Blog

  • Uber Moto Women: বিশ্বের প্রথম মহিলা বাইক রাইড পরিষেবা আনছে উবার, মহিলারাই মহিলাদের পৌঁছে দেবেন

    Uber Moto Women: বিশ্বের প্রথম মহিলা বাইক রাইড পরিষেবা আনছে উবার, মহিলারাই মহিলাদের পৌঁছে দেবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিলাদের পৌঁছে দিতে এবার মহিলারাই চালাবেন বাইক। নতুন পরিষেবা আনতে চলেছে এই উবার কোম্পানি। পরিষেবার পোশাকি নাম রাখা হয়েছে ‘উবার মোটো উইমেন’ (Uber Moto Women)। জানা গিয়েছে, এই বাইক পরিষেবা বিশ্বব্যাপী প্রথম মহিলা বাইক রাইড, মহিলারাই সম্পূর্ণ ভাবে পরিচালনা করবেন (Women Only Bike Ride Service)। অর্থাৎ, যেখানে সওয়ারি (যাত্রী) ও রাইডার (বাইক চালক) উভয়ই মহিলা (Female Riders Female Drivers)। এই বিশেষ পরিষেবার সূচনা করতে গিয়ে সংস্থা জানিয়েছে, মহিলাদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার বিষয়ে বিশেষ নজর রেখেই এই পদক্ষেপ।

    যোগাযোগের তথ্যও গোপন এবং সুরক্ষিত রাখা হবে (Uber Moto Women)

    জানা গিয়েছে, উবার মহিলা বাইক রাইডিং পরিষেবা (Women Only Bike Ride Service) প্রথমে বেঙ্গালুরুতে চালু হবে। এরপর এটি শীঘ্রই দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ সহ দেশের বাকি শহরে চালু করা হবে। উবার মোটো উইমেন পরিষেবায় (Uber Moto Women) শুধু মাহিলা চালকদেরই শুধুমাত্র সুবিধা প্রদান করবে। একই ভাবে এই পরিষেবায় যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একাধিক সুবিধার কথাও ভাবা হয়েছে (Female Riders Female Drivers)। এখন থেকে ৫ জন বিশ্বস্ত পরিচিতির সঙ্গে রাইডারদের বিশদ বিবরণ বিনিময় করতে পারবেন। রাইডার বুক করার পর একইভাবে যোগাযোগের তথ্য গোপন এবং সুরক্ষিত রাখা হবে। সেই সঙ্গে রাইড চেক নামক একটি ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। যার মাধ্যমে আপনি আপনার যাত্রার সম্পূর্ণ রুট পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। একই ভাবে প্রয়োজনীয় সুবিধার জন্য ২৪x৭ একটি হেল্পলাইন পরিষেবাও উপলব্ধ থাকবে।

    পেশায় মহিলারা যাতে বেশি করে যোগদান করেন

    কেপিএমজি তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে, ভারতে বাইক রাইডিং (Uber Moto Women) পরিষেবা ক্রমবর্ধমান ভাবে বেড়ে চলছে। বিজ্ঞাননগরী বেঙ্গালুরুতে এই পরিষেবা ব্যাপকভাবে চলে। সেই সঙ্গে আরও জানা গিয়েছে, এখানে একমাসে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ বাইক রাইডিং ব্যবহার করে থাকেন। ৬০ শতাংশ শেয়ার নিয়ে র‍্যাপিডো এই ক্ষেত্রে সেরা কোম্পানি। মহিলারা যাতে এই পেশায় বেশি করে অংশ গ্রহণ করেন, তাই বিশেষ ভাবে এই পরিষেবা দেওয়ার কথা ভাবা হয়েছে (Women Only Bike Ride Service)।

    আরও পড়ুনঃ আরও শক্তিশালী বায়ুসেনা, ১২টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত, বরাত হ্যালকে

    আটো-ট্যাক্সি কোম্পানিগুলির আপত্তি

    বাইক ট্যাক্সি (Uber Moto Women) পরিষেবাগুলি ওলা, উবার এবং র‍্যাপিডো দিয়ে থাকে। কিন্তু অনেক রাজ্যে দুচাকার বাইকগুলির বিরোধিতা করা হচ্ছে। কারণ বাইকের কারণে ট্যাক্সি, অটো পরিষেবায় ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার মোটরযান আইনে একটি সংশোধনী প্রস্তাব করেছিল যাতে মোটরসাইকেলগুলিকে চুক্তির গাড়িতে অন্তর্ভুক্ত করা হয় (Women Only Bike Ride Service)। তবে বাইক রাইডারদের (Uber Moto Women) মাসিক আয় নিয়ে সামজিক মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা বলে ভাবা হয়। পেটিএম-এর সিইও বিজয় শেখর শর্মা বলেছেন, “একজন রাইডারের র‍্যাপিডোর মাধ্যমে আয় হয় প্রায় ৮০-৮৫ হাজার টাকা।” যদিও, এই দাবি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বহু নেটাগরিক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: ‘‘বিজেপি সংবিধানকে বাঁচায়, কংগ্রেস তা রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করে’’, সংসদে রাজনাথ

