Blog

  • Rishi Sunak Diet:জেনে নিন ঋষি সুনাকের খাদ্যাভ্যাস ও ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

    Rishi Sunak Diet:জেনে নিন ঋষি সুনাকের খাদ্যাভ্যাস ও ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঋষি সুনাক ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রথম ব্যক্তি যিনি রক্ষণশীল ব্রিটেনের প্রথম অশ্বেতাঙ্গ হিন্দু ধর্মাবলম্বী যিনি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হয়েছেন। সদ্য নিযুক্ত এই প্রধানমন্ত্রীর কিছু পুরনো সাক্ষাৎকার ইন্টারনেটে ভাইরাল হচ্ছে। ঋষির ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট থেকে তার সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য জানা গিয়েছে।
    তার দাদু ভারতের স্বাধীনতার আগেই পাঞ্জাব থেকে পূর্ব আফ্রিকায় চলে যান এবং তারপরে ঋষির পরিবার যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটন শহরে এসে বসবাস করতে থাকেন। ১৯৮০ সালে ঋষির জন্ম হয় সাউদাম্পটন এই শহরেই। তার বাবা সেখানে চিকিৎসক ছিলেন। মা একটি ফার্মেসি চালাতেন। ঋষি নাম করা নাম করা প্রাইভেট স্কুল উইনচেস্টার কলেজে পড়াশোনা করেছেন তিনি। গ্র্যাজুয়েশন করেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
    পরে আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছেন। সেখানেই তার সাথে পরিচয় হয় ভারতীয় ধনকুবের এবং আইটি কোম্পানি ইনফোসিসের প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ মূর্তির মেয়ে অক্ষতার সাথে। তারপর প্রেম এবং প্রণয়। দুটো মেয়ে রয়েছে ঋষির।

    এছাড়াও ঋষি ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন হ্যারি স্টেবিংস নামে একজন ব্রিটিশ শিল্পপতির ভিসি ২০ (VC 20) নামক পডকাস্ট শোতে এসে নিজের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনা করেন।
    তিনি জানান কলেজে পড়াকালীন একটি রেঁস্তোরায় তিনি কাজ করতেন। তিনি বলেন, কাজটি মোটেও আকর্ষণীয় ছিল না এবং কষ্টসাধ্য ছিল। তবে কলেজে পড়াকালীন এই কাজটির তার খুবই প্রয়োজন ছিল।
    তিনি জানান যেহেতু সে রেঁস্তোরার কার্যপদ্ধতি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতেন। সেহেতু মহামারী চলাকালীন এই রেষ্টুরেন্ট শিল্পকে কিভাবে পুনঃজ্জীবিত করা যায় তা নিয়ে তিনি নানা আর্থিক নীতি প্রনয়ণ করেছিলেন।
    ঋষি তার খাদ্যাভাসের ক্ষেত্রে জানিয়েছিলেন, সাধারণত তিনি প্রাতরাশে কিছুই খান না এমনকি অনেক সময় দীর্ঘক্ষণ ধরে কিছু না খেয়েই উপবাস করে থাকেন। সকাল ৬ টা থেকে ৭ টার মধ্যে ঘুম থেকে ওঠার পর তারপরে কিছু না খেয়েই জিম করেন বা অনেক সময় ব্লু বেরি বা দই খান। এরপর চকলেট মাফিন বা পাউরুটি খান। অনেক সময় চকলেট ও চিনি যুক্ত পেস্ট্রি খান। শুধু তাই নয় সপ্তাহান্তে পরিবারের সদস্যদের সাথে তিনি ভারতীয় রান্না সহযোগে ব্রেকফাস্ট উপভোগ করেন। আবার অনেক সময় পুরোপুরি আমেরিকান ধাঁচের প্যানকেক তৈরি করেন। সাধারণত প্রতি রবিবার প্যানকেক তৈরি করতে ক্রিস্পি বেকন, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি ব্যবহার করা হয়।

    প্রসঙ্গত, ঋষি এক জনপ্রিয় সংবাদপত্রের সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি এই দেশে জন্মগ্রহণ করলেও তার বাবা মা তাকে হিন্দু ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবার শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, সপ্তাহান্তে প্রতি শনিবার তিনি পরিবারের সাথে মন্দিরে যেতেন। এমনকি অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি এই মন্দিরে এসে গো পূজন করেছেন মন্দিরে থাকা শিশুদের সঙ্গে দেখা করেন।
    ঋষির এই সাফল্যের যাত্রাটি সহজ সাধ্য ছিল না। ব্রিটেনের সাধারণ মানুষেরা তাকে খুবই ধনী মনে করেন। তাই তারা মনে করেন ঋষি সাধারণ মানুষের কষ্ট বুঝতে পারবেন না। এছাড়াও ঋষি ও তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তির মোট সম্পত্তি প্রায় ৭৩০ মিলিয়ন পাউন্ড। যা ইংল্যান্ডের রাজার ঘোষিত সম্পত্তির থেকেও বেশী। তার স্ত্রী অক্ষতা ভারতের নাগরিক হওয়ায় নন-ডোমিসাইল’ স্ট্যাটাসের জন্য যুক্তরাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা না হওয়ায় দেশটির বাইরে থেকে অর্জিত কোনো আয় বা সম্পদের ওপর কর দিতে হতো না তাকে। এ নিয়ে সমালোচনার পর অবশ্য যুক্তরাজ্যের বাইরে উপার্জিত আয়ের ওপরে কর দিতে সম্মত হয়েছিলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Rishi Sunak: ঋষি সুনককে দীপাবলির মিষ্টি খাওয়ার অনুরোধ করে সৌজন্য বিনিময় কিংস চার্লসের

