Blog

  • Congress: সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    Congress: সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কংগ্রেসের অন্তর্বতীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) এবং রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নোটিস পাঠাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। বেআইনিভাবে অর্থ লেনদেনে (money laundering case) জড়িত থাকার অভিযোগে তাঁদের নোটিস পাঠানো হয়েছে। বুধবার কেন্দ্রীয় তদন্তাকারী সংস্থার তরফেই এ খবর জানানো হয়েছে।

    ইডি-র (ED) তরফে জানানো হয়েছে, ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাহুলকে ২ জুন আর সোনিয়াকে ৮ জুন ইডি-র দফতরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দলের দুই হেভিওয়েট নেতাকে যে ডেকে পাঠানো হয়েছে, তা স্বীকারও করেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি বলেন, সোনিয়া গান্ধীকে ৮ জুন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছে ইডি। তবে তাঁরা যে এতে ভয় পাচ্ছেন না, তা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন হাত শিবিরের নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা। তিনি বলেন, আমরা এই নোটিসে ভয় পাই না। মাথা নতও করব না।

    আরও পড়ুন : রাজনৈতিক ছাড়পত্র ছাড়াই লন্ডন গিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী?

    আইনজীবী তথা কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি বলেন, এটি বেআইনি অর্থ লেনদেন মামলার এক অদ্ভুত নোটিস, যার সঙ্গে কোনও আর্থিক লেনদেন জড়িত নেই। এটি পুরোপুরি প্রতিহিংসার রাজনীতি। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে এর মোকাবিলা করব। সিংভি বলেন, সোনিয়া, রাহুল তদন্তে সহযোগিতা করবেন। রাহুল আপাতত বিদেশে রয়েছেন। ফিরে এলে তিনি তদন্তকারীদের মুখোমুখি হবেন। অন্যথায় ইডির কাছে আরও সময় চাওয়া হবে।

    তদন্তে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি এদিন প্রধানমন্ত্রীকে একহাত নেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। রণদীপ বলেন, পুরো ষড়যন্ত্রের পিছনে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পোষা সংস্থা ইডি। মোদি (Modi) সরকার প্রতিশোধের জন্য অন্ধ হয়ে গিয়েছে। ইডির নোটিসকে নয়া কাপুরুষোচিত কাজ বলে তোপ দাগেন তিনি। রণদীপ জানান, ন্যাশনাল হেরাল্ড ১৯৪২ সালের একটি সংবাদপত্র। তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার তা দমনের কাজ করেছিল। এখন মোদি সরকার ইডিকে হাতিয়ার করে এসব করছে।

    আরও পড়ুন : “আলবিদা কংগ্রেস”, ফেসবুক লাইভ করে সোনিয়া-সঙ্গ ছাড়লেন সুনীল জাখর

    জওহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ বিজেপি (BJP) তুলেছিল মনমোহন সিং (Manmohan Singh)-এর জমানায়ই। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়। যার মূল হোতা ছিলেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী।

    তাঁর অভিযোগ, অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড নামে যে সংস্থার হাতে সংবাদপত্রটির মালিকানা ছিল, বাজারে ৯০ কোটি টাকা দেনা ছিল তাদের। সংবাদপত্রটির সম্পত্তি বিক্রি করে কেন কংগ্রেস নেতৃত্ব ঋণের টাকা মেটালেন না, সেই প্রশ্ন তুলে আদালতে অভিযোগ করেন ঘুরপথে আয়কর মুক্ত পুরো টাকা নিজেদের পকেটে ভরেছেন সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেস নেতৃত্ব।

     

  • Life in Venus: শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব নেই, নিশ্চিত বিজ্ঞানীরা 

    Life in Venus: শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব নেই, নিশ্চিত বিজ্ঞানীরা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্র গ্রহের (Venus) মেঘের রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে সেখানে প্রাণের (Life) অস্তিত্ব না থাকার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University of Cambridge) একটি গবেষণায় (Research) জানা গিয়েছে শুক্র গ্রহে সম্ভবত প্রাণের অস্তিত্ব নেই। গবেষণাটি একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে প্রাণের অস্বিত্ব থাকার মতো কোনও প্রমাণ মেলেনি গবেষণায়। গবেষণাটিতে বলা হয়েছে শুক্র গ্রহের মেঘের অদ্ভুত রাসায়নিক গঠন ব্যাখ্যা করা যাবে না সাধারণ তত্ত্ব দিয়ে।  

