Blog

  • Sachin Tendulkar: নিজের স্বপ্নের একাদশ খোলসা করলেন শচীন, কারা রয়েছেন সেই দলে?

    Sachin Tendulkar: নিজের স্বপ্নের একাদশ খোলসা করলেন শচীন, কারা রয়েছেন সেই দলে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বকালের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের নাম শচীন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। শচীনের ঝুলিতে রয়েছে অজস্র রেকর্ড। ব্যাটিং ইতিহাসে এমন কোন মাইলস্টোন নেই বললেই চলে যা শচীন ছোঁননি। একদিনের ক্রিকেটে তুলেছেন মোট ১৫,৯২১ রান। টেস্ট ক্রিকেটে ১৮,৪২৬ রান করেছেন তিনি। ১০০ টি সেঞ্চুরি এবং ২০১ টি উইকেট রয়েছে তাঁর ঝুলিতে।  

    সম্প্রতি নিজের স্বপ্নের একাদশের কথা উল্লেখ করেছেন শচীন। তিনি একটি ক্রিকেট টিম বানানোর সুযোগ পেলে কে কে স্থান পাবেন সেই দলে। শচীনের সেই দল থেকে বাদ পড়েছেন বেশ কিছু তাবড় তাবড় ক্রিকেটার। ‘কুলেস্ট ক্যাপ্টেন’ মহেন্দ্র সিং ধোনি (MS Dhoni), ‘ওয়াল অফ ইন্ডিয়ান ক্রিকেট’ এবং ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ রাহুল দ্রাবীড় (Rahul Dravid), ‘আক্রমনাত্বক ক্যাপ্টেন’ বিরাট কোহলি (Virat Kohli), শ্রীলঙ্কার জনপ্রিয় স্পিনার মুথাইয়া মুরলিধরণ (Muttiah Muralitharan) অবধি জায়াগা করে নিতে পারেননি শচীনের স্বপ্নের একাদশে। এমনকি ‘মাস্টার ব্লাস্টার’ নিজেকেও জায়গা দেননি সেই দলে।

    শচীন চান, দলের অধিনায়কের পদ সামলাক বন্ধু সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly)। এছাড়াও বীরেন্দ্র শেওয়াগ (Virender Sehwag) এবং সুনীল গাভাস্করকে (Sunil Gavaskar) দলে চান শচীন। ব্রায়ান লারা (Brian Lara), জ্যাক ক্যালিস (Jacques Kallis), ভিভ রিচার্ডসের (Viv Richards) মতো সর্বকালীন সেরা ব্যাটসম্যানদের সেই দলে রেখেছেন শচীন। উইকেট-কিপারের ভূমিকায় শচীন দেখতে চান ‘অজি-লেজেন্ড’ অ্যাডাম গিলক্রিস্টকে। বোলিং-এর দায়িত্ব দিতে চান ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা কিছু বোলারকে। তাঁরা হলেন, হরভজন সিং (Harbhajan Singh), শেন ওয়ার্ন (Shane Warne), ওয়াসিম আক্রম (Wasim Akram), গ্লেন ম্যাকগ্রা (Glenn McGrath)।   
     

  • Dunki: জুটি বাঁধলেন রাজকুমার-শাহরুখ! আগামী বছর ‘ডাঙ্কি’ রূপে আসছেন কিং খান, সঙ্গী তাপসী 

