Blog

  • Rahul in Europe: দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ফের ইউরোপ সফরে রাহুল, বিতর্ক!

    Rahul in Europe: দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ফের ইউরোপ সফরে রাহুল, বিতর্ক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের নিখোঁজ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এ আবার নতুন কী? দলের বিপদে মাঝে মাঝেই গা ঢাকা দেওয়ার অভ্যেস রয়েছে জুনিয়র গান্ধী। কিন্তু এবার সাত সমুদ্দুর তেরো নদীর পার সুদূর ইউরোপে (Europe) পাড়ি দিলেন তিনি। মঙ্গলবারই কংগ্রেস (Congress) সূত্রে জানা যায়, ব্যক্তিগত কারণে ইউরোপে গিয়েছেন রাহুল গান্ধী। আগামী রবিবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে দেশে ফিরে আসবেন তিনি। আগামী বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের গুরুত্বপূর্ণ দলীয় বৈঠকে অংশ নিতে পারবেন না বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ধর্ষণের অভিযোগ সোনিয়া গান্ধীর ব্যক্তিগত সচিবের বিরুদ্ধে! দাবি ওড়াল কংগ্রেস

    এর আগেও বহুবার দলের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে সব ছেড়েছুড়ে বিদেশ সফরে গিয়েছে সোনিয়া-তনয়। এ নিয়ে সমালোচনাও হয়েছে বিস্তর। সামনেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, সংসদের বাদল অধিবেশন রয়েছে। তার আগেই রাহুলের এই বিদেশ সফর ঘিরে উঠছে একাধিক প্রশ্ন।

    আরও পড়ুন: ২০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তরে রাহুল গান্ধী কী বলেছেন, ফাঁস করল ইডি

    ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের পরেই সমস্ত ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে কংগ্রেসের জাতীয় সভাপতির পদ ছাড়েন রাহুল। এরপর থেকে সনিয়া গান্ধীই অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। তবে তাঁর শারীরিক অসুস্থতার কারণে এবং দলীয় কর্মীদের দাবি মেনে কংগ্রেসে পাকাপাকিভাবে একজন সভাপতি নিয়োগ করা নিয়ে আলোচনা চলছে। বিশেষ কোনও মুখ না থাকায় রাহুল গান্ধীকেই পুনরায় সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হতে পারে। বৃহস্পতিবারের বৈঠকে সেই সভাপতি নির্বাচন নিয়েই আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিদেশ সফরের কারণে সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন না খোদ রাহুলই।     

    এর আগেও রাজস্থানের যোধপুর হিংসার সময় এভাবেই নেপাল পালিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। রাজস্থানে কংগ্রেসের সরকার। রাজস্থান যখন জ্বলছিল তখন রাহুলের নেপাল সফর নিয়েও বিতর্কের ঝড় উঠেছিল।  

    আগামী সপ্তাহেই রয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। সংসদের বাদল অধিবেশনও শুরু হচ্ছে প্রায় একই সময়ে। এবার কী কী ইস্যুতে সরব হবে দল, তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলেচনা হওয়ার কথা ছিল বৃহস্পতিবারের কংগ্রেসের দলীয় বৈঠকে। একইসঙ্গে আগামী ২ অক্টোবর থেকে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রার সূচনার কথা রয়েছে, তা নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা। এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে রাহুলের অনুপস্থিতিতে তাঁর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে দলের অভ্যন্তরেই। 

      

  • Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কার সঙ্কটের জন্যে রাশিয়াকেই দায়ী করল যুক্তরাষ্ট্র, কেন? 

    Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কার সঙ্কটের জন্যে রাশিয়াকেই দায়ী করল যুক্তরাষ্ট্র, কেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার সংকটের মূলে রাশিয়া (Russia)। এমনটাই দাবি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (United States) বিদেশমন্ত্রী (Foreign Minister) অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের (Antony Blinken)। তিনি মনে করেন, রাশিয়ার খাদ্য অবরোধই শ্রীলঙ্কার সমস্যার (Sri Lanka Crisis) মূল কারণ। ইউক্রেনের শস্য রফতানির ওপর রাশিয়ার নিষেধাজ্ঞা শ্রীলঙ্কার অশান্তির আগুনে ঘি ঢেলেছে। এই খাদ্য অবরোধে অন্যান্য সংকট সৃষ্টি হতে পারে বলেও সতর্ক করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কা ছেড়ে পালালেন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া, নতুন ঠিকানা মালদ্বীপ

    অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন রোববার ব্যাংককে এক সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, “আমরা এই রুশ আগ্রাসনের প্রভাব সর্বত্রই দেখতে পাচ্ছি। শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতির জন্য রুশ আগ্রাসন অনেকাংশেই দায়ী। আমরা সারাবিশ্বে এর প্রভাব নিয়ে উদ্বিগ্ন। রাশিয়াকে আরও অনুভূতিশীল হতে হবে।”

