত দিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করার সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার। গুজরাটে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। শনিবার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে একটি কমিটি গঠনের কথা ঘোষণার কথা বলেছেন তিনিই। কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত এক বিচারপতি।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু প্রসঙ্গে গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাংগাভি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) হল দেশের সব নাগরিকের জন্য এক আইন। দেশের সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ব্যক্তিগত ক্ষেত্রেও একই আইন কার্যকর হবে। উত্তরাধিকার, বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সন্তান দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রেও দেশের সব নাগরিককেই একই আইন মেনে চলতে হবে। ভারতীয় সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে এর উল্লেখ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করতে উদ্যোগ নিতে হবে রাষ্ট্রকে।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    প্রসঙ্গত, ১৮ অক্টোবর দেশের শীর্ষ আদালতকে কেন্দ্র জানিয়েছিল দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) প্রয়োজন। এজন্য প্রয়োজন একটি আইন প্রণয়ন করা। সরকারের যুক্তি ছিল, ধর্মভিত্তিক ব্যক্তিগত বিভিন্ন আইন জাতীয় ঐক্যের অবমাননা। অভিন্ন দেওয়ানি বিধিই বিভিন্ন সম্প্রদায়কে একটি ছাতার তলায় নিয়ে আসবে এবং নিশ্চিত করবে ভারতের একীকরণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indian Army Recruitment: ট্রেনিং দিয়ে টেকনিক্যাল শাখায় অফিসার নিয়োগ হবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে

    Indian Army Recruitment: ট্রেনিং দিয়ে টেকনিক্যাল শাখায় অফিসার নিয়োগ হবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশিক্ষণ দিয়ে অফিসার নিয়োগ করা হবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে (Indian Army)। টেকনিক্যাল শাখায় হবে এই নিয়োগ। যাঁরা আবেদন করবেন তাঁদের অবশ্যই জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন – ২০২২ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে থাকতে হবে। দরখাস্ত করা যাবে, ১৫ থেকে ২৪ শে নভেম্বর অবধি www.joinindianarmy.nic.in এই ওয়েবসাইটে। বিশদ বিজ্ঞপ্তি কয়েকদিন পর প্রকাশিত হবে। প্রার্থীরা উপরোক্ত ওয়েবসাইট ফলো করুন নিয়মিত। এই ট্রেনিং শুরু হবে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে।

    যোগ্যতা

    পদার্থ বিদ্যা, রসায়ন, গণিতে ন্যূনতম ৬০ শতাংশ নম্বর সহ উত্তীর্ণ হতে হবে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমতুল পরীক্ষায়।  তার সাথে জয়েন্ট এন্ট্রান্স এক্সামিনেশন-মেন ২০২২ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ থাকতে হবে।

  • South Korea: ভূতের উৎসবে মৃত্যু মিছিল, দক্ষিণ কোরিয়ায় জাতীয় শোক

    South Korea: ভূতের উৎসবে মৃত্যু মিছিল, দক্ষিণ কোরিয়ায় জাতীয় শোক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হ্যালোউইন উৎসবের মাঝেই ঘটল ভয়াবহ দুর্ঘটনা। সরু রাস্তায় ভিড়ের মাঝেই দেড়শোর বেশি মানুষ পদপিষ্ট হয়ে ও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারালেন। মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) সিওলের ইটাইওন নামক এলাকার। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত ১৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫০ জন। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। আহতদের দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট। প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওল এই ঘটনার জন্য জাতীয় শোকের ঘোষণা করেছেন।

