Blog

  • Cities Renamed in Maharashtra: শেষবেলায় দুই শহরের নাম বদল, হিন্দুত্ববাদ প্রমাণের মরিয়া চেষ্টা উদ্ধবের!

    Cities Renamed in Maharashtra: শেষবেলায় দুই শহরের নাম বদল, হিন্দুত্ববাদ প্রমাণের মরিয়া চেষ্টা উদ্ধবের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুসপ্তাহের টানাপোড়েন। অবশেষে গতকাল মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিলেন উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। পরিবারের প্রথম সদস্য হিসেবে পা রেখেছিলেন নির্বাচনী রাজনীতিতে। শেষ মুহূর্তে বিজেপির সঙ্গে জোট ভেঙে ‘মহা বিকাশ আঘাডি’ জোটের মুখ্যমন্ত্রী হয়ে মসনদে বসেছিলেন উদ্ধব। কিন্তু এত ঘটা করে সিংহাসনে বসেও শেষ রক্ষা হল না। মাত্র আড়াই বছরেই ভেঙে গেল উদ্ধব রাজত্ব। ছাড়লেন বিধান পরিষদের সদস্য পদও। ইস্তফা দিয়েই বলেছেন কোনও আফসোস নেই। সত্যিই কী শুরু থেকেই পদের প্রতি এতটা নির্মোহ ছিলেন উদ্ধব?

    আরও পড়ুন: আস্থাভোটের আগেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন উদ্ধব, গোয়ায় পৌঁছল একনাথ শিবির 

    মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক অবস্থা যখন টালমাটাল তখন রাজ্যবাসীর মন পেতে চেষ্টার কোনও কসুর করেননি উদ্ধব। শেষবেলায় ফের হিন্দুত্বের পথেও হেঁটেছেন তিনি। গতকালই ঔরঙ্গাবাদের (Aurangabad) নাম পরিবর্তন করে সম্ভাজিনগর করার অনুমোদন দিয়েছে উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন রাজ্য মন্ত্রিসভা!  মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের নামে নয় এবার ছত্রপতি শিবাজির ছেলে শম্ভাজির ( Sambhajinagar) নামে শম্ভাজিনগর হতে চলেছে ওই এলাকার নাম। ওসমানাবাদেরও (Osmanabad) নাম পাল্টে হচ্ছে ধারাশিব (Dharashiv)। হায়দ্রাবাদের শেষ নবাব মীর ওসমান আলি খানের নামে ছিল এই শহরের নাম। এই দুই শহরের নাম বদলের দাবি বহুদিনের। মারাঠা ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারকে প্রমাণ করে  ঘুরে দাঁড়ানোর শেষ চেষ্টাটি করেছিলেন উদ্ধব।    

    এই সিদ্ধান্ত যে নিজের হিন্দুত্ববাদ প্রমানের মরিয়া চেষ্টার ফসল তা সহজেই বোঝা যায়। অর্থাৎ ইস্তফার কয়েক ঘণ্টা আগেও আশা ছাড়েননি উদ্ধব। কিন্তু তরী ডোবা আটকানো যায়নি।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে ফড়নবিশের নেতৃত্বে সরকার গড়ছে বিজেপি? মন্ত্রিসভায় কারা?   

    সুত্রের খবর, এই প্রস্তাবে একেবারেই রাজী ছিল না শিবসেনার জোটসঙ্গী এনসিপি। তবে এদিনের বৈঠকের শেষ তিন মিনিটে আবেগপ্রবণ ঠাকরে কংগ্রেস ও এনসিপিকে ধন্যবাদ জানায় পাশে থাকার জন্য। এই বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পরেই ইস্তফার সিদ্ধান্ত জানান উদ্ধব ঠাকরে। 

    উদ্ধবের এমন পরিণতিতে বিভিন্ন মহলের বিভিন্ন বক্তব্য সামনে আসছে। অনেকেই মনে করছেন, বিজেপি-র সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা, হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি থেকে সরে এসে ধর্মনিরপেক্ষতার দিকে ঝোঁকার মতো সিদ্ধান্ত উদ্ধবের বিপক্ষে গিয়েছে। অনেকে আবার ছায়াসঙ্গী তথা দলের মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতকেও উদ্ধবের পতনের জন্য দায়ী করেছেন।

     

  • Uddhav Thackeray: আস্থাভোটের আগেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন উদ্ধব, গোয়ায় পৌঁছল একনাথ শিবির

    Uddhav Thackeray: আস্থাভোটের আগেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন উদ্ধব, গোয়ায় পৌঁছল একনাথ শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই তিনি জানিয়েছিলেন যে, দু’বার তিনি পদত্যাগ করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু, জোটসঙ্গী তথা প্রবীণ নেতা শরদ পাওয়ারের (Sharad Pawar) কথায় পিছু হঠেন। তবে, তৃতীয়বার আর পিছোলেন না। বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ  (Floor Test) করার আগের রাতে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিলেন উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। ফলে, নতুন মোড় নিল মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংকট (Maharashtra Crisis)।

    মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারির (Bhagat Singh Koshyari) কাছে গিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা দেবেন্দ্র ফড়নবীশ (Devendra Fadnavis)। এর পরই বুধবার, উদ্ধবকে সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণের নির্দেশ দেন রাজ্যপাল। সেই আস্থাভোট আজ বৃহস্পতিবার হওয়ার কথা। কিন্তু সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে গতকাল অর্থাৎ বুধবারই সুপ্রিম কোর্টের (Supreme court) দ্বারস্থ হয় উদ্ধব-শিবির। 

    কিন্তু, শীর্ষ আদালত তাদের খালি হাতে ফিরিয়ে দেয়। আদালত জানিয়ে দেয়, নির্ধারিত সময়ই হবে আস্থাভোট। এই পরিস্থিতিতে তাঁর পক্ষে যে এখন মহা বিকাশ আঘাড়ি জোট সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করা মুশকিল, তা বিলক্ষণ জানতেন উদ্ধব। যে কারণে, শীর্ষ আদালতের নির্দেশের পরই পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন উদ্ধব। একইসঙ্গে ছেড়ে দেন বিধান পরিষদের সদস্যপদও। এদিকে, উদ্ধব পদত্যাগ করার ফলে, নিযুক্ত সরকার রইল না। ফলে এমতাবস্থায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে দিয়েছেন রাজ্যপাল।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে বৃহস্পতিবার আস্থা ভোট, সুপ্রিম কোর্টে উদ্ধব শিবির

    এদিকে, বিশাল নিরাপত্তার বেষ্টনীতে বুধবার সন্ধ্যায় আসাম থেকে গোয়ায় পৌঁছেছে একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী শিবির। গুয়াহাটি থেকে বিশেষ বিমানে করে বিধায়করা ডাবোলিমে এসে পৌঁছন। আজ বৃহস্পতিবার, বিজেপি নেতাদের সঙ্গে মহারাষ্টে পরবর্তী সরকার গঠন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে একনাথ শিন্ডের বলে জানা গিয়েছে।

    ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া ফড়নবীশও। মহারাষ্ট্রের মসনদে প্রত্যাবর্তনের চূড়ান্ত প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন তিনি। সরকার গঠনের প্রস্তাব নিয়ে কোশিয়ারির কাছে যেতে তিনি প্রস্তুত বলে জানা গিয়েছে। উপ-মুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে একনাথ শিন্ডেকে। সব ঠিক থাকলে ২ জুলাই শপথ নিতে পারেন তাঁরা।

    বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে উদ্ধব ইস্তফা দেওয়ার কথা ঘোষণা করতেই উৎসব শুরু হয়ে যায় বিজেপি শিবিরে। মহারাষ্ট্রের বিজেপি সভাপতি চন্দ্রকান্ত পাটিলের সঙ্গে সেই সময় পাঁচতারা হোটেলে ছিলেন ফড়নবীশ। বিজেপি-র অন্য নেতারাও সেখানে ছিলেন। প্রায় ধরেবেঁধে সকলে মিলে ফড়নবীশকে মিষ্টিমুখ করান।

    আরও পড়ুন: দু’বার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তে চেয়েছিলেন উদ্ধব! আটকান এই প্রবীণ নেতা

  • Frozen Shoulder: ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর থেকে মুক্তির উপায়

    Frozen Shoulder: ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর থেকে মুক্তির উপায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্রোজেন শোল্ডারের (Frozen Shoulder) সমস্যায় ভুগছেন? কাঁধ শক্ত হয়ে যাওয়াকেই ‘ফ্রোজেন শোল্ডার’ বলা হয়। অনেক সময় ঘুম থেকে উঠে কিংবা স্থির অবস্থা থেকে নড়াচড়া করতে গেলে প্রবল ব্যথা অনুভূত হয় কাঁধে।  কাঁধে ব্যথা বোধ করলে তার পেছনে নানারকম কারণ থাকতে পারে। যদিও কাঁধ ব্যথার আসল কারণ এখনো জানা যায়নি। কাঁধের ব্যথা বিশেষ করে রাতে শোওয়ার সময় বেশি হতে পারে। ফলে অনেক সময় এই ব্যথায় হাত কাঁধ নাড়ানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। তবে চিকিৎসকদের মতে,  কাঁধের পেশীতে ক্ষতের সৃষ্টি হলে বা ক্যালশিয়ামের অভাবেও   এমন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    আরও পড়ুন: হার্টের রোগের ঝুঁকি রয়েছে কাদের, বলে দেবে ব্লাড গ্রুপ!

