Blog

  • Kerala High Court: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করলে তা ধর্ষণ নয়, ঐতিহাসিক রায় কেরল হাইকোর্টের 

    Kerala High Court: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করলে তা ধর্ষণ নয়, ঐতিহাসিক রায় কেরল হাইকোর্টের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে সম্মতিপূর্ণ শারীরিক সম্পর্ক (Consensual Sex) হলে, তাহলে তাকে ধর্ষণ বলা যাবে না। শুক্রবার এমনই যুগান্তকারী রায় দিল কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)। এমনকি পরবর্তীতে বিয়ে না করলেও, দুজনের সম্মতি ছিল এমন সহবাসকে ধর্ষণ ধরা যাবে না। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ধারায় তখনই সেটাকে ধর্ষণ বলা যাবে, যদি সেই শারীরিক সম্পর্কে প্রতারণা বা মিথ্যাচার থাকে। অর্থাৎ দুজন প্রাপ্তবয়স্ক সহবাস করলে তাকে ধর্ষণ বলা যাবে না।         

    আইনজীবী নভনীত এন নাথকে (Navneet N Nath) গত মাসে গ্রেফতার করে কেরল পুলিশ। এক মহিলা আইনজীবীকে একাধিকবার ধর্ষণ করার অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত আইনজীবী বর্তমানে কেরল হাইকোর্টে কেন্দ্রীয় সরকারের আইনজীবী। বিচারপতি বেচু কুরিয়ান থমাসের (Justice Bechu Kurian Thomas) বেঞ্চ তাঁর জামিন মঞ্জুর করে। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করার অভিযোগ ওঠে আইনজীবীর বিরুদ্ধে। কিন্তু পরে অন্য মহিলাকে বিয়ে করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: সোনা পাচারকাণ্ডে জড়িত পিনারাই বিজয়ন! অভিযোগের পাল্টা কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর   

    সরকারি উকিলের অভিযোগ, প্রেমিকের বিয়ের খবর জানতে পেরে মহিলা আইনজীবী আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। তাঁকে ৩৭৬ (২)(n), ৩১৩ ধারায় গ্রেফতার করা হয় গত ২৩ জুন। 

    বিষয়টিকে পর্যবেক্ষণ করে আদালত। আর তারপরেই আসে এই যুগান্তকারী রায়। আদালত বলে, “দুজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হলেই বিয়ে করতে হবে এমন নয়, তা হলেও তাকে ধর্ষণ বলা যাবে না। যেখানে এর কোনও প্রমাণ নেই অভিযুক্ত সম্মতি ছাড়াই যৌন সম্পর্ক করেছে। যদি বিয়েতে কেউ রাজি না হয় বা সম্পর্ক বিয়ে অবধি না গড়ায় সেক্ষেত্রে সেটাকে ধর্ষণ বলা চলে না। তাতে দুজনে শারীরিক সম্পর্কে গেলেও বলা যাবে না।”  

    আরও পড়ুন: কেরলে আক্রান্ত ২, করোনা-মাঙ্কিপক্সের পর নয়া আতঙ্ক নোরোভাইরাস?  

    আদালত আরও জানায়, “পুরুষ এবং মহিলার মধ্যে যৌন সম্পর্ককে তখনই ধর্ষণ বলা যাবে, যদি মহিলার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বা বলপূর্বক তাঁর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা হয়।” আদালত এও বলে, “যদি কোনও প্রতারণা করে কেউ কোনও শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয় বা কোনও মিথ্যাচার করা হয়, তাহলে সেই সম্মতিপূর্ণ শারীরিক সম্পর্ককে ধর্ষণ হিসেবে ধরা হবে।” 

    এরপরেই অভিযুক্ত আইনজীবীকে জামিন দেয় আদালত। আদালতের এই রায়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে দেশজুড়ে।

     

  • Lal Bazar Attack: শ্রীনগরে হামলার দায় নিল আইএস! জঙ্গিদের নিশানায় নিরাপত্তারক্ষীরা

    Lal Bazar Attack: শ্রীনগরে হামলার দায় নিল আইএস! জঙ্গিদের নিশানায় নিরাপত্তারক্ষীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীনগরের লালবাজার এলাকায় পুলিশের উপর হামলার ঘটনার দায় স্বীকার করল ইসলামিক স্টেট ( Islamic State) হিন্দ প্রভিন্স। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফের জঙ্গি হামলার সাক্ষী থেকেছে উপত্যকাবাসী। শ্রীনগরের (Srinagar) লাল বাজারে (Lal Bazar) জি ডি গোয়েঙ্কা স্কুলের (G D Goenka School) বাইরে নাকা তল্লাশির দায়িত্বে থাকা পুলিশের উপরে অতর্কিতে আক্রমণ চালায় জঙ্গিরা (Terrorist)। ওই হামলায় মুস্তাক আহমেদ (Mustaque Ahamed) নামে পুলিশের এক অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর (ASI) প্রাণ হারিয়েছেন। জখম হয়েছেন আরও দুই পুলিশ কর্মী। হত্যালীলা চালিয়ে নিরাপদেই চম্পট দিয়েছে জঙ্গিরা।

