Blog

  • Rule Change: বছরের প্রথম দিন থেকেই ইপিএফও, ইউপিআই, জিএসটি ও ভিসার নিয়মে বদল এসেছে, জানেন তো?

    Rule Change: বছরের প্রথম দিন থেকেই ইপিএফও, ইউপিআই, জিএসটি ও ভিসার নিয়মে বদল এসেছে, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে পরিবর্তিত হল ইপিএফও (EPFO), ইউপিআই (UPI), জিএসটি (GST) এবং ভিসা (Visa) কিছু নিয়ম। জানা গিয়েছে, বেশ কিছু নিয়ন্ত্রক এবং আর্থিক পরিবর্তন কার্যকর হচ্ছে। ফলে সারা দেশের নাগরিকদের প্রভাবিত করবে এই নিয়মগুলি (Rule Change)। এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) পদ্ধতি থেকে শুরু করে ইউপিআই-এর ব্যবহার— সব কিছুর মধ্যে বদল কার্যকর হল বুধবার থেকেই। কেমন সেই নতুন নিয়মগুলি, একবার জেনে নেওয়া যাক।

    এপিএফও-র নতুন নিয়ম (Rule Change)

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় পেনশন পেমেন্ট সিস্টেমের (EPFO UPI GST Visa) অংশ হিসেবে ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে পিএফ থেকে পেনশন প্রত্যাহারের প্রক্রিয়াটিকে আরও সুগম করা হবে। পেনশনভোগীরা এখন বাড়িতে ভেরিফিকেশনের ঝামেলা দূর করে যে কোনও ব্যাঙ্কে তাঁরা পেনশন তোলার সুবিধা পাবেন। এটিএম থেকেও টাকা তোলার প্রক্রিয়া শীঘ্রই চালু করবে ইপিএফও। ফলে, গ্রাহক ২৪ ঘণ্টাই টাকা তোলার সুবিধা পাবেন।

    জিএসটি

    জিএসটি (EPFO UPI GST Visa) পোর্টালে ভালো নিরাপত্তার জন্য করদাতাদের মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন বাধ্যতামূলক করা হবে (Rule Change)। অতিরিক্তভাবে, ই-ওয়ে বিল শুধুমাত্র ১৮০ দিনের পুরনো নথিগুলির জন্য তৈরি করা যাবে।

    ইউপিআই এবং কৃষক ঋণ

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া-এর সম্প্রতি একটি সার্কুলার দিয়ে জানিয়েছে, ১ জানুয়ারি থেকে ইউপিআই ১২৩পে-র মাধ্যমে (EPFO UPI GST Visa) করে ফিচার ফোন ব্যবহারকারীরা অনলাইন পেমেন্ট করে লেনদেনের সীমা বৃদ্ধি করতে পারবেন। নতুন সীমা ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। একই ভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কৃষকদের জন্য অসুরক্ষিত ঋণের সীমা ১.৬০ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লক্ষ টাকা করেছে। এই বৃদ্ধি বুধবার থেকে কার্যকর হয়েছে (Rule Change)। কৃষকদের আরও আর্থিক সহায়তা প্রদানের উদ্দেশ্যে সবরকম ভাবে উন্নত কৃষি ব্যবস্থা এবং বিনিয়োগে সহায়তা করার কথাও জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    ভিসার প্রয়োজনীয়তা

    ১ জানুয়ারি থেকে ভারতে অ-অভিবাসী ভিসা (EPFO UPI GST Visa) আবেদনকারীরা প্রথমবার বিনামূল্যে তাঁদের নির্ধারিত অ্যাপয়েন্টমেন্টের দিনক্ষণ পাল্টাতে পারবেন। তবে দ্বিতীয়বার থেকে নতুন করে ফি জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে। স্বচ্ছতা বজায় রেখে অ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রক্রিয়াকে সুগম করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    এইচ-১বি ভিসা প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন (Rule Change)

    নতুন নিয়মে ২০২৫ সালের ১৭ জানুয়ারি থেকে এইচ-১বি ভিসার (Visa) প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করা হয়েছে। নিয়োগকর্তাদের নিয়মে সরলীকরণ করা হয়েছে। ভারতীয় এফ-১ ভিসাধারীদের জন্য সহজলভ্য করে তোলা হচ্ছে প্রক্রিয়াকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Happy New Year 2025: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    Happy New Year 2025: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা (Happy New Year 2025) জানালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেলে রাষ্ট্রপতি লিখেছেন, “সকলকে একটি খুব শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা! ২০২৫ সাল সবার জন্য আনন্দ, সঙ্গতি এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসুক! এই উপলক্ষে, আসুন আমরা ভারতের এবং বিশ্বের জন্য একটি উজ্জ্বল, আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং স্থায়ী ভবিষ্যৎ নির্মাণে এক সঙ্গে কাজ করতে পুনরায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই।” 

