Blog

  • Dilip Ghosh: ‘‘সিংহের সঙ্গে কুকুরের লড়াই হয় না”, বাংলাদেশের মৌলবাদীদের কড়া বার্তা দিলেন দিলীপ

    Dilip Ghosh: ‘‘সিংহের সঙ্গে কুকুরের লড়াই হয় না”, বাংলাদেশের মৌলবাদীদের কড়া বার্তা দিলেন দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh) মাটিতে দিকে দিকে উঠছে ভারত-বিরোধী স্লোগান। এই আবহে ভারত বিরোধী স্বরকে তীব্রতর করছেন মৌলবাদী কট্টরপন্থীরা। ভারতীয়দের লাথি মেরে বাংলাদেশ ছাড়া করার হুমকি দিয়েছেন সে দেশের গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম সচিব তারেক রহমান। একের পর এক নেতার মুখে যখন ভারত বিরোধী স্লোগান চলছেই, তখনই মৌলবাদী নেতাদের তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সিংহের সঙ্গে কুকুরের লড়াই হয় না বলে কটাক্ষ তাঁর। কট্টপন্থীদের সঙ্গে ভিখারিরও তুলনা করেন তিনি।

    সিংহের সঙ্গে কুকুরের লড়াই হয় না (Dilip Ghosh)

    হাসিনা সরকারের অবসান ঘটিয়ে এখন বাংলাদেশের ক্ষমতায় রয়েছে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। ইতিমধ্যে সেদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর ঘটে চলা ধারাবাহিক হিংসার ঘটনায় ইউনূস সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছে ভারত। এরপর থেকেই ভারত বিরোধী স্লোগান উঠছে বাংলাদেশে। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই শুক্রবার সকাল সকাল বাংলাদেশ নিয়ে তোপ দাগলেন দিলীপ ঘোষ। জলপাইগুড়িতে ‘চায়ে পে চর্চায়’ তিনি (Dilip Ghosh) বাংলাদেশের মৌলবাদীদের বলেন, ‘‘সিংহের সঙ্গে কুকুরের লড়াই হয় না। ভিখারিদের আশ্রয় ফুটপাতেই হয়।”

    তৃণমূলকেও নিশানা দিলীপের

    এদিকে, তৃণমূল কংগ্রেসকেও সংখ্যালঘু তোষণ নিয়ে তোপ দাগেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর কথায়, ‘‘সিরিয়ার ঘটনা দেখে কিছু বুঝুন, গাজায় বোম ফাটলে মিছিল হয়, অথচ ওপার বাংলার হিন্দুদের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা নিয়ে মিছিল করার হিম্মত নেই তৃণমূলের।” এদিকে উত্তরবঙ্গের জনবিন্যাস পরিবর্তনের চেষ্টার অভিযোগ এনে দিলীপ বলেন, ‘‘আফগান নাগরিকদের জন্ম মৃতুর সার্টিফিকেট দিয়ে দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করছে মালবাজার পুরসভা। হাজার হাজার কোটি টাকা আয় করছে তৃণমূল নেতারা।”

    আরও পড়ুন: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে পর্যন্ত উত্তর পূর্ব ভারত, বিহার, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ দখলের ডাক দিচ্ছিল কয়েকজন বাংলাদেশি মৌলবাদী। ইউনূস জমানায় সোশ্যাল মিডিয়ায় এই সব দাবি এবং সেই সংক্রান্ত পোস্টে ভরিয়ে দিয়েছিলেন কট্টরপন্থীরা। বাংলাদেশের বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভি ভারতের একাংশ দখলের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। আবার বাংলাদেশের তিসরাই ইনসাফ পার্টির নেতা মিনাজ প্রধানও বলেন, ‘‘আমরা চার দিনের মধ্যেই কলকাতা, আগরতলা ও সেভেন সিস্টার্স দখল করে নিতে পারি।” যার পালটা তোপ দেগে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন, ‘‘দুটো রাফাল পাঠালে সেই আওয়াজেই প্যান্টে বাথরুম করে দেবে।’’ এবার বিজেপির প্রাক্তন সাংসদ (Dilip Ghosh) বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতাদের তুলোধনা করলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: মহাকুম্ভের প্রস্তুতি উপলক্ষে প্রয়াগরাজে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মোদি

    PM Narendra Modi: মহাকুম্ভের প্রস্তুতি উপলক্ষে প্রয়াগরাজে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নেরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) প্রয়াগরাজের সফরে এসেছেন। সেখানে নদী সঙ্গমে মন্দির দর্শন করেন এবং সেই সঙ্গে পুজো করেন। একই ভাবে অক্ষয় ভাতা বৃক্ষে পুজো করেন। এরপর হনুমান মন্দির এবং সরস্বতী কূপ দর্শন ও পুজো করেন। আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারির মকর সংক্রান্তি থেকে মহাকুম্ভ মেলার (Mahakumbh 2025) শুরু হতে চলেছে এবং মেলা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই মেলাকে কেন্দ্র করে একাধিক উন্নয়ন মূলক প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মোদি। এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল।

    ১০টি নতুন রাস্তা, ফ্লাইওভার উদ্বোধন মোদির (PM Narendra Modi)

