Blog

  • Char Dham Yatra: চারধাম যাত্রাপথে তীর্থযাত্রী বোঝাই বাস খাদে, মৃত ২৫, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    Char Dham Yatra: চারধাম যাত্রাপথে তীর্থযাত্রী বোঝাই বাস খাদে, মৃত ২৫, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চারধাম যাত্রায় (Chardham yatra) বেরিয়ে রবিবার উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২৫ জন তীর্থযাত্রী। উত্তরকাশীতে (Uttar Kashi) যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের দামতা নামক জায়গায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। ২৮ জন তীর্থযাত্রীকে নিয়ে যমুনোত্রীর পথে যাচ্ছিল বাসটি। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার ফলে ১৫০ মিটার গভীর খাদে পড়ে যায় বাসটি। ঘটনাস্থলেই ২৫ জন তীর্থযাত্রীর মৃত্যু হয়।

    পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, বাসটিতে চালক ও সহায়ক সহ মোট ৩০ জন ছিলেন। দুর্ঘটনার খবর পেয়েই উদ্ধারকাজ শুরু করে পুলিশ এবং রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। স্থানীয় প্রশাসন ও এসডিআরএফ দল উদ্ধার কাজে নামেন। আহত ৫ জনকে দামতার নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: লাদাখে নদীতে পড়ল সেনার গাড়ি, মৃত ৭ জওয়ান, শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    ঘটনার খবর পেয়েই উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি (Pushkar Dhami) দেরাদুনের বিপর্যয় মোকাবিলা কন্ট্রোল রুমে পৌঁছে যান। তিনি বলেন “এটি একটি খুবই মর্মান্তিক ঘটনা। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে এবং ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এনডিআরএফ দলকে ঘটনাস্থলে পাঠিয়ে দিয়েছেন।” মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে ট্যুইটে জানিয়েছেন, তিনি উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে যোগযোগে করেছেন এবং ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।

    ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। সরকারের তরফে ইতিমধ্যেই মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা করার ঘোষণা করা হয়েছে। মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করে সরকার। এদিকে আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার।

    [tw]


    [/tw]

     

  • Pakistan: “চা খাওয়া কমান”, ঋণ-জর্জরিত পাকিস্তানকে বাঁচাতে আজব দাওয়াই মন্ত্রীর

    Pakistan: “চা খাওয়া কমান”, ঋণ-জর্জরিত পাকিস্তানকে বাঁচাতে আজব দাওয়াই মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে অদ্ভুত দাওয়াই পাকিস্তানের (Pakistan) মন্ত্রীর! দেশবাসীকে কম করে চা (Tea) পান করার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি। পাকিস্তানের মন্ত্রী এহেসান ইকবালের (Ahsan Iqbal) দাবি, চায়ের কাপে কম চুমুক দিলে দেশের আমদানি খরচ কিছুটা কমে যাবে।

    শ্রীলঙ্কার মতো ক্রমেই চিনা ঋণের ফাঁদে জড়িয়ে পড়ছে ভারতের প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান। রাজনৈতিক অস্থিরতার জেরে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার হার দিন দিন কমছে। জিনিসপত্রে দাম আকাশ ছোঁয়া। মূল্যবৃদ্ধির জেরে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড়। দেশবাসীর একটা বড় অংশই দুবেলা পেট ভরে খেতে পান না বলে সে দেশেরই বিভিন্ন প্রতিবেদনে প্রকাশ। এমতাবস্থায় দেশীয় অর্থনীতি চাঙা করার আজব দাওয়াই দিয়েছেন পাক সরকারের বর্ষীয়ান এই মন্ত্রী। দেশবাসীর কাছে তাঁর অনুরোধ, দয়া করে কম করে চা পান করুন।

    আরও পড়ুন : “তিন টুকরো হয়ে যাবে পাকিস্তান!” কেন এমন কথা বললেন ইমরান?

    বিশ্বের বৃহত্তম চা আমদানিকারক দেশ পাকিস্তান। গত বছর দেশটি মোট ৪ হাজার ৬৮৩ হাজার ৬৩ লক্ষ কোটি টাকার চা আমদানি করেছিল। পাক সংবাদ মাধ্যমের সাহায্যে পাকিস্তানের এই মন্ত্রী পাক নাগরিকদের উদ্দেশে বলেন, আমি দেশবাসীর কাছে চায়ের ব্যবহার এক-দু কাপ কমানোর আবেদন করছি। এর কারণ আমরা ঋণ করে চা আমদানি করি।

    পাকিস্তানের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন সে দেশের অর্থনীতিবিদদের একাংশ। দেশীয় অর্থনীতির এই পরিস্থিতির দায় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ চাপাচ্ছেন একে অপরের ওপর।

