Blog

  • Los Angeles: “বিষাক্ত ধোঁয়া এড়াতে বাড়িতে থাকুন”, বিধ্বংসী দাবানলে বিধ্বস্ত লস এঞ্জেলেস

    Los Angeles: “বিষাক্ত ধোঁয়া এড়াতে বাড়িতে থাকুন”, বিধ্বংসী দাবানলে বিধ্বস্ত লস এঞ্জেলেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা লস এঞ্জেলেস (Los Angeles) জুড়ে বিধ্বংসী দাবানলের (Devastating Fire) কারণে সরকার পক্ষের তরফে গভর্নর চূড়ান্ত সতর্কতা জারি করেছেন। আগুনে পুড়ে এখনও পর্যন্ত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। প্রশাসনের তরফে বলা হয়েছে, “আপনারা বিষাক্ত ধোঁয়া এড়াতে বাড়িতে থাকুন”। একইভাবে এখনও পর্যন্ত ১২০০০ ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। মারাত্মক আগুন থেকে বহু মানুষকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং সরকারি সংস্থা দুর্গতদের সাহায্য এবং উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

    ৩৯০০০ একর জমিতে আগুন (Los Angeles)

    জানা গিয়েছে, লস এঞ্জেলেসে দাবানলের (Devastating Fire) কারণে দৈনন্দিন জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে গিয়েছে। গত ৭ জানুয়ারি থেকে ৩৯০০০ একর জমিতে জ্বলছে আগুন। ১৩৫০ কোটি থেকে ১৫০০ কোটি মার্কিন ডলারের সম্পত্তি সম্পূর্ণভাবে পুড়ে গিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই দাবানল সব থেকে বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়। এখন সকল স্কুল, কলেজ, বিনোদনের জায়গা, হোটেল, রেস্তোরা বন্ধ। খেলাধুলা, কামিউনিটি ইভেন্ট বাতিল করার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এবং বিপর্যয় কবলিত এলাকা থেকে সাধারণ মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণ এবং নেভানোর জন্য সবরকম চেষ্টা করে যাচ্ছে। এর মধ্যে ইটন ফায়ার ৫৬ বর্গ কিমি, দ্যা পালিসেডস ফায়ার সমৃদ্ধি প্যাসিফিক প্যালিসেডস আশপাশের এলাকাকে ব্যাপক ভাবে ধ্বংস করেছে। প্রচুর পরিমাণ গাছপালা, বাড়িঘর এবং প্রাকৃতিক সম্পত্তি আগুনের লেলিহান শিখায় ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে।

    গলা ব্যথা এবং মাথাব্যথায় প্রচুর মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন

    স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে সকল বাসিন্দাদের বাড়িতে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এঞ্জেলেস ডিপার্টমেন্ট অফ পাবলিক হেলথের প্রধান অনীশ মহাজন বলেন, “আমরা সবাই দাবানলের ধোঁয়ার সংস্পর্শের মধ্যে পড়ে গিয়েছি। এই ধোঁয়ায় ছোট কণা, গ্যাস এবং জলীয় বাষ্পের মিশ্রণ রয়েছে। সূক্ষ্মকণাগুলি শরীরে প্রবেশ করে নাক এবং গলাকে প্রভাবিত করবে। তীব্র জ্বালা অনুভব হবে। ফলে গলাব্যথা এবং মাথাব্যথায় প্রচুর মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। ইতিমধ্যে হশেরিফ রবার্ট লুনা প্যাসাডেনায় একটি পারিবারিক সাহায্য কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এই দাবানল আবার সান ফ্রান্সিসকোর একটি বড় এলাকাকে পুড়িয়ে দিয়েছে।

    ট্রাম্পকে পরিদর্শনের আর্জি

    ক্যালিফোর্নিয়ার (Los Angeles) গভর্নর গ্যাভিন নিউজম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দাবানলে (Devastating Fire) ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের অনুরোধ করেছেন। দুর্গত এবং আর্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সব রকম সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি। নিজের এক্স হ্যান্ডলে বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, “ভয়াবহ দাবানলে প্রচুর মানুষের বাড়িঘর পুড়ে গিয়েছে। মানুষ নিজের জীবন নিয়ে বিপন্নবোধ করছেন। সরকার পক্ষ এবং একাধিক নানা বেসরকারি সংস্থা সবরকমভাবে সাহায্যের জন্য মাঠে নেমে পড়েছে। অযথা কেউ আতঙ্কিত হবেন না এবং সবরকম গুজব থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে চলুন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistani Nuclear Scientists Abducted: ১৬ পরমাণু বিজ্ঞানী অপহরণে মুখ পুড়েছে পাকিস্তানের, আদৌ ছাড়া পাবেন তাঁরা?

    Pakistani Nuclear Scientists Abducted: ১৬ পরমাণু বিজ্ঞানী অপহরণে মুখ পুড়েছে পাকিস্তানের, আদৌ ছাড়া পাবেন তাঁরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের লাগানো বিষবৃক্ষে ফল ধরতে শুরু করেছে! ভারতে নিত্য অশান্তি জিইয়ে রাখতে লাগাতার জঙ্গিদের মদত দিয়ে গিয়েছে পাকিস্তানের (Pakistani Nuclear Scientists Abducted) সরকার। যিনিই মসনদে বসেছেন, তিনিই দেশের বিভিন্ন সমস্যা থেকে দেশবাসীর নজর ঘোরাতে অক্সিজেন জুগিয়ে গিয়েছেন বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীকে। এবার সেই জঙ্গিফাঁদে পড়েই অপহৃত পরমাণু বিজ্ঞানীদের ছাড়াতে কার্যত নাকানি চোবানি খাচ্ছে পাকিস্তানের শাহবাজ শরিফের সরকার।

    টিটিপির হানা তেজস্ক্রিয় খনিতে (Pakistani Nuclear Scientists Abducted)