    মহাকুম্ভ মেলার (Mahakumbh 2025) আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি এবং একাধিক বিষয়কে পরিদর্শন করতে উদ্যোগী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Narendra Modi)। তিনি যে প্রকল্পগুলিকে উদ্বোধন করলেন তার মধ্যে রয়েছে, রেল এবং সড়ক ব্যবস্থার একাধিক প্রকল্প। ১০টি নতুন রাস্তা, ফ্লাইওভার, নদীর স্থায়ী ঘাট এবং নদীর পাড় বরাবর রাস্তার কাজ খতিয়ে দেখেন। তবে মেলায় আগত ভক্তদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা এবং একাধিক সুবিধাকে উপলব্ধি করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সিসিটিভির ব্যবহার করা হবে।

    একাধিক মন্দির কাঠামোর দিকে বিশেষ নজর

    গঙ্গার স্বচ্ছতা এবং নির্মল ধারার বিষয় নজরে রেখে এদিন গঙ্গা নদীর দিকে যাওয়ার ছোট ছোট ড্রেনগুলি এবং নিকাশি ব্যবস্থার উপর বিশেষ নজর দিয়ে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন মোদি (PM Narendra Modi)। জলে যাতে দূষণ কম হয় সেই দিকেও বিশেষ নজর দিয়েছেন। একই ভাবে মেলায় পানীয় জল এবং বিদ্যুৎ সরবরাহের পরিকাঠামোর ওপর নজরে রেখেছেন। একই সঙ্গে একাধিক মন্দির করিডোরগুলিকে উদ্বোধন করেন। ভরদ্বাজ আশ্রম, শ্রিংভারপুর ধাম, অক্ষয়বত ধাম, হনুমান মন্দির করিডর সহ একাধিক মন্দিরের পরিকাঠামোর উপর আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডলকে আরও আকর্ষণীয় করতে বিশেষ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী এদিন মেলার আয়োজনের সঙ্গে কৃত্রিম মেধা নির্ভর ‘কুম্ভ সহায়িক চ্যাটবট’ চালু করেছেন। মেলায় ভক্তদের সাক্ষাৎকার এবং নির্দেশাবলী এতে থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Air Force: আরও শক্তিশালী বায়ুসেনা, ১২টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত, বরাত হ্যালকে

    Indian Air Force: আরও শক্তিশালী বায়ুসেনা, ১২টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত, বরাত হ্যালকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও ১২টি সুখোই-৩০ এমকেআই (SU-30 MKIs) যুদ্ধবিমান কিনতে চলেছে ভারত। সেজন্য হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের (হ্যাল) সঙ্গে ১৩,৫০০ কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, যে চুক্তি হয়েছে, তাতে ভারতীয় বায়ুসেনাকে ১২টি যুদ্ধবিমান দেওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সরঞ্জামও দেবে হ্যাল। আপাতত ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) হাতে ২৬০টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান আছে। এবার যে ১২টি নতুন সুখোই-৩০ কেনা হচ্ছে, সেগুলি দুর্ঘটনায় পড়া যুদ্ধবিমানের শূন্যস্থান পূরণ করবে।

    আরও শক্তিশালী বায়ুসনা

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, ‘‘এই যুদ্ধবিমানগুলি হাতে পেলে ভারতীয় বায়ুসেনার অভিযান চালানোর দক্ষতা আরও বাড়বে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশের প্রস্তুতি আরও মজবুত হবে।’’ অতীতে লাইসেন্স নিয়ে বিভিন্ন মিগ এবং সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান তৈরি করেছে নাসিকের ‘এয়ারক্রাফট ম্যানফ্যাকচারিং ডিভিশন’। ১৯৬৪ সালে সেটি তৈরি হয়েছিল। আর এবার হ্যালের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছে, তাতে বিভিন্ন সরঞ্জাম তৈরি করবে ভারতের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্র। ফলে ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর পথে আরও একটা বড় পদক্ষেপ ফেলা হল বলে মনে করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: সরাসরি যুদ্ধের ডাক বিএনপি নেতার! বাংলাদেশে আরও তীব্র ভারত-বিদ্বেষের বিষ

    আধুনিক অস্ত্র সজ্জিত

    গত সেপ্টেম্বরেই সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানের ২৩০টি অ্যারো-ইঞ্জিনের জন্য হ্যালের সঙ্গে ২৬,০০০ কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। প্রতি বছর ৩০টি এএল-৩১এফপি ইঞ্জিন দেবে হ্যাল। সবমিলিয়ে আট বছরের মধ্যে সবগুলি পেয়ে যাবে বায়ুসেনা। যেগুলি ওড়িশার কোরাপুটে তৈরি করা হবে। প্রযুক্তি সরবরাহ করবে রাশিয়া। হাতেগোনা কয়েকটি সরঞ্জাম আনা হবে বিদেশ থেকে। সেইসঙ্গে ৬৫,০০০ কোটি টাকায় ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানকে আরও আধুনিক করে তোলা হবে। সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানে দেশীয় উত্তর অ্যাক্টিভ ইলেকট্রনিক্যালি স্ক্যানড অ্যারে (AESA) রেডার, ওয়েপন কন্ট্রোল সিস্টেম, নয়া অস্ত্রশস্ত্র যোগ করা হবে বলে সূত্রের খবর। এই নতুন আপগ্রেড করা সুখোই-৩০ বিমানগুলিতে মোতায়েন করা হবে বিমান থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ‘ব্রহ্মোস-এ’ সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল, যা ৪০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার পরিসরে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। আর তার ফলে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে বলে সংশ্লিষ্ট মহলের মত। যা ভারতীয় বায়ুসেনার ক্ষমতা আরও বাড়াবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Piyush Goyal: ২ বছরেই ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের গণ্ডী, দাবি গোয়েলের