    আরও পড়ুন : অশান্ত পাকিস্তান! ৬ দিনের মধ্যে নির্বাচন ঘোষণা করতে শাহবাজ সরকারকে হুঁশিয়ারি ইমরানের

    পাকিস্তানের বর্ষীয়ান এই মন্ত্রী জানান, দেশের হাতে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা রয়েছে, তাতে আর মাত্র দু মাস আমদানি করা সম্ভব। তার পরেই শেষ হয়ে যাবে বৈদেশিক মুদ্রার ভাঁড়ার। চা খাওয়া কমালে কমবে আমদানির পরিমাণও। তাই মন্ত্রীর এই অদ্ভুত দাওয়াই বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। তবে চা খাওয়া কমানোর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির করুণ দশার হাল ফেরানো সম্ভব নয় বলেই দাবি অর্থনীতিবিদদের একাংশের।

    মন্ত্রীর কথা শুনে পাকিস্তানের বাসিন্দারা চা খাওয়া কমান কিনা, এখন সেটাই দেখার।

     

  • Gyanvapi Case Update: নিম্ন আদালতের অবস্থান জেনেই রায় ঘোষণা, জ্ঞানবাপী মামলায় সুপ্রিম কোর্ট

    Gyanvapi Case Update: নিম্ন আদালতের অবস্থান জেনেই রায় ঘোষণা, জ্ঞানবাপী মামলায় সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Viswanath Temple) –জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) মামলায় রায় ঘোষণার আগে নিম্ন আদালতের অবস্থান জানতে চায় দেশের শীর্ষ আদালত। তাই জ্ঞানবাপী মামলায় আপাতত শুনানি স্থগিত রাখল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এদিন এই মামলার শুনানি চলাকালীন সুপ্রিম কোর্টের তরফে জানানো হয়, এই মামলায় বারাণসী জেলা আদালত কী সিদ্ধান্ত নেয়, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তাই চলতি বছরের অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত এই মামলায় স্থগিতাদেশ জারি করে সুপ্রিম কোর্ট।

    সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, এদিন মসজিদের ওজুখানার জলাধারে থাকা ‘শিবলিঙ্গে’ পুজোর দাবিতে করা একটি আবেদন খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। খারিজ করে দেওয়া হয়েছে ওজুখানার জলাধারে থাকা শিবলিঙ্গের বয়স জানার জন্য কার্বন ডেটিং পরীক্ষার আবেদনও।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী মামলায় সমীক্ষার নির্দেশ দেওয়া বিচারককে হুমকি-চিঠি!

    প্রসঙ্গত, এদিন জ্ঞানবাপীর অঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটির দায়ের করা একটি মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। ওই মামলায় বারাণসী দায়রা আদালতের নির্দেশে মসজিদ চত্বরে চালানো ভিডিও সার্ভের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। এদিকে, এদিনই বারাণসী জেলা আদালতে জ্ঞানবাপী মামলায় হিন্দু পক্ষের দায়ের করা মামলার বিরুদ্ধে মসজিদ কমিটির আবেদনের শুনানি হয়েছে।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী মামলায় বাদী-বিবাদী দুপক্ষের হাতিয়ার ৮০ বছরের পুরনো মামলার রায়!

    ২০২১ সালের আগস্ট মাসে পাঁচ হিন্দু মহিলা জ্ঞানবাপীর মা শৃঙ্গার গৌরী ও মসজিদের ভিতরের পশ্চিম পাশের দেওয়ালে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি রয়েছে বলে দাবি করেন। সেখানে পুজোর অনুমতি চেয়ে তাঁরা দ্বারস্থ হন বারাণসী আদালতে। সেই মামলায় দিন কয়েক আগে বারাণসী দায়রা আদালতের বিচারক রবিকুমার দিবাকর নিযুক্ত কমিটির নির্দেশে মসজিদের ভিতরে শুরু হয়েছিল ভিডিও সার্ভে। তারই একটি ফুটেজ প্রকাশ্যে চলে আসে বলে দাবি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের। তাতে দেখা যায়, মসজিদের ওজুখানার জলাধারে শিবলিঙ্গের মতো কিছু একটা রয়েছে। হিন্দুত্ববাদীদের দাবি, এটি শিবলিঙ্গই। যদিও মসজিদ কমিটির দাবি, এটি পুরানো ফোয়ারা। গত ২০ মে মামলা গড়ায় দেশের শীর্ষ আদালতে। পরে নিম্ন আদালত থেকে মামলাটি বারাণসী জেলা আদালতে পাঠিয়ে দেয় সুপ্রিম কোর্ট।

