Tag: মাধ্যম বাংলা

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরের পর থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে ২ হাজারেরও বেশি অবৈধ বাংলাদেশিকে

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরের পর থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে ২ হাজারেরও বেশি অবৈধ বাংলাদেশিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৭ মে অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) পর থেকে ২০০০-এরও বেশি অবৈধ বাংলাদেশিকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সরকারি সূত্রকে উদ্ধৃত করে এমনটাই খবর প্রকাশিত হয়েছে এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, একই সময়ে যারা অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করতে চেয়েছিল, তারাও ফিরে গিয়েছে বাংলাদেশে। অর্থাৎ বাংলাদেশি তাড়াও অভিযান অনুপ্রবেশের চেষ্টাকেও বড়সড় ধাক্কা দিতে পেরেছে। ওই সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং অসম-এই রাজ্যগুলি লাগোয়া যে বাংলাদেশে সীমান্ত রয়েছে, সেখানে কড়া পদক্ষেপ করা হয়েছে (Bangladeshi Illegal Immigrant)।

    পহেলগাঁও হামলার পরেই শুরু হয় ব্যাপক অভিযান (Operation Sindoor)

    প্রসঙ্গত, অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) পরেই অভিযানে নামে গুজরাট পুলিশ। পহেলগাঁও হামলার দিন কয়েক পরেই গুজরাট থেকে ৫৫০ জনের বেশি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে আটক করে পুলিশ। ভারতে থাকার কোনও বৈধ নথি না দেখাতে পারার কারণে তাদেরকে আহমেদাবাদ এবং সুরাট থেকে আটক করে গুজরাট পুলিশ। একইসঙ্গে দিল্লি এবং হরিয়ানাতেও বিপুলসংখ্যক অবৈধ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে খবর। দুদিন আগেই রাজধানী দিল্লিতে আরও ৩৮ জন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে আটক করা হয়েছে। দিল্লিতে বসতি স্থাপনের আগে এই বাংলাদেশিরা হরিয়ানার নুহ এবং বিহারে থাকত বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, রাজস্থান থেকে অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক করার খবরও সামনে এসেছে। প্রসঙ্গত এ নিয়ে এক উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিক বলেন, ‘‘এই অবৈধ বাংলাদেশি চিহ্নিত করে পুনরায় তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছেই। সাধারণভাবে যে সমস্ত রাজ্যে অর্থনৈতিকভাবে কর্মকাণ্ড বেশ ভালো (Bangladeshi Illegal Immigrant)। সেখানেই নথিপত্র যাচাইয়ের পর এই ধরনের অবৈধ বাংলাদেশিদের ধরা হচ্ছে। গত এপ্রিল মাসে পহেলগাঁও হামলার পরেই এই প্রক্রিয়া ব্যাপকভাবে শুরু করা হয়।

    বায়ুসেনার বিমানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিএসএফ ক্যাম্পে

    অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) পরে তা আরও গতি পেয়েছে অপারেশন সিঁদুরের পরে অভিযান প্রথম চালানো হয় গুজরাটে। বাকি আরও অন্যান্য রাজ্যগুলিতে খুব শীঘ্রই শুরু হবে অভিযান।’’ জানা যাচ্ছে, এই সমস্ত অবৈধ বাংলাদেশিদের বিভিন্ন স্থান থেকে তুলে ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সীমান্তে বিএসএফের অস্থায়ী ক্যাম্পে তাদেরকে রাখা হচ্ছে। পরে তাদেরকে হস্তান্তর করা হচ্ছে। প্রয়োজন অনুসারে, তাদেরকে খাবার এবং কিছু বাংলাদেশি (Bangladeshi Illegal Immigrant) মুদ্রাও সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে।

    আটক হওয়ার ভয়ে অনেকে আবার স্বেচ্ছায় ভারত ছাড়ছে

    ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং অসমের সীমান্তে সংঘটিত- এই অভিযান নিয়ে সরকারি একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘‘বেশ কিছু ধারণা রয়েছে যে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিকেই বেছে নেওয়া হচ্ছে অবৈধ বাংলাদেশিদের চিহ্ণিত ও বিতাড়িত করতে। কিন্তু তা একেবারেই সত্য নয়। মেঘালয়ে বিজেপি সে অর্থে একটি ছোট শক্তি। এই রাজ্যকেও বেছে নেওয়া হয়েছে।’’ আরও একজন সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন, সংবাদমাধ্যমে ব্যাপকভাবে বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানো অভিযানের খবর সামনে এসেছে। এর ফলে ভারতের অন্যান্য রাজ্যে (Operation Sindoor) যে সমস্ত অবৈধ বাংলাদেশি রয়েছে, তারা আটক হওয়ার ভয়ে স্বেচ্ছাতেই দেশ ছেড়ে যাচ্ছে।

    আটক হওয়ার পরে বাংলাদেশিদের সীমান্ত থেকে ফেরত নিচ্ছে তাদের আত্মীয়রা

    এক সরকারি আধিকারিক এ নিয়ে বলেন, ‘‘যে সমস্ত অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক করা হচ্ছে, তাদের বেশিরভাগই বিরোধিতা করছে না। তারা নিজেদের দেশে ফেরত যেতে ইচ্ছুক। আটক হওয়ার পরে তাদেরকে সীমান্তে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানেই তারা নিজেদের আত্মীয়-স্বজনদেরকে ফোন করছে। তাদের আত্মীয়-স্বজনরা তাদেরকে সেখানে নিতে আসছে। অবৈধ বাংলাদেশিরা জানে, এভাবে যদি তারা না যায় তাহলে সেক্ষেত্রে তাদেরকে কারাগারে পাঠানো হবে। বেশির ভাগই দরিদ্র শ্রমিক রয়েছে। যাদের আইনি লড়াই করার কোনও উপায় নেই। তাই তারা নিজেদের পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পছন্দ করছে।