    Piyush Goyal: ২ বছরেই ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের গণ্ডী, দাবি গোয়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী দেড় থেকে দু’বছরের মধ্যে ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক ট্রিলিয়ন (১ লক্ষ কোটি) মার্কিন ডলারের গণ্ডী। এটি বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের প্রতিফলন।” কথাগুলি বললেন বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush Goyal)।

    মন্ত্রীর মুখে আশার বাণী (Piyush Goyal)

    ইন্ডিয়া ইকনমিক কনক্লেভে বক্তব্য (Indias Exports) রাখতে গিয়ে গোয়েল বলেন, “ভারতের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। মজবুত রফতানি প্রবৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক বিনিয়োগের ওপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে ভারতের এই উচ্চাকাঙ্খী লক্ষ্য।” মন্ত্রী জানান, এ বছর রফতানি ৮০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করতে চলেছে। এটি আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সংযোগের অন্যতম বড় একটি প্রমাণ।

    ভারত আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য

    বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “ভারত একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “এ বছর রফতানি ৮০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে। আগামী দেড়-দুবছরের মধ্যে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে।” মন্ত্রী বলেন, “আজ সারা বিশ্বে একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে, সেরা বিনিয়োগের সুযোগ ভারতেই রয়েছে।” গোয়েল জানান, ভারতের অর্থনৈতিক রূপান্তরের পেছনে রয়েছে বহুমুখী কৌশল। এর মধ্যে রয়েছে ব্যাপক পরিকাঠামো উন্নয়ন, লক্ষ্যভিত্তিক সামাজিক কল্যাণ কর্মসূচি, এবং নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের ওপর বিশেষ জোর।

    আরও পড়ুন: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    তিনি (Piyush Goyal) বলেন, “যত বেশি নারী আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করবেন, তাঁরা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবেন। সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে দেশের কোনও শিশু যেন খাদ্য, বস্ত্র, আশ্রয় এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো মৌলিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত না হয়।” তিনি জানান, পরিকাঠামো উন্নয়ন এই কৌশলের একটি অন্যতম ভিত্তি। তিনি জানান, গত এক দশকে সড়ক ও এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য প্রায় তিনগুণ বেড়েছে। প্রযুক্তিগত অগ্রগতিও হয়েছে। দূরবর্তী এলাকায়ও দ্রুত ৪জি নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। নজিরবিহীন গতিতে চলছে ৫জি প্রযুক্তি সম্প্রসারণের কাজ। গোয়েল (Piyush Goyal) জানান, বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগের প্রবণতাগুলি ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছে (Indias Exports)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ‘‘এই ভুল ধারণা রাখবেন না’’, বিএনপি নেতাকে মোক্ষম জবাব দিলেন ভারতীয় চিকিৎসকরা

    Bangladesh: ‘‘এই ভুল ধারণা রাখবেন না’’, বিএনপি নেতাকে মোক্ষম জবাব দিলেন ভারতীয় চিকিৎসকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসার ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের বড় ভরসার জায়গা ভারত। তাই, জটিল কোনও ব্যাধি বা পয়সাওয়ালারা সাধারণ চেকআপ করার জন্য নিজের দেশের ডাক্তারের ওপর ভরসা করেন না। সোজা চলে আসেন এপার বাংলায়। তবে বর্তমানের পরিস্থিতি আলাদা। অশান্ত বাংলাদেশ (Bangladesh) দিয়েছে ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক। এদিকে ভারতীয় ভিসাও বন্ধ। নিয়মের কড়াকড়িতে বহু বাংলাদেশিই ভারতে আসতে পারছেন না। এরই মধ্যে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন বিএনপি নেতা। মূলত, ভারতীয় ডাক্তারদের হকারি করার কথা বলেছেন তিনি। পাল্টা জবাব দিয়েছে ভারতীয় চিকিৎসকরাও।

    ঠিক কী বললেন বিএনপি নেতা?(Bangladesh)

    বিএনপির (BNP) স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, “বাংলাদেশে যত অবৈধ ভারতীয় বাসিন্দা আছে, তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে (Bangladesh)।” ভিসা সমস্যা ও ভারতে চিকিৎসার জন্য যেতে না পারার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমরা ভারতে না গেলে দেশের কয়েকশো কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। অনন্তকাল ধরে ভিসা বন্ধ করে রাখলে ভারতীয় ডাক্তাররা রোগী পাবেন না। ভারতীয় ডাক্তারদের হকারি করতে হবে। ফুটপাথে হকারি করে খেতে হবে। তাই ভিসা বন্ধ করায় ভারতকে স্বাগত।”

    আরও পড়ুন: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন ভারতীয় চিকিৎসকরা