    ঘটনার সূত্রপাত দিন দুই আগে। তেহরিক-ই-তালিবান, সংক্ষেপে টিটিপির (TTP Terrorists) কয়েকশো জঙ্গি দিনে-দুপুরে হানা দেয় পাকিস্তানের বৃহত্তম ইউরেনিয়াম খনিতে। সশস্ত্র জঙ্গিদের রণমূর্তি দেখে পালিয়ে যায় খনি প্রহরারত নিরাপত্তারক্ষীরা। বিনা বাধায় খনিতে লুটপাট চালায় জঙ্গিরা। যাওযার সময় সঙ্গে নিয়ে যায় প্রচুর ইউরেনিয়াম। পণবন্দি করে ১৬ জন পাক পরমাণু বিজ্ঞানী-সহ মোট ১৮ জনকে। এই খনির নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল পাক রেঞ্জার্স এবং আধা কমান্ড বাহিনী। জঙ্গিদের দেখে প্রাণ বাঁচাতে গা-ঢাকা দেয় তারা। অসহায়ের মতো জঙ্গিদের সঙ্গে যেতে বাধ্য হন পাক পরমাণু বিজ্ঞানীরা। ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আমেরিকা-সহ পশ্চিম দুনিয়া। ভয়েস অফ আমেরিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে পাক বিজ্ঞানীদের অপহরণ করেছে টিটিপি। পরে তাঁদের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয় তারা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাদের অনুমান, ইউরেনিয়ামের সাহায্যে এবার শক্তিশালী বোমা তৈরির চেষ্টা করবে টিটিপি। তাই খনি থেকে ইউরেনিয়াম লুট করেছে তারা (Pakistani Nuclear Scientists Abducted)।

    সুপ্ত ইচ্ছে পূরণ হবে জঙ্গিদের!

    দীর্ঘ সময় ধরে পরমাণু বোমা তৈরির সুপ্ত ইচ্ছে পোষণ করেছে বহু জঙ্গি নেতা। একই সঙ্গে বিজ্ঞানী ও তেজস্ক্রিয় লুট করে সেই স্বপ্ন সফল করতে পারে জঙ্গিরা। জঙ্গি সংগঠনগুলি পরমাণু বোমা তৈরি করলে বিশ্বজুড়ে শক্তির ভারসাম্য নষ্ট হবে বলেই শঙ্কা মার্কিন গোয়েন্দাদের। এর আগেও পাক সেনাবাহিনীর হাতে থাকা পারমাণবিক হাতিয়ারের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তাঁরা। আমেরিকার বহু বিশেষজ্ঞই ইসলামাবাদের কাছে আণবিক অস্ত্র থাকাকে অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে মনে করেন। ইউরেনিয়াম খনি লুট এবং বিজ্ঞানীদের অপহরণের ঘটনায় উদ্বিগ্ন নয়াদিল্লিও।

    মুখ পোড়ার ভয়

    বিশ্বে মুখ পোড়ার ভয়ে প্রথমে বিজ্ঞানীদের অপহরণের কথা স্বীকার করেনি পাক সরকার। পরে অবশ্য জঙ্গি-কবল থেকে বিজ্ঞানীদের মুক্ত করতে শাহবাজ শরিফের সরকার দর কষাকষি করছে বলে অসমর্থিত সূত্রের খবর। যদিও এ ব্যাপারে অফিসিয়ালি কিছু জানানো হয়নি পাক সরকারের তরফে। তবে টিটিপি (TTP Terrorists) জঙ্গিরা একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, প্রাণ বাঁচাতে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের কাছে কাতর আর্জি জানাচ্ছেন পাকিস্তানের অপহৃত ১৬ জন বিজ্ঞানী এবং দুই ইঞ্জিনিয়র।

    টিটিপির গুচ্ছের শর্ত

    এদিকে পণবন্দিদের জীবিত ছেড়ে দিতে গুচ্ছের শর্ত দিয়েছে টিটিপি জঙ্গিরা (Pakistani Nuclear Scientists Abducted)। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল, অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করে তাদের এলাকা ছেড়ে চলে যেতে হবে পাক ফৌজকে। মুক্তি দিতে হবে পাক জেলে বন্দি টিটিপির সমস্ত নেতা ও যোদ্ধাকে। আর পাক-আফগান সীমান্তের ‘ডুরান্ড লাইন’ বাতিল করে নয়া সীমান্ত নির্ধারণ করতে হবে। গত ডিসেম্বরে পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশে বড়সড় হামলা চালায় টিটিপি। মৃত্যু হয়েছিল পাক সেনা বাহিনীর এক মেজর-সহ বেশ কয়েকজন জওয়ানের। বদলা নিতে ২৫ ডিসেম্বর আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশে এয়ারস্ট্রাইক চালায় পাকিস্তানের বায়ুসেনা। পরে পাকিস্তান দাবি করে জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও আফগানিস্তানের তালিবান প্রশাসন জানায়, পাকিস্তানের বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন শিশু ও মহিলা-সহ প্রায় ৫০ জন। এর পরেই সীমান্তে কয়েক হাজার জঙ্গি পাঠিয়ে দেয় তালিবানরা। তালিবান এবং টিটিপি জঙ্গিদের সঙ্গে এঁটে উঠতে পারেনি পাক সেনা। এই ঘটনার সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই পরমাণু বিজ্ঞানীদের অপহরণ করে টিটিপি বুঝিয়ে দিল পাক সেনার তুলনায় তারা কতটা শক্তিশালী।

    আরও পড়ুন: “হিন্দুরা জোটবদ্ধ না হলে এখানেও বাংলাদেশের মতো সংখ্যালঘু হয়ে পড়বেন”, বার্তা শুভেন্দুর

    রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

    গত ডিসেম্বর (TTP Terrorists) থেকে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ চলছে টিটিপি ও পাক সেনার মধ্যে। এই সশস্ত্র গোষ্ঠীকে জঙ্গির তকমা দিয়েছে ইসলামাবাদ। পাকিস্তানের অভিযোগ, আড়ালে থেকে টিটিপিকে (Pakistani Nuclear Scientists Abducted) ক্রমাগত মদত দিয়ে চলেছে তালিবান প্রশাসন। জঙ্গিদের তারা আশ্রয়ও দিচ্ছে বলে অভিযোগ। ঘটনার জেরে ইসলামাবাদ ও কাবুলের সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। জানা গিয়েছে, আফগানিস্তানে এয়ারস্ট্রাইক চালানোর পরে পরেই সীমান্তে অন্তত দুটি পাক চৌকি দখল করে টিটিপির জঙ্গিরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় সেই ভিডিও-ও। চাপে পড়ে পাক সরকার জানায়, চৌকিগুলি খালি ছিল।

    ২০২১ সালে দ্বিতীয়বারের জন্য আফগানিস্তানের ক্ষমতায় বসে তালিবান। সেই সময় উল্লাস করেছিল পাকিস্তান। তবে ইসলামাবাদের সেই আনন্দ অবশ্য বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। কারণ ‘ডুরান্ড লাইন’কে কোনওদিনই মান্যতা দেয়নি তালিবান। তারাই নিয়মিত অক্সিজেন জুগিয়ে গিয়েছে টিটিপিকে (TTP Terrorists)। সেই টিটিপিই কালি লেপে দিল পাক সরকারের মুখে (Pakistani Nuclear Scientists Abducted)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Masterda Surya Sen: আজ ‘মাস্টারদা’র আত্মবলিদান দিবস, ১২ জানুয়ারি ফাঁসি হয় বিপ্লবী সূর্য সেনের

    Masterda Surya Sen: আজ ‘মাস্টারদা’র আত্মবলিদান দিবস, ১২ জানুয়ারি ফাঁসি হয় বিপ্লবী সূর্য সেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মাস্টারদা (Masterda Surya Sen) সূর্য সেনের আত্মবলিদান দিবস।  ১৯৩৪ সালের ১২ জানুয়ারি তাঁর ‘ফাঁসি’ হয়। ফাঁসির আগে মাস্টারদার ওপর নৃশংস অত্যাচার চালায় ব্রিটিশ পুলিশ। পিটিয়ে হাতুড়ি দিয়ে সূর্য সেনের দাঁত ও নখ ভাঙা হয়। গোটা শরীরের হাড়পাঁজরা টুকরো টুকরো করা হয়। সেই অবস্থাতেই তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল বলে জানা যায়। মৃত্যু ঘোষণার পরে সূর্য সেনের পরিবারের হাতে দেহ তুলে দিয়ে সৎকারের ব্যবস্থাও করা হয়নি।

    জন্ম ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ (Masterda Surya Sen) 

    জানা যায়, বিপ্লবী সূর্য সেনের (Masterda Surya Sen) আসল নাম সূর্যকুমার সেন। ডাকনাম ছিল কালু। ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। তাঁর মায়ের নাম ছিল শশীবালা সেন এবং পিতার নাম রাজমণি সেন। জানা যায়, পিতা-মাতার অকালপ্রয়াণের পর কাকা গৌরমণি সেনের কাছে বড় হন মাস্টার দা সূর্য সেন। দয়াময়ী উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়, নোয়াপাড়া উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়, নন্দনকাননের ন্যাশনাল হাইস্কুল, চট্টগ্রাম কলেজ ও পরে বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজে তিনি পড়তে আসেন বলে জানা যায়। বহরমপুর থেকে থেকে বিএ পাশ করে চট্টগ্রামে (Chittagong) ফিরে ন্যাশনাল হাইস্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন তিনি।

    মাথার দাম ঘোষণা করা হয় ১০ হাজার

    পরে দেওয়ানবাজারে উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে গণিত শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন তিনি। এ সময় থেকেই বিপ্লবীদলের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ বাড়তে থাকে। তখনই তিনি হয়ে ওঠেন ‘মাস্টারদা’ (Masterda Surya Sen)। ইংরেজ শাসকের কাছে ত্রাস হয়ে ওঠেন তিনি। ইতিহাসের পাতায় আজও যা লিপিবদ্ধ হয়ে আছে। ব্রিটিশদের ত্রাস মাস্টারদার (Masterda Surya Sen) মাথার দাম প্রথমে ৫০০০ টাকা এবং পরবর্তীতে ১০,০০০ টাকা ঘোষণা করা হয়। জানা যায়, গৈরলা গ্রামে ক্ষীরোদপ্রভা বিশ্বাসের বাড়িতে আত্মগোপন করে থাকাকালীন তাঁকে ধরে ব্রিটিশ পুলিশ।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISRO: মহাকাশে দুই উপগ্রহের হ্যান্ডশেক! ইসরোর ‘স্পেস ডকিং’ এগোল আরও একধাপ

    ISRO: মহাকাশে দুই উপগ্রহের হ্যান্ডশেক! ইসরোর ‘স্পেস ডকিং’ এগোল আরও একধাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশে দুটি কৃত্রিম উপগ্রহকে (Satellite) হ্যান্ডশেক করাতে চায় ইসরো (ISRO)। এক্ষেত্রে ‘স্পেস ডকিং’ পরীক্ষা করানো হয়। আজ রবিবার ভোরে সেই পরীক্ষাতে আরও এক ধাপ এগিয়েছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। দুটি উপগ্রহকে তিন মিটার পর্যন্ত কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। তার পর ফের আবার তাদের পিছিয়ে আনা হয়। ইসরো জানিয়েছে, রবিবারের তথ্য বিশ্লেষণের পরে এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে। ইসরোর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, স্পেস ডকিংয়ের পরীক্ষামূলক প্রচেষ্টা ১৫ মিটার এবং তিন মিটার পর্যন্ত সফল হয়েছে। তারপর ফের আবার সেগুলিকে নিরাপদ দূরত্বে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। আরও তথ্য বিশ্লেষণের পর স্পেস ডকিং প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে নলে জানিয়েছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।

    শনিবার রাত ১২টার পর থেকেই ডকিং প্রক্রিয়া শুরু হয় (ISRO)
     
    জানা গিয়েছে, শনিবার রাত ১২টার পর থেকেই ডকিং প্রক্রিয়া শুরু হয়। প্রথমে দু’টি কৃত্রিম উপগ্রহকে (ISRO) নিয়ে যাওয়া হয় ১৫ মিটার ব্যবধান পর্যন্ত। তারপর আরও কাছাকাছি এগিয়ে যায় তারা। ইসরোর (Satellite)  তরফে জানানো হয়েছে, দু’টি উপগ্রহের মধ্যে যখন দূরত্ব তিন মিটার হয়, তখনই তাদের থামিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    কী এই স্পেস ডকিং?

