Blog

  • Covid 19: একবারও ছুঁতে পারেনি করোনা? অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা নাকি নিপাট বিজ্ঞান? 

    Covid 19: একবারও ছুঁতে পারেনি করোনা? অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা নাকি নিপাট বিজ্ঞান? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Coronavirus) অতিমারীর  করালগ্রাসে যখন গোটা বিশ্ব হাসফাঁস করছে, যাচ্ছে একের পর এক প্রাণ, তখনও কিছু এমন মানুষকে আমরা সবাই চিনি যাঁদের করোনা স্পর্শ করতে পারেনি। অনেকেই তাঁদের ভাগ্যকে হিংসে করেছেন। অনেকেরই মনে হয়েছে তাঁদের কী কোনও অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা আছে? যখন ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত তখনও কী উপায়ে তারা মারণরোগের হাত থেকে পার পেয়ে গেলেন? 

    ব্রিটেনের ৬০% মানুষই এই রোগে একবার না একবার আক্রান্ত হয়েছিলেন। সূত্র মতে আসলে সেই সংখ্যা আরও বেশি। কিন্তু তা সত্বেও  এমন অনেকেই আছেন যাঁদের কোভিড ১৯ (Covid-19) ছুঁতে পর্যন্ত পারেনি। এর কারণ কী? 

    অতিপ্রাকৃতিক শক্তি থাকার সম্ভাবনাকে প্রথমেই উড়িয়ে দেওয়া উচিত। এই ব্যক্তিদের সুস্থতার পেছনে দুটি বিষয় ছিল। বিজ্ঞান এবং ভাগ্য। প্রথম সম্ভাবনা হল, এনারা কখনও ভাইরাসের সংস্পর্শে আসননি। এটা একপ্রকার তাঁদের ভাগ্যই বলা যায়। আবার অনেকেই নিজেকে সুরক্ষিত রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। মহামারীকে আটকানোর সমস্ত সাবধানতা অবলম্বন করেছেন।  

    আরও পড়ুনঃ ১৮.১৫ কোটি অব্যবহৃত টিকা রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলির জন্যে উপলব্ধ করল স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    গবেষণায় জানা গিয়েছে, টিকা শুধু যে কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা কমায় তাই না, টিকা নেওয়ার ফলে সংক্রমণের ভয়ও অনেকটা কমে যায়। 
     
    বিশেষজ্ঞদের মতে অনেকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (immunity) বেশি হওয়ায় বা জিনগত কারণেও তাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। 

    বয়স এবং জিনের ধরনের ওপর অনেকটাই নির্ভর করে, কে আক্রান্ত হবেন, আর কে আক্রান্ত হবেন না। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমিয়ে দেয়। আমরা জানি, শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে এইরোগ খুব সহজেই আক্রমণ করতে পারে। ঘুম কম হওয়াও এই ক্ষেত্রে আক্রান্ত হওয়ার বড় কারণ। 

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কতক্ষণ স্থায়ী হবে তা নিয়ে চিন্তিত বিশেষজ্ঞরা। কারণ দেখা গিয়েছে যাঁরা করোনার প্রথম ঢেউ থেকে নিষ্কৃতি পেয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ থেকে পরিত্রাণ পাননি। 

    তাই আপনি যদি মনে করেন আপনার পাশের মানুষটি কেন বারবার নিষ্কৃতি পেয়ে যাচ্ছেন এই রোগ থেকে, সত্যিই কি কোনও অতিপ্রাকৃতিক শক্তি আছে তাঁর? তাহলে জেনে রাখুন ‘রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা’ নামক একটি শক্তি সত্যিই তাঁর আছে। অথবা কোভিডের বিরুদ্ধে বরাবর সমস্তরকম সাবধানতা অবলম্বন করে এসেছেন তিনি।  

     

  • IRCTC: অনলাইনে টিকিট কাটলেই যেকোন স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন যাত্রীরা, দেখে নিন কীভাবে

    IRCTC: অনলাইনে টিকিট কাটলেই যেকোন স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন যাত্রীরা, দেখে নিন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলযাত্রীদের জন্যে সুখবর। এখন থেকে আর কখনই মিস হবে না আপনার ট্রেন। আপনার টিকিটে উল্লেখিত স্টেশনছাড়াও অন্য স্টেশন থেকে আপনি ধরতে পারবেন ট্রেন। এমনকি উল্লেখিত স্টেশনের আগেরও কোন স্টেশন থেকে ট্রেনে চাপতে পারবেন। এক কথায় বলতে গেলে, বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করতে পারবেন যাত্রীরা। তারজন্যে দিতে হবে না একটা বাড়তি টাকাও। কিন্তু ট্রেন ছাড়ার ২৪ ঘন্টা আগে টিকিটে কিছু পরিবর্তন করতে হবে যাত্রীকে। নাহলে গুনতে হবে জরিমানা।  