    Dunki: জুটি বাঁধলেন রাজকুমার-শাহরুখ! আগামী বছর ‘ডাঙ্কি’ রূপে আসছেন কিং খান, সঙ্গী তাপসী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঠানের পর নিজের পরবর্তী কাজ সম্পর্কে একটি মজাদার ভিডিও সোশ্যাল সাইটে পোস্ট করলেন বলিউড বাদশা শাহরুখ খান। ওই ভিডিওতে দেখা যায় যে, রাজকুমার হিরানির অফিসে ছবির খোঁজে হাজির হয়েছেন শাহরুখ। সেখানে গিয়ে দেখছেন থ্রি ইডিয়টস, মুন্নাভাই এমবিবিএস, পিকে, সঞ্জুর মতো একাধিক ছবির পোস্টার সাজানো। প্রতিটি ছবিই সেই অভিনেতার কেরিয়ারের অন্যতম মাইলস্টোন। পোস্টার দেখছেন শাহরুখ আর ভাবছেন কবে সেখানে তাঁর ছবির পোস্টার লাগবে। এমন সময় হাজির স্বয়ং পরিচালক রাজকুমার হিরানি। তখন সরাসরি তাঁকে আর্জি জানান কিং খান। তিনি বলেন যে, কবে তাঁকে কাস্ট করবেন পরিচালক? উত্তরে রাজকুমার হিরানি জানান যে তাঁর কাছে একটি চিত্রনাট্য আছে যেখানে কমেডি আছে, ইমোশন আছে, রোম্যান্স আছে। জেনে খুশি হয়ে যান শাহরুখ। কিন্তু সেখানে শাহরুখ তাঁর সিগনেচার স্টাইল ব্যবহার করতে পারবেন না শুনে একটু মুষড়ে পড়েন অভিনেতা, কিন্তু পরিচালককে নিশ্চিত করেন যে তিনি অন্য স্টাইলেই অভিনয় করবেন। পরিচালককে ছবির নাম জিজ্ঞেস করতেই মন ভেঙে যায় শাহরুখের। ছবির নাম ‘ডাঙ্কি’। ডাঙ্কি নামটা শুনেই হতবাক। এবার কি তাঁকে গাধার চরিত্রে অভিনয় করতে হবে। সরাসরি পরিচালককে জিজ্ঞেস করেন ডাঙ্কি। তখন পরিচালক তাঁকে বলেন যে, তাঁর ছবির নাম ডাঙ্কি। ছবির নাম জেনে মন ভেঙে গেলেও এই ছবির জন্য রাজি হয়ে যান শাহরুখ। মজাদার এই ভিডিওতেই জানা যায় যে আগামী বছর ২২শে ডিসেম্বর মুক্তি পাবে এই ছবি। ছবির ঘোষণা করে শাহরুখ লেখেন, ‘স্যার আপনি তো আমার সান্তাক্লজ। আপনি শ্যুটিং শুরু করুন আমি ঠিক সময়ে সেটে পৌঁছে যাব। আমি সেটেই থাকতে শুরু করে দেব। আপনার সঙ্গে কাজ করার জন্য উচ্ছ্বসিত ও আনন্দিত। ‘

    [tw]


    [/tw]
    এই পরিপ্রেক্ষিতে রাজকুমার হিরানি লেখেন, “প্রিয় শাহরুখ, অবশেষে তোমার সাথে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। তোমার সাথে ডাঙ্কিতে কাজ করতে পারে আমি খুবই আনন্দিত ও উচ্ছসিত।” 
    এই ছবিতে শাহরুখের বিপরীতে রয়েছেন অভিনেত্রী তাপসী পান্নু। নতুন ছবির নাম ঘোষণার পর থেকে খুশির জোয়ারে ভাসছেন বলি অভিনেত্রী। শাহরুখ খানের ‘ওম শান্তি ওম’ ছবি থেকে আইকনিক ‘কায়নাত’ সংলাপ টুইট করে তাপসী লিখেছেন, ‘হ্যাঁ এখনও পর্যন্ত এটি করা কঠিন, এবং এটি কঠিন যখন আপনি নিজের চেষ্টায় সবকিছু করেন। শাহরুখ খানের প্রযোজনা সংস্থা রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট এই ছবির প্রযোজনা করবে। 

  • Solar Eclipse 2022: বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ কবে, কখন ও কোথায় দেখা যাবে? জেনে নিন

    Solar Eclipse 2022: বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ কবে, কখন ও কোথায় দেখা যাবে? জেনে নিন

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: এই বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ (Solar Eclipse 2022) দেখা যাবে ৩০ এপ্রিল অর্থাৎ শনিবার। তবে ভারতবাসীর জন্য দুঃসংবাদ। এদেশে সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে না। দক্ষিণ এবং পশ্চিম-দক্ষিণ আমেরিকা, প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর এবং আন্টার্কটিক মহাসাগরে গ্রহণ দেখা যাবে। ২০২২ সালে ঘটতে চলা দু’টি আংশিক সূর্যগ্রহণের মধ্যে প্রথম গ্রহণ এটি। দ্বিতীয়টি হবে চলতি বছরের ২৫ অক্টোবর।

