Blog

  • DRDO Job Notification: জুনিয়র রিসার্চ ফেলো নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ডিআরডিওর, জানুন বিস্তারিত

    DRDO Job Notification: জুনিয়র রিসার্চ ফেলো নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ডিআরডিওর, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিফেন্স জিওইনফরম্যাটিকস রিসার্চ এস্টাব্লিশমেন্টে (DGRE) নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি (Job Notification) জারি করেছে প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (DRDO)। পদের নাম ‘জুনিয়র রিসার্চ ফেলো’ (Junior Research Fellow)। মোট পদের সংখ্যা ৮। ইচ্ছুক প্রার্থীরা ডিআরডিওর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে বিজ্ঞপ্তিটি পড়তে পারবেন। 

    ওয়াক ইন ইন্টারভিউর মাধ্যমে নিয়োগ করা হবে প্রার্থীদের। অগাস্ট মাসের ২ এবং ৩ তারিখ হবে ওয়াক ইন ইন্টারভিউ। 

    বয়সসীমা:

    জুনিয়ার রিসার্চ ফেলো পদে আবেদনকারীর সর্বোচ্চ বয়স হতে হবে ২৮। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী এসসি, এসটি প্রার্থীদের জন্যে ৫ বছর এবং ওবিসি প্রার্থীদের জন্যে ৩ বছর বয়সে ছাড় রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ডিআরডিওর মুকুটে নয়া পালক! অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইলের সফল পরীক্ষা 

    শিক্ষাগত যোগ্যতা:

    ইউজিসির অনুমোদনপ্রাপ্ত সংস্থা থেকে প্রার্থীকে ফার্স্ট ক্লাস নিয়ে বিটেক বা বিই পাশ করতে হবে। থাকতে হবে গেটের স্কোর। এছাড়া এমই, এমটেক করা প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া পেশায় থাকতে হবে কাজের অভিজ্ঞতা।  

    নিয়োগ প্রক্রিয়া:

    ওয়াক ইন ইন্টারভিউর মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই হবে। 

    সকাল ১০-১১ টার মধ্যে কিছু প্রার্থীকে বাচাই করা হবে।

    ১১ টার পরে বাছাই করা প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: চালকবিহীন যুদ্ধবিমানের সফল পরীক্ষা ডিআরডিও’র! উচ্ছ্বসিত প্রতিরক্ষামন্ত্রী 

    স্থান: 

    চণ্ডিগড়ে  ডিজিআরই-র কার্যালয়

    কী করে ইন্টারভিউতে যোগ দেবেন? 

    ডিআরডিও-র অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান। 

    সেখানে ‘What’s New’- এই বিভাগে যান।

    সেখানে গিয়েই পেয়ে যাবেন বিজ্ঞপ্তিটি। 

    আবেদনপত্রসহ পরিচয়পত্র, বায়োডেটা, এক্সপিরিয়েন্স সার্টিফিকেট, ছবি, ক্লাস ১০-এর পর থেকে সব মার্কশিট, ছবি নিয়ে হাজির হয়ে যান ইন্টারভিউর স্থানে।

    কিছুদিন আগেই বহু শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সংস্থাটি। রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড অ্যাসেসমেন্ট সেন্টার (RAC), ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO) বিজ্ঞানী বি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ৬ই জুলাই এবং আবেদনের শেষ তারিখ ২৯ শে জুলাই। ৬৩০টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে। ইচ্ছুক প্রার্থীরা rac.gov.in– এই লিঙ্কে আবেদন করতে পারবেন। ১৬ অক্টোবর নেওয়া হবে পরীক্ষা।  

    ৫৭৯ পদে ডিআরডিওতে, ৪৩টি পদে অ্যারোনটিক্যাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সিতে এবং 8টি পদে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগে নিয়োগ করা হবে। গেট স্কোর/ লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউর ভিত্তিতে প্রার্থীদের বাছাই করা হবে।

     

  • CAATSA Waiver to India: চিনকে রুখতে ভারতের পাশে! নয়া আইন পাশ মার্কিন সংসদে

    CAATSA Waiver to India: চিনকে রুখতে ভারতের পাশে! নয়া আইন পাশ মার্কিন সংসদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার থেকে অস্ত্র কিনলেও মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হবে না ভারতকে ৷ এমনই সিদ্ধান্ত নিল আমেরিকার (USA) সংসদ। এর জন্য নিজেদের আইনে বিশেষ সংশোধনী আনল হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভ (India and US strategic relationship)। মার্কিন পার্লামেন্টে ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ রো খান্না আইন সংশোধনের প্রস্তাব এনেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “চিনা আগ্রাসনের মোকাবিলায় ভারতের পাশে দাঁড়ানো উচিত আমেরিকার। ভারতের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক আরও মজবুত করার লক্ষ্যে আমি কাজ করছি। চিনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাতে ভারত যেন নিজেদের রক্ষা করতে পারে, সেই কথা মাথায় রাখা উচিত আমাদের।”