    বিএনপি নেতার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় চিকিৎসক অরিন্দম বিশ্বাস বলেন, “বাংলাদেশি (Bangladesh) রোগীরা না এলে, ভারতীয় চিকিৎসকরা পথে বসবেন, এই ভুল ধারণা রাখবেন না। আপনি যেই হন না কেন, আপনার ভারত সম্পর্কে ধ্যানধারণা নেই। এই বাংলাতেই ১০ কোটি মানুষের বাস। ১৪০ কোটির দেশে কোনও ডাক্তার পথে বসবেন না। আপনার মতো ভিক্ষার দশা আমাদের হবে না। ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ঘুরতে হবে না।” আরেক চিকিৎসক, রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “পরিসংখ্যানগতভাবে বলি, বাংলাদেশে সরকারি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে ৪৫টি। আর সেখানেই পশ্চিমবঙ্গে মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে ৩৫টি। আমাদের দেশে ৭৩১টি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল রয়েছে। আপনাদের ওপর নির্ভর করে আমাদের সংসার চলে না। কিন্তু ভারতে চিকিৎসা না পেলে আপনাদের অবস্থা কী হবে সেটা ভেবে দেখবেন। কারণ বাংলাদেশের মানুষের নিজের দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপরেই ভরসা নেই। বিপদে, দুর্দিনে তাঁরা আমাদের কাছেই আসেন।”

    মহাসঙ্কটে হাজার হাজার বাংলাদেশি

    বাংলাদেশে (Bangladesh) অশান্তির কারণে মহা সঙ্কটে পড়েছেন চিকিৎসার জন্য নিয়মিত কলকাতায় আসা-যাওয়া করা হাজার হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের এ-পারে আসায় এখন কার্যত দাঁড়ি পড়েছে। নিয়মের এই ‘ফাঁস’ আলগা হয়ে কলকাতা-সহ দক্ষিণ ভারতে যাওয়ার পথ কবে আবার সুগম হবে, সেই চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন পদ্মাপারের রোগী এবং তাঁদের আত্মীয়েরা। ঢাকার বাসিন্দা মহম্মদ মুর্তাফিজ বলেন, “সাত বছর আগে চেন্নাইয়ের হাসপাতালে স্ত্রীর চিকিৎসা হয়েছিল। সেই চিকিৎসকই কলকাতার মল্লিকবাজারে কয়েক মাস অন্তর রোগী দেখতে আসেন। সপ্তাহ দুয়েক আগে ওই চিকিৎসক কলকাতায় এসে ঘুরে গিয়েছেন। কিন্তু স্ত্রীকে নিয়ে যেতে পারিনি। আপাতত যে ওষুধ চলছে, সেটাই ভরসা। কিন্তু চিকিৎসককে না দেখি এ ভাবে কত দিন চলবে?”উদ্বেগের একই সুর শোনা গেল সিলেটের বাসিন্দা নূর আহমেদের গলাতেও। নুরের কথায়, “হঠাৎ করেই দু’দেশের সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেল। এখন তো কলকাতার চিকিৎসকদের একাংশ বাংলাদেশিদের চিকিৎসা করবেন না বলে জানিয়েছেন। আমাদের মতো রোগীদের কী হবে, জানি না।” বিভিন্ন দফতর ঘুরেও সীমান্ত পেরোনোর অনুমতি পাননি পাবনার বাসিন্দা মহম্মদ আলি ও জান্নাতুর ফিরদৌস। তিনি বলেন, “স্বামীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় কলকাতায় যেতে না পেরে ঢাকাতেই এক জন চিকিৎসককে দেখিয়েছি। কিন্তু আশানুরূপ ফল মিলছে না। ফুসফুসে জল জমছে। দু’দেশের সম্পর্ক মুষ্টিমেয় কয়েক জন নিজেদের স্বার্থে বিষিয়ে দিচ্ছেন। এর ফল আমাদের মতো সাধারণ মানুষদের ভুগতে হচ্ছে!”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISRO: নজর গগনযান মিশনের দিকে, আরও শক্তিশালী ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিনের সফল পরীক্ষা ইসরোর

    ISRO: নজর গগনযান মিশনের দিকে, আরও শক্তিশালী ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিনের সফল পরীক্ষা ইসরোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিশন গগনযান বাস্তবায়নের পথে আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে ‘এলভিএম-৩’ রকেটের ‘সিই২০’ ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিনের (LVM3 CE20 Cryogenic Engine) ‘সি-লেভেল হট টেস্ট’ পরীক্ষা করল ইসরো (ISRO)। এই ইঞ্জিন গগনযান মিশনকে অনেক শক্তি প্রদান করবে। জানা গিয়েছে, প্রোপালশন কমপ্লেক্সে পরিচালিত পরীক্ষাটি ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতা বাড়ানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করতে চলেছে। এর আগে, গত ২৯ নভেম্বর ইসরো এই ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিনের সফল পরীক্ষা করে বিশেষ সাফল্য অর্জন করেছিল। এবার তার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ফের পরীক্ষা করল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।

    ধারণ ক্ষমতা ১৯ টন থেকে বাড়িয়ে ২২ টন করা হয়েছে (ISRO)