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “এ বছর সবাইকে নতুন সুযোগ, সফলতা এবং অশেষ আনন্দ এনে দিক। সবাই সুন্দর স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধিতে আশীর্বাদিত হোক।” 

    উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় বলেন, এ বছর আমাদের সংবিধানের শতবর্ষ পূর্তির চূড়ান্ত চতুর্থাংশে প্রবেশের সূচনা করে এবং এটি সেই সময় যখন আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের জন্য নিজেদের পুনরায় উৎসর্গ করার অঙ্গীকার করতে হবে। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “২০২৫ সালে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের প্রজাতন্ত্রের যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে পা রাখার জন্য সকল নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা। এ বছর আমাদের সংবিধানের শতবর্ষ পূর্তির চূড়ান্ত চতুর্থাংশে প্রবেশের সূচনা করে। আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে নিজেদের পুনরায় উৎসর্গ করার সময় এটি, যখন আমরা ২০৪৭ সালে বিকশিত ভারতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি (Happy New Year 2025)। দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে চলুন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে লালন করুন এবং জাতিকে সর্বপ্রথম রাখার সংকল্প করুন। সবাইকে শুভ ও অর্থবহ নতুন বছরের শুভেচ্ছা।”

    আরও পড়ুন: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “সকলকে নববর্ষের শুভেচ্ছা! এই বছর সুখ, সমৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্যে পরিপূর্ণ হোক।” নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নীতীন গডকরিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ২০২৫ সালের জন্য শুভেচ্ছা ও সমৃদ্ধির কামনা (PM Modi)! এই বছর সবার জীবনে প্রচুর সুখ এবং সুস্থতা নিয়ে আসুক (Happy New Year 2025)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: পাহাড়কেও হার মানাচ্ছে পুরুলিয়া! নতুন বছরে শীতের এই আমেজ চলবে কতদিন?

    Weather Update: পাহাড়কেও হার মানাচ্ছে পুরুলিয়া! নতুন বছরে শীতের এই আমেজ চলবে কতদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে শীত ফিরল বঙ্গে। ১৭ ডিগ্রি থেকে এক ধাক্কায় ১৪-র ঘরে কলকাতার পারদ। ১,২,৩ জানুয়ারি জমিয়ে শীত উপভোগ (Weather Update) করতে পারবে শহরবাসী, এমনই পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ৪ তারিখ শনিবার থেকে ফের পশ্চিমী ঝঞ্ঝা বাধা হয়ে দাঁড়াবে শীতের (Winter in Bengal) পথে। ঊর্ধ্বমুখী হবে পারদ। আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝি থেকে ফের সামান্য নামবে পারদ। পৌষ সংক্রান্তি পর্যন্ত মিলবে হালকা শীতের পরশ। 

    উত্তুরে হাওয়ার দাপট

    বছরের প্রথম দিনের সকাল থেকে শীতের (Weather Update) আমেজ কলকাতা সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। অন্তত ৭২ ঘণ্টা জমিয়ে শীত কলকাতা সহ গোটা রাজ্যে। রাতের তাপমাত্রায় ৩ ডিগ্রি পতন। দিনের তাপমাত্রায় ৪ ডিগ্রি পতন। রাতের তাপমাত্রা ১৭.৩ থেকে নেমে ১৪.২ ডিগ্রি। দিনের তাপমাত্রা ২৬.২ থেকে এক ধাক্কায় ২২.৬ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৬৩ থেকে ৯৬ শতাংশ। দিনে রাতে অবাধে বইছে কনকনে উত্তুরে হাওয়া। কলকাতার পাশাপাশি উত্তরের বা পশ্চিমের জেলাগুলিতেও অনেকটাই নেমেছে পারদ (Winter in Bengal)। অনেকদিন পর কালিম্পংকে টেক্কা দিল পশ্চিমাঞ্চল। পুরুলিয়ার তাপমাত্রা নেমে হল ৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা উত্তরের জেলার থেকেও কম। কালিম্পঙের তাপমাত্রা ৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে কালিম্পঙের থেকেও বেশি ঠান্ডা পুরুলিয়ায়। ৯.৫ ডিগ্রিতে নেমেছে ঝাড়গ্রামের পারদ। বাঁকুড়ার তাপমাত্রা ১০.৯ ডিগ্রি ও শ্রীনিকেতনের তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি।