    [tw]


    [/tw]

    রাশিয়া থেকে এস-৪০০ মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম কিনেছে ভারত। কিন্তু আমেরিকার ক্যাটসা (CAATSA)আইন অনুসারে, যদি কোনও দেশ রাশিয়া থেকে নিরাপত্তা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র কেনে, তাহলে সেই দেশের উপরে নিষেধাজ্ঞা চাপানো হবে। কিন্তু সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে চিনের আগ্রাসন ঠেকাতে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে ভারতকে (India)। সেই কথা মাথায় রেখেই আমেরিকার সংসদে আইন সংশোধন করে এই বিশেষ ছাড় দেওয়া হল। এদিন ধ্বনিভোটে পাশ হয়েছে আইন সংশোধনের বিল। সায় দিয়েছেন বিরোধী দলের সাংসদরাও। খান্না জানিয়েছেন, “এই বিল পাশ করানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। দলমত নির্বিশেষে সকলে এই বিলকে সমর্থন জানিয়েছেন দেখে আমি গর্বিত।” প্রসঙ্গত, ভারতীয় ককাসের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করছেন খান্না। ২০০৪ সালে তৈরি হয়েছিল ভারতীয় ককাস। সন্ত্রাসদমন, গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা-সহ নানা বিষয়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে নয়াদিল্লির দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করতেই তৈরি হয়েছিল এই জোট।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে আরও একধাপ এগোলেন ঋষি

    ২০১৮ সালে রাশিয়ার থেকে এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেম কিনতে ৫ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করে ভারত৷ সে সময়, শুধু আপত্তি নয় নিষেধাজ্ঞা জারির ভয়ও দেখিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন ৷ কিন্তু চুক্তি থেকে পিছিয়ে আসেনি ভারত ৷ এই এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেমটি যে কোনও দেশের প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিতে পারে ৷ এর থেকে বেশি দূরে আঘাত হানার ক্ষমতা অন্য কোনও মিসাইলের নেই ৷ এই মিসাইল ভারতের কাছে থাকলে সহজেই চিনকে রোখা যাবে। তাই চিনকে আটকাতে আর ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে এই সিদ্ধান্ত নিল মার্কিন সংসদ এমনই অভিমত কূটনৈতিক মহলের।

  • Modi PM-CARES: কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ মোদির! বললেন, “২০১৪ সালের আগে দেশ…”

    Modi PM-CARES: কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ মোদির! বললেন, “২০১৪ সালের আগে দেশ…”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আট বছরে ভারত (India) যে উচ্চতায় পৌঁছেছে, তা আগে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। আজ বিশ্বে ভারতের গর্ব বেড়েছে। বিশ্ব-ফোরামে ভারতের শক্তি বেড়েছে। পিএম কেয়ার্সের (PM-CARES) সুবিধাপ্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    এদিন তাঁর সরকারের সাফল্য তুলে ধরার পাশাপাশি বিরোধী দল কংগ্রেসকেও (congress) নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।তিনি বলেন, ২০১৪ সালের আগে দেশটি কেলেঙ্কারি (scam) ও স্বজনপ্রীতির (nepotism) মধ্যে আটকে থাকলেও, এখন নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। মোদি বলেন, আজ যখন আমাদের সরকারের আট বছর পূর্ণ হচ্ছে, দেশের আস্থা, নিজের প্রতি দেশবাসীর আস্থা নজিরবিহীন। দুর্নীতি, হাজার হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি, স্বজনপ্রীতি, সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের ছড়াছড়ি এসব যেসব দুষ্টচক্রে দেশ এতদিন আটকে পড়েছিল, এখন তা থেকে বেরিয়ে আসছে। এরপরই তিনি বলেন, গত আট বছরে ভারত যে উচ্চতায় পৌঁছেছে, তা আগে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    করোনা পরিস্থিতিতে ভারতের অবদানের কথাও এদিন স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন মোদি। বলেন, নেতিবাচকতার সেই পরিবেশেও ভারত তার শক্তির ওপর নির্ভর করেছিল। আমরা আমাদের বিজ্ঞানী, চিকিৎসক এবং আমাদের নিজেদের ওপর আস্থা রেখেছিলাম। আমরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওষুধ ও ভ্যাকসিন পাঠিয়েছি। এত বড় দেশের সবাইকেও দিয়েছি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    অতিমারী পরিস্থিতিতে যেসব শিশু মা-বাবাকে হারিয়ে অনাথ হয়ে পড়েছে, সেই শিশুদের আর্থিক সাহায্যের জন্য বিশেষ প্রকল্পের কথাও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ঘোষণা করেন, পিএম কেয়ারস ফর চিলড্রেন (PM-CARES for Children) প্রকল্পের অধীনে বিশেষ সুবিধা পাবে শিশুরা। এটা তাদের সাহায্য করবে, যারা অতিমারীতে মা-বাবাকে হারিয়েছে। তিনি বলেন, আমি জানি যে করোনা অতিমারী চলাকালীন যাঁরা তাঁদের পরিবারের সদস্যদের হারিয়েছেন, তাঁদের জন্য পরিস্থিতি কতটা কঠিন। তবে পিএম কেয়ার ফর চিলড্রেন স্কিম এই ধরনের পরিবারের শিশুদের সাহায্য করার একটি প্রচেষ্টা। এর আগে এদিন প্রধানমন্ত্রী স্কুল পড়ুয়া শিশুদের হাতে স্কলারশিপ তুলে দেন।

