Blog

  • Covid 19 Booster Dose: বিদেশ ভ্রমণে গেলে সময়ের আগেই মিলবে বুস্টার ডোজ, সুপারিশ কেন্দ্রীয় কমিটির

    Covid 19 Booster Dose: বিদেশ ভ্রমণে গেলে সময়ের আগেই মিলবে বুস্টার ডোজ, সুপারিশ কেন্দ্রীয় কমিটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যদি আপনি বিদেশ ভ্রমণ করেন, তাহলে আপনি কোভিডের দ্বিতীয় ডোজের পরবর্তী নির্দিষ্ট সময়সীমা ৯ মাসের আগেই বুস্টার ডোজ নিতে পারেন। এই সপ্তাহের শুরুতে টিকা সংক্রান্ত জাতীয় প্রযুক্তিগত উপদেষ্টা গ্রুপের (NTAGI) বৈঠকে এমনই সুপারিশ করেছে কোভিড ১৯ (COVID-19) ওয়ার্কিং গ্রুপ । কিন্তু বাকিদের বুস্টার ডোজের ব্যবধান কমানোর বিষয়ে কোন সুপারিশ করা হয়নি।  

    বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রাথমিক এবং তৃতীয় টিকার মধ্যে ব্যবধান দীর্ঘ হলে মানুষের মধ্যে অর্জিত প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। IMA-এর সহ সভাপতি ডাঃ রাজীব জয়দেবনের বক্তব্য, “একটি ডোজ নেওয়ার অল্প দিনের মধ্যেই দ্বিতীয় বা তৃতীয় ডোজটি নিলে তাতে কোন লাভ হয় হয় না। ওই সময় আপনি এমনিতেই সুরক্ষিত।”

    দেশে বছরের শুরুতে, ১০ জানুয়ারি থেকে প্রথম সারির কর্মী, স্বাস্থ্য কর্মী এবং ৬০ বছরের বেশি বয়স্ক যারা কমোর্বিডিটিসে  আক্রান্তদের বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে। পরবর্তীতে, ১৬ মার্চ থেকে ষাটোর্ধ্বদের বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয় । পরে ১০ এপ্রিল ১৮ বছরের উর্দ্ধে সকলকে বুস্টার ডোজ দেওয়ার অনুমতি দেয় কেন্দ্র সরকার।          

    এখন, যাদের বয়স ১৮ বছরের বেশি এবং দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের ৯ মাস পূর্ণ হয়েছে তারা বুস্টার ডোজ নিতে পারবেন। সরকারি  তথ্য অনুসারে, ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের ভারত সরকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার অনুমতি দিলেও খুব কম সংখ্যক মানুষই টিকার তৃতীয় ডোজটি নিয়েছেন।  

     

  • Nupur Sharma: ক্ষমা চান নূপুর!  তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের

    Nupur Sharma: ক্ষমা চান নূপুর! তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সাসপেন্ডেড বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মাকে (Nupur Sharma) গোটা দেশের কাছে ক্ষমা চাইতে বলল শীর্ষ আদালত  (Supreme Court)। দেশে এই মুহূর্তে যে অশান্তি চলছে, তার জন্য একা নূপুরকেই দায়ী করেছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আদালতের তরফে বলা হয়েছে, দেশে যা ঘটছে, তার জন্য একক ভাবে নুপূর শর্মা দায়ী। একটি টেলিভিশন চ্যানেলে নুপূর শর্মা একটি বিতর্কে অংশগ্রহণ করার সময় এমন একটি মন্তব্য করেন, যার জন্য ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লাগার অভিযোগ ওঠে। ভারতীয় জনতা পার্টির এই নেত্রীকে দল থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আদালত শুক্রবার এই বিষয়ক একটি মামলায মত প্রকাশ করেছে যে, এটি শুধুমাত্র আলটপকা মন্তব্য, এমনটাই নয়, একটি মন্তব্যের জন্য গোটা দেশে আগুন লেগেছে, তিনি এই সব ঘটনার জন্য দায়ী।

    বিচারপতি সূর্যকান্ত শুক্রবার বলেন, ‘‘আমরা ওই বিতর্কসভাটি দেখেছি। যে ভাবে তিনি কথাগুলো বলেছেন, তা-ও দেখেছি। আপনি নিজে এক জন আইনজীবী হয়ে যা করেছেন, তা লজ্জার। আপনার উচিত সারা দেশের কাছে ক্ষমা চাওয়া।’’