    Rajnath Singh: ‘‘বিজেপি সংবিধানকে বাঁচায়, কংগ্রেস তা রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করে’’, সংসদে রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সংবিধান গঠনকারীদের ভূমিকা অন্ধকারে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার উদ্দেশে কংগ্রেস সংবিধানের মূল মূল্যবোধকে ক্ষুন্ন করেছে। লোকসভায় শুক্রবার এমনই মত প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। লোকসভায় দু’দিনের ‘ভারতের সংবিধানের ৭৫ বছরের গৌরবময় যাত্রা’ নিয়ে আলোচনার সময় বিতর্কের সূচনা করে রাজনাথ বলেন, ‘‘সংবিধান তৈরিতে বেশ কয়েকজন নেতার অবদানকে ইচ্ছাকৃতভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে।’’

    কী বললেন রাজনাথ

    রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) আরও বলেন, ‘‘কংগ্রেসের মতো আমরা কখনওই সংবিধানকে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য একটি মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করিনি। আমরা সংবিধানকে বাঁচিয়ে চলেছি। আমরা এমন অনেক ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি হয়েছি, যা সংবিধানকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করেছিল, এবং আমরা সংবিধান রক্ষার জন্য কঠোর পরিশ্রম ও কষ্ট সহ্য করেছি।’’ সংবিধানের নির্মাতাদের মধ্যে বীর সাভারকারের অবদানের কথা উল্লেখ করার সময় রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্যের প্রতিবাদ জানান বিরোধীরা। রাজনাথ তাঁর বক্তব্যে বিচারপতি এইচআর খান্নার অবদানও তুলে ধরেন। বিচারপতি খান্না ১৯৭৬ সালে জরুরি অবস্থার সময় বিরোধী রায় দিয়েছিলেন, যা তাঁকে প্রধান বিচারপতির পদ থেকে বঞ্চিত করেছিল। তিনি বলেন, ‘‘১৯৭৩ সালে, সংবিধানের মূল্যবোধ উপেক্ষা করে কংগ্রেস সরকার বিচারপতি জেএম শেলাট, কেএস হেগড়ে এবং এএন গ্রোভারের মতো সিনিয়র বিচারপতিদের পদোন্নতি উপেক্ষা করে চতুর্থ সর্বাধিক সিনিয়র বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করেছিল।’’

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ

    কংগ্রেস নেতৃত্বকেও একহাত নেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী (Rajnath Singh)। তিনি বলেন, ‘‘আজকাল দেখছি বহু বিরোধী নেতাই সংবিধানের কপি পকেটে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বাস্তবতা হল যে তাঁরা তাঁদের পরিবারের কাছ থেকে এই অনুশীলনটি শিখেছেন, যাঁরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে সংবিধানকে তাঁদের পকেটে রেখেছেন।’’ প্রবীণ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে পরোক্ষ আক্রমণ করে রাজনাথ সিং বলেন, ‘‘ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) সংবিধানকে মাথার ওপরে রাখে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Food Awards 2025: বিশ্বের সেরা ১০০টি খাবারের তালিকায় রয়েছে ভারতের চার, কোনগুলি জানেন?

    World Food Awards 2025: বিশ্বের সেরা ১০০টি খাবারের তালিকায় রয়েছে ভারতের চার, কোনগুলি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের ১০০টি সেরা খাবারের (World Food Awards 2025) মধ্যে চারটি ভারতীয় খাবার তালিকায় স্থান পেয়েছে। ২০২৪-২৫ সালের বেস্ট গ্লোবাল ডিশ বা বিশ্বের সেরা খাবারের তালিকা প্রকাশ করেছে ‘টেস্ট অ্যাটলাস ওয়ার্ল্ড ফুড অ্যাওয়ার্ডস’। সেখানে প্রথম ১০০ খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে মুর্গ মাখানি, হায়দরাবাদি বিরিয়ানি সহ চারটি ভারতীয় পছন্দের খাবার। ভারতীয় খাবারের (Indian Dishes) মান যে বিশ্ব তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে, তা নিয়ে ভারতীয় ভোজন রকিসকেদের মধ্যে খুশির আবহ লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    ভারতীয় বাটার চিকেনের জনপ্রিয়তা যথেষ্ট বেশি (World Food Awards 2025)

    খাবারের জনপ্রিয়তা এবং ভ্রমণ নির্দেশিকা নিয়ে যে সব ফুড ব্লগার এবং ভ্লগাররা বিশ্লেষণ করেন এবং তাঁদের দেওয়া রেটিং বা গুণের উপর নির্ভর করে বিশ্ব জুড়ে খাবারের (World Food Awards 2025) মানের মূল্যায়ন হয়। এরপর দেওয়া হয় পুরস্কার। এই বিচারে ভারতীয় মুর্গ মাখানি বা বাটার চিকেন (Indian Dishes) ভোজন রসিকদের মধ্যে জনপ্রিয়তা বেশি লাভ করেছে। বিশ্ব তালিকায় এই ভারতীয় খাবারকে ২৯তম স্থান দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও কিছু খাবার বিশ্বের ১০০টি সেরা খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by TasteAtlas (@tasteatlas)

    প্রথমস্থানে কোন দেশের খাবার?