    করোনার জন্য গত দুবছর তেমনভাবে হ্যালোউইন পার্টির আয়োজন করা হয়নি। কিন্তু এবছর সেখানে (South Korea) কোনরকমের বিধিনিষেধ না থাকায় মানুষের ভিড় উপচে পড়েছে। আর তাতেই ঘটল দুর্ঘটনা। শনিবার রাতে সিওলের ইটাইওনের একটি বাজারে ভিড় করেন বহু মানুষ। প্রায় এক লক্ষ মানুষ ওই বাজারে এসেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। বাজারের সরু, ঘিঞ্জি রাস্তায়ও মানুষ ভিড় করে। সেখানকার ভিড় দেখে আগেই একাধিক ট্যুইটার ব্যবহারকারী ওই বাজারের ভিড়ের ছবি পোস্ট করেছিলেন। অত্যধিক ভিড় এড়াতে ওই বাজারে এই সময় না আসার আহ্বানও জানিয়েছিলেন। তবে সেই কথা শোনে কে? উৎসবের আনন্দে মাততে মানুষের ভিড় বাড়তেই থাকে বাজারে। আর এত মানুষের ভিড়ে কেউ কেউ পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ হারান ও কেউ কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। গতকাল রাত থেকে ৫৯ জন ও পরে ১৪৯ জনের মৃত্যুর খবর শোনা গেলেও দিন পরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয় ১৫১। ফলে গতকাল রাত থেকেই লাফিয়ে লাফিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। শুধুমাত্র তাই নয়, ২৭০ জনের মত মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন বলে রিপোর্ট পাওয়া গিয়েছে।  

    খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে (South Korea) পৌঁছয় পুলিশ ও দমকল। ১৪০টির বেশি অ্যাম্বুলেন্স আসে অসুস্থদের হাসপাতালে নিয়ে যেতে। আবার হৃদরোগে আক্রান্তদের ঘটনাস্থলেই বুক চাপ দিয়ে সুস্থ করার চেষ্টা করতে দেখা যায়।

    দুর্ঘটনার পরই দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওল সব মন্ত্রীদের আহতদের উদ্ধার এবং চিকিৎসায় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। এরপর আজ তিনি রবিবার সংবাদমাধ্যমে এসে, জাতীয় শোকের ঘোষণা করেছেন এবং সরকারি ভবন ও সরকারি অফিসে পতাকা অর্ধনমিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়াও নিহতদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার প্রস্তুতি করতে তাদের পরিবারকে সহায়তা করবে এবং আহতদের চিকিৎসার জন্য সরকার সাহায্য করবে বলে জানিয়েছেন। এই ঘটনাটির জন্য তিনি তদন্ত করারও নির্দেশ দিয়েছেন।

     

     

  • TB in India: ২০২১ সালে ভারতে যক্ষ্মা আক্রান্ত ২১.৪ লক্ষ, জানাল হু

    TB in India: ২০২১ সালে ভারতে যক্ষ্মা আক্রান্ত ২১.৪ লক্ষ, জানাল হু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার দাপট কাটতে না কাটতেই ভয় দেখাতে শুরু করেছে যক্ষ্মা (Tuberculosis)। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation) পরিসংখ্যান দিয়ে জানিয়েছে, ২০২১ সালে ভারতে ২১ লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়েছেন। ২০২০-র তুলনায় এই সংখ্যা প্রায় ১৮ শতাংশ বেশি। হু জানিয়েছে, ২০২১ সালে গোটা দেশে ২২ কোটির বেশি মানুষ যক্ষ্মা পরীক্ষা করিয়েছেন। তবে কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের অবস্থা অনেকটাই ভালো। 

    যক্ষ্মা রোগের শনাক্তকরণ, চিকিৎসা এবং যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসায় করোনার প্রভাব সংক্রান্ত বিশ্বব্যাপী একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে হু। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে ভারতে মোট জনসংখ্য়ার প্রতি ১ লক্ষের মধ্যে ২১০ জনের যক্ষ্মা ধরা পড়েছে। ২০১৫ সালে এই সংখ্যা ছিল প্রতি ১ লক্ষে ২৫৬ জন। ১৮ শতাংশ কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা। 