    আরও পড়ুন: বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

    আদালতের মন্তব্য, উনি যে ভাবে গোটা দেশে আবেগকে উস্কে দিয়েছেন, তাতে উনিই একক ভাবে যা ঘটছে তার জন্য দায়ী। ক্ষমা চাওয়া ও মন্তব্য ফিরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে আদালত জানিয়েছে, এখন অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে, আর মন্তব্য ফিরিয়ে নিয়ে লাভ নেই। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, কিন্তু ওঁকে এখনও পর্যন্ত ছুঁয়েও দেখেনি দিল্লি পুলিশ। আদালতের আরও মন্তব্য শর্মা এই অনৈতিক মন্তব্য করেছেন, কারণ ক্ষমতার দম্ভ তাঁর মাথায় প্রবেশ করেছে।

    সুপ্রিম কোর্ট দিল্লি পুলিশকেও ভর্ৎসনা করেছে। নূপুরের আর্জি খারিজ হয়ে গিয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হওয়ার সমস্ত এফআইআর দিল্লিতে স্থানান্তর করার আর্জি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন নূপুর। তাঁর আইনজীবী বলেন, নূপুরকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তা শুনে বিচারপতি বলেন, ‘‘তিনি হুমকির মুখে পড়ছেন, না কি তিনিই নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে উঠেছেন! তিনি দেশে অশান্তির বাতাবরণ তৈরি করেছেন। আজ গোটা দেশে যা চলছে, তার পিছনে দায়ী এই মহিলা।’’

  • Udaipur killing:  বিচার নয়, ফাঁসি চাই! উদয়পুর-হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তদের হয়ে দাঁড়াতে রাজি নয় আইনজীবীরা

    Udaipur killing: বিচার নয়, ফাঁসি চাই! উদয়পুর-হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তদের হয়ে দাঁড়াতে রাজি নয় আইনজীবীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদয়পুর হত্যাকাণ্ডে (Udaipur Murder) অভিযুক্তদের হয়ে দাঁড়াতে রাজি নয় কোনও আইনজীবী। দ্রুত তাদের ফাঁসির দাবি তোলেন আইনজীবীরা। বৃহস্পতিবার অভিযুক্তদের আদালতে তোলা হয়। অভিযুক্তদের আদালতে তোলা হলে তাদের ১৩ জুলাই পর্যন্ত জেল হেফাজতে (14 days of judicial custody) রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতে নিয়ে আসার সময় তাদের মুখ কাপড়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল। কিন্তু গাড়িটি আদালত চত্বরে প্রবেশ করার পরই সেখানে দাঁড়িয়ে স্লোগান দিতে দেখা যায় বহু আইনজীবীকে। তাঁরা অভিযুক্তদের ফাঁসি চেয়ে স্লোগান দিচ্ছিলেন। উদয়পুর বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট গিরিজা শঙ্কর মেহতা (Girija Shankar Mehta) জানান, “এটা কোনও সাধারণ ঘটনা নয়। এটা সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ। অভিযুক্তরা সমাজে সন্ত্রাস ও আতঙ্ক ছড়াতে চেয়েছে। এমনকি আমাদের প্রধানমন্ত্রীকেও হুমকি দিয়েছে। যা মানা যায় না।” এদিনই অভিযুক্তদের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে আজমের জেলে স্থানান্তরিত করা হয়।

    রাজস্থানে (Rajashtan) উদয়পুরে ঘটে যাওয়া নৃশংস হত্যাকাণ্ডের  ঘটনায় স্তম্ভিত দেশ। কেবল দেশ নয়, আন্তর্জাতিক মঞ্চেও ছড়িয়ে পড়েছে ঘটনার রেশ। এবার এই ঘটনায় মুখ খুলছে রাষ্ট্রসংঘ। সব ধর্মের প্রতি পূর্ণ সম্মান রেখে বিভিন্ন সম্প্রদায় যেন সম্প্রীতি ও শান্তির সঙ্গে বসবাস করতে পারে তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানালেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস। তাঁর হয়ে তাঁর মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক একথা জানিয়েছেন। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, ”আমরা অত্যন্ত আশাবাদী। সারা পৃথিবী জুড়ে সব ধর্মের প্রতি পূর্ণ সম্মান বজায় রাখতে হবে। তাহলেই বিভিন্ন সম্প্রদায় সম্প্রীতি ও শান্তির সঙ্গে বসবাস করতে পারবে।”

    আরও পড়ুন: উদয়পুর কাণ্ডের জেরে বদলি ৩২ আইপিএস, ড্যামেজ কন্ট্রোল?

