Blog

  • Digital Terrorism: ৩ বছরে ১০ হাজারেরও বেশি খালিস্তানপন্থী ইউআরএল ব্লক করেছে মোদি সরকার

    Digital Terrorism: ৩ বছরে ১০ হাজারেরও বেশি খালিস্তানপন্থী ইউআরএল ব্লক করেছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজেদের প্রচার চালাতে সমাজ মাধ্যম এখন বড় ভরসা হয়ে উঠেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসবাদীদের (Digital Terrorism)। সমাজ মাধ্যমেই প্রচার চালিয়ে আর্থিক ফান্ডিংও জোগাড় করে সন্ত্রাসবাদীরা। এবার সেই ডিজিটাল সন্ত্রাসেই বড় আঘাত হানল মোদি সরকার। খালিস্থানপন্থীরা (Khalistan) সমাজ মাধ্যমকে ব্যবহার করে বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপ চালায়, জাতি দাঙ্গায় উসকানি দেয়, এমন অভিযোগ অনেকদিনের। এর পাশাপাশি ইদানিং খালিস্তানের দাবিতে গণভোটেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছিল সমাজ মাধ্যমে। তবে খালিস্তানপন্থীদের এমন অপচেষ্টা রুখে দিয়েছে মোদি সরকার। তথ্য বলছে, গত তিন বছরে এরকমই ১০ হাজার ৫০০ খালিস্তানপন্থী ইউআরএল ব্লক করতে সমর্থ হয়েছে মোদি সরকার। 

    তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০০০-এর ৬৯(এ) ধারা অনুযায়ী এমন পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার

    জানা গিয়েছে, তথ্যপ্রযুক্তি আইন-২০০০-এর ৬৯ (এ) ধারা অনুযায়ী এমন পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই পদক্ষেপ জাতীয় অখণ্ডতাকে রক্ষা করা ও বিচ্ছিন্নতাবাদী মতাদর্শের প্রচার বন্ধ করার উদ্দেশ্যেই করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, এর মাধ্যমে আরও একটি বিষয় সামনে আসছে যে মোদি জমানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার হয়েছে দেশে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তির মন্ত্রক ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের মধ্যে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানেই এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তথ্য উঠে এসেছে, গত তিন বছরে ১০,৫০০ খালিস্তানপন্থী ইউআরএল ব্লক (Digital Terrorism) করতে সমর্থ হয়েছে মোদি সরকার।

    তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের প্রেস বিবৃতি

    ইতিমধ্যেই তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক থেকে একটি প্রেস বিবৃতি সামনে এসেছে। সেখানে তারা বলছে, ‘‘খালিস্তানের (Khalistan) দাবিতে গণভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল এমন দশ হাজার পাঁচশো ইউআরএল ব্লক করা হয়েছে। গণভোটের প্রচার করার জন্য অনেক মোবাইল অ্যাপও চালু করেছিল বিচ্ছিন্নতাবাদীরা, সেগুলির অধিকাংশই ব্লক করা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশেই এমন কাজ করা হয়েছে।’’

    পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার ২,১০০টি ইউআরএল ব্লক করা হয়েছে 

    প্রসঙ্গত, শুধুমাত্র খালিস্তানপন্থীদেরই নয়, একইসঙ্গে ২০২২ সালে নিষিদ্ধ হওয়া কেরলের সন্ত্রাসবাদী সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার ২,১০০টি ইউআরএল ব্লক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। একইসঙ্গে দক্ষিণ ভারতের জঙ্গি সংগঠন বলে পরিচিত এলটিটিই আবার জম্মু-কাশ্মীরের জঙ্গি সংগঠনগুলি, পাঞ্জাবের ওয়ারিস পাঞ্জাব ডি, প্রভৃতি সংগঠনের অজস্র অ্যাকাউন্টগুলিকে ব্লক করা হয়েছে।  কেন্দ্রীয় সরকার যে তথ্য দিয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ভারতবর্ষে সন্ত্রাসবাদী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপ চালায় এমন সংগঠনগুলির মোট ২৮ হাজার ৭৯টি ইউআরএল ব্লক করা হয়েছে। এরমধ্যে দেখা যাচ্ছে যে ফেসবুকেই ব্লক করা হয়েছে ১০,৯৭৬টি অ্যাকাউন্ট এবং এক্স হ্যান্ডেল বা সাবেক ট্যুইটারে ব্লক করা হয়েছে ১০,১৩৯টি অ্যাকাউন্ট (Digital Terrorism)।

    কেন্দ্রীয় সরকার যে তথ্য দিয়েছে বিগত তিন বছরে সমাজমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট ব্লক করা নিয়ে তা নিম্নলিখিত-

    ফেসবুক: ২০২২ সালে ১,৭৪৩টি ইউআরএল, ২০২৩ সালে ৬,০৭৪টি ইউআরএল এবং ২০২৪ সালের (সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) ৩,১৫৯টি ইউআরএল ব্লক করা হয়েছে।

    এক্স হ্যান্ডেল: ২০২২ সালে ৩,৪১৭ অ্যাকাউন্ট ব্লক, ২০২৩ সালে ৩,৭৭২ অ্যাকাউন্ট ব্লক এবং ২০২৪ সালে ২,৯৫০ অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হয়েছে।

    ইউটিউব: গত তিন বছরে মোট ২,২১১টি অ্যাকাউন্ট সামগ্রিকভাবে ব্লক করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২২ সালে ৮০৯টি, ২০২৩ সালে ৮৬২টি এবং ২০২৪ সালে সালে ৫৪০টি।

