Blog

  • Ranbir-alia: বাবার বাগদানের দিনেই বিয়ের অনুষ্ঠান ছেলের

    Ranbir-alia: বাবার বাগদানের দিনেই বিয়ের অনুষ্ঠান ছেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:সময়ের হাত ধরে কেটে গিয়েছে ৪৩টা বছর। ফের আনন্দে ভাসছে কপূর খানদান। ১৯৭৯ সালের ১৩ এপ্রিল বাগদান হয় ঋষি-নীতুর (Neetu kapoor)। তাই এই তারিখটিকেই বেছে নেওয়া হল। বাবার বিয়ের দিনেই শুরু হয়ে যাচ্ছে ছেলে রণবীর কপূরের বিয়ের অনুষ্ঠান। 
    বি-টাউনের (B-town)হাই-প্রোফাইল এই বিয়ের তুমুল হইচইয়ের মধ্যেই গোপন এই তথ্য ফাঁস করলেন স্বয়ং পাত্রের মা,নীতু কপূর।
    অতীতের সেই স্মৃতি রোমন্থন করে ইনস্টাগ্রামে (instagram)আংটি বদলের ছবি পোস্ট করেছেন ঋষি-ঘরনি। অভিনেত্রী লিখেছেন, “বৈশাখীর প্রিয় স্মৃতি। ৪৩ বছর আগে, ১৯৭৯ সালের ১৩ এপ্রিল আমাদের বাগদান হয়েছিল।”

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by neetu Kapoor. Fightingfyt (@neetu54)

    এত বছর পরে একই দিনে বিয়ের অনুষ্ঠান শুরু ঋষি-নীতুর একমাত্র ছেলে রণবীরেরও। সাত পাকের তারিখ নিয়ে বিস্তর ধোঁয়াশা ছড়ালেও প্রথম থেকেই শোনা যাচ্ছিল ১৩ এপ্রিল থেকেই শুরু হয়ে যাবে বিয়ের আগের নানা অনুষ্ঠান। পঞ্জাবি রীতি মেনে চলবে গায়ে হলুদ,সঙ্গীত, মেহেন্দি। 
    সূত্রের খবর, রীতি মাফিক বিয়ের অনুষ্ঠান শুরুর আগে প্রয়াত ঋষিকে শ্রদ্ধা জানাতে এক বিশেষ পুজোর আয়োজন করবে কপূর ও ভট্ট পরিবার। কপূর পরিবার  বিয়ে নিয়ে এখনও মুখে কুলুপ এঁটে থাকলেও আলিয়ার কাকা রবীন ভট্ট জানান, সব প্রস্তুতি ঠিকমতোই চলছে। তবে বিয়ের ব্যাপারে সব সিদ্ধান্ত নিজেরাই নিচ্ছেন রণবীর-আলিয়া। শোনা যাচ্ছে, সঙ্গীতে নিজের সিনেমা ‘রাজি’র গানে নাচবেন আলিয়া। আলিয়ার সঙ্গীতে পারফর্ম করবেন তাঁর প্রিয় বন্ধু অনুষ্কা রাজন। পারফর্ম করবেন আলিয়ার বোন শাহিন ভট্টও। অন্যদিকে বাবা ঋষি কপূরকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানিয়ে তাঁর গানে মা নীতুর সঙ্গে  পা মেলাবেন রণবীর। চেম্বুরের পারিবারিক বাংলোতে রণবীর ও আলিয়ার সঙ্গীতানুষ্ঠানে থাকবেন পরিবারের সদস্য ও কাছের বন্ধুরা। চার-পাঁচদিন ধরে চলবে বিয়ের অনুষ্ঠান। 

     

     

  • Al Jazeera Reporter: ‘ভুলবশত’ সেনার হাতেই আল–জাজিরা সাংবাদিকের মৃত্যু হতে পারে, স্বীকার করল ইজরায়েল  

    Al Jazeera Reporter: ‘ভুলবশত’ সেনার হাতেই আল–জাজিরা সাংবাদিকের মৃত্যু হতে পারে, স্বীকার করল ইজরায়েল  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েল সেনার (Israel Army) ‘ভুল করে ছোড়া’ গুলিতে মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে আল জাজিরার সাংবাদিক (Al Jazeera Reporter) শিরিন আবু আকলেহর (Shireen Abu Akleh)। স্বীকার করে নিল ইজরায়েল প্রশাসন। তবে একে অপরাধ বলে মনে করছে না ইজরায়েল। তাই তদন্ত হবে না। এমনটাও এদিন স্পষ্ট করে তারা।  