    প্রসঙ্গত, পিএম কেয়ার্সকে এমন শিশুদের সাহায্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যারা কিছু পেশাগত কোর্স বা উচ্চ শিক্ষার জন্য ঋণ খুঁজছেন। সরকার শিশুর দৈনন্দিন প্রয়োজন ও অন্যান্য প্রকল্পের মাধ্যমে মাসিক চার হাজার টাকার ব্যবস্থাও করেছে। ২৩ বছরে পৌঁছলে এই শিশুরাই প্রত্যেকে এককালীন ১০ লক্ষ টাকা করেও পাবেন। সুস্বাস্থ্যের জন্য তাঁরা পাবেন স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ সুবিধাও।  

     

  • Mahatma Gandhi on Mosque: ১৯৩৭-এ লেখা প্রবন্ধে গান্ধীজি বলেছিলেন, “মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি আসলে…”

    Mahatma Gandhi on Mosque: ১৯৩৭-এ লেখা প্রবন্ধে গান্ধীজি বলেছিলেন, “মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি আসলে…”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে অব্যাহত মন্দির-মসজিদ বিত!র্ক। জ্ঞানবাপী (gyanvapi mosque), মথুরা (mathura), আগরা ফোর্ট (agra fort) সহ একাধিক জায়গায় মন্দিরের জায়গায় মসজিদ (masjid) গড়ে উঠেছে বলে দাবি হিন্দুত্ববাদী একাধিক সংগঠনের। এই আবহে ভাইরাল হয়েছে সংবাদপত্রের একটি ক্লিপিং। ক্লিপিংটি একটি প্রবন্ধের একাংশের। যাতে মহাত্মা গান্ধী (mahatma Gandhi) লিখেছিলেন, মন্দির ভেঙে মসজিদ বানানো দাসত্বের নিদর্শন।

    আরও পড়ুন : এবার নমাজ বন্ধের দাবি আগরা ফোর্টের ভিতরের বেগম কি মসজিদে

    ১৯৩৭ সালের ২৭ জুলাই নবজীবন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল গান্ধীজির ওই প্রবন্ধটি। জনৈক শ্রী রাম গোপাল ‘শারদ’-এর একটি চিঠির প্রতিক্রিয়ায় প্রবন্ধটি লিখেছিলেন তিনি। হিন্দি থেকে অনূদিত তাঁর লেখাটি এই রূপ: যে কোনও উপাসনালয়ের ক্ষতি করা খুবই জঘন্য পাপ। মুঘল আমলে ধর্মীয় গোঁড়ামির কারণে মুঘল শাসকরা হিন্দুদের অনেক ধর্মীয় স্থান দখল করে নেয়। এর মধ্যে অনেকগুলি লুঠপাট ও ধ্বংস করা হয় এবং অনেককে মসজিদে রূপান্তরিত করা হয়। যদিও মন্দির এবং মসজিদ উভয়ই ঈশ্বরের উপাসনার পবিত্র স্থান এবং উভয়ের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।  হিন্দু ও মুসলমান উভয়ের উপাসনার ঐতিহ্য ভিন্ন। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে একজন মুসলমান কখনওই সহ্য করতে পারে না যে সে যেখানে নমাজ পড়েছিল সেই মসজিদ একজন হিন্দু লুঠ করুক। একইভাবে একজন হিন্দুও কখনওই সহ্য করবে না যে তার মন্দির, যেখানে সে রাম, কৃষ্ণ, বিষ্ণু এবং অন্যান্য দেবতার উপাসনা করে আসছে, ভেঙে দেওয়া হোক। যেসব জায়গায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে, সেগুলি দাসত্বের লক্ষণ। মন্দির-মসজিদ বিবাদ অবসানে হিন্দু-মুসলমান উভয়েরই নিজেদের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। মুসলমানদের যেসব উপাসনালয় হিন্দুদের দখলে, হিন্দুদের উদারভাবে সেগুলি মুসলমানদের দিয়ে দেওয়া উচিত। একইভাবে মুসলমানদের দখলে থাকা হিন্দুদের ধর্মীয় স্থানগুলিও খুশির সঙ্গে হিন্দুদের হস্তান্তর করা উচিত। এতে পারস্পরিক বৈষম্য দূর হবে এবং হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে ঐক্য বাড়বে, যা ভারতের মতো দেশের জন্য আশীর্বাদ হিসেবে প্রমাণিত হবে।