    বিজ্ঞানীরা শুক্রে উপস্থিত ঘন সালফার-সমৃদ্ধ মেঘের জৈব রসায়ন বিশ্লেষণ করেছেন। তিনজন গবেষকের দল: শন জর্ডন, অলিভার শর্টল এবং পল বি. রিমার “আঙ্গুলের ছাপ” খুঁজেছেন প্রাণের অস্বিত্বের প্রমাণ স্বরূপ। এমনকি তাঁরা কোনও খাওয়ার বা মলত্যাগের কোনও প্রমাণও খুঁজে পান নি।

    গবেষকরা শুক্র গ্রহের সালফার ডাই অক্সাইড-সমৃদ্ধ বায়ুমণ্ডলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রত্যাশিত মডেল তৈরি করেছেন। দেখা গিয়েছে গ্রহের পৃষ্ঠের কাছাকাছি মেঘে সালফার ডাই অক্সাইডের ঘনত্ব বেশি। তবে উচ্চতার সঙ্গে সঙ্গে তা হ্রাস পেয়েছে। বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন মেঘে বসবাসকারী জীবাণুগুলির কারণে সালফার ডাই অক্সাইডের পরিমাণ কমেছে। যাইহোক মডেলগুলি পর্যবেক্ষণ করে দেখা গিয়েছে সেই সম্ভবনা নেই। 

    এক বিজ্ঞানী এ বিষয়ে বলেন, “শুক্রের বায়ুমণ্ডলে যেসব সালফার সমৃদ্ধ ‘খাবার’ রয়েছে সেগুলো আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। যদি এই ‘খাবার’ কোনো জীব গ্রহণ করে তবে নির্দিষ্ট রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তার প্রমাণ পাওয়া সম্ভব। প্রাণের অস্তিত্ব থাকলে সেখানে যে পরিমাণে রাসায়নিক পদার্থ নির্গমন হওয়ার কথা তা হয়নি।”  

    তিনি আরও বলেন, “আমরা শুক্রের মেঘে যে আলাদা ধরণের সালফার রসায়ন দেখি তা দুবছর ধরে ব্যাখ্যা করার চেষ্ঠা করেছি। কিন্তু প্রাণের সন্ধান মেলেনি।”  

    আরও পড়ুন: শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব নেই, নিশ্চিত বিজ্ঞানীরা   

    ২০২০ সালে একদল বিজ্ঞানী দাবি করেন, শুক্র গ্রহের মেঘে ফসফিন গ্যাসের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন তাঁরা। এ থেকে এই গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা নিয়ে জল্পনা কল্পনা আরও জোরালো হয়। 

    এর আগে ষাটের দশকে জ্যোতির্বিজ্ঞানী কার্ল সাগান ও জীবপদার্থ বিজ্ঞানী হ্যারল্ড মরোইটজ শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। 

    আরও পড়ুন: সফলভাবে সিঙ্গাপুরের তিনটি উপগ্রহ কক্ষপথে স্থাপন করল পিএসএলভি-সি৫৩

    শুক্র গ্রহের বায়ুমণ্ডলে সংঘটিত জটিল রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে সেখানে পৃথিবীর অনুরুপ সালফার-বেজড অনুজীবের অস্তিত্ব থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছিলো। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ ও রসায়নবিদ পল রিমার বলেন, “শুক্র গ্রহের মেঘের মধ্যে যে অদ্ভুত রাসায়নিক প্রক্রিয়া ঘটে তা থেকে আমরা সেখানে প্রাণের অস্তিত্বের সম্ভাবনা নিয়ে গবেষণা করেছি। প্রাণের সন্ধান মেলেনি”। 

     

  • UK Government: বিদায় বরিস! ব্রিটেনের হাল ভারতীয়ের হাতে?

    UK Government: বিদায় বরিস! ব্রিটেনের হাল ভারতীয়ের হাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে একে পদত্যাগ করেছেন ৪০ মন্ত্রী। তাঁর উপর আস্থা রাখতে পারছেন না তাঁরই অনুগতরা। প্রবল চাপের মুখে ব্রিটিশ  প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিতে রাজি হলেন বরিস জনসন (Boris Johnson)।  বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করলেন তিনি। দলের অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহের চাপে ইস্তফা দেওয়ার পথেই হাঁটতে বাধ্য হলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের বাইরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেষ ভাষণ দিলেন জনসন। জানালেন, প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার ব্রিটিশ কূটনীতিক!