    ভারতীয় খাবারের (Indian Dishes) মধ্যে বিশ্ব তালিকায় (World Food Awards 2025) স্থান পেয়েছে মুর্গ মাখানি (২৯তম), হায়দরাবাদি বিরিয়ানি (৩১তম), চিকেন ৬৫ (৯৭তম) এবং কিমা রয়েছে ১০০ তম স্থানে। টেস্ট অ্যাটলাস এই ভারতীয় খাবারের সঙ্গে তালিকায় আরও রেখেছে অমৃতসরি কুলচা, বাটার গার্লিক নান, মুর্গ মাখানি ইত্যাদি। তবে খাবারের বিশ্ব তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে, কালম্বিয়ান ডিশ লেচোনা। এটি হলুদ মটর, সবুজ পেঁয়াজ এবং মশলা দিয়ে ভরা একটি রোস্টেড পর্ক। এই খাবার সম্পূর্ণ ভাবে বাইরে ইটের চুলায় ঘণ্টাখানেক ধরে রান্না করা হয়।

    আরও পড়ুনঃ জামিন পেলেন তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন, গ্রেফতারিতে কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    কোন কোন দেশের খাবার তালিকায় রয়েছে?

    একই ভাবে এই খাবারের (World Food Awards 2025) তালিকায় প্রথম দশে আরও রয়েছে যে খাবারগুলি, তাতে রয়েছে— ইতালির পিৎজা নাপোলেতানা, ব্রাজিলের পিকানহা, আলজেরিয়ার রেচতা, তাইল্যান্ডের ফানেংকারি, আরজেন্টিনার আসাদো, তুরস্কের কোকার্টমে কাবাব। এছাড়া রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার রওন, তুরস্কের ক্যাগ কাবাব এবং ইথিওপিয়ার টিবস।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    Bangladesh Crisis: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন-সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। কীভাবে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, কীভাবে একের পর এক সরকারি অফিসার বা জনপ্রতিনিধির ওপর শাস্তির খাঁড়া নেমে আসছে, তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ তৃতীয় পর্ব।

     

    অশান্ত বাংলাদেশ: টার্গেট হিন্দু-৩

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার (Minorities Targeted) চলছে নির্মমভাবে। বার বার নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন হিন্দু-সংখ্যালঘুরা। পুলিশ থেকে রাজনৈতিক নেতা, এমনকী বাদ যাননি প্রশাসনের মাথায় থাকা সংখ্যালঘু আধিকারিকরাও। প্রশাসনে সংখ্যালঘু কর্মকর্তাদের ওপর মারাত্মক এবং বিরূপ প্রভাব ফেলে সরকারের হঠাৎ পরিবর্তন। শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পরপরই পরিকল্পনা মন্ত্রকের সিনিয়র সচিব সত‍্যজিত কর্মকারসহ ১০ জন সিনিয়র সচিবের চুক্তি বাতিল করা হয়। এর পাশাপাশি, ডাক বিভাগের মহাপরিচালক শুদ্ধাংশুশেখর ভদ্রকে ১৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন গ্রেফতার করে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাকি সরকারি প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। অভিযোগ, কারণ একটা কিছু দেখালেই হল। লক্ষ্য, বিরোধী কণ্ঠস্বরকে নানা পদ্ধতি অবলম্বন করে দমিয়ে রাখা। কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিটি বা কমিশনে না রেখে দমিয়ে রাখার কৌশল (Minorities Targeted)। এমনই অভিযোগ উঠেছে বারবার।

    মামলায় জর্জরিত সচিবরা

    দমন-পীড়ন চালানোর রাস্তা এখানেই শেষ নয়। সম্প্রতি হাসিনা সরকারের আমলের (Bangladesh Crisis) ৫৩ জন সচিবের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে অনেকেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্য। একই সময়ে, প্রশাসনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংখ্যালঘুদের অবহেলা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রশাসনের অনেকেই যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি লাভ করলেও, সংখ্যালঘু কর্মকর্তাদের উপস্থিতি ছিল একেবারেই নগণ্য। মাত্র দুইজন সংখ্যালঘু কর্মকর্তা-মুকেশচন্দ্র বিশ্বাস এবং দীপঙ্কর মণ্ডল অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পান। তদুপরি, পাঁচজন সংখ্যালঘু কর্মকর্তাকে যুগ্ম সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়, যার মধ্যে আছেন অতিন কুণ্ডু (অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ), অভিজিৎ রায় (বাস্তবায়ন ও পাবলিক ওয়ার্কস বিভাগ), কঙ্কন চাকমা (বাংলাদেশ পারমাণবিক শক্তি কমিশন), সুবর্ণ চাকমা (পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ) এবং কালাচাঁদ সিনহা (মংলা পোর্ট অথরিটি)।