    গত ১১ মে একটি শরণার্থী শিবিরে ইজরায়েলি বাহিনীর অভিযানের সময় গুলি লেগে মৃত্যু হয় সাংবাদিক আবু আকলেহর। গুলিটি চলে ইজরায়েলি সেনার বন্দুক থেকে। ওই সময় সাংবাদিকের ভূমিকায় কর্তব্যরত ছিলেন  আবু আকলেহ। হেলমেট, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটে লেখা ছিল প্রেস। তারপরেও গুলি চালায় সেনা। যাকে এখন ‘ভুল’ বলে দায় সারতে চাইছে ইজরায়েল।

    আরও পড়ুন: শব্দ দিয়ে অনুভূতি প্রকাশ করতে পারব না! বিক্রান্তের ডেকে উঠে আবেগপ্রবণ মোদি 

    প্রত্যক্ষদর্শী ও আল জাজিরা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য এবং জাতিসংঘ, মানবাধিকার সংগঠন ও বিভিন্ন সংবাদসংস্থার বিভিন্ন তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে, এক ইজরায়েলি সেনা আবু আকলেহকে গুলি করেছেন।  

    ইজরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়, ফিলিস্তিনি জঙ্গিরা সেনাকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়ছিল। আত্মরক্ষায় পাল্টা গুলি চালায় সেনা। যদিও জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থার তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে, আকলেহ নিহত হওয়ার সময় ঘটনাস্থলে কোনো ফিলিস্তিনি উপস্থিত ছিলেন না।

    আরও পড়ুন: বিক্রি হয়ে গেল ইজরায়েলের প্রধান বন্দর হাইফা, বর্তমান মালিক আদানি
     
    গতকাল সোমবার ইজরায়েল প্রশাসনের তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়, যে গুলিতে আবু আকলেহ নিহত হয়েছেন, তা কোথা থেকে ছোঁড়া হয়েছিল, তা পরিষ্কার করে বলা সম্ভব নয়। এ ঘটনা নিয়ে বিশদ পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষে এবং প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে মিলিটারি অ্যাডভোকেট জেনারেল এখানে অপরাধমূলক কোন ঘটনার গন্ধ পান নি। তাই কোনও পুলিশি তদন্ত নিষ্প্রয়োজন। 

    তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশের আগে এক সংবাদ সম্মেলনে উচ্চপদস্থ এক সেনা আধিকারিক বলেন, “ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা সেনাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। যদি সেনাদের গুলিতেই সাংবাদিকের মৃত্যু হয়ে থাকে তাহলে তা অনিচ্ছাকৃত, ভুলবশত হয়েছে।” ইজরায়েল প্রশাসন বার বারই বলে এসেছে, তাদের সেনাদের নিয়ে তারা গর্বিত। সেনারা সবসময় নিয়ম মেনেই কাজ করেন।   

    গতকাল এক বিবৃতিতে ইজরায়েল প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন আবু আকলেহর পরিবার। বিবৃতিতে বলা হয়, ইজরায়েল সত্যিকে আড়াল করতে চাইছে এবং শিরিন আবু আকলেহর হত্যার দায় এড়াতে চাইছে। এটি প্রত্যাশিত বলেও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। বলা হয়, “আমাদের পরিবার এ নিয়ে হতবাক হয়নি। কারণ, ইজরায়েল নিজের অপরাধ নিয়ে যে তদন্ত করতে পারে না, তা জানাই ছিল।”  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Health tips: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    Health tips: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা তো জানেনই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা কতটা প্রয়োজনীয়।  আর যাদের ডায়াবেটিস নেই, তাদেরও উচিৎ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা। এতে পরবর্তীতে টাইপ টু ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি কম থাকে। আর ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকলে শরীরটাও ভালো থাকে। বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগী ঘরে ঘরেই দেখা যায়। আর ডায়াবেটিসের মূল কারণই হল সঠিক লাইফস্টাইল মেনে না চলা। আর তার ফলেই জীবনধারায় পরিবর্তন আনাটা খুবই জরুরী। কোন খাবার কতটা পরিমাণে খাবেন তা এই ক্ষেত্রে খুব জরুরি। এমনও কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে আপনার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। সেগুলো কোনগুলি চলুন দেখে নেওয়া যাক।

