Blog

  • Mariupol mass grave: মারিউপোলের কাছে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান মিলল স্যাটেলাইট চিত্রে 

    Mariupol mass grave: মারিউপোলের কাছে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান মিলল স্যাটেলাইট চিত্রে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাড়হিম করা দাবি করল ইউক্রেন (Ukraine)। তাদের দাবি, মারিউপোলের (Mariupol) কাছে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান পেয়েছে তারা। স্যাটেলাইট চিত্রে ধরা পড়েছে স্টারিয়া ক্রিমে ২০০ মিটার লম্বা একটি গর্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। ওখানে বহু মানুষকে কবর দেওয়া হয়েছে বলে অনুমান। সেখানকার সাধারণ মানুষকে খাবারের লোভ দেখিয়ে ওই গণকবর দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে রুশ সেনা, এমনই দাবি। 

    এর আগে মারিউপোলের পশ্চিমে মানহুশ গ্রামে একটি গণকবরের সন্ধান পাওয়া যায়। ৩ হাজার থেকে ৯ হাজার মানুষকে গণকবর (Mass Grave) দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। মারিউপোল পুরোপুরি রাশিয়ান সেনাদের (Russian Army) দখলে রয়েছে। আর মানহুশ গ্রামটি মূল শহর থেকে মাত্র ২০ কিমি দূরে অবস্থিত। স্যাটেলাইট ইমেজ প্রকাশ করে মারিউপোল সিটি কাউন্সিল (Mariupol City Council) একটি সোশাল মিডিয়া পোস্টে বলেছে যে “মানহুশের গণকবরের আকার বুচার চেয়ে ২০ গুণ বেশি। রাশিয়ানরা মারিউপোলে নতুন গর্ত খনন করে মৃতদেহ চাপা দিয়েছে।” মারিউপোল সিটি কাউন্সিল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ধরনের কবরে মৃতদেহ একটির উপর আরেকটি রাখা হয়।

     সম্প্রতি, প্ল্যানেট ল্যাবস-এর সরবরাহ করা অপর একটি স্যাটেলাইট ছবি প্রকাশ করেছে সিটি কাউন্সিল। এতে ভিনোরাডন গ্রামে আর একটি গণকবর রয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, এটি মারিউপোল শহরের পূর্ব দিকে অবস্থিত। ওই কবরে অন্তত ১ হাজার মানুষের লাশ থাকতে পারে  বলে অনুমান।

    এক বিবৃতিতে, মারিউপোলের মেয়র ভাদিম বয়চেঙ্কো বলেছেন, “মারিউপোলে একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুতর যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হয়েছে।” তাঁর দাবি, মারিউপোলে রাশিয়ান সেনাবাহিনীর হাতে নিহত অসামরিক লোকের সংখ্যা ২২ হাজার। সিটি কাউন্সিলের মতে, রাশিয়ান সেনারা মানহুশে বেশ কয়েকটি গণকবর খনন করেছে এবং মৃতদেহ ট্রাকে করে নিয়ে গিয়ে কবর দিয়েছে। 

    এর আগে ইউক্রেনের আরেক শহর বুচায় গণহত্যা চালানোর অভিযোগ উঠেছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে। বুচায় কয়েকটি গণকবর থেকে বহু মানুষের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। রাস্তাতেও বহু মানুষের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। 

  • Boris Johnson: “রাশিয়া সম্পর্কে ভারতের অবস্থান সকলের জানা, আর সেটা বদলাবে না”, বললেন বরিস জনসন

    Boris Johnson: “রাশিয়া সম্পর্কে ভারতের অবস্থান সকলের জানা, আর সেটা বদলাবে না”, বললেন বরিস জনসন

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া নিয়ে নিজেদের অবস্থান ভারত সফরে আগত ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কাছে স্পষ্ট করে দিয়েছে নয়াদিল্লি। আর সেই অবস্থানে যে কোনও পরিবর্তন হবে না, তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের পর তা কার্যত স্বীকারও করে নিয়েছেন জনসন। তিনি বলেছেন, ‘রাশিয়া সম্পর্কে ভারতীয়দের অবস্থান ঐতিহাসিকভাবে সকলেরই জানা। অবশ্যই তারা এ অবস্থান পরিবর্তন করতে যাচ্ছে না। এটি সত্য।’

    তবে, জনসন এটাও জানিয়েছেন, ইউক্রেনের বুচায় সাধারণ নাগরিকদের উপর নৃশংসতা চালানোর অভিযোগের বিষয়ে মোদি ‘খুব কড়া’ ভাষায় কথা বলেছেন। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পুতিনের সঙ্গে একাধিকবার কথাও বলেছেন মোদি। ভারত শান্তি দেখতে চায় এবং রুশদের ইউক্রেন থেকে বের হয়ে যেতে দেখতে চায়। আমিও এ বিষয়ে পুরোপুরি একমত।’