    অনেক সময়ই যাত্রীদের বোর্ডিং স্টেশন (Boarding Station) পরিবর্তন করতে হয়। কোন কারণে যাত্রীর বাড়ি বোর্ডিং স্টেশন থেকে দূরে হলে বা তাঁকে অন্য কোথাও যেতে হলে ট্রেন মিস হওয়ার ভয় থাকে। তখন কাছের  স্টেশন থেকেই ট্রেনে চাপতে পারবেন যাত্রীরা। এর জন্যে টিকিটে কিছু পরিবর্তন করতে হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থেই এই সুযোগ করে দিয়েছে আইআরসিটিসি। যারা ট্যাভেল এজেন্টের কাছে বা টিকিট কাউন্টারে গিয়ে টিকিট কাটছেন তাঁরা এই সুবিধা পাবেন না। যারা অনলাইনে টিকিট কাটছেন তাঁরাই একমাত্র এই সুযোগ পাবেন।   

    কোনও যাত্রী বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করতে চাইলে, তাঁকে ট্রেন ছাড়ার ২৪ ঘন্টা আগে অনলাইনে স্টেশনের নাম পরিবর্তন করতে হবে। সেইক্ষেত্রে, কোনও যাত্রী যদি একবার বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করেন, তবে তিনি আর মূল বোর্ডিং স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন না। আইআরসিটিসি-এর নিয়ম অনুযায়ী বোর্ডিং স্টেশনে বদল না এনে অন্য স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে চাইলে টিকিট থাকা সত্ত্বেও যাত্রীকে জরিমানা দিতে হবে। একবারই পরিবর্তন করা যাবে বোর্ডিং স্টেশন। 

    টিকিটে কীভাবে করবেন এই পরিবর্তন? 

    ১। প্রথমে আপনি আইআরআইটিসির (IRCTC) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট –  https://www.irctc.co.in/nget/train-search -এ যেতে হবে। 

    ২। লগইন করে ‘Booking Ticket History’ অপশনে যেতে হবে। 

    ৩। সেখানে নির্দিষ্ট ‘জার্নি’ সিলেক্ট করে‘change boarding point’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। একটা নতুন পেজ খুলবে। 

    ৪। সেখানে নতুন বোর্ডিং স্টেশন বেছে নিতে হবে। 

    ৫। নতুন স্টেশন বেছে নেওয়া হলে ‘OK’ তে ক্লিক করুন। বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন হলেই মোবাইলে একটি এসএমএস আসবে। 
     

     

  • IRCTC Online Ticket Booking: অনলাইনে রেলের টিকিট কাটেন? নিয়মে বড় বদল আনল আইআরসিটিসি

    IRCTC Online Ticket Booking: অনলাইনে রেলের টিকিট কাটেন? নিয়মে বড় বদল আনল আইআরসিটিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কাছে হোক অথবা দূরে, এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার জন্য ভারতে অধিকাংশ মানুষই ট্রেনের (Indian Railways) উপর নির্ভরশীল।  প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এই রেল পরিষেবা গ্রহণ করেন। আর এই যান্ত্রিক যুগে কর্মব্যস্ততার মধ্যে কাউন্টারে দাঁড়িয়ে টিকিট কাটার বদলে বহু মানুষই ঘরে বসে অনলাইনে টিকিট (Online Ticket) কাটতে বেশি পছন্দ করেন।

    রেলের তথ্য অনুযায়ী, এখন ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ৮ লাখ টিকিট কাটা হয়। কোভিডের (Covid-19) সময় দীর্ঘদিন ব্যাহত হওয়ার পর স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে জনজীবন। একইভাবে দীর্ঘদিন অনিয়মিত থাকার পর এবার ক্রমশ স্বাভাবিক হচ্ছে ট্রেন পরিষেবা। অতিমারীকালে দীর্ঘ সময়ে অনলাইনে টিকিট (e-ticket) না কাটার জন্য অনেক প্রোফাইলই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তাই এখন টিকিট কাটতে গেলে মাঝে মাঝেই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তা দূর করতে অনলাইনে টিকিট বুকিং করার নিয়মে কয়েকটি পরিবর্তন আনল আইআরসিটিসি (IRCTC)।

    অনলাইনে টিকিট বুকিং করার ক্ষেত্রে নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়েছে সেই পরিবর্তন এসেছে আইআরসিটিসি’র ওয়েবসাইট এবং অ্যাপে। এই নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে মূলত গ্রাহকদের মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি সংক্রান্ত বিষয়ে। কি সেই পরিবর্তন ?

    অনলাইনে টিকিট বুকিং করার ক্ষেত্রে এবার থেকে প্রতিটি গ্রাহককে নিজেদের মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি যাচাই করতে হবে। মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি ভেরিফিকেশন ছাড়া আর টিকিট বুকিং করা যাবে না। তবে এই নিয়ম প্রযোজ্য হচ্ছে সেই সকল গ্রাহকদের জন্য যাঁরা করোনাকাল থেকে এখনও পর্যন্ত নিজেদের অ্যাকাউন্ট থেকে টিকিট বুকিং করেননি।

    IRCTC অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের জন্য মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি কীভাবে যাচাই করবেন?