    ফ্রোজেন শোল্ডারের সম্ভাব্য কারণ-

    এই সমস্যার প্রধান কারণ হতে পারে ডায়াবেটিস। যারা ডায়াবেটিক রোগী তাদের ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও যাদের কোনো অপারেশন বা সার্জারি করা হয়েছে তাদেরও কাঁধের সমস্যা হতে পারে।

    কীভাবে ফ্রোজেন শোল্ডার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়?

    ফ্রোজেন শোল্ডার থেকে মুক্তি পেতে ওষুধের পাশাপাশি ফিজিক্যাল থেরাপি করেও এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ফিজিক্যাল থেরাপির সাহায্যে কাঁধের সমস্যা মেটাতে বেশ কিছু সপ্তাহ বা মাস লাগতে পারে। ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যাকে দূর করতে আগেই  কোনো অপারেশন করা উচিত নয়। তবে কোনো এই সমস্যার দ্রুত কোনো চিকিৎসা না করালে এটি চিরস্থায়ী হয়ে যেতে পারে। তবে কিছু ব্যায়ামের সাহায্যে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, সেই ব্যায়ামগুলো হল-

    আরও পড়ুন: করোনা থেকে সেরে উঠেছেন? ভালো থাকতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো

    শোল্ডার রোটেশন: হাতের আঙুলকে কাঁধে রেখে তারপর একবার ক্লকওয়াইজ ও একবার অ্যান্টি ক্লকওয়াইজ হাতকে ঘোরাতে হবে। 

    শোল্ডার ওয়ার্ম আপ: শোল্ডারকে রিল্যাক্স করে। কয়েকবার সামনের দিকে কয়েকবার পেছনের দিকে ঘুরিয়ে আনা নেয়া করুন। এটি প্রায় ১৫-৩০ সেকেন্ড ধরে করুন।

    এক্রোজ দা চেস্ট স্ট্রেস: আপনার ডান হাতটি সোজা করে আপনার বুকের ওপর রাখুন। এবার বাম হাত দিয়ে ডান হাতের কনুই বরাবর ধরে বুকের বাম পাশের দিকে চাপ দিন ও ধরে রাখুন ১০-১৫ সেকেন্ড। পদ্ধতিটি উভয় হাত ব্যবহার করে ৩-৫ বার করুন।

    এছাড়াও পেন্ডুলাম রোটেশন, শোল্ডার এক্সটেনশন ইত্যাদি ব্যায়ামের সাহায্যে  খুব সহজেই কাঁধের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।  

  • Brizarre: বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণ, হাসপাতালে সিরিঞ্জে করে মদ নিয়ে গিয়ে গলায় দিলেন মেয়ে 

    Brizarre: বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণ, হাসপাতালে সিরিঞ্জে করে মদ নিয়ে গিয়ে গলায় দিলেন মেয়ে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাবার শেষ ইচ্ছে মরার আগে অন্তত আরও একবার মেয়ের (Daughter) সঙ্গে মদ্যপান করবেন। মুমূর্ষু বাবার (Dying Dad) সেই ইচ্ছের কথা জেনে আর স্থির থাকতে পারেননি মেয়ে। লুকিয়ে হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে এলেন মদ। সিরিঞ্জে করে ঢেলে দিলেন মৃতপ্রায় বাবার মুখে। ঢাললেন নিজের গলায়ও। কোনওক্রমে ঢোক গিললেন বাবা। মেয়ের চোখে মুখে তখন তৃপ্তির ছাপ স্পষ্ট। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এই ছবি। অষ্ট্রেলিয়ার একটি হাসপাতালের এই ঘটনায় চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি বহু নেটিজেন।

    অষ্ট্রেলিয়ার একটি হাসপাতালে শয্যাশায়ী মুমূর্ষু এক বৃদ্ধ। বাবার মাথার গোড়ায় বসে রয়েছেন মেয়ে পেনিলোপ অ্যান। ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একটি সিরিঞ্জে করে বাবার গলায় ঢেলে দিচ্ছেন বান্ডারবার্গ রাম এবং কোক। ঢোক গিললেন বৃদ্ধ। কষ বেয়েও গড়িয়ে পড়ল কিছুটা। এই ভিডিও শেয়ার করে ওই যুবতী লিখেছেন, আমার বাবার সঙ্গে শেষবারের জন্য মদ্যপান। বাবা, তুমি মৃত্যুর পরে যেখানেই যাও না কেন, আমি তোমাকে খুবই ভালবাসি।

    আরও পড়ুন : পেটে ব্যথা নিয়ে শৌচালয় গেলেন ছাত্রী, বেরোলেন সদ্যোজাত কোলে নিয়ে!