    প্রসঙ্গত গত মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ উদয়পুরের ধানমণ্ডি এলাকার এক দরজির দোকানে ঢোকে অভিযুক্ত দুই যুবক মহম্মদ রিয়াজ আখতার ও মহম্মদ গাউস। তারা শুরুতে নিহত দরজির কাছে জামার মাপ দেয়। এরপরই ধারালো অস্ত্র দিয়ে ওই ব্যক্তির মাথায় ও গলায় আঘাত করে। গোটা ঘটনার ভিডিও রেকর্ডও করে হত্যাকারীরা। এরপর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়। এনিয়ে অশান্তি না ছড়ালেও চাপা উত্তেজনা রয়েছে। হিন্দু সংগঠনগুলি হত্যার প্রতিবাদে মিছিল করছে। উদয়পুরে মিছিল বার করে ‘সর্ব হিন্দু সমাজ’। সেখান পাথরবৃষ্টির অভিযোগ ওঠে। যদিও পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দেয়। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি এখনও থমথমে।

    এদিকে কানহাইয়া লালের মৃত্যুর পরে তাঁর পরিবারকে সাহায্য করার জন্য একটি তহবিল গঠন করেছিলেন বিজেপি নেতা কপিল মিশ্র। বিজেপি নেতা জানিয়েছেন, ওই তহবিলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১২ হাজারের বেশি মানুষ অর্থ সাহায্য করেছেন। এখনও অবধি মোট অর্থের পরিমাণ ১ কোটি ৩৫ লক্ষ। সময় মতো ওই টাকা কানহাইয়া লালের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

  • R Madhavan: পাঁজি দেখে মঙ্গলে রকেট পাঠায় ইসরো, মন্তব্যে ট্রোলড মাধবন

    R Madhavan: পাঁজি দেখে মঙ্গলে রকেট পাঠায় ইসরো, মন্তব্যে ট্রোলড মাধবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথের দিনই মুক্তি পেতে চলেছে ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ (Rocketry : The Nambi Effect) সিনেমা। তার আগেই শিরোনামে ছবির পরিচালক তথা সিনেমার অন্যতম অভিনেতা আর মাধবন (R Madhavan)।  তাঁকে নিয়ে হইচই পড়ে গেছে অনুরাগীদের মধ্যে। ইসরোর (ISRO) বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণের (Nambi Narayana) জীবনকাহিনী নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’। আর এই সিনেমার মধ্যে দিয়েই পরিচালক হিসাবে ডেবিউ করছেন মাধবন। ছবি মুক্তির আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি।  মুভির প্রোমোশনে গিয়ে সাক্ষাৎকারে এমন এক মন্তব্য করেন, যা নিয়ে তাঁকে ট্রোল করা শুরু হয়।  কিন্তু কী এমন বললেন যার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চার শিরোনামে এই অভিনেতা?

    আরও পড়ুন: চরিত্রের প্রয়োজনে ভেঙেছিলেন নিজের চোয়াল! খোলসা করলেন আর মাধবন

    সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে তিনি ইসরো ও মঙ্গল অভিযান নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, “হিন্দু পঞ্জিকা (Panchang) দেখেই মঙ্গলগ্রহে রকেট পাঠিয়েছিল ইসরো।” তাঁর এই মন্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় বিতর্ক। ধেয়ে আসতে থাকে একের পর এক কটূক্তি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হন মাধবন।

    মাধবনের ভিডিও শেয়ার করে একজন ট্যুইটারে লেখেন, “বিজ্ঞান সকলের বোঝার বিষয় নয়। তা না জানাও কোনও অপরাধ নয়। কিন্তু কীভাবে এই কাজগুলি হয়, সে বিষয়ে জানা না থাকলে মুখ বন্ধ রাখাই উচিত।”

    [tw]


    [/tw]

    একজন বলেছেন “কয়েক মিনিট ধরে এমন ভয়ঙ্কর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মাধবন যা বলে গেলেন ইসরোর মঙ্গল অভিযান নিয়ে, তা অত্যন্ত বোকামি বললেও ভুল হবে।”

    [tw]


    [/tw]

    কেউ বললেন,  ‘মাধবনকে ততক্ষণই ভাল লাগে, যতক্ষণ তিনি মুখ না খোলেন।”