    ইসরো (ISRO) জানিয়েছে, সিই২০ ইঞ্জিনটি ইসরো এলভিএম-৩ লঞ্চ ভেহিক্যালকে (LVM3 CE20 Cryogenic Engine) বায়ুমণ্ডলের উপরের স্তরে ওঠার ক্ষেত্রে শক্তি প্রদান করবে। চন্দ্রযান-২, চন্দ্রযান-৩ মিশনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল এই ‘সিই২০’। আগামী গগনযান মিশনেও এই ইঞ্জিনের ওপরই আস্থা রাখছে ইসরো। ইতিমধ্যে ইঞ্জিনটি ছয়টি সফল এলভিএম ৩ মিশন পার করেছে এই ইঞ্জিন। এবার ভবিষ্যতের মিশনগুলির জন্য এর শক্তি ১৯ টন থেকে বাড়িয়ে ২২ টন করা হয়েছে। এর জন্য ইঞ্জিনের নকশায় একটি বড় বদল করা হয়েছে।

    নতুন ডিজাইনের ইঞ্জিনের কার্যকারিতা পরখ করতেই করা হল ‘সি-লেভেল হট টেস্ট’। ইসরো সূত্রে জানা গিয়েছে, পরীক্ষার মধ্যে একটি মাল্টি-এলিমেন্ট ইগনিটারের প্রদর্শন করা হয়েছে, যা ইঞ্জিনকে পুনঃরায় চালু করতে সহযোগিতা করবে। উৎক্ষেপণের জন্য এই ইঞ্জিন এখন বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী। ইসরোর আরও নানা মিশনে এই ইঞ্জিনের ব্যবহার করা হবে। ইসরো জানিয়েছে, ভারতের ভবিষ্যৎ মহাকাশ অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই নতুন বেশি শক্তিশালী ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিন। 

    আরও পড়ুনঃ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ইমেল, মুম্বইয়ে চাঞ্চল্য

    খরচের বোঝাও কমিয়ে দেবে ইঞ্জিন

    ইসরো (ISRO) আরও জানিয়েছে, সমুদ্র স্তরের পরীক্ষার সময় কম্পন এবং হিট প্রেসার-এর মতো কঠিন সমস্যাকে মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছে এলভিএম-৩ ক্রিয়োজনিক ইঞ্জিন (LVM3 CE20 Cryogenic Engine)। এই ইঞ্জিনের ব্যবহারে উৎক্ষেপণে নিরাপত্তা যেমন বৃদ্ধি পায়, ঠিক তেমনি খরচের বোঝাও কমিয়ে দেবে। সিই ২০ ইঞ্জিন হল ভারতের এখন সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত ইঞ্জিন। আগামী দিনে গগনযান মিশনে তিনজন মহাকাশচারীকে পাঠাতে সাহায্য করবে এই ইঞ্জিন। এই উন্নত মহাকাশ প্রযুক্তির বিকাশ বিশ্বব্যাপী মহাকাশ অনুসন্ধানে ভারতের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে। এই সিই২০ ইঞ্জিন ভবিষ্যতের মিশনের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে। মহাকাশে আরও বৃহত্তর সাফল্য অর্জন করতে পথকে প্রশস্থ করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘুদের অবস্থা উদ্বেগের বিষয়।” শুক্রবার লোকসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে এ কথা বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি এও বলেন, “বাংলাদেশ নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের।” সংসদে এক প্রশ্নের উত্তরে জয়শঙ্কর বলেন, “ভারত বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে। নতুন সরকারের কাছেও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)

    বাংলাদেশে এখন হিন্দু-নির্যাতন চরম আকার ধারণ করেছে। জয়শঙ্কর বলেন, “বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটছে, তা উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। সংখ্যালঘুদের ওপর একাধিক হামলার ঘটনা সামনে এসেছে। আমরা এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়েছি।’’ এই পরিস্থিতিতে, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের জন্য কোনটা ভালো, সেটা সংসদে দাঁড়িয়ে আকারে-ইঙ্গিতে ইউনূসকে বুঝিয়ে দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘আশা করি, বাংলাদেশ নিজেদের স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের ওপর হওয়া অত্যাচার আটকাবে।” তিনি বলেন, “আমরা আমাদের উদ্বেগ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। সম্প্রতি ভারতের বিদেশ সচিব ঢাকা সফর করেন। তাঁর বৈঠকে এই বিষয়টিও উঠেছে।” পাকিস্তান প্রসঙ্গে তিনি (S Jaishankar) বলেন, “পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্কের জন্য প্রতিবেশী দেশকে দেখাতে হবে যে তারা সন্ত্রাসবাদমুক্ত।”

    হিন্দুদের ওপর অত্যাচার

    প্রসঙ্গত, গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনা ঘটছে। প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তার পরেই সে দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার চরমে ওঠে। এহেন আবহে সম্প্রতি ঢাকায় গিয়ে সচিব পর্যায়ের বৈঠক করে এসেছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসের কাছে তিনি সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বিক্রম মিশ্রির ঢাকা সফরের পরেই সুর নরম করে ইউনূসের তদারকি সরকার। ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় ৮৮টি মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে ৭০ জনকে।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিচারের নামে প্রহসন! অদ্ভূত যুক্তি দেখিয়ে চিন্ময়ের আবেদন শুনল না আদালত