    বুধবার ওই হামলার দায় নিয়ে, আক্রমণের ভিডিও প্রকাশ করে ইসলামিক স্টেট জঙ্গি সংগঠন। ভিডিওয় দাবি করা হয়েছে, লুকিয়ে পুলিশের উপর এই আক্রমণ চালানো হয়েছে। আক্রমণের পর পুলিশের একটি একে ৪৭ রাইফেলও ছিনিয়ে নিয়েছে তারা। উপত্যকায় ক্রমে পুলিশকে লক্ষ্য করে হামলার ঘটনা বাড়ছে। গত জানুয়ারি মাস থেকে এ নিয়ে ১১জন পুলিশকর্মী জঙ্গিদের গুলির শিকার হয়েছেন। পুলিশ সূত্রে খবর, ৬ জন সেনা, ৫ জন আধাসেনা-সহ নিরাপত্তা বাহিনীর মোট ২২ জন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। গত বছর উপত্যকায় নিরাপত্তা বাহিনীর ৪২ জন সদস্য নিহত হন। 

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    উল্লেখ্য,জম্মু-কাশ্মীর (Jammu-Kashmir) নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের একটি রিপোর্টকে কেন্দ্র করে উদ্বেগ বেড়েছে। এই রিপোর্ট অনুযায়ী, এই মুহূর্তে উপত্যকায় ১৪১ জন জঙ্গি সক্রিয় রয়েছে। এরই মধ্যে উপত্যকা ফের একবার অশান্ত হওয়ার ঘটনায় রীতিমতো চিন্তা বাড়ছে। এই মুহূর্তে কাশ্মীরে সুরক্ষা অনেক জোরদার করা হয়েছে। তারই মধ্যে এই আক্রমণ রীতিমতো উদ্বেগজনক বলে মনে করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের রিপোর্ট বলছে, চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত ৬৯ জন কাশ্মীরি তরুণকে জঙ্গি সংগঠন নিযুক্ত করেছে। এই সংগঠনটি পাক মদতপুষ্ট। লস্কর, জইশের পাশাপাশি হিজবুল মুজাহিদিন ও রেজিস্ট্যান্ট ফ্রন্টও উপত্যকায় বড়সড় নাশকতার ছক কষছে বলে কিছুদিন আগে প্রকাশিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এক রিপোর্টে দাবি করা হয়।

  • RSS Kerala: ‘সাজানো অভিযোগ’,  সিপিএম কর্মী হত্যা মামলায় কেরলে নিষ্কৃতি ১৩ আরএসএস কর্মীর 

    RSS Kerala: ‘সাজানো অভিযোগ’, সিপিএম কর্মী হত্যা মামলায় কেরলে নিষ্কৃতি ১৩ আরএসএস কর্মীর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০৮ সালে সিপিএম কর্মী (CPIM Worker) খুনে (Murder) অভিযুক্ত ১৩ জন আরএসএস কর্মীকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করল কেরলের উচ্চ আদালত (Kerala HC)। ১৬ জন অভিযুক্তের মধ্যে এই ১৩ আরএসএস (RSS) কর্মীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবনের সাজা শুনিয়েছিল তিরুবন্তপুরমের (Thiruvananthapuram) নিম্ন আদালত।

    পরবর্তীতে ২০১৬ সালে এই অভিযুক্তরা এই সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আবেদন করেন। বিচারপতি চন্দ্রন এবং সি জয়া চন্দ্রনের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হয়। নিম্ন আদালতের রায়ের বিপরীতে গিয়ে উচ্চ আদালত বলে, “আদালতের সামনে পুরো মামলাটিকে সাজিয়ে পেশ করা হয়েছে। যেন একটা সাজানো গল্প। মিথ্যে সাক্ষীও হাজির করা হয়েছে এই মামলায়। মিথ্যে প্রমাণের ভিত্তিতে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা যায় না। তাই অভিযুক্তদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। সরকার পক্ষের আইনজীবী সঠিক তথ্য-প্রমাণ দিতে ভয়ঙ্করভাবে ব্যর্থ  হয়েছেন।” 

    আরও পড়ুন: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করলে তা ধর্ষণ নয়, ঐতিহাসিক রায় কেরল হাইকোর্টের

    আদালত বলে, “যে সাক্ষীদের প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে হাজির করা হয়েছে তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্ন চিহ্নের মুখে। কোনও ঠোস প্রমাণও যোগার করা যায়নি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে। যেসব প্রমাণ দেখানো হয়েছে সেগুলি মিথ্যে। শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই ফাঁসানো হয়েছে ওই আরএসএস কর্মীদের।”  