    ইসরোর (ISRO) তরফ থেকে জানানো হয়েছে দু’টি কৃত্রিম উপগ্রহ স্পেডেক্স ১ (চেজার) এবং স্পেডেক্স ২ (টার্গেট) একই গতিবেগে ছুটবে। দূরত্বও একই পাড়ি দেবে তারা। এরপর মহাকাশে একই উচ্চতায় পৌঁছবে তারা। ৪৭০ কিলোমিটার উচ্চতায় একই বিন্দুতে একত্রিত হবে তারা। এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার নাম স্পেস ডকিং।

    গত ৩০ ডিসেম্বর পিএসএলভি-সি৬০ রকেট উৎক্ষেপণ করে ইসরো

    ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর এই পরীক্ষার জন্য অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টারের (ISRO) পিএসএলভি-সি৬০ রকেট উৎক্ষেপণ করে ইসরো। ওই রকেটের প্রধান পেলোড হিসেবেই পাঠানো হয়েছিল স্পেডেক্স ১ এবং ২-কে। জানা গিয়েছে, ২৪টি সেকেন্ডারি পেলোডও পাঠানো হয়েছিল সেসময়। পিএসএলভি-সি৬০ মিশনের প্রধান রয়েছেন জয়কুমার। তিনি জানিয়েছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যে নিজস্ব আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন স্থাপন করতে বদ্ধপরিকর ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। সেই লক্ষ্যপূরণের পথে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল এই স্পেস ডকিং। স্পেস ডকিং সফল হলে মহাকাশ স্টেশন স্থাপনের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে ইসরো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Expired Saline: স্যালাইনের বিষক্রিয়ায় মেদিনীপুরে মৃত প্রসূতি, মমতা সরকারকে আক্রমণ বিজেপির

    Expired Saline: স্যালাইনের বিষক্রিয়ায় মেদিনীপুরে মৃত প্রসূতি, মমতা সরকারকে আক্রমণ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে স্যালাইনের বিষক্রিয়ায় (Expired Saline) মৃত্যু প্রসূতির, হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন আরও চারজন। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিক্ষোভ দেখাচ্ছে একের পর এক রাজনৈতিক দল ও তাদের ছাত্র সংগঠন। মমতা জমানার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দিকে আঙুল তুলে তোপ দেগেছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপিও। চিকিৎসা পরিকাঠামোয় গাফিলতির অভিযোগ তুলেছে তারা।

    তোপ বিজেপির

    দলের এক্স হ্যান্ডলে এনিয়ে সরব হয়েছে গেরুয়া শিবির। সেখানে লেখা হয়েছে- ‘‘মমতা জমানার লজ্জাজনক বেহাল অবস্থা সামনে এসেছে। একজন গর্ভবতী মহিলার মৃত্যু হয়েছে মেয়াদ উত্তীর্ণ স্যালাইনে (Expired Saline)। আরও কয়েকজন তাঁদের জীবন বাঁচাতে লড়াই করছেন। মায়েদের জীবনের বিনিময়ে এটাকেই কি উন্নয়ন বলে? এমন গাফিলতির কারণে হাসপাতালগুলিই মৃত্যু ফাঁদে পরিণত হয়েছে।’’

    মৃত মামনি রুইদাস (Expired Saline)

    মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রসূতি মৃত্যুতে একের পর এক মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মেয়াদ উত্তীর্ণ, নিম্নমানের স‌্যালাইন ও ওষুধপত্র দেওয়া হয়েছে রোগীদের। স‌্যালাইনের বোতলে ছত্রাকও (Expired Saline) মজুত ছিল বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। গত শুক্রবার সকালে মারা যান মামনি রুইদাস(২০) নামে এক প্রসূতি (Pregnant Woman Dies)। জানা গিয়েছে, বুধবারই এক সন্তানের জন্ম দেন মামনিদেবী। তারপরেই তাঁর অবস্থার অবনতি শুরু হয়। ভর্তি করা হয় আইসিইউ-তে। শুক্রবারই মারা যান তিনি। জানা যাচ্ছে, মেয়াদ উত্তীর্ণ স্যালাইনের কারণে অসুস্থ হয়েছেন আরও চারজন, তাঁদের মধ্যে ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BSF: সীমান্তে ধারালো অস্ত্র নিয়ে বিএসএফের ওপর চোরাচালাকারীদের হামলা, পাল্টা চলল গুলি

    BSF: সীমান্তে ধারালো অস্ত্র নিয়ে বিএসএফের ওপর চোরাচালাকারীদের হামলা, পাল্টা চলল গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া নিয়ে ফের উত্তপ্ত মালদার বৈষ্ণবনগরের সুখদেবপুর সীমান্ত। এরই মধ্যে মালদার নওদায় ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে চোরাচালানকারীদের আটকাতে গুলি চালাল বিএসএফ। অভিযোগ, প্রথমে বিএসএফ (BSF) জওয়ানরা বাধা দেওয়ায় তাঁদের ওপরে প্রাণঘাতী হামলা চালায় চোরাচালানকারীরা। তখন আত্মরক্ষায় পাল্টা গুলি চালান বিএসএফ জওয়ানরাও। এর পরই বাংলাদেশের দিকে পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (BSF)