    Rishi Sunak: ঋষি সুনককে দীপাবলির মিষ্টি খাওয়ার অনুরোধ করে সৌজন্য বিনিময় কিংস চার্লসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম সাক্ষাৎ ঋষি সুনক (Rishi Sunak) এবং কিং চার্লসের (King Charles)। হল সৌজন্য বিনিময়। সুনকের ভারত-যোগের কথা মাথায় রেখে দীপাবলির মিষ্টি খাওয়ার অনুরোধ করেন চার্লস।    

    মঙ্গলবার ঋষি সুনককে সরকারিভাবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে নিযুক্ত করেন কিং তৃতীয় চার্লস। বরিস জনসন এবং পেনি মর্ডান্টকে প্রতিযোগিতায় হারিয়ে কনজারভেটিভ দলের নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৪২ বছরের সুনক। এদিন বাকিংহাম প্যালেসে গিয়ে রাজা চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন ঋষি সুনক এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। ট্রাস সরকারিভাবে ইস্তফা দেওয়ার পরেই কিং চার্লস ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ করেন ঋষি সুনককে। প্রসঙ্গত, রাজা হওয়ার পর, এই প্রথম কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করলেন চার্লস। এর আগে তাঁর মা, রানী তৃতীয় এলিজাবেথ পনেরো জন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে একের পর এক এনকাউন্টারে খতম একাধিক লস্কর জঙ্গি

    যুক্তরাজ্যের প্রথম হিন্দু, ভারতীয় বংশোদ্ভূত এবং গত ২০০ বছরের মধ্যে তরুণতম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে প্রবেশ করলেন ঋষি সুনক। এদিন বাকিংহাম প্যালেসে, রাজা চার্লস ঋষি সুনককে করমর্দন করে অভিবাদন জানান। প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করা যুক্তরাজ্যের রাজার  অন্যতম সাংবিধানিক দায়িত্ব। এর জন্য সোমবার বিকেলে স্যান্ড্রিংহামের রাজকীয় এস্টেট থেকে ব্যক্তিগত বিমানে লন্ডনে ফিরে এসেছিলেন তিনি।  ঋষির হাত ধরে এই নিয়ে চলতি বছরেই তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী পেল ব্রিটেন। মাত্র ৪৯ দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন লিজ ট্রাস। তার পরই ঋষি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলেন।

    রাজা চার্লসের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে মঙ্গলবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম বার যুক্তরাজ্যবাসীর উদ্দেশ্যে বক্তৃতা রাখেন ঋষি। তাতে দ্রুত অর্থনীতিকে স্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। পূর্বসূরীদের ব্যর্থতা কাটিয়ে, ঢিলেমি সরিয়ে, সরকারি রীতিনীতিতে প্রতিযোগিতার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার শপথ নেন। এছাড়াও ন্যাশনাল হেল্থকেয়ার সিস্টেম-এর আওতায় ব্রিটেনের স্বাস্থ্য পরিষেবার পরিকাঠামোকে আরও মজবুত করে তোলার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি। দেশে উন্নততর স্কুল, নিরাপদ রাস্তা, অত্যাধুনিক সামরিক বাহিনী এবং কর্মসংস্থানের ব্য়বস্থাও করবেন বলে জানিয়েছন। ঋষির সাফ কথা, “সব স্তরে সকলের অন্তর্ভুক্তি, পেশাদারিত্ব এবং দায়িত্ববোধের উপর জোর দেওয়া হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • T-20 world cup: ‘মানকড়িং’ আউটের পক্ষে সওয়াল হার্দিকের! জানেন কাকে বলে মানকড়িং?