    আরও পড়ুন: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা, ছ’বছর পর রবি হাঁসদার গোলে সন্তোষ ট্রফি জয়

    কুয়াশার চাদর পাহাড়ে

    পূর্বাভাস অনুযায়ী, উত্তরবঙ্গে কুয়াশার (Weather Update) দাপট বেশি থাকবে। ঘন কুয়াশার সতর্কতা থাকবে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও উত্তর দিনাজপুর জেলাতে। দৃশ্যমানতা ২০০ মিটারের নিচে থাকবে বেশিরভাগ এলাকায়। কোথাও কোথাও তা ৫০ মিটারেও নেমে আসতে পারে। উত্তরবঙ্গের বাকি জেলাতেও হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা। দক্ষিণবঙ্গে আগামী দু-তিন দিন হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে সকালের দিকে। পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূম জেলায় কুয়াশা সম্ভাবনা বেশি। তবে আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, এই দফাতেও শীতের (Winter in Bengal) আয়ু সাময়িক। সপ্তাহের শেষে ফের বাড়বে তাপমাত্রা। ফলে, মাঝে এই কয়েকটা দিন চুটিয়ে শীত উপভোগ করতে চাইছেন সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • LPG Price Update: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    LPG Price Update: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর! রান্নার গ্যাসের দাম বেশ কিছুটা কমল। ২০২৫ সালের শুরুতেই বাণিজ্যিক গ্যাসের (LPG Price Update) দাম সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা করে কমেছে। তবে, ১৪.২ কেজির গ্যাস যা সাধারণ মানুষ ব্যবহার করেন, তার দামের কোনও পরিবর্তন হয়নি। ১৯ কেজি এলপিজি গ্যাসের দাম কমল ১ জানুয়ারি থেকে। জানা গিয়েছে, দিল্লিতে এই বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১,৮১৪ টাকা, কলকাতাতে বাণিজ্যিক গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম হল ১,৯১১ টাকা। মুম্বইতে দাম হল ১,৭৫৬ টাকা। চেন্নাইতে বাণিজ্যিক গ্যাসের (Commercial Gas Price Down) দাম কমে হয়েছে ১,৯৬৬ টাকা।

    রেস্তোরাঁ এবং হোটেলের মালিকদের খানিকটা স্বস্তি হল

    প্রসঙ্গত, বাণিজ্যিক অর্থাৎ ১৯ কেজি সিলিন্ডার মূলত হোটেল, রেস্তোরাঁয় কাজে লাগে। দাম কমায় কিছুটা হলেও রেস্তোরাঁ এবং হোটেলের মালিকদের স্বস্তি হল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। বিভিন্ন বাণিজ্যিক কাজে ১৯ কেজির সিলিন্ডার ব্যবহার হলেও সবথেকে বেশি হোটেল কিংবা রেস্তোরাঁতেই ব্যবহৃত হয়। এক ধাক্কায় দাম কমায়, এবার খাবারের দামও কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। জেনে রাখা দরকার, সারাদেশে কিন্তু একই দাম হয় না। রাজ্য কিংবা শহর ভিত্তিক দাম অনেকটা নির্ভর করে। ফলে দেশের বিভিন্ন মেট্রো শহরে দাম কমেছে আলাদা আলাদা ভাবে।

    লোকসভা ভোটের আগে গৃহস্থের গ্যাসের দাম কমেছিল ২০০ টাকা 

    সাধারণত বাড়িতে ব্যবহার করা হয় ১৪.২ কেজির সিলিন্ডার (LPG Price Update)। সেই গ্যাসের দামের কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। দিল্লিতে এই গ্যাস সিলিন্ডারের দাম বর্তমানে ৮০৩ টাকা, মুম্বইতে দাম ৮০২.৫০ টাকা। এই আবহে ১৪.২ কেজি ওজনের গ্যাস সিলিন্ডার কিনতে কলকাতায় গ্রাহকদের দিতে হবে ৮২৯ টাকা। প্রসঙ্গত,  এর আগে লোকসভা ভোটের আগে ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ২০০ টাকা কমানোর ঘোষণা করেছিল সরকার। এরপর থেকে টানা অপরিবর্তিত (LPG Price Update) থেকেছে গার্হস্থ্য এলপিজি সিলিন্ডারের দাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Santosh Trophy 2024: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা, ছ’বছর পর রবি হাঁসদার গোলে সন্তোষ ট্রফি জয়