    ভারতীয় সময় অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিল সূর্যগ্রহণ শুরু হবে দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে। শেষ হবে ৪টা ৭ মিনিটে। EarthSky.org এর মতে, গ্রহণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে বিকেল ৪টা ৪১মিনিটে। গ্রহণ স্থায়ী হবে তিন ঘণ্টা বাহান্ন মিনিট। সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝে যখন চাঁদ চলে আসে তখনই সূর্যগ্রহণ হয়। চাঁদ সূর্যকে আড়াল করে। ফলে সূর্যের রশ্মি পৃথিবীতে পৌঁছোতে বাধা পায়। সেইসময় সূর্যগ্রহণ হয়। বিজ্ঞানীদের পরামর্শ প্রতিরক্ষামূলক চশমা, দূরবিন বা টেলিস্কোপের মাধ্যমে গ্রহণ দেখা উচিৎ।

    সূর্যগ্রহণকে চার ভাগে ভাগ করা হয়: পূর্ণগ্রাস, বলয়গ্রাস, আংশিক এবং হাইব্রিড। ২০২২ সালে চারটি গ্রহণ ঘটবে, দু’টি আংশিক সূর্যগ্রহণ এবং দু’টি পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। সূর্যগ্রহণ প্রত্যক্ষ করা একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা।

     

     

  • Covid Update: করোনার ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত, দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৩ হাজার

    Covid Update: করোনার ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত, দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৩ হাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমাগত বেড়ে চলেছে করোনা (Covid 19) সংক্রমণ। দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ ছুঁতে চলেছে ১৩ হাজারের গণ্ডি। রাজ্যগুলিকে সতর্ক করেছে কেন্দ্র। সংক্রমণের  নিরিখে সবচেয়ে এগিয়ে আছে মহারাষ্ট্র, দিল্লি, কেরল ও কর্নাটক। দেশজুড়ে বিভিন্ন রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি চিন্তায় ফেলেছে প্রশাসনকে। সংক্রমণ বেড়েছে পশ্চিমবঙ্গেও। সার্বিকভাবে গোটা দেশেই করোনার গ্রাফ (Corona Graph) ঊর্ধ্বমুখী।

    গত ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ১২ হাজার ৮৪৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। গতকালের থেকে এই সংখ্যা সামান্য বেশি। দেশে এই অবধি মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪ কোটি ৩২ লক্ষ ৭০ হাজার ৫৭৭ জন।

    আরও পড়ুন: শরীরের এই জায়গায় ব্যথা হলেই সাবধান হয়ে যান, হতে পারে করোনা

    সবথেকে বেশি সংক্রমণ ছড়িয়েছে মহারাষ্ট্রে। শুধু মহারাষ্ট্রেই সংক্রমণ চার হাজারের বেশি। দিল্লির অবস্থাও আশঙ্কাজনক। সংক্রমণ বেড়েছে কেরল ও কর্নাটকের মতো দক্ষিণের রাজ্যগুলিতেও। কেরলে একদিনে ৩ হাজার ৪১৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন। দৈনিক সংক্রমণে তারপরেই রয়েছে দিল্লি। দিল্লিতে ১৩২৩ জন নতুন আক্রান্ত হয়েছেন। আর কর্নাটকে ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ৮৩৩ জন। পশ্চিমবঙ্গে একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ১৯৮ জন। 

    আরও পড়ুন: কোভিডের ডেল্টা, ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের উপর কার্যকর কোভ্যাক্সিন বুস্টার ডোজ!

    বর্তমানে দেশে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৬৩ হাজার ৬৩ জন। এই সংখ্যা দৈনিক বৃদ্ধি পাচ্ছে। একদিনে দেশে করোনায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় পাঁচ হাজার। গতকালের থেকে আজ ৪ হাজার ৮৪৮ জন সক্রিয় রোগী বৃদ্ধি হয়েছে। একইসঙ্গে দেশের দৈনিক সংক্রমণের হার বেড়ে গিয়েছে আড়াই শতাংশের কাছাকাছি।   

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Social Welfare) দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, করোনায় একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। এই অবধি দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ২৪ হাজার ৮১৭ জন। করোনা থেকে একদিনে সেরে উঠেছে ৭ হাজার ৯৮৫ জন। এযাবৎ দেশে মোট করোনামুক্ত হয়েছেন ৪ কোটি ২৬ লক্ষ ৮২ হাজার জন। সুস্থতার হার কমে দাঁড়িয়েছে ৯৮.৬৪ শতাংশ।