    আরও পড়ুন: এক কোটি টাকা ব্যাংকে থাকলেই ইন্দোনেশিয়ায় দশ বছর কাজ করার সুযোগ

    যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা কোন দেশে বেশি, কোন দেশে কম সেই তালিকা প্রকাশ করেছে হু। বেশি থেকে কমের তালিকায় ৩৬তম স্থানে রয়েছে ভারত। হু- এর তরফে জানানো হয়েছে, করোনা কালে যক্ষ্মার চিকিৎসায় প্রভাব পড়েছে গোট বিশ্বে। তবে ভারত তুলনামূলক ভালো ভাবে কাজ করেছে বলেও জানিয়েছে হু। হু- এর ,মতে সচেতনতার কারনেই নিয়ন্ত্রিত হয়েছে এই রোগ।     

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, বহু বছর ধরে সচেতনতামূলক প্রচার চালিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় সরকার। বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে সতর্ক করা হয়েছে। যক্ষ্মার রোগীকে শনাক্ত করা, তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে তৎপর হয়েছে সরকার। আর তাতেই নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছে এই রোগ।   

    কেন্দ্রীয় সরকারও যক্ষ্মা সংক্রান্ত নিজস্ব পরিসংখ্যান তৈরি করছে। বিশেষ পদ্ধতিতে তাতে যক্ষ্মা রোগের শনাক্তকরণ, রোগীর আয়ু সংক্রান্ত বিশদ তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। আগামী ছ’মাসের মধ্যে প্রকাশিত হবে সেই রিপোর্ট। হু-কেও সেই তথ্য প্রদান করবে কেন্দ্র। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসেই প্রধানমন্ত্রী টিবি মুক্ত ভারত অভিযান প্রকল্পের সূচনা করেছে কেন্দ্র। তাতে বিভিন্ন সংস্থা, ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদানও সংগ্রহ করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ১০ লক্ষ ৪৫ হাজাপ ২৬৯ রোগীর সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন ৪০ হাজার ৪৯২ জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Atmospheric Electricity: জানেন কীটপতঙ্গ তৈরী করতে পারে বিদ্যুৎ?

    Atmospheric Electricity: জানেন কীটপতঙ্গ তৈরী করতে পারে বিদ্যুৎ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশে প্রতিটি জীবকূলই গুরুত্বপূর্ণ, তা যতই ক্ষুদ্র হোক না কেন। সম্প্রতি এক গবেষণায় তা আবারও প্রমাণিত হলো। গবেষণায় জানা গিয়েছে ,জীবন্ত জীবগোষ্ঠী বায়ুমণ্ডলীয় বিদ্যুতের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এমনকি কীটপতঙ্গ বায়ুমণ্ডলে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারে।

    গবেষকরা সম্প্রতি একটি গবেষণায় এক ঝাঁক মৌমাছির পারিপার্শ্বিক ক্ষেত্র পরীক্ষানিরীক্ষার সময় বায়ুমণ্ডলীয় বৈদ্যুতিক চার্জ লক্ষ্য করেছে। গবেষকদের মতে, এই ধরনের বিদ্যুৎ মূলত আবহাওয়ার প্রকৃতি নির্ধারণের পাশাপাশি তাকে প্রভাবিতও করতে পারে, আর এর মাধ্যমে কীটপতঙ্গেরা সহজেই খাদ্য খুঁজে পায়।

    ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও এক জীববিজ্ঞানী এবং লেখক এলার্ড হান্টিং বলেছেন, পদার্থবিজ্ঞান কীভাবে জীববিজ্ঞানকে প্রভাবিত করে তা নিয়েই এই গবেষণা। গবেষণার ফলে জানা গিয়েছে জীববিদ্যাও পদার্থবিদ্যাকে প্রভাবিত করতে পারে।

    [tw]


    [/tw] 

