Blog

  • Weather Update: শীতের ক্যামব্যাক রাজ্যে! দার্জিলিংয়ে ফের তুষারপাত, কোন কোন জেলায় বৃষ্টি?

    Weather Update: শীতের ক্যামব্যাক রাজ্যে! দার্জিলিংয়ে ফের তুষারপাত, কোন কোন জেলায় বৃষ্টি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবেই এবার শীতের কামব্যাক রাজ্যে। রাজ্যজুড়েই তাপমাত্রা নিম্নগামী, শীতের আমেজ। কেঁপে ঠান্ডা না পড়লেও এতদিন পর শীতের এইটুকু আমেজ পেয়েই খুশি বাঙালি। সোয়েটার বা হালকা জ্যাকেট চাপিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন অনেকেই। দার্জিলিংয়ের বাকি পার্বত্য এলাকায় শনিবার থেকে সোমবারের মধ্যে শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া (Weather Update) দফতর। বিক্ষিপ্তভাবে দু-এক জায়গায় হতে পারে স্নোফল। তুষারপাত, বৃষ্টি এবং শিলাবৃষ্টি হবে সিকিম সহ পার্বত্য এলাকায়।

     কবে থেকে জাঁকিয়ে শীত?(Weather Update)

    হাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্র ও শনিবার দু থেকে চার ডিগ্রি তাপমাত্রা নামতে পারে। উইকেন্ডে শীতের আমেজ। রবিবার থেকে ফের সামান্য বাড়বে তাপমাত্রা। দু-দিনে দুই থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়তে পারে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে জাঁকিয়ে শীতের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, উত্তুরে হাওয়ার জোর বাড়তেই কমেছে তাপমাত্রা, ফলে বাড়ল ঠান্ডার আমেজ। তবে এই পারদপতন সাময়িক। সোমবার থেকে ফের ধাক্কা খাবে ঠাণ্ডা। আবারও বাড়বে তাপমাত্রার পারদ। শহর কলকাতায় পরিষ্কার আকাশ। আপেক্ষিক আর্দ্রতা কমার দিকে। দিনের পারদ সামান্য বাড়লেও রাতের পারদ নামল। রাতের তাপমাত্রা ১৭.৬ থেকে কমে ১৬.৭ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান ৯৫ থেকে ৩৯ শতাংশ। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, শুক্রবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রিপোর্ট বলছে, শনিবার আরও কিছুটা কমতে পারে তাপমাত্রা।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দুদের জেগে ওঠার ডাক দিলেন শুভেন্দু

    কোথায় কোথায় বৃষ্টি হতে পারে?

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রবি ও সোমবার বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি এই পাঁচ জেলাতে। শীতল দিনের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে উত্তরের কোনও কোনও জেলায়। দক্ষিণবঙ্গেও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পূবালী গরম হাওয়ার সঙ্গে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার শীতল হওয়ার সংস্পর্শে বৃষ্টির সম্ভাবনা। শনি এবং রবিবার পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ জেলায় হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Drishti-10 Drone: সামুদ্রিক নিরাপত্তায় জোর, কেনা হল দেশে তৈরি নজরদারি ড্রোন ‘দৃষ্টি ১০ স্টারলাইনার’

    Drishti-10 Drone: সামুদ্রিক নিরাপত্তায় জোর, কেনা হল দেশে তৈরি নজরদারি ড্রোন ‘দৃষ্টি ১০ স্টারলাইনার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদানি ডিফেন্স (Adani Defence) অ্যান্ড অ্যারোস্পেস ভারতের নৌবাহিনীকে তাদের দ্বিতীয় ‘দৃষ্টি-১০ স্টারলাইনর’ নজরদারি ড্রোন (Drishti-10 Drone) প্রদান করেছে। ভারতের সামুদ্রিক বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে এই ড্রোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলে মনে করছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। বুধবার সংস্থার তৈরি ড্রোনটি আনুষ্ঠানিক ভাবে ভারতীয় নৌসেনার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের গোড়ায় প্রথম স্টারলাইনার ড্রোন পেয়েছিল নৌসেনা।

    উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, ‘দৃষ্টি ১০ স্টারলাইনার’ (Drishti-10 Drone) নৌসেনার জন্য প্রথম ভারতে তৈরি নজরদারি ড্রোন। নৌসেনার হাতে এই ড্রোন আসায় সমুদ্রে শত্রুপক্ষের জাহাজ বা জলদস্যুদের জলযানে নজরদারি করতে সুবিধা হবে। একটানা ৩৬ ঘণ্টা আকাশে উড়তে সক্ষম এই ড্রোন ৪৫০ কেজি ওজন বহন করতে পারে। ‘দৃষ্টি-১০ স্টারলাইনর’ হল ভারতের একমাত্র দেশীয় উড়ন্ত ড্রোন যা ৩২,০০০ ফুট উচ্চতায় নির্ভরযোগ্যভাবে কাজ করতে পারে। দ্বিতীয় ড্রোনটি গুজরাটের পোরবন্দরে, নৌবাহিনীর সামুদ্রিক অপারেশনগুলোর জন্য উন্মুক্ত করা হয়। 

