Blog

  • Kapil Sibal: সৌহার্দ্যপূর্ণ বিদায়! দলত্যাগী কপিল সিব্বলকে নিয়ে চুপ কংগ্রেস হাইকমান্ড

    Kapil Sibal: সৌহার্দ্যপূর্ণ বিদায়! দলত্যাগী কপিল সিব্বলকে নিয়ে চুপ কংগ্রেস হাইকমান্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (congress) সঙ্গে ৩০ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে দল ছেড়েছেন বিশিষ্ট আইনজীবী তথা বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ কপিল সিব্বল (kapil sibal)। সমাজবাদী পার্টির (samajwadi party) সমর্থনে স্বতন্ত্র পার্থী হিসেবে রাজ্যসভায় মনোনয়নপত্র পেশ করেছেন তিনি। দিনদশেক আগে কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে (Sonia gandhi) পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছিলেন সিব্বল। তবে সেটি প্রকাশ্যে এসেছে বুধবারই, মনোনয়নপত্র দাখিলের পর।

    ’১৪ সালে কংগ্রেস দিল্লিতে ক্ষমতা হারাতেই বেসুরো গাইতে থাকেন সিব্বল। কংগ্রেসের শীর্ষ পদে বদলের দাবিতে দলের মধ্যে একটি উপদলও গজিয়ে ওঠে সিব্বলের নেতৃত্বে। কংগ্রেসের অন্দরে ভুঁইফোড় ওই উপদল জি-২৩ (G-23) নামে পরিচিত। সেই জি-২৩ এর কেউই ঘূনাক্ষরেও জানতে পারেননি যে কংগ্রেসের পাট চুকিয়ে ফেলেছেন সিব্বল। স্বভাবতই ক্ষুব্ধ কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ এই শিবিরও।

    আরও পড়ুন : “আলবিদা কংগ্রেস”, ফেসবুক লাইভ করে সোনিয়া-সঙ্গ ছাড়লেন সুনীল জাখর

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, ১৬ মে সোনিয়ার কাছে সিব্বল তাঁর সংক্ষিপ্ত পদত্যাগপত্র পাঠান। সেখানে উল্লেখ করেছেন, দলের সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ “সৌহার্দ্যপূর্ণ”। দলীয় নেতৃত্ব তাঁকে সুযোগ দিয়েছিলেন বলেও উল্লেখ করা হয়েছে পদত্যাগপত্রে। একইসঙ্গে এখনই তাঁর এগিয়ে যাওয়ার সময় বলেও জানিয়েছেন বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ।

    সিব্বল যে দল ছেড়ে নতুন কিছু করতে যাচ্ছেন, কেবল জি-২৩ নয়, টের পাননি কংগ্রেসের হেভিওয়েট নেতারাও। তাঁরাও জানতে পারলেন দেশের আমজনতার সঙ্গে। যেহেতু কংগ্রেসের সঙ্গে সিব্বলের বিচ্ছেদ সৌহার্দ্যপূর্ণ, তাই সিব্বল স্বয়ং কিংবা কংগ্রেস, কেউই কাউকে খুব একটা আক্রমণ করেননি। প্রবীণ এক কংগ্রেস নেতার ভাষায়, এটি কংগ্রেস এবং সিব্বলের একটি বন্ধুত্বপূর্ণ বিচ্ছেদ ছিল। তাঁর মতে, সিব্বলের কংগ্রেস ত্যাগ জি-২৩ শিবিরেও বিশাল প্রভাব ফেলবে। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা তারিক আনোয়ার বলেন, সিব্বল দীর্ঘদিন কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কংগ্রেস তাঁকে সম্মান ও পদমর্যাদা দিয়েছে। তিনি বলেন, প্রত্যেকেরই উচ্চাকাঙ্খা থাকে। তিনি তাঁর ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারেও স্বাধীন। আনোয়ার বলেন, কংগ্রেস সত্তর বছর ক্ষমতায় ছিল। এখন যখন ক্ষমতায় নেই, তখন অনেকেই যাঁরা সংগ্রাম করতে চান না, শুধুই ক্ষমতা চান, তাঁরা চলে যাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন :কংগ্রেস ছাড়া অ-বিজেপি জোট অসম্ভব, পাওয়ারের মন্তব্যে সিঁদুরে মেঘ তৃণমূলের আকাশে

    কংগ্রেস কর্মীরা যে দলের কাছে ঋণী, তা মনে করিয়ে দিয়েছেন কংগ্রেসের মুখপাত্র পবন খেরা। বলেন, আমাদের উপলব্ধি করা উচিত যে আমরা কংগ্রেসের মন্ত্রী বা মুখপাত্র যাই হই না কেন, আমরা দলের কাছে অনেক ঋণী। দল আমাদের কাছে ঋণী নয়। এআইসিসি ইনচার্জ ত্রিপুরা অজয় ​​কুমার বলেন, প্রশ্ন হল, যে বা যাঁরা দলত্যাগ করছেন, তাঁরা কি (জনসাধারণের) ইস্যুতে লড়াই করতে প্রস্তুত নাকি তাঁরা কেবল তাঁদের ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষা চরিতার্থ করতে চলে যাচ্ছেন?