    প্রথম ধাপ: আপনার IRCTC পোর্টাল বা IRCTC মোবাইল অ্যাপে লগ ইন করে শুরু করুন৷

    দ্বিতীয় ধাপ: যাচাইকরণ উইন্ডোতে যান এবং আপনার ইতিমধ্যে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি লিখুন ৷

    তৃতীয় ধাপ: আপনি ডানদিকে একটি যাচাইকরণ বিকল্প এবং বাম দিকে একটি সম্পাদনা বিকল্প দেখতে পাবেন৷ আপনি যদি নিবন্ধিত নম্বর এবং ইমেল আইডি পরিবর্তন করতে চান তবে সম্পাদনা বিকল্পে আলতো চাপুন বা যাচাইকরণ ট্যাবে আলতো চাপুন।

    চতুর্থ ধাপ: আপনি আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি OTP পাবেন৷ যাচাইকরণ সম্পূর্ণ করতে এটি লিখুন।

    পঞ্চম ধাপ: ইমেইল আইডি যাচাইকরণের পদ্ধতি একই। একবার আপনার যাচাইকরণ হয়ে গেলে, আপনি অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বুক করতে পারবেন।

    কীভাবে IRCTC-তে অনলাইনে টিকিট বুক করবেন?

    প্রথম ধাপ: একবার যাচাইকরণ হয়ে গেলে, IRCTC পোর্টালে একটি ব্যবহারকারী আইডি এবং পাসওয়ার্ড তৈরি করুন এবং ড্যাশবোর্ড থেকে বুক টিকিট ট্যাবে আলতো চাপুন।

    দ্বিতীয় ধাপ: অরিজিন স্টেশন, গন্তব্য স্টেশন, যাত্রার তারিখ এবং ট্রেনের বিভাগ নির্বাচন করুন।

    তৃতীয় ধাপ: এরপর, একটি ট্রেনের জন্য অনুসন্ধান করুন এবং এর প্রাপ্যতা এবং টিকিটের ভাড়া পরীক্ষা করুন৷ ‘Book Now’-এ ক্লিক করুন এবং এর পরে আপনাকে যাত্রী সংরক্ষণ পৃষ্ঠায় পুনঃনির্দেশিত করা হবে।

    চতুর্থ ধাপ: যাত্রীদের বিশদ বিবরণ যেমন বয়স, লিঙ্গ, বার্থ এবং খাবারের পছন্দ পূরণ করুন।

    পঞ্চম ধাপ: এখন ‘মেক পেমেন্ট’ বিকল্পের সাথে এগিয়ে যান এবং ভাড়া পরিশোধ করুন।

    ষষ্ঠ ধাপ: একবার টিকিট বুক করা হলে, আপনি আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি ভার্চুয়াল রিজার্ভেশন বার্তা পাবেন এবং আপনার নিবন্ধিত ইমেল আইডিতে বুকিং নিশ্চিতকরণ ইমেল ​​পাবেন।

  • Russian Woman Marries Stepson: সৎ ছেলেকে বিয়ে করলেন রুশ মহিলা, সংসারে আসতে চলেছে দ্বিতীয় সন্তান

    Russian Woman Marries Stepson: সৎ ছেলেকে বিয়ে করলেন রুশ মহিলা, সংসারে আসতে চলেছে দ্বিতীয় সন্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের জানুয়ারি মাসেই একটি খবরে তোলপাড় হয় নেট দুনিয়া। সৎ ছেলেকে বিয়ে করেন রাশিয়ার এক ইনফ্লুয়েন্সার। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণও সেই ছেলেই। সৎ ছেলেকে বিয়ে করার আগেই তাঁর কন্যাসন্তানের মা হন তিনি। ৩৬ বছর বয়সী এই ব্লগারের নাম মারিয়ানা বালমাশেভা। জানা গিয়েছে, স্বামীর ২১ বছরের ছেলে ভ্লাদিমির ‘ভোভা’ শ্যাভিরিনের সঙ্গে এই রুশ মহিলার সম্পর্ক হয়। সৎ ছেলের সঙ্গে সম্পর্কের জেরে স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। এরপরেই স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় মারিয়ানা বালমাশেভার। সৎ ছেলেকে বিয়ে করার জন্যই তিনি স্বামীকে ডিভোর্স দেন। শ্যাভিরিনের বাবা অ্যালেক্সির সঙ্গে যখন মারিয়ানার বিয়ে হয় তখন তাঁর বয়স ৭ বছর। বিয়ের ১০ বছর পর বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের। অ্যালেক্সি এবং মারিয়ানা একসঙ্গে ৫ সন্তান দত্তকও নেন। তবে শ্যাভিরিন ছিলেন অ্যালেক্সির প্রথম পক্ষের সন্তান। পরবর্তীতে মারিয়ানা এবং ভ্লাদিমিরের সংসারে আসে নতুন সদস্য। মেয়ের মা হয়েছেন মারিয়ানা। ঘর বাঁধেন তাঁরা। অ্যালেক্সি দত্তক নেওয়া পাঁচ সন্তানের দেখভাল করতে ব্যস্ত। এভাবেই কেটে গেছে দেড়টা বছর। ফের আরও একবার নেটমাধ্যমে ভাইরাল মারিয়ানা-শ্যাভিরিন। কারণ দ্বিতীয় সন্তানকে খুব শীঘ্রই স্বাগত জানাতে চলেছেন। আসতে চলেছে আরও এক নতুন অতিথি। নেট মাধ্যমে মারিয়ানা শেয়ার করে নিয়েছেন সেই ছোট্ট ভ্রূণের ভিডিও।   

