Blog

  • Bangladesh Crisis 9: বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা! দেশ ছাড়তে নদীতে  ঝাঁপ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা

    Bangladesh Crisis 9: বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা! দেশ ছাড়তে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা

    হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন-সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। কীভাবে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, কীভাবে একের পর এক সরকারি অফিসার বা জনপ্রতিনিধির ওপর শাস্তির খাঁড়া নেমে আসছে, তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ নবম পর্ব।

     

    অশান্ত বাংলাদেশ: টার্গেট হিন্দু-৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত অগাস্ট মাসে বিএনপি-জামাতের ষড়যন্ত্রে পদত্যাগ করতে হয় বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis 9) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। এরপর থেকেই সংখ্যালঘুদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন নেমে আসে। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা দলে দলে দেশ ছাড়তে সীমান্ত জড়ো হন। বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম সমাজ-সংস্কৃতি, ইত্তেফাক প্রভৃতি খবরের কাগজগুলি তাদের প্রথম পাতার শিরোনামে লেখে সংখ্যালঘুদের দেশ ছাড়ার কথা। অগাস্ট মাসে সমাজ-সংস্কৃতি নামের বাংলাদেশের ওই পত্রিকা নিজেদের প্রতিবেদন প্রকাশ করে এবং যার শিরোনাম ছিল, ‘‘ভারতে প্রবেশের অপেক্ষায় সীমান্তে কয়েকশো বাংলাদেশি’’। অন্যদিকে ইত্তেফাক পত্রিকার খবর প্রকাশিত হয়, ‘‘দেশত্যাগ করতে ভারত সীমান্তে জড়ো হয়েছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।’’

    দেশ ছাড়তে নদীতে ঝাঁপ হিন্দুদের (Bangladesh Crisis 9) 

    সংখ্যালঘু হিন্দুদের দোকানঘরগুলিকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় মৌলবাদী জেহাদিরা। তাদের সম্পত্তিকেও দখল করে নেয় জেহাদী সংগঠনগুলি। প্রাণ বাঁচাতে হাতিবন্ধ, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও, কালিয়াগঞ্জ, পঞ্চগড় প্রভৃতি সীমান্তে জড়ো হতে থাকেন শয়ে শয়ে বাংলাদেশি হিন্দুরা। অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় নদীতে ঝাঁপ দিয়ে সাঁতরে পার হওয়ার চেষ্টা করছেন বাংলাদেশি সংখ্যালঘুরা। বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো চলতি বছরের ২৯ অগাস্ট তাদের প্রতিবেদনে প্রকাশ করে যে ৮ বাংলাদেশি হিন্দুকে গ্রেফতার করেছে বর্ডার গার্ড অফ বাংলাদেশ বা বিজিবি। তেতুলিয়া বর্ডারে এই হিন্দুদের গ্রেফতার করা হয়।

    হামলা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিতে (Targeting Minority)

    অন্যদিকে, একাধিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে (Bangladesh Crisis 9) হামলার ঘটনাও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে হিংসা ছড়িয়ে পড়ে এই সময়ে। বাংলাদেশের স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলিতে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, হিংসা সবথেকে বেশি ছড়ায় যশোর, সাতক্ষীরা, হাবিবগঞ্জ, বগুড়া, চট্টগ্রাম শেরপুর, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, জয়পুরহাট, ফিরোজপুর, ঢাকা প্রভৃতি জেলায়। এখানে বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে সংখ্যালঘুদের ওপরে নির্যাতন চলতে থাকে।

    আশ্রমের পুকুর জোর করে দখল করে নেয় মৌলবাদীরা 

    একইভাবে জোর করে হিন্দুদের জমি দখল করার অভিযোগ ওঠে মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে বাংলাদেশের বেশ কিছু ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ সরব হন। অন্যদিকে, এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে সামান্য এক হিন্দু ভ্যান চালকের জমি দখল ও তার পরিবারকে হুমকি দেওয়ার। দিনাজপুর জেলার ফুলতলা শ্মশান মাঠের কাছে জোর করে হিন্দুদের জমি দখলের অভিযোগ ওঠে। অন্যদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের পাইকপাড়া এলাকাতে কৈবল্যধাম আশ্রমের ওপর হামলা চালায় উগ্র মৌলবাদীরা এবং ওই আশ্রমের পুকুর জোর করে দখল করে নেয় তারা। পটুয়াখালিতে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে ২১টি হিন্দু পরিবারের জমি দখলের। ওই পরিবারগুলিকে হুমকি দিয়ে দেশ ছাড়ার (Bangladesh Crisis 9) কথা বলে ওই বিএনপি নেতা।

    সংখ্যালঘু হিন্দুদের প্রতিরোধ

    তবে এসব কিছুর মাঝেও বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের মধ্যে যে ঐক্য দেখা যায় তা বিশ্বজুড়ে প্রশংসা কুড়োয়। সংখ্যালঘু অধিকারের কথা বলে জেলায় জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ করতে থাকে হিন্দুরা। এ ক্ষেত্রে অন্য দুই সংখ্যালঘু সম্প্রদায় খ্রিস্টান ও বৌদ্ধরাও যোগ দেয় হিন্দুদের সঙ্গে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এধরনের সংখ্যালঘু বিক্ষোভ খুবই কম দেখা গিয়েছে। অত্যাচার এবং নির্যাতনে দেয়ালে পিঠ ঠেকতে ঠেকতে লাখ লাখ হিন্দু সমাবেশ করতে শুরু করেন। ৯ আগস্ট ২০২৪ থেকেই শুরু হয় এই সমাবেশ। হিন্দুরা গর্জে ওঠেন হিংসা, জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণ এবং সমাজমাধ্যমে চলা হিন্দু ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ ছড়ানোর বিরুদ্ধে।

