Blog

  • CCPA Guidelines: হোটেল খেতে গিয়ে ‘সার্ভিস চার্জ’ নিচ্ছে? কোথায় অভিযোগ জানাবেন, জেনে নিন…

    CCPA Guidelines: হোটেল খেতে গিয়ে ‘সার্ভিস চার্জ’ নিচ্ছে? কোথায় অভিযোগ জানাবেন, জেনে নিন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোটেল-রেস্তোরাঁয় (Hotel and Restaurants) ক্রেতাদের থেকে আর সার্ভিস চার্জ (Service Charge) নেওয়া যাবে না, সম্প্রতি একথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই ঘোষণায় স্বস্তি পেয়েছেন ক্রেতারা। কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক (Central Consumer Protection Authority) (CCPA) সোমবার ৪ জুলাই নতুন একটি নির্দেশিকা (Guidelines) জারি করে জানিয়েছে যে, এবার থেকে হোটেল-রেস্তোরাঁগুলো সার্ভিস চার্জ নিলে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন ক্রেতারা।

    এর আগেও কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল যে হোটেল-রেস্তোরাঁয় নেওয়া সার্ভিস চার্জ “বেআইনি”। জাতীয় রেস্তোরাঁ অ্যাসোসিয়েশনকে  এই নিয়ম বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হলেও কোনও পরিবর্তন না হওয়ায় এবারে কড়া নির্দেশ জারি করেছে কেন্দ্র সরকার। এবার থেকে যদি কোনও হোটেল বা রেস্তোরাঁ কেন্দ্রের নির্দেশিকা অগ্রাহ্য করে ক্রেতাদের থেকে সার্ভিস চার্জ নেয় তাহলে জাতীয় ক্রেতা সুরক্ষা হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করে ক্রেতারা অভিযোগ জানাতে পারবেন। জাতীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক থেকে যেসব নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, সেগুলো হল- 

    আরও পড়ুন: রেস্তোরাঁ ‘সার্ভিস চার্জ’ নিচ্ছে? তাহলে জেনে রাখুন এই সরকারি নিয়ম

    • কোনও হোটেল ও রেস্তোরাঁ ভুলবশতও সার্ভিস চার্জ যোগ করতে পারবে না।
    • অন্য কিছুর নাম করেও সার্ভিস চার্জ নেওয়া যাবে না।
    • হোটেল ও রেস্তোরাঁ জোর করেও ক্রেতাদের থেকে সার্ভিস চার্জ নিতে পারবে না । উপভোক্তাদের জানিয়ে দিতে হবে যে সার্ভিস চার্জ দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়।
    • খাবারে বিলের সঙ্গেও অতিরিক্ত মূল্য ধার্য করা চলবে না।

    এই নির্দেশিকা অগ্রাহ্য করলে উপভোক্তারা কীভাবে অভিযোগ করতে পারবেন?

    • প্রথমে উপভোক্তারা হোটেল বা রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের কাছে বিল থেকে সার্ভিস চার্জ সরানোর আবেদন করতে পারেন।
    • এরপরেও না মানলে ক্রেতারা জাতীয় ক্রেতা হেল্পলাইনে অভিযোগ দায়ের করতে পারেন ও ১৯১৫ নম্বরে ফোন করে অভিযোগ করতে পারেন।
    • এছাড়াও http://www.edaakhil.nic.in. এই অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে অভিযোগ করা যাবে।
    • অন্যদিকে যে জায়গায় এমন ঘটনা ঘটেছে সেই জায়গার জেলা শাসকের কাছেও অভিযোগ করা যাবে। আবার কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রকের মেল অ্যাকাউন্টেও ccpa@nic.in. মামলা দায়ের করতে পারেন।

    এই কেন্দ্রীয় নির্দেশে এও বলা হয়েছে, অনেক গ্রাহকই আছেন যাঁরা খুশি হয়ে রেস্তোরাঁয় এখনও টিপস দেন। বকশিস বা টিপস দেওয়া কোনও ব্যক্তির ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু আলাদা ভাবে কোনও ক্রেতার থেকে টাকা আদায় করা যাবে না। সুতরাং এইসব নির্দেশ না মানলে ক্রেতারা যদি অভিযোগ করে থাকেন তবে হোটেল বা রেস্তোরাঁর বিরূদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

  • Modi in Andhra Pradesh: অল্পের জন্য বাঁচলেন মোদি! প্রধানমন্ত্রীর কপ্টারের সামনে গ্য়াসবেলুন