    অনেকেই ভেবেছিলেন, রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে ভারতকে চাপ দেবেন জনসন। কিন্তু, ভারত বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিষয়ে নয়াদিল্লির অবস্থান নিয়ে কোনও চাপ দেননি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। বিদেশসচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা বলেন, ‘মোদি ও জনসন ইউক্রেন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী জনসন এ বিষয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গির কথা বলেছেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত—প্রধানমন্ত্রী মোদি আমাদের এই দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করেছেন। আলোচনায় কোনও ধরনের চাপ ছিল না।’

     

  • Dengue in Kolkata: ডেঙ্গির ভয়াবহতা বাড়ছে রাজ্যে, সরকারি হিসাবে মৃত্যু বেড়ে ১৯

    Dengue in Kolkata: ডেঙ্গির ভয়াবহতা বাড়ছে রাজ্যে, সরকারি হিসাবে মৃত্যু বেড়ে ১৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গির (Dengue) প্রকোপ প্রত্যেক দিন লাফিয়ে বাড়ছে। ডেঙ্গি পরিস্থিতি (Dengue situation in West Bengal) মোকাবিলায় কার্যত ব্যর্থ রাজ্য সরকার (Mamata Banerjee Government)। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের (West Bengal Health Department) সূত্র অনুযায়ী, এই পর্যন্ত সরকারি হিসাবে ডেঙ্গিতে ১৯ জন মারা গিয়েছেন। আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়েছে। বেসরকারি হিসাবে অবশ্য ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেশি। পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে তাই বাড়তি তৎপর রাজ্য। 

    রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ডেঙ্গি পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পুজোর (Durga Puja 2022) সময় স্বাস্থ্য কর্তাদের সমস্ত ছুটি বাতিল করা হয়েছে। পুজো স্পেশাল ডিউটি রোস্টার তৈরি হয়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা জানান, রাজ্যের একাধিক জেলায় ডেঙ্গি পরিস্থিতি ভয়ানক। প্রত্যেক দিন কয়েক’শ মানুষ নতুন করে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হচ্ছেন। তার কথায়, “সব জায়গায় পর্যাপ্ত পরীক্ষা হচ্ছে না। তা সত্ত্বেও যে পরিস্থিতি, তাতে আগামী দিনে পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হতে চলেছে।” 

    কলকাতা পুরসভা (Kolkata Municipal Corporation) সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৭টি বরোর মধ্যে আটটি বরোর ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। ১, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ এবং ১২ নম্বর বোরোয় ডেঙ্গি পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। অর্থাৎ, বালিগঞ্জ, বেকবাগান, শ্যামবাজার, কাশীপুর-বেলগাছিয়ায় প্রত্যেক দিন যে হারে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তা যথেষ্ট চিন্তার। কলকাতা পুরসভার ৬, ৬৯, ৮২, ৮৩ এবং ১১২ নম্বর ওয়ার্ডে ডেঙ্গি পরিস্থিতি খারাপ। পুরসভা বিশেষ নজর দিচ্ছে। উল্লেখ্য, এরমধ্যে রয়েছে খোদ মেয়র ফিরহাদ হাকিমের ওয়ার্ড। অর্থাৎ, ৮২ নম্বর ওয়ার্ড। চেতলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বেশ উদ্বেগজনক। 

    আরও পড়ুন: রাজ্যে ফের বাড়ল করোনা সংক্রমণ, উৎসবের আগে ডেঙ্গির পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে কোভিড

    তবে কলকাতার মতোই চিন্তা বাড়াচ্ছে হাওড়া (Howrah),  হুগলি (Hooghly), উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা (24 Parganas)। প্রত্যেক দিন এই জেলাগুলোয় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু মিছিল ও অবহ্যত। এলাকার মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে। বিশেষত পুরসভার ভূমিকা নিয়ে যথেষ্ট বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। বছর ভর পুরসভার ভূমিকা একেবারেই চোখে পড়ে না বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের। এমনকি ডেঙ্গি পরিস্থিতি বিপজ্জনক হওয়ার পরেও এলাকা পরিস্কার, রাস্তা মেরামতের মতো রুটিন কাজেও হেলদোল নেই পুরসভার। এমনি অভিযোগ সংশ্লিষ্ট জেলার বাসিন্দাদের একাংশের। 

    ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে উৎসবের মরশুমে আলাদা পরিকল্পনা করেছে স্বাস্থ্য দফতর। এক অধিকর্তা জানান, পুজোর সময় স্বাস্থ্য ভবনে আলাদা ডেঙ্গি কন্ট্রোল রুম খোলা থাকবে। চব্বিশ ঘণ্টা কাজ হবে। সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গি আক্রান্তের ভর্তি, রক্তের প্রয়োজন, কোথাও ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যু হলে সেই এলাকার দিকে বিশেষ নজরদারির মতো বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করবে এই বিশেষ কন্ট্রোল রুম। 

    পুজোর সময় সরকারি হাসপাতালগুলো কার্যত অচল হয়ে যায়। চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মী, নার্স ছুটি নেন। সরকারি হাসপাতাল পরিষেবা থমকে যায়। কিন্তু যে হারে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তাতে সরকারি হাসপাতালের পরিষেবা স্বাভাবিক না থাকলে, পরিস্থিতি আরও ভয়ানক হবে। তাই সরকারি হাসপাতালগুলোতে ও উৎসব স্পেশাল ডিউটি রোস্টার তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ব্লাড ব্যাঙ্কে যাতে রক্তের জোগান ঠিক থাকে, সেদিকেও বাড়তি নজর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ডেঙ্গি চিকিৎসায় প্লেটলেট খুব জরুরি। রক্তের জোগান ঠিক মতো না হলে, রোগী মৃত্যুর ঘটনাও ঘটতে পারে। তাই ব্লাড ব্যাঙ্কের দিকে বিশেষ নজর। 

    আরও পড়ুন: আপনি কি দ্বিতীয়বার ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হতে পারেন? কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার ডেঙ্গি হয়েছে?

    কলকাতার স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ডেঙ্গি মোকাবিলায় রাজ্য পুর দফতরের বিশেষ সাহায্য প্রয়োজন। প্রশাসনিক বৈঠকে জানানো হয়েছে, স্বাস্থ্য দফতরের পাশপাশি পুর দফতর ডেঙ্গি মোকাবিলায় বিশেষ ভূমিকা নেবে। ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে রাজ্যের সমস্ত পুর এলাকায় ডেঙ্গি মোকাবিলায় বিশেষ নজরদারি দেওয়া হবে। স্বাস্থ্য কর্তাদের মতোই পুর কর্তারাও উৎসবের মরশুমে এলাকা পরিদর্শন করবেন। কোথাও ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে, সেই এলাকায় বিশেষ নজরদারি দেওয়া হবে।
     
    যদিও সরকারের এই উদ্যোগ নিতে অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছে বলে মনে করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাদের মতে, রাজ্যে ডেঙ্গি মহামারির আকার নিয়েছে। প্রত্যেক পাড়ায় মশাবাহিত রোগ (vector-borne disease) বাসা বাধছে। সরকারের অনেক আগেই সক্রিয় হওয়ার দরকার ছিল। ভাঙা রাস্তায় জমা জল, অপরিচ্ছন্ন নর্দমা, পার্ক মশার আঁতুড়ঘর। বছর ভর কাজ করছে বর্ষায় মশাবাহিত রোগের সংক্রমণ কমে। কিন্তু সারা বছর সরকারের উদ্যোগ চোখে পড়ে না। ডেঙ্গি হচ্ছে, এটা মানতেই প্রত্যেক বছর সরকারের অনেকটা সময় চলে যায়। পরিস্থিতি বিপদসীমা অতিক্রম করলে সরকারের হুঁশ ফেরে। তবে, পরিকল্পনা সত্যিই বাস্তবায়িত হলে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলেই আশা করছে চিকিৎসক মহল।

  • UGC Update: সেরা বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শীঘ্রই যৌথ ডিগ্রি প্রদান ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের : ইউজিসি চেয়ারম্যান