    ৯ অগাস্ট থেকে শুরু প্রতিবাদ

    চলতি বছরের ৯ অগাস্ট বাংলাদেশ সচেতন সনাতনী নাগরিক নামের একটি সংগঠন বিক্ষোভ শুরু করে। এই আঁচ ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশজুড়ে। ২০ অগাস্ট বৃহৎ হিন্দু সমাবেশ দেখা যায় বাংলাদেশের শরিয়তপুর, দিনাজপুর, বরিশাল, নারায়ণগঞ্জ, নাটোর, ফরিদপুর নীলফামারী, দিনাজপুর প্রভৃতি জেলায়। হাজার হাজার হিন্দু রাস্তায় নামেন অধিকার রক্ষার লড়াইয়ে। ময়মনসিংহ জেলাতে হিন্দু মহাজোট নামের একটি সংগঠন একটি বড় সমাবেশের আয়োজন করে। ৪ দফা দাবিও জানান সেখানে হিন্দুরা। অন্যদিকে নাটোরে হিন্দুরা রাস্তায় নামে ইসকনের নেতৃত্বে।

    ১১ অগাস্ট চট্টগ্রামে ব্যাপক বিক্ষোভ 

    ১১ অগাস্ট চট্টগ্রামে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখায় হিন্দুরা। এই বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজনের দায়িত্ব ছিল হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ওপর। বাংলাদেশ পুজো উদযাপন পরিষদ, সনাতনী ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ গীতা শিক্ষা পরিষদ প্রভৃতি সংগঠন এই বিক্ষোভগুলি দেখাতে শুরু করে। অগাস্ট মাসের ১২ তারিখে হিন্দু সমাজের সদস্যরা গাইবান্ধা, চাওডাঙ্গা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, মাদারিপুর, নেত্রকোনা, পাবনা প্রভৃতি জায়গাতে বিক্ষোভ দেখায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kailash Mansarovar Yatra: ডোভালের বৈঠকে গলল বরফ, ফের শুরু হতে চলেছে কৈলাস মানস সরোবর যাত্রা

    Kailash Mansarovar Yatra: ডোভালের বৈঠকে গলল বরফ, ফের শুরু হতে চলেছে কৈলাস মানস সরোবর যাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শুরু হতে চলেছে কৈলাস মানস সরোবর যাত্রা (Kailash Mansarovar Yatra)। ২০২০ সালে পূর্ব লাদাখে চিনা অনুপ্রবেশের পর সামরিক সংঘাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক (India China Relation)। সেই সম্পর্ক পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ভারত ও চিন ঐক্যমত্যে পৌঁছতে বুধবার ছ’দফা চুক্তি করেছে। সীমান্ত পেরিয়ে নদীর সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং নাথুলা সীমান্ত দিয়ে বাণিজ্য ফের চালু করার বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বেজিংয়ে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল ও চিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই-র মধ্যে বৈঠক শেষে এই ঘোষণা করা হয়।

    কৈলাস-মানস সরোবর যাত্রা

    কৈলাস-মানস সরোবর যাত্রা অত্যন্ত পবিত্র বলে বিবেচিত হয়। হিন্দু, জৈন এবং বৌদ্ধরাও কৈলাস-মানস সরোবর যাত্রা করেন। তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত কৈলাস পর্বত দর্শন করে আনন্দ লাভ করেন পুণ্যার্থীরা। হিন্দুদের বিশ্বাস, এই কৈলাসই মহাদেবের বাসস্থান। ২০২০ সালের আগে ফি বছর কৈলাস-মানস সরোবর যাত্রায় যেতেন পুণ্যার্থীরা। ২০২০ সালে করোনা অতিমারির কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয় তীর্থযাত্রা। পরে করোনা-পর্ব চুকে গেলেও, চিনের টালবাহানায় আর শুরু হয়নি যাত্রা। সম্প্রতি সেই যাত্রাই ফের চালু হতে চলেছে বলে খবর। তবে কবে থেকে যাত্রা শুরু হবে, তা জানানো হয়নি (Kailash Mansarovar Yatra) চিন কিংবা ভারতের বিবৃতিতে (India China Relation)।

    আরও পড়ুন: অসম-বাংলায় স্লিপার সেল তৈরির ছক? মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার ২ জঙ্গি