    হাসিনা-উত্তর জমানায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার চরমে উঠেছে। ধর্মের নামে চাকরি থেকে জোর করে পদত্যাগ করানো হচ্ছে সংখ্যালঘুদের। অনেককে ধর্মান্তরিত করানোর অভিযোগও উঠেছে। চট্টগ্রামে হিন্দু ও বৌদ্ধদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনায় কাঠগড়ায় খোদ সেনা। হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি নিয়েও উত্তাল হয় বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis)। এই পরিস্থিতিই নীরবতা ভাঙলেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Allu Arjun: ‘পুষ্পা ২’-এর প্রিমিয়ারে পদপিষ্ট হয়ে মহিলার মৃত্যু, গ্রেফতার অভিনেতা অল্লু অর্জুন

    Allu Arjun: ‘পুষ্পা ২’-এর প্রিমিয়ারে পদপিষ্ট হয়ে মহিলার মৃত্যু, গ্রেফতার অভিনেতা অল্লু অর্জুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রেফতার হয়েছেন দক্ষিণের অভিনেতা অল্লু অর্জুন (Allu Arjun)। গত ৪ ডিসেম্বর হায়দরাবাদে ‘পুষ্পা ২’ (Pushpa-2) ছবির প্রিমিয়ারে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়ে ছিল এক মহিলার। এবার এই মৃত্যুর ঘটনায় পদক্ষেপ করল পুলিশ। উল্লেখ্য যখন ওই মহিলার মৃত্যু হয়, তখন সেই সময় উপস্থিত ছিলেন এই অভিনেতা। উল্লেখ্য অল্লু অভিনীত সিরিজের প্রথম পর্ব ‘পুস্পা’ বক্স অফিসে ব্যাপক সফল হয়েছিল। সিনেমার দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ছিল। তাই প্রিমিয়ারে অত্যধিক ভিড়ে মর্মান্তিক এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল।

    অত্যন্ত ভিড় সম্পর্কে আগাম তথ্য জানানো হয়নি (Allu Arjun)

    জানা গিয়েছে, অল্লু অর্জুন (Allu Arjun) অভিনীত ‘পুস্পা ২’ (Pushpa-2) সিনেমার প্রিমিয়ার মৃত মহিলার বয়স ছিল ৩৯। এই মহিলার সঙ্গে তাঁর নাবালক ছেলেও ছিল। একই সঙ্গে অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে অনেক মানুষ পদপৃষ্ঠ হয়ে গুরুতর আহতও হয়েছিলেন। পরে ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশ। এরপর আয়োজক সন্ধ্যা থিয়েটারের ব্যবস্থাপনার কাজের সঙ্গে যুক্ত কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। সেই সূত্রে জানা গিয়েছে, “চলচ্চিত্র কলাকুশলীদের উপস্থিতি সম্পর্কে আগে থেকে জানানো হয়নি। অত্যন্ত ভিড় সম্পর্কে আগাম তথ্য জানানো হয়নি।”

    মৃতের পরিবারের সদস্য অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা

    ঘটনায় বড়সড় গাফিলতি এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা না থাকার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার অভিনেতা অল্লু অর্জুনকে (Allu Arjun) আটক করে নিয়ে আসা হয় চিক্কাদপল্লী থানায়। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চলছে। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারার ১০৫ নম্বর ধারার অধীনে একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এই মামলায় হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ যুক্ত করা হয়েছে। একই ভাবে ধারা ১১৮(১) আর ডবলু ৩(৫)-তে স্বেচ্ছায় আঘাত করার মামলাও দায়ের হয়েছে। সেন্ট্রাল জোনের ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ, অক্ষাংশ যাদব বলেন, “মৃতার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে থিয়েটারের অভ্যন্তরে বিশৃঙ্খলার জন্য দায়ী সমস্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইন অনুসারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এই ঘটনা অত্যন্ত মর্মস্পর্শী।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশে বিচারের নামে প্রহসন! অদ্ভূত যুক্তি দেখিয়ে চিন্ময়ের আবেদন শুনল না আদালত

    Bangladesh: বাংলাদেশে বিচারের নামে প্রহসন! অদ্ভূত যুক্তি দেখিয়ে চিন্ময়ের আবেদন শুনল না আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর মৌলবাদীরা কার্যত দেশ চালাচ্ছে! এমনিতেই সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর লাগাতার অত্যাচার চলছে। চিন্ময় প্রভু (Chinmoy Prabhu) গ্রেফতার হওয়ার পর বিচার বিভাগকেও নিজেদের মর্জি মতো চালাচ্ছে কট্টরপন্থীরা। এখন বিচারের নামে প্রহসন হচ্ছে বাংলাদেশে (Bangladesh)? কারণ, স্থানীয় কোনও আইনজীবী সঙ্গে নেই, এই অজুহাতে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম আদালতে সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষের শুনানি এগিয়ে নিয়ে আসার আবেদন খারিজ করা হল। তিনটি মামলার আবেদন করেন রবীন্দ্র ঘোষ নামে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। তিনি ঢাকা থেকে এসেছিলেন চট্টগ্রামে। কিন্তু তাঁর আবেদনে শুনানি হয়নি কোর্টে। দায়রা আদালতের বিচারক সাইফুল ইসলাম সেই আবেদন খারিজ করে দেন। উপযুক্ত ওকালতনামা না থাকার কারণ দেখিয়ে খারিজ হয় আবেদন। শুধু তাই নয় কোর্টের মধ্যেই রবীন্দ্রবাবুকে নিগ্রহ করা হয়।

