Blog

  • Gautam Adani: বিল গেটসকে টপকে  বিশ্বের চতুর্থ ধনী ব্যক্তি আদানি, দশম স্থানে মুকেশ 

    Gautam Adani: বিল গেটসকে টপকে  বিশ্বের চতুর্থ ধনী ব্যক্তি আদানি, দশম স্থানে মুকেশ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের চতুর্থ ধনী (Rich) ব্যক্তি কে জানেন? তিনি থাকেন এই ভারতেই (India)। বিশ্বের এই অন্যতম ধনকুবেরের নাম গৌতম আদানি (Gautam Adani)। তাঁর সম্পত্তির বহর ছাপিয়ে গিয়েছে মার্কিন ধনকুবের মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসের (Bill Gates) সম্পত্তিকেও।

    প্রতিবছর বিভিন্ন ধন কুবেরের সম্পত্তির খতিয়ান তুলে ধরে ফোরবেস রিয়্যাল টাইম। বৃহস্পতিবার তাদের প্রকাশিত তালিকায় দেখা যায় চার নম্বরে নাম রয়েছে ভারতীয় শিল্পপতি গৌতম আদানির। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৯ লক্ষ ২১ হাজার কোটি টাকা। ধনী ব্যক্তিদের ওই তালিকায় নাম রয়েছে মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসেরও। তবে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ আদানির চেয়ে কম। মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতার সম্পত্তির পরিমাণ ৮ লক্ষ ৩০ হাজার কোটি টাকা। ওই তালিকায় নাম রয়েছে আরও এক ভারতীয়ের। তবে তিনি রয়েছেন তালিকার দশম স্থানে। তিনি আর কেউ নন, রিলায়েন্স জিওর মুকেশ আম্বানি। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ৭ লক্ষ ১৮ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন : বিক্রি হয়ে গেল ইজরায়েলের প্রধান বন্দর হাইফা, বর্তমান মালিক আদানি

    আদানি চতুর্থ স্থানে থাকলেও, প্রথম স্থানে নেই কোনও ভারতীয়। ধনকুবেরদের এই তালিকায় প্রথম স্থানটি দখল করেছেন টেলসা ও স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ১৯ লক্ষ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৩ লক্ষ ৫১ হাজার কোটি টাকায় ট্যুইটার কিনে নেওয়ার কথা হয়েছিল মাস্কের। এই তালিকায় মাস্কের পরে রয়েছেন আরও দুজন। চতুর্থ স্থানে রয়েছেন আদানি। বর্তমানে বন্দর, খনি ও গ্রিন এনার্জি ক্ষেত্রে ব্যবসা রয়েছে তাঁর। গত তিন বছরে আদানি সাতটি বিমানবন্দর ও ভারতের এয়ার ট্রাফিকের এক চতুর্থাংশ জায়গায় নিজের প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছেন। তাঁর গ্রুপ দেশের সব চেয়ে বড় বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রক ও শক্তি উৎপাদক। এদিকে, গ্যাডটের সঙ্গে অংশীদারিত্বে ইজরায়েলের একটি বন্দরের টেন্ডার পেয়েছেন বলে জানান আদানি।

    আরও পড়ুন : পিছিয়ে পড়লেন আদানি! আবারও এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি আম্বানি

     

  • Ukraine War: ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত ১৫ হাজার রুশ সেনা, বিস্ফোরক দাবি সিএইএ-র 

    Ukraine War: ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত ১৫ হাজার রুশ সেনা, বিস্ফোরক দাবি সিএইএ-র 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ মাস কেটে গিয়েছে। এখনও অশান্তির আগুনে পুড়ছে ইউক্রেন। রাশিয়া– ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia-Ukrain War) থামার নাম নেই। বহুগুণ শক্তিশালী দেশ রাশিয়ার (Russia) সাথে যুদ্ধের ময়দানে এখনও ডেটে লড়ছে ইউক্রেন (Ukrain)। রুশ সেনার (Russian Army) হাতে প্রাণ হারিয়েছেন বহু ইউক্রেন সেনা ও সাধারণ মানুষ। এর মাঝেই এক বিস্ফোরক তথ্য দিল সিআইএ (CIA)। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার ১৫ হাজার সেনা নিহত হয়েছেন।  

    আরও পড়ুন: ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ব্রাজিলীয় লাস্যময়ী মডেল, জানুন তাঁর আরেক পরিচয়

    কলোরাডোতে আসপেন নিরাপত্তা ফোরামে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-এর পরিচালক উইলিয়াম বার্নস বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের হিসাব অনুযায়ী ইউক্রেনে আগ্রাসন চালানোর পর থেকে ১৫০০০ রুশ সেনার প্রাণ গিয়েছে। আহত হয়েছেন ৪৫ হাজারেরও বেশি সৈন্য। রাশিয়ার জন্যে যা বিরাট ক্ষতি। 

    আরও পড়ুন: ফোনালাপ, পুতিনকে আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যা মেটানোর পরামর্শ মোদির  