    হাসপাতালে মাদক জাতীয় জিনিস নিয়ে যাওয়া যায় না। তবুও বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণ করতে পেনিলোপ লুকিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন মদ। তিনি বলেন, বাবাকে বিদায় জানাতে প্রস্তুত হয়েই হাসপাতালে এসেছিলাম আমি। শেষবারের জন্য তাঁর গলায় একটু মদ ঢেলে দিলাম। পেনিলোপ বলেন, মদ নিয়ে গিয়ে বাবাকে বললাম, তোমার জন্য রাম নিয়ে এসেছি বাবা। আমরা দুজনেই এক সঙ্গে মদ্যপান করব। এর পরেই সিরিঞ্জে করে মৃতপ্রায় বাবার গলায় মদ ঢেলে দেন মেয়ে। বাবাকে জিজ্ঞেস করেন দারুন স্বাদ না বাবা! শেষবারের মতো একবার মাথা নাড়লেন বৃদ্ধ। মেয়ের মুখে তখন আর খুশি ধরে না।ভিডিওর ক্যাপশনে পেনিলোপ লিখেছেন, বাবার সঙ্গে এই আমার শেষবারের মতো মদ্যপান। এর পর তাঁর আত্মা বিলীন হয়ে যাবে মহাবিশ্বে। আমি তোমাকে খুব ভালবাসি বাবা।

    আরও পড়ুন : খরার ফলে জেগে উঠল ৩৪০০ বছরের পুরনো শহর

    ভাইরাল ভিডিও দেখে চোখের জল বাঁধ মানেনি নেটিজেনদেরও। তাঁরা বলছেন, বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণ করে ঠিক কাজই করেছেন পেনিলোপ। মুমূর্ষুর শেষ ইচ্ছেপূরণ করাই যে বিশ্বজনীন রীতি!

     

  • CJI NV Ramana: বিচারালয় শুধুমাত্র সংবিধানের কাছেই দায়বদ্ধ, মন্তব্য দেশের মুখ্যবিচারপতির

    CJI NV Ramana: বিচারালয় শুধুমাত্র সংবিধানের কাছেই দায়বদ্ধ, মন্তব্য দেশের মুখ্যবিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরাবর নিজের নীতি এবং আদর্শে অবিচল থাকতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছেন নিজের মতামত, পছন্দ-অপছন্দ। দায়িত্বের শেষ লগ্নে এসেও ব্যক্তিত্বের সেই বলিষ্ঠতা বজায় রাখলেন দেশের মুখ্যবিচারপতির (Chief Justice of India) এনভি রামানা (NV Ramana)। আমেরিকার স্যানফ্রান্সিসকোয় প্রবাসী ভারতীয়দের পরিচালিত একটি বিশেষ সম্মানজ্ঞাপন  অনুষ্ঠানে দৃপ্ত কন্ঠে তিনি বলেন, বিচারালয় শুধুমাত্র সংবিধানের কাছেই দায়বদ্ধ। বিচার ব্যবস্থা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলির মনোভাবেরও তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। শনিবার আমেরিকার ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “সরকারপক্ষ চায় বিচারালয় তাদের সব সিদ্ধান্তকেই মান্যতা দিক, বিরোধী দলগুলি মনে করে তাদের বক্তব্যকেই গুরুত্ব দেওয়া উচিত। প্রধান বিচারপতির বক্তব্য, বিচারালয় শুধুমাত্র সংবিধানের কাছেই দায়বদ্ধ, অন্য কারও কাছে নয়।”

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপীকাণ্ডে এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ জমিয়ত-উলেমা-ই-হিন্দ   

    বর্তমানে ইউরোপ ও আমেরিকা সফরে রয়েছেন মুখ্যবিচারপতি রামানা। এদিনের অনুষ্ঠানে তিনি আরও বলেন, “এবার আমরা স্বাধীনতার ৭৫ তম এবং প্রজাতন্ত্রের ৭২ বছর পালন করছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা এখনও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ও তার ভূমিকার বিষয়ে পুরোপুরি ওয়াকিবহাল নই। সংবিধানের গণতান্ত্রিক কার্যকারিতা সম্পর্কে দেশবাসী এখনও সম্পূর্ণভাবে অবগত নয়।”   

    মুখ্যবিচারপতির মতে, সংবিধান ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সাধারণ মানুষের অজ্ঞতা রয়েছে। তিনি মনে করেন এ বিষয়ে মানুষকে জানানো প্রয়োজন, প্রচারের প্রয়োজন।

    আরও পড়ুন: গুজরাট হিংসায় মোদির ক্লিনচিট বহাল সুপ্রিম কোর্টের, বিরোধীদের নিশানা বিজেপির