    Modi in Andhra Pradesh: অল্পের জন্য বাঁচলেন মোদি! প্রধানমন্ত্রীর কপ্টারের সামনে গ্য়াসবেলুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর সুরক্ষায় বড় ফাঁক। অন্ধ্রপ্রদেশ (Andhra Pradesh) থেকে ফেরার পথে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) হেলিকপ্টারের সামনে উড়ল কালো বেলুন। বিজয়ওয়াড়া হেলিপ্যাড চত্বরে শোনা গেল ‘মোদি গো ব্যাক’ স্লোগান। কিন্তু এ কেমন প্রতিবাদ! বিপজ্জনক! যার জন্য ঘটতে পারত বড় দুর্ঘটনাও। বিপদের হাত রেখে রক্ষা পেলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কপ্টারের সামনে গ্যাস বেলুনের ঝাঁক ওড়ালেন কংগ্রেসের প্রতিবাদীরা। বিজয়ওয়াড়ায় সোমবার এই ঘটনা ঘটেছে। গ্রেফতার করা হয়েছে দু’ জনকে।  এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বেশ কিছু কংগ্রেস কর্মীকে আটকও করা হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

     সূত্রের খবর, সোমবার সকাল থেকেই কংগ্রেস কর্মীরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন। কংগ্রেস কর্মী সমর্থকদের তরফে প্রতীকী প্রতিবাদ স্বরূপ এই কালো বেলুন ওড়ানো হয়। আর তার জেরেই বিঘ্নিত হয় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা। প্রধানমন্ত্রীর চপার আসা-যাওয়ার রুটকে সম্পূর্ণভাবে ‘নো-ফ্লাই জোন’ করে দেওয়া হয়। বেলুন, ড্রোন এমকী ঘুড়ি ওড়ানোয় পর্যন্ত নিষিদ্ধ। সে ক্ষেত্রে এদিনের ঘটনায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, কী করে একটি নো-ফ্লাই জোনে এভাবে কালো বেলুন ওড়ানো গেল? অন্ধ্রপ্রদেশের ভীমাভরমে এদিন মোদি আল্লুরি সীতারাম রাজুর (Alluri Sitarama Raju) মূর্তি উন্মোচন করতে আসেন। অনুষ্ঠান শেষে ফেরার পথেই ঘটে এই বিপত্তি। 

    আরও পড়ুন: শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

    আল্লুরি সীতারাম ১৯২২ সালে শুরু হওয়া রাম্পা বিদ্রোহের (Rampa Kranti) নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। স্থানীয় মানুষ তাঁকে ‘মান্যম ভিরুডু’ (জঙ্গলের নায়ক) নামেই চেনেন। মোদি এদিন বলেন, “যখন আমাদের যুবক, আদিবাসী, মহিলা, দলিত এবং নিপীড়িতরা দেশকে নেতৃত্ব দেবে তখনই ‘নতুন ভারত’ তৈরি করা থেকে কেউ বাধা দিতে পারবে না।” এদিন, অন্ধ্রপ্রদেশের বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রয়াত পাসলা কৃষ্ণ মূর্তির পরিবারের সঙ্গেও দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রয়াত স্বাধীনতা সংগ্রামীর কন্যা পাসলা কৃষ্ণ ভারতীর সঙ্গে দেখা করেন তিনি। ৯০ বছর বয়সী পাসলা কৃষ্ণ ভারতী হুইলচেয়ারে বসেই প্রধানমন্ত্রীকে আশীর্বাদ করেন।

  • Maharashtra Political Crisis: ছয় মাসের মধ্যেই নির্বাচন! ভেঙে যাবে শিন্ডে সরকার দাবি পাওয়ারের

    Maharashtra Political Crisis: ছয় মাসের মধ্যেই নির্বাচন! ভেঙে যাবে শিন্ডে সরকার দাবি পাওয়ারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সপ্তাহও হয়নি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী (CM) পদে শপথ নিয়েছেন একনাথ শিন্ডে। আজ, সোমবার মহারাষ্ট্র (maharashtra) বিধানসভায় (assembly) আস্থা ভোট (floor test)। তার আগে মহারাষ্ট্রের নতুন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde) কটাক্ষ করলেন এনসিপি (NCP) প্রধান শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar)। নতুন সরকার কত দিন টিকবে তা নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন মহারাষ্ট্রের ‘স্ট্রংম্যান’। রবিবার সন্ধ্যায় এনসিপির বৈঠকে পওয়ার বলেন, আগামী ছ’মাসের মধ্যেই পতন হতে পারে মহারাষ্ট্রের নতুন সরকারের। সে কারণে মহারাষ্ট্রে অসময়ে নির্বাচনও হতে পারে বলে দাবি করেছেন তিনি। তাই সকলকে প্রস্তুত থাকার আবেদন করেছেন। 

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে ফের জয় টিম শিন্ডের, স্পিকার পদে বিজেপির রাহুল