    [tw]


    [/tw]

  • Virat Kohli: লেজেন্ড লেজেন্ডই থাকেন, কোহলির বিরাট প্রশংসা মহিলা ক্রিকেট অধিনায়কের

    Virat Kohli: লেজেন্ড লেজেন্ডই থাকেন, কোহলির বিরাট প্রশংসা মহিলা ক্রিকেট অধিনায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরাট কোহলির পাশে দাঁড়াল দক্ষিণ আফ্রিকার মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক। ইদানিং বড় ম্যাচে রান পাচ্ছেন না ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক। তবে তাতে হতাশ হওয়ার কোনও কারণ নেই বলেই মনে করেন কোহলির এই মহিলা ভক্ত। কোহলি যে কোনও দিন তাঁর পুরানো ছন্দে ফিরতে পারেন বলেও মনে করেন ডেন ভ্যান নেইকার্ক।

    ভারতীয় ক্রিকেটের এক উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক বিরাট কোহলি। তাঁর ব্যাটের জাদুতে মুগ্ধ তামাম বিশ্বের ভক্তকুল। এক সময় তিনি ভারতীয় ক্রিকেটের অধিনায়ক ছিলেন। বাদ পড়েন খারাপ পারফরম্যান্সের কারণে। ২০১৯ সাল থেকে কোনও ম্যাচে বড় কোনও রান পাননি কোহলি। স্বাভাবিকভাবেই হতাশ হয়ে পড়েন বিরাটের ভক্তরা। আইপিএলেও আহামরি কোনও রান করতে পারেননি বিরাট। যা নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে ক্রীড়ামহলে। আইপিএলে বিরাটের শেষ ম্যাচেও মাত্র ৩৩ বলে ৩০ রান করেছেন তিনি। বিরাট এবং দলের ক্যাপটেন ফাফ ডু প্ল্যাসিস। তিনি করেছেন ৩৮ রান। মহীপাল রমরোর এবং দীনেশ কার্তিকের জুটিই কার্যত ব্যাটে ঝড় তোলেন। তাঁদের এই জুটির ব্যাটের জোরেই দলের রান বেড়ে দাঁড়ায় ১৭৩।  

    এমতাবস্থায় বিরাটের পাশে দাঁড়িয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকা মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক নেইকার্ক। টুইটে তিনি লেখেন, বিরাট কোহলি কীভাবে এই রান করল, তার কারণ খুঁজতে যেও না। বিষয়টাকে সহজ করেই দেখ। একজন লেজেন্ড চিরকালই লেজেন্ড থাকেন। সেটাই মেনে নাও। কোনও একটা খেলা, কোনও একটা মরশুমে কারও পারফরম্যান্স দেখে কাউকে বিচার করা ঠিক নয়। বিশেষত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে যাঁর লাগাতার ভালো রান।

    [tw]


    [/tw]

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বড় কোনও রান না পাওয়ায় সমলোচনা পিছু ছাড়েনি বিরাটের। ঘরে-বাইরে সর্বত্রই সমালোচনার শিকার হন তিনি। তাঁর পূর্বসূরী ক্রিকেটারদের অনেকেই বিরাটের অবসর নেওয়ার পক্ষে জোরালো সওয়াল করেন। তারপরেও অবশ্য হাল ছাড়েননি তিনি। এদিন পেলেন তারই প্রতিদান। দক্ষিণ আফ্রিকার মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়কের প্রশস্তি-সূচক টুইট।

     

  • Alia Bhatt: মা হতে চলেছেন আলিয়া! নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দিলেন সুখবর..

    Alia Bhatt: মা হতে চলেছেন আলিয়া! নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দিলেন সুখবর..

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিয়ের আড়াই মাসের মধ্যেই অন্তসত্ত্বা আলিয়া (Alia)! এই খবরে কোনো গুজব নেই কারণ এই খুশীর খবর নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করলেন আলিয়া। কিছুদিন আগেই রণবীর-আলিয়ার বিয়ে নিয়ে অনুরাগীদের মধ্যে এক উন্মাদনার সৃষ্টি হয়েছিল। এবার সেই উন্মাদনা কে ছাপিয়ে গেল আলিয়ার মা হওয়ার খবরটি। রণবীর-আলিয়ার বিয়ের আড়াই মাসের মধ্যেই এই সুখবরটি দিয়ে তাঁর অনুরাগীদের চমকে দিলেন।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CfS-_HvMhQ8/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    আরও পড়ুন:সাতপাক সেরেই ঠোঁটে ঠোঁটে ব্যারিকেড, চুম্বনে, উষ্ণতায় মিলেমিশে একাকার রণবীর-আলিয়া