    সিব্বল বলেন, আমি ১৬ মে নিজেই কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দিয়েছিলাম। আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আমার কাগজপত্র জমা দিয়েছি। সংসদে একটি স্বাধীন কণ্ঠস্বর হতে হবে, এটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, আমি সমাজবাদী পার্টির প্রধানের কাছে কৃতজ্ঞ। অখিলেশ যাদব আমায় সমর্থন করেছেন।

    ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন। তার আগে কংগ্রেস কীভাবে সিব্বল-ক্ষত সামলায়, এখন তাই দেখার।

     

  • Yasin Malik: ইয়াসিনের সমর্থনে ট্যুইট আফ্রিদির, “সব তোমার বয়সের মতো…” পালটা অমিত মিশ্র

    Yasin Malik: ইয়াসিনের সমর্থনে ট্যুইট আফ্রিদির, “সব তোমার বয়সের মতো…” পালটা অমিত মিশ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদীদের মদত এবং অর্থসাহায্য মামলায় (Terror funding) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হল কাশ্মীরের (Kashmir) বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ইয়াসিন মালিকের (Yasin Malik)। তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছে দিল্লির বিশেষ এনআইএ (NIA) আদালত। এই ঘটনার আঁচ পড়ল ভারত-পাক  ক্রিকেট বৃত্তেও। ইয়াসিন মালিককে নিয়ে ট্যুইট যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছেন পাকিস্তানের শাহিদ আফ্রিদি (Afridi) এবং ভারতের অমিত মিশ্র (Amit Mishra)।

    ঘটনার সূত্রপাত আফ্রিদির একটি ট্যুইট থেকে। আফ্রিদি ট্যুইটে লেখেন “মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সমালোচনামূলক মতামতকে চেপে রাখতে চেষ্টা করে ভারত। ইয়াসিন মালিকের বিরুদ্ধে সাজানো অভিযোগ করে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে আটকে রাখা যাবে না।” এই ঘটনায় রাষ্ট্রসংঘের হস্তক্ষেপও দাবি করেছেন আফ্রিদি। তিনি বলেছেন, “কাশ্মীরি নেতাদের বিরুদ্ধে যেভাবে বেআইনি পদক্ষেপ করা হয়েছে, সেই বিষয়ে রাষ্ট্রসংঘের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।” 

    [tw]


    [/tw]

    এই ট্যুইটের পালটা জবাব দিয়েছেন ভারতীয় লেগস্পিনার অমিত মিশ্র (Amit Mishra)। তিনি ট্যুইটে লিখেছেন, “ইয়াসিন মালিক আদালতে নিজেই সব দোষ স্বীকার করেছেন। সবকিছু তোমার বয়সের (Shahid Afridi Age) মতো বিভ্রান্তিকর নয়।” প্রসঙ্গত, গত বছর নিজের জন্মদিনেই আফ্রিদি জানিয়েছিলেন তাঁর বয়স ৪৪ বছর। কিন্তু আইসিসির রেকর্ড অনুযায়ী শাহিদ আফ্রিদির বয়স ৪১ বছর। আবার তাঁর আত্মজীবনী অনুযায়ী, আফ্রিদির বয়স ৪৬ বছর। সেই নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক হয়েছিল। অমিতের ট্যুইটে ফের মাথাচাড়া দিল সেই বিতর্ক। 

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ইউএপিএ (UAPA) ধারায় জঙ্গি কার্যকলাপ (Terror activities), সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা (waging war against nation), জঙ্গি সংগঠনের প্রত্যক্ষ সদস্যপদ গ্রহণ-সহ একাধিক মামলায় সাজা হয়েছে জম্মু কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টের (JKLF)  নেতা ইয়াসিনের। বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করে, ইয়াসিন তা সন্ত্রাস ছড়ানোর কাজে ব্যবহার করছিলেন দীর্ঘদিন ধরে। এই কারণে একাধিকবার গৃহবন্দিও করে রাখা হয় তাকে। গত ১০ মে আদালতে দোষ কবুল করেছিলেন ইয়াসিন নিজেই। 

  • K K Demise: সঙ্গীতশিল্পী কে কে-র প্রয়াণে শোকপ্রকাশ ক্রীড়াজগতের

    K K Demise: সঙ্গীতশিল্পী কে কে-র প্রয়াণে শোকপ্রকাশ ক্রীড়াজগতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার রাতে একটি কনসার্টে পারফর্ম করার পরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৫৩ বছর বয়সে মারা যান সঙ্গীতশিল্পী কেকে (KK)। পারফরম্যান্সের পরে কেকে হোটেলে ফিরে  অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানেই তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।

    গায়কের আসল নাম কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ (Krishnakumar Kunnath)। কিন্তু, আসমুদ্র হিমাচল তাঁকে চিনত কেকে নামেই। হোটেলের কর্মকর্তারা জানান, তিনি সন্ধ্যায় প্রায় ঘণ্টা দেড়েক দক্ষিণ কলকাতার নজরুল মঞ্চে (Nazrul Mancha) একটি কলেজ আয়োজিত কনসার্টে গান করেছিলেন। এরপর তিনি হোটেলে পৌঁছানোর পরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে রাত সাড়ে ১০টার দিকে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলেছেন যে ‘কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট’ (Cardiac Arrest)-এর ফলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়েছে।

    তাঁর আকস্মিক মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর সহযোগীরা এবং ভক্তরা সোশ্যাল মিডিয়ায় শোকজ্ঞাপন করেন। প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার বীরেন্দ্র শেওয়াগ (Virender Sehwag) এবং ভিভিএস লক্ষ্মণ (VVS Laxman) সহ ক্রীড়া সম্প্রদায়ের অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এমনকি আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কলকাতা নাইট রাইডার্স (Kolkata Knight Riders) থেকে শুরু করে রাজস্থান রয়্যালস (Rajasthan Royals) এবং ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হর্ষ ভোগলে (Harsha Bhogle) সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

    বিরাট কোহলি (Virat Kohli) লিখেছেন, “আমাদের সময়ের এক প্রতিভাবান সঙ্গীতশিল্পীকে আমরা হারিয়ে দিলাম। তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই”।

    [tw]


    [/tw]

    “কলকাতায় পারফর্ম করার সময় অসুস্থ হয়ে কেকে মারা যাওয়ার কথা শুনে আমি দুঃখিত। জীবন কতটা ক্ষণস্থায়ী তাই আবার মনে করিয়ে দিল। তাঁর পরিবার ও বন্ধুদের প্রতি সমবেদনা জানাই। ওম শান্তি,”  ট্যুইটারে লিখেছেন শেওয়াগ।

