Blog

  • Justin Trudeau: ঘরে-বাইরে সমালোচনার জের, আজই পদত্যাগ করছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো?

    Justin Trudeau: ঘরে-বাইরে সমালোচনার জের, আজই পদত্যাগ করছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদত্যাগ করতে চলেছেন কানাডার (Canada) প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো (Justin Trudeau)! কানাডার একটি সংবাদপত্রের দাবি, আজ, সোমবারই প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে পারেন তিনি। নিতান্তই যদি তা না হয়, তবে চলতি সপ্তাহে বুধবারের আগেই লিবারাল পার্টির নেতা হিসেবে পদত্যাগ করবেন ট্রুডো। সংবাদপত্র ‘দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেল’ এমনতর দাবি করলেও, প্রধানমন্ত্রীর দফতর কোনও মন্তব্য করতে চায়নি।

    মুখ রক্ষা করার চেষ্টা ট্রুডোর! (Justin Trudeau)

    দলীয় সদস্যপদ ছাড়ার পরেও তিনি প্রধানমন্ত্রী থেকে যাবেন কিনা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রসঙ্গত, চলতি বছর অক্টোবরে কানাডায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হওয়ার কথা। বিভিন্ন সংস্থার করা সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, ওই নির্বাচনে ট্রুডোর দলের পরাজয় এক প্রকার অবশ্যম্ভাবী। হারতে পারেন ট্রুডো স্বয়ংও। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই আগেভাগে পদত্যাগ করে মুখ রক্ষা করতে চাইছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। কানাডার সংসদের বহু সাংসদ ট্রুডোর অপসারণ চাইছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিন, চাইছেন তাঁর দলের সাংসদরাও। এমতাবস্থায় ট্রুডোর কাছে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেওয়া ছাড়া আর কোনও পথ খোলা নেই বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    প্রধানমন্ত্রী পদে ৯ বছর

    ২০১৩ সালে লিবারাল পার্টির নেতা হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ট্রুডো। গত ৯ বছর ধরে তিনি রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী পদে। নানা কারণে বর্তমানে তাঁর জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে। তাঁর আন্তর্জাতিক নীতি নিয়েও দেশের মধ্যেই সমালোচিত হয়েছেন তিনি। আগামী নির্বাচনে ট্রুডোর (Justin Trudeau) দল গোহারা হারবে বলে বিভিন্ন নির্বাচনী সমীক্ষায় ইঙ্গিত মিলেছে। আগামী নির্বাচনে কানাডায় কনজারভেটিভ পার্টি ক্ষমতায় আসছে বলেও জানিয়েছে ওই সমীক্ষা। এহেন পরিস্থিতিতে কিছুদিন আগে হঠাৎই পদত্যাগ করেন কানাডার উপমুখ্যমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। তার পর থেকে দেশের অভ্যন্তরে ট্রুডো-বিদ্বেষ বাড়ছে বই কমছে না।

    আরও পড়ুন: সাধুর ভিড়ে মহাকুম্ভে হানা দিতে পারে জঙ্গিরা, কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    সমস্যা মেটানোর যে কোনও চেষ্টা ট্রুডো করেননি, তা নয়। মন্ত্রিসভায় রদবদল করেছেন তিনি। তার পরেও অব্যাহত রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে যাওয়ার চাপ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রুডো পদত্যাগ করলে এগিয়ে আনা হতে পারে সাধারণ নির্বাচন। ততদিন কে চালাবেন দেশ, তা নিয়েও আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমের খবর। ভারত বিরোধিতার খেসারত কি ট্রুডোকে (Justin Trudeau) গদি হারিয়েই দিতে হবে? প্রশ্নটা কিন্তু উঠছেই (Canada)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bihar: ৫০০ বছরের পুরনো শিবমন্দির উদ্ধার পাটনায়, ‘হর হর মহাদেব’ ধ্বনিতে মুখরিত ভক্তরা

    Bihar: ৫০০ বছরের পুরনো শিবমন্দির উদ্ধার পাটনায়, ‘হর হর মহাদেব’ ধ্বনিতে মুখরিত ভক্তরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাটনার (Bihar) নারায়ণ বাবু স্ট্রিটে উদ্ধার হয়েছে একটি পাঁচ শতাব্দী প্রাচীন শিবমন্দির। মন্দির আবির্ভূত হতেই স্থানীয়দের মধ্যে তুমুল উচ্ছ্বাস ও উন্মাদনা নজরে আসে। ধ্বনিত হয় ‘হর হর মহাদেব’। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মন্দিরটি প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো। মন্দিরের গর্ভগৃহ এখনও সম্পূর্ণ ভাবে অক্ষত। ভিতরে একটি বড় শিবলিঙ্গ এবং পায়ের ছাপ রয়েছে। 