    প্রবাসী বাঙালিদের উদ্দেশ্যেও এদিন তিনি বলেন, “দেশ ছেড়ে চলে গেলেও, দেশের সামাজিক পরিস্থিতি সম্পর্কে উদাসীনতা কাম্য নয়। আজ হয়ত আপনারা কোটিপতি হয়ে গিয়েছেন। কিন্তু সেই সম্পদ উপভোগ করতে হলেও চারপাশে শান্তি থাকা কাম্য। দেশে আপনাদের বাবা-মা রয়েছেন। তাঁরা যাতে ঘৃণামুক্ত সমাজে বসবাস করতে পারেন, তাও দেখা জরুরি। ভারত-আমেরিকা এই দুই দেশই বৈচিত্রের জন্যে পরিচিত। বিভাজন নয় বৈচিত্রকে বাঁচিয়ে রাখুন।”  

    তিনি আরও বলেন, “যে বিষয়গুলি আমাদের একত্রিত করে রাখে, সেগুলিতে জোর দেওয়া প্রয়োজন। বিভাজন করে এমন বিষয়ে গুরুত্ব দেবেন না। ২১ শতাব্দীতে আমাদের মনে কোনও সংকীর্নতাকে স্থান দেওয়া উচিত নয়।”

    বিচারপতি রামানা সমাজে মহিলাদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এদিন বলেন, “একজন পুরুষের ক্ষমতায়ণে একটি ক্ষমতাশীল মানুষের জন্ম হয়। কিন্তু একজন মহিলার ক্ষমতায়ণে সমাজের ক্ষমতায়ণ হয়।” 

     

     

  • India on PoK: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরে তৃতীয় দেশের অন্তর্ভুক্তি! কড়া সমালোচনা ভারতের

    India on PoK: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরে তৃতীয় দেশের অন্তর্ভুক্তি! কড়া সমালোচনা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর (PoK) ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ,তা সম্প্রতি জানিয়ে দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। এবার এই ভূখণ্ডে কোটি কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মীয়মাণ চিনপাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরে (CPEC) তৃতীয় কোনও দেশকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়াসের তীব্র নিন্দা করল বিদেশ মন্ত্রক। মঙ্গলবার ভারতের বিদেশ মন্ত্রক চিন ও পাকিস্তানের কড়া নিন্দা করে এই ধরনের গতিবিধিকে ‘স্বাভাবিক ভাবে অবৈধ, অনুচিত এবং গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে অভিহিত করেছে।

    [tw]


    [/tw]

    শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় সিপিইসি-র আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং সমন্বয় সম্পর্কিত বৈঠক। ভার্চুয়াল মাধ্যমে আয়োজিত এই বৈঠকে অংশগ্রহণকারী চিন ও পাকিস্তান এই অর্থনৈতিক করিডোরের অংশ হতে অন্য দেশগুলোকেও  আমন্ত্রণ জানায়। মঙ্গলবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি (External Affairs Ministry Spokesperson Arindam Bagchi বলেন, ”ওই করিডোরে যা হচ্ছে তা একেবারেই বেআইনি, অবৈধ ও অগ্রহণযোগ্য। ভারত এর বিরুদ্ধে যথাযোগ্য পদক্ষেপ করবে।”

    আরও পড়ুন: একদা কাশ্মীর ছিল শারদা দেশ! জানেন কি এই শক্তি পীঠের মাহাত্ম্য?

    ২০১৩-য় শুরু হওয়া এই অর্থনৈতিক করিডোর পাকিস্তানের গদর বন্দরের সঙ্গে চিনের শিনঝিয়াং প্রদেশকে যুক্ত করেছে। এই করিডোর পাক অধিকৃত কাশ্মীর হয়ে যাওয়ায়, তা নিয়ে স্বভাবতই শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছে ভারত। দিল্লির বিরোধিতা সত্ত্বেও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের উপর দিয়ে অর্থনৈতিক করিডর বানাচ্ছে চিন। করিডোর তাঁদের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে বলে মন্তব্য করেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। পাকিস্তানের রাস্তা, রেলপথ ও শক্তি পরিবহন পরিকাঠামো গড়ে তোলাই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছে বেজিং। 

    আরও পড়ুন: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘‘সিপিইসি-তে তৃতীয় দেশের অন্তর্ভুক্তির আমন্ত্রণ সংক্রান্ত খবর আমরা দেখেছি। যে কোনও দেশের তরফে এই সংক্রান্ত পদক্ষেপ ভারতের অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব সরাসরি লঙ্ঘনের প্রয়াস হিসাবেই দেখা হবে।’’

  • SpiceJet emergency landing:  করাচিতে জরুরি অবতরণ, কী হল দুবাইগামী স্পাইসজেটের বিমানে?