    করোনাকে রুখতে টিকাকরণেই বেশি জোর দিচ্ছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। এখন পর্যন্ত দেশে ১৯৫ কোটি ৮৪ লক্ষ ডোজের বেশি টিকা দেওয়া হয়েছে। গতকাল টিকা পেয়েছেন ১৫ লক্ষের বেশি মানুষ। 

     

  • Modi Biden Meet: মোদি-বাইডেন বৈঠকে উঠতে পারে ইউক্রেন, গম রফতানি প্রসঙ্গ

    Modi Biden Meet: মোদি-বাইডেন বৈঠকে উঠতে পারে ইউক্রেন, গম রফতানি প্রসঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে যাতে গমের আকাল তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতে বিদেশে গম রফতানির উপর বিধিনিষেধ (Wheat export ban) জারি করেছে নয়াদিল্লি। ভারতের (India) এই অবস্থানের তীব্র সমালোচনা করেছে জি-৭ (G-7) গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি। গম রফতানি নিয়ে বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকটের (World Food Crisis) সমাধান প্রসঙ্গে ভারতের দিকে আঙুল তুলেছে আমেরিকা (USA)। টোকিওতে (Tokyo) মঙ্গলবার মার্কিন প্রসিডেন্ট জো-বাইডেনের (US President Joe Biden) সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) বৈঠকে তাই গম রফতানি নিয়ে কথা হতে পারে বলে মনে করছে কুটনৈতিক মহল।

    কোয়াড সামিটে (QUAD summit) যোগ দিতে সোমবার জাপানের (Japan) রাজধানী টোকিওতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৩ এবং ২৪ মে টোকিওতে কোয়াড সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। কোয়াড সামিট ছাড়াও তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, অস্ট্রেলিয়ার নব-নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন। 

    আরও পড়ুন: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে গত মাসেই একটি ভার্চুয়াল বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এবার কোয়াড সম্মেলনের ফাঁকে মুখোমুখি মোদি-বাইডেন (Modi-Biden) বৈঠকে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক ইস্যু নিয়ে কথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে থাকতে পারে বিশ্বজুড়ে খাদ্য সংকট, গম রফতানি নিয়ে ভারতের অবস্থান, সন্ত্রাসবাদ (Terrorism), ইউক্রেন সংকট (Ukraine), জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate Change) মতো বিষয়গুলি। 

    সম্প্রতি কেন্দ্রের তরফে গম রফতানির ক্ষেত্রে বড়সড় রদবদল ঘটানো হয়েছে। এই প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়। তাতে বলা হয়েছে, রফতানির তালিকায় গমকে ‘নিষিদ্ধ’ ঘোষণা করা হচ্ছে। এর জন্য রফতানি বিষয়ক নীতিতে প্রয়োজনীয় সংশোধনীও আনে কেন্দ্রীয় সরকার। ভারত সরকারের এই পদক্ষেপের সমালোচনায় সরব হয় G7 গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি। তাদের বক্তব্য, যে দেশগুলি এতদিন ভারতের কাছ থেকে নিয়মিত গম আমদানি করত, নয়াদিল্লির সিদ্ধান্তে তারা বিপদে পড়বে। 

    এশিয়া বা ভারত মহাসাগরীয় (Indian Ocean region) ভূ-রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরেই আমেরিকার নির্ভরযোগ্য সঙ্গী ভারত। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War) নিয়ে আমেরিকার পথে হাঁটেনি মোদি সরকার। বারবার বার্তা দেওয়ার পরেও নিরপেক্ষ অবস্থানে অটল থেকেছে ভারত। আন্তর্জাতিক মঞ্চে রাশিয়া বিরোধী কড়া অবস্থান নেয়নি। যুদ্ধের সমালোচনা করে যুদ্ধ বন্ধের বার্তা দিলেও রাশিয়ার বিরোধী কোনও পদক্ষেপ করেনি ভারত। বরং আমেরিকার চোখরাঙানি এড়িয়ে রাশিয়া থেকে তেল কেনার চুক্তিও করেছে। যা নিয়ে ভারত ও আমেরিকার সম্পর্কে সামান্য হলেও আঁচড় লেগেছে বলে মনে করেছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। এই পরিস্থিতিতে মোদি-বাইডেন (Modi Biden meet) মুখোমুখি বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে কুটনৈতিক মহল।