     

  • Suvendu Sukanta: হাওড়ায় যেতে কেন বাধা? সুকান্ত-শুভেন্দুকে মামলায় অনুমতি হাইকোর্টের

    Suvendu Sukanta: হাওড়ায় যেতে কেন বাধা? সুকান্ত-শুভেন্দুকে মামলায় অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়া (Howrah) ঢোকার চেষ্টা করলে বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে (BJP State President) গ্রেফতার এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে (Leader of Opposition) বাধা কেন দেওয়া হয়েছে, এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে মামলা করার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। 

    রাজ্যের পুলিশ, প্রশাসন ও সরকারের বিরুদ্ধে অতি সক্রিয়তার অভিযোগ তুলে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu) এবং বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)৷ বিষয়টি নিয়ে মামলার অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দুই নেতা৷ কলকাতা হাইকোর্ট তাঁদের সেই আবেদন মেনে নিয়ে মামলা রুজু করার অনুমতি দিয়েছে৷

    পয়গম্বরকে (Prophet Row) নিয়ে বিজেপির নিলম্বিত জাতীয় মুখপাত্র নূপুর শর্মার আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে গত কয়েকদিন ধরে উত্তপ্ত হাওড়ার বিস্তীর্ণ এলাকা (Howrah Violence)৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শুক্রবার থেকে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ ছিল হাওড়ায়। সোমবার তা পুনরায় চালু করা হয়। উলুবেড়িয়া সহ বেশ কিছু এলাকায় জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা। 

    আরও পড়ুন: “দিদিমনি অবসর নিলেও আচার্য হতে পারবেন না”, মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে শুক্রবার রাতে বিজেপি-র কার্যালয় ভাঙচুর ও কর্মীদের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে৷ তারপরই হাওড়া যাওয়ার উদ্যোগ নেন শুভেন্দু ও সুকান্ত৷ কিন্তু, তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ৷ শনিবার সেই পার্টি অফিসে যেতে চেয়েছিলেন সুকান্ত। কিন্তু, তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।

    নিউ টাউনের বাড়িতে বেরোতেই পুলিশ আটকায় সুকান্ত মজুমদারকে। কিন্তু পুলিশের বাধা উপেক্ষা করেই গাড়ি করে রওনা দেন হাওড়ার উদ্দেশে। কিন্তু মাঝ পথেই তাঁর গাড়ি আটকে দেয় পুলিশ। তখন পায়ে হেঁটে যাওয়ার চেষ্টা করায় তাঁকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয় লালবাজারে।

    অন্যদিকে, রবিবার একইভাবে কাঁথি থেকে হাওড়ায় যেতে চেয়েছিলেন শুভেন্দু। কিন্তু পুলিশ হাওড়ায় যেতে দেয়নি তাঁকেও। নন্দীগ্রামে দীর্ঘক্ষণ পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হওয়ার পর শুভেন্দু হাওড়া না গিয়ে কলকাতায় এসে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দেন শুভেন্দু। একই সঙ্গে তাঁকে ‘বেআইনি ভাবে’ হাওড়া যাওয়ায় বাধা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে রাজ্যের মুখ্য সচিব হরিকৃষ্ণ ত্রিবেদীকেও চিঠি দেন শুভেন্দু। 

    আরও পড়ুন: বেথুয়াডহরি স্টেশনে ভাঙচুর বিক্ষোভকারীদের, প্রতিবাদে ৭২-ঘণ্টা ব্যবসা বন‍্‍ধ

    শুভেন্দু আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন, হাওড়ায় ঢুকতে তাঁকে বাধা দেওয়া হলে, তিনি আদালতের দ্বারস্থ হবেন। এই দুই ঘটনায় পুলিশের অতি সক্রিয়তার অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করার অনুমতি চান সুকান্ত-শুভেন্দু। সোমবার, তাঁদের সেই আবেদন মঞ্জুর করে উচ্চ আদালত।

  • China Nuclear Arsenal: পারমাণবিক অস্ত্রসম্ভার বাড়াচ্ছে চিন, ভারত, পাকিস্তানের হাতে কত? 