    বৈষম্যের শিকার বিচারকরাও

    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (Minorities Targeted) কূটনৈতিক কর্মকর্তাদেরও বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের প্রথম সচিবের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া। আন্তর্জাতিক বিচারব্যবস্থা, পুলিশ-প্রশাসন এবং দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রভাবশালী পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে। ৮১ জন নিম্ন আদালতের বিচারককে বদলি করা হয়েছে। ৬৬ জন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও ১৬১ জন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলকে নিয়োগ দেওয়া হলেও, এসব পদে সংখ্যালঘু সদস্যদের উপস্থিতি ছিল নেহাতই কম। দুজন সংখ্যালঘু সদস্য প্রাকাশআনন্দ বিশ্বাস (মানিকগঞ্জ) ও সুজিতকুমার চট্টোপাধ্যায় (মাদারীপুর) ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ পান।

    কোনও কমিশনেই সংখ্যালঘু নেই

    বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) নির্বাচনী ব্যবস্থা, পুলিশ-প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন কমিশন ও সরকারি প্রশাসন সংস্কারের উদ্যোগ হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু কমিশন গঠন করেছে, কিন্তু এই কমিশনগুলোর মধ্যে কোনও সংখ্যালঘু সদস্যের স্থান হয়নি। এর ফলে, দেশের প্রশাসনিক কাঠামো ও শাসন ব্যবস্থায় সংখ্যালঘুদের বঞ্চনা আরও তীব্র হয়েছে এবং তাদের প্রতিনিধিত্ব ও প্রভাব সীমিত হয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: নিশানায় হিন্দু পুলিশ অফিসাররাও, সংখ্যালঘু পুলিশকর্তাদের বিরুদ্ধে একাধিক খুনের মামলা!

    রেহেই পাননি সাংবাদিকরাও 

    অন্তর্বর্তী সরকার (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘু সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে হিংসায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৫৩ জনের মধ্যে ২৮ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তারা তদন্ত শুরু করেছে। অভিযুক্তদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (Minorities Targeted)। এদের মধ্যে শ্যামল দত্ত, নবনিতা চৌধুরী, সুবাস সিনহা, মনস ঘোষ, প্রণব সাহা, মুননি সাহা, স্বদেশ সিনহা, শ্যামল সরকার, অজয় দাস এবং আশীষ সৈকত উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যেই তারাকান্দা প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি এবং দৈনিক স্বজনের সাংবাদিক স্বপন কুমার ভদ্রকে তাঁর বাড়ির সামনে হামলা করে হত্যাও করা হয়। ঘটনাটি ঘটে শম্ভুগঞ্জের টানপাড়া এলাকায়। ( …ক্রমশ)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 14 december 2024: সন্তানদের পরীক্ষার ফল ভালো হবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 14 december 2024: সন্তানদের পরীক্ষার ফল ভালো হবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সম্পত্তির ব্যাপারে আইনি কাজে সাফল্য আসতে পারে।

    ২) বাড়িতে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো হবে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কোনও বিবাদ হাতাহাতি পর্যন্ত গড়াতে পারে।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও চিন্তা থাকবে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে অশান্তির জন্য মন ভালো থাকবে না।

    ২) কর্মজগতে জনপ্রিয়তা পেতে পারেন।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) বাড়িতে সুসংবাদ আসতে পারে।

    ২) নতুন কাজের সন্ধান করতে হতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমে ক্লান্তি আসতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর দ্বারা ব্যবসায় উপকার পেতে পারেন। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) উদ্বেগের কারণে কোনও কাজ পণ্ড হতে পারে।

    ২) প্রিয়জনের চিকিৎসায় অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে আত্মত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) গানবাজনার ক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) অতিরিক্ত লোভ বিপদ ডেকে আনতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) বন্ধুদের থেকে একটু সাবধান থাকুন, অশান্তি হতে পারে।

    ২) অপরের সমালোচনা করতে যাবেন না, সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) ব্যবসায় শ্রীবৃদ্ধির যোগ।

    ২) কারও উপকার করতে গিয়ে অপমানিত হতে হবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও বিশেষ ব্যক্তির দ্বারা সংসারে উন্নতির যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ২) সন্তানদের পরীক্ষার ফল ভালো হবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে অশান্তি সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) শরীরের সমস্যায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • NIA: তৃণমূল নেতার বাড়িতে এনআইএ অভিযান, বাজেয়াপ্ত মোটা ডায়েরি, ল্যাপটপ ব্যাগ