    Santosh Trophy 2024: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা, ছ’বছর পর রবি হাঁসদার গোলে সন্তোষ ট্রফি জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা। ছ’বছর পর কেরলকে হারিয়ে সন্তোষ ট্রফি (Santosh Trophy 2024) চ্যাম্পিয়ন সঞ্জয় সেনের ছেলেরা। এই নিয়ে ৩৩ বার ট্রফি এল বাংলায়। ২০১৭-১৮ এবং ২০২১-২২ মরসুমে সন্তোষ ট্রফি ফাইনালে কেরলের কাছে হেরে গিয়েছিল বাংলা। দু’বারই টাইব্রেকারে হারতে হয় বাংলাকে (Bengal Football Team)। এ বার সেই কেরলকে হারিয়েই ট্রফি এল ঘরে।

    জাতীয় চ্যাম্পিয়ন বাংলা

    ২০১৬-১৭ মরসুমের পর আবার ফুটবলে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হল (Santosh Trophy 2024) বাংলা। কোভিডের জন্য দু’বছর প্রতিযোগিতা হয়নি। সেই হিসাবে ছ’বছর পর মঙ্গলবার ফাইনালে কেরলকে ১-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল বাংলা। কঠিন পরিশ্রমের ফলও আদায় করে নিল বাংলা। আম বাঙালি মেতে উঠেছেন বর্ষবরণের উৎসবে। বাংলার ফুটবল প্রেমীদের কাছেও এই জয় একটা উৎসব। কোনও তারকা নয়, একঝাঁক পরিশ্রমী ফুটবলারকে বেছে নিয়েছিলেন সঞ্জয় সেন। তাঁকে নিয়ে অবশ্য বিতর্কও হয়েছে। তিনি ব্যক্তিগত পছন্দের ভিত্তিতে প্লেয়ার বেছেছেন, এমন প্রশ্নও উঠেছিল। বাংলার কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর সঞ্জয় সেন এ সব প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছেন। তাঁর কাছে লক্ষ্যটা পরিষ্কার ছিল। ট্রফি জিততে পারলে যে সব প্রশ্নই অতীত হয়ে যাবে, ভালোভাবেই জানতেন ময়দানের অন্যতম সফল কোচ। আর সেটাই করে দেখালেন। ভরসা রাখলেন তাঁর বেছে নেওয়া ফুটবলাররাও।

    বাংলায় রবি-উদয়

    শক্তিশালী কেরলের বিরুদ্ধে ঘর সামলে আক্রমণে যাওয়ার পরিকল্পনা করে দল নামিয়েছিলেন বাংলার কোচ। সেই মতো হায়দরাবাদের বালাযোগী স্টেডিয়ামে শুরু থেকে প্রতি আক্রমণ নির্ভর ফুটবল খেলেন চাকু মান্ডি, শেখ আবুসুফিয়ানরা। খেলা গড়ানোর সঙ্গে ধীরে ধীরে মাঝমাঠের দখল নিতে শুরু করেন তাঁরা। মাটিতে বল রেখে নিজেদের মধ্যে পাস খেলার চেষ্টা করেছেন বাংলার ফুটবলাররা। বলের নিয়ন্ত্রণ অধিকাংশ সময় নিজেদের পায়ে রাখলেও কেরলের রক্ষণ ভাঙতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে বাংলার ফুটবলারদের। প্রথমার্ধে গোলের তেমন সুযোগ পায়নি কেরলও। ফলে গোলশূন্য অবস্থায় শেষ হয় প্রথম ৪৫ মিনিটের লড়াই। ম্যাচের অ্যাডেড টাইমে বাংলার হয়ে জয়সূচক গোল করেন রবি হাঁসদা। টুর্নামেন্টে (Santosh Trophy 2024) সব মিলিয়ে একডজন গোল করলেন রবি। বাংলার ফুটবলে হল রবি-উদয়। রবি হাঁসদা ভেঙে দিয়েছেন ভারতীয় ফুটবলের কিংবদন্তী মহম্মদ হাবিবের রেকর্ডও। ম্যাচের সেরা, টুর্নামেন্টের সেরা ফুটবলারও রবি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • New Year 2025: নতুন বছরের দেদার উদযাপনে কোন দিকে খেয়াল রাখা জরুরি? কেন বিপদের আশঙ্কা? 