    মন্দিরটি আনুমানিক পঞ্চদশ শতকে নির্মিত হয়েছিল (Bihar)

    গত ৫ জানুয়ারি রবিবার বিকেলে একটি ভূমি ধসের কারণে এই শিব মন্দিরটি উদ্ধার হয়েছে। মন্দিরের দেওয়াল গ্রানাইট শিলা দিয়ে তৈরি বলে জানা গিয়েছে। এরপর আশে পাশের এলাকাকে আরও খনন করলে মন্দিরের গাত্রে থাকা সুন্দর সুন্দর কারুকার্য প্রকাশ পেয়েছে। একই ভাবে মন্দিরে আরও নানা সামগ্রী পাওয়া গিয়েছে। মন্দিরের মধ্যে সব থেকে আকর্ষিণীয় দিকটি হল শিবলিঙ্গ। জানা গিয়েছে মন্দিরের গর্ভগৃহে যে শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছে তা অষ্টধাতু দিয়ে নির্মিত। বিশেজ্ঞরা মনে করছেন, মন্দিরটি আনুমানিক পঞ্চদশ শতকে নির্মিত হয়েছিল। এখন এই মন্দিরকে নিয়ে এলাকার শৈব ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক উন্মাদনা লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে ঘটনা জানাজানি হতেই প্রচুর লোকজন মন্দির দর্শন করার জন্য উপস্থিত হয়েছেন। জানা গিয়েছে, মন্দিরটি যেখানে উদ্ধার হয়েছে সেখানটা মূলত একটা পরিত্যক্ত জায়গা ছিল। তবে আগে থেকেই জায়গাটা একটি মঠের অন্তর্গত ছিল। এই জায়গাকে কিছু লোকজন একটি আবর্জনার স্তূপ বানিয়ে রেখেছিল।

    শিবশম্ভু জেগে উঠেছেন

    পাটনার (Bihar) স্থানীয়দের বক্তব্য, মন্দিরের পাশেই থাকতেন একজন পুরোহিত। তবে তাঁর মৃত্যুর পর পরিবারের সদস্যরা জায়গাকে ছেড়ে দিয়ে অন্যত্র বসবাস শুরু করেন। এরপর ফাঁকা জায়গা পেয়ে এলাকার মানুষ আবর্জনার স্তূপ করে ফেলে। কিন্তু, এই মাটির নীচে যে এত বড় এত প্রাচীন মন্দির লুকিয়ে ছিল, তা সাধারণ মানুষের কাছে অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মন্দির উদ্ধারের বিষয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। কেউ বলছেন ‘‘বাবা ভোলা নাথ কৃপা করেছেন’’। আবার কেউ কেউ বলছেন, ‘‘শিবশম্ভু জেগে উঠেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoists Killed: ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ৪ মাওবাদী, শহিদ এক ডিআরজি হেড কনস্টেবল

    Maoists Killed: ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ৪ মাওবাদী, শহিদ এক ডিআরজি হেড কনস্টেবল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের শুরুতেই ফের মাওবাদীদের (Maoists Killed) সঙ্গে পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে চলল তুমুল গুলির লড়াই। রাতভর দু’পক্ষের গুলির লড়াইয়ে খতম হয়েছে ৪ মাওবাদী। অন্যদিকে, অভিযান চলাকালীন গুলিতে আহত হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক জওয়ানের। সান্নু করম নামের ওই পুলিশ কর্মী ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ডের (ডিআরজি) হেড কনস্টেবল পদে ছিলেন। নিহত মাওবাদীদের কাছ থেকে একে ৪৭-এর মতো আগ্নেয়াস্ত্র বাজেয়াপ্ত করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার গভীর রাতে ছত্তিশগড়ের দন্তেওয়াড়া এবং নারায়ণপুর জেলার সীমানায় দক্ষিণ আবুজমাড়ের জঙ্গলে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Maoists Killed)

    ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া ও নারায়ণপুর জেলার সীমান্তবর্তী আবুজমাড়ের জঙ্গলে শনিবার রাত থেকে নিরাপত্তা বাহিনী ও মাওবাদীদের (Maoists Killed) মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। নিরাপত্তা আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ৪ জানুয়ারি নারায়ণপুর, দান্তেওয়াড়া, জগদলপুর, কোন্ডাগাঁও জেলা থেকে ডিআরজি এবং এসটিএফ-এর যৌথ দল আবুজমাড়ের উদ্দেশে রওনা দেয়। শনিবার থেকেই নিরাপত্তা বাহিনী এবং মাওবাদীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। উভয় পক্ষের মধ্যে যথেষ্ট গুলি বিনিময় হয়। বস্তার রেঞ্জ পুলিশের মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি জানান, “জঙ্গলে তল্লাশি অভিযানের সময় এখনও পর্যন্ত ৪ জন মাওবাদীর দেহ উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহের কাছ থেকে মিলেছে একে-৪৭ এবং এসএলআর-এর মতো স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র। একজন জওয়ান শহিদ হন।”

    আরও পড়ুন: বন্দি বিনিময় দুই দেশের, ভারতের ৯৫ জন, বাংলাদেশের ৯০ মৎস্যজীবী ফিরছেন ঘরে

    নিরাপত্তা বাহিনীর প্রশংসা

    অন্যদিকে, নিরাপত্তা বাহিনীর কড়া পদক্ষেপের প্রশংসা করে ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই জোর দিয়েছিলেন যে, মাওবাদীদের (Maoists Killed) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে উপযুক্ত জবাব দিচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। তিনি বলেন, “আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী দৃঢ়ভাবে মাওবাদীদের সঙ্গে লড়াই করেছে। ডাবল ইঞ্জিন সরকারও আমাদের উপকার করছে। যে অফিসার শহিদ হয়েছেন তার জন্য আমি শান্তি কামনা করছি।” পাশাপাশি হেড কনস্টেবল সান্নু করমের খবরে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ডেপুটি সিএম বিজয় শর্মা বলেছেন, “এনকাউন্টারে ডিআরজি জওয়ান হেড কনস্টেবল সান্নু করমজির শহিদ হওয়ার দুঃখজনক খবর পাওয়া গিয়েছে। তার সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না। মাওবাদীদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই শেষ পর্যন্ত চলবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: অবশেষে ভারতীয় বাহিনীর সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কথা স্বীকার পাকিস্তানের, কে দিলেন বিবৃতি?

    Pakistan: অবশেষে ভারতীয় বাহিনীর সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কথা স্বীকার পাকিস্তানের, কে দিলেন বিবৃতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরে ঢুকে মার! সে কি সহজে স্বীকার করা যায়! পাকিস্তান (Pakistan) বারবার অস্বীকার করেছে ২০১৬ সালের সার্জিক্যাল স্ট্রাইক অথবা ২০১৯ সালে ভারতের করা এয়ার স্ট্রাইকের কথা। কিন্তু অবশেষে তারা স্বীকার করল ভারত সে দেশের ওপর সার্জিক্যাল স্ট্রাইক (Surgical Strike) করেছিল। কীভাবে স্বীকার করল পাকিস্তান? পাকিস্তানের এক জনপ্রিয় সাংবাদিক হলেন নাজম শেঠি। তিনিই এক সাক্ষাৎকারে একথা স্বীকার করেন।

    আরও পড়ুন: ভারত-বিরোধিতাই হল কাল! কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা ট্রুডোর, এগিয়ে আসছে নির্বাচন?

    পাকিস্তান আন টোল্ড নামের একটি অ্যাকাউন্ট পোস্ট করে ওই সাক্ষাৎকার

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, পাকিস্তান (Pakistan) ভারতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেছিল। এই সাক্ষাৎকারের একটি ছোট অংশ ইতিমধ্যেই বেশ ভাইরাল হয়েছে। সেখানে ভারতের করা সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কথা বলতে শোনা যাচ্ছে তাঁকে। প্রসঙ্গত, নাজম শেঠি পাকিস্তানের অন্যতম প্রবাদপ্রতিম সাংবাদিক। পাকিস্তানি এই সাংবাদিকের বয়ান ইতিমধ্যে পোস্ট করা হয়েছে ‘পাকিস্তান আন টোল্ড’ নামের একটি এক্স হ্য়ান্ডেলের অ্যাকাউন্ট থেকে।