    আরও পড়ুন : শাহি ইদগাহ মসজিদ চত্বরে স্থিতাবস্থা চেয়ে আবেদন মথুরা আদালতে

    কাশী বিশ্বানাথ মন্দির-জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্কও এখনও টাটকা। ১৯৯১ সালে বারাণসী আদালতে দায়ের করা একটি পিটিশনে দাবি করা হয়েছিল ষোড়শ শতকে তাঁর রাজত্বকালে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের একটি অংশ ভেঙে ঔরঙ্গজেবের নির্দেশে জ্ঞানভাপী মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল। আবেদনকারী এবং স্থানীয় পুরোহিতরা জ্ঞানবাপী মসজিদ কমপ্লেক্সে উপাসনার অনুমতি চেয়েছিলেন। সম্প্রতি ফের মসজিদ চত্বরে শৃঙ্গার গৌরীর পুজোর অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন পাঁচ মহিলা। আদালত অবশ্য তাতে সায় দেয়নি। অতি সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে হয় ভিডিওগ্রাফি সমীক্ষার কাজ। ওই মামলার নিষ্পত্তি এখনও হয়নি। এরই মধ্যে ভাইরাল গান্ধীজির প্রবন্ধের একটি অংশ। যা আদতে মন্দির ভেঙে মসজিদ গড়ে তোলার দাবিকেই সমর্থন করে বই কি!

     

  • Russia: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনা নিয়ে পশ্চিমি দেশগুলিকে জবাব পীযূষ গোয়েলের

    Russia: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনা নিয়ে পশ্চিমি দেশগুলিকে জবাব পীযূষ গোয়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি ইস্যুতে পশ্চিমের দেশগুলিকে (western countries) একহাত নিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush goyal)। ফের একবার জানিয়ে দিলেন, দেশের স্বার্থ রক্ষার্থে ভারত যা সঠিক তাই করবে। 

    ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের জেরে ইউরোপের পাশাপাশি আমেরিকাও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুতিনের দেশের ওপর। তার জেরে রাশিয়ায় পেট্রোপণ্যের দাম তলানিতে। এই পরিস্থিতিতে, রাশিয়া থেকে সস্তার অশোধীত পেট্রোপণ্য কিনছে ভারত। রাশিয়া থেকেই বরাবর তেল কেনে ভারত। যুদ্ধের আবহেও যা বন্ধ হয়নি।

    আরও পড়ুন : চিন নিয়ে সহমত, রাশিয়া প্রসঙ্গে বিভেদ কোয়াডে

    এদিকে, নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনায় সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে ভারতকে। তারপরও রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনায় ইতি টানেনি নর্থ ব্লক। পীযূষ বলেন, আমাদের স্বার্থ বা চাহিদা ইউরোপীয় দেশগুলির থেকে আলাদা নয়। তাঁর দাবি, বর্তমান পরিস্থিতিতে যখন মুদ্রাস্ফীতি সর্বকালের উচ্চতায়, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (European Union) এবং ইউরোপীয় দেশগুলি যে পরিমাণ তেল কিনছে রাশিয়া থেকে, তা ভারতের তুলনায় ঢের বেশি। 

    তিনি যোগ করেন, আমরা কখনওই রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানি করতাম না। ভারত রাশিয়া থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আমদানি বাড়াচ্ছে এমন কোনও দাবিও খারিজ করে দিয়েছেন তিনি। ২৫ মে দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামে পীযূষ মন্তব্য করেছিলেন, প্রতিটি সরকারকে তার নিজস্ব স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। তাঁর মতে, রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বর্তমান কাঠামোর মধ্যেই কাজ করছে ভারত। তিনি জানান, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল আমদানিকারী এবং ব্যবহারকারী দেশ ভারত।  মোট ব্যবহারের ৮০ শতাংশই আমদানি করতে হয় ভারতকে। এর মাত্র একটি ছোট শতাংশ আসে রাশিয়া থেকে।

    আরও পড়ুন : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নরেন্দ্র মোদির ঝটিকা ইউরোপ সফর কতটা তাৎপর্যপূর্ণ?