    UGC Update: সেরা বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শীঘ্রই যৌথ ডিগ্রি প্রদান ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের : ইউজিসি চেয়ারম্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উচ্চশিক্ষায় (Higher Education) এবার আরও দরজা খুলে যাচ্ছে ভারতীয় পড়ুয়াদের। খুব শীঘ্রই দেশের মাটিতে গড়ে উঠবে বিভিন্ন বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। তার জন্য বিশেষ একটি প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। দেশের প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সদস্যদের নিয়ে ওই প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। এটা এই কর্মসূচীর প্রথম ধাপ। এছাড়াও বিভিন্ন কোর্সে যৌথভাবে ডিগ্রি (Degree) প্রদান করতে পারে ভারত ও বিদেশি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। এমনকী বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এর অনুমোদনের ভিত্তিতে একসঙ্গে কোনও প্রোগ্রামের সুবিধা দিতেও পারে। এমনই জানালেন ইউজিসি-র চেয়ারম্যান এম জগদীশ কুমার। মঙ্গলবার উচ্চশিক্ষা নিয়ন্ত্রকের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    ভারতের উচ্চ শিক্ষার মান বিশ্বমানের করার জন্য এক অন্যতম পদক্ষেপ নিল ইউজিসি। বহু শিক্ষার্থী আছেন যারা বিদেশে পড়াশোনা করতে চান, সে ক্ষেত্রে এবার নিজের দেশের মধ্যেই সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক স্তরের শিক্ষা ব্যবস্থার কাঠামো গড়ে তুলতে চাইছে ইউজিসি । এই সংক্রান্ত বিধিমালা ইতিমধ্যেই অনুমোদন করা হয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা ভারতে থাকতে পারবেন কিন্তু পড়াশোনা করতে পারবেন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। আসলেই ইউজিসি বিশ্বের যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দেশের যে কোনো শীর্ষ বিদ্যালায়ের যৌথ কোর্স চালু করতে চলেছে। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে একটি আলোচনা চলাকালীন ইউজিসির সভাপতি এম জগদেশ কুমার এই নিয়মের অনুমোদনের কথা জানান। এছাড়াও তিনি জানিয়েছেন নতুন শিক্ষানীতিতেও এই সুপারিশ করা হয়েছে।

    এরপর এক সাংবাদিক বৈঠকে এম জগদীশ কুমার বলেন, “ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রিডিয়েশন কাউন্সিল অনুমোদিত যে কোনও ভারতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যারা ন্যূনতম ৩.০১ স্কোর করেছে বা  সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাটেগরিতে রয়েছে অথবা ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্স পর্যায়ে রয়েছে, তারা টাইমস হায়ার এডুকেশন বা QS World University-র সেরা 500 বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্বন্বয় স্থাপন করতে পারে। ইউজিসি-র কাছ থেকে আগাম কোনও অনুমোদন ছাড়াই। এই প্রোগ্রামে ছাত্রদের বিদেশি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩০ শতাংশের বেশি নম্বর পেতে হবে।”

  • Nupur Shikhare: কে এই নূপুর শিখরে, যার সঙ্গে এনগেজমেন্ট সারলেন আমির-কন্যা আইরা?

    Nupur Shikhare: কে এই নূপুর শিখরে, যার সঙ্গে এনগেজমেন্ট সারলেন আমির-কন্যা আইরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নূপুর শিখরে (Nupur Shikhare) ও আইরা খান (Ira Khan) তাদের বাগদানের কথা সোস্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছে। আইরা খান তাঁর ইনস্টাগ্রাম (Instragram) প্রোফাইলে মজার ক্যাপশন দিয়ে প্রেমিক নুপুর শিখরের সঙ্গে তার বাগদান ঘোষণা করেছে। এই খবর শোনামাত্রই তার অনুরাগীদের মধ্যে খুশির হাওয়া। তাঁর সহকর্মী, বন্ধুবান্ধব , হিতাকাঙ্খীরা তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: হটস্টারে ফিরছে রহস্যময় ‘লোকি’, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েক দিনের

    নূপুরের সম্পর্কে জানার আগে এই আইরা খানকে প্রোপজের ভিডিওটি দেখুন

    https://www.instagram.com/p/Ci0Vppej6Z4/?utm_source=ig_embed&utm_campaign=embed_video_watch_again

    বছর ৩৭ এর নূপুর (Nupur) জন্মেছেন পুনেতে। এসডি কাটারিয়া হাই স্কুল থেকে পড়াশোনা শেষ করার পর মুম্বাইয়ের আরএ পোদ্দার কলেজ অফ কমার্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স নিয়ে স্নাতক করেন। তাঁর মা প্রীতম শিখরে একজন নৃত্যশিক্ষক। নূপুর একজন খ্যাতনামা ফিটনেস প্রশিক্ষক। তিনি আমির খানকে(Aamir Khan) ফিটনেস ট্রেনিং দিয়েছেন। বঙ্গতনয়া মিস ইউনিভার্স সুস্মিতা সেনকেও (Susmita Sen) ফিটনেস ট্রেনিং দিয়েছেন।

    https://www.instagram.com/p/B5CSF59pLon/?utm_source=ig_embed&ig_rid=c33a49e1-cc09-436e-9dcc-92d6b29208e9

    আরও পড়ুন: চোখের জলে বিদায় ‘কমেডি কিং’-কে, যমুনার তীরে নিগমবোধ ঘাটে সম্পন্ন হল শেষকৃত্য