    SpiceJet emergency landing: করাচিতে জরুরি অবতরণ, কী হল দুবাইগামী স্পাইসজেটের বিমানে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বার বার সমস্যায় স্পাইসজেট (SpiceJet)। এবার ভারতের স্পাইসজেটের একটি বিমানকে যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে আচমকাই জরুরি অবতরণ করাতে হল পাকিস্তানের  বন্দরনগরী করাচি বিমানবন্দরে (Karachi airport)। বিমানটি দিল্লি (Delhi) থেকে দুবাইয়ে (Dubai) যাচ্ছিল। এদিনের ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ডিজিসিএ (DGCA)।

    সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, মঙ্গলবার দুপুরে, প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে স্পাইসজেট SG-11 বিমানটিকে পাকিস্তানের করাচি বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করাতে হয়। বিমানটি সঠিক সময়েই দিল্লি থেকে দুবাইয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল। দিল্লি থেকে ওড়ার কিছুক্ষন পরেই মাঝ আকাশে  বিমানে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দেয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই জরুরি কালীন ভিত্তিতে  পাকিস্তানের করাচি বিমানবন্দরে বিমানটিকে নামানো হয়। 

    [tw]


    [/tw]

    বিমানবন্দরের একজন মুখপাত্র বলেছেন, “বিমানটি করাচিতে নিরাপদে অবতরণ করেছে এবং যাত্রীদের নিরাপদে নামানো হয়েছে।” তিনি আরও জানিয়েছেন, “কোনও জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়নি। বিমানটি স্বাভাবিকভাবেই অবতরণ করেছে। এর আগে বিমানের কোনও ত্রুটির খবর পাওয়া যায়নি। যাত্রীদের জলখাবার দেওয়া হয়েছে। স্পাইসজেটের অন্য একটি বিমান করাচিতে পাঠানো হচ্ছে যা যাত্রীদের দুবাই নিয়ে যাবে।” এই ঘটনার  পর স্পাইসজেটের বিমান নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এ নিয়ে গত তিন মাসে স্পাইসজেটের বিমানে  আটবার যান্ত্রিক ত্রুটির ঘটনা সামনে এল। সম্প্রতি দিল্লি থেকে জব্বলপুরগামী স্পাইসজেটের একটি বিমানে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। তার আগে জুন মাসে মাঝ আকাশে বিমানে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে স্পাইসজেটের এক বিমানে। চালকের তৎপরতায় পাটনায় জরুরি অবতরন করে বিমানটি।

    আরও পড়ুন: করোনা সংক্রমণ কমলেও জারি সতর্কতা, কতটা মারাত্মক নয়া ভ্যারিয়েন্ট?

    এদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে স্পাইসজেটের তরফে জানানো হয়, বিমানটিতে আলোর সমস্যা হচ্ছিল বলেই তড়িঘড়ি এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিমানের বাঁ দিকের ট্যাঙ্কে তেলের পরিমাণেও অসামঞ্জস্য দেখা দিয়েছিল। তবে যাত্রীরা সবাই নিরাপদে আছেন। বিমানের জরুরি অবতরণের খবর প্রকাশ্যে আসার কিছু ক্ষণের মধ্যেই ওই বেসরকারি বিমান সংস্থার মুখপাত্র বিমান বিভ্রাট নিয়ে বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘‘দিল্লি থেকে দুবাইগামী স্পাইসজেটের বি ৭৩৭ বিমানটিকে ইন্ডিকেটরের আলোর যান্ত্রিক ত্রুটির জন্য করাচিতে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। করাচিতে বিমানটি নিরাপদেই অবতরণ করেছে। যাত্রীরাও নিরাপদে রয়েছেন। তাঁদের আলাদা বিমানে গন্ত্যব্যে পৌঁছনোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার আগে পর্যন্ত যাত্রীদের বিশ্রামের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’’ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও বিমানবন্দর সূত্রে জানানো হয়েছে।

  • Parag Agrawal: কফি পরিবেশন করছেন ট্যুইটারের সিইও পরাগ আগরওয়াল, হল টা কী?

    Parag Agrawal: কফি পরিবেশন করছেন ট্যুইটারের সিইও পরাগ আগরওয়াল, হল টা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া ভূমিকায় ট্যুইটারের (Twitter) সিইও (Twitter Chief Executive Officer) পরাগ আগরওয়াল (Parag Agrawal)। জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং সাইটের এই শীর্ষস্থানীয় কর্তাকে দেখা গেল, কফির কাউন্টারে অর্ডার নিতে। কয়েক লক্ষ ডলারের মালিক, যার অধীনে কাজ করছেন লক্ষ লক্ষ কর্মচারী, তিনি কিনা শেষে কফি পরিবেশন করছেন! ব্যাপারটা কী?