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক

    তবে, ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশেষ প্রতিনিধিরা সীমান্ত পেরিয়ে সহযোগিতা ও বিনিময়ের জন্য ইতিবাচক নির্দেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কৈলাস মানস সরোবর যাত্রা পুনরায় চালু করা, সীমান্ত পেরিয়ে নদীর তথ্য শেয়ারিং এবং সীমান্ত বাণিজ্য। ভারত-চিন সীমান্ত পরিস্থিতি ও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে, বিদেশ মন্ত্রক বলেছে, দুই দেশের বিশেষ প্রতিনিধি (ডোভাল এবং ওয়াং) সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন (Kailash Mansarovar Yatra)। ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সামগ্রিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করতেই এর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁরা জোর দিয়েছেন যে সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি নিশ্চিত করা প্রয়োজন, যাতে সীমান্ত সংক্রান্ত বিষয়গুলি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের স্বাভাবিক উন্নয়নে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Uniform Civil Code: নতুন বছরের গোড়াতেই উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি আইন, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী ধামির

    Uniform Civil Code: নতুন বছরের গোড়াতেই উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি আইন, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী ধামির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকেই অভিন্ন দেওয়ানি আইন (Uniform Civil Code) কার্যকর হবে। ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি জানিয়েছেন, ইউসিসি অর্থাৎ ইউনিফর্ম সিভিল কোড আইন বাস্তবায়নের জন্য সমস্ত প্রস্তুতি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। তেমনটা হলে, এই রাজ্য হতে চলেছে ভারতের প্রথম রাজ্য যেখানে অভিন্ন দেওয়ানি আইন কার্যকর হতে চলেছে।

    নারী এবং শিশুদের ক্ষমতায়ণের দিকে নিয়ে যাবে (Uniform Civil Code)

    রাজ্যের সচিবালয়ের অনুষ্ঠিত উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) বিনিয়োগ এবং পরিকাঠামো উন্নয়ন বোর্ডের একটি বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী ধামি বলেন, “রাজ্য সরকার আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে পূরণ করতে ইউসিসিকে (Uniform Civil Code) কার্যকর করতে চলেছে। এই আইন রাজ্যের সকল মানুষের জন্য একান্ত ভাবে প্রযোজ্য। ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ এবং সবকা বিশ্বাস’-এর ভাবনা নিয়ে কাজ করবে। এই আইন দেবভূমির নারী এবং শিশুদের ক্ষমতায়ণকে আরও বিস্তৃত করবে। আইনের সুবিধা পেতে একটি পোর্টাল এবং মোবাইল অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। জনসাধারণের সুবিধার জন্য এই আইনকে আরও সহজ করা হবে।”

    আরও পড়ুনঃ জঙ্গিদের হাতে অনায়াসে কি চলে যাচ্ছে পাসপোর্ট? বিরাট আশঙ্কা গোয়েন্দাদের

    প্রস্তুতি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে

    উল্লেখ্য উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) সরকার ২০২২ সালের মার্চ মাসে নবগঠিত সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকে ইউসিসি (Uniform Civil Code) বাস্তবায়নের জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছিল। এরপর অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাইয়ের সভাপতিত্বে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন হয়। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ইউনিফর্ম সিভিল কোড বিল ২০২৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারিতে বিধানসভায় পাশ হয়। এর পর বিলটি রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে। ২০২৪-এর ১২ মার্চ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। ইউসিসি আইনকে বাস্তবায়িত করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত অধিকারিকদের সমস্ত প্রয়োজনীয় সুবিধার জন্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ধামি। প্রস্তুতি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে, কার্যকর কেবল মাত্র সময়ের অপেক্ষা মাত্র।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shivkhola: চা বাগানের বুক চিরে রাস্তা, সবুজের গালিচা, পাহাড়ি নদী! ছবির মতো সুন্দর শিবখোলা

    Shivkhola: চা বাগানের বুক চিরে রাস্তা, সবুজের গালিচা, পাহাড়ি নদী! ছবির মতো সুন্দর শিবখোলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক; একটা ছোট্ট পাহাড়ি নদী আর তরাই উপত্যকার ইতস্তত বিক্ষিপ্ত জঙ্গল। এই নিয়েই সংসার দার্জিলিং জেলার এই অনাঘ্রাত, প্রায় অচেনা পার্বত্য পর্যটন কেন্দ্র ‘শিবখোলা’র। ছবির মতো সুন্দর নরবুঙ টি এস্টেটের (Tea garden) বুক চিরে রাস্তা চলে গিয়েছে সোজা। সেই রাস্তা ছেড়ে দিলে সবুজের গালিচায় মোড়া এক টুকরো ভূমি আর তার নীচে নদীর চর। নদীর ওপারে মহানন্দার অরণ্য আর বিশঘরের গ্রাম। গ্রাম থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে নদীর তীরে এক সুপ্রাচীন শিব মন্দির (Shivkhola)। মূল মন্দির আর নাটমন্দিরের নীচ দিয়ে শিবখোলা নদী একটা মনোরম বাঁক নিয়েছে। পাহাড়ি কিশোরীর উচ্ছলতায় পায়ের নুপূরের ঝুমঝুমি বাজিয়ে অনর্গল বয়ে চলেছে সেই নদী।

    অপূর্ব মায়ার আঁচল (Shivkhola)