    আমির খানের ফিটনেস ট্রেনার (Fitness Trainer) হওয়ার সূত্রেই আমির কন্যা আইরার সাথে তার রসায়ন ঘটে। ২০২০ সাল থেকেই দুজনের মধ্যে সম্পর্ক শুরু হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। তারপর থেকেই তারা তাদের অনুগামীদের কাছে তাদের ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করছেন। তারা কখনোই তাদের সম্পর্ককে বিশ্বের কাছ থেকে লুকানোর প্রয়োজন অনুভব করেননি। এমনকি নূপুর আইরার পরিবারের সঙ্গে জন্মদিন পার্টিও উদযাপন করেছিল।

    https://www.instagram.com/p/B3t_JNMpLLS/?utm_source=ig_embed&ig_rid=a945a99d-3639-4814-98ee-a4960c93b250

    নূপুর শুধুমাত্র ফিটনেস ট্রেনার নন পাশাপাশি একজন সফল ড্যান্সার ও টেনিস প্লেয়ার (Tennis Player)। তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে, তিনি টাইগার শ্রফ এবং হৃতিক রোশনের ‘ওয়ার’(War) সিনেমার “জয় জয় শিব শঙ্কর” একটি গানের তালে নাচের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন।

    [https://www.instagram.com/p/B-UBQplJCnU/?utm_source=ig_embed&utm_campaign=embed_video_watch_again

    শুধু তাই নয়, তিনি একজন রাজ্য স্তরের টেনিস খেলোয়াড় ২০১৪ সালে আয়রনম্যান ৭০.৩ ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়েছিলেন। তিনি আলটিমেট বিস্টমাস্টার সিজন ২ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • General Manoj Pande: অবসর নিলেন নারাভানে, দেশের ২৯ তম সেনাপ্রধান হলেন জেনারেল মনোজ পাণ্ডে

    General Manoj Pande: অবসর নিলেন নারাভানে, দেশের ২৯ তম সেনাপ্রধান হলেন জেনারেল মনোজ পাণ্ডে

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সেনাপ্রধানের পদ থেকে অবসর নিলেন জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নারাভানে। তাঁর জায়গায় নতুন সেনাপ্রধান হিসেবে স্থলাভিষিক্ত হলেন জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। দেশের ২৯ তম সেনাপ্রধান হিসেবে শনিবার তিনি দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার্স থেকে এই প্রথম কোনও অফিসার যিনি সেনাপ্রধান হলেন। 

    [tw]


    [/tw]

    ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমির প্রাক্তন ছাত্র, জেনারেল পাণ্ডে ১৯৮২ সালের ডিসেম্বরে কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার্সে কমিশনড হন। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে একাধিক কৃতিত্ব। এর আগে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে উপপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন জেনারেল পাণ্ডে। তার আগে তিনি পূর্বাঞ্চলের সেনাপ্রধানও ছিলেন। জেনারেল মনোজ পান্ডে তাঁর কর্মজীবনে আন্দামান ও নিকোবর কমান্ডের কমান্ডার-ইন-চিফ (CINCAN) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন, যা দেশের একমাত্র ট্রাই-সার্ভিস কমান্ড। 

     

  • Chinese hackers: উত্তর ভারতের ৭টি পাওয়ার গ্রিডে সাইবার হানা চিনা হ্যাকারদের, কতটা ক্ষতি? পড়ুন বিস্তারিত রিপোর্ট

    Chinese hackers: উত্তর ভারতের ৭টি পাওয়ার গ্রিডে সাইবার হানা চিনা হ্যাকারদের, কতটা ক্ষতি? পড়ুন বিস্তারিত রিপোর্ট

    নয়াদিল্লি:  ভারতে ফের সাইবার হানা (cyber attack) দেওয়ার অভিযোগ উঠল চিনা হ্যাকারদের (chinese hackers) বিরুদ্ধে। এবার তাদের টার্গেট উত্তর ভারতের পাওয়ার গ্রিড (power grid)। সম্প্রতি, এই মর্মে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে রেকর্ডেড ফিউচার (Recorded Future) নামে একটি সাইবার বিশেষজ্ঞ গোয়েন্দা সংস্থা। 

    ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত কয়েক মাসে ভারতে সাইবার হানা চালিয়েছে চিনা হ্যাকারদের দল। সংস্থার দাবি, উত্তর ভারতের অন্তত সাতটি “লোড ডিসপ্যাচ” কেন্দ্রে ওই হানা চালানো হয়েছে। ওই পাওয়ার গ্রিডগুলি গোটা উত্তর ভারতের, বিশেষ করে লাদাখে (Ladakh) ভারত-চিন সীমান্ত (India China border) লাগোয়া অঞ্চলের গ্রিড নিয়ন্ত্রণ ও বিদ্যুৎ বিতরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত।  

    ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, সাম্প্রতিক অতীতে একটি কেন্দ্রে হ্যাক করেছিল “রেড একো” (RedEcho) নামে চিনা হ্যাকারদের একটি গোষ্ঠী। রিপোর্টে সংস্থার দাবি, এই গোষ্ঠীর সঙ্গে আরেকটি চিনা হ্যাকার-গোষ্ঠীর অনেক মিল রয়েছে, যাদের সঙ্গে চিনা প্রশাসনের যোগাযোগ রয়েছে বলে দাবি করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। 

    ওই সংস্থার দাবি, ভারতের এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলির পরিকাঠামো, পরিধি ও কার্যপ্রক্রিয়া সম্পর্কিত তথ্য হাতানোই ছিল চিনা হ্যাকারদের মূল উদ্দেশ্য। সংস্থার আরও দাবি, এই হ্যাকিংয়ের ফলে ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলির আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা ক্ষীণ। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, বিদ্যুতের গ্রিডগুলির তথ্য হাতানোর পাশাপাশি, হ্যাকাররা ভারতের জাতীয় এমার্জেন্সি রেসপন্স সিস্টেম (power grid emergency response system) বা জরুরি পরিষেবা ব্যবস্থা ও বহুজাতিক পণ্য সরবরাহ সংস্থার ক্ষতি করার চেষ্টাও করে। 

    সংস্থাটি জানিয়েছে, “ট্যাগ-৩৮” (TAG-38) নামের ওই হ্যাকারদের গোষ্ঠী “শ্যাডো প্যাড” (ShadowPad) নামের একটি ম্যালিসিয়াস সফ্টওয়ার (malicious software) ঢুকিয়ে সিস্টেমের ক্ষতি করার চেষ্টা চালায়। অতীতে, এই ম্যালওয়ারটির (malware) সঙ্গে চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (Chinese People’s Liberation Army) ও সেদেশের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রকের (Chinese Ministry of State Security) যোগসাজসের অভিযোগ উঠেছে। 

    এই অভিযোগ নিয়ে কোনও মতামত জানাতে রাজি হয়নি চিনা বিদেশমন্ত্রক (Chinese Ministry for Foreign Affairs)। তবে, অতীতে তাদের বিরুদ্ধে ওঠা হ্যাকিংয়ের যে কোনও ধরনের অভিযোগ খারিজ করেছে বেজিং।

     

  • Sidharth-Kiara Break-up: সবার সঙ্গেই মিশে থাকতে চান, ভুলতে চান না কাউকেই জানালেন কিয়ারা

    Sidharth-Kiara Break-up: সবার সঙ্গেই মিশে থাকতে চান, ভুলতে চান না কাউকেই জানালেন কিয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেমে পড়ার সময় তাঁরা শিরোনামে ছিলেন৷ এ বার প্রেম ভেঙে যাওয়ার গুঞ্জনেও ফের চর্চিত সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আডবাণী৷ ‘শেরশাহ’ ছবি থেকেই তাঁরা দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছেন। ভক্তরা  সিদ্ধার্থ-কিয়ারার বিয়ে দেখার অপেক্ষায় দিন গুনছিলেন৷ পর্দায় ছবি হিট৷ বাইরে তাঁদের প্রেমের গুঞ্জন সুপারহিট৷ তাঁদের অনস্ক্রিন রসায়ন দারুণ পছন্দের ছিল দর্শকদের৷ তবে শোনা যাচ্ছে, প্রেম এখন অতীত৷ সম্পর্ক ছেড়ে নাকি বেরিয়ে এসেছেন তাঁরা৷ যদিও এ বিষয় নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি এই জুটি। কিয়ারার আগামী ছবি ভুল ভুলাইয়া-২ এর ট্রেলর লঞ্চের সেটে বরং অভিনেত্রী জানিয়েছেন তিনি কাউকে ভুলে যেতে চান না। তাঁর জীবনে সবাই এক একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বহন করে। তাই কাউকে ভোলার প্রশ্নই নেই।

    প্রেমের কথাও যেমন কখনও প্রকাশ্যে স্বীকার করেননি কিয়ারা-সিদ্ধার্থ, তেমনই গুঞ্জরিত বিচ্ছেদ নিয়েও তাঁদের মুখে কুলুপ। সামাজিক মাধ্যমে অবশ্য তাঁরা আগের মতোই সপ্রতিভ৷  নিজেদের মতো করে সোশ্যাল সাইটে ছবি দিচ্ছেন, কমেন্ট করছেন দু’জনে।