    China Nuclear Arsenal: পারমাণবিক অস্ত্রসম্ভার বাড়াচ্ছে চিন, ভারত, পাকিস্তানের হাতে কত? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পারমানবিক অস্ত্রসম্ভার (Nuclear Arsenal) বাড়াচ্ছে চিন (China)। এই মুহূর্তে ভারতের (India) প্রতিবেশী এই দেশটির হাতে রয়েছে ৩৫০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড (warheads)। পাকিস্তানের হাতে রয়েছে ১৬৫টি। আর ভারতের হাতে রয়েছে মাত্র ১৬০টি। সুইডেনের এক সংস্থার রিপোর্টে এমনই তথ্য মিলেছে।

    সুইডেনের অস্ত্র ব্যবসা ও নিরস্ত্রীকরণ ট্র্যাকিং ওয়াচডগ স্টকহোম ইন্টারন্যাশনার পিস রিসার্চ ইন্সটিটিউট, সংক্ষেপে সিপ্রি (sipri) সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তার বলা হয়েছে, গত কয়েক বছরে আন্তর্জাতিক সমীকরণগুলো পাল্টাতে শুরু করেছে। তাই সামরিক দিয়ে আরও বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করছে ড্রাগনের দেশ। তারা জোর দিয়েছে মূলত পারমাণবিক প্রতিরোধ ও পাল্টা হামলার ওপর।

    আরও পড়ুন : ভারতীয় নৌ, বায়ুসেনার হাতে আসছে দেশীয় “অস্ত্র”

    সিপ্রি জানিয়েছে, ২০২১ সাল থেকে চিনের ওয়ারহেড মজুদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এই ওয়ারহেডগুলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা পারমাণবিক অস্ত্র বহন করতে পারা বিমানের সাহায্যে ব্যবহার করা যাবে।

    প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, এক দশক আগেও চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি মূলত তরল জ্বালানিযুক্ত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের ওপর নির্ভর করত। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো স্থলভাগ থেকে উৎক্ষেপণ করা সম্ভব।সমুদ্র ভিত্তিক কয়েকটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাত্রও ছিল লালফৌজের দেশে। ২০১৭ সাল থাকে বদলাতে শুরু করেছে আন্তর্জাতিক সমীকরণ। আমেরিকার সঙ্গে বাণিজ্যিক যুদ্ধে নেমেছে চিন। তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকটি বিদেশি শক্তির হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে চিনকে। এর পরই সমরসজ্জা বাড়ানোয় জোর দিয়েছে শি জিনপিংয়ের দেশ। সম্প্রতি সিঙ্গাপুরের একটি সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়ে পারমাণবিক অস্ত্র বৃদ্ধি করার কথা স্বীকারও করেছেন চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়েই ফেংহে। তিনি বলেন, চিন যেভাবে পারমাণবিক হামলা প্রতিরোধে নিজেদের প্রযুক্তিগত দিক থেকে উন্নত করেছে, তা প্রশংসার যোগ্য। চিনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেন, চিন পারমাণবিক অস্ত্রের দিক থেকে নিজেদের ক্ষমতা বাড়ালেও, তা আত্মরক্ষার জন্য। চিন কোনওদিনই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না। তাঁর এই ‘স্বীকারোক্তি’র পরে পরেই প্রকাশ্যে আসে সিপ্রির প্রতিবেদন।

    আরও পড়ুন : ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’য় এবার মার্কিন অস্ত্র?

     

  • Prophet Row: ‘হিংসায় ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন না’, মুসলিম সমাজকে আবেদন মৌলবীদের

    Prophet Row: ‘হিংসায় ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন না’, মুসলিম সমাজকে আবেদন মৌলবীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিংসায় জড়িয়ে নিজের ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন না। ঠিক এই ভাষায়ই মুসলিম (Muslim) সম্প্রদায়ের মানুষদের কাছে আবেদন জানালেন বিভিন্ন মসজিদ (Masjid) ও মুসলমান সম্প্রদায়ের নেতারা (Muslim Leaders)। আজ, শুক্রবার। জু্ম্মার নামাজ (Fryday Prayer)। তাই এদিনও যাতে ফের অশান্তির আগুন না জ্বলে, সেজন্যই এই আবেদন জানান তাঁরা।

    বিজেপির সাসপেনডেড মুখপাত্র নূপুর শর্মা সম্প্রতি হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিতর্কিক মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ। তাঁর ওই মন্তব্যের পরে পরেই দল তাঁকে সাসপেন্ড করে। কেন্দ্র সাফ জানিয়ে দেয়, নূপুরের মন্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত, সরকারের নয়। তার পরেও দেশজুড়ে শুরু হয় অশান্তি। গত শুক্রবার জুম্মার নমাজের পর অশান্ত হয়ে ওঠে দেশের বিভিন্ন অংশ। হিংসাত্মক আন্দোলেন যোগ দেন মুসলিম সম্প্রদায়ের হাজার হাজার যুবক। যার জেরে কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তা অবরোধ, কোথাও আবার টায়ার জ্বালিয়ে চলতে থাকে বিক্ষোভ প্রদর্শন। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়ার উলুবেড়িয়া, সলপ, পাঁচলা প্রভৃতি এলাকায় ভাঙচুরও চালানো হয় বলে অভিযোগ। পাঁচলায় বিজেপির পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন : নূপুর শর্মা বিতর্কে অশান্তি, ঝাড়খণ্ডে মৃত ২, তপ্ত বাংলা, ভূস্বর্গে জারি কার্ফু