    ঠিক কী হয়েছিল আদালতে? (Bangladesh)

    আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘‘জজসাহেব সকাল ১১টায় যখন কোর্টে (Bangladesh) উঠলেন, আমি বললাম শুনানি করতে চাই। উনি অনুমতি দেন। কিন্তু বিকেল আড়াইটে-তিনটে নাগাদ যখন শুনানি শুরু হল, তখন প্রায় ৩০-৪০ জন আইনজীবী কোনও অনুমতি ছাড়াই এজলাসে ঢুকে পড়ল। এটা কী করে সম্ভব? ওদের কোনও ওকালতনামা ছিল না। কাদের হয়ে ওরা গেল? অভিযুক্তের হয়ে, নাকি অভিযুক্তের বিরুদ্ধে? কেন আমার কথা শোনা হল না? আমি জজসাহেবের ওপর সত্যিই মনক্ষুন্ন। আমাকে বলা হল, আমি এই আদালতে দাঁড়াতে পারব না। আমি ওকালতনামা নিয়ে এসেছিলাম। আমাকে বলা হয়, আপনার এখানকার আইনজীবী লাগবে। আমি প্রশ্ন করি, কেন? এখানকার আইনজীবী তো লাগার কথা নয়। তারপর জজসাহেব আমাকে এখানকার আইনজীবী আনার কথা বলেন। আইনজীবীদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে। কেন আইনজীবীরা দাঁড়াবে? চট্টগ্রাম আদালতের ভূমিকা বৈষম্যমূলক। শুনানি স্থগিত রেখে দেওয়ার কী অর্থ?”

    আরও পড়ুন: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    কোর্টের মধ্যে নিগ্রহ!

    আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ আরও বলেন, ‘‘মহম্মদ ফিরোজ খান চিন্ময়কৃষ্ণ ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন। সেই কেস লড়তে আমি ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে (Bangladesh) এসেছি। আমরা ইতিমধ্যে একটি পিটিশন দিয়েছি। যে ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে তার শুনানি যাতে দ্রুত করা যায় তার আবেদন জানিয়েছি। এর তারিখ যাতে এগিয়ে আনা হয় সেই কথাও বলেছি। কিন্তু জজ সাহেবের ভূমিকা ঠিক ছিল না। অপর পক্ষের তিরিশ-চল্লিশ জন আইনজীবী আমাই ধাক্কা মেরেছে। আমি অসুস্থ মানুষ। হাঁটতে পারি না। আমার ৭৫ বছর বয়স। জজ সাহেবের সামনেই কোর্টের ভিতরে নিগ্রহ করেছে। আমি মামলার শুনানি করতে চেয়েছিলাম। করতে দেওয়া হয়নি। যেহেতু আমরা নিম্ন আদালতে বিচার পেলাম না,তাই হাইকোর্টে যাব পরে।”

    যাঁরা বিচার পাচ্ছেন না, তাঁদের হয়ে লড়াই করব

    গোটা ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ প্রবীণ আইনজীবী (Bangladesh) রবীন্দ্র ঘোষ। তিনি বলেন, ‘‘আমি শুধু আইনজীবী নই, মানবাধিকার কর্মীও। আমি ওকালতি করি নিজের জীবন রক্ষার জন্য নয়, সংখ্যালঘুদের পাশে থাকতে। আমি নিষ্ঠা নিয়ে কাজ করি। ফি দিয়ে আমাকে সন্তুষ্ট করা কঠিন হবে কারণ আমি এগুলো পছন্দ করি না। আমি যেহেতু দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের অধিকার নিয়ে কাজ করি, আমার ডকুমেন্টেশন, কাগজপত্র, ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং অনেক। আমি এটা জজসাহেবকে বিভিন্ন সময়ে দেখিয়েছি। স্থানীয় প্রশাসনকে দেখিয়েছি। কিন্তু মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে এরকম অপরাধের বিরুদ্ধে তাঁরা কোনও পদক্ষেপ করছেন না। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হলে ওঁরা তদন্ত করবেন, ওঁরা সুফল কিছু দিতে পারেন না। সেই জন্য আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়েছি, শুধু চিন্ময় প্রভু নন, এর আরও যাঁরা আছেন যাঁরা বিচার পাচ্ছেন না এরকম অপরাধের বিরুদ্ধে তাঁরা কোনও পদক্ষেপ করছেন না। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হলে ওঁরা তদন্ত করবেন, ওঁরা সুফল কিছু দিতে পারেন না। সেই জন্য আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়েছি, শুধু চিন্ময় প্রভু নন, এরকম আরও যাঁরা আছেন, যাঁরা বিচার পাচ্ছেন না, তাঁদের সকলের পাশে দাঁড়িয়ে আমি লড়াই করব।”

    পরবর্তী পদক্ষেপ কী?