    New Year 2025: নতুন বছরের দেদার উদযাপনে কোন দিকে খেয়াল রাখা জরুরি? কেন বিপদের আশঙ্কা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    কাউন্ট ডাউন শেষ, শুরু হয়ে গিয়েছে ইংরেজি নতুন বছর (New Year 2025)! এর উদযাপনে মাতেন অনেকেই। শহর থেকে জেলা, কোথাও বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা আবার কোথাও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। আর উদযাপন মানেই বিশেষ খাওয়া-দাওয়া! বছরের এই পর্বে তাই রেস্তোরাঁয় উপচে পড়ে ভিড়। তবে নতুন বছর শুরুর উদযাপনে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা বিশেষ জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীর সুস্থ না থাকলে কোনও উদযাপন সম্পূর্ণ হয় না। তাই কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। আনন্দে গা ভাসিয়ে দেওয়ার আগে জেনে নিন, কোন দিকে বাড়তি খেয়াল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা? কেন দিতে হবে গুরুত্ব?

    স্বাস্থ্যবিধিতে বিশেষ নজরদারি (New Year 2025)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে বিশেষ সচেতনতা জরুরি। সেদিকে খেয়াল না রাখলে নানান সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই খাওয়ার আগে হাত পরিষ্কারের দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। যেখানে খাওয়া হবে, সেটা পর্যাপ্ত পরিষ্কার জায়গা কিনা সেদিকেও নজরদারি জরুরি। সেটা ঠিকমতো না হলে ডায়ারিয়া, কলেরার মতো একাধিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

    তাপমাত্রার পারদে নজর থাকুক

    রাজ্যের একাধিক জায়গায় হঠাৎ করেই তাপমাত্রার পারদ বেড়েছে। হঠাৎ করেই বদলে গিয়েছে আবহাওয়া। ঠান্ডার আমেজ কমে গিয়ে আবার ফিরছে। আর আবহাওয়ার এই বদল যথেষ্ট বিপজ্জনক বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, হঠাৎ করেই এই তাপমাত্রার পরিবর্তনের জেরে একাধিক ভাইরাস সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ফলে, ভাইরাসঘটিত সর্দি-কাশি এবং জ্বরের প্রকোপ বাড়তে পারে। দরকার বাড়তি সতর্কতা। রাতের দিকে বাইরে যাওয়ার আগে শীতের পোশাক পরা উচিত বলেই তাঁদের পরামর্শ।

    ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ থাকলে‌ বাড়তি সতর্কতা (New Year 2025)

    ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থাকলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে‌ বারবার আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়। ফলে রক্তনালী বারবার সঙ্কুচিত ও প্রসারিত হয়। এতে হৃদযন্ত্রের উপরে চাপ পড়ে। ফলে, স্ট্রোক কিংবা হৃদরোগের মতো জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। তাই যারা ডায়বেটিস কিংবা উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যায় আক্রান্ত, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ খাওয়া দরকার। কোনও ভাবেই যাতে ওষুধে ছেদ না পড়ে, সেদিকে খেয়াল‌ রাখা উচিত। আবার এই সময়ে উদযাপনের খানা-পিনায় সামিল হয় কেক, পেস্ট্রির মতো মিষ্টি জাতীয় খাবার, তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের সতর্ক থাকা উচিত। মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা দরকার।

    খাবারে থাকুক সচেতনতা

    উদযাপন (New Year 2025) মানেই অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস নয়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। ভালো-মন্দ খানা-পিনা স্বাস্থ্যের দিকে নজর রেখেই করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তাই উদযাপনের তালিকায় মদ্যপানে রাশ জরুরি।‌ কারণ এই অভ্যাস শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। পাশপাশি, অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রোটিন, ভিটামিন, ফাইবার সবকিছুর ব্যালেন্স যাতে থাকে, অর্থাৎ, উদযাপনের (Celebration) মেনুতে মাছ-মাংসের মতো প্রাণীজ প্রোটিনের সঙ্গে যুক্ত হোক পালং শাক, ব্রোকলির মতো শীতের সবজি। তবেই শরীর সুস্থ থাকবে। ওজন‌ নিয়ন্ত্রণে থাকবে‌।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘আইন মেনে, সুদ সহ বদলা নেব’’, সন্দেশখালির সভায় মমতাকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘আইন মেনে, সুদ সহ বদলা নেব’’, সন্দেশখালির সভায় মমতাকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের শেষ দিন, মঙ্গলবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) জনসভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানেই তিনি তীব্র আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ভুলে কেউ যাবে না। আমিও ভুলব না। এরাজ্যে বিজেপি সরকার হবে। সন্দেশখালির ঘটনায় কমিশন বসবে। আর যে মহিলাদের আপনি জেল খাটিয়েছেন, মিথ্যা মামলায় জেল খাটানোর জন্য আপনাকেও জেল খাটাবে বিজেপি। বদলা তো নেব। সুদ সহ নেব। আইন মেনে নেব। সংবিধানের মধ্যে থেকে নেব।’’