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

    স্বামীর সঙ্গে প্রেম থেকে তিনজনের সংসারের চলকে পড়া ভালোবাসা সবটাই মারিয়ানা ভাগ করে নেন নিজের ফলোয়ারদের সঙ্গে।  

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

    মারিয়ানা জানিয়েছেন, দ্বিতীয়বার বাবা হতে পেরে উচ্ছসিত শ্যাভিরিন। 

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

  • Quad Summit: চিনকে ঠেকাতে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি

    Quad Summit: চিনকে ঠেকাতে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের দাপট কমাতে তৈরি হয়েছে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং ভারত-এই চারটি দেশের জোট কোয়াড (QUAD)। টোকিওয় জোটের শীর্ষ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের আধিপত্য ঠেকাতে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছেন রাষ্ট্রনেতারা। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের সামরিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন চার দেশের নেতারা।

    জাপানের  প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানেজ কোয়াড শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন। সম্মেলনে চার নেতা ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন, জলবায়ু সংকট, করোনাভাইরাস, তথ্যপ্রযুক্তি নিয়েও আলোচনা করেন।

    আরও পড়ুন: চিন নিয়ে একমত চার নেতা, রাশিয়া প্রসঙ্গে বিভেদ কোয়াড সম্মেলনে

    মঙ্গলবার বৈঠক চলাকালীনই চিন এবং রাশিয়া (Russia-China Fighter Plane) যৌথভাবে বোমারু বিমান ওড়ায় জাপান সাগর এবং পূর্ব চিন সাগরের উপর দিয়ে। একথা জানিয়ে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ফুমিও কিশিদা অভিযোগ করেছেন, বেজিং এবং মস্কোর (Russia) তরফে উসকনিমূলক কার্যকলাপ চালানো হচ্ছে। এই ধরনের কাজ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বরদাস্ত করা হবে না। ওই অঞ্চলে সামরিক তৎপরতা, নৌ মহড়া এবং মাছ ধরার জাহাজের অনধিকার প্রবেশসহ চিনের নানা কর্মকান্ডে আঞ্চলিক অস্থিরতা বাড়ছে। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিন যেভাবে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে তার বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা দেওয়া হয় কোয়াড সম্মেলনে। এই অঞ্চলে যদি শান্তি বিঘ্নিত করার বা অবস্থান বদলের কোনওরকম চেষ্টা চিন করে তাহলে তার কড়া জবাব দেওয়া হবে বলেও জানান রাষ্ট্রনেতারা। জানানো হয়, এ অঞ্চলে জবরদস্তিমূলক কর্মকাণ্ড রুখতে ইন্দো-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ ফর মেরিটাইম ডোমেন অ্যাওয়ারনেস (আইপিএমডিএ)-এর আওতায় সামুদ্রিক নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ,চোরাচালান, অবৈধ মাছ ধরা মোকাবিলায় একযোগে কাজ করবে কোয়াড গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “কোয়াড সদস্যদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সমন্বয় ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তি,সমৃদ্ধি ও স্থায়িত্বকে নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিচ্ছে। কোয়াড এখন আরও প্রভাবশালী।”

     

     

  • Qutub Minar:   অধ্যয়ন করা হবে কুতুব মিনারে পাওয়া হিন্দু ও জৈন মূর্তিগুলির! বিবেচনা সংস্কৃতি মন্ত্রকের