    রবিবার এনসিপির বিধায়ক এবং অন্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন পাওয়ার। সেই সময় তিনি বলেন, মহারাষ্ট্রের নবগঠিত সরকারের পতন হতে পারে ৬ মাসের মধ্যেই। সেই কারণে অন্তর্বর্তী নির্বাচনের জন্য তৈরি থাকতে হবে। পাওয়ারকে উদ্ধৃত করে বৈঠক শেষে এক এনসিপি নেতা বলেছেন, ‘‘শিন্ডেকে যাঁরা সমর্থন করেছেন, সেই সমস্ত বিদ্রোহী বিধায়কের অনেকেই খুশি নন। এ কথা বলেছেন পওয়ার। তাঁর মতে, মন্ত্রিত্ব বণ্টনের পরই অসন্তোষ বাড়বে। যার ফলে সরকার পড়ে যাবে।’’ ওই নেতার কথায়, পাওয়ার জানিয়েছেন, একনাথ শিন্ডের পরীক্ষা ব্যর্থ হবে এবং এর ফলে অনেক বিদ্রোহী তাঁদের পুরোন দলে ফিরে আসবেন। তিনি বলেছেন, হাতে মাত্র ছয়মাস সময় রয়েছে, সেই কারণে এনসিপি বিধায়কদের নিজের নিজের বিধানসভা এলাকায় আরও বেশি করে সময় দিতে হবে।

    আরও পড়ুন: শিবসেনায় উদ্ধব-জমানার শেষ?

    বিজেপির (BJP) সঙ্গে জোট বেঁধে শিন্ডে শিবির মহারাষ্ট্রের মসনদে বসেছে। সোমবার বিধানসভায় শক্তিপরীক্ষার মুখোমুখি হচ্ছেন একনাথ। উদ্ধব ঠাকরে বনাম একনাথ শিন্ডে সঙ্ঘাতের পারদ ক্রমশ চড়ছে। শিবসেনার অন্দরে জটিলতা রোজই বাড়ছে। এই অবস্থায় পওয়ারের মন্তব্য নয়া মাত্রা যোগ করল বলেই মনে করছে, রাজনৈতিক মহল।

     

  • Rajdhani Express: গতি বাড়ল রাজধানী এক্সপ্রেসের, হাওড়া থেকে দিল্লি মাত্র ১৪ ঘণ্টায়

    Rajdhani Express: গতি বাড়ল রাজধানী এক্সপ্রেসের, হাওড়া থেকে দিল্লি মাত্র ১৪ ঘণ্টায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেনের যাত্রীদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। এবারে হাওড়া থেকে দিল্লি যাওয়ার রাজধানী এক্সপ্রেস (Rajdhani Express) ট্রেনটির গতি বাড়ানো হল। ফলে হাওড়া  (Howrah) থেকে দিল্লি (Delhi) যেতে আগের তুলনায় এখন আড়াই ঘন্টা কম সময় লাগবে। ট্রেনটির গতি বাড়িয়ে প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার করা হয়েছে।

    ভারতীয় রেলে (Indian Railways) রাজধানী এক্সপ্রেসের এক অন্যতম গুরুত্ব রয়েছে। এই ট্রেনটির চলতি বছরে ৫৩ বছর পূর্ণ হল। ১৯৬৯ সালের ১ মার্চে প্রথমবারের জন্য রাজধানী এক্সপ্রেস হাওড়া থেকে দিল্লির দিকে ছুটেছিল। এই ট্রেন আজও ভারতীয় রেলওয়ের জন্য এক অন্যতম গর্ব। হাওড়া থেকে দিল্লি যাতায়াতের সুবিধার জন্য এই ট্রেনটির ব্যবস্থা করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    এতবছর পরেও ভারতীয় ট্রেনের তালিকায় এই ট্রেনটি প্রিমিয়াম ট্রেনের তালিকায় রয়েছে। ১৯৬৯ সালে ১ মার্চ হাওড়া জংশন স্টেশন থেকে নয়া দিল্লি জংশনের দিকে ছুটে গিয়েছিল দেশের প্রথম রাজধানী এক্সপ্রেস। বিকেল ৪ টে বেজে ৫০ মিনিটে এই ট্রেন ছেড়েছিল ও সেটি পরের দিন সকাল ১০ টা বেজে ৫ মিনিটে দিল্লিতে গিয়ে পৌঁছেছিল। তখন ট্রেনের টিকিটের ভাড়া ছিল মাত্র ২৮০ টাকা। অন্যদিক থেকে একই সঙ্গে ট্রেনটি ১ মার্চ নিউ দিল্লি থেকে ছেড়েছিল হাওড়ার উদ্দেশ্যে। সেটি বিকেল ৪ টে বেজে ৫০ মিনিটে ছেড়েছিল। পরের দিন সকাল ৯ টা বেজে ৫৫ মিনিটে  হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে ছিল। আগে এই ট্রেনটির যেতে সময় লাগত ১৭ ঘণ্টা ১৫ মিনিট, সেটিই এখন কমে হয়েছে ১৪ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। অর্থাৎ এখন ১৫২৫ কিলোমিটারের দূরত্বে এই রাজধানী এক্সপ্রেসের মাধ্যমে  যাতায়াত করতে সময় লাগবে ১৪ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট।