    সরকারপক্ষের আইনজীবীর যুক্তি ছিল যে, আরএসএস কর্মীরা ২০০৮ সালে তিরুবনন্তপুরম পাসপোর্ট অফিসের বাইরে বিষ্ণু নামের এক সিপিআইএম কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল এবং এটা আরএসএসের সাংগঠনিক ষড়যন্ত্র ছিল। 

    আরও পড়ুন: সংবিধান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, পদত্যাগে বাধ্য কেরলের মন্ত্রী

    ঘটনার পর, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির (IPC) ধারা ১২০বি (অপরাধী ষড়যন্ত্র), ১৪৩ (বেআইনি সমাবেশ), ১৪৭ (দাঙ্গা), ১৪৮ (অস্ত্র রাখার অপরাধ), ৩০২ (হত্যা) -সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়। 

    শুনানির সময় থেকেই অভিযুক্তদের আইনজীবী দাবি করেন রাজ্যে ক্ষমতাসীন দল সিপিআইএম মামলাটিতে হস্তক্ষেপ করছে এবং আইনকে ভুল পথে চালনা করছে। অভিযুক্তদের যথেষ্ট প্রমাণ ছাড়াই গ্রেফতার করা হয়েছিল বলেও অভিযোগ করেছিলেন সেই আইনজীবী। 

     

  • National Emblem :  সারনাথের স্তম্ভের সঙ্গে নয়া স্তম্ভের মিল ৯৯ শতাংশ! পার্থক্য সামান্য, দাবি নির্মাণশিল্পীদের

    National Emblem : সারনাথের স্তম্ভের সঙ্গে নয়া স্তম্ভের মিল ৯৯ শতাংশ! পার্থক্য সামান্য, দাবি নির্মাণশিল্পীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারনাথের স্তম্ভটির সঙ্গে নতুন অশোক স্তম্ভের ৯৯ শতাংশ মিল রয়েছে, দাবি নির্মাণশিল্পীদের। নয়া স্তম্ভ পুরনো স্তম্ভের থেকে আলাদা নয়, যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শিল্পী। সোমবার নতুন সংসদ ভবনের (Parliament Building) অশোকস্তম্ভের (Ashok Stambh) আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এরপর থেকেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। অতিকায় ব্রোঞ্জ নির্মিত স্তম্ভের সিংহগুলিকে বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। এ প্রসঙ্গে স্তম্ভের নির্মাণশিল্পীরা দাবি করলেন, মূল সমস্যাটা তৈরি হচ্ছে স্তম্ভটির এত বড় আকারের কারণেই। এর বিশালাকৃতির জন্যই ছোট ছোট ডিটেইলস চোখে পড়ছে। আর তাই মনে হচ্ছে এটা সারনাথের স্তম্ভটির থেকে আলাদা। অনুপাত ও দৃষ্টিকোণের পার্থক্যের কারণে এমন বিভ্রম তৈরি হচ্ছে। তবে মূল অশোকস্তম্ভের আকারের সঙ্গে এর যে সামান্য তফাত রয়েছে তা মানছেন নির্মাণশিল্পীরা। যদিও সব মিলিয়ে মূলটির সঙ্গে এটির ৯৯ শতাংশই হুবহু মিলে যাচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: “বাংলার সব বিধায়ক, সাংসদের ভোট আমি পাব”, আশাবাদী দ্রৌপদী মুর্মু

    বিরোধীদের দাবি, নতুন অশোক স্তম্ভের বর্তমান চেহারার সঙ্গে আগের চেহারার পার্থক্য ধরা পড়েছে। আর এটাকে জাতীয় প্রতীকের অপমান বলে মনে করছেন তাঁরা। তবে এই নয়া স্তম্ভের সঙ্গে যুক্ত নির্মাণশিল্পী জানিয়েছেন, “যে ছবিটি সামনে এসেছে সেটি আউট অফ জুম। আর তাই লোয়ার অ্যাঙ্গলে সিংহগুলির অভিব্যক্তির একটা পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। একজন শিল্পী হিসেবে বলতে পারি, এটা তৈরি করার আগে আমরা মিউজিয়ামে গিয়ে গবেষণা করেছি। আমরা কেবল মূলটির (সারনাথে অবস্থিত অশোক স্তম্ভ) আদলেই এটি তৈরি করেছি। কিন্তু সেটি ছিল মাত্র আড়াই ফুটের। আর সেই জন্যই, এখন সব কিছুই অনেক বড় মনে হচ্ছে। এটা বুঝতে হবে। তাছাড়া সংসদের উপরে রাখা ৬.৫ মিটার দৈর্ঘ্যের অশোকস্তম্ভটিকে লোকে দূর থেকে দেখবে। অন্তত ১০০ মিটারের দূরত্ব থেকে। তখন আর কোনও তফাত মনে হবে না। চোখের মাপে দেখলে আউটলাইনটা একেবারে একই লাগবে।”