    ব্রিটেনের (Britain) পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা এখনও নিশ্চিত নয়। এদিকে কনজারভেটিভ দলের পরবর্তী পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত হওয়া পর্যন্ত জনসন প্রধানমন্ত্রী দফতরের দায়িত্ব সামলাবেন কিনা, তা-ও স্পষ্ট নয়। সূত্রের খবর, আপাতত কেয়ারটেকার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে অক্টোবর পর্যন্ত দায়িত্ব সামলাবেন বরিসই। যদিও টোরিদের তাতে সম্মতি নেই। লন্ডনের হাওয়ায় ভাসছে একাধিক নাম। তার মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য নাম ব্রিটেনের সদ্য পদত্যাগী অর্থমন্ত্রী তথা ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি বহুজাতিক ইনফোসিসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণমূর্তির জামাই ঋষি সুনকের। বরিসের ছেড়ে যাওয়া চেয়ারে বসার দৌড়ে আছেন প্রাক্তন লেভেলিং আপ সেক্রেটারি মাইকেল গোভ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মোরডন্ট, প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী লিজ ট্রুস, ফরেন অ্যাফেয়ার্স চেয়ার টম টুগেনঢাট, প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেস, বর্তমান অর্থমন্ত্রী নাধিম জাহাউয়ি। সূত্রের খবর, বরিসের অনুপস্থিতিতে অনুমান, জাস্টিস সেক্রেটারি তথা ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ডমিনিক রাবই সাময়িক মসনদে বসতে পারেন। তিনিই ‘ডিফল্ট চয়েস’ বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আফগান ছাত্রদের ভারতে পড়ার ছাড়পত্র দিতে আর্জি জানানোর পথে তালিবান

    সম্প্রতি ক্রিস পিনচার ইস্যুতে দলের অন্দরেই বেনজির বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন বরিস। গত কয়েক দিন ধরেই বরিস মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিয়ে সরে গিয়েছেন একাধিক মন্ত্রী। অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনক, স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ ইস্তফা দেন। তার পর প্রধানমন্ত্রী ২০১৯-এর ভোটের ফল দেখিয়ে বলেছিলেন, মানুষ তাঁকেই নেতা নির্বাচিত করেছে। তাই সরে যাওয়ার প্রশ্নই নেই। ঘটনাচক্রে তার পরেই একে একে ইস্তফা দেন আরও পাঁচ মন্ত্রী। তার মধ্যে এক জন বরিস-ঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত। এক দিনের মধ্যে মন্ত্রিসভার সাত জন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী-সহ ৪০ জন মন্ত্রী ইস্তফা দেওয়ার পর সুর বদলে যায় বরিসের। উল্লেখ্য, ঋষির পদত্যাগের পর ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী হন নাধিম জাহাউয়ি। তিনিও বরিসকে সরে যেতে আবেদন করেন।

  • Population Control Bill: সংসদের বাদল অধিবেশনেই পেশ হচ্ছে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল?

    Population Control Bill: সংসদের বাদল অধিবেশনেই পেশ হচ্ছে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আইন (Law for population control) আনবে কেন্দ্র। এমনই ইঙ্গিত দিলেন মোদি সরকারের দুই মন্ত্রী।

    এদিন রায়পুরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ বায়োটেক স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টে গরিব কল্যাণ সম্মেলনে যোগ দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ সিং প্যাটেল (Prahlad singh patel)। সেখানেই এক প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, শীঘ্রই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণয়ন করবে মোদি সরকার। তিনি বলেন, চিন্তা করবেন না, শীঘ্রই আইন আনা হবে। অন্য বড় সিদ্ধান্তগুলি যখন নেওয়া হয়েছে, তখন এই সিদ্ধান্তও নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সেবা, সুশাসন এবং দরিদ্রদের কল্যাণ কেন্দ্রীয় সরকারের মূল মন্ত্র।

    আরও পড়ুন : জিএসটি বাবদ রাজ্যগুলির প্রাপ্য মেটাল কেন্দ্র, বাংলা কত পেল জানেন?

    এদিন ছত্তিশগড়ের কংগ্রেস সরকারকে আক্রমণ শানান পটেল। কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, রাজ্য সরকার অধিকাংশ কেন্দ্রীয় প্রকল্পের ক্ষেত্রেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি। উদাহরণ দিয়ে প্যাটেল বলেন, জল জীবন মিশনে রাজ্যে ২৩ শতাংশ কাজ হয়েছে। সেখানে জাতীয় পর্যায়ে ইতিমধ্যেই ৫০ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, এই রাজ্যে জলের উৎসের অভাব নেই। কিন্তু প্রকল্পের সঠিক দেখভাল হচ্ছে না বলেই লক্ষ্যপূরণ হচ্ছে না।