    ডিম

    ডিম প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এতে কোনও কার্বোহাইড্রেট নেই। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন একটি করে ডিম খেলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    ব্রকলি

    ক্রুসিফেরাস সবজি ব্রকলিতে কার্বের পরিমাণ কম এবং এই সবজি ভিটামিন, মিনারেলসএ সমৃদ্ধ। এই সবজি খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় না। বরং সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    আরও পড়ুন: ব্রেকফাস্টে ভুল করেও খাবেন না এই খাবারগুলো, নয়তো হতে পারে বিপদ

    ব্রাউন রাইস

    ব্রাউ সুগারে কার্বস আছে তবে তা ক্ষতিকারক নয়, ফলে ব্রাউ রাইস খেলে ডায়াবেটিস রোগীরা সহজেই তাঁদের রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে। এছাড়াও এতে ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে যা শরীরের অন্য কাজ করতে সাহায্য করে থাকে।

    সয়বীন

    পুষ্টিবিদদের মতে, টোফু ও সয়বীনে অল্প পরিমণে কারবস থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষতি করে না। এতে প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাটে সমৃদ্ধ। এই জাতীয় খাবার রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

    আরও পড়ুন: সারাক্ষণ খেতে ইচ্ছে করে? এই পাঁচটি খাবার খেলে কমবে খিদে 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Viva Tech 2022: ইউরোপের বৃহত্তম স্টার্টআপ সম্মেলনে বিশেষ স্বীকৃতি প্রদান ভারতকে

    Viva Tech 2022: ইউরোপের বৃহত্তম স্টার্টআপ সম্মেলনে বিশেষ স্বীকৃতি প্রদান ভারতকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের সেরা দেশের স্বীকৃতি পেল ভারত (India)। সম্প্রতি হয়ে গেল ইউরোপের (Europe) বৃহত্তম স্টার্টআপ সম্মেলন ভিভাটেক ২০২২ (Viva Tech 2022)। সেখানেই মিলেছে এই স্বীকৃতি।

    সেরা দেশের খোঁজ পেতে ইউরোপে হয় স্টার্টআপ কনফারেন্স ভিভাটেক ২০২২। এটি ইউরোপের বৃহত্তম স্টার্টআপ সম্মেলন। ফ্রান্সের (France) প্যারিসে আয়োজিত ওই সম্মেলনে ভারতের তরফে যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, সেরা দেশের স্বীকৃতি হিসেবে ভিভাটেক ২০২২-তে অংশ নিতে পারাটা ভারতের কাছে সম্মানের। এটার কারণ হল, সারা বিশ্বে ভারতের স্টার্টআপগুলির অবদান।এই সম্মান ভারতীয় স্টার্টআপগুলির স্বীকৃতি। আমরা এক রোমাঞ্চকর যাত্রায় শামিল হয়েছি।

    আরও পড়ুন : পাসওয়ার্ডহীন সাইন ইন স্ট্যান্ডার্ড আনার পরিকল্পনা তিন প্রযুক্তি জায়ান্টের

    তিনি বলেন, এটা এমন এক যাত্রা যেখানে কয়েক কোটি স্মার্টফোন, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং ডিজিটাল পরিচয়পত্রকে এই যাত্রায় শামিল করা গিয়েছে।ভারতীয় তরুণদের মধ্যে যে উদ্যম রয়েছে, বিশ্বের আর কোনও দেশে তা পাবেন না বলেও মন্তব্য করেন ভারতের যোগাযোগ মন্ত্রী।

    ভিভাটেক নামের এই প্রদর্শনীতে গিয়ে এদিন অশ্বিনী উদ্বোধন করেন ভারতীয় প্যাভেলিয়নের। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি, ডিজিটাল পরিচয়পত্র এবং স্মার্টফোন তৈরিতে ভারতে ইউনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। ভারতের যোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, এ দেশ (ফ্রান্স) থেকে একটা জিনিস আমাদের নিয়ে যাওয়া উচিত, সেটা হল চিন্তাভাবনার নয়া পথ। ব্যর্থতার মোকাবিলা কীভাবে করতে হবে, তা শিখতে  হবে ফরাসিদের কাছ থেকে। কী ব্যর্থ হতে পারে? কী কী ব্যর্থ হতে পারে? আপনি যদি তা জানতে পারেন, তখনই আপনার প্রোডাক্ট কখনওই ব্যর্থতার মুখ দেখবে না।