    [tw]


    [/tw]

    বিরোধীদের অভিযোগ নতুন যে ব্রোঞ্জের মূর্তিটি তৈরি হয়েছে সেটি অনেক বেশি আগ্রাসী। যা সারনাথের অশোকস্তম্ভে নেই। সারনাথের অশোকস্তম্ভ অনেক বেশি সৌম্য দর্শণ ও শান্ত প্রকৃতির। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী জানিয়েছেন,দুটি প্রতীকের মধ্যে কোনও কাঠামোগত পার্থক্য নেই। তিনি বলেছেন কেউ যদি  সারনাথের প্রতীকটি উঁচু থেকে দেখেন  তাহলে একই রকমভাবে সেটিও শান্ত বা রাগান্বিত দেখায়। দুটি প্রতীকের আকৃতিগত পার্থক্য ছাড়া আর কোনও পার্থক্য নেই। তিনি আরও বলেছেন যদি সারনাথের প্রতীকের মত একই উচ্চতার কোনও জাতীয় প্রতীক কোনও ভবনে বসানে হয় তাহলে তা দূর থেকে দেখা যাবে না। নতুন প্রতীকটি মাটি থেকে ৩৩ মিটার ওপরে রয়েছে। আর সারনাথের প্রতীকটি মাটির ওপরেই বসানো হয়েছিল। বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য জানিয়েছেন, “অশোকের রাজধানী সারনাথের সিংহকেই গ্রহণ করা হয়েছে নয়া স্থাপত্যে। একটি টুডি ছবির সঙ্গে থ্রিডি স্থাপত্যের তুলনা করছেন বিরোধীরা। এই বিষয়টি বোধহয় ওঁদের মনে ছিল না।”

  • IAF chief: পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান

    IAF chief: পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকাশসীমায় সুরক্ষা দিতে এবংআক্রমণ ও প্রতি আক্রমণ চালানোর ক্ষেত্রে পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের (Air Defence  command) প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান তথা এয়ার চিফ মার্শাল (The Indian Air Force chief) ভি আর চৌধুরী (VR Chaudhari)। তাঁর মতে, এয়ার ডিফেন্স এবং কাউন্টার-এয়ার অপারেশন উভয় আলাদা আলাদা ভাবে করা যায় না। তাই তাঁর প্রশ্ন, শুধুমাত্র পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা কী ?

    উল্লেখ্য, পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের পরিকল্পনা প্রয়াত সিডিএস বিপিন রাওয়াতের মস্তিষ্কপ্রসূত। প্রয়াত সিডিএস-এর এই সিদ্ধান্ত নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান। দুবছর আগে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল বলে জানান তিনি। তাঁর যুক্তি, এয়ার ডিফেন্স  অর্থাৎ, শত্রুরা আকাশপথে হামলা চালালে প্রতিহত করা, আর কাউন্টার এয়ার স্ট্রাইক – অফেন্স অর্থাৎ,  পাল্টা আকাশ পথে জবাব দেওয়া বা হামলা চালানো একই অঙ্গের দুটো দিক। পৃথক করে কোনও লাভ নেই।

    আরও পড়ুন: এনআইআরএফ তালিকায় দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মাদ্রাজ, সেরা কলেজ মিরান্ডা হাউজ

    দিল্লিতে এয়ার অ্যান্ড মিসাইল ডিফেন্স ইন্ডিয়া ২০২২ শীর্ষক একটি সেমিনারে এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী বলেন, দেশ বিরোধী বিভিন্ন শক্তিগুলিকে আটকাতে এই স্বাধীন কমান্ডের খুব একটা প্রয়োজন নেই। তিনি বলেন, “মহাকাশের নিরাপত্তার পাশাপাশি  প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বিদেশি আক্রমণ প্রতিহত করার সময় একই আকাশসীমার মধ্যে সমস্ত উপাদানের ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু এয়ার ডিফেন্স ও অফেন্স — একে অপরের পরিপূরক। পৃথকভাবে ব্যবহৃত হলে কার্যকারিতা হারাবে।” 

    আরও পড়ুন: “কোনও বিয়ে নয়, কোনও আংটি নয়”, বিয়ে জল্পনায় নীরবতা ভাঙলেন সুস্মিতা