    শুধু প্যাটেল নন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আইন প্রনয়ণ করার বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন মোদি মন্ত্রিসভার আরেক সদস্য যুগল ঠাকুর। তিনি এও জানিয়ে দেন, সম্ভবত সংসদের আসন্ন বাদল অধিবেশনেই পেশ করা হবে এই বিল। এদিন প্যাটেল জানিয়ে দিলেন, শীঘ্রই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল আনবে কেন্দ্র। তাঁর মতে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও মানুষের মৌলিক প্রয়োজনীয়তা বিপরীতভাবে সমানুপাতিক।

    আরও পড়ুন : ‘পিএম কিষান-এর টাকা ছেড়েছে কেন্দ্র, ব্যাঙ্কে ঢুকল কিনা দেখে নিন এভাবে

    ক’দিন আগেই মহারাষ্ট্র নব নির্মাণ সেনা প্রধান রাজ ঠাকরে (Raj Thackeray) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Modi) অবিলম্বে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন আনার জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলেন।  প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শুরুতেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পক্ষে সওয়াল করেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। পরে এ ব্যাপারে সরব হন মহারাষ্ট্র নব নির্মাণ সেনা প্রধান রাজ ঠাকরে। তবে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন আনার অনুরোধও জানান।

    পুণের একটি জনসভায় রাজ বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অনুরোধ করছি, অবিলম্বে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি আনুন। এই সঙ্গে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইনও আনা হোক। ঔরঙ্গাবাদের নাম বদলের দাবিও তুলেছে মহারাষ্ট্র নব নির্মাণ সেনা প্রধান। বলেন, ঔরঙ্গাবাদের নাম বদলে হোক শম্ভাজিনগর।

     

  • Thomas Cup: থমাস কাপ চ্যাম্পিয়নদের জন্যে ‘গ্র্যান্ড’ অভ্যর্থনার আয়োজন ক্রীড়ামন্ত্রকের

    Thomas Cup: থমাস কাপ চ্যাম্পিয়নদের জন্যে ‘গ্র্যান্ড’ অভ্যর্থনার আয়োজন ক্রীড়ামন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক নতুন ইতিহাস গড়েছে ভারতীয় ব্যাডমিন্টন দল (Indian Badminton team)। পুরুষ ব্যাডমিন্টনে প্রথমবার থমাস কাপ (Thomas Cup) জিতেছে  ভারত। আর তারই পুরস্কার স্বরূপ ভারতীয় ব্যাডমিন্টনের জন্যে দেশে ফেরার পর ‘গ্র্যান্ড’ অভ্যর্থনার ব্যবস্থা করল কেন্দ্রীয় ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ মন্ত্রক (Union ministry of sports and youth affairs)। এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আমরা আমাদের চ্যাম্পিয়নদের জন্যে উষ্ণ অভ্যর্থনার ব্যবস্থা করছি। তার প্রস্তুতিই এখন চলছে।” 

    বিশ্ব ব্যাডমিন্টনে (World badminton) থমাস কাপ অত্যন্ত সম্মানীয় প্রতিযোগিতা। এবছর ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন ইন্দোনেশিয়াকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়ে কিদম্বি শ্রীকান্তরা (Kidambi Srikanth) দেশের স্বপ্নপূরণ করেছে। এবার কাপ নিয়ে দেশে ফেরার পালা। 

    এখনও ভারতীয় শাটলাররা তাইল্যান্ডে (Thailand) আছেন। তাইল্যান্ড ওপেনে (Thailand Open) অংশগ্রহণ করবেন তাঁরা। সপ্তাহান্তে সিরিজ শেষ করে দেশে ফিরবেন। পরের সপ্তাহে দেশের মাটিতে পা রাখলেই উষ্ণ অভ্যর্থনার মধ্যে দিয়ে দলকে বরণ করে নেবে ভারত সরকার। আর তার জন্যেই এত প্রস্তুতি। থমাস কাপের ৭৩ বছরের ইতিহাসে প্রথম বার জিতল ভারত। 

    জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Modi) কথা বলেন খেলোয়াড়দের সঙ্গে। অভিনন্দন জানান তাঁদের। প্রধানমন্ত্রীর ফোন পেয়ে উচ্ছসিত চ্যাম্পিয়নরা। ইতিমধ্যেই ব্যাডমিন্টন দলের জন্য এক কোটি টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Sports minister Anurag Thakur)। এর আগেও বিশ্ব পর্যায়ে অনেক স্মরণীয় পারফরম্যান্স করেছেন ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়রা। তবে থমাস কাপ জয় এই প্রথম। আগের সব সাফল্য এই জয়ে মলিন হয়ে গিয়েছে। 