    উইলিয়াম বার্নস আরও বলেন, ইউক্রেনীয় সেনারাও প্রাণ হারিয়েছেন। তবে সেটি সংখ্যায় রাশিয়ার চেয়ে বেশ খানিকটা কম। এর আগে জাতিসংঘ জানিয়েছিল, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ১৩ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা।

    যদিও ঠিক কত সেনার প্রাণ গিয়েছে, সে বিষয়ে মৌনতা বজায় রেখেছে পুতিনের দেশ। এর আগে ২৫ মার্চ তারা জানিয়েছিল যুদ্ধে ১,৩৫১ জন সেনা প্রাণ হারিয়েছেন। 

    জুনে কিয়েভ প্রাশাসন জানায়, দৈনিক ১০০-২০০ জন ইউক্রেন সেনার প্রাণ গিয়েছে। 

    সম্প্রতি ইউক্রেনে অভিযানের ক্ষেত্র বাড়ানোর কথা জানিয়েছে মস্কো। রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বুধবার বলেন, ইউক্রেনে মস্কো যে বিশেষ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে, তার ভৌগলিক পরিসর বাড়ানো হয়েছে। এখন আর শুধু পূর্ব ডনবাস অঞ্চলই নয়,  ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের খেরসন, জাপোরিঝিয়াসহ আরও কিছু অঞ্চলকে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। 

    গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা চালায় রুশ সেনা। পূর্ব ডনবাসের লুহানস্ক ও ডোনেৎস্ক শহরে কব্জা করেছে রাশিয়া। কিয়েভে হামলা চালিয়েও এই রাজধানী শহর দখল করতে পারেনি রুশ সেনা। পরে সেখান থেকে পিছু হটে রুশ বাহিনী। 

  • Visa Free Entry: বিদেশ ঘুরতে লাগবে না ভিসা! শুধুমাত্র ভারতীয় পাসপোর্টেই ঘুরতে পারবেন এই ৬০টি দেশ

    Visa Free Entry: বিদেশ ঘুরতে লাগবে না ভিসা! শুধুমাত্র ভারতীয় পাসপোর্টেই ঘুরতে পারবেন এই ৬০টি দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও বিদেশে ঘুরতে যেতে গেলে পাসপোর্ট, ভিসা লাগে। তবে জানেন কি কিছু দেশ আছে, যেখানে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণের সুবিধা রয়েছে। আগে ভারতীয় পাসপোর্ট বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় অতটাও ক্ষমতাশালী ছিল না৷ তবে এবারে ভারতীয় পাসপোর্টকে উন্নত করা হয়েছে, কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই বিশ্বের ৬০টি দেশে যাওয়া যাবে। গ্লোবাল পাসপোর্ট র‌্যাঙ্কিং-এর (global passport rankings chart) হেনলে পাসপোর্ট ইনডেক্স (Henley Passport Index) অনুযায়ী এর আগে ভারতীয় পাসপোর্ট ৯০-তম স্থানে ছিল। সেখান থেকে এখন তিন ধাপ এগিয়ে গিয়ে এখন ভারতের পাসপোর্ট ৮৭-তম স্থানে রয়েছে।

    আরও পড়ুন: এইচওয়ানবি ভিসা হোল্ডারদের স্ত্রীদের ‘কাজের অধিকার’ নিয়ে বিল পেশ আমেরিকায়

    জাপানের পাসপোর্ট এই তালিকার প্রথম স্থানে রয়েছে, ফলে জাপানের পাসপোর্ট নিয়ে বিনা ভিসায় ১৯৩ টি দেশে যাওয়া যায়। এরপরেই সিঙ্গাপুর, সাউথ কোরিয়ার স্থান। এই দেশের পাসপোর্টে ভিসা ছাড়া ১৯২টি দেশে যাওয়া যায়। ২০২১ সালেই ভারতীয় পাসপোর্ট ৯০ তম স্থানে ছিল। কিন্তু এবারে ভারত ৮৭-এ উঠে এসেছে। তাই ভারতীয়দের জন্য এবার ৬০টি ‘ভিসা ফ্রি’ দেশ৷ এর পাশাপাশি ভারতীয়দের ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ অর্থাৎ আগাম ভিসা নেওয়ার পরিবর্তে সেই দেশে পৌঁছে গিয়ে তখনই ভিসা দেওয়ার সুবিধা করা হয়েছে। কিছু এশিয়ান দেশ থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, আফ্রিকার ২১টি দেশ ও ইউরোপের মাত্র ২টি দেশে ভারতীয় নাগরিকদের জন্যে ভিসা অন অ্যারাইভালের সুবিধা দেওয়া হয়েছে।  

    কেন্দ্র থেকে এই চেষ্টাই করা হচ্ছে, যাতে ভারতীয়দের জন্য আরও বেশি সংখ্যক দেশে ভিসা-ফ্রি এবং ভিসা অন অ্যারাইভাল ভ্রমণের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়৷ এতে অবশ্যই লাভবান হবেন ভারতীয়রা৷ বিদেশে যাতায়াতও অনেকাংশে সহজ হয়ে যাবে৷ আর ভিসা পাওয়ারও কোনও সমস্যা হবে না৷