    আত্মনির্ভর ভারতের উদাহরণ

    এই ড্রোনটি শুধুমাত্র নৌবাহিনীর জন্য নয়, বরং জুন মাসে ভারতীয় সেনাবাহিনীকেও দৃষ্টি-১০ স্টারলাইনর (Drishti-10 Drone) প্রদান করা হয়েছে। সেনাবাহিনী প্রথম ড্রোনটি পাঞ্জাবের ভাতিন্দা ঘাঁটিতে স্থাপন করবে, যেখানে এটি পাকিস্তানের পশ্চিম সীমান্তের ওপর নজরদারি করতে সক্ষম হবে। আদানি ডিফেন্সের এই দেশীয় ড্রোনটি ভারতীয় স্বনির্ভরতার একটি বড় উদাহরণ হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। মাত্র তিন বছরের মধ্যে তারা এমন একটি এমএএলই ড্রোন তৈরি করেছে যা সাধারণত পাঁচ থেকে ছয় বছর সময় নেয়। দৃষ্টি-১০ স্টারলাইনর ভারতের প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির ভবিষ্যত গড়তে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এটি উন্নত প্রযুক্তি দ্বারা সজ্জিত, যা মিশন চলাকালে নির্ভরযোগ্যতা ও স্থিতিশীলতা প্রদান করে, এমনকি কঠোর পরিবেশ ও পাহাড়ি অঞ্চলেও কাজ করতে সক্ষম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lakshadweep: লাক্ষাদ্বীপকে ঢেলে সাজাতে উদ্যোগী মোদি সরকার, শীঘ্রই শুরু হচ্ছে কাজ

    Lakshadweep: লাক্ষাদ্বীপকে ঢেলে সাজাতে উদ্যোগী মোদি সরকার, শীঘ্রই শুরু হচ্ছে কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর প্রধানমন্ত্রী মোদির (Modi Government) সফর, তারপরেই মলদ্বীপের বদলে পর্যটকরা ছুটছিলেন লাক্ষাদ্বীপে (Lakshadweep)। নিজের সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের যে আর্জি জানিয়েছিলেন, তা আরও জোরদার করতে এবার বড় পদক্ষেপ শুরু করল কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, লাক্ষাদ্বীপকে দেশের অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে সাজিয়ে তুলতে একাধিক বড় প্রকল্প আনছে মোদি সরকার।

    অত্যাধুনিকভাবে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে (Lakshadweep)

    একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন (Lakshadweep) অনুযায়ী, কারাভাতি, আগাতি, মিনিকয় দ্বীপে বড় ভেসেল রাখার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে কালপেনি, কাদমঠ, আন্দ্রোথ দ্বীপের মতো দ্বীপগুলিকে অত্যাধুনিকভাবে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, শীঘ্রই প্রথম প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। এর জন্য খরচ হবে ৩০৩ কোটি টাকা। লাক্ষাদ্বীপে তৈরি হবে মাল্টি-মডেল জেটি। একইসঙ্গে প্যাসেঞ্জার ওয়েটিং হলও তৈরি করা হবে বলে জানি গিয়েছে। কালপেনি, কাদমাঠ, কারাভেতি, আগাতি, মিনিকয় দ্বীপে আধুনিক প্রযুক্তির পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। জানা গিয়েছে, প্রকল্পগুলি রূপায়ণের যাবতীয় খরচ লাক্ষাদ্বীপ ও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেই বহন করা হবে। কোচি পোর্ট অথারিটি প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব নিয়েছে। প্রসঙ্গত, গত বছরই লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখান থেকে ছবি পোস্ট করার পরই কটাক্ষ করেন মলদ্বীপের মন্ত্রীরা। প্রধানমন্ত্রীর এই অপমানের পরই বয়কট মলদ্বীপের ডাক দেওয়া হয়। এর জেরে ব্যপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় মলদ্বীপের পর্যটন।

    প্রথম প্রকল্প কাদমঠ দ্বীপে (Lakshadweep)

    জানা গিয়েছে, প্রথম প্রকল্পটি শুরু হতে চলেছে কোচি থেকে প্রায় ৪০৭ কিলোমিটার দূরে লাক্ষাদ্বীপের কাদমঠ দ্বীপে। এখানেই তৈরি করা হবে, একটি জেটি। অত্যাধুনিক মানের ব্যবস্থা থাকবে সেখানে। প্রসঙ্গত কাদমঠ হল আমিনদিভি গোষ্ঠীর একটি দীর্ঘতম দ্বীপ, লাক্ষাদ্বীপের কেন্দ্রে অবস্থিত এটি। এর আয়তন হল ৩.৩৪ বর্গ কিলোমিটার। দৈর্ঘ্য হল ৯.৩ কিলোমিটার। প্রস্থ হল ০.৫৭ কিলোমিটার। এই দ্বীপেই একটি জেটি খোলার প্রস্তুতি নিয়েছে মোদি সরকার। দ্বীপটি ঢেলে সাজাতে বরাদ্দ করা হচ্ছে ৩০৩ কোটি টাকা। এখানে যাত্রীদের আসা-যাওয়ার একটি পৃথক টার্মিনালও তৈরি করছে মোদি সরকার। বিশ্বমানের সুযোগ সুবিধা সমেত এখানে যাত্রীদের একটি বিশ্রামাগারও তৈরি হবে। জানা গিয়েছে, লাক্ষাদ্বীপের পূর্ব ও পশ্চিম উভয়দিকেই আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সহ যাত্রীদের নানা সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে। পর্যটকদের সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে কাল্পনি আন্দ্রোতো গুদাম ইত্যাদি দ্বীপে।