    তবে বর্তমানে বিভিন্ন এক্সপ্রেস ট্রেন আসলেও রাজধানী এক্সপ্রেসের কোনো তুলনা হয়না। হাওড়া থেকে দিল্লি পৌঁছতে হলে এখনও এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে সকলের প্রথম পছন্দ ৫৩ বছরের পুরনো ‘রাজধানী এক্সপ্রেস’-ই।  

    আরও পড়ুন: ভারতের মাটিতে কবে থেকে ছুটবে বুলেট ট্রেন? জানা গেল অবশেষে 

     

  • G7 Summit: পিছন থেকে ডাকছে কে! মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন

    G7 Summit: পিছন থেকে ডাকছে কে! মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রস্তুতি চলছে গ্রুপ ছবি তোলার। পাশাপাশি দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। হঠাতই  মোদিকে পিছন থেকে কাঁধে হাত দিয়ে ডাকলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট  (US President) জো বাইডেন (Joe Biden)! একটু চমকে গেলেও বাইডেনকে দেখেই জড়িয়ে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই ভাইরাল জি-৭ বৈঠকের সেই ভিডিও। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আমেরিকার প্রেসিডেন্টের এই আচরণ ভারতের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ। 

    জি-৭ বৈঠকে (G7 summit) যোগ দিতে দু দিনের সফরে জার্মানির (Germany) মিউনিখে গিয়েছেন মোদি। সেখানে নানা দেশের শীর্ষনেতাদের সঙ্গে আলাপচারিতা সারেন প্রধানমন্ত্রী। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে মোদিকে দূর থেকে দেখতে পেয়ে সেখানে হাজির হন বাইডেন। প্রধানমন্ত্রীও বাইডেনকে দেখতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের ক্যামেরায় ধরা পড়েছে দুই শীর্ষ নেতার একাত্মতা। ক্যামেরা বন্দি হয়েছে পারস্পরিক বোঝাপড়া ও বন্ধুত্বের বুনট। 

    [tw]


    [/tw]

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ককে পুনরুজ্জীবিত করতে চাইছে বাইডেন প্রশাসন। ভারত সেখানে গুরুত্ববপূর্ণ স্থান দখল করে। ভারত প্রযুক্তির কেন্দ্র। বিশেষত ভারতে ক্রেতাদের বিপুল বাজার রয়েছে। বিভিন্ন উন্নত প্রযুক্তির জিনিসও সেখানে তৈরি হয়। তাই ভারতের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক মজবুত করতে চায় আমেরিকা। এশিয়া মহাদেশের ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটেও ভারত অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে রেখেছে। চিন হোক বা আমেরিকা, সকলেই ভারতের এই সক্ষমতা সম্পর্কে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল। ভারতীয় মহাসাগর অঞ্চলে চিনের আধিপত্যকে আটকাতে গেলে, ভারতকে পাশে পাওয়াটা যে  জরুরি তা জানেন বাইডেন। তাই নিজে এগিয়ে এসে বন্ধুত্বের ভিত মজবুত করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। পাশে থাকার বার্তা দিল ভারতও। 

    আরও পড়ুন: দুই বন্ধুর চায়ে পে চর্চা! জি-৭ বৈঠকে আলাপচারিতায় মোদি-মাক্রঁ

    তবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রসঙ্গে  আমেরিকা সহ ইউরোপের শক্তিধর দেশগুলির যত চাপই থাক না কেন, নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে সরে আসবে না নয়াদিল্লি জি-৭ বৈঠকেও সে কথা বুঝিয়ে দেন মোদি। শক্তির ক্ষেত্রে বিশ্বের গরিব দেশগুলির পক্ষে সওয়াল করতে দেখা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানি বন্ধ করার জন্য এই মুহূর্তে আমেরিকা এবং পশ্চিমের কিছু দেশের চাপ রয়েছে ভারতের উপর। এ ক্ষেত্রে পশ্চিমের দেশগুলিকে শুনিয়ে এদিন মোদি বলেন, “আপনারা আশা করি সবাই একমত হবেন, শক্তি শুধুমাত্র ধনীদেরই হাতের মুঠোয় থাকবে এটা হতে পারে না। আর এখন ভূকৌশলগত কারণে যখন জ্বালানির দাম আকাশ ছোঁয়া, তখন এই কথাটা মনে রাখা আরও জরুরি।” সোমবার মিউনিখে জি-৭ বৈঠকে পরিবেশ, শক্তি এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অধিবেশনে ভারতের ভূমিকা নিয়েও কথা বলেন মোদি। 