    আরও পড়ুন : আইফোন ১৪ ফোনে থাকছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি? পড়ুন বিস্তারিত

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন অশ্বিনী। বলেন, আপনি যদি নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রোগ্রামগুলো দেখেন, তাহলে বুঝতে পারবেন সেগুলো কীভাবে ডিজিটালি হয়। এর সব চেয়ে বড় উদাহরণ ইউপিআই। এর পরেই আসতে চলেছে আমাদের হেল্থ মিশন।

     

  • Rahul Gandhi: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

    Rahul Gandhi: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) করেছিলেন একদিন আগেই। আর কেন্দ্রের বিরোধী দল কংগ্রেসের (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) তাঁর ট্যুইটারের প্রোফাইল পিকচার বদলালেন একদিন পরে। স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর পূর্তি উপলক্ষে হর ঘর তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচি পালনের ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই ডাকে সাড়া দিয়েই রাহুলও বদলালেন প্রোফাইল পিকচার।

    রবিবার মন কি বাত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিনই তিনি দেশবাসীকে অনুরোধ করেন, হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজাদির অমৃত মহোৎসবের অধীনে আগামী ১৩ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত আমরা হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি পালন করব। আপনারাও সকলে এই কর্মসূচির অংশীদার হোন এবং নিজের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। ২ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারে তিরঙ্গা (Tricolor) ব্যবহারের অনুরোধও জানান তিনি।

    আরও পড়ুন : হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন, মন কি বাতে অনুরোধ মোদির

    প্রধানমন্ত্রীর সেই আবেদনে সাড়া দিয়েই নিজের ডিসপ্লে পিকচার বদলান রাহুল। তাঁর পোস্ট করা ছবিটি দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর সাদা কালো ছবি। তবে তাঁর হাতে ধরা জাতীয় পতাকাটি রঙিন। সঙ্গে প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতির ট্যুইট, দেশের গর্ব, আমাদের তেরঙ্গা / প্রতিটি হিন্দুস্তানির হৃদয়ে, আমাদের তেরঙ্গা।

    রাহুলের এহেন পোস্টে অন্য ইঙ্গিত দেখছেন রাজনৈতিক মহল। একদিকে প্রধানমন্ত্রীর আবেদনে সাড়া দিয়ে রাহুল বদলেছেন ডিপির ছবি। আবার নেহরুর ছবি দিয়ে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির অবদানের কথাও দেশবাসীকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাইলেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ২ অগাস্ট পিঙ্গালি বেঙ্কাইয়ার জন্মবার্ষিকী। তিনি জাতীয় পতাকার নকশা এঁকেছিলেন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই এদিন থেকে সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের ডিপি হিসেবে ব্যবহার করুন তেরঙ্গার ছবি।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

     

  • Dilip Attacks Partha: কার চক্রান্তের কথা বলছেন? পার্থকে নিশানা দিলীপের, আক্রমণ অর্পিতাকেও

    Dilip Attacks Partha: কার চক্রান্তের কথা বলছেন? পার্থকে নিশানা দিলীপের, আক্রমণ অর্পিতাকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Scam) ইডির (ED) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chaterjee)। সম্প্রতি তাঁকে মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করেছে তাঁর দল তৃণমূল (TMC)। পার্থের মাথার ওপর থেকে আশীর্বাদী হাত সরে গিয়েছে তৃণমূল নেত্রীর। আক্ষরিক অর্থেই একা হয়ে গিয়ে পার্থের দাবি, আমি ষড়যন্ত্রের শিকার। পার্থের এই দাবিকেই হাতিয়ার করেছেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তাঁর প্রশ্নবাণ, পার্থবাবু কার চক্রান্তের কথা বলছেন?