  • Delhi Covid Update: বাড়ছে সংক্রমণ, তবে স্কুল বন্ধে আপত্তি শিক্ষক, অভিভাবকদের

    Delhi Covid Update: বাড়ছে সংক্রমণ, তবে স্কুল বন্ধে আপত্তি শিক্ষক, অভিভাবকদের

    Covid Surge in Delhi: রাজধানী দিল্লিতে নতুন করে করোনা (Covid-19) সংক্রমণ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে পুনরায় স্কুল বন্ধ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে দিল্লির ডেপুটি মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া (Manish Sisodia) বলেন, “স্কুল বন্ধ একেবারে শেষ ধাপ। তার আগে আমাদের সতর্ক হতে হবে।” এ নিয়ে শিক্ষা দফতর একটি নির্দেশিকাও জারি করেছে। 

    তাতে বলা হয়, পড়ুয়া, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী এবং স্কুলে আসা অন্যদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। সম্ভাব্য শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে চলতে হবে। নিয়মিত হাত ধোয়া এবং স্যানিটাইজ করা করোনা ঠেকানোর একমাত্র পথ। স্কুলে আসা সমস্ত পড়ুয়া, শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে শুরু করে অশিক্ষক ও সহকারী কর্মী এবং অভিভাবকদের মধ্যে কোভিড সংক্রমণ নিয়ে সচেতনতা প্রচার করতে হবে। যদি কোনও কোভিড সংক্রমণ স্কুলে ধরা পড়ে তাহলে অবিলম্বে তা শিক্ষা দফতরকে জানাবে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

    সিসোদিয়া আরও জানান, যদি পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় তাহলে কিছু কিছু জায়গায় স্কুল বন্ধ করা হতে পারে। তবে স্কুল বন্ধের পক্ষে একেবারেই সায় নেই শিক্ষক- শিক্ষিকা অভিভাবকদের। সবে পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হয়ে নতুন বছরে থেকে স্কুল খুলেছে। এ অবস্থায় আবার স্কুল বন্ধ হলে ছাত্রছাত্রীদের ক্ষতি হবে বলে মনে করছেন অভিভাবকরা। তার চেয়ে কোভিডকে নিয়েই চলতে হবে বলে মনে করছেন তাঁরা। স্কুল বন্ধ না করে কোভিড মোকাবিলার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।

    ইতিমধ্যেই অনেক স্কুল তাঁদের গেমস ক্লাস বন্ধ করে দিয়েছে, যাতে না বাচ্চারা এক সঙ্গে জোট বাঁধতে পারে। বন্ধ করা হয়েছে ক্যান্টিনও। অনেক স্কুল তাঁদের মর্নিং অ্যাসেম্বলি ক্লাসরুমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখছে। স্কুলের ভিতরে অভিভাবকদের জমায়েতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। 

    কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলায় ফের মাস্ক পরাকেও বাধ্যতামূলক করার ভাবনাচিন্তা করছে দিল্লি সরকার। এক সময়ে মাস্ক না পরলে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হত। সংক্রমণ কমার ফলে সেই জরিমানা নেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আবার তা চালু করার কথা ভাবছে প্রশাসন।

    প্রসঙ্গত, ১ এপ্রিল থেকে দিল্লিতে মাস্ক পরার উপর বিধিনিষেধ শিথিল করেছিল প্রশাসন। শুধুমাত্র বড় জমায়েতের ক্ষেত্রে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। কিন্তু ফের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় মাস্ক বাধ্যতামূলক করার কথা ভাবছে প্রশাসন। এই বিষয়টি নিয়ে আগামী সপ্তাহে একটি বৈঠক করতে পারে প্রশাসন। সেই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে জানিয়েছেন দিল্লি স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক। তিনি বলেন,”দিল্লির অধিকাংশ বাসিন্দা দু’টি টিকা পেয়ে গেলেও নিজের এবং অন্যের নিরাপত্তার খাতিরে মাস্ক পরা জরুরি।”

     

  • Uniform Civil Code: এবার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর পথে যোগী-রাজ্যও? ইঙ্গিত কেশব মৌর্যর সুরে

    Uniform Civil Code: এবার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর পথে যোগী-রাজ্যও? ইঙ্গিত কেশব মৌর্যর সুরে

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও (Uttar Pradesh) ইউনিফর্ম সিভিল কোড  (Uniform Civil Code) বা অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার পথে বিজেপি (BJP)। অন্তত এমনই ইঙ্গিত দিলেন দেশের যোগী আদিত্যনাথের (Yogi) ডেপুটি কেশবপ্রসাদ মৌর্য (Keshav Prasad Maurya)। উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। দরকার পড়লে আমরাও সেটা চালু করার চেষ্টা করব।