    তিনি বলেন, “বিশ্বে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রুশ আগ্রাসন সেই সমস্যার পালে আরও হাওয়া দিয়েছে। থাইল্যান্ডেও এর প্রভাব পড়ছে। এখানে রাশিয়ার আগ্রাসনের কারণে সারের দাম এখন আকাশচুম্বি।” 

    আরও পড়ুন: ভারত-শ্রীলঙ্কা সামুদ্রিক সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে তৎপর উপকূল রক্ষী বাহিনী 

    ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, “সার বিশেষ করে থাইল্যান্ডের মতো একটি প্রাণবন্ত কৃষিকাজের দেশে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ সার সংকটের অর্থ হল পরের বছর ফলন কমে যাবে এবং নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে যাবে। একইভাবে বিশ্বব্যাপী কৃষি উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে রাশিয়ার আগ্রাসন। এতে বিশ্ববাসী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।” 

    খাদ্য ও জ্বালানির তীব্র ঘাটতির কারণে ভয়ঙ্কর সংকটের মুখে ভারতের প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা। ভেঙে পড়েছে অর্থনীতি। গত শনিবার প্রতিবাদে রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপক্ষের (Gotabaya Rajapaksa) বাড়ির দখল নিয়েছেন দেশের জনতা। পদত্যাগ পত্রে সাক্ষর করেই প্রাণ ভয়ে দেশ ছেড়ে মালদ্বীপে পালিয়েছেন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া। দেশজুড়ে চরম অস্থিরতা। শ্রীলঙ্কার এই দুর্দশার জন্যে রাশিয়াকেই দায়ী করল যুক্তরাষ্ট্র।  

    দেশের এই ভয়ঙ্কর সংকটের মধ্যেই কিছুদিন আগেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Vladimir Putin) সঙ্গে কথা বলেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে। কিন্তু তাতেও পরিস্থিতির কোনও উন্নতি হয়নি। এরইমধ্যে গণবিক্ষোভের জেরে প্রেসিডেন্টের পালিয়ে যাওয়ার পর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে। পরিস্থিতি খারাপ জেনেও দুমাস আগেই প্রধানমন্ত্রী পদের দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি।  

     

  • Shiv Sena: রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকে সমর্থন করে বিজেপিকে বার্তা উদ্ধব ঠাকরের?

    Shiv Sena: রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকে সমর্থন করে বিজেপিকে বার্তা উদ্ধব ঠাকরের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Polls)। এই নির্বাচনে এনডিএর (NDA) রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী বিজেপির (BJP) দৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu) সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা (Shiv Sena)। গুঞ্জন ছড়িয়েছিল, সেনা সাংসদদের চাপেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উদ্ধব। যদিও চাপের কথা অস্বীকার করেছেন শিবসেনা প্রধান।

    কংগ্রেস, এনসিপির সঙ্গ ছেড়ে বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার গড়ার পক্ষপাতী ছিলেন শিবসেনার বিদ্রোহী বিধায়ক একনাথ শিন্ডে।পরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন শিন্ডে। আর বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশকে বসানো হয় উপমুখ্যমন্ত্রী পদে। এর পরে পরেই রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করা নিয়ে চাপ বাড়ে উদ্ধবের ওপর। ১৮ জন সাংসদের মধ্যে ১৩ জন উদ্ধবের বাড়ি মাতোশ্রীতে বৈঠকে হাজির ছিলেন। তাঁরাই উদ্ধবকে অনুরোধ করেন, বিজেপির দ্রৌপদীকে সমর্থন করতে। তাঁদের যুক্তি ছিল, এর মাধ্যমে বিজেপিকে উদ্ধবের তরফে একটা বার্তাও দেওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যে দ্রৌপদী মুর্মু

    গত সপ্তাহে শিবসেনার সাংসদ রাহুল শিওয়ালে দ্রৌপদীকে সমর্থনের ব্যাপারে চিঠি লেখেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে। চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন, শিবসেনার উচিত দ্রৌপদীকে সমর্থন করা। সূত্রের খবর, অধিকাংশ শিবসেনা সাংসদ উদ্ধবকে জানান, দ্রৌপদী জনজাতি সমাজের তরফে এই প্রথম কোনও ব্যক্তি। তার ওপর তিনি মহিলা। তাই দ্রৌপদীর বিরোধিতা করা হলে ভোটে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। ওই বছরই হবে মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচনও। তাই দ্রৌপদীকে সমর্থনের প্রশ্ন সরব হন শিবসেনার সাংসদরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই শেষমেশ দ্রৌপদীকে সমর্থনের সিদ্ধান্ত নেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে ৩ থেকে ৭৭ হয়েছে বিজেপি। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে পদ্ম-ই। বললেন মিঠুন