    মাঝ রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যাওয়া, ভুলে যাব আমরা?

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাল (সোমবার) বলে গিয়েছেন শাহজাহানের মাঠ থেকে। সন্দেশখালির মহিলারা ঘর থেকে না বেরোলে, রেখা-মাম্পিরা না লড়লে ওই মাঠটা শাহজাহানের নামেই থাকত। আপনি কাল বলেছেন, শিবু-শাহজাহানের কীর্তি ভুলে যান? বিঘার পর বিঘা জমি দখল, জলকর, শৌচাগার, আবাস, ১০০ দিনের কাজের টাকা লুট, এত মহিলা অত্যাচারিত, মাঝ রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যাওয়া, ভুলে যাব আমরা?’’

    চিরদিন কারও সমান যায় না

    এদিনও শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) দাবি করেছেন, ‘‘বসিরহাট লোকসভার সাংসদ হওয়া রেখা পাত্রের শুধু সময়ের অপেক্ষা।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘রেখা মামলা করেছে। হাজি নুরুলের নোমিনেশন ডিফেক্টিভ। একই গ্রাউন্ডে বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধরের বীরভূমের নমিনেশন কেটেছে। আর এখানে মমতার আমলারা পার পেয়ে যাবে? কয়েকদিন আগে হিয়ারিং ছিল। রাজ্য সরকার হলফনামা জমা দিতে গিয়েছিল। বিচারপতি হলফনামা বাতিল করে ক্ষমা চাইয়েছে। নিশ্চিন্তে থাকুন বিজেপির সাংসদ হবে। চিরদিন কারও সমান যায় না।’’

    তোপ সিপিএমকেও

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) আমার ভাড়া বাড়ি আছে। সেখানে আমি মাঝে মাঝে আসব। দলের সভা করতে নয়, গীতা বিতরণ করা হবে। জানুয়ারি মাস থেকে শুরু করব। সোশ্যাল মিডিয়ায় তারিখ জানিয়ে দবে। গীতা পড়ার অভ্যাস করতে হবে।’’ বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, ‘‘এত লুটপাট, চুরির পরেও বিজেপির ভোট এই রাজ্যে ৩৯ শতাংশ হয়েছে। আর মাত্র ৫ শতাংশ হিন্দু ভোট প্রয়োজন। নিরাপদবাবু মাঝে মাঝে লাল ঝান্ডা নিয়ে ঘোরেন। এরা হিন্দু ভোট কাটে তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য। একটা মুসলিম ভোটও কাটে না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    PM Modi: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (PM Modi) জমানায় ভারত (India) একটি বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তামাম বিশ্বের। বৈশ্বিক নেতারা, অর্থনীতিবিদ এবং ব্যবসায়িক টাইকুনরা সবাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

    মোদি স্তুতি (PM Modi)

    ২০২৪ সালে, ভারতের বৈশ্বিক মঞ্চে উত্থান দেশের অসাধারণ উন্নয়নকে তুলে ধরেছিল। বিশ্ব ক্রমশই ভারতকে একটি প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবক, এবং স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শুরু করেছে। বছরের পর বছর ধরে, বৈশ্বিক নেতাদের বিবৃতি এই প্রশংসার ধারাবাহিকতা প্রদর্শন করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ফার্স্ট সোলারের সিইও মার্ক উইডমার ২০২১ সালে বলেছিলেন,  ‘‘জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রতিটি দেশের উচিত ভারত যা করছে, তা অনুসরণ করা।’’

    জেপি মর্গানের সিইও জেমি ডিমন ২০১৭ সালে বলেছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রী মোদি সব সময় খুব গ্রহণযোগ্য। তিনি উন্মুক্তমনা এবং অত্যন্ত বুদ্ধিমান। ২০২৩ সালে হাসান আল্লাম হোল্ডিংসের সিইও হাসান আল্লাম প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছিলেন। বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ভারতের বেসরকারি খাত অত্যন্ত দ্রুত বিকাশ লাভ করেছে, বিশেষত পরিকাঠামো, প্রযুক্তি এবং উৎপাদন ক্ষেত্রে।”

    কী বললেন বিশ্ব নেতারা?