    সোমবার আলিয়া তাঁর ইনস্টাগ্রামে দু’টি ছবি পোস্ট করে এই সুখবর দিলেন। প্রথম ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সোনোগ্রাফির জন্য হাসপাতালের বেডে শুয়ে রয়েছেন তিনি। পাশে বসে রয়েছেন স্বামী রণবীর (Ranbir)। সোনোগ্রাফির স্ক্রিন দেখা যাচ্ছে। কিন্তু তার উপরে লাভ ইমোজি দিয়ে রেখেছেন আলিয়া। যাতে সোনোগ্রাফির আসল ছবিটি  সবার সামনে না আসে। আর আলিয়া তাকিয়ে রয়েছেন তাঁর সন্তানের দিকে। তাঁকে দেখে বোঝাই যাচ্ছে যে তাঁদের খুশীর কোনো সীমা নেই। ছবিটির সঙ্গে লিখেছেন, ‘আমাদের সন্তান। তাড়াতাড়িই আসছে।’ আবার দ্বিতীয় ছবিতে একটি সিংহ, একটি সিংহী আর তাদের সন্তান। সিংহের পরিবারের ছবি দিয়ে আলিয়া যে তিন জনের একটি সুখী পরিবারের ইঙ্গিত দিতে চাইছেন, তা বোঝাই যাচ্ছে।

    এই ছবি ইন্সটাগ্রামে শেয়ার করার পর থেকেই ঝড়ের বেগে ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে। অনুরাগীরা তাঁদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। কিন্তু এর খবর অনেকেই মেনে নিতে পারছেন না আর তাই অনেকে মনে করছেন, এটি হয়ত তাঁদের আসন্ন সিনেমা ‘ব্রক্ষ্মাস্ত্র’ –র কোনো প্রোমোশনাল স্টান্ট। তবে কাপুর পরিবারে এই সুখবর আসায় পরিবারের সবাই আনন্দে মেতে উঠেছেন। আলিয়ার মা সোনি রাজদান (Soni Razdan)তাঁকে কমেন্টে লেখেন, ‘অভিনন্দন, মা ও বাবা সিংহ।‘ রণবীরের বোন রিদ্ধিমা(Riddhima) আলিয়াকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া(Priyanka Chopra) অভিনন্দন জানিয়ে লিখেছেন, ‘অপেক্ষা করতে পারছি না আর।’  করণ জোহর (Karan Johar) লিখেছেন, ‘আনন্দে বুক ফেটে যাচ্ছে যেন।’

    আরও পড়ুন: প্রতীক্ষার অবসান! অবশেষে মুক্তি পেল ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-এর ট্রেলার

    চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখ বিয়ে করেছিলেন আলিয়া ও রণবীর। এরপরেই তাঁদের প্রথম  ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ সিনেমায় একসঙ্গে দেখার জন্য অনুরাগীদের উত্তেজনা কম নয়। এবার সেই উত্তেজনাকেই আরও বাড়িয়ে দিলেন আলিয়া ও রণবীর।

     

     

  • Maharashtra Crisis: সুপ্রিম কোর্টে শিন্ডে-গোষ্ঠী! বিধায়ক পদ খারিজের বিরুদ্ধে আদালতে একনাথরা

    Maharashtra Crisis: সুপ্রিম কোর্টে শিন্ডে-গোষ্ঠী! বিধায়ক পদ খারিজের বিরুদ্ধে আদালতে একনাথরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবসেনার (Shiv Sena) অন্দরে বিদ্রোহের আঁচ পৌঁছল দেশের শীর্ষ আদালত পর্যন্ত। বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডে-সহ ১৬ জনের বিধায়ক পদ বাতিল করেছে উদ্ধব গোষ্ঠী। বিধায়ক পদ খারিজের নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হন শিন্ডে (Eknath Shinde)। একনাথ শিবিরের তরফে দুজন প্রতিনিধি সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছেন। আজই সেই মামলার শুনানি হবে। 