    আজ, শুক্রবার। ফের জুম্মার নমাজ। অশান্তির আশঙ্কায় কাঁটা প্রশাসনও। নমাজের পর যাতে অশান্তি না ছড়ায় তাই মুসলমান সম্প্রদায়ের লোকজনকে ভবিষ্যৎ নষ্ট না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিভিন্ন মসজিদ ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতারা।

    দিল্লির জামা মসজিদের ইমাম সৈয়দ আহমেদ বুখারি বলেন, যেসব সমাজবিরোধী দাঙ্গা লাগাতে চায় তাদের ওপর কড়া নজর রাখুন। তিনি বলেন, গত সপ্তাহে দেশজুড়ে যে হিংসাত্মক আন্দোলন হয়েছে, তা হওয়া উচিত ছিল না। বিক্ষোভ প্রদর্শনের আগে প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন ছিল। এটা ঠিক যে, নবীর অপমান আমাদের আঘাত করেছে, তবে প্রতিবাদের ভাষা এটা হওয়া উচিত ছিল না। তিনি বলেন, আন্দোলন হওয়া উচিত ছিল শান্তিপূর্ণ।

    আরও পড়ুন : কাশীর বিন্দুমাধব মন্দিরও হয়েছে মসজিদ! পুনর্নির্মাণের দাবি চেয়ে মামলা

    অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের সদস্য মুম্বইয়ের মৌলানা সৈয়দ আতাহার আলিও অশান্তি না ছড়ানোর আবেদন জানান। তিনি বলেন, আমরা পথে নামলে সমাজবিরোধীরা ঢুকে যাবে। অশান্তি ছড়াবে। শুক্রবার জুম্মার নমাজ। তাই ফের অশান্তি হোক, তা চাই না। আন্দোলন হোক, তবে তা হোক আইন মেনে।

     

  • India-China: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে নতুন হাইওয়ে চিনের! জানুন কোথা দিয়ে যাবে সেই রাস্তা

    India-China: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে নতুন হাইওয়ে চিনের! জানুন কোথা দিয়ে যাবে সেই রাস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বরাবর একটি নতুন হাইওয়ে নির্মাণের পরিকল্পনা করছে চিন (China)। ভারতের সঙ্গে কৌশলগত অবস্থানকে শক্তিশালী করার জন্য বেজিংয়ের এই প্রচেষ্টা বলে অনুমান কূটনৈতিক মহলের।

    তিব্বতের লুঞ্জে কাউন্টি থেকে জিনজিয়াং অঞ্চলের কাশগারের মাঝা পর্যন্ত এই নতুন রাস্তাটি ২০৩৫ সালের মধ্যে তৈরি করার কথা ভাবছে বেজিং। মোট ৪৬১,000 কিলোমিটার এই হাইওয়ের যে অংশটি লুঞ্জে কাউন্টির মধ্য দিয়ে যাবে সেটা অরুণাচল প্রদেশের ভিতরে। তবে চিনের দাবি ওই অঞ্চলটি দক্ষিণ তিব্বতের অংশ। চিনেরে এক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী ওই রাস্তাটি সিকিম সীমান্তবর্তী কাম্বা কাউন্টির  মধ্য দিয়ে যাবে। যা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার খুব কাছে। নেপাল সীমান্তের কাছে জি৯৫ সড়ক গির কাউন্টির মধ্য দিয়ে যাওয়ার কথা।

    আরও পড়ুন: শিলিগুড়ি করিডরের কাছে চিন! ডোকলাম সীমান্তে গ্রাম বানাচ্ছে বেজিং

    পরিকল্পিত রাস্তাটি তিব্বত, নেপাল এবং ভারতের মধ্যে বুরাং কাউন্টির খুব কাছ দিয়ে চলে যাবে। নতুন রাস্তার বিশদ বিবরণ এখনও অস্পষ্ট। তবে মনে করা হচ্ছে ওই রাস্তা তৈরি হলে তা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে ডেপসাং সমভূমি, গালওয়ান উপত্যকা এবং হট স্প্রিংসের কাছাকাছিও যেতে পারে।