    ভারতীয় বায়ু সেনাকে কম দূরত্বের অপারেশনের জন্যও তৈরি থাকার কথা বলেন ভিআর চৌধুরী। লজিস্টিক সাপোর্ট প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন,এই বিষয়টা প্রচণ্ড চ্যালেঞ্জিং। ভারতের আত্মনির্ভরতা মিশনকে সফল করতে তিনি নির্দিষ্ট অ্যাকশন প্ল্যানের উপর জোর দেওয়ার কথাও বলেন। এদিকে প্রতিরক্ষাক্ষেত্রে ভারত বার বার এই আত্মনির্ভরতার পক্ষে সওয়াল করেছে। এমনকী বিদেশ থেকে সামরিক সরঞ্জাম যতটা সম্ভব কম আমদানি করার জন্যও নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করা হয়েছে। আমদানি কমিয়ে দেশের সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদন কেন্দ্র থেকেই যাতে সামরিক সরঞ্জাম আমদানি করা যায় সেব্যাপারেও বলা হয়েছে।  বায়ু সেনা প্রধানও সেই মতকেই সমর্থন জানালেন।

  • Haifa Port: বিক্রি হয়ে গেল ইজরায়েলের প্রধান বন্দর হাইফা, বর্তমান মালিক আদানি 

    Haifa Port: বিক্রি হয়ে গেল ইজরায়েলের প্রধান বন্দর হাইফা, বর্তমান মালিক আদানি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্রি হয়ে গেল ভূমধ্য সাগরের তীরে অবস্থিত ইসরায়েলের প্রধান বন্দর হাইফা (Haifa Port)। ভারতের আদানি গ্রুপ (Adani Ports) এবং ইসরায়েলের (Israel) বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গাগত যৌথভাবে কিনেছে সেই বন্দর। ১১৮ কোটি মার্কিন ডলারে রফা হয়েছে। গতকাল বিষয়টি জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স। 

    রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২ বছরের দরপত্র প্রক্রিয়ার শেষে কম মূল্যে আমদানি ও স্বল্প সময়ে পণ্য খালাসের শর্তে আদানি ও গাগতের কাছে হাইফা বন্দর বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী আভিগদর লিবারম্যান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “হাইফা বন্দরের বেসরকারিকরণ, অন্যান্য বন্দরগুলির মধ্যে প্রতিযোগিতা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার খরচ কমাবে।” সংশ্লিষ্ট এক আধিকারিক জানান, হাইফা বন্দরের অংশীদারিত্বের ৭০ শতাংশ আদানি গ্রুপ ও ৩০ শতাংশ গাদত পেয়েছে। 

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে পড়লেন আদানি! আবারও এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি আম্বানি 

    আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি (Gautam Adani) ট্যুইটে লেখেন, “দরপত্রে জয়ী হতে পেরে আনন্দিত। ২ দেশের কাছেই এর কৌশলগত ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। হাইফায় আসতে পেরে গর্বিত। ১৯১৮ সালে এখানে নেতৃত্ব দিয়েছে ভারত। সামরিক ইতিহাসের অন্যতম সেরা ঘটনা।”

    [tw]


    [/tw]

    হাইফা বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দরপত্রে বিজয়ী প্রতিষ্ঠান ২টি ২০৫৪ সাল পর্যন্ত বন্দর পরিচালনা করবে।      

    গত বছর বন্দরে কর্মীর অভাব, লকডাউন, বিশ্বের অনেক অংশে পরিবহন জট ও ভাড়ায় চালিত জাহাজের খরচের কারণে বন্দর বিশাল ক্ষতির মুখ দেখে। যার প্রভাব ইসরায়েলেও পড়ে। দেশটির সমস্ত পণ্যের প্রায় ৯৮ শতাংশ সমুদ্রপথে আসা-যাওয়া করে। কারমেল পর্বত দ্বারা বেষ্টিত হাইফা বন্দর শতাব্দি পুরোনো। ইসরায়েলের প্রধান এই বন্দর দিয়ে গত বছর অর্ধেক পণ্য পরিবহন করা হয়েছে। 

    আদানি গ্রুপ বন্দর ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ, জ্বালানি, খনি, বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনা, প্রাকৃতিক গ্যাস, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করে থাকে। বিশ্বের ৫০টি দেশের ৭০টি স্থানে তারা ব্যবসা করে। তাদের বার্ষিক আয় ২ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি।    

     

  • new railway line: ১১৬ কিমি বিস্তৃত নয়া রেললাইন! যুক্ত করবে দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে

    new railway line: ১১৬ কিমি বিস্তৃত নয়া রেললাইন! যুক্ত করবে দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেরঙ্গা হিল-অম্বাজি-আবু রোড নতুন রেললাইন চালু করতে চলেছে কেন্দ্র।  ১১৬ কিমি বিস্তৃত এই রেললাইন তৈরি করতে সময় লাগবে প্রায় চার বছর। খরচ পড়বে আনুমানিক দুই হাজার ৭৯৮ কোটি টাকা। নতুন এই প্রকল্পের কথা জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