    উত্তরাখণ্ডে ভোটের আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে সে রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরে এলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামী (Pushkar Dhami)। বিজেপি সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই ওই বিল আনার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে ধামী সরকার। কোনও রাজ্য সরকার এভাবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে পারে কিনা, সেটা নিয়ে আইনি পরামর্শও নেওয়া শুরু করে ফেলেছে উত্তরাখণ্ডের বিজেপি (BJP) সরকার।

    এবার, উত্তরপ্রদেশও আগামী দিনে উত্তরাখণ্ডের দেখানো পথে হাঁটতে পারে। তেমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন সেরাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য। তিনি জানিয়েছেন,”প্রত্যেকের উচিত অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বা চাওয়া এবং অভিন্ন দেওয়ানি বিধির উদ্যোগকে সমর্থন করা। উত্তরপ্রদেশ সরকারও সেই দিশাতেই এগোচ্ছে।” মৌর্যর সাফ কথা, উত্তরপ্রদেশ এবং গোটা দেশের জন্য অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ভীষণ জরুরি। তাছাড়া এটা আমাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিও।

    সম্প্রতি, মধ্যপ্রদেশের ভোপালে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি আনার জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেন অমিত শাহ (Amit Shah)। বৈঠকে তিনি জানিয়েছেন, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করাটা দলের দীর্ঘ দিনের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি। সেই লক্ষ্যে প্রথম ধাপে দেশের বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে প্রথমে ওই আইন পাশ হবে।

     

  • S Jaishankar: ভোট রাজনীতি দেশের স্বার্থকে প্রভাবিত করবে, সেই দিন আর নেই, বললেন এস জয়শঙ্কর 

    S Jaishankar: ভোট রাজনীতি দেশের স্বার্থকে প্রভাবিত করবে, সেই দিন আর নেই, বললেন এস জয়শঙ্কর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগে ভোটের রাজনীতি বিদেশনীতি (Foreign Policy) ঠিক করত। এখন আর সেই দিন নেই। ইজরায়েল তার প্রমাণ। নিজের বইয়ের গুজরাতি সংস্করণ প্রকাশের অনুষ্ঠানে এমনটাই বললেন বিদেশমন্ত্রী (Foreign Minister) এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি বলেন, “ইজরায়েল এবং প্যালেস্তাইনের মধ্যে বিরোধ বহু বছর ধরে চলে আসছে। আমাদের কিছু রাজনৈতিক বিষয় রয়েছে। আমরা আর ইজরায়েলের সঙ্গে নেই। নরেন্দ্র মোদিই (Narendra Modi) ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যিনি ইজরায়েলে গিয়েছেন। গোটা দেশ যানে সেই সম্পর্ক থেকে আমাদের কত লাভ হতে পারত। কিন্তু ভোট রাজনীতি দেশের স্বার্থকে প্রভাবিত করবে সেই দিন আর নেই।” 

    আরও পড়ুন: চারদিনের সফরে ভারতে শেখ হাসিনা, মোদির সঙ্গে বৈঠকে নজরে জলবণ্টন

    ভারতের জনসংখ্যা নিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, “ভারতের জনসংখ্যার বৃদ্ধি অতি দ্রুত কমছে। এর অন্যতম কারণ শিক্ষা এবং সামাজিক সচেতনতা। দিন দিন আমাদের দেশে পরিবারের আকার ছোট হচ্ছে। এটা বিবর্তনের একটা অংশ। জোর করে জনসংখ্যার নিয়ন্ত্রণ ভয়ঙ্কর। আমরা অনেক দেশেই দেখি লিঙ্গ ভারসাম্য নেই। এতে সমাজের কোনও উপকার হয় না। গণতন্ত্রের কিছু সমস্যাও রয়েছে। মানুষ কখনও কখনও হতাশ হয়ে পড়ে। অনেক অসুবিধা থাকলেও অগণতন্ত্রের থেকে গণতন্ত্র যেকোনও মুহূর্তে ভালো। জনসংখ্যার মতো বিষয়গুলিকেও গণতান্ত্রিকভাবে দেখতে হবে। যারা জোর করেছে তারা এখন পস্তাচ্ছে।”