    [tw]


    [/tw]

    ভিভিএস লক্ষ্মণ লিখেছেন, “প্রতিভাবান সঙ্গীতশিল্পীর অকালমৃত্যুতে আমি খুবই দুঃখিত। তিনি তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। তাঁর পরিবার ও বন্ধুদের প্রতি সমবেদনা জানাই। ওম শান্তি।”

    [tw]


    [/tw]

    হর্ষ ভোগলে লিখেছেন, “আমি বিশ্বাস করতে পারছি না যে আমরা কেকে-কে হারিয়ে ফেলেছি। ইস্তানবুলে তাঁর পারফরমেন্স ও তাঁর সঙ্গে কাটানো মুহূর্তের স্মৃতিগলো খুবই ভালো ছিল।”

    [tw]


    [/tw]

    রাজস্থান রয়্যালসও ট্যুইট করে লিখেছে, “কেকে, আপনার আত্মার শান্তি কামনা করি”।

    [tw]


    [/tw]

    কলকাতা নাইট রাইডার্স ট্যুইট করে লিখেছে, “হাম রহে ইয়া না রহে ইয়াদ আয়েঙ্গে ইয়ে পল”। “কেকে, আপনার আত্মার শান্তি কামনা করি”।

    [tw]


    [/tw]

  • Rajya Sabha Nomination: রাজ্যসভায় মনোনীত পিটি ঊষা- ইলাইয়ারাজা সহ ৪, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    Rajya Sabha Nomination: রাজ্যসভায় মনোনীত পিটি ঊষা- ইলাইয়ারাজা সহ ৪, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভায় রাষ্ট্রপতি মনোনীত সদস্য হিসেবে দক্ষিণ ভারতের ৪ রাজ্য থেকে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের বেছে নিল কেন্দ্র। কেরল (Keral), তামিলনাড়ু (Tamilnadu), কর্ণাটক (Karnataka) এবং অন্ধ্রপ্রদেশের (ANdhra Pradesh) ৪ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে রাজ্যসভায় আনা হচ্ছে। ক্রীড়াবিদ পিটি উষা (P.T. Usha), সঙ্গীত পরিচালক ইলাইয়ারাজা (Iliyaraja), চলচ্চিত্র পরিচালক ভি বিজয়েন্দ্র প্রসাদ (K.V Vijayendra Prasad) এবং সমাজসেবী বীরেন্দ্র হেগড়ে (Veerendra Hegde) রয়েছেন এই তালিকায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বুধবার সন্ধ্যায় রাজ্যসভায় মনোনীত চার বিশিষ্টজনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। 

    [tw]


    [/tw]

    এবার রাজ্যসভার ট্র্যাকে দৌড়বেন অ্যাথলিট পি টি  ঊষা। ১৯৮৪ সালের লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিকে মিলখা সিংকেও কার্যত টপকে গিয়েছিলেন কেরলের মেয়ে পিটি ঊষা। একটুর জন্য তিনি পদক পাননি। তবে অলিম্পিকে পদক না পেলেও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় নজরকাড়া সাফল্যের স্বীকৃতি হিসাবেই এবার রাজ্যসভায় যাচ্ছেন ঊষা। তাঁকে এই পদের জন্য মনোনীত করায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন দেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা স্প্রিন্টার। ট্যুইটবার্তায় তিনি জানান, ‘ আমি উচ্ছ্বসিত। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ। আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা পালন করব। আমি সবসময় দেশের জন্য কিছু করতে চাই।’

    রাষ্ট্রপতি মনোনীত সদস্য হিসাবে সংসদের উচ্চকক্ষে মনোনীত হলেন কিংবদন্তি সংগীত পরিচালক ইলাইয়ারাজাও। ইলাইয়ারাজা তামিলনাড়ুর বাসিন্দা। বহু বিখ্যাত দক্ষিণী ছবিতে সুর দিয়েছেন তিনি। সদমা, পা, চিনি কমের মতো বলিউড ছবিতেও সুর দিয়েছেন তিনি।  এই সম্মান পেয়ে তিনি অভিভূত বলে ট্যুইট করেন ইল্লাইয়ারাজাও। সেই সঙ্গে রাজ্যসভায় যাচ্ছেন কর্নাটকের বাসিন্দা সমাজসেবী বীরেন্দ্র হেগড়ে এবং অন্ধ্রপ্রদেশের বাসিন্দা চিত্রনাট্যকর ও পরিচালক বি বিজয়েন্দ্র। 

    [tw]


    [/tw]

    চার জনের কেউই প্রত্যক্ষ ভাবে রাজনীতিতে নেই। কিন্তু জনমানসে তাঁদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল। লোকসভা ভোটের আগে তাঁদের রাষ্ট্রপতি মনোনীত সদস্য হিসাবে রাজ্যসভায় পাঠিয়ে বিজেপি হিসাব কষেই ‘দাক্ষিণাত্য তাস’ খেলতে চেয়েছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনুমান। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, উত্তর, পশ্চিম এবং পূর্ব ভারতের অধিকাংশ জায়গায় নিজেদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার পর এবার বিজেপির লক্ষ্য দক্ষিণ ভারত। সেকারণেই দক্ষিণের ব্যক্তিত্বদের বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। 

  • Rajya sabha elections: রাজ্যসভা নির্বাচনে ২২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, দেখুন তালিকা

    Rajya sabha elections: রাজ্যসভা নির্বাচনে ২২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, দেখুন তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভা নির্বাচনের (Rajya sabha elections 2022) জন্য মোট ২২ জন প্রার্থীর (candidate) নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি (bjp)। প্রার্থীদের অর্ধেকেরও বেশি ওবিসি (OBC) এবং এসসি (SC)। চলতি মাসের ১০ তারিখে হবে রাজ্যসভার ভোট। দেশের ১৫টি রাজ্যের ৫৭টি আসনে হবে ওই নির্বাচন।

    আরও পড়ুন : আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?