    এখান থেকে প্রায় ১৫ কিমি দূরে মালদিরাম সানরাইজ পয়েন্ট। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার অসাধারণ ভিউ পাওয়া যায়। ম্যাগপাই, মিনলা, মিনিভেটের রাজত্ব এই অঞ্চলে। এছাড়াও এখানে দেখা মেলে বিভিন্ন প্রজাতির, বিভিন্ন রঙের প্রজাপতির। এখানে কোথাও নেই শহরের কোলাহল। নেই কোনও দূষণ। পাহাড়ের কোলে প্রকৃতি যেন এক অপূর্ব মায়ার আঁচল বিছিয়ে রেখেছে। ট্রেকিং, বার্ড ওয়াচিং অথবা নিঃশব্দে প্রকৃতির কোলে দুটো দিন কাটানোর জন্য এক আদর্শ জায়গা এই শিবখোলা (Shivkhola)। ইচ্ছে হলে আর হাতে সময় থাকলে একই সঙ্গে ঘুরে আসা যায় ২৫ কিমি দূরের লাটপাঞ্চার, ৪ কিমি দূরে হেলিপ্যাড আর ভিউ পয়েন্ট অথবা দু-আড়াই ঘন্টার সফরে দার্জিলিং থেকেও।

    যাবেন কীভাবে, থাকবেন কোথায়?

    যাতায়াত ও থাকা খাওয়া-কলকাতা থেকে এলে প্রথমে আসতে হবে এন জে পি বা নিউ জলপাইগুড়ি। আসছে তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেস, দার্জিলিং মেল, কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন। সেখান থেকে আসতে হবে শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি নিয়ে আসতে হবে শিবখোলা (Shivkhola)। দূরত্ব প্রায় ২৭ কিমি। কলকাতা থেকে সরাসরি শিলিগুড়ি আসছে বেশ কিছু সরকারি এবং বেসরকারি বাসও। শিবখোলায় আছে শিবখোলা অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্প। ফোন ৭০৭৬০১২৩১৪ , ৮৩৮৮৮৪২৩৪১।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Militant: অসম-বাংলায় স্লিপার সেল তৈরির ছক? মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার ২  জঙ্গি

    Militant: অসম-বাংলায় স্লিপার সেল তৈরির ছক? মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার ২ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের পরিস্থিতি যতই অশান্ত হচ্ছে, মৌলবাদী-কট্টরপন্থীদের দাপট যত বাড়ছে, ততই পশ্চিমবঙ্গের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে। বাংলাদেশের জেল থেকে জঙ্গি (Militant) পালানো, একাধিক সন্দেহভাজন জঙ্গিকে বাংলাদেশ প্রশাসনের মুক্তি দেওয়া, পশ্চিমবঙ্গে ভুয়ো নথি দিয়ে তৈরি পাসপোর্ট বাংলাদেশিদের হাতে যাওয়া, বাংলাদেশি জঙ্গির ধরা পড়া, পরপর এই ধরনের ঘটনায় উদ্বেগ-আতঙ্ক চরমে উঠছে। এই আবহের মধ্যে গত দুদিনে ৮ জন জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে অসম পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। ধৃত ৮ জনের মধ্যে ২ জন মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বাসিন্দা। মহম্মদ আব্বাস আলি হরিহরপাড়ার বাসিন্দা। মগুরার বাসিন্দা মিনারুল শেখ।

    ধৃতরা কোন জঙ্গি গোষ্ঠীর? (Militant)

    ধৃত মণিরুল শেখ ও মহম্মদ আব্বাস আলি, জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লা বাংলার (Militant) সদস্য বলে অনুমান পুলিশের। জঙ্গি সংগঠন আল কায়দার শাখা সংগঠন বাংলাদেশের ‘আনসারুল্লা বাংলা’। এই জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রধান জসিমউদ্দিন রহমানির সহযোগী মহম্মদ ফারহান ইশরাকের নির্দেশেই বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢোকে একটি টিম। যার মধ্যে অন্যতম অসম পুলিশের জালে ধরা পড়া মহম্মদ শাদ রদি ওরফে শব শেখ। ধৃত শাদ রাদি বাংলাদেশের রাজশাহির বাসিন্দা। অগাস্টে বাংলাদেশে অস্থিরতার শুরু, নভেম্বরে ভারতে পাঠানো হয় মহম্মদ শাদ রাদিকে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে এলেন অমিত শাহ, দিনভর কোন কোন কর্মসূচিতে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    অসম ও বাংলায় স্লিপার সেল তৈরির ছক!

    অসম ও বাংলায় স্লিপার সেল তৈরির ছক কষছিল ধৃত জঙ্গি। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের একাধিক জঙ্গির (Militant) সঙ্গে যোগাযোগ ছিল মহম্মদ শাদ রাদির। ধৃতদের থেকে উদ্ধার ৪টি পেনড্রাইভ, বাংলাদেশি সার্টিফিকেট সহ একাধিক ভারত বিরোধী নথি। আরএসএস-এর কয়েকজনকে খুন করার পরিকল্পনা ছিল, দাবি অসম পুলিশ সূত্রের। ধৃতদের বিরুদ্ধে UAPA ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদে ধৃত জঙ্গির প্রতিবেশী বলেছেন, ‘‘ও তো বলল আমি বাচ্চা ছেলে পড়াব। তাই বলে নিয়েছে। দিনে পড়ত। রাতে চলে যেত।’’ ১০ ডিসেম্বর অসম পুলিশের এসটিএফের কাছে গোপন সূত্র মারফত খবর আসে। আধিকারিকরা জানতে পারেন, বাংলাদেশ থেকে নাশকতা চালানোর জন্য ভারতে ঢুকেছে বেশ কিছু জঙ্গি। এরপরই শুরু হয় ‘অপারেশন প্রঘাত’, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর বাংলা, কেরল ও অসমে অভিযান চালায় অসম পুলিশের এসটিএফ। এরপরই জালে ধরা পড়ে ৮ জঙ্গি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bipin Rawat: পাইলটের ভুলেই মৃত্যু হয়েছিল সিডিএস বিপিন রাওয়াতের, জানাল সংসদীয় রিপোর্ট