    সুজুকি মোটর্সের প্রেসিডেন্ট তোশিহিরো সুজুকি প্রধানমন্ত্রী মোদির শক্তিশালী নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, “গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদির শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং অবিচল সমর্থনের জন্য উৎপাদন শিল্পে ভারতের গাড়ি বাজার ধারাবাহিকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে। এর ফলে, ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি বাজারে পরিণত হয়েছে।”

    গিটহাবের সিইও থমাস ডোহমকে বলেন, “যখন (PM Modi) আমি তখনকার ভারত এবং আজকের ভারতের তুলনা করি, একটি অবিশ্বাস্য উদ্দীপনা দেখতে পাই, জিনিসপত্র এগোচ্ছে এবং পরিবর্তিত হচ্ছে। তখন মেট্রো ছিল না, আর এখন আমাদের কাছে একাধিক লাইন রয়েছে। বিমানবন্দর অসাধারণ, আধুনিক এবং পরিচ্ছন্ন। আমি মনে করি, এটি সফটওয়্যার শিল্পে ঘটে চলা পরিবর্তনের প্রতিফলনও। ভারতে ইতিমধ্যেই বিপুল সংখ্যক সফটওয়্যার ডেভেলপার রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং বলেন, “ভারত বিশ্বের সেরা কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের আবাসস্থল। এটি একটি বিশাল সুযোগ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি নতুন শিল্প, একটি নতুন উৎপাদন শিল্প যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং তাই আমি ভারতে (India) গভীরভাবে অংশীদারিত্ব করতে আগ্রহী, যাতে এটি সম্ভব করা যায় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Dubrajpur: কৃষি জমি রক্ষা কমিটির অফিসে আটক রেশমি কোম্পানি গ্রুপের চার অফিসার

    Dubrajpur: কৃষি জমি রক্ষা কমিটির অফিসে আটক রেশমি কোম্পানি গ্রুপের চার অফিসার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুবরাজপুর (Duborajpur) থানার লোবা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় লোবা জেসিবি মোড়ে কৃষি জমি রক্ষা কমিটির (Krishi Jomi Raksha Committee) অফিসে আটক রেশমি কোম্পানি গ্রুপের চার অফিসার ও দুটি বোলারো গাড়ি।

    গ্রামবাসীদের দাবি (Duborajpur)

    লোবা জমিরক্ষা কমিটির দাবি, লোবা-ফকিরবেড়া-সাহেবগঞ্জ গ্রামে জমি অধিগ্রহণ করতে হলে, কৃষি জমি রক্ষা কমিটির দাবি মেনে ন্যায্য ক্ষতিপূরণ সহ পুনর্বাসন প্যাকেজ দিতে হবে।  তবেই এই এলাকায় শিল্প করা যাবে। জেলাশাসকের উপস্থিতিতে আলোচনা সাপেক্ষে ওই ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন প্যাকেজ ঘোষণা করতে হবে। তবেই লোবা গ্রামপঞ্চায়েতের জমি অধিগ্রহণ করা যাবে। মাটির নীচে যে বিপুল পরিমাণ কয়লা রয়েছে, তা উত্তোলন করা যাবে।