    T-20 world cup: ‘মানকড়িং’ আউটের পক্ষে সওয়াল হার্দিকের! জানেন কাকে বলে মানকড়িং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মানকড়িং’ আউট নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন ভারতীয় দলের অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া। তিনি বলেছেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে মানকড়িং আউট নিয়ে আমার কোনও আপত্তি নেই। কারণ এটা ক্রিকেট আইনেই আছে। নন স্ট্রাইকার এন্ডের ব্যাটসম্যান যদি ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে যায় তাহলে বোলার তাকে রান আউট করতেই পারে। এতে অন্যায় কিছু দেখছি না। আমার ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটলে সোজা মাঠ থেকে বেরিয়ে যাব। এক্ষেত্রে বোলারের কোনও দোষ নেই। বরং দোষটা আমারই। কারণ আমি ক্রিকেটের নিয়মের তোয়াক্কা করিনি। বোলার ডেলিভারি রিলিজ করার আগেই ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়াটা অন্যায়। তাই ব্যাটসম্যানকে রান আউট করাটা অন্যায় নয়।’

    আরও পড়ুন: হটস্টারের ভিউয়ার্সে রেকর্ড! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আবেগ -উন্মাদনায় ভাসল ক্রীড়াপ্রেমীরা

    টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত পাকিস্তান ম্যাচে মানকড়িং এর সুযোগ পেয়েছিলেন মহম্মদ শামি। তিনি ডেলিভারি রিলিজ করার আগেই ক্রিজ থেকে অনেকটা বেরিয়ে গিয়েছিলেন এক পাক ব্যাটসম্যান। শামি চাইলেই তাঁকে রান আউট করতেই পারতেন। এই দৃশ্য সামনে আসার পরই হার্দিককে এই প্রশ্ন ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ভারতীয় অলরাউন্ডারটির কথাতে এটা স্পষ্ট যে, ক্রিকেটের স্পিরিট নিয়ে যতই কথা বলা হোক ব্যাটসম্যানের অন্যায় কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়। যাঁরা এই ধরনের আউট নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন তাঁদের সমালোচনাই করেছেন হার্দিক। বুঝিয়ে দিয়েছেন, সুযোগ পেলে তিনিও এই উপায় অবলম্বন করবেন ব্যাটসম্যানদের বিরুদ্ধে। তাঁর কথায়, ‘ক্রিকেটে স্পিরিট নিয়ে যাঁরা এত কথা বলছেন তাঁরা নিয়মটা ফলো করছেন না কেন? তাহলে তো কোনও সমস্যাই হয় না। আর এই ধরনের আউট যদি এতই অক্রিকেটীয় সুলভ হয়ে থাকে, তাহলে তো নিয়মটাই বদলে ফেলা উচিত।’

    আরও পড়ুন: কোহলির বদলে কোনও পাক ক্রিকেটার হলে ম্যাচটা হেরে যেত! বিরাট স্বীকারোক্তি কামরান আকমলের

    উল্লেখ্য, এই আউটের জনক প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার বিনু মানকড়। ১৯৪৭ সালে প্রথম তিনি এই ধরনের আউট করেছিলেন। তারপর থেকে নন স্ট্রাইকার এন্ডের ব্যাটসম্যান ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পর বোলার যদি রান আউট করেন, তাহলে সেটাকে ‘মানকড়িং’ আউট বলা হয়ে থাকে। সম্প্রতি বিনু মানকড়ের পরিবার এর প্রতিবাদ জানান। যার পরিপ্রেক্ষিতে আইসিসি এটাকে শুধুই রান আউট তকমা দেয়। আইপিএলে অশ্বিন আউট করেছিলেন বাটলারকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • T-20 world cup: কোহলির বদলে কোনও পাক ক্রিকেটার হলে ম্যাচটা হেরে যেত! বিরাট স্বীকারোক্তি কামরান আকমলের

    T-20 world cup: কোহলির বদলে কোনও পাক ক্রিকেটার হলে ম্যাচটা হেরে যেত! বিরাট স্বীকারোক্তি কামরান আকমলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে যে পরিস্থিতিতে থেকে বিরাট কোহলি ম্যাচ জিতিয়েছে, সেখানে পাকিস্তানের ক্ষেত্রে অন্য ক্রিকেটার হলে  ৩০-৪০ রানে হারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে কোহলির ইনিংসের ভূয়সী প্রশংসা করলেন কামরান আকমল। সঙ্গে বাবর আজমদের খোঁচা দিতেও ছাড়লেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারটি।

    ঘোর এখনো কাটেনি ক্রিকেট বিশ্বের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T-twenty World Cup) আসরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ম্যাচ জেতানো ইনিংস নিয়ে চর্চা অব্যাহত। গত রবিবার মেলবোর্নে এক রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে পাকিস্তানকে চার উইকেটে হারায় ভারত। জয়ের জন্য টিম ইন্ডিয়ার (Team India) প্রয়োজন ছিল ১৬০ রান। কিন্তু শুরুতেই রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল, সূর্য কুমার যাদবরা ডাগ আউটে ফিরে যান।

    আরও পড়ুন: হটস্টারের ভিউয়ার্সে রেকর্ড! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আবেগ -উন্মাদনায় ভাসল ক্রীড়াপ্রেমীরা