    Qutub Minar: অধ্যয়ন করা হবে কুতুব মিনারে পাওয়া হিন্দু ও জৈন মূর্তিগুলির! বিবেচনা সংস্কৃতি মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির কুতুব মিনার (Qutub minar) চত্বরে পাওয়া হিন্দু ও জৈন মূর্তিগুলির (hindu jain idols) “আইকনোগ্রাফি” (মূর্তি শিল্পের অধ্যয়ন) করার বিবেচনা করার কথা ভাবছে সংস্কৃতি মন্ত্রক। সোমবার একথা জানান মন্ত্রকের এক প্রবীণ আধিকারিক। তিনি বলেন, কুতুব মিনার চত্বরে খনন কিংবা সেখানে কোনও ধর্মীয় অনুশীলন বন্ধ করার কোনও পরিকল্পনাও নেই। তবে “অসম্মানজনক স্থানে”র কারণে কুওয়াত-উল-ইসলাম মসজিদে পাওয়া দুটি গণেশ মূর্তিগুলি সরিয়ে ফেলা হবে বলেও জানা গিয়েছে। ওই আধিকারিক জানান, মূর্তিগুলির মধ্যে কয়েকটিকে প্রদর্শন করা যায় কিনা, তা নিয়ে আলোচনা করছে মন্ত্রণালয়। তবে সেগুলিকে পুনঃস্থাপন বা অন্য কোথাও স্থানান্তরের কোনও পরিকল্পনা নেই বলেও জানান তিনি।

    আরও পড়ুন : মন্দির ভেঙেই জ্ঞানবাপী মসজিদ! প্রমাণ মিলল ইতিহাসেও

    সম্প্রতি সংস্কৃতি মন্ত্রক ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগকে (ASI) কুতুব মিনার চত্বরে খননকার্য চালানোর নির্দেশ দিয়েছে বলে একটি খবর ছড়িয়ে পড়ে। খবরটির যে কোনও সারবত্তা নেই, তা জানিয়ে দিয়েছেন সংস্কৃতিমন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি। মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানান, এএসআই সম্প্রতি ওই স্থানে প্রার্থনা বন্ধ করার জন্য কোনও আবেদন করেনি।

    শীর্ষ আধিকারিকরা জানান, আইএসআইয়ের দ্বারা কোনও স্থাপত্য অধিগ্রহণ করার সময় যাঁরা সেই জায়গায় উপাসনা করতেন, তাঁদের সেই অনুমতি দেওয়া হবে। তবে আইএসআই অধিগ্রহণ করার আগে পর্যন্ত কোনও সম্প্রদায় যদি উপাসনা না করে তবে তাঁদের নতুন করে আর উপাসনার অনুমতি দেওয়া হবে না। তাঁরা জানান, আইএসআই ওই স্থানে প্রার্থনা বন্ধ করার ব্যাপারে এখনও অবধি কোনও আবেদন করেনি।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী মসজিদের ওজুখানার জলাধার সুরক্ষিত করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    কাশীর বিশ্বনাথ মন্দির-জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi mosque) বিতর্কের অবসান এখনও হয়নি। মামলাটি আদালতের বিচারাধীন। সম্প্রতি শুরু হয়েছে মথুরার শাহি ইদগাহ মসজিদকে (Shahi Idgah mosque) ঘিরে বিতর্কও। এই আবহেই মাথাচাড়া দিয়েছে কুতুব মিনার। তবে কুতুব মিনারকে ঘিরে বিতর্ক এই প্রথম নয়। এর আগেও বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বিনোদ বনশল দাবি করেছিলেন, কুতুব মিনারের প্রকৃত নাম বিষ্ণুস্তম্ভ। ২৭টি হিন্দু ও জৈন মন্দিরের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করে এই মিনার গড়া হয়েছে। মিনারের নাম পরিবর্তন করে বিষ্ণু স্তম্ভ করার দাবি জানিয়ে হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিক্ষোভও দেখিয়েছিল। হিন্দুদের একটি সংগঠনের আবার দাবি, কুতুব মিনার কুতুবউদ্দিন আইবকের আমলে তৈরি হয়নি। এটি তৈরি করিয়েছিলেন রাজা বিক্রমাদিত্য।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী মসজিদের কুয়োয় মিলল ‘শিবলিঙ্গ’! এলাকা ‘সিল’ করল আদালত

     

  • Gyanvapi mosque: মন্দির ভেঙেই জ্ঞানবাপী মসজিদ! প্রমাণ মিলল ইতিহাসেও

    Gyanvapi mosque: মন্দির ভেঙেই জ্ঞানবাপী মসজিদ! প্রমাণ মিলল ইতিহাসেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির ধ্বংস করেই মসজিদ গড়ে উঠেছিল! সাকি মুস্তাইদ খানের লেখা ঔরঙ্গজেবের (Aurangzeb) শাসনের বিবরণ সম্বলিত একটি বই সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে। তাতেই দেখা যাচ্ছে, স্বয়ং মুঘল সম্রাটের নির্দেশেই ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলা হয়েছিল কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের (kashi Vishwanath temple) একাংশ। বইটিতে দাবি করা হয়েছে, ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য বিধর্মীদের স্কুল ও মন্দির ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন ঔরঙ্গজেব নিজেই।