    এদিকে, পশ্চিমের দেশগুলির নিষেধাজ্ঞার জেরে রাশিয়া থেকে ডলারে জ্বালানি লেনদেনে সমস্যা হচ্ছে। তাই রুপি-রুবেল সিস্টেমের পথে হাঁটতে পারে ভারত। তবে এব্যাপারে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলেই দাবি ভারতের। সরকারের একটি সূত্রের দাবি, আমাদের একটি ব্যবস্থা আছে। আমাদের দেখতে হবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ব্যবস্থা কার্যকর করা যায় কিনা।

    রাশিয়ার অন্যতম বড় খদ্দের ভারত। এদেশের প্রধান আমদানি দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে জ্বালানি, খনিজ তেল, মুক্তো, মূল্যবান বা আধা মূল্যবান পাথর, পারমাণবিক চুল্লি, বয়লার, যন্ত্রপাতি, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম এবং সার। আর ভারত থেকে রাশিয়ায় মূলত রফতানি হয় ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য, জৈব রাসায়নিক এবং যানবাহন। যুদ্ধের আবহে আমদানি-রফতানি যাতে বন্ধ না হয়, তাই লেনদেনের নয়া উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছে মোদির (Modi) ভারত ও পুতিনের (Putin) রাশিয়া। 

     

     

  • UNSC Meet in India: দিল্লিতে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক, কবে জানেন?

    UNSC Meet in India: দিল্লিতে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্বেই শিরঃপীড়ার কারণ হয়ে উঠেছে সন্ত্রাসবাদ (Terrorism)। এহেন আবহে চলতি বছরের অক্টোবরে ভারতে (India) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক (UNSC Meet)। এই বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে দিল্লিতে (Delhi)। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে আয়োজনের যাবতীয় প্রস্তুতি।

    পনের সদস্য দেশ নিয়ে গঠিত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। বিশ্বের পাঁচ শক্তিশালী দেশ চিন, ফ্রান্স, রাশিয়া, আমেরিকা এবং ব্রিটেন এই সংঘের স্থায়ী সদস্য। এই স্থায়ী সদস্যরা নিরাপত্তা পরিষদের রেজ্যুলেশন, নতুন দেশের অন্তর্ভুক্তি বা মহাসচিব প্রার্থীর নিয়োগে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এই নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, আলবানিয়া, ঘানা, কলম্বো, আয়ারল্যান্ড, কেনিয়া, মেক্সিকো এবং নরওয়ে। আয়োজক দেশ ভারতও নিরাপত্তা পরিষদের অন্যতম সদস্য।

    আরও পড়ুন : তাইওয়ানের চারপাশে ১১টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল চিন, কেন জানেন?

    নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসদমন শাখার ওয়েবসাইটে এই বৈঠকের খবর দিতে গিয়ে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ত্রাসবাদের কম বেশি শিকার বিশ্বের সব দেশই। নিরাপত্তা পরিষদ মনে করছে, বিশ্বে সন্ত্রাসবাদ দমনে একযোগে কাজ করতে হবে প্রতিটি দেশকে। এবার কমিটির বৈঠক বসবে ভারতে, ২৯ অক্টোবর। নিরাপত্তা পরিষদের এটি বিশেষ বৈঠক।

    নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক সচরাচর হয় আমেরিকায়ই। অন্যান্য দেশেও হয় মাঝে মধ্যে। তবে ভারতে এই প্রথম নয়, এনিয়ে সাতবার নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসদমন শাখার বৈঠক বসতে চলেছে ভারতে। এর আগে সন্ত্রাসদমনের বিশেষ বৈঠক হয়েছিল স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে, ২০১৫ সালের জুলাইয়ে। তার পর এবার ভারতে বসতে চলেছে এই বিশেষ বৈঠক। আয়োজক দেশ ভারতের কাছে নিরাপত্তা পরিষদের এই বিশেষ বৈঠক নিঃসন্দেহে বড় প্রাপ্তি। আলোচনার বিষয় যেহেতু সন্ত্রাসবাদ, তাই দিল্লির সুর যে সপ্তমে চড়বে, তা বলাই বাহুল্য।