  • Nupur Sharma: নূপুর শর্মাকে ভর্ৎসনার প্রতিবাদ, খোলা চিঠি ১১৭ প্রাক্তন আমলার

    Nupur Sharma: নূপুর শর্মাকে ভর্ৎসনার প্রতিবাদ, খোলা চিঠি ১১৭ প্রাক্তন আমলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হজরত মহম্মদ (Prophet Muhammad) সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড হওয়া বিজেপি মুখপাত্র নূপুর শর্মার (Nupur Sharma) তীব্র সমালোচনা করেছে শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। কিন্তু এবার নূপুর শর্মার হয়ে সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক মন্তব্যের বিরোধিতায় কলম ধরলেন ১৫ জন প্রাক্তন বিচারপতি, ৭৭ জন প্রাক্তন আমলা এবং সশস্ত্র বাহিনীর ২৫ জন অবসরপ্রাপ্ত অফিসার  (Bureaucrats)।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ প্রত্যাহারের আর্জি! নূপুরকে সমর্থন অনুপম খেরের   

    সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতি সূর্যকান্ত এবং জে বি পাদ্রিওয়ালা রীতিমতো ভর্ৎসনা করেন নূপুর শর্মাকে। দেশেজুড়ে হিংসার জন্য তাঁকেই দায়ী করেন তাঁরা। বিচারপতিরা বলেন, “সারা দেশের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত।” এরপর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হতে হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন পাদ্রিওয়ালা।

    আরও পড়ুন: এবার অমরাবতী! নূপুর শর্মাকে সমর্থন করাতেই কি খুন? তদন্তে পুলিশ  

    নূপুর শর্মা সুপ্রিম কোর্টের কাছে এফআইআরগুলি একত্রিত করে দিল্লিতে স্থানান্তর করার আবেদন জানান। আদালত ১ জুলাই তাঁর আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। এমনকি নূপুর শর্মার ‘লাগামহীন জিভ’ হিংসা ছড়ানোর জন্য দায়ী, এমনও মন্তব্য করেন বিচারপতিরা।   

    এই মন্তব্য ঠিক নয় বলে খোলা চিঠিতে জানান ১১৭ জন প্রাক্তন আমলা। তাঁরা লেখেন, “ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা, চেতনা এবং সারমর্মের উপর এই মন্তব্য ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। সুপ্রিম কোর্টের এই ধরনের পদ্ধতি কোনও সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য নয় এবং সর্বোচ্চ আদালতের পবিত্রতা এবং সম্মানকে প্রভাবিত করে এই মন্তব্য।”   

    চিঠিতে আরও লেখা হয়, “দুই বিচারপতির বেঞ্চের রায় দুর্ভাগ্যজনক ও নজিরবিহীন। এই মন্তব্যের সঙ্গে দেশের বিচারবিভাগের কোনও সামঞ্জস্য নেই। ইতিহাসের পাতা ওল্টালেও এমন তথ্য পাওয়া যাবে না। ইস্যুটির সঙ্গে পর্যবেক্ষণগুলির কোনও সংযোগ নেই।” 

    প্রাক্তনদের চিঠিতে নূপুর শর্মাকে কেন আলাদাভাবে বিবেচনা করা হবে তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের এই ধরনের পদ্ধতি প্রশাংসা পাওয়ার যোগ্য নয় বলেও জানানো হয়েছে। নূপুর শর্মা ইস্যুতে মন্তব্য সর্বোচ্চ  আদালতের পবিত্রতা আর সম্মানকে প্রভাবিত করবে বলেও দাবি করেছেন তাঁরা।    

    এই চিঠিতে মোট ১১৭ জন স্বাক্ষর করেছেন। স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন বোম্বে হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ক্ষিতিজ ব্যাস, গুজরাট হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি এসএম সোনি, রাজস্থান হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি আরএস রাঠোর, প্রশান্ত আগরওয়াল, দিল্লি হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি এসএন ধিংরা। প্রাক্তন আইএএস অফিসার আরএস গোপালন এবং এস কৃষ্ণ কুমার, প্রাক্তন শীর্ষ পুলিশ অফিসার এসপি বৈদ এবং পিসি ডোগরা, অবসরপ্রাপ্ত  লেফটেন্যান্ট জেনারেল ভি কে চতুর্বেদী ও প্রাক্তন এয়ার মার্শাল এসপি সিং।

     

  • Let Terrorist: লস্কর জঙ্গিকে খালি হাতে পাকড়াও, কেমন ছিল সেই রোমহর্ষক রাত?

    Let Terrorist: লস্কর জঙ্গিকে খালি হাতে পাকড়াও, কেমন ছিল সেই রোমহর্ষক রাত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এর আগেও এখানে আতঙ্কবাদীরা এসেছে। কিন্তু আমাদের বড়রা তাদের সঙ্গে লড়াই করে তাড়িয়েছে। আমরা আর আতঙ্কবাদকে ফিরতে দেব না।” কাশ্মীরের রিয়াসি জেলার তুকসান গ্রামের এক বাসিন্দা দৃপ্ত কন্ঠে এই প্রতিজ্ঞা করেন। একদিন আগেই দুই কুখ্যাত লস্কর-ই-তৈবা (Lashkar-e-Taiba) জঙ্গিকে (Terrorist) জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আটক করেছেন এই তুকসান ধোক (Tukson Dhok) গ্রামের বাসিন্দারা। এই সাহসী কাজের জন্যে সরকারের তরফ থেকে ৫ লক্ষ টাকার পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দুই লস্কর জঙ্গিকে আটক করলেন উপত্যকার বাসিন্দারা  