  • Gyanvapi Mosque Survey: অ্যাডভোকেট কমিশনারকে সরাল সুপ্রিম কোর্ট, রিপোর্ট জমা করতে দু’দিন সময় কমিশনকে

    Gyanvapi Mosque Survey: অ্যাডভোকেট কমিশনারকে সরাল সুপ্রিম কোর্ট, রিপোর্ট জমা করতে দু’দিন সময় কমিশনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল বারাণসী আদালত (Varanasi court) কর্তৃক নিযুক্ত অ্যাডভোকেট কমিশনার অজয় কুমার মিশ্রকে (advocate commissioner ajay kumar Mishra)। তাঁর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছিলেন জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi mosque) কমিটি। মঙ্গলবার বারাণসী আদালততাঁকে সরিয়ে দেয়। এদিকে, আদালতে রিপোর্ট পেশ করার জন্য অতিরিক্ত দুদিন সময়ও দেওয়া হয়েছে আদালত নিযুক্ত বিশেষ কমিশনকে।

    কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Kashi Viswanath Temple) লাগোয়া জমিতেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। হিন্দুদের কয়েকটি গোষ্ঠীর দাবি, বিশ্বনাথের মন্দির ভেঙেই ঔরঙ্গজেবের (Mughal ruler Aurangzeb) আমলে গড়ে তোলা হয়েছিল মসজিদ। মসজিদের দেওয়ালে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তিও রয়েছে বলে দাবি জানায় একটি সম্প্রদায়। হিন্দুদের একাংশের দাবি, ঔরঙ্গজেবের পরবর্তীকালে রানি অহল্যাবাই বর্তমান মন্দিরটি স্থাপন করেন। হিন্দু সংগঠনের এও দাবি, যেখানে এখন মসজিদ রয়েছে, সেখানে এক সময় ছিল শৃঙ্গার গৌরীর মন্দির (Shringar Gauri Temple)। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হয় হিন্দুদের কয়েকটি সংগঠন।

    ষোড়শ শতকের জ্ঞানবাপী মসজিদ ঘিরে চলা ৩১ বছরের বিতর্ক

    মন্দির-মসজিদ বিবাদের (mosque temple controversy) নিষ্পত্তি করতে আদালত নিযুক্ত বিশেষ কমিশনকে মসজিদে ভিডিওগ্রাফি সমীক্ষার করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এই কমিশনে ছিলেন বারাণসী আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অ্যাডভোকেট কমিশনার অজয় কুমার মিশ্র। তাঁর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে সরব হয় মসজিদ কমিটি। তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার দাবিও জানানো হয়।

    শেষমেশ এদিন শীর্ষ আদালত তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়। কমিশন আদালতে রিপোর্ট জমা দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত সময় চেয়েছিল। রিপোর্ট পেশ করতে তাদের বাড়তি দুদিন সময় দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, এর আগে সহকারী কোর্ট কমিশনার অজয় প্রতাপ সিং বলেছিলেন, সমীক্ষার মাত্র ৫০ শতাংশ রিপোর্ট প্রস্তত, এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। এই কারণে আমরা এদিন এটি পেশ করতে পারব না। আদালতের কাছে ৩-৪ দিন সময় চাইব। সেই মতো আদালত অতিরিক্ত দুদিন সময় বরাদ্দ করে।

    এদিকে, শনিবার শুরু হওয়া ভিডিওগ্রাফির কাজ শেষ হয় সোমবার। তার পরেই মামলার হিন্দু আবেদনকারী সোহান লাল আর্য (SohanLal Arya) দাবি করেন, কমিটি মসজিদ চত্বরে একটি শিবলিঙ্গ (Shivling in Gyanvapi Mosque) খুঁজে পেয়েছে। শিবলিঙ্গটি নন্দীর প্রতীক্ষায় রয়েছে। একেই চূড়ান্ত প্রমাণ বলে দাবি করেন তিনি। তার পরেই উপস্থিত জনতাকে হর হর মহাদেব ধ্বনি দিতেও দেখা যায়।

     

  • Nikhat Zareen: সোনার মেয়ে জারিনকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    Nikhat Zareen: সোনার মেয়ে জারিনকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে (World Boxing Championship) সোনা জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতের নিখাত জারিন। বৃহস্পতিবার আয়োজিত ফাইনাল ম্যাচে থাইল্যান্ডের জিটপং জুটামাসকে (Jitpong Jutamas)৫-০ ব্যবধানে হারিয়ে জয়লাভ করেন নিখাত জারিন (Nikhat Zareen)। এই টুর্নামেন্টে ৫২ কেজি বিভাগে অংশগ্রহণ করেছিলেন নিখাত। আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের হয়ে সোনাজয়ের জন্য নিখাতকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    [tw]