    ফের ফেরত আসতে পারে এই অবৈধ বাংলাদেশিরা (Bangladeshi Illegal Immigrant)

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এমনিতেই রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশে ফের একবার অস্থিরতা শুরু হয়ে যেতে পারে যদি এই বিপুল সংখ্যক অবৈধ নাগরিক প্রতি সপ্তাহেই সে দেশে ফিরে যায়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অবৈধ বাংলাদেশিদের এভাবে ফেরত পাঠানোটা হচ্ছে অস্থায়ী সমাধান। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে, পরবর্তীকালে এই অনুপ্রবেশকারীদের ফের ভারতে ফিরে আসার সম্ভাবনাও থেকে যাচ্ছে। সে কারণেই এই অবৈধ বাংলাদেশিদের বায়োমেট্রিক ছাপ নেওয়ার দিকেই সরকার নজর দিয়েছে। যাতে এদের প্রকৃত তথ্য সরকারের কাছে থাকে।

  • Red Road: ব্যবহৃত হবে সামরিক প্রয়োজনে, এবছর রেড রোডে ইদের নামাজ নয়, জানিয়ে দিল সেনা

    Red Road: ব্যবহৃত হবে সামরিক প্রয়োজনে, এবছর রেড রোডে ইদের নামাজ নয়, জানিয়ে দিল সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর ইদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয় কলকাতার রেড রোডে (Red Road)। এবার সেই জমায়েত ঘিরেই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। চলতি বছরে রেড রোডে ইদ-উজ-জোহা (৭-৮ জুন) জমায়েত আয়োজনের অনুমতি দিল না সেনাবাহিনী। ফোর্ট উইলিয়ামের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি)-র তরফে এক চিঠিতে জানানো হয়েছে, ওই সময়ে রেড রোড ও সংলগ্ন অঞ্চল সামরিক প্রয়োজনে ব্যবহৃত হবে। এর ফলে, ইদের (Red Road) জমায়েতের অনুমতির আবেদন নাকচ করা হয়েছে।

    কী বললেন কলকাতা খিলাফত কমিটির সভাপতি?

    এনিয়ে কলকাতা খিলাফত কমিটির সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী জাভেদ আহমেদ খানের বিবৃতি সামনে এসেছে। রবিবার তিনি বলেন, ‘‘আমরা চিঠি পেয়েছি। বৈঠক ডাকা হয়েছে। এরপর কমিটির সদস্যরাই সিদ্ধান্ত নেবেন কী পদক্ষেপ করা হবে।’’ প্রসঙ্গত, মহম্মদ আলি, মৌলানা শওকত আলি ও মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে যে খিলাফত-আন্দোলন গড়ে উঠেছিল সেই স্মৃতিতেই চলে খিলাফত কমিটি। এই কমিটির কমিটির তরফেই বড় দুই ইদের নমাজের আয়োজন করা হয় রেড রোডে। তবে এবার সেনাবাহিনীর (Indian Army) এই সিদ্ধান্তের ফলে তা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এখন দেখার সেনার এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে খিলাফত কমিটি আদালতের দ্বারস্থ হয় কিনা।

    ১০ মে আবেদন করে কমিটি, সেনার জবাব আসে ৩১ মে

    রেড রোডের (Red Road) দীর্ঘ রাস্তায় প্রতি বছর রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে লক্ষাধিক মানুষ একসঙ্গে ইদের নামাজের জন্য জড়ো হন। প্রোটোকল অনুযায়ী, কলকাতা খিলাফত কমিটি ১০ মে ইদের নামাজের জন্য অনুমতি চায়। এরপরে সেনাবাহিনী (Indian Army) তরফ থেকে জবাব আসে ৩১ মে এবং সেখানেই তাদের এই আবেদনকে নাকচ করা হয়। রেড রোডে বহু বছর ধরেই ইদের নামাজ চলে এবং বিরাট সংখ্যায় জমায়েতে হাজির থাকতে দেখা যায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও নেত্রীদেরও।পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইদের নামাজের ওই জমায়েতে হাজির থাকেন।

  • Mujibur Rahman: মুজিব-বিরোধিতায় মরিয়া ইউনূস, এবার বাংলাদেশের নোট থেকে সরল বঙ্গবন্ধুর ছবি

    Mujibur Rahman: মুজিব-বিরোধিতায় মরিয়া ইউনূস, এবার বাংলাদেশের নোট থেকে সরল বঙ্গবন্ধুর ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুছে ফেলার চেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছে ইউনূস সরকার। হাসিনা সরকারে পতনের পর থেকেই বঙ্গবন্ধু (Mujibur Rahman) বিরোধী একাধিক অবস্থান সামনে এসেছে ইউনূস জমানায়। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁর পৈত্রিক ভিটেমাটি। বঙ্গবন্ধুকে পাঠ্যক্রম থেকে মুছে ফেলাও হয়েছে। এবার বাংলাদেশের মুদ্রা থেকেও তাঁকে সরিয়ে ফেলল ইউনূস সরকার।

    উঠছে প্রশ্ন (Mujibur Rahman)

    রবিবার ১ জুন বাংলাদেশে (Bangladesh) নতুন ব্যাঙ্ক নোট প্রকাশিত করে ইউনূস সরকার। টাকা থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (Mujibur Rahman) ছবি একেবারেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার বদলে রাখা হয়েছে বিভিন্ন ধর্মীয় স্থান, বিভিন্ন ল্যান্ডমার্ক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ছবি। বাংলাদেশের সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক এই নতুন নোট প্রকাশের পরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দেশের মুদ্রায় বদল আনার মতো বড় পদক্ষেপ করার ক্ষমতা একমাত্র নির্বাচিত সরকারের আছে। সেই স্থানে রয়েছে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার। তারা কীভাবে মুদ্রার ছবি বদলে ফেলতে পারে?