    অন্যান্য বড় প্রকল্প

    আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সহ ঢেলে সাজানো হবে কালপেনি, কদমাথ এবং আন্দ্রোতে গুদাম ইত্যাদি দ্বীপকে

    বড় ভেসেল যাতায়াতের পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে কাভারত্তি, আগাট্টি এবং মিনিকয় দ্বীপপুঞ্জে।

    কালপেনি এবং কদমাঠে দ্বীপে ক্রুজ জাহাজ পরিচালনার পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে।

    কালপেনি ও কদমথ দ্বীপে থাকা বর্তমান জেটিগুলিকে ঢেলে সাজানো হবে।

    জানা গিয়েছে, এই সমস্ত প্রকল্পগুলির বাস্তবায়ন করা হবে সাগরমালা কর্মসূচির অধীনে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপের অভ্যন্তরীণ যে তহবিল, সেটাও এক্ষেত্রে ব্যবহার করবে মোদি সরকার। প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের কাজ করছে কোচিং পোর্ট অথরিটি। যাবতীয় প্রযুক্তির কাজগুলি দেখভাল করছে তারা। অন্যদিকে চেন্নাইয়ের অ্যাসি সিস্টেম ইন্ডিয়া লিমিটেড একটি বিশদ প্রজেক্ট রিপোর্ট তৈরি করেছে এবিষয়ে।

    ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপের সমূহ লাক্ষাদ্বীপ

    ভারতের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হল লাক্ষাদ্বীপ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভরা এই দ্বীপগুলি মোট ৩২ বর্গমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। এর আশেপাশে সমুদ্রসীমার ক্ষেত্রফল হল ৪,২০০ বর্গ কিলোমিটার। ভারতের অঙ্গরাজ্য কেরলের পশ্চিম উপকূল থেকে ২২০ থেকে ৪৪০ কিলোমিটার দূরত্বে এই দ্বীপগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। 

    লাক্ষা, আমিনদিভি, মনিকয় দ্বীপপুঞ্জ ইত্যাদি নিয়ে গড়ে উঠেছে এই লাক্ষাদ্বীপ। এখানে ছোট বড় মিলিয়ে মত ৩৬টি দ্বীপ রয়েছে। লাক্ষা পর্যটন বিভাগ থেকে অনুমতি নিয়ে এই দ্বীপে বেড়াতে যেতে হয়। বছরের অক্টোবর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সময় হল ভ্রমণ করার আদর্শ সময়। এই দ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মনোরম পরিবেশ ভীষণ ভাবে পর্যটকদের মনকে মুগ্ধ করবে। এখানে ঘুরে দেখার সুন্দর জায়গাগুলি হল –

    আগাত্তি দ্বীপ

    লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep Tourism) প্রবেশদ্বার হল এই আগাত্তি দ্বীপ। বিশ্বের অন্যতম সুন্দর লেগুন (নোনা জলের উপহ্রদ) রয়েছে এখানে। এখানে সুইমিং, স্বরকেলিং, কায়াকিংয়ের মতো ওয়াটার স্পোর্টস করার সুযোগ রয়েছে।

    বাঙ্গারাম দ্বীপ

    আগাত্তি দ্বীপের খুব কাছেই হল বাঙ্গারাম দ্বীপ। এখানে মানুষ বসবাস করে না। এখানকার সৈকত রাতে নীলাভ হয়। ডলফিন, অক্টোপাস, ফ্রগফিস দেখা যায়।

    মিনিকয় দ্বীপ

    উত্তর দ্বীপপুঞ্জের ২০০ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত এই দ্বীপ। এই দ্বীপ অন্যতম বড় লেগুন। এখানে ১১ গ্রামের ক্লাস্টার রয়েছে। এইগুলিকে আভাহ নামে পরিচিত।

    কালপেনি দ্বীপ

    স্বচ্ছ এবং নীল জলের জন্য বিখ্যাত এই দ্বীপ। এখানে সুইমিং, স্নরকেরিং করার ব্যবস্থা রয়েছে।

    কাভারাত্তি দ্বীপ

    এই দ্বীপ পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় জায়গা। স্থানীয় বাজার বেশ দর্শনীয় স্থান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Violence: নারী নিপীড়নের ঘটনা ১১০টি, ১০৩টি রাজনৈতিক হিংসা! ইউনূস সরকারের ‘মিথ্যাচার’ ফাঁস