    কাজের সূত্রে সিদ্ধার্থ এখন তুরস্কে৷ প্রেমের কথা স্বীকার না করলেও তিনি যে কিয়ারার ব্যক্তিত্বে মুগ্ধ, সে কথা ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন সিদ্ধার্থ৷  তিনি বলেছেন, কিয়ারার মধ্যে যে নায়িকাসুলভ আচরণ নেই, সেটা তিনি পছন্দ করেন৷  প্রশংসা করেন তাঁর অভিনয়েরও৷  কাজের দিকে সিদ্ধার্থর হাতে এখন আগামীতে বেশ কয়েকটি ছবি আছে৷ ‘কিটি মিশন মজনু’, ‘যোদ্ধা’-সহ বেশ কিছু ছবিতে তাঁকে দেখা যাবে৷ অন্যদিকে কিয়ারা অভিনয় করছেন ‘ভুলভুলাইয়া২’, ‘গোবিন্দা নাম মেরা’ এবং ‘যুগ যুগ জীয়ো’-তে৷

    শ্যুটিং ফ্লোরে ব্যস্ত এই জুটি কোনওদিন সম্পর্কের কথা স্বীকার না করলেও একসঙ্গে মলদ্বীপ, দক্ষিণ আফ্রিকায় ছুটি কাটাতে গিয়েছেন৷ একাধিক অনুষ্ঠানেও তাঁদের একসঙ্গে দেখা গিয়েছে৷ 

     

  • iPhone 13: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-য় গুরুত্ব, ভারতেই ‘আইফোন ১৩’ তৈরি করবে অ্যাপেল

    iPhone 13: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-য় গুরুত্ব, ভারতেই ‘আইফোন ১৩’ তৈরি করবে অ্যাপেল

    iPhone 13: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নীতিকে গুরুত্ব দিয়ে এবং ভারতীয় গ্রাহকদের কথা ভেবে এবার এদেশেই তৈরি হবে আই-ফোন (Apple iPhone)। ইতিমধ্যেই চেন্নাই প্ল্যান্টে আইফোন ১৩ (iPhone 13) তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে বলে খবর। 

    চেন্নাইয়ের কাছে ফক্সকন (Foxconn) প্ল্যান্ট থেকেই ওই ফোন তৈরি করা হচ্ছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্মার্টফোনের বাজারে আরও ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারার লক্ষ্যেই অ্যাপলের এই পদক্ষেপ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    এবিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়ে অ্যাপলের তরফে জানানো হয়েছে, “স্থানীয় কাস্টমারদের জন্য আমরা ভারতেই তৈরি করছি  আইফোন ১৩ (Apple iPhone 13)।  সুন্দর ডিজাইন, অ্যাডভান্সড ক্যামেরা A15 Bionic chipset এই ফোনের ইউএসপি বা মূল আকর্ষণ।

    শুধু  আইফোন ১৩ নয়, অ্যাপলের প্রতিটি ভালো মডেল এবার স্থানীয়ভাবে তৈরি করা হবে। অ্যাপলের তরফে ফোন তৈরির জন্য ফক্সকন এবং উইস্ট্রন নামে দুটি সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে। পেগাট্রন নামে আরও একটি সংস্থাও রয়েছে।  যদিও এই সংস্থাটি এখনও স্থানীয়ভাবে আই ফোন তৈরি শুরু করেনি। তবে খুব শীঘ্রই পেগাট্রন (Pegatron) ভারতে আই ফোন তৈরি করা শুরু করবে বলে জানা গেছে। তবে তৃতীয় সংস্থাটি প্রথমে আইফোন ১৩ তৈরি করবে না। প্রাথমিককভাবে তারা আইফোন ১২ তৈরি করবে।
     
    ২০১৭ সাল থেকেই ভারতে আইফোন তৈরি করছে অ্যাপল। সে সময় আইফোন এসই (iPhone SE) তৈরি করত তারা। কিন্তু নতুন এই তিনটি সংস্থার মাধ্যমে আইফোন ১১, ১২, ১৩ — এই তিনটি মডেল স্থানীয়ভাবে তৈরি করা হবে। পাশাপাশি এখনও পর্যন্ত আইফোনের কোনও প্রো-মডেল স্থানীয়ভাবে ভারতে তৈরি করা হয় না। পরবর্তী সময় তা ভারতে তৈরি করা যায় কি না বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে অ্যাপল।

    দেশে আই ফোনের নতুন মডেলগুলি তৈরি হলে তা খুব সহজেই এখানকার বাজারে পাওয়া যাবে। আগে কোনও মডেল লঞ্চ হওয়ার পর সেটি ভারতের বাজারে আসতে সময় লাগতে আট থেকে ন’মাস। কিন্তু স্থানীয়ভাবে তৈরি হওয়ার ফলে তা খুব শীঘ্রই ভারতের বাজারে পাওয়া যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