    [/tw]

    ইস্তানবুলে আয়োজিত বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের আসরে দেশকে পদক এনে দেওয়ার জন্য নিখাতকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ট্যুইট বার্তায় মোদি বলেন,’নিখাতের জন্য দেশবাসী গর্বিত। তাঁর জীবনে আরও সাফল্য আসুক।’ এই আসরেই ৫৭ কেজি বিভাগে মনীষা মোন এবং ৬৩ কেজি বিভাগে পরভিন হুডা ব্রোঞ্জ পেয়েছেন। তাঁদেরকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    অভিষেকেই রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন নিখাত। তেলেঙ্গানার মেয়ে তিনি। ব্রাজিলের ক্যারোলিন ডে আল্মিডাকে উড়িয়ে ফাইনালে উঠেছিলেন ২৫ বছরের ভারতীয় কন্যা। ফাইনালে তাঁর প্রতিপক্ষ ছিলেন থাইল্যান্ডের জিটপং। চূড়ান্ত লড়াইয়ে নিখাতের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি তাঁর প্রতিপক্ষ। ৫-০ ফলে জেতেন নিখাত। গোটা লড়াই চলাকালীন নিখাত জারিনের কর্তৃত্ব ছিল একেবারে চোখে পড়ার মতো। বিপক্ষ বক্সারকে ডানহাতে জ্যাব করে তিনি প্রথম বাউট শুরু করেন। তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি। 

    [tw]


    [/tw][tw]


    [/tw]

    বিগত কয়েক বছর ধরেই নিখাতের পারফরম্যান্স নজরকাড়া। ২০১৯ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে তিনি ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছিলেন। নিখাত ভারতের পঞ্চম মহিলা বক্সার যিনি বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে সোনার পদক জয় করলেন। বক্সিং কিংবদন্তী মেরি কম এই চ্যাম্পিয়নশিপ ৬বার জয় করে রেকর্ড কায়েম করেছেন। মেরি কম ছাড়াও সরিতা দেবী, জেনি আরএল এবং লেখা সি সোনার পদক জয় করেন। 

    পেশায় ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার অফিসার নিখাতকে হারিয়ে টোকিও ওলিম্পিকসের টিকিট অর্জন করেছিলেন মেরি কম। হারলেও সেই বাউটে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন নিখাত। বৃহস্পতিবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের আঙিনায় সোনা জয় নিখাতকে কয়েক কদম এগিয়ে দিল।  এবার লক্ষ্য প্যারিস অলিম্পিক। সেখানে সাফল্য পেলেই নিখাতের বৃত্ত সম্পন্ন হবে।

     

  • Biplab Deb: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বিপ্লব দেব, দায়িত্বে এলেন মানিক সাহা

    Biplab Deb: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বিপ্লব দেব, দায়িত্বে এলেন মানিক সাহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ইস্তফা দিলেন বিপ্লব দেব (Biplab Deb)। জানালেন, দলের নির্দেশেই এই সিদ্ধান্ত। এখন তিনি সংগঠনকে মজবুত করার কাজ করবেন। রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হলেন মানিক সাহা। 

    শনিবার দুপুরে রাজ্যপাল এস এ আর্যর কাছে গিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন ত্রিপুরার সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। বিপ্লবের স্থলাভিষিক্ত কে হবেন, তা ঠিক করতে ইতিমধ্যেই বৈঠকে বসে বিজেপি নেতৃত্ব। পরে,  শনিবার সন্ধেয় বিজেপির ত্রিপুরা রাজ্য সভাপতি মানিক সাহার (Manik saha) নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

    পঁচিশ বছরের বাম জমানার অবসান অন্তে ২০১৮ সালে ত্রিপুরার ক্ষমতায় আসে বিজেপি (BJP)। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় তরুণ নেতা বিপ্লব দেবকে। বিপ্লবের তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে কার্যত কোমর ভেঙে যায় বিরোধীদের। দলে দলে লোকজন বাম সহ বিভিন্ন দল ছেড়ে যোগ দেন গেরুয়া শিবিরে। যার জেরে ত্রিপুরা পুরনির্বাচনে জয়জয়কার হয় বিজেপির।

    [tw]


    [/tw]