    দলের হাল ধরেন বিরাট কোহলি। হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে যোগ করেন ১১৩ রান। এই পার্টনারশিপি পাকিস্তানকে লড়াই থেকে ছিটকে দেয়। শেষ তিন ওভারে দুর্ধর্ষ ব্যাটিং করেন কোহলি। ঠান্ডা মাথায় কিভাবে শত্রুর ডেরায় সফল হামলা চালানো সম্ভব তা দেখিয়ে দিয়েছেন ভিকে। তার সেই অসাধারণ ইনিংসের প্রশংসা শোনা গিয়েছে, পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটারদের মুখে। কোহলিকে ভিনগ্রহের ক্রিকেটার রূপে তুলে ধরেছিলেন ওয়াসিম আক্রাম। এবার বাবর আজমদের খোঁচা দিয়ে পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার কামরান আকমল বলেছেন, ‘ভারতকে যে পরিস্থিতিতে থেকে বিরাট কোহলি ম্যাচ জিতিয়েছে, সেখানে পাকিস্তানের ক্ষেত্রে অন্য ক্রিকেটার হলে  ৩০-৪০ রানে হারত। আমরা ওই চাপটা নিতেই পারতাম না। কোহলির এই ইনিংস বুঝিয়ে দিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটে ওই আসল রাজা। আমাদের বড় ক্রিকেটারদের বলবো সবাই যেন কোহলির এই ব্যাটিং বারবার দেখে। অনেক কিছু শেখার রয়েছে। চাপের মুখে মাথা ঠান্ডা রেখে কিভাবে কঠিন ম্যাচ বের করতে হয় সেটা দেখিয়ে দিল বিরাট কোহলি। ১৯ তম ওভারে রউফের বলে ব্যাক ফুটে ও যে ছক্কাটা মেরেছে তা সবার পক্ষে সম্ভব হবে না। ওটা বিরাট বলেই পেরেছে। ও কত বড় ব্যাটসম্যান সেটা আমরা আবার দেখতে পেলাম।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Miya Museum: তালা মিঞা মিউজিয়ামে, ওখানে লুঙ্গি ছাড়া ওঁদের কিছু নেই, বলছেন মুখ্যমন্ত্রী  

    Miya Museum: তালা মিঞা মিউজিয়ামে, ওখানে লুঙ্গি ছাড়া ওঁদের কিছু নেই, বলছেন মুখ্যমন্ত্রী  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোলার এক সপ্তাহের মধ্যেই বন্ধ করে দেওয়া হল মিঞা মিউজিয়াম (Miya Museum)। আসামের (Assam) গোয়ালপাড়া জেলায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে ওই মিউজিয়াম উদ্বোধন করেছিল অল আসাম মিঞা পরিষদ (All Assam Miya Parishad)। প্রশাসনের দাবি, যে বাড়িটিতে মিউজিয়াম গড়া হয়েছিল, সেটি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকায়, মিউজিয়াম তৈরির জন্য নয়।

    আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, আমি বুঝতে পারছি না, এটা কী ধরনের মিউজিয়াম (Miya Museum)। অসমিয়াদের লাঙল, মাছ শিকারের জিনিসপত্র রাখা হয়েছে এখানে। একমাত্র লুঙ্গি ছাড়া ওদের নিজস্ব কিছুই নয়। এখানে নতুন আছেটা কী? ওদের প্রমাণ করতে হবে লাঙল শুধুই মিঞারা ব্যবহার করেন।

    ঊনবিংশ শতকে বাংলাদেশ থেকে ব্রহ্মপুত্রের চরে চাষ করতে আসা মানুষের পরবর্তী প্রজন্ম আসামে মিঞা নামে পরিচিত। এঁরা মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। এঁদেরই কয়েকজন গড়ে তোলেন মিঞা পরিষদ। এই পরিষদের প্রধান মোহর আলি। এই মোহর এবং অন্য এক নেতা আবদুল বাতেনকে আলকায়দা মডিউলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অভিযোগে আটক করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন তনু ধাদুমিঞা। তাঁকেও আটক করা হয়েছে। ধাদুমিঞা আম আদমি পার্টির সদস্য।

    এই মিউজিয়াম (Miya Museum) গড়তে যে টাকা খরচ হয়েছে, তার উৎস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, মিউজিয়াম গড়তে প্রয়োজনীয় অর্থ তাঁরা কোথা থেকে পেলেন, পুলিশ তদন্ত করবে। এটা সমস্ত আসামবাসী কিংবা ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের ভাববার সময় এসেছে। এ ব্যাপারে মামলা করা হবে। আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মিঞা মিউজিয়ামে লাঙল রাখা হয়েছে। এটা তাঁদের নিজস্ব কীভাবে, যখন শিবসাগরের চাষিরাও ভূমি কর্ষণ করতে লাঙল ব্যবহার করেন? মাছ ধরার যে যন্ত্র তাঁরা মিউজিয়ামে রেখেছেন, তাও তাঁদের নিজস্ব নয়। বিশেষজ্ঞ কমিটির সামনে এসব ব্যাখ্যা দিতে হবে তাঁদের। তিনি বলেন, এমন কী যে স্কার্ফ তাঁরা মিউজিয়ামে (Miya Museum) প্রদর্শন করছিলেন, তাও তো এসেছে দেশি মুসলমানদের কাছ থেকে। এঁরা মিঞা স্কুলও স্থাপন করেছেন। এক বছর আগে আমি যখন এসব নিয়ে বলছিলাম, তখন কিছু লোক এবং বুদ্ধিজীবীরা আমাকে সাম্প্রদায়িক তকমা দিয়েছিল।