    গবেষকদের মতে বেশিরভাগ জীবন্ত পতঙ্গের মতো মৌমাছিও একটি সহজাত ভাবে বৈদ্যুতিক চার্জ বহন করতে পারে। গবেষণা দলটি খুঁজে পেয়েছে যে মৌমাছির ঝাঁক প্রতি মিটারে ১০০ থেকে ১,০০০ ভোল্ট বায়ুমণ্ডলীয় বিদ্যুত উৎপন্ন করে,যা ভূ-স্তরেও বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের শক্তি বৃদ্ধি করতে সক্ষম। গবেষকরা এমন একটি মডেল তৈরি করেছেন যে যার মাধ্যমে সহজেই অন্যান্য প্রজাতির কীটপতঙ্গের উপস্থিতির পূর্বাভাস দিতে পারে। ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন জীববিজ্ঞানী ও সহ-লেখক লিয়াম ও’রিলি’ র মতে, কীটপতঙ্গের ঝাঁক বায়ুমণ্ডলীয় বিদ্যুৎকে প্রভাবিত করতে পারে তাদের ঘনত্ব এবং আকারের উপর নির্ভর করে।

    অপর এক বিজ্ঞানী এলার্ড বলেছেন “আমরা সম্প্রতি আবিষ্কার করেছি যে জীববিজ্ঞান এবং বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রগুলি একে অপরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। তাদের মধ্যে এমন অনেকগুলি সম্পর্ক রয়েছে যা বিভিন্ন স্থানিক স্কেলেও বিদ্যমান থাকতে পারে। মাটিতে জীবাণু এবং উদ্ভিদ-পরাগায়নকারীর মিথস্ক্রিয়া থেকে শুরু করে কীটপতঙ্গের ঝাঁক থেকে বিদ্যুৎ সৃষ্টির মতো নানা বিষয় এই গবেষণাপত্রটিতে প্রকাশিত হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Contai: বিয়েতে না, বাড়ি থেকে নাবালিকা তুলে নিয়ে গেল দুষ্কৃতি, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    Contai: বিয়েতে না, বাড়ি থেকে নাবালিকা তুলে নিয়ে গেল দুষ্কৃতি, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নাবালিকাকে অপহরণের (minor kidnap) অভিযোগ উঠল তৃণমূলের যুব সভাপতির (youth president) বিরুদ্ধে। পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) এগরা থানা (Egra) এলাকায় রাতের অন্ধকারে বাড়ি থেকে অপহরণ করা হল নাবালিকাকে। মারিশদা থানার দ্বারস্থ হয়েছে ওই নাবালিকার পরিবার। তাঁদের দাবি, আনন্দ দাস নামের এক তৃণমূল নেতা তাঁদের মেয়েকে অপহরণ করেছেন। 

    পুলিশের দাবি, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার বাড়ি এগরার কুইথোড় এলাকায়। সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আনন্দ দাস। এর আগেও ওই নাবালিকাকে বিরক্ত করার অভিযোগ উঠেছিল ওই যুবকের বিরুদ্ধে। ১৬ বছরের ওই নাবালিকাকে নিয়ে আগেও পালানোর চেষ্টা করেছিলেন আনন্দ। ৩ মাস আগে এই ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে মেয়েকে খুঁজে নিয়ে আসে পরিবার। তার পরে কিছুদিন হোমে থাকে ওই নাবালিকা। দুর্গাপুজোর সময় মগাশার বাসিন্দা নাবালিকা মারিশদা এলাকায় মামার বাড়িতে এসেছিল। পরিবারের অভিযোগ, আচমকাই সেখানে চড়াও হন আনন্দ। শুধু তাই নয়, বাড়ি বয়ে গিয়ে নাবালিকার পরিবারকে হুমকি দেন। জিজ্ঞেস করেন, কেন পুলিশে জানিয়েছিলেন। মারধর করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এর পর বিজয়া দশমীর পরের দিন ফের নাবালিকাকে সঙ্গে করে বাড়ি থেকে নিয়ে পালান আনন্দ।

    আরও পড়ুন: সমাজ সেবায় ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তির আবেদন চলছে  

    অভিযোগ নাবালিকাকে আগে থেকেই বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছিল সে। ওই রাতেই জোর করে মেয়েকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে বাধা দেয় মেয়েটির পরিবার। আনন্দ মারধর করে ওই নাবালিকার বাবাকে। এরপরে ওই নাবালিকাকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। ১৬ বছর বয়সী নবম শ্রেণীর ওই ছাত্রীর সঙ্গে বয়সে দ্বিগুণ প্রায় ৩০ বছর বয়সি ওই যুবকের বিয়ে মেনে নেয়নি তার পরিবার।