    ইনস্টাগ্রাম: মোট ২,১৯৮ টি ইউআরএল ব্লক করা হয়েছে গত তিন বছরে। 

    হোয়াটসঅ্যাপ: ২০২২ সালে ৬৬টি এবং ২০২৪ সালে ৫৬টি সহ মোট ১৩৮টি অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হয়েছে৷

    টেলিগ্রাম: গত তিন বছরে ২২৫টি ইউআরএল ব্লক করা হয়েছে।

    নজরদারি চালিয়েছিলেন গোয়েন্দারা

    এ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, এই সমস্ত ইউআরএলগুলিকে (Digital Terrorism) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশেই ব্লক করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি দীর্ঘদিন ধরে এই অ্যাকাউন্ট গলির ওপরে নজরদারি চালিয়েছিলেন বলেও জানা গিয়েছে। গোয়েন্দারা নির্দিষ্ট প্রমাণ পেয়েছিলেন, কিছু সাইট এবং অ্যাপে এমন কিছু কার্যকলাপ চলছে যা ভারতের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। এই অ্যাকাউন্টগুলিকে সরাসরি নামেও চালানো হয়নি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আবার কিছু অ্যাকাউন্ট চালানো হত, যেগুলিতে ঘরে বসে কাজের অফার দেওয়া হত অথবা নানা ইনভেস্টমেন্ট করতে বলা হত। প্রসঙ্গত সরকার যে এমন পদক্ষেপ করতে পারে তা আইটি অ্যাক্টের ৬৯ (এ) ধারাতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা রয়েছে। কেন্দ্র সরকার বা রাজ্য সরকার চাইলেই তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে, যদি তারা দেখে, কোনও রকমের কম্পিউটার ভিত্তিক তথ্য অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Land: ‘‘যেখানে নমাজ পড়া হবে, সেটাই ওয়াকফ সম্পত্তি’’! বিতর্কিত মন্তব্য কল্যাণের, তুলোধনা বিজেপির

    Waqf Land: ‘‘যেখানে নমাজ পড়া হবে, সেটাই ওয়াকফ সম্পত্তি’’! বিতর্কিত মন্তব্য কল্যাণের, তুলোধনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ বিলের (Waqf Land) সংশোধনের বিরোধিতায় কলকাতার রানি রাসমণি রোডে তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের পক্ষ থেকে সমাবেশ করা হয়। সেখান থেকে ওয়াকফ বিল সংশোধনের প্রসঙ্গে বিজেপিকে নিশানা করতে গিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে বসেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বিতর্কিত মন্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। বিজেপি নেতৃত্ব বেজায় ক্ষুব্ধ। কল্যাণের কড়া সমালোচনা করেন বিজেপি নেতারা।

    যেখানে নমাজ পড়া হবে, সেটাই ওয়াকফ সম্পত্তি হয়ে যাবে (Waqf Land)

    দলীয় সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘আপনি যেখানে নমাজ পড়বেন বা যাঁরাই নমাজ পড়বেন কোনও এক জায়গায়, সেটাই ওয়াকফ সম্পত্তি (Waqf Land) হিসেবে বিবেচিত হবে। যে কোনও একটা জায়গায় যদি ২০ জন বা ২৫ জন বা ১৫ জন বা পাঁচজন নিয়মিত নমাজ পড়েন, সেটাকে ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হবে। আর নমাজ যে মসজিদে পড়তে হয়, সেটার কোনও বাধ্যবাধকতা নেই।’’

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবিতে পেট্রাপোল সীমান্তে আজ প্রতিবাদ-সভা শুভেন্দুর

    তীব্র কটাক্ষ করলেন সুকান্ত

    কল্যাণের এই বিতর্কিত বক্তব্য নিয়ে বেজায় ক্ষুব্ধ বিজেপি নেতৃত্ব। বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার দাবি করেছেন, শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ যে মন্তব্য করেছেন, তাতে কলকাতার একটা বড় অংশই ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হবে। কল্যাণের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, বিমানবন্দর, পার্ক, রেললাইনের মতো জায়গাকেও ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হতে পারে। তাঁর দাবি, ‘‘পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মতো বাংলায় হিন্দুদের সম্পূর্ণ নির্মূল নিশ্চিত করার বিষয়টি নিশ্চিত করে ছাড়বেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূল কংগ্রেস। ’’বিষয়টি আরও ব্যাখ্যা করে বঙ্গ বিজেপির সভাপতি বলেন, ‘‘এটার (কল্যাণের মন্তব্য) অর্থ হল, যে কোনও অজুহাতে রাস্তা, রেললাইন, বিমানবন্দর, পার্ক-সহ অন্যান্য জায়গায় নমাজ পড়া হলে সেটাকে ওয়াকফ জমি (Waqf Land) হিসেবে দাবি করা যেতে পারে। এই ব্যাখ্যা অনুযায়ী, কলকাতার একটা বড় অংশ মুসলিম সম্প্রদায়ের হাতে চলে যাবে।’’ তিনি তৃণমূল সাংসদের বক্তব্যটি পোস্টও করেছেন।

    কল্যাণকে খোঁচা যুব মোর্চার

    সত্যিটা বলার জন্য ধন্যবাদ, কল্যাণকে খোঁচা দেন বঙ্গ বিজেপির যুব মোর্চার সহ-সভাপতি তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। তিনি বলেন, ‘‘সত্যিটা এত সোজাভাবে বলে দেওয়ার জন্য তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়কে ধন্যবাদ। তাঁর কথা শুনলে বোঝা যায়, কীভাবে ওয়াকফের মাধ্যমে জমি দখল হয়।’’ সেইসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘এখন এরা দাবি করছে যে ভারতবর্ষের বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ স্থান তাদের। পুরো দক্ষিণ কলকাতা, ধর্মতলা-সহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গা নাকি এদের। ওয়াকফ আইনের মাধ্যমে এরা ভারতবর্ষ দখল করার একটা কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতবর্ষ দখলের এদের এই পরিকল্পনায় সম্পূর্ণ সাহায্য করছে তৃণমূল, কংগ্রেস এবং বামপন্থী দলগুলো। ওয়াকফ কতটা ভয়ংকর, সেটা আপনারা একটু খোঁজ নিলেই বুঝতে পারবেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbh Mela: কুম্ভের আগে যোগীর বড় ঘোষণা, প্রয়াগরাজ ভেঙে তৈরি হল নতুন জেলা ‘মহাকুম্ভ মেলা’