    জনতার হাতে আটক

    মঙ্গলবার যে চার আধিকারিককে জনতা আটক করে, তাঁদের মধ্যে ছিলেন প্রাক্তন ওসি দেবু সিনহা ওরফে দেবব্রত সিনহা, ফিল্ড অফিসার সত্যজিত বন্দ্যোপাধ্যায়, কাঞ্চন চক্রবর্তী এবং প্রাক্তন ডিএসপি চন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। এদের মধ্যে দেবব্রত সিনহা ও চন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় দুজনেই এই জেলারই প্রাক্তন পুলিশ অফিসার। অবসর গ্রহণের পর দুজনেই এখন রেশমি কোম্পানিতে উঁচুপদে কর্মরত। তাঁদের নেতৃত্বেই ফকিরবেড়া গ্রামে জমি মাপজোক করতে এসেছিল রেশমি কোম্পানি। প্রসঙ্গত, লোবা ফকিরবেড়া সাহেবগঞ্জের মাটির নীচে প্রচুর পরিমাণ কয়লা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    বেঙ্গল এমটা গ্রুপ প্রথমে কয়লা খনি করবে বলে এই অঞ্চলে জমি অধিগ্রহণ করার কাজ শুরু করে। কিন্তু তাঁদের যা পুনর্বাসন প্যাকেজ, তা মানতে অস্বীকার করেন স্থানীয়রা। ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা (Duborajpur) কৃষিজমি রক্ষা কমিটি গড়ে পথে নামেন। এর আগে প্রাক্তন শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় লোবা গ্রাম পরিদর্শনে এসে গ্রামবাসী ও জমি রক্ষা কমিটি প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে প্রতিশ্রুতি দেন লোবায় কয়লা উত্তোলন করা হবে না। তাঁরা জেসিবি মেশিন আটকে রাখেন। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনীকে জেসিবি উদ্ধারে পাঠায় রাজ্য সরকার। লোবা জমি রক্ষা কমিটির সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। জখম হন জমি রক্ষা কমিটির বেশ কয়েকজন। পিছু হটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ। গ্রামবাসীদের সাফ কথা, কৃষি জমি রক্ষা কমিটির (Krishi Jomi Raksha Committee) দাবি মেনে ন্যায্য ক্ষতিপূরণ সহ পুনর্বাসন প্যাকেজ (Duborajpur) দিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় জাল ওষুধের (Fake Medicines) রমরমা কারবার। পর্দা ফাঁস করল ড্রাগ কন্ট্রোল। দেশি-বিদেশি নামী কোম্পানির ওষুধ নিয়ে কালোবাজারির অভিযোগে (Bangladesh) গ্রেফতার মহিলা। কলকাতার রিজেন্ট পার্কের বাসিন্দা তিনি। বাজেয়াপ্ত হয়েছে ক্যান্সার, ডায়বেটিস চিকিৎসার ওষুধ। দেশজুড়ে এই ধরনের অপারেশন আরও চলবে বলে ড্রাগ কন্ট্রোল সূত্রে খবর।

    জেল হেফাজতের নির্দেশ (Fake Medicines)

    আজ, মঙ্গলবারই ওই মহিলাকে তোলা হয় আদালতে। ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। তাঁকে জেরা করে অসাধু ওই চক্রের হদিশ পেতে চাইছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন। জানা গিয়েছে, সূত্র মারফত খবর পেয়ে এদিন সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের পূর্বাঞ্চলীয় শাখার তরফে অভিযান চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর ওষুধ। এর আনুমানিক বাজারমূল্য ৬.৬ কোটি টাকা। ওষুধগুলির স্ট্রিপে লেখা বাংলাদেশ, আমেরিকা, তুরস্ক, আয়ারল্যান্ড। বেশ কিছু ওষুধের স্ট্রিপে লেখা মেড ইন বাংলাদেশ।

    অসাধু চক্র

    এই ওষুধগুলোর কোনওটা ক্যান্সার নিরাময়ের, কোনওটা বা ডায়বেটিসের। তবে এসব ওষুধ ভারতে আমদানি করতে যেসব নথিপত্রের প্রয়োজন, তা পাওয়া যায়নি। কে বা কারা এই অসাধু চক্র চালাচ্ছে, তার খোঁজে নামেন ড্রাগস কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের সদস্যরা (Fake Medicines)। তখনই খোঁজ মেলে রিজেন্ট পার্কের ওই মহিলার। তার পরেই ফাঁস হয় রহস্যের পর্দা। জানা গিয়েছে, ওই মহিলার নেতৃত্বেই চলছে জাল ওষুধের রমরমা কারবার। ওই মহিলাকে জেরা করে এই অসাধু চক্রের অন্যদের খোঁজ পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা। এদিন যেসব ওষুধ বাজেয়াপ্ত হয়েছে, সেগুলির গুণগত মান পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে ল্যাবরেটরিতে।

    আরও পড়ুন: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, জনস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে জাল ওষুধ বিরোধী অভিযান চলবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, কেবল জাল ওষুধের রমরমা কারবার বন্ধই নয়, বাজারে ওষুধের গুণগত মান পরীক্ষার ওপরও নজর দেওয়া হচ্ছে। নিম্নমানের কোনও (Bangladesh) ওষুধ যাতে বাজারে আর বিক্রি না হয়, তার জন্যও চলছে অপারেশন (Fake Medicines)।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share