    রবীন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘‘উচ্চ আদালতে (Bangladesh) যাব। কীভাবে যাব? ২ জানুয়ারি যদি শুনানি হয়, তাহলেও আরও একমাস লেগে যাবে হাইকোর্টে মামলা নিয়ে যেতে। জেলে থাকতে হবে আরও একমাস। বিচার দেব কী করে?” প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল চিন্ময়কৃষ্ণকে। এরপর তাঁর মামলাটি আদালতে ওঠে। তবে সেই সময় কোনও আইনজীবী তাঁর হয়ে না লড়ায় মামলা খারিজ হয়। কোনও আইনজীবী চিন্ময় কৃষ্ণর পক্ষে সওয়াল করতে চাননি বলে জানা গিয়েছে। চিন্ময়কৃষ্ণের আইনজীবীদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। বাড়ি ভাঙচুর হয়েছে। এখনও এক আইনজীবী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আইনজীবীদের প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ ওঠে এর আগে বার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে হুমকি দেওয়া হয় চিন্ময়ের পক্ষে না সওয়াল করার। সেই সব তোয়াক্কা না করেই ঢাকা শীর্ষ আদালতের আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ এলে তাঁকেও হেনস্থা করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hijab Law: মহিলাদের জন্য ইরানে নয়া পোশাকবিধি, না মানলে হতে পারে মৃত্যুদণ্ডও! শুরু বিতর্ক

    Hijab Law: মহিলাদের জন্য ইরানে নয়া পোশাকবিধি, না মানলে হতে পারে মৃত্যুদণ্ডও! শুরু বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোশাকবিধি না মানলে এবার মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে ইরানি (Iran) নারীদের। এই বিষয়ে চলতি সপ্তাহে নয়া আইন (Hijab Law) চালু করেছে তেহরান। নতুন আইনে পোশাক বিধি না মানার জন্য ভিন্ন ভিন্ন পর্যায়ে আলাদা আলাদা শাস্তির বিধান দেওয়া হয়েছে। কেউ অশোভন পোশাক পরলে কিংবা নগ্নতাকে তুলে ধরছেন বলে মনে করা হলে ভারতীয় মুদ্রায় জরিমানা হতে পারে সাড়ে ১৩ লাখ টাকা।

    কড়া শাস্তির বিধান (Hijab Law)

    বারংবার একই অন্যায় করলে ৫ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত জেলও হতে পারে। যদি কোনও মহিলার অপরাধকে ‘পৃথিবীর প্রতি অনাচার’ বলে মনে করে প্রশাসন, তাহলে ইরানের ইসলামীয় দণ্ডবিধি অনুসারে তাঁর মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। নয়া আইন অনুসারে যাঁরা এই পোশাকবিধি লঙ্ঘন করবেন, তাঁদেরও পেতে হবে শাস্তি। কোনও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, স্কুল, সংবাদমাধ্যম মায় কোনও ট্যাক্সিচালকও যদি মহিলাদের অশোভন পোশাকে দেখেন, তাহলে তা সঙ্গে সঙ্গে জানাতে হবে প্রশাসনকে। না হলে, সেটাও গণ্য হবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে।

    পোশাক বিধি

    ইরানে দীর্ঘদিন ধরে মহিলাদের জন্য কড়া পোশাক বিধি চালু রয়েছে। হিজাবে মাথা ঢাকা সে দেশে আবশ্যিক। রাস্তায় বের হলে ঢিলেঢালা পোশাক পরতে হয় মহিলাদের। ইরানের প্রাক্তন ধর্মগুরু আয়াতোল্লা খোমেইনি এই নিয়ম চালু করেন। বর্তমান ধর্মগুরু আলি খামেনেইও মহিলাদের জন্য জারি রেখেছেন পোশাকবিধি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কড়াকড়ি বেড়েছে পোশাকবিধিতে (Hijab Law)। পোশাক-ফতোয়ার বিরুদ্ধে নানা সময় প্রতিবাদ, বিক্ষোভ হয়েছে সে দেশে। তার পরেও শিথিল হয়নি পোশাক বিধি। বরং প্রশাসন সেই আন্দোলন দমন করেছে কড়া হাতে। শাস্তি হয়েছে কঠোরতর।

    আরও পড়ুন: “জোর করে জমির ফসল কেটে নিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশিরা”! আতঙ্কে নদিয়ার সীমান্ত এলাকার চাষিরা

    ইরানের নয়া পোশাকবিধিকে ‘ন্যক্কারজনক’ আখ্যা দিয়েছেন মানবাধিকার সংগঠনের পশ্চিম এশিয়ার সহকারি অধিকর্তা ডায়ানা এল্টাহাওয়ে। তিনি বলেন, “নারী স্বাধীনতা ও নারীর অধিকার খর্ব করতে এই আইন চালু করা হয়েছে।” ইরানে হিজাব না পরার অপরাধে মাহসা আমিনিকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল ইরানের নীতি পুলিশ। পরে পুলিশি হেফাজতেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। এর প্রতিবাদে ইরানের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক আন্দোলন হয়। হিজাব পুড়িয়ে বিক্ষোভও দেখাতে দেখা যায় মহিলাদের। সেবার কড়া হাতে সেই আন্দোলন দমন (Iran) করেছিল ইরানের পুলিশ (Hijab Law)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share