    Maha Kumbh Mela: কুম্ভের আগে যোগীর বড় ঘোষণা, প্রয়াগরাজ ভেঙে তৈরি হল নতুন জেলা ‘মহাকুম্ভ মেলা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভ মেলার (Maha Kumbh Mela) আগে যোগী প্রশাসনের বড় ঘোষণা। প্রয়াগরাজ (Prayagraj) ভেঙে তার অধীনে থাকা ৬৭টি গ্রাম নিয়ে উত্তরপ্রদেশের নতুন জেলা ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী বছর ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মহাকুম্ভ মেলা শুরু হতে চলেছে। এবার মেলায় ৪০ কোটি ভক্তদের সমাগম হবে বলে যোগী সরকার আগেই ইঙ্গিত দিয়েছে। ফলে মেলার স্নানকে সুশৃঙ্খল, শান্তিপূর্ণ এবং ঝঞ্ঝাট মুক্ত করতে প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।

    মেলা আধিকারিকই এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (Maha Kumbh Mela)

    রবিবার উত্তরপ্রদেশ সরকার একটি সরকারি নির্দেশিকা জারি করে এই নতুন জেলা ঘোষণার কথা জানিয়েছে। নতুন জেলার নাম রাখা হয়েছে ‘মহাকুম্ভ মেলা’। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, “২০২৫ সালের মহাকুম্ভ মেলা (Prayagraj) আয়োজনের জন্য মেলা অঞ্চলকে নিয়ে নতুন জেলা গঠন করা হয়েছে। সুষ্ঠ ভাবে মেলার আয়োজনের জন্য এই নতুন জেলা গঠন করা হয়েছে। নতুন জেলায় জেলা শাসক, অতিরিক্ত জেলাশাসক এবং কার্যনির্বাহী জেলাশাসক (এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট) হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন মেলা আধিকারিক। উত্তরপ্রদেশ প্রয়াগরাজ মেলা পর্ষদ আইন, ২০১৭ অনুসারে মেলা আধিকারিক হলেন রাজ্য সরকার নিযুক্ত কোনও আধিকারিক। প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে তিনি মেলার সমস্ত কাজকর্ম পরিচালনা করেন।”

    জেলার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬

    রবিবার প্রয়াগরাজের (Prayagraj) জেলা শাসক রবীন্দ্রকুমার মন্দড় এক নির্দেশিকা জারি করে বলেন, “মহাকুম্ভ মেলা জেলা (Maha Kumbh Mela) গঠনের পর উত্তরপ্রদেশে জেলার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬। প্রয়াগরাজের চারটি মহকুমার মোট ৬৭টি গ্রাম নিয়ে এই জেলা গঠিত হয়েছে। সরকারের নির্দেশিকায় দেখা গিয়েছে, সদর মহকুমার ২৫টি গ্রাম, সোঁরাও মহকুমার তিনটি গ্রাম, ফলপুর মহকুমার ২০টি গ্রাম এবং করছনা মহাকুমার ১৯টি গ্রাম থাকছে নতুন জেলার মধ্যে।”

    আরও পড়ুনঃ “ভারতের ইতিহাস বিকৃত করে আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করা হয়েছে”, দাবি ধনখড়ের

    ডিসেম্বরে পরিদর্শনে আসবেন মোদি

    প্রতি ৬ বছর অন্তর কুম্ভ মেলার আয়োজন করা হয়। ২০১৯ সালে ছিল অর্ধকুম্ভ মেলা। অবশ্য ২০১৩ সালে ছিল পূর্ণকুম্ভ মেলা। এবার ১২ বছর পর ফের পূর্ণ মহাকুম্ভ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। অন্যদিকে, প্রতি ১২টি পূর্ণকুম্ভের পর আসে মহাকুম্ভ মেলা (Maha Kumbh Mela)। আগামী বছরের কুম্ভমেলা পূর্ণকম্ভের সঙ্গেই হতে চলেছে মহাকুম্ভ মেলাও।  আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই মেলা। মেলার প্রস্তুতি ঘিরে এখন থেকেই উত্তর প্রদেশ পুলিশের ব্যস্ততা ব্যপক তুঙ্গে। নিরাপত্তা আরও ব্যাপক জোরদার করা হয়েছে। ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চলছে সব জায়গায়। মেলার প্রস্তুতি (Prayagraj) দেখতে ডিসেম্বরে পরিদর্শন করতে যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Guinea: প্রেসিডেন্টের সম্মানে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে গিনিতে ভয়াবহ সংঘর্ষ, মৃত্যু শতাধিক মানুষের

    Guinea: প্রেসিডেন্টের সম্মানে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে গিনিতে ভয়াবহ সংঘর্ষ, মৃত্যু শতাধিক মানুষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গিনিতে (Guinea) এক ফুটবল ম্যাচকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আর তাতেই মৃত্যু হল শতাধিক জনের। আশঙ্কা করা হচ্ছে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে। প্রসঙ্গত, ঘটনাটি ঘটেছে রবিবারই। গিনির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর নজেরেকরে ঘটে এই ঘটনা। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, পুরো ঘটনার সূত্রপাত হয় রেফারির এক বিতর্কিত সিদ্ধান্তে।