    কী বলছেন ব্যাঙ্ক কর্তা?

    প্রসঙ্গত, এতদিন পর্যন্ত বাংলাদেশের সমস্ত মুদ্রায় শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি ছিল। ১৯৭১-র মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধুর (Mujibur Rahman) আত্মত্যাগকে স্মরণে রাখতেই এমনটা করা হয়েছিল। তবে বাংলাদেশে এখন নতুন শাসন ব্যবস্থা। এতেই এল নতুন নিয়ম। এনিয়ে বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, “নতুন সিরিজ ও ডিজাইনের অধীনে এবার থেকে আর কোনও ব্যক্তির ছবি থাকবে না, বরং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য ও ঐতিহ্যবাহী স্থানের ছবি থাকবে।” বাংলাদেশের নতুন ধর্মীয় স্থানের পাশাপাশি প্রয়াত চিত্রশিল্পী জাইনুল আবেদিনের আঁকা ব্রিটিশ শাসনকালে বাংলার ছবিও তুলে ধরা হয়েছে।

    খালেদা জিয়ার জমানাতেও বদলেছিল ছবি

    বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, আপাতত বঙ্গবন্ধুর (Mujibur Rahman) ছবি থাকা নোটগুলি বাতিল করা হচ্ছে না। তা কার্যকর থাকবে। তবে ব্যাঙ্ক আর নতুন করে বঙ্গবন্ধুর ছবি সহ নোট ছাপাবে না। প্রসঙ্গত, এটাই নতুন বা প্রথম নয়, এর আগে খালেদা জিয়ার দল বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি বা বিএনপি ক্ষমতায় ছিল, তখনও বঙ্গবন্ধুর ছবি সরানো হয়েছিল ব্যাঙ্ক নোটে।

  • Operation Sindoor: সামরিক দিক ছাড়াও অপারেশন সিঁদুরের রয়েছে ৩ অসামরিক সাফল্য, জানুন বিস্তারিত

    Operation Sindoor: সামরিক দিক ছাড়াও অপারেশন সিঁদুরের রয়েছে ৩ অসামরিক সাফল্য, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২২ এপ্রিলের ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে পহেলগাঁওয়ে। বেছে বেছে হিন্দু পর্যটকদের হত্যা করা হয়। এর পরেই অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) প্রয়োগ করে ভারত সরকার। ৭ মে অপারেশন সিঁদুরের মাধ্যমে বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারত যেমন এক নতুন স্থান দখল করেছে একইভাবে অসামরিক ক্ষেত্রেও অত্যন্ত তাৎপর্য রয়েছে এই অভিযানের।

    ঐক্যবদ্ধ ভারত দেখা গিয়েছে মোদি জমানায় (Operation Sindoor)

    পহেলগাঁও হামলা এবং তার পরবর্তী অপারেশন সিঁদুর, এই আবহে সারাদেশে এক অভূতপূর্ব ঐক্য এবং সংহতি তৈরি করতে পেরেছে মোদি সরকার। শুধুমাত্র দেশের ভৌগলিক সীমানাতেই নয়, দেশের বাইরেও প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যে ঐক্য দেখা দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে গোটা ভারত এক এই বার্তা পৌঁছানো গিয়েছে। জনগণ রাস্তায় নেমেছেন। তাঁরা তেরঙ্গা পতাকা হাতে পদযাত্রা করেছেন। পাকিস্তান ও ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তাঁরা সোচ্চার হয়েছেন।

    চুপ থাকত কংগ্রেস সরকার, আঘাত হানল মোদি সরকার (Modi Government)

    ২৬/১১-এর ভয়াবহ হামলার পরে কংগ্রেস সরকার যখন চুপ ছিল, তখন ঠিক তার বিপরীতে হাঁটতে দেখা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। ৭ মে মধ্যরাতে পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটিগুলোকে গুঁড়িয়ে দেয় ভারতীয় সেনা। পাক অধিকৃত কাশ্মীরেও চলে হামলা। এর পরবর্তীকালে পাকিস্তান পাল্টা হামলার প্রচেষ্টা করলে ভারতের উন্নত প্রযুক্তির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তা রুখে দেয়। জানা যায় যে ভারতবর্ষে ২৬টি শহরকে টার্গেট করেছিল পাকিস্তান। যার মধ্যে দিল্লিও ছিল। তারা চিন এবং তুরস্ক সহ আমেরিকার নানা যুদ্ধ সরঞ্জাম যা ব্যবহার করে। কিন্তু প্রতিক্ষেত্রেই তারা ব্যর্থ হয়। অন্যদিকে ভারতীয় সেনার গর্জন শোনা যায় রাওয়ালপিন্ডি এবং ইসলামাবাদ পর্যন্ত। কোনও রকমের উপায় না দেখে আন্তর্জাতিক মঞ্চে যুদ্ধ বিরোধীর দাবি জানায় পাকিস্তান। সেই মতো ১০ মে তারা ফোন করে ভারতের কাছে। দুই দেশের সেনা পর্যায়ে কথাবার্তা হয়। তারপরে যুদ্ধ বিরোধী হয়। কিন্তু ভারত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় যে অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে। কখনও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়নি।

    অপারেশন সিঁদুরের ৩ অসামরিক সাফল্য

    অপারেশন সিঁদুরের ৩ অসামরিক সাফল্য রয়েছে। প্রথমটি হল মোদি সরকার ক্ষমতা আসার পর বিগত ১১ বছর ধরে দেশের মধ্যে ঐক্য এবং সংহতির ভাবনা জেগেছে। সরকার সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়তে পারে, এই আত্মবিশ্বাস ভারতবাসীর মনে জায়গা করতে পেরেছে। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারের পাশে থাকতে দেখা গিয়েছে, দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলকে। সমস্ত সামাজিক সংগঠন, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং ধর্মীয় সংগঠনগুলিকে। তারা সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করেছেন সরকারের অপারেশন সিঁদুরকে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যেভাবে ভারত সরকার লড়াই চালিয়েছে সেটাকেও তাঁরা কুর্নিশ জানিয়েছেন। যেটা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি ঘটনা এবং সত্যি কথা বলতে এই ঘটনা প্রথম মোদি জমানাতেই (Operation Sindoor) দেখা গেল।