    কী বললেন নাজম শেঠি

    সাক্ষাৎকারে নাজম শেঠিকে বলতে শোনা যাচ্ছে, পাকিস্তান আর্মি আফগানিস্তানে যে পদ্ধতিতে হামলা চালাচ্ছে, সেই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক তারা ভারতের কাছেই শিখেছে। ওই ভিডিওতে এই পাক সাংবাদিক আরও বলেন, ‘‘ভারত পাকিস্তানের (Pakistan) ভিতরে ঢুকে যেমন হামলা করেছিল, পাকিস্তানও আফগানিস্তানের ভিতরে ঢুকে তাই করছে।’’ ইতিমধ্যে পাক সাংবাদিকের এমন মন্তব্যের ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • HMPV in India: ভারতেও মিলল এইচএমপি ভাইরাস! বেঙ্গালুরুতে আক্রান্ত আট মাসের শিশু

    HMPV in India: ভারতেও মিলল এইচএমপি ভাইরাস! বেঙ্গালুরুতে আক্রান্ত আট মাসের শিশু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের নয়া ভাইরাস এবার ভারতে (HMPV in India) প্রবেশ করল। হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)-এ আক্রান্ত বেঙ্গালুরুর এক শিশু। আট মাসের এক শিশু শরীরে এই ভাইরাসের সংক্রমণ মিলেছে। এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল ওই শিশুর। সেখানেই নমুনা পরীক্ষায় সংক্রমণের হদিস পাওয়া যায়। ওই শিশু সাম্প্রতিক সময়ে কোথাও ঘুরতে যায়নি বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রককে বিষয়টি জানানো হয়েছে। ভারতে এটিই প্রথম এইচএমপিভি (Human Metapneumovirus) সংক্রমণ।

    কী বলল কর্নাটকের স্বাস্থ্য দফতর

    কর্নাটকের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, বিগত কয়েকদিন ধরে বেঙ্গালুরুর এক শিশুর জ্বর ছিল এবং শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। এইচএমপিভি-র (HMPV in India) উপসর্গের সঙ্গে মিল থাকায় ওই বেসরকারি হাসপাতালের তরফে নমুনা পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেখানেই রিপোর্ট পজেটিভ আসে। কর্নাটকের প্রশাসন এই সংক্রমণের বিষয়টি ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রককেও জানিয়েছে। কর্নাটকের স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, সরকারি ল্যাবরেটরিতে ওই শিশুর নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি। প্রাইভেট হাসপাতালে নমুনা পরীক্ষায় চিনের এই নয়া ভাইরাসের হদিস মিলেছে। রাজ্য সরকারও আলাদাভাবে শিশুটির নমুনা পরীক্ষা করবে বলে জানা গিয়েছে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে বলা হয়েছে, “এই ভাইরাসের স্ট্রেন সম্পর্কে এখনও আমরা কিছু জানি না, কারণ চিনে কোন স্ট্রেনের ভাইরাস ছড়াচ্ছে, সে সম্পর্কে আমাদের কাছে তথ্য নেই।”

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে ঢুকে জঙ্গিদের মারছে ‘র’! অভিযোগ আতঙ্কিত ইসলামাবাদের, অস্বীকার দিল্লির

    সতর্ক ভারত

    ২০২৫ সালের গোড়া থেকেই চিনে আতঙ্ক ছড়িয়েছে নয়া ভাইরাস, এইচএমপিভি (HMPV in India)। হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (Human Metapneumovirus) অনেকটা করোনার মতোই। মূলত শিশু ও প্রবীণ ব্যক্তিদেরই এই ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মূলত ১১ বছরের কমবয়সিদের মধ্যেই এই ভাইরাসের হদিস মিলছে। দেশে প্রথম এইচএমপিভি আক্রান্তের খবর মিলতেই সতর্কতা জারি হচ্ছে বিভিন্ন রাজ্যে। ইতিমধ্যেই দিল্লি ও মহারাষ্ট্র সরকারের তরফে সতর্কতামূলক নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কোভিডকালের মতো পরিকাঠামোগত প্রস্তুতি নিতে ও সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। কুম্ভ মেলাতেও সতর্কতা জারি করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। কেরল সরকার, সে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর থেকে বয়স্ক এবং অন্তঃসত্ত্বাদের বাড়ির বাইরে কিংবা কোনও জলবহুল স্থানে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে দেশবাসীকে অযথা উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anita Anand: ট্রুডোর পরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবিদার অনিতা আনন্দ, চেনেন তাঁকে?