    সূত্রের খবর, মূলত তিনটি পয়েন্ট এই আবেদনে তুলে ধরা হয়েছে – প্রথমত বিধানসভার দলনেতা হিসাবে অজয় চৌধুরীকে মনোনীত করার বিষয়টিকে চ্য়ালেঞ্জ জানিয়েছে একনাথ শিন্ডের শিবির। দ্বিতীয়ত একনাথ শিবিরের পক্ষ থেকে আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে তাদেরকে বরখাস্ত করার পদক্ষেপ যেন ডেপুটি স্পিকার না নেন। পাশাপাশি একনাথ শিবিরে থাকা বিধায়কদের বরখাস্ত করার ব্যাপারে যে নোটিশ জারি করা হয়েছে সেটিকেও চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে শিন্ডেরা। একনাথদের হয়ে আদালতে লড়ছেন আইনজীবী হরিশ সালভে। মহারাষ্ট্র সরকারের হয়ে লড়ার কথা আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙভির। বিচারপতি সূর্যকান্ত ও জে বি পাটিয়ালার ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়েছে। সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে উদ্ধব সরকার, পিটিশনে দাবি করেছেন বিদ্রোহীরা। শিন্ডে দাবি করেছেন, তাঁকে সমর্থন করছেন ৫০ জন বিধায়ক। যাঁর মধ্যে ৪০ জন শিবসেনার। তিনি নিজের প্রাণ সংশয়ের কথাও আদালতে জানান। এই আবহে বিদ্রোহী ১৬ জনকে ওয়াই প্লাস নিরাপত্তা দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।

    আরও পড়ুন: বালাসাহেব কার? গৃহযুদ্ধ শিবসেনায়

    সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে কী হয়, তার উপর নির্ভর করছে মহারাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ। সোমবার সকালে বিদ্রোহীদের সঙ্গে বৈঠক করেন শিন্ডে। বিদ্রোহী সেনা বিধায়ক একনাথ মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা (এমএনএস) প্রধান রাজ ঠাকরের সঙ্গেও কথা বলেছেন। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করার জন্য দুপুর দুটোর সময় শিন্ডে তাঁর সমর্থক বিধায়কদের সঙ্গে গুয়াহাটির হোটেলে আরও একটি বৈঠক ডেকেছেন। আলোচনা চালাচ্ছে উদ্ধব-বাহিনীও।  সূত্রের খবর, বিদ্রোহীদের সঙ্গে মেসেজে যোগাযোগ রাখছেন উদ্ধবও।

    বিদ্রোহী-বিধায়কেরা নিজেদের দায়িত্ব পালন করেননি বলে শিবসেনার তরফে এদিন মুম্বই হাইকোর্টে অভিযোগ দায়ের করা হয়। বলা হয়, জনগনের স্বার্থে কর্তব্য পালনে ব্যর্থ শিন্ডে গোষ্ঠী। দলের মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত আজ বলেন, ‘যারা ৪০ বছর একটি পার্টিতে থাকে এবং তারপর পালিয়ে যায়, তাদের আত্মা মারা গিয়েছে। তাদের মধ্যে কিছুই অবশিষ্ট নেই। এই লাইনগুলি ডাঃ রাম মনোহর লোহিয়া বলেছেন। আমি বলিনি। কারো অনুভূতিতে আঘাত করতে চাই না, আমি শুধু সত্য বলেছি।’ প্রসঙ্গত, একদিন আগেই সঞ্জয় গুয়াহাটিতে বিদ্রোহী দলের বিধায়কদের ‘জীবন্ত মৃতদেহ’ বলে অভিহিত করেছিলেন।

  • Jodhpur Violence: সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে উত্তপ্ত যোধপুর, ধৃত ৯৭, জারি কারফিউ, বন্ধ ইন্টারনেট

    Jodhpur Violence: সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে উত্তপ্ত যোধপুর, ধৃত ৯৭, জারি কারফিউ, বন্ধ ইন্টারনেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইদ (Eid) ও অক্ষয় তৃতীয়ার (Akshay Tritiya) আগের দিন দুই সম্প্রদায়ের সংঘর্ষে (communal clash) অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে রাজস্থানের (Rajasthan) যোধপুর (Jodhpur)। সংঘর্ষের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৯৭ জনকে গ্রেফতার করেছে রাজস্থান পুলিশ। পতাকা উত্তোলনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যোধপুরের জালোরি গেট (Jalori gate) এলাকা। দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে পাথর ছোঁড়ার ঘটনায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী। একই সঙ্গে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে পাথরের আঘাতে আহত হয়েছেন বেশ কিছু সাংবাদিকও।     

    রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) এই ঘটনায় পুলিশকে ইতিমধ্যেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে তিনি বলেন, “ধর্ম, বর্ণ বা শ্রেণি নির্বিশেষে ঘটনায় জড়িতদের রেয়াত করা হবে না।” আর তার বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টা পার হতে না হতেই ৯৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পাশাপাশি সংঘর্ষের ঘটনায় ইন্ধন দেওয়ার জন্য বিজেপিকেও আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি।    

    পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সোমবার সকালে ঘটনার সূত্রপাত হয়। বেলা বাড়তেই এলাকা অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বিশাল পুলিশ বাহিনী নামাতে হয়। ঘটনা প্রসঙ্গে যোধপুর পুলিশের এডিজি (আইন শৃঙ্খলা) এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, “ইদের অনুষ্ঠান উপলক্ষে পতাকা উত্তোলন নিয়ে দুই সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এই ঘটনায় বেশ কয়েক জন পুলিশকর্মী আহত হয়েছেন। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকায় শান্তি বজার রাখার জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। ১০টি পুলিশ থানা এলাকায় কারফিউ জারি রয়েছে। আপাতত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অঞ্চলের সমস্ত স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে।”   

    রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট এক টুইট বার্তায় লিখেছেন, “যোধপুরের জালোরি গেট এলাকার ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। পুলিশ প্রশাসনকে পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।” পাশাপাশি এলাকার শান্তি বজায় রাখার জন্য তিনি সকল সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।  

    অন্যদিকে, এই ঘটনার জন্য বর্তমান কংগ্রেস শাসিত প্রশাসনের দিকেই আঙুল তুলেছে বিজেপি। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া (Vasundhara Raje Scindia)। তিনি বলেন, কংগ্রেসের তোষণের নীতির ফলেই এই ঘটনা ঘটেছে। ইতিমধ্যেই বিজেপি (BJP) রাজস্থানের রাজ্য সভাপতি সতীশ পুনিয়া (Satish Poonia) এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের আর্জি জানিয়ে রাজ্যপাল কালরাজ মিশ্রকে (Kalraj Mishra) চিঠি লিখেছেন। 

    [tw]


    [/tw]

     

  • SpiceJet Boeing-737: ফের বিপত্তি স্পাইসজেটের বিমানে, যান্ত্রিক ত্রুটির কবলে চেন্নাই-অন্ডাল উড়ান

    SpiceJet Boeing-737: ফের বিপত্তি স্পাইসজেটের বিমানে, যান্ত্রিক ত্রুটির কবলে চেন্নাই-অন্ডাল উড়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ফের যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ল অন্ডালগামী একটি বিমান। মঙ্গলবার চেন্নাই থেকে অন্ডাল আসছিল স্পাইসজেটের SG-331 উড়ানটি। আকাশে বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ে। তাই অন্ডাল না নিয়ে এসে বিমানটিকে ফের চেন্নাইতেই ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। স্পাইসজেটের SG-331 উড়ানটি গতকাল সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিট নাগাদ উড়েছিল। বিমানটি উচ্চতায় ওঠার সময় দুই নম্বর ইঞ্জিনের জ্বালানির ফিল্টার বাইপাস লাইট জ্বলে ওঠে। এরপরই পাইলট মাঝ আকাশে ইঞ্জিনটিকে বন্ধ করে দেন। এরপর ৭টা ৪৫ মিনিট নাগাদ বিমানটি চেন্নাই বিমানবন্দরেই অবতরণ করে। মুম্বই-অন্ডাল উড়ানের পর চেন্নাই-অন্ডাল উড়ানে এই বিপত্তির জেরে প্রশ্নের মুখে স্পাইসজেট। পরপর দু’বার এই ধরনের ঘটনার জেরে ডিজিসিএ-র তরফে  স্পাইসজেটের  বোয়িং B737-8 ম্যাক্স বিমানটিকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে ।