    অন্যদিকে দ্বিতীয় সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হল অপারেশন সিঁদুরের আবহে বিদেশি এবং আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো, যারা সর্বদাই ভারতের নিন্দা এবং বদনাম করত, তারাই ভারতবর্ষের এমন পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে। পহেলগাঁও হামলার প্রতিক্রিয়াতে ভারত যে উত্তর দিয়েছে সেটিকেও তারা স্বাগত জানিয়েছে। পাকিস্তানের মন্ত্রী, তাদের মুখপাত্র এবং কূটনীতিকরা পহেলগাঁও হামলা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে কোন জবাবই দিতে পারেনি। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে আন্তর্জাতিক মিডিয়া যখন জিজ্ঞেস করে যে কীভাবে তাঁরা বলছেন, ভারতের যুদ্ধবিমান নষ্ট করেছেন? তখন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলছে, তারা সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখেছে এমনটা। অন্যদিকে পাকিস্তানের বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলও শেহবাজ সরকারের সমালোচনা করেছে।

    অন্যদিকে, তৃতীয় সব থেকে বড় তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হল ভারত সমগ্র বিশ্বের কাছে বার্তা পৌঁছাতে পেরেছে, এই দেশ এখন বিশ্বের শক্তিশালী দেশ হিসেবে উঠে আসছে। এই বার্তা তারা দিতে পেরেছে আমেরিকা, চিন, তুরস্ক এবং অন্যান্য পশ্চিমী দেশগুলিকে। ভারতের প্রত্যাঘাতে এখন পাকিস্তান কাঁপছে এবং উন্নত আকাশ প্রযুক্তির মাধ্যমে ভারতের কোনও ক্ষতি পাকিস্তান করতে পারেনি। এই বার্তাও পৌঁছেছে বিশ্বের দরবারে। বিগত ১১ বছর ধরে নরেন্দ্র মোদির (Modi Government) দূরদর্শি নেতৃত্বের জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে এই আবহে পাকিস্তান মদতপুষ্ট সন্ত্রাসের বার্তা দিতে সংসদীয় প্রতিনিধি দল বিশ্বের নানা দেশে ভ্রমণ করছে। তাঁরা তুলে ধরছেন, অপারেশন সিঁদুরের সাফল্য। কেন প্রয়োজন হল অপারেশন সিঁদুর তাও জানাচ্ছেন তাঁরা বিদেশে। একই সঙ্গে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ঘুরে জানাচ্ছেন যে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের অবস্থান ঠিক কী।

  • Israel News: হাসপাতালকে ঢাল বানিয়ে ভূ-গর্ভে লুকিয়ে ছিল হামাস প্রধান, কীভাবে খতম? জানাল ইজরায়েল

    Israel News: হাসপাতালকে ঢাল বানিয়ে ভূ-গর্ভে লুকিয়ে ছিল হামাস প্রধান, কীভাবে খতম? জানাল ইজরায়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১৩ মে গাজার খান ইউনিস হাসপাতালের নিচে আন্ডারগ্রাউন্ডের ভিতরে লুকিয়ে ছিলেন হামাস প্রধান মহম্মদ সিনোয়ার ও মহম্মদ সাবানেহ। সমেত ২৮ জন জঙ্গি (Hamas Chief)। ইজরায়েলের হানায় তারা প্রত্যেকেই নিহত হয়। ইজরায়েলের সেনাবাহিনী (Israel News) একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে এবং যেখানে তারা জানিয়েছে, কীভাবে নির্ভুলভাবে হামলা চালানো হয়েছিল।

    হাসপাতালে নীচেই ছিল জঙ্গি ঘাঁটি (Israel News)

    হাসপাতালে নীচেই ছিল জঙ্গি ঘাঁটি। হাসপাতালকে ওপরে রেখে রোগীদেরকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করত জঙ্গিরা। ইতিমধ্যে ইজরায়েলের সেনা জানিয়েছে, ওই ভূ-গর্ভস্ত ঘাঁটি ছিল খুবই জটিল এবং এটিকে লক্ষ্যবস্তু করা সম্ভব হয়েছিল একমাত্র তাদের উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে। গোয়েন্দারা এক্ষেত্রে খুব ভালো সাহায্য করেছিলেন বলে জানিয়েছেন তারা। অন্যদিকে, ইজরায়েলের সেনা আরও বলেছে, হামলায় হাসপাতালে যে কার্যকারিতা তা কোনওভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। শুধুমাত্র মহম্মদ সিনওয়ার (Hamas Chief) ও মহম্মদ সাবানেহকে খতম করা হয়। এই দুজনকে লক্ষ্য করা হয়েছিল। ইজরায়েলের সেনা (Israel News) আরও জানিয়েছে, গাজার হাসপাতালগুলিকে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে ব্যবহার করার জন্যই হামাসের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। তারা গাজার অসামরিক নাগরিকদের নিষ্ঠুরভাবে (Israel News) ব্যবহার করে চলেছে।

    ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি

    মহম্মদ সিনওয়ার ছাড়াও হামাসের রাফা ব্রিগ্রেডের কম্যান্ডার মহম্মদ সাবানা ও দক্ষিণ খান ইউনূস ব্যাটেলিয়নের কম্যান্ডার মাহদি কোয়ারেরও মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সংবাদসংস্থা এএফপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বুধবারই সংসদ অধিবেশনে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন  ‘আমরা মহম্মদ সিনওয়ারকে নিকেশ করে দিয়েছি।’ প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, খতম হওয়া জঙ্গি নেতা মহম্মদ আসলে জঙ্গি সংগঠন হামাসের প্রধান ইয়াহা সিনওয়ারের ভাই ছিল। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে ইজরায়েলে হামলা চালানোর অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ছিল সেই ইয়াহা। ২০২৪ সালেই তাকে খতম করে দেয় ইজরায়েল। এরপর গাজায় হামাসের শীর্ষপদে বসেছিল তার ভাই মহম্মদ। আর এবার তাকেও খতম করে দিল ইজরায়েলের সামরিক বাহিনী।

  • BJP: নদিয়ার কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী আশিস ঘোষ

    BJP: নদিয়ার কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী আশিস ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯ জুন রয়েছে নদিয়ার কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচন। শনিবারই এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি (BJP)। গেরুয়া শিবিরের তরফে এই আসনে লড়বেন প্রার্থী আশিস ঘোষ। নিজের নাম প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা হওয়ার পরেই সাংবাদিকদের আশিস ঘোষ বলেন, জয়ের বিষয়ে তিনি ১০০ শতাংশ আত্মবিশ্বাসী।

    বিজেপি প্রার্থী আশিস ঘোষের সংক্ষিপ্ত পরিচয় (BJP)

    জানা গিয়েছে,নদিয়ার কালিগঞ্জ বিধানসভার অন্তর্গত দেবগ্রামে আশিস ঘোষের বাড়ি। তিনি বহুদিন ধরেই বিজেপির সঙ্গে যুক্ত হয় রয়েছেন। ২০০৮ সাল থেকে বেশ কয়েকবার দেবগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের পঞ্চায়েত সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন আশিস ঘোষ। নিজের এলাকায় বেশ ভালোই জনপ্রিয়তা রয়েছে তাঁর। বর্তমানে কালীগঞ্জ বিধানসভার কনভেনারের দায়িত্বে (Assembly By Election) রয়েছেন এই বিজেপি নেতা (BJP)। জানা যাচ্ছে, আশিস বাবুর শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চ-মাধ্যমিক। কৃষক পরিবারের জন্ম হলেও বর্তমানে তিনি ছোটখাটো ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বলেই জানিয়েছেন এই বিজেপি নেতা।

    কী বলছেন এই বিজেপি নেতা?

    শনিবার দলের প্রার্থী হওয়ার পরই দলীয় কর্মীরা তাঁকে ফুলের মালা দিয়ে সংবর্ধনা জানান। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এ দিন বিজেপি প্রার্থী বলেন, “আমি জেতার ব্যাপার একশো শতাংশ আশাবাদী (Assembly By Election)। মূলত সনাতনী ভোটকে প্রাধান্য দিয়েই লড়াইয়ে নামতে চলেছি। তৃণমূল গোটা রাজ্য জুড়ে যে দুর্নীতি করেছে। সেই দুর্নীতির বিপক্ষে মানুষ রায় দেবে।”

    কেন হচ্ছে এই কেন্দ্রে উপনির্বাচন?

    উল্লেখ্য,  ওই কেন্দ্রে তৃণমূল বিধায়ক নাসিরউদ্দিন আহমেদের (লাল) মৃত্যুর পরেই ওই বিধানসভায় উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। শাসকদলের পক্ষ থেকে প্রার্থী হিসেবে প্রয়াত বিধায়ক নাসিরউদ্দিন আহমেদের মেয়ে আলিফা আহমেদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তার ঠিক দু’দিন পর বিজেপি (BJP) আশিস ঘোষকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করল। কালীগঞ্জে লড়াই মূলত বিজেপি-তৃণমূলের মধ্যেই হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। লড়াইয়ের ময়দানে কংগ্রেস-সিপিএমকে সেভাবে দেখা যাচ্ছে না।

  • Attacks on Hindus: হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলেছে ভারত-বাংলাদেশে, বলছে রিপোর্ট

    Attacks on Hindus: হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলেছে ভারত-বাংলাদেশে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় উপমহাদেশে হিন্দুদের ওপর আক্রমণ বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে রয়েছে খুন, জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণ, জমি দখল, হিন্দু উৎসব গুলিতে আক্রমণ, মন্দির ভাঙচুর (Attacks on Hindus)। এমনটাই দাবি হিন্দু পোস্ট পত্রিকার। তাদের প্রতিবেদনে গত ২৫ মে থেকে ১ জুন ২০২৫ পর্যন্ত বিভিন্ন হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।

    হিন্দু পোস্ট পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ভারত এবং বাংলাদেশে যে হিন্দুদের উপর আক্রমণের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিচে দেওয়া হল-

    ভারতে ঘটা ঘটনা (Attacks on Hindus)

    অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার জেলার হালিশহরে একটি হিন্দু মন্দিরের আক্রমণ চালায় এবং শিবলিঙ্গ ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ।

    পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলাতে এক হিন্দু মেয়েকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় বাপ্পা মিয়ার নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    গুজরাটের জামনগর থেকে যৌন নির্যাতনের একটি ঘটনা সামনে এসেছে। এখানে আম-আদমি পার্টির সক্রিয় কর্মী মহম্মদ আক্রামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, সে বিয়ের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে এক হিন্দু মহিলাকে ধর্ষণ করে ও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে বাধ্য করে।

    শনিবার ২৪ মে অন্ধপ্রদেশের কাডাপা জেলায় রহমত উল্লাহ নামে এক ধর্ষণে অভিযুক্ত ব্যক্তির বাড়ি ভাঙচুর করে উত্তেজিত জনতা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ যে তিন বছর বয়সি এক দলিত মেয়েকে ধর্ষণ করে সে।