    আরও পড়ুন: টুইটার অধিপতি মার্কিন ধনকুবের মাস্ক,সরতে হতে পারে সিইও পরাগকে   

    সম্প্রতি এরকমই একটি ছবি ঘুরে বেড়াচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে ট্যুইটারের সিইও পরাগ আগরওয়াল ট্যুইটারের লন্ডন অফিসে কর্মীদের কফি পরিবেশন করছেন।       

    বিষয়টি এবার বুঝিয়ে বলা যাক। আদতে গত সপ্তাহে ব্যবসায়িক কাজে লন্ডন গিয়েছিলেন পরাগ। যুক্তরাজ্যে পা দিয়েই ট্যুইটারের লন্ডন অফিসে যান তিনি। সেখানেই কফি পরিবেশন করে খাওয়ান নিজের অধস্তন কর্মচারীদের। আইআইটি বম্বের এই প্রাক্তনীর সঙ্গে সেখানে কফি পরিবেশন করতে দেখা গিয়েছে সংস্থার ব্রিটেনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দারা নাসারকেও (Dara Nasr)। এই দুজনের পাশাপাশি কুকিজ পরিবেশন করছিলেন কর্পোরেশনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার, নেড সেগাল (CFO Ned Segal)। পরে একটি স্ট্যান্ডআপ কমেডিতেও অংশ নেন পরাগ। কর্মচারীদের প্রতি সংস্থার প্রধানের এই আচরণে অবাক হয়েছেন অনেকেই। 

    [tw]


    [/tw]

    অধস্তনদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করার বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে পরাগের বিরুদ্ধে। এর আগে চাকরি থেকে একাধিক জনকে বরখাস্ত করার অভিযোগও উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। পিতৃত্বকালীন ছুটি নেওয়ার কারণে গত মে মাসে সংস্থার দুই উচ্চপদস্থ আধিকারিককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছিলেন পরাগ। সে সময় বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদেও শামিল হন কর্মীরা। 

    গত বছর নভেম্বরে ট্যুইটারের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডোর্সে অবসর নেওয়ার পর, সংস্থার দায়িত্ব পান প্রবাসী ভারতীয় পরাগ। এর পর থেকে বিভিন্ন সময় তিনি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছেন। কয়েক সপ্তাহ আগে ট্যুইটার কেনার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিলেন টেসলা এবং স্পেসএক্স-এর প্রধান ইলন মাস্ক। তখন মাস্ক-পরাগের মতানৈক্যের খবরও সামনে আসে। শোনা যায় চাকরি পর্যন্ত হারাতে পারেন পরাগ। শেষ পর্যন্ত ট্যুইটার কেনেননি ইলন। চাকরিতেও বহাল তবিয়তে রয়েছেন পরাগ আগরওয়াল। 
     

  • National Statistics Day: কেন ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিকস ডে হিসেবে পালিত হয় প্রশান্ত মহলনাবিশের জন্মদিন?

    National Statistics Day: কেন ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিকস ডে হিসেবে পালিত হয় প্রশান্ত মহলনাবিশের জন্মদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, বুধবার ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিকস ডে (National Statistics Day)। জাতীয় পরিসংখ্যান (Statistics) দিবস। দৈনন্দিন জীবনে পরিসংখ্যানের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই ফি বছর ২৯ জুন দিনটি পালিত হয় ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিক্স ডে হিসেবে। এদিনই জন্মগ্রহণ করেছিলেন প্রয়াত অধ্যাপক প্রশান্ত চন্দ্র মহলনাবিশ (PC Mahalanobis)। ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল সিস্টেম প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদানকে স্বীকৃতি দিতেই বেছে নেওয়া হয়েছে বিখ্যাত এই পরিসংখ্যানবিদের জন্মদিনটিকেই।  

    আরও পড়ুন : আর প্রয়োজন নেই সূর্যালোকের, অন্ধকারেই হবে সালোকসংশ্লেষ! দাবি গবেষণায়

    রাজ্য কিংবা দেশ। সর্বত্রই নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাহায্য করে পরিসংখ্যান। জাতীয়স্তরে যে বিশেষ দিনগুলি ঘটা করে পালন করা হয়, তার মধ্যে এটি উল্লেখযোগ্য। করোনা অতিমারির জেরে এবার অবশ্য দিনটি পালন করা হবে ভিডিও কনফারেন্সিং বা ওয়েবকাস্টিংয়ের মাধ্যমে। পরিসংখ্যান প্রক্রিয়ার উন্নয়নের জন্য প্রতি বছর জাতীয় স্তরে গুরুত্বপূর্ণ কোনও একটি বিষয়কে এদিন আলোচনার জন্য বেছে নেওয়া হয়। এটাই হল থিম। চলতি বছর ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিক্স দিবসের থিম হল ডেটা ফর সাসটেনেবল ডেভেলপমেন্ট।

    আরও পড়ুন: ফরাসি রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি ভারতীয় GSAT-24 উপগ্রহের