    কেন্দ্রের শাসক দল উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh) থেকে আটজন, মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ও কর্নাটক (Karnataka) থেকে তিনজন, বিহার ও মধ্যপ্রদেশ থেকে দু’জন করে এবং রাজস্থান,  উত্তরাখণ্ড, ঝাড়খণ্ড ও হরিয়ানা থেকে একজন করে প্রার্থী দিয়েছে। এর পাশাপাশি বিজেপি দুই নির্দল প্রার্থীকেও সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এঁরা হলেন, রাজস্থান থেকে সুভাষ চন্দ্র এবং হরিয়ানার কার্তিকেয় শর্মা। উভয় রাজ্যেই বিজেপির অতিরিক্ত ভোট রয়েছে।

    বিজেপির সহযোগী দল হরিয়ানার জননায়ক জনতা পার্টি কার্তিকেয় শর্মাকে সমর্থন করবে বলে ঘোষণা করেছে। রাজস্থানেও বিজেপির ৩০টি অতিরিক্ত ভোট রয়েছে। রাজ্যসভায় মনোনীত হতে গেলে কোনও ব্যক্তির ৪১টি ভোটের প্রয়োজন। সোমবার সুভাষ চন্দ্র রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজের (Basundhara Raje) সঙ্গে অ্যাসেম্বলির লবিতে দেখা করেন। ১ অগাস্ট হরিয়ানা থেকে তাঁর রাজ্যসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত নাড্ডার

    এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কোন রাজ্য থেকে পদ্ম শিবিরের কারা প্রার্থী হচ্ছেন। উত্তরপ্রদেশে প্রার্থী হচ্ছেন লক্ষ্মীকান্ত বাজপেয়ী, রাধামোহন আগরওয়াল, সুরেন্দ্র সিং নগর, বাবুরাম নিষাদ, দর্শনা সিং, সঙ্গীতা যাদব, মিথিলেশ কুমার এবং কে লক্ষ্মণ। কর্নাটকে গেরুয়া শিবিরের প্রার্থীরা হলেন, নির্মলা সীতারমণ, জগেশ এবং লাহার সিং সিরোয়া।

    মহারাষ্ট্রে বিজেপির বাজি পীযূষ গোয়েল, অনিল সুখদেবরাও বোন্দে, মহারাষ্ট্র থেকে তৃতীয় প্রার্থী হিসেবে থাকছেন ধনঞ্জয় মহাদিক। বিহার থেকে প্রার্থী হচ্ছেন সতীশ চন্দ্র দুবে এবং শম্ভু শরণ প্যাটেল। রাজস্থানে পদ্ম প্রার্থী ঘনশ্যাম তিওয়ারি, উত্তরাখণ্ডে ডাঃ কল্পনা সাইনি, হরিয়ানায় কৃষাণ লাল পানওয়ার।

    মধ্যপ্রদেশে সুমিত্রা বাল্মীকি এবং ঝাড়খণ্ডে আদিত্য সাহু। এদিকে, কেন্দ্রের শাসক দল ২২টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করলেও, কংগ্রেস ঘোষণা করেছে মাত্র ১০টি আসনে। যার জেরে রাজ্যসভায় বিজেপির শক্তিবৃদ্ধি একপ্রকার নিশ্চিত। ক্রমেই শক্তিহীন হয়ে পড়বে সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) দল।

  • Cannes 2022: কান চলচ্চিত্র উৎসবের  রেড কার্পেটে এবার অক্ষয় কুমার, এ আর রহমানের সঙ্গী অনুরাগ ঠাকুর

    Cannes 2022: কান চলচ্চিত্র উৎসবের  রেড কার্পেটে এবার অক্ষয় কুমার, এ আর রহমানের সঙ্গী অনুরাগ ঠাকুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় দর্শকদের জন্য উপভোগ্য হতে চলেছে ৭৫তম কান চলচ্চিত্র উৎসব (Cannes 2022)। দীপিকা, ঐশ্বর্যদের পাশাপাশি এবারের উৎসবে রেড কার্পেটে দেখা যাবে অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar), এ আর রহমান (AR Rahman) এবং কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরকে। আগামী ১৭ মে থেকে শুরু হচ্ছে ফ্রান্সের এই জনপ্রিয় চলচ্চিত্র উৎসব। শোনা গিয়েছে, প্রথম দিনই ভারতীয় তারকাদের সঙ্গে রেড কার্পেটে হাঁটবেন অনুরাগ ঠাকুর (I&B minister Anurag Thakur)। 

    এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবের ‘কান্ট্রি অফ অনার’ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে ভারতকে। ভারত-ফ্রান্সের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যেই ভারতকে এই সম্মান দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও উৎসবের  ন’ জন জুরি বা বিচারকের মধ্যে রয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন (Deepika Padukone)। যে ২১টি সিনেমা কাটাছেঁড়ার পর সেরা ছবিকে পামে ডি’অর পুরস্কারে সম্মানিত করা হবে, তার বাছাইয়ে অংশ নেবেন অভিনেত্রী। ইতিমধ্যেই ফ্রান্সে পৌঁছেও গিয়েছেন তিনি। 