    গিনির (Guinea) সামরিক নেতা তথা প্রেসিডেন্ট মামাদি দোম্বুয়ার সম্মানে ছিল ম্যাচ

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গিনির (Guinea) সামরিক নেতা তথা প্রেসিডেন্ট মামাদি দোম্বুয়ার সম্মানে একটি ফুটবল (Football) টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হয়েছিল। সেই ম্যাচ দেখার জন্যই স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়েছিলেন ফুটবল ভক্তরা। ম্যাচ চলাকালীন রেফারির এক সিদ্ধান্ত ঘিরে অশান্তির সূত্রপাত হয়। দুই দলের সমর্থকদের মধ্যে শুরু হয় হাতাহাতি। এরপর একটা সময় ভয়াবহ রূপ নেয় সেই অশান্তি। মাঠের দখল নিয়ে নেন দুই দলের সমর্থকরা।

    স্থানীয় থানাতেও ধরানো হয় আগুন

    পরিস্থিতি একেবারে হাতের বাইরে বেরিয়ে যায়। জানা গিয়েছে, শুধু ঝামেলা মাঠেই সীমাবদ্ধ ছিল না। একটা সময়ে সেই উন্মত্ত সমর্থকরা স্থানীয় থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেন। ঘটনার (Football) পর থেকেই একের পর এক দেহ উদ্ধার হতে থাকে স্টেডিয়াম চত্বর থেকে।

    কী বলছেন হাসপাতালের ডাক্তার 

    সেদেশের এক ডাক্তার আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘‘যতদূর চোখ যাচ্ছে হাসপাতালে শুধুই মৃতদেহ। এখন এমন পর্যায় যে দেহ মেঝেতে ফেলে রাখতে হচ্ছে। মর্গে কোনও জায়গা নেই। প্রায় ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে।’’ যদিও এখনও সে দেশের সরকারের তরফে কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি জারি করা হয়নি মৃতের সংখ্যা নিয়ে। ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন গিনির (Guinea) প্রধানমন্ত্রী।

    এমন খুনোখুনির নজির নেই

    ফুটবল মাঠে সংঘর্ষের ঘটনা বিশ্বের মানচিত্রে নতুন নয়। সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এরকম সংঘর্ষ ঘটেই থাকে। কলকাতা ফুটবলেও ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের ডার্বিকেও ঘিরেও একাধিকবার উত্তেজনা ছড়িয়েছে স্টেডিয়ামে। কিন্তু ফুটবল ম্যাচকে কেন্দ্র করে এরকম খুনোখুনির নজির একেবারেই নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sanjauli Mosque Row: শিমলার সঞ্জৌলি মসজিদের তিনটি অবৈধ তলা ভেঙে ফেলার নির্দেশ আদালতের

    Sanjauli Mosque Row: শিমলার সঞ্জৌলি মসজিদের তিনটি অবৈধ তলা ভেঙে ফেলার নির্দেশ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিমলার সঞ্জৌলি মসজিদের তিনটি অবৈধ তলা ভেঙে ফেলার (Sanjauli Mosque Row) নির্দেশ দিল জেলা আদালত (Shimla District Court)। এই বিতর্কের সূত্রপাত কিছুদিন আগে। জানা গিয়েছে, সঞ্জৌলি মসজিদ কমিটি অবৈধভাবে তিনটি অতিরিক্ত তলা নির্মাণ করেছে। পুরসভার আইন ভঙ্গ করেই এটা করা হয়েছে বলে অভিযোগ।

    জনসাধারণের মধ্যে অসন্তোষ (Sanjauli Mosque Row)

    স্থানীয় বাসিন্দাদের বারংবার অভিযোগের পরেও রাজ্য প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ করেনি বলে অভিযোগ। যার জেরে অবৈধ এই কাঠামো দাঁড়িয়ে রয়েছে। প্রশাসনের এই উদাসীনতা জনসাধারণের মধ্যে অসন্তোষ বৃদ্ধি করে। বিশেষ করে হিন্দুদের মধ্যে, যারা রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে যে তারা আইনের শাসনের চেয়ে আপোসের রাজনীতিকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। বিতর্কের জল গড়ায় শিমলা জেলা আদালত পর্যন্ত (Shimla District Court)। আদালত সাফ জানিয়ে দেয় পুরসভার নির্দেশ মেনে অবৈধ কাঠামো ভেঙে ফেলতে হবে। মসজিদ কমিটির সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের আবেদনও খারিজ করে দেয় আদালত। আদালত জানিয়ে দেয়, ধর্মীয় পরিচয় নির্বিশেষে, কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আদালত এও বলেছে, আইনের শাসন সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। কোনও অবস্থায়ই অবৈধ নির্মাণকাজ মেনে নেওয়া হবে না।

    মসজিদের অবৈধ অংশ ভেঙে ফেলার দাবি

    সঞ্জৌলি মসজিদের (Sanjauli Mosque Row) তিনটি তলা আইন না মেনে নির্মিত হয়েছে বলে অভিযোগ। মসজিদের অবৈধ ওই অংশ ভেঙে ফেলার দাবি তোলেন স্থানীয় হিন্দুরা। সেপ্টেম্বর মাসে এ নিয়ে শিমলা আদালতে একটি আবেদন জমা দেয় ওয়াকফ বোর্ড। তারা জানায়, সঞ্জৌলি মসজিদের ওই জমির মালিক মসজিদ কমিটি। মুসলিম পক্ষ মসজিদের অনুমোদনহীন অংশ ভেঙে ফেলতে রাজি হয়েছিল আগেই। তারা নিজেরাই সেই অংশ ভেঙে ফেলতে চেয়েছিল। হিন্দুদের দাবি ছিল, বুলডোজার নিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। দুপক্ষের এই দাবি-পাল্টা দাবির প্রেক্ষিতে এলাকায় ছড়ায় উত্তেজনা।