    Bangladesh Violence: নারী নিপীড়নের ঘটনা ১১০টি, ১০৩টি রাজনৈতিক হিংসা! ইউনূস সরকারের ‘মিথ্যাচার’ ফাঁস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের পতনের পর গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে (Bangladesh Violence) রাজনৈতিক হিংসা বেড়েই চলেছে। শুধুমাত্র নভেম্বর মাসেই ১০৩টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায় অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৫৯৯ জন। ১১০ জন মহিলা নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। এমনই তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন। হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (HRSS), বাংলাদেশ-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে,  নভেম্বরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক হিংসা, গণপিটুনিতে মানুষ হত্যা, রাজনৈতিক মামলা, গ্রেফতার, সাংবাদিকদের ওপর হামলা, শ্রমিক হত্যা, কারা হেফাজতে মৃত্যু, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা, সীমান্ত হত্যা, নারী ও শিশুর প্রতি হিংসা অব্যাহত রয়েছে।

    কী বলছে রিপোর্ট

    রাষ্ট্রপুঞ্জের আইন অনুযায়ী পদ্মা পারে যে কেয়ারটেকার সরকার চলছে তা ‘অবৈধ’। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, বাংলাদেশের সংবিধানের (Bangladesh Violence) বিভিন্ন ধারা অনুযায়ী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈধতা নেই। অশান্তির আবহে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপুঞ্জের শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর আর্জিও সামনে এসেছে। তার মধ্যেই বাংলাদেশেরই মানবাধিকার সংগঠনের রিপোর্টে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রিপোর্টে বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এলে মানবাধিকার পরিস্থিতির কয়েকটি বিষয়ে উন্নতি হলেও সার্বিক পরিস্থিতির অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। নভেম্বরে নৈরাজ্যের খতিয়ান দিয়েছে ওই সংগঠন। রিপোর্ট অনুযায়ী, নভেম্বরে ১১০ জন মহিলা নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে, ৩২ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। আরও ভয়ঙ্কর তথ্য হল, এই মহিলা বা নারীদের মধ্যে ১৭ জন নাবালিকা। ৭ জনকে গণধর্ষণ করা হয়েছে এবং এদের মধ্যে তিনজনকে হত্যা করা হয়েছে। ১২ নাবালিকা সহ ২৪ জন মহিলা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

    রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা: ১০৩

    রাজনৈতিক হিংসায় নিহত: ১৬, জখম: ৫৯৯

    গণপিটুনির ঘটনা: ২১

    গণপিটুনিতে নিহত: ১২, জখম: ১৫

    কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের ঘটনা: ১২

    আক্রান্ত সাংবাদিক:  ৪৬

    মহিলাদের ওপর নিপীড়নের ঘটনা: ১১০

    ধর্ষণের সংখ্যা: ৩২ নাবালিকা ধর্ষণ: ১৭

    গণধর্ষণ:গণধর্ষণ করে হত্যা:

    যৌন নির্যাতন শিকার: ২৪

    নাবালিকা যৌন হামলার শিকার: ১২

     

    *সূত্র: হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি, বাংলাদেশ 

    আরও পড়ুন: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! ভারতের দাবি না মানলে কত ক্ষতি হত আইসিসির?

    হিন্দুদের উপর অত্যাচার

    সূত্রের খবর, মঙ্গলবারও সিলেট ডিভিশনের সুনামগঞ্জ জেলার মোঙ্গলা গ্রামে রাতভর তাণ্ডব চালায় কট্টরপন্থীরা। শতাধিক হিন্দু বাড়ি কার্যত গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযোগ, সংখ্যালঘুদের একের পর এক দোকানে আগুন লাগানো হয়। বাদ যায়নি তাদের ধর্মস্থানও। পরে সেনাবাহিনী নামানো হলেও, যা ঘটার তা ঘটেই গিয়েছে। সেখানকার মানুষের জীবন-জীবিকা সবটাই প্রশ্নের মুখে। যদিও এরপরও বাংলাদেশ (Yunus Government) দাবি করছে তাদের দেশে যা ঘটছে তা নিয়ে নাকি অপপ্রচার চলছে। তবে, ঢাকার সেই অবস্থানকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে সে দেশেরই এক মানবাধিকার সংগঠনের এই রিপোর্ট। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ঘরে-বাইরে চাপ! ড্যামেজ কন্ট্রোলে সব ধর্মের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক ইউনূসের

    Bangladesh: ঘরে-বাইরে চাপ! ড্যামেজ কন্ট্রোলে সব ধর্মের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক ইউনূসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের পর থেকে উত্তাল বাংলাদেশ। লাগাতার হিন্দুদের ওপর অত্যাচার হচ্ছে। দেশের মধ্যে ক্ষোভে ফুঁসছেন সংখ্যালঘুরা। হিন্দুদের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করতে বাংলাদেশের (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকারকে একাধিকবার বার্তা দিয়েছে ভারত। এমনকী, বিশ্ব দরবারে সমালোচিত হচ্ছে ইউনূস সরকার। অবশেষে ঘরে-বাইরে চাপের কাছে নতিস্বীকার করল ইউনূস প্রশাসন। জাতীয় ঐক্য নিয়ে মত বিনিময় করতে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন মহম্মদ ইউনূস।