    পরিবারের দাবি, আনন্দ হুমকি দিয়ে বলেন, তিনি তৃণমূলের একজন প্রভাবশালী নেতা। তাঁর বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারবে না। থানা পুলিশ আদালত কোনও কিছুই কাজ করবে না। এই মর্মে পূর্ব মেদিনীপুরের মারিশদা থানায় অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে লিখিত এফআইআর করেছে নাবালিকার বাবা গদাধর ভূঁইঞ্যা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

        

  • Social Work Course: সমাজ সেবায় ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তির আবেদন চলছে

    Social Work Course: সমাজ সেবায় ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তির আবেদন চলছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে , ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশন (NCE)- বেঙ্গল এর স্কুল অফ সোশ্যাল ওয়ার্ক এন্ড কমিউনিটি সার্ভিস, সোশ্যাল ওয়ার্ক (Social Work) ও কমিউনিটি সার্ভিসের ছয় মাসের ডিপ্লোমা কোর্স করায়। বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করতে হয়। শিক্ষাগত যোগ্যতা বলতে মাধ্যমিক বা সমতুল পাশ হলেই এই কোর্সে  ভর্তির আবেদন করা যায়। ভর্তির জন্য কোনো সর্বোচ্চ বয়সসীমা নেই । যে কোন বয়সের মানুষ এই কোর্সে ভর্তি হতে পারেন ।এই কোর্সের দুটি ভাগ আছে থিওরি  এবং প্রাকটিক্যাল। থিওরির বিষয় গুলি হলো – স্বাস্থ্য ও পুষ্টি , জনসংযোগ , আইন, অর্থনীতি,সমাজতত্ত্ব এবং কম্পিউটার। প্রাকটিকালে থাকে ১৫ দিনের ফিল্ড ওয়ার্ক।  ফিল্ড ওয়ার্কের জন্য পাঠানো হয় বিভিন্ন NGO তে। NGO গুলিই সাধারণত  ছাত্রছাত্রীদের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে।

    আরও পড়ুন: ৬ জন কনস্টেবল নেবে ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ, বেতন কত জানেন?

    ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য এখনই আবেদন করা যেতে পারে। কোর্স ফি ২,০০০ টাকা। শনি ও রবিবারে ক্লাস হয় দুপুর থেকে বিকাল অব্দি। ফর্ম পাওয়া যাবে ,কাউন্সিল এর অফিসে ( বেঙ্গল ল্যাম্প বাস স্টপ, ১৮৮, রাজা সুবোধ চন্দ্র মল্লিক রোড,  যাদবপুর, কলকাতা – ৭০০০৩২, ফোন – ০৩৩-২৪১৪-৬২৮২)। সোমবার থেকে শনিবার দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৫টা অবধি । ফর্মের দাম ১০টাকা। ভর্তি নেওয়া হবে ইন্টারভিউ এর ভিত্তিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Indigo Airlines: টেক অফের সময় আগুনের ফুলকি, ইন্ডিগো বিমানে বিপত্তিতে তদন্তের নির্দেশ ডিজিসিএ-র

    Indigo Airlines: টেক অফের সময় আগুনের ফুলকি, ইন্ডিগো বিমানে বিপত্তিতে তদন্তের নির্দেশ ডিজিসিএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার উড়ানের ঠিক আগেই আগুনের ফুলকি দেখা যায় বেঙ্গালুরুগামী ইন্ডিগো বিমানে। ইন্ডিগোর (Indigo Flight) 6E-2131 উড়ানটির দিল্লি থেকে বেঙ্গালুরুর উদ্দেশ্যে যাত্রা করছিল। কিন্তু যাত্রা শুরুর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই বিমানের একটি ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায়। সঙ্গে সঙ্গে দিল্লি বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করানো হয় বিমানটিকে। বিমানের এক যাত্রী ইঞ্জিন থেকে আগুনের ফুলকি বেরনোর একটি ভিডিও করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তেই ভাইরাল হয় সেই ভিডিও।