    এসএসসি দুর্নীতিকান্ডে তদন্তে নেমে কেঁচো নয়, কেউটের সন্ধান পেয়েছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। পার্থ ও তাঁর ঘনিষ্ঠ জনৈক অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করেছে ইডি। অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে রাশি রাশি টাকা। হাইকোর্টের নিয়ম মেনে এদিন স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল পার্থ অর্পিতাকে। সেখানেই কান্নায় ভেঙে পড়েন অর্পিতা। আর পার্থ দাবি করেন তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। পার্থের এই ‘ষড়যন্ত্র তত্ত্ব’কেই অস্ত্র করেছেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর প্রশ্ন, পার্থবাবু কার চক্রান্তের কথা বলছেন? দিলীপ বলেন, উনি কোনও সাধারণ মানুষ নন। ওনার দায়িত্ব লোকের সামনে নিয়ে আসা। উনি মন্ত্রী, এত বড় নেতা, পুরানো রাজনীতিবিদ। তাই লোকে ওনাকে এত টাকা দিয়েছিল। তিনি বলেন, মানুষের বিশ্বাসটাকে রেখে বাংলার রাজনীতি যাতে কলুষমুক্ত হয়, সেজন্যও অন্তত ওনার বলা উচিত কারা চক্রান্ত করছে। এখন ফেঁসে গিয়েছেন। সত্যি সত্যিই কেউ চক্রান্ত করে থাকলে বলা উচিত।

    আরও পড়ুন : বেনামি ফ্ল্যাটের ‘মালকিন’ অর্পিতা, ভিজিটরদের নাম-ধাম জানতে কেন নিষেধ ছিল নিরাপত্তাকর্মীদের?

    এদিন অর্পিতাকেও নিশানা করেছেন দিলীপ। বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি বলেন, উনিও ঘর থেকে বেরনোর সময় বলেছিলেন বিজেপির চক্রান্ত। কান্নাকাটি করে তো আর বাঁচা যাবে না। তাহলে হয়তো লঘু হতে পারে সাজা। নইলে আরও কঠোর সাজা হবে। তিনি বলেন, উনি কান্নাকাটি না করে সত্য সামনে নিয়ে আসুন।

    এদিন তৃণমূলকে আক্রমণ করেছেন প্রদেশ কংগ্রস সভাপতি অধীর চৌধুরীও। তিনি বলেন, তৃণমূলের ভোটার, সমর্থকরা সৎ। তাঁদের সততা, আন্তরিকতাকে ব্যবহার করে তৃণমূলের নেতারা ধনকুবেরে রূপান্তরিত হয়েছে। বাংলার মানুষ নতুন চেহারা দেখছেন তৃণমূলের। সবে তো শুরু হয়েছে, এখনও অনেক বাকি রয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন : পার্থকে সরালেও এখনও কেন বহাল পরেশ? মমতাকে আক্রমণ বিজেপির

    বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, কে ষড়যন্ত্র করেছে, সেই নামটা ওঁর নির্দিষ্ট করে বলা উচিত। কারণ বাংলার মানুষ গভীরতম ষড়যন্ত্রের শিকার। বাংলার মানসম্মান নষ্ট হয়েছে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বলা উচিত কে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে। না হলে একথা বলার কোনও মানে হয় না। তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, চক্রান্ত হলে আইনের পথ খোলা রয়েছে।

     

  • Parvati Idol: মন্দির থেকে নিলামঘরে! ৫০ বছর আগে চুরি যাওয়া দেবীমূর্তির খোঁজ মিলল নিউইয়র্কে

    Parvati Idol: মন্দির থেকে নিলামঘরে! ৫০ বছর আগে চুরি যাওয়া দেবীমূর্তির খোঁজ মিলল নিউইয়র্কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫০ বছর আগে চুরি হওয়া পার্বতী মূর্তির খোঁজ পাওয়া গেল এতদিনে! হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন। অর্ধশতক পেরিয়ে গেলেও  খোঁজ মেলেনি মন্দির থেকে উধাও হওয়া দেবী পার্বতীর মূর্তি। জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ুর কুম্বাকোনামের  (Kumbakonam) থান্ডানথোট্টামের (Thandanthottam) নন্দনাপুরেশ্বরার শিব মন্দির (Nadanapureshwarar Sivan Temple) থেকে চুরি হয় দেবী পার্বতীর মূর্তিটি৷ এরপর ৫০ বছর কেটে যায়। কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। অবশেষে গতকাল তার সন্ধান দিলেন সিআইডি আইডল উইংয়ের আধিকারিক। তাঁরা জানান, মূর্তিটি বর্তমানে নিউ ইয়র্কে রয়েছে।

    আরও পড়ুন: তাজমহলের বন্ধ ঘরে আছে বহু হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি? আদালতে তালা খোলার আবেদন