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার গভীর রাতে ফের একবার মালদার ভারত-বাংলাদেশ (BSF) সীমান্তে চোরাচালানকারীদের আটকাতে গিয়ে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। জওয়ানদের বিভ্রান্ত করতে তাঁদের চোখে হাই বিম টর্চের আলো ফেলতে থাকে বাংলাদেশি চোরাচালানকারীরা। দুষ্কৃতীদের ছত্রভঙ্গ করতে প্রথমে শূন্যে গুলি চালান বিএসএফ জওয়ানরা। এরই মধ্যে জওয়ানদের ওপরে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে দুষ্কৃতীদের দল। শেষ পর্যন্ত আত্মরক্ষার জন্য পাচারকারীদের দিকে পর পর দুরাউন্ড গুলি চালান বিএসএফ জওয়ানরা। সীমান্ত রক্ষীদের দিকে তেড়ে যায় দুষ্কৃতীরা। বাঁশ, লাঠি নিয়ে চলে আক্রমণ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শূন্যে গুলি চালায় বিএসএফ। বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার গভীর রাতে মালদার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে বেশ ভিড় জমতে দেখেই সন্দেহ জাগে সীমান্ত রক্ষীদের। কৌতূহলের বশেই সেই ভিড়ের দিকে এগিয়ে যান প্রহরারত দুই রক্ষী। তারপরই তাদের ওপর ঘন কুয়াশার আড়াল থেকে চলে আক্রমণ। রক্ষীদের বন্দুক কেড়ে নেওয়া চেষ্টাও করে দুষ্কৃতীরা। কিন্তু, ওই দুই জওয়ানকে বাগে পেলেও নিজেদের কার্য সিদ্ধি করতে পারেননি তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শূন্যে গুলি চালায় দুই জওয়ান। গুলির ভয়ে কাঁটাতার পার করা ভুলে, প্রাণ হাতে নিয়ে পালায় ওই বাংলাদেশিরা। 

    আরও পড়ুন: দার্জিলিং থেকে পুরুলিয়ার ফারাক মাত্র দেড় ডিগ্রি! ১২ ডিগ্রিতে নামল কলকাতার তাপমাত্রা

    বাজেয়াপ্ত ধারালো অস্ত্র, নিষিদ্ধ কাশির সিরাপ

    পাচার কাজেই বাংলাদেশ (BSF) থেকে কাঁটাতার পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা চালাচ্ছিল দুষ্কৃতীরা। এপারে আসার পরেই তাদের মদত দিতে সেখানেই দাঁড়িয়েছিল বাংলাদেশি চোরাচালানকারীদের ভারতীয় সঙ্গীরা। তাদের ফিসফিসে গলার শব্দ পেয়ে সেদিকে ছুটে যান দুই জওয়ান, তাঁদের দিকে হামলা চালালেও, রক্ষীদের রুখতে ব্যর্থ হয় তারা। বাজেয়াপ্ত হয় কয়েকটি ধারালো অস্ত্র, নিষিদ্ধ কাশির সিরাপ ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি। এর পাশাপাশি মুর্শিদাবাদের নন্দনপুর, ফর্জিপাড়া এবং মালদা জেলার হরিনাথপুর ও চুরিয়ন্তপুর সীমান্ত দিয়েও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভারতে ঢোকার চেষ্টা ব্যর্থ করেছে বিএসএফ। উদ্ধার করা হয় মাদক, ৫টি গরু এবং অন্যান্য বেআইনি সামগ্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Railway Station Collapsed: হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল কনৌজ রেলস্টেশনের একাংশ, আটকে শ্রমিক

    Railway Station Collapsed: হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল কনৌজ রেলস্টেশনের একাংশ, আটকে শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ দুর্ঘটনা কনৌজ রেলস্টেশনে (Railway Station Collapsed)। হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল স্টেশনের একটা অংশ। স্টেশনটি (Uttar Pradesh) যখন ভেঙে পড়ে, তখন সেখানে কাজ করছিলেন ২০ থেকে ২৫ জন শ্রমিক। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে অনেক শ্রমিকের আটকে থাকার শঙ্কা।

    যুদ্ধকালীন তৎপরতা (Railway Station Collapsed)

    যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয়েছে উদ্ধার কাজ। রেলের উদ্ধারকারী দলের পাশাপাশি হাত লাগিয়েছে উত্তরপ্রদেশের বিশেষ বিপর্যয় বাহিনীও। একযোগে চলছে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারের কাজ। সংবাদ মাধ্যমের একাংশের দাবি, ধ্বংসস্তূপ থেকে ইতিমধ্যেই উদ্ধার করা হয়েছে কয়েকজন শ্রমিককে। তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। বাকি কোনও শ্রমিক আটকে রয়েছেন কিনা, তা জানতে কাজে লাগানো হয়েছে পুলিশ কুকুর। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে চলে আসেন রেলের পদস্থ কর্তারা। চলে আসেন স্থানীয় প্রশাসনের আধিকারিকরাও। কীভাবে স্টেশনের নির্মীয়মান অংশ ভাঙল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিক অনুমান, যে সংস্থা কাজ করছিল, তারা নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করছিল। দুর্ঘটনার কারণ জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