    আরও পড়ুন: “ভারতের ইতিহাস বিকৃত করে আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করা হয়েছে”, দাবি ধনখড়ের

    তার পরে পরেই মসজিদের ইমাম ও ওয়াকফ বোর্ড এবং ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্যদের নিয়ে গঠিত কমিটি পুরসভার কমিশনার ভূপেন্দ্র আত্রির কাছে একটি প্রস্তাব জমা দেন। সেই সময় কমিটির সদস্য মুফতি মহম্মদ শফি কাসামি বলেছিলেন, “আমরা শিমলা মিউনিসিপ্যাল কমিশনারের কাছে সঞ্জৌলিতে অবস্থিত মসজিদের অননুমোদিত অংশ ভেঙে ফেলার অনুমতি চেয়েছি।” পরে আদালতে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের আবেদন করে (Sanjauli Mosque Row) মসজিদ কমিটি। সেই আবেদন খারিজ করে দিল আদালত (Shimla District Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Rafale Deal: আরও শক্তিশালী নৌসেনা! ফ্রান্স থেকে ২৬ রাফাল মেরিন যুদ্ধবিমান আসছে ভারতে, চুক্তি শীঘ্রই

    Rafale Deal: আরও শক্তিশালী নৌসেনা! ফ্রান্স থেকে ২৬ রাফাল মেরিন যুদ্ধবিমান আসছে ভারতে, চুক্তি শীঘ্রই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শক্তি বাড়াচ্ছে ভারতীয় নৌসেনা। দেশের জলসীমায় শত্রুদের বুকে কাঁপুনি ধরাতে এবার ফ্রান্স থেকে ২৬টি রাফাল মেরিন কমব্যাট (Rafale Deal) এয়ারক্রাফ্ট নিয়ে আসছে ভারত। এই বিষয়ে চুক্তি সম্ভবত পরের মাসেই হতে চলেছে বলে আভাস দিয়েছেন নৌসেনার (India Navy) প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠী। নৌসেনা দিবস উপলক্ষ্যে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এ কথা জানান তিনি। 

    চূড়ান্ত পর্যায়ে চুক্তি

    নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠী বলেন, ‘‘রাফাল (Rafale Deal) মেরিন নিয়ে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। শুধু ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিউরিটিতে এটি নিয়ে যাওয়ার অপেক্ষা। যেহেতু এটি সরকার থেকে সরকারের ডিল, তাই এটা নিয়ে বেশি সময় লাগবে না।’’ নৌসেনার জন্য আসা এই এয়ারক্রাফ্টগুলি বহু পর্যায়ের আলোচনা সমঝোতার পর দামের দিক থেকেও কিছুটা কাটছাঁট হচ্ছে বলে খবর। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ৩৬টি রাফাল বিমান ভারতে আসে ফ্রান্স থেকে। সেই বিপুল পরিমাণ রাফাল বিমান কেনার পর এবার এই ২৬টি রাফাল মেরিন এয়ারক্রাফ্ট ভারতের সেনার শক্তিকে আরও বাড়াবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

    নতুন বিমানে নয়া কী কী 

    নতুন রাফাল যুদ্ধবিমানগুলিতে (Rafale Deal) বেশ কয়েকটি ‘মডিফিকেশন’ এর কথা বলেছে ভারতীয় নৌসেনা। জেটগুলিতে উন্নত রেডার লাগানোর কথা বলা হয়েছে। নতুন কয়েকটি দেশীয় অস্ত্র যেমন রুদ্রম অ্যান্টি রেডিয়েশন মিসাইল, বিয়ন্ড ভিসুয়াল রেঞ্জ মিসাইল ওই বিমানে লাগানোর কথা বলা হয়েছে। এই অস্ত্রগুলি রাফাল মেরিন এয়ারক্রাফ্টে যুক্ত হলে তা আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে। এর পাশাপাশি, নতুন তিনটি পরমাণু শক্তিচালিত অ্যাটাক সাবমেরিন (SSN) নির্মাণের বিষয়েও কেন্দ্রের তরফে সবুজ সঙ্কেত শীঘ্রই হতে পারে বলে আভাস দিয়েছেন নৌ-প্রধান। পাশাপাশি তিনি আরও জানান, নৌসেনার শক্তিকে বাড়িয়ে নিতে, ৬২টি যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন বর্তমানে দেশের মাটিতে তৈরি হচ্ছে। যা পরে নৌসেনায় যুক্ত হবে। 

    নৌসেনা দিবসের প্রস্তুতি

    পুরীর ব্লু ফ্ল্যাগ বিচে আগামী ৪ ডিসেম্বর উদযাপিত হবে নৌসেনা (India Navy) দিবস। জানা যাচ্ছে, এই অনুষ্ঠানের কারণে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে পুরীর সমুদ্র সৈকত। অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত হবে ২৪টি যুদ্ধ জাহাজ, ৪০টি এয়ারক্র্যাফ্ট। এ ছাড়াও একাধিক হেলিকপ্টার, প্যারাশুট, ফাইটার জেটও দেখা যাবে নৌসেনার সেলিব্রেশনে। সি বিচে আনা হবে ৮টি যুদ্ধ ট্যাঙ্কও। মূলত ভারতীয় নৌসেনার শক্তি প্রদর্শনের জন্যই এই বিরাট আয়োজন। ইতিমধ্যেই সি বিচ জুড়ে চলছে মার্কোশ কমান্ডো, হেলিকপ্টার এবং যুদ্ধ ট্যাঙ্কের মহড়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশের জেলে বন্দি ৯৫ ভারতীয় মৎস্যজীবী, আতঙ্কে দিন কাটছে পরিবারের