    NIA: তৃণমূল নেতার বাড়িতে এনআইএ অভিযান, বাজেয়াপ্ত মোটা ডায়েরি, ল্যাপটপ ব্যাগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC) নেতার বাড়িতে এনআইএ (NIA) অভিযান। শুক্রবার সকালে কাঁথির তৃণমূল নেতা মানব পড়ুয়ার বাড়িতে অভিযান চালায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার ৭-৮জন আধিকারিকের একটি দল। মানব পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ। বেশ কিছুক্ষণ পরে যখন তদন্তকারীরা মানবের ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন, তখন তাঁদের হাতে সাদা কাপড়ে মোড়া বেশ কয়েকটি মোটা ডায়েরি ও একটি ল্যাপটপ ব্যাগ। রবিবার কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কে নির্বাচন। এই নির্বাচনে তৃণমূলের বাজি মানবই। বিজেপির দাবি, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্ত চালাচ্ছে এনআইএ।   

    কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    আদত বাড়ি ভূপতিনগরে হলেও, বর্তমানে কাঁথিতেই থাকেন মানব। তদন্তের পরে তিনি বলেন, “২০২২ সালে নাড়ুয়াবিলা গ্রামে বিস্ফোরণের ঘটনায় যে মামলা হয়েছিল, তার তদন্তেই এনআইএর প্রতিনিধিরা এসেছিলেন। আমি তদন্তে সব রকম সহযোগিতা করেছি। ওঁরা বাড়িতে ঢুকে তল্লাশি করেছেন। এর পর ওঁরা চলে গেলেন।” তিনি বলেন, “ওই ঘটনার সঙ্গে আমার কোনও যোগ ছিল না। তবে আগামিদিনে তদন্তকারীরা আবার আসবেন কিনা, সেটা ওঁরাই বলতে পারবেন।”

    ভয়াবহ বিস্ফোরণ

    ২০২২ সালের ২ ডিসেম্বর রাত ১১টা নাগাদ ভূপতিনগরের নাড়ুয়াবিলা গ্রামে তৃণমূলের বুথ সভাপতি রাজকুমার মান্নার বাড়িতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই বিস্ফোরণে রাজকুমার-সহ মৃত্যু হয়, তাঁর ভাই দেবকুমার মান্না ও বিশ্বজিৎ গায়েনের। অভিযোগ, তৃণমূলের বুথ সভাপতির বাড়িতে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল। সেই ঘটনায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে তদন্তভার যায় এনআইএর (NIA) হাতে। সেই তদন্তেই শুক্রবার কাঁথি থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে মানবের বাড়িতে তল্লাশি চালান তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: ‘‘সিংহের সঙ্গে কুকুরের লড়াই হয় না”, বাংলাদেশের মৌলবাদীদের কড়া বার্তা দিলেন দিলীপ

    বিজেপি নেতা দিব্যেন্দু অধিকারী বলেন, “নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এই মামলায় এনআইএ অত্যন্ত ধীর গতিতে তদন্ত চালাচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা এখনও বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আজ এনআইএ সেই ঘটনার তদন্তের জন্য একজনের বাড়িতে অভিযানে এসেছিল। এই তদন্ত দ্রুত শেষ করে অভিযুক্তদের (TMC) গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি (NIA)।”

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: জয়নগরের পর বিচার পেল ফরাক্কা, নাবালিকা ধর্ষণ-খুনে ফাঁসির সাজা

    Murshidabad: জয়নগরের পর বিচার পেল ফরাক্কা, নাবালিকা ধর্ষণ-খুনে ফাঁসির সাজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়নগরের পর মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ফরাক্কা। আবারও নাবালিকার ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় দ্রুত বিচার পেল নির্যাতিতার পরিবার। প্রায় দুমাসের মধ্যেই এই ঘটনায় মূল দুই অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে কঠোরতম সাজা শোনাল আদালত। ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত দীনবন্ধু হালদারকে ফাঁসির সাজা দেওয়া হল। আর এক অভিযুক্ত শুভজিৎ হালদারের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। জঙ্গিপুর ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের বিচারক অমিতাভ মুখোপাধ্যায় শুক্রবার বিকেলে দুই অভিযুক্তের সাজা ঘোষণা করেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল? (Murshidabad)

    আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ফরাক্কায় (Farakka ) নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনাটি ঘটেছিল ১৩ অক্টোবর বিজয়া দশমীর দিন। ওই নাবালিকার বাবা ও মা দু’জনেই কর্মসূত্রে রাজ্যের বাইরে থাকেন। তাই, নাবালিকাও তাঁদের সঙ্গে ভিন রাজ্যে থাকত। কিন্তু, পুজো উপলক্ষে সে ফরাক্কায় তার মামাবাড়িতে বেড়াতে এসেছিল। দশমীর সকালে মেয়েটি অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে খেলা করছিল। সেই সময়েই দীনবন্ধু হালদার তাকে ভুলিয়ে নিজে ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে বাচ্চাটির ওপর চরম যৌন অত্যাচার করা হয় এবং পরে তাকে খুন করে বস্তাবন্দি করে রাখা হয়। এই কুকীর্তিতে দীনবন্ধুকে পূর্ণ সহযোগিতা করে শুভজিৎ। এই দু’জনই এই এলাকার বাসিন্দা এবং তারা দু’জনই মাছ বিক্রেতা। এই প্রসঙ্গে এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার বলেন, “মূল দুই অপরাধী এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া চেষ্টা করলেও, তাতে লাভ হয়নি। তারা যে নাবালিকাকে সঙ্গে নিয়ে ওই ঘরে ঢুকেছিল, সেটা স্থানীয় এক মহিলা দেখে ফেলেন। পরবর্তীতে পুলিশের তদন্তে গোটা ঘটনা পরিষ্কার হয়ে যায়।”

    আরও পড়ুন: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    ময়না তদন্তের রিপোর্টে কী জানা যায়?

    ময়না তদন্তের (Murshidabad) রিপোর্টে জানা যায়, ওই নাবালিকার ওপর পৈশাচিক অত্যাচার করা হয়েছিল। মেঝেয় মাথা থেঁতলে খুন করা হয়েছিল মেয়েটিকে। যে কারণে তার গলার হাড় ভেঙে যায়! এমনকী, মৃত্যুর পরও নাবালিকার মৃতদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা হয়! পুলিশের দাবি, তথ্য-প্রমাণ যথাযথ থাকায় ধৃত দীনবন্ধ ও শুভজিতের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণ করতে কোনও সমস্যা হয়নি। পাশাপাশি, আদালতও অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে এই মামলার শুনানি করেছে। বৃহস্পতিবারই জঙ্গিপুরের আদালত ধৃতদের দোষী সাব্যস্ত করেছিল এবং শুক্রবার তাদের সাজা ঘোষণা করা হল। উল্লেখ্য, জয়নগরেও নাবালিকার ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় মাত্র ৬২ দিনের মাথায় অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করা এবং তার বিরুদ্ধে ফাঁসির সাজা ঘোষণার প্রক্রিয়া শেষ করা হয়েছিল। তারপর সমান দ্রুততার সঙ্গে ফরাক্কাতেও দোষীদের শাস্তি দেওয়া হল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Allu Arjun: জামিন পেলেন তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন, গ্রেফতারিতে কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    Allu Arjun: জামিন পেলেন তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন, গ্রেফতারিতে কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রেফতার অল্লু অর্জুন (Allu Arjun)। হায়দরাবাদের একটি প্রিমিয়ারে অতিরিক্ত ভিড়ের চাপে (Entertainment News) পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় এক মহিলার। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় অভিনেতাকে। আদালতে নিয়ে যাওয়া হলে ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয় অভিনেতাকে। আজ, শুক্রবারই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁর দুই দেহরক্ষীকেও। জেল হেফাজত হয়েছে শুনে দ্রুত তেলেঙ্গনা হাইকোর্টে আবেদন করেন সুপারস্টারের আইনজীবীরা। পরে সেখানেই অন্তর্বর্তী জামিন পান তারকা অভিনেতা।

    আরও পড়ুন: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু (Allu Arjun)

    ‘পুষ্পা ২’ ছবির প্রিমিয়ারে সন্ধ্যা থিয়েটারে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় বছর ঊনচল্লিশের এক মহিলার। ওই ঘটনায় তাঁর আট বছরের সন্তানও গুরুতর আহত হয়ে ভর্তি হয়েছে হাসপাতালে। মৃতার পরিবারকে ২৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন অভিনেতা। এদিন তাঁর মৃতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল। তার আগেই গ্রেফতার করা হয় অভিনেতাকে। চিক্করপল্লি থানায় জিজ্ঞাসাবাদও করা হয় তাঁকে। এদিন করা হয় গ্রেফতার। পরে আদালতে তোলা হলে পাঠানো হয় বিচার বিভাগীয় হেফাজতে। ঘটনার পরে পরেই মৃত মহিলার স্বামী দায়ের করেন এফআইআর। তাঁর অভিযোগ, অল্লু অর্জুন (Allu Arjun) ও হল মালিক ভিড় সামলাতে না পারায় এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