    অনুরাগ জানান, নরেন্দ্র মোদি সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করার জন্য এই নতুন রেললাইনের অনুমোদন দিয়েছে। তিনি বলেন,“এই প্রকল্পের আনুমানিক খরচ পড়বে ২৭৯৮.১৬ কোটি টাকা। ২০২৬-২৭ সালের মধ্যেই এই নয়া রেলপথের কাজ সম্পন্ন হবে। নতুন রেললাইন দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে যুক্ত করবে। এই নয়া লাইনের ফলে মূল রেল লাইনে চাপ অনেকটা কমে যাবে।” 

    [tw]


    [/tw]

    গুজরাটের মেহসানা জেলায় অবস্থিত তেরঙ্গা একটি তিন-চূড়া পাহাড়। এটি বৌদ্ধ এবং জৈন দুই সম্প্রদায়ের মানুষের কাছেই তাৎপর্যপূর্ণ। গুজরাট পর্যটন দফতরের ওয়েবসাইট অনুসারে, এখানে অবস্থিত প্রাচীনতম জৈন মন্দিরটি ১২ শতকে নির্মিত হয়েছিল। এই পাহাড়ের নানা জায়গায় বৌদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভগুলি চতুর্থ শতাব্দীর।

    মন্দির শহর অম্বাজি গুজরাটের বানাসকান্থা জেলায় অবস্থিত। এটি দেবী আরাসুরি অম্বার প্রধান মন্দির। যা প্রাক-বৈদিক যুগ থেকে পূজিত হয়ে আসছে। আবু রোড হল রাজস্থানের সিরোহিত জেলার একটি শহর। দেশের নানা প্রান্ত থেকে বহু পর্যটন-প্রেমী মানুষ এখানে আসেন। 

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচার কাণ্ডে ফের তলব মলয় ঘটককে! ইডির সমন বাঘমুণ্ডির তৃণমূল বিধায়ককেও

    বহুদিন ধরে রাজস্থান-গুজরাট দুই রাজ্যের মানুষ আমদাবাদ-আবু রোড বিকল্প এই রেললাইনের দাবি জানিয়ে আসছেন। কেন্দ্রের অভিমত, এই নতুন প্রকল্প মানুষের মধ্যে সংযোগ বাড়াবে। কম সময়ে অনেকটা পথ অতিক্রম করা যাবে। এই রেললাইনের মধ্য দিয়ে কৃষি ও স্থানীয় পণ্য দ্রুত আমদানি-রফতানি করা যাবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নও হবে। প্রকল্পটি রূপায়নের সময় আনুমানিক ৪০ লক্ষ মানুষ কাজ পাবেন। 

     

  • ASIA Cup 2022: কোথায় এশিয়া কাপ? শ্রীলঙ্কা না বাংলাদেশ

    ASIA Cup 2022: কোথায় এশিয়া কাপ? শ্রীলঙ্কা না বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক অস্থিরতায় জেরবার শ্রীলঙ্কা (Srilanka)। তাই দ্বীপরাষ্ট্র থেকে আসন্ন এশিয়া কাপ (ASIA Cup 2022) সরানোর কথা ভাবছে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (ACC)। আগামী অগস্টে শ্রীলঙ্কায় এশিয়া কাপ হওয়ার কথা। একটি সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (Asian Cricket Council) বাংলাদেশ  ক্রিকেট বোর্ডকে (Bangladesh Cricket Board) তৈরি থাকতে বলেছে। কয়েক দিন আগেও শ্রীলঙ্কা থেকে এশিয়া কাপ সরিয়ে নেওয়ার কথা ভাবেনি এসিসি। কিন্তু শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে ও প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিঙ্ঘের বাসভবন বিক্ষোভকারীদের দখলে চলে যাওয়ার পরেই আর ঝুঁকি নিতে চাইছে না এসিসি।

    শ্রীলঙ্কার অবস্থা একেবারেই ভাল নয়। শ্রীলঙ্কায় কী শেষ পর্যন্ত এশিয়া কাপের ম্যাচ হবে? প্রশ্ন ক্রিকেট মহলে। অবস্থা খারাপ থেকে খারাপের দিকে যাওয়ার পর সেখানকার মানুষ সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছে। শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁর বাসভবন সাধারণ মানুষের দখলে। এ প্রসঙ্গে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (BCCI) সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমি কিছু বলতে পারছি না। তবে আমরা নজর রাখছি। অস্ট্রেলিয়া দল বর্তমানে সেখানে খেলছে। সত্যি বলতে শ্রীলঙ্কা দলও ভাল পারফর্ম করছে। এমন পরিস্থিতিতে এখন আরও এক মাস অপেক্ষা করা যাক।’