    চমক এখানেই শেষ নয়। অস্কারজয়ী বাঙালি পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে এবার ‘কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ প্রদর্শনীর জন্য নির্বাচিত হয়েছে তাঁর (Satyajit Ray) ছবি ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’। উৎসবের ফিল্ম মার্কেটে ভারতের ৫টি স্টার্টআপ কোম্পানি বৈঠকে অংশ নিতে পারবে। এত কিছুর মধ্যেই শুরুর দিন রেড কার্পেটে দেখা যাবে অক্ষয় কুমার, এ আর রহমানের মতো তারকাদের।  কান চলচ্চিত্র উৎসবেই প্রিমিয়ার হবে আর মাধবন অভিনীত ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ (Rocketry: The Nambi Effect) ছবির। ইসরোর প্রাক্তন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণের জীবন অবলম্বনে তৈরি এই ছবিটি। ছবির সৌজন্যেই কানে দেখা যাবে মাধবনকে। এছাড়াও কানে দেখা যেতে পারে নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি, পূজা হেগড়ে, নয়নতারা, প্রযোজক শেখর কাপুর, রিকি রেজ এবং CBFC প্রধান প্রসূন যোশীকে।  বলা যায়, কান চলচ্চিত্র উৎসবে এবার ভারতের চাঁদের হাট। আগামী ২৬ মে পর্যন্ত চলবে এই চলচ্চিত্র উৎসব।

  • Illegal Loudspeakers: উত্তরপ্রদেশের পর এবার কর্নাটক, বেআইনি লাউডস্পিকার খুলে ফেলার নির্দেশ সরকারের

    Illegal Loudspeakers: উত্তরপ্রদেশের পর এবার কর্নাটক, বেআইনি লাউডস্পিকার খুলে ফেলার নির্দেশ সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) যোগী আদিত্যনাথের ( Yogi Adityanath) পদাঙ্ক অনুসরণ কি করতে চলেছে কর্নাটক (Karnataka) সরকার? সম্প্রতি রাজ্যের সমস্ত বেআইনি লাউডস্পিকার খুলে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে কর্নাটক সরকার। সূত্রের খবর, সুপ্রিম কোর্ট ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের নির্দেশ মেনে লাউডস্পিকার (loudspeaker) নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাসবরাজ বোম্মাইয়ের(Basavraj Bommai) প্রশাসন। 

    সম্প্রতি, রাজ্যের সব মন্দির-মসজিদ থেকে বেআইনি লাউডস্পিকার খুলে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যানাথের সরকার। মাইকে আজান মৌলিক অধিকার নয় বলে জানিয়ে দিয়েছিল দেশের শীর্ষ আদালত। তার পরেই রাজ্যজুড়ে বেআইনি লাউডস্পিকার খুলে ফেলার সরকারি সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়। এবার সেই একই পথে হেঁটে রাজ্যের সমস্ত বেআইনি লাউডস্পিকার বন্ধে উদ্যোগী হল কর্নাটক সরকার। সোমবার কর্নাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অর্গা জ্ঞানেন্দ্র বলেন, লাউডস্পিকার নিয়ে রাজ্যের প্রবীণ আধিকারিকদের নিয়ে বেঙ্গালুরুতে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই।

    রাজ্যের বিভিন্ন মসজিদে আজান হয় লাউডস্পিকারে। তার প্রতিবাদে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় শ্রীরাম সেনার কর্মীরা মাইকে হনুমান চালিশা পাঠ করতে শুরু করেন। দুই লাউডস্পিকারের কান ফাটানো আওয়াজের জেরে কান পাতা দায় হচ্ছিল বলে অভিযোগ আসতে থাকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। এর পরেই বেআইনি লাউডস্পিকার ( illegal loudspeakers) বন্ধে উদ্যোগী হয় সরকার। জ্ঞানেন্দ্র জানান, বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন ১৫ দিনের মধ্যে রাজ্যের সব বেআইনি লাউডস্পিকার খুলে ফেলতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশিকা মেনে ইতিমধ্যেই একটি নোটিসও জারি করা হয়েছে। প্রত্যেককেই আদালতের রায়কে সম্মান করতে হবে। তা না হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, তারা (শ্রীরাম সেনা) কী করছে আমি জানি না। তবে সরকার কী করছে, তা আমি আপনাদের জানাচ্ছি।

    খোদ মুখ্যমন্ত্রীও বলেন, আদালতের (supreme court) রায়কে সম্মান করতেই হবে। কেউই আইন নিজের হাতে তুলে নিতে পারে না। সবাই আদালতের রায় মানলে কোনও সমস্যা হবে না। তিনি জানান, উত্তর প্রদেশেও এই একই ব্যবস্থা চালু হয়েছে। অন্যান্য রাজ্যগুলিতেও অবিলম্বে এই ব্যবস্থা চালু হবে, আশাবাদী বাসবরাজ।

     

  • Mukesh Ambani: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    Mukesh Ambani: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কারও পৌষমাস, তো কারও সর্বনাশ! রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Ukraine Russia war) ফি-দিনই প্রাণ খোয়াচ্ছেন দুই দেশের মানুষ। ভিটে-মাটি ছেড়ে পাড়ি দিচ্ছেন প্রতিবেশী কোনও দেশের শরনার্থী শিবিরে। সর্বনাশের এই দিকের উল্টো ছবিও আছে। সেখানে শুধুই লাভের কড়ি ঘরে তুলছেন এক শ্রেণির ব্যবসায়ী। মাস দুয়েকের যুদ্ধে কয়েক মিলিয়ন মুদ্রা লাভ করেছে ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানির সংস্থা।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়েছে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে। মাসদুয়েক পেরিয়ে গেলেও, যুদ্ধ থামার আশু কোনও লক্ষণ নেই। প্রত্যাশিতভাবেই যুদ্ধ বিধ্বস্ত দুই দেশেই মূল্যবৃদ্ধি লাগাম ছাড়া। তবে যুদ্ধের এই আবহে যখন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামের লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী, তখন রাশিয়ায় হু-হু করে পড়ছে অশোধিত তেলের (crude oil) দর। তার জেরেই লাভবান হচ্ছে মুকেশের (Mukesh ambani) কোম্পানি। মুকেশের কোম্পানি রিলায়েন্সের লাভের সিংহভাগ আসে অশোধিত তেল শোধন করে বিক্রি করে। অঙ্কের হিসেবে প্রায় ৬২ শতাংশ। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে তেল বেচেই কোটি ডলার রোজগার করছে মুকেশের সংস্থা। 