    Bipin Rawat: পাইলটের ভুলেই মৃত্যু হয়েছিল সিডিএস বিপিন রাওয়াতের, জানাল সংসদীয় রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাইলটের ভুলেই মৃত্যু হয়েছিল সিডিএস বিপিন রাওয়াতের (Bipin Rawat)। তিন বছর আগের ওই চপার দুর্ঘটনায় (Chopper Crash) মৃত্যু হয়েছিল তৎকালীন সিডিএসের স্ত্রী মধুলিকা রাওয়াত-সহ ১১ জনের। ঘন কুয়াশার মধ্যেই তামিলনাড়ুর কন্নুরের একটি পাহাড়ে গিয়ে ধাক্কা মারে বায়ুসেনার চপারটি। তার জেরেই মৃত্যু হয় বিপিন-সহ ১২ জনের।

    ৩৪টি বিমান দুর্ঘটনার উল্লেখ (Bipin Rawat)

    সম্প্রতি প্রতিরক্ষা বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির একটি রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে লোকসভায়। এই রিপোর্টে ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ঘটা মোট ৩৪টি বিমান দুর্ঘটনার উল্লেখ করা হয়। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ২০২১ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ৯টি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল। এর সবকটিই ঘটেছে পাইলটের ভুলে। এই ভুলের তালিকায় রয়েছে বিপিনের বিমান দুর্ঘটনার কথাও। তার পরেই খোলে রহস্যের জট।

    বিপিনের চপার

    বায়ুসেনার চপার এমআই-১৭ ভি ৫-এ নিজের স্ত্রী-সহ মোট ১২ জন জওয়ানকে নিয়ে তামিলনাড়ুর সুলুরের বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে ওয়েলিংটনের ডিফেন্স স্টাফ সার্ভিস কলেজে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রওনা দেন বিপিন (Bipin Rawat)। ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে চপারটি ছেড়েছিল ১১.৫০ মিনিট নাগাদ। ১২.২০ মিনিট নাগাদ আচমকাই ভেঙে পড়ে চপারটি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনেকটাই নীচ দিয়ে চপারটি উড়ছিল। তার জেরে পাহাড়ের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষ হয় চপারটির। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান বিপিন-সহ মোট ১১জন। জখম হন গ্রুপ ক্যাপ্টেন বরুণ সিং। এক সপ্তাহের মধ্যেই মৃত্যু হয় তাঁরও।

    আরও পড়ুন: সংসদে হাতাহাতিকাণ্ডে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর বিজেপির, কোন কোন ধারায়?

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর বায়ুসেনার চপারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ার পিছনে প্রধান কারণ আচমকাই আবহাওয়ার অবনতি। যার জেরে চপারটি ঢুকে পড়ে মেঘের ভিতরে। সেই পরিস্থিতির কোনও আঁচই পাননি পাইলটরা। স্থানীয় বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ার ফলেই নিয়ন্ত্রণ হারায় চপারটি। বিমানের ডেটা রেকর্ডার আর ককপিট ভয়েস রেকর্ডার বিশ্লেষণ করার পাশাপাশি প্রত্যক্ষদর্শীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সবদিক খতিয়ে দেখেই পাইলটের ভুলের দাবি করা হয়েছে রিপোর্টে।

    প্রসঙ্গত, বিপিনের (Bipin Rawat) চপার দুর্ঘটনার পর বায়ুসেনাকে নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। গাফিলতি বা অন্তর্ঘাতের তত্ত্ব উঠে এলেও, তা খারিজ করে দেওয়া হয়। শেষমেশ প্রকাশ্যে এল (Chopper Crash) তদন্ত কমিটির চূড়ান্ত রিরোর্ট।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: পৌষের শুরুতে ভাটা শীতে, কলকাতায় সহ ভিজবে ১০ জেলা, জানাল হাওয়া অফিস

    Weather Update: পৌষের শুরুতে ভাটা শীতে, কলকাতায় সহ ভিজবে ১০ জেলা, জানাল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৌষের শুরুতেই কমেছে শীত। আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) পূর্বাভাস আগামী দুদিন বৃষ্টি (Rain Forecast) হতে পারে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের অন্তত ১০টি জেলায়। একইসঙ্গে সকালের দিকে প্রায় সব জেলাতেই ঘন কুয়াশার সতর্কতাও জারি করেছে হাওয়া অফিস। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আপাতত শুক্রবার এবং শনিবার কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। অন্যদিকে, শনিবার বৃষ্টি হতে পারে পূর্ব বর্ধমান এবং পশ্চিম বর্ধমানেও। কলকাতা-সহ বাকি জেলাগুলিতে শনিবার বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে হাওয়া অফিস। দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে একটি নিম্নচাপ। উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে এটি আজ স্থলভাগে প্রবেশ করবে বলে জানা যাচ্ছে। এই নিম্নচাপের অভিমুখ উত্তর তামিলনাড়ু এবং দক্ষিণ অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল।