    তিনি আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী যখন বিদেশে যান, তখন সেই দেশের উন্নয়ন দেখেন। দেখেন কী কাজ হচ্ছে। ট্রেন, বুলেট ট্রেন তারই ফসল। উনি খেয়াল করেছেন কীভাবে সাউথ কোরিয়া দুষিত নদী পরিষ্কার করে। উনি যখন সিঙ্গাপুরে ছিলেন, তখন বার্লিন রেলওয়ে স্টেশনে যান। সেখান থেকে স্মার্ট সিটির পরিকল্পনা নিয়ে আসেন। সরকারের ভাবনা বদলেছে। বাইরের দেশে ভালো যা ঘটছে আমরা তা আমাদের জনগণের সামনে এনে হাজির করছি।” 

    আরও পড়ুন: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    এদিনের অনুষ্ঠানে রাশিয়া থেকে পণ্য কেনার বিষয়ে বিদেশমন্ত্রী বলেন, “মানুষ ভারতের অবস্থা বুঝবে না। এখানকার আয়-ব্যয়ও বুঝবে না। রাশিয়া থেকে তেল কেনার ক্ষেত্রে বিদেশ নীতির থেকেও আমরা গুরুত্ব দিয়েছি জনগণের সুবিধায়। নরেন্দ্র মোদির নির্দেশ ছিল দেশবাসীর বিষয়ে আমাদের আগে ভাবতে হবে।”  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Fibre-Rich Vegetables: ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার থেকেও কমতে পারে ওজন! খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৭টি সবজি

    Fibre-Rich Vegetables: ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার থেকেও কমতে পারে ওজন! খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৭টি সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যখনই ওজন কমানের কথা আসে তখনই বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন রকমের কথা বলে থাকেন। কেউ বলেন কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত আবার কেও বলেন প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিন আমাদের ডায়েটে রাখা উচিত। সুতরাং ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এক-একজনের এক-একরকমের মতামত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সুস্থ থাকতে ডায়েটে সবসময় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার রাখা উচিত।

    বিশেষ করে ওজন কমানোর জন্য ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার রাখা জরুরি। শস্য, ফল এবং সবজিতে উপস্থিত দ্রবণীয় ফাইবার উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সাহায্য করে এবং এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়,  ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। কিছু ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যা ওজন কমাতেও সাহায্য করে সেগুলো হল-

    ব্রকলি

    ডায়েটারি ফাইবার এবং ভিটামিন সি উভয়ই ব্রকলিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। গবেষণা অনুসারে, ব্রকলিতে প্রতি কাপে পাঁচ গ্রাম ফাইবার থাকে। এই সবজি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

    পালং শাক

    এই শাক চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে পারে এবং রক্তচাপ কমাতে পারে। পালং শাক স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী।

    সবুজ মটর

    সবুজ মটর সুস্বাদু, পুষ্টিকর এবং ফাইবার, আয়রন এবং ভিটামিন এ এবং সি এর একটি চমৎকার উৎস। এছাড়াও, সবুজ মটর দিয়ে রান্না করাও সহজ।

    আরও পড়ুন: কম ঘুমোলেই বাড়তে পারে ওজন! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    ঢেঁড়শ

    এটি একটি পুষ্টিসমৃদ্ধ সবজি। এতে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন, এনজাইম এবং বিভিন্ন ধরণের খনিজ উপাদান রয়েছে। উচ্চ ফাইবার সামগ্রীর কারণে, লেডিফিঙ্গার অন্ত্র পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে।

    কুমড়ো

    এটি ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ এবং কে এর একটি ভাল উৎস। এটি মিষ্টি এবং স্বাদযুক্ত উভয় জিনিস তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। কুমড়ো ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে।

    ফুলকপি

    এটি ভারতের একটি জনপ্রিয় সবজি এবং বিভিন্ন জিনিস তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এই সবজিটি পুষ্টিগুণেও ভরপুর।

    বেগুন

    দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ফাইবারের পাওয়ার হাউস হল বেগুন। বেগুনের খোসা অদ্রবণীয় ফাইবার ও বেগুনের ভেতরের অংশ দ্রবণীয়। এটি স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভালো ও ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • IPL Rights: দর উঠল ৪৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা! কে পেল আইপিএলের সম্প্রচার স্বত্ব?