    ২৯ জুন জন্মগ্রহণ করেছিলেন প্রশান্ত চন্দ্র মহলনাবিশ। তাঁর পিতার নাম প্রবোধ চন্দ্র মহলনাবিশ। ব্রাহ্ম বয়েজ স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ নেন। স্নাতক হন ১৯০৮ সালে। পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা প্রেসিডেন্সি কলেজে যোগ দেন। তাঁর শিক্ষকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন জগদীশ চন্দ্র বসু, প্রফুল্ল চন্দ্র রায়। মহলানবিশ ১৯১২ সালে পদার্থবিজ্ঞানে সাম্মানিক স্নাতক হন। উচ্চ শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে পরের বছর পাড়ি দেন ইংল্যান্ডে।

    মহালনাবিশ ছিলেন পরিসংখ্যানবিদ। মুক্ত ভারতের দ্বিতীয় পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হয়েছিলেন তিনি। প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইন্সটিটিউটের। তিনিই হলেন ভারতের আধুনিক পরিসংখ্যানের জনক।

    এদিনের অনুষ্ঠানে অ্যাপ্লায়েড ও থিওরিটিক্যাল ফিল্ডে উচ্চমানের গবেষণা কীভাবে অফিসিয়াল স্ট্যাটিস্টিক্যাল সিস্টেমের কাজে লেগেছে, তা তুলে ধরা হবে। এদিনই অফিসিয়াল স্ট্যাটিসটিক্সে পি সি মহলানবিশ অ্যাওয়ার্ড ২০২১ এবং অধ্যাপক সিআর রাও ন্যাশন্যাল অ্যাওয়ার্ড ফর ইয়াং স্ট্যাটিসটিসিয়ানের নাম ঘোষণা করা হবে।

     

  • ONGC chopper emergency landing: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ ওএনজিসি কপ্টারের! মৃত চার

    ONGC chopper emergency landing: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ ওএনজিসি কপ্টারের! মৃত চার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ করল অয়েল অ্যান্ড ন্যাচরাল গ্যাস কর্পোরেশন লিমিটেড (ONGC)-এর  হেলিকপ্টার ( (ONGC Chopper)। জানা গিয়েছে, ওই হেলিকপ্টারে দু’জন পাইলট-সহ মোট নজন ছিলেন। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে মৃ্ত্যু হয়েছে ওএনজিসির চার কর্মীর। পাঁচজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তাঁদের অবস্থা স্থিতিশীল। জুহু বিমানবন্দরের ডিরেক্টর এ কে ভার্মা (Juhu airport director A K Verma) জানান, মৃত চার জন ওএনজিসির কর্মীর মধ্যে একজন ঠিকাদার কর্মীও রয়েছেন। তাঁদের দেহ কুপার হাসপাতালে (Cooper Hospital) নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: উদয়পুর-হত্যাকাণ্ডে জঙ্গি যোগ! তদন্ত শুরু করল এনআইএ

    সংবাদসংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, হেলিকপ্টারটিতে ছ’জন ওএনজিসি কর্মী এবং ঠিকাদারের সংস্থার অধীনে কর্মরত আরও এক কর্মী ছিলেন। হেলিকপ্টারটি মুম্বই উপকূল থেকে প্রায় ৬০ নটিক্যাল মাইল দূরে বম্বে হাই (Arabian Sea) এলাকায় অবস্থিত ‘সাগর কিরণ রিগে’অবতরণ করে। রিগের ল্যান্ডিং জোন থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে সমুদ্রে পড়েছিল কপ্টারটি। এটি ,পবন হংস (Pawan Hans) চালিত একদম নতুন কপ্টার। এতে কেন বিপত্তি ঘটল তা জানতে নানা বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    [tw]


    [/tw]

    দুর্ঘটনার পরই ঘটনাস্থলের কাছাকাছি থাকা এমআরসিসি মুম্বইয়ের তরফে একটি ভেসেল মালভিয়া-১৬ কে উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়। উদ্ধারকারী নৌকার সাহায্যে পুরোদমে চলে উদ্ধারকাজ। দমন এয়ারবেস থেকেও একটি এয়ারক্র্যাফ্ট পাঠানো হয়। ওএনজিসি’র তরফে টুইটে জানানো হয়েছে,কপ্টারে থাকা প্রত্যেককেই উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কেন ওএনজিসির কপ্টারটিকে জরুরি অবতরণ করতে হল, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

     প্রসঙ্গত, এ বছরের ১৫ জানুয়ারি ভারতের প্রথম ‘চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ’ বিপিন রাওয়াত একটি হেলিকপ্টারে যাচ্ছিলেন। খারাপ আবহাওয়ার কারণে সেই কপ্টার মাঝ আকাশে ভেঙে পড়ে। মৃত্যু হয় সস্ত্রীক রাওয়াত-সহ ১৩ জনের।

LinkedIn
Share