    চারদিন তাপমাত্রায় হেরফের হবে না (Weather Update) 

    হাওয়া অফিস এদিন আরও জানিয়েছে, আগামী চারদিনে কলকাতা বা আশপাশের তাপমাত্রায় খুব একটা হেরফের হবে না। তবে তার পর থেকে ফের আবার দুই থেকে তিন ডিগ্রি কমবে তাপমাত্রা। ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনে পারদ কিছুটা নামতে পারে বলে আশাবাদী আবহাওয়া দফতরের আধিকারিকরা। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র দার্জিলিং ও কালিম্পং পার্বত্য এলাকাতেই বৃষ্টির পূর্বাভাস (Rain Forecast) দিয়েছে হাওয়া অফিস। একইসঙ্গে রয়েছে তুষারপাতের সম্ভাবনাও। শুক্রবার ও শনিবার মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দুই জেলায়। 

    কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস

    আজ শুক্রবার কলকাতার সর্বনিম্ন (Weather Update) তাপমাত্রা ছিল ১৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ০.৮ ডিগ্রি বেশি তাপমাত্রা। অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের বেশির ভাগ জায়গাতেই শুক্রবার তাপমাত্রা ১৩ থেকে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। পুরুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমে গিয়েছিল ৯.১ ডিগ্রিতে। এ ছাড়া, উত্তরবঙ্গের দার্জিলিঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে বৃষ্টি ও তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কুয়াশার সতর্কতা জারি করা হয়েছে উত্তরের জেলাগুলিতেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Passport: জঙ্গিদের হাতে অনায়াসে কি চলে যাচ্ছে পাসপোর্ট? বিরাট আশঙ্কা গোয়েন্দাদের

    Passport: জঙ্গিদের হাতে অনায়াসে কি চলে যাচ্ছে পাসপোর্ট? বিরাট আশঙ্কা গোয়েন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাস কলকাতাতেও জাল পাসপোর্ট (Passport) চক্রের সন্ধান চলছে। পাশাপাশি রাজ্যের একাধিক জেলায় সক্রিয় রয়েছে এই চক্র। দালাল চক্রের মাধ্যমে বিভিন্ন কাগজপত্র জোগাড় করে খুব সহজেই মিলছে পাসপোর্ট। ভারতের পাসপোর্ট পেতে রাজ্যজুড়ে যে কী কী জাল ছড়ানো হয়েছে, সেই তথ্য ক্রমশ সামনে আসছে। এমনকী, পাসপোর্ট অফিসের আধিকারিকরাও আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। তাঁরাই বলছেন, জঙ্গিরা  (Militant) এসেও পাসপোর্ট তৈরি করে নিয়ে যেতে পারেন অনায়াসে। বিশেষ করে মালদায় যে পরিমাণ পাসপোর্ট তৈরি হচ্ছে, তা রীতিমতো আতঙ্কের। তাহলে কি পাসপোর্ট অফিসে জঙ্গিরা অনায়াসে যাতায়াত করছে, এই প্রশ্ন ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের।

    মালদায় এক বছরে কত পাসপোর্ট তৈরি হয়েছে? (Passport)

    জঙ্গি বা অনুপ্রবেশকারীরা অনায়াসেই ডকুমেন্টস জমা দিয়ে যেতে পারেন পাসপোর্ট (Passport) অফিসে। সেই সব ডকুমেন্টস জাল কি না, সেই তথ্য খতিয়ে দেখার পরিকাঠামোই নেই। বিস্ফোরক দাবি মালদা জেলার পাসপোর্ট দফতরের আধিকারিকদের। জাল পাসপোর্টও ধরা পড়ছে বারবার। দালাল চক্র সক্রিয়! এমন খবরও পাওয়া যাচ্ছে মালদার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে। সন্দেহজনকভাবে মালদায় পাসপোর্টের জন্যে আবেদনপত্র জমা পড়ার সংখ্যা অনেক বেশি। গত বছরে ১৬ হাজার পাসপোর্ট তৈরি করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এত বেশি পাসপোর্ট কেন তৈরি হচ্ছে মালদায়? মালদার পাসপোর্ট দফতরের ইনচার্জ অরুণ কুমার সরকার জানিয়েছেন, আধার কার্ড, ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড ঠিক থাকলে তাঁরা পাসপোর্ট দিতে বাধ্য হন। ওই ব্যক্তি কোথাকার বাসিন্দা, কীভাবে আধার কার্ড পেলেন, কতদিন ধরে ভারতে আছেন, এই সব জানার কোনও উপায় বা পরিকাঠামো নেই তাঁদের কাছে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে এলেন অমিত শাহ, দিনভর কোন কোন কর্মসূচিতে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    জাল নথি দিয়ে পাসপোর্ট!