    IPL Rights: দর উঠল ৪৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা! কে পেল আইপিএলের সম্প্রচার স্বত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের (IPL) ভারতীয়-উপমহাদেশের টেলিভিশিন স্বত্ব থাকল সেই স্টারের (Star) হাতেই। একই এলাকার ডিজিটাল স্বত্ব পেল ভায়াকম ১৮ (Viacom 18)। সবমিলিয়ে চারটি সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করে ৪৮,৩৮০ কোটি টাকা তুলল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)। মঙ্গলবার বোর্ড সচিব জয় শাহ (Jay Shah) ট্যুইট করে জানান বিষয়টি।

    ট্যুইটে জয় শাহ এদিন লেখেন, “আইপিএলের শুরুর দিন থেকে বৃদ্ধি শব্দটা সমার্থক। আজ ব্র্যান্ড আইপিএলের জন্য ভারতীয় ক্রিকেটের রেড-লেটার ডে। ই-নিলামের মূল্যায়ন দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। প্রতি ম্যাচের দামের নিরিখে আইপিএল এখন বিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয় সবচেয়ে দামী লিগ।” 

    [tw]


    [/tw]

    মুম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত তিন দিনের নিলাম শেষ হয়েছে গতকাল। এর আগে বিসিসিআই ১৬,৩৪৭,৫০ কোটি টাকায় ২০১৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত স্টার স্পোর্টস নেটওয়ার্ককে মিডিয়া রাইটস (IPL Media Rights) বিক্রি করেছিল। এবার প্রায় তিনগুণ লক্ষ্মীলাভ। বিসিসিআই-এর প্রত্যাশা থেকে অনেকটাই ছাপিয়ে গেল আয়ের অঙ্ক। দু’টি ভিন্ন সম্প্রচারকারী সংস্থা নিলামে লড়াই করে বাজিমাত করেছে। ভারতীয় উপমহাদেশে ডিজিটাল স্বত্ব বিক্রি হয়েছে ২৩ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকায়।  ভারতীয় উপমহাদেশে টিভি সত্ব বিক্রি হয়েছে ২৩ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকায়। এই প্রথমবার টিভি স্বত্বকে পিছনে ফেলল ডিজিটাল স্বত্ব।

    আরও পড়ুন: আইপিএলের স্বত্ব কেনার লড়াই থেকে সরে দাঁড়াল অ্যামাজন!

    দেখে নেওয়া যাক কোন স্বত্ব কত টাকায় বিক্রি হল?   

    টিভি স্বত্ব: ২৩ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকা (ম্যাচ পিছু ৫৭.৪০ কোটি টাকা)

    ডিজিটাল স্বত্ব: ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা (ম্যাচ পিছু ৫০ কোটি টাকা)

    ডিজিটাল (নন এক্সক্লুসিভ ১৮টি ম্যাচ): ৩ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা (ম্যাচ পিছু ৩৩.২৪ টাকা)

    বিদেশি স্বত্ব: ১০৫৮ কোটি টাকা (ম্যাচ পিছু ২.৬ কোটি টাকা)

    শুধু ভারতীয় উপ-মহাদেশের একটি বিশেষ ডিজিটাল স্বত্ব প্যাকেজ ‘ডি’-র একাংশ জিতেছে ভায়োকম ১৮। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ব্রিটেনের ডিজিটাল স্বত্বও জিতেছে তারা। বাকি বিশ্বের স্বত্ব কিনে নিয়েছে টাইমস ইন্টারনেট। সব মিলিয়ে ১,৩০০ কোটি টাকার বেশি অর্থে প্যাকেজ ‘ডি’-র স্বত্ব বিক্রি হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: কোন দল কতবার আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জানেন? দেখুন তালিকা      

    আইপিএলের প্রথম ১০ বছরের স্বত্ব কিনেছিল সোনি। ২০০৮ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত স্বত্ব কিনতে তখন ৮,২০০ কোটি টাকা দিতে হয়েছিল তাদের। পরের পাঁচ বছরের স্বত্ব ১৬,৩৪৭.৫ কোটি টাকায় কিনেছিল স্টার। তখন আইপিএলের প্রতিটি ম্যাচের মূল্য ছিল ৫৪.৫ কোটি টাকা। এবার তা প্রায় দ্বিগুণ। প্রতিটি ম্যাচের মূল্য ১১৪ কোটি টাকায় (১৪.৬১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ঠেকেছে। যা অঙ্কের নিরিখে বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে আছে। শীর্ষে আছে এনএফএল (১৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার)।     

     

LinkedIn
Share