    শিবসেনার একটি সূত্রের খবর, দ্রৌপদীকে সমর্থনের প্রশ্নে উদ্ধবের এই সিদ্ধান্তের নেপথ্যে রয়েছে একটি বার্তাও। সেটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। তিনি যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আন্তরিকভাবেই সম্পর্ক বজায় রাখতে চান, কেন্দ্রের সঙ্গে ভাঙা সম্পর্ক যে ফের জোড়া লাগাতে চান, সেই বার্তাও দেওয়া হল দ্রৌপদীকে সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিয়ে।

     

  • Maharasthra Politics: শিন্ডে শিবিরকে স্বীকৃতি, লোকসভার স্পিকারের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ ঠাকরের

    Maharasthra Politics: শিন্ডে শিবিরকে স্বীকৃতি, লোকসভার স্পিকারের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ ঠাকরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিন্ডে শিবিরকেই আসল শিবসেনার (Shiv Sena) স্বীকৃতি দিয়েছিলেন মহারাষ্ট্র (Maharasthra) বিধানসভার স্পিকার রাহুল নরবেকর। পরে উদ্ধব বিরোধী ওই শিবিরকে স্বীকৃতি দিয়েছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাও (Om Birla)। এবার সেই স্বীকৃতিকে দেশের শীর্ষ আদালতে (Supreme Court) চ্যালেঞ্জ জানাল মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) গোষ্ঠী।

    শিবসেনা, এনসিপি এবং কংগ্রেসকে নিয়ে গঠিত মহাবিকাশ আগাড়ি জোট ছেড়ে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে তাতে রাজি না হওয়ায় অনুগত বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটি উড়ে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন তিনি। পতন হয় উদ্ধব ঠাকরে সরকারের।

    আরও পড়ুন : শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    এর পরে পরেই শিন্ডে শিবিরকে আসল শিবসেনা হিসেবে স্বীকৃতি দেন মহারাষ্ট্র বিধানসভার স্পিকার রাহুল নরবেকর। সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হয় ১৮ জুলাই। অধিবেশনের প্রথম দিনই শিবসেনার ১২ জন সাংসদ শিন্ডে শিবিরের অংশ হিসেবে আসল শিবসেনার স্বীকৃতি পেতে আবেদন জানান লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে। লোকসভায় শিবসেনার সাংসদ সংখ্যা ১৮। তার সিংহভাগই শিন্ডে শিবিরে যোগ দেওয়ায় স্পিকার ওম বিড়লা তাঁদের স্বীকৃতি দেন। দক্ষিণ-মধ্য মুম্বই কেন্দ্রের সাংসদ রাহুল শেওয়ালেকে শিবসেনার লোকসভার নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দেন স্পিকার। রাহুল শিন্ডে শিবিরের নেতা। খারিজ হয়ে যায় উদ্ধব গোষ্ঠীর নেতা বিনায়ক রাউতের এ সংক্রান্ত আবেদন। উদ্ধব গোষ্ঠীর নেতা রাজন বিচারের বদলে শিন্ডে শিবিরের ভাবনা গাওলিকে শিবসেনার চিফ হুইপ হিসেবেও স্বীকৃতি দেন লোকসভার স্পিকার। স্পিকারের সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বিনায়ক ও রাজন। শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীর দাবি, এটি অবৈধ, অসাংবিধানিক এবং সংসদের রীতি বিরুদ্ধ। তাঁদের অভিযোগ, এটা করা হয়েছে স্রেফ শিবসেনার বিরোধী গোষ্ঠীকে মদত দিতে। তাঁরা বলেন, সংসদীয় দল একটি রাজনৈতিক দলের প্রোডাক্ট মাত্র। তাই শিন্ডে শিবিরকে মান্যতা দেওয়া ঠিক হয়নি।

    আরও পড়ুন : আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে?

  • Monkey Pox: ফের মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিশ, বিদেশ ফেরতদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ কেন্দ্রের

    Monkey Pox: ফের মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিশ, বিদেশ ফেরতদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার পরে এবার দেশে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে মাঙ্কি পক্স (Monkey Pox)। আরও এক মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত রোগীর হদিশ মিলেছে কেরলে (Kerala)। আর তারপরেই দেশের সমস্ত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিল কেন্দ্র সরকার। বিদেশ ফেরত সমস্ত যাত্রীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন…

    সোমবার বিমান বন্দরের আধিকারিক (Airport Authority), স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে মাঙ্কি পক্স সংক্রান্ত ইস্যুতে জরুরি বৈঠক করেন স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ বিভাগের (Ministry of Health and Family Welfare) আঞ্চলিক দফতরের প্রধানরা। তার পরেই কেন্দ্রীয় সরকার একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, বিদেশ থেকে দেশে ফিরলেই যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। এর ফলে দেশে মাঙ্কি পক্স ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা কমবে। মাঙ্কি পক্স নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের নির্দেশিকা মেনে চলার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। অভিবাসন দফতরকেও এই বিষয়ে সতর্ক করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ভারতে প্রথম মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিস মিলল, ভয় কতটা?
      