    জানা গিয়েছে, সবথেকে বেশি পাসপোর্ট (Passport) তৈরি হচ্ছে হজ করতে যাওয়ার জন্য। সেই সংখ্যাও ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। এছাড়াও চিকিৎসা ও পড়াশোনার নামে পাসপোর্ট করতে আসছেন অনেকেই। তবে সব ক্ষেত্রেই জাল বা অবৈধ ডকুমেন্টস দেওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। সূত্রের খবর, সেই কারণেই আবেদনকারীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে গোপনে তথ্য সংগ্রহ করছেন গোয়েন্দারা। অন্যদিকে, রাজ্যের গোয়েন্দা আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, মালদার বৈষ্ণবনগর, কালিয়াচক, হবিবপুরে ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত পেরিয়ে এপারে এসে পাসপোর্ট তৈরি করে নিচ্ছেন অনেকে। দেখা যাচ্ছে মাত্র কয়েকদিন আগে ভোটার, আধার, প্যান কার্ড তৈরি করেও পাসপোর্ট পেয়ে যাচ্ছেন কেউ কেউ। এবার রাজ্য গোয়েন্দা দফতর আবেদনকারীদের কাছ থেকে ১৯৭১ সালের আগের নথি দেখতে চাইছে। পাসপোর্ট হয়ে গিয়েছে, এমন কয়েকজন ব্যাক্তির খতিয়ে দেখতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ গোয়েন্দাদের। জানা যায়, অনুপ্রবেশকারী হিসেবে ভারতে এসে সব পরিচয়পত্র এমনকী পাসপোর্টও বানিয়ে ফেলেছেন তাঁরা। সেইসব পাসপোর্ট আটকে রাখার জন্যেও ডিআইবি-র তরফ থেকে রিপোর্ট পাঠানো হচ্ছে। শতাধিক আবেদনকারীরর আবেদন বাতিল করা হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিস্তর গরমিল দেখা গিয়েছে।

    হাসিনা সরকারের পতনের পর ১ হাজার পাসপোর্ট ইস্যু!

    প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে ভুয়ো নথিতে তৈরি হয়েছে অসংখ্য জাল পাসপোর্ট। চার মাসে ভুয়ো নথিতে হাজার পাসপোর্ট (Passport) তৈরি হয়েছে বলেই সূত্রের খবর। চলতি বছরের অগাস্ট থেকে নভেম্বর ভুয়ো নথির ভিত্তিতে প্রায় হাজার পাসপোর্ট ইস্যু। বনগাঁ ও বসিরহাট পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্র থেকেও পাসপোর্ট ইস্যু করা হয়। পুলিশ সূত্রে দাবি প্রায় ৯০০-১০০০ পাসপোর্ট তৈরিতে ব্যবহার হয়েছে ভুয়ো নথি। হাসিনা সরকার পতনের পর এই পাসপোর্ট গুলো ইস্যু হয়েছে, তদন্তে মিলেছে তথ্য। কাদের হাতে গেল এই পাসপোর্ট শুরু হয়েছে খোঁজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: সংসদে হাতাহাতিকাণ্ডে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর বিজেপির, কোন কোন ধারায়?

    Rahul Gandhi: সংসদে হাতাহাতিকাণ্ডে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর বিজেপির, কোন কোন ধারায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে হাতাহাতির জেরে জখম হয়েছেন বিজেপির দুই সাংসদ। কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ধাক্কায়ই আহত হয়েছেন তাঁরা। এই অভিযোগে রাহুলের বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করল পদ্ম-পার্টি। এদিকে, আহত সাংসদদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। খোঁজ নিয়েছেন তাঁদের শারীরিক অবস্থার।

    ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারায় মামলা দায়ের

    কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতির (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন অনুরাগ ঠাকুর-সহ গেরুয়া শিবিরের তিন সাংসদ। বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১১১ (স্বেচ্ছায় গুরুতর আঘাত করা), ১১৫ (আঘাত করা), ১২৫ (এমন আচরণ যা একাধিক ব্যক্তির জন্য সুরক্ষা বিঘ্নিত হয়েছে) ১৩১ (অপরাধের উদ্দশে শক্তি প্রয়োগ), ৩৫১ (অপরাধমূলক উদ্দেশ্যে বাধাদান) এবং ৩(৫) (অপরাধের অভিন্ন উদ্দেশ্য) ইত্যাদি ধারায় পার্লামেন্ট স্ট্রিট থানায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।

    সংসদ চত্বরে মারামারি (Rahul Gandhi)

    বৃহস্পতিবার সকালে সংসদ চত্বরে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন কংগ্রেস ও বিজেপি সাংসদরা। মারের চোটে মাথা ফেটেছে ওড়িশার বালাসোরের সাংসদ প্রতাপ সারঙ্গির। মাথা ফেটে যায় তাঁর। গুরুতর জখম হয়েছেন উত্তরপ্রদেশের ফারুখাবাদের সাংসদ মুকেশ রাজপুতও। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, তাদের দুই সাংসদই জখম হয়েছেন রাহুল গান্ধীর ধাক্কায়। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, “রাহুল গান্ধীর ধাক্কায় গুরুতর জখম হয়েছেন দুই বিজেপি সাংসদ। কোনও সাংসদ কীভাবে সংসদ চত্বরে বল প্রয়োগ করতে পারেন? কোন আইন এটার অনুমতি দিচ্ছে। আপনি কি কুংফু-ক্যারাটে শিখেছেন অন্য সাংসদদের মারধর করতে?’’