     

     

  • Ram Setu: শুরুতেই বক্স অফিসে বাজিমাত! অক্ষয়ের ‘রাম সেতু’-র প্রথম দিনের আয় পেরোল ১৫ কোটি

    Ram Setu: শুরুতেই বক্স অফিসে বাজিমাত! অক্ষয়ের ‘রাম সেতু’-র প্রথম দিনের আয় পেরোল ১৫ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু থেকেই হাজারও বিতর্কের মধ্যেই গত ২৫ অক্টোবর মুক্তি পেল অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘রাম সেতু’ (Ramsetu)। আর শুরুতেই বক্সঅফিসে দারুণ এন্ট্রি নিল ‘রাম সেতু’। ফলে দীপাবলিতে অক্ষয় কুমার তাঁর অনুরাগীদের এই বিশেষ উপহার দিল। ছবিটি এখনও পর্যন্ত দর্শকদের কাছে মিশ্র সাড়া পাচ্ছে। অনেকে অপছন্দ করলেও, অনেকে আবার ছবিটি নিয়ে ভাল প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। তবে ২৫ অক্টোবর মুক্তি পাওয়া পরই পাওয়া পরই ছবিটি দারুণ ওপেনিং করেছে বক্স অফিসে (Box Office)। জানা গিয়েছে, মুক্তির পর প্রথম দিনই ১৫ কোটি টাকার বেশি ব্যবসা করেছে অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘রাম সেতু’।

    এবছর অক্ষয় কুমারের কোনও ছবিই বক্সঅফিসে সেই মত ব্যবসা করতে পারেনি। দর্শকদের মনেও জায়গা করে নিতে পারেনি। তাঁর শেষ তিনটি ছবি ‘বচ্চন পান্ডে’, ‘সম্রাট পৃথ্বীরাজ’ এবং ‘রক্ষা বন্ধন’ বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছে। ফলে ‘রাম সেতু’-র দিকে অনেকেই আশা নিয়ে  তাকিয়ে ছিলেন। তবে ছবির শুরুটা ভালও হলেও পরবর্তীতে বক্স অফিসে কতটা হিট হতে পারে এটাই এখন দেখার। বক্স অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে জানা গেছে রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, বিহার এবং মধ্য ভারতের রাজ্যগুলির দর্শকদের মধ্যে বেশ ভালো সাড়া পেয়েছে ‘রাম সেতু’। পাশপাশি এই বছর অক্ষয় অভিনীত ছবিগুলির মধ্যে প্রথম দিন সবচেয়ে ভালো ব্যবসা করে ‘রাম সেতু’। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই ছবিটিই ২০২২-এর ‘খিলাড়ি’-র মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিগুলোর মধ্যে সেরা ওপেনার ছবি।

    আরও পড়ুন: মুক্তি পেল ‘রাম সেতু’- র ট্রেলর, মুখ্য ভূমিকায় অক্ষয় কুমার

    প্রসঙ্গত, এই ছবির মুখ্যভূমিকায় রয়েছেন অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar), জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ (Jacqueline Fernandez), নুসরত ভারুচা (Nushratt Bharuccha)। এই এই সিনেমায় অ্যাকশন, অ্যাডভেঞ্চার ও কমেডির মাধ্যমে ইতিহাস আর পুরাণের গল্পের সঙ্গে এক করে ‘রামসেতু’ সিনেমায় তুলে ধরা হয়েছে। অন্যদিকে এই ছবি মুক্তির পাশাপাশি মুক্তি পেয়েছে অজয় ​​দেবগন ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রার ‘থ্যাঙ্ক গড’। প্রথম দিন থেকেই দুই ছবির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডির লড়াই চলছে। ওপেনিং-এর দিনেই  ‘রাম সেতু’, ‘থ্যাঙ্ক গড’-কে ছাপিয়েছে। যেখানে অক্ষয়ের ছবির প্রথম দিনের আয় প্রায় ১৫ কোটি, সেখানে অজয়ের ছবির আয় ৮-৯ কোটি টাকা। ফলে পরবর্তীতে দেখাই যাবে যে, এই লড়াইয়ে বক্স অফিসে শেষ পর্যন্ত কে টিকে থাকতে পারে।

  • Burdwan: চিটফান্ড কাণ্ডে গ্রেফতার রাজু সাহানির ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী, আজই তোলা হবে আদালতে