    আরও পড়ুন : মালদ্বীপে ‘ইন্ডিয়া আউট’ ক্যাম্পেন আদতে মিথ্যে প্রচারের ফল, মত ভারতের বিদেশমন্ত্রকের

    এদিকে, পরিষদের তরফে জারি করা এক ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, এই বিশেষ বৈঠকে বিশেষত তিনটি বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হবে। এগুলি হল, সদস্য দেশগুলি যেভাবে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে দ্রুত উন্নতি করছে এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সেই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করছে। একই সঙ্গে আলোচনা হবে ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়াকে কীভাবে সন্ত্রাসবাদের হাতিয়ার করা হচ্ছে, তা নিয়েও। প্রসঙ্গত, এবার ভারতে হচ্ছে স্বাধীনতার পঁচাত্তর বর্ষপূর্তি উৎসব। সেই আবহেই হতে চলেছে নিরাপত্তা পরিষদের এই বৈঠক।

     

  • Rajnath Singh: ভিয়েতনামকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১২টি গার্ড বোট উপহার ভারতের

    Rajnath Singh: ভিয়েতনামকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১২টি গার্ড বোট উপহার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারত ও ভিয়েতনামের মধ্যে সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। তবে এই সম্পর্ক ক্রমাগত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। কারণ  দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী (Defence Minister) রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) বৃহস্পতিবার ভিয়েতনাম (Vietnam) কে ১২টি দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোট (Guard Board) উপহার দেন। তুলে দেন ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চেক। সেদেশে এয়ারফোর্স অফিসারদের ট্রেনিং স্কুল তৈরির জন্য এই সাহায্য। বুধবারই তিনদিনের ভিয়েতনাম সফরে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। পারস্পরিক সম্পর্ক মজবুত করতে সেখানে গিয়েই তিনি ভারতের তরফে এই উপহারের ডালি তুলে দেন ভিয়েতনামের হাতে। হোং হা শিপইয়ার্ডের (Hong Ha shipyard ) এক অনুষ্ঠানে  ভিয়েতনামকে দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোর্ড উপহার দেন। এই বোটগুলি ভারত সরকারের অধীনে নির্মিত হয়েছে।  এর মধ্যে ৫টি বোট ভারতের এল অ্যান্ড টি শিপইয়ার্ডে (L&T Shipyard) তৈরি । বাকি ৭টি বোট হোং হা শিপইয়ার্ডে (Hong Ha Shipyard) তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভরতার পথে ভারতের জৈব প্রযুক্তি অর্থনীতি

    তিনি এদিন জানান, “কেন্দ্রীয় সরকারের ১০০ মিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা বিভাগের অধীনে ১২টি দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোট নির্মাণের প্রকল্প সফলভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আমি আত্মবিশ্বাসী যে এটি ভারত ও ভিয়েতনামের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।“

    রাজনাথ সিং বলেন, “প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) “মেক ইন ইন্ডিয়া (Make In India), মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড”(Make For The World) এর একটি উজ্জ্বল উদাহরণ।“  তিনি আরও জানান, ভিয়েতনামের মতো অন্যান্য ঘনিষ্ঠ দেশগুলো যদি উন্নত ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পের রূপান্তরের অংশ হয়ে ওঠে, তবে তাঁরা  অত্যন্ত আনন্দিত হবেন।

    আরও পড়ুন: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর! ৭৬ হাজার কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনায় সায় কেন্দ্রের

    এদিন ভারত ও ভিয়েতনামের মধ্যে একটি  নতুন চুক্তিও স্বাক্ষর করা হয় যা ২০৩০সালের মধ্যে  ভারত-ভিয়েতনামের  প্রতিরক্ষা বিভাগকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। দুই দেশের  প্রতিরক্ষা সম্পর্ককে ২০৩০ সালের মধ্যে আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এই চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। এই চুক্তিটি রাজনাথ সিং ও ফান ভ্যান গিয়াং (Phan Van Giang) -এর মধ্যে আলোচনার পরই স্বাক্ষর করা হয়। ভারত-ভিয়েতনামের মধ্যে এই চুক্তি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। দুই দেশের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরের পর ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা বিভাগ আরও উন্নত হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

  • Parvez Musharraf: প্রয়াত পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ

    Parvez Musharraf: প্রয়াত পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশারফ। শুক্রবার দুপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তবে স্বদেশে নয়, একসময়ের দোর্দণ্ড প্রতাপ এই রাষ্ট্রপ্রধানের মৃত্যু হল বিদেশের মাটিতে। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানের ওয়াক্ত নিউজ। মুশারফ একময়  ছিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। সেখান থেকেই দখল করেন প্রেসিডেন্টের পদ।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে পাঠানো হচ্ছে ফাঁকা ড্রোন, ভারতে ফিরছে আগ্নেয়াস্ত্র, মাদক বয়ে!