    Anita Anand: ট্রুডোর পরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবিদার অনিতা আনন্দ, চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত বিদ্বেষ এবং ‘খালিস্তানপন্থী-প্রেমী’ সাজাই ‘কাল’ হয়েছিল কানাডার (Canada) প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর। তার জেরে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে হয়েছে তাঁকে। সোমবারই পদত্যাগ করার কথা ঘোষণা করেছন লিবারেল পার্টির এই নেতা। গত ৯ বছর ধরে কানাডায় রাজ করছিলেন ট্রুডো। সোমবার রাতে অবসান ঘটল তার।

    তালিকায় অনিতা আনন্দ (Anita Anand)

    কানাডার সম্ভাব্য নয়া প্রধানমন্ত্রী কে, তা নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। এই তালিকায় ওপরের দিকে রয়েছেন ট্রুডো সরকারের পরিবহণমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনিতা আনন্দ (Anita Anand)। তিনি যদি ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হন, তাহলে তা হবে আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতের বিশ্বজয়। প্রসঙ্গত, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। কানাডার সংসদীয় রীতি অনুসারে, এই পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীন দল পরবর্তী নেতা নির্বাচনের জন্য ৯০ দিন সময় পাবে। এই তিন মাস কার্যনির্বাহী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ চালাবেন তিনি। সোমবারই তিনি জানিয়েছিলেন, আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে তাঁর উত্তরসূরি নির্বাচন করবে তাঁর দল লিবারেল পার্টি। এই ক’দিন স্থগিত থাকবে সংসদের অধিবেশন।

    কে এই অনিতা আনন্দ?

    ট্রুডো পদত্যাগ করতেই উত্তরসূরি বাছাই করতে কোমর কষে নেমে পড়েছে লিবারেল পার্টি। সেখানেই সামনের সারিতে রয়েছেন অনিতা (Anita Anand)। পরিবহণ দফতর সামলানো ছাড়াও নানা সময় জনসেবা, প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কোষাগার বোর্ডের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। অনিতার জন্ম নোভা স্কোটিয়া প্রদেশের কেন্টভিলে। অনিতার বাবা তামিল, নাম এসভি (অ্যান্ডি) আনন্দ। মায়ের নাম সরোজ ডি রাম। পেশায় দুজনেই ছিলেন চিকিৎসক। অনিতার দুই বোন রয়েছেন। তাঁদের নাম গীতা ও সোনিয়া। 

    ঈর্ষনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা

    বছর সাতান্নর অনিতা (Anita Anand) অক্সফোর্ডের প্রাক্তনী। তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা ঈর্ষনীয়। স্থানীয় কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কলায় স্নাতক। এর পর, অক্সফোর্ড থেকে আইনশাস্ত্রে স্নাতক। ডালহৌসি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক। পরে টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন নিয়ে স্নাতকোত্তর লাভ করেন তিনি। রাজনীতিতে আসার আগে অধ্যাপনা করতেন অনিতা। সম্মানীয় ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় এবং ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময়ে অধ্যাপনা করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ভারত-বিরোধিতাই হল কাল! কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা ট্রুডোর, এগিয়ে আসছে নির্বাচন?

    রাজনৈতিক উত্থান

    ২০১৯ সালে রাজনীতির জগতে পা রাখার পরে পরেই দ্রুত দলে উত্থান ঘটতে থাকে অনিতার (Anita Anand)। সেই বছর ওকভিলের সাংসদ নির্বাচিত হন পলিটিক্যাল স্টাডিজের এই ছাত্রী। সাংসদ হওয়ার পরেই ঠাঁই হয় ট্রুডোর মন্ত্রিসভায়। তার জেরেই সটান চলে আসেন ট্রুডো মন্ত্রিসভায়। যুদ্ধের সময় ইউক্রেনকে ত্রাণ ও অন্যান্য সাহায্য পাঠানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, অনিতা ছাড়াও কানাডার (Canada) পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে রয়েছেন মেলাইন জলি, ক্রিস্টিয়া, ফ্রিল্যান্ড, মার্ক কার্নি, ফ্রাঙ্কেইস-ফিলিপ শ্যাম্পেন প্রমুখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relation: বাংলাদেশের ৫০ বিচারকের ভারতে প্রশিক্ষণ নিতে আসার সূচি বাতিল ইউনূস সরকারের