    Burdwan: চিটফান্ড কাণ্ডে গ্রেফতার রাজু সাহানির ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী, আজই তোলা হবে আদালতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে চিটফান্ড কাণ্ডে (Burdwan) জড়িত হালিশহর পুরসভার (Halishahar Municipality) তৃণমূল (TMC) চেয়ারম্যান রাজু সাহানির ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সঞ্জয় সিং-কে গ্রেফতার করল সিবিআই (CBI)। বর্ধমান সন্মার্গ ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন প্রতারণা মামলায় (Burdwan) গতকাল সিজিও কমপ্লেক্সে তাঁকে ডাকা হয় ও দুর্গাপুরের বাসিন্দা ব্যবসায়ী সঞ্জয় সিং-কে টানা প্রায় ১০ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। কিন্তু তাঁকে জেরা করার পর তাঁর উত্তরে অসঙ্গতি থাকায় তাঁকে গতকাল রাতে গ্রেফতার করে সিবিআই। এই নিয়ে বর্ধমান সন্মার্গ ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন চিটফান্ড মামলায় তৃণমূল পুরপ্রধান রাজু সাহানি-সহ ৩ জনকে গ্রেফতার করল সিবিআই। এদের মধ্যে বর্ধমান পুরসভার প্রাক্তন প্রশাসক ও তৃণমূল নেতা প্রণব চট্টোপাধ্যায় এখন জামিনে মুক্ত।

    প্রসঙ্গত, গত ২ সেপ্টেম্বর হালিশহর পুরসভার তৃণমূল চেয়ারম্যান রাজু সাহানিকে (Raju Sahani) গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। তার আগে গ্রেফতার করা হয়েছিল প্রণব চট্টোপাধ্যায়কে। রাজু সাহানিকে জিজ্ঞাসাবাদ ও উদ্ধার হওয়া তথ্য খতিয়ে দেখে নাম উঠে আসে ব্যবসায়ী সঞ্জয় সিং-এর। এরপরই গতকাল তাঁকে বেলা ১১ টা নাগাদ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিজিও কমপ্লেক্স ডেকে পাঠানো হয় ও প্রায় কয়েক ঘন্টা জেরা করার পর তাঁর বয়ানে অসঙ্গতি থাকায় গতকাল রাতে গ্রেফতার করা হয়। আজ ধৃতকে হাওড়া থেকে ট্রেনে আসানসোল নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আজই তোলা হবে আসানসোল কোর্টে।

    আরও পড়ুন: সন্মার্গেও তৃণমূল যোগ, জামিন খারিজ TMC নেতা রাজু সাহনির

    প্রসঙ্গত, এর আগে একবার সঞ্জয় সিংকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নাম করে পান্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীকে এনডিএয়ের প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুকে ভোট দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন তিনি। বিধায়ককে আর্থিক প্রলোভন ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগও উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। আর এবার সঞ্জয়কে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। বর্ধমান সন্মার্গ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের কর্ণধার সৌম্যরূপ ভৌমিকের সহকারী ছিলেন তিনি।

    উল্লেখ্য, এই চিটফান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ দায়ের হয়েছিল ২০১৪ সালে। কুলটি থানায় অভিযোগ জমা পড়েছিল। কোটি কোটি টাকা তছরূপের ঘটনায় ২০১৮ সালে সিবিআই তদন্ত শুরু করে। চার্জশিটও জমা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এরপর গত বছর ১২ ডিসেম্বর তৃণমূল নেতা তথা বর্ধমান পুরসভার পুরপ্রশাসক প্রণব চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করা হয়। যদিও বর্তমানে তিনি জামিনে মুক্ত। সেই মামলাতেই কিছুদিন আগে সিবিআইয়ের হাতে ধরা পড়েন রাজু। এরপর নজরে ছিল রাজুর ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সঞ্জয় সিং।

  • Indians in Ukraine: দ্রুত ইউক্রেন ছাড়ুন, ইউক্রেনবাসী ভারতীয়দের পরামর্শ ভারত সরকারের

    Indians in Ukraine: দ্রুত ইউক্রেন ছাড়ুন, ইউক্রেনবাসী ভারতীয়দের পরামর্শ ভারত সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবিলম্বে ইউক্রেন ছাড়ুন। ইউক্রেনে বসবাসকারী ভারতীয়দের এমনই পরামর্শ দিল ভারত সরকার। সবরকম সাহায্য করতে প্রস্তুত দেশ। এক সপ্তাহের মধ্যে ইউক্রেন ছাড়ার কথা জানিয়েছে সরকার। যোগাযোগের জন্যে নম্বরও দিয়েছে নয়াদিল্লি। গত ১৯ অক্টোবর নয়াদিল্লি ভারতীয় নাগরিকদের সতর্ক করা হয়েছিল। ইউক্রেনের পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি হচ্ছে। আর তার জেরেই শিক্ষার্থী এবং নাগরিকদের দেশে ফেরত আসার বার্তা দেওয়া হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে জাতীয়তাবোধ জাগছে, রাজ্যে এনসিসি বন্ধ করে দিল মমতা প্রশাসন
     