    [tw]


    [/tw]

    মূর্তিটি চুরি হওয়ার পর ১৯৭১ সালে স্থানীয় পুলিশকে ঘটনাটি জানানো হয়েছিল৷ এরপর কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তারপর আবার ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারিতে কে বাসু (K Vasu) নামের এক ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআর দায়ের করে আইডল উইং৷ তবুও এই মামালা পড়েই ছিল৷ এরপর আইডল উইংয়ের ইনস্পেক্টর এম চিত্রা এই মামলার তদন্তভার নেন এবং চোল রাজত্বকালের এই দেবী পার্বতী মূর্তির খোঁজ শুরু করেন৷ বিভিন্ন মিউজিয়াম এবং অকশন হাউসগুলিতে তল্লাশি শুরু করেন৷ এরপরেই তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে বনহ্যামস নিলাম ঘরে (Bonhams Auction House) পাওয়া গিয়েছে মূর্তিটি। আইডল উইংয়ের সিআইডি ডিজিপি জয়ন্ত মুরালি (Jayanth Murali, DGP, Idol Wing CID) জানিয়েছেন, মূর্তিটি দেশে ফিরিয়ে আনার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে৷

    সিআইডি তরফে জানানো হয়েছে, বারোশো শতকের চোল রাজত্বকালের তামার তৈরি মূর্তির উচ্চতা ৫২ সেমি। এর দাম ২লক্ষ ১২ হাজার ৫৭৫ মার্কিন ডলার৷ আর ভারতীয় মুদ্রায় এর দাম ১ কোটি ৬৮ লক্ষ ২৬ হাজার ১৪৩ টাকা। দক্ষিণ ভারতে পার্বতী বা উমাকে দেবী হিসাবে সাধারণত দাঁড়ানো অবস্থায় দেখা যায়। তাঁর মাথায় ‘করন্দা মুকুট’ নামের একটি মুকুট আছে৷ এর চূড়ায় একটি পদ্মের কুঁড়ি আছে। এই মূর্তির গলার নেকলেস, বাহুবন্ধ, কোমরবন্ধ, পোশাকে মুকুটের ডিজাইনই দেখা যায়৷

  • CBSE 10th Result: কবে জানা যাবে সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফলাফল? জেনে নিন

    CBSE 10th Result: কবে জানা যাবে সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফলাফল? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  মে মাসের ২৪ তারিখে শেষ হয়েছে দশম শ্রেণির পরীক্ষা। সময়ে মধ্যেই ফল (CBSE 10th Result) ঘোষণা করতে কোমর বেঁধেছে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (CBSE)। এর মধ্যেই খাতা দেখার প্রক্রিয়া চালু করে দিয়েছে সিবিএসই। শিক্ষকদের খাতা দেখা শেষ করে জমা দেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ২০ জুনের মধ্যে খাতা দেখা শেষ করতে হবে। মনে করা হচ্ছে জুনের শেষেই মার্কশিট হাতে পেয়ে যাবে দশম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা। ফলাফল দেখতে পাওয়া যাবে  cbseresults.nic.in– এই লিঙ্কে।    

    দ্বাদশের পরীক্ষাও শেষ হয়েছে ১৫ জুন। জুলাইয়ের ১০ তারিখের মধ্যেই দ্বাদশ শ্রেণির ফল ঘোষণার পরিকল্পনা নিয়েছে বোর্ড। 

    কোভিড অতিমারী ফের হানা দিতে পারে এই ভয়ে, শিক্ষাবর্ষকে দু’ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। প্রতিটি টার্মে ৫০ শতাংশ করে সিলেবাস সম্পূর্ণ করা হয়েছিল। তাই দুটি টার্মের আলাদা আলাদা ফল প্রকাশ করবে সিবিএসই। প্রথম টার্মের ফল ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। এবার দুই টার্ম মিলিয়ে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করবে বোর্ড।    