    ইউক্রেন (Ukraine) যুদ্ধ শুরুর পরে পরেই রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে আমেরিকার জো বাইডেন (Joe Biden) সরকার। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (European Union) ন্যাটোর (NATO) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিও কার্যত বয়কট করে রাশিয়াকে। স্বাভাবিকভাবেই তেলের খদ্দের জোটেনি। অর্থনীতির নিয়মেই তলানিতে তেলের দাম। এমতাবস্থায় ব্যারেল ব্যারেল তেল কিনেছে বিভিন্ন রিফাইনারি কোম্পানিগুলি। এর মধ্যে রয়েছে মুকেশের সংস্থাও। গত ত্রৈমাসিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে, মাস দুয়েকের এই যুদ্ধের আবহে কয়েক মিলিয়ন ডলার লাভ করেছে আম্বানি গোষ্ঠী।

    মুকেশের কোম্পানি রিলায়েন্সের যমজ রিফাইনারি (Oil refinery) কারখানা রয়েছে এদেশেই। ওই দুই কারখানা থেকে প্রতিদিন ১.৪ মিলিয়ন ব্যারেল অশোধিত তেল শোধন হয়। তেলের গুণমান ভাল হওয়ায় বিক্রিবাটাও বেশ ভাল। প্রত্যাশিতভাবেই লাভের কাঁড়ি কাঁড়ি কড়ি উঠেছে আম্বানির ঘরে।

    খর বৈশাখেই আম্বানির পৌষমাস!

     

  • Shyama Prasad Mukherjee: জন্মদিনে ফিরে দেখা ভারত-কেশরী শ্যামাপ্রসাদ

    Shyama Prasad Mukherjee: জন্মদিনে ফিরে দেখা ভারত-কেশরী শ্যামাপ্রসাদ

    বেঁচে থাকলে বয়স হত ১২১ বছর। কিন্তু ১২১ লাইনও কেউ খরচ করলেন না শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য। গত শতাব্দীর প্রথম বছরে জন্ম শ্যামাপ্রসাদের। অথচ তাঁর পিতা আশুতোষ মুখোপাধ্যাকে নিয়ে বাঙালির প্রজ্ঞার উৎসাহ দেখার মত। কিন্তু তাঁরই সন্তান, তার মতই শিক্ষাবিদ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে কমবয়সী উপাচার্য শ্যামাপ্রসাদকে রেখে দেওয়া হয়েছিল সেই অন্ধকারেই। এর পিছনে বাংলার রাজনীতি যেমন দায়ী, তেমনই দায় ইতিহাস বিস্মৃত বাঙালি জাতির। যারা কোন দিন সচেতন ভাবে চর্চা করলেন না গত শতাব্দীর প্রথমার্ধে দাপিয়ে বেড়ানো এই বাঙালি মনীষার ওপর।

    বহুদিন ভুলিয়ে রাখার পর যখন শ্যামাপ্রসাদ চর্চা শুরু হল, তখন থেকে নিত্য দিন নতুন ভাবে বাঙালি চিনতে শুরু করলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে। যিনি একাধারে শিক্ষক-উপাচার্য। একাধারে সচেতন রাজনীতিবিদ। যোগ্য বিধায়ক, সাংসদ।  এবং একজন দার্শনিক। যার রাজনৈতিক প্রজ্ঞার ফসল আজ সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। 

    শুধু শিক্ষাবিদ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে নিয়েই লিখে ফেলা যায় গোটা প্রবন্ধ। কিন্তু অল্প কথায় জেনে নেওয়া যাক, এই মেধাবী প্রজ্ঞার সম্পর্কে। ১৯৩৪ সাল, শ্যামাপ্রসাদের বয়স মাত্র তেত্রিশ বছর। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিযুক্ত হন। চার বছরের মেয়াদ। চৌত্রিশ থেকে আটত্রিশ সাল। এই চার বছরেই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থাকে প্রায় ঢেলে সাজানোর কাজ করেছিলেন শ্যামাপ্রসাদ। শিক্ষাবিদ শ্যামাপ্রসাদের হাত ধরেই, দীর্ঘদিনের প্রায় আশি বছরের ইংরাজির জগদ্দল সরিয়ে বাংলা ভাষায় উচ্চশিক্ষার সুযোগ আসে বাঙালি মেধায়। এছাড়া মহিলাদের জন্য বিশেষ পাঠক্রম ও হোম সায়েন্সের পঠনপাঠন চালু করা ও কৃষিবিদ্যা নিয়ে লেখাপড়ার শুরুও তাঁর হাতে। এমনকি রাজ্য যখন শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে উত্তাল, তখন আরও বেশি করে মনে করা উচিত শিক্ষাবিদ শ্যামাপ্রসাদকে। কারণ তাঁর হাত ধরেই শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাঠক্রম চালু হয় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিদেশি ভাষা শিক্ষায় তিনি জোর দেন চিনা আর তিব্বতি ভাষায়। হিন্দি, উর্দু, অহমিয়া ভাষা শিক্ষাতেও জোর দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৩৭ সালের সমাবর্তনে প্রথমবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলায় ভাষণ দেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বয়ং। 