    আরও পড়ুন: শ্যুটিং বিশ্বকাপে সোনা জয় বঙ্গকন্যা মেহুলির

    ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, বাংলাদেশের এশিয়া কাপে খেলার কথা। ষষ্ঠ দেশ হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, কুয়েত, হংকং, সিঙ্গাপুরের মধ্যে যে কোনও একটি দেশের খেলার কথা। এই চারটি দেশকে নিয়ে একটি যোগ্যতা অর্জন প্রতিযোগিতা হওয়ার কথা। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটাররাও এই মুহূর্তে একেবারেই শ্রীলঙ্কায় গিয়ে খেলতে চাইছেন না। তাঁরা তাঁদের আপত্তির কথা নিজেদের দেশের বোর্ডকে জানিয়ে দিয়েছে। সব থেকে বড় কথা, শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ডও বর্তমান পরিস্থিতিতে এশিয়া কাপের মতো বহুদেশীয় প্রতিযোগিতা আয়োজন করার ব্যাপারে খুব একটা আত্মবিশ্বাসী নয়। তবে তারা এখনই কিছু বলতে চাইছে না। এশিয়া কাপ আয়োজনের আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে সিংহলীরা। তবে শ্রীলঙ্কা যদি একান্তই না পারে তাহলে এ ব্যাপারে এখন বাংলাদেশই এগিয়ে রয়েছে। 

  • CUET UG: কুয়েট পরীক্ষায় বসছেন? জেনে নিন এই নিয়মগুলি

    CUET UG: কুয়েট পরীক্ষায় বসছেন? জেনে নিন এই নিয়মগুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে স্নাতকস্তরে ভরতির জন্যে প্রবেশিকা পরীক্ষা (CUET) নেবে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। দুটি ভাগে নেওয়া হবে এই পরীক্ষা। ১৫,১৬,১৯,২০ জুলাই হবে এই পরীক্ষা। অগাস্টের ৪-৮ নেওয়া হবে পরীক্ষার দ্বিতীয় ভাগ। 

    দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রবেশিকা পরীক্ষা কুয়েট। প্রায় ১৫ লক্ষ পরীক্ষার্থী বসবেন পরীক্ষা। দেশজুড়ে ৫৪,৫৫৫ বিষয়ে পড়ার জন্যে আবেদন করেছেন ছাত্রছাত্রীরা। দুটি টাইম স্লটে নেওয়া হবে পরীক্ষা। একটি স্লট সকালে এবং অপরটি বিকালে।

    আরও পড়ুন: কুয়েট পরীক্ষায় আবেদন ১১ লক্ষ পরীক্ষার্থীর, জানাল ইউজিসি

    কীভাবে দেওয়া হবে নম্বর?

    দুটি পরীক্ষারই পার্সেন্টাইল আলাদাভাবে হিসেব করা হবে। নম্বর নয় কোন প্রার্থীর কী অবস্থান তার তালিকা প্রকাশ করা হবে। 

    যেসব প্রার্থীরা একাধিক বিষয়ে আবেদন করেছেন তাঁরা কী দুটি স্লটের মধ্যে বিরতি পাবেন?

    পরীক্ষার হল থেকে বেরোতে পারবেন না পরীক্ষার্থী। যতক্ষণ না পরীক্ষাটি শেষ হবে, পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষার হলেই বসে থাকতে হবে।

    আরও পড়ুন: ‘কুয়েট’ স্নাতক প্রবেশিকা পরীক্ষার দিন ঘোষণা এনটিএ-র, বিশদে জেনে নিন

    সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে? নেগেটিভ নম্বর আছে?

    সাহিত্যের বিষয়ে ৫০ টি করে প্রশ্ন থাকবে। কমপক্ষে ৪০ টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। 

    জেনারেল টেস্ট পেপারে ৭৫টি প্রশ্ন থাকবে। অন্তত ৬০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। 

    প্রতি ভুল উত্তরের জন্যে ১ নম্বর করে কাটা যাবে।

    কম্পিউটার সায়েন্সের ক্ষেত্রে ৮৫টি প্রশ্ন থাকবে। তার মধ্যে ১৫টি জেনারাল প্রশ্ন বাধ্যতামূলক। 

    অঙ্কের ক্ষেত্রেও ৮৫টি প্রশ্ন থাকবে।

    একজন পরীক্ষার্থী একাধিক বিষয়ের জন্যে পরীক্ষা দিলে কী প্রশ্ন কোনও নির্দিষ্ট নিয়মে আসবে?

    কোন বিষয়ে আগে পরীক্ষা দেবেন তা ঠিক করবেন পরীক্ষার্থী। 

    কী কী বিষয় মাথায় রাখতে হবে?

    পরীক্ষার ২ ঘণ্টা  আগে রিপোর্ট করতে হবে পরীক্ষার্থীকে। 

    অ্যাডমিট কার্ডে যে সময় দেওয়া থাকবে সেই সময়েই পরীক্ষা কেন্দ্রে আসতে হবে। তার আগে বা পরে না।

    গেট বন্ধ হওয়ার পরে আর কোনও পরীক্ষার্থীকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।

    অ্যাডমিট কার্ডের প্রিন্টেড কপি নিজের সই করে নিয়ে যেতে হবে। 

    একটি আইডি কার্ডও সঙ্গে রাখতে হবে। 

    কী নিয়ে যাওয়া যাবে, কী নেওয়া যাবে না?