    India Bangladesh Relation: বাংলাদেশের ৫০ বিচারকের ভারতে প্রশিক্ষণ নিতে আসার সূচি বাতিল ইউনূস সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India Bangladesh Relation) এসে প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশের ৫০ জন বিচারকের (Bangladesh Judges)। নিম্ন আদালতের ৫০ জন বিচারককে গত ৩০ ডিসেম্বর ভারতে আসার অনুমতি দেওয়া হয়। সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে এ অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রক। রবিবার এক নোটিস জারি করে সেই নির্দেশিকা বাতিল করে দিলে ইউনূস সরকারের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রক। প্রশিক্ষণের সিদ্ধান্ত কেন প্রত্যাহার করা হল তা নিয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলেনি ঢাকা।

    কেন বাতিল, কারণ অজানা

    বাংলাদেশের (India Bangladesh Relation) সংবাদপত্র ‘দ্য ডেইলি স্টার’-এ প্রকাশিত রিপোর্ট জানাচ্ছে, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশিকার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য এই প্রশিক্ষণের নোটিশ বাতিল করা হয়েছে ৷ তবে এমন দাবি ঠিক কিনা তাও সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়নি। একদিন আগে, বাংলাদেশ সরকারের সংবাদ সংস্থা জানিয়েছিল, নিম্ন আদালতের ৫০ জন বিচারক একদিনের প্রশিক্ষণ নেবেন ৷ ১০ ফেব্রুয়ারি এই প্রশিক্ষণ হবে মধ্যপ্রদেশের ভোপালে ন্যাশনাল জুডিশিয়াল অ্যাকাডেমি এবং স্টেট জুডিশিয়াল অ্যাকাডেমিতে ৷ পরে তা বাতিল হয়ে যায়। এই ট্রেনি বিচারকরা- জেলা ও দায়রা বিচারক বা তার সমতুল্য আধিকারিক, অতিরিক্ত বিচারক এবং দায়রা বিচারক, যুগ্ম বিচারক, সিনিয়র সহকারী বিচারক এবং সহকারী বিচারক ৷ ভারত সরকারই এই প্রশিক্ষণের সমস্ত খরচ বহন করবে বলে কথা ছিল৷

    আরও পড়ুন: বন্দি বিনিময় দুই দেশের, ভারতের ৯৫ জন, বাংলাদেশের ৯০ মৎস্যজীবী ফিরছেন ঘরে

    বিচারব্যবস্থায় অনীহা

    বাংলাদেশে (India Bangladesh Relation) শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সেখানে রাজনৈতিক পালাবদল ঘটে। হিন্দু-সহ অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর অত্যাচারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের (Bangladesh Judges)সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ক্রমশ তিক্ত হয়েছে৷ রাজনৈতিক মহলের মতে, বাংলাদেশে এখন বিচার ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। তাঁরা মানুষকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিচ্ছেন না, কোর্ট চত্বরে মারপিট হচ্ছে।  যাঁরা বিচার ব্যবস্থা অচল করে রাখতে চাইছেন, তাঁদের বিচার পদ্ধতি শিখতে ভারতে আসতে অনীহা থাকাই স্বাভাবিক। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vice Chancellor: শিক্ষা জগতের বাইরের বিশিষ্টরাও হতে পারবেন উপাচার্য, নয়া বিধি আনছে কেন্দ্র

    Vice Chancellor: শিক্ষা জগতের বাইরের বিশিষ্টরাও হতে পারবেন উপাচার্য, নয়া বিধি আনছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপাচার্য (Vice Chancellor) হওয়ার যোগ্যতা মানে বড়সড় পরিবর্তন আনতে চলেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। নয়া বিধিতে বলা হয়েছে, সমাজের যে কোনও পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিই হতে পারবেন উপাচার্য। একই সঙ্গে নয়া বিধি অনুযায়ী, উপাচার্য নিয়োগে ক্ষমতাও বাড়ানো হচ্ছে আচার্যদের। নতুন বিধি অনুসারে, সার্চ কমিটির তৈরি প্যানেল থেকে একজনকে বেছে নিতে পারবেন আচার্যরা। মানে অন্য কোনও পক্ষের মতামত দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। এছাড়া, অধ্যাপক, চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের নিয়মেও গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে চলেছে ইউজিসি। সেই সংক্রান্ত খসড়াও প্রকাশ করা হয়েছে।

    রাজ্যপাল ছাড়া অন্যান্যরাও হতে পারেন উপাচার্য (Vice Chancellor) 