    বিজেপির তোপ

    তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন গ্রেফতার হওয়ার পরেই তেলঙ্গনার কংগ্রেস সরকারকে একহাত নিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বান্দি সঞ্জয় কুমার অভিযোগ করেছেন, জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী এই অভিনেতাকে সরাসরি তাঁর শয়নকক্ষ থেকে তুলে আনা হয়েছে। তাঁকে পোশাক পরিবর্তনের সময়ও দেওয়া হয়নি। তাঁর মতে, এটি অব্যবস্থা ও সম্মানের একটি লজ্জাজনক উদাহরণ। তিনি বলেন, “ভারতীয় সিনেমাকে বিশ্বজুড়ে স্বীকৃতি এনে দেওয়া এমন একজন তারকা আরও ভালো আচরণ পাওয়ার যোগ্য। এই অবহেলা ও ভুল ব্যবস্থাপনা গ্রহণযোগ্য নয়। আইকন স্টার (অল্লু অর্জুন) এবং তাঁর ভক্তদের বিশৃঙ্খলা নয়, সম্মান প্রাপ্য।” অল্লু অর্জুনের গ্রেফতারিকে অন্যায় বলে অভিহিত করেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা এন বালাকৃষ্ণা। আশ্বাস (Entertainment News) দিয়েছেন তাঁর পাশে থাকার (Allu Arjun)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • North Dinajpur: ‘‘জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে বাড়ি-ঘর”! প্রাণভয়ে ভারতে দুই বাংলাদেশি বৃদ্ধা

    North Dinajpur: ‘‘জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে বাড়ি-ঘর”! প্রাণভয়ে ভারতে দুই বাংলাদেশি বৃদ্ধা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ। মৌলবাদীদের লাগাম ছাড়া অত্যাচার চলছে। কয়েকদিন আগে চোপড়ায় বাংলাদেশি নাবালিকার প্রাণভয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের ঘটনা মনে আছে? সেই ঘটনার রেশ মিটতে না মিটতেই এবার উত্তর দিনাজপুরের (North Dinajpur) কালিয়াগঞ্জে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশের দায়ে বিএসএফের হাতে আটক হলেন দুই বৃদ্ধা। লাগাতার প্রাণনাশের হুমকি ও অত্যাচারের ভয়ে তাঁরা ভারতে এসেছে বলে দাবি করেছেন। সীমান্তে বিএসএফ আটক করার পর তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

    জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে বাড়ি-ঘর, মেয়েদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে! (North Dinajpur)

    পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত দুই বৃদ্ধার নাম আধো বর্মন (৮০) ও কাঞ্জু বালা (৭৪)। আধো বর্মনের বাড়ি বাংলাদেশের পীরগঞ্জ এলাকায়। আর কাঞ্জু বালার বাড়ি বাংলাদেশের দিনাজপুর এলাকায়। তাঁদের রাধিকাপুর ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে আটক করে কালিয়াগঞ্জ থানার (North Dinajpur) পুলিশের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ। পরে,তাঁদের রায়গঞ্জ জেলা আদালতে তোলা হলে বিচারক তাঁদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয়।

    আরও জানা গিয়েছে, বাংলাদেশে বেশ কিছুদিন ধরেই লাগাতার হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছিল তাঁদের। তাঁরা বলেন, “ওই এলাকায় অনেক সংখ্যালঘু মানুষের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাড়ির মেয়েদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে, বাড়িঘর লুটপাট ও গবাদি পশুও নিয়ে চলে যাওয়া হচ্ছে। এলাকায় আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে। এলাকায় মিছিল করে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। আর ওদেশে ফিরব না। চরম আতঙ্কে প্রাণ হাতে নিয়ে এদেশে চলে এসেছি। এখানে আমাদের সন্তানরা রয়েছে।” আদো বর্মনের ছেলে  সুরেন্দ্র বর্মন জানিয়েছেন, “আমার মা খুব আতঙ্কে ছিলেন। ওখানে থাকার মতো পরিস্থিতি নেই। ওপারে সব ঠিক কবে হবে জানি না। তাই মা সব ছেড়ে আমার কাছে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” অপর ধৃত বৃদ্ধা কাঞ্জু বালা বলেন, “ওখানে খুব অত্যাচার চলছে। বাড়ি ঘর ভেঙে দিয়েছে। থাকার জায়গা নেই। তাই এদেশে চলে এসেছি। এখানে মেয়ের বাড়ি।”  এই ঘটনায় সরকারি আইনজীবী নীলাদ্রী সরকার বলেন, “অনুপ্রবেশের দায়ে দুই বৃদ্ধাকে আটক করা হয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    Bangladesh Crisis: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন-সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। কীভাবে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, কীভাবে একের পর এক সরকারি অফিসার বা জনপ্রতিনিধির ওপর শাস্তির খাঁড়া নেমে আসছে, তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ তৃতীয় পর্ব।

     