    মঙ্গলবার ভারত সরকার বলেছে, “গত ১৯ অক্টোবরের নির্দেশনা অনুযায়ী ভারতীয় সব নাগরিককে অবিলম্বে ইউক্রেন ছাড়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যেভাবে হোক ইউক্রেন ছাড়ুন। যেকোনও ধরনের সহায়তার জন্য এবং সীমান্তে আসার জন্য যোগাযোগ নম্বর +380933559958, +380635917881, +380678745945। এই নম্বরে ফোন করলে সমস্ত রকম সহায়তা পাওয়া যাবে। সীমান্ত পার করার জন্য ভারতীয় দূতাবাসে ফোন করে সাহায্য চাওয়া যাবে।” মঙ্গলবার কিয়েভে ভারতীয় দূতাবাস এই যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ করেছে। ওই নম্বরগুলির মাধ্যমে প্রয়োজনে রোমানিয়া, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি এবং স্লোভাকিয়ার দূতাবাসে সাহায্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারবেন ভারতীয়রা। সেই সঙ্গে ইউক্রেন সীমান্ত পার করার জন্য বিকল্প উপায়গুলি সম্পর্কে জানতে কিভের ভারতীয় দূতাবাসের ওয়েবসাইটটির লিঙ্ক দেওয়া হয়েছে। 

     


    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বুধবার ইউক্রেনের চারটি অঞ্চলে সামরিক আইন জারি করেছেন। গত মাসেই রাশিয়ান সেনা অধিকৃত এই চারটি অঞ্চলকে রাশিয়ার অন্তর্ভূক্ত বলে ঘোষণা করেছিলেন। যদিও ইউক্রেন সেনার তরফ থেকে দাবী করা হয়েছে দোনেটস্ক (Donetsk) , লুহানস্ক (Luhansk) , খেরসন (Kherson)  এবং জাপেরিঝিয়া (Zaporizhzhia) এই অঞ্চলের কোনোটিকেই রুশ সেনারা সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। প্রসঙ্গত, রাশিয়া এই সামরিক আইন জারী করার পরেই ইউক্রেনের ভারতীয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে, নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি উল্লেখ করে, সমস্ত ভারতীয় নাগরিককে ইউক্রেনে ছাড়ার পরামর্শ দেওয়া হল। দূতাবাসের পক্ষ থেকে টুইট করে বলা হয়েছে, বর্তমানে ইউক্রেনে থাকা ছাত্র-ছাত্রী-সহ ভারতীয় নাগরিকদের যে কোনও উপায়ে অবিলম্বে ইউক্রেন ছেড়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Coimbatore Blast: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার ইউএপিএ ধারায় মামলা পুলিশের

    Coimbatore Blast: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার ইউএপিএ ধারায় মামলা পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast)-কাণ্ডে এবার ইউএপিএ (UAPA) ধারায় মামলা করল পুলিশ। স্বাভাবিকভাবেই এর পর তামিলনাড়ু (Tamil Nadu) পুলিশের হাত থেকে এই তদন্তের ভার নিতে পারবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA)। রবিবার সকালে কোয়েম্বাতুরের কোট্টাই ঈশ্বরান মন্দিরের কাছে একটি গাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। মৃত্যু হয় গাড়িতে থাকা বছর পঁচিশের যুবক জামেজা মুবিনের। ওই ঘটনার পরে পরেই তাঁর বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর বিস্ফোরক। তদন্তকারীদের অনুমান, ভবিষ্যতে বড় ধরনের নাশকতার ছক ছিল। বছর কয়েক আগেও একবার মুবিনকে জেরা করেছিল এনআইএ।

    গাড়ি বিস্ফোরণের (Coimbatore Blast) ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এঁরা হলেন মহম্মদ তালকা, মহম্মদ আজহারউদ্দিন, মহম্মদ রিয়াজ, ফিরোজ ইসমাইল এবং মহম্মদ নওয়াজ ইসমাইল। প্রত্যেকেরই বয়স কুড়ির কোঠায়। জানা গিয়েছে, এঁদের মধ্যে কয়েকজনকে ২০১৯ সালে একবার জেরা করেছিল এনআইএ। তামিলনাড়ুর সিটি পুলিশ কমিশনার ভি বালাকৃষ্ণণ জানান, ধৃতদের কাজকর্ম খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তিনি জানান, ইউএপিএ, ষড়যন্ত্র সহ আইপিসি সেকশনে মামলা করা হয়েছে। এর আগে তামিলনাড়ু বিজেপি নেতৃত্ব পুলিশকে জিজ্ঞাসা করেছিল, ধৃত পাঁচজন সম্পর্কে পুলিশ কেন কোনও নির্দিষ্ট কারণ দর্শাচ্ছে না, কোনও ধারায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তা বলছে না কেন?

    আরও পড়ুন: কোয়েম্বাতুরে মন্দিরের সামনে গাড়ি বিস্ফোরণে যুবকের মৃত্যু, নেপথ্যে জঙ্গি-যোগ?