    সোমবার সকালেই দেশে মাঙ্কি পক্সে দ্বিতীয় আক্রান্তের হদিশ মেলে। আর তারপরেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। ৩১ বছরের ওই ব্যক্তি এই মুহূর্তে কন্নুরের পারিয়ারাম মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি। এখন তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। গত সপ্তাহে আরব আমিরশাহি ফেরত আরও এক ব্যক্তির শরীরেও মাঙ্কি পক্সের ভাইরাস পাওয়া যায়। 

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে মাঙ্কি পক্স মূলতে পশুর শরীর থেকে মানুষের শরীরে সংক্রমিত হয়েছে। স্মল পক্সের মতোই লক্ষণ এই রোগের। যদিও স্মল পক্সের থেকে কম ক্ষতিকারক এই রোগ। সম্প্রতি মাঙ্কি পক্সকে অতিমারী ঘোষণা করেছে হু। 

    ইতিমধ্যেই ৫৮টি দেশে ৩৪১৭ টি মাঙ্কিপক্সের ঘটনা রিপোর্ট হয়েছে। মাঙ্কিপক্সের প্রভাব ক্রমশ একাধিক দেশে বেড়েই চলেছে। ওয়ার্ল্ড হেলথ নেটওয়ার্ক থেকে জানানো হয়েছে, বিশ্বজুড়ে কোনো পদক্ষেপ তৎক্ষণাৎ না নিলে মাঙ্কিপক্সের প্রভাব কমানো সম্ভব নয়। যদিও এই মুহূর্তে স্মল পক্সের তুলনায় মাঙ্কিপক্সের মৃত্যুর হার কম। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বিশ্বজুড়ে অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই ভাইরাস। এই মুহূর্তে এই রোগের মোকাবিলার চেষ্টা চলছে সর্বত্র। এরই মধ্যে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। ফলে এই মুহূর্তে মাঙ্কিপক্স অতিমারি ছাড়া আর কিছু নয় জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড হেলথ নেটওয়ার্ক।

    ওয়ার্ল্ড হেলথ নেটওয়ার্ক থেকে জানানো হয়েছে যে, মাঙ্কিপক্সকে অতিমারি ঘোষণা করার প্রধান উদ্দেশ্য হল যাতে অধিকাংশ দেশগুলি এই ভাইরাসের প্রতি বিশেষ নজর রাখে ও এখন থেকেই পদক্ষেপ নিতে শুরু করে। উপযুক্ত পদক্ষেপ নিলেই এই ভাইরাসের ক্ষতির হাত থেকে রেহাই পাবে গোটা বিশ্ব। মাঙ্কিপক্সের উপসর্গগুলি নিয়েও জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতার প্রচার করার কথাও বলেছে ওয়ার্ল্ড হেলথ নেটওয়ার্ক। 

     

  • Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে আজ সর্বদল বৈঠকের ডাক কেন্দ্রের

    Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে আজ সর্বদল বৈঠকের ডাক কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে (Sri Lanka Crisis) সর্বদলীয় বৈঠকে (All-Party Meeting) ডাক দিল কেন্দ্রীয় সরকার। আজ, মঙ্গলবার, হতে চলেছে সেই বৈঠক। বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) এবং অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। 

    অর্থনৈতিক মন্দায় ডুবে রয়েছে ভারতের প্রতিবেশি দেশ শ্রীলঙ্কা। এই পরিস্থিতিতে শ্রীলঙ্কায় বসবাসকারী তামিলদের স্বার্থে শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে ভারতের হস্তক্ষেপের দাবি করেছে তামিলনাড়ুর প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ডিএমকে (DMK) এবং এআইএডিএমকে (AIADMK)।

    আরও পড়ুন: আশ্রয় দেবে না ভারত, কোথায় যাবেন শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া?  