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের মে মাস, অর্থাৎ গালওয়ান সংঘর্ষের (Galwan clash) সময় থেকেই হট স্প্রিংয়ের পেট্রোল পয়েন্ট ১৫ থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে দুই দেশের প্রায় শ’খানেক সেনা মোতায়েন রয়েছে। এর আগে একাধিক আলোচনার মাধ্যমে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় একাধিক ফ্ল্যাশপয়েন্টগুলি থেকে সেনা প্রত্যাহার করেছে দুই দেশ। সমঝোতা মোতাবেক অস্থায়ী পরিকাঠামো সরিয়েছে দুই সেনাই। কিন্তু হট স্প্রিং, গোগরা ও ডেপসাং সমতলে সমস্যা এখনও মেটেনি। ডেপসাং এলাকায় ২০১৩ সাল থেকেই আগ্রাসী চিন। সেখানে ভারতকে টহলদারি করতে দিচ্ছে না লালফৌজ। ডেমচকে ঘাঁটি গেড়েছে তারা। তবে ডেপসাং ইস্যু নিয়ে সমঝোতা বেশ কঠিন কাজ বলেই মনে করে ওয়াকিবহাল মহল। তাই আপাতত গোগরা-হট স্প্রিং এলাকা থেকে চিনা সেনা প্রত্যাহারের দাবিতেই জোর দিয়েছে ভারত। এই অবস্থায় নতুন রাস্তা আবার সীমান্ত-সমস্যা দূরীকরণে বেজিংয়ের সদিচ্ছা নিয়ে প্রশ্ন তুলল। 

  • Kishore Kumar: কিশোর কুমারের চারটি বিয়ে! এই বিষয়ে কী বললেন তাঁর পুত্র অমিত কুমার

    Kishore Kumar: কিশোর কুমারের চারটি বিয়ে! এই বিষয়ে কী বললেন তাঁর পুত্র অমিত কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবার মনের মানুষ  ছিলেন কিশোর কুমার। মাত্র ৫৮ বছর বয়সেই চলে যান এই কিংবদন্তী সঙ্গীত শিল্পী। কিন্তু আপনি কি জানতেন এই স্বনামধন্য গায়কের চারটি বিয়ে ছিল? তাঁর স্ত্রীর নাম ছিল- রুমা গুহ ঠাকুরতা (Ruma Guha Thakurta), মধুবালা (Madhubala), যোগিতা বালি(Yogeeta Bali) এবং লীনা চান্দাভাকর (Leena Chandavarkar)। কিশোর কুমারের প্রথম স্ত্রী এবং বাঙালি গায়িকা-অভিনেত্রী রুমার ছেলেই গায়ক অমিত কুমার।

    আরও পড়ুন: বেহাল ব্যবস্থাপনাই প্রাণ কাড়ল কে কে-র! দাবি বিশেষজ্ঞ থেকে ভক্তদের

    একটি সংবাদমাধ্যমে কিশোর কুমারের পুত্র অমিত কুমার তাঁর পিতার বিবাহজীবন নিয়ে বলেন। তিনি জানান, তাঁর মায়ের সঙ্গে ডিভোর্স চলাকালীনই মধুবালার প্রেমে পড়ে যান কিশোর কুমার এবং তাঁর চতুর্থ স্ত্রী লীনার সঙ্গে আরও একটি পুত্র আছে যার নাম সুমিত কুমার। কিশোর কুমারের চারটি বিয়ে নিয়ে সরারসরি জিজ্ঞাসাবাদ করলে অমিত কুমার জানান, এটি তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ছিল তাই তিনি কখনও তাঁর বাবাকে এই নিয়ে প্রশ্ন করেননি। কিন্তু তিনি সবসময় একটি পরিবার চেয়েছিলেন এবং তাঁকে এই নিয়ে ভুল বোঝানো হয়েছিল বলে দাবি করেছেন অমিত কুমার। তিনি আরও বলেছেন যে, তাঁর সৎ মা লীনা একজন দারুণ লেখিকা ছিলেন ও তাঁর জন্য গানও লিখেছিলেন। কিশোর-পুত্র তথা গায়ক আরও বলেন, যেদিন তাঁর বাবা-মায়ের ডিভোর্স হয়েছিল, তাঁর  বাবা নিজের মাইনর মরিস (Morris Minor) গাড়িটি বাংলোতে কবর দিয়েছিলেন। নায়ক হিসেবে প্রথম ছবি ‘আন্দোলন’-এর পর তিনি তাঁর মায়ের সঙ্গে এটি কিনেছিলেন এবং এই জন্যই তিনি হয়েছিলেন কিশোর কুমার।