    অমৃত ভারত প্রকল্পে চলছিল কাজ

    অমৃত ভারত প্রকল্পের আওতায় দেশের একাধিক স্টেশনের মানোন্নয়নের কাজ চলছে। এই প্রকল্পেই কাজ হচ্ছিল কনৌজ স্টেশনের। দিন তিনেক আগেই একটি পিলার বসানো হয়েছিল। শনিবার বিকেলে (Railway Station Collapsed) আচমকাই লোহার শাটারিং-সহ হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে পিলারটি। রাজ্যের মন্ত্রী অসীম অরুণ বলেন, “কনৌজ রেল স্টেশনের নিউ টার্মিনালের কাজ চলছিল। সেই সময় নির্মীয়মান একটি অংশ ভেঙে পড়ে। ২০ জনের হালকা আঘাত লেগেছে। তিনিজনের আঘাত (Uttar Pradesh) গুরুতর। তাঁদের লখনউয়ে পাঠানো হয়েছে (Railway Station Collapsed)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbha 2025: কুম্ভমেলায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন, কত খরচ জেনে নিন

    Mahakumbha 2025: কুম্ভমেলায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন, কত খরচ জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের। তার পরই প্রয়াগরাজে শুরু হচ্ছে মহাকুম্ভ। সারা দেশ থেকে সাধু সন্তদের আগমণ হচ্ছে পূণ্যতীর্থ প্রয়াগে। ভারতীয় রেলওয়ে মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) সময় প্রায় ৩০০০ বিশেষ ট্রেন চালাবে। সঙ্গে ১ লক্ষেরও বেশি যাত্রীদের থাকার জন্য আশ্রয়ের ব্যবস্থা করছে। মহাকুম্ভ উপলক্ষে ভক্তদের জন্য রাজকীয় বন্দোবস্ত করল আইআরসিটিসি। পাশাপাশি সরকারি, বেসরকারি উদ্যোগে সেখানে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভারতীয় রেল এবং পর্যটন বিভাগ যৌথভাবে প্রয়াগরাজে ১৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া মহাকুম্ভ মেলা উপলক্ষে বিশেষ ব্যবস্থা করেছে। এবার আইআরসিটিসি ত্রিবেণী সঙ্গমের কাছে আরাইল উপকূলে একটি বিলাসবহুল তাঁবুর শহর ‘মহাকুম্ভ গ্রাম’ তৈরি করেছে।

    মহাকুম্ভ গ্রামে কী রয়েছে? (Mahakumbh 2025)

    ত্রিবেণী সঙ্গম থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার দূরে সেক্টর ২৫ এর আড়াইল রোডে তৈরি হয়েছে এই গ্রাম। এখান থেকে ঘাটে যাওয়ার সুবিধা রয়েছে। পর্যটকদের জন্য সবরকম সুবিধা রয়েছে এই গ্রামে। রয়েছে আধুনিক সব ব্যবস্থা। বিশেষত ত্রিবেণী ঘাট খুবই কাছে, ফলে পুন্যর্থীদের বিশেষ সুবিধা (Mahakumbh 2025) হবে। কুম্ভ গ্রাম হল একটি অত্যাধুনিক আবাসন। সেখানে পর্যটকদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি এবং সমস্ত আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সজ্জিত। ত্রিবেণী ঘাটের সঙ্গে তাঁবুর শহরের স্নান করতে ইচ্ছুক অতিথিদের জন্য একটি অতিরিক্ত সুবিধা থাকবে এখানে। সুপার ডিলাক্স তাঁবু ও ভিলা তাঁবু তৈরি করা হয়েছে। এগুলো আধুনিক সুযোগ- সুবিধা দিয়ে সজ্জিত। সহজেই এই তাঁবু বুকিং করা যাবে। এখানে সিসিটিভি নজরদারি থাকবে অতিথিদের নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। মহাকুম্ভ গ্রামে প্রাথমিক চিকিৎসার সুবিধা এবং সর্বক্ষণ জরুরি সহায়তাও থাকবে। IRCTC -র তরফে মহাকুম্ভ গ্রামে পুন্যর্থীদের আহ্বান জানানোর জন্য সব প্রস্তুতি শেষ।

    আরও পড়ুন: দার্জিলিং থেকে পুরুলিয়ার ফারাক মাত্র দেড় ডিগ্রি! ১২ ডিগ্রিতে নামল কলকাতার তাপমাত্রা

    কীভাবে IRCTC মহাকুম্ভ গ্রামে তাঁবু বুকিং করবেন?

    ১। প্রথমে আপনাকে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.irctctourism.com/mahakumbhgram এ যেতে হবে।

    ২। সেখানে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।

    ৩। আপনার যদি ইতিমধ্যে একটি অ্যাকাউন্ট না থাকে, আপনি আপনার ইমেল ঠিকানা এবং ফোন নম্বর প্রদান করে “অতিথি ব্যবহারকারী” হিসাবে লগইন করতে পারেন।

    ৪। এরপর বুক নাও তে ক্লিক করুন। মহাকুম্ভ গ্রাম পৃষ্ঠার হোমপেজে, “এখনই বুক করুন” বোতামটি সন্ধান করুন এবং বুকিং ফর্মটি পূরণ করুন। আপনার যাবতীয় তথ্য দিন এবং লগ ইন (প্রবেশ) এবং লগ আউটের (প্রস্থান) দিনক্ষণ লিখুন।

    ৫। আপনার পছন্দ এবং বাজেটের উপর ভিত্তি করে তাঁবুর দুটি বিভাগ থেকে নির্বাচন করুন- সুপার ডিলাক্স তাঁবু এবং ভিলা তাঁবু। আপনার পুরো নাম, যোগাযোগের নম্বর, ইমেল ঠিকানা এবং আপনার যে কোনো বিশেষ প্রয়োজনীয়তা সহ প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত তথ্য লিখুন।