    জ্ঞানবাপী মসজিদের ভিডিও সমীক্ষার রিপোর্ট চলতি সপ্তাহেই বারাণসী আদালতে জমা করেছেন আদালত-নিযুক্ত বিশেষ সহকারী কমিশনার। মসজিদের বাইরের দেওয়ালে অবস্থিত হিন্দু দেবদেবীর মূর্তির পুজো করার অনুমতি চেয়ে দায়রা আদালতে আবেদন জানিয়েছিলেন পাঁচ স্থানীয় মহিলা। সেই আবেদনের ভিত্তিতে ভিডিও সমীক্ষার নির্দেশ দেয় আদালত।

    এই প্রেক্ষিতে, কয়েকটি হিন্দু সংগঠনের তরফে দাবি করা হয় যে, কাশী বিশ্বনাথের মন্দিরের (Kashi Viswanath Temple) একাংশ ভেঙেই জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi mosque) গড়ে তোলা হয়েছে। ঠিক যেমন মসজিদের দেওয়ালে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। তেমনভাবেই ভিডিও সমীক্ষায় মসজিদের ওজুখানার জলাশয়ে শিবলিঙ্গ মিলেছে বলে দাবি উঠেছে। সোহন লাল আর্য নামে এক হিন্দু শিবলিঙ্গ মেলার দাবি জানাতেই ওজুখানার জলাশয়ে কড়া পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে আদালতের নির্দেশে। যদিও মসজিদ কর্তৃপক্ষের দাবি, জলাশয়ে রয়েছে পুরানো একটি ফোয়ারা।

    বৃহস্পতিবার মসজিদ চত্বরে শেষনাগের ফনাওলা পাথরের ভাস্কর্যও মিলেছে বলে দাবি করেন আইনজীবী অজয় কুমার মিশ্রে। এই অজয় কুমার ছিলেন অ্যাডভোকেট কমিশনার। তথ্য প্রকাশ করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠায় কমিশনারের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন : শিবলিঙ্গের পর এবার শেষনাগের দেখা মিলল জ্ঞানবাপী মসজিদে!

    এমন আবহেই প্রকাশ্যে এল একটি ইতিহাস বই। ফরাসি ভাষায় লেখা “মসীর-ই-আলমগিরি” বইটির লেখক সাকি মুস্তাইদ খান। ব্রিটিশ আমলে বইটির অনুবাদ করেছিলেন ইতিহাসবিদ যদুনাথ সরকার। এই বইতেই মন্দির ধ্বংসের স্পষ্ট প্রমাণ মিলেছে।

    বইটি লেখা হয়েছিল দুটি অংশে। একটি অংশ ঔরঙ্গজেব জীবিত থাকাকালীন। আর বাকি অংশটি লেখা হয়েছিল সম্রাটের মৃত্যুর পর। বইয়ে দাবি করা হয়েছে, ১৬৬৯ সালের ৪ এপ্রিল সম্রাট বেনারসে (বর্তমানে বারাণসী) গিয়ে “অবিশ্বাসীদের” শিক্ষা সম্পর্কে জানতে পারেন। তার পরেই মন্দির ধ্বংসের নির্দেশ দেওয়া হয়।

    বইটির একাংশ তর্জমা করলে দাঁড়ায়, “বিশ্বাসের পালনকর্তা জানতে পারলেন যে, তেট্টা, মুলতান প্রদেশে এবং বিশেষ করে বেনারসে ব্রাহ্মণ অবিশ্বাসীরা তাদের প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়ে তাদের মিথ্যা বই পড়াতেন এবং হিন্দু-মুসলিম উভয়ের ভক্ত ও ছাত্ররা দূরদুরান্ত থেকে এখানে আসতেন। বিপথগামী পুরুষরা এই জঘন্য শিক্ষা অর্জনের জন্য আসতেন।”

    বইয়ে আরও লেখা হয়েছে, “ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য উন্মুখ সম্রাট সমস্ত প্রদেশের গভর্নরকে আদেশ দেন বিধর্মীদের স্কুল ও মন্দির ভেঙে ফেলার এবং একইসঙ্গে এই অবিশ্বাসীদের ধর্মের শিক্ষা ও বিশ্বাসকে অত্যন্ত তৎপরতার সঙ্গে নিঃশেষ করার জন্য।”  

    আরও পড়ুন : ষোড়শ শতকের জ্ঞানবাপী মসজিদ ঘিরে চলা ৩১ বছরের বিতর্ক

     

  • Partha Chatterjee: হাইকোর্টে খারিজ রক্ষাকবচের আবেদন, ফের সিবিআই তলব পার্থকে

    Partha Chatterjee: হাইকোর্টে খারিজ রক্ষাকবচের আবেদন, ফের সিবিআই তলব পার্থকে

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: মিলল না রক্ষাকবচ। হাইকোর্ট থেকে খালি হাতেই ফিরতে হল পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। এসএসসির নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলায় ফের একবার ধাক্কা খেলেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী।