    কাশ্মীরের এই ছোট্ট গ্রামটিতে ৩০০-৩৫০ পরিবারের বাস। ৫০ বছর আগেই এই অঞ্চল থেকে বহু মুসলিম পরিবার অন্যত্র গিয়ে বাসা বেঁধেছে। গরমে এই গ্রামের বাসিন্দারা গবাদি পশুদের নিয়ে চলে যায় উপেক্ষাকৃত উঁচু অঞ্চলে। শীতকালে আবার ফিরে আসে তারা। এখানেই পাকড়াও করা হয় ওই দুই ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গিকে।

    আরও পড়ুন: কুপওয়ারায় খতম ২ সন্দেহভাজন জঙ্গি, উদ্ধার প্রচুর অস্ত্র

    ওইদিন জঙ্গি পাকড়াও -এর ঘটনায় জড়িত থাকা এক যুবক বলেন, “কিছুদিন আগেই ওই দুই ব্যক্তি এসে থাকতে শুরু করে গ্রামে। নিজেদের ব্যবসায়ী বলে পরিচয় দেয় তারা। যার বাড়িতে  থাকত সেই বাড়ির মালিককে ফোন সুইচ অফ করতে বলে। তাতে ওই ব্যক্তির সন্দেহ হয়। রাত ১০ নাগাদ ওই ব্যক্তি কোনও রকমে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে ভাইকে ফোন করে। ভাই পেশায় ট্রাক চালক। ব্যক্তিটি ভাইকে জানায় সন্দেহভাজনদের কথা। এও বলে যে তার প্রাণের ঝুঁকি রয়েছে। তারপর সেই ট্রাক চালক গ্রামবাসীদের বিষয়টি জানায়। চলে পরিকল্পনা। সবাই রাতের বেলায়  ওই বাড়ির বাইরে জড়ো হয়। ভোর পর্যন্ত অপেক্ষা । ৫টা নাগাদ জানালা দিয়ে  জঙ্গিদের ঘরে ঢুকে পড়ে গ্রামবাসীরা। তখনও ঘুমোচ্ছিল ওই জঙ্গিরা। কয়েকজন ওদের সামনে রাখা ব্যাগগুলি সরিয়ে দেয়। বাকিরা মিলে ওই দুজনকে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে ফেলে। তারপরেই স্থানীয় পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।”   

    পুলিশ জানিয়েছে, ওই দুই লস্কর সন্ত্রাসবাদীর নাম ফয়জল আহমেদ দার ওরফে বশির আহমেদ দার এবং তালিব হুসেন ওরফে হায়দার শাহ। প্রথমজন পুলওয়ামার এবং পরের জন রাজৌরির বাসিন্দা। জম্মু-কাশ্মীরের লেফট্যানেন্ট জেনারেল মনোজ সিনহাও ওই গ্রামবাসীদের সাহসিকতার প্রশংসা করেছেন। তিনি গ্রামবাসীদের জন্য পুরস্কারও ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘অসীম সাহসিকতার জন্য আমি রিয়াসির তুকসান ধোক গ্রামের বাসিন্দাদের অভিনন্দন জানাই। তাঁরা দুই মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীকে ধরেছেন। সাধারণ মানুষ এই ধরনের সংকল্প নিলে সন্ত্রাসবাদীদের দৌরাত্ম্য শেষ হতে বেশি সময় লাগবে না। সন্ত্রাসবাদী এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এই বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকার গ্রামবাসীদের ৫ লক্ষ টাকা নগদ পুরস্কার দেবে।’ 

      

  • Bundelkhand Expressway: এক্সপ্রেসওয়ের কাজ শেষ সময়ের আগেই, বাঁচল হাজার কোটি টাকারও বেশি

    Bundelkhand Expressway: এক্সপ্রেসওয়ের কাজ শেষ সময়ের আগেই, বাঁচল হাজার কোটি টাকারও বেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরের সপ্তাহে পঞ্চম এক্সপ্রেসওয়েটি (Bundelkhand Expressway) পেতে চলেছে উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh)। বুন্দেলখণ্ডের প্রত্যন্ত এলাকার সঙ্গে যোগসাধনের জন্যেই ২৯৬ কিলোমিটার এই রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি এই কাজের জন্যে ৩৬ মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল যোগী সরকার (Yogi Adityanath Government)। কিন্তু কোভিডকালেও মাত্র ২৮ মাসেই শেষ হয়েছে রাস্তা তৈরির কাজ। আগামী ১২ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। 

    আরও পড়ুন: “সব স্বচ্ছ নীতির প্রতিফলন…!” যোগী-রাজ্যে গিয়ে কী বললেন মোদি?