    ভিসা ছাড়াই ভারতীয়রা যেতে পারেন ওশিয়ানিয়া অন্তর্ভুক্ত দেশ কুক দ্বীপপুঞ্জ, নিউয়ে, ভানুয়াতু, মাক্রোনেশিয়া, ফিজি, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, পালাউ দ্বীপপুঞ্জ, টুভালু এবং সামোয়ায়। পশ্চিম এশিয়ার দেশের মধ্যে কাতার, ইরান ও জর্ডনে যেতে কোনও ভিসা লাগে না ভারতীয়দের। ইউরোপের আলবেনিয়া ও সার্বিয়ায় যেতে ভিসার প্রয়োজন পড়ে না। আবার ক্যারিবিয়ান দেশগুলির মধ্যে বার্বাডোজ, ব্রিটিশ ভারজিন দ্বীপপুঞ্জ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্তসেরাট, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনাডিজ, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো যেতে ভিসা লাগে না।

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই ভারতে চালু হচ্ছে ই-পাসপোর্ট, কেন জানেন?

    আবার, এশিয়া মহাদেশের মধ্যে ভুটান, নেপাল, ম্যাকাও ও ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, লাওস, মালদ্বীপ, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, টিমর-লেসটে এবং তাইল্যান্ডে যেতে ভিসা লাগে না। আমেরিকা মহাদেশের বলিভিয়া, এল সালভাডোর যেতে ভিসা লাগে না। আফ্রিকা মহাদেশের বৎসোয়ানা, কেপ ভার্ডে দ্বীপপুঞ্জ, কোমোরেস দ্বীপপুঞ্জ, ইথিওপিয়া, গাবোন, গেনিয়া বিসাউ, মাদাগাস্কার, মৌরিশিনিয়া, মোজাম্বিক, রাওয়ান্ডা, সেশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, উগান্ডা, জিম্বাবোয়ে, তানজিনিয়া, মরিশাস, টিউনিশিয়া, সেনেগাল, টোগো যেতে ভিসা লাগে না।

     

  • ED Quizzes Sonia: মেয়েকে নিয়ে ইডি দফতরে সোনিয়া, কংগ্রেসের প্রতিবাদে উত্তাল দিল্লি, প্রশ্নবাণে জর্জরিত নেত্রী

    ED Quizzes Sonia: মেয়েকে নিয়ে ইডি দফতরে সোনিয়া, কংগ্রেসের প্রতিবাদে উত্তাল দিল্লি, প্রশ্নবাণে জর্জরিত নেত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ED) দফতরে পৌঁছালেন কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। বৃহস্পতিবার মেয়ে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে সঙ্গে নিয়ে ইডি দফতরে যান তিনি। এদিন সোনিয়ার হাজিরা ঘিরে উত্তাল হয়ে ওঠে দিল্লি (Delhi)। বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন কংগ্রেসের অন্তত ৭৫ জন সাংসদ। তাঁদেরকে আটক করে দিল্লি পুলিশ। কেবল দিল্লি নয়, আরও কয়েকটি রাজ্যেও সোনিয়াকে ইডির ‘হেনস্থা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা।

    আরও পড়ুন : ইডির দফতরে হাজির সোনিয়া, কংগ্রেস কর্মীদের বিক্ষোভে উত্তাল সংসদ থেকে রাস্তা

    ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) মামলায় জুন মাসেই ইডি তলব করেছিল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে। তলব করা হয়েছিল সোনিয়া পুত্র তথা কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও (Rahul Gandhi)। বিদেশে থাকার জন্য নির্ধারিত দিনে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি রাহুল। পরে অবশ্য হাজিরা দেন। প্রায় পাঁচ দিন পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় রাহুলকে। লিপিবদ্ধ করা হয় তাঁর বয়ানও।

    প্রায় একই সময়ে ইডি দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল সোনিয়ারও। কিন্তু করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্ধারিত দিনে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি তিনি। হাসপাতালে ভর্তি থাকার সময়ই চেয়ে নেন বাড়তি সময়। সেই মতো এদিন ইডি দফতরে হাজিরা দেন সোনিয়া। তারই প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে দিল্লি। বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন কংগ্রেস সাংসদরা। এঁদের মধ্যে ছিলেন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গেও। পি চিদম্বরম, অজয় মাকেন, মানিকাম ঠাকুর, কেসি বেণুগোপাল, অধীররঞ্জন চৌধুরী, শশী তারুর, সচিন পাইলট, হরিশ রাওয়াত, অশোক গেহলট, কে সুরেশ সহ বেশ কয়েকজন সাংসদকে আটকও করে দিল্লি পুলিশ। কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, প্রতিবাদ করায় কংগ্রেস সাংসদ এবং কর্মীদের আটক করা হয়েছে। আমাদের পুরানো দিল্লির পুলিশ স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ঘটনার প্রতিবাদে এদিন বেশ কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় ট্রেন। কয়েকটি গাড়িও পোড়ানো হয় বলে অভিযোগ। 