    জানা গিয়েছে, বিস্ফোরণে (Coimbatore Blast) মৃত মুবিনের সঙ্গে আজহারউদ্দিনের কোনও সংযোগ ছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। শ্রীলঙ্কার চার্চে ইস্টার সানডে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছিল ২০১৯ সালে। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল ২৫০রও বেশি মানুষের। ওই ঘটনায় আজহারউদ্দিনের নাম জড়িয়েছিল। তাই তার সঙ্গে মুবিনের যোগ কতটা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বালাকৃষ্ণণ বলেন, যেহেতু বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে, তাই ইউএপিএ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    পুলিশ কমিশনার জানান, সিসিটিভির ফুটেজে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে ঘটনার আগে আগে মুবিন দুটি এলপিজি সিলিন্ডার, দুটি ছোট ড্রাম বয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। এই ড্রামের মধ্যে থাকা পদার্থই ফরেনসিক তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তিনি জানান, এই জিনিসগুলি মুবিনকে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল যে তিনজন, তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। মুবিনকে গাড়ি দেওয়ায় গ্রেফতার করা হয়েছে আরও একজনকে। বিস্ফোরণের কারণ জানতে সম্ভাব্য সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে, জানান তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • T-20 World Cup: প্র্যাকটিস সেরে মিলল না গরম খাবার! তারপর কী করলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা?

    T-20 World Cup: প্র্যাকটিস সেরে মিলল না গরম খাবার! তারপর কী করলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্র্যাকটিস শেষে ঠিকমতো খাবার না পেয়ে ফিরে আসতে হল হোটেলে। বিরক্ত ভারতীয় ক্রিকেটাররা। টি ২০ বিশ্বকাপে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে মঙ্গলবার অনুশীলন করে ভারতীয় দল। মঙ্গলবার প্র্যাকটিসে হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমার যাদব, অক্ষর প্যাটেল-সহ সব ফাস্ট বোলারদের বিশ্রাম দেয়া হয়েছিল। বাকি ভারতীয় প্লেয়াররা কয়েকঘণ্টা ধরে কঠোর অনুশীলন করেন। এরপর তাঁরা খাবার টেবিলে গিয়ে দেখেন সেখানে স্যান্ডউইচ ও ফল রাখা রয়েছে। স্যান্ডউইচ ঠান্ডা। ঐচ্ছিক অনুশীলনের শেষে মধ্যাহ্নভোজ সারতে গিয়ে এই ধরনের খাবার দেখে অসন্তুষ্ট হন ক্রিকেটাররা। অনেকেই ঠিক করেন, হোটেলে ফিরে কিছু খাবেন।

    এ প্রসঙ্গে বিসিসিআইয়ের (BCCI) এক কর্তা জানান, ক্রিকেটাররা খাবার বয়কট করেননি, কয়েকজন ফল খান। কিন্তু সকলেরই বক্তব্য ছিল, মধ্যাহ্নভোজের সময় হয়ে গিয়েছে। তাই তারা হোটেলে ফিরেই খাবেন। তিনি বলেন, “আসলে আইসিসি গরম খাবারের ব্যবস্থা করছে না। দ্বিপাক্ষিক সিরিজের সময় অন্য দেশের বোর্ড ক্রিকেটারদের জন্য গরম ভারতীয় খাবার রাখে। কিন্তু আইসিসি সব দেশের প্লেয়ারদের জন্য একই খাবার রাখে। কিন্তু দুই ঘণ্টা ধরে মাঠে কঠোর অনুশীলনের পর শসা, টমেটো এবং অ্যাভাকেডো দিয়ে ঠাণ্ডা স্যান্ডউইচ নিঃসন্দেহে যথেষ্ট খাবার নয়।”

    আরও পড়ুন: হটস্টারের ভিউয়ার্সে রেকর্ড! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আবেগ -উন্মাদনায় ভাসল ক্রীড়াপ্রেমীরা

    বোর্ড সূত্রে খবর, নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে আজ, বুধবার ভারতীয় দল অনুশীলন করবে না। সেটাও বাধ্য হয়ে।  আইসিসি ভারতের প্র্যাকটিসের বন্দোবস্ত করেছিল ব্ল্যাকটাউনে। যেটা টিম হোটেল থেকে ৪২ কিলোমিটার দূরে। বৃহস্পতিবার সিডনিতে দুটি ম্যাচ রয়েছে। ভারত বনাম নেদারল্যান্ডস ম্যাচের পাশাপাশি রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম বাংলাদেশ ম্যাচ। দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের প্র্যাকটিস সেশন কাল সিডনি ক্রিকেটে গ্রাউন্ডে রাখা হলেও ভারতকে কেন এত দূরে প্র্যাকটিসে যেতে বলা হলো তা নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। এর আগে হোটেল নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছিলেন ভারতীয় প্লেয়াররা। প্র্যাকটিস ম্যাচ চলার সময় অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তানকে পাঁচ তারা হোটেলে রাখা হয়। ভারতীয় টিমকে রাখা হয়েছিল চার তারা হোটেলে। তা নিয়েও ক্ষোভ ছিল ভারতীয় দলের।

LinkedIn
Share