    রাস্তা তৈরিতে যে শুধু সময় বাঁচিয়েছে যোগী সরকার তাই নয়, বেঁচে গিয়েছে বেশ কিছু টাকা। বরাদ্দ টাকা থেকে ১,১৩২ কোটি টাকা বাঁচিয়েছে যোগী সরকার। যা বরাদ্দ মোট টাকার প্রায় ১২.৭২%। এই মুহূর্তে এই এক্সপ্রেসওয়ে চার লেনের হলেও, ভবিষ্যতে ৬ লেনের করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। রাজ্যের সাত জেলার মধ্যে যোগাযোগ ঘটাবে এই রাস্তা। 

    প্রধানমন্ত্রী ওইদিন এক্সপ্রেসওয়ে ধরে জালালুন জেলার কাথেরি গ্রামে গিয়ে রাস্তার উদ্বোধন করবেন। এই এক্সপ্রেস ওয়ের অন্যতম বিশেষত্ব হল, ইটাওয়াতে আগ্রা-লখনৌ এক্সপ্রেস ওয়েতে মিশবে এই রাস্তা। দিল্লি এনসিআরের সঙ্গেও যোগাযোগ সহজ হবে। লখনৌ থেকে বুন্দেলখণ্ডের যাত্রাও এই এক্সপ্রেসওয়ে চালু হওয়ার পরে অনেকটাই সহজ হবে।

    আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের  

    আগামীদিনে সীমান্তের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এই রাস্তার গুরুত্ব অসীম। এছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও অনেকটাই সহজ হবে যাতায়াত। চিত্রকূটে এই রাস্তা শেষ হচ্ছে জাতীয় সড়ক ৩৫-এ। ঝাঁসি এবং প্রয়াগরাজকে সংযুক্ত করবে এই রাস্তা। 

    ইউপি এক্সপ্রেসওয়েস ডেভলপমেন্ট অথরিটির প্রধান আনিস কুমার আবাস্তি বলেন, “এই নতুন এক্সপ্রেসওয়ে বুন্দেলখণ্ডের সার্বিক উন্নতিতে বড় ভূমিকা পালন করবে। কৃষি, পর্যটন, শিল্প সবটাই সমৃদ্ধ হবে। দিল্লি এনসিআর- এর সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডর হিসেবে কাজ করবে এই এক্সপ্রেসওয়ে।   

    গত বছরের নভেম্বর মাসেই প্রধানমন্ত্রী ঝাঁসিতে ৪০০ কোটি টাকার প্রকল্প, ভারত ডায়নামিক লিমিটেডের (Bharat Dynamics Limited) শিলান্যাস করেছেন। সেক্ষেত্রে এই রাস্তার গুরুত্ব অসীম। 

    উত্তরপ্রদেশে ইতিমধ্যেই চারটি এক্সপ্রেসওয়ে রয়েছে। নয়ডা- গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেস ওয়ে, যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে, আগ্রা-লখনৌ এক্সপ্রেসওয়ে এবং পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ে। ১২ জুলাই পঞ্চম এক্সপ্রেসওয়েটির উদ্বোধন হতে চলেছে।   

     

     

     

  • Pakistan Crisis: ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি! বিদ্যুৎ সংকট পাকিস্তানে

    Pakistan Crisis: ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি! বিদ্যুৎ সংকট পাকিস্তানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চরম বিদ্যুৎ সংকটের সম্মুখীন হয়েছে পাকিস্তান (Pakistan)। দেশে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের মধ্যে মোবাইল এবং ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করার বিষয়ে সতর্ক করেছে পাকিস্তান ন্যাশনাল ইনফরমেশন টেকনোলজি বোর্ড। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফও জানিয়েছেন, আগামী জুলাই মাসে আরও বাড়তি লোডশেডিংয়ের সম্মুখীন হতে পারেন দেশবাসী। শক্তি সংরক্ষণ বাড়াতে পাক সরকার সরকারি কর্মচারিদের কাজের সময়ও কমিয়েছে। বিভিন্ন শহরে শপিং মল, কারখানাগুলিকে নির্ধারিত সময়ের আগে বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    বিদ্যুৎ সংকটের মধ্যেই পাকিস্তানের টেলিকম অপারেটররা (telecommunication operators) ইন্টারনেট (Internet) পরিষেবা বন্ধ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। ন্যাশনাল ইনফরমেশন টেকনোলজি বোর্ড (NIBT) ট্যুইট করে জানিয়েছে, ‘দেশব্যাপী ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে মোবাইল এবং ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করার বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছেন পাকিস্তানের টেলিকম অপারেটররা। কারণ বিদ্যুতের এই বিভ্রাট তাদের কার্যক্রম পরিচালনায় নানা সমস্যা ও বাধার সৃষ্টি করছে।’