    বছর ঘুরলেই ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। সেই ভোটে বাম কিংবা তৃণমূল যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সেজন্য কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না বিজেপি নেতৃত্ব। তাই সংগঠনের কাজে নিয়ে আসা হচ্ছে বিপ্লবকে। অন্তত ত্রিপুরার একটি সূত্রের খবর এমনই। সূত্রের খবর, খোদ অমিত শাহের নির্দেশেই এদিন রাজ্যপালের কাছে ইস্তফপত্র দেন বিপ্লব। নয়া মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন করতে বৈঠকে বসেছে পদ্ম-নেতৃত্ব।

    এদিন ইস্তফা দেওয়ার পর বিপ্লব দেব বলেন, ‘দল চায় আমি সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করি। দল সবার ওপরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দলের জন্য কাজ করেছি। দলের রাজ্য ইউনিটের প্রধান এবং ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ত্রিপুরার মানুষের জন্য ন্যায়বিচারের চেষ্টা করেছি। আমি শান্তি, উন্নয়ন ও কোভিড-সঙ্কট থেকে রাজ্যকে বের করে আনার চেষ্টা করেছি। সবকিছুর একটা সময় আছে। আমি সেই সময় মেনে কাজ করি। আমাকে যেখানেই পাঠানো হয়েছে, তা সে মুখ্যমন্ত্রী হোক বা অন্য কোনও পোস্ট- সব জায়গাতেই ফিট বিপ্লব দেব।’

    [tw]


    [/tw]

    কে হবেন তাঁর উত্তরসূরি? তা নির্ধারণেই বিজেপির দুই কেন্দ্রীয় নেতা বিনোদ তাওড়ে ও ভূপেন্দ্র যাদবের উপস্থিতিতে বৈঠক বসেছিলেন বিজেপির পরিষদীয় দল। সেখানেই মানিক সাহাকে ত্রিপুরার নয়া মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে বেছে নেওয়া হয়। তাঁকে উত্তরীয় পড়িয়ে স্বাগত জানান সদ্য প্রাক্তনী বিপ্লব দেব। মানিক সাহা বর্তমানে ত্রিপুরার সভাপতি ও রাজ্যসভার সাংসদ। ফলে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথের ৬ মাসের মধ্যেই বিধানসভার সজস্য হয়ে আসতে হবে তাঁকে।

    [tw]


    [/tw]

     

  • Phone Tapping Case: ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগে প্রাক্তন পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে শুরু সিবিআই তদন্ত

    Phone Tapping Case: ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগে প্রাক্তন পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে শুরু সিবিআই তদন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশে নতুন করে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (NSE) প্রাক্তন প্রধান চিত্রা রামকৃষ্ণ, রবি নারায়ণ এবং মুম্বই পুলিশের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার (Ex Mumbai Police Commissioner) সঞ্জয় পাণ্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করল সিবিআই। তাঁদের বিরুদ্ধে ফোনে আড়িপাতার অভিযোগ (Phone Tapping Case)  দায়ের করা হয়েছে অভিযোগ।

    আগেই চিত্রাকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। বর্তমানে তিনি বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন। নারায়ণকে জেরা করা হয়েছে। আর পান্ডেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সূত্রের খবর, মুম্বই এবং দিল্লি সহ দেশের ১৮টি জায়গায় ফোনে আড়িপাতার অভিযোগে তল্লাশি করেছে সিবিআইয়ের আধিকারিকরা। এই সূত্রেই জানা গিয়েছে, পাণ্ডের ফার্মে এনএসই কর্মীদের ওপর অবৈধভাবে নজরদারি চালাতেন এনএসইর প্রাক্তন প্রধানরা। এই অভিযোগেরও পৃথকভাবে তদন্ত শুরু করেছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন : রুজিরা নারুলাকে চেনেন না রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়, কয়লাপাচার তদন্তে গোলকধাঁধায় সিবিআই-ইডি

    সম্প্রতি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট মুম্বই পুলিশের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার পাণ্ডেকে টানা পাঁচ ঘন্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগও রয়েছে। পাণ্ডে ১৯৮৬ সালের আইপিএস অফিসার। জুন মাসের ৩০ তারিখে অবসর নেন তিনি। পাণ্ডেকে দিল্লির ইডি অফিসে ডেকে জেরা করা হয় চলতি মাসের পাঁচ তারিখে।