    ৬। ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, UPI, বা ডিজিটাল ওয়ালেটের মতো নিরাপদ বিকল্পগুলির থেকে বেছে নিয়ে অর্থ প্রদান করুন। এরপরই আপনার বুকিং নিশ্চিত হয়ে যাবে। মহাকুম্ভ গ্রাম সম্পর্কিত আরও তথ্যের জন্য www.irctctourism.com/mahakumbhgram এই পেজটিতে যান। IRCTC মহাকুম্ভ গ্রাম তাঁবু গুলিকে অনন্যভাবে সজ্জিত করে তুলেছে। এখানে তাঁবু বুকিং করা যাবে। বুকিংয়ের পাশাপাশি IRCTC-এর রেল ট্যুর প্যাকেজ এবং ভারত গৌরব ট্রেনের মাধ্যমে, পরিষেবা প্রদান এবং সুবিধা নিশ্চিত করবে। মহাকুম্ভ গ্রামে, পর্যটকদের চিকিৎসা ও নিরাপত্তা সুবিধা সহ বিশ্বমানের আবাসন ও খাবারের সুবিধা দেওয়া হবে। চারটি ক্যাটাগরির আলাদা আলাদা তাঁবুর দাম রয়েছে। ডিলাক্স, প্রিমিয়াম, ডিলাক্স অন রয়‍্যাল বাথ, প্রিমিয়াম অন রয়‍্যাল বাথ। আইআরসিটিসির ওয়েবসাইট থেকে এগুলি বুক করা যাবে।

    কোনটির কত খরচ?

    জানা গিয়েছে, ডিলাক্স রুমের (Mahakumbh 2025) জন্য একজনের জন্য ভাড়া ১০,৫০০ টাকা, দুজনের জন্য ভাড়া ১২ হাজার টাকা (ব্রেকফাস্ট সহ)। আর প্রিমিয়াম রুমের জন্য একজনের জন্য ভাড়া ১৫,৫২৫ টাকা, দুজনের জন্য ভাড়া ১৮ হাজার টাকা (ব্রেকফাস্ট সহ)। আর ডিলাক্স রুম অন রয়‍্যাল বাথে একজনের জন্য ভাড়া ১৬,১০০ টাকা, দুজনের জন্য ভাড়া ২০ হাজার টাকা (ব্রেকফাস্ট সহ)। প্রিমিয়াম রুম অন রয়‍্যাল বাথে একজনের জন্য ভাড়া ২১,৭৩৫ টাকা, দুজনের জন্য ভাড়া ৩০ হাজার টাকা (ব্রেকফাস্ট সহ)। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত বেডের জন্য ডিলাক্স রুমে লাগবে ৪২০০ টাকা এবং প্রিমিয়াম রুমের জন্য লাগবে ৬৩০০ টাকা ভাড়া। আর রাজকীয় স্নানের দিনে ডিলাক্স রুমে আপনাকে বেডের জন্য ৭০০০ টাকা এবং প্রিমিয়াম রুমে আপনাকে ১০,৫০০ টাকা ভাড়া দিতে হবে।

    কম খরচের ঘরও রয়েছে

     মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট mahakumbh.in-এ গিয়ে থাকার জন্য জায়গা বুকিং করতে পারেন আগে থেকে। এক্ষেত্রে নিজের জন্য ট্যুরও বুক করতে পারবেন আপনি। এক্ষেত্রে নিজের জন্য ট্যুরও বুক করতে পারবেন আপনি। এমনকী kumbh.gov.in ওয়েবসাইট থেকে বুকিং করলে আপনি অনেক কম খরচে ১৫০০ টাকা থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ভাড়ায় ঘর বুক করতে পারেন।

    ৪৪টি বিলাসবহুল তাঁবু

    এছাড়া কুম্ভমেলায় থাকার জায়গা হিসেবে প্রথমেই (Mahakumbh 2025) আসে দ্য আল্টিমেট ট্রাভেলিং ক্যাম্প। এই ক্যাম্পসাইটে ৪৪টি বিলাসবহুল তাঁবু রয়েছে যেখানে দুজনের থাকার ভাড়া প্রতিদিনের জন্য ১ লক্ষ টাকা করে। বাটলার, রুম হিটার, গিজার সহ আরও অনেক সুবিধে রয়েছে। এই তাঁবুগুলির বেশিরভাগই ১৪ জানুয়ারি, ২৯ জানুয়ারি এবং ৩ ফেব্রুয়ারি জন্য বুকিং হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 247: “বাটীতে ফিরিয়া গিয়া ভাবিয়া দেখিলেন যে, সংস্কার সম্বন্ধে এখনও তাঁহার পূর্ণ বিশ্বাস হয় নাই”

    Ramakrishna 247: “বাটীতে ফিরিয়া গিয়া ভাবিয়া দেখিলেন যে, সংস্কার সম্বন্ধে এখনও তাঁহার পূর্ণ বিশ্বাস হয় নাই”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২১শে জুলাই

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ কলিকাতা রাজপথে ভক্তসঙ্গে

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) গাড়ি করিয়া দক্ষিণেশ্বর-কালীবাড়ি হইতে বাহির হইয়া কলিকাতা অভিমুখে আসিতেছেন। সঙ্গে রামলাল ও দু-একটি ভক্ত। ফটক হইতে বহির্গত হইয়া দেখিলেন চারিটি ফজলি আম হাতে করিয়া মণি পদব্রজে আসিতেছেন। মণিকে দেখিয়া গাড়ি থামাইতে বলিলেন। মণি গাড়ির উপর মাথা রাখিয়া প্রণাম করিলেন।

    শনিবার, ২১শে জুলাই, ১৮৮৩ খ্রীষ্টাব্দ, (৬ই শ্রাবণ), আষাঢ় কৃষ্ণা প্রতিপদ, বেলা চারিটা। ঠাকুর অধরের বাড়ি যাইবেন, তৎপরে শ্রীযুক্ত যদু মল্লিকের বাটী, সর্বশেষে ৺খেলাৎ ঘোষের বাটী যাইবেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মণির প্রতি, সহাস্যে)—তুমিও এস না—আমরা অধরের বাড়ি যাচ্ছি।

    মণি যে আজ্ঞা বলিয়া গাড়িতে উঠিলেন।

    মণি ইংরেজী পড়িয়াছেন, তাই সংস্কার মানিতেন না, কিন্তু কয়েকদিন হইল ঠাকুরের নিকটে স্বীকার করিয়া গিয়াছিলেন যে, অধরের সংস্কার ছিল তাই তিনি অত তাঁহাকে ভক্তি করেন। বাটীতে ফিরিয়া গিয়া ভাবিয়া দেখিলেন যে, সংস্কার সম্বন্ধে এখনও তাঁহার পূর্ণ বিশ্বাস হয় নাই। তাই ওই কথা বলিবার জন্যই আজ ঠাকুরকে দর্শন করিতে আসিয়াছেন। ঠাকুর কথা কহিতেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—আচ্ছা, অধরকে তোমার কিরূপ মনে হয়?