    সিবিআই হাজিরা এবং হেফাজত এড়াতে সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি আনন্দকুমার মুখোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে রক্ষাকবচের আবেদন করেছিলেন পার্থ। তাঁর বিরুদ্ধে যাতে কোনও কড়া পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, বা তাঁকে যাতে সিবিআই হেফাজতে না নেয় তার জন্যই আর্জি পেশ করা হয়েছিল।  একইসঙ্গে, সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ থেকে মন্ত্রীপদ ছেড়ে দেওয়ার সুপারিশের বিষয়টি বাদ দেওয়ার আবেদনও জানান পার্থর আইনজীবী। এদিন জোড়া আবেদন খারিজ করে দেয় বেঞ্চ। ফলে, প্রয়োজনে সিবিআই হেফাজতে নিতে পারবে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে। 

    বুধবার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে সিবিআই-এর মুখোমুখি হতে নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সেই শুনানির সময় রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে মন্ত্রীত্ব থেকে অব্যহতি দেওয়ারও পরামর্শ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। দুপুরে আদালতের এই কড়া নির্দেশের পরেই বুধবার সন্ধ্যায় সিবিআই-এর মুখোমুখি হন পার্থ, চলে দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্ট, রক্ষাকবচের জন্য ছুটছেন মন্ত্রী পার্থ, কিন্তু পাবেন কি?

    বৃহস্পতিবার সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানান পার্থ। সেই মামলা থেকে অব্যহতি চেয়ে নেয় বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের ডিভিশন বেঞ্চ। তার পরেই প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের সিদ্ধান্ত অনুসারে মামলাটি যায় বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বে়ঞ্চে। সেখানে গৃহীত হয় মামলা। বৃহস্পতিবার সেই মামলার শুনানি না হয়ে, তা হয় শুক্রবার।

    এদিন পার্থর রক্ষাকবচের আবেদন খারিজ করার পাশাপাশি, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণই বজায় রাখল ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যাযের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছিল, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে সমস্ত পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি ভেবে দেখুন মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপাল। সেই অংশটি নিয়েও আপত্তি তুলেছিলেন পার্থর আইনজীবীরা। ডিভিশন বেঞ্চ সেই আপত্তি মানল না। আদালতের তরফ থেকে বলা হল, এই অংশটি বাধ্যতামূলক নয়, তবে এই অংশটি বাদও যাচ্ছে না। এদিন ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, “বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ রাজ্য বা তদন্তকারীদের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।”

    আরও পড়ুন: “কান টানলেই মাথা আসবে…”, কার দিকে ইঙ্গিত শুভেন্দুর?

    এরইমধ্যে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ফের একবার তলব করেছে সিবিআই। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে সিবিআই দফতরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ তবে এখনও পর্যন্ত সঠিকভাবে দিনটা জানায়নি সিবিআই৷ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে আরও তথ্য জানতে চায় সিবিআই। প্রথমবার বয়ানে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দেওয়া তথ্য খতিয়ে দেখা হয়েছে। তথ্য খতিয়ে দেখার পর যে নতুন প্রশ্ন উঠেছে তারই উত্তর চাইবে সিবিআই। তাই তাঁকে ফের তলব৷

  • Modi in Nepal: লুম্বিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে অম্বেদকরের নামে চেয়ার, ঘোষণা মোদির

    Modi in Nepal: লুম্বিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে অম্বেদকরের নামে চেয়ার, ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুদ্ধপূর্ণিমার (Buddha Purnima) দিনেই ৪ দিন নেপাল (Nepal) সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এদিন সন্ধ্যায় বুদ্ধজয়ন্তী (Buddha Jayanti) উপলক্ষে লুম্বিনি ডেভলপমেন্ট ট্রাস্টের উদ্যোগে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, ভারতের সহযোগিতায় নেপালে লুম্বিনি মিউজিয়াম তৈরি হওয়াটা ভারত-নেপাল (India-Nepal) সৌহার্দ্যের প্রতীক। দু’ দেশের মধ্যে সুসম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করে এই মিউজিয়াম। 

    লুম্বিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের সংবিধান প্রণেতা বি আর অম্বেদকরের (Ambedkar) নামে ‘চেয়ার ফর বুদ্ধিষ্ট স্টাডিজ’ তৈরির কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। মোদির জন্মস্থান গুজরাতের ভডনগরে প্রাচীন বৌদ্ধশিক্ষার কেন্দ্র ছিল বলেও জানান তিনি। এখনও সেখানে সেই প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন মেলে। মোদি বলেন, “বৈশাখী পূর্ণিমার দিন লুম্বিনিতে বুদ্ধের জন্ম, ওই দিনই বুদ্ধগয়ায় তাঁর বোধিসত্ত্ব প্রাপ্ত এমনকি ওই একই দিনে কুশীনগরে তাঁর মহাপরিনির্বাণ দার্শনিক ইঙ্গিত বহন করে। একই তিথিতে বুদ্ধের জন্ম-জ্ঞান-নির্বাণ লাভ ঐতিহ্য বহন করে।”