    সূত্রের খবর,  এদিন কার্যত প্রশ্নবাণে জর্জরিত করা হয় সোনিয়াকে। জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইডির পাঁচ আধিকারিক। কংগ্রেসের অভিযোগ, দলনেত্রীকে হেনস্থা করতেই এসব করা হচ্ছে। সংসদে চলছে বাদল অধিবেশন। এদিন অধিবেশনের শুরুতেই লোকসভা ও রাজ্যসভা সংসদের দুই কক্ষেই স্লোগান দিতে শুরু করেন বিরোধীরা। হট্টগোলের জেরে বেশ কিছুক্ষণের জন্য মুলতুবি ঘোষণা করা হয় সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন। কংগ্রেসের এই প্রতিবাদের তীব্র নিন্দা করেন কেন্দ্রীয় সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। প্রসঙ্গত, প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টের (PMLA) আওতায় রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে অর্থ তছরুপের (Money Laundering) মামলা দায়ের করেছে ইডি। সেই মামলায়ই এদিন হাজিরা দেন সোনিয়া।

     

     

  • Rahul Gandhi: মঙ্গলে ফের ইডির জেরা রাহুলকে, লক্ষ্মীবারে সোনিয়াকে

    Rahul Gandhi: মঙ্গলে ফের ইডির জেরা রাহুলকে, লক্ষ্মীবারে সোনিয়াকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা চল্লিশ ঘণ্টা জেরা করা হয়ে গিয়েছে। তার পরেও সন্তুষ্ট নয় ইডি (ED)। সেই কারণেই আজ, মঙ্গলবারও ফের ইডির জেরার মুখে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। গত সপ্তাহে তিন দিন টানা জেরা করা হয় রাহুলকে। সোমবার জেরা করা হয় আরও এক প্রস্ত। ইডির দাবি, তার পরেও মেলেনি সন্তোষজনক উত্তর। তাই মঙ্গলবার ফের জেরা করা হচ্ছে রাহুলকে।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (national herald case) আর্থিক তছরুপের অভিযোগে গত সপ্তাহে পরপর তিনদিন রাহুলকে জেরা করেন ইডির আধিকারিকরা। প্রতিদিন প্রায় দশ ঘণ্টা করে জেরা করা হয় তাঁকে। শুক্রবার বিরতি নিয়েছিলেন ‘ক্লান্ত’ রাহুল। সোমবার ফের ইডি দফতরে হাজিরা দেন তিনি। এদিনও ঘণ্টা দশেক ধরে জেরা করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন : ইডি-র ম্যারাথন জেরার মুখে ফের রাহুল, হাজিরা বুধেও

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে তলব করেছিল ইডি। বিদেশে থাকায় প্রথমবার ইডি দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি তিনি। নির্ধারিত সময়ে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি সোনিয়াও। করোনা সংক্রমিত হওয়ায় হাজির হতে পারেননি তিনি। দেশে ফেরার পর ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। চলে টানা জিজ্ঞাসাবাদ। এদিকে, সোমবারই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়িতে ফিরেছেন সোনিয়া। ২৩ জুন তাঁকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে ইডির তরফে।

    আরও পড়ুন : রাহুলের হাজিরাকে কেন্দ্র করে নয়া ছক কংগ্রেসের? সোনিয়াকে সময় দিল ইডি

    ২০১১ সালে ন্যাশনাল হেরাল্ড, কোয়াম-ই-আওয়াজ এবং নবজীবন এই তিনটি সংবাদপত্র অ্যাসোসিয়েট জার্নালস লিমিটেডের কাছ থেকে অধিগ্রাহণ করে রাহুল ও সোনিয়ার মালিকানাধীন ইয়ং ইন্ডিয়ান প্রাইভেট লিমিটেড নামের এক সংস্থা। রাহুল ও সোনিয়া ওই সংস্থার ৭৬ শতাংশের মালিক। বাকি দুই শেয়ার হোল্ডার হলেন প্রয়াত কংগ্রেস নেতা অস্কার ফার্নান্ডেজ ও মতিলাল ভোরা। বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর অভিযোগ, এই অধিগ্রহণ নিয়ম মেনে হয়নি। ঘুরপথে মাত্র ৫০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে অ্যাসোসিয়েট জার্নালস লিমিটেডের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হয়ে গিয়েছে ইয়ং ইন্ডিয়ান প্রাইভেট লিমিটেড।এর পরেই তদন্ত শুরু করে ইডি। জেরা করা হয় রাহুলকে। বৃহস্পতিবার জেরা করা হবে সোনিয়াকে।

     

  • Nasal Vaccine: শেষ হল নেজাল ভ্যাকসিনের তৃতীয় ট্রায়াল, শীঘ্রই মিলবে ছাড়পত্র?