    সংসদের বাদল অধিবেশনের আগে এক বৈঠকে, ডিএমকে এবং এআইএডিএমকে সরকারের সামনে শ্রীলঙ্কা প্রসঙ্গ তুলেছিল। সেখানে বসবাসকারী তামিল জনজাতির পরিস্থিতির উন্নতিতে ভারত সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করে। ডিএমকে নেতা টিআর বালু এবং এআইএডিএমকে নেতা এম থাম্বিদুরাই তাঁদের দাবি সংবাদমাধ্যমকেও জানান।

    আরও পড়ুন: মালদ্বীপ ছেড়ে সিঙ্গাপুর পালালেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া, মেলেনি আশ্রয়, যাবেন কোথায়?       

    এর আগেই দ্বীপ রাষ্ট্রের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে ভারত। শ্রীলঙ্কার পড়ন্ত অর্থনীতির কথা মাথায় রেখেই ইতিমধ্যেই সে দেশকে ৩৮০ কোটি  মার্কিন ডলার দিয়ে সাহায্য করেছে মোদি সরকার। এছাড়াও জ্বালানি, খাবার, জামাকাপড়ের মতো ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ভারত থেকে শ্রীলঙ্কায় পাঠানো হয়েছে।    

    ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী এ বিষয়ে বলেন, “কোনও দেশের উন্নতি, শান্তি বজায় রাখতে, সবার আগে প্রতিবেশি দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখা প্রয়োজন। আমরা শ্রীলঙ্কার গণতন্ত্র বজায় রাখার লড়াইয়ে তাদের পাশে আছি।”  

    তিনি আরও বলেন, “আমরা শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে খুব সুক্ষ্মতার সঙ্গে নজর রাখছি। আমাদের শ্রীলঙ্কার সঙ্গে সুসম্পর্ক ইতিহাস প্রাচীন। আমরা তা বজায় রাখব। কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়, আমরা এখন সেটাই দেখছি।”

    শ্রীলঙ্কার আন্দোলন রবিবার শততম দিন পার করেছে। কিন্তু অবস্থার কোনও রকম উন্নতি হয়নি। গত সপ্তাহে বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের দখল নেয়। তারপরেই প্রাণ ভয়ে দেশ ছেড়ে মালদ্বীপ পালান রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপক্ষ। সেখান থেকে সিঙ্গাপুর পৌঁছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। এই মুহূর্তে দেশের পরিস্থিতি সামলাতে কার্যকরী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে।  এই আর্থিক সংকটের জন্য সরকারের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন শ্রীলঙ্কার সাধারণ মানুষ। আর্থিক মন্দার কারণে গত বছর থেকে দ্বীপ রাষ্ট্রের ২ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ খাবার, জ্বালানি ও ওষুধের সংকটে ভুগছেন।   

        

  • Presidential Election: আদিবাসী সাজে বিজেপি বিধায়কেরা! ভোটের লাইনে ইন্দ্রনীল, অগ্নিমিত্রা, শুভেন্দু, মহুয়ারা

    Presidential Election: আদিবাসী সাজে বিজেপি বিধায়কেরা! ভোটের লাইনে ইন্দ্রনীল, অগ্নিমিত্রা, শুভেন্দু, মহুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (President Election) প্রক্রিয়া। সোমবার দুই রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) বনাম যশবন্ত সিন্‌হার (Yashwant Sinha)  লড়াইয়ে দেশের প্রায় ৪,৮০০ জন সাংসদ ও বিধায়ক ভোট দেবেন। দ্রৌপদী এনডিএ-র প্রতিনিধি। বিজেপি (BJP) নেতৃত্বের হিসাব অনুযায়ী, তিনি মোট ভোটের অন্তত ৬২ শতাংশ ভোট পেয়ে জিততে চলেছেন। 

    বিধানসভায়  আজ সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলবে।  শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) সাংসদ ও বিধায়ক মিলে মোট ভোটার ২৫৪। জেলাওয়াড়ি কয়েকটি ভাগ করে বিধায়কদের ভোট-পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কয়েক জন মন্ত্রীকে। লোকসভার সাংসদদের ক্ষেত্রে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যসভায় সুখেন্দু শেখর রায়কে দায়িত্ব দিয়েছে তৃণমূল। 

    বিরোধী দল বিজেপির হাতে রয়েছে ৭০ জন বিধায়ক এবং কার্যত ১৬ জন সাংসদ। বিজেপির তরফে রবিবারই তাঁদের নিউটাউনের একটি হোটেলে রাখা হয়। সেখান থেকেই এদিন সকালে বাসে করে বিধানসভায় আসেন বিজেপির বিধায়ক এবং সাংসদরা। তাঁদের প্রত্যেকের গলাতেই ছিল হলুদ রঙের উত্তরীয়। জানা গেল এগুলি আদিবাসী সংস্কৃতির প্রতীক। যেহেতু রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে শাসক দল বিজেপির প্রার্থী দ্রৌপদী জনজাতির প্রতিনিধি। তাঁকে প্রকাশ্যে সমর্থন জানাতে আদিবাসীদের ব্যবহৃত কাপড়ের উত্তরীয় গলায় পড়ে বিধানসভায় এসেছেন বিজেপির বিধায়কেরা। তাঁদের দাবি, আদিবাসী রীতি-নীতিকে সম্মান জানিয়ে তাঁরা এই পোশাক পরে এসেছেন। তাঁদের কথায়,  দেশ প্রথম আদিবাসী মহিলা রাষ্ট্রপতি পেতে চলেছে। তাই এই সাজ। বাংলার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু ৭০ শতাংশ ভোট পেয়ে জিততে চলেছেন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।