    [tw]


    [/tw]

    এদিন লুম্বিনি বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান পড়শি দেশের প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা এবং তাঁর স্ত্রী। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানাতে ছিলেন নেপাল মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য। এদিন নেপাল (Modi in Nepal) নেমেই মায়াদেবী মন্দিরে পুজো দেন নরেন্দ্র মোদি। গৌতম বুদ্ধের (Gautam Buddha) জন্মস্থান হিসেবে পরিচিত এই মন্দির। পাশাপাশি মন্দির সংলগ্ন অশোকস্তম্ভে প্রদীপ জ্বালানোর পাশাপাশি বোধিবৃক্ষে জল ঢালেন দুই প্রধানমন্ত্রী। ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৪-তে শপথ নিয়েই নেপাল সরকারকে এই বৃক্ষ উপহার দিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। 

    জলবিদ্যুৎ প্রকল্প এবং যোগাযোগ ব্যবস্থায় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করতে এই সফর কার্যকরী ভূমিকা নেবে, বলে ট্যুইটবার্তায় জানান মোদি। ২০২০ সালে নেপালের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কেপি অলির ভ্রান্ত বিদেশনীতির জেরে প্রভাবিত হয়েছিল ইন্দো-নেপাল সম্পর্ক। সীমান্তের ঝুলে থাকা কালাপানি এলাকাকে নেপালের দাবি করে মানচিত্র প্রকাশ করছিল নেপাল সরকার। সেই নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল নয়াদিল্লি।

    কিন্তু ওলি সরকারের পতনের পরে সেদেশে এখন দেউবা সরকার। শেরবাহাদুর দেউবা ক্ষমতায় এসেই ভারতের সঙ্গে তিক্ততা সরাতে উদ্যোগ নিয়েছেন। তাই দ্বিপাক্ষিক স্তরে ঝুলে থাকা সব সমস্যার সমধান আলোচনা এবং কূটনৈতিক পথেই সম্ভব বলে যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে ইন্দো-নেপাল।

  • Singer KK Demise: কলকাতায় লাইভ শো চলাকালীন অসুস্থ হয়ে মৃত্যু শিল্পী কে কে-র

    Singer KK Demise: কলকাতায় লাইভ শো চলাকালীন অসুস্থ হয়ে মৃত্যু শিল্পী কে কে-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতবর্ষের নতুন প্রজন্মের কাছে হার্টথ্রব গায়ক কেকের (singer KK) জীবনাবসান। মাত্র ৫৪ বছর বয়সেই আকস্মিকভাবে স্তব্ধ হল এই ‘সুরের জাদুকর’-এর জীবন। পুরো নাম কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ (Krishnakumar Kunnath)। কিন্তু, আসমুদ্র হিমাচলে ছড়িয়ে থাকা অগুণতি ভক্তরা তাঁকে কেকে নামেই চিনতেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কলকাতার নজরুল মঞ্চে (Nazrul Manch) উল্টোডাঙ্গা গুরুদাস কলেজ আয়োজিত একটি অনুষ্ঠান চলাকালীন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরই চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Viral Bhayani (@viralbhayani)

    কলকাতায় তিনি এসে উঠেছিলেন শহরের একটি পাঁচতারা হোটেলে। শহরে পরপর ২ দিন তাঁর শো ছিল। সোমবারও একটি শোয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। মঙ্গলবার অনুষ্ঠান চলাকালীন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তড়িঘড়ি তিনি হোটেলে ফিরে আসলেও তিনি হোটেলের লবিতে অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতার ডায়মন্ড হারবার রোডের পাশে একটি বেসরকারি হাসপাতলে। কিন্তু নিয়ে যাওয়ার পরই চিকিৎসকরা তাকে ‘ব্রেন ডেথ’ বলে ঘোষণা করেন। প্রাথমিক অনুমান, সম্ভবত হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর জীবনাবসান হয়েছে। যদিও, পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে। 

    বাংলা গান বা হিন্দি গান নয় ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রাদেশিক ভাষায় সঙ্গীত পরিবেশন করে তিনি গত কয়েক বছরে গোটা দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে ছিলেন। বাংলা, হিন্দি, তামিল, কণ্ণড়, মালয়ালাম, মারাঠি, অসমীয়া ভাষায় গান গেয়েছেন। মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে মঞ্চে গেয়েছিলেন তাঁর বিখ্যাত “হম রহে ইয়া না রহে কল…” গানটি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও এখন ভাইরাল।

    [tw]


    [/tw]

    এই ঘটনায় বাংলার শ্রোতারা যেমন হতবাক ঠিক তেমনিভাবেই শোকোস্তব্ধ গোটা দেশের সঙ্গীত মহল। শোকস্তব্ধ বলিউড। কেকে-র আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনায় শোকস্তব্ধ হয়ে পড়েছে গোটা দেশ। শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।

    [tw]


    [/tw]

LinkedIn
Share