    Nasal Vaccine: শেষ হল নেজাল ভ্যাকসিনের তৃতীয় ট্রায়াল, শীঘ্রই মিলবে ছাড়পত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের করোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত। কিন্তু এর মধ্যেই এল এক খুশির খবর। কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল দেশ। ভারত বায়োটেকের তৈরি নেজাল কোভিড ভ্যাকসিনের (Nasal Vaccine) তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল (Third Trial) শেষ। ভারত বায়োটেকের (Bharat Biotech) চেয়ারম্যান কৃষ্ণা এল্লা (Dr. Krishna Ella) জানান, আগামী মাসেই ট্রায়াল সংক্রান্ত সব তথ্য ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার (DCGI) কাছে জমা দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, “আমরা ইতিমধ্যেই ক্লিনিকাল ট্রায়াল শেষ করেছি। এখন আরও কিছু পরীক্ষা চলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে খুব শীঘ্রই এই টিকা ব্যবহারের অনুমতি পাব। আর তাহলে এটাই হবে বিশ্বের করোনার প্রথম ক্লিনিক্যালি টেস্টেড নেজাল ভ্যাকসিন।”  

    ডাঃ এল্লা আরও বলেন, “এই ভ্যাকসিন যদি মান্যতা পায়, তাহলে ভারতের জন্যে অত্যন্ত গর্বের বিষয়। দেশের ৬৫টি স্টার্টআপ এই গবেষণায় এগিয়ে এসেছে। এই সবকটি সংস্থাই সম্ভবনাময়। আমরাও ১৯৯৭ সালে স্টার্টআপই ছিলাম। ভারত বিশ্বের জন্যে কী করতে পারে তা এই কাজ থেকে প্রমাণিত।”

    আরও পড়ুন: করোনার ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত, দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৩ হাজার

    এই বছরই জানুয়ারি মাসে ভারত বায়োটেকের এই নেজাল ভ্যাকসিনকে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের অনুমতি দিয়েছিল ডিসিজিআই। ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে ছমাস সময় লেগেছে।    

    অন্যদিকে, কোভিড টিকার বুস্টার ডোজ প্রসঙ্গে এদিন ডাঃ এল্লা জানান, “করোনার বুস্টার ডোজ নেওয়া অবশ্যই উচিত। যারা করোনার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন তাঁরা বুস্টার ডোজ নিন এবং নিশ্চিন্ত থাকুন।” 

    আরও পড়ুন: কোভিডের ডেল্টা, ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের উপর কার্যকর কোভ্যাক্সিন বুস্টার ডোজ!

    দেশে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৮৯৯। শুধুমাত্র মহারাষ্ট্রেই আক্রান্ত চার হাজারের বেশি। এই মুহূর্তে দেশজুড়ে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৭২ হাজার ৪৭৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। করোনা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে টিকাকরণে জোর দিয়েছে সরকার।        

    ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজারি গ্রুপ অন ইমিউনাইজেশন (NTAGI) প্রস্তাব দিয়েছে, দ্বিতীয় ভ্যাকসিন ও বুস্টার ডোজের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কমানোর। দ্বিতীয় ডোজের ছমাস পরে বুস্টার ডোজ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এখন দুই ডোজের মধ্যে সময়ের ব্যবধান নমাস। একটি গবেষণার উপর ভিত্তি করে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।  

    দেশে যখন নতুন করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে করোনা, তখন এই নেজাল ভ্যাকসিন বাজারে এলে অনেকটাই স্বস্তি পাবে দেশবাসী, বলে মনে করছে চিকিৎসকমহল। যদিও কবে এই টিকা বাজারে আসবে, সেবিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানা যায়নি।   

     

     

     

  • President Election 2022: রাষ্ট্রপতি পদের লড়াইয়ে মুখ ফেরালেন মমতার তিন প্রার্থীই

    President Election 2022: রাষ্ট্রপতি পদের লড়াইয়ে মুখ ফেরালেন মমতার তিন প্রার্থীই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে একে তিন, মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের তিন পছন্দের প্রার্থীই মুখ ফেরালেন। শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar), ফারুক আবদুল্লার (Farooq Abdullah) পর এবার গোপালকৃষ্ণ গান্ধী (Gopalkrisna Gandhi) । এক বিবৃতিতে, মমতার তৃতীয় পছন্দের নেতা একদা পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জানান, “বিরোধীদের এমন একজনের প্রার্থী হওয়া উচিত যিনি জাতীয় সহমতের ও বিরোধীদের ঐক্যমতের ভিত্তিতে নির্বাচিত হবেন। আমার মনে হয়, (আমার) থেকেও আরও কেউ এই কাজটা ভাল করতে পারবেন।” ঘুরিয়ে নয় সরাসরিই গোপালকৃষ্ণ বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি সব বিরোধীর পছন্দের নাম নন! শুধুমাত্র মমতার পছন্দের নাম।

    দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবের প্রথম বৈঠকেই রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী (President Election) হিসেবে এনসিপি (NCP) নেতা শরদ পাওয়ারের নামোল্লেখ করেন মমতা। সঙ্গে সঙ্গেই তিনি পিছিয়ে আসেন। মমতার বাঁদিকে বসে নিজের অনিচ্ছার কথা জানিয়ে দেন বৈঠকেই। এরপরই মমতা তার নিজের স্টাইলে অন্য কারো সঙ্গে কোনরকম আলোচনা ছাড়াই সামনে তুলে আনেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লার নাম। মমতার ডানদিকে তখন বসে মেহবুবা মুফতি। দীর্ঘদিনের পরিণত রাজনীতিবিদ ফারুক ফিরিয়ে দেন মমতার প্রস্তাব। একেবারে শেষ পর্বে মমতা আবার সংবাদবাজারে ছড়ান গোপালকৃষ্ণ গান্ধীর নাম। তিনি সময় চেয়েছিলেন ভাববার। সোমবার মমতার সে প্রস্তাবও খারিজ করে দিলেন,পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল গোপালকৃষ্ণ গান্ধী।

    এমন এক সময়ে গোপালকৃষ্ণ গান্ধী তাঁর মতামত জানালেন, ঠিক তার পরদিনই বিরোধী ঐক্যমতের রাষ্ট্রপতির নাম ঠিক করার দ্বিতীয় বৈঠক হওয়ার কথা। সে বৈঠক ডেকেছেন শরদ পাওয়ার। সেই কারণে ঐ বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন না মমতা। নিজে গুরুত্ব না পাওয়ায়, ২০১২-র মুকুল রায়কে পাঠিয়েছিলেন। এবার যাচ্ছেন মমতার ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। যাকে ইতিমধ্যেই কয়লা, সোনা সহ একাধিক মামলায় সিবিআই-এ হাজিরা দিতে হয়েছে। ফলে স্বাভাবিক কারণেই অভিষেকের বক্তব্য বিরোধী নেতাদের কাছে আদৌ ওজনদার হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। 

    গত ১৫ জুন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধীদের সহমতের প্রার্থী ঠিক করতে বৈঠক ডেকেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘মর্নিং শোজ দ্য ডে’র মত প্রথম বৈঠকেই বিরোধী শিবিরের ছন্নছাড়া দশা প্রকট হয়েছিল। যে বাইশটি দলের নেতাদের ডাকা হয়েছিল শুরুর বৈঠকেই ৫টি দল অনুপস্থিত ছিল। আপ, টিআরএস, টিডিপি, ওয়াইএসআর কংগ্রেস, বিজু জনতা দল যোগ দেয়নি। বাকি যে দুটি দলকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল তাঁরা বিজেপি নেতৃত্বে এনডিএ-র (NDA) সঙ্গে আছে। স্বাভাবিক কারণে তারাও আসেনি বৈঠকে। একতরফা বৈঠক ডাকায় তখন বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলই তাঁদের প্রথম শ্রেণীর প্রতিনিধিদের পাঠায়নি। মাধ্যম তখনই বলেছিল, মমতার আরেক ফ্লপ শোয়ের সাক্ষী থাকল দিল্লি।  

    দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে বৈঠকের আগেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজস্ব স্টাইলে ভাসিয়ে দিয়েছিলেন যশোবন্ত সিনহার নাম। বুঝতে চাইছিলেন বিজেপি (BJP) ভেঙে তৃণমূলে (TMC) যোগ দেওয়া যশোবন্তকে কিভাবে নেন বিরোধী নেতারা। সেই অঙ্কও মেলেনি। গোপালকৃষ্ণের সময় নেওয়ার সময়েই বোঝা গেছিল জল মাপতে চাইছেন তিনি। অন্য কোন বিরোধী রাজনৈতিক দল তার নাম নিয়ে উৎসাহ না দেখানোয় অবশেষে ফিরিয়ে নিলেন নিজেকে। ঠিক যেভাবে নিজে বৈঠক ডাকার সুযোগ না পাওয়ায় মঙ্গলবার বিরোধীদের দ্বিতীয় বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন না মমতা।

  • Hindu Rituals: প্রদীপের মুখ কোনদিকে থাকা উচিত? নিয়মগুলি না জানলে হতে পারে অমঙ্গল!

    Hindu Rituals: প্রদীপের মুখ কোনদিকে থাকা উচিত? নিয়মগুলি না জানলে হতে পারে অমঙ্গল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্ম অনুসারে পুজো অর্চনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল প্রদীপ। পুজোর কাজে প্রদীপ জ্বালাতেই হয়। এছাড়া সন্ধেবেলা তুলসীতলা এবং বাড়ির মূল ফটকের সামনে প্রদীপ জ্বালানোর নির্দেশ দেন বিশেষজ্ঞরা। কালীপুজো ও তার আগে রাতে প্রদীপ জ্বালিয়ে বাড়ি সাজানোর প্রথা প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে। তবে যে কোনও স্থানে যে কোনও সময় প্রদীপ জ্বালালেই হল না। জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রদীপ জ্বালানোর আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে, না হলে জীবনে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে।