    অশান্ত বাংলাদেশ: টার্গেট হিন্দু-৩

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার (Minorities Targeted) চলছে নির্মমভাবে। বার বার নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন হিন্দু-সংখ্যালঘুরা। পুলিশ থেকে রাজনৈতিক নেতা, এমনকী বাদ যাননি প্রশাসনের মাথায় থাকা সংখ্যালঘু আধিকারিকরাও। প্রশাসনে সংখ্যালঘু কর্মকর্তাদের ওপর মারাত্মক এবং বিরূপ প্রভাব ফেলে সরকারের হঠাৎ পরিবর্তন। শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পরপরই পরিকল্পনা মন্ত্রকের সিনিয়র সচিব সত‍্যজিত কর্মকারসহ ১০ জন সিনিয়র সচিবের চুক্তি বাতিল করা হয়। এর পাশাপাশি, ডাক বিভাগের মহাপরিচালক শুদ্ধাংশুশেখর ভদ্রকে ১৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন গ্রেফতার করে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাকি সরকারি প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। অভিযোগ, কারণ একটা কিছু দেখালেই হল। লক্ষ্য, বিরোধী কণ্ঠস্বরকে নানা পদ্ধতি অবলম্বন করে দমিয়ে রাখা। কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিটি বা কমিশনে না রেখে দমিয়ে রাখার কৌশল (Minorities Targeted)। এমনই অভিযোগ উঠেছে বারবার।

    মামলায় জর্জরিত সচিবরা

    দমন-পীড়ন চালানোর রাস্তা এখানেই শেষ নয়। সম্প্রতি হাসিনা সরকারের আমলের (Bangladesh Crisis) ৫৩ জন সচিবের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে অনেকেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্য। একই সময়ে, প্রশাসনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংখ্যালঘুদের অবহেলা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রশাসনের অনেকেই যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি লাভ করলেও, সংখ্যালঘু কর্মকর্তাদের উপস্থিতি ছিল একেবারেই নগণ্য। মাত্র দুইজন সংখ্যালঘু কর্মকর্তা-মুকেশচন্দ্র বিশ্বাস এবং দীপঙ্কর মণ্ডল অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পান। তদুপরি, পাঁচজন সংখ্যালঘু কর্মকর্তাকে যুগ্ম সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়, যার মধ্যে আছেন অতিন কুণ্ডু (অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ), অভিজিৎ রায় (বাস্তবায়ন ও পাবলিক ওয়ার্কস বিভাগ), কঙ্কন চাকমা (বাংলাদেশ পারমাণবিক শক্তি কমিশন), সুবর্ণ চাকমা (পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ) এবং কালাচাঁদ সিনহা (মংলা পোর্ট অথরিটি)।

    বৈষম্যের শিকার বিচারকরাও

    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (Minorities Targeted) কূটনৈতিক কর্মকর্তাদেরও বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের প্রথম সচিবের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া। আন্তর্জাতিক বিচারব্যবস্থা, পুলিশ-প্রশাসন এবং দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রভাবশালী পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে। ৮১ জন নিম্ন আদালতের বিচারককে বদলি করা হয়েছে। ৬৬ জন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও ১৬১ জন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলকে নিয়োগ দেওয়া হলেও, এসব পদে সংখ্যালঘু সদস্যদের উপস্থিতি ছিল নেহাতই কম। দুজন সংখ্যালঘু সদস্য প্রাকাশআনন্দ বিশ্বাস (মানিকগঞ্জ) ও সুজিতকুমার চট্টোপাধ্যায় (মাদারীপুর) ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ পান।

    কোনও কমিশনেই সংখ্যালঘু নেই

    বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) নির্বাচনী ব্যবস্থা, পুলিশ-প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন কমিশন ও সরকারি প্রশাসন সংস্কারের উদ্যোগ হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু কমিশন গঠন করেছে, কিন্তু এই কমিশনগুলোর মধ্যে কোনও সংখ্যালঘু সদস্যের স্থান হয়নি। এর ফলে, দেশের প্রশাসনিক কাঠামো ও শাসন ব্যবস্থায় সংখ্যালঘুদের বঞ্চনা আরও তীব্র হয়েছে এবং তাদের প্রতিনিধিত্ব ও প্রভাব সীমিত হয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: নিশানায় হিন্দু পুলিশ অফিসাররাও, সংখ্যালঘু পুলিশকর্তাদের বিরুদ্ধে একাধিক খুনের মামলা!

    রেহেই পাননি সাংবাদিকরাও 

    অন্তর্বর্তী সরকার (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘু সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে হিংসায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৫৩ জনের মধ্যে ২৮ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তারা তদন্ত শুরু করেছে। অভিযুক্তদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (Minorities Targeted)। এদের মধ্যে শ্যামল দত্ত, নবনিতা চৌধুরী, সুবাস সিনহা, মনস ঘোষ, প্রণব সাহা, মুননি সাহা, স্বদেশ সিনহা, শ্যামল সরকার, অজয় দাস এবং আশীষ সৈকত উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যেই তারাকান্দা প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি এবং দৈনিক স্বজনের সাংবাদিক স্বপন কুমার ভদ্রকে তাঁর বাড়ির সামনে হামলা করে হত্যাও করা হয়। ঘটনাটি ঘটে শম্ভুগঞ্জের টানপাড়া এলাকায়। ( …ক্রমশ)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share