    আরও পড়ুন: আইআইটিদের ছাপিয়ে বিশ্ব তালিকায় নজর কাড়ল আইআইএসসি ব্যাঙ্গালুরু

    চূড়ান্ত ফলে প্রথম টার্ম, দ্বিতীয় টার্ম এবং অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন অন্তর্ভূক্ত হবে। পরীক্ষার্থীকে সবমিলিয়ে পাশ করতে হবে। সিবিএসই টার্ম ওয়ানে কেউ ফেল করেনি। তাই দ্বিতীয় টার্মের পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হয়েছিল। কোন ভাগে কতটা গুরুত্ব দেওয়া হবে, সেটা এখনও জানা যায়নি। পড়ুয়াদের কোনও বিষয়ে পাশ করতে গেলে ৩৩ শতাংশ নম্বর পেতেই হবে। যে সব বিষয়ে প্র্যাকটিক্যাল রয়েছে, সেখানে আলাদাভাবে থিওরি এবং প্র্যাকটিক্যালে পাশ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: বদলে যাচ্ছে পঠন-পাঠনের ধারণা? মডেল স্কুল তৈরির ভাবনা কেন্দ্রের

    কোভিড অতিমারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় গত বছর দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির অফলাইন পরীক্ষা বাতিল করেছিল সিবিএসই। প্রায় সমস্ত ছাত্রছাত্রীকেই পরের ক্লাসে তুলে দেওয়া হয়। দ্বাদশ শ্রেণিতে পাশ করেছিল ৯৯.৩৭ শতাংশ পড়ুয়া। দশমের ক্ষেত্রে সংখ্যাটা ছিল ৯৯.০৪ শতাংশ। ২০২০ সালে সিবিএসই দশমের পরীক্ষায় পাশ করেছিল ৯১.৪৬ শতাংশ পরীক্ষার্থী। দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় পাশের হার ছিল ৯৯.৩৭ শতাংশ। 

     

  • Rakesh Jhunjhunwala: প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা

    Rakesh Jhunjhunwala: প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ (Big Bull) রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা (Rakesh Jhunjhunwala)। রবিবার ভোরে মৃত্যু হয় ‘ভারতের নিজের ওয়ারেন বাফেটে’র (India’s own Warren Buffet)। বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। এদিন আচমকা ফের অসুস্থ হয়ে পড়ায় সকাল ৬টা ৪৫ মিনিট নাগাদ তাঁকে নিয়ে আসা হয় মুম্বইয়ের (Mumbai) ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুর কারণ হিসেবে পরিবারের তরফে এখনও কিছু বলা হয়নি। জানা গিয়েছে, গত মাসেই একবার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন রাকেশ। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি আকাশা এয়ারলাইন্সের উদ্বোধনের সময়ও হুইলচেয়ারে বসে থাকতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে একটি সূত্রের খবর।

    ১৯৮৫ সালে মাত্র ৫ হাজার টাকা নিয়ে শেয়ার মার্কেটে (Share Market) এসেছিলেন রাকেশ। তার পর ক্রমে ক্রমে পরিণত হয়েছিলেন ভারতীয় শেয়ার বাজারের বিগ বুলে। বলা হয়, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে কখনওই ভুল করতেন না তিনি। দিন কয়েক আগে একটি জুতো প্রস্তুতকারী সংস্থার শেয়ার কিনেছিলেন রাকেশ। কয়েক দিনের মধ্যে সেটিও পৌঁছে গিয়েছিল সর্বোচ্চ দরে। তিনি একদিনে লাভ করেন ২২১ কোটি টাকা। কিছু দিন আগেই আকাশে ডানা মেলে তাঁরই পৃষ্ঠপোষকতায় আকাশা এয়ারলাইন্সের বিমান। যে অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা গিয়েছিল হুইলচেয়ারে বসে থাকতে।

    আরও পড়ুন : ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

    শেয়ার বাজারের লভ্যাংশ রাকেশ বিনিয়োগ করেছিলেন একাধিক শিল্প ও বাণিজ্যে। ফোবর্স ম্যাগাজিনের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে রাকেশের সম্পত্তির পরিমাণ আনুমানিক সাড়ে ৫০০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৪২ হাজার কোটি টাকারও বেশি। অ্যাপটেক লিমিটেড ও হাঙ্গামা ডিজিটাল মিডিয়া এন্টারটেইনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ছিলেন রাকেশ। ছিলেন একাধিক সংস্থার ডিরেক্টরও।