    গতকালের ঘটনার পর আতঙ্কিত যাত্রীরা। প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে। এই অনভিপ্রেত ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখার জন্য ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (Directorate General of Civil Aviation)-র তরফে তদন্তের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছে শি জিনপিংয়ের জিরো-কোভিড টলারেন্স নীতি…     

    গতকাল রাত ৯ টা ৪৫ নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। সেই সময় ইন্ডিগোর ওই বিমানে ছিলেন ১৮৪ জন। জানা গিয়েছে, রাত ১১ টা নাগাদ বিমান থেকে যাত্রীদের নামিয়ে আনা হয়। মধ্যরাতে তাঁদের অন্য একটি বিমান দেওয়া হয়। দিল্লি পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সমস্ত যাত্রী ও ক্রু সদস্যরা নিরাপদে রয়েছেন। ডিজিসিএ-র প্রাথমিক রিপোর্টে জানানো হয়েছে, পাইলট ইঞ্জিনে অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র ব্যবহার করেছিলেন। এই ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত করা হবে এবং যথাযথ ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।  

    ডিজিসিএ-র এক আধিকারিক বলেন, ‘‘বিমানের ইঞ্জিন বিকলের সংকেত মিলেছিল। বিকট শব্দ শোনা যায়। অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র কাজ করেছিল। বিমানটিকে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। কী কারণে এই ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখছে ডিজিসিএ। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

    ইন্ডিগোর তরফে অফিসিয়াল বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, “টেক অফের সময় যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা যায়। পাইলট তৎক্ষণাৎ বিমানটিকে থামিয়ে দেন। সমস্ত যাত্রী এবং ক্রু নিরাপদে রয়েছেন। তাঁদের অন্য বিমানে করে রাত ১২টা ১৬ মিনিট নাগাদ নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।”
     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 
     
     
  • China Covid: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ফের লকডাউন চিনে

    China Covid: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ফের লকডাউন চিনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। তাই আবারও লকডাউনের (Lockdown) সিদ্ধান্ত নিল চিন প্রশাসন। প্রশাসনের এহেন সিদ্ধান্তের আওতায় আসবেন চিনের ২০৮ মিলিয়ন মানুষ। জানা গিয়েছে, দেশের ২৮টি শহরে এই লকডাউন জারি করা হয়েছে। এই শহরগুলির মধ্যে রয়েছে উহানও। বছর তিনেক আগে এই উহানেই প্রথম খোঁজ মিলেছিল মারণ ভাইরাসের (China Covid)। সম্প্রতি করোনার নয়া স্ট্রেইনের সন্ধান মিলেছে। এটি আগেরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি সংক্রামক। চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping) সাফাই গেয়েছেন লকডাউনের পক্ষে। তিনি একে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রুখতে জনতার যুদ্ধ আখ্যা দিয়েছেন। তার পরেই প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছে তাঁর জিরো-কোভিড টলারেন্স নীতি।

    করোনার এই যে দুটি নয়া স্ট্রেইন চোখ রাঙাচ্ছে চিনে, সেগুলি ভয় ধরিয়েছে সে দেশের প্রশাসনের বুকেও। আধিকারিকদের মতে, এবার যে সংক্রমণ হচ্ছে, সেজন্য দায়ী বিএফ.৭ এবং বিএ.৫.১.৭। চিনের স্পেশালিস্ট ফার্ম নোমুরা জানিয়েছে, সরকারি পরিসংখ্যান এবং আমাদের সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে দেশের ২৮টি শহরে বিভিন্ন পর্যায়ের লকডাউন জারি করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, উহান জেলায় প্রায় ৮ লক্ষ মানুষকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত ঘরবন্দি থাকতে বলা হয়েছে। এই উহানেই চলতি সপ্তাহে প্রতিদিন নথিভুক্ত কোভিড (China Covid) রোগীর সংখ্যা বাড়ছে ২৫ জন করে।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে ঊর্ধ্বমুখী রাজ্যের করোনা গ্রাফ, পজিটিভিটি রেট বেড়ে ৫.৩১%