    উত্তরপ্রদেশে জোর জবরদস্তি করে ইসলামিক ধর্মীয় রীতিনীতি মানতে বাধ্য করা হয় এক ব্যক্তিকে। এর পাশাপাশি তার হিন্দু পরিচয় (Attacks on Hindus) সম্পূর্ণ রূপে ত্যাগ করার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন কুলদীপ কুমার। তিনি পেশায় একজন টোটো চালক। জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালেই তিনি আলফিয়া নামে একজন মুসলিম মহিলাকে বিয়ে করেন। কিন্তু তারপর থেকে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাঁকে মুসলিম ধর্ম গ্রহণের জন্য চাপ দিতে থাকে। ২০২৫ সালেই তাঁর নাম রশিদ রাখতে বাধ্য করে তারা।

    মধ্যপ্রদেশের বালুদা নামের একটি গ্রামে পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি এবং হিন্দু মহিলাকে যৌন নির্যাতনের জন্য সে রাজ্যের পুলিশ মোবারক মন্ত্রী নামে একজনকে গ্রেফতার করে।

    অন্যদিকে একই চিত্র ধরা পড়ছে পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশেও

    সম্প্রতি, মানিকগঞ্জ জেলায় একটি মন্দিরকে ভাঙচুর করে উগ্র মৌলবাদীরা। অভিযোগ দেবদেবীর মূর্তিও জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। মানিকগঞ্জ জেলার গড়পাড়া ইউনিয়নে অবস্থিত মন্দিরটি। বাংলাদেশের গবেষক আবুল বারাকত জানাচ্ছেন, যে ধরনের অত্যাচার শুরু হয়েছে হিন্দুদের ওপর তাতে ২০৫০ সালের মধ্যে, বাংলাদেশ আর কোনও হিন্দু থাকবে না (Hindu Dharma)।

  • Waste Workers: বাঁশি বাজিয়ে আসেন তাঁরা রোজ সকালে, সাফাই কর্মীদের কাজকে সহজ করবেন কীভাবে?

    Waste Workers: বাঁশি বাজিয়ে আসেন তাঁরা রোজ সকালে, সাফাই কর্মীদের কাজকে সহজ করবেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোজ সকালে বাঁশি বাজিয়ে সাফাই কর্মীরা আসেন আপনার বাড়ির সামনে (Waste Workers)। তাঁরা নিয়ে যান বর্জ্য পদার্থ। আমরা ঘরে বসেই এমন কিছু কাজ করতে পারি যা এই সাফাই কর্মীদের পরিচ্ছন্নতার কাজকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করে তুলতে পারে। মনে রাখতে হবে পরিচ্ছন্নতাই পবিত্রতা। এনিয়েই আমাদের আজকের প্রতিবেদন।

    ১. বর্জ্য পদার্থ পৃথকীকরণ (Waste Workers)

    ভেজা বর্জ্য: সবজি এবং ফলের খোসা, অবশিষ্ট খাবার, চা পাতা, ডিমের খোসা এবং কফির গুঁড়ো এগুলোকে আলাদা প্যাকেটে রাখুন।

    শুকনো বর্জ্য: কাগজ, পিচবোর্ড, প্লাস্টিকের পাত্র এবং কাচের বোতল এগুলিকে আলাদা করুন।

    বিপজ্জনক বর্জ্য: এই ধরনের বর্জ্যের মধ্যে পড়ে স্যানিটারি প্যাড, ন্যাপি, মাস্ক, পুরানো ওষুধ, ব্যাটারি, ভাঙা কাচ এবং রাসায়নিক পাত্রের মতো জিনিসপত্র। এগুলোকে আলাদা রাখতে হবে। এগুলি পুনর্ব্যবহারযোগ্য নয়।

    ২. ধারালো বর্জ্যের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সাবধানতা বজায় রাখতে হবে

    ভাঙা কাচ, পুরাতন রেজার, বা মরিচা পড়া লোহা এগুলিকে কাগজে মুড়িয়ে রাখুন।

    মোড়ানো প্যাকেজটি স্পষ্টভাবে লেবেল করতে হবে। সেখানে লেখা থাকবে সাবধান, ধারাল বস্তু আছে (Waste)।

    ৩. ই-বর্জ্য এবং ব্যাটারি আলাদা বাস্কে ভরে ফেলুন

    ইলেকট্রনিক বর্জ্য (ই-বর্জ্য) এবং ব্যাটারিতে সীসা, পারদ এবং অ্যাসিডের মতো ক্ষতিকারক পদার্থ থাকে। এগুলির ক্ষেত্রে-

    বাড়িতে একটি ছোট বাক্স আলাদা করে রাখুন। সেখানে ই-বর্জ্য, পুরাতন চার্জার, ইয়ারফোন, ফোনের ব্যাটারি, ভাঙা খেলনা, রিমোট কন্ট্রোল এগুলিকে রাখুন।

    ৪. ফেলার আগে কিছু বর্জ্য জল গিয়ে ধুয়ে ফেলুন (Waste)

    পুনর্ব্যবহারযোগ্য জিনিসপত্র (Waste Workers) যেমন, প্লাস্টিকের পাত্র, দুধের কার্টন, টিনের ক্যান এবং কাচের বোতলে প্রায়শই অবশিষ্ট খাবার বা তরল থেকে যায়। এর ফলে এগুলো পুনর্ব্যবহার করা কঠিন হয়ে পড়ে।

    আপনি যা করতে পারেন তা হল:

    জার, বোতল এবং পাত্রগুলিকে দ্রুত ধুয়ে ফেলুন।

    পরে এগুলি শুকাতে দিন এবং তারপর শুকনো বর্জ্য হিসেবে প্যাকেটে মুড়িয়ে দিন।

    ৫. বর্জ্য কমিয়ে দেওয়া (Waste Workers)

    বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে শক্তিশালী উপায় হল বর্জ্য কমিয়ে দেওয়া।

    বর্জ্য কমানোর কিছু উপায় এখানে দেওয়া হল:

    প্লাস্টিকের পরিবর্তে কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহার করুন।

    সাবান, শ্যাম্পু এবং পণ্যের জন্য রিফিলযোগ্য পাত্র বেছে নিতে হবে।

    খাবার অর্ডার করার সময় একবার ব্যবহারযোগ্য কাটলারি, স্ট্র বা প্যাকেজিংকে না নেওয়া।

    বাড়িতে কাচের জার, প্লাস্টিকের পাত্র এবং কাগজের ব্যাগ পুনঃব্যবহার করুন।

    সম্ভব হলে আপনার বাড়ির রান্নাঘরের বর্জ্য কম্পোস্ট করুন।

    ৬. এটিকে একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা করুন (Waste Workers)

    বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি যৌথ প্রচেষ্টা। সবাইকে একই কাজ করতে উৎসাহিত করতে হবে।

    প্রতিবেশী, পরিবার বা হাউজিং সোসাইটিকে পৃথকীকরণের নিয়ম মেনে চলতে উৎসাহিত করুন।

    স্থানীয় বর্জ্য কর্মী বা এনজিওগুলির সঙ্গে আলোচনা করুন।

    এনিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ তৈরি করতে পারেন।

    নিজেরাই সাফাই কর্মীদের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করুন।

  • Amit Shah: শনিবার রাতে কলকাতায় পা রাখলেন শাহ, আজ যোগ দেবেন একাধিক কর্মসূচিতে

    Amit Shah: শনিবার রাতে কলকাতায় পা রাখলেন শাহ, আজ যোগ দেবেন একাধিক কর্মসূচিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদির পরে বঙ্গ সফরে এলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শনিবার রাতেই কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। সেখানেই তাঁকে স্বাগ জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এছাড়াও হাজির ছিলেন বিজেপির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ (West Bengal)। আজ রবিবার একাধিক কর্মসূচিতে রয়েছে তাঁর। এনিয়ে বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, অপারেশন সিঁদুরের সাফল্যের পরে প্রথম রাজ্যে এলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে শাহের কনভয় কয়েক মিনিট থামে। গাড়ি থেকে নেমে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। উপস্থিত সকল বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে হাত নাড়িয়ে কয়েক মুহূর্ত থেকে আবার ফের গাড়িতে ওঠেন শাহ। তার পরে তাঁর কনভয় সোজা চলে যায় বাইপাসের ধারের এক হোটেলে।

    পাখির চোখ বিধানসভা নির্বাচন

    গেরুয়া শিবিরের অন্দরের খবর, রবিবার তিনটি কর্মসূচি রয়েছে শাহের। এরমধ্যে সাংগঠনিক বৈঠকও করবেন তিনি। ওই বৈঠকে বিধানসভার রণকৌশল নিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের দিশা দেখাবেন তিনি (Amit Shah)। বিজেপির পাখির চোখ যে পশ্চিমবঙ্গ তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। প্রধানমন্ত্রীর পর এবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফর সেই ইঙ্গিতই করছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, নিউটাউনের বৈঠকে ছাব্বিশের ভোটের (West Bengal) রণকৌশল নিয়ে আলোচনা হতে পারে বিস্তারিতভাবেই।

    কলকাতার উদ্দেশে বিজেপি পদাধিকারীরা (Amit Shah)

    ইতিমধ্যে রাজ্যের অধিকাংশ সাংগঠনিক জেলায় জেলা সভাপতিদের নামও ঘোষণা করেছে পদ্ম শিবির (Amit Shah)। তাঁরা প্রত্যেকেই নেতাজি ইন্ডোরে শাহি সভায় উপস্থিত থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে। উত্তরবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজেপির পদাধিকারীরা ইতিমধ্যেই পৌঁছেছেন কলকাতায়। এই সভায় বাংলার সাংসদ, বিধায়করাও হাজির থাকবেন। রবিবার সকাল থেকেই দক্ষিণবঙ্গের বিজেপি পদাধিকারীরা যাচ্ছেন কলকাতার উদ্দেশে।বিধানসভা নির্বাচনের কয়েকমাস বাকি থাকতেই ঝাঁপিয়ে পড়ছে বিজেপি। একাধিক ইস্যুতে বর্তমানে কোনঠাসা শাসক দল।বিজেপি সূত্রে খবর, নেতাজি ইন্ডোরের কর্মসূচির আগে অবশ্য রাজাহাটের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন শাহ। সেখানে সিএফএসএলের নতুন ভবনের উদ্বোধন করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তার পর সেখান থেকেই তিনি যাবেন নেতাজি ইন্ডোরে। সাংগঠনিক সভা শেষে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানেও যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। সেটি আয়োজিত হবে স্বামী বিবেকানন্দের জন্মভিটেয়।

  • Jamai Sasthi: জামাই ষষ্ঠীর ভুরিভোজে কোন খাবারে রাশ জরুরি? সুস্থ থাকার কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা?

    Jamai Sasthi: জামাই ষষ্ঠীর ভুরিভোজে কোন খাবারে রাশ জরুরি? সুস্থ থাকার কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বন! আর সেই উৎসবের তালিকায় অন্যতম হলো জামাই ষষ্ঠী (Jamai Sasthi)। বাঙালির আর পাঁচটা উৎসবের মতোই এই উৎসবেও থাকে দেদার খানাপিনা! ভুরিভোজ বাদ দিয়ে বাঙালির কোনো উৎসবের উদযাপন সম্পূর্ণ হয় না। তবে সুস্থ শরীরের জন্য খাবারে বিশেষ রাশ জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, খাবারের সময়ে পরিমাণে বিশেষ নজরদারি জরুরি। তবেই সুস্থ ভাবে উৎসব উপভোগ সম্ভব।

    জামাই ষষ্ঠীর ভুরিভোজে কোন দিকে নজরদারির পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা?