    বৈঠকের পর কী বললেন ইউনূস? (Bangladesh)

    বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূসের (Md Yunus) ডাকে মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান এবং বৌদ্ধ সহ সকল ধর্মের ধর্মীয় নেতারা বৈঠকে যোগ দেন। এদিন বিকালে রাজধানী ঢাকার বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এই বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে ইউনূস বলেন, ‘‘আলাদা আলাদা মতামত থাকলেও আমরা একই পরিবারের সদস্য। আমরা পরস্পরের শত্রু নই। আমরা সকলেই বাংলাদেশি।” তিনি আরও বলেন, ‘‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কোনও হামলা হলে তৎক্ষণাৎ তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।” বাংলাদেশের সকল নাগরিকের সমান অধিকার বলেও বৈঠকে মন্তব্য করেন ইউনূস।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দুদের জেগে ওঠার ডাক দিলেন শুভেন্দু

    ছাত্রদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ইউনূস

    এর আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের (Bangladesh) প্রধান উপদেষ্টা। এক বিবৃতিতে ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছিলেন, জাতীয় ঐক্যের আহ্বান নিয়ে ছাত্রনেতা, রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন মহম্মদ ইউনূস। এর মধ্যে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ছাত্র নেতাদের সঙ্গে, বুধবার প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন ইউনূস। আর বৃহস্পতিবার ধর্মীয় নেতাদের বৈঠক করলেন। মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। সেই বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘‘কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে আগে দেখা হয়েছে। এখন সবার সঙ্গে দেখা হল, ভালো লাগছে। সরকারের কাছে তারা কী চাইছে, কী আশা করছে, সেগুলো জানতে চাইলাম।” ছাত্র নেতাদের ইউনূস রাষ্ট্রের অভিভাবক উল্লেখ করে বলেন, ‘‘তোমাদের কারণেই আজ বাংলাদেশ নতুন করে স্বাধীন হয়েছে। তোমাদের দায়িত্ব আছে রাষ্ট্র যেন ঠিক পথে চলে, যেন বিচ্যুত না হয়।”

    ইউনূসকে চিঠি দিলেন ভারতের বিশিষ্ট মুসলিমরা

    জানা গিয়েছে, বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দু নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদে ইউনূসকে বৃহস্পতিবারই চিঠি দিয়েছেন ভারতের বিশিষ্ট মুসলিমরা। সেই তালিকায় রয়েছেন ভারতের প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এসওয়াই কুরেশি, দিল্লির সাবেক উপরাজ্যপাল নাজিব জং, প্রাক্তন সাংসদ ও নইদুনিয়া কাজের সম্পাদক শাহিদ সিদ্দিকি, দেশের অবসরপ্রাপ্ত উপ সেনাপ্রধান লেফট্যান্যান্ট জেনারেল জামিরউদ্দিন শাহ এবং শিল্পপতি শাহিদ মুস্তাফা শেরওয়ানি। বৃহস্পতিবার ইউনুসকে লেখা চিঠিতে তাঁরা বলেছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন, নির্যাতনের ঘটনায় মুসলিম হিসেবে আমরা লজ্জিত ও ব্রিবত বোধ করছি। ইসলাম কখনও এই ধরনের হিংসা অনুমোদন করে না। ইসলাম বরং সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কথাই শেখায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Partha Chaterjee: ‘‘আমাকে বাঁচান”! পার্থর কাতর আর্জি কাজে এল না, ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ

    Partha Chaterjee: ‘‘আমাকে বাঁচান”! পার্থর কাতর আর্জি কাজে এল না, ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (Recruitment Scam) অনেকে জামিন পেয়েছেন। আশা ছিল, তিনিও জামিন পেয়ে যাবেন। আর তাই জামিনের জন্য কাতর আবেদন করেই চলেছেন। কিন্তু, তাতে কোনও লাভ হচ্ছে না। এদিন দীর্ঘ শুনানির পরেও মিলল না জামিন। প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় খারিজই হয়ে গেল পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chaterjee) ও সন্তু গঙ্গোপাধ্যায়ের জামিনের আবেদন। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ আদালতের। এখন পরবর্তী শুনানিতে কী হয় সেটাই দেখার।

    আদালতে কী হল?(Partha Chaterjee)

    বুধবার সুপ্রিম কোর্টে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর জামিনের মামলার শুনানিতেও দুই বিচারপতির বেঞ্চ পার্থকে (Partha Chaterjee) ভর্ৎসনা করে। তাঁকে ‘আপাত দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি’ বলে উল্লেখ করেন। আবার, নিম্ন আদালতে এজলাস পরিবর্তনের দাবি করলে, পার্থর আইনজীবীকেও শেষ পর্যন্ত ভৎর্সনার মুখে পড়তে হয়। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবীকে কলকাতার বিচার ভবনের বিচারক বলেন, ‘‘আপনি বেঞ্চ নিয়ে এত ভাবছেন কেন? আপনি শুধু শুধু আদালতের সময় নষ্ট করছেন ৷ কোন আদালতে মামলা থাকবে, সেটা আপনি ঠিক করবেন না ৷’’

    অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার ফের কলকাতা হাইকোর্টে নিয়োগ মামলায় অভিযুক্তদের জামিনের পক্ষে সওয়াল করলেন আইনজীবীরা। তাঁদের যুক্তি, প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়-সহ অন্যান্যদের দীর্ঘদিন কারাবাসের পরে এখনও নিম্ন আদালতে বিচারপর্ব শুরু হয়নি। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায় সহ চারজনের জামিনের আবেদনে সরকারি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়ার নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠল তৃতীয় বেঞ্চে। বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তীর প্রশ্ন, ‘‘রাজ্য যদি অনুমতি না দেয় তবে তো বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হতে পারে না। অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে প্রভাবশালী তত্ত্বের কি যুক্তি রয়েছে? এদের যদি আদালত জামিন দেয় তাহলে সাক্ষী ও তথ্য প্রমাণ লোপাটের আশঙ্কা কি থাকছে না? যখন, ডিভিশন বেঞ্চে এক বিচারপতি এটাই আশঙ্কা করেছেন। সরকারি অনুমোদনের ব্যাপারে মুখ্যসচিব কেন অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করছে না?”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দুদের জেগে ওঠার ডাক দিলেন শুভেন্দু

    ‘‘আমাকে বাঁচান”, কাতর আর্জি পার্থর

    আইনজীবী মিলন মুখোপাধ্যায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chaterjee) ও শান্তি প্রসাদ সিন‍্‍হার পক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে বলেন, ‘‘পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে রাজ্যপাল অনুমোদন দিয়েছেন কিন্তু বাকি সরকারি আধিকারিকদের ক্ষেত্রে কারও অনুমোদন নেওয়া হয়নি। সুতরাং এই মামলার বিচারপর্ব কবে শুরু হবে কোনও ঠিক নেই। তাই প্রত্যেকে জামিনের আবেদন করছে। প্রত্যেকেই অসুস্থ ও সিনিয়র সিটিজেন।” পার্থকে নির্দোষ প্রমাণে দিনভর কার্যত মরিয়া দেখায় তাঁকে। তাঁর দাবি, তাঁর মক্কেল কোনও ভাবে দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নন। যদিও সিবিআইয়ের দাবি, এজেন্ট মারফৎ টাকা তুলে ৭৫২ জন অযোগ্য চাকরি প্রার্থীর তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল। ৩১০ জন অযোগ্যের চাকরি নিশ্চিতও করা হয়েছিল। সিবিআইয়ের অভিযোগ, এই তালিকা পাঠিয়েছিলেন পার্থ নিজেই। যদিও তারপরেও থামেনি পার্থর কাতর আর্জি। বারবার বলতে থাকেন, ‘‘আমাকে জামিন দিন। আমি কিছুই করিনি। যা করেছে বোর্ড করেছে। আমাকে বাঁচান।” কিন্তু, আপাতত আদালতের নির্দেশে ১৬ তারিখ পর্যন্ত হেল হেফাজতেই থাকছেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC Champions Trophy: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! ভারতের দাবি না মানলে কত ক্ষতি হত আইসিসির? 

    ICC Champions Trophy: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! ভারতের দাবি না মানলে কত ক্ষতি হত আইসিসির? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইব্রিড মডেলেই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy)। সরকারি ঘোষণা না করা হলেও আইসিসি সূত্রে খবর, সব বোর্ডের কর্তারাই হাইব্রিড মডেল মেনে নিয়েছে। যে কারণে পাকিস্তান এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে। ভারত নিজেদের সব ম্যাচ দুবাইতে খেলবে। ইতিমধ্যেই, ভারত না খেললে আইসিসির কতটা ক্ষতি হবে তা দেখিয়ে দিয়েছে সম্প্রচারকারী সংস্থা স্টার ইন্ডিয়া। এই প্রতিযোগিতা থেকে মোট আয়ের ৯০ শতাংশ ভারতের বাজার থেকে পাবে তারা। ফলে ভারতকে (India vs Pakistan) ছাড়া যে কোনও ভাবেই প্রতিযোগিতা সম্ভব নয় তা পরিষ্কার জানিয়েছিল আইসিসি। ফলে শেষ পর্যন্ত ভারতের কথা মতো নিরপেক্ষ ভেন্যুতেই খেলা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