    মণি—আজ্ঞে, তাঁর খুব অনুরাগ।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—অধরও তোমার খুব সুখ্যাতি করে।

    মণি কিয়ৎক্ষণ চুপ (Kathamrita) করিয়া আছেন; এইবার পূর্বজন্মের কথা উত্থাপন করিতেছেন।

    কিছু বুঝা যায় না—অতি গুহ্যকথা 

    মণি—আমার ‘পূর্বজন্ম’ ও ‘সংস্কার’ এ-সব তাতে তেমন বিশ্বাস নাই; এতে কি আমার ভক্তির কিছু হানি হবে?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—তাঁর সৃষ্টিতে সবই হতে পারে এই বিশ্বাস থাকলেই হল; আমি যা ভাবছি — তাই সত্য; আর সকলের মত মিথ্যা; এরূপ ভাব আসতে দিও না। তারপর তিনিই বুঝিয়ে দিবেন।

    “তাঁর কাণ্ড মানুষে কি বুঝবে? অনন্ত কাণ্ড! তাই আমি ও-সব বুঝতে আদপে চেষ্টা করি না। শুনে রেখেছি তাঁর সৃষ্টিতে সবই হতে পারে। তাই ও-সব চিন্তা না করে কেবল তাঁরই চিন্তা করি। হনুমানকে জিজ্ঞাসা করেছিল, আজ কি তিথি, হনুমান বলেছিল (Kathamrita), ‘আমি তিথি নক্ষত্র জানি না, কেবল এক রাম চিন্তা করি।’

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISL Kolkata Derby: ডার্বির রং সবুজ-মেরুন, দ্রুততম গোলে লিগ টেবিলে শীর্ষেই মোহনবাগান

    ISL Kolkata Derby: ডার্বির রং সবুজ-মেরুন, দ্রুততম গোলে লিগ টেবিলে শীর্ষেই মোহনবাগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএলে ইস্টবেঙ্গলের কাছে অপরাজিতই রইল মোহনবাগান। এখনও পর্যন্ত আইএসএলে ১০ বার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। তার মধ্যে ৯ বারই জিতল মোহনবাগান। শনিবার ইস্টবেঙ্গলকে ১-০ গোলে হারাল মোহনবাগান। ম্যাচের ১ মিনিট ৩৮ সেকেন্ডের মাথায় একমাত্র গোলটি করেন জেমি ম্যাকলারেন। থ্রু পাস বাড়িয়েছিলেন মোহনবাগানের আশিস রাই (Asish Rai)। সেই পাস ধরে ইস্টবেঙ্গল রক্ষণের ফাঁক দিয়ে গোল জেমি ম্যাকলারেনের (Jamie Maclaren)। আইএসএল ডার্বির ইতিহাসে এটাই দ্রুততম গোল। গোটা ম্যাচে বারবার সুযোগ পেলেও সেই গোল আর পরিশোধ করতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। মোহনবাগানও ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ নষ্ট করে। ম্যাচে ২টি হলুদ কার্ড দেখে লাল কার্ড দেখেন ইস্টবেঙ্গলের শৌভিক চক্রবর্তী।

    মোহনবাগানের দাপট 

    আইএসএলের প্রথম লেগের ডার্বি জিতেছিল মোহনবাগান। আইএসএলের প্রথম লেগের ডার্বি জিতেছিল মোহনবাগান। দ্বিতীয় ডার্বি জিতে মোহনবাগান ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে গেল। ইস্টবেঙ্গল যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই। বেঙ্গালুরুর সঙ্গে সবুজ-মেরুনের ব্যবধান শনিবারের পর আট পয়েন্টের। বাকিদের পক্ষে মোহনবাগানকে ধরা কার্যত অসম্ভব। বেশ কয়েক বছর ধরে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর কাছে হারটাই দস্তুর হয়ে গিয়েছে লাল হলুদ শিবিরের। আইএসএলে টপ সিক্সে যাওয়ার আশা ইস্টবেঙ্গলের ক্রমশ ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হচ্ছে। এদিন হারের পরে সেই রাস্তা আরও কঠিন হয়ে গেল। ধারে ও ভারে এই মোহনবাগান চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলের থেকে অনেকটাই শক্তিশালী। মাঠেও তা প্রমাণিত হয়েছে বাংরবার। 

    ছোটদের ডার্বিতেও জয়ী মোহনবাগান 

    শনিবার, বড়দের আগে ছোটদের ডার্বি জেতে মোহনবাগান। ২-১ গোলে জেতে সবুজ-মেরুন। কল্যাণীর মাঠে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবলারেরা নেমেছিল। প্রথমে গোল করে এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচের অনেকটা সময় পর্যন্ত এগিয়ে ছিল লাল-হলুদ। মোহনবাগানের রক্ষাকর্তা হয়ে ওঠে রাজদীপ পাল। নির্ধারিত সময়ের খেলায় সমতা ফেরায় সে। পরে সংযুক্তি সময়ে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোল করে রাজদীপ। মোহনবাগান সমতা ফেরানোর পরে আবার এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। পেনাল্টি পায় তারা। কিন্তু গোল করতে পারেনি লাল-হলুদ ফুটবলার। তার খেসারত দিতে হয় দলকে। রাজদীপ দ্বিতীয় গোল করার পরে আর ফেরার সম্ভাবনা ছিল না ইস্টবেঙ্গলের। ১-২ গোলে হেরে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share