    Bangladesh: বাংলাদেশের জেলে বন্দি ৯৫ ভারতীয় মৎস্যজীবী, আতঙ্কে দিন কাটছে পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) ক্রমাগত রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলার দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার ৯৫ জন ভারতীয় জেলেদের ভাগ্যের ওপর দীর্ঘ ছায়া ফেলেছে। সামুদ্রিক সীমানা অতিক্রমের অভিযোগে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের হাতে গ্রেফতার হওয়া এই জেলেরা বাংলাদেশের কারাগারে বন্দি রয়েছেন। আতঙ্কে পরিবারের লোকজন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bangladesh)

    জানা গিয়েছে, কাকদ্বীপ ও নামখানার (Bangladesh) জেলেদের আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। প্রথম ঘটনাটি ঘটে ১৩ অক্টোবর, যখন ৩১ জন জেলেকে আটক করা হয়। একইসঙ্গে দুটি নৌকা, ‘মা বাসন্তী’ এবং ‘জয় জগন্নাথ’  কে আটক করা হয়। এরপর ১৪ অক্টোবর ‘অভিজিৎ’, ‘অভিজিৎ-৩’ ও ‘নারায়ণ’ নামের তিনটি নৌকাসহ আরও ৪৮ জেলেকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর নভেম্বর মাসে ফের নতুন করে আরও ১৬ জন মৎস্যজীবীকে (Indian Fishermen) গ্রেফতার করা হয়। জানা গিয়েছে, গত ১৫ নভেম্বর সমুদ্রে মাছ ধরার জন্য রওনা দিয়েছিল ‘এফবি ঝড়’ নামক ট্রলারটি। কাকদ্বীপের হারউড পয়েন্ট এলাকা থেকে এটি যাত্রা শুরু করেছিলেন মৎস্যজীবীরা। এরপর ২২ নভেম্বর তাদের আটক করা হয়। ধৃত সব মৎস্যজীবীরা দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের বাসিন্দা।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবিতে পেট্রাপোল সীমান্তে আজ প্রতিবাদ-সভা শুভেন্দুর

    পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    কাকদ্বীপের (Bangladesh) পশ্চিম গঙ্গাধরপুর এলাকার বাসিন্দা তেজেন্দ্র মাঝিকে আটক করেছে বাংলাদেশের প্রশাসন। বিষয়টি জানতে  পেরে উদ্বেগে রয়েছেন পরিবারের লোকজন। কাকদ্বীপের অক্ষয় নগর বসন্তপুরের বাসিন্দা প্রসেনজিৎ দাসও বাংলাদেশের জেলে রয়েছেন। তিনি পরিবারের একমাত্র কর্মঠ ছিলেন। ছোট্ট একটি দরমার ঘরে কোনও ক্রমে ত্রিপল ঘিরে মা-বোনকে নিয়ে একসঙ্গে থাকতেন। হঠাৎ করে বাংলাদেশ প্রশাসনের হাতে আটকে পড়ে প্রসেনজিৎ সেই খবর পরিবারের কাছে এসে পৌঁছাতে কান্নায় ভেঙে পড়েছে গোটা পরিবার। হাউ হাউ করে কাঁদছেন প্রসেনজিতের মা। কিছু বলতে পারছেন না। অক্ষয় নগর বসন্তপুরের বাসিন্দা রাধা দাস। মাসখানেক আগেই তাঁর স্বামী মাছ ধরতে গিয়ে আটকে পড়েন বাংলাদেশ প্রশাসনের হাতে। এবার তাঁর ভাই অভি দাস গিয়েছিলেন মাছ ধরতে, তিনিও আটকে পড়েন বাংলাদেশের জেলে। স্বামী ও ভাই দুজনে আটকে পড়ায় এখন দিশেহারা এই পরিবার।

    মৎস্যজীবি শ্রমিক ইউনিয়নের সেক্রেটারি কী বললেন?

    দক্ষিণ ২৪-পরগনা জেলার জেলেদের সংগঠন সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবি শ্রমিক ইউনিয়নের সেক্রেটারি সতীনাথ পাত্র বলেন, ‘‘আমরা জেলেদের মুক্তির জন্য কেন্দ্র ও রাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। যাইহোক, আমরা জানতে পেরেছি যে তাদের (বাংলাদেশে বন্দি জেলেদের) বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি। জেলেদের আইনি সহায়তা দিতে আমরা আমাদের লোক পাঠিয়েছি বাংলাদেশে (Bangladesh)। কিন্তু সেখানে বর্তমান প্রশাসনের ভূমিকা আমাদের কাছে স্পষ্ট নয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vikrant Massey: আসছিল লাগাতার হুমকি, টার্গেট ৯ মাসের সন্তানকেও! অভিনয়কে বিদায় বিক্রান্ত মৈসীর

    Vikrant Massey: আসছিল লাগাতার হুমকি, টার্গেট ৯ মাসের সন্তানকেও! অভিনয়কে বিদায় বিক্রান্ত মৈসীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্রান্ত মৈসী (Vikrant Massey) এবং তাঁর স্ত্রী শীতল ঠাকুর গত ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪-এ প্রথম নবজাতকের পিতৃত্ব এবং মাতৃত্ব লাভ করেছিলেন। সম্প্রতি এই বলিউড অভিনেতা ‘সবরমতি রিপোর্ট’ সিনেমায় অসাধারণ অভিনয়ে দর্শকের মন জয় করে নিয়েছেন। সেখানে কীভাবে রামভক্ত কর সেবককের পুড়িয়ে মারা হয়, তার বিশ্লেষণ হয়েছে। তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে মূল ধারার সাংবাদ মাধ্যমকেও। ঠিক পরে পরেই অভিনেতা এবং তাঁর সন্তানকে বারবার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এরপর নিজে থেকেই সিনেমা থেকে অবসর (Vikrant Massey Quits Acting) নেওয়ার কথা ঘোষণা করেন বিক্রান্ত। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    নিরাপত্তার জন্য আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে

    বিক্রান্ত মৈসী (Vikrant Massey) নিজে একাধিক বার ছেলে বরদানের নিরাপত্তা নিয়ে অত্যন্ত উদ্বেগ রয়েছেন। একটি সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়ে জানিয়েছেন, সামাজিক মাধ্যম এবং হোয়াটঅ্যাপে ছেলেকে হত্যা করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, “আমি মাত্র ৯ মাস আগে সন্তানের বাবা হয়েছি। যে কীনা এখনও চলতে শেখেনি, কিন্তু তাকেও জড়িয়ে প্রতিনিয়ত হুমকি দেওয়া হচ্ছে। ওর নিরাপত্তার জন্য আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে। আমরা কেমন সমাজে বসবাস করছি ভাবতেই অবাক লাগছে। কিন্তু আমি সিনেমা নিয়ে ভীত (Vikrant Massey Quits Acting) নই। ভয় পেলে সিনেমা মুক্তি পেত না।”

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Vikrant Massey (@vikrantmassey)

    সামজিক মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া

    বলিউড অভিনেতা বিক্রান্তের (Vikrant Massey) একাধিক সিনেমা দর্শক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। অভিনয় ছাড়ার প্রসঙ্গ নিয়ে বলেন, “২০২৫ সাল আসছে, আমরা একে অপরের সঙ্গে শেষবারের মতো দেখা করব। আমার শেষ দুটি সিনেমা অনেক বছরের স্মৃতি হয়ে কাজ করবে। আমি বাড়িতে ফিরে যেতে চাই একজন স্বামী, বাবা এবং পুত্র হিসেবে। আমার যা অর্জন সব দর্শকদের জন্য। আমি সবার কাছে বিশেষ ভাবে ঋণী।”

    “বলিউডে আপনার অভিনয় আরও প্রয়োজন”

    তবে সামাজিক মাধ্যমে এই অভিনেতার (Vikrant Massey) পোস্টকে ঘিরে দর্শক মহলে নানা প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছে। কেউ বলছেন ‘ছোট বিরতি’। অপর আরেকজন লিখেছেন, “হঠাৎ? সবকিছু ঠিক আছে তো? ভক্তদের কাছে খুবই আশ্চর্য জনক বিষয়। আমরা আপনার অভিনয়, সিনেমাকে খুব পছন্দ করি। ইতিমধ্যেই সুশান্ত সিং রাজপুতের মতো এক অভিনেতাকে আমরা হারিয়েছি। বলিউডে আপনার অভিনয় আরও প্রয়োজন।” আবার আরও এক ভক্ত লিখেছেন, “আরও শক্তিশালী হয়ে আবার ফিরে আসুন অভিনয়ের ময়দানে (Vikrant Massey Quits Acting)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: “ভারতের ইতিহাস বিকৃত করে আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করা হয়েছে”, দাবি ধনখড়ের

    Jagdeep Dhankhar: “ভারতের ইতিহাস বিকৃত করে আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করা হয়েছে”, দাবি ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করে মুষ্টিমেয় কয়েকজনকে জায়গা দিতে ভারতের ইতিহাস (Indian History) বিকৃত ও পরিবর্তিত করা হয়েছিল। এমনই দাবি করলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। রবিবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিংয়ের ১৩৮তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে ভাষণ দেন উপরাষ্ট্রপতি। সেখানেই তিনি ইতিহাস বই বিকৃত করার অভিযোগ করেন।

    কী বললেন ধনখড়? (Jagdeep Dhankhar)

    তিনি বলেন, “ভারতের ইতিহাস বিকৃত ও পরিবর্তিত করা হয়েছিল। এতে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে এই দাবি করার জন্য একচেটিয়া জায়গা দেওয়া হয়েছিল যে, তাঁরাই ব্রিটিশদের কাছ থেকে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনে অবদান রেখেছেন।” উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “ভারতের স্বাধীনতার ভিত্তি সম্পর্কে মানুষকে খুব ভিন্নভাবে শেখানো হয়েছে। ইতিহাস বই আমাদের আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করেছে। আমাদের ইতিহাস বিকৃত ও পরিবর্তিত করা হয়েছিল, এবং এতে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে একচেটিয়া স্থান দেওয়া হয়েছে যারা আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের কৃতিত্ব পেয়েছে। এটা আমাদের বিবেকের ওপর একটি অসহনীয় ব্যথা। এটা আমাদের আত্মা ও হৃদয়ের ওপর একটি বোঝা।”

    বীরত্বপূর্ণ কীর্তিগুলিকে স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ

    তিনি ভারতের ঐতিহাসিক বিবরণে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের আহ্বানও জানান। উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “আমাদের ইতিহাস বইগুলো রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিংয়ের বীরত্বপূর্ণ কীর্তিগুলিকে স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।” রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিংকে তিনি একজন স্বাভাবিক কূটনীতিক, রাজনীতিবিদ, দূরদর্শী ও জাতীয়তাবাদী হিসেবে অভিহিত করেন। এই অবহেলাকে ‘ন্যায়বিচারের প্রহসন’ বলে অভিহিত করেছেন উপরাষ্ট্রপতি। ইতিহাসের ভুল উপস্থাপনাকে সংশোধন করার গুরুত্বও এদিনের বক্তৃতায় তুলে ধরেন তিনি। ভারতের স্বাধীনতার ভিত্তি স্থাপনকারী ব্যক্তিদের যাতে যথাযথ স্বীকৃতি দেওয়া যায়, তাই এটা প্রয়োজন বলেও মনে করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি পৌঁছতে পারে ৬.৪ শতাংশে, দাবি মর্গানের রিপোর্টে

    উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “এটা ন্যায়বিচারের প্রতি অবিচার, কী ট্র্যাজেডি। আমাদের স্বাধীনতার ৭৫ তম বছরে, আমরা ব্যর্থ হয়েছি—ভয়ানকভাবে ব্যর্থ হয়েছি—রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিংয়ের মতো মহান মানুষের বীরত্বপূর্ণ কীর্তিগুলিকে স্বীকার করতে। আমাদের ইতিহাস তাঁকে তার প্রাপ্য মর্যাদা দেয়নি। আমাদের স্বাধীনতার ভিত্তিগুলি, যেগুলি তাঁর মতো মানুষদের এবং অন্যান্য অবহেলিত বা কম পরিচিত বীরদের সর্বোচ্চ ত্যাগের (Indian History) ওপর প্রতিষ্ঠিত, তা ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে (Jagdeep Dhankhar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশে আক্রান্ত কলকাতাগামী বাস, ভারতীয়দের প্রাণনাশের হুমকি! প্রতিবাদ ত্রিপুরার

    Bangladesh: বাংলাদেশে আক্রান্ত কলকাতাগামী বাস, ভারতীয়দের প্রাণনাশের হুমকি! প্রতিবাদ ত্রিপুরার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু নির্যাতনের ঘটনায় যখন বাংলাদেশ (Bangladesh) সরকারের তীব্র সমালোচনা চলছে নানা মহলে, ঠিক তখনই ত্রিপুরা লাগোয়া বাংলাদেশ সীমান্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কলকাতাগামী একটি বাস ঘিরে যাত্রীদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল। ত্রিপুরা থেকে কলকাতাগামী বাসে হামলা চালানোর অভিযোগ। বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবেড়িয়ায় ইচ্ছাকৃতভাবে কলকাতাগামী ওই বেসরকারি পরিবহণ সংস্থার বাসে ধাক্কা মারে একটি ট্রাক, এমনটাই জানা গিয়েছে। দুর্ঘটনায় অল্প আঘাত পান যাত্রীরা। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীও বাংলাদেশের হামলার কড়া নিন্দা করেন। হামলা না থামালে কড়া পদক্ষেপের কথাও বলেন তিনি।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bangladesh)

    জানা গিয়েছে, ৩০ নভেম্বর ত্রিপুরার আগরতলা থেকে কলকাতা (Kolkata) আসছিল শ্যামলী পরিবহণের বাস। বাংলাদেশের (Bangladesh) বিশ্ব রোডে হঠাৎ বাসটিকে সজোরে ধাক্কা মারে একটি বড় ট্রাক। কোনওমতে ব্রেক কষে বড়সড় দুর্ঘটনা এড়ান বাসের চালক। গোটা ঘটনায় চরম আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। অভিযোগ, দুর্ঘটনার পরই বাসে থাকা ভারতীয় যাত্রীদের প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। ভারত বিরোধী স্লোগানও দেওয়া হয়। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে ত্রিপুরা সরকার। ত্রিপুরার পরিবহণমন্ত্রী সুশীল চৌধুরী বলেন, ‘‘ত্রিপুরা থেকে কলকাতা যাওয়ার পথে বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবেড়িয়ায় আক্রান্ত হয়েছে শ্যামলী পরিবহণের একটি বাস। বাসটি রাস্তার এক ধার ধরে যাচ্ছিল। হঠাৎ বাসটিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দুর্ঘটনার কবলে ফেলার জন্য ধাক্কা দেয় পণ্যবাহী একটি ট্রাক। একই সময় রাস্তায় থাকা একটি অটো বাসের সামনে চলে আসে এবং শ্যামলী – বাসটির সঙ্গে সেটির সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন – বাসে থাকা ভারতীয় যাত্রীদের ক্রমাগত হুমকি দিতে থাকেন। ভারত- বিরোধী নানা স্লোগান দিয়ে এবং কটু মন্তব্য করে যাত্রীদের প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাই। আর বাসে থাকা ভারতীয় যাত্রীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের প্রশাসনকে দ্রুত হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানাচ্ছি।’’

    সরব হয়েছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী

    ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা ভারতীয় যাত্রীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রশাসনকে এই বিষয়ে দ্রুত হস্তক্ষেপ করার আর্জি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘এরকম ঘটনা ঘটতে পারে তা ভাবা যায়নি। বাংলাদেশে যা চলছে তা কোনও মতেই মেনে নেওয়া যায় না। ওরা যদি নিজেদের শুধরে না নেয়, তাহলে ফল ভুগতে হবে। ওখানে যা হচ্ছে তা মোটেও ভালো নয়।’’ তাঁর সংযোজন, ‘‘ওখানে সংখ্যালঘুদের ওপর যেভাবে অত্যাচার চলছে, তা গোটা বিশ্ব দেখছে। আমি আশা করছি, আমাদের কেন্দ্রীয় সরকার এবং কেন্দ্রীয় নেতারা পুরো বিষয়টির ওপর নজরদারি চালাচ্ছেন। সঠিক সময়ে তাঁরা নিশ্চয়ই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবেন। যেহেতু ত্রিপুরার তিন দিকে বাংলাদেশ সীমান্ত তাই আমরা নজরদারির জন্য বিএসএফ এবং ডিজিপির সঙ্গে কথা বলেছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share