    আরও পড়ুন: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    বিধানসভার বাইরে ভোটের লম্বা লাইনে হাজির তৃণমূলের মন্ত্রী, বিধায়ক এবং সাংসদরাও। ছিলেন ইন্দ্রনীল সেন, শশী পাঁজা, মহুয়া মৈত্ররা। কলকাতার মেয়র এবং রাজ্যের পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের দাবি, ক্রস ভোটিং হবে বাংলায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে। তিনি জানিয়েছেন, বিজেপির অনেকেই বিরোধীদের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী যশবন্ত সিন্‌হা ভোট দেবেন। ফিরহাদের ক্রস ভোটিং মন্তব্যের জবাব দেন বিজেপি নেত্রী এবং বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। তিনি বলেন, ‘‘ওঁরা যা-ই বলুন আমরা আমাদের ভোট দ্রৌপদী মুর্মুকেই দেব।’’ অগ্নিমিত্রার মতে,তৃণমূলের অনেকে বরং দ্রৌপদীকেই ভোট দিতে ইচ্ছুক। শেষ হাসি কে হাসবেন, তা জনাতে অবশ্য অপেক্ষা করতে হবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।

  • Population Growth Row: দ্রুত বাড়ছে মুসলিম জনসংখ্যা, বদলে যাচ্ছে ভারতের ধর্মীয় মানচিত্র?

    Population Growth Row: দ্রুত বাড়ছে মুসলিম জনসংখ্যা, বদলে যাচ্ছে ভারতের ধর্মীয় মানচিত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে দ্রুত বাড়ছে মুসলিম (Muslims) জনসংখ্যা। ২০১১ সালের জনগণনা থেকেই এই তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের (Religious Group) চেয়ে দ্রুত বাড়ছে মুসলিম জনসংখ্যা। সেই তুলনায় জন্মহার কম হিন্দু (Hindus), শিখ (Sikhs), জৈন (Jains) এবং বৌদ্ধদের (Buddhists)।  সম্প্রতি এনিয়ে সমীক্ষা করেন জেকে বাজাজ নামে এক ব্যক্তি। ‘সেন্টার ফর পলিসি স্টাডিজ’-এর পক্ষে সমীক্ষাটি করেন তিনি। তাতেই দেখা যায়, ভারতে দ্রুত বদলে যাচ্ছে ধর্মীয় মানচিত্র। মুসলিমদের বাড়বাড়ন্তের পাশাপাশি কমছে শিখ, জৈন এবং বৌদ্ধদের জন্মহার। একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাজাজ জানান, এটা একটা তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এর সমাজতাত্ত্বিক ও রাজনৈতিক পরিণতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

    আরও পড়ুন : হিন্দু ধর্ম সবচেয়ে সহনশীল, জানুন জুবের-জামিনকালে কী বলল আদালত

    সমীক্ষায় প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে বাজাজ দেখিয়েছেন, মুসলিম এবং ভারতের বাকি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের জন্মহারের ফারাক বিস্তর। ১৯৫১ থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত সময়ে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল ০.২৪ শতাংশ। ২০০১ থেকে ২০১১ পর্যন্ত সেটা বেড়ে হয়েছে ০.৮০ শতাংশ। ১৯৫১ সালে ভারতে ৩.৪৭ কোটি মুসলিম ছিলেন। ২০১১ সালে সেটাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭.১১ কোটিতে। অর্থাৎ, সংখ্যাতত্ত্বের নিরিখে বৃদ্ধি হয়েছে ৪.৬ গুণ। তুলনায় অন্যান্য ধর্ম বেড়েছে ৩.২ গুণ। যা থেকে প্রমাণ হয় ভারতে ধর্মীয় ভারসাম্যহীনতা ক্রমশ বাড়বে। তিনি জানান, মুসলিম সম্প্রদায়ের সঙ্গে অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের জন্মহারের ফারাক ১৯৯১ থেকে ২০০১ পর্যন্ত খানিকটা কমলেও পরের দশকে ফের বেড়েছে এক লপ্তে অনেকটাই।

    সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, ভারতীয় ধর্মীয় সম্প্রদায়গুলির জনসংখ্যা ২০০১ সালে ছিল ৮৪.২১ শতাংশ। পরের দশকে সেটাই কমে হয়েছে ৮৩.৪৮ শতাংশ। অথচ মুসলিম জনসংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সমীক্ষার ফলেই স্পষ্ট, ভবিষ্যতে এর প্রভাব হবে মারাত্মক। সমীক্ষায় এটাও স্পষ্ট হয়েছে যে, যেসব মায়েরা কম সন্তান ধারণ করেন, তাঁরা সুশিক্ষিত। অন্যদিকে, যাঁরা বেশিবার গর্ভধারণ করেন, তাঁদের মধ্যে শিক্ষার হার কম। তাঁরা সুস্বাস্থ্যের অধিকারীও নন। সীমান্ত এলাকায় যে নিরন্তর ধর্মান্তকরণ চলছে, তারও প্রমাণ মিলেছে ওই সমীক্ষায়। দেখা গিয়েছে, অরুণাচল প্রদেশের সীমান্ত এলাকায় তফশিলি উপজাতির মানুষ দ্রুত খ্রিষ্টান ধর্মে দীক্ষিত হচ্ছেন। ২০০১ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ওই রাজ্যে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা ১৯ শতাংশের কম থেকে বেড়ে হয়েছে ৩০ শতাংশেরও বেশি।

  • Katrina’s Birthday: বিয়ের পর প্রথম জন্মদিন, সেলিব্রেট করতে ক্যাটকে নিয়ে মালদ্বীপ উড়ে গেলেন ভিকি

    Katrina’s Birthday: বিয়ের পর প্রথম জন্মদিন, সেলিব্রেট করতে ক্যাটকে নিয়ে মালদ্বীপ উড়ে গেলেন ভিকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউডে (Bollywood) গসিপের কোনও কমতি নেই। বিগত কয়েকদিন ধরেই ক্যাটরিনার মা হওয়া নিয়ে অনেক গুঞ্জনই শোনা যাচ্ছিল। আলিয়ার মা হওয়ার খবরের ঝড় না থামতেই গুঞ্জন রটেছিল যে এ বার বলিউডে বাবা-মার তালিকায় নাম আসতে চলেছে ভিকি-ক্যাটের। ফলে ক্যাটরিনার (Katrina) মা হওয়া নিয়ে অনুরাগীদের মনে অনেক কৌতুহল। তবে এ বিষয়ে এখনও কিছু জানাননি ভিকি-ক্যাট। এই গুঞ্জনে কান না দিয়ে তাঁরা এখন ক্যাটরিনার জন্মদিন পালনে মজেছে। গতকাল অর্থাৎ ১৬ জুলাই ৩৯ বছরে পা রাখলেন ক্যাটরিনা কাইফ (Katrina Kaif)। এবারের জন্মদিনটা ‘ক্যাট’-এর জন্য একটু বেশিই স্পেশাল। কারণ ভিকি কৌশলের (Vicky Kaushal) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর এটাই ক্যাটরিনার প্রথম জন্মদিন (Birthday)। তাই এবারের জন্মদিনকে স্পেশাল বানাতে ভিকি তাঁর স্ত্রী কে নিয়ে পৌঁছে গিয়েছেন মালদ্বীপে (Maldives)। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে দেখা গিয়েছে ভিকি-ক্যাটের মালদ্বীপ ঘোরার ছবি।

    আরও পড়ুন: “কোনও বিয়ে নয়, কোনও আংটি নয়”, বিয়ে জল্পনায় নীরবতা ভাঙলেন সুস্মিতা

    মালদ্বীপে যাওয়ার আগেই তাঁদের মুম্বাই বিমানবন্দরে একসঙ্গে দেখা যায় এবং সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। জন্মদিনের দিন বউয়ের জন্য বিশেষ পোস্ট লিখতেও ভোলেননি ভিকি। ফিল্মি কায়দায় ভিকি লেখেন, ‘বার বার দিন ইয়ে আয়ে…বার বার দিল ইয়ে গায়ে… হ্যাপি বার্থ ডে মাই লাভ।’

    [insta]https://www.instagram.com/p/CgEvr2mvLyr/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    শুধুমাত্র ভিকি নয়, জন্মদিনে ক্যাটকে তাঁর পরিবার, প্রিয়জনদের সঙ্গে কাটাতে দেখা যায় আর সেই ঝলকই উঠে এসেছে ক্যাটরিনার ইনস্টাগ্রামে। পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে মালদ্বীপের সমুদ্র সৈকতে আনন্দে মেতেছেন ক্যাটরিনা। এদিন তাঁর পরিবারের মধ্যে তাঁর বোন ইসাবেল কাইফ (Isabelle Kaif), ভিকির ভাই সানি কৌশলকে (Sunny Kaushal) দেখা যায়। এছাড়াও অভিনেত্রী ইলিয়ানা ডিক্রুজ (Ileana D’Cruz), অঙ্গিরা ধর(Angira Dhar) , সানির গার্লফ্রেন্ড শর্বরী ওয়াঘ (Sharvari Wagh) কে দেখা যায়।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CgEuTjVP1IL/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    আরও পড়ুন: মা হতে চলেছেন আলিয়া! নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দিলেন সুখবর..