    শহরে ঢোকার বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ওয়াংঝাউয়ে। অর্থনৈতিক দিক থেকে এটি চিনের চতুর্থ বৃহত্তম শহর। বৃহস্পতিবার দিনভর শহরবাসীকে বন্দি থাকতে হয়েছে ঘরেই। আশপাশের শহরগুলিতে ক্রমেই বাড়ছে সংক্রমণের বহর। সেই কারণেই আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে অবলম্বন করা হয়েছে এই পন্থা। করোনার (China Covid) বাড়বাড়ন্তে দেশের অর্থনীতি হাল খারাপ হতে শুরু করেছে চিনে। জিডিপি পড়ে গিয়েছে ২.৬ শতাংশ। চলতি আর্থিক বর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকের হিসেব এটি। এদিকে, করোনা (China Covid) ঠেকাতে একটি টিকা আবিষ্কার করেছে সাংহাই। নয়া এই ভ্যাকসিন ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরে নিতে হবে না, ইনহেল করতে হবে। বিশ্বে এটাই প্রথম এই ধরনের করোনা প্রতিষেধক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manik Bhattacharya: ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত! এবার সিবিআইয়ের জেরার মুখে মানিক

    Manik Bhattacharya: ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত! এবার সিবিআইয়ের জেরার মুখে মানিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেট নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিপদ বাড়ল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্যের (Manik Bhattacharya)। ফের তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত।  সেইসঙ্গে সিবিআইয়ের (CBI) আবেদন মঞ্জুর করে আদালত জানিয়েছে, জেলে গিয়ে মানিককে জেরা করা যাবে। মানিককে জেরা করতে চেয়ে আদালতে একটি পিটিশন জমা দিয়েছিল সিবিআই। তাতেই সম্মতি মিলল। এর ফলে এবার সিবিআই-এর জেরার মুখেও বসতে বাধ্য মানিক। একইসঙ্গে জেরা চলবে ইডি-রও (ED)।

    আরও পড়ুন: ডিসেম্বরেই পতন হচ্ছে তৃণমূল সরকারের? কী বললেন শুভেন্দু?

    শুক্রবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয় মানিককে।  আদালতে ইডির তরফে দাবি করা হয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতিতে স্ত্রী ও ছেলেকে নামিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে আদালতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, লেনদেনের অধিকাংশটাই মানিকের স্ত্রী ও ছেলের মারফত হতো। ইডির দাবি, মানিক ভট্টাচার্যের স্ত্রীর সঙ্গে মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী নামের একজনের জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এই মৃত্যুঞ্জয়  ২০১৬ সালে মারা গেলেও তাঁর অ্যাকাউন্টে কয়েক কোটি টাকা রয়েছে বলে দাবি ইডির।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    তদন্তকারীদের নজরে বেসরকারি ডিএলএড কলেজ। মানিকের ছেলে শৌভিক ভট্টাচার্যের নামে সেই কলেজ। সেখান থেকে প্রায় ২ কোটি ৭৪ লক্ষ টাকা লাভ হয়েছে বলে ইডি সূত্রে খবর। পার্থ এবং মানিকের হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটও নজরে তদন্তকারীদের। মানিকের ছেলের যে সংস্থা, তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে মানিকের কথোপকথনের বিষয়ও ইডির চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে। তদন্তকারীদের দাবি, চাকরি বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন মানিক। সিবিআই বহুবার মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চেয়েছিল। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের রক্ষাকবচ থাকায় গ্রেফতার করতে পারেনি। এখন জেলবন্দি মানিককে জিজ্ঞসাবাদ করতে চায় সিবিআই। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করেছে। ফলে আরও বিপাকে পড়লেন মানিক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share