     

  • BJP attacks Rahul Gandhi: “আপনি কি ‘ভোট সময়ের হিন্দু’?” রাহুলকে প্রশ্ন বিজেপির

    BJP attacks Rahul Gandhi: “আপনি কি ‘ভোট সময়ের হিন্দু’?” রাহুলকে প্রশ্ন বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীর(Ramnavami) রেশ মেলায়নি। ফের আলোচনার কেন্দ্রে ভগবান শ্রীরামচন্দ্র। এবার রাম নিয়ে রাহুল গান্ধিকে (Rahul Gandhi) আক্রমণ করলেন সম্বিত পাত্র (Sambit Patra)। কংগ্রেসের সাংসদকে ‘চুনাভি হিন্দু’ বা ‘ভোট সময়ের হিন্দু’ আখ্যা দিয়েছেন বিজেপির (BJP) মুখপাত্র। তাঁর মতে, ভোটে সুবিধা পেতেই রাহুল গান্ধি হিন্দু হয়েছেন। 

    বিজেপির হিন্দুত্ববাদকে বরাবরই আক্রমণ করে এসেছে কংগ্রেস। সংবাদমাধ্যমের সামনে তারই পাল্টা দিলেন বিজেপি নেতা। দিন কয়েক আগে কংগ্রেসের তরফে রামের অস্তিত্ব নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা পেশ করে শতাব্দী প্রাচীন দলটি। এর তীব্র সমালোচনা করেন সম্বিত। বিজেপির মুখপাত্র নিশানা করেছেন কংগ্রেসের সাংসদ তথা গান্ধি পরিবারের সদস্য রাহুলকে। তিনি বলেন, রামকে নিয়ে রাহুল গান্ধির সাম্প্রতিক মন্তব্যের জেরে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে কংগ্রেসের চরিত্র। রামের অস্তিত্বে সন্দেহ প্রকাশ করে তারা দেশের শীর্ষ আদালতে হলফনামা দাখিল করেছে। এর পরেই সম্বিত প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন রাহুলের দিকে। বলেন, আমি রাহুলকে বলতে চাই, আপনি কি রামের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন? রাহুল নিজেকে হিন্দু বলে দাবি করেন। তিনি কি হিন্দু না কি ভোটের কারণে হিন্দুত্বের ভেক ধরেছেন? 

    সম্প্রতি রাহুল বলেছিলেন, বিজেপিরই অনেকে পুনর্জন্ম তত্ত্বে বিশ্বাস করেন না। তাঁরা রামের অস্বিত্ব মানবেন কীভাবে? এরই জবাব দিতে গিয়ে রাহুলকে ‘ছদ্মবেশী হিন্দু’ বলে দাগিয়ে দেন বিজেপির মুখপাত্র। সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি রাহুলের বিশ্বাস নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সম্বিত। পদ্মশিবিরের এই নেতা বলেন, রাহুল গান্ধি একজন সাংসদ। তিনি কীভাবে এমন বেফাঁস মন্তব্য করেন। এদেশের একটা বড় অংশের মানুষ ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন না। এমতাবস্থায় রাহুল যদি তা করেন তবে তাতে দেশে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে। সম্বিতের মতে, রাহুলের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জেরেই দেশের বিভিন্ন জায়গায় রামনবমীতে অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। 

    এর পরেই সম্বিত রাজস্থানের কারাউলির উদাহরণ টেনে আনেন। তিনি বলেন, কারাউলিতে রামনবমীর মিছিলে ইট-পাটকেল ছোড়া হয়েছে। দেশের নেতাদের একাংশের মন্তব্যই এই ঘটনার জন্য দায়ী বলে মনে করেন সম্বিত। তিনি বলেন, রাহুলের মতো নেতারা ক্ষমতা দখল করতে যা খুশি তাই করতে পারেন। 

    রাহুলের পাশাপাশি এদিন বিজেপির মুখপাত্র আক্রমণ শানিয়েছেন শিবসেনার (Shiv Sena) দিকেও। শিবসেনা প্রধান তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Maharashtra CM Uddhav Thackeray) বলেন, রাম না জন্মালে রাজনীতি করার ইস্যুই পেত না বিজেপি। এদিন তারই পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে সম্বিত বলেন, বিজেপিকে আক্রমণ করতে গিয়ে শিবসেনা নেতারা অযথা ভগবান রামকে টেনে আনছেন। এটা সস্তা রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই নয়। বিজেপি মুখপাত্রের মতে, তোষণের নীতি অনুসরণ করতে গিয়ে এধরনের মন্তব্য করা হচ্ছে। 
      

LinkedIn
Share