    আরও পড়ুন: আফগানিস্তানের বিষয়ে নাক গলানো বন্ধ করুন, হুঁশিয়ারি আখুন্দজাদার

    প্রসঙ্গত, বিদেশি ঋণে জর্জরিত পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা শোচনীয়। বেহাল এই অর্থনৈতিক অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পাক সরকার। কয়েক দফায় পেট্রোল, ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। এর পাশাপাশি পাকিস্তানি রুপির দরে একের পর এক পতন ঘটেছে। সম্প্রতি অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে খোলাবাজারে পাকিস্তানি ২১২ রুপির বিনিময়ে মিলছে ১ মার্কিন ডলার। প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan) আগেই দাবি করেছিলেন, শ্রীলঙ্কার মতোই দেউলিয়ার পথে পাকিস্তান।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে জি-২০, পাকিস্তানের পরে এবার আপত্তি চিনেরও

    পাকিস্তানের মাসিক জ্বালানি তেলের আমদানি জুলাই মাসে চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হতে পারে বলে অনুমান। প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের চুক্তিতে অন্যান্য দেশ সম্মত না হওয়ায় পাকিস্তানে বিদ্যুত সংকট চলছে। সরকার শক্তি সংরক্ষণ বাড়ানোর চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী (Pakistan Prime Minister Shehbaz Sharif )শাহবাজ শরিফ ।

  • Jagdeep Dhankar: সুপ্রিম কোর্টে বরাদ্দ চেম্বার ছাড়লেন জগদীপ ধনখড়, কেন জানেন?  

    Jagdeep Dhankar: সুপ্রিম কোর্টে বরাদ্দ চেম্বার ছাড়লেন জগদীপ ধনখড়, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে প্রার্থী হয়েছেন বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankar)। প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণার দিন কয়েক আগেই সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) তাঁর নামে চেম্বার বরাদ্দ হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, যেহেতু তিনি উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন এবং জয়ের ব্যাপারে যথেষ্ট আশাবাদী, তাই সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া সেই চেম্বার ফিরিয়ে দিলেন ধনখড়। জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর নামে বরাদ্দ হওয়া চেম্বারটি যেন অন্য কোনও আইনজীবীকে দিয়ে দেওয়া হয়, যাঁর চেম্বারের আশু প্রয়োজন।

    এক সময় সুপ্রিম কোর্টে নিয়মিত প্র্যাকটিস করতেন জগদীপ ধনখড়। পরে বাংলার রাজ্যপাল হয়ে আসেন তিনি। সেই সময় তিনি আর সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করতে পারেননি। তবে রাজ্যপাল হয়ে এ রাজ্যে আসারও বছর দুয়েক আগে নিজস্ব একটি চেম্বারের জন্য আবেদন করেছিলেন ধনখড়। সুপ্রিম কোর্টে এই চেম্বার পেতে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হয় আইনজীবীদের। এ বছর ৪৬৮ জনকে চেম্বার দেওয়া হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছেন ধনখড়ও। শেষমেশ আবেদন করার বছর পাঁচেক পরে এই সেদিন চেম্বার বরাদ্দ হয় ধনখড়ের নামে। ডি ব্লকে নিউ ল’ ইয়ার্স চেম্বারের একটি ঘর বরাদ্দ হয় তাঁর নামে।

    আরও পড়ুন : প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    এদিকে, ধনখড়কে উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী করে এনডিএ। বিজেপি বিরোধী জোটের প্রার্থী কংগ্রেসের মার্গারেট আলভা। লোকসভা এবং রাজ্যসভায় বিজেপির যা শক্তি, তাতে ৬ আগস্ট ধনখড়ের জয় একপ্রকার নিশ্চিত। নিয়ম অনুযায়ী, উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হলে আদালতে প্র্যাকটিস করা যাবে না। তাই উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে পাঁচ বছরের জন্য তিনি আর আইনজীবী হিসেবে লড়তে পারবেন না। তাই আপাতত পাঁচ বছর তাঁর চেম্বারও প্রয়োজন হবে না। সেই কারণেই চেম্বারটি সারেন্ডার করলেন ধনখড়।

    আরও পড়ুন : “বাংলায় আইনের শাসন নেই, শাসকের আইন চলছে”, রাজস্থানে ধনখড়

    সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বিকাশ সিং বলেন, ধনখড়জি স্বেচ্ছায় তাঁর চেম্বারটি ছেড়ে দিয়েছেন। জানিয়েছেন, তাঁর জন্য বরাদ্দ চেম্বারটি যেন অন্য কোনও আইনজীবীকে দিয়ে দেওয়া হয়, যাঁর এখনই চেম্বার প্রয়োজন। বিকাশ বলেন, ধনখড় তাঁর জন্য বরাদ্দ চেম্বারটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য রাখতেই পারতেন, কিন্তু তিনি সেটি ছেড়ে দিয়েছেন স্বেচ্ছায়।

     

LinkedIn
Share