    কী বললেন জখম সাংসদ

    প্রতাপ বলেন, “রাহুল গান্ধী একজন সাংসদকে ধাক্কা মারেন। তিনি আমার ওপর পড়ে যান। আমি নীচে পড়ে যাই।” অভিযোগ অস্বীকার করেছেন রাহুল (Rahul Gandhi)। বিজেপি নেতা হেমাঙ্গ জোশি বলেন, “সকাল প্রায় ১০টা নাগাদ আমি মুকেশ রাজপুতজি, প্রতাপ রাও সারঙ্গিজি এবং ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সের অন্যান্য সংসদ সদস্যদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করছিলাম। সকাল প্রায় ১০টা ৪০ নাগাদ রাহুল গান্ধী সেখানে এসে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের দিকে জোরপূর্বক এগিয়ে যান। তিনি (রাহুল) সাংসদদের নিরাপত্তা বিপন্ন করেছেন।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য ছিল আরএসএস নেতারা, এক বাংলাদেশি সমেত কেরলে গ্রেফতার ৮ সন্ত্রাসী

    মকরদ্বারে নিষিদ্ধ বিক্ষোভ

    এদিকে, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা সংসদের গেটের সামনে প্রতিবাদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। লোকসভার সচিবালয় বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করেছে সংসদের মকর দ্বারে কোনও বিক্ষোভ সমাবেশ করা যাবে না। বৃহস্পতিবারের ঘটনার জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, এদিনই রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের কাছে রাহুলের (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে অশালীন আচরণের অভিযোগ করেছেন বিজেপির তফশিলি উপজাতি মহিলা সাংসদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Heart attack: শীতে বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি! কেন এই বাড়তি আশঙ্কা? কীভাবে সুস্থ থাকবেন? 

    Heart attack: শীতে বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি! কেন এই বাড়তি আশঙ্কা? কীভাবে সুস্থ থাকবেন? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের মরশুম মানেই নানান উৎসব, উদযাপন। কিন্তু তার সঙ্গে শীতকালে হানা দেয় নানান রোগ। সাধারণ সর্দি-কাশি, জ্বর কিংবা সংক্রামক রোগের পাশপাশি শীতে বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি! চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রৌঢ়দের পাশপাশি কম বয়সি, তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও এই রোগের (Heart attack) প্রকোপ বাড়ছে। উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, একটু সতর্ক থাকলেই বড় বিপদ এড়ানো যায়। শীতে হৃদযন্ত্রের বাড়তি যত্নও প্রয়োজন।

    কেন শীতে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে? (Heart attack)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ তাপমাত্রা কমে যাওয়া। আবহাওয়ার তাপমাত্রা কমে গেলে শরীর নিজের তাপমাত্রার সঙ্গে আবহাওয়ার তাপমাত্রা সামঞ্জস্য রাখতে চায়। তাই শরীরের রক্তনালী নিজে থেকেই সংকুচিত হয়ে যায়। যাতে শরীরের উত্তাপ বজায় থাকে। আর তার জেরেই রক্তচাপ বেড়ে যায়। ফলে, হৃদযন্ত্রের উপরে চাপ বাড়ে‌। কারণ, রক্তনালী সংকুচিত হলে রক্তপ্রবাহে বাধা পায়। পাশপাশি শীতে শরীরে বাড়তি এনার্জির প্রয়োজন হয়। শরীরের তাপমাত্রা ধরে রাখতেই এই প্রয়োজন। এর ফলে হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা বেড়ে যায়। চাপ পড়ে হৃদপিণ্ডে। একদিকে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি, আরেকদিকে হৃদযন্ত্রের বাড়তি কার্যকারিতা, সবমিলিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি তৈরি হয় বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    হৃদযন্ত্রের বাড়তি খেয়াল কীভাবে রাখবেন? (Stay healthy)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হৃদযন্ত্রের (Heart attack) বাড়তি খেয়াল রাখার জন্য কয়েকটি বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরি। প্রথমত, উচ্চ রক্তচাপ কিংবা ডায়াবেটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হলে আরও বেশি সতর্কতা জরুরি। উচ্চ রক্তচাপ কিংবা ডায়াবেটিস আক্রান্ত চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ চালিয়ে যাবেন। কোনও ভাবেই যাতে ওষুধ বাদ না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। 
    নিয়মিত শরীর চর্চা প্রয়োজন বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শীতে অনেকেই শারীরিক কসরত পুরোপুরি বন্ধ করে দেন। এর ফলে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয় না। হৃদযন্ত্রের উপরে চাপ পড়ে (Heart attack)। তাই নিয়মিত শরীরচর্চা দরকার। এতে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমবে। 
    মদ্যপানে রাশ টানাও জরুরি, এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন,‌ শীতে অনেকেই নানান উৎসব এবং উদযাপনে অংশ নেন। আর তাতে চলে মদ্যপান। এর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে। তাই তাঁদের পরামর্শ, মদ্যপানে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কারণ, এর জেরে লিভার, কিডনি, হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। 
    ওজন নিয়ন্ত্রণ করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই খাবার নিয়েও সতর্কতা প্রয়োজন। তাঁরা জানাচ্ছেন, শীতে অনেকেই দেদার প্রাণীজ প্রোটিন খান। হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে ব্যালেন্স ডায়েট প্রয়োজন। পরিমিত প্রোটিনের সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, মিনারেল জাতীয় খাবার জরুরি। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকবে। রোগের ঝুঁকিও কমবে (Stay healthy)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share