    কোন নিয়মে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

    আগামী বছর ফেব্রুয়ারি এবং মার্চে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) হওয়ার কথা। পাকিস্তানে (India vs Pakistan) প্রতিযোগিতা না হলে নাম তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছিল সে দেশের ক্রিকেট বোর্ড। কিন্তু তারা নিজেদের দাবি থেকে পিছিয়ে এসে হাইব্রিড মডেল মেনে নিয়ছে, এমনই খবর। কিন্তু ২০৩১ সাল পর্যন্ত ভারতে খেলতে না গিয়ে তাদেরও হাইব্রিড মডেলে নিরপেক্ষ দেশে খেলা আয়োজনের সুযোগ দিতে হবে বলে দাবি করেছিল পিসিবি। সেটা ২০২৭ সাল পর্যন্ত মানা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ভারত মেয়েদের এক দিনের বিশ্বকাপ এবং ছেলেদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। এই নিয়ম মেনে ওই দু’টি প্রতিযোগিতায় পাকিস্তান ভারতে খেলতে আসবে না। ছেলেদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের সঙ্গে আয়োজক দেশ হিসাবে রয়েছে শ্রীলঙ্কা। ফলে পাকিস্তানের ম্যাচগুলি সে দেশে দেওয়া হতে পারে। মেয়েদের বিশ্বকাপে হয়তো পাকিস্তান অন্য কোনও নিরপেক্ষ দেশে ম্যাচগুলি খেলবে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ওপেনার হিসেবে রাহুলই যোগ্য’’, অ্যাডিলেড টেস্টের আগে অধিনায়কোচিত সিদ্ধান্ত রোহিতের

    ভারত না খেললে ক্ষতির পরিমাণ

    চার বছরের জন্য স্টার ইন্ডিয়াকে সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করেছে আইসিসি। এই প্রথম বার ভারতে আলাদা করে সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করা হয়েছে। সেই কথা আইসিসিকে মনে করিয়ে দিয়েছে স্টার ইন্ডিয়া। তারা জানিয়েছে, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) সম্প্রচারের জন্য আইসিসিকে ৬৩৫২ কোটি টাকা দিয়েছে তারা। ১৫টি ম্যাচ সম্প্রচারের জন্য এই টাকা দেওয়া হয়েছে। যদি ভারত না খেলে তা হলে এই টাকার ৯০ শতাংশ তাদেরকে ক্ষতিপূরণ হিসাবে দিতে হবে। অর্থাৎ, রোহিত শর্মারা না খেললে আইসিসির ৫৭১৬ কোটি টাকা ক্ষতি হবে। তুলনায় পাকিস্তান যদি এই প্রতিযোগিতায় না খেলে তা হলে আইসিসির ক্ষতি হবে ৬৩৪ কোটি টাকা, যা অনেকটাই কম। তাই ভারতের (India vs Pakistan) দাবি মেনেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনে আইসিসি-কে জোর দিয়েছে সম্প্রচারকারী সংস্থা। আইসিসি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এখনও অবশ্য চ্যম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি জয় শাহ। তবে বিসিসিআই সচিব হিসাবে তাঁর দেওয়া যুক্তি সুবিধাজনক জায়গায় রেখেছে ভারতকে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।
     

  • Bangladesh: আগরতলা-কলকাতার ২ কূটনীতিককে জরুরি তলব করল বাংলাদেশ সরকার

    Bangladesh: আগরতলা-কলকাতার ২ কূটনীতিককে জরুরি তলব করল বাংলাদেশ সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক টানাপোড়েন চলছে। এই আবহে কলকাতায় বাংলাদেশের (Bangladesh) উপদূতাবাসের প্রধান ও আগরতলায় বাংলাদেশের দূতাবাসের সহকারী প্রধানকে ডেকে পাঠাল ইউনূস সরকার (Muhammad Yunus)। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’র এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে। ত্রিপুরার বাংলাদেশের সহকারি হাইকমিশনার হলেন আরিফুর রহমান এবং কলকাতার এই মুহূর্তে ভারপ্রাপ্ত উপ-হাইকমিশইনার সিকদার মহম্মদ। দুজনেই ইউনূস সরকারের জরুরি তলবে ঢাকায় পৌঁছেছেন।

    কেন ডেকে পাঠানো হল? (Bangladesh) 

    বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দুদের ওপর ব্যাপক নির্যাতনের ঘটনায় ভারতেও বিক্ষোভ শুরু হয়। ত্রিপুরা ও কলকাতায় বাংলাদেশের দূতাবাস ঘিরে চলে বিক্ষোভ। মনে করা হচ্ছে, এই কারণেই ডেকে পাঠানো হল দুই কূটনীতিককে। আবার কোনও কোনও মহলের মতে, ভারতের বিদেশসচিব বিক্রম মিশ্রি বাংলাদেশ সফর করতে পারেন আগামী ৯ অথবা ১০ ডিসেম্বর। এখানে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। ভারতের বিদেশ সচিবের সফরের আগে তাই ডেকে পাঠানো হল দুই কূটনীতিককে। 

    প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ভারতের এই দুই দূতাবাসে বিক্ষোভ হওয়ার ঘটিনাটাকে খুব বড় করেই ওই বৈঠকে তুলে ধরা হবে। সেইসঙ্গে ভারত নিরাপদ নয়, সেটাও প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে বাংলাদেশ। ইতিমধ্যেই ত্রিপুরার সহকারী হাইকমিশনারের অফিস ‘ক্লোজ’ করে দিয়েছে ইউনূস সরকার (Muhammad Yunus)।