    ১৯৪৩ সালের ১১ আগষ্ট জন্মগ্রহণ করেন মুশারফ। প্রথম জীবনে চাকরি করতেন সেনাবাহিনীতে। পরবর্তীকালে নিযুক্ত হন সেনাকর্তার পদে। একজন সাধারণ সেনাকর্তা থেকে রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হওয়া সহজ ছিল না পারভেজের। ১৯৯৯ সালের ১২ অক্টোবর সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান তিনি। তার পরেই তৎকালীন রাষ্ট্রপতি নওয়াজ শরিফকে ক্ষমতাচ্যুত করে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ পদে বসেন মুশারফ। ২০০১ সালের ২০ জুন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ধর্মীয় সম্প্রীতি নিয়ে ভারতকে জ্ঞান! মুখ পুড়ল পাকিস্তানের, হিন্দু মন্দিরে হামলা 

    প্রেসিডেন্ট হয়েই ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন পারভেজ। তাঁর আমলেই হয় কার্গিল যুদ্ধ। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে ভারত সফরে আসেন মুশারফ। তাজ দর্শন করে প্রকাশ করেন মুগ্ধতা। দু দেশের মধ্যে বিবাদ মেটাতে বৈঠকে বসেন বাজপেয়ীর সঙ্গে। কিন্তু সেই বৈঠক নিষ্ফলাই থাকে। 

    আরও পড়ুন: এবার বাংলাদেশকেও হুমকি চিঠি আল কায়দার!

    ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর মুশারফকে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেয় পাকিস্তানের একটি বিশেষ আদালত। ২০০৭ সালের ৩ নভেম্বর অবৈধভাবে সংবিধান স্থগিত করে জরুরি অবস্থা জারি করায় রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে এই সাজা দেওয়া হয়।পেশোয়ার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ওয়াকার আহমেদ শেঠের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারকের বিশেষ আদালত ওই মামলার রায় ঘোষণা করে। 

    আরও পড়ুন: হজরত মহম্মদ মন্তব্য বিতর্কে পাকিস্তানকে পাল্টা তোপ ভারতের

    সেই সাজা অবশ্য ভোগ করতে হল না পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে। গত কয়েকদিন ধরে দুবাইয়ের এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি। শারীরিক অবস্থা সংকটজনক হওয়ায় দুবাইয়ের একটি হাসপাতালে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে রাখা হয়েছিল তাঁকে। এদিন দুপুরে ইন্তেকাল হয় তাঁর।

  • President Poll: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ১৮ জুলাই, প্রার্থী কারা? তুমুল জল্পনা

    President Poll: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ১৮ জুলাই, প্রার্থী কারা? তুমুল জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভা নির্বাচনের (Rajya Sabha Polls) আবহেই ঘোষণা হয়ে গেল রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (Prez Poll) নির্ঘণ্ট। বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে এই ঘোষণা করে ভারতের নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)। ভোট হবে ১৮ জুলাই। ফল ঘোষণা তার তিন দিন পরে। রাজ্যসভার ভোট ১০ জুন। আর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হবে ১৫ জুন। ১৯ জুনের মধ্যে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে প্রার্থীদের। নয়া রাষ্ট্রপতি শপথ নেবেন ২৫ জুলাই। প্রসঙ্গত, এর আগের বার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়েছিল ২০ জুলাই।

    আরও পড়ুন : শিয়রে রাজ্যসভা ভোট, বিধায়কদের ‘লুকিয়ে’ রাখছে আতঙ্কিত কংগ্রেস?

    দেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের (President Ram Nath Kovind) কার্যকালের মেয়াদ শেষ হবে ২৪ জুলাই। তার আগেই নির্বাচন করতে হবে নতুন রাষ্ট্রপতি। তাই এদিন ওই নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন।

    ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো নয়। আমেরিকায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সরাসরি অংশ নেন জনগণ। ভারতে প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র। এখানে জনগণ সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন না। তাঁদের হয়ে এই নির্বাচনে অংশ নেন জনপ্রতিনিধিরা। এই নির্বাচনে সাংসদ ও বিধায়ক মিলিয়ে অংশ নেবেন ৪ হাজার ৮০৯ জন। তাঁদের ভোটেই নির্বাচিত হবেন নয়া রাষ্ট্রপতি।

    প্রত্যেক রাজ্যের ১৯৭১ সালের জনসংখ্যার ভিত্তিতে সেই রাজ্যের সাংসদ, বিধায়কদের ভোটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। এই সূত্র অনুযায়ী, উত্তরপ্রদেশে ভোটের মূল্য সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে কম সিকিমের। প্রত্যেক রাজ্যের বিধানসভা ভবন ও দিল্লিতে সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি ভোটের জন্য বুথ তৈরি করা হয়।

    আরও পড়ুন : রাজ্যসভা নির্বাচনে ২২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, দেখুন তালিকা

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হলেও, শাসক কিংবা বিরোধী কোনও পক্ষই বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি। তবে শাসক শিবিরে কয়েকটি নাম ভেসে আসছে। শোনা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) এবার একজন আদিবাসী মহিলাকে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী করার পক্ষপাতী। যদি তা হয়, তবে দুটি নাম শোনা যাচ্ছে। এঁদের একজন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন রাজ্যপাল দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি ওড়িশার মানুষ। দীর্ঘদিন বিজেপির নেত্রী ছিলেন। দ্বিতীয়জন তেলঙ্গনার রাজ্যপাল তামিলিসাই সুন্দররাজন।

     

     

  • Immunity: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চান? জানুন কী কী খাবেন

    Immunity: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চান? জানুন কী কী খাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীর বাঁচাতে চাই নিয়মিত পুষ্টিকর খাবারের জোগান। একমাত্র স্বাস্থ্যসম্মত একটি ডায়েট চার্টই পারে শরীরে প্রয়োজনীয় পরিমাণ পুষ্টির (Nutrients) জোগান দিতে। পুষ্টিকর খাবার খেলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immunity Power)। তখন আর ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়তে হয় না নানান সংক্রমক রোগ ব্যাধিতে। পুষ্টিবিদদের মতে, এমন কিছু খাবার আছে, যা খেলে আমরা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাটা বাড়িয়ে নিতে পারি। প্রশ্ন হল, কী খাব? আসুন জেনে নেওয়া যাক, নিয়মিত কোন কোন খাবার পেলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    ইমিউনিটি চা: গ্রিন টি, লেবু, আদা, হলুদ ইত্যাদি দিয়ে বানিয়ে নিন ইমিউনিটি চা। ব্ল্যাক টি কিংবা কফির পরিবর্তে গ্রিন খেলে উপকার হবে।

    ওয়েলনেস মিল্ক: গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলেও বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। গরম দুধে দারুচিনি মেশিয়ে খেলেও বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তবে গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে উপকার হবে বেশি।

    ইমিউনিটি স্মুদি: শরীর ভালো রখাতে ইমিউনিটি স্মুদির জুড়ি মেলা ভার। বিভিন্ন প্রকার বেরি, স্পিনাচ, হলুদ ইত্যাদি দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে ইমিউনিটি স্মুদি। এটি নিয়মিত খেলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    আরও পড়ুন : পেয়ারা পাতার চা কমাবে ওজন! এর গুণাগুণ জানলে চমকে যাবেন আপনিও

    হেলদি ডেজার্ট হেলদি ডেজার্টও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় আমাদের শরীরে। ডার্ক চকোলেটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরের কোষগুলির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই শরীর সুস্থ রাখতে পরিমিত ডার্ক চকোলেট খাওয়াই যেতে পারে।

    হেলদি গার্নিস: ধনেপাতা, পুদিনা পাতা, বাদাম এবং বিভিন্ন প্রকার বীজ দিয়ে বানিয়ে নিন হেলদি গার্নিস। বীজে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই। এই ভিটামিন ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই নিয়মিত একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ হেলদি গার্নিস খেলে আদতে শরীর থাকবে সুস্থ।

    সাইট্রাস ওয়েক-আপ জুস: যাঁদের একটুতে ঠান্ডা লেগে যায় তাঁরা নিয়মিত সাইট্রাস ওয়েক-আপ জুস খেতে পারেন। সাইট্রাসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যে কোনও লেবু জাতীয় ফলেই মেলে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই যে কোনও লেবুর রস নিয়মিত খেলে উপকার হবে।

    ইয়োগার্ট স্ন্যাক কাপ: শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে ইয়োগার্ট। মধু এবং ফলের টুকরো দিয়ে ইয়োগার্ট খেলে শরীর হবে চাঙা। বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share