    ১৯৩৯ সাল। ব্রিটিশ শাসকের সঙ্গে কংগ্রেসের একটা বড় অংশের আপোষের মনোভাব। কারণ দেশের বড়লোকেদের প্রতিনিধিত্ব করছিল কংগ্রেস। গান্ধীর অহসযোগ, অহিংস আন্দোলনের সঙ্গে সশস্ত্র আন্দোলনের বিরোধ তখন তুঙ্গে। দেশের স্বাধীনতার যোদ্ধারা পথ খুঁজছেন ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি লাভের। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরুর বছর। যুগসন্ধিক্ষণের সময়। ভারতের রাজনীতিতে ঘটে গেল এক বিচিত্র ঘটনা। বাংলার দুই রাজনীতিবিদ কংগ্রেস ছাড়লেন। একজন সুভাষচন্দ্র বসু, আরেকজন অবশ্যই শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। কংগ্রেসের ব্রিটিশ আপোষকামী রাজনীতির বিরোধিতা করে দুজনে হাঁটলেন দুই পথে। সুভাষচন্দ্র যখন তৈরি করছেন ফরওয়ার্ড ব্লক, ঠিক তখনই শ্যামাপ্রসাদ যোগ দিচ্ছেন ‘হিন্দু মহাসভা’য়। ১৯৩৯ সাল। সাভারকরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে হিন্দু মহাসভায় যোগদান শ্যামাপ্রসাদের। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। ঠিক তাঁর পরের বছর, ১৯৪০, কার্যনির্বাহী সভাপতি করা হয় তাঁকে।  ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৬ সাল। হিন্দু মহাসভা সভাপতি হিসেবে কাজ করেছেন শ্যামাপ্রসাদ। 

    সময়টা লক্ষ্য করুন, ১৯৪২-এ ভারত ছাড়ো আন্দোলন শুরু হয়েছে। যার বিরোধিতা করেছিলেন শ্যামাপ্রসাদ। কংগ্রেসের ভিতরেও তখন দোটানা, দোলাচল। ডোমিনিয়ন স্ট্যাটাস নাকি পূর্ণ স্বাধীনতা? কংগ্রেসের ভিতরে বাইরে বিতর্ক চরমে পৌছাচ্ছে। এর আগেই ১৯০৫ সালে বাংলায় দ্বিজাতি তত্ত্বের বীজ বপন করে গেছে ব্রিটিশরা। তাঁর বিষময় ফল ফলতে শুরু করেছে দেশে। ১৯২৯ সালে বাংলা প্রভিন্সের বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের টিকিটে প্রথমবার নির্বাচিত হয়েছিলেন শ্যামাপ্রসাদ। মাঝে কেটে গেছে ১৪ বছর। ততদিনে বুঝে গেছেন শ্যামাপ্রসাদ, বাংলার পরিণতি কি হতে চলেছে। কারণ ১৯২৯-৩০ সালের অভিজ্ঞতা তাঁর কাছে উজ্জ্বল। স্পষ্ট কংগ্রেসের ভূমিকাও। কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা বাংলার আইনসভা থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। দলের নীতি মেনে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন শ্যামাপ্রসাদও। কিন্তু নিজস্ব অভিজ্ঞতায় বুঝেছিলেন, আইনসভার ভিতরে থেকেই লড়াই চালাতে হবে। প্রয়োজনে কৌশলগত অবস্থান নিতে হবে। সেই কারণে ১৯৩০ সালেই নির্দল হিসেবে জিতে আসেন নিজের বিশ্ববিদ্যালয় ক্ষেত্র থেকে। কংগ্রেসের সঙ্গে সম্পর্কের হয়তো সেখানেই ইতি। এরপরে অবশ্য ফজলুর হকের মন্ত্রী সভার অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালন করেছিলেন যোগ্যতার সঙ্গে। 

    ঠিক যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থার দিনগুলি। ক্লাসে তাঁর উপস্থিতিকেই ভয় পেতেন তাঁর মেধাবী সহপাঠীরা। জানতেন শ্যামাপ্রসাদ যে ক্লাসে থাকবেন সেখানে তিনিই টপার হবেন। মন্ত্রীসভাতেও তেমনি। আইনসভার ভিতরে শ্যামাপ্রসাদের ব্যক্তিত্ব যুক্তিবোধ আর বাগ্মীতা সহজেই নজর কাড়ল। বাড়ছিল জনপ্রিয়তাও। ফলে বিরোধিতাও এল। কারণ ফজলুর হকের পার্টি তখন মুসলিম লিগের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করতে গিয়ে চরম অবস্থানে পৌঁছাচ্ছে। বাংলার চেহারা তখন দুই প্রান্তে দুরকম। পশ্চিমপ্রান্তে হিন্দু আধিক্য থাকলেও মুসলিমদের হাতে অর্থনীতির চাবিকাঠি। ঠিক তাঁর উলটো ছবি পূর্ব প্রান্তে। লড়াইটা দাঁড়িয়ে গেছিল দেশ ভাগের প্রশ্নে। বাংলার অবস্থান কোনদিকে থাকবে। যে বাঙালি হিন্দুর মেধার কাছে নেতৃত্বের কাছে, রাজনৈতিক প্রজ্ঞার কাছে কংগ্রেসের তৎকালীন নেতারা নিয়ম করে হেরে যাচ্ছেন। যতবার হারছেন, ততবার গান্ধীজিকে সামনে রেখে পলায়নের পথ খুঁজছিলেন সেই সময়ের নেহেরু ফলোয়াররা। তাঁরা চাইছিলেন পাকিস্তানের অংশ হোক বেশিরভাগ বাংলা। বাকি অংশ জুড়ে দেওয়া হোক বিহার ঝাড়খণ্ডের সঙ্গে। হিন্দু বাঙালি সত্ত্বার রাজনীতি নিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন যে মানুষটা তিনিই শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। 