    তিনি দাবি করেন, ১৯৫০ সালে তাঁর বাবা-মায়ের বিয়ে হলে, ১৯৫২ সালে তাঁর জন্মানোর পর কিশোর কুমার চেয়েছিলেন যে তাঁর মা যেন গৃহবধূ হয়ে থাকে। তাই মনে করা হয় যে , অমিতাভ বচ্চন(Amitabh Bacchan) এবং জয়া বচ্চন (Jaya Bacchan) অভিনীত হৃষিকেশ মুখার্জীর (Hrishikesh Mukherjee) ‘অভিমান’(Abhimaan), সিনেমাটি  কিশোর এবং রুমার গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আইফা অ্যাওয়ার্ডে অনুরাগীদের মনে ঝড় তুললেন নোরা ফতেহি ও নারগিস ফাখরি

    উল্লেখ্য, রুমা সত্যজিৎ রায়ের (Satyajit Ray) ভাইঝি এবং তিনি দিলীপ কুমারের (Dilip Kumar) প্রথম ছবি ‘জোয়ার ভাটা’(Jwar Bhata), ‘আফসার’(Afsaar) এবং ‘মাশাল’-এর (Mashaal) মতো ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। তিনি সত্যজিৎ রায়ের দুটি বাংলা ছবি ‘গণশত্রু’(Ganashatru) ও ‘অভিযান’ (Abhijan) সিনেমাতেও কাজ করেছিলেন ।  কিশোরের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ফের বিয়ে করেছিলেন তিনি এবং তাঁর আরও দুটি সন্তান হয়। ২০১৯ সালে ৮৪ বছর বয়সে কলকাতার বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

  • Sonu Sood: চার হাত, চার পা নিয়ে জন্মানো একরত্তি মেয়েকে  নতুন জীবন দিলেন সোনু সুদ

    Sonu Sood: চার হাত, চার পা নিয়ে জন্মানো একরত্তি মেয়েকে নতুন জীবন দিলেন সোনু সুদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ‘ফরিস্তা’ হয়ে আসলেন সোনু সুদ (Sonu Sood)। এবারে ফরিস্তা হয়ে এসেছেন বিহারের একটি ছোট্ট মেয়ের জীবনে। চার হাত, চার পা নিয়ে জন্মেছিল চৌমুখী কুমারী (Chaumukhi Kumari) নামে। বিহারের গ্রামে দরিদ্র পরিবারে জন্মেছে সেই মেয়েটি। তার শারীরিক অবস্থার  খবর পেয়েই পাশে দাঁড়ান অভিনেতা সোনু সুদ।

    আরও পড়ুন: কেকে-এর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ বলিউড তারকারা

    বলিউডের এই অভিনেতাকে সবসময়ই দেখা গিয়েছে সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে। এবারে এই একরত্তি মেয়েকে এক নতুন জীবন উপহার দিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার চৌমুখীর সঙ্গে নিজের ছবি শেয়ার করেন সোনু। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি জানান, শিশুটির একটি অস্ত্রোপচার হয়েছে। অস্ত্রোপচারের আগে এবং পরে চৌমুখীর ছবি পোস্ট করেন তিনি। তিনি লিখেছেন, ‘(মেরা অর চৌমুখী কুমারী কা সফর কামিয়াব রাহা) আমার এবং চৌমুখী কুমারীর যাত্রা সফল হয়েছে। বিহারের একটি ছোট গ্রামে চার পা ও চার হাত নিয়ে জন্মেছিল চৌমুখী। এখন সে সফল অস্ত্রোপচারের পর বাড়ি ফিরেছে।’

    [insta]https://www.instagram.com/p/Celke5DJpPM/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    এর পাশাপাশি দেশের অন্যতম কঠিন অস্ত্রোপচারের সাফল্যের জন্যে সুরাতের (Surat) কিরণ হাসপাতালকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। তিনি চৌমুখীর ব্যাপারে জানার পরই ছুটে যান সাহায্য করতে ও তার অপারেশনের জন্য সোনু সাহায্য করেন।

    [tw]


    [/tw]

    এই পোস্ট ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই তাঁর ফ্যানেরা আরও বেশি আবেগঘন হয়ে পড়েন। তাঁর অনুরাগীরা প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তাঁর অনুরাগীদের কেউ তাঁকে ‘বাস্তবের হিরো’ বলেছেন, কেউ আবার তাঁর ভালোর জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছেন। 

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    উল্লেখ্য, করোনা কালেও তিনি দুঃস্থদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। কখনও আবার মাইলের পর মাইল হেঁটে চলা পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি পৌঁছে দিয়েছেন। কখনও আবার অক্সিজেন সিলিন্ডারও পৌঁছে দিয়েছেন তিনি। এমনকি এবারও সোনু সুদ এই বাচ্চা মেয়েটির পাশে দাঁড়িয়ে, তাকে নতুন জীবন দিয়ে হয়ে উঠলেন ‘ঈশ্বরের দূত’ ।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের পাতায় গুরুত্ব পাননি পৃথ্বীরাজ চৌহান, আপশোস অক্ষয় কুমারের

  • Sologamy in India: ভারতে প্রথম, মেহেন্দিতে সেজে নিজেকেই বিয়ে  তরুণীর ! কী কী হল অনুষ্ঠানে?