    নতুন বিধিতে সাফভাবে জানানো হয়েছে, আচার্য বলতে শুধুমাত্র রাজ্যপালদেরই বিবেচনা করা হবে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আচার্য করা যেতে পারে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, উপাচার্য (Vice Chancellor) পদে পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে রবীন্দ্রভারতী এবং আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা জগতের বাইরের মানুষ রয়েছেন। রবীন্দ্রভারতীর উপাচার্য হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি। আলিয়ার উপাচার্য একজন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশকর্তা। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস তাঁর বিশেষ ক্ষমতাবলে ওই দুই উপাচার্যকে নিয়োগ করেছেন বলে জানা গিয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষমতা জাহির করতে বিল পেশ বিধানসভায় (Vice Chancellor)

    সাধারণভাবে রাজ্যপালই রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্যের ভূমিকা পালন করে থাকেন। এই আবহে বিশ্ববিদ্যালয়ের (Education) রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের আশায়, রাজ্যপালের পরিবর্তে মুখ্যমন্ত্রীকে উপাচার্য করার বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিলও পেশ করেছে শাসক দল। যদিও রাজ্যপাল বিলটিতে সম্মতি না দেওয়ায় সেটি কার্যকর করা যায়নি। এরই মধ্যে কেন্দ্রের এই নয় খসড়া বিধি সামনে এল। সমাজের নানা পেশার গুণিজনদের উপাচার্য করার প্রস্তাবটি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ামক সংস্থা জানিয়েছে, এরফলে উচ্চশিক্ষার সঙ্গে সমাজের সব অংশের সম্পৃক্ততা বাড়বে। নতুন নতুন ধারণায় সমৃদ্ধ হবে উচ্চশিক্ষা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RAW: পাকিস্তানে ঢুকে জঙ্গিদের মারছে ‘র’! অভিযোগ আতঙ্কিত ইসলামাবাদের, অস্বীকার দিল্লির

    RAW: পাকিস্তানে ঢুকে জঙ্গিদের মারছে ‘র’! অভিযোগ আতঙ্কিত ইসলামাবাদের, অস্বীকার দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘র’ (RAW) আতঙ্কে কাঁপছে পাকিস্তান। তাদের ঘরে ঢুকে গুপ্তহত্যা চালাচ্ছে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা, পাকিস্তানের (Pakistan) অভিযোগ ঠিক এমনটাই। সম্প্রতি ওয়াশিংটন পোস্টের একটি রিপোর্টে মাধ্যমে পাকিস্তানের এমন দাবি সামনে এসেছে। পাকিস্তানের দাবি, ২০২১ সালে ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থা ‘র’ (RAW) পাকিস্তানের প্রায় আধডজন নাগরিককে পরিকল্পনামাফিক বাড়িতে ঢুকে হত্যা করেছে। পাকিস্তানের আরও দাবি, যাদেরকে হত্যা করা হয়েছে, তাদের ভারত লস্কর-ই-তৈবা এবং জয়েশ-ই-মহম্মদের আতঙ্কবাদী হিসেবে সন্দেহ করত। তবে, ইসলামাবাদের যাবতীয় অভিযোগ খারিজ করেছে নয়াদিল্লি।

    ভাড়া করা শ্যুটার দিয়ে এমন কাজ করেছে ‘র’, দাবি পাকিস্তানের

    মার্কিন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, পাকিস্তান দাবি করেছে, ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থার ‘র’ (RAW), এমন হত্যালীলা সংঘটিত করতে কোনও ভারতীয় নাগরিকদের ব্যবহার করেনি। এর জন্য তারা পাকিস্তানের স্থানীয় অপরাধীদেরই কাজে লাগায় এবং আফগানিস্তান থেকে ভাড়া করা শ্যুটার আনে। পরিকল্পনামাফিক ভাবেই এমন ‘র’ (RAW) এমন হত্যালীলা সংঘটিত করেছে বলে অভিযোগ পাকিস্তানের। শুধু তাই নয়, পাকিস্তানের দাবি, মোট ২০ জনকে টার্গেট করে ‘র’। হাওলার মাধ্যমে টাকা আসে শ্যুটারদের কাছে। ওই রিপোর্টের দাবি করা হয়েছে, ২০১৩ সালে ভারতীয় বন্দি সরবজিৎ সিং-কে হত্যা করার অন্যতম অভিযুক্ত আমির সরফরাজের ওপরে হামলা চালানো হয়, এটাও ‘র’-এর কাজ বলেই দাবি পাকিস্তানের। পাকিস্তানের আরও দাবি, এই হত্যালীলাগুলি সংঘটিত করতে আলাদা টিম তৈরি করেছিল ‘র’।