    [insta]https://www.instagram.com/p/CgE2FYgvUYP/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    আবার ক্যাটের জন্মদিনে বি-টাউনের তারকারা সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে শুভেচ্ছাতে ভরিয়ে দেয়। কারিনা কাপুর (Kareena Kapoor), অনুষ্কা শর্মা (Anushka Sharma), সোনম কাপুর (Sonam Kapoor), সিদ্ধার্থ মালহোত্রা (Sidharth Malhotra), নেহা ধুপিয়া (Neha Dhupia), অভিষেক কাপুর (Abhishek kapoor), প্রীতি জিনটা (Preity Zinta) প্রমুখ অভিনেতা-অভিনেত্রীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি শেয়ার করে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

  • Vice President Polls: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধী প্রার্থী মার্গারেট আলভা, মমতাকে ফোনে পেলেন না পাওয়ার

    Vice President Polls: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধী প্রার্থী মার্গারেট আলভা, মমতাকে ফোনে পেলেন না পাওয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল বিজেপি (BJP)-বিরোধী জোট। ওই পদে কংগ্রেস (Congress) নেত্রী মার্গারেট আলভার (Margaret Alva) নাম ঘোষণা করা হয়েছে। উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির তুরুপের তাস পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। তাঁর বিরুদ্ধেই লড়বেন আলভা। রবিবার এ কথা জানান এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার স্বয়ং।

    উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী ঠিক করতে এদিন দুপুর তিনটে নাগাদ পাওয়ারের দিল্লির বাড়িতে বৈঠকে বসেন বিজেপি-বিরোধী ১৭টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। আশ্চর্যজনকভাবে ওই বৈঠকে তৃণমূলের কোনও প্রতিনিধি ছিলেন না। ছিলেন না আম আদমি পার্টির কেউও। তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে, ২১ জুলাই শহিদ সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত থাকায় কেউ যোগ দিতে পারেননি ওই বৈঠকে।

    তবে এদিন পাওয়ারের বাসভবনে আয়োজিত ওই বৈঠকে প্রাক্তন রাজ্যপাল মার্গারেট আলভার নামেই শিলমোহর পড়ে। বর্ষীয়ান এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার জানান, আমরা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু কনফারেন্সে ব্যস্ত থাকায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা যায়নি। আমরা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছি। তিনিও শীঘ্রই মার্গারেট আলভাকে সমর্থনের কথা ঘোষণা করবেন।

    আরও পড়ুন : মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    ১৯৬৯ সালে আলভা প্রথম পা রাখেন রাজনীতির জগতে। যুক্ত ছিলেন কংগ্রেসের সঙ্গে। ১৯৭৪ সালের পর থেকে দীর্ঘ সময় তিনি ছিলেন রাজ্যসভার সদস্য। কেন্দ্রে মন্ত্রীও হয়েছিলেন। ১৯৯৯ সালে হয়েছিলেন লোকসভার সদস্য। সামলেছেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদকের পদও। এর পর আলভা অলঙ্কৃত করেন উত্তরাখণ্ড সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যের রাজ্যপালের পদও। সেই আলভাকেই উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী করে বিজেপিকে মাত দিতে চাইছেন বিরোধীরা। বিরোধীরা উপরাষ্ট্রপতি পদে তাঁর নাম ঘোষণা করায় তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মার্গারেট। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, আমি সম্মানিত।   তবে রাষ্ট্রপতি পদের মতো উপরাষ্ট্রপতি পদেও জয়ী হতে চলেছেন এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়। কারণ লোকসভা ও রাজ্যসভা সংসদের উভয় কক্ষেই বিজেপি সাংসদের সংখ্যা বেশি। সব মিলিয়ে সংসদের উভয় কক্ষে মোট সদস্য সংখ্যা ৭৮০। এর মধ্যে বিজেপিরই রয়েছে ৩৯৪। অথচ ম্যাজিক ফিগার ৩৯১। যা রয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে ৩ থেকে ৭৭ হয়েছে বিজেপি। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে পদ্ম-ই। বললেন মিঠুন

     

LinkedIn
Share