    প্রদীপ ঠিক ভাবে না জ্বালানো হলে পুজো বা প্রার্থনার কোনও শুভ ফল পাওয়া যায় না। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে সন্ধেবেলায় তুলসীতলায় প্রদীপ জ্বালানো অত্যন্ত জরুরি। সন্ধেবেলা তুলসীতলায় প্রদীপ জ্বালালে গৃহে অশুভ শক্তি প্রবেশ করতে পারে না। এছাড়া যিনি তুলসীতলায় প্রতিদিন প্রদীপ জ্বালান, তাঁর জীবনের সমস্ত সমস্যা দূর হয়। তুলসীর কৃপায় সুখ ও সমৃদ্ধিতে তাঁর জীবন ভরে ওঠে।

    অশ্বথ গাছের নীচেও প্রদীপ জ্বালানো অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। প্রতি অমাবস্যায় অশ্বথ গাছের নীচে একটি ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে আসুন। এর ফলে আপনার প্রয়াত পূর্ব পুরুষের আশীর্বাদ আপনার ওপরে থাকবে। এছাড়া টানা ৪১ দিন ধরে অশ্বথ গাছের নীচে সর্ষের তেলের প্রদীপ জ্বালালে জীবনের সমস্ত ইচ্ছে পূরণ হবে।

    জ্যোতিষবিদদের পরামর্শ অনুসারে প্রতি বৃহস্পতিবার কলাগাছের নীচে প্রদীপ জ্বালানো অত্যন্ত শুভ। তবে এই প্রদীপ শুধুমাত্র ঘিয়ের হতে হবে। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে আরও মনে করা হয় যে যদি কোনও ব্যক্তি কঠিন অসুখে ভোগেন, তাহলে তাঁর পরা কোনও পোশাক থেকে কয়েক টুকরো কেটে নিয়ে ঘিয়ের প্রদীপে তা জ্বালিয়ে দিন। এর ফলে কঠিন অসুখের নিরাময় হয় বলে বিশ্বাস করেন অনেকে।

    মনে রাখতে হবে যে, প্রদীপের পলতে যেন পূর্ব বা উত্তরমুখী হয়। দক্ষিণ বা পশ্চিমমুখী প্রদীপ প্রজ্জ্বলনে গৃহস্থের প্রভূত অকল্যাণ হয়, যেমন — অহেতুক মানসিক চঞ্চলতা, আর্থিক ক্ষতি, স্মৃতিভ্রংশতা, গৃহ কলহ, চাকুরী বা ব্যবসায়ে বাধাপ্রাপ্ততা, হঠাৎ কোনো দুর্ঘটনা ইত্যাদি।

    প্রদীপ দিয়ে প্রদীপ জ্বালালে ব্যক্তি দরিদ্র ও রোগী হয়। দক্ষিণ দিকে মুখ করে প্রদীপ রাখা উচিত নয়। দেবীর বাম দিকে প্রদীপ রাখা উচিত। প্রদীপ দিয়ে ধূপকাঠি জ্বালালেও তা দারিদ্রের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

  • Modi on Agnipath: রাজনীতির রঙে থমকে যায় ভাল কাজ ! অগ্নিপথ-বিরোধিতা প্রসঙ্গে মোদি

    Modi on Agnipath: রাজনীতির রঙে থমকে যায় ভাল কাজ ! অগ্নিপথ-বিরোধিতা প্রসঙ্গে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতির রং ভাল কাজকেও নষ্ট করে দেয়। দেশের অগ্রগতিতে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে সারা দেশে বিরোধিতার প্রেক্ষিতে রবিবার একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ আমাদের দেশের দুর্ভাগ্য যে ভাল উদ্দেশ্য নিয়ে করা অনেক কিছুই রাজনীতির রঙে দেখা হয়।”

    [tw]


    [/tw]

    অগ্নিপথ (Agnipath)-বিক্ষোভের জেরে দেশ (India)-জুড়ে চলছে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ (Protest)। জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে ট্রেন (Train)। জাতীয় সড়কেও অবরোধ চলছে। সেই অগ্নিপথ আন্দোলনের আবহে মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বেশ কিছুটা ক্ষোভের সুর শোনা গিয়েছে তাঁর গলায়। দিল্লিতে প্রগতি ময়দানের মূল টানেল উদ্বোধনের পরে রবিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর ভাষণে অগ্নিপথের কথা উল্লেখ না করেই আক্ষেপের সুরে বলেন, “দেশের ভালর জন্য যা করা হয়, তাতেই রাজনীতির রঙ লেগে যায়! ১০০ টাকা দিলে খবর হয়, কিন্তু ২০০ টাকা সঞ্চয়ের কথা বললে সমালোচনা হয়। দেশের নাগরিকদের ভালোর জন্য সরকার নানা প্রকল্পের পরিকল্পনা করে। তাতে রাজনীতির রং লেগে গেলে আসল উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়।”