    সূত্রের খবর, সিবিআই কো-লোকেশন কেলেঙ্কারির তদন্ত চালানোর সময় আইসেক সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেডের বিরুদ্ধে কমিশন নেওয়ার অভিযোগ পেয়েছে। এর সঙ্গে পাণ্ডের পরিবারের লোকজনও যুক্ত। এই কো-লোকেশন কেলেঙ্কারির তদন্ত শুরু করেছে ইডি। এ ব্যাপারে অবশ্য পাণ্ডের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    আরও পড়ুন : ২০১৪ সালে টেট উত্তীর্ণদের তথ্য চাইল সিবিআই, স্কুলে স্কুলে গেল নির্দেশ

    জানা গিয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে পাণ্ডেকে যখন পুলিশ কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করে এমভিএ সরকার, তখন তাঁকে একবার সিবিআই ডেকেছিল। সেই সময় মহারাষ্ট্রের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির সাক্ষী হিসেবে। এখন ফের পাণ্ডেকে জেরা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিবিআই। এখন অবশ্য অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধেই। তদন্তকারী এক আধিকারিক বলেন, পাণ্ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করাটা খুবই জরুরি। তাঁকে জেরা করলেই বহু তথ্য সামনে আসবে। 

     

  • Shinzo Abe: খুনের লক্ষ্যেই বন্দুক বানানো! অকপট স্বীকারোক্তি আবের আততায়ীর

    Shinzo Abe: খুনের লক্ষ্যেই বন্দুক বানানো! অকপট স্বীকারোক্তি আবের আততায়ীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরত্ব ছিল মাত্র ১০ ফুট। আগে থেকেই পুরো ছক কষে শিনজো আবের প্রচারসভায় গিয়েছিল আততায়ী। পরিকল্পনামাফিক কাজ। লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়নি। আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারালেন জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Japans Former Prime Minister) শিনজো আবে (Shinzo Abe)। উদিত সূর্যের দেশে শুক্রবার ছিল এক ভয়ঙ্কর দিন। জাপানের স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ নারা শহরেই এক কর্মসূচিতে ভাষণ দিচ্ছিলেন শিনজো। সে সময়ই গুলি চালায় ওই আততায়ী। গুলি চালানোর পর পালানোরও চেষ্টা করেনি সে। আততায়ীর নাম টেটসুয়া ইয়ামাগামি। 

    আরও পড়ুন: ব্যথিত মোদি! এভাবে ছেড়ে গেলেন বন্ধু আবে, শোকাহত প্রধানমন্ত্রীআরও পড়ুন: ব্যথিত মোদি! এভাবে ছেড়ে গেলেন বন্ধু আবে, শোকাহত প্রধানমন্ত্রী

    বর্তমানে নারা নিশি পুলিশ স্টেশনে জেরা করা হচ্ছে শিনজো-র খুনিকে। জেরায় তার স্পষ্ট স্বীকারোক্তি, খুন করার উদ্দেশ্যেই সে গুলি চালিয়েছিল। তদন্তকারীদের টেটসুয়া জানিয়েছে, শিনজোর প্রতি অসন্তুষ্ট ছিল সে, তাই তাঁকে হত্যার ছক কষেছিল। নিজের বানানো শটগান বন্দুক দিয়েই গুলি চালিয়েছিল ৪১ বছরের টেটসুয়া। নারা শহরেরই বাসিন্দা টেটসুয়া ইয়ামাগামি জাপানের ম্যারিটাইম সেলফ-ডিফেন্স ফোর্স-এর প্রাক্তন সদস্য।  উদ্ধার করা হয়েছে ঘাতক বন্দুকও।

    আরও পড়ুন: জীবন-মৃত্যুর লড়াই শেষ! নিহত জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে

    যুদ্ধ-পরবর্তী জাপানের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শিনজো আবে। ২০১২ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত ৮ বছর ও তারও আগে ২০০৬ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত আবে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় ২০২০-এর অগাস্টে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেছিলেন আবে। পরে তিনি জানান, আলসারেটিভ কোলাইটিসের জন্য চিকিৎসা চলছে তাঁর। দীর্ঘস্থায়ী এই পেটের রোগের কারণে প্রধানমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে কাজ করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। বরাবর অন্য দেশের সঙ্গে জাপানের সম্পর্ক আরও উন্নত করার চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন তিনি। বন্ধু দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করায় তাঁর জুড়ি মেলা ছিল ভার। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন আবে তাঁর ট্রেডমার্ক ‘অ্যাবেনোমিক্স’ নীতির মাধ্যমে জাপানি অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন। এই ঘটনাকে ‘জঘন্য’ আখ্যা দিয়ে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেন,”এই ঘটনা ক্ষমার অযোগ্য। এ ধরনের হামলা সহ্য করা হবে না।” 

LinkedIn
Share