    ১৯৬০ সালের ৫ জুলাই হায়দরাবাদের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন রাকেশ। কলেজে পড়াশোনা করার সময়ই বিনিয়োগ করতে শুরু করেন শেয়ার বাজারে। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, বাবার কথা শুনে ও তাঁরই অনুপ্রেরণায় দালাল স্ট্রিটে পা রেখেছিলেন তিনি। ১৯৮৬ সালে টাটা টি-র পাঁচ হাজার শেয়ার কিনেছিলেন মাত্র ৪৩ টাকা দিয়ে। তিন মাসের মধ্যেই সেই শেয়ারের দাম পৌঁছে গিয়েছিল ১৪৩ টাকায়। এর পরেই শেয়ার বাজারে ক্রমেই বাড়তে থাকে বিনিয়োগের পরিমাণ। পরর্বতী তিন বছরে শেয়ার বাজার থেকে তিনি আয় করেন ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা। তার পর থেকে শেয়ার বাজার থেকে তাঁর আয়ের লেখচিত্র হয়েছে ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী। তাঁর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

  • SSC scam: এসএসসি মামলায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিস, শান্তিপ্রসাদের বাড়িতে সিবিআই

    SSC scam: এসএসসি মামলায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিস, শান্তিপ্রসাদের বাড়িতে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam) মামলায় এবার মধ্যশিক্ষা পর্ষদের (WBBSE) দফতরে অভিযান চালাল সিবিআই (CBI)। বৃহস্পতিবার সকাল ন’টা নাগাদ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ছয় সদস্যের একটি দল যায় সল্টলেকের ডিরোজিও ভবনে। তদন্তকারীরা কথা বলেন আধিকারিকদের সঙ্গেও। এদিকে, এদিনই উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান শান্তিপ্রসাদ সিনহার বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই।এদিন সিবিআইয়ের পাঁচ সদস্যের একটি দল যায় তাঁর সার্ভে পার্কের বাড়িতে।

    এসএসসি দুর্নীতির শিকড় অনেক গভীরে। সেই শিকড়ের গোড়ায় পৌঁছতেই এদিন সকালে সিবিআইয়ের একটি দল হানা দেয় সল্টলেকে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দফতরে। কথা বলেন পর্ষদের আধিকারিকদের সঙ্গে। খতিয়ে দেখেন প্রয়োজনীয় নথিপত্রও। কাদের কাদের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে, তা জানতে আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা।

    সিবিআইয়ের একটি দল যখন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দফতরে অভিযান চালাচ্ছে, প্রায় ঠিক সেই সময়েই অন্য একটি দল হানা দেয় এসএসসির উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান শান্তিপ্রসাদের বাড়িতে। এসএসসি গ্রুপ সি মামলায় শান্তিপ্রসাদ সহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে সিবিআই।শান্তিপ্রসাদ ছাড়াও নাম রয়েছে তৎকালীন প্রোগ্রামার সমরজিৎ আচার্য, তৎকালীন চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৌমিত্র সরকার, তৎকালীন সচিব অশোক কুমার সাহা এবং তৎকালীন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের।

    সূত্রের খবর, শান্তিপ্রসাদের বাড়ির সদস্যদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। শান্তিপ্রসাদের কোথায় কী সম্পত্তি রয়েছে, তাও জানার চেষ্টা করছেন তাঁরা।  

    এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় উপদেষ্টা কমিটির পাঁচ সদস্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির বিষয়ে খোঁজখবর করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাঁদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও আয়কর সংক্রান্ত নথিপত্রও খতিয়ে দেখতে চাইছেন সিবিআই আধিকারিকরা। এই পাঁচজনের নামে-বেনামে গত পাঁচ বছরে কোথায় কত সম্পত্তি রয়েছে, সেই সংক্রান্ত নথিও চাওয়া হয়েছে।

    জানা গিয়েছে, এদিন সার্ভে পার্কের একটি আবাসনের তিন তলায় শান্তিপ্রসাদের বাসভবনে পৌঁছান সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা। নথিপত্র দেখিয়ে ফ্ল্যাটে ঢোকেন তাঁরা। পরে বন্ধ হয়ে যায় ফ্ল্যাটের দরজা। তারপর আর দীর্ঘক্ষণ খোলেনি।

    সিবিআইয়ের দাবি, এসএসসি দুর্নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে শান্তিপ্রসাদের। দুর্নীতি করতেই বেআইনি কমিটি গড়ে তার উপদেষ্টা পদে বসানো হয়েছিল তাঁকে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, শান্তিপ্রসাদের গ্রেফতারি এখন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।

     

LinkedIn
Share