    স্বচ্ছ জলের বোতল, স্যানিটাইজার এবং বল পেন নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়া যাবে। সঙ্গে রাখতে হবে অ্যাডমিট। 

    একটি পাসপোর্ট সাইজের ছবিও রাখতে হবে সঙ্গে। 

    নিজের মাস্ক পরে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকা যাবে না। পরীক্ষা কেন্দ্র থেকেই দেওয়া হবে মাস্ক। 

     

  • Gotabaya Rajapaksa:  সিঙ্গাপুরেই স্বস্তি! আপাতত ১১ আগস্ট পর্যন্ত সেখানে থাকতে পারবেন গোতাবায়া রাজাপক্ষে

    Gotabaya Rajapaksa: সিঙ্গাপুরেই স্বস্তি! আপাতত ১১ আগস্ট পর্যন্ত সেখানে থাকতে পারবেন গোতাবায়া রাজাপক্ষে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত ১১ আগস্ট পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে (Singapore) থাকতে পারবেন দ্বীপরাষ্ট্রের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট (Former President) গোতাবায়া রাজাপক্ষ (Gotabaya Rajapaksa)। সিঙ্গাপুর থেকে শীঘ্রই দেশে ফিরবেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এমনই জানিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka) মন্ত্রিসভার মুখপাত্র (Spokesperson) বান্দুলা গুণবর্ধণে। তবে দেশে ফিরলে আবারও বিক্ষোভের মধ্যে পড়তে পারেন এই আশঙ্কায় আরও কিছুদিন দেশের বাইরেই থাকতে চাইছেন গোতাবায়া। তাই সিঙ্গাপুর প্রশাসনের কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন। সেই আর্জি মেনে নিয়েই গোতাবায়ার সিঙ্গাপুরে থাকার মেয়াদ আরও ২ সপ্তাহ বাড়িয়েছে সেখানকার প্রশাসন।

    আরও পড়ুন: আশ্রয় দেবে না ভারত, কোথায় যাবেন শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া?

    প্রসঙ্গত ১৪ জুলাই মালদ্বীপ (Maldives) থেকে সিঙ্গাপুরে যান গোতাবায়া রাজাপক্ষে। ওই সময় ১৪ দিনের জন্যে সিঙ্গাপুরে থাকার অনুমতি পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেই মেয়াদ বেড়ে যাওয়ায় ১১ আগস্ট পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে থাকতে পারবেন গোতাবায়া। চরম আর্থিক সঙ্কটে ডুবে থাকা শ্রীলঙ্কায় সাধারণ মানুষের ক্ষোভের বিস্ফোরণ হতেই দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট। গত ১৩ জুলাই তিনি মালদ্বীপে পৌঁছন। কিন্তু সেখানেও তার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হয়ে যাওয়ায় তড়িঘড়ি বিশেষ চার্টাড বিমানে করে মলদ্বীপ থেকে সিঙ্গাপুরে যান সস্ত্রীক গোতাবায়া। সেখান থেকেই তিনি প্রেসিডেন্ট পদের ইস্তফাপত্র পাঠান। কার্যনির্বাহী প্রেসিডেন্ট হিসাবে নিয়োগ করেন রনিল বিক্রমসিঙ্ঘেকে।

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় জরুরি ব্যবস্থা জারি রনিল বিক্রমাসিঙ্ঘের, সিঙ্গাপুরেও স্বস্তিতে নেই গোতাবায়া

    সিঙ্গাপুর প্রশাসন (Singapore Administration) সূত্রে খবর, বর্তমানে রাজধানীর একটি বিলাসবহুল হোটেলে রয়েছেন রাজাপক্ষে। তিনি হোটেল ছেড়ে কোনও পরিচিতের বাড়িতে চলে যেতে পারেন বলেও অনুমান। তবে রাজাপক্ষে কোনও রাজনৈতিক আশ্রয় (Political Asylum) চাননি বলে দাবি সিঙ্গাপুর সরকারের। সিঙ্গাপুরের আইন অনুযায়ী সাধারণত কাউকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয় না। চলতি সপ্তাহেই শ্রীলঙ্কা ক্যাবিনেটের মুখপাত্র বান্দুলা গুণবর্ধনে জানান, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মোটেও আত্মগোপন করে নেই। তিনি সিঙ্গাপুরে রয়েছেন বিশেষ দরকারে। শীঘ্রই তিনি দেশে ফিরে আসবেন। তবে এবার তাঁর দেশের বাইরে থাকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। আর তাঁকে দেশে ফেরানো যাবে কি না তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। 

LinkedIn
Share