    দূতাবাসে বিক্ষোভের জেরে ব্যবস্থা নেয় ত্রিপুরা সরকার

    গত সোমবার ত্রিপুরায় বাংলাদেশের (Bangladesh) উপদূতাবাসে বিক্ষোভ দেখায় একটি হিন্দু সংগঠন। অভিযোগ, সেই সময় হামলাও চালানো হয় দূতাবাসে। তবে এই ঘটনায় ব্যবস্থাও নিয়েছে ত্রিপুরার বিজেপি সরকার। ওই ঘটনায় ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে নিলম্বিত করা হয়েছে তিন পুলিশকর্মীকে। ক্লোজ করা হয়েছে এক ডেপুটি পুলিশ সুপারকেও।

    আরও পড়ুন: চলছে হিন্দু নির্যাতন, ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব, সুর নরম বাংলাদেশের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 06 december 2024: ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 06 december 2024: ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণা বোধ করতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ প্রকাশ থেকে সংযত থাকুন। শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি। 

    ২) অর্শ-জাতীয় রোগ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটিতে বিবাদে জড়াবেন না।

    মিথুন

    ১) খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) কাজের ব্যাপারে ভালো যোগাযোগ হতে পারে। 

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    সিংহ

    ১) রক্তাল্পতায় ভুগতে হতে পারে।

    ২) বাইরের লোকের জন্য দাম্পত্য কলহ।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে বেশি।

    কন্যা

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    তুলা

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে তর্ক হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    ধনু

    ১) কর্মস্থানে সহকর্মীদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) সংযমী হতে হবে। ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    মকর

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ।

    কুম্ভ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মীন

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথাবেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ভালোই কাটবে দিন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Devendra Fadnavis: ‘‘আমরা এখন থামব না, কাজ চালিয়ে যাবো…’’ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই লক্ষ্যের কথা বললেন ফড়ণবীশ

    Devendra Fadnavis: ‘‘আমরা এখন থামব না, কাজ চালিয়ে যাবো…’’ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই লক্ষ্যের কথা বললেন ফড়ণবীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশাসন চালাতে টিমওয়ার্ক এবং যৌথ সিদ্ধান্তের উপর গুরুত্ব দিলেন মহারাষ্ট্রের নতুন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বার শপথ নেওয়ার পর প্রথম সাংবাদিক সম্মেলনে দেবেন্দ্র বলেন,‘‘গত ২.৫ বছরে আমরা মহারাষ্ট্রের উন্নতির জন্য কাজ করেছি এবং এখান থেকেও আমরা সেই উন্নতি চালিয়ে যাবো, আর আমরা থামব না।’’

    মহারাষ্ট্রের উন্নতিই লক্ষ্য

    বৃহস্পতিবার, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বার শপথ নেওয়ার পর দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ প্রথম সাংবাদিক সম্মেলনে জানান যে তাঁরা মহারাষ্ট্রের উন্নতির জন্য কাজ করবেন, এবং কাজের গতি এবং দিক একই থাকবে। এদিন তাঁর সঙ্গে উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে এবং এনসিপি প্রধান অজিত পওয়ার। এদিন দেবেন্দ্র জানান, মহারাষ্ট্র সামাজিক, অবকাঠামোগত এবং শিল্প খাতে দ্রুতগতিতে উন্নতির পথে চলতে থাকবে। তাঁর কথায়, ‘‘আমরা মহারাষ্ট্রের মঙ্গলার্থে সিদ্ধান্ত নেবো। আমাদের যে পরিকল্পনা ছিল তা পূর্ণাঙ্গ করতে চাই।’’

    এদিন সকাল-সকাল দেবেন্দ্র চলে যান মুম্বইয়ের বিখ্যাত সিদ্ধি বিনায়ক মন্দিরে (Siddhi Vinayak Mandir)। এরপর বেলা বাড়তে তাঁর বাড়িতে একটি গরু নিয়ে আসা হয়। গো পুজো করে তারপর শপথ অনুষ্ঠানে যান দেবেন্দ্র। শপথ গ্রহণের পর দেবেন্দ্র, একনাথ ও অজিত তিন জনে মিলে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে যোগ দেন। সেখানে শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে চন্দ্রকান্ত কুরহাদে নামের একজন পুণে বাসীর পরিবারকে ৫ লাখ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কুরহাদে তাঁর স্ত্রীর মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল থেকে সাহায্যের জন্য আবেদন করেছিলেন। ওই টাকা কুরহাদে’র বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট চিকিৎসার খরচে ব্যবহৃত হবে। জোট সরকার পরিচালনা প্রসঙ্গে এদিন ফড়ণবীশ বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিয়ে আমাদের মধ্যে কেবল একটা টেকনিক্যাল সমঝোতা হয়েছে। আমরা এর আগেও মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আগামীদিনেও নেব। জোট সরকারের ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিসরে আলোচনা করা সব সময় প্রয়োজন। আমরা সেই আলোচনা করেছি এবং পোর্টফোলিওও প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share