    আরও পড়ুন: মায়ের জন্মদিনে মাতৃপূজায় মোদি

    এদিন নয়াদিল্লিতে প্রগতি ময়দান ইন্টিগ্রেটেড ট্রানজিট করিডোর প্রকল্পের মূল টানেল এবং আন্ডারপাস উদ্বোধন করেন মোদি। দিল্লি-এনসিআর-এর সমস্যা সমাধানের জন্য তাঁর সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলির বিশদ বিবরণ দিয়ে, মোদি বলেন,”গত আট বছরে মেট্রো পরিষেবা ১৯৩ কিলোমিটার থেকে বেড়ে ৪০০ কিলোমিটার হয়েছে। কয়েক দশক আগে ভারতীয় ঐতিহ্য প্রদর্শনের জন্য তৈরি হওয়া প্রগতি ময়দানের খুব বেশি ‘প্রগতি’ হয়নি। কাগজে কলমে উন্নয়নের একটি পরিকল্পনা ছিল। তখনকার সরকার সংবাদপত্রের শিরোনামে এটিকে নিয়ে আসার জন্য এমনিই ঘোষণা করে দিয়েছিল এবং তারপরে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল।”

  • World Trade Organization:  বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সম্মেলনে বড় জয় ভারতের, হল চুক্তিও  

    World Trade Organization:  বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সম্মেলনে বড় জয় ভারতের, হল চুক্তিও  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (World Trade Organization) সদস্য দেশগুলি সম্মেলনে শেষ হাসি হাসল ভারত (India)। দীর্ঘ আলোচনার পরে শেষমেশ অতিরিক্ত মাছ ধরার ক্ষেত্রে ভর্তুকি নিয়ে চুক্তি একমত হল ওই সংস্থার সদস্য দেশগুলি। করোনা  ভ্যাকসিনের (Corona Vaccine) ক্ষেত্রে পাঁচ বছরের জন্য পেটেন্ট ছাড়, বৈদ্যুতিক ট্রান্সমিশন পণ্যে আমদানি শুল্কে স্থগিতাদেশের বিষয়টি নিয়েও ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে ওই সংস্থার বৈঠকে আলোচনা হবে বলেও জানানো হয়েছে সংস্থার তরফে।

    আরও পড়ুন : নতুন চার-দেশীয় গোষ্ঠী ‘আই২ইউ২’-র সদস্য ভারত, আছে কারা?

    বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার এই সিদ্ধান্তে খুশি ভারত। সম্মেলেন ভারতের প্রতিনিধিত্ব করছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়াল। তিনি বলেন, সব মিলিয়ে ভাল সিদ্ধান্ত। ভারত যে কোনও বিষয়েই নিজেদের অবস্থান থেকে সরে আপোশের পথে হাঁটেনি। বরং প্রায় সব দাবি আদায়ে সক্ষম হয়েছে।

    অতিরিক্ত মাছ ধরার ক্ষেত্রে ভর্তুকির বিষয়টি নিয়ে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় আলোচনা চলছে প্রায় দু দশক ধরে। এর জেরে সমুদ্রের ভারসাম্য নষ্টের কথাও ভারতের তরফে বলা হচ্ছিল বারংবার। তাই দাবি উঠেছিল অতিরিক্ত মাছ ধরার ক্ষেত্রে ভর্তুকি বন্ধের। তার পরেও এ ব্যাপারে চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। ২০১৩ সালে বিশ্বজুড়ে পণ্য চলাচলের ক্ষেত্রে ঐক্যমত্যে পৌঁছে চুক্তি করেছিল বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা। তার পর থেকে এই প্রথম কোনও বিষয়ে চুক্তি করল তারা।

    আরও পড়ুন : ডলার নয়, “রুপি-রুবল” বিনিময়ে হবে ভারত-রুশ বাণিজ্য! কীভাবে লেনদেন?

    শুধু তাই নয়, রাষ্ট্রসংঘে ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামে কত খাদ্যশস্য পাঠাতে হবে, তার সীমা বেঁধে দিতে নিয়ম জারির পক্ষে একমত হতেও প্রস্তাব গ্রহণ করেছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদস্য দেশগুলি। সম্মেলেন ঠিক হয়েছে, এবার থেকে কোনও দেশের নিজস্ব চাহিদা বুঝে ঠিক হবে কত পরিমাণ খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হবে।

    গয়াল বলেন, সবাই ভেবেছিলেন এই বৈঠকও ব্যর্থ হবে। তা হয়নি। বেশ কিছু বিষয় দীর্ঘ দিন ধরে ঝুলেছিল। এখন আর কোনও বিষয় আটকে নেই। বাণিজ্যমন্ত্রীর দাবি, অবৈধ মাছ ধরা বন্ধ থেকে শুরু করে খাদ্যে ভর্তুকি ও কৃষকদের সাহায্য, সব বিষয়ে ভারত নিজের জায়গা ধরে রেখেছে। ই-কমার্সের মাধ্যমে রফতানির ক্ষেত্রে আলোচনার জন্যও সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

     

LinkedIn
Share