    মুসলিম অধ্যুষিত পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দু-সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা ঠেকাতে মুখার্জি ১৯৪৬ সালেই বঙ্গভঙ্গের দাবি জানান। তারকেশ্বরে ১৫ এপ্রিল ১৯৪৭ তারিখে হিন্দু মহাসভার ডাকে একটি সভা তাঁকে বঙ্গভঙ্গ নিশ্চিত করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার অনুমোদন দেয়। ১৯৪৭ সালের মে মাসে, শ্যামাপ্রসাদ লর্ড মাউন্টব্যাটেনকে একটি চিঠি লেখেন, যাতে বলা হয়, ভারত না হলেও বাংলাকে অবশ্যই ভাগ করতে হবে। সে সময়, ১৯৪৭-এ শরৎ বসু এবং বাঙালি মুসলিম রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দাবি ছিল একটি অখন্ড কিন্তু স্বাধীন বাংলার। শ্যামাপ্রসাদ এর বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁর বক্তব্য ছিল পরিষ্কার, ভাগ না হলে পশ্চিম অঞ্চলে হিন্দু অধ্যুষিত বাংলা ধ্বংস হয়ে যাবে।
     
    ঠিক সেই সময়ে পূর্ব বাংলায় নোয়াখালী গণহত্যা। যেখানে মুসলিম লীগের নেতৃত্বে হিন্দুগণহত্যা চালানো হয়েছিল। মুসলিম লীগের হিন্দু সাফাই অভিযানের পিছনে যে রাজনীতি লুকিয়ে ছিল তা হল, সেই সময়ে মুসলিম লীগের প্রস্তাব। যে প্রস্তাবে বলা হল, সমগ্র বাংলাপ্রদেশকে পাকিস্তানের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হোক। যা হবে, ব্রিটিশ ভারতে মুসলমানদের জন্য একটি স্বদেশ। এইখানেই বোঝা যায়, শ্যামাপ্রসাদের দূরদর্শিতা। হিন্দু বাঙালির নিজস্ব বাসভূমির পক্ষে তাঁর সওয়াল দৃঢ়ভাবে প্রভাবিত করেছিল অবিভক্ত বাংলার হিন্দু সমাজকে। এরপর শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি নেতৃত্বে “বেঙ্গলি হোমল্যান্ড মুভমেন্ট” শুরু হয়। এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই ১৯৪৭-এর দেশভাগ, বলা ভাল বাংলা ভাগকে মেনে নেন বাঙালি হিন্দু জনগণ। যা আসলে স্বাধীন ভারতীয় ইউনিয়নের মধ্যে নিজেদের জন্য একটি বাসস্থান, আবাসভূমি। যাকে আমরা আজকের দিনে পশ্চিমবঙ্গ বলে চিনি।   

    ২১ জুন পশ্চিমবাংলার জন্মদিন। আর তাঁকেই ভুলে গেছিল বাংলার মানুষ।

    জন্মদিনের প্রণাম ভারত কেশরী শ্যামাপ্রসাদ।   

     

     

     

     

     

     

  • Partha Chatterjee: নিজাম প্যালেসে সাড়ে তিন-ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে

    Partha Chatterjee: নিজাম প্যালেসে সাড়ে তিন-ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: স্কুল সার্ভিস কমিশনের (School Service Commission) শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (Teachers recruitment scam) মামলায় প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee) জিজ্ঞাসাবাদ করল সিবিআই (CBI)। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে দাবি, উপদেষ্টা কমিটি তৈরি, শিক্ষক নিয়োগ, আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে একাধিক প্রশ্ন করা হয়। রাত ৯টা নাগাদ সিবিআই দফতর থেকে বের হন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

    বুধবার সন্ধে ৬টার মধ্যে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ফের সিবিআই দফতরে হাজিরার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta Highcourt)। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানান পার্থ। কিন্তু, বিচাপরতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তর ডিভিশন বেঞ্চ কোনও নির্দেশ দিতে অস্বীকার করে। নিয়ম অনুযায়ী মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়ায় নির্দেশ দিতে অস্বীকার করেছে ডিভিশন বেঞ্চ। যার ফলে সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশই বহাল থাকে। তখনই একপ্রকার নিশ্চিত হয়ে যায় যে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে বুধবার সন্ধে ৬টার মধ্য়ে নিজাম প্যালেসে (Nizam Palace) হাজিরা দিতে হচ্ছে।

    সেইমতো, বিকেল পাঁচটা নাগাদ নাকতলার বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিজাম প্যালেসের উদ্দেশে রওনা দেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূল (TMC) মহাসচিব। নির্ধারিত সময়ের ২০ মিনিট আগেই তিনি নিজাম প্যালেসে পৌঁছে যান। তার আগেই বিকেল চারটের মধ্যে সিবিআই দফতরে পৌঁছে যান স্কুল সার্ভিস কমিশনের উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান শান্তিপ্রসাদ সিনহা সহ কমিটির বাকি সদস্যরা। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পার্থকে প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী ছাড়াও এসএসসি উপদেষ্টা কমিটির পাঁচ সদস্যকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। 

    পার্থ চট্টোপাধ্যায় যখন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন তখন তাঁর পৌরোহিত্যেই উপদেষ্টা কমিটি তৈরি হয়েছিল। যে কমিটির গঠনকে আদালত নিযুক্ত বাগ কমিটি অবৈধ বলে তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে।  সিবিআই সূত্রে দাবি, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের উপদেষ্টা কমিটি কেন তৈরি হয়েছিল? কার নির্দেশে, কীভাবে এই কমিটি গঠন করা হয়েছিল? কমিটির সদস্য কারা হবেন, সেটা কারা ঠিক করেছিল? 

    সাড়ে তিন ঘণ্টায় প্রায় দুদফায় পার্থকে জেরা করা হয়েছে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, সাড়ে তিন ঘণ্টার জেরায় বেশিরভাগ প্রশ্নই এড়িয়ে গিয়েছেন রাজ্যেক প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। তাঁর পুরো বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে বলে খবর।  রাত সাড়ে ন’টা নাগাদ সেখান থেকে বের হন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। সিবিআই দফতর থেকে বেরিয়ে বেহালায় পার্টি অফিসে (TMC office) যান পার্থ চট্টোপাধ্যায়। 

     

LinkedIn
Share