    Sologamy in India: ভারতে প্রথম, মেহেন্দিতে সেজে নিজেকেই বিয়ে তরুণীর ! কী কী হল অনুষ্ঠানে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবাক হচ্ছেন? কিন্তু এই ঘটনা সত্যি। সাত পাকে নিজেই নিজেকে বাঁধলেন গুজরাতের (Gujrat) ভদোদরার (Vadodara) বাসিন্দা ক্ষমা বিন্দু (Kshama Bindu)। এক অভূতপূর্ব ঘটনার সাক্ষী হল ভারত। ২রা জুন তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোষণা করেছিলেন যে ১১জুন তিনি বিয়ে করতে চলেছেন নিজেকে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই ৮ই জুন বিয়ে সেরে ফেললেন তিনি।  হলুদপর্ব, মেহেন্দি থেকে শুরু করে সাত পাক, সিঁদুর দান সব প্রথাই পালিত হল বাড়িতে। তবে ছিল না কোনও পাত্র। ইন্সটাগ্রামে (Instagram) তাঁর ছবিও শেয়ার করেছেন ক্ষমা বিন্দু। বুধবার বিয়ে শেষে এক নজির সৃষ্টি করলেন ভারতের প্রথম সোলোগ্যামি (Sologamy)  কনে ক্ষমা বিন্দু। নিজের প্রতি ভালোবাসা থেকেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: এ কেমন শখ! মানুষ থেকে কুকুর হল জাপানি যুবক

    নির্ধারিত তারিখের আগেই বিয়ে করার কারণ জানতে চাইলে তিনি জানান, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনবরত আক্রমণ, সমালোচনা ও কটাক্ষের ফলেই বিয়ে এগিয়ে আনেন ক্ষমা। এইসব বিতর্কের জেরে পুরোহিতও বিয়ে করাতে মানা করে দেন। এমনকি ভদোদরা (Vadodara) বিজেপির (BJP) সহ সভাপতি সুনীতা শুক্লা (Sinita Shukla) এই বিয়ের তীব্র বিরোধিতা করেন।  যে মন্দিরে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সেখানেও বিয়ের অনুষ্ঠান করাতে দেননি। সুনীতা শুক্লা ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি এমন বিয়ে কখনওই কোনও মন্দিরে হতে দেবেন না।কারণ তাঁর মতে এটি হিন্দুধর্মের অবমাননা।  হিন্দু যুবসমাজকে ভুলপথে চালনা করা।  এটিকে বিন্দুর ‘পাবলিসিটি স্টান্ট’ও (Publicity Stunt) বলেছেন তিনি। ফলে এইসব কারণেই শুধুমাত্র ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও পরিবারের উপস্থিতিতেই বিয়ে সারেন গুজরাটের এই কনে।

    আরও পড়ুন: এ কি কাণ্ড আমাজনের! প্লাস্টিকের বালতি, মগ বিক্রি হচ্ছে ২৬ হাজার টাকায়!

    সদ্য বিবাহিতা কনে জানান, তাঁর এতদিনের স্বপ্ন আজ পূ্র্ণ হল। তাঁর বিয়েতে পাত্র ও পুরোহিত ছাড়া সবকিছুই ছিল। তিনি এদিন লক্ষ্মী গণেশের পুজো করে সাতপাক ঘোরেন ও নিজের সিঁথিতে সিঁদুর দেন। তিনি আরও জানান, তাঁর মায়েরও এই বিয়েতে সম্মতি ছিল। আগে ইনস্টাগ্রামে তার ফলোয়ার ছিল ১৭৯০০, কিন্তু এই সোলোগ্যামি ঘোষণার পর আরও ১০,০০০ অনুগামী বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ২৭,৮০০। ক্ষমা বিন্দু জানিয়েছেন তিনি ইতিমধ্যেই প্রভাবশালী (Influencer) হয়ে উঠেছেন। ক্ষমাকে বহু মানুষ কটাক্ষ  করলেও অনেকে আবার ক্ষমার পাশে দাঁড়িয়ে তাঁকে সাহসও জুগিয়েছেন।

     

     

LinkedIn
Share