    মোদি জমানায় ভারতের রণনীতি আক্রমণাত্মক, অভিযোগ পাক গুপ্তচর সংস্থার

    প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের মাটিতে একের পর এক সন্ত্রাসবাদীকে অজ্ঞাতপরিচয়রা হত্যা করতে থাকে। এখানে ব্যর্থতা সামনে আসে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের। এর পর, হতাশ আইএসআই ২০২২ সালে এ নিয়ে অভিযোগ করে সিআইএ-র নির্দেশক উইলিয়ামের কাছে। পাকিস্তানি আধিকারিকদের অভিযোগ ছিল, ভারত তাদের দেশে ঢুকে এ ধরনের কাজ করছে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (RAW)। পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর দাবি, যখন থেকে নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন, তখন থেকে ভারতের রণনীতি আরও আক্রমণাত্মক হয়েছে।

    যদিও, ভারতের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ পুরোটাই খারিজ করেছে দিল্লি। নিজেদের বিবৃতিতে ভারত সরকার জানিয়েছে, পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বড় গণতন্ত্রের দেশ হল ভারত। নিজেদের সীমাক্ষেত্র লঙ্ঘন করে অন্য দেশে গিয়ে এক্সট্রা জুডিশিয়াল কিলিং করে না ভারত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: হু হু করে নামবে তাপমাত্রা, বুধবার থেকে ঠান্ডা বাড়বে বাংলায়

    Weather Update: হু হু করে নামবে তাপমাত্রা, বুধবার থেকে ঠান্ডা বাড়বে বাংলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠান্ডা কমতেই মন খারাপ শীতপ্রেমী বাঙালির। তাপমাত্রার পারদ আবারও চড়েছে। মঙ্গলবার ঠান্ডা অনেকটাই কম। তবে শীতের কামব্যাক সময়ের অপেক্ষা। খুব বেশি সময় লাগবে না। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, আগামী তিনদিনে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে রাতের তাপমাত্রা (Weather Update) ২ থেকে ৪ ডিগ্রি পর্যন্ত নেমে যেতে পারে।

    কবে থেকে আরও ঠাণ্ডা নামবে? (Weather Update)

    আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার থেকেই ঠান্ডা বাড়বে বাংলায়। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবারের মধ্যে ২-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমবে। ফের ১৩ ডিগ্রিতে নামতে পারে কলকাতার পারদ। ৮ ডিগ্রিতে নামতে পারে পুরুলিয়ার তাপমাত্রা। তবে পৌষ সংক্রান্তির আগেই নতুন ঝঞ্ঝার পূর্বাভাসও রয়েছে। ফলে, আবারও বাড়বে তাপমাত্রা।

    উত্তুরে হাওয়ার দাপটে জানুয়ারি মাসের শুরু থেকেই চেনা ছন্দে ফিরেছিল শীত। তবে মাঝের দু-একদিনে হঠাৎ ছেদ। প্রথম এক ধাক্কায় তাপমাত্রার পারদ নেমেছিল বেশ খানিকটা। কিন্তু পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে আবারও তাতে ছেদ পড়ে। তারপর আবারও নিম্নগামী পারদ। কলকাতা-সহ শহরতলিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা টানা কয়েক দিন ধরেই থাকবে স্বাভাবিকের নীচে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাতের তাপমাত্রা পরিবর্তন না হলেও তার পর থেকে তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কমার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জায়গায় ভোরের দিকে কুয়াশার দাপট থাকবে।

    আরও পড়ুন: শীতের সকালে তিব্বতে জোরালো ভূমিকম্প! তীব্রতা ৭.১, কেঁপে উঠল কাঠমান্ডু থেকে কলকাতা

    বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে

    আগামী ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের কোথাও কোনও বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হবে না বলেই আপাতত জানানো হয়েছে আবহাওয়া (Weather Update) দফতরের তরফ থেকে। মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। কোথাও কোনও বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে না। এদিকে শীতের আমেজ বজায় থাকবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে।

    কোথায় কোথায় বৃষ্টি?

    আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, দার্জিলিঙের একটি বা দুটি অংশে বৃষ্টিপাত বা তুষারপাত হতে পারে। আর জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ারেও হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তবে উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদায় কোনও বৃষ্টি হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share