    গত রবিবার ঝড়ের কবলে পড়ে স্পাইসজেটের মুম্বই-দুর্গাপুর (Mumbai-Durgapur flight SG-945) দৈনিক বিমানটি। দুর্গাপুরের অণ্ডাল (Andal airport) বিমানবন্দরের রানওয়েতে সঠিক ভাবে অবতরণ করার আগে এই দুর্যোগের মধ্যে পড়ে সেটি। ঝড় ও বৃষ্টির জন্য প্রবল ঝাঁকুনি লাগে বিমানে। আহত হন ১৭ জন যাত্রী। ডিজিসিএ-র (DGCA) তরফে জানানো হয়েছিল, আহতদের মধ্যে ১৪ জন যাত্রী এবং তিন জন বিমানকর্মী। স্পাইসজেটের মুখপাত্র বলেছেন, ‘‘অবতরণের পরই ওঁদের চিকিৎসা করানো হয়। আপাতত সকলেই সুস্থ। কয়েক জনের চোট একটু গুরুতর ছিল।’’ ওই
    বিমানের দুই পাইলট-সহ অন্য কর্মীদের আপাতত বসিয়ে (Grounded) দেওয়া হয়েছে। রেডারে বজ্রগর্ভ মেঘ দেখা সত্বেও বিমানচালক কেন পথ পরিবর্তন করেননি, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্নের মুখে পড়েছে স্পাইসজেট বিমান সংস্থা। প্রাথমিক তদন্তে দেখা গিয়েছে ওই ঘটনার সময় কিছুক্ষণ বিমানটি অটোপাইলট (Autopilot) মোডে ছিল। বিমানটিকে উড়তে অনুমতি দেওয়ার কারণে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে আরও দুই ব্যক্তিকে। পাশাপাশি, বি৭৩৭-৮০০ (Boeing 737-800)  বিমানটির উড়ানেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ‘ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন’ (DGCA) ।

  • Asha Workers: আশা কর্মীদের কুর্নিশ জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    Asha Workers: আশা কর্মীদের কুর্নিশ জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মুকুটে নয়া পালক। ৭৫তম সাধারণ সমাবেশে আশা কর্মীদের কুর্নিশ জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। গ্লোবাল হেলথ লিডারস অ্যাওয়ার্ড (Global Health Leaders Award) ২০২২ পেলেন ভারতের আশা কর্মীরা (ASHA Workers)।

    রবিবার, ‘হু’-এর ডিরেক্টর জেনারেল তেদ্রোস আধানম ঘেব্রেসাস (Tedros Adhanom Ghebreyesus) এই সম্মান ঘোষণা করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organization) জানিয়েছে, গ্রামীণ এলাকার দরিদ্র মানুষরা যাতে প্রাথমিক চিকিৎসার সুবিধাটুকু পান, তার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেন আশা কর্মীরা। গোটা দেশ যখন করোনার গ্রাসে, তখন এই আশাকর্মীরাই প্রত্যন্ত গ্রামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের সেবা করেছেন, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে সচল রেখেছেন। স্বাস্থ্য পরিষেবায় এই প্রথম সারির যোদ্ধাদের অবদানের জন্যে তাঁদের রবিবার সম্মান জানিয়েছে ‘হু’।  

    আরও পড়ুনঃ একবারও ছুঁতে পারেনি করোনা? অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা নাকি নিপাট বিজ্ঞান?

    একটি ট্যুইটে হু লিখেছে, “১০ লক্ষ মহিলা সমাজসেবী, আশা কর্মীদের প্রত্যন্ত গ্রামে দরিদ্রদের কাছে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্যে সম্মান জানানো হচ্ছে।”

    [tw]


    [/tw]

    হু-এর ট্যুইটের পরেই সোমবার জাপান থেকেই ট্যুইটে আশা কর্মীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আশা কর্মীদের সমগ্র দল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্লোবাল হেলথ লিডারস অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হওয়ায় আমি আনন্দিত। সকল আশা কর্মীদের অভিনন্দন। দেশের সুস্বাস্থ্যকে নিশ্চিত করতে তাঁরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তাদের নিষ্ঠা ও দৃঢ়তা প্রশংসার যোগ্য।”    

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুনঃ আবার ফিরে আসতে পারে ডেল্টা, দাবি ইজরায়েলের গবেষকদের

    প্রসঙ্গত, দেশজুড়ে প্রায় দশ লক্ষ আশা কর্মী স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত। ভারতের (India) গ্রামীণ এলাকায় আশা কর্মীরাই স্বাস্থ্য পরিষেবা আর্থিক ভাবে দুর্বল মানুষদের কাছে পৌঁছে দেন। এর আগেও কোভিডের (Covid-19) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাঁদের ভূমিকার জন্য প্রশংসিত হয়েছিলেন আশা কর্মীরা। 

     

LinkedIn
Share