    পরিমাণে বাড়তি রাশ!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, একসঙ্গে অনেকটা পরিমাণ খাবার খেয়ে নেওয়া একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেক বেশি পরিমাণ খাবার একসঙ্গে খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। তাই বারবার অল্প পরিমাণ খাবার খাওয়া দরকার। বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, যত সুস্বাদু খাবার থাকুক না কেন, একসঙ্গে না খেয়ে, সারাদিনে ভাগ করে খেলেই সমস্যা অনেকটা এড়ানো যাবে।

    কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারে নিয়ন্ত্রণ!

    বাঙালির ভুরিভোজে লুচি, পোলাও, ভাত আর আলুর দম, এগুলো‌ বাদ দেওয়া খুব মুশকিল (Jamai Sasthi)। বেশিরভাগ বাঙালির পছন্দের এই খাবার কিন্তু বিপদ ডাকতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্থুলতা এই তিন সমস্যা এখন প্রায় দেখা যায়। তাই খাদ্যাভাস নিয়ে মানুষের বাড়তি সতর্কতা জরুরি। অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়ার অভ্যাস, ডায়েবেটিস এবং স্থুলতার মতো সমস্যা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। তাই লুচি, ভাত কিংবা পোলাওয়ের মতো‌ খাবার একসঙ্গে একেবারেই খাওয়া চলবে না বলে‌ই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, উৎসবের দিনে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় যেকোনও একটি পদ অত্যন্ত কম পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে।

    প্রাণীজ প্রোটিনের দিকে নজরদারি জরুরি!

    হরেক পদের মাছ কিংবা মাংস ছাড়া বাঙালির খাওয়া-দাওয়া অসম্পূর্ণ! তবে এক্ষেত্রে বিশেষ নজরদারি জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই জামাইষষ্ঠীর মেনুতে ইলিশ (Jamai Sasthi), চিংড়ির মতো মাছের পাশপাশি মটন কারির মতো পদ রাখেন। আর এর জেরেই বড় সমস্যা হতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, ইলিশ মাছ খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। আবার মটনে বাড়তে পারে কোলেস্টেরল এবং ফ্যাট (Jamai Sasthi Special)। একসঙ্গে এত রকমের প্রাণীজ প্রোটিন খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। রক্তচাপ বাড়তে পারে, বলে আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই তাঁদের পরামর্শ, প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। পরিমিত পরিমাণে যেকোনও এক রকমের প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়া যেতে পারে। তবে কখনোই যথেচ্ছ নয়।

    মিষ্টির ক্ষেত্রে নজরদারি প্রয়োজন! (Jamai Sasthi)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, মিষ্টি খাওয়ার ক্ষেত্রে নজরদারি প্রয়োজন। ডায়বেটিস এবং স্থুলতার মতো রোগ রুখতে নিয়মিত মিষ্টি জাতীয় খাবারে রাশ জরুরি। বাঙালির ভুরিভোজে মিষ্টি থাকেই। শেষ পাতে মিষ্টি দই থেকে রসগোল্লা, সন্দেশের নানান পদ। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, ডায়বেটিস আক্রান্ত হলে মিষ্টি একেবারেই খাওয়া চলবে না। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে। ফলে, মারাত্মক বিপদ হতে পারে। তবে ডায়বেটিস না থাকলেও‌ মিষ্টি খাওয়া নিয়ে সতর্ক থাকা দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, দেশ জুড়ে বাড়ছে ডায়বেটিস। তাই কমবেশি সকলের রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই মিষ্টি খাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ না থাকলে সমস্যা জটিল হতে পারে বলেই জানাচ্ছেন‌ বিশেষজ্ঞ মহল।

    স্বাস্থ্যকর কোন পদের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল?

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যকর খাবারেও উৎসব উদযাপন সম্ভব। তাঁরা জানাচ্ছেন, জামাই ষষ্ঠীতে (Jamai Sasthi) নানান রকমের পদ তৈরি করে সাজিয়ে খাবার দেওয়ার রেওয়াজ জারি থাকুক। তবে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার। তাঁদের পরামর্শ, নানান রকমের মিষ্টিতে প্লেট সাজানোর পরিবর্তে, নানান রকমের ফল দেওয়া যেতে পারে। আপেল, আম, বেদানা, জামের মতো নানান রঙের ফল একসঙ্গে সাজিয়ে দিলে, দেখতেও ভালো লাগবে আবার সবগুলোই স্বাস্থ্যকর। ফলে সমস্যা হবে না।
    দুপুরের ভুরিভোজে ময়দার তৈরি লুচির পরিবর্তে বাজরা কিংবা মিলেটের মতো দানাশস্য দিয়ে তৈরি রুটি দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, রাগি, মিলেট কিংবা বাজরার তৈরি রুটির ভিতরে বিভিন্ন সব্জির পুর ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে নানান স্বাদ এবং রঙের খাবার হবে। এগুলো স্বাস্থ্যকর। শরীরে বাড়তি কার্বোহাইড্রেট যাওয়ার ঝুঁকি কমবে। বরং এই সব দানাশস্য দিয়ে তৈরি রুটি বা পরোটা শরীরের জন্য উপকারি। পেশি মজবুত করতে, হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে। আবার রকমারি পদ ও হবে।
    মটন কিংবা চিকেনের অতিরিক্ত মশলা দেওয়া পদের পরিবর্তে গ্রিলড‌ কিংবা বেকড করা পদ‌ দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এতে তেল ও মশলা কম লাগবে। আবার প্রাণীজ প্রোটিনের গুণ শরীরে পৌঁছবে। হজমের গোলমালের